Tag: Sheikh Hasina

Sheikh Hasina

  • Bangladesh Protest: অশান্তি আটকাতে আরও কঠোর হবে বাংলাদেশ সরকার, জানালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    Bangladesh Protest: অশান্তি আটকাতে আরও কঠোর হবে বাংলাদেশ সরকার, জানালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্দোলন থামাতে আরও কঠোর হবে বাংলাদেশ (Bangladesh Protest) সরকার। অশান্ত পরিবেশ থেকে দেশকে দ্রুত স্বাভাবিক করতে হবে, ঠিক এমনটাই বার্তা দিলেন সেই দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম ‘বিবিসি বাংলা’-কে একটি সাক্ষাৎকার দিয়ে দেশ সম্পর্কে স্পষ্ট অবস্থান জানান তিনি। এদিকে মঙ্গলবার দুপুর ১টা থেকে ৫ টা পর্যন্ত কার্ফু শিথিল করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে সরকার। অবস্থার কতটা উন্নতি হয় তা দেখে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। উল্লেখ্য সংরক্ষণ নিয়ে প্রথম থেকেই ছাত্র আন্দোলনকে রুখতে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলেছিলেন হাসিনা।

    কী বললেন হাসিনা (Bangladesh Protest)

    টানা সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলনের (Bangladesh Protest) কারণে ঢাকা সহ দেশের একটা বড় অংশ বন্ধ হয়ে পড়েছে। রাজধানীর মধ্যে ট্রেন চলাচল বন্ধ। যোগাযোগ ব্যবস্থা কার্যত বিছিন্ন। মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবাকে বন্ধ রাখা হয়েছে। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের আসতে বারণ করা হয়েছে। রাস্তায় রাস্তায় সেনাবাহিনী টহল দিচ্ছে। দেশে জারি করা হয়েছে কার্ফু। এই সবকিছুর প্রভাব পড়েছে দেশের শিল্প-কারখানার উপর। ইতি মধ্যে সরকার সব কিছুকে বন্ধ রাখার কথা বলেছে। সেই দেশের ব্যবসায়ী এবং রফতানিকারীদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী। শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) বলেছেন, “দ্রুত দেশের অবস্থার পরিবর্তন হবে। আমরা পরিস্থিতি অনেকটাই শান্ত করে এনেছি। পরিস্থিতি বিবেচনা করে কার্ফু কিছুটা শিথিল করা হবে। ছাত্ররা যা চেয়েছিলেন আদালতের রায়ে তাই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আন্দোলন এবং সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ডের অর্থ কী? পড়ুয়াদের শান্ত থাকার আবেদন জানাই। ছাত্রদের ঢাল করে বিরোধীরা দেশের ক্ষতি সাধন করছেন। দেশের ভাবমূর্তি এবং শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনাই আমাদের মূল লক্ষ্য।”

    আরও পড়ুনঃ কোটা আন্দোলনের জেরে বন্ধের মুখে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য

    সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর কেন আন্দোলন?

    ১৯৭২ সালে তৎকালীন বাংলাদেশ সরকার, সরকারি চাকরিতে কোটা বা সংরক্ষণ ব্যবস্থা চালু করেছিল। মুক্তি যোদ্ধাদের জন্য ৩০ শতাংশ সংরক্ষণ ছিল। অন্যন্য বাকি কোটা মিলিয়ে আরও ছিল ২৬ শতাংশ। কিন্তু ২০১৮ সালে হাসিনার সরকার চাকরিতে সব রকম কোটা ব্যবস্থা তুলে দেয়। পরে বিরোধিতা করে সাত জন মুক্তিযোদ্ধা পরিবার, সেই দেশের হাইকোর্টে মামলা করেন। হাইকোর্ট হাসিনা সরকারের এই সিদ্ধান্তকে খারিজ করে দেয়। এরপর সরকার সুপ্রিমকোর্টে মামলা করে। গত রবিবার বাংলাদেশের উচ্চ আদালত রায় প্রদান করেছে যে মাত্র ৭ শতাংশ সংরক্ষণ থাকবে সরকারি চাকরিতে, বাকি নিয়োগ হবে মেধার ভিত্তিতে। সরকার পক্ষও রায়কে স্বাগত জানিয়েছে। অপরে পড়ুয়ারা এই রায়ের উপর নেতিবাচক ভাবনার প্রকাশ দেখাচ্ছেন। আন্দোলনে (Bangladesh Protest) মৃত ছাত্রদের জন্য ন্যায় বিচার তাঁরা চাইছেন বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP Criticize Mamata: ‘অবৈধ বাংলাদেশিদের ঠাঁই দেওয়ার ভয়ংকর পরিকল্পনা’! মমতার মন্তব্যের বিরোধিতায় বিজেপি

    BJP Criticize Mamata: ‘অবৈধ বাংলাদেশিদের ঠাঁই দেওয়ার ভয়ংকর পরিকল্পনা’! মমতার মন্তব্যের বিরোধিতায় বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশিদের আশ্রয় দেওয়া নিয়ে রাজ্য সরকার কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে না। সেই বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনও এক্তিয়ারই নেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের (BJP Criticize Mamata)। পুরো বিষয়টির উপরে নজর রাখছে কেন্দ্র সরকার। বাংলাদেশিদের (Unrest Bangladesh) রাজ্যে আশ্রয় দেওয়া নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের সমালোচনা করল বিজেপি।

    মমতার মন্তব্যের সমালোচনা মালব্যের

    বাংলাদেশ থেকে কেউ পশ্চিমবঙ্গের দরজায় এলে ফেরাবেন না, রবিবার ধর্মতলায় ২১ জুলাইয়ের সভা থেকে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উল্লেখ্য, সরকারি চাকরিতে সংরক্ষণ ব্যবস্থার সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন চলছে বাংলাদেশে। গত কয়েক দিনে সেই আন্দোলনে (Unrest Bangladesh) হিংসা ছড়িয়েছে। মমতার এই মন্তব্যের কড়া সমালোচনা করেছেন বিজেপির (BJP Criticize Mamata) তথ্যপ্রযুক্তি সেলের প্রধান অমিত মালব্য। তাঁর প্রশ্ন, মমতাকে সেই অধিকারটা কে দিয়েছেন? কোনও রাজ্যের হাতে নাগরিকত্ব বা অভিবাসন সংক্রান্ত কোনও ক্ষমতা নেই। পুরো বিষয়টি কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে আছে। সেইসঙ্গে মালব্য অভিযোগ করেন, ভোটে জেতার জন্য বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে প্রবেশ করা লোকজনদের নিজেদের রাজ্যে ঠাঁই দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন তৃণমূল-সহ ইন্ডিয়া জোটের নেতা-নেত্রীরা। মালব্যের কথায়, ‘বাংলা থেকে ঝাড়খণ্ড পর্যন্ত অবৈধ বাংলাদেশিদের ঠাঁই দেওয়ার যে ভয়ংকর পরিকল্পনা আছে, তার একটা অংশ হল এই বিষয়টি, যাতে ওরা নির্বাচনে জিততে পারে।’

    মমতার মন্তব্যে অসন্তুষ্ট কেন্দ্র

    মমতার এই মন্তব্যে বিরক্তি প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার (BJP Criticize Mamata)। সরাসরি কেন্দ্রের তরফে কোনও বিবৃতি জারি না করা হলেও মমতার কথায় মোদি, জয়শংকররা যে প্রসন্ন হননি, তা বুঝিয়ে দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের এক সূত্র। কেন্দ্রীয় সরকারের সূত্র উদ্ধৃত করে সংবাদসংস্থা পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ‘এগুলি এমন বিষয়, যেগুলি সামলায় কেন্দ্রীয় সরকার। এই বিষয়ে রাজ্য সরকারের তো কোনও এক্তিয়ারই নেই। এসব মন্তব্য (মমতা যে কথা বলেছেন) সম্পূর্ণভাবে ভুল।’ আর মমতার কথায় যে কোনও পাত্তা দেওয়া হচ্ছে না, সেটাও বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, বাংলাদেশে (Unrest Bangladesh) পড়ুয়াদের যে বিক্ষোভ চলছে, তা নেহাতই সেই দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। ভারত অন্য কোনও দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাবে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: সংরক্ষণ ব্যবস্থায় সংস্কার হবে, হাইকোর্টের রায় খারিজ করে জানাল বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট

    Bangladesh: সংরক্ষণ ব্যবস্থায় সংস্কার হবে, হাইকোর্টের রায় খারিজ করে জানাল বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংরক্ষণ ব্যবস্থা নিয়ে হাইকোর্টের রায়কে খারিজ করে দিল বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট (Bangladesh Supreme Court)। এর পাশাপাশি শীর্ষ আদালতে এদিন আরও জানিয়েছে, বাংলাদেশের (Bangladesh) সংরক্ষণ ব্যবস্থা সংস্কার করা হবে। প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের সংরক্ষণ নিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের সিদ্ধান্তকে গত ৫ জুন অবৈধ বলে ঘোষণা করেছিল হাইকোর্ট। এরপরেই সংরক্ষণ ইস্যুতে ব্যাপক আন্দোলন শুরু হয় বাংলাদেশে। অগ্নিগর্ভ হয় সে দেশের পরিস্থিতি। সরকারকে জারি করতে হয় কার্ফু। শতাধিক মানুষ নিহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে নামাতে হয় সেনা।

    হাসিনা সরকারের সিদ্ধান্ত (Bangladesh) অনেকটাই বহাল থাকল

    ঠিক এইরকম পরিস্থিতিতে সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দারস্থ হয়েছিল শেখ হাসিনা সরকার। রবিবার বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট ওই নির্দেশকে খারিজ করল। অর্থাৎ সুপ্রিম কোর্টের এদিনের রায় শেখ হাসিনা সরকারের পক্ষেই বেশ কিছুটা গিয়েছে বলে মনে করছেন আইন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তবে ২০১৮ সালে শেখ হাসিনা যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন হুবহু তা এদিন বহাল রাখেনি বাংলাদেশের (Bangladesh) শীর্ষ আদালত। হাইকোর্টের রায় বাতিল করা হয়েছে বটে তবে সংরক্ষণ ব্যবস্থা পুরোপুরি বাতিল হয়নি।

    শীর্ষ আদালতের রায়ের বিশ্লেষণ 

    এদিনের রায়ের ফলে সরকারি চাকরিতে ৭ শতাংশ সংরক্ষণ থাকবে বলে জানা গিয়েছে। এর মধ্যে ৫ শতাংশ সংরক্ষণ থাকবে মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সন্তানদের জন্য। বাকি ২ শতাংশ সংরক্ষণ থাকবে অন্যান্য শ্রেণীর জন্য। বাকি ৯৩ শতাংশ নিয়োগই হবে মেধার ভিত্তিতে। এদিন রায় ঘোষণার পাশাপাশি পড়ুয়াদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফিরে যেতে বলেছে শীর্ষ আদালত। শুনানির পরেই বাংলাদেশের (Bangladesh) অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘‘সুপ্রিম কোর্ট (Bangladesh Supreme Court) জানিয়েছে, হাই কোর্টের রায় বেআইনি ছিল। মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের জন্য সরকারি চাকরিতে পাঁচ শতাংশ আসন সংরক্ষিত থাকবে। অন্যান্য শ্রেণির জন্য থাকবে আরও দুই শতাংশ সংরক্ষণ।’’

    কেন সংরক্ষণ ইস্যুতে উত্তাল বাংলাদেশ?

    বাংলাদেশের (Bangladesh) সংরক্ষণের নিয়ম নিয়েই এই অশান্তির সূত্রপাত। ২০১৮ সালেও একই বিষয়ে আন্দোলন উত্তাল হয়ে উঠেছিল দেশটি। প্রসঙ্গত, সরকারি চাকরিতে সে দেশে মোট ৫৬ শতাংশ আসন সংরক্ষিত ছিল, যার মধ্যে ৪৪ শতাংশ আসন সাধারণের জন্য নির্ধারিত ছিল। ৫৬ শতাংশ আসনের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের জন্য ৩০ শতাংশ, নারীদের জন্য ১০%, জেলার জন্য ১০%, জনজাতিদের জন্য ৫ শতাংশ ও প্রতিবন্ধীদের জন্য ১ শতাংশ ছিল। ২০১৮ সালে সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলনের সময় শেখ হাসিনা সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের ৩০ শতাংশ, নারীদের ১০ শতাংশ ও জেলার ১০ শতাংশ আসন বাতিল করে দেন। রাখা হয় শুধু জনজাতিদের ৫ শতাংশ, প্রতিবন্ধীদের জন্য ১ শতাংশ সংরক্ষণ। এ নিয়ে মামলা গড়ায় বাংলাদেশের হাইকোর্টে। চলতি বছরের ৫ জুন হাইকোর্ট নির্দেশ দেয়, হাসিনা সরকারের নির্দেশ অবৈধ। ফের প্রতিবাদ আন্দোলনে নামেন পড়ুয়ারা। তবে এদিন হাইকোর্টের সেই নির্দেশ খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Sheikh Hasina: কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাশে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, দিলেন বড় আশ্বাস

    PM Sheikh Hasina: কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাশে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, দিলেন বড় আশ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতিতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিলেন বাংলাদেশের (Bangladesh) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (PM Sheikh Hasina)। বুধবার সন্ধ্যায় তিনি বলেন, “সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে বাংলাদেশজুড়ে যে সঙ্কট চলছে, আইনি প্রক্রিয়ায় তার সমাধানের সুযোগ রয়েছে। উচ্চ আদালত থেকে ন্যায় বিচারই পাবে ছাত্রসমাজ। আদালতের রায়ে হতাশ হবেন না শিক্ষার্থীরা।” সংরক্ষণ নিয়ে সংঘর্ষ ও হতাহতের ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের আশ্বাসও দেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।

    উত্তাল বাংলাদেশ (PM Sheikh Hasina)

    সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে সংরক্ষণ ব্যবস্থা বাতিলের দাবিতে ছাত্র-যুব আন্দোলনের জেরে উত্তাল বাংলাদেশ। রাজধানী ঢাকা-সহ সে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মঙ্গলবার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ছ’জনের। আন্দোলনের জেরে বুধবার থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এহেন আবহে এদিন সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন ‘গণভবন’ থেকে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন হাসিনা। বলেন, “হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আদালতে আদালতে আপিল করেছে সরকার। তার ভিত্তিতে ধার্য হয়েছে শুনানির দিনও। শিক্ষার্থীদের বক্তব্য জানানোর সুযোগ করে দিয়েছে আদালত। এই আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের সুযোগ রয়েছে। তা সত্ত্বেও রাস্তায় আন্দোলনে নেমে দুষ্কৃতীদের সংঘাতের সুযোগ করে দেবে না বাংলাদেশ সরকার।”

    কী বললেন হাসিনা?

    বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী (PM Sheikh Hasina) বলেন, “সর্বোচ্চ আদালতের রায় আসা পর্যন্ত সবাইকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করার অনুরোধ জানাচ্ছি।” তিনি বলেন, “আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে ঘোষণা করছি, যারা হত্যাকাণ্ড, লুটপাট ও সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়েছে, এরা যেই হোক না কেন, তারা যেন উপযুক্ত শাস্তি পায়, সেই ব্যবস্থা করা হবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সংরক্ষণ আন্দোলনের সুযোগ নিয়ে দেশে সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড শুরু হয়েছে। এর ফলে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে যা ঘটনা ঘটেছে, তা খুবই বেদনাদায়ক ও দুঃখজনক। অহেতুক কতগুলো মূল্যবান জীবন ঝরে গেল। তাঁদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।”

    আরও পড়ুন: প্যারিস অলিম্পিক্সের সুরক্ষায় ভারতের সারমেয়কুল, কেন জানেন?

    এদিকে, বুধবারও অশান্তির খবর এসেছে রাজধানী ঢাকার পাশাপাশি বরিশাল, সিলেট এবং কুমিল্লা থেকেও। সংঘর্ষ রুখতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-সহ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাস খালি করতে গিয়ে আন্দোলনকারীদের বাধার (Bangladesh) মুখে পড়ে পুলিশ। কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটিয়ে পরিস্থিতি আনা হয় (PM Sheikh Hasina) নিয়ন্ত্রণে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sheikh Hasina: তিস্তা প্রকল্প রূপায়ণ করুক ভারত, চাইছেন হাসিনা, জানালেন কারণও

    Sheikh Hasina: তিস্তা প্রকল্প রূপায়ণ করুক ভারত, চাইছেন হাসিনা, জানালেন কারণও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিস্তা প্রজেক্ট (Teesta Project) করুক ভারত। চান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। এই প্রকল্পটি করতে চেয়েছিল চিনও। এগিয়েছিল ভারতও। এহেন আবহে দিন কয়েক আগে চিন সফরে যান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তার আগেই ভারত সফর সেরে গিয়েছেন তিনি।

    কী বলছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী? (Sheikh Hasina)

    কমিউনিস্ট শাসিত শি জিনপিংয়ের দেশ থেকে ফিরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী সাফ জানিয়ে দিলেন, তিনি চান তিস্তা প্রকল্পটি করুক ভারত। কী জন্য এই প্রকল্প রূপায়ণে তিনি ভারতকে চান, তাও ব্যাখ্যা করেছেন আওয়ামি লিগের সর্বময় কর্ত্রী। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে হাসিনা বলেন, “ভারতের পাশাপাশি এই প্রকল্পে আগ্রহ প্রকাশ করেছে চিন-ও। তবে সব দিক বিবেচনা করে আমি চাই তিস্তা প্রকল্পটি রূপায়ণ করুক ভারত।” তিনি বলেন, “তিস্তার জল ভারতের নিয়ন্ত্রণে। তাই তারা এই প্রজেক্ট করুক। তারা যদি এই প্রকল্পটি রূপায়ণ করতে চায়, তাহলে সর্বোতভাবে সাহায্য করা হবে।”

    তিস্তার জলবণ্টন চুক্তি

    তিস্তার জলবণ্টন চুক্তিকে ঘিরে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্কে জটিলতা তৈরি হয়েছে। ভারত থেকে নদীটি গিয়ে ঢুকেছে বাংলাদেশে। তাই তিস্তার জলের ন্যায্য দাবিদার বাংলাদেশও। তবে বাংলাদেশকে দেওয়ার মতো যথেষ্ট পরিমাণ জল নেই বলে তিস্তা চুক্তিতে সায় দেননি পশ্চিমবাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিস্তা চুক্তি প্রসঙ্গে কেন্দ্রকে নিশানা করেছিলেন (Sheikh Hasina) তিনি। বলেছিলেন, “ওরা কীভাবে তিস্তার জল দিতে পারে? সিকিম ১৪টি জলবিদ্যুৎ প্রকল্প তৈরি করেছে। সিকিমের প্রজেক্ট তৈরির সময় খেয়াল রাখা উচিত ছিল কেন্দ্রের। সব জল সিকিম নিয়ে যাচ্ছে…।” মমতার দাবি, বাংলাদেশকে তিস্তার জল দিলে সমস্যায় পড়বেন পশ্চিমবঙ্গের উত্তর প্রান্তের বাসিন্দারা।

    আরও পড়ুন: নিশানায় ছিল অমরনাথ! সীমান্তে ফের অনুপ্রবেশ রুখল সেনা, খতম তিন জঙ্গি

    প্রসঙ্গত, তিস্তার অববাহিকায় বিরাট জলাধার নির্মাণ করে বৃষ্টির জল ধরে রাখার পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। এই প্রকল্পই রূপায়ণ করতে চায় শি জিনপিংয়ের দেশ। আগ্রহী নরেন্দ্র মোদির ভারতও। টানটান করা (Teesta Project) স্নায়ুর লড়াইয়ে যে শেষ হাসি হাসল ভারতই, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর (Sheikh Hasina) কথায়ই তা স্পষ্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sheikh Hasina: বাংলাদেশিদের জন্য ই মেডিক্যাল ভিসা চালু, ১০ টি চুক্তি করে দেশে ফিরলেন হাসিনা

    Sheikh Hasina: বাংলাদেশিদের জন্য ই মেডিক্যাল ভিসা চালু, ১০ টি চুক্তি করে দেশে ফিরলেন হাসিনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুই দিনের ভারত সফর শেষে বাংলাদেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) । দেশে ফেরার আগে ১০টি গুরুত্বপূর্ণ মৌ চুক্তি সঙ্গে নিয়ে ফিরেছেন তিনি। এর মধ্যে ৭টি নতুন মৌ চুক্তি রয়েছে। এবং ৩টি চুক্তি পুনর্নবীকরণ হয়েছে। দুই দেশের শীর্ষ নেতৃত্বের বৈঠকে নানা বিষয়ে ফলপ্রসূ আলাপ আলোচনা হয়েছে।

    বাংলাদেশীদের জন্য চালু ‘ই মেডিক্যাল ভিসা’

    যে কটি মৌ চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ই-মেডিক্যাল ভিসা (E Medical Visa) চালুর সিদ্ধান্ত। এছাড়াও বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের সুবিধার জন্য রংপুরে একটি নতুন হাইকমিশন খোলার কথা ও ঘোষণা করা হয়েছে। দু’দেশের রাষ্ট্রনেতা এবং প্রতিনিধিদের এই বৈঠকে চূড়ান্ত হয়েছে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি। এর মধ্যে ভারতের দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় সমুদ্র অঞ্চলে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা চুক্তি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi) এ বিষয়ে শেখ হাসিনাকে (Sheikh Hasina) ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন এই সমুদ্র সহযোগিতার মাধ্যমে নীল অর্থনীতির পথে একসঙ্গে চলবে দুই দেশ।

    গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি সম্পাদন করলেন হাসিনা (Sheikh Hasina)

    বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) বৈঠক শেষে বলেন, “আজ আমাদের দুই পক্ষের মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হয়েছে। আমরা রাজনীতি, নিরাপত্তা, বাণিজ্য, যোগাযোগ, জল বন্ধন, বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি ও আঞ্চলিক সহযোগিতা সহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বেশ কয়েকটি বিষয়ে আলোচনা করেছি। উভয় দেশ শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের দিকে দিকনির্দেশনা দিতে ভিশন স্টেটমেন্টকে সমর্থন করেছে। ভারত ও বাংলাদেশ ডিজিটাল পার্টনারশিপ ও টেকসই ভবিষ্যতের জন্য সবুজ অংশীদারিত্বের জন্য একটি অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি রাখতে সম্মত হয়েছে।”

    দুই দেশের সহযোগিতার প্রশংসা করলেন মোদি

    প্রসঙ্গত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Modi) দায়িত্ব নেবার পর এটি প্রথম কোনও রাষ্ট্রপ্রধানের ভারত সফর। বাংলাদেশেও এ বছরের শুরুর দিকে ভোট ছিল। সেখানে ফের ক্ষমতায় এসেছে হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লিগ। একদিকে প্রধানমন্ত্রী ২০৪৭ এর বিকসিত ভারতের লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছেন। অন্যদিকে হাসিনাও (Sheikh Hasina) রূপকল্প ২০৪১কে পাখির চোখ করেছেন।  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বৈঠক শেষ বলেন, “বাংলাদেশ আমাদের নেবারহুড ফার্স্ট পলিসি, অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি, ভিশন সাগর এবং ইন্দো পেসিফিকের সঙ্গমস্থলে অবস্থিত। গত এক বছরে আমরা একসঙ্গে অনেক জনকল্যাণমূলক প্রকল্প সম্পাদন করেছি। ভারতীয় রুপিতে বাণিজ্য শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে গঙ্গা নদীতে দীর্ঘতম রিভার ক্রুজ নৌ চলাচল শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ফের বাড়ল বাংলাদেশ-কলকাতা ট্রেনের ভাড়া, জানুন তালিকা

    আখাউড়া আগরতলা রেল লিঙ্ক শুরু হয়েছে। খুলনা-মংলা পোর্টের মাধ্যমে ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলির জন্য কার্গো পরিষেবা শুরু হয়েছে। মংলা বন্দরকে রেলের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়েছে। ১৩২০ মেগাওয়াটের দুটি মৈত্রী থার্মাল প্লান্ট দুটি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র কাজ শুরু হয়েছে করেছে। দুই দেশের মধ্যে পাইপ্লাইনের কাজ শুরু হয়েছে। এছাড়া নেপাল থেকে ভারত হয়ে বাংলাদেশের মধ্যে বিদ্যুতের গ্রিডের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এতগুলি কাজ একসঙ্গে করা আমাদের দুই দেশের সম্পর্কের বাঁধনকে মজবুত করেছে এবং দুই দেশের কর্ম ক্ষমতার যোগ্য নিদর্শন রেখেছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Bangladesh Relation: “সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত আমাদের ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গি”, যৌথ বিবৃতিতে বললেন মোদি-হাসিনা

    India Bangladesh Relation: “সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত আমাদের ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গি”, যৌথ বিবৃতিতে বললেন মোদি-হাসিনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নতুন নতুন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত আমাদের ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গি।” শনিবার যৌথ বিবৃতিতে (Modi Hasina Joint Statement) একথা বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (India Bangladesh Relation)।

    যৌথ বিবৃতি মোদি-হাসিনার

    তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েই ইটালি সফর করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জি৭ সম্মেলন শেষে ফিরেছেন দেশে। তাঁরই আমন্ত্রণে দুদিনের সফরে ভারতে এসেছেন হাসিনা। শুক্রবার বিকেলেই দিল্লিতে পৌঁছে গিয়েছিলেন তিনি। শনিবার পড়শি দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী বৈঠকে বসেন দিল্লির হায়দ্রাবাদ হাউসে (India Bangladesh Relation)। তার আগে এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ভবনে হাসিনাকে সংবর্ধনা দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। দুপুর দুটো নাগাদ শেষ হয় সেই বৈঠক। তার পরেই যৌথ বিবৃতি দেন ভারত ও বাংলাদেশের দুই প্রধানমন্ত্রী।

    কী কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে?

    প্রসঙ্গত, তৃতীয়বার সরকার গঠনের পর এই প্রথমবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। কূটনৈতিক মহলের মতে, চিন ও পাকিস্তানের সাঁড়াশি আক্রমণ প্রতিহত করতেই ভারত, শ্রীলঙ্কার মতো দেশগুলির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাইছে ভারত। সেই কারণেই প্রথমে আমন্ত্রণ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে। জানা গিয়েছে, এদিনের দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রতিরক্ষা, নির্মাণ, যোগাযোগ ব্যবস্থা, উন্নয়ন ও নদীর জল বণ্টন সংক্রান্ত একাধিক বিষয়ে কথা হয়েছে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর। এই বৈঠকে আঞ্চলিক বিভিন্ন বিষয় ও পারস্পরিক বৃদ্ধির ওপরও নজর করা হয়েছে। দুই রাষ্ট্রনেতাই গুচ্ছ যৌথ উদ্যোগ এবং চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেছেন বৈঠকে।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “আমাদের নেবারহুড ফার্স্ট পলিসি, অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি, ভিসান সাগর এবং ইন্দো প্যাসিফিক ভিশনের সঙ্গমস্থলে রয়েছে বাংলাদেশ। গত এক বছরে জনকল্যাণে আমরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের কাজ শেষ করেছি। দুই দেশের মধ্যে চালু হয়েছে ভারতীয় মুদ্রায় বাণিজ্য। গঙ্গায় বিশ্বের দীর্ঘতম ক্রুজ সফরও সম্পূর্ণ সফল হয়েছে।”

    আর পড়ুন: হিন্দুজা পরিবারের চারজনকে কারাবাসের সাজা সুইৎজারল্যান্ডের আদালতের

    এদিনের বৈঠক শেষে ভারতকে ‘বিশ্বস্ত বন্ধু’ বলেও সম্বোধন করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে বাংলাদেশের যাওয়ার আমন্ত্রণও জানান তিনি। হাসিনা বলেন, “গোটা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে যখন যুদ্ধের আবহ, তখন নজির গড়েছে ভারত ও বাংলাদেশের বন্ধুত্ব। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে প্রথম ক্রস বর্ডাল পাইপলাইনের কাজ শুরু হয়েছে। ভারত-বাংলাদেশ (Modi Hasina Joint Statement) ফ্রেন্ডশিপ স্যাটেলাইট দুই দেশের সম্পর্ককে নয়া উচ্চতা দেবে।” তিনি জানান, ভারত ও বাংলাদেশকে যুক্ত করেছে ৫৪টি অভিন্ন নদী (India Bangladesh Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক হাসিনার, আজ কথা প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে

    Sheikh Hasina: বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক হাসিনার, আজ কথা প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-বাংলাদেশ দুই দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আগামী দিনেও অব্যাহত থাকবে। দুই দেশ সবসময়েই একে অপরের পাশে আছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) সঙ্গে বৈঠকের পর এমনই মত প্রকাশ করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। দু’দিনের সফরে শুক্রবারই ভারতে এসেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই দু’দিন দিল্লিতে একাধিক কর্মসূচি রয়েছে তাঁর। শুক্রবার ভারতে এসেই বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে একান্ত বৈঠক সারেন হাসিনা।

    ঘনিষ্ঠ এবং স্থায়ী সম্পর্ক 

    হাসিনার (Sheikh Hasina) ভারত সফর প্রসঙ্গে এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে জয়শঙ্কর (S Jaishankar) লেখেন, ‘‘বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পেরে খুবই আনন্দিত। তাঁর এই সফর আমাদের দু’দেশের স্থায়ী এবং ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে জোরদার করবে।’’ শুক্রবার হাসিনাকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন বিদেশ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী কীর্তিবর্ধন সিং। এই সফর দু’দেশের সম্পর্ককে ত্বরান্বিত করতে সাহায্য করবে জানিয়েছেন বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল।

    মোদি-হাসিনা বৈঠক

    শনিবার দুপুরে শীর্ষ প্রতিনিধি পর্যায়ে এব‌ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে একান্ত বৈঠক করবেন হাসিনা (Sheikh Hasina)। সই হওয়ার কথা ১০টিরও বেশি চুক্তিপত্রে। এর মধ্যে অন্তত ৪টির মেয়াদ শেষে পুনর্নবীকরণ হওয়ার কথা রয়েছে। উঠতে পারে তিস্তার জল বণ্টনের বিষয়ও। বিদেশ মন্ত্রকে সূত্রে জানানো হচ্ছে, অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সহযোগিতাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, প্রতিরক্ষা সহযোগিতায় নতুন মোড় তৈরি করা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানো, সংযোগ ব্যবস্থা ও দ্বিপাক্ষিক পরিকাঠামোর উন্নতি, মংলা বন্দর পরিচালনার মতো বিষয়গুলি গুরুত্ব পাবে মোদি-হাসিনা বৈঠকে। তিস্তার পাশাপাশি এবারের আলোচনায় বিশেষ গুরুত্ব পেতে পারে গঙ্গা জলচুক্তি। ২০২৬-এ যেটির মেয়াদ শেষ হবে। সেই চুক্তির নবীকরণ ঢাকার অগ্রাধিকারের তালিকায় আছে। এছাড়া বৈঠকে গুরুত্ব পাবে অর্থনৈতিক নিরাপত্তা। ভারতের বাংলাদেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য সমঝোতা স্মারক সইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: দিল্লি পৌঁছলেন শেখ হাসিনা,  শনি-সকালে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে একান্ত বৈঠক

    Sheikh Hasina: দিল্লি পৌঁছলেন শেখ হাসিনা, শনি-সকালে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে একান্ত বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে দু’সপ্তাহের মধ্যে ফের ভারতে এলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। শুক্রবার বিকেলে তিনি নয়া দিল্লি পৌঁছন। ভারতের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধিদল এবং ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. মুস্তাফিজুর রহমান বিমান বন্দরে শেখ হাসিনাকে অভ্যর্থনা জানান। লোকসভা নির্বাচনে জয়ী বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠনের পর ভারতে কোনও দেশের প্রধানমন্ত্রীর এটিই প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফর। শনিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে বৈঠক করবেন হাসিনা।

    সাজানো হয়েছে রাজপথ

    হাসিনার এই সফরে ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে একাধিক ‘মউ’ স্বাক্ষরের সম্ভাবনা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) আগমনে নয়াদিল্লিতে ইন্ডিয়া গেট, কর্তব্য পথ, অশোকা রোড এবং ফিরোজ শাহ রোডে স্বাগত জানিয়ে শেখ হাসিনার পোস্টার ও ব্যানার লাগানো হয়েছে। শনিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানাতে রাষ্ট্রপতি ভবনে লাল গালিচা বিছানো হবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) আনুষ্ঠানিকভাবে শেখ হাসিনাকে অভ্যর্থনা জানাবেন এবং দু’দেশের জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গার্ড অব অনারও দেওয়া হবে। 

    হাসিনার সফরসূচি

    শুক্রবার সন্ধ্যায় দিল্লিতে হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। শনিবার সকালে দিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে শুরু হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) উপস্থিতিতে দু-দেশের শীর্ষস্তরের বৈঠক। তার আগে রাষ্ট্রপতি ভবনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রীয় সংবর্ধনা দেওয়া হবে। সেখান থেকে রাজঘাটে গিয়ে মহাত্মা গান্ধীর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাবেন হাসিনা (Sheikh Hasina)। বেলার দিকে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর সম্মানে দুপুরে রাষ্ট্রীয় মহাভোজের আয়োজন করা হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় দিল্লি বিমানবন্দর থেকে বিশেষ বিমানে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেবেন হাসিনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: দুই দিনের সফরে শুক্রবার দিল্লি আসছেন হাসিনা, শনিতে সাক্ষাত প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে

    Sheikh Hasina: দুই দিনের সফরে শুক্রবার দিল্লি আসছেন হাসিনা, শনিতে সাক্ষাত প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পনেরো দিনের মধ্যেই ফের দুই দিনের সফরে দিল্লি আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। শনিবার, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন তিনি। গত ৯ জুন প্রধানমন্ত্রী পদে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) তৃতীয় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বিশেষ আমন্ত্রিত ছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। শুক্রবার আসছেন পূর্ব নির্ধারিত দ্বিপাক্ষিক সফরে। প্রসঙ্গত, মোদি প্রধানমন্ত্রী পদে তৃতীয় বার শপথগ্রহণের পর হাসিনাই প্রথম বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান, যিনি প্রথম ভারত সফরে আসছেন।

    হাসিনার সফরসূচি

    হাসিনার সচিবালয়ের তরফে জানানো হয়েছে, শুক্রবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় ২টোয় ঢাকা বিমানবন্দর থেকে বিশেষ বিমানে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেবেন হাসিনা (Sheikh Hasina)। সেদিন সন্ধ্যায় দিল্লিতে হাসিনার সঙ্গে সৌজন্যসাক্ষাৎ করবেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। শনিবার সকালে দিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে শুরু হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) উপস্থিতিতে দু-দেশের শীর্ষস্তরের বৈঠক। তার আগে রাষ্ট্রপতি ভবনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রীয় সংবর্ধনা দেওয়া হবে। সেখান থেকে রাজঘাটে গিয়ে মহাত্মা গান্ধীর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাবেন হাসিনা। বেলার দিকে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর সম্মানে দুপুরে রাষ্ট্রীয় মহাভোজের আয়োজন করা হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় দিল্লি বিমানবন্দর থেকে বিশেষ বিমানে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেবেন হাসিনা।

    নিরাপত্তা বিষয়ে কথা

    বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) এই সফরে ১২ থেকে ১৪টি চুক্তি এবং সমঝোতা স্মারক সই হতে পারে। এর মধ্যে যেসব চুক্তি বা সমঝোতার মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে সেগুলির কয়েকটি রিনিউ করা হবে হবে। জানা গিয়েছে, এই বৈঠকে বেশি গুরুত্ব পাবে নিরাপত্তার বিষয়টি। মায়ানমার পরিস্থিতি, রোহিঙ্গা এবং মনিপুরে সংকট, এই অঞ্চলে চিনের প্রভাবসহ সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে আলোচনা হবে।

    অর্থনীতি নিয়ে আলোচনা

    এছাড়া বৈঠকে গুরুত্ব পাবে অর্থনৈতিক নিরাপত্তা। ভারতের বাংলাদেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য সমঝোতা স্মারক সইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। বাংলাদেশের বিদেশসচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘দুই দেশই নিজেদের মধ্যে থাকা সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাইছে। তাই দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে বৈঠকে এই নিয়েও আলোচনা হবে।’

    তিস্তা চুক্তির পাশে গঙ্গা জলচুক্তি

    তিস্তার পাশাপাশি এবারের আলোচনায় বিশেষ গুরুত্ব পেতে পারে গঙ্গা জলচুক্তি। ২০২৬-এ যেটির মেয়াদ শেষ হবে। সেই চুক্তির নবীকরণ ঢাকার অগ্রাধিকারের তালিকায় আছে। বাংলাদেশের বিদেশসচিব জানান, তিস্তা নিয়েও সেখানে নতুন কিছু নিয়ে আলোচনা হতে পারে। তিনি বলেন, ‘তিস্তা চুক্তির বিষয়টি যে পর্যায়ে আছে তাতে খুব তাড়াতাড়ি ইতিবাচক কিছু ঘটবে এমন পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে না। তবে আশার কথা হচ্ছে, তিস্তা ঘিরে উন্নয়ন প্রকল্প বা সংরক্ষণের বিষয়ে সম্প্রতি ভারত আগ্রহ দেখাচ্ছে।’ তিস্তা প্রকল্পে অর্থ বিনিয়োগ করতেও আগ্রহী ভারত।

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, উদ্বোধন-শিলান্যাস ৮৪ প্রকল্পের  

    চিনকে নিয়ে চিন্তা

    ইতিমধ্যেই তিস্তা প্রকল্প নিয়ে উৎসাহ দেখিয়েছে চিন। যা ভাল চোখে দেখছে না দিল্লি। তিস্তা মহা প্রকল্পে একটি জলাধার নির্মাণের কথা বলা হয়েছে। তাতে বাংলাদেশে বর্ষার সময় তিস্তা অববাহিকায় বৃষ্টির জল ধরে রাখা হবে। ওই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে তিস্তার জল বণ্টন নিয়ে দুই দেশের জল নিয়ে টানাপোড়েনের অবসান ঘটতে পারে। ওই প্রকল্পে অর্থ ও প্রযুক্তিগত সহায়তা দিতে মুখিয়ে আছে চিন। নয়া দিল্লির আশঙ্কা, বাংলাদেশের উত্তর প্রান্তের ওই প্রকল্পে চিনের অংশগ্রহণ ভারতের নিরাপত্তার পক্ষে বিপদের কারণ হতে পারে। নয়াদিল্লির উদ্বেগকে মর্যাদা দিয়ে ঢাকা ওই প্রকল্প নিয়ে এখনও কোনও পদক্ষেপ করেনি। হাসিনার এবারের সফরে ওই প্রকল্পে ভারতের অংশগ্রহণ নিয়ে কথা হতে পারে। জুলাই মাসেই বেজিং সফরে যাওয়ার কথা হাসিনার। তার আগে মুজিব-কন্যার ভারত সফর দুই দেশের কাছেই যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে কুটনৈতিক মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share