Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • Sukanta Majumdar: “হিলিতে আন্তর্জাতিকমানের চেক পোস্ট তৈরি করা হচ্ছে”, বললেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: “হিলিতে আন্তর্জাতিকমানের চেক পোস্ট তৈরি করা হচ্ছে”, বললেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে অত্যাধুনিক মানে স্থলবন্দর তৈরি করতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকার থেকে প্রায় ২৫ একর জমি চিহ্নিত করা হয়েছে। সেই চিহ্নিত এলাকা শুক্রবার পরিদর্শনে যান উত্তর-পূর্বাঞ্চল উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। পাশাপাশি ওই স্থলবন্দরের পাশে তৈরি হবে বালুরঘাট হিলি সম্প্রসারিত রেলপথের হিলি রেলস্টেশন। এদিন তিনি হিলি সীমান্ত এলাকায় দুটি জায়গায় পরিদর্শন করেন।

    হিলি চেকপোস্ট নিয়ে কী বললেন সুকান্ত? (Sukanta Majumdar)

    হিলি সীমান্তে ইতিমধ্যেই রয়েছে ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট ও ল্যান্ড পোর্ট। আমদানি-রপ্তানিসহ দুই দেশের নাগরিকেরা ভারত-বাংলাদেশ যাতায়াত করেন। কেন্দ্র সরকারের প্রকল্প অনুযায়ী প্রতিটি ইমিগ্রেশন সেন্টার এবং স্থলবন্দর আরও উন্নতমানের করার জন্য হিলিতে নতুন করে জমির প্রয়োজন হয়। এরপর সুকান্ত মজুমদারকে হিলির মারওয়ারি ভবনে হিলিবাসীর পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। হিলি চেকপোস্ট নিয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, হিলিতে কেন্দ্রীয় সরকার ইন্ট্রিগ্রেটেড চেক পোস্ট বা আইসিপি তৈরি করছে। রাজ্য সরকারের কাছে কেন্দ্রীয় সরকার প্রায় ১০০ বিঘা জমি চেয়েছিল। ৭৫ বিঘা জমি রাজ্য সরকার এখনও অব্দি চিহ্নিত করেছে। হিলিতে বড় একটি আইসিপি হবে। আইসিপির পাশেই হিলির রেল স্টেশন হবে। হিলিতে আন্তর্জাতিকমানের চেক পোস্ট তৈরি করা হচ্ছে। হিলির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বানিজ্য যাতে বাড়ে, তারজন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

    একাধিক ইস্যুতে তৃণমূলকে তুলোধনা

    বোলপুরে মা-ছেলেকে আগুন লাগিয়ে খুন করা প্রসঙ্গে বিজেপি (BJP) সাংসদ সুকান্ত বলেন, আমরা বগুটুই কাণ্ডের ছায়া আবার দেখতে পাচ্ছি। মমতার রাজত্বে একের পর এক যেসব ঘটনা ঘটছে। কোচবিহার থেকে শুরু করে সন্দেশখালির ঘটনা, তারপর একের পর এক মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলা হচ্ছে। এটাতেই স্পষ্ট রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা ভালো নেই। ছানি কাণ্ড নিয়ে তিনি (BJP) বলেন, রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো কোন জায়গায় গিয়েছে এটাই তার অন্যতম উদাহরণ। এই ছানি অপারেশনের ক্ষেত্রে সব থেকে ভয় যেটা থাকে, যাতে ইনফেকশন না হয়। এমন অবস্থা স্বাস্থ্য ব্যবস্থার যে ছানি অপারেশনের পরে তাতে ছত্রাক গজাচ্ছে। গোটা রাজ্যের স্বাস্থ্য  ব্যাবস্থার ওপর ছত্রাক জমে গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘‘দিদির বাংলা মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়’’, চোপড়া ইস্যুতে মমতাকে তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘দিদির বাংলা মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়’’, চোপড়া ইস্যুতে মমতাকে তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ায় সালিশি সভার নামে যে ভয়ঙ্কর ঘটনা সামনে এসেছে, তাতে নিন্দায় সরব হয়েছে গোটা দেশের সভ্য সমাজ। ইতিমধ্যে প্রতিবাদে সামিল হয়েছে গেরুয়া শিবিরও। এই ঘটনায় এক্স হ্যান্ডেলে তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তাঁর (JP Nadda) দাবি, ‘‘দিদির পশ্চিমবঙ্গ মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়।’’

    তৃণমূলের ক্যাডার ও বিধায়করা জাস্টিফাই করার চেষ্টা করছেন, মত নাড্ডার (JP Nadda)

    সোমবার এক্স হ্যান্ডেলে জেপি নাড্ডা (JP Nadda) লেখেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গের একটি ভয়ঙ্কর ভিডিও সামনে এসেছে। নৃশংসতায় চরমে। অথচ তৃণমূলের ক্যাডার ও বিধায়করা সেটাকে জাস্টিফাই করার চেষ্টা করছেন। সন্দেশখালি হোক বা উত্তর দিনাজপুর বা অন্য কোনও জায়গা, দিদির পশ্চিমবঙ্গ মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়।’’

    বিতর্কিত মন্তব্য বিধায়ক হামিদুলের 

    চোপড়ার (Chopra) ঘটনায় বিস্ফোরক দাবি করলেন বিধায়ক হামিদুল রহমান। সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘‘সমাজকে খারাপ করছিল। তাই গ্রামে সালিশি বসে এটা করেছে। যেটা করে দিয়েছে সেটা একটু বেশি বেশিই করে দিয়েছে। এটা নিয়ে আমরাও দুঃখিত। আর অন্যায় তো মেয়েটাও করেছে। নিজের স্বামী, নিজের সন্তান বাদ দিয়ে দুশ্চরিত্রবান হয়েছে। আমাদের মুসলিম রাষ্ট্রে সামাজিক আচার বিচার হয়েই থাকে।’’

    চোপড়া (Chopra) ইস্যুতে প্রতিবাদ সুকান্ত মজুমদারের

    চোপড়া ইস্যুতে আন্দোলনে নেমেছে বিজেপি। বিধানসভা চত্বরে দলের মহিলা বিধায়করা এদিনই অবস্থানে বসে পড়েন। সংসদে অধিবেশন চলার কারণে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার রয়েছেন দিল্লিতে। সোমবার চোপড়ার ঘটনা প্রসঙ্গে সংসদ চত্বরে দাঁড়িয়ে রাজ্য বিজেপির সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘মণিপুরে যখন এক মহিলাকে নিগ্রহ করা হয়েছিল, তখন সেখানে গিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। এখন চোপড়াতেও এক তরুণীকে নিগ্রহের ঘটনা ঘটেছে। এখন তিনি কোথায়? এ বার তিনি চোপড়ায় যান!’’ এদিন দিল্লিতে সাংবাদিক সম্মেলন করেন বিজেপি নেতা গৌরব ভাটিয়া। তিনি বলেন, “সন্দেশখালি শাহজাহান দিয়েছে, উত্তর দিনাজপুর দিল তাজেমুল।”

    ইন্ডি জোটের বিরুদ্ধে এনডিএ শিবিরের ইস্যু চোপড়া (Chopra)

    হিমাচলপ্রদেশের মাণ্ডীর বিজেপি সাংসদ কঙ্গনা লোকসভায় ঢোকার আগে বলেন, ‘‘গত কয়েক দিন ধরে আপনারা দেখেছেন, তৃণমূল-সহ বিরোধী জোট ‘ইন্ডি’র সাংসদেরা সংবিধান হাতে সংসদ চত্বরে দাঁড়িয়ে কী নাটক করছেন! কিন্তু বাংলায় যা হয়েছে, তার অনুমতিও কি সংবিধান দেয়? যে ভাবে ‘অবৈধ’ সম্পর্কের অভিযোগে শরিয়ত আইন বলবৎ করা হচ্ছে, তা সংবিধানে কোথাও বলা হয়েছে? আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ আমার ‘ইন্ডি’র সমস্ত সতীর্থের কাছেই এর উত্তর জানতে চাইব। রাহুল গান্ধীকেও এর জবাব দিতে হবে। গোটা দেশে এ নিয়ে একটা ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “চোপড়ায় চলছে তালিবান শাসন”, মমতাকে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “চোপড়ায় চলছে তালিবান শাসন”, মমতাকে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ায় রাস্তায় ফেলে যুবক-যুবতীকে লাঠির গোছা দিয়ে নির্মমভাবে মারধরের ভাইরাল ভিডিও নিয়ে তোলপাড়় গোটা রাজ্য। এই ঘটনায় রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুললেন বঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তৃণমূলকে তুলোধনা করলেন তিনি।

    চোপড়াকে তালিবান বানিয়ে দিলেন, সরব সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    রানাঘাট দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের উপ-নির্বাচনের প্রচারে রবিবার সন্ধ্যায় পায়রাডাঙায় গিয়েছিলেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। দলীয় প্রার্থীর হয়ে প্রচারের মাঝেই চোপড়ার ইস্যু নিয়েও রাজ্য সরকারের তুমুল সমালোচনায় সরব হয়েছেন বঙ্গ বিজেপির সভাপতি (Sukanta Majumdar)। বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বলেন, “চোপড়ায় যে ঘটনা ঘটেছে, তা আরও একবার প্রমাণ করল, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, মহিলাদের সুরক্ষা কোন জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে। যেভাবে গণপিটুনি হচ্ছে। তালিবানের মতো শাসন তো এটা। এখন তো দেখছি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতাকে তো লন্ডন করতে পারলেন না, চোপড়াকে তালিবান বানিয়ে দিলেন।”

    ভাইরাল ভিডিওতে কী রয়েছে?

    ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, গোল হয়ে দাঁড়িয়ে পুরো ঘটনাটি দেখছে একদল মানুষ। যে ব্যক্তি ওই তরুণ ও তরুণীকে মারধর করছে, কেউই তাকে বাধা দিচ্ছেন না। নিরস্তও করার চেষ্টাও করছেন না কেউ। সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া এই ভিডিও ক্লিপের সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। দেখা যাচ্ছে, এক তরুণও ওই তরুণীর পাশে পড়ে পড়ে কাতরাচ্ছেন। দেখেই বোঝা যাচ্ছে, বেধড়ক মারধর করা হয়েছে ওই তরুণকেও।

    নিগৃহীতা অসামাজিক কাজ করছিলেন

    চোপড়ার (Chopra) ওই ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই তড়িঘড়ি পদক্ষেপ করেছে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্ত তাজমুল ওরফে জেসিবিকে। এদিকে রবিবারের ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতর।  প্রসঙ্গত, যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ, সেই ব্যক্তি তৃণমূলের ঘনিষ্ঠ বলেই এলাকায় পরিচিত। চোপড়ার এই ভয়ঙ্কর অভিযোগ প্রসঙ্গে স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক হামিদুল রহমান বলেন, “নিগৃহীতা অসামাজিক কাজ করছিলেন। তবুও, সমস্ত বিষয়টি জানতে জেসিবিদের ডেকে পাঠিয়েছি। প্রকৃত ঘটনা কী দেখতে হবে তো। সবাই তৃণমলের।  এটিকে তিল থেকে তাল করা হচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সংবিধান বা আদালতকে বিশ্বাস করেন না”, কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সংবিধান বা আদালতকে বিশ্বাস করেন না”, কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সংবিধান বা আদালতকে বিশ্বাস করেন না”, ঠিক এই মন্তব্য করে তৃণমূল নেত্রীকে তীব্র আক্রমণ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। শনিবার কলকাতায় একটি অনুষ্ঠান থেকে বিচারকদের উদ্দেশে মমতা (Mamata Banerjee) বলেছিলেন, “বিচারকদের রাজনৈতিক পক্ষপাত থেকে মুক্ত থাকতে হবে”। এরপর কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, তীব্র তোপ দাগেন তৃণমূল নেত্রীর বিরুদ্ধে। একই সঙ্গে রাজ্যে নারী নির্যাতন এবং হকার উচ্ছেদ নিয়ে মন্তব্য করেন এই বিজেপি নেতা।

    ঠিক কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    তৃণমূল নেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেছেন, “তৃণমূল কংগ্রেস বিচার বিভাগের প্রতি আস্থা রাখে না, আদালতের রায় মানে না। কয়েকদিন আগে যখন কলকাতা হাইকোর্ট রায় দিয়েছিল যে ওবিসিদের নামে মুসলমান সংরক্ষণ প্রথা আমাদের সংবিধান পরিপন্থী, তখন মমতা বিচার মানেন না বলে প্রকাশ্যে দাবি করেছিলেন। মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে রাজ্যের সংবিধান প্রধান রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন তা কার্যত রাজভবন এবং সংবিধানকে অপমান করেছেন। কোচবিহারে এক মহিলাকে নগ্ন করে লাঞ্ছিত করা হয়েছে। এই ঘটনা থেকে চোখ সরাতে মমতা কলকাতায় হকার উচ্ছেদের নামে প্রহসন করছেন। কোচবিহারের ঘটনাকে আড়াল করার অপচেষ্টা করছেন মমতা।”

    আরও পড়ুন: নিম্নচাপের জেরে রাজ্যে ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা, জারি সতর্কতা

    আর কী বললেন সুকান্ত?

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) এদিন মমতার (Mamata Banerjee) বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, “কোচবিহারের ঘটনা সামজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী একজন মহিলা হয়েও এই রাজ্যের কোনও মহিলারা সুরক্ষিত নন! রাজ্যে মা-বোনদের সম্মান রক্ষায় ব্যর্থ এই সরকার। বাংলার মহিলাকে অসম্মান মানে সংবিধানকে অসম্মান করা। সংবিধানকেই নগ্ন করেছে তৃণমূল সরকার। যদি হকার উচ্ছেদ সত্যই সত্যই করতে চাইতেন, তাহলে আগে থেকে নোটিশ দেওয়া উচিত ছিল। এই বিষয়ে বিজেপির অবস্থান অত্যন্ত স্পষ্ট যে বিকল্প ব্যবস্থা না করে, এই অস্থিরতা তৈরি করা সরকারের ভাবনা ঠিক নয়। রাজ্যে চাকরি নেই, কাজ নেই তাই মানুষ বাধ্য হয়ে হকারি করছেন। রাজ্যে শিল্প কারখানা নেই, পরিযায়ী শ্রমিক হয়ে অন্য রাজ্যে যেতে হচ্ছে। তাই এই দায় নিতে হবে মমতা সরকারকেই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “বালুরঘাট থেকে ছুটবে দক্ষিণ ভারতের ট্রেন”, বড় আশ্বাস দিলেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: “বালুরঘাট থেকে ছুটবে দক্ষিণ ভারতের ট্রেন”, বড় আশ্বাস দিলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘরের ছেলে ভোটে জিতেছেন, হয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। মন্ত্রীসভায় জোড়া মন্ত্রক পেয়েছেন বালুরঘাটের দ্বিতীয় বারের বিজেপির সাংসদ। শিক্ষা মন্ত্রক ও উত্তর পূর্বাঞ্চল উন্নয়ন মন্ত্রকের মতো গুরুত্বপূর্ণ দফতরের প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। মন্ত্রী হবার পর প্রথম  বালুরঘাট রেল স্টেশনের কাজ পরিদর্শন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

    বালুরঘাট-দক্ষিণ ভারত ট্রেন চলবে (Sukanta Majumdar)

    পরিদর্শনে এসে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “বালুরঘাট স্টেশনের কাজের অগ্রগতি কতটা হয়েছে তা খতিয়ে দেখলাম। যেসব জায়গাগুলিতে আমার অসুবিধা মনে হয়েছে, সেগুলি ডিআরএমকে এবং নর্থ ফ্রন্টিয়ার রেলের জেনারেল ম্যানেজারকে জানাব। স্টেশন এখন অনেকটা সেজে উঠেছে। আরও কাজ হবে। লিফ্ট, চলমান সিঁড়ি লাগানোর কথা রয়েছে। আমিও তাড়া দেব যাতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এগুলি হয়ে যায়।” তিনি আরও বলেন, “বালুরঘাট স্টেশনের কাজ দ্রুত গতিতে চলছে। স্টেশনটি অনেকটা সেজে উঠেছে। আমরা কথাবার্তা শুরু করেছি। আমরা খুবই আশাবাদী। বালুরঘাট থেকে দক্ষিণ ভারতে ট্রেন চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু, প্রত্যেকটি লাইনেই কোনও না কোনও ট্রেন আছে। এরজন্য পরিকাঠামো আরও বাড়াতে হবে। দক্ষিণ ভারতের ট্রেন এখান থেকে চালু করতে গেলে এখানে আরও দুটি রেক রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। সেটা হওয়ার পরই আমরা বালুরঘাট থেকে দক্ষিণ ভারতের ট্রেন চালাতে পারব। তাই, শুধুমাত্র তৃতীয় প্ল্যাটফর্ম নয়, আরও দুটি রেল ট্র্যাক তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সেগুলির কাজ শেষ হলেই বালুরঘাট থেকে ছুটবে দক্ষিণ ভারতের ট্রেন।

    আরও পড়ুন: সমবায় ভোটে তৃণমূলকে হারিয়ে জয়ী বিজেপি, তুলকালাম নন্দীগ্রাম

    স্থানীয় বাসিন্দাদের কী বক্তব্য?

    অনুপ দাস নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, আমাদের দক্ষিণ ভারতের একটা ট্রেন দরকার। চিকিৎসা করাতে জেলার বেশিরভাগ মানুষ দক্ষিণ ভারতের দিকে যায়। কিন্তু, সেখানে যেতে দু-তিনটি ট্রেন পরিবর্তন করতে হয়। আমাদের সাংসদ যদি বালুরঘাট (Balurghat) থেকে দক্ষিণ ভারতের ট্রেন চালু করেন, তাহলে আমাদের খুব ভালো হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “ভাইপো দুবার, মুখ্যমন্ত্রী চারবার এসেও বালুরঘাটে তৃণমূল হেরেছে”, বললেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: “ভাইপো দুবার, মুখ্যমন্ত্রী চারবার এসেও বালুরঘাটে তৃণমূল হেরেছে”, বললেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমি জিতে বসে আছি, আর কলকাতা থেকে মুখ্যমন্ত্রী বলছেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) হেরে গিয়েছে।” প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পর বালুরঘাটে ফিরেই সুকান্ত মজুমদার আক্রমণ করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, আমরা বিপ্লব মিত্রকে হারায়নি, হারিয়েছি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। শুধু একবার হারাইনি। বালুরঘাট লোকসভা নির্বাচনের পুনরায় গণনাতেও হারিয়েছি তৃণমূলকে। তাই আমরা দু’দুবার হারিয়েছি বিপ্লব মিত্র এবং মুখ্যমন্ত্রীকে।” সুকান্তবাবু আরও বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী আমাকে হারানোর জন্য এই জেলায় চারবার এসেছিলেন, তারপরেও তিনি হেরে গিয়েছেন। ভাইপো দুবার এসেছিল। তারপরও এই আসনে মোদিজি জয়যুক্ত হয়েছেন। বালুরঘাটে তৃণমূল হেরেছে।”

    বালুরঘাট স্টেশন পরিদর্শন করলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী হবার পর রবিবার বালুরঘাট রেল স্টেশনের কাজ খতিয়ে দেখতে যান সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। মূলত, বালুরঘাট স্টেশন ঢেলে সাজানোর কাজ চলছে। ভোটের কারণে এতদিন তিনি সেখানে যেতে পারেননি। পরে, মন্ত্রী হওয়ার পর বালুরঘাট ফিরে স্টেশনের সার্বিক অবস্থা কেমন রয়েছে তা খতিয়ে দেখেন তিনি। পাশাপাশি এদিন বালুরঘাটে বিজেপির জেলা কার্যালয়ে বিশেষ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের আত্মবলিদান দিবস উদযাপন করা হয়। বালুরঘাটে শ্যামাপ্রসাদের মূর্তি স্থাপনের নির্দেশ দেন সুকান্ত মজুমদার।

    আরও পড়ুন: কাঁকসায় তৃণমূল সমর্থকের ছেলে জঙ্গি! গ্রেফতার করল এসটিএফ

    একাধিক ইস্যুতে তৃণমূলকে তুলোধনা করলেন সুকান্ত

    অন্যদিকে, এদিন একাধিক ইস্যুতে রাজ্য সরকারকে তুলোধনা করেন সুকান্ত মজুমদার। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মতো এবার বিদ্যুতের বিল কমাতে স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত  বলেন, “রাজ্য সরকারের অবস্থা খারাপ। বিদ্যুতের বিল দিতে পারছে না। বহু জায়গায় এই রকম অবস্থা। পুরসভাগুলি বিদ্যুৎ বিল দিতে না পারার জন্য আলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। যে কোনও দিন এই রাজ্য সরকার উল্টে পড়বে।” সবজি বাজার আকাশ ছোঁয়া, জিনিসপত্রের দাম অগ্নিমূল্য প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, দাম বৃদ্ধির পিছনে হয়তো তৃণমূলের তোলাবাজির রহস্য আছে। আমরা খুঁজছি। নিশ্চই পাওয়া যাবে। তৃণমূলের কে তোলাবাজি করছে। বেহাত হতে চলেছে রবীন্দ্র সরোবর। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, রবীন্দ্র সরোবর দখল করে তৃণমূল পারলে সেখানে ফ্লাট তুলে দেবে। এখন সেটা তুলতে পারেনি এইটা আমাদের সৌভাগ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “তৃণমূল নেতারা তো চরিত্রহীন-তোলাবাজ হবেন”, তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “তৃণমূল নেতারা তো চরিত্রহীন-তোলাবাজ হবেন”, তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনে জেতার জন্য বালুরঘাটবাসীকে কৃতজ্ঞতা জানানোর পাশাপাশি তৃণমূলকে চোর ও কাটমানির দল বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। একইসঙ্গে বালুরঘাট পুরসভার চেয়ারম্যানকে চোর বলে কটাক্ষ করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

    পুর চেয়ারম্যানকে তোপ সুকান্তর (Sukanta Majumdar)

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, বালুরঘাট পুরসভার চেয়ারম্যান নিজেকে নবাব মনে করেন। তিনি বালুরঘাটবাসীকে ঘোলা জল খাওয়ানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন। তিনি তো চোর। এই চোরেদের নিজেদের সিংহাসন ছেড়ে দেওয়া উচিত। এক সংস্থার কাছ থেকে বকেয়া বিলের টাকা দেবার জন্য ১০ লক্ষ টাকা ঘুষ খেয়েছেন। এটা আমরা বলছি না, বলছেন সেই ঠিকাদার সংস্থার মালিক। নিজেরা নিজেদেরকে চোর প্রমাণিত করছে, আর ভোটেও এই ভাবে চুরি করার চেষ্টা করেছিল। এই পুরসভার  চেয়ারম্যান বালুরঘাটবাসীকে যে নোংরা, ঘোলা জল খাইয়েছে আমরাও সেই জল চেয়ারম্যানের বাড়িতে গিয়ে চেয়ারম্যানকে খাওয়াবো। ঠিকাদারের কাছে ১০ লক্ষ টাকা কাটমানি নেওয়া প্রসঙ্গে বালুরঘাট পুরসভার চেয়ারম্যান অশোক মিত্র বলেন, ওই ঠিকাদার মিথ্যা অভিযোগ করেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে আমরা আইন অনুযায়ী নোটিস পাঠিয়েছি।

    আরও পড়ুন: মুর্শিদাবাদে স্কুল চলাকালীন পড়ুয়ার ব্যাগে মিলল আগ্নেয়াস্ত্র, আতঙ্ক

    তৃণমূল নেতারা তো চরিত্রহীন-তোলাবাজ হবেন

    এইদিকে দুর্গাপুরে স্বামীর চাকরি ফিরে পেতে তৃণমূল নেতাদের কুপ্রস্তাব প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন, তৃণমূলের (Trinamool Congress) নেতারা এমন না করে তাহলে তৃণমূল নেতা কি করে হল। তৃণমূল নেতারা চরিত্রহীন হবে, লম্পট হবে, চোর হবে এইটা তো তৃণমূল নেতাদের চিহ্নিত করার বৈশিষ্ট্য। কুণাল ঘোষ এক বৈঠকে তোলাবাজি নিয়ে কাউন্সিলরদের সতর্ক করেছেন। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন,তৃণমূল তো তোলাবাজি করবেই। তৃণমূলের এক একজনের কাউন্সিলরদের সম্পত্তি দেখলে মাথা খারাপ হয়ে যাবে। আমাদের এই ছোট শহরের বাসিন্দাদের যত  সম্পত্তি আছে, তত সম্পত্তি যোগ করলে কলকাতার এক একজন কাউন্সিলরদের সম্পত্তি আছে। রেজিনগর স্কুলে পিস্তল নিয়ে দাপিয়ে বেরাচ্ছে দুই ছাত্র। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন,গোটা রাজ্য তো এখন আগ্নেয়াস্ত্র বানানোর কুটির শিল্প হয়ে গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসেবে প্রথমবার নিজের জেলায় সুকান্ত, তৃণমূলকে তুলোধনা করলেন

    Sukanta Majumdar: কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসেবে প্রথমবার নিজের জেলায় সুকান্ত, তৃণমূলকে তুলোধনা করলেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসেবে প্রথম দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় ফিরলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। শুক্রবার সকালে আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের অনুষ্ঠানে মালদায় অংশগ্রহণ করার পর সড়কপথে বালুরঘাট যান সুকান্তবাবু। বুনিয়াদপুর ও গঙ্গারামপুর থেকেই দলীয় নেতৃত্ব ও কর্মী-সমর্থকরা তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া শুরু করেন। বর্ণাঢ্য মিছিলের আয়োজন করে স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব।

    তৃণমূলকে তুলোধনা (Sukanta Majumdar)

     সংবর্ধনা মঞ্চ থেকে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) তৃণমূলকে তোপ দেগে বলেন, ভোটে হেরে গিয়ে জল ও লাইট বন্ধ করে মানুষের ওপর অত্যাচার করা বন্ধ করুন। যদি ভেবে থাকেন জল, আলো বন্ধ করে মানুষকে বিজেপিতে ভোট দেওয়া বন্ধ করবেন তাহলে ভুল ভাববেন। কারণ, মানুষ তত বেশি  বিজেপিতে ভোট দেবেন। আর সুকান্ত মজুমদারকে বারবার জেতাবেন। এই লোকসভা ভোটে গঙ্গারামপুর তথা তৃণমূলের প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর গড়, সেখান থেকে আমি ১৮ টা ওয়ার্ডে লিড পাই। এমনকী তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর ওয়ার্ড থেকেও লিড পাই। সেই রাগে তৃণমূল গঙ্গারামপুর শহর জুড়ে পথবাতি  ও বাড়ি বাড়ি পানীয় জল বন্ধ করে রেখেছিল। তৃণমূল হয়তো ভেবেছে জল, লাইট বন্ধ করে মানুষকে ভয় দেখিয়ে বিজেপিতে ভোট দেওয়া বন্ধ করবে। আমি একটা কথা বলে দিচ্ছি জল, লাইট বন্ধ করে মানুষকে বিজেপিতে ভোট দেওয়া বন্ধ করতে পারবেন না। মানুষ তত বেশি বিজেপিকে ভোট দেবে।

    আরও পড়ুন: রানিগঞ্জে শিল্পপতির বাড়িতে ভোর থেকেই শুরু ইডির হানা, শোরগোল

    মন্ত্রী এই জেলার প্রতিটি মানুষ

    মন্ত্রী হবার পর প্রথম জেলায় ফিরে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, আমি জেলাবাসীকে ধন্যবাদ জানাই। আপনারা আমাকে ভোট দিয়ে দ্বিতীয় বারের জন্য সাংসদ করেছেন। আর আমাকে মন্ত্রী বানিয়েছেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আমি না মন্ত্রী এই জেলার প্রতিটি মানুষ। আপনারা আশীর্বাদ করেছেন বলেই এইটা সম্ভব হয়েছে। আমি জেতার পর জেলার উন্নয়ন করার কথা দিয়েছিলাম। আমি সেই উন্নয়নগুলো করব। আর থমকে যাওয়া কিছু কাজ রয়েছে ,সেগুলো আগে চালু করব। আপনারা শুধু আমার পাশে থাকুন।

    প্রশ্ন ফাঁসকাণ্ড নিয়ে সরব সুকান্ত

    প্রশ্ন ফাঁসকাণ্ডে কাউকে রেয়াত নয়। দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে এই প্রসঙ্গ সুকান্ত মজুমদার বলেন,ইউজিসি নেট হবার পর আমাদের সরকার খুঁজে বের করেন প্রশ্ন ফাঁস করেছে কিছু লোক। তার বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়া হয়। বিহার পুলিশ কিছুজনকে গ্রেফতার করেছে। কারা এর সঙ্গে যুক্ত সেটা সবাই জানে। আমাদের শিক্ষা মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেছেন, যারা এই কাজ করেছে, তারা সবাই জেলে যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: হিলি-তুরা করিডরে কি মিলবে সবুজ সংকেত? সুকান্ত মন্ত্রী হতেই আশাবাদী জেলাবাসী

    Sukanta Majumdar: হিলি-তুরা করিডরে কি মিলবে সবুজ সংকেত? সুকান্ত মন্ত্রী হতেই আশাবাদী জেলাবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘরের ছেলে মন্ত্রী হতেই আশায় বুকবাঁধছেন জেলাবাসী। সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) কেন্দ্রের জোড়া মন্ত্রক পেয়েছেন। কেন্দ্রীয় শিক্ষা ও উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলির উন্নয়ন দফতরের প্রতিমন্ত্রী করা হয়েছে বিজেপির এই রাজ্য সভাপতিকে। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা একটি প্রান্তিক জেলা। এই জেলাতে তেমন নেই কোনও শিক্ষা ব্যবস্থা, তেমন নেই কোনও চিকিৎসা ব্যবস্থা। এই জেলার মানুষ সবদিক থেকে বঞ্চিত বলে দাবি করে থাকেন। জেলাতে থমকে রয়েছে বিভিন্ন সরকারী প্রকল্পের কাজ। জেলাতে নেই কোনও স্থায়ী বিশ্ববিদ্যালয়। জেলার সদর শহর বালুরঘাটে তৈরী হয়েছে বিমান বন্দর কিন্তু সেখানে চলাচল করেনা বিমান। জেলাবাসী আশা করছেন, সুকান্ত সমস্ত থমকে যাওয়া কাজগুলি চালু করবেন। এই আশাতে বুক বাঁধছেন বালুরঘাট সহ জেলাবাসী।

    জেলায় শিক্ষা পরিকাঠামোর উন্নয়ন করবেন (Sukanta Majumdar)

    প্রসঙ্গত, সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) এবারে লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হয়ে দ্বিতীয় বারের বালুরঘাট লোকসভার সাংসদ হলেন। প্রথমবার সাংসদ হয়ে তিনি বিজেপির রাজ্য সভাপতি হন আর এবারে সাংসদ হয়ে তিনি জেলাবাসীকে চমক দিয়ে দিলেন। ঘরের ছেলে হলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী। কিন্তু কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর ঘরেই উচ্চশিক্ষার পরিকাঠামো নেই। সম্প্রতি একটি বিশ্ববিদ্যালয় পেলেও তার হাল বেহাল। স্থায়ী ভবন নেই। নেই স্থায়ী পরিকাঠামো, অধ্যাপক সহ অনেক কিছুই। এমন পরিকাঠামোহীন শিক্ষা ব্যবস্থার জেলা থেকে তিনি এবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হয়েছেন। ফলে আশায় বুক বাঁধছেন জেলাবাসী। সুকান্তের হাত ধরে কি জেলার শিক্ষাব্যবস্থার উন্নতি হবে? এমন চর্চা শুরু হয়েছে জেলাজুড়ে।

    হিলি-তুরা ভায়া বাংলাদেশ করিডোর

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণার পর ২০২১ সালে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয় চালু হলেও, এখনও তৈরি হয়নি স্থায়ী ভবন। বালুরঘাট তথা জেলাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনা করা হোক। আবার হিলি থেকে মেঘালয় বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে মাত্র একশো কিলোমিটার একটা করিডর হলে একেবারে আমুল বদলে দিতে পারে পূর্ব ভারতের সাথে পুরো যোগাযোগ ব্যবস্থা৷ প্রায় ৭৭০ কিলোমিটার রাস্তা কমে যাবে। সেই কারণেই জেলাবাসী হিলি-তুরা ভায়া বাংলাদেশ করিডোরের দাবি ছিল দীর্ঘদিনের। নানা আন্দোলন করেও এতদিনে এই করিডোর বাস্তবায়নের পথ মিলছিল না। তবে এবারে ঘরের ছেলে উত্তর-পূর্বাঞ্চল দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী হতেই জেলাবাসীর স্বপ্ন বাস্তবায়নের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে বলে জানান জেলার মানুষ। এই বিষয়ে বালুরঘাটবাসী তুহিনশুভ্র মন্ডল বলেছেন, “আমাদের ঘরের ছেলে সুকান্ত বাবু (Sukanta Majumdar) মন্ত্রী হয়েছেন। তাও আবার দুটি মন্ত্রকের। আমরা তাঁর কাছে আশা রাখছি আমাদের জেলার শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি এবং কর্মসংস্থানের প্রগতি হোক। হিলি-তুরা করিডর দ্রুত এইবার বাস্তবায়ন হবে।”

    আরও পড়ুনঃ বুথে হেরেছে শাসকদল! আরামবাগে বিজেপি কর্মীকে বাঁশপেটা, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    সুকান্ত মজুমদারের বক্তব্য

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “হিলি-তুরা করিডোর নিয়ে আগেই নানা চিঠি মন্ত্রকে দিয়েছিলাম। করিডরটি চালু হলে শুধু জেলা তথা পশ্চিমবঙ্গে নয় সমগ্র উত্তর-পূর্ব ভারতের পাশাপাশি বাংলাদেশেরও অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রের উন্নতি ঘটবে। তাই এই করিডোর বাস্তবায়ন করতে যা যা পদক্ষেপ করতে হবে, করব। এদিকে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য কেন্দ্র সরকার কী কী করতে পারে, এ বিষয়ে আমি আশ্বস্ত করতে চাই। রাজ্য সরকার যদি সহযোগিতা করে, তাহলে কেন্দ্র সরকারের পক্ষ অর্থ সহায়তা দিতে কোনও অসুবিধা হবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rail Accident: “সুরক্ষা কবচ কোনও মাদুলি নয়”, রেল দুর্ঘটনায় মন্তব্য নিয়ে মমতাকে তুলোধনা সুকান্তর

    Rail Accident: “সুরক্ষা কবচ কোনও মাদুলি নয়”, রেল দুর্ঘটনায় মন্তব্য নিয়ে মমতাকে তুলোধনা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার রাতেই রেল দুর্ঘটনায় (Rail Accident) জখমদের দেখতে শিলিগুড়ি যান বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসও জখমদের পাশে থাকার বার্তা দেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শিলিগুড়ি গিয়ে রেলের পরিকাঠামো নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। আর এই প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষিতে মুখ্যমন্ত্রীকে রীতিমতো তুলোধনা করেন সুকান্ত মজুমদার।

    সুরক্ষা কবচ কোনও মাদুলি নয় (Rail Accident)

    কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় (Rail Accident) রেলকেই কাঠগড়ায় তুলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রেলকে দুষে মমতা বলেন, ‘আমি অ্যান্টি কলিশন ডিভাইস তৈরি করে দিয়ে এসেছিলাম। এখন রেলের বাজেট নেই, উঠিয়ে দিয়েছে। রেল কার্যত অনাথ হয়ে গিয়েছে। এখন যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যের কোনও খেয়াল রাখা হয় না।’ মমতার এই বক্তব্য প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “অ্যান্টি কোরাপশন ডিভাইস বা সুরক্ষা কবচ কোনও মাদুলি নয়। যে গলায় পরে নিলেই হয়ে গেল। এটি একটি যথেষ্ট জটিল ব্যবস্থা। সারা দেশেই দ্রুততার সঙ্গে এই ব্যবস্থা চালু করার চেষ্টা চলছে।” এদিন তিনি আরও বলেন, “হিউম্যান এররের কারণেই দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। তবে, ইচ্ছে করে কেউ দুর্ঘটনা ঘটাননি। কোনও কারণে মালগাড়ির চালক সিগন্যাল মিস করে থাকতে পারেন। তবে, বিস্তারিত তদন্ত হলে দুর্ঘটনার কারণ বিশদে জানা যাবে। রেল সুরক্ষা এবং নিরাপত্তার জন্য সব থেকে বেশি খরচ করা হয়।”

    আক্রান্তদের পাশে রাজ্যপাল

    সোমবার সন্ধ্যায় রেল দুর্ঘটনায় আহতদের সঙ্গে দেখা করেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজ্যপাল বলেছেন, ‘এই রেল দুর্ঘটনা (Rail Accident) অবশ্যই দুঃখজনক। তবে, পরিস্থিতি এই মুহূর্তে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। যারা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন, তাঁদেরকে সবরকম চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’ একবছরের মাথায় করমণ্ডলের স্মৃতি ফিরল ফাঁসিদেওয়ায় কাঞ্চনজঙ্ঘায়। শিলিগুড়ির শিয়ালদামুখী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের পিছনে মালগাড়ির ধাক্কায় লাইনচ্যুত হয় এক্সপ্রেস ট্রেনের কামরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share