Tag: Sonia Gandhi

Sonia Gandhi

  • Rajiv Gandhi Foundation: বৈদেশিক অনুদানে অনিয়মের অভিযোগ, রাজীব গান্ধীর নামাঙ্কিত দুই সংস্থার লাইসেন্স বাতিল

    Rajiv Gandhi Foundation: বৈদেশিক অনুদানে অনিয়মের অভিযোগ, রাজীব গান্ধীর নামাঙ্কিত দুই সংস্থার লাইসেন্স বাতিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন (Rajiv Gandhi Foundation) ও রাজীব গান্ধী চ্যারিটেবল ট্রাস্টের (Rajiv Gandhi Charitable Trust) বিরুদ্ধে বড়সড় পদক্ষেপ নিল কেন্দ্র। বাতিল করে দেওয়া হল ওই দুই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার লাইসেন্স। ফরেন কন্ট্রিবিউশন রেগুলেশন অ্যাক্টে এই ব্যবস্থা নিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। এই দুই সংস্থার সঙ্গেই ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে গান্ধী (Gandhi) পরিবার। বৈদেশিক অনুদানে অনিয়মের অভিযোগে লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে বলে জানান এক আধিকারিক।

    ১৯৯১ সালের ২১ মে তামিলনাড়ুতে সন্ত্রাসবাদীদের ষড়যন্ত্রের বলি হন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী। তাঁর স্বপ্ন পূরণে ওই বছরই প্রতিষ্ঠিত হয় রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন (Rajiv Gandhi Foundation)। এই ফাউন্ডেশনের সভাপতি প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি সোনিয়া গান্ধী। অন্য ট্রাস্টিদের মধ্যে রয়েছেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী, কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদিকা প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এবং প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম। ২০০৯ সাল পর্যন্ত এই ফাউন্ডেশন স্বাস্থ্য, সাক্ষরতা, স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, নারী ও শিশু উন্নয়ন, প্রতিবন্ধীদের সহায়তা, পঞ্চায়েতি রাজ প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছে। প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা, লাইব্রেরি ও অন্য কয়েকটি বিষয় নিয়েও কাজ করেছে। এই ফাউন্ডেশনের পাশাপাশি সোনিয়া আবার রাজীব গান্ধী চ্যারিটেবল ট্রাস্টেরও মাথা। এই সংস্থার সদস্যদের মধ্যে অন্যতম হলেন রাহুল গান্ধী এবং রাজ্যসভার সাংসদ অশোকএস গঙ্গোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: খাড়্গে হাতের পুতুল! রিমোট কন্ট্রোল থাকবে গান্ধী পরিবারের হাতে, দাবি বিজেপির

    সূত্রের খবর, রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন (Rajiv Gandhi Foundation) ও রাজীব গান্ধী চ্যারিটেবল ট্রাস্টের বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়মের তদন্তভার দেওয়া হতে পারে সিবিআইয়ের (CBI) হাতে। ২০২০ সালের জুন মাসে রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনের (Rajiv Gandhi Foundation) বিরুদ্ধে বিদেশি ফান্ডিংয়ের অভিযোগ ওঠে। তৎকালীন আইনমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ দাবি করেছিলেন রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনে ফান্ডিং করেছে চিন। আইন অনুযায়ী, বিদেশ থেকে টাকা নিতে গেলে সরকারের অনুমতি নেওয়া প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সেটা হয়েছিল কিনা, সে প্রশ্ন ওঠে। তার পরেই শুরু হয় তদন্ত।

    রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনের (Rajiv Gandhi Foundation) পাশাপাশি রাজীবের নামে আরও একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা গড়ে উঠেছিল ২০০২ সালে। এটি হল রাজীব গান্ধী চ্যারিটেবল ট্রাস্ট। মূলত গ্রামীণ এলাকায় পিছিয়ে পড়া মানুষদের কল্যাণে কাজ করতে জন্ম হয়েছিল এই সংস্থার। অনিয়মের অভিযোগ উঠেছিল ইন্দিরা গান্ধী মেমরিয়াল ট্রাস্টের বিরুদ্ধেও। যদিও এই সংস্থার বিরুদ্ধে এখনও কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি বলেই সূত্রের খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mallikarjun Kharge: গোহারা হারলেন থারুর, কংগ্রেসের রাশ খাড়গের হাতে

    Mallikarjun Kharge: গোহারা হারলেন থারুর, কংগ্রেসের রাশ খাড়গের হাতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গো হারা হারলেন শশী থারুর। কংগ্রেস (Congress) প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে শেষ হাসি হাসলেন প্রবীণ নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। বুধবার বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে স্বাধীনতা-উত্তর গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির ৩৬তম সভাপতি নির্বাচিত হলেন খাড়গে। এই ঘটনায় দু দশক পরে কোনও এক অ-গান্ধী সভাপতি পেল কংগ্রেস।

    উনিশের ভোটে বিজেপির কাছে হারের কারণে কংগ্রেস সভাপতি পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী (Rahul gandhi)। দলের অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হন সোনিয়া গান্ধী। শারীরিক অসুস্থতার কারণে দলের হাল ধরতে রাজি হননি সোনিয়া। তাই হয় নির্বাচন। লড়াইয়ের ময়দানে হাজির শশী থারুর এবং মল্লিকার্জুন খাড়গে। খাড়গে হাইকমান্ডের প্রার্থী হিসেবে পরিচিত। তিনি পেয়েছেন ৭ হাজার ৮৯৭টি ভোট। আর শশী থারুর পেয়েছেন মাত্র ১ হাজার ৭২টি ভোট।

    প্রসঙ্গত, এর আগে শেষবার কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন হয়েছিল ২০০০ সালে। সেবার সোনিয়ার বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন উত্তর প্রদেশের নেতা জিতেন্দ্র প্রসাদ। সোনিয়ার কাছে মুখ থুবড়ে পড়েছিলেন তিনি। তবে জিতেন্দ্র প্রসাদের থেকে ঢের বেশি ভোট পেয়েছেন থারুর। যদিও জয়ের মুখ দেখেননি। জয়ের পরে দলের নয়া প্রেসিডেন্টকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শশী।  যদিও নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে প্রথম থেকেই সরব হয়েছিলেন থারুর। তাঁর অভিযোগ ছিল, রাজ্যস্তরের নেতা কিংবা দলের শীর্ষ নেতাদের কাছ থেকে তিনি কোনও সহযোগিতা পাচ্ছেন না। কোনও কোনও রাজ্য তাঁকে প্রচারে বাধা দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। বুধবার, ভোটের ফল প্রকাশের দিনও থারুর উত্তর প্রদেশ, পাঞ্জাব এবং তেলঙ্গানায় গণনায় অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন।

    এদিকে, খাড়গের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন কংগ্রেসের একটা বড় অংশ। এদিন ভোটের ফল ঘোষণার ঢের আগেই সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, আমার ভূমিকা নির্ধারণ করবেন কংগ্রেস সভাপতি…খাড়গেজিকে জিজ্ঞাসা করুন। বর্তমানে রাজ্য সভায় বিরোধী দলনেতা খাড়গে। হিন্দি এবং ইংরেজিতে দুর্দান্ত ভাষণ দেন তিনি। রাজ্যসভার দায়িত্ব সামলেছেন দক্ষ হাতে। কংগ্রেসের ভাঙা নৌকার হাল কত শক্ত হাতে ধরতে পারেন তিনি, এখন তাই দেখার।  

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট পড়ল ৯৬ শতাংশ, শেষ হাসি হাসবেন কে?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Congress prez poll: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট পড়ল ৯৬ শতাংশ, শেষ হাসি হাসবেন কে?

    Congress prez poll: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট পড়ল ৯৬ শতাংশ, শেষ হাসি হাসবেন কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হল কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচন (Congress prez poll)। সোমবার সকাল ১০টায় শুরু হয় ভোট গ্রহণ পর্ব। চলে বিকেল ৪টে পর্যন্ত। কংগ্রেসের (Congress) সাড়ে ৯ হাজারেরও বেশি প্রতিনিধি ভোট দেন। গত চব্বিশ বছরে এই প্রথম গান্ধী (Gandhi) পরিবারের বাইরের কাউকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করতে চলেছেন কংগ্রেসের ভোটাররা। এবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছে মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং শশী থারুর। দলের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধীর উত্তরসূরি হিসেবে এঁদের মধ্যেই একজনকে বেছে নিতে হয়েছে কংগ্রেস নেতা-কর্মীদের।

    প্রদেশ কংগ্রেসের প্রতিনিধির সংখ্যা ৯ হাজার ৯১৫ জন। তাঁর মধ্যে ভোট দিয়েছেন সাড়ে ৯ হাজারের কিছু বেশি। ভোট হয়েছে কাগজের ব্যালটে। কংগ্রেসের সেন্ট্রাল ইলেকশন অথরিটি চেয়ারম্যান মধুসূদন মিস্ত্রি নয়াদিল্লিতে এ খবর জানান। ভোটের ফল বেরবে ১৯ অক্টোবর, বুধবার। এই দিনটির জন্যই অপেক্ষা করেছিলেন বলে জানান সোনিয়া গান্ধী। এদিন ভোট দিয়ে বেরিয়ে তিনি বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে এই দিনটির জন্যই অপেক্ষা করছিলাম। প্রসঙ্গত, ১৯৯৮ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট ছিলেন সোনিয়াই। পরে ওই পদে বসানো হয় রাহুল গান্ধীকে। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির কাছে ধরাশায়ী হয় কংগ্রেস। তার পরেই প্রেসিডেন্ট পদে ইস্তফা দেন রাহুল। অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ফের দলের হাল ধরেন সোনিয়া।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস নির্বাচন প্রহসন! তোপ অমিত মালব্যর, কী বললেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান?

    এদিন উৎসবের মেজাজে ভোট (Congress prez poll)  হয়েছে বলে জানিয়েছেন মধুসূদন মিস্ত্রি। তাঁর দাবি, ভোটে হয়েছে অবাধ, সুন্দর এবং স্বচ্ছ। তিনি বলেন, সব চেয়ে খুশির খবর হল দেশের প্রতিটি রাজ্যেই পোলিং বুথ হয়েছিল। অপ্রীতিকর কোনও ঘটনা ঘটেনি। এটা একটা বড় প্রাপ্তি। ভোট হয়েছে অবাধ এবং শান্তিপূর্ণভাবে। মিস্ত্রি বলেন, ভোট নিয়ে কারও কোনও অভিযোগ থাকার কথা নয়। কারণ ভোট হয়েছে গোপন ব্যালটে। তাই কেউই জানতে পারবেন না, কে কাকে ভোট দিয়েছেন। তিনি জানান, পুরো ভোটগ্রহণ পর্ব ক্যামেরাবন্দি করা হয়েছে। প্রবীণ কংগ্রেস নেতা জনার্দন দ্বিবেদী বলেন, গণতান্ত্রিক উপায়ে কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন হচ্ছে। সবাই নিজেদের পছন্দমতো ভোট দিচ্ছেন। 

    এদিন ভোটগ্রহণ (Congress prez poll) পর্ব শুরুর সময় কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী শশী থারুর বলেন, আমি আত্মবিশ্বাসী। কংগ্রেসের ভবিষ্যৎ রয়েছে দলীয় কর্মীদের হাতেই। পরে অন্য এক প্রসঙ্গে নিজেকে ‘পরিবর্তনের প্রার্থী’ হিসেবে অভিহিত করেন থারুর। খাড়গে না থারুর, শেষ হাসি হাসেন কে, এখন তাই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Congress Prez Polls: দ্বৈরথে শশী-মল্লিকার্জুন, কংগ্রেসের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট কে?

    Congress Prez Polls: দ্বৈরথে শশী-মল্লিকার্জুন, কংগ্রেসের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের (Congress) বয়স ১৩৭ বছর। সোমবার শুরু হয়েছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন (Congress Prez Polls)। এ নিয়ে কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন হচ্ছে ষষ্ঠবার। এবারই প্রথম গান্ধী (Gandhi) পরিবারের কোনও সদস্য উপস্থিত নেই লড়াইয়ের ময়দানে। ২০১৭ সালে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। উনিশের ভোটে দলের ভরাডুবির পর ইস্তফা দেন তিনি। শারীরিক কারণে দলের কাণ্ডারির ভূমিকা পালন করতে রাজি নন সোনিয়া গান্ধীও। তাই হচ্ছে নির্বাচন। দ্বৈরথ হচ্ছে মল্লিকার্জুন খাড়গে ও শশী থারুরের (Shashi Tharoor) মধ্যে।

    এদিন ভোট (Congress Prez Polls) শুরু হয়েছে সকাল ১০টায়। চলবে বিকেল ৪টে পর্যন্ত। ভোট হচ্ছে কাগজের ব্যালটে। ভোট দেবেন কংগ্রেসের ৯ হাজার ২০০ প্রতিনিধি। দেশজুড়ে বুথ হয়েছে ৬৭টি। ভোটের ফল বেরবে ১৯ অক্টোবর। কয়েকটি রাজ্যের ভোটারদের ভোট দিতে স্টেট হেডকোয়ার্টারে আসতে হবে। তাঁদের কিউআর কোড যুক্ত আইডি কার্ড এবং আধারকার্ড সঙ্গে আনতে হবে। এবার যাঁরা ভোট দেবেন, তাঁদের মধ্যে সব চেয়ে বেশি বয়সী ভোটার হলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এবং কর্নাটক বিধানসভার প্রাক্তন স্পিকার কোগুডু থিম্মাপ্পা। সব চেয়ে বেশি ভোটার রয়েছেন উত্তর প্রদেশে। ভোটারের সংখ্যা ১২০০। পশ্চিমবঙ্গের ভোটার সংখ্যা ৯০০। ভারত জোড়ো যাত্রায় অংশ নিয়েছেন রাহুল গান্ধী। তাই তিনি ভোট দেবেন কর্নাটকের সঙ্গানাকুল্লু থেকে। আর ২৪ নম্বর আকবর রোডে কংগ্রেসের হেড কোয়ার্টারে গিয়ে ভোট দেবেন সোনিয়া গান্ধী, প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা, মনমোহন সিং এবং প্রবীণ কিছু কংগ্রেস নেতা।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস নির্বাচন প্রহসন! তোপ অমিত মালব্যর, কী বললেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান?

    ভোট (Congress Prez Polls) শুরুর আগে প্রেসিডেন্ট পদ প্রার্থী থারুর বলেন, দলীয় কর্মীরাই কংগ্রেসের শক্তি। তাঁদের সম্মান করতে হবে। কর্মীদের অনুভব করতে হবে যে দল তাঁদের কথা শুনবে। এখন এই ধারণা রয়েছে,  দলের যে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় দিল্লি থেকে। তিনি জানান, বিজেপির সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য দলে সংস্কার আশু প্রয়োজন। আর এক প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী খাড়গে বলেন, পার্লামেন্ট থেকে রাস্তা আমাদের সর্বত্র লড়াই করতে হবে। বেকারত্ব, মুদ্রাস্ফীতি সহ একাধিক ইস্যু রয়েছে আন্দোলনের জন্য। প্রসঙ্গত, বাইশ বছর আগে শেষবার সোনিয়া গান্ধীর বিরুদ্ধে লড়েছিলেন জিতেন্দ্র প্রসাদ। যদিও শেষ হাসি হেসেছিলেন সোনিয়া গান্ধীই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Ashok Gehlot: কংগ্রেস সভাপতির নির্বাচন লড়বেন না অশোক গেহলট, সোনিয়ার কাছে চাইলেন ক্ষমা

    Ashok Gehlot: কংগ্রেস সভাপতির নির্বাচন লড়বেন না অশোক গেহলট, সোনিয়ার কাছে চাইলেন ক্ষমা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের সভাপতি পদের নির্বাচন ( Polls for Congress President) লড়বেন না প্রবীণ নেতা অশোক গেহলট (Ashok Gehlot)। সোনিয়া গান্ধীকে (Sonia Gandhi) জানিয়ে দিলেন সে কথা। সোনিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের পরই সিদ্ধান্তে এই বদল। এর আগে তাঁর সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা এবং রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দেওয়ার পর রাজস্থান কংগ্রেসে তীব্র অন্তর্দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছিল। অসন্তোষ প্রকাশ করেছিল কংগ্রেস হাইকমান্ডও। তারপরই বৃহস্পতিবার বিকেলে দলের নেত্রী সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখা করেন গেহলট। রাজস্থান কংগ্রেসের অন্তর্কলহের কারণে নেত্রীর কাছে ক্ষমাও চান বলে জানা গিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রের নিষিদ্ধ ঘোষণার পরেই, পিএফআইকে ‘বেআইনি সংগঠন’ আখ্যা তিন রাজ্যের  

    সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর অশোক গেহলট বলেন, “আমি কোচিতে রাহুল গান্ধীর সঙ্গে দেখা করে তাঁকে কংগ্রেস সভাপতি পদে নির্বাচনে লড়তে অনুরোধ করেছি। তিনি রাজি না হওয়ায়, আমি বলেছিলাম আমি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব। কিন্তু, এখন রাজস্থান রাজনৈতিক সংকটের প্রেক্ষিতে আমি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।” 

    আরও পড়ুন: রাজস্থান বিদ্রোহকাণ্ডে ছাড় গেহলটকে!  

    রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে পদে থাকবেন কি না সেই সিদ্ধান্তও দলনেত্রীর ওপরই ছেড়েছেন তিনি। এ বিষয়ে বলেন, “মুখ্যমন্ত্রিত্বের বিষয়ে হাইকমান্ড সিদ্ধান্ত নেবে। আমি মুখ্যমন্ত্রী থাকব কি না তা ম্যাডামই জানাবেন। ইন্দিরাজির সময় থেকে আমি কংগ্রেসের অনুগত সৈনিক। জয়পুরে যা ঘটেছে, তাতে আমি দুঃখ প্রকাশ করেছি। দু দিন আগে যা ঘটেছিল, তাতে আমরা হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। মনে হয়েছে, আমার মুখ্যমন্ত্রী হতে চাওয়াতেই এটা ঘটেছে। আমি সোনিয়াজির কাছে ক্ষমা চেয়েছি।”    

    কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচিত হলে, গেহলটকে মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়তে হবে বলে আগেই জানিয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। এরপরই তাঁর অনুপস্থিতিতে শচীন পাইলট মুখ্যমন্ত্রী হবেন এই আশঙ্কায় বিদ্রোহের পথে হাঁটেন গেহলট অনুগামীরা। এই ঘটনার পরেই গেহলট অনুগত তিন নেতাকে হাই কম্যান্ডের পক্ষ থেকে শো কজের নোটিসও ধরানো হয়। তারপরও দলের অভ্যন্তরীণ এই রাজনীতি থামানো যায়নি।   
     
    গেহলটের উত্তরসূরি বেছে নিতে কংগ্রেস জয়পুরে দলীয় বিধায়কদের একটি বৈঠক ডেকেছিল। কংগ্রেস নেতা অজয় ​​মাকেন এবং মল্লিকার্জুন খড়্গেকে পর্যবেক্ষক হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। কিন্তু তাঁদের অবজ্ঞা করে গেহলট অনুগতরা ‘সমান্তরাল বৈঠক’ করেন। এই বিষয়ে মাকেন এবং  খড়্গে, সোনিয়া গান্ধীকে একটি লিখিত রিপোর্ট দেওয়ার পরই তাঁর সঙ্গে এদিন সাক্ষাৎ করেন অশোক গেহলট।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Congress Polls: সরলেন দিগ্বিজয়, এলেন খাড়গে, কংগ্রেসের রাশ থাকছে গান্ধী পরিবারের হাতেই?

    Congress Polls: সরলেন দিগ্বিজয়, এলেন খাড়গে, কংগ্রেসের রাশ থাকছে গান্ধী পরিবারের হাতেই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস (Congress) প্রেসিডেন্ট পদে লড়ছেন গান্ধী (Gandhi) পরিবারের আস্থাভাজন রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun kharge)। আজ, ৩০ সেপ্টেম্বর তিনি মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেন বলে কংগ্রেসেরই একটি সূত্রে খবর। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট প্রেসিডেন্ট পদে লড়ছেন না বলে ঘোষণা করে দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় খাড়গেকে ফোন করেন কংগ্রেসের অন্তবর্তীকালীন সভাপতি সোনিয়া গান্ধী। তার পরেই প্রেসিডেন্ট পদে গান্ধী পরিবারের আস্থাভাজন খাড়গের নাম চূড়ান্ত হয়। সূত্রের খবর, এ ব্যাপারে কংগ্রেসের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট রাহুল গান্ধীরও সম্মতি মিলেছে।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কংগ্রেসের এক প্রবীণ নেতা বলেন, খাড়গে প্রথম থেকেই হিসেবের মধ্যেই ছিলেন। তবে বয়স জনিত কারণ এবং রাজ্যসভার বিরোধী নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালনের চাপ এই জোড়া কারণের জেরে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব সন্দিহান ছিলেন। কিন্তু যখন মুকুল ওয়াসনিক প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে রাজি হলেন না, তখন খাড়গের নামই চূড়ান্ত হয়। খাড়গে অবশ্য তাঁর ঘনিষ্ঠ মহলে জানিয়েছেন, দল যে দায়িত্ব দেবে, তা তিনি পালন করবেন। প্রসঙ্গত, খাড়গে ওই পদে লড়লে তাঁকে নিয়ে এ পর্যন্ত মোট তিনজন থাকবেন লড়াইয়ের ময়দানে। খাড়গে, শশী থারুর এবং দিগ্বিজয় সিং। শেষের দুজন অবশ্য ইতিমধ্যেই মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। 

    আরও পড়ুন : কংগ্রেস সভাপতির নির্বাচন লড়বেন না অশোক গেহলট, সোনিয়ার কাছে চাইলেন ক্ষমা

    এদিকে, গান্ধী পরিবারের কেউ প্রেসিডেন্ট পদে না লড়লেও, কংগ্রেস যে এখনই গান্ধী পরিবারের প্রভাব মুক্ত হচ্ছে না, তা ফের স্পষ্ট হয়ে গেল দিগ্বিজয় সিংয়ের কথায়। তিনি বলেন, যিনিই পার্টির প্রেসিডেন্ট পদে বসুন না কেন তিনি গান্ধী পরিবারের ছত্রছায়ায় কাজ করবেন। প্রবীণ এই কংগ্রেস নেতা বলেন, আমাদের দেখতে হবে দেশের উন্নতি কতটা হচ্ছে। দেশকে খণ্ডিত হতে দেওয়া যাবে না। দুর্বল করা যাবে না সংবিধানকে। দিগ্বিজয় বলেন, মনোনয়নপত্র দাখিল করে আমি ভারত জোড়ো যাত্রায় অংশ নিতে যাব। তিনি বলেন, প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির প্রত্যেকের অধিকার আছে নির্বাচনে লড়ার। তবে শুক্রবার বেলার দিকে অবশ্য লড়াইয়ের ময়দান থেকে সরে দাঁড়ান দিগ্বিজয়। তিনি জানান, তিনি ভোটে লড়ছেন না। তিনি সমর্থন করবেন খাড়গেকে।  

    অন্যদিকে, এদিনই সোনিয়ার সঙ্গে দেখা করেন রাজস্থানের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী শচিন পাইলট। আলোচনা করেন রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে। তিনি বলেন, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট আমার কথা মন দিয়ে শুনলেন। আমি তাঁকে আমার কথা বলেছি, ফিডব্যাক দিয়েছি। ২০২৩ সালে রাজস্থান বিধানসভা নির্বাচনে আমাদের কঠোর পরিশ্রম করে জিততে হবে। আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Congress President Polls: মিলল সোনিয়ার সম্মতি, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট পদে অশোক-শশী লড়াই?

    Congress President Polls: মিলল সোনিয়ার সম্মতি, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট পদে অশোক-শশী লড়াই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লড়াইয়ের ময়দানে এখনও নেই গান্ধী (Gandhi) পরিবার। তাই কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে (Congress President Polls) এবার দ্বৈরথ হতে পারে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট (Ashok Gehlot) ও শশী থারুরের (Shashi Tharoor) সঙ্গে। এই দু জনের মধ্যে যিনিই জয়ী হোন না কেন, দীর্ঘ দিন পরে তা হবে ইতিহাস। কারণ গান্ধী পরিবার বাইরের কারও হাতে যেতে চলেছে কংগ্রেস সভাপতির রাশ।

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির কাছে গোহারা হারার পর হারের দায় স্বীকার করে সভাপতি পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী। সেই থেকে শূন্য পড়ে রয়েছে পদটি। অস্থায়ীভাবে কাজ চালাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী। কিন্তু বয়স এবং শারীরিক অসুস্থতার জেরে তিনি আর ওই পদে বসতে চান না বলে দলকে জানিয়ে দিয়েছেন। এমতাবস্থায় জরুরি হয়ে পড়েছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এখনও পর্যন্ত যা খবর, রাহুল ওই পদে লড়তে রাজি নন। সেক্ষেত্রে ওই পদে লড়ার কথা গান্ধী পরিবারের আস্থাভাজন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের। তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী হতে পারেন কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ অংশ হিসেবে খ্যাত জি-২৩র সদস্য শশী থারুর। জানা গিয়েছে, সোমবার শশী সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে তাঁর বাসভবনে যান। সূত্রের খবর, সেখানে সোনিয়ার সঙ্গে প্রাথমিক কিছু কথাবার্তা বলার পরে প্রেসিডেন্ট পদে লড়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেন শশী। তখনই তাঁকে ওই পদে লড়তে সবুজ সংকেত দেন সোনিয়া। তিরুবনন্তপুরমের সাংসদ শশীকে সোনিয়া সাফ জানিয়ে দেন, তিনি চাইলে প্রেসিডেন্ট পদে লড়তেই পারেন। সোনিয়া-শশীর এই বৈঠকের আগে তিরুবনন্তপুরমের সাংসদ একটি ট্যুইট করেন। তিনি লেখেন, দলের গঠনমূলক সংস্কার চেয়ে কংগ্রেসের তরুণ সদস্যরা একটি আবেদন প্রচার করেছে। সেই আবেদনে ইতিমধ্যেই ৬৫০ জন স্বাক্ষর করেছেন। এই আবেদনকে আমি সমর্থন করতে পেরে খুশি।

    আরও পড়ুন : কংগ্রেস সভাপতি পদে লড়ছেন শশী থারুর? আর কে লড়ছে জানেন?

    এদিকে, সূত্রের খবর, রাহুল গান্ধীকে ওই পদে লড়ার ব্যাপারে রাজি করাতে এখনও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন অশোক গেহলট। দিন কয়েক আগে সেকথা স্বীকারও করেছিলেন তিনি। বলেছিলেন, তিনি এখনও রাহুলকে বোঝানোর চেষ্টা করছেন। তিনি এও বলেছিলেন, তিনি সোনিয়া ও রাহুলের বিশ্বস্ত সৈনিক হিসেবেই থাকতে চান। প্রসঙ্গত, কংগ্রেস সভাপতি পদে নির্বাচন হবে ১৭ অক্টোবর। ফল ঘোষণা হবে তার ঠিক দুদিন পরে। মনোনয়ন জমা দেওয়া যাবে ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Congress President Election: প্রদেশ সভাপতিদের বাছবেন সনিয়া! দল কি গান্ধী-পরিবারের প্রভাবমুক্ত হবে? গুঞ্জন কংগ্রেসেই

    Congress President Election: প্রদেশ সভাপতিদের বাছবেন সনিয়া! দল কি গান্ধী-পরিবারের প্রভাবমুক্ত হবে? গুঞ্জন কংগ্রেসেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বের তরফ থেকে প্রদেশ কংগ্রেস কমিটিগুলিকে নির্দেশ পাঠানো হয়েছে,তাঁরা যেন অন্তর্বর্তী সভানেত্রী সনিয়া গান্ধীকেই প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি মনোনীত করতে অনুরোধ করেন। এ বিষয়ে প্রদেশ কংগ্রেস কমিটিগুলিতে আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রস্তাব পাশ করার বার্তা দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফের দলের অভ্যন্তরে বিরোধ দেখা দিয়েছে। কংগ্রেসের অন্দরে গুঞ্জন, দলের সর্ব ভারতীয় সভাপতি নির্বাচনের রাশ নিজেদের হাতে রাখতেই গান্ধী পরিবারের এই উদ্যোগ।

    আরও পড়ুন: হিন্দি ভাষা কারও প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং বন্ধু, বললেন অমিত শাহ

    দলের সর্বভারতীয় সভাপতি নির্বাচনের আগেই প্রতিটি রাজ্যে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি পদে নেতা নির্বাচন হয়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কোনও রাজ্যেই তা হয়নি। তাই তড়িঘড়ি কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করছেন অনেকে। আগামী ২২ সেপ্টেম্বর কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি জারি করে ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে মনোনয়ন প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার কথা। শুক্রবার দেশে ফিরছেন কংগ্রেসের (Congress) কার্যনির্বাহী সভাপতি সনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। চিকিৎসার জন্য গত দিন পনেরো বিদেশে রয়েছেন তিনি। কংগ্রেস সূত্রে খবর, দেশে ফিরেই দলের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু করবেন তিনি। এরই আগে দলের ভিতরে নতুন করে বিতর্ক দানা বাঁধছে। মনে করা হচ্ছে, দাবার বোর্ডে সৈন্য সাজতে চাইছেন সনিয়া।

    আরও পড়ুন : হিন্দি ভাষার উপন্যাস জিতে নিল আন্তর্জাতিক বুকার! ইতিহাস সৃষ্টি করলেন গীতাঞ্জলি শ্রী

    তবে, কংগ্রেসে গান্ধী পরিবারের অনুগামীদের যুক্তি,  সহমতের ভিত্তিতে নতুন সভাপতি বাছাই করতে চাইছেন সনিয়া। এক শীর্ষ নেতার কথায়, গান্ধী পরিবারের কেউ সভাপতির দৌড়ে নেই এটা এখন স্পষ্ট। সনিয়া, রাহুলরা ওই পদে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটকে চান। তবে দলের বিক্ষুব্ধ গোষ্ঠী বলে পরিচিত জি-২৩-এর নেতাদের সঙ্গেও আলোচনায় বসতে চান সনিয়া। এই তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন তিরুবনন্তপূরমের সাংসদ শশী তারুর। অন্যদিকে, পাঞ্জাবের নেতা মনীশ তিওয়ারিও প্রার্থী হতে পারেন। ২৪ তারিখ থেকে সভাপতি পদে মনোনয়ন জমা করা শুরু হবে। চলবে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Sonia Gandhi: প্রয়াত সোনিয়া গান্ধীর মা, শোকজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির 

    Sonia Gandhi: প্রয়াত সোনিয়া গান্ধীর মা, শোকজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত হলেন কংগ্রেসের (Congress) অন্তর্বর্তীকালীন সভাপতি সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi) মা পাওলা মেইনো (Paola Maino)। ২৭ অগাস্ট প্রয়াত হন তিনি। শেষকৃত্য সম্পন্ন হয় ৩০ অগাস্ট, মঙ্গলবার। ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi), রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)।

    বয়স হয়েছিল ৯০। ভুগছিলেন বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায়। সে খবর পেয়ে মাকে দেখতে রাহুল ও প্রিয়ঙ্কাকে নিয়ে সোনিয়া গান্ধী ইটালি উড়ে যান ২৩ অগাস্ট। ২৭ অগাস্ট মৃত্যু হয় তাঁর মায়ের। এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ ট্যুইট বার্তায় জানান, শ্রীমতি সোনিয়া গান্ধীর মা শ্রীমতি পাওলা মেইনো শনিবার ২৭ অগাস্ট ইটালিতে নিজের বাড়িতে প্রয়াত হয়েছেন। শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে গতকাল।

    ঘটনায় শোকজ্ঞাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইট বার্তায় তিনি লিখেছেন, প্রয়াত হয়েছেন সোনিয়া গান্ধীজির মা পাওলা মেইনো। শোকের সময় তাঁকে সমবেদনা জানাই। সোনিয়াজির মায়ের আত্মার শান্তি কামনা করি। এই শোকের সময় আমার চিন্তা তাঁর পুরো পরিবারকে নিয়ে।

    শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুও। ট্যুইট বার্তায় তিনি লিখেছেন, কংগ্রেস সভাপতি সোনিয়া গান্ধীর মা পাওলা মেইনো মারা গিয়েছেন শুনে দুঃখিত। তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে আন্তরিক সমবেদনা জানাই। এই অপূরণীয় ক্ষতি সহ্য করার শক্তি ভগবান  তাঁকে দিন।

    আরও পড়ুন : জবাব সন্তোষজনক নয়, সোনিয়া-রাহুলকে ফের জেরা করতে পারে ইডি

  • Congress President Poll: কংগ্রেস সভাপতি পদে লড়ছেন শশী থারুর? আর কে লড়ছে জানেন?

    Congress President Poll: কংগ্রেস সভাপতি পদে লড়ছেন শশী থারুর? আর কে লড়ছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস সভাপতি পদে (Congress President Poll) নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন শশী থারুর (Shashi Tharoor)। অন্তত একটি সূত্রে এমন খবরই মিলেছে। যদি তা হয়, তাহলে গান্ধী (Gandhi) পরিবারের কোনও সদস্য কিংবা ওই পরিবারের কোনও মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে লড়াই করবেন থারুর। যদিও এ ব্যাপারে এখনও স্পষ্ট করে কিছু বলেননি থারুর।

    বছর দুয়েক ধরে খালি পড়ে রয়েছে কংগ্রেস (Congress) সভাপতির পদ।  উনিশের ভোটের আগে ওই পদে বসানো হয়েছিল রাহুল গান্ধীকে। ভোটে বিজেপির (BJP) কাছে গোহারা হারে কংগ্রেস। হারের দায় ঘাড়ে নিয়ে পদত্যাগ করেন রাহুল। তার পর থেকে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ চালাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী। বয়সজনিত কারণে তিনি আর দায়িত্ব নিতে চাইছেন না। দায়িত্ব নিতে রাজি নন রাহুলও। তাই প্রয়োজন হয়ে পড়েছে নয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। ১৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচন হবে ওই পদে।

    সূত্রের খবর, ওই পদে লড়তে চলেছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শশী থারুর। যদিও তিনি বলেন, কিছুদিন অপেক্ষা করা যাক। কেবল থারুর নন, মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ চৌহানও প্রার্থী হতে চলেছেন বলে সূত্রের খবর। কংগ্রেস সূত্রে খবর, দলের একটা অংশ এখনও রাহুল গান্ধীকে ওই পদে বসানোর মরিয়া চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যদিও রাহুল রাজি নন। তিনি রাজি না হলে গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ অশোক গেহলট প্রার্থী হতে পারেন বলে খবর। সেক্ষেত্রে তাঁর বিরুদ্ধে লড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ অংশ, যারা জি-২৩ নামে পরিচিত।

    আরও পড়ুন : রাহুল গান্ধী রাজি না হলে কংগ্রেস সভাপতি পদে কে জানেন?

    থারুর বলেন, আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। কেবল তখনই আমি আপনাদের ব্যাখ্যা দিতে পারব। এখনই মন্তব্য করার জায়গায় আমি নেই। তিনি বলেন, আমি প্রার্থী হচ্ছি কিনা, তা এখনই বলব না। শুধু বলব, একটি গণতান্ত্রিক দলে নির্বাচন সব সময়ই ভাল। থারুরের প্রার্থী হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়তেই তাকে স্বাগত জানিয়েছেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। দলের তরফে জানানো হয়েছে, ভোটে যে কেউই লড়তে পারেন। প্রসঙ্গত, কংগ্রেস সভাপতি পদে শেষ নির্বাচন হয়েছিল ২০০০ সালে। সেবার সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi) বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন জিতেন্দ্র প্রসাদ। যদিও সোনিয়ার কাছে হেরে গিয়েছিলেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share