Tag: Sachin Tendulkar

Sachin Tendulkar

  • Tendulkar Foundation: ফের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন সচিন! একদা মাও-গড় দান্তেওয়াড়ায় গড়ে তুলছেন ৫০টি খেলার মাঠ

    Tendulkar Foundation: ফের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন সচিন! একদা মাও-গড় দান্তেওয়াড়ায় গড়ে তুলছেন ৫০টি খেলার মাঠ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ের মাওবাদী-অধ্যুষিত জেলা দান্তেওয়াড়ায় (Dantewada) শুরু হয়েছে এক ব্যতিক্রমী ক্রীড়া আন্দোলন। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এবং সচিন তেন্ডুলকার ফাউন্ডেশন (Tendulkar Foundation) ও মান দেশি ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় ‘ময়দান কাপ’ প্রকল্পের আওতায় গড়ে তোলা হচ্ছে ৫০টি খেলার মাঠ। এই প্রকল্পের মধ্য দিয়ে খেলাধুলার মাধ্যমে শিশু-কিশোরদের জীবনে নতুন আশার আলো জ্বালাতে চায় জেলা তথা রাজ্য প্রশাসন।

    ২০টি মাঠ নির্মাণ সম্পন্ন

    দান্তেওয়াড়ার কালেক্টর কুণাল দুদাওয়াত বলেন, গত বছর, রাজ্য সরকার দান্তেওয়াড়া এবং অন্যান্য ছয়টি জেলা সহ বাস্তার অঞ্চলের ক্রীড়া প্রতিভাদের উৎসাহিত করার জন্য বাস্তার অলিম্পিক ২০২৪ আয়োজন করেছিল। লক্ষ্য ছিল নকশাল-প্রভাবিত এবং সংবেদনশীল জেলাগুলির ক্রীড়া প্রতিভাদের খেলার মাধ্যমে সমাজের সাথে সংযুক্ত করা। তারই অংশ হিসেবে এই প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের আওতায় সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং পোর্টা-কেবিন স্কুলের ক্যাম্পাসে নির্মিত হচ্ছে এই মাঠগুলো। ইতিমধ্যেই ২০টি মাঠ নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে এবং বাকি ৩০টি অক্টোবরের মধ্যে সম্পন্ন হওয়ার কথা। মাঠগুলিতে থাকছে ১৩ ধরনের খেলাধুলার সুযোগ—দৌড়, লং জাম্প, শটপুট, জ্যাভলিন থ্রো এবং ওয়াল ক্লাইম্বিং সহ বিভিন্ন ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড ইভেন্ট। প্রতিটি মাঠ নির্মাণে খরচ হচ্ছে ৪ লক্ষ্য টাকা। এই মাঠ তৈরিতে ব্যবহৃত হচ্ছে স্থানীয় উপকরণ। এর ফলে দেশ আত্মনির্ভরতার পথে এগোচ্ছে, বলে জানান দুদাওয়াত।

    সচিন তেন্ডুলকরের মতো আইকনিক ব্যক্তিত্বদের দরকার

    দুদাওয়াত বলেন, জেলা প্রশাসন স্বাধীনভাবে খেলার মাঠ তৈরি করতে পারত, তবে পিছিয়ে পড়া এই অঞ্চলের যুবক ও শিশুদের আকৃষ্ট করার জন্য সচিন তেন্ডুলকরের মতো আইকনিক ব্যক্তিত্বদের জড়িত করা প্রয়োজন। এই প্রকল্পের অংশ হিসেবে ইতিমধ্যেই দান্তেওয়াড়ার চিন্দনার, কাসোলি ও হিটামেটা গ্রামের মাঠ নির্মাণ শেষ হয়েছে, যার সুফল পাচ্ছে প্রায় ১০,০০০ শিশু। শুধু খেলার মাঠ নয়, দান্তেওয়াড়ায় গড়ে তোলা হচ্ছে একটি আধুনিক ‘স্পোর্টস সিটি’। সেখানে থাকবে ক্রিকেট, ফুটবল, হকি মাঠ, সুইমিং পুল ও আবাসন সুবিধাসহ উন্নত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র।

  • India England Cricket: সরছে পটৌডীর নাম! সচিন-অ্যান্ডারসনের নামে ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজ

    India England Cricket: সরছে পটৌডীর নাম! সচিন-অ্যান্ডারসনের নামে ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন ভারত ইংল্যান্ডে টেস্ট সিরিজ (India England Cricket) খেলতে গেলে সেই ট্রফি ছিল পটৌডীর নামে। প্রসঙ্গত, ভারতের দুই প্রাক্তন অধিনায়ক ইফতিখর আলি খান পটৌডী এবং মনসুর আলি খান পটৌডীর নামেই ছিল এই ট্রফির নাম। তবে এবারে তা বদলে যাচ্ছে। ট্রফির নাম হচ্ছে সচিন-অ্যান্ডারসন। চলতি মাসের ২০ জুন থেকে শুরু হচ্ছে ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজ। সেই ট্রফির নাম হতে চলেছে জেমস অ্যান্ডারসন এবং সচিন তেন্ডুলকরের নামে। ইংল্যান্ডের এক সংবাদমাধ্যম এমনই দাবি করেছে।

    ২০০৭ সালে ভারত-ইংল্যান্ডের মধ্যে শুরু হয় পটৌডী ট্রফি (India England Cricket)

    প্রসঙ্গত, আজ থেকে ১৮ বছর আগে ২০০৭ সালে ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজের নাম হয়েছিল পটৌডী ট্রফি। ভারত-ইংল্যান্ড টেস্টের সেটা ছিল ৭৫তম বছর। সেই উপলক্ষ্যেই পটৌডী পরিবারের দুই ক্রিকেটারকে সম্মান জানাতে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল বলে খবর। এ বার তবে সেই নাম বদলে যাচ্ছে। কিছু দিন আগে ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড বিসিসিআইকে (India England Cricket) এই বিষয়টি জানিয়ে দেয়। তখনই নতুন ট্রফি দু’দেশের দুই প্রাক্তন ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকর এবং জেমস অ্যান্ডারসনের নামে করার প্রস্তাব দেয় ইংল্যান্ডের ক্রিকেট বোর্ড (India England Cricket Series)।

    দুই কিংবদন্তি ক্রিকেটার সচিন-অ্যান্ডারসন (India England Cricket Series)

    ভারতের সর্বকালের অন্যতম সেরা ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকর। টেস্ট ক্রিকেটের (India England Cricket) ইতিহাসে তিনি সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। যাঁর রান ১৫,৯২১। ১৯৮৯ থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট শুরু করেন সচিন তেন্ডুলকর। ২০১৩ সাল পর্যন্ত তিনি ২০০ টেস্ট খেলেছেন। অন্যদিকে অ্যান্ডারসন হলেন ইংল্যান্ডের সর্বকালের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী। যার মধ্যে ৭০৪ উইকেট রয়েছে। তথ্য বলছে, এই দুই কিংবদন্তি ক্রিকেটার ১৪টি টেস্ট ম্যাচে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছেন। দুই দেশের সেরা ক্রিকেটারকে সম্মান জানাতে এই ট্রফিটি তাঁদের উভয়ের নামেই নামকরণ করা হচ্ছে।

  • India Vs New Zealand: ছিটকে গেল দক্ষিণ আফ্রিকা! চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ের দৌড়ে ভারত-নিউজিল্যান্ড

    India Vs New Zealand: ছিটকে গেল দক্ষিণ আফ্রিকা! চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ের দৌড়ে ভারত-নিউজিল্যান্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (ICC Champions Trophy 2025) ফাইনালে ভারতের মুখোমুখি নিউজিল্যান্ড (India Vs New Zealand)। বুধবার দ্বিতীয় সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৫০ রানে হারিয়ে ফাইনালে উঠলেন মিচেল স্যান্টনাররা। মঙ্গলবার অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে টানা তৃতীয় বার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে উঠেছে ভারত। এবার লড়াই ট্রফি জয়ের।

    লাল বলে হারের বদলা সাদা বলে

    গত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (ICC Champions Trophy 2025) ফাইনালে হারের বদলা গ্রুপ পর্বে পাকিস্তানকে হারিয়ে নিয়েছেন রোহিতরা। সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে গত এক দিনের বিশ্বকাপের ফাইনালের বদলাও নেওয়া হয়ে গিয়েছে। এ বার ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের কাছে ০-৩ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজে হারের বদলা নেওয়ার সুযোগ রোহিতদের সামনে। তা ছাড়া প্রথম টেস্ট বিশ্বকাপ ফাইনালেও নিউজিল্যান্ডের কাছে হারতে হয়েছিল ভারতকে। তাই আগামী রবিবার ফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে হারাতে পারলে একসঙ্গে জোড়া হারের বদলা নিতে পারবে ভারতীয় দল।

    নিউজিল্যান্ডের নজির

    বুধবার, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেও (ICC Champions Trophy 2025) ‘চোকার্স’ তকমা ঘুচল না দক্ষিণ আফ্রিকার। প্রথমে ব্যাট করে ৬ উইকেটে ৩৬২ রান করে নিউ জিল্যান্ড। সেমিফাইনালে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ইতিহাসে দলগত সর্বোচ্চ রানের নজির গড়ল কিউইরা। জবাবে টেম্বা বাভুমাদের ইনিংস শেষ হয় ৩১২ রানে। নিউজিল্যান্ডের জয়ের কারিগর কেন উইলিয়ামসন এবং রাচিন রবীন্দ্র। দু’জনেই শতরান করেন লাহোরের ২২ গজে। তাঁদের দাপটের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। কাজে এল না ডেভিড মিলারের শতরান।

    আগ্রাসী ভারত-লড়াকু নিউজিল্যান্ড

    ২৫ বছর পর ফের ভারত-নিউজিল্যান্ড (India Vs New Zealand) কোনও ওডিআই টুর্নামেন্টের ফাইনালে মুখোমুখি। ২০০০ সালের ফল ভারতের পক্ষে ছিল না। সেই বছর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির নাম ছিল আইসিসি নক-আউট প্রতিযোগিতা। সেই টুর্নামেন্টের ফাইনালে উঠেছিল ভারত এবং নিউজিল্যান্ড। কিন্তু ফাইনাল ম্যাচে হেরেছিল সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের টিম ইন্ডিয়া। তবে ২৫ বছরে বিশ্ব ক্রিকেটের মানচিত্রটা অনেকটাই বদলে গিয়েছে। ভারত এখন অনেক বেশি আগ্রাসী। চলতি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির গ্রুপ লিগ পর্বে নিউজিল্যান্ডকে (India Vs New Zealand) হারিয়েছিল ভারত। ২০২৩ ওডিআই বিশ্বকাপের সেমিফাইনালেও রোহিত শর্মাদের কাছে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যেতে হয়েছিল নিউজিল্যান্ডকে। তবে, নিউ জিল্যান্ড লড়াকু দল। তাই ৯ মার্চ দুবাইয়ে ভারত-নিউজিল্যান্ড মধ্যে ফাইনাল হবে আকর্ষণীয়।

  • India Vs Australia: বিরাট-ব্যাটে ফাইনালে ভারত, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে না জেতা পর্যন্ত নিশ্চিন্ত হতে পারছিলেন না রোহিত

    India Vs Australia: বিরাট-ব্যাটে ফাইনালে ভারত, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে না জেতা পর্যন্ত নিশ্চিন্ত হতে পারছিলেন না রোহিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা তৃতীয় বার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে ভারত। আমেদাবাদের ক্ষতে কিছুটা হলেও প্রলেপ দিল এই জয়। ঘরের মাঠে অপরাজিত বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বাদ পায়নি ভারত। অস্ট্রেলিয়ার কাছে ফাইনালে পরাজিত হতে হয়েছিল। দুবাইয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে সেই অস্ট্রেলিয়াকে (India Vs Australia) হারিয়েছে রোহিত-ব্রিগেড। ১১ বল বাকি থাকতে ৪ উইকেটে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছে ভারত। দলটা অস্ট্রেলিয়া, তাই যেন ম্যাচ না জেতা পর্যন্ত নিশ্চিন্ত হতে পারছিলেন না অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এই জয়ের কৃতিত্ব গোটা দলকে দিয়েছেন তিনি।

    দলগত সাফল্যেই জয়

    এদিন টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় অজিরা। জয়ের জন্য ভারতের কাছে লক্ষ্য ছিল ২৬৫ রান। ম্যাচ শেষে রোহিত বলেন, “না জেতা পর্যন্ত নিশ্চিন্ত হতে পারছিলাম না। ওদের ইনিংস শেষ হওয়ার পর মনে হচ্ছিল, জিততে গেলে আমাদের ভাল ব্যাট করতে হবে। আমরা সেটাই করেছি। সকলে ঠান্ডা মাথায় খেলেছে। জেতা ছাড়া আমাদের মাথায় কিছুই ছিল না। সকলে মিলে আমরা অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছি।”

    রো-‘হিটে’র নজির

    এদিন আইসিসি প্রতিযোগিতায় সবচেয়ে বেশি ছক্কা মারার নজির গড়লেন রোহিত। মঙ্গলবার রোহিত আইসিসির প্রতিযোগিতায় নিজের ৬৫তম ছক্কা মারলেন অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে। ভেঙে দিলেন ক্রিস গেলের বিশ্বরেকর্ড। ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রাক্তন ব্যাটার আইসিসির প্রতিযোগিতায় ৬৪টি ছক্কা মেরেছিলেন। এই তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। তাঁর ছয়ের সংখ্যা ৪৯টি। চতুর্থ স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকার ডেভিড মিলার। আইসিসির প্রতিযোগিতায় তাঁর ছক্কার সংখ্যা ৪৫টি।

    চেজ মাস্টার কোহলি, ছাপিয়ে গেলেন সচিনকে!

    চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (ICC Champions Trophy 2025) সেমিফাইনালে ৮৪ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস এল বিরাট কোহলির ব্যাট থেকে। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ভারতের জয় এনে দিল তাঁর ইনিংস। একই সঙ্গে আরও একটি কীর্তি গড়লেন কোহলি। রান তাড়া করতে নেমে এক দিনের ক্রিকেটে ৮০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করলেন তিনি। রান তাড়া করার ক্ষেত্রে বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্যাটার হিসাবে বিবেচনা করা হয় কোহলিকে। তা যে শুধু কথার কথা নয়, তার প্রমাণ কোহলির পরিসংখ্যান। সচিন তেন্ডুলকরের পর বিশ্বের দ্বিতীয় ক্রিকেটার হিসাবে রান তাড়া করতে নেমে ৮০০০ রান পূর্ণ করলেন কোহলি। ১৭০টি ম্যাচে এই সাফল্য অর্জন করলেন তিনি। রান তাড়া করতে নেমে সচিন ২৪২টি ম্যাচে করেছেন ৮৭২০ রান। তাঁর স্ট্রাইক রেট ৮৮.৪। কোহলি রান তাড়া করতে নেমে ৮০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করলেন ৯৩.৩ স্ট্রাইক রেটে। এ ক্ষেত্রে কোহলির গড় ৬৪.৭১। রান তাড়া করতে নেমে এখনও পর্যন্ত ২৪টি শতরান করেছেন কোহলি। সচিন করেছিলেন ১৪টি শতরান।

    কেন হাতছাড়া শতরান

    এদিন তাড়াহুড়ো করতে গিয়েই এক দিনের আন্তর্জাতিকে ৫২তম শতরান হাতছাড়া করলেন কোহলি। ম্যাচের সেরার পুরস্কার নিয়ে বিরাট সে কথা মেনেও নিলেন। কোহলি বলেছেন, “যে সময় আউট হয়েছি, তখন শতরান হতে আর ২০ রান মতো বাকি ছিল। আমি চেয়েছিলাম তাড়াতাড়ি সেই রানটা করে নিয়ে আর দু’ওভারের মধ্যে খেলা শেষ করে দিতে। মাঝেমাঝে সে ভাবেই খেলতে চাই। তবে কখনও-সখনও আপনি যেটা চান সেটা কাজে লাগে না।” আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সেঞ্চুরিরর নিরিখে সবার উপরে রয়েছেন মাস্টার ব্লাস্টার সচিন তেন্ডুলকর। কেরিয়ারে সব মিলিয়ে একশোটি সেঞ্চুরি করেছেন তিনি। এদিন সচিনের সঙ্গে বিরাটের ব্যবধান আরও একটু কমবে, এমন সম্ভাবনাই ছিল। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে গ্রুপের ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছিলেন। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৮৪ রানে ফেরেন চেজমাস্টার।

    মাত্র ৫টি বাউন্ডারি, কোনও ছয় নেই, সিঙ্গল ৫৬!

    বিরাট কোহলির ৮৪ রানের ইনিংসে মাত্র ৫টি বাউন্ডারি। কোনও ছয় নেই। সিঙ্গল নিয়েছেন ৫৬টি! পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সেঞ্চুরির ইনিংসেও ৭টি মাত্র বাউন্ডারি মেরেছিলেন। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সেমিফাইনালে ম্যাচের সেরা বিরাট কোহলি বলেন, “আমার মতে আজকের ইনিংসটাও পাকিস্তান ম্যাচের মতোই। সেখানে সেঞ্চুরি করলেও মাত্র ৭টি বাউন্ডারি মেরেছিলাম। আমার কাছে সবচেয়ে জরুরি পরিস্থিতি বুঝে ব্যাটিং করা। স্ট্রাইক রোটেট করা অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ, এই ধরনের পিচে পার্টনারশিপ খুবই জরুরি। আজও সেটাই চেষ্টা করেছি। মরিয়া হয়ে রান তাড়া করার চেষ্টা করিনি। মাঠের এ দিক-ও দিক খুচরো রান নিতে পেরে ভাল লাগছিল। যখন আপনি ফিল্ডিংয়ের ফাঁক খুঁজে খুচরো রান নিতে পারবেন, তখন বুঝবেন ভাল খেলছেন। পাকিস্তান এবং আজকের ম্যাচে আমার কাছে সবচেয়ে তৃপ্তির জায়গা এই বিষয়টাই। আমার কাছে সবচেয়ে জরুরি পরিস্থিতি বুঝে ব্যাটিং করা। স্ট্রাইক রোটেট করা অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ, এই ধরনের পিচে পার্টনারশিপ খুবই জরুরি। আজও সেটাই চেষ্টা করেছি।”

    পরবর্তী বিশ্বকাপেও থাকবেন কোহলি!

    চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (Champions Trophy 2025) আগে তাঁর ফর্ম নিয়ে প্রশ্ন উঠছিল। কিন্তু চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শুরু হতেই একের পর এক বড় ইনিংস খেলে সমস্ত সমালোচনা থামিয়ে দিয়েছেন বিরাট কোহলি। তিনি আবার কি এক দিনের ক্রিকেটে সেরা ফর্মে? সহাস্য কোহলির উত্তর, “এটা তো আপনারা ঠিক করবেন। আমি ও সব নিয়ে কখনও মাথা ঘামাই না। মাইলফলকের দিকে না তাকিয়ে দলের জয়ের কথা ভাবলে এ ধরনের জিনিস আপনা থেকেই হতে থাকবে। দল যা চায় সেটা করতে পারলে আমি গর্বিত হই। মাইলফলক আর আকৃষ্ট করে না।” তাহলে কী দলের জন্যই ফের একবার একদিনের বিশ্বকাপে খেলতে চান কোহলি? আপাতত লক্ষ্য চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনাল। আরও একটি আইসিসি খেতাব।

  • World Chess Championship: সর্বকনিষ্ঠ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন! দাবায় সেরা ডি গুকেশ, কুর্নিশ সচিন-মোদি-মুর্মুদের

    World Chess Championship: সর্বকনিষ্ঠ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন! দাবায় সেরা ডি গুকেশ, কুর্নিশ সচিন-মোদি-মুর্মুদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে দাবায় বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হলেন ডি গুকেশ। বিশ্বনাথন আনন্দের পর দ্বিতীয় ভারতীয় হিসেবে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ জিতলেন তিনি। মাত্র আঠেরো বছর বয়সে দাবায় বিশ্বসেরার মুকুট পরলেন চেন্নাইয়ের এই দাবাড়ু। তাঁকে অভিনন্দনে ভরালেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, ক্রিকেট মাঠের কিংবদন্তী সচিন তেন্ডুলকররা।

    বিশ্ব রেকর্ড গুকেশের

    বৃহস্পতিবার চিনের ডিং লিরেনকে হারিয়ে ১৪ নম্বর ম্যাচে গুকেশ জিততেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেলেন তিনি। এদিন কালো ঘুঁটিতে খেলা ছিল গুকেশের। সাধারণত যিনি সাদা ঘুঁটিতে খেলেন, তিনি কিছুটা এগিয়ে থাকেন। গুকেশ যদিও এর আগে লিরেনকে কালো ঘুঁটি নিয়ে হারিয়েছেন। বৃহস্পতিবার জিততেই গুকেশকে কাঁদতে দেখা যায়। আবেগ ধরে রাখতে পারেননি তিনি। গ্যারি ক্যাসপারভ ২২ বছর বয়সে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। তাঁর রেকর্ড ভেঙে দিলেন ভারতের তরুণ দাবাড়ু। 

    অভিনন্দন বার্তা

    রাষ্ট্রপতি মুর্মু লিখেছেন, ‘গুকেশকে আন্তরিক অভিনন্দন। বিশ্বের কনিষ্ঠতম বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দাবাড়ু। ভারতকে গর্বিত করেছো। দাবায় ভারতের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠা করেছো। খুব ভাল করেছো গুকেশ। প্রত্যেক ভারতীয় হয়ে তোমাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।’

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘অবিস্মরণীয় সাফল্যের জন্য অনেক অভিনন্দন গুকেশ। প্রতিভা, পরিশ্রম আর সংকল্পের পুরস্কার পেয়েছে। ওর সাফল্য শুধু দাবায় ওর নামটা অমর করে রাখল তাই নয়, নতুন প্রজন্মকে খেলাটার প্রতি আরও আকৃষ্ট করল।’

    তবে সেরা বার্তাটা হয়তো পাঠিয়েছেন মাস্টার ব্লাস্টার সচিন। তিনি লিখেছেন, ‘চৌষট্টি খোপের দুনিয়ায় সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত খুলে দিলে। অভিনন্দন গুকেশ। ১৮ বছরে ১৮তম বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য।’

    কত টাকা পেলেন গুকেশ

    বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের মোট পুরস্কার মূল্য ২৫ লক্ষ ডলার। এর মধ্যে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে প্রতিটি ক্ল্যাসিকাল ম্যাচ জেতার জন্য পাওয়া যায় ২ লক্ষ ডলার করে। ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ১ কোটি ৬৯ লক্ষ টাকা। গুকেশ মোট তিনটি ম্যাচ জেতেন। ফলে তিনি ৬ লক্ষ ডলার, অর্থাৎ, প্রায় ৫ কোটি ৭ লক্ষ টাকা জিতে নেন। অন্য দিকে, দু’টি ম্যাচ জেতেন লিরেন। ফলে তিনি পান ৩ কোটি ৩৮ লক্ষ টাকা (চার লক্ষ ডলার)। মোট পুরস্কার মূল্যের মধ্যে দুই প্রতিযোগী ১০ লক্ষ ডলার জিতে নেন। বাকি ১৫ লক্ষ ডলার তাঁদের দু’জনের মধ্যে ভাগ হয়ে যায়। ফলে গুকেশের মোট প্রাপ্তি ১৩.৫ লক্ষ ডলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sara Tendulkar: এবার কি বলিউডে? সচিনের মেয়ে সারার ভাইরাল ভিডিও নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে

    Sara Tendulkar: এবার কি বলিউডে? সচিনের মেয়ে সারার ভাইরাল ভিডিও নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলিউডে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছেন সচিন কন্যা সারা। দীর্ঘদিন ধরেই এমন গুঞ্জন শোনা যায় বি-টাউনে। ফ্যানেরাও সারাকে বড় পর্দায় দেখতে আগ্রহী। কিন্তু এখনও কোনও সিল মোহর পড়েনি সারার অভিনয় কেরিয়ারে। তবে সম্প্রতি একটি ভাইরাল ভিডিও সারার (Sara Tendulkar) বলিউডে আসার খবরকে ফের উস্কে দিয়েছে।

    ভাইরাল ভিডিও-য় সারা (Sara Tendulkar)

    সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। বুধবার মুম্বইয়ের পালি হিল এলাকায় একটি ভ্যানিটি ভ্যান থেকে বের হতে দেখা যায় সারাকে (Sara Tendulkar)। একটি নীল মিনি ড্রেসে দারুণ দেখাচ্ছে সচিন তনয়াকে। ফ্যানেরাও তাঁকে দেখে ছবি তুলতে শুরু করেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ছবি শেয়ার করে অনেকে লেখেন, যেন রাজকন্যার মতো লাগছে সারাকে। বহুদিন ধরেই ইন্ডাস্ট্রিতে শোনা যায়, অভিনয়ে (Bollywood Debut) নামছেন সারা তেন্ডুলকর। ইতিমধ্যেই একাধিক ব্র্যান্ডের মুখও হয়ে উঠেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: লক্ষ্য আইএসএল! মোহনবাগানে স্কটিশ স্ট্রাইকার স্টুয়ার্ট, রেকর্ড অর্থে ইস্টবেঙ্গলে জিকসন

    শিরোনামে সারা (Sara Tendulkar)

    বিভিন্ন কারণে খবরের শিরোনামে থাকেন সারা তেন্ডুলকর৷ সচিনের (Sachin Tendulkar) মেয়ে হিসেবে তো বটেই, ভারতের তারকা ক্রিকেটার শুভমন গিলের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক নিয়েও কথা ওঠে। সোশ্যাল মিডিয়ায় সারা তেন্ডুলকরের ফলোয়ার লক্ষ, লক্ষ৷ এমনকি বলিউডের অনেক হিরোইনেরও থেকেও বেশি ফলোয়ার রয়েছে সচিন কন্যার৷ তিনি এতটাই মোহময়ী যে তাঁর ছবি থেকে মুখ ফেরানো যায় না৷  অসম্ভব সুন্দর স্টাইলিং সেন্স রয়েছে সারার (Sara Tendulkar)৷ ফ্যাশন ডিভা বললেও কম বলা হবে৷ মাত্র ২৬ বছর বয়সেই তিনি কোটি টাকার মালিক৷ এই টাকা তাঁর পারিবারিক নয়, নিজস্ব৷ বলিউডের কোনও ছবিতে কাজ করেননি, তবুও সারার জনপ্রিয়তা অন্য কোনও অভিনেত্রীর থেকে কম নয়। বলিউড অভিনেত্রী না হলেও তার সৌন্দর্যে মুগ্ধ ফ্যানরা৷ তিনি মডেলিং করেন৷ মডেল হিসেবে একটি নামি ব্র্যান্ডে আত্মপ্রকাশ করেন সারা৷ বনিসা সান্ধু এবং তানিয়া শ্রফের সঙ্গে সেখানে দেখা গিয়েছিল সারাকে৷ সারা মায়ের মতো ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন থেকে চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করেছেন৷

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IPL 2024: সচিনের আইপিএল রেকর্ড ভাঙলেন সাই সুদর্শন, চেন্নাইয়ের বিপক্ষে চোখ ধাঁধানো ব্যাটিং গিলের

    IPL 2024: সচিনের আইপিএল রেকর্ড ভাঙলেন সাই সুদর্শন, চেন্নাইয়ের বিপক্ষে চোখ ধাঁধানো ব্যাটিং গিলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইপিএলে (IPL 2024) প্লে-অফে ওঠার আশা বাঁচিয়ে রাখার জন্য শুভমনদের মরিয়া ক্রিকেট উপহার দিল জোড়া শতরান। দুই ওপেনার শুভমন এবং সাই সুদর্শনের ব্যাট থেকে এল শতরানের ইনিংস। তৈরি হল রেকর্ডের পর রেকর্ড। ভেঙে গেল আইপিএলে ক্রিকেটের ঈশ্বর সচিন তেন্ডুলকরের রেকর্ডও। এল আইপিএলের শততম শতরান।

    ভাঙল সচিনের রেকর্ড

    আইপিএলের (IPL 2024) চলতি মরশুমে প্লে-অফে ওঠার আশা জিইয়ে রাখতে হলে এদিন জিততেই হত গুজরাটকে (CSK vs GT)। এই ম্যাচেই ব্যাট হাতে জ্বলে উঠলেন দলের তরুণ তুর্কি সাই সুদর্শন (Sai Sudarshan)। ভেঙে ফেললেন ঋতুরাজ গায়কোয়াড় ও সচিন তেন্ডুলকরের রেকর্ড। ৩২ বলে এদিন নিজের হাফসেঞ্চুরি পূরণ করেন সাই সুদর্শন। দুরন্ত ছন্দে দেখাচ্ছে তাঁকে। সিএসকের বিরুদ্ধে এই ইনিংসের সুবাদেই ভারতীয় হিসাবে এক সর্বকালীন রেকর্ড গড়ে ফেললেন তিনি। দ্রুততম ভারতীয় হিসাবে আইপিএলে হাজার রানের গণ্ডি পার করলেন তিনি। এতদিন সচিন ও রুতুরাজের ৩১ ইনিংসে হাজার রানের গণ্ডি পার করা ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে দ্রুততম ছিল। কিন্তু মাত্র ২৫ ইনিংসেই হাজার রানের গণ্ডি পার করে ফেললেন সুদর্শন। অবশ্য সর্বকালীন তালিকায় শীর্ষ রয়েছেন শন মার্শ। তিনি ২১ ইনিংসে হাজার আইপিএল রান করেছিলেন। সর্বকালীন তালিকায় ম্যাথু হেডেনের সঙ্গে যুগ্মভাবে তৃতীয় দ্রুততম হিসাবে হাজার রান করলেন গুজরাট তারকা।

    শুভমনের রেকর্ড

    আইপিএলের (IPL 2024) ইতিহাসে শততম শতরান হল শুক্রবার। গুজরাট টাইটান্স (CSK vs GT) অধিনায়ক শুভমন গিল শতরান করলেন চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে। ৫০ বলে করা তাঁর শতরান আইপিএলে শততম। একই সঙ্গে আইপিএলে নিজের চতুর্থ শতরানও করলেন শুভমন। একটা সময় দু’জনেই ৪৮ বলে ৯৬ রানে ছিলেন। তবে আগে শতরান পূর্ণ করেন গুজরাট অধিনায়ক। নিজের খেলা ৫০তম বলে চার মেরে শতরান পূর্ণ করেন শুভমন। পরে সুদর্শনও তাঁর খেলা ৫০তম বলে ছয় মেরে শতরান পূর্ণ করেন। গুজরাটের দুই ওপেনারের ব্যাটিংয়ে এমন মিল আইপিএলে দেখা যায়নি। এটি একটি বিরল রেকর্ড। গিল সেঞ্চুরিতে মেরেছেন নয়টি চার ও ছয়টি ওভার বাউন্ডারি। পাশাপাশি সুদর্শন ১০০ রান নিতে মেরেছেন পাঁচটি চার ও সাতটি ছক্কা। 

    প্লে-অফের দৌড়ে টিকে গুজরাট

    জোড়া শতরানে‌ প্লে অফের লড়াইয়ে টিকে থাকল গুজরাট টাইটান্স। শুক্রবার রাতে ঘরের মাঠে চেন্নাই সুপার কিংসকে ৩৫ রানে হারালেন শুভমন গিলরা। প্রথমে ব্যাট করে ৩ উইকেট হারিয়ে ২৩১ রান তোলে গুজরাট। জবাবে ৮ উইকেটের বিনিময়ে ১৯৬ রানে থামে চেন্নাইয়ের ইনিংস। ১২ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের লাস্টবয় থেকে আট নম্বরে উঠে এল গুজরাট। জিইয়ে রাখল শেষ চারের আশা। অন্যদিকে হারলেও এখনও প্লে অফে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ধোনিদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: ভোট প্রচারে বিশ্বকাপের ছবি! ইউসুফের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ কমিশনের

    Election Commission: ভোট প্রচারে বিশ্বকাপের ছবি! ইউসুফের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে ২০১১ সালের বিশ্বকাপ জয়ের ছবি ব্যবহার। আর তাতেই বিতর্কে জড়ালেন বহরমপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠান। এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের ( Election Commission) কাছে প্রার্থীর বিরুদ্ধে নালিশ জানায় বিরোধীরা। এবার সেই ঘটনায় কড়া পদক্ষেপও নিতে দেখা গেল কমিশনকে। বিশ্বকাপের ছবি ভোটের প্রচারে ব্যবহার করা যাবে না, এ কথা সাফ জানিয়েছে কমিশন।

    সচিন তেন্ডুলকরের ছবি ব্যবহারেরও অভিযোগ

    উল্লেখ্য, অধীর-গড় বলেই পরিচিত বহরমপুর। সেখানে তৃণমূলের বাজি ভারতীয় ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠান। অন্যদিকে বিজেপিও নামিয়েছে জবরদস্ত প্রার্থী ডাক্তার নির্মলকুমার সাহাকে। বেশ কয়েকটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, বিজেপি ৩১ শতাংশের বেশি ভোট পেয়ে জিততে চলেছে ওই কেন্দ্র। অন্যদিকে ৩১ শতাংশ ভোট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে থাকবে তৃণমূল। বহরমপুরের রবিনহুড অধীরের তৃতীয় স্থানে নেমে আসার প্রবল সম্ভাবনা। এই আবহে বহরমপুরে প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়েছে সব দলই। সম্প্রতি, ইউসুফের নির্বাচনী প্রচারের একটি ফ্লেক্সে ২০১১ সালের বিশ্বকাপ জয়ের বিভিন্ন মুহূর্ত তুলে ধরা হয়। বিশ্বকাপ ( Election Commission) হাতে ইউসুফের ছবি দেখা যায়, সচিন তেন্ডুলকরের সঙ্গে ইউসুফের ছবিও দেখা যায়।

    ব্যক্তিগত স্বার্থ পূরণের উদ্দেশেই বিশ্বকাপের ছবি ব্যবহার!

    আর এই ফ্লেক্সকে নিয়েই তীব্র আপত্তি জানিয়েছিল বিরোধীরা। অভিযোগ জানানো হয়েছিল নির্বাচন কমিশনের কাছে। বলা হয়, ব্যক্তিগত স্বার্থ পূরণের উদ্দেশেই বিশ্বকাপের ছবি ব্যবহার করছেন ইউসুফ পাঠান। সঙ্গে এটাও বলা হয়েছিল, ভারতরত্ন সচিন তেন্ডুলকরের নাম ও ছবি ব্যবহার করে সাধারণ ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। সেই অভিযোগ পাওয়া মাত্রই সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপও করেছিল কমিশন ( Election Commission)। জেলাশাসকের থেকে রিপোর্ট তলব করা হয়েছিল। আর এবার কমিশনের থেকে জানিয়ে দেওয়া হল, কোনওভাবেই বিশ্বকাপের ওই ধরনের ছবি আর ব্যবহার করা যাবে না নির্বাচনী প্রচারে।

    ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে নিজের ইমেজ বাড়ানোর চেষ্টা করছেন ইউসুফ!

    তবে পাল্টা বিবৃতি দিয়েছেন ইউসুফ পাঠানও। তাঁরও বক্তব্য, বিশ্বকাপের সঙ্গে তাঁর ছবি রয়েছে কারণ তিনি বিশ্বকাপ জিতেছেন। তবে ওয়াকিবহাল মহল বলছে, ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে নিজের ইমেজ বাড়ানোর চেষ্টা করছেন ইউসুফ। কারণ বিশ্বকাপ জয় একার কৃতিত্ব নয়, তা দলগত প্রয়াস। ইউসুফকে এও বলতে শোনা গিয়েছে, তিনি নাকি পরিশ্রম করে এটা অর্জন করেছেন। প্রসঙ্গত নির্বাচন কমিশনে হাজার হাজার অভিযোগ জমা পড়লেও বহরমপুর কেন্দ্র নিয়ে এমন অভিযোগ প্রায় নতুনই। এমন অভিযোগ সাধারণত দেখা যায় না, এমনটাই মত রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেদের। খেলোয়াড়দের ছবি ব্যবহার নিয়ে এইরকম অভিযোগ আগে আসেনি কমিশনের কাছে। এটা নির্বাচনী বিধি ভঙ্গ বলা যায় নাকি, সেই  বিষয়ে জানার জন্য দিল্লিতে রিপোর্ট পাঠায় সিইও দফতর। তারপরেই এমন নির্দেশ দেয় কমিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা, মুকেশ আম্বানি থেকে অমিতাভ বচ্চন, মোট আমন্ত্রিত ৮ হাজার

    Ram Mandir: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা, মুকেশ আম্বানি থেকে অমিতাভ বচ্চন, মোট আমন্ত্রিত ৮ হাজার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনে শিল্পপতি মুকেশ আম্বানি থেকে বলিউডের বিগ বি অমিতাভ বচ্চন সকলেই আমন্ত্রিত। জানা গিয়েছে মোট ৮ হাজার জনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে। যার মধ্যে ৩ হাজার জনই ভিভিআইপি। এই তালিকার রয়েছে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, বড় শিল্পপতি, অভিনেতা, ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব, উচ্চপদস্থ প্রশাসনিক আমলা থেকে কূটনীতিকরা। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের প্রকাশিত খবর অনুযায়ী অমিতাভ বচ্চন অযোধ্যায় আসছেন নিজের ব্যক্তিগত বিমানে।

    আমন্ত্রিত অভিনেতা ও লেখকরা

    অভিনেতা ও লেখকদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভাবে আমন্ত্রিত রয়েছেন অজয় দেবগণ, অক্ষয় কুমার, দক্ষিণ ভারতের পুষ্পা খ্য়াত আল্লু আর্জুন, মোহনলাল, অনুপম খের, চিরঞ্জীবী, পরিচালক সঞ্জয় বানসালি, চন্দ্রপ্রকাশ দ্বিবেদী, লেখক প্রসূন জোশি এঁরাও আমন্ত্রিত।

    আমন্ত্রিত শিল্পপতিরা

    শিল্পপতিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভাবে আমন্ত্রিত রয়েছেন মুকেশ আম্বানি, তাঁর মা কোকিলাবেন। স্ত্রী নীতা আম্বানি, তাঁর দুই পুত্র আকাশ এবং অনন্ত। আমন্ত্রিত (Ram Mandir) রয়েছেন মুকেশ আম্বানির জামাইও। আদিত্য বিড়লা গ্রুপের চেয়ারম্যান কুমারমঙ্গলম বিড়লা এবং তাঁর স্ত্রী আমন্ত্রিত রয়েছেন রাম মন্দিরের উদ্বোধনে। পিরামল গ্রুপের চেয়ারম্যান অজয় পিরামল, টিসিএস এর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার কে কৃত্তিবাসন এঁরাও আমন্ত্রিত। প্রসঙ্গত রাম মন্দির নির্মাণ করছে  এল অ্যান্ড টি সংস্থা, সেই সংস্থার সিইও এস এন সুব্রহ্মণিয়ামও আমন্ত্রিত রয়েছেন। তালিকায় রয়েছেন ইনফোসিস এর প্রতিষ্ঠাতা এন আর নারায়ন মূর্তিও।

    আমন্ত্রিত বিরাট কোহলি, মিথিলা রাজ

    আমন্ত্রিত (Ram Mandir) রয়েছেন লোকসভার প্রাক্তন স্পিকার মীরা কুমারী, পূর্বতন প্ল্যানিং কমিশনের ডেপুটি চেয়ারম্যান মন্টেক সিং আলু আলিয়া, ক্রিকেটার বিরাট কোহলি, ভারতীয় মহিলা দলের ক্রিকেটার মিথিলা রাজ, শচীন তেন্ডুলকরও আমন্ত্রিত রয়েছেন।

    অযোধ্যা এবং লক্ষ্ণৌতে থাকবেন অতিথিরা

    জানা গিয়েছে, এই সমস্ত ভিভিআইপিদের থাকার ব্যবস্থা করা হচ্ছে লক্ষ্ণৌ এবং অযোধ্যাতে। ভিভিআইপি ব্যক্তিত্বদের মধ্যে কেউ নিজেদের ব্যক্তিগত বিমানে আসবেন, আবার অনেকেই বাণিজ্যিক বিমানেও এসে হাজির হবেন বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • World Cup 2023: মাস্টার ব্লাস্টারকে মেগা সম্মান আইসিসির, বিশ্বকাপ জুড়ে চরম উন্মাদনা

    World Cup 2023: মাস্টার ব্লাস্টারকে মেগা সম্মান আইসিসির, বিশ্বকাপ জুড়ে চরম উন্মাদনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইসিসি, কিংবদন্তী ভারতীয় ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকারকে বিশেষ সম্মান প্রদান করল। ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২৩ (World Cup 2023) সালের খেলায় গ্লোবাল অ্যাম্বাসাডর হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। এবারের উদ্বোধনী ম্যাচ আমেদাবাদে অনুষ্ঠিত হবে। ম্যাচ শুরুর আগেই ট্রফি নিয়ে মাঠে ঢুকবেন স্বয়ং সচিন। প্রতিযোগিতার অনুষ্ঠান ঘোষণা করবেন তিনিই। তাই হাতে মাত্র আর কয়েকটা দিন বাকি। ক্রিকেট প্রেমীদের বিশ্বকাপ নিয়ে প্রবল উত্তেজনার সঞ্চার হয়েছে। বিশ্বজুড়ে সচিন ভক্তদের মধ্যে এই সম্মানকে ঘিরে এখন চরম উন্মাদনা।

    ওয়াক আউট করার সম্মান পাবেন সচিন(World Cup 2023)

    পুরুষদের ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২৩ (World Cup 2023) সালের ট্রফিতে ওয়াক আউট করার সম্মান পাবেন সচিন তেন্ডুলকারক। সারা বিশ্বে তেন্ডুলকারকে মাস্টার ব্লাস্টার বলা হয়। ভারতের প্রথম ম্যাচ শুরু ৮ অক্টোবর। চেন্নাইতে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে খেলবে ভারত।

    সচিনের বক্তব্য

    এবার ভারতের ঘরের মাঠেই বিশ্বকাপ (World Cup 2023) ম্যাচ। আইসিসির বক্তব্যের সপক্ষে সচিন বলেন, “সেরা দলগুলি বিশ্বকাপ খেলবে। অনবদ্য ম্যাচ দেখার আশায় রয়েছি। নতুন প্রজন্মের কাছে এই বিশ্বকাপ ম্যাচের আনন্দ, অনুপ্রেরণার সঞ্চার করবে। এই বিশ্বকাপের খেলা দেখে, আশাকরি অনেক নতুন ছেলে-মেয়েরা খেলার প্রতি আকর্ষণ অনুভব করবেন। দেশের হয়ে তাঁরা সর্বোচ্চ স্তরে উঠে নিজেদের স্বপ্ন পূরণ করবে।”

    আইসিসির বক্তব্য

    আইসিসির বিপণন এবং যোগাযোগের মহাব্যবস্থাপক ক্লেয়ার ফারলং জানিয়েছেন, “এই বিশ্বকাপের (World Cup 2023) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সচিন তেন্ডুলকারকে গ্লোবাল অ্যাম্বাসাডর হিসাবে পেয়ে দারুণ ভাবে আনন্দিত আমরা।” সেই সঙ্গে আরও বলেন, “এই বিশ্বকাপ এবারে অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতার সাক্ষী হতে চলেছে।”

    আইসিসির রাষ্ট্রদূতদের অল-স্টার-লাইনআপ

    বিশ্বকাপে (World Cup 2023) দর্শকদের অতরিক্ত উন্মাদনার জন্য এবং ভক্তদেরকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে, আইসিসি খ্যাতনামা খেলোয়াড়দের নিয়ে একটি লাইনাপ তৈরি করেছে। এই লাইনআপে থাকছেন, ওয়েস্ট ইন্ডিজের ভিভিয়ান রিচার্ডস, দক্ষিণ আফ্রিকার এবিডি ভিলিয়ার্স, ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক ইয়ন মরগ্যান, অস্ট্রেলিয়ার অ্যারন ফিঞ্চ, শ্রীলঙ্কার স্পিন তারকা মুথাইয়া মুরালীধরণ, নিউজিল্যান্ডের রস টেলর, ভারতের সুরেশ রায়না, মহিলা ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মিতালি রাজ এবং পাকিস্তানের অল রাউন্ডার মহম্মদ হাফিজ। ফলে এই সবটা মিলিয়ে দর্শকদের মধ্যে তীব্র উচ্ছ্বাস যে চোখে পড়বে তা বলাই বাহুল্য।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share