Tag: rose valley

rose valley

  • Rose Valley Ponzi Scam: রোজ ভ্যালি পনজি কেলেঙ্কারির ক্ষতিগ্রস্তদের ফেরত দিতে ৫১৫.৩১ কোটি টাকা হস্তান্তর করল অর্থ মন্ত্রক

    Rose Valley Ponzi Scam: রোজ ভ্যালি পনজি কেলেঙ্কারির ক্ষতিগ্রস্তদের ফেরত দিতে ৫১৫.৩১ কোটি টাকা হস্তান্তর করল অর্থ মন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রোজ ভ্যালি পনজি (Rose Valley Ponzi Scam) কেলেঙ্কারিতে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দিতে ₹৫১৫.৩১ কোটি টাকার ডিমান্ড ড্রাফট অ্যাসেট ডিসপোজাল কমিটির (ADC) হাতে তুলে দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী শ্রী পঙ্কজ চৌধুরী। ডিমান্ড ড্রাফটটি গ্রহণ করেন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ও কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি ডি.কে. শেঠ। এই উপলক্ষে উপস্থিত ছিলেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ED) ডিরেক্টর শ্রী রাহুল নবীন ও অন্যান্য সিনিয়র আধিকারিকরা। এই অর্থে প্রায় ৭.৫ লক্ষ প্রতারিত বিনিয়োগকারী উপকৃত হবেন বলে আশা করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত প্রায় ৩১ লক্ষ ব্যক্তি ‘www.rosevalleyadc.com’ পোর্টালের মাধ্যমে দাবি জানিয়েছেন।

    বিনিয়োগেকারীদের অর্থ ফেরত

    চিটফান্ড কাণ্ডে টাকা জমা রেখে জালিয়াতির শিকার হওয়া বিনিয়োগেকারীদের ইতিমধ্যেই ধীরে ধীরে অর্থ ফেরত দিচ্ছে ইডি। ‘রোজ ভ্যালি’ চিটফান্ড (Rose Valley Ponzi Scam) মামলায় এখনও পর্যন্ত ২১ কোটি ৯৮ লক্ষ ২৬ হাজার ৭৪৪ টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে। ৩১ হাজার ৩১৯ জন টাকা পেয়েছেন। মোট পাঁচ দফায় এই টাকা দেওয়া হয়েছে বলে আগেই জানিয়েছে ইডি। চিটফান্ড কাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেওয়া হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, অসম এবং ত্রিপুরা থেকে ইডি এখনও পর্যন্ত ১ হাজার ৫৬৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। এর মধ্যে স্রেফ বাংলা থেকেই বা‌জেয়াপ্ত হয়েছে ১ হাজার ১৮৪ কোটি টাকা।

    প্রধানমন্ত্রী মোদির উদ্যোগ

    এবারের ৫১৫.৩১ কোটি টাকার সম্পদ ২০১৫ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে ইডি বিভিন্ন তদন্তের মাধ্যমে ২,৯৮৭টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট চিহ্নিত করে সংযুক্ত করেছিল। এই অ্যাকাউন্টগুলি আইনগত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাজেয়াপ্ত করে প্রায় ৭০০টিরও বেশি ফিক্সড ডিপোজিটে রূপান্তর করা হয়। সেই টাকাই বিনিয়োগকারীদের ফেরত দেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগেই জানিয়েছিলেন, তিনি দরিদ্রদের থেকে প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাৎ করা অর্থ ফেরত দেবেন। অর্থ মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সরকার ভবিষ্যতেও এই ধরনের জালিয়াতির বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করবে এবং সাধারণ মানুষের টাকা তাঁদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবে।

     

     

     

     

  • Rose Valley Case: রোজভ্যালি মামলায় সিবিআই চার্জশিটে সাধন-কন্যার নাম, আরও গাড্ডায় তৃণমূল

    Rose Valley Case: রোজভ্যালি মামলায় সিবিআই চার্জশিটে সাধন-কন্যার নাম, আরও গাড্ডায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। তার আগে আরও গাড্ডায় পড়ল তৃণমূল। রোজভ্যালি মামলায় (Rose Valley Case) সিবিআই যে চার্জশিট পেশ করেছে, সেখানে এক নম্বরেই রয়েছে শ্রেয়া পাণ্ডের নাম। শ্রেয়া উত্তর কলকাতার তৃণমূল নেত্রী। তাঁর বাবা প্রয়াত সাধন পাণ্ডে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন।

    শ্রেয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ (Rose Valley Case)

    চার্জশিটে সিবিআইয়ের অভিযোগ, রোজভ্যালির ২ কোটি ২২ হাজারেরও বেশি টাকা গিয়েছে শ্রেয়ার দুই সংস্থায়। রোজভ্যালির টাকায় চিনও ঘুরে এসেছেন এই তৃণমূল নেত্রী। ওড়িশার ভুবনেশ্বর আদালতে জমা দেওয়া চার্জশিটে সিবিআই জানিয়েছে, মন্ত্রিকন্যা হওয়ায় প্রভাবও খাটিয়েছেন শ্রেয়া। চিটফান্ড সংস্থা রোজভ্যালির (Rose Valley Case) বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দেখা যেত শ্রেয়াকে। তাঁর সংস্থা রোজভ্যালির বিভিন্ন কাজের বরাতও পেয়েছিল। অভিযোগ, মন্ত্রিকন্যা হওয়ার সুবাদে প্রাপ্য টাকার চেয়েও বেশি টাকা দেওয়া হয়েছিল শ্রেয়ার সংস্থাকে।

    সিবিআইয়ের দাবি

    সিবিআইয়ের দাবি, রোজভ্যালি চিটফান্ড জানা সত্ত্বেও শ্রেয়া এই সংস্থার ব্যবসা বৃদ্ধিতে সাহায্য করেছেন। উল্লেখ্য, সিবিআই চার্জশিটে শ্রেয়ার নাম থাকলেও, ইডির চার্জশিটে নাম নেই তাঁর। ইডি সূত্রে খবর, তদন্ত চলছে। সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে শ্রেয়ার নাম যোগ করা হতে পারে। সিবিআইয়ের চার্জশিটের এক নম্বরে শ্রেয়ার নাম রয়েছে শুনে, উত্তর কলকাতা বিজেপি প্রার্থী তাপস রায় বলেন, “এই দুর্নীতির পয়লা নম্বর অভিযুক্ত হচ্ছেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে তিনি আপাতত জামিনে রয়েছেন। শ্রেয়ার নামও তালিকায় রয়েছে। আশা করি, ওঁর বিরুদ্ধেও উপযুক্ত পদক্ষেপ করবে তদন্তকারী সংস্থা।” সংবাদ মাধ্যমের প্রশ্নের উত্তরে অভিযুক্ত শ্রেয়া বলেন, “সরকারিভাবে আমায় কিছু জানানো হয়নি। এখনও অবধি আমার কাছে কোনও নোটিশ আসেনি।”

    আরও পড়ুুন: এবার ‘বিদেশ থেকে’ প্রাণনাশের হুমকি-ফোন জ্ঞানবাপী মামলার বিচারককে

    ২০১৩ সালে প্রকাশ্যে আসে সারদা চিটফান্ড কেলেঙ্কারি। ওই মামলায় সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হন সংস্থার কর্ণধার সুদীপ্ত সেন, দেবযানী মুখোপাধ্যায়-সহ আরও অনেকে। এর পরে পরেই গ্রেফতার করা হয় আর এক চিটফান্ড রোজভ্যালির কর্ণধার গৌতম কুণ্ডুকেও। তার পর একে একে প্রকাশ্যে আসে এমপিএস, পিনকন, টাওয়ার, ত্রিভুবন অ্যাগ্রো-সহ বেশ কিছু চিটফান্ডের নাম। সেই মামলায় এখনও জেলবন্দি রয়েছেন সুদীপ্ত, গৌতম, অনুকূল মাইতিরা (Rose Valley Case)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chit Fund: সব চিটফান্ড মামলার বিচার হবে একই আদালতে, নির্দেশ হাইকোর্টের

    Chit Fund: সব চিটফান্ড মামলার বিচার হবে একই আদালতে, নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারদা (Sarada), রোজভ্যালি (Rose Valley), টাওয়ার, এমপিএসের মতো সব বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থার (Chit Fund) বিচার প্রক্রিয়া হবে একই আদালতে। আগেই এ ব্যাপারে আদালতের কাছে আর্জি জানিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তার পরেও রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় আলাদা আলাদা আদালতে বিচার চলছিল নানা চিটফান্ড মামলার। বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, এবার থেকে রাজ্যের বিভিন্ন আদালতে বিচারাধীন চিটফান্ড মামলাগুলির বিচার করতে হবে আদালতের একই এজলাসে। আদালতের আরও নির্দেশ, রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে সমস্ত বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থার মামলার বিচার প্রক্রিয়া সিবিআই আদালতে করার ব্যবস্থা করতে হবে হাইকোর্টের রেজিস্ট্রারকে।

    বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থা (Chit Fund)…

    প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় এজেন্সির পাশাপাশি এমপিএসের কর্ণধার প্রবীর কুমার চন্দ্র সহ তিনজন আদালতে বলেন, রাজ্যের বিভিন্ন আদালতে মোট ২৮টি মামলা চলছে। সেগুলির তদন্ত করছে সিবিআই। সেই সমস্ত মামলা এক জায়গায় এনে বিচার করা হোক। সেই আবেদনের প্রেক্ষিতেই সব মামলা একই সিবিআই আদালতে চালানোর নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। সারদা, রোজভ্যালির মতো অর্থলগ্নি সংস্থাগুলির (Chit Fund) বিরুদ্ধে মামলা চলছে বেশ কয়েক বছর ধরে। কিন্তু আজও সিবিআই কিংবা ইডি ওই সংস্থাগুলির বিরুদ্ধে চূড়ান্ত চার্জশিট জমা দিতে পারেনি।

    ২০১৩ সালে প্রকাশ্যে এসেছিল সারদা চিটফান্ড কেলেঙ্কারি। তারপর থেকে ঝুলি থেকে বের হতে থাকে একের পর এক চিটফান্ড কেলেঙ্কারি। এমপিএস, পিনকন, টাওয়ার, ত্রিভুবন অ্যাগ্রো সহ বহু চিটফান্ডের বিরুদ্ধে দায়ের হয় একাধিক মামলা। সারদা কেলেঙ্কারি প্রকাশ্যে আসতে সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন সুদীপ্ত সেন, দেবযানী মুখোপাধ্যায় সহ আরও অনেকে। পরে গ্রেফতার করা হয় রোজভ্যালির কর্ণধার গৌতম কুণ্ডুকেও। তারও পরে ধরা পড়েন আইকোর কর্তা অনুকূল মাইতি সহ অন্যরা। সেই থেকেই জেল খেটে চলেছেন তাঁরা।

    আরও পড়ুুন: ‘গরমে মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে’! মমতাকে কটাক্ষ করে আর কী কী বললেন সুকান্ত?

    ২০১৪ সাল থেকে সারদা ও রোজভ্যালি (Chit Fund) মামলার তদন্ত করছে সিবিআই। তদন্ত শুরু হয়েছে নারদকাণ্ডেও। তার পর থেকে এ পর্যন্ত কোনও মামলায়ই চূড়ান্ত চার্জশিট জমা দিতে পারেনি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সারদা কেলেঙ্কারির পিছনে বৃহত্তর ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে জানিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। তারপর এতগুলো বছর কেটে গেলেও, সেই ষড়যন্ত্রের কিনারা করতে পারেনি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share