Tag: SCO

SCO

  • India China: “ভারত-চিন সম্পর্ক স্বাভাবিক নয়,” কিনকে সাফ জানালেন জয়শঙ্কর

    India China: “ভারত-চিন সম্পর্ক স্বাভাবিক নয়,” কিনকে সাফ জানালেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-চিন (India China) সম্পর্ক স্বাভাবিক নয়। এটা স্বাভাবিক হবে না যতক্ষণ সীমান্তে শান্তি এবং স্বস্তি বিঘ্নিত হচ্ছে। চিনা বিদেশমন্ত্রীকে এ কথাই জানিয়ে দিয়েছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO Summit) সদস্য দেশগুলির বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক হয় গোয়ায়। বৃহস্পতিবার শুরু হওয়া ওই বৈঠক চলে দুদিন ধরে। এই বৈঠকের পাশাপাশি হয়েছে পার্শ্ববৈঠকও। বৃহস্পতিবার চিনের বিদেশমন্ত্রী কিন গ্যাংয়ের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। সেখানেই জয়শঙ্কর কিনকে সাফ জানিয়ে দেন, ডিসএনগেজমেন্ট প্রক্রিয়াকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আমি এটা খুব স্পষ্ট করে দিয়েছি। জনসমক্ষেও বলেছি। ভারত-চিন সম্পর্ক স্বাভাবিক নয়। এটা স্বাভাবিক হবে না, যতক্ষণ সীমান্তে শান্তি ও স্বস্তি বিঘ্নিত হচ্ছে।

    ভারত-চিন (India China) সম্পর্ক নিয়ে বার্তা…

    এদিন পূর্ব লাদাখ সীমান্ত সমস্যা মিটিয়ে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর শান্তি ফিরিয়ে ভারত ও চিনের সম্পর্ক (India China) স্বাভাবিক করার বার্তা দিয়েছিলেন চিনের বিদেশমন্ত্রী। জয়শঙ্কর তারই জবাব দিলেন বলে দাবি রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। তাজ এক্সোটিকা রিসর্টে বৈঠকে বসেন ভারত ও চিনের বিদেশমন্ত্রীরা। বৈঠক চলে আধ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে। বৈঠক শেষে ট্যুইটও করেন জয়শঙ্কর। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, কিছু পড়ে থাকা বিষয়ে সমাধান ও সীমান্ত এলাকায় শান্তি ও স্থিতাবস্থা বজায় রাখা নিয়ে তিনি আলোচনা করেছেন কিনের সঙ্গে। জয়শঙ্কর বলেন, সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে আমাদের মধ্যে খোলাখুলি আলোচনা হয়েছে। আমরা সেই বিচ্ছিন্ন প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।

    আরও পড়ুুন: শনিবারের বারবেলায় ডিএ আন্দোলনকারীদের মিছিল মুখ্যমন্ত্রীর পাড়ায়, প্রস্তুতি শুরু

    চিনের বিদেশমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে ভারত-চিন সীমান্তের পরিস্থিতি স্থিতিশীল। তিনি বলেন, উভয় পক্ষের উচিত দুই দেশের নেতাদের দ্বারা উপনীত গুরুত্বপূর্ণ (India China) ঐকমত্য বাস্তবায়ন করা। তিনি আরও বলেছিলেন, প্রাসঙ্গিক চুক্তিগুলি কঠোরভাবে মেনে চলা, সীমান্ত পরিস্থিতি আরও শীতল ও সহজ করার জন্য জোর দেওয়া। যাতে সীমান্তে শান্তি বজায় থাকে। এর পরে পরেই জয়শঙ্কর বলেন, ইস্যু হল সীমান্ত এলাকায়, সীমানা বরাবর অস্বাভাবিক অবস্থান রয়েছে। আমরা এটা নিয়ে খুব খোলামেলা আলোচনা করেছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • SCO Summit: এসসিও সম্মেলনে চিন, রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক জয়শঙ্করের

    SCO Summit: এসসিও সম্মেলনে চিন, রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোয়ায় চলছে দু দিন ব্যাপী সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO Summit) বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক। এই বৈঠকের ফাঁকেই বৃহস্পতিবার রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। এদিনের বৈঠকে দুই দেশের সম্পর্ক নিয়েও আলোচনা হয়েছে।

    সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (SCO Summit)…

    জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে উজবেকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বাখতিওর সাইদভেরও। বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুই দেশের সহযোগিতার বিভিন্ন দিক নিয়েও আলোচনা হয় এই দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে। প্রসঙ্গত, সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের সভাপতির দায়িত্ব চলতি বছর ভারতের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য নয়াদিল্লির হয়ে সওয়াল করেছিল উজবেকিস্তান।

    জয়শঙ্করের (SCO Summit) সঙ্গে এদিন দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়েছে চিনা বিদেশমন্ত্রী কুইন গ্যাংয়েরও। অমীমাংসিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে ওই বৈঠকে। দুই দেশই সীমান্তে শান্তি এবং স্থিতাবস্থার পক্ষে একমত হয়েছে। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে জি-২০ সদস্যভুক্ত দেশগুলির প্রতিরক্ষামন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক হয় দিল্লিতে। ওই সময় চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। বৈঠকে সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন রাজনাথ। সেবারও সীমান্তে স্থিতিশীলতা বজায় রাখার ওপর জোর দিয়েছিলেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: জ্বলছে মণিপুর, জারি কারফিউ, অশান্তির কারণ কী জানেন?

    বিভিন্ন দেশের বিদেশমন্ত্রীদের নিয়ে ভারতের বিদেশমন্ত্রীর (SCO Summit) দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হলেও, পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে জয়শঙ্করের ওই বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে। ভারতে জঙ্গি অনুপ্রবেশই পাক বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির সঙ্গে জয়শঙ্করের আলোচনার পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়াচ্ছে বলে সরকারি সূত্রে খবর।

    সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের বৈঠক হচ্ছে গোয়ায়। এই সাংহাই কো-অপারেশনের পূর্ণাঙ্গ সদস্য আট দেশ। এই দেশগুলি হল, ভারত, চিন, রাশিয়া, পাকিস্তান, কাজাখস্তান, কিরঘিজস্তান, তাজিকিস্তান এবং উজবেকিস্তান। পর্যবেক্ষক হিসেবে রয়েছে আফগানিস্তান, বেলারুশ, ইরান এবং মঙ্গোলিয়া। ডায়লগ পার্টনার হিসেবে রয়েছে মিশর, কাতার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, তুরস্ক, কম্বোডিয়া, আর্মেনিয়া, আজারবাইজান এবং সৌদি আরব, এই ৯টি দেশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SCO: দিল্লিতে পরবর্তী এসসিও-র বৈঠকের জন্য পাকিস্তানকে আমন্ত্রণ মোদির, কী করবে ইসলামাবাদ?

    SCO: দিল্লিতে পরবর্তী এসসিও-র বৈঠকের জন্য পাকিস্তানকে আমন্ত্রণ মোদির, কী করবে ইসলামাবাদ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কূটনৈতিক শিষ্টাচার মেনে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO) জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী স্তরের বৈঠকে পাকিস্তানকে (Pakistan) আমান্ত্রণ জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাওয়াজা আসিফ ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে আমান্ত্রণ জানানো হয়েছে। ২৯ মার্চ নয়াদিল্লিতে হবে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা স্তরের বৈঠক। আর ২৭ এপ্রিল হবে প্রতিরক্ষামন্ত্রী পর্যায়ের আলোচনা। দুই বৈঠকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে পাকিস্তানকে। সূত্রের খবর, ভারতের আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে নয়াদিল্লিতে আয়োজিত এই দুই বৈঠকে যোগ দিতে পারেন চিন ও রাশিয়ার প্রতিনিধিরাও।

    সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO)…

    শান্তি ও নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার পাশাপাশি ব্যবসা বাণিজ্য বাড়াতে ১৯৯৬ সালে চিন, রাশিয়া, কাজাখস্তান, কিরঘিজস্তান ও তাজিকিস্তান যৌথভাবে গড়ে তোলে সাংহাই ফাইভ। ২০০১ সালে এতে যোগ দেয় উজবেকিস্তান। সংস্থার নাম বদলে হয় সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (SCO)। ২০১৫ সালে এই সংস্থার সদস্য হয় ভারত। পরে পাকিস্তানকে এর সদস্য করে চিন।

    চলতি বছর জি-২০ সম্মেলনের পাশাপাশি সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের সভাপতিত্বের দায়িত্বও পেয়েছে ভারত। ওই বৈঠকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাওয়াজা আসিফ ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে। এর পাশাপাশি আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারিকেও। সাংহাই কো-অপারেশনের বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তাঁকে। মে মাসে ওই বৈঠক হওয়ার কথা।

    সম্প্রতি নয়াদিল্লিতে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO) সদস্য দেশগুলির প্রধান বিচারপতিদের বৈঠক হয়েছে। ওই বৈঠকে যোগ দেননি পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি উমর অটা বন্দিয়াল। সে দেশের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি বন্দিয়াল অংশ নিয়েছিলেন ভার্চুয়াল বৈঠকে। তাই পাকিস্তানের কোনও প্রতিনিধি আসবেন কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

    আরও পড়ুুন: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    যেমন স্পষ্ট নয় পাক বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টোর ভারতে আগমনও। কারণ মাস কয়েক আগে রাষ্ট্রসংঘের মঞ্চে একাধিকবার কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে বিতর্ক তৈরি করেছিলেন ভুট্টো। গুজরাট দাঙ্গার প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সম্পর্কেও বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন তিনি। এহেন পরিস্থিতিতে ভুট্টো ভারতে আসেন কি না, তাও দেখার। প্রসঙ্গত, সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO) আটটি সদস্য রাষ্ট্রে পৃথিবীর মোট ৪০ শতাংশ মানুষ বাস করেন। পৃথিবীর মোট ৩০ শতাংশ জিডিপি এই দেশগুলির নিয়ন্ত্রণে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sanghai Cooperation Organization: গোয়া এসসিও সামিটের চিঠি গেল চিন এবং পাকিস্তানেও, কেন জানেন?  

    Sanghai Cooperation Organization: গোয়া এসসিও সামিটের চিঠি গেল চিন এবং পাকিস্তানেও, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছর মাঝ সেপ্টেম্বরে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে হয়েছিল সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের (Sanghai Cooperation Organization) ২২তম সামিট। চলতি বছর আয়োজক দেশ ভারত। এবার সামিট হবে গোয়ায়। চিন (China), পাকিস্তান (Pakistan), রাশিয়া, ভারত, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজস্তান এবং কাজাখস্তান এই আটটি দেশ সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের পূর্ণ সদস্য। পরে এই সংগঠনে যোগ দিয়েছে ইরান। মে মাসে গোয়ায় হবে এবারের সামিট। এর আগে ২০১৯ সালে শেষবার কিরগিজস্তানে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এসসিও। অতিমারির কারণে এর পরের দুবার এসসিও সামিট হয়েছিল ভার্চুয়ালি। সমরখন্দে এসসিও সামিটে যোগ দিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। এসসিও হল ৮টি এশিয় রাষ্ট্রের সম্মিলিত জোট, যা মূলত আঞ্চলিক উন্নয়ন ও সহযোগিতার লক্ষ্যে গঠিত।

    এসসিও সামিট…

    গোয়ার এসসিও সামিটে ভারত আমন্ত্রণ জানিয়েছে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীকে। সামিটে (Sanghai Cooperation Organization) মুখোমুখি হবেন ভারত ও পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীরা। সম্মেলন চিন সহ নটি দেশেরই প্রতিনিধি থাকার কথা। তবে চিনের বিদেশমন্ত্রী কুইন গ্যাং এবং পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির উপস্থিতি তাৎপর্যপূর্ণ। বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পাশাপাশি আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফকেও। যদিও এঁদের দুজনের কেউ একজন সামিটে উপস্থিত হন তাহলে সেটা হবে এক দশক পরে পাকিস্তানের কোনও নেতার ভারতে আগমন। তবে ভুট্টো সামিটে যোগ দেবেন কিনা, তা এখনও নিশ্চিত করা হয়নি পাকিস্তানের তরফে।

    আরও পড়ুুন: জীবন কাটছে জেলখানায় বন্দিদের মতো! চিনের শিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের কী অবস্থা জানেন?

    প্রসঙ্গত, ভারতের তরফে যেদিন পাকিস্তানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, তার ঠিক একদিন আগে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ভারতের সঙ্গে কথা বলতে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। রাজনৈতিক মহলের মতে, ভুট্টোকে আমন্ত্রণ জানিয়ে ভারত পরিচয় দিল উদারতার। কারণ কিছুদিন আগেই রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অসভ্য বলে আখ্যা দিয়েছিলেন পাক বিদেশমন্ত্রী। গত মাসেই মুম্বইয়ে হয়েছিল এসসিও (Sanghai Cooperation Organization) ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ওই অনুষ্ঠানে অংশ নেয়নি পাকিস্তান। এসসিওর সব দেশ এন্ট্রি পাঠালেও, পাকিস্তান তা করেনি। তাই গোয়া সামিটে তারা যোগ দেবে কিনা, সে ব্যাপারে এখনও নিশ্চিত নয় ওয়াকিবহাল মহল।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • SCO Summit: এসসিও সম্মেলনে মোদি-শরিফ উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়, জানুন কে কি বললেন

    SCO Summit: এসসিও সম্মেলনে মোদি-শরিফ উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়, জানুন কে কি বললেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আঞ্চলিক শক্তিগুলির যোগাযোগ আরও মজবুত হবে যদি এক দেশ থেকে অন্য দেশে পূর্ণ পরিবহণের অধিকার (Transit Trade Access) থাকে। সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের, সংক্ষেপে এসসিও (SCO) সম্মেলনে যোগ দিয়ে একথা বললেন ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। পাকিস্তান (Pakistan) ভারতকে স্থলপথে পরিবহণ করতে বাধা দিচ্ছে। তার জেরে ভারত স্থলপথে আফগানিস্তান ও সেন্ট্রাল এশিয়ায় ব্যবসা করতে পারছে না বলেও অভিযোগ করেন মোদি।

    এদিন ভাষণ দিতে গিয়ে মোদি ইউরেশিয়ান অঞ্চলে বিভিন্ন দেশগুলির মধ্যে আরও সহযোগিতা গড়ে তোলার আহ্বান জানান। বিশ্বজুড়ে করোনা পরিস্থিতি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে গোটা বিশ্বে যে জ্বালানি এবং খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে এদিন তাও জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রী। আগামী বছরের মাঝামাঝি সময় ভারতে হবে এসসিও সম্মেলন। তার আগেই উৎপাদনের ওপর ভারত যে জোর দিচ্ছে, তারও উল্লেখ করেন মোদি। ভারত যে একটা ম্যানুফ্যাকচারিং হাব এবং দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ, এদিন বিশ্বনেতাদের সেটাও জানিয়ে দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। এর পরেই মোদি বলেন, সদস্য দেশগুলির মধ্যে বিশ্বাস গড়ে তুলতে এবং প্রাণবন্ত, বৈচিত্রপূর্ণ সাপ্লাই চেন সচল রাখতে এসসিওর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তিনি বলেন, এজন্য পারস্পরিক সংযোগ রক্ষা জরুরি। সেজন্য আমাদের প্রত্যেককে দিতে হবে পরিবহণের পূর্ণ অধিকার।

    আরও পড়ুন : ‘‘এটা যুদ্ধের সময় নয়, বন্ধু…’’, পুতিনকে যখন এই কথা বললেন মোদি

    এদিন সম্মেলনের বাইরে মোদির সঙ্গে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের কোনও বাক্য বিনিময় হয়নি। যদিও মোদি দাঁড়িয়েছিলেন শি জিনপিংয়ের ঠিক পাশেই।এসসিও সম্মেলনে বক্তৃতা দিতে গিয়ে প্রথমেই ভারতেক ধন্যবাদ জানান চিনা প্রেসিডেন্ট। আগামী বছর যেহেতু ভারত হবে আয়োজক দেশ, তাই ভারতের প্রতি চিনের পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতিও দেন শি জিনপিং। এদিন বক্তৃতা দিয়ে গিয়ে জিনপিং এবং শরিফ দুজনেই সন্ত্রাসবাদ ইস্যুতে সুর চড়ান। সন্ত্রাসবাদ দমনে যে যৌথভাবে লড়াই করতে হবে, তাও জানিয়ে দেন দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানই। ভাষণে শরিফ মোদির পরিবহণের পূর্ণ অধিকার প্রসঙ্গ টেনে বলেন, যদি আঞ্চলিক শক্তিগুলির সংযোগ থাকে, তাহলে পরিবহণের পূর্ণ অধিকার চলে আসবে আপনা থেকেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • SCO Summit 2022: মোদির মুখোমুখি শি, শেহবাজ! এবারের এসসিও সম্মেলনে ভারতের গুরুত্ব কতটা?

    SCO Summit 2022: মোদির মুখোমুখি শি, শেহবাজ! এবারের এসসিও সম্মেলনে ভারতের গুরুত্ব কতটা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হল ২২তম সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশন সামিট, সংক্ষেপে এসসিও (SCO)। দু দিনের এই সম্মেলন শুরু হয়েছে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে। ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi), চিনের (China) প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping), রাশিয়ার (Russia) প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin), পাকিস্তানের (Pakistan) প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ (Shehbaz Sharif) যোগ দিয়েছেন এই সম্মেলনে। এই প্রথম বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানেরা মুখোমুখি হবে এই সম্মেলনে। কারণ অতিমারির কারণে এর আগে দুবার এসসিও সামিট হয়েছিল ভার্চুয়ালি।এক মঞ্চে জিনপিং এবং পুতিনের আগমনে যেমন নয়া সমীকরণের ইঙ্গিত পাচ্ছে আন্তর্জাতিক মহল, তেমন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিও নজর কাড়ছে বিশ্ববাসীর।

    আঞ্চলিক নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, মাদক পাচার, সন্ত্রাসবাদ বিরোধী ইস্যু সহ নানা বিষয়ে সহযোগিতা কামনা করে ভারত। এসসিও ভারতকে বহুপাক্ষিক ও আঞ্চলিক বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করে। যদিও ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলি ভারতে সামাজিক ক্ষত তৈরি করতে যুবসমাজকে টার্গেট করছে বলে অভিযোগ। ভারত যখন থেকে এসসিওর সদস্য হয়েছে, তখন থেকেই শান্তি, সমৃদ্ধি এবং ইউরেশিয়ান অঞ্চলে স্থায়িত্বের ওপর জোর দিচ্ছে। এসসিও নয়াদিল্লির কাছে একটা প্ল্যাটফর্ম হিসেবেও কাজ করছে। যার মাধ্যমে পাকিস্তানকে সেন্ট্রাল এশিয়া এবং সাউথ এশিয়া সম্পর্কে তার দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে বাধ্য করে। ভারত এই সম্মেলনে ছাবাহার বন্দর প্রোজেক্ট এবং ইন্টারন্যাশনাল নর্থ সাউথ ট্রান্সপোর্ট করিডর নিয়েও আলোচনা করতে পারে। ভারত, ইরান এবং উজবেকিস্তান এই তিন দেশ ছাবাহার বন্দর ও অন্যান্য কানেক্টিভিটি প্রজেক্ট নিয়ে আলোচনা করেছিল ২০২০ সালে।এই সামিটের মাধ্যমে ভারত রাশিয়া, ইরান এবং সেন্ট্রাল এশিয়ান রিপাবলিক্সের সঙ্গে তার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ঝালিয়ে নেওয়ার একটা সুযোগ পেল বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    আরও পড়ুন : শুক্রবার দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মোদি-পুতিন, কী নিয়ে আলোচনা হতে পারে?

    এদিকে, এই সম্মলেনর ফাঁকেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আলাদা করে বৈঠকে বসতে পারেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে মোদির আলাদা করে বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ভারত রাশিয়া থেকে জ্বালানি কিনেছে। তাই এই বৈঠকের দিকে শ্যেনদৃষ্টি রয়েছে আমেরিকারও। এদিকে, এবারের সমরখন্দ সামিটে যোগ দেওয়ার কথা শি জিনপিংয়ের। ২০২০ সালের পর অতিমারির কারণে তিনি দেশের বাইরে পা রাখেননি। তাই তিনি এই সামিটে যোগ দেওয়ায় শুরু হয়েছে নয়া গুঞ্জন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Rajnath Singh at Tashkent: এসসিও-র বৈঠকে যোগ দিতে তাসখন্দে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং

    Rajnath Singh at Tashkent: এসসিও-র বৈঠকে যোগ দিতে তাসখন্দে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসসিও-র (SCO) প্রতিরক্ষামন্ত্রী (Defence Minister) পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দেবেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। উজবেকিস্তানের তাসখন্দে ওই বৈঠক হবে ২৪ অগাস্ট। সরকারের তরফে জারি করা প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রাজনাথ সিং উজবেকিস্তানের তাসখন্দে (Tashkent) যাচ্ছেন এসসিওর বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দিতে।

    সেপ্টেম্বর মাসে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে অনুষ্ঠিত হবে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন, সংক্ষেপে এসসিও-র (SCO) বার্ষিক সম্মেলন। এই সম্মেলনে মুখোমুখি হবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও চিনের (China) প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping)। চিন, পাকিস্তান, রাশিয়া, ভারত, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজস্তান এবং কাজাখস্তান এই আটটি দেশ সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের পূর্ণ সদস্য। চলতি বছরের প্রথম দিনে তিন বছরের মেয়াদে এই আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীর নয়া সেক্রেটারি নির্বাচিত হয়েছেন ঝাং মিং। তিনি জানান, সংগঠনের সম্ভাবনা ও কর্তৃত্ব বৃদ্ধির পাশাপাশি আঞ্চলিক শান্তি স্থিতিশীলতা সুনিশ্চিত করা, দারিদ্র হ্রাস এবং খাদ্য নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করাও তাঁর উদ্দেশ্য।

    আরও পড়ুন : এসসিও-র সম্মেলনে মুখোমুখি হবেন মোদি-শি জিনপিং, আলোচনা হবে সীমান্ত নিয়ে?

    জানা গিয়েছে, সমরখন্দে এসসিও-র বার্ষিক সম্মেলনে পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফকে এবার আমন্ত্রণ জানানো হবে। চলতি বছরের ১৫ ও ১৬ সেপ্টেম্বর বার্ষিক এই সম্মেলন হওয়ার কথা। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও এই সম্মেলনে যোগ দেবেন। সেখানেই মুখোমুখি হবেন মোদি এবং জিনপিং। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পর্যায়ের এই বার্ষিক সম্মেলনে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা ইস্যু নিয়ে আলোচনা হবে সদস্য দেশগুলির মধ্যে। সম্মলেন রাজনাথের ভাষণ দেওয়ার কথা ২৪ তারিখে। তাসখন্দ সফরে রাজনাথ আয়োজক দেশ উজবেকিস্তানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী লেফটেন্যান্ট জেনারেল বাখোদির কুরবানভের (Bakhodir Kurbanov) সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। পরে রাজনাথ সেখানে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করবেন। সাক্ষাৎ করবেন প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও। এসসিও-র স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক হয়ে গিয়েছে আগেই। ওই বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন ভারতের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই। সন্ত্রাসবাদ ও মাদক পাচারের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুন : বিশ্বের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে ভারতকে আরও শক্তিশালী হতেই হবে, বললেন রাজনাথ

     

  • Sco Summit: এসসিও-র সম্মেলনে মুখোমুখি হবেন মোদি-শি জিনপিং, আলোচনা হবে সীমান্ত নিয়ে?

    Sco Summit: এসসিও-র সম্মেলনে মুখোমুখি হবেন মোদি-শি জিনপিং, আলোচনা হবে সীমান্ত নিয়ে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী সেপ্টেম্বর মাসে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে অনুষ্ঠিত হবে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের, সংক্ষেপে এসসিও-র (SCO) বার্ষিক সম্মেলন। এই সম্মেলনে মুখোমুখি হবেন ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও চিনের (China) প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping)। সম্মেলনের ফাঁকে দুই দেশের রাষ্ট্রনেতা আলাদা করে কোনও বৈঠক করেন কি না, সেদিকেই তাকিয়ে গোটা বিশ্ব।

    চিন, পাকিস্তান, রাশিয়া, ভারত, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজস্তান এবং কাজাখস্তান এই আটটি দেশ সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের পূর্ণ সদস্য। চলতি বছরের প্রথম দিনে তিন বছরের মেয়াদে এই আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীর নয়া সেক্রেটারি নির্বাচিত হয়েছেন ঝাং মিং। তিনি জানান, সংগঠনের সম্ভাবনা ও কর্তৃত্ব বৃদ্ধির পাশাপাশি আঞ্চলিক শান্তি  স্থিতিশীলতা সুনিশ্চিত করা, দারিদ্র হ্রাস এবং খাদ্য নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা।

    আরও পড়ুন : তাসখন্দে মুখোমুখি জয়শঙ্কর-ওয়াং ই! চলতি মাসের শেষে ফের বৈঠক চিন ও ভারতের

    এদিকে, শুক্রবারই তিন দিনের পাকিস্তান সফরে আসছেন সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের সেক্রেটারি জেনারেল ঝাং মিং। সমরখন্দে এসসিও-র বার্ষিক সম্মেলনে পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফকে আমন্ত্রণ জানাবেন তিনি। চলত বছরের ১৫ ও ১৬ সেপ্টম্বর বার্ষিক এই সম্মেলন হওয়ার কথা। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও এই সম্মেলনে যোগ দেবেন। সেখানেই মুখোমুখি হবেন মোদি এবং জিনপিং। ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর ব্রাসিলিয়ায় হয় একাদশতম ব্রিকস সম্মেলন। সেখানেই মুখোমুখি হয়েছিলেন এই দুই রাষ্ট্রপ্রধান।

    চলতি মাসের ১৭ জুলাই ভারত ও চিন এই দুই দেশের সেনার কমান্ডারস্তরের দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়। সেনা পর্যায়ের ওই বৈঠকগুলির পরেও পূর্ব লাদাখ সীমান্তে দুই দেশের বিবাদ সম্পূর্ণ মেটেনি। স্থায়ী সমাধান খোঁজার লক্ষ্যেই দীর্ঘ বিরতির পর ফের মুখোমুখি হয়েছিল প্রতিবেশী এই দুই দেশ। ২০২০ সালের মে মাসে দুই দেশের বিবাদ শুরু হওয়ার পর থেকে শান্তি বজায় রাখার উদ্দেশ্যে নয়াদিল্লি-বেজিং বৈঠক হয়েছে একাধিকবার। তার পরেও সমস্যা মেটেনি। তাই হয় ১৬তম বৈঠকটি। 

    আরও পড়ুন : শিলিগুড়ি করিডরের কাছে চিন! ডোকলাম সীমান্তে গ্রাম বানাচ্ছে বেজিং

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে গলওয়ানে ভারত এবং চিন সেনার সংঘর্ষের পর থেকেই দুই দেশের সম্পর্ক গিয়ে ঠেকেছে তলানিতে। তার পর থেকে উত্তেজনা কমাতে চলছে দুই দেশের সেনা পর্যায়ের বৈঠক। তবে এসসিওতে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের দেখা হওয়ার কথা। এদিকে, ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর আগামী সপ্তাহে যাচ্ছেন সমরখন্দে। ২৯ তারিখ সেখানে রয়েছে বিদেশ মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক।

    এসসিও সম্মেলনে ভারত ও চিন দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধান মুখোমুখি হবেন বলেই সূত্রের খবর। কারণ জিনপিং অল পাওয়ারফুল সেন্ট্রাল মিলিটারি কমিশনের চেয়ারম্যান। সেখানে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর সমস্যা নিয়ে তাঁদের মধ্যে কী আলোচনা হয়, সেটাই দেখার।

     

LinkedIn
Share