Tag: Stroke

Stroke

  • Stroke: চকোলেট, কেক বা রসগোল্লা, মিষ্টিপ্রেম কি বিপদ বাড়াচ্ছে স্ট্রোকের?

    Stroke: চকোলেট, কেক বা রসগোল্লা, মিষ্টিপ্রেম কি বিপদ বাড়াচ্ছে স্ট্রোকের?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    অনুষ্ঠানের শেষ পাতে গরম, নরম রসগোল্লা কিংবা অনুষ্ঠানের শুরুতে কেক কেটে উদযাপন। মিষ্টি ছাড়া কিছুই সম্পূর্ণ নয়। নতুন বছরের শুরু থেকে জন্মদিন, যে কোনও আনন্দে মিষ্টিমুখ করানোটা যেন বাধ্যতামূলক। কিন্তু ভেবে দেখেছেন কি, মিষ্টিতেই আছে যত বিপদ! বিশেষত হাইপারটেনশনের সমস্যা থাকলে মিষ্টিপ্রেম বাড়াতে পারে স্ট্রোকের (Stroke) ঝুঁকি! 

    কী বলছেন চিকিৎসকরা (Stroke)? 

    সম্প্রতি ইতালির মিলান শহরে ইউরোপিয়ান কার্ডিওভাসকুলার সোসাইটির সম্মেলন হল। সেখানেই চিকিৎসকরা জানালেন, বিশ্ব জুড়ে হাইপারটেনশনের সমস্যা বাড়ছে। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় শুধু বয়স্করা নন, কমবয়সীরাও সমান ভাবে আক্রান্ত হচ্ছেন। তাই জীবন যাপনের ধারায় পরিবর্তন দরকার। খাদ্যাভ্যাস থেকে ঘুম, শারীরিক কসরত, সব কিছু নিয়েই সজাগ থাকা জরুরি। না হলে বাড়তে পারে বিপদ (Stroke)!

    কোন বিপদের (Stroke) আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকরা? 

    ওই সম্মেলনে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ সবচেয়ে জরুরি। কারণ, হাইপারটেনশনের জেরে হৃদরোগের ঝুঁকি (Stroke) বাড়ে। পাশপাশি বাড়ছে স্ট্রোকের ঝুঁকি। যার জেরে শারীরিক অক্ষমতা তৈরি হতে পারে।

    কেন বাড়ছে হাইপারটেনশনের (Stroke) সমস্যা? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, আধুনিক জীবনে বাড়ছে মানসিক চাপ। কাজের চাপের পাশপাশি আধুনিক জীবনে পারিবারিক চাপও বাড়ছে। তার জেরে যেমন অবসাদের মতো মানসিক রোগ দেখা যাচ্ছে, তেমনি উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাও দেখা যাচ্ছে। যার জেরে বিপদ বাড়াচ্ছে স্ট্রোকের (Stroke)। তাছাড়া, খাদ্যাভ্যাসের জেরেও দেহে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা তৈরি হচ্ছে।

    খাদ্যাভ্যাসে কী ধরনের বদলের পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা? 

    সাম্প্রতিক এই সম্মেলনে চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, মিষ্টি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চললে স্ট্রোকের (Stroke) ঝুঁকি কমবে। কেক, চকোলেট, হটডগ বা যে কোনও মিষ্টিজাতীয় খাবার হাইপারটেনশন রোগীর জন্য একেবারে ভালো নয়। তাছাড়া অতিরিক্ত ফ্যাটজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়ে তাঁরা জানাচ্ছেন, যে কোনও চর্বিজাতীয় মাংস, মাছ বা যে সব দুগ্ধজাত জিনিসে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা আছে, তা নিয়মিত খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দেওয়া উচিত। 
    চিকিৎসকদের পরামর্শ, কিসমিস, খেজুর, পেস্তা, আখরোটের মতো ড্রাই ফ্রুটস নিয়মিত খাওয়া দরকার। তাছাড়া, নিয়মিত খাবারের তালিকায় থাকুক যব, ভূট্টার মতো দানাশস্য। ডাল, বিনস নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা। এছাড়া ফল ও সবজি খেতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা। যাতে শরীরে ভিটামিন, ক্যালসিয়ামের ঘাটতি না হয়। তাছাড়া, দুধ জাতীয় জিনিস যেমন পনির, টক দই এগুলো নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। তবে, প্রাণীজ প্রোটিনও শরীরের জন্য জরুরি। কারণ, শরীরে আয়রন, ভিটামিন, ফসফরাস প্রাণীজ প্রোটিন থেকেই পাওয়া যায়। তাঁরা জানাচ্ছেন, ডিম, চিকেন বা মাছ নিয়মিত খেতে হবে। তবে অতিরিক্ত ফ্যাট যাতে না থাকে, সেটা খেয়াল রাখা জরুরি। তাই যেমন চর্বিজাতীয় মাংস বাদ দিতে হবে, তেমনি অতিরিক্ত তেলমশলা জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • World Stroke Day: বিশ্ব স্ট্রোক দিবসে জেনে নিন এই মারণ রোগের সম্পর্কে নানা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

    World Stroke Day: বিশ্ব স্ট্রোক দিবসে জেনে নিন এই মারণ রোগের সম্পর্কে নানা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বব্যাপী, গত কয়েক বছরে মানুষের স্ট্রোকের ঘটনা ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে।এটি এমন একটি রোগ যেটি রোগীকে আজীবন প্রতিবন্ধী করে তুলতে পারে এবং এমনকি স্ট্রোকের ফলে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। বিশ্বের সকল মানুষকে স্ট্রোক সম্পর্কে সচেতন করার লক্ষ্যে প্রতি বছর ২৯ অক্টোবর ‘বিশ্ব স্ট্রোক দিবস'(World Stroke Day)পালন করা হয়।

    প্রতি ছয় সেকেন্ডে বিশ্বের কোনো না কোনো প্রান্তে কেউ না কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত ও মৃত্যুবরণ করছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, প্রতি চারজনের একজন জীবন অন্তত একবার স্ট্রোকের কবলে পড়ে। প্রতি বছর অন্তত দেড় কোটি মানুষ স্ট্রোক করে থাকেন। যাদের মধ্যে অন্তত ৬০ লাখ মানুষ মৃত্যুবরণ করেন।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমান করেছেন যে, ২০৩০ সালেই স্ট্রোকে মৃত্যুর সংখ্যা প্রায় ১৭ মিলিয়নে বৃদ্ধি পাবে।

    চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, গত কয়েক বছরে ক্রমাগত পরিবর্তিত জীবনধারা এবং অনিয়মিত রুটিনের কারণে শুধু বয়স্কদের মধ্যেই নয়, তরুণদের মধ্যেও স্ট্রোকের সংখ্যা বেড়েছে। ২০১৯ সালে, ইন্ডিয়ান স্ট্রোক অ্যাসোসিয়েশন (আইএসএ) দ্বারা প্রকাশিত একটি তথ্য জানিয়েছে, সারা বিশ্বে প্রতি বছর প্রায় ১৭ মিলিয়ন মানুষ স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়, যারমধ্যে ৬.২ মিলিয়ন মানুষ মারা যায় । মানুষ অক্ষম হয়ে পড়ে। উল্লিখিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১৫ বছরে ভারতে স্ট্রোকের ক্ষেত্রে ১৭.৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

    [tw]


    [/tw] 

    স্ট্রোকের সময় আবহাওয়া কী ভূমিকা পালন করে?

    বেশ কিছু গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঠান্ডা আবহাওয়া স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে রক্তনালীগুলি সংকুচিত হয়, যা রক্তচাপ বাড়াতে পারে এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়।

    বিশেষজ্ঞরা আরও জানান যে, অত্যন্ত নিম্ন তাপমাত্রার সময়, রক্ত ​​ঘন এবং আঠালো হয়ে যায়, ফলে রক্ত সহজেই জমাট বেঁধে যায়। রক্ত জমাট বাঁধার ফলে মস্তিষ্কের রক্তনালীকে বন্ধ করে দেয়।এটি স্ট্রোকের সবচেয়ে সাধারণ কারণ।

    স্ট্রোকের সাধারণ লক্ষণ

    • তীব্র মাথাব্যথা
    • শরীরে বিশেষ করে মুখ, পা অসাড়তা
    • পক্ষাঘাত
    • কথা বলতে বা বুঝতে সমস্যা হওয়া
    • দৃষ্টিশক্তি হ্রাস, এবং কখনও কখনও দৃষ্টি কালো এবং ঝাপসা হয়ে যাওয়া
    • বমি বমি ভাব
    • মাথা ঘোরা

    প্রতিরোধের জন্য কিছু টিপস

    মদ্যপান কমানো পারলে বন্ধ করা : অ্যালকোহল রক্তচাপের মাত্রা বাড়াতে পারে। নিয়মিত অ্যালকোহল পানের ফলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়তে পারে।

    ধূমপান ত্যাগ: নিয়মিত ধূমপানের ফলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়তে পারে। তাই ধূমপান কমানোর চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে ধূমপান ছাড়ার উপায় জানতে চিকিত্সকের পরামর্শ নিন।

    জীবনযাত্রার পরিবর্তন: স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রাই কিন্তু স্ট্রোক প্রতিরোধের মূল হাতিয়ার। খাদ্যতালিকায় প্রচুর পরিমাণে তাজা ফল এবং শাকসবজি যোগ করুন। লবণ খাওয়া সীমিত করুন।

    শারীরিক কসরত: ওজন বজায় রাখতে, কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপের মাত্রা কমাতে প্রতিদিন ব্যায়াম করতে হবে। সপ্তাহে ২-৩ দিন হালকা কার্ডিয়ো করুন। তবে ব্যায়াম অবশ্যই নিজের সক্ষমতার সীমার মধ্যে করুন। জোর করে শরীরকে কষ্ট দেবেন না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Lifestyle diseases: ৪০ পেরিয়েই শরীরে বাসা বাঁধছে নানা রোগ! কীভাবে কমাবেন ঝুঁকি?

    Lifestyle diseases: ৪০ পেরিয়েই শরীরে বাসা বাঁধছে নানা রোগ! কীভাবে কমাবেন ঝুঁকি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চল্লিশের চৌকাঠ পেরলেই দেখা দিচ্ছে নানা ঝুঁকি! হৃদরোগ থেকে ডায়াবেটিস, স্থূলতা কিংবা উচ্চ রক্তচাপের মতো নানা জীবনযাপন সংক্রান্ত রোগের পাশপাশি ক্যান্সার, কিডনির অসুখ কিংবা অন্ত্রের একাধিক জটিল সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি‌ও কয়েকগুণ বেড়ে যায়। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তবে, জীবনযাপনের ধরনে কয়েকটি বদল আর খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন ঘটলেই কমবে রোগের ঝুঁকি। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, চল্লিশের পরে (Lifestyle diseases) খাবার নিয়ে বাড়তি সচেতনতা জরুরি। কারণ, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস রোগের বাড়তি ঝুঁকি তৈরি করে‌। পাশপাশি, কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাস থাকাও দরকার।

    কোন ধরনের খাদ্যাভ্যাস চল্লিশোর্ধ্বদের রোগের ঝুঁকি কমাবে?

    প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, চল্লিশের পরে (Lifestyle diseases) অধিকাংশের অন্ত্রের নানা সমস্যা দেখা দেয়। পাকস্থলীর একাধিক সমস্যা এবং হজমের গোলমাল হয় নিত্যসঙ্গী। তাই নিয়মিত প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত টক দই খাওয়া জরুরি। এতে প্রচুর ভালো ব্যাকটেরিয়া থাকে। যা হজমে সাহায্য করে আবার অন্ত্র এবং পাকস্থলীকে সুস্থ রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। তাই চল্লিশোর্ধ্বদের নিয়মিত টক দই খাওয়া জরুরি।

    খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ খাবার!

    বয়স চল্লিশের চৌকাঠ পেরলেই একাধিক হাড়ের সমস্যা এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই শরীরের প্রয়োজন খনিজ পদার্থ। এতে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। হাড়ের ক্ষয় কমে। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, নিয়মিত অন্তত খান চারেক খেজুর, বাদাম কিংবা কিসমিস জাতীয় ড্রাই ফ্রুটস খেতে হবে (Lifestyle diseases)। যে কোনও ধরনের বাদাম, কিসমিস, পেস্তা, খেজুরে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ থাকে। যা শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ায়। রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে। ফলে শরীর একাধিক রোগের মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়।

    তেল কম খাওয়ার অভ্যাস!

    হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে রান্নায় তেল ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ রাখা খুব জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, হৃদরোগের ঝুঁকি কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয় অতিরিক্ত তেলমশলা জাতীয় খাবার। তাই চল্লিশোর্ধ্বদের তেলেভাজা খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি। ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, লুচি, পরোটা জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। পাশপাশি, বিরিয়ানি, পিৎজা, মোগলাইয়ের মতো খাবার একেবারেই খাওয়া চলবে না (Lifestyle diseases) বলে তাঁরা জানাচ্ছেন। কারণ, এগুলোতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট, যা হৃদপিণ্ডের জন্য ক্ষতিকারক।

    মেনুতে থাকুক ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, চল্লিশের পরে অনেকের রোগ প্রতিরোধ শক্তি কমে‌। আবার মহিলাদের হাড়ের একাধিক সমস্যা দেখা দেয়। তাই ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরি। তাই নিয়মিত কিউই, লেবু জাতীয় খাবার মেনুতে রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। পাশপাশি, পালং শাক, ব্রকোলি, গাজর, টমেটো, কুমড়োর মতো সব্জি এবং ডিম খাওয়ার অভ্যাস থাকুক। তাতে শরীরে ভিটামিনের চাহিদা সহজেই‌ পূরণ হবে (Lifestyle diseases)।

    ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতেই হবে!

    চল্লিশের পরে সুস্থ জীবন‌যাপনের জন্য ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। তাই কতখানি খাওয়া উচিত সেদিকে নজরদারি জরুরি। মিষ্টিজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কারণ এতে যেমন ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে, তেমনি স্থূলতার সমস্যা ডেকে আনে (Lifestyle diseases)।‌ তাছাড়া অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় প্রাণীজ প্রোটিন যেমন বিভিন্ন রকমের মাংস নিয়মিত না খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কারণ এতে ওজন অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share