Tag: students clash

students clash

  • Elon Musk: পক্ষপাতদুষ্ট উইকিপিডিয়া থেকে মুক্তি! এলন মাস্ক আনলেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাযুক্ত ‘গ্রোকিপিডিয়া’

    Elon Musk: পক্ষপাতদুষ্ট উইকিপিডিয়া থেকে মুক্তি! এলন মাস্ক আনলেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাযুক্ত ‘গ্রোকিপিডিয়া’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাইক্রো-ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম এক্স (সাবেক ট্যুইটার)-এর এআই চ্যাটবট ‘গ্রোক’ দ্বারা অনুপ্রাণিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন অনলাইন এনসাইক্লোপিডিয়া ‘গ্রোকিপিডিয়া’ বাজারে আনলেন সংস্থার কর্তা বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এলন মাস্ক (Elon Musk)। এই গ্রোকিপিডিয়াকে বহুল-প্রচলিত উইকিপিডিয়ার একটি বিকল্প হতে চলেছে বলে মনে করা হচ্ছে। এলন মাস্ক বলেছেন, ‘‘গ্রোকিপিডিয়া (Grokipedia) কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি সত্য-নির্ভর প্ল্যাটফর্ম হবে। উইকিপিডিয়ার মতো পক্ষপাতদুষ্ট নয়।’’

    ৮৮ হাজার ৫০০টি নিবন্ধ উপলব্ধ (Elon Musk)

    এক অভিযোগের প্রেক্ষিতে উইকিপিডিয়ার বিরুদ্ধে এলন মাস্ক (Elon Musk) বলেন, “অনলাইন বিশ্বকোষটি হতাশাজনক ভাবে পক্ষপাতদুষ্ট। যদিও গ্রোকিপিডিয়ার (Grokipedia) বিষয়বস্তু উইকিপিডিয়া এবং ব্রিটানিকার মতো বিশ্বকোষের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বর্তমানে আমাদের প্রযুক্তি উক্ত বিষয়বস্তুর একটি অংশকেই ধারণ করে। এই প্ল্যাটফর্মে প্রায় ৮৮ হাজার ৫০০টি নিবন্ধ উপলব্ধ রয়েছে। আগামী দিনে এই পরিসর আরও বাড়বে।

    উইকিপিডিয়া-গ্রোকিপিডিয়ার ফলাফলে পার্থক্য

    সাধারণত, উইকিপিডিয়ায় অত্যন্ত পক্ষপাতদুষ্ট এবং বামপন্থী, সেকুলারপন্থী মতাদর্শকে এর বিষয়বস্তুতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই পদ্ধতি বিশ্বকোষ হওয়ার নীতির বিরুদ্ধে যায়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, উইকিপিডিয়া অনুসারে, লিঙ্গ হল একজন পুরুষ (বা ছেলে), মহিলা (বা মেয়ে), বা তৃতীয় লিঙ্গ হওয়ার সামাজিক, মানসিক, সাংস্কৃতিক এবং আচরণগত দিকগুলির পরিসরে মানুষ। অপর দিকে গ্রোকিপিডিয়া (Grokipedia) এটিকে যেমনটি হওয়া উচিত তেমন সংজ্ঞায়িত করে। তাতে বলে এটি জৈবিক লিঙ্গের উপর ভিত্তি করে পুরুষ বা মহিলা হিসাবে বংশবিস্তার এবং সন্তান ধারণের বাস্তব জ্ঞানে সংজ্ঞায়িত। উভয়ের বিশ্লেষণ পদ্ধতির মধ্যে পার্থক্য হল, উইকিপিডিয়া ফলাফল দেখায় মত ও আদর্শ মেনে। অপরে গ্রোকিপিডিয়া ফলাফল দেখায় তথ্যের উপর ভিত্তি করে।

    গ্রোকিপিডিয়ার (Grokipedia) কন্টেন্টগুলি একই বৃহৎ ভাষা মডেল দ্বারা তৈরি করা হয়েছে যা এক্স-এ গ্রোক চ্যাটবট দ্বারা নির্ভর করে তৈরি হয়। লাইভ ব্যবহারকারীর ডেটা অ্যাক্সেস করতে পারে, যা ক্রমাগত আপডেটের অপশনও দেবে। তবে বর্তমান ব্যবহারকারীরা উইকিপিডিয়ার মতো গ্রোকিপিডিয়ার কন্টেন্ট সম্পাদনা করতে পারবেন না। ত্রুটিযুক্ত লেখা নির্বাচন করতে পারবে। ব্যবহারকারীরা ত্রুটি বা ভুল বোতামে ক্লিক করতে পারবেন। সঠিক তথ্য এবং উৎসসূত্র সহ নানা তথ্য প্রদান করা যাবে। কন্টেন্টের পরিবর্তন তাৎক্ষণিক হবে না। তবে বর্তমানে গ্রোকিপিডিয়ার কেবলমাত্র পরীক্ষার পর্যায়ে রয়েছে।

  • Bangladesh: থুতু ফেলা নিয়ে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ব্যাপক সংঘর্ষ! উত্তপ্ত বাংলাদেশ

    Bangladesh: থুতু ফেলা নিয়ে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ব্যাপক সংঘর্ষ! উত্তপ্ত বাংলাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh) ঢাকার সাভারে থুতু ফেলা নিয়ে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ব্যাপক সংঘর্ষ। ইতিমধ্যে আহত প্রায় দুশ ছাত্র। রাতভর রীতিমতো ভাঙচুর এবং অগ্নিসংযোগ করে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ৮/৯টি বাস। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে রাতভর সংঘর্ষ হয়। দুই পক্ষের মারামারিতে ছাত্রদের (Students clash) শরীরে রয়েছে ক্ষতচিহ্ন। সিটি ইউনিভার্সিটির কার্যালয়ে চলে ব্যাপক ভাঙচুর। থমথমে গোটা এলাকা, চরম উদ্বেগে রয়েছেন অভিভাবকরা। মহম্মদ ইউনূসের শাসনে বাংলাদেশে যে শান্তি নেই তা আরও একবার নজরে এসেছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের অভিযোগ পুলিশ প্রশাসন নিষ্ক্রিয় ছিল।

    টাকা, ল্যাপটপ, কম্পিউটার লুট (Bangladesh)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সিটি ইউনিভার্সিটির (Bangladesh) দুই শিক্ষার্থী খাগান এলাকায় মোটরসাইকেলে চেপে যাচ্ছিলেন। এ সময় চলতি অবস্থায় থুতু ফেলে। সেখানেই দাঁড়িয়ে থাকা ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির এক ছাত্রের গায়ে লাগে (Students clash)। এরপর বাইকে থাকা সিটি ইউনিভার্সিটির ছাত্ররা ওই দুই ছাত্রকে আটকে দেয়। দুজনকে ব্যাপক মারধর করে সেই সঙ্গে ক্ষমাও চাওয়ানো হয়। এরপর মার খেয়ে ছাত্ররা নিজেদের ইউনিভার্সিটিতে জানায়, ২০-২৫ জনের একটি দল ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনালের ব্যাচেলর প্যারাডাইস হোস্টেলের ভিতরে ঢুকলে নিমেষেই ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়া হয় আক্রমণের খবর। ফলে দের হাজার ছাত্র ছুটে আসে। সিটি ইউনিভার্সিটিতে আচমকা হামলা চলায়। চলে ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ। সিটি ইউনিভার্সিটির দাবি উত্তেজিত ছাত্ররা অফিস থেকে টাকা, ল্যাপটপ, কম্পিউটার সহ একাধিক উপকরণ লুট করে নিয়ে চলে যায়। আগুনে পুড়িয়ে ছাই করে দেওয়া হয় বেশ কিছু গাড়ি।

    সাময়িক ভাবে দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ

    পুলিশের দাবি, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে (Bangladesh) পৌঁছে যায় প্রশাসন। প্রথমে দুই পক্ষের সংঘর্ষকে থামানোর চেষ্টা করা হয়। দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের ডেকে সহযোগিতা চাওয়া হয়। তবে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ এতটাই মারাত্মক ছিল যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া করে অগ্নি সংযোগের কাছে পৌঁছতে পারেনি পুলিশ।

    তবে সোমবার সকাল থেকে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে খাগান এলাকায়। সিটি ইউনিভার্সিটির এডমিন অফিসার মো. রায়হান বলেন, “বেশ কয়েকটি পরিবহনে অগ্নিসংযোগ, একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবন ভাঙচুর করেছে ড্যাফোডিলের শিক্ষার্থীরা (Students clash)। হামলায় ৩টি হলের ছাত্রীসহ প্রায় আটশ শিক্ষার্থী অবরুদ্ধ হয়ে ছিল। আপাতত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাময়িক ভাবে দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে বন্ধ রাখা হয়েছে।

  • Manipur Violence: মণিপুরে সেনার ক্যাম্পে সন্তান প্রসব মহিলার! জাতিগত দ্বন্দ্বের ছায়া পড়ল রাজধানীতেও

    Manipur Violence: মণিপুরে সেনার ক্যাম্পে সন্তান প্রসব মহিলার! জাতিগত দ্বন্দ্বের ছায়া পড়ল রাজধানীতেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতিগত হিংসায় জ্বলছে মণিপুর (Manipur Violence)। তার মধ্যেই অসম রাইফেলসের (Assam Rifles) ডাক্তারদের সহযোগীতায় বাচ্চা প্রসব করলেন ক্যাম্পে আটকে পড়া এক মহিলা। সম্প্রতি হিংসা বিধ্বস্ত মণিপুর (Manipur) থেকে ভারতীয় সেনা (Indian Army) ও অসম রাইফেলসের (Assam Rifles) জওয়ানরা দুই গর্ভবতী মহিলাকে (pregnant woman) নিরাপদে উদ্ধার করে (safely rescued) নিজেদের হেফাজতে চিকিৎসা করছিলেন। ইতিমধ্যেই তাঁরা দুটি সন্তান প্রসব করেছেন। 

    সেনার মানবিক মুখ

    মণিপুরের জাতিগত সংঘর্ষের (Manipur Violence) জেরে বেশ কিছু এলাকা এখনও থমথমে। তাই বাসিন্দাদের উদ্ধার করে রাখা হয়েছে বিভিন্ন ক্যাম্পে। তাঁদের মধ্যেই একজন হলেন এস্থার হোনথা। বর্তমানে মন্ত্রীপুখরি (Mantripukhri ) ক্যাম্পে রয়েছেন তিনি। সি-সেকশন পদ্ধতির মাধ্যমে ক্যাম্পের মধ্যেই ফুটফুটে একটি বাচ্চার জন্ম দিয়েছেন ৩৮ বছরের ওই মহিলা। সম্প্রতি ক্যাম্পে থাকা দুই গর্ভবতী মহিলা সন্তান প্রসব করার পর সদ্যোজাতদের মঙ্গল (godspeed) ও সৌভাগ্য (good luck) কামনা করে রবিবার একটি ভিডিও (Video) পোস্ট করা হয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর (Indian Army) পক্ষ থেকে। যা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। ভারতীয় সেনার মানবিক মুখের প্রশংসায় মুখর নেটিজেনরা।

    মণিপুরের দ্বন্দ্বের ছায়া দিল্লিতেও

    এরই মধ্যে মণিপুরের জাতিগত দ্বন্দ্বের (Manipur Violence) ছায়া পড়ল রাজধানীতেও (Manipur Violence)। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে (Delhi University) মণিপুরের দুই দল ছাত্রের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। জানা গিয়েছে কুকি ও মেইতেই সম্প্রদায়ের ছাত্ররা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। তবে তা বেশি দূর গড়ায়নি। দু’পক্ষেরই বক্তব্য, থানা অভিযোগ নেয়নি। পুলিশের বক্তব্য থানাতে দু পক্ষকে বসিয়ে মিটমাট করে দেওয়ার চেষ্টা হয়। কারও গুরুতর আঘাত লাগেনি। ধাক্কাধাক্কি হয়েছে। পুলিশ দুই দল ছাত্রকেই মিলে মিশে থাকার পরামর্শ দিয়েছে।

    আরও পড়ুন: কেরলে নৌকাডুবিতে মৃত ২১! শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    এদিকে, মণিপুরে (Manipur Violence) নতুন করে বড় ধরনের সংঘর্ষের খবর না থাকলেও প্রশাসন ঝুঁকি নিচ্ছে না। সেখানে বিপুল সংখ্যায় র‍্যাফ, বিএসএফ, সিআইএসএফ, এবং সিআরপির জওয়ানদের নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আছে অসম রাইফেলস। অসমের দুটি বিমান ঘাঁটি থেকে ছোট বিমান উড়িয়ে বিমান বাহিনীও পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share