Tag: Sri Lanka

Sri Lanka

  • Hambantota Port: ‘ভারতের ক্ষতি হবে এমন কাজ করতে দেব না’, চিনকে বার্তা শ্রীলঙ্কার!

    Hambantota Port: ‘ভারতের ক্ষতি হবে এমন কাজ করতে দেব না’, চিনকে বার্তা শ্রীলঙ্কার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কার ভূখণ্ড কোনওভাবেই ভারতের নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকর হবে এমন কাজে ব্যবহৃত হতে দেব না। সোমবার এমনই আশ্বাস দিলেন শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি অনুর কুমার ডিসানায়েকা। এদিন ভারত-শ্রীলঙ্কা (Hambantota Port) যৌথ বিবৃতিতে ফের একবার শ্রীলঙ্কার অবস্থান স্পষ্ট করে দিলেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট। কলম্বোর এই আশ্বাস এমন একটা সময়ে এসেছে, যখন চিন তার ‘মিশন ইন্ডিয়ান ওশান’ শুরু করেছে। ভারতকে টার্গেট করতেই বেজিংয়ের শ্যেনদৃষ্টি ভারত মহাসাগরে (Sri Lanka)।

    হাম্বানটোটা বন্দর (Hambantota Port)

    এই মহাসাগরেই রয়েছে শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা বন্দর। চিনের ঋণ শোধ করতে না পারায় শ্রীলঙ্কার ওই বন্দর নিয়ন্ত্রণ করছে চিন। সেখানে তাদের নৌবাহিনীর নজরদারি ও গোয়েন্দা জাহাজ নোঙর করছে। গত দুবছরে, বেইজিং একাধিকবার তাদের ২৫ হাজার টনের স্যাটেলাইট এবং ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ট্র্যাকিং জাহাজ ইউয়ান ওয়াং ৫ হাম্বানটোটায় মোতায়েন করেছে। এটি ভারতের স্বার্থের পরিপন্থী। কারণ শ্রীলঙ্কার ভৌগোলিক অবস্থান ভারতের কাছাকাছি। এবং শ্রীলঙ্কার এই বন্দর কৌশলগতভাবে ভারত ও চিন দুপক্ষের কাছেই খুব গুরুত্বপূর্ণ।

    ভারতের উদ্বেগ

    ২০২২ সালের অগাস্ট মাসে, যখন নয়াদিল্লি কলম্বোকে তাদের উদ্বেগের কথা জানায়, তখন শ্রীলঙ্কা প্রাথমিকভাবে বেজিংকে তাদের জাহাজের আসা পিছিয়ে দেওয়ার এবং এমনতর কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করেছিল। তার পরেও চিনের চর জাহাজ ভেড়ে হাম্বানটোটা বন্দরে। তারপর থেকে চিনের নজরদারি ও গোয়েন্দা জাহাজ নিয়মিতভাবে ভারত মহাসাগর অঞ্চলে টহল দিচ্ছে এবং হাম্বানটোটায় নোঙর (Hambantota Port) করছে।

    আরও পড়ুন: ভারত-শ্রীলঙ্কা প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, জানালেন মোদি

    ২০১০ সালে চালু হয় হাম্বানটোটা বন্দর। শ্রীলঙ্কার তৎকালীন রিনল বিক্রমসিঙ্ঘের সরকার দেশের অর্থনৈতিক ভান্ডারে বৈদেশিক মুদ্রা বাড়ানোর তাগিদে এই বন্দর বেসরকারিকরণের সিদ্ধান্ত নেয়। চিনের এক সংস্থাকে ১১২ কোটি মার্কিন ডলারের বিনিময়ে বন্দরটিকে ৯৯ বছরের জন্য লিজ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় শ্রীলঙ্কা। তার পর থেকে চিনা চর জাহাজ নিয়মিতভাবে ভিড়ছে ওই বন্দরে। যা আদতে ভারতের মাথাব্যথার কারণ। ভারতের এই উদ্বেগ কাটাতেই শ্রীলঙ্কার অবস্থান (Hambantota Port) স্পষ্ট করে দিলেন সে দেশের প্রেসিডেন্ট (Sri Lanka)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • India Sri Lanka Relation: ভারত-শ্রীলঙ্কা প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, জানালেন মোদি

    India Sri Lanka Relation: ভারত-শ্রীলঙ্কা প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, জানালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও শ্রীলঙ্কা শীঘ্রই প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার (PM Modi) সিদ্ধান্ত নিয়েছে (India Sri Lanka Relation)। জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি জানান, দুই দেশই সমুদ্র ও নদীর মানচিত্র করণের বিষয়ে সহযোগিতা করার সিদ্ধান্তও নিয়েছে। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনুর কুমার ডিসানায়েকের সাথে যৌথ বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উভয় দেশই বিশ্বাস করে যে কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভ আঞ্চলিক শান্তি, নিরাপত্তা ও উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (India Sri Lanka Relation)

    তিনি বলেন, “আমরা পুরোপুরি একমত যে আমাদের নিরাপত্তা স্বার্থ পরস্পরের সঙ্গে জড়িত। আমরা শীঘ্রই প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। হাইড্রোগ্রাফি (সমুদ্র ও নদীর মানচিত্র করণ) বিষয়ে সহযোগিতায়ও একমত হয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি যে কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভ আঞ্চলিক শান্তি, নিরাপত্তা ও উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ। এর আওতায় সামুদ্রিক নিরাপত্তা, সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রম, সাইবার নিরাপত্তা, চোরাচালান এবং সংগঠিত অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াই, মানবিক সহায়তা ও দুর্যোগ মোকাবিলার মতো বিষয়গুলোতে সহযোগিতা আরও বাড়ানো হবে।”

    ভারতে স্বাগত শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি

    ভারত ও শ্রীলঙ্কার জনগণের মধ্যের সম্পর্ককে পোক্ত করার ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত ও শ্রীলঙ্কার জনগণের সম্পর্ক আমাদের সভ্যতার সঙ্গে যুক্ত। যখন ভারতে পালি ভাষাকে ‘শাস্ত্রীয় ভাষা’-এর মর্যাদা দেওয়া হয়, তখন এটি শ্রীলঙ্কায়ও উদযাপন করা হয়।” শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানিয়ে (India Sri Lanka Relation) প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি রাষ্ট্রপতি অনুরা কুমারা ডিজানায়েকে ভারতে স্বাগত জানাই। আমরা আনন্দিত যে আপনি প্রথম বিদেশ সফরের জন্য ভারতকে বেছে নিয়েছেন। এই সফর আমাদের সম্পর্ককে নতুন গতি এবং শক্তি দেবে। আমাদের অংশীদারিত্বের জন্য, আমরা একটি ভবিষ্যতগামী দৃষ্টিভঙ্গী গ্রহণ করেছি।”

    আরও পড়ুন: ব্রিটিশ সেফটি কাউন্সিলের সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘সোর্ড অফ অনার’-এ ভূষিত অযোধ্যার রাম মন্দির

    অর্থনৈতিক সহযোগিতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমাদের অর্থনৈতিক সহযোগিতায় আমরা বিনিয়োগকেন্দ্রিক প্রবৃদ্ধি এবং সংযোগের ওপর জোর দিয়েছি। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে শারীরিক, ডিজিটাল এবং জ্বালানি সংযোগ আমাদের অংশীদারিত্বের গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হবে। বিদ্যুৎ গ্রিড সংযোগ এবং বহু-পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন স্থাপনে কাজ করা হবে। শ্রীলঙ্কার বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য এলএনজি সরবরাহ করা হবে। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়ানোর জন্য, উভয় পক্ষ ‘একতা’ চুক্তি দ্রুত সম্পন্ন (PM Modi) করার চেষ্টা করবে (India Sri Lanka Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Harini Amarasuriya: ভারতেই পড়াশোনা, রাজনীতির হাতেখড়ি! শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রী হরিণী অমরসূর্য

    Harini Amarasuriya: ভারতেই পড়াশোনা, রাজনীতির হাতেখড়ি! শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রী হরিণী অমরসূর্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রী (Sri Lanka PM) হলেন হরিণী অমরসূর্য (Harini Amarasuriya)। তিনি হলেন শ্রীলঙ্কার তৃতীয় মহিলা প্রধানমন্ত্রী। রাষ্ট্রপতি পদে দায়িত্ব নেওয়ার দু’দিনের মাথায় দলীয় সতীর্থ হরিণীকে প্রধানমন্ত্রী পদে বেছে নিলেন অনুরাকুমার দিশানায়েকে। রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে পা রাখা পড়শি দেশের ১৬তম প্রধানমন্ত্রী হরিণী আদতে শিক্ষাবিদ। ভারতের সঙ্গে তাঁর যোগ অটুট। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন হিন্দু কলেজ থেকে তিনি স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। তখনই তাঁর রাজনীতিতে হাতে খড়ি।

    তৃতীয় মহিলা প্রধানমন্ত্রী

    হরিণীকে (Harini Amarasuriya) প্রেসিডেন্ট দিশানায়েকের নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল পিপল্‌স পাওয়ার (এনপিপি) নামের বাম জোট থেকে বেছে নেওয়া হয়েছে। দীনেশ গুণবর্ধনের স্থলাভিষিক্ত হলেন তিনি। ৬ মার্চ, ১৯৭০ সালে জন্মগ্রহণ করেন হরিণী। সিরিমাভো বন্দরনায়েকে ছিলেন শ্রীলঙ্কা তথা বিশ্বের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী। পরে তাঁর মেয়ে সিরিমাভো বন্দরনায়েকে কুমারতুঙ্গা প্রথমে প্রধানমন্ত্রী এবং পরে রাষ্ট্রপতি হন। বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর দক্ষিণের দ্বীপরাষ্ট্রটির প্রধানমন্ত্রী হিসাবে হরিণীর নাম ঘোষণা করা হয়। প্রধানমন্ত্রী পদের পাশাপাশি অমরসূর্যকে বিচার, শিল্প, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য এবং বিনিয়োগ-সহ বেশ কয়েকটি দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: লাভ জিহাদ-এর বিরুদ্ধে লড়াই, উত্তরাখণ্ডে ছয় শতাধিক মেয়েকে উদ্ধার হিন্দু সংগঠনগুলির

    হরিণীর ভারত-যোগ

    রাজনীতির সঙ্গে শিক্ষাক্ষেত্রেও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন হরিণী (Harini Amarasuriya)। তিনি একজন অধিকার কর্মী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকও বটে। শ্রীলঙ্কার একটি মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। ৫৪ বছর বয়সি হরিণী জন্মসূত্রে সিংহলি হলেও ভারতের সঙ্গে তাঁর যোগ গভীর। এই যোগাযোগ পড়াশোনার হাত ধরেই। শ্রীলঙ্কার দক্ষিণাঞ্চলে বেড়ে ওঠেন হরিণী। পরে তাঁর পরিবার কলম্বোয় চলে আসে। সেখানে একটি বেসরকারি স্কুলে পড়াশোনা শুরু হয় তাঁর। তার পরে উচ্চ শিক্ষা শেষ করতে নিজের দেশ ছেড়ে ভারতে চলে আসেন তিনি। ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৪ পর্যন্ত ভারতে থেকে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন দ্বীপরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বনামধন্য হিন্দু কলেজে পড়াশোনা করেছেন হরিণী। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ার সময় থেকেই তাঁর রাজনৈতিক শিক্ষার হাতেখড়ি হয় বলে ধরা হয়। যা পরবর্তী কালে শ্রীলঙ্কায় তাঁর রাজনৈতিক কেরিয়ার গঠনে গুরুত্বপূর্ণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Anura Kumara Dissanayake: “আমরা এক সঙ্গে পারি…”, মোদিকে আশ্বাস শ্রীলঙ্কার নয়া প্রেসিডেন্টের

    Anura Kumara Dissanayake: “আমরা এক সঙ্গে পারি…”, মোদিকে আশ্বাস শ্রীলঙ্কার নয়া প্রেসিডেন্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা এক সঙ্গে পারি…।” কথাগুলো বললেন শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) নয়া প্রেসিডেন্ট বামপন্থী নেতা অনুরাকুমার দিশানায়েকে (Anura Kumara Dissanayake)। আজ সোমবারই প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেওয়ার কথা তাঁর। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৩৮ জন। জয় ছিনিয়ে নিয়েছেন অনুরাকুমার। তার পরেই ইঙ্গিত দিয়েছেন ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার।

    কী বললেন দিশানায়েকে? (Anura Kumara Dissanayake)

    বামপন্থী এই নেতার জয়ের রাস্তা পরিষ্কার হতেই তাঁকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তারই প্রেক্ষিতে এক্স হ্যান্ডেলে অনুরাকুমার বলেন, “দুই দেশের সম্পর্ক দৃঢ় করার ক্ষেত্রে তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একই প্রতিশ্রুতি ভাগ করে নেন।” তিনি বলেন, “আপনার সদয় কথা ও সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ, প্রধানমন্ত্রী মোদি। আমাদের দেশগুলির মধ্যে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করার প্রতিশ্রুতি আমি ভাগাভাগি করি। এক সঙ্গে আমরা আমাদের জনগণ ও পুরো অঞ্চলের কল্যাণে সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করতে পারি।”

    অভিনন্দন জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    অনুরাকুমার (Anura Kumara Dissanayake) শ্রীলঙ্কার নয়া প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন জেনেই ট্যুইট বার্তায় তাঁকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক শক্তিশালী হবে বলেও জানান তিনি। এবং তার ফলে উপকৃত হবে গোটা অঞ্চল। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছিলেন, “শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আপনার বিজয়ের জন্য আপনাকে অভিনন্দন অনুরাকুমার দিশানায়েকে। ভারতের প্রতিবেশী প্রথম নীতি এবং ভিশন সাগরের ক্ষেত্রে শ্রীলঙ্কার একটি বিশেষ স্থান রয়েছে। আমাদের দুই দেশের মানুষের ও গোটা অঞ্চলের কল্যাণের জন্য বহুমুখী সহযোগিতা আরও মজবুত করতে আপনার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার অপেক্ষায় রয়েছি।”

    আরও পড়ুন: মার্কিন মুলুকে সুন্দর পিচাই সহ শীর্ষ টেক সিইওদের সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর

    এর আগে শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়েছিল ২০১৯ সালে। সেবার মাত্র তিন শতাংশ ভোট পেয়েছিল দিশানায়েকের নেতৃত্বাধীন বামজোট। ২০২২ সালে প্রবল বিক্ষোভের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে দেশ ছাড়েন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দ্রা রাজাপক্ষে ও তাঁর ভাই প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নিয়েছিলেন রনিল। তার পরেও দেশের অর্থনীতির হাঁড়ির হাল ফেরাতে সমর্থ হননি রনিল। এবার তাই বছর (Sri Lanka) ছাপান্নর দিশানায়েকের ওপর ভরসা করছেন দ্বীপরাষ্ট্রবাসী (Anura Kumara Dissanayake)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Violence: উত্তাল বাংলাদেশ, ভারতের আর কোন পড়শির বাড়িতে লেগেছে অশান্তির আগুন?

    Bangladesh Violence: উত্তাল বাংলাদেশ, ভারতের আর কোন পড়শির বাড়িতে লেগেছে অশান্তির আগুন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে উত্তাল (Protests) বাংলাদেশ। তার জেরে সোমবারই প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়েছেন (Bangladesh Violence) শেখ হাসিনা। বোনকে নিয়ে তিনি আশ্রয় নিয়েছেন ভারতে। হাসিনার পদত্যাগের খবর জানান সে দেশের সেনা প্রধান ওয়াকের-উজ-জামান। রাজধানী ঢাকায় প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে হামলা চালায় বিক্ষোভকারীরা। লাঠিচার্জ করেও তাদের নিরস্ত করতে পারেনি বাংলাদেশ প্রশাসন। তার জেরেই সপ্তাহখানেক ধরে অশান্তির আগুনে পুড়ছে ভারতের প্রতিবেশী এই দেশ। সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, মাঝ-জুলাইয়ের এই আন্দোলনে অন্তত ৯১ জন প্রাণ হারিয়েছেন। ডামাডোলের বাজারে চলছে হিন্দু নিধন যজ্ঞও।

    ‘দক্ষযজ্ঞ’ শ্রীলঙ্কায়

    বাংলাদেশের মতো এমন আন্দোলন বছর দুয়েক আগে দেখেছিল দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কাও। ঘটনাচক্রে সেটাও ছিল জুলাই মাস। দেশে (Protests) অথনৈতিক সঙ্কট চরমে। ব্ল্যাক আউট করে বিদ্যুৎ সঙ্কটের সমাধানের চেষ্টা করছে সরকার। খাবার এবং জ্বালানির অভাবে দ্বীপরাষ্ট্রবাসীর প্রাণ ওষ্ঠাগত। দেশকে দেউলিয়া ঘোষণা করে দেয় সরকার। এ খবর ছড়িয়ে পড়তেই পথে নেমে পড়েন শ্রীলঙ্কাবাসী। তাঁরা তৎকালীন প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষের সরকারি বাসভবনে হামলা চালান। জনরোষের আঁচ পেয়ে তার আগেই অবশ্য দেশ ছেড়ে ভিন দেশে পালিয়ে বাঁচেন রাজাপক্ষে।

    পাকিস্তানে অশান্তি

    ব্যাপক অশান্তি দেখেছে ভারতের আর এক পড়শি দেশ পাকিস্তানও। দেশের অর্থনৈতিক সঙ্কট যখন চরমে, তখনই সরিয়ে দেওয়া হয় পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির প্রধান ইমরান খানকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে। সেটাও দু’বছর আগে। তবে মাসটা ছিল এপ্রিল। আস্থা ভোটে হেরে যাওয়ায় সরানো হয় ইমরানকে। জোট সরকারের নেতৃত্ব দেন শাহবাজ শরিফ। ওই বছরই (Bangladesh Violence) নভেম্বর মাসে পঞ্জাব প্রদেশে এক প্রতিবাদ আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়ার সময় ইমরানকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়। তিনটি গুলি লাগে প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীর পায়ে। প্রাণে বেঁচে যান ইমরান। তবে কলঙ্কের দাগ লাগে পাক রাজনীতির গায়ে।

    আন্দোলনের আঁচ সর্বত্র

    তোষাখানা মামলা-সহ একাধিক মামলায় গ্রেফতার করা হয় ইমরানকে। ২০২৩ সালের মে মাসের ওই ঘটনার আগে পরে ব্যাপক আন্দোলন হয় পাকিস্তানে। প্রতিবাদী এই আন্দোলনের ঢেউ গিয়ে আছড়ে পড়ে আর্মি হেডকোয়ার্টার এবং আইএসআইয়ের হেডকোয়ার্টারে। তবে বন্দিদশা ঘোচেনি প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরানের। একের পর এক মামলা চলায় জেলের ঘানি টানছেন পাকিস্তানের এই ক্রিকেট তারকা-রাজনীতিক। চলতি বছরের মার্চে পাকিস্তানের মসনদে বসেন শরিফ। দ্বিতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হন তিনি। শাসক বদলেছে। তবে দুঃখ ঘোচেনি পাকিস্তানের। দেনার দায়ে সর্বস্বান্ত হওয়ার জোগাড় দেশটার। দেশের অর্থনীতির হাঁড়ির হালের দশা কাটাতে ২৩ মার্কিন বিলিয়ন ডলার ঋণ করার পরিকল্পনা করেছে পাক সরকার। অর্থ সাহায্যের জন্য দোরে দোরে হাত পেতেছে শরিফের দেশ। আন্তর্জাতিক অর্থ ভান্ডার থেকেও সাহায্য মেলেনি। সব মিলিয়ে বেসামাল দশা পাক অর্থনীতির।

    অশান্তির আগুন মায়ানমারেও

    অশান্তির আগুনে পুড়েছে ছবির মতো সাজানো দেশ মায়ানমারও। সে দেশের জুন্টা সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ আন্দোলনে নেমেছেন মায়ানমারবাসী। সরকারের সঙ্গে সাধারণ মানুষের এই লড়াইয়ে কখনও পিছু হটেছে সেনা, কখনও আবার পিছু হটেছেন আন্দোলনকারীরা। ২৫ জুলাই মায়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (সামরিক শাসক বিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের জোট) ঘোষণা করে, জুন্টা সরকারের বিরুদ্ধে (Bangladesh Violence) জয় পেয়েছে তারা। টানা ২৩ দিনের লড়াই শেষে লাসিওর দখল নিয়েছে মায়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি। পুরোপুরি স্বাধীন হয়েছে লাসিও।

    আরও পড়ুন: অর্থ সংগ্রহ করতে আরএসএসের ভরসা গুরুদক্ষিণা!

    মাইলফলক জয়

    যদি প্রতিবাদীদের দাবি সত্য হয়, তাহলে তা হবে টানা তিন বছর ধরে চলা গৃহযুদ্ধের একটা মাইলফলক জয়। জুন্টা সরকার যেভাবে সাধারণ মানুষের ওপর নিপীড়ন চালিয়েছিল, তার প্রতিবাদে পথে নেমেছেন মায়ানমারবাসী। সেখানেই ঘোষিত হয়েছে জনতা জনার্দনের জয়। তবে সেজন্য কম খেসারত দিতে হয়নি মায়ানমারবাসীকে। প্রচুর প্রাণের বিনিময়ের পাশাপাশি ভিটে ছাড়া হয়েছেন ৩ মিলিয়নের বেশি মানুষ। সোশ্যাল মিডিয়ায় লাসিও জয়ের ভিডিও পোস্ট করেছে মায়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি। তাতে দেখা যাচ্ছে, সর্বত্রই অ্যালায়েন্স আর্মির ভিড়। রেলস্টেশন, কারাগার, ব্রডকাস্ট স্টেশন কোথায় নেই তারা! মায়ানমারের সামরিক সরকার সোমবার স্বীকার করেছে যে তারা উত্তর-পূর্বে একটি কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ সেনা দফতরের কমান্ডারদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে (Bangladesh Violence) পারছেন না।

    জনগণ খেপে গেলে কীই (Protests) না হয়!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gautam Gambhir: শ্রীলঙ্কা সিরিজের আগে দ্রাবিড়ের বার্তা গম্ভীরকে, কী বললেন জানেন?

    Gautam Gambhir: শ্রীলঙ্কা সিরিজের আগে দ্রাবিড়ের বার্তা গম্ভীরকে, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, শনিবার শুরু হচ্ছে শ্রীলঙ্কা সিরিজ (Sri Lanka Series)। ভারতীয় দলের কোচ গৌতম গম্ভীর (Gautam Gambhir)। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছেন রাহুল দ্রাবিড়। সেই দায়িত্বই বর্তেছে গম্ভীরের ওপর। শ্রীলঙ্কা সিরিজ শুরুর আগে দ্রাবিড়ের কাছ থেকে বিশেষ বার্তা পেলেন বর্তমান কোচ গম্ভীর।

    ভিডিও বার্তা (Gautam Gambhir)

    বিসিসিআইয়ের তরফে এই বার্তার একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে দ্রাবিড়কে বর্তমান কোচের উদ্দেশে বলতে শোনা যাচ্ছে, “ক্রিকেট দুনিয়ার সব চেয়ে উত্তেজক দায়িত্ব ভারতের কোচ হওয়া। সেই কাজে তোমায় স্বাগত। তিন সপ্তাহ হয়ে গিয়েছে আমি দায়িত্ব ছেড়েছি। যেভাবে শেষটা হয়েছে, তা স্বপ্নের মতো। সেটা বার্বাডোজ হোক কিংবা মুম্বইয়ে। সেই মুহূর্তগুলো আমি কোনওদিন ভুলতে পারব না। আমি চাইব, কোচ হিসেবে তুমিও এই স্বাদ পাও। আশা করব, তোমার দলের সব ক্রিকেটার সুস্থ থাকবে। সব সময় তুমি তাদের পাবে। কোচদের কিছুটা ভাগ্যের সাহায্য প্রয়োজন হয়। আশা করি, তুমি সেটা পাবে।”

    অগ্নিপরীক্ষা

    দ্রাবিড়ের রেখে যাওয়া জুতোয় পা গলিয়েছেন গম্ভীর (Gautam Gambhir)। তাই এটা তাঁর অগ্নিপরীক্ষা। পরীক্ষা নয়া টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদবেরও। গম্ভীরের উদ্দেশে দ্রাবিড়কে আরও বলতে শোনা যায়, “ব্যাট করার সময় তোমায় সঙ্গী হিসেবে দেখেছি, ফিল্ডার হিসেবে দেখেছি। তুমি সব সময় জয়ের জন্য ঝাঁপাতে। আইপিএলেও তোমার হার না মানার মানসিকতা দেখেছি। তোমার মধ্যে জেতার খিদে রয়েছে। তরুণ ক্রিকেটারদের মধ্যে থেকে সেরাটা বের করে নিয়ে আসার ক্ষমতাও রয়েছে। প্রত্যাশার চাপ থাকবে। সমালোচিতও হবে। কিন্তু তুমি কখনওই একা থাকবে না। ক্রিকেটার, সাপোর্ট স্টাফ, প্রাক্তন অধিনায়ক, ম্যানেজমেন্ট তোমার পাশে থাকবে। সেই সঙ্গে থাকবে ভারতের সমর্থকরা।”

    আরও পড়ুন: জার্মানির প্রাচীনতম মসজিদে হানা পুলিশের, কারণ জানলে ভিরমি খাবেন

    এদিকে, আজ, সিরিজ শুরুর আগে অনুশীলন সেশনে অংশ নেয় টিম ইন্ডিয়া। এই সময় হার্দিক পান্ডিয়াকে দেখা গেল স্পিন বোলিং করতে। তাঁকে পেসারের ভূমিকায়ই দেখতে অভ্যস্ত ক্রিকেটপ্রেমীরা (Sri Lanka Series)। বস্তুত, বোলিং অ্যাকশনটাকেই বদলে ফেলেছেন গম্ভীর (Gautam Gambhir)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • LIC: এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ পাকিস্তানের জিডিপির দ্বিগুণ!

    LIC: এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ পাকিস্তানের জিডিপির দ্বিগুণ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাইলস্টোন ছুঁল লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (এলআইসি)। বৃদ্ধি পেয়েছে এলআইসির (LIC) গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ। জানা গিয়েছে, গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ ৫০ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। পরিসংখ্যান বলছে, এটি পাকিস্তানের জিডিপির দ্বিগুণ। এলআইসির এইউএম-এর পরিমাণ ছাড়িয়ে গিয়েছে ৫০ লাখ কোটি টাকার গণ্ডি।

    এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ (LIC)

    শতাংশের হিসেবে এক বছরে ১৬.৪৮ বেড়ে গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ হয়েছে ৫১ লাখ ২১ হাজার ৮৮৭ কোটি টাকা। মার্কিন ডলারে এর পরিমাণ হল ৬১৬ বিলিয়ন। ২৩ অর্থবর্ষে এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ ছিল ৪৩ লাখ ৯৭ হাজার ২০৫ কোটি টাকা। এক বছরে এই টাকার পরিমাণই ছাড়িয়ে গিয়েছে ৫০ লাখ কোটি টাকার গণ্ডি। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের মূল্য ৩৩ হাজার কোটি ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় এর মূল্য ২৯ লাখ কোটি টাকার কাছাকাছি। আর ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত বিমা সংস্থার (LIC) গচ্ছিত অর্থরাশির পরিমাণ এর দ্বিগুণ।

    ছাপিয়ে গেল কয়েকটি দেশের অর্থনীতিকে

    কেবল পাকিস্তান নয়, এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ ছাড়িয়ে গিয়েছে আরও দুই দেশের অর্থনীতিকেও। এই দুটি দেশের একটি রয়েছে এশিয়ায়, অন্যটি ইউরোপে। এশিয়ার দেশ সিঙ্গাপুর। এদেশের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের পরিমাণ ৫২ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। ইউরোপের ডেনমার্কের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের পরিমাণ ৪১ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। এই দুই দেশের অর্থনীতিকেই ছাপিয়ে গিয়েছে এলআইসি। ভারতের এই রাষ্ট্রায়ত্ত বিমা সংস্থার এইউএম-এর পরিমাণ পাকিস্তান-সহ ভারতের তিন পড়শি দেশের সম্মিলিত অর্থনীতির চেয়েও বেশি। এই লিস্টে রয়েছে শ্রীলঙ্কা ও নেপাল। বর্তমানে শ্রীলঙ্কার জিডিপি ৭ হাজার ৫০০ কোটি ডলার। আর নেপালের মোট অর্থনীতির পরিমাণ ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলার।

    আর পড়ুন: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়”, লোকসভা অধিবেশনের আগে বললেন মোদি

    জানা গিয়েছে, গত অর্থবর্ষে ভারতের অর্থনীতির মোট পরিমাণ ছিল ৪৩ লাখ কোটি টাকা। বিশ্বের অন্যান্য দেশে যখন জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল দুই থেকে তিন শতাংশ, তখন গত এক বছরে ভারতের জিডিপি বেড়েছে ১৬ শতাংশের বেশি। অর্থনীতিবিদদের মতে, এলআইসির এই গচ্ছিত অর্থ বৃদ্ধির নেপথ্যে রয়েছে শেয়ার বাজারে তার অগ্রগতি। তথ্য বলছে, গত এক বছরে স্টক থেকে এলআইসি রিটার্ন পেয়েছে ৭১.৭৪ শতাংশ। এতে সুনিশ্চিত হয়েছে সংস্থার নির্ভরযোগ্যতা ও বৃদ্ধি। যা আকর্ষণ করেছে বিনিয়োগকারীদের। তার ফলেই চড়চড়িয়ে বেড়েছে অর্থনীতির পারদ (LIC)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Sri Lanka Relation: “পক প্রণালী দিয়ে স্থলপথে ভারত-শ্রীলঙ্কাকে জোড়ার চেষ্টা চলছে”, জানালেন বিক্রমসিংহে

    India Sri Lanka Relation: “পক প্রণালী দিয়ে স্থলপথে ভারত-শ্রীলঙ্কাকে জোড়ার চেষ্টা চলছে”, জানালেন বিক্রমসিংহে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-শ্রীলঙ্কা (India Sri Lanka Relation) স্থলপথে যোগাযোগ স্থাপন করা যায় কিনা, সে সংক্রান্ত সমীক্ষা শেষের পথে। এ কথা জানালেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহে। উত্তর-পূর্বের জেলা মন্নারে উন্নয়নমূলক প্রকল্প খতিয়ে দেখতে এসেছিলেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট। তখনই তিনি বলেন, “সমীক্ষার প্রাথমিক পর্ব শেষ হয়েছে। চূড়ান্ত পর্বের সমীক্ষা চলছে। পক প্রণালী দিয়ে ভারত-শ্রীলঙ্কাকে স্থলপথে জোড়ার চেষ্টা চলছে।”

    মূল লক্ষ্য

    এই (India Sri Lanka Relation) প্রণালী কোনও কোনও জায়গায় ১৫ মাইলের মতো সঙ্কীর্ণ। স্থলপথে জোড়া গেলে শ্রীলঙ্কার দুই গুরুত্বপূর্ণ বন্দর ত্রিঙ্কোমালি ও কলম্বোর সঙ্গে (India Sri Lanka Relation) ভারতের যোগাযোগ হবে অনায়াস। এই যোগাযোগ স্থাপনের মূল লক্ষ্যই হল, প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে সুপ্রাচীন সম্পর্ক মজবুত করা। ভারতের তামিলনাড়ু ও দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কার মধ্যে রয়েছে পক প্রণালী। উত্তরপূর্বে বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণে অবস্থিত মন্নার উপসাগরকে যুক্ত করেছে এই প্রণালী। প্রণালীটি ৪০ থেকে ৮৫ মাইল প্রশস্ত।

    প্রধান আলোচ্য বিষয়

    এই অঞ্চলে প্রচুর মাছ মেলে। মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করেন দুই দেশের মৎস্যজীবীরাই। জলসীমা লঙ্ঘন করার অভিযোগে প্রায়ই হেনস্থা হতে হয় দুই দেশেরই মৎস্যজীবীদের। চলতি সপ্তাহেই শ্রীলঙ্কা সফরে যাবেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সেই সময় ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে অন্যতম আলোচ্য বিষয় হতে পারে ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে পাওয়ার গ্রিড সংযোগ। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট জানান, দুই দেশের আলোচনায় দ্বীপরাষ্ট্রের বাড়তি পুনর্নবীকরণ শক্তি ভারতকে বিক্রি করা যায় কিনা, তাও উঠে আসতে পারে।

    আর পড়ুন: আস্তিন গুটিয়ে তিন রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি, ঘোষণা ইনচার্জদের নাম

    শ্রীলঙ্কার বিদেশমন্ত্রী জানিয়েছেন, ২০ জুন কলম্বোয় আসবেন জয়শঙ্কর। যদিও ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জয়শঙ্করের এই সফরের বিষয়ে কিছুই জানানো হয়নি। যদি তিনি শ্রীলঙ্কা সফরে যান, তাহলে সেটাই হবে তাঁর এই দফায় প্রথম বিদেশ সফর। প্রসঙ্গত, তৃতীয় মোদি সরকারেও বিদেশমন্ত্রকের দায়িত্ব বর্তেছে জয়শঙ্করের ওপর। জয়শঙ্করের শ্রীলঙ্কা সফরের সময় শ্রীলঙ্কায় ভারতের সমস্ত প্রকল্প (যার মধ্যে রয়েছে মন্নরে আদানি গ্রুপের বায়ুশক্তি প্রজেক্টও) এবং ত্রিকোনমিলির ইস্টার্ন পোর্ট জেলায় শিল্প তালুক স্থাপন নিয়েও আলোচনা হতে পারে (India Sri Lanka Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • T20 World Cup 2024: বাংলাদেশ জেতায় ছিটকে গেল শ্রীলঙ্কা, আফগানদের জয়ে নিউজিল্যান্ডের বিদায়

    T20 World Cup 2024: বাংলাদেশ জেতায় ছিটকে গেল শ্রীলঙ্কা, আফগানদের জয়ে নিউজিল্যান্ডের বিদায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯ জুন থেকে শুরু হচ্ছে এ বারের টি-২০ বিশ্বকাপের (T20 World Cup 2024) সুপার এইট পর্ব। আর তার আগেই জোড়া আনন্দের স্বাদ পেল বাংলাদেশ। সেন্ট ভিনসেন্টে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে নেদারল্যান্ডসকে ২৫ রানে হারাল বাংলাদেশ। ফলে এক দিকে নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটের (Super 8 of T20 World Cup) পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল তারা, অন্য দিকে বাংলাদেশের জয়ের ফলে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিল শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশের এই জয়ের ফলে বিশ্বকাপের সুপার এইটের পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেলেন নাজমুল হাসান শান্তরা। এবার গ্রুপের শেষ ম্যাচে নেপালকে হারাতে পারলেই সুপার এইটে পাকা হয়ে যাবে তাঁদের জায়গা।  

    সুপার এইটে যাওয়ার সুযোগ সবচেয়ে বেশি কার? (T20 World Cup 2024) 

    শ্রীলঙ্কার এখনও একটি ম্যাচ বাকি। নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে সেই ম্যাচ জিতলে তাদের সর্বোচ্চ পয়েন্ট হবে ৩। ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের পয়েন্ট ৪। অর্থাৎ, বাংলাদেশ শেষ ম্যাচে হারলেও শ্রীলঙ্কার পক্ষে সুপার এইটে (Super 8 of T20 World Cup) যাওয়া সম্ভব নয়। অর্থাৎ, শেষ ম্যাচ খেলার আগেই বিশ্বকাপ থেকে বিদায় হয়ে গেল শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশ যদি তাদের শেষ ম্যাচে নেপালকে হারাতে পারে তা হলেই সুপার ৮-এ উঠে যাবে। আর যদি তারা নেপালের কাছে হারে, সে ক্ষেত্রে সুযোগ থাকবে নেদারল্যান্ডসের। তবে শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে হারাতে পারলে নেট রানরেটের বিচারে সুপার ৮-এ যেতে পারে তারা। অর্থাৎ, পরিস্থিতি বিচার করলে দ্বিতীয় দল হিসাবে এই গ্রুপ থেকে শেষ আটে যাওয়ার সুযোগ সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশের।

    আরও পড়ুন: বৃষ্টি-ধসে বিপর্যস্ত সিকিম, বিপর্যস্ত লাচুং-লাচেন, আটকে ১৫০০ পর্যটক, বিচ্ছিন্ন যোগাযোগ

    সুপার এইটে নিজেদের জায়গা পাকা করে ফেলল আফগানিস্তান 

    শ্রীলঙ্কার পাশাপাশি এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (T20 World Cup 2024) থেকে ছিটকে গেল নিউজিল্যান্ডও। শুক্রবার আফগানিস্তান জেতার সঙ্গে সঙ্গেই বিদায় হয়ে গেল কিউইদের। পাপুয়া নিউ গিনিকে ৭ উইকেটে হারিয়ে দিল আফগানিস্তান। সেই সঙ্গে সুপার এইটে (Super 8 of T20 World Cup) নিজেদের জায়গা পাকা করে ফেললেন রশিদ খানেরা। এই দুই দল একে অপরের বিরুদ্ধে খেলবে ২০ জুন। অর্থাৎ ভারতের গ্রুপের তিনটি দল নিশ্চিত হয়ে গেল। আগেই ভারত এবং অস্ট্রেলিয়া নিজেদের জায়গা পাকা করে নিয়েছিল। এ বার আফগানিস্তানও ঢুকে পড়ল ওই গ্রুপে। বাকি রইল একটি দল। এবার গ্রুপ ডি থেকে কোন দল এই গ্রুপে জায়গা পায় সে দিকেই নজর রয়েছে সবার। তবে বৃহস্পতিবার নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে দেওয়ায় কিছুটা ভাল জায়গায় রয়েছে বাংলাদেশ। 
    তবে উল্লেখ্য, গ্রুপ সি থেকে আফগানিস্তান ছাড়াও যোগ্যতা অর্জন করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ওই গ্রুপ থেকে নিউজিল্যান্ড ছাড়াও ছিটকে গিয়েছে উগান্ডা এবং পাপুয়া নিউ গিনি। যদিও কিউইদের এখনও দুটি ম্যাচ (T20 World Cup 2024) বাকি। উগান্ডা এবং পাপুয়া নিউ গিনির বাকি একটি করে ম্যাচ। তবে সেই সব ম্যাচ জিতলেও এই তিন দলের পক্ষে সুপার এইটে জায়গা করে নেওয়া সম্ভব হবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • T20 World Cup 2024: নিউজিল্যান্ডকে ৮৪ রানে হারিয়ে অঘটন আফগানদের, জয় দিয়ে শুরু বাংলাদেশেরও

    T20 World Cup 2024: নিউজিল্যান্ডকে ৮৪ রানে হারিয়ে অঘটন আফগানদের, জয় দিয়ে শুরু বাংলাদেশেরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অঘটনের বিশ্বকাপ! পাকিস্তানকে হারিয়ে সকলকে চমকে দিয়েছিল আমেরিকা। শনিবার সকালে  আরও বড় ঝটকা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (T20 World Cup 2024) নিউ জিল্যান্ডকে ৮৪ রানে হারিয়ে দিল আফগানিস্তান। এই প্রথম বার রশিদ খানদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কোনও ম্যাচ হারল কিউইরা। এদিন শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ২ উইকেটে জিতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু করল বাংলাদেশও (Bangladesh vs Sri Lanka)।

    দাপট আফগানদের

    টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (T20 World Cup 2024) আফগানিস্তান দলটিকে নিয়ে স্বপ্ন দেখছেন অনেকে। শনিবার রশিদেরা ব্যাটে-বলে যে ভাবে কিউইদের শাসন করলেন, তাতে সেই স্বপ্নকে বাস্তব হতে দেখা যেতেই পারে। টস জিতে আফগানিস্তানকে ব্যাট করতে পাঠান কিউই অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন (New Zealand vs Afghanistan)। আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে যেখানে শেষ করেছিলেন সেখান থেকেই যে বিশ্বকাপে শুরু করেছেন গুরবাজ। এদিন ৫৬ বলে ৮০ রান  করলেন তিনি। পাঁচটি ছক্কা এবং পাঁচটি চার মারেন। মূলত তাঁর দাপটেই প্রথমে ব্যাট করে ১৫৯ রান করে আফগানিস্তান। জবাবে ব্যাট করতে নেমে প্রথম থেকেই উইকেট হারাতে থাকে নিউজিল্যান্ড।  প্রথম বলেই ফিন অ্যালেনকে বোল্ড করেন ফারুকি। রান পাননি উইলিয়ামসন, ড্যারিল মিচেলরাও। ফারুকি চারটি উইকেট নেন। চার উইকেট নেন রশিদ খানও। মহম্মদ নবি নেন ২ উইকেট। ১৫.২ ওভারে ৭৫ রানে শেষ হয়ে যায় নিউজিল্যান্ডের ইনিংস।

    বেঙ্গল টাইগার্সের হুঙ্কার

    প্রথমে ব্যাট করে শ্রীলঙ্কা (Bangladesh vs Sri Lanka) তোলে ১২৫ রান। ওপেনার পাথুম নিশঙ্ক করেন ৪৭ রান। ধনঞ্জয় ডি সিলভা করেন ২১ রান। বাকি ব্যাটারেরা তেমন রান পাননি। তিনটি করে উইকেট নেন মুস্তাফিজুর রহমান এবং রিশাদ হোসেন। ২ উইকেট নেন তাসকিন আহমেদ। একটি উইকেট তানজিম হাসান শাকিবের।  টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (T20 World Cup 2024) শুরু হওয়ার আগে বাংলাদেশের চিন্তা ছিল ব্যাটিং নিয়ে। শনিবার সকালেও দুই ওপেনার তানজিদ হাসান এবং সৌম্য সরকার রান পাননি। অধিনায়ক নাজমুল হাসান শান্ত করেন মাত্র ৭ রান। তবে লিটন দাস এবং তোহিদ হৃদয় মিলে দলকে ভরসা দেন। তাঁরা জুটিতে ৬৩ রান যোগ করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share