Tag: Sheikh Hasina

Sheikh Hasina

  • Bangladesh Unrest: ফের উত্তপ্ত বাংলাদেশ, আনসার ও ছাত্রদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ! আহত ৪০

    Bangladesh Unrest: ফের উত্তপ্ত বাংলাদেশ, আনসার ও ছাত্রদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ! আহত ৪০

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক৫ অগাস্ট শেখ হাসিনা বাংলাদেশ (Bangladesh Unrest) ত্যাগ করার পর কোটা বিরোধী আন্দোলনরত ছাত্রদের সঙ্গে আনসার বাহিনীর বেশ গালায় গালায় ভাব লক্ষ্য করা গিয়েছিল। সেই তাল কাটল রবিবার। ঢাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের সঙ্গে আনসার বাহিনীর সংঘর্ষে (Student Ansar forces clash) এক সমন্বয়ক-সহ আহত ৪০ জন হয়েছেন। রবিবার রাতে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। অনেকে মনে করছেন এই ঘটনা কার্যত বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের অশনি সংকেত। আহতদের মধ্যে সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহকেও ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

    কীভাবে ঘটনার সূত্রপাত (Bangladesh Unrest)?

    ঘটনার সূত্রপাত হয় ঢাকায় বাংলাদেশ (Bangladesh Unrest) সরকারের সচিবালয়ে। রবিবার কয়েকশো আনসার সদস্য ঢুকে স্লোগান দিতে শুরু করে। তাদের বক্তব্য ছিল, বৈষম্যের অবসান চেয়ে হাসিনার সরকারের পতন ঘটেছে। অভিযোগ, বিগত সরকারের দ্বারা আনসার বাহিনী সব থেকে বেশি বঞ্চনার শিকার হয়েছে। এবার তারা চাকরির স্থায়ীকরণের দাবিতে সরব হয়। তাদের আরও দাবি, প্রতি তিন বছর অন্তর ছয় মাসের জন্য চাকরি থেকে বসিয়ে দেওয়া হয়, এই ব্যবস্থার দ্রুত অবসান করতে হবে। ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কারীদের উদ্দেশে তারা আরও জানায়, হাসিনার সময় ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে পুলিশের মতো আচরণ করেনি আনসাররা। কোথাও প্রকাশ্যে গুলি করা হয়নি, শূন্যে গুলি করা হয়েছিল কেবল। আজকে এই অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা অভিযুক্ত পুলিশের ঘেরাটোপের মধ্যে রয়েছে, এটা অত্যন্ত অন্যায়।

    আরও পড়ুনঃ আত্মরক্ষার অধিকার! লেবাননে হিজবুল্লার কয়েক ডজন জঙ্গিঘাঁটিতে এয়ার স্ট্রাইক ইজরায়েলের

    নিয়ন্ত্রণে সেনা বাহিনী

    আনসার সদস্যদের বক্তব্যকে কেন্দ্র করে ছাত্র-জনতার আন্দোলনকারীদের মধ্যে অসন্তোষ বৃদ্ধি পায়। ঘটনায় চরম অস্বস্তিতে পড়েন সমন্বয়করা। আনসার বাহিনীর সদস্যদের আটকাতে গেলে ব্যাপক গোলমাল বাধে। ঘটনায় একপ্রকার সচিবালয় (Bangladesh Unrest) অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছিল। এরপর সমস্ত গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। অফিসে আটকে পড়েন উপদেষ্টা এবং আমলা-কর্মচারীরা। পরিস্থিতি সামাল দিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামও উপস্থিত ছিলেন। সেখানে ঠিক হয়, ছয় মাস কাজ থেকে বসিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থাকে অবিলম্বে অবসান করা হবে। পরে বাকি দাবি-দাওয়া নিয়ে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা হয়। এরপর রাত সাড়ে আটটা নাগাদ সচিবালয় ছাড়েন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। কিন্তু সমন্বয়ক নাহিদ, সারজিস আলম এবং হাসনাত আবদুল্লা সচিবালয়ে ছিলেন। এদিকে আনসাররাও সেখানে অপেক্ষা করেন। অপর দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হস্টেলে রটে যায় যে, আনসার বাহিনী সচিবালয় ঘেরাও করেছে। ছাত্ররা উদ্ধার করতে গেলে ব্যাপক সংঘর্ষের (Student Ansar forces clash) ঘটনা ঘটে। চলে দুই পক্ষের মধ্যে ইট বৃষ্টি। এরপর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে সেনাবাহিনী নামানো হয়। উপদেষ্টাদের নিরাপদে বাড়িতে ফেরানো হয় এবং আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: হাসিনার দলকে নির্মূলের চেষ্টা! গ্রেফতার আওয়ামি লিগ নেত্রী দীপু মনি

    Bangladesh Crisis: হাসিনার দলকে নির্মূলের চেষ্টা! গ্রেফতার আওয়ামি লিগ নেত্রী দীপু মনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) একের পর এক গ্রেফতার হচ্ছেন আওয়ামি লিগের (Awami League) নেতা-কর্মীরা। এবার প্রাক্তন হাসিনা সরকারের মন্ত্রী তথা আওয়ামি লিগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দীপু মনিকে (Dipu Moni) গ্রেফতার করল ঢাকা পুলিশ (Dhaka Police)। হাসিনা মন্ত্রিসভার সমাজকল্যাণ, বিদেশ ও শিক্ষা দফতরের মন্ত্রী ছিলেন দীপু। হয়তো সেটাই তাঁর অপরাধ। তাঁকে কেন গ্রেফতার করা হল তা এখনও স্পষ্ট করেনি সেদেশের পুলিশ।

    কেন গ্রেফতার দীপু মনি

    ঢাকা মহানগর পুলিশের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সোমবার স্থানীয় সময় রাত ৮টার সময় বারিধারা এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় মনিকে। যদিও ঠিক কোন অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে, সে বিষয়ে পুলিশ কিছু জানায়নি। তবে গ্রেফতারের পর আওয়ামি লিগ (Awami League) নেত্রীকে গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) হেফাজতে রাখা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। এর আগে, গত ১৩ অগাস্ট হাসিনা সরকারের আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, পূর্ণমন্ত্রীর মর্যাদাপ্রাপ্ত সলমন এফ রহমানকে ঢাকার সদরঘাট এলাকা থেকে গ্রেফতারের কথা জানিয়েছিল ঢাকা মহানগর পুলিশ (Dhaka Police)। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে কোটা সংস্কার আন্দোলন (Bangladesh Crisis) চলাকালীন ঢাকা কলেজের সামনে সংঘর্ষে দোকানদারের মৃত্যুর ঘটনায় নিউমার্কেট থানায় খুনের মামলা দায়ের করা হয়েছিল। 

    এখানেই শেষ নয়। ১৪ অগাস্ট প্রাক্তন ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু, প্রাক্তন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক এবং ছাত্রলিগের (Awami League) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক তনভির হাসান সৈকতকে গ্রেফতার করা হয়। গত ১৬ অগাস্ট গ্রেফতার করা হয় সেনাবাহিনী থেকে সদ্য বরখাস্ত মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে। গ্রেফতার করা হয় জলসম্পদ মন্ত্রী তথা আওয়ামি লিগের নেতা রমেশচন্দ্র সেনকেও।

    আরও পড়ুন: ‘‘আমাদের আগে ৩টি বডি ছিল’’! দাবি নির্যাতিতার বাবার, সৎকারে কেন তৎপর পুলিশ?

    আওয়ামি লিগকে (Awami League) নিষিদ্ধ করার দাবি

    এদিনই ছাত্র-জনতাকে নির্বিচারে হত্যার দায়ে আওয়ামি লিগ দলকেই নিষিদ্ধ করা এবং রাজনৈতিক দল হিসেবে তাদের নিবন্ধন বাতিল করতে চেয়ে বাংলাদেশ (Bangladesh Crisis) হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের হয়েছে। মানবাধিকার সংগঠন সারডা সোসাইটির পক্ষে তাদের কার্যনির্বাহী পরিচালক আরিফুর রহমান মুরাদ ভূঁইয়া এই রিট পিটিশন দায়ের করেছেন। শেখ হাসিনার নামে থাকা যাবতীয় প্রতিষ্ঠানগুলিরও নাম পরিবর্তন করতে চাওয়া হয়েছে এই আবেদনে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: শেখ হাসিনার ওপর এবার গণহত্যার দায় চাপিয়ে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের

    Sheikh Hasina: শেখ হাসিনার ওপর এবার গণহত্যার দায় চাপিয়ে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) ওপর এবার গণহত্যার দায় চাপিয়ে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের হল। মূল অভিযোগে বলা হয়েছে, কোটা সংস্কার-বিরোধী আন্দোলন দমন করা ও গণহত্যায় প্রত্যক্ষ মদত ছিল হাসিনা এবং আওয়ামি লিগের। একথাই বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম ‘প্রথম আলো’ প্রতিবেদন আকারে প্রকাশ করেছে। এছাড়াও বুধবার অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকেও হাসিনার বিরুদ্ধে কয়েকটি হত্যা এবং অপহরণের মামলা দায়ের করা হয়। এসবই হাসিনার ওপর চাপ বাড়ানোর কৌশল চলছে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। 

    ‘প্রথম আলো’ সূত্রে খবর (Sheikh Hasina)

    বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম ‘প্রথম আলো’ সূত্রে জানা গিয়েছে, দেশের বৈষম্য-বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহত নেতা আরিফ আহমেদ সিয়ামের বাবা মহম্মদ বুলবুল কবীরের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী গাজি এমএইচ তামিম বুধবার মামলা দায়ের করেন। ঢাকায় ট্রাইব্যুনালের আঞ্চলিক দফতরে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আইন আইনুযায়ী তদন্ত করে উপযুক্ত পদক্ষেপের আবেদন জানান তিনি। তবে এই আবেদনে ঘটনাস্থল হিসেবে সারা বাংলাদেশের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ১৫ জুলাই থেকে ৫ অগাস্ট পর্যন্ত সময়ে আন্দোলনকারীদের হত্যা করা হয়েছিল। এই অভিযোগে হাসিনার (Sheikh Hasina) সঙ্গে তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্য, উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিক এবং আওয়ামি লিগ ও তার ছাত্র-যুব শাখার নেতাদের অভিযুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার উপ-পরিচালক আতাউর রহমানও বলেন, “এদিন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী, গাজি এমএইচ তামিম এই সংক্রান্ত মামলা রুজু করেছেন।”

    আরও পড়ুনঃ বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি মুছতে চায় বাংলাদেশ! জাতীয় শোক দিবসের ছুটি বাতিল

    হাসিনা ছাড়া আর কাদের বিরুদ্ধে মামলা?

    ১৪ অগাস্ট রাতে গ্রেফতার করা হয়েছে বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং প্রাক্তন আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে। আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে এই মামলায় হাসিনা ছাড়াও উচ্চপদস্থ আধিকারিক ও রাজনৈতিক নেতাদের আসামি হিসেবে নাম যুক্ত করা রয়েছে। তাঁরা হলেন, প্রাক্তন সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, প্রাক্তন তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, প্রাক্তন তথ্যমন্ত্রী এমএ আরাফাত, প্রাক্তন আইজিপি চৌধুরি আব্দুল্লাহ আল মামুন, প্রাক্তন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান ও প্রাক্তন ডিবিপ্রধান হারুন অর রশিদ। এছাড়াও আওয়ামি লিগ, যুব লিগ, ছাত্র লিগ-সহ অন্যান্য শাখা সংগঠনগুলির বিরুদ্ধেও খুনের মামলা দায়ের করা হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: ‘আপনারাও সমান অধিকার পাবেন’, বাংলাদেশে ঢাকেশ্বরী মন্দির দর্শনে গিয়ে সংহতির বার্তা ইউনূসের

    Bangladesh Crisis: ‘আপনারাও সমান অধিকার পাবেন’, বাংলাদেশে ঢাকেশ্বরী মন্দির দর্শনে গিয়ে সংহতির বার্তা ইউনূসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) মানবাধিকার এবং বাক-স্বাধীনতা নিশ্চিত করাই অন্তর্বর্তী সরকাররে প্রধান লক্ষ্য। হিন্দুরাও সরকারের কাছে সমান সাংবিধানিক অধিকার চাইতে পারেন, এমনই অভিমত বাংলাদেশে অন্তর্বর্তিকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের (Muhammad Yunus)। মঙ্গলবার বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। ঢাকেশ্বরী মন্দির দর্শনে গিয়ে সংহতির বার্তা দেন ইউনূস। তিনি বলেন, ‘‘দেশে মানবাধিকার এবং বাক স্বাধীনতা সুনিশ্চিত করতে হবে। এই পরিস্থিতিতে এটাই আমাদের মূল লক্ষ্য।’’ 

    ঢাকেশ্বরী মন্দিরে ইউনূস

    শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) বাংলাদেশ (Bangladesh) ছাড়ার পরই সে দেশে বসবাসকারী সংখ্যালঘুদের উপর প্রতিদিন আক্রমণ হচ্ছিল। এই পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার ঢাকার (Dhaka) বিখ্যাত ঢাকেশ্বরী মন্দিরে যান ইউনূস (Muhammad Yunus Visits Dhakeshwari Temple)। মন্দিরে গিয়ে সেখানকার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।  হিন্দুদের উদ্দেশে ইউনূস বার্তা দেন, ‘‘নিজেদের আলাদা ভাববেন না। সব পরিচয়ের ঊর্দ্ধে উঠে নিজেদের মানুষ বলে মনে করুন। দেশের সন্তান বলে মনে করুন। এগুলো আপনাদের সাংবিধানিক অধিকার, যা আমরা সুনিশ্চিত করবই।’’ তিনি সবাইকে শান্ত থাকার আর্জি জানান। তাঁর কথায়, ‘দেশে এখন সংকট চলছে। সবাইকে একজোট হয়ে থাকতে হবে।’ একইসঙ্গে হিন্দুদের নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের বিষয়ে রায় দেওয়ার আগে ধৈর্য্য ধরার আবেদনও করেন ইউনূস।

    ঘরে-বাইরে চাপ সামলাতে বৈঠক

    হাসিনার সরকারের পতনের পরে বাংলাদেশের ৫২টি জেলায় হিন্দুদের উপর কমপক্ষে ২০৫টি হামলার ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ। সেখানে বাড়িঘরে হামলা চালানোর পাশাপাশি একাধিক মন্দিরেও ভাঙচুর করা হয় বলে দাবি। এর প্রতিবাদে বিভিন্ন এলাকায় মিছিল করেছেন হিন্দুরা। আন্তর্জাতিক স্তর থেকেও চাপ তৈরি করা হচ্ছিল। ভারতও বারবার বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর নির্যাতনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়। এরপরই ঘরে-বাইরে চাপ সামলাতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করলেন ইউনূস। তাঁর কথায়, ‘এমন একটা বাংলাদেশ গঠন প্রয়োজন যেখানে সবাই যেন এক ছাতার তলায় থাকতে পারেন। একটা পরিবারের মতো বসবাস করতে পারেন। সেখানে ভেদাভেদের কোনও জায়গা নেই। সবাই শান্তিতে থাকবেন। শান্তি যাতে রক্ষিত হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সবাইকে একজোট হয়ে তা নিশ্চিত করতে হবে।’ 

    আরও পড়ুন: টোকিও ৭, প্যারিস ৬! এবার লক্ষ্য লস অ্যাঞ্জেলস! পাশে থাকার বার্তা মোদির

    সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দাবি

    সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বাসুদেব ধর এবং সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ শর্মা। সর্বজনীন পূজা কমিটির পক্ষ থেকে ছিলেন জয়ন্তকুমার দেব এবং তাপসচন্দ্র পাল। এ ছাড়াও হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য সভার পক্ষ থেকে ছিলেন কাজল দেবনাথ এবং মণীন্দ্রকুমার নাথ। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা ইউনূসের সামনে আট দফা দাবি তুলে ধরেছেন বলে জল্পনা। এই দাবিগুলির মধ্যে রয়েছে হামলার (Bangladesh Crisis) ঘটনায় যুক্ত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া, সংখ্যালঘুদের জন্য আলাদা মন্ত্রক তৈরি করা ইত্যাদি। জানা গিয়েছে, সংখ্যালঘুদের জন্য হেল্পলাইন নম্বরও চালু করেন ইউনূস (Muhammad Yunus)। প্রয়োজনে সেখানে ফোন করে অভিযোগ জানানো যেতে পারে। বলা হয়েছে মন্দির, গির্জা বা কোনও ধর্মীয় স্থানে হামলা হলে ০১৭৬৬-৮৪৩৮০৯ এই নম্বরে ফোন বা এসএমএস করে জানানো যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: অনুপ্রবেশ রুখতে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে মোতায়েন ৭০ হাজার বিএসএফ জওয়ান

    Bangladesh Crisis: অনুপ্রবেশ রুখতে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে মোতায়েন ৭০ হাজার বিএসএফ জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এদেশে শরণ পাওয়ার আশায় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কয়েকটি সেক্টরে এখনও ভিড় করছেন বাংলাদেশিরা। যাদের একটা বড় অংশ আসলেই নির্যাতনের শিকার বলে মনে করা হচ্ছে। হাসিনা সরকারের পতনের (Bangladesh Crisis) পর কয়েক হাজার বাংলাদেশি ভিড় জমিয়েছিলেন সীমান্তে। নিরাপত্তার ফাঁক গলে বহু বাংলাদেশি ঢুকে পড়ছেন বলে অভিযোগ। বিএসএফ জানিয়েছে, ১১ জন বাংলাদেশিকে তাঁরা অবৈধ অনুপ্রবেশের (Infiltration) অভিযোগে গ্রেফতার করেছে। এর মধ্যে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ থেকে, অপর দুই গ্রেফতার হয়েছে ত্রিপুরা সীমান্ত থেকে। সাতজনকে মেঘালয় সীমান্ত থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের সকলের রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া যায়নি, তবে সকলেই বাংলাদেশের বাসিন্দা বলে জানিয়েছে বিএসএফ।

    ১১ অনুপ্রবেশকারী গ্রেফতার (Infiltration)

    জানা গিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গের দুই অনুপ্রবেশকারীর মধ্যে একজন আওয়ামি লিগের ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত। ধৃতকে মুর্শিদাবাদের জঙ্গিপুর আদালতে তোলা হয়। জানা যায়, তার কাছে ভারতে ঢোকার অনুমতি পত্র (visa) ছিল না। এই প্রেক্ষিতে, ভারত-বাংলা সীমান্তে আর নজবদারি বাড়িয়ে দিয়েছে সীমান্তরক্ষী বাহিনী। বিএসএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, ৭০ হাজার জওয়ানকে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে মোতায়েন করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও বহু জায়গায় রাতের অন্ধকারে অনুপ্রবেশের (Infiltration) সুযোগ রয়েছে বলে সূত্রের খবর।

    কাঁটাতারের বেড়া নেই সর্বত্র

    ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে বহু নদী-নালা, বন জঙ্গল ঘেরা এলাকা রয়েছে। সব জায়গায় কাঁটাতারের বেড়া নেই। যার ফলে বেশ কয়েকটি জায়গা থেকে ফাঁক গলে অনুপ্রবেশ হয়ে থাকে। যদিও বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সঙ্গে বিএসএফ কথোপকথন চালিয়ে অনুপ্রবেশ রুখে দেওয়ার (Bangladesh Crisis) যথাসম্ভব চেষ্টা চালাচ্ছে। বিএসএফের নর্থইস্ট কমান্ডের তরফে জানানো হয়েছে, কাতারে কাতারে মানুষ ‘নো ম্যান্স ল্যান্ড’-এ ঢুকে পড়লেও কেউই ভারতীয় সীমান্তে জোর করে ঢোকার চেষ্টা করেননি। অনেককেই বুঝিয়ে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এখন অবধি বিএসএফের ওপরে হামলার ঘটনা বা জোর করে অনুপ্রবেশের চেষ্টা হয়নি।

    অনুপ্রেবেশ রুখতে তৎপর বিএসএফ (Bangladesh Crisis)

    ৫ অগাস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের (Bangladesh Crisis) পর, গোটা পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণভাবে মোকাবিলা করা হয়েছে। এর মাঝে ৯ অগাস্ট প্রায় ১,৭০০ বাংলাদেশি নাগরিক নদীপথ পেরিয়ে পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার সেক্টরে ভারতীয় সীমান্তের কাছে ‘নো ম্যান্স ল্যান্ডে’ চলে আসেন। বিএসএফ আধিকারিকরা তাঁদের শান্তিপূর্ণভাবে বুঝিয়ে কথাবার্তার মাধ্যমে বাংলাদেশে ফিরিয়ে দেয়। যাঁরা এসেছিলেন, তাঁদের কেউই কেউই সশস্ত্র ছিলেন না এবং জোর করে ভারতে ঢোকার (Infiltration) চেষ্টাও করেননি। অন্যদিকে, এদিনই ১০-১৫ জন বাংলাদেশি হিন্দুদের একটি দল অসমের ধুবরি জেলায় ভোগডাঙ্গা সীমান্তের কাছে দিয়ে ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করার চেষ্টা করেন। কিন্তু বিজিবির সঙ্গে কথা বলে তাঁদের দেশে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভারত আমাদের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বন্ধু’’, জানাল বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রক

    অসম এবং ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী আগেই জানিয়েছেন, তাঁদের সীমান্ত সুরক্ষিত করা হয়েছে এবং বাংলাদেশ থেকে কেউই ভারতে জোর করে ঢোকার চেষ্টা করেনি। যদিও প্রত্যেকদিন কোথাও না কোথাও অত্যাচারের শিকার বাংলাদেশি হিন্দুরা শরণার্থী হিসেবে ভারতে আসার চেষ্টা করছেন।

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Protest Rally: বাংলাদেশে আক্রান্ত হিন্দুরা, সুরক্ষার দাবিতে বর্ধমানে প্রতিবাদ মিছিল সনাতনীদের

    Bangladesh Protest Rally: বাংলাদেশে আক্রান্ত হিন্দুরা, সুরক্ষার দাবিতে বর্ধমানে প্রতিবাদ মিছিল সনাতনীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের (Bangladesh Protest Rally) হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের প্রতিবাদে পথে নামলেন বর্ধমান-২ নম্বর ব্লকের সনাতনী সমাজের মানুষেরা। এই মিছিল কোনও হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের পক্ষ থেকে করা হয়নি। সাধারণ মানুষ অসহায় হিন্দু বাংলাদেশিদের সুরক্ষার দাবিতে পথে নামেন। অধিকাংশের হাতে ছিল জাতীয় পতাকা। শুধুমাত্র ওপারের হিন্দুদের অধিকার রক্ষার তাগিদে এদিনের এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    মিছিলে পা মেলালেন মহিলারাও (Bangladesh Protest Rally)

    বর্ধমানের স্বস্তিপল্লি ফুটবল ময়দান থেকে শুরু হয়ে পুরো এলাকা ঘুরে আবার স্বস্তিপল্লি গিয়ে শেষ হয় এই মিছিল। বাড়ির মহিলারাও মিছিলে (Bangladesh Protest Rally) পা মেলান। মিছিল থেকে মুসলিম মৌলবাদীদের হাত থেকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের বাঁচানোর দাবিও তোলা হয়। এর আগে, আসানসোলের রাজপথে হিন্দু জাগরণ মঞ্চের পক্ষ থেকে প্রায় তিন হাজার কর্মী-সমর্থক প্রতিবাদ মিছিল করেছিলেন। বারাসতেও দুদিন আগেই হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের পক্ষ থেকে মিছিল করা হয়। অভিযুক্তদের শাস্তির দাবিতে রাস্তা অবরোধ করেছিলেন আন্দোলনকারীরা। ফলে, রাজ্য জুড়েই বাংলাদেশের নৃশংস অত্যাচারের বিরুদ্ধে জোটবদ্ধ হচ্ছেন এপার বাংলার হিন্দুরা।

    আরও পড়ুন: আরজি কর থেকে ভাতার! মমতা প্রশাসনের মদতেই কি সিভিক ভলান্টিয়ারদের দাপট?

    আন্দোলনকারীরা কী বললেন?

    সনাতনী সমাজের পক্ষে শতীশচরণ সমাদ্দার বলেন, ‘‘বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর যেভাবে অত্যাচার হচ্ছে, তাতে ভারত সরকারকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। যদি অত্যাচার বন্ধ না হয় তাহলে ভারত সরকারকে যা যা ব্যবস্থা করার দরকার অবিলম্বে তা ব্যবস্থা করতে হবে। দিনের পর দিন, রাতের অন্ধকারে শয়ে শয়ে লোক হিন্দুদের বাড়িতে ডাকাতি করছে, মেয়েদের ওপর অত্যাচার করছে, তারই প্রতিবাদের আমাদের এই প্রতিবাদ। এই ধরনের অত্যাচার মেনে নেওয়া যায় না। আমরা ওপার বাংলার হিন্দুদের একটাই বার্তা দিতে চাই, আপনাদের পাশে আমরা সবসময় আছি। যে কোনও পরিস্থিতিতে আমরা আপনাদের সাহায্য করতে বদ্ধপরিকর। শুধু বর্ধমান (Burdwan) নয়, আর এই ধরনের আন্দোলন (Bangladesh Protest Rally) সংগঠিত করার জন্য সকলের কাছে আমরা আবেদন রাখছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Muhammad Yunus: বাংলাদেশে আক্রান্ত সংখ্যালঘুরা, হিন্দু ছাত্রদের সঙ্গে আজ বৈঠক ইউনূসের

    Muhammad Yunus: বাংলাদেশে আক্রান্ত সংখ্যালঘুরা, হিন্দু ছাত্রদের সঙ্গে আজ বৈঠক ইউনূসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনায় এবার সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত মহম্মদ ইউনূস (Muhammad Yunus)। শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়েছে বাংলাদেশে, কিন্তু রাজনৈতিক পালাবদলের পরও সংখ্যালঘুদের উপর হামলার ঘটনা থামেনি। জানা গিয়েছে, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর থেকে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় ৫২টি জেলায় অন্তত ২০৫টি হামলার ঘটনার সম্মুখীন হয়েছে। তাই সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার মোকাবিলার জন্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে একটি বৈঠকের আহ্বান জানিয়েছেন ইউনূস। 

    বৈঠকের উদ্দেশ্য কী? (Muhammad Yunus)

    বর্তমানে হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের অভিযোগ আসছে নানা দিক থেকে। এমতাবস্থায়, এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি বাংলাদেশে কীভাবে স্থিতাবস্থা আনা যায় এবং উদীয়মান সঙ্কটের কীভাবে সমাধান করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা করা হবে বলে জানানো হয়েছে। সোমবার বিকেলেই এই বৈঠক হওয়ার কথা।  

    ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে ৮ দফা দাবি (Muhammad Yunus)

    শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশত্যাগের (Bangladesh Crisis) পর থেকে বাংলাদেশ নতুন করে অশান্ত হয়ে উঠেছে। তাই বর্তমানে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুরা অত্যাচারের হাত থেকে বাঁচতে সংখ্যালঘুরা সুরক্ষা আইনের দাবি করছে। জানা গিয়েছে, ইউনূস সরকারের কাছে ৮ দফা দাবি জানাবে আন্দোলনরত হিন্দু ছাত্র সংখ্যালঘু অধিকার প্রতিনিধিরা। এই আট দফা দাবির মধ্যে রয়েছে— হিন্দুদের উপর হামলার ক্ষেত্রে দ্রুত বিচারের জন্য ফাস্ট ট্র্যাক ট্রাইব্যুনাল গঠন, জরুরি সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে ফাউন্ডেশনে আপগ্রেড করার দাবি, পালি শিক্ষা পর্ষদের আধুনিকীকরণ, শারদীয় দুর্গাপুজোর সময় ৫ দিন ছুটি ঘোষণা এবং সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করা।  

    আরও পড়ুন: নভেম্বরেই রাজ্যসভায় পাশ হবে ওয়াকফ সংশোধনী বিল? আত্মবিশ্বাসী মোদি সরকার

    প্রসঙ্গত, রবিবার বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তরফে এই বিষয়ে প্রথম একটি বিবৃতি দেওয়া হয়। বিবৃতিতে লেখা হয়, “দেশের কোথাও কোথাও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার (Bangladesh Crisis) ঘটনা ঘটেছে। এটি উদ্বেগজনক।” এই বিবৃতি প্রকাশের পরেই জানা যায়, সোমবার সংখ্যালঘুদের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস (Muhammad Yunus)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sheikh Hasina: আওয়ামি লিগকে ক্ষমতাচ্যুত করার নেপথ্যে আমেরিকা, দাবি শেখ হাসিনার

    Sheikh Hasina: আওয়ামি লিগকে ক্ষমতাচ্যুত করার নেপথ্যে আমেরিকা, দাবি শেখ হাসিনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের পরিস্থিতি (Bangladesh Crisis) এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকা আওয়ামি লিগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার নেপথ্যে আমেরিকাকেই দায়ী করছেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি শেখ হাসিনা তাঁর ঘনিষ্ঠজনের সঙ্গে কথা বলার সময়, বাংলাদেশের পরিস্থিতি এবং আওয়ামি লিগ সরকারকে ‘অন্যায়ভাবে’ ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য আমেরিকাকে সরাসরি দায়ী করেছেন। একইসঙ্গে তিনি বাংলাদেশিদের সতর্ক করেছেন, তাঁরা যেন ‘মৌলবাদীদের হাতে পরিচালিত’ না হন।

    ঠিক কী জানিয়েছেন হাসিনা? (Sheikh Hasina)

    শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, আমেরিকার কথা মতো বঙ্গোপসাগরে একাধিপত্য বাড়াতে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ তাদের হাতে তুলে না দেওয়ার মাসুল হিসেবেই তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করা হল। তাঁর মতে, সেন্ট মার্টিন দ্বীপের সার্বভৌমত্ব আমেরিকার হাতে তুলে দিয়ে বঙ্গোপসাগরে সে দেশকে ছড়ি ঘোরাতে দিলে হয়তো তিনি ক্ষমতায় থেকে যেতে পারতেন। দেশ ছাড়ার মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হত না তাঁকে। দেশত্যাগ করার আগে যে বক্তৃতাটি তিনি দেশবাসীর উদ্দেশে দিয়ে আসতে চেয়েছিলেন, তাতেও এই বক্তব্যই রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গিয়েছে। ভারতে যাওয়ার পর শেখ হাসিনার সঙ্গে যাদের কথা হয়েছে, সেই সূত্র জানিয়েছে, যাতে ‘লাশের মিছিল’ দেখতে না হয়, তাই পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন তিনি। ছাত্রদের মরদেহের ওপর ক্ষমতা হস্তান্তর হোক তা চাননি বঙ্গবন্ধু কন্যা। চাননি দেশের আরও সম্পদ নষ্ট হোক। 

    আওয়ামি লিগ আবারও ঘুরে দাঁড়াবে 

    উল্লেখ্য, কোটা আন্দোলন (Bangladesh Crisis) শুরু হওয়ার কিছু আগে এপ্রিল মাসে হাসিনা জাতীয় সংসদে বলেছিলেন, আমেরিকা তাঁর দেশে জমানা পরিবর্তনের চক্রান্ত করছে। বলেছিলেন, ওরা চাইছে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে এমন একটি সরকার তৈরি করতে, যাদের কোনও গণতান্ত্রিক অস্তিত্বই নেই। আর এরপরেই প্রবল জনবিক্ষোভের চাপ, তুমুল আন্দোলনের মুখে পড়ে দেশ ছেড়েছিলেন শেখ হাসিনা। এসেছিলেন ভারতে। আপাতত এই দেশেই রয়েছেন তিনি। তবে বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী (Sheikh Hasina) আশা প্রকাশ করেছেন, তিনি আবার নিজের দেশে ফিরে যাবেন। মনে করেন, আওয়ামি লিগ বার বার ঘুরে দাঁড়িয়েছে, আবারও দাঁড়াবে।

    আরও পড়ুন: হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের অভিযোগ ‘ভিত্তিহীন’, আদানি-যোগ উড়িয়ে দাবি সেবি চেয়ারম্যানের

    অন্যদিকে কোটা সংস্কারের প্রশ্নে ছাত্রদের আন্দোলন নিয়ে হাসিনা (Sheikh Hasina) জানিয়েছেন, বাংলাদেশের ছাত্রদের কাউকে তিনি রাজাকার বলেননি। বরং তাঁর মন্তব্যকে বিকৃত করে ছাত্রদের উত্তেজিত করা হয়েছে। সে দিনের পুর্ণ ভিডিয়োটি তিনি আবার দেখতে দেশবাসীকে আহ্বান জানিয়েছেন। ‘ছাত্রদের নিষ্পাপ মনোভাবের সুযোগ নিয়ে ষড়যন্ত্রকারীরা দেশকে অস্থির করেছে’, অভিযোগ হাসিনার। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: “মায়ের প্রাণ বাঁচানোয় মোদির কাছে কৃতজ্ঞ”, বললেন হাসিনা পুত্র

    Bangladesh Crisis: “মায়ের প্রাণ বাঁচানোয় মোদির কাছে কৃতজ্ঞ”, বললেন হাসিনা পুত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমার মায়ের প্রাণ বাঁচানোর জন্য নরেন্দ্র মোদির কাছে কৃতজ্ঞ।” কথাগুলি বললেন বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। মোদি সরকার দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ায় তাঁর মায়ের বাংলাদেশ ছাড়াটা অনায়াস হয়েছে বলেও মনে করেন তিনি। হাসিনার ভিসা প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে যেসব খবর সংবাদমাধ্যমে সম্প্রচারিত হচ্ছে, তাও খারিজ করে দিয়েছেন আওয়ামি লিগের এই নেতা। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে জয় বলেন, “হাসিনার ভিসা কেউ প্রত্যাহার করেনি। রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য তিনি কোথাও আবেদনও করেননি।” তিনি বলেন, “এসবই গুজব।” এর পরেই হাসিনার প্রাণ বাঁচানোর জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

    মোদির প্রতি কৃতজ্ঞ (Bangladesh Crisis)

    এই সাক্ষাৎকারে আওয়ামি লিগ নেতা বলেন, “ভারত সরকারের কাছে আমার বার্তা, আমার ব্যক্তিগত কৃতজ্ঞতা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। মোদি সরকারের দ্রুত পদক্ষেপের জন্যই আমার মায়ের প্রাণ বেঁচেছে। আমি চিরকৃতজ্ঞ।” ভারতকে বিশ্ব নেতৃত্বের ভূমিকা নিতে হবে বলেও মনে করেন (Bangladesh Crisis) হাসিনা পুত্র। বলেন, “ভারতের প্রয়োজন বিশ্বে নেতৃত্বের ভূমিকা নেওয়া। অন্য বিদেশি শক্তিগুলিকে এই পরিস্থিতির সুযোগ নিতে দেওয়াটা ঠিক হবে না। কারণ, বাংলাদেশ ভারতের প্রতিবেশী। এটা ভারতের পূর্ব দিক।” তিনি বলেন, “হাসিনা জমানায় বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে উন্নত হয়েছে। বাংলাদেশে শান্তিও ছিল।”

    হাসিনা জমানায় বাংলাদেশের প্রভূত উন্নতি

    জয় বলেন, “এটা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না যে হাসিনার সরকার বাংলাদেশে শান্তি বজায় রেখেছিল, অর্থনৈতিক উন্নতিও হয়েছে হাসিনার জমানায়। বিদ্রোহ দমন করেছে। দেশের পূর্ব দিকে এই উপমহাদেশে স্থিতাবস্থা বজায় রেখেছে।” তিনি বলেন, “আমরাই (আওয়ামি লিগ) একমাত্র সরকার, যারা প্রমাণ করেছি, আমরাই পারি। অন্যান্য সরকার কেবল চেষ্টা করে গিয়েছে। কিছু করতে পারেনি। ব্যর্থ হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: মোদিকে ধন্যবাদ চিন-প্রেমী মুইজ্জুর, দ্বীপরাষ্ট্রের হলটা কী?

    বাংলাদেশে গঠিত হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারের প্রধান হয়েছেন মহম্মদ ইউনূস। এ প্রসঙ্গে জয় বলেন, “একটা দিক থেকে আমি এক স্বাগত জানাই। কারণ এখানে সংখ্যালঘুর প্রতিনিধি আছে, আছে এলিট ক্লাসের প্রতিনিধি। পশ্চিমের প্রতিনিধিও রয়েছে।” তিনি বলেন, “সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করতে গিয়ে আমি দেখেছি, এই সরকারে যাঁদের সদস্য করা হয়েছে, তাঁদের অনেকেরই রাজনৈতিক কোনও অভিজ্ঞতা নেই। নেই সরকার চালানোর অভিজ্ঞতাও। তাই তাঁদের পক্ষে দেশ চালানোটা খুবই কঠিন হবে (Bangladesh Crisis)।”

    প্রসঙ্গত, সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে অশান্তির জেরে উত্তাল বাংলাদেশ। গত ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে ভারতে চলে এসেছেন শেখ হাসিনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলা, পদক্ষেপের আহ্বান মার্কিন আইন প্রণেতাদের

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলা, পদক্ষেপের আহ্বান মার্কিন আইন প্রণেতাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর সুরক্ষার আহ্বান জানিয়ে নিউ ইয়র্কে অবস্থিত রাষ্ট্রসঙ্ঘের সদর দফতরের সামনে বিক্ষোভ দেখালেন বহু মানুষ। এই  সমাবেশের আয়োজন করেছিল হিন্দু অ্যাকশন নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। সংস্থার আহ্বানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে আমেরিকার বিভিন্ন প্রান্তে বসবাসকারী মানুষ এই আন্দোলনকে আমেরিকার (Protest in America) বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

    হিন্দুদের জন্য আওয়াজ উঠছে আমেরিকায় (Protest in America)

    বাংলাদেশের হিন্দুদের ওপরে অত্যাচারের (Bangladesh Crisis) বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন আমেরিকার বহু সেনেটর। এই মর্মান্তিক অত্যাচারের প্রতিবাদ (Protest in America) জানানোয় আমেরিকার সেনেটরদের হিন্দু অ্যাকশন সংস্থার তরেফে সাধুবাদ জানানো হয়েছে। আমেরিকার রিপাবলিকান পার্টির সেনেটর প্যাট ফ্যালন তাঁর এক্স বার্তায় লিখেছেন, “আমরা বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক হিংসা এবং ধর্মীয় নিপীড়নের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। আমি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে সকল জনগণের স্বার্থে কাজ করার এবং এই হিংসা অবিলম্বে বন্ধ করার অনুরোধ জানাচ্ছি। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান এবং অন্যান্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু করা নিন্দনীয় কাজ। যারা এই হিংসার কাজে প্ররোচনা দিয়েছে এবং অংশগ্রহণ করেছে, তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনা উচিত। বাংলাদেশে চলমান হিংসা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন আমেরিকার বেশ কয়েকজন প্রথম সারির নেতা। ভারতীয় বংশোদ্ভুত মার্কিন কংগ্রেসম্যান রাজা কৃষ্ণমূর্তি, আমেরিকার বিদেশমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকনকে চিঠি লিখে বাংলাদেশের হিন্দুদের ওপর অত্যাচার বন্ধে বাংলাদেশ সরকারকে সাহায্য করার আহ্বান জানান। তিনি হিন্দুদের বিরুদ্ধে হিংসার অবসান এবং অপরাধীদের চিহ্নিত করে ন্যায় বিচারের আওতায় আনার লক্ষ্যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের নেতা মোঃ ইউনূসকে আবেদন করার আহ্বান জানিয়েছেন।

    ঢাকাতেও শুরু হয়েছে প্রতিবাদ (Bangladesh Crisis)

    শুক্রবার কয়েক হাজার মানুষ বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় জড়ো হয়েছিলেন। সপ্তাহের শুরুতেই বাংলাদেশের সদ্য প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার পর থেকেই সংখ্যালঘু হিন্দুদের লক্ষ্য করে তাদের উপর আক্রমণ (Bangladesh Crisis) চালানো হয়। তাঁদের ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়। তাঁদের উপাসনালয় ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ বাংলাদেশে সোমবার থেকে নেমে আসে হিন্দুদের উপর অত্যাচার। তাঁদের বাড়ি, অফিস, দোকান, মন্দিরে হামলা হয়। এমনকী এক শিক্ষককে হিন্দু হওয়ার অপরাধে খুন হতে হয়। প্রায় শতাধিক হিন্দু আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি। আন্দোলনকারীরা বাংলাদেশি সংখ্যালঘু হিন্দুদের সুরক্ষার আহ্বান জানিয়ে হাতে পোস্টার প্ল্যাকার্ড নিয়ে স্লোগান দেন এবং দেশজুড়ে অরাজক পরিস্থিতির অবসান এবং শান্তির আহ্বান জানান।

    হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের বক্তব্য

    বাংলাদেশে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ জানিয়েছে, দেশের ৬৪ টি জেলার মধ্যে অন্তত ৫২ টি জেলায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়েছে। বাংলাদেশে হিন্দুদের রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্ব না থাকলেও আওয়ামি লিগকে হয়ত ভোট দিয়েছেন, এই সন্দেহে হিংসার শিকার হয়েছেন হিন্দুরা। অনেক ক্ষেত্রে শুধু লুটপাটের উদ্দেশ্যে হয়েছে হিংসা। জাতির উদ্দেশ্যে একটি খোলা চিঠিতে ঐক্য পরিষদ বলেছে, সারাদেশে সংখ্যালঘুদের মধ্যে গভীর আশঙ্কা, উদ্বেগ এবং অনিশ্চয়তা রয়েছে। রাষ্ট্রসঙ্ঘের মহাসচিবের কার্যালয়ের তরফে বাংলাদেশের হিংসাকে (Bangladesh Crisis) দমন করার আহ্বান জানানো হয়েছে। যে কোনও জাতিগত আক্রমণ বা জাতিগতভাবে হিংসার উস্কানির নিন্দা জানিয়েছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ।

    পরিস্থিতির ওপর নজর ভারতের

    বাংলাদেশের এই ভয়ংকর পরিস্থিতিতে (Bangladesh Crisis) হাজার হাজার হিন্দু প্রাণে বাঁচার উদ্দেশ্যে প্রতিবেশী দেশ ভারতে পালিয়ে আসার চেষ্টা করছেন।। সীমান্তে হাজার হাজার মানুষের জড়ো হওয়ার দৃশ্য সংবাদ মাধ্যমে দেখা গিয়েছে। এমতাবস্থায় ভাঅপ-বাংলাদেশ সীমান্তের অবস্থা খতিয়ে দেখার জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে কেন্দ্র সরকার।

    আরও পড়ূন: “মা পদত্যাগ করেননি, এখনও তিনিই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী”, দাবি হাসিনা-পুত্রের

    দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ইতিমধ্যেই তাঁর এক্স বার্তায় লিখেছেন, “বাংলাদেশে বসবাসকারী ভারতীয় নাগরিক, হিন্দু এবং অন্যান্য ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share