Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • Dev: বালুরঘাটে জনসভায় তৃণমূল প্রার্থীর সামনেই সুকান্তর প্রশংসা দেবের মুখে

    Dev: বালুরঘাটে জনসভায় তৃণমূল প্রার্থীর সামনেই সুকান্তর প্রশংসা দেবের মুখে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্রে মোদি, অমিত শাহ জনসভা করে ঝড় তুলে দিয়েছেন। মিঠুনের রোডশোয়ে জনজোয়ার প্রমাণ করে দিয়েছে সুকান্ত মজুমদারের ওপর বালুরঘাটবাসীর কতা আস্থা রয়েছে। এই আবহের মধ্যে এবার তৃণমূল প্রার্থীর বিপ্লব মিত্রের হয়ে জনসভা করতে এসে সুকান্তর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন দেব (Dev)। ভোটের মুখে দেবের এই প্রশংসায় রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে।

    সুকান্তর প্রশংসায় দেব (Dev)

    দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমণ্ডিতে নির্বাচনী জনসভায় এসে বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের প্রশংসা করলেন অভিনেতা তথা বিদায়ী তৃণমূল সাংসদ দীপক অধিকারী ওরফে দেব (Dev)। মঞ্চে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বালুরঘাট কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তথা রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের কথা শোনা গেল দেবের মুখে। তিনি বলেন, “আমার অনেক বন্ধু-বান্ধব আছে বিজেপিতে। তাদের মধ্যে অন্যতম সুকান্তদা। আমার প্রিয় মানুষ সুকান্তদাকে শুভেচ্ছা। ভোটে হারা-জেতা রয়েছে।” দেবের মুখে সুকান্তর এই প্রশংসার ভিডিও ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

    আরও পড়ুন: স্ত্রীর কান্না দেখে চোখে জল “সন্দেশখালিরের বাঘের”, আদালতে অন্য শাহজাহানকে দেখলেন সকলে

    তৃণমূল প্রার্থী কী বললেন

    এবারও বালুরঘাট থেকে বিজেপির টিকিটে লড়ছেন সুকান্ত। তৃণমূলের টিকিটে লড়ছেন বিপ্লব মিত্র। সেই বিপ্লবের সমর্থনেই এদিন বালুরঘাটে প্রচারে এসেছিলেন দেব। তাঁর মুখে সুকান্তর প্রশংসা শোনা যেতেই দলের অন্দরে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্র বলছেন, এটা আমাদের কালচার। অপরপক্ষ যতই অভদ্রতা করুক তৃণমূলের এটি কালচার। এটাই তৃণমূল। এই শিক্ষাই আমরা পেয়েছি।

    কী বললেন সুকান্ত?

    সুকান্ত মজুমদার বলেন, “দেবের (Dev) মতো সুপারস্টারও বলে সুকান্তদা আমার ভাল বন্ধু। এটাই সুকান্ত মজুমদার। দেব বলে আগে সুকান্তদাকে নিয়ে বলব তারপর বিপ্লবদাকে নিয়ে বলব।” প্রসঙ্গত, দেব এবারও তৃণমূলের টিকিটে লড়ছেন ঘাটাল থেকে। সেখানেও তুলছেন প্রচারে ঝড়। তবে তৃণমূলের তারকা প্রচারকদের তালিকায় বরাবরই সামনের সারিতে রয়েছেন তিনি। অন্যান্য প্রার্থীদের সমর্থনে প্রচারে ঝড় তুলতে ঘুরছেন রাজ্যের নানা প্রান্তে। বুধবার গঙ্গারামপুরে রোড শো করবেন দেব। সেই প্রসঙ্গে সুকান্ত এদিন বলেন, ওই রোড শোয়ে আখেরে দেব আমার জন্যই করছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “দোকান খুলে চাকরি বিক্রি করেছিলেন মমতা ও তাঁর শাগরেদ পার্থ,” বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “দোকান খুলে চাকরি বিক্রি করেছিলেন মমতা ও তাঁর শাগরেদ পার্থ,” বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট লোকসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের সমর্থনে সোমবার বিকেলে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুমারগঞ্জ বরাহারে জনসভা করতে এলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বিরোধী দলনেতার পাশাপাশি মঞ্চে রয়েছেন বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার, জেলার তিন বিজেপি বিধায়ক, সন্দেশখালির তিন মহিলা সহ অন্যান্য জেলা নেতৃত্ব।  

    তৃণমূলকে তুলোধনা করলেন সুকান্ত

    মঞ্চ থেকে সুকান্ত বলেন, কয়লা চুরি, বালি চুরির পাশাপাশি সবুজ সাথির সাইকেল চুরি করে বাংলাদেশে পাঠিয়েছেন মমতা। লোকসভা নির্বাচনের আগে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুমারগঞ্জ ব্লকে সভা করে বিজেপি। সুকান্ত মজুমদারের সমর্থনে এই সভা হয়।  সুকান্ত মজুমদারের হয়ে সভাতে আসেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) । সভা থেকে সুকান্ত মজুমদার আরও বলেন, তৃণমূল মানুষদেরকে ভয় দেখাচ্ছে যে আধার কার্ড বাতিল হবে। আমি এই মঞ্চ থেকে বলছি, একটা আধার কার্ড বাতিল হবে না। আধার কার্ড বাতিল না হলে তৃণমূল নেতাদেরকে বিজেপি কর্মীরা জুতার বাড়ি মারবেন, আমি এই মঞ্চ থেকে বলে গেলাম। আমি আরও এই মঞ্চ থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর আধিকারিকদের বলছি, আপনারা লাঠিতে তেল দিয়ে রাখুন, ভোটের দিন তৃণমূল খেলা হবে বলে ছাপ্পা দিতে আসলেই ছক্কা মেরে দেবেন।

    আরও পড়ুন: ভোটের পরেই কি মুখ্যমন্ত্রী বদল! ইঙ্গিত অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    দোকান খুলে চাকরি বিক্রি করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী (Suvendu Adhikari)

    এস‌এসসির চাকরিতে অতিরিক্ত শিক্ষক পদ তৈরিতে অভিযুক্ত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সহ ২০২২ সালের ৫ মে মন্ত্রীসভায় উপস্থিত সকলকে সিবিআই হেফাজত নেওয়ার দাবি করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) । সোমবার বিকেলে কুমারগঞ্জের জনসভা থেকে শুভেন্দু বলেন, “ডিভিশন বেঞ্চ অতিরিক্ত পদ তৈরি কারীদের বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।” তা হলে ২০২২ সালের ৫ মে মন্ত্রী সভার বৈঠক করে বাড়তি শিক্ষক পদ অনুমোদন করা হয়েছিল। ওই বৈঠকে ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁদের অবিলম্বে সিবিআই হেফাজতে নেওয়া হোক বলে শুভেন্দু দাবি করেন। তিনি আরও বলেন, “যাদের চাকরি চলে গিয়েছে, তাঁদের নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। কিন্তু, এদের দোকান খুলে চাকরি বিক্রি করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর শাগরেদ পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ৩০ লক্ষ কর্ম প্রার্থীর সর্বনাশ করেছিলেন যাঁরা আজ তাঁদের সর্বনাশ হয়েছে ডিভিশন বেঞ্চে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “পদে থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন মমতা, অবিলম্বে পদত্যাগ চাই”, দাবি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “পদে থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন মমতা, অবিলম্বে পদত্যাগ চাই”, দাবি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাইকোর্টের নির্দেশে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ২৫,৭৫৩ জনের চাকরি গেল একসঙ্গে। রাজ্যের শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলা তৃণমূলের শাসনে একটি বড় দুর্নীতি। তাহলে তৃণমূলের ঢাকি সমেত বিসর্জন কি একেই বলে? ফেসবুকে একথা ছড়িয়ে পড়েছে ভাইরাল গতিতে। সাম্প্রতিক কালে এত সংখ্যক সরকারি কর্মচারীর দুর্নীতির (Recruitment Scam) অভিযোগে চাকরি যাওয়া নজিরবিহীন ঘটনা। এরই মাঝে চাকরি যাওয়ার জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে দায়ী করে তাঁর পদত্যাগ দাবি করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “পদে থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন মমতা, অবিলম্বে পদত্যাগ চাই।”

    কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    বালুরঘাটে (Balurghat) তীব্র দাবদাহ উপেক্ষা করে চলছে প্রচার। প্রচারের ফাঁকে সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেসের আমলে মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় মাস্টার মশাইদের চাকরি গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগির মতো বিক্রি হয়েছে। তার ফল আজ এই পরিবারগুলোকে ভুগতে হচ্ছে। ২৬ হাজার পরিবার অথৈ জলে পড়ে গেল। ক্যাবিনেটের শীর্ষে থাকা মুখ্যমন্ত্রীকে (CM) এর দায় নিতে হবে। মুখ্যমন্ত্রীর অবিলম্বে পদত্যাগ করা উচিত। তিনি এই পদে থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গ অন্ধকারের দিকে যাচ্ছে এবং পশ্চিমবঙ্গকে এই অন্ধকার থেকে বের করে আনতে হবে।”

    ব্রাত্য বসুর প্রতিক্রিয়া

    একসঙ্গে প্রায় ২৬ হাজার সরকারি কর্মচারীর চাকরি গেল। যার মধ্যে বেশিরভাগ শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী। এর প্রভাব পড়বে ছাত্রদের পড়াশুনায়। প্রভাব পড়বে সমাজেও। স্বাভাবিক ভাবে চাপে শাসকদল। চাপে শিক্ষা দফতর। এরই মাঝে সুকান্তের (Sukanta Majumdar) পাশাপাশি প্রতিক্রিয়া এসেছে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর। তিনি বলেছেন, “রায়ের কপি হাতে পাইনি। তবে রায়ের কপি হাতে পেলে আরও বিস্তৃতভাবে বলতে পারব। এসএসসির কর্তাদের সঙ্গে আমার প্রাথমিক কথা হয়েছে। তাঁদের দেওয়া রিপোর্ট থেকে আমি বলতে পারি প্রায় চার থেকে পাঁচ হাজার শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মচারীর বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ ছিল। প্রায় ২৬ হাজার লোকের চাকরি গেল। অর্থাৎ যারা যোগ্য এরকম প্রায় ১৯ হাজারেরও চাকরি চলে গিয়েছে। অথচ এসএসসি কমিশনকে মাননীয় বিচারপতি বলছেন টেন্ডার প্রক্রিয়া ডেকে নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু করতে। যে ওএমআর শিট আছে সেগুলো নতুন করে যাচাই করতে। আমরা আইনি পরামর্শ নেব যে আমরা এই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে যেতে পারি কিনা। একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে বলতে পারি প্রায় ১৯ হাজার জনের যদি চাকরি চলে যায়, তাহলে সেটা অত্যন্ত চিন্তার। যেভাবে বিজেপির নেতারা যোগ্য মানুষদের চাকরি যাওয়াতে আনন্দ প্রকাশ করছে সেটা সমাজের পক্ষে এবং যোগ্য চাকরিপ্রার্থীদের পক্ষে খুবই বেদনার বলে আমরা মনে করি।”

    আরও পড়ুনঃ “বঞ্চিতদের ঠকিয়েছেন, লজ্জা থাকলে মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত”, তোপ দাগলেন অভিজিৎ

    দিলীপ ঘোষের বক্তব্য

    এক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠছে যে পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতি হয়েছে এদিনের হাইকোর্টের রায়ের ফল তাতে সিলমোহর পড়ল। এই রায় ঐতিহাসিক বলেছে ওয়াকিবহাল মহল। প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় যে ঢাকি সমেত বিসর্জন ও দুর্নীতির কথা বলে আসছিলেন সেই তত্ত্ব পুনরায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলে মনে করা হয়েছে। এর প্রভাব পড়বে আসন্ন নির্বাচনেও। এত সংখ্যক চাকরি যাওয়ার ফল ভুগতে হবে তৃণমূলকে। এদিকে সুকান্তের পাশাপাশি, বর্ধমান দুর্গাপুরে প্রচার শেষে দিলীপ ঘোষ (Sukanta Majumdar) বলেন, “হাজার হাজার কোটি টাকা যাঁরা কামিয়েছেন দুর্নীতি করে, তাঁদের জেলে যেতে হবে। যে অন্যায় করেছেন তাঁদের ফল ভুগতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: তীব্র গরম উপেক্ষা করে হুডখোলা জিপে শেষ রবিবাসরীয় প্রচারে ঝড় তুললেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: তীব্র গরম উপেক্ষা করে হুডখোলা জিপে শেষ রবিবাসরীয় প্রচারে ঝড় তুললেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাটের দলীয় প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) সমর্থনে বিজেপি প্রচারের কোনও খামতি রাখছে না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী পর শনিবার মিঠুন চক্রবর্তী জেলা বিভিন্ন অংশে রোড শোয়ের পাশাপাশি জনসভা করেছেন। রবিবাসরীয় প্রচারে এদিন ঝড় তুলেছেন সুকান্ত। হুডখোলা গাড়িতে তীব্র গরম ও রোদকে উপেক্ষা করে গ্রামের পর গ্রাম প্রচার করে বেড়াচ্ছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তাঁর সঙ্গে এদিন প্রচারে ছিলেন অভিনেতা রুদ্রনীল ঘোষ।

    ভোট প্রচারে সুকান্তর স্ত্রী (Sukanta Majumdar)

    এদিন বালুরঘাট শহর লাগোয়া তপন ব্লকের একাধিক গ্রামে জনসংযোগ করছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। ভোটের আগে শেষ রবিবারের প্রচারে সারাদিনই জনসংযোগ কর্মসূচিতেই ব্যস্ত ছিলেন তিনি। প্রচারে বেরিয়ে ২৬ তারিখে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার অনুরোধ জানান সুকান্ত। পাশাপাশি সুকান্ত মজুমদার দ্বিতীয়বারের জন্য এবার নির্বাচনে লড়াই করছেন। প্রসঙ্গত,দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সাতটি ও উত্তর দিনাজপুর জেলার ইটাহার বিধানসভা মিলিয়ে বালুরঘাট লোকসভা আসন। মোট ১৮০০ বেশি বুথ রয়েছে। প্রতিটি বুথে বুথে যাওয়া সম্ভব হয়ে উঠছে না  প্রার্থীর। কারণ, এক মাসের মধ্যে লোকসভা কেন্দ্রের প্রতিটি বুথে যাওয়া কার্যত অসম্ভব। এই অবস্থায় বালুরঘাট শহরে স্বামীর হয়ে নির্বাচনী প্রচারে নামলেন বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের স্ত্রী কোয়েল চৌধুরী মজুমদার। গত প্রায় এক সপ্তাহ ধরে শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ঘুরে ঘুরে নির্বাচনী প্রচারে সারছেন সুকান্ত মজুমদারের সহধর্মিণী। ভোট পর্যন্তই এভাবেই তাঁর স্ত্রী প্রচার চালাবেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি বালুরঘাট লোকসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারও জেলা জুড়ে চুটিয়ে প্রচার চালাচ্ছেন।

    আরও পড়ুন: “বাংলায় আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই,” বিস্ফোরক রাজনাথ সিং

    কী বললেন সুকান্ত?

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন,ভোটের আগে শেষ রবিবার। তাই, রোদ গরমকে উপেক্ষা করে বেরিয়ে পড়লাম প্রচারে। প্রচারে বেরিয়ে ২৬ তারিখে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি ভোটারদের। যেহেতু আমি সব জায়গায় প্রচার করছি বালুরঘাটে সেই ভাবে প্রচারে সময় দিতে পারছিনা। তাই আমার হয়ে আমার স্ত্রী প্রচার করছে। তাঁর রাজনীতিতে আসার কোনও ইচ্ছে নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mithun Chakraborty: সুকান্তর সমর্থনে মিঠুনের রোড শোয়ে জনজোয়ার, দুর্নীতি নিয়ে তৃণমূলকে তোপ

    Mithun Chakraborty: সুকান্তর সমর্থনে মিঠুনের রোড শোয়ে জনজোয়ার, দুর্নীতি নিয়ে তৃণমূলকে তোপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের হয়ে জেলায় এসেছেন বলিউডের সুপারস্টার মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty) । শুক্রবার তপন বিধানসভা এলাকায় মিঠুন জনসভা করার পর এদিন গঙ্গারামপুরে রোডশো করলেন। বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের সমর্থনে জনসভা ও রোডশো করলেন মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী। সঙ্গে ছিলেন রুদ্রনীল ঘোষ। সুকান্ত মজুমদার ও গঙ্গারামপুরের বিধায়ক সত্যেন রায়।

    গঙ্গারামপুরে মিঠুনের রোডশো (Mithun Chakraborty)

    এদিন গঙ্গারামপুরের প্রধান সড়ক ধরে রোড শো চলতে থাকে। হাজার হাজার বিজেপি কর্মী-সমর্থক মিছিলে হাঁটেন। দেখা গেল, গঙ্গারামপুরের জনপ্রিয় ক্ষীর দই মিঠুন (Mithun Chakraborty) চক্রবর্তীর হাতে তুলে দেন সুকান্ত মজুমদার। গঙ্গারামপুরে সিপিএমের জেলা পার্টি অফিসের সামনে অনেকক্ষণ মিঠুন চক্রবর্তীর রোডশো দাঁড়িয়ে যায়। পার্টি অফিসে অনেকেই দেখা গেল ব্যালকনিতে। বালুরঘাট লোকসভায় তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছে বিপ্লব মিত্র। আর গঙ্গারামপুরে তাঁর বাড়ি। তৃণমূলের প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর বাড়ির এলাকায় রোড শো করেন বিজেপির রাজ্য জেলা সভাপতি তথা বিজেপির প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার ও মিঠুন চক্রবর্তী। জেলার রাজনীতিতে গঙ্গারামপুরকে তৃণমূলের গড় হিসেবে ধরা হয়। সেই এলাকায় মিঠুন চক্রবর্তী ও সুকান্ত মজুমদারের  রোড শোয়ে সাধারণ মানুষের ভিড় ও উৎসাহ দেখে জয় নিশ্চিত বলে  বিজেপি কর্মীরা আশা করছেন।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালি গেল সিবিআই টিম, কথা বললেন গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে

    দুর্নীতিগ্রস্তদের উচিত শিক্ষা দিয়ে দিন

    গঙ্গারামপুরের রোডশোর পাশাপাশি কুশমন্ডিতে এক জনসভা করেন সুকান্ত মজুমদার ও মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। মিঠুন নাম না করে কয়লা চুরি বালি চুরি, গরু চুরি কিছুই বাদ রাখেননি। মহাগুরু বলেন, যে দল কয়লা, বালি, গরু চুরি সঙ্গে যুক্ত সেই দলের প্রার্থীকে ভোট না দিয়ে বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারকে ভোটে জেতানো আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, আমি সাপের ডায়লগটা বলার জন্য আমার ওপর মামলা করেছিল। তাই আমি কিছু ডায়লগ ঘুরিয়ে বলছি। আমি জল ঢোরা নই, বালি বড়াই নই, আমি সেই সাপ যে ছোট ছোট ইঁদুর খুঁজে বেরোচ্ছি। আমরা দুর্নীতিগ্রস্ত নই। রেশন চুরি, কয়লা চুরি ও মানুষের লেখাপড়া বিদ্যা চুরি করি না। আমরা সুন্দর বাংলা প্রদান করব। ওরা দুর্নীতিগ্রস্ত। মেয়েদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে। তাই এবারে সময় বুঝে দুর্নীতিগ্রস্তদের উচিত শিক্ষা দিয়ে দিন। আর সুকান্ত মজুমদারকে দ্বিতীয় বারের জন্য সাংসদ করুন।

    ৫০ হাজার লিড পাব!

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, গঙ্গারামপুরে মিঠুনের রোড শোয়ে যেরকম মানুষের ভিড় ও উৎসাহ দেখলাম তাতে গঙ্গারামপুর থেকে ৫০ হাজার ভোটে লিড পাবো। আমরা মিঠুন চক্রবর্তীকে গঙ্গারামপুরের বিখ্যাত ক্ষীর দই উপহার দিলাম। তিনি দই খেয়ে সুনাম করলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: “১ লক্ষ ভোটে সুকান্ত মজুমদারকে আমরা জয়ী করব”, বললেন বিজেপিতে যোগদানকারীরা

    Balurghat: “১ লক্ষ ভোটে সুকান্ত মজুমদারকে আমরা জয়ী করব”, বললেন বিজেপিতে যোগদানকারীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে ফের বালুরঘাটে (Balurghat)  তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্কে থাবা বসাল তৃণমূল। সুকান্ত মজুমদারের হাত ধরে তৃণমূলের ওয়ার্ড সভাপতি সহ শতাধিক তৃণমূল কর্মী বিজেপিতে যোগদান করেন। ভোটের মুখে এই যোগদানের ঘটনায় বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা চাঙা হয়ে উঠেছে।

    কারা যোগদান করলেন? (Balurghat)  

    ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল সভাপতি রঞ্জিত সরকার, ওয়ার্ডের যুব সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস, মহিলা তৃণমূল সভাপতি টুম্পা সান্যাল সরকার, তৃণমূলের বুথ সভাপতি রবীন সূত্রধর-সহ শতাধিক কর্মী, সমর্থক তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করেন। বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের (Balurghat) বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আজ ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের ওয়ার্ড প্রেসিডেন্ট রঞ্জিত সরকারের নেতৃত্বে ওয়ার্ডের মহিলা প্রেসিডেন্ট টুম্পা সরকার, বুথ সভাপতি থেকে শুরু করে বিভিন্ন বুথের তৃণমূলের মহিলা নেত্রী এসেছেন। আরও অনেকে ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা বিজেপির পতাকা তুলে নিয়েছেন নরেন্দ্র মোদির কাজ দেখে। এতে ভোটের আগে আমাদের অনেকটাই শক্তিবৃদ্ধি হল।

    আরও পড়ুন: দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ! ভোটের মধ্যেই মুর্শিদাবাদের দুই ওসিকে সাসপেন্ড করল কমিশন

    ১ লক্ষ ভোটে জয়ী করাই লক্ষ্য

    তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করে রঞ্জিত সরকার বলেন, আমি তৃণমূলে  নানা পদে থেকেছি। কিন্তু বিজেপি এখানে যা কাজ করেছে, তা দেখেই আমরা দল পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিই। সুকান্ত মজুমদার বিভিন্ন পরিষেবা দিয়েছেন এই বালুরঘাটকে। অমৃত ভারত স্টেশন দিয়েছেন। তাই আমরাও বিজেপিতে এলাম। আর অনেকে আসতে চান, নানা কারণে আসতে পারছেন না। আমাদের টার্গেট সুকান্ত মজুমদারকে ১ লক্ষ ভোটের ব্যবধানে জেতানোর। সেই লক্ষ্যপূরণে আমরা নিজের এলাকায় কাজ করা শুরু করেছি। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে বালুরঘাট লোকসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের নির্বাচনী প্রচারে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় নরেন্দ্র মোদি এসে ঝড় তুলেছিলেন। এবার মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী সুকান্তর সমর্থনে বালুরঘাটে প্রচারে আসেন। শুক্রবার তপনে জনসভা করেছেন। এদিন রোড শো করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: হাসপাতালের কাছে মুখ্যমন্ত্রীর জনসভায় আপত্তি, কমিশনে অভিযোগ করলেন সুকান্ত

    Balurghat: হাসপাতালের কাছে মুখ্যমন্ত্রীর জনসভায় আপত্তি, কমিশনে অভিযোগ করলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুদিন আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বালুরঘাটে এসে জনসভা করে ঝড় তুলে গিয়েছেন। তৃণমূল বেশ কিছুটা ব্যাকফুটে। কর্মীদের অক্সিজেন দিতে এবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বৃহস্পতিবার দক্ষিণ দিনাজপুরের হরিরামপুরে জনসভা করবেন। আর এই সভা ঘিরে বিতর্ক জেলাজুড়ে । বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী বালুরঘাট (Balurghat) লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রের সমর্থনে হরিরামপুর হাসপাতালের বিপরীত দিকের মাঠে জনসভা করবেন। বিজেপির অভিযোগ, মুখ্যমন্ত্রীর জনসভা নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার এ বিষয়ে জেলা নির্বাচন আধিকারিককে লিখিতভাবে অভিযোগ জানিয়েছেন। সভার আগে কমিশনে নালিশ জানানোর ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়়িয়ে পড়েছে।

    হাসপাতালের কাছে মুখ্যমন্ত্রীর সভা ঘিরে বিতর্ক (Balurghat)  

    কয়েকদিন বাদে বালুরঘাট (Balurghat) লোকসভা নির্বাচন হবে। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা থেকে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন বিপ্লব মিত্র। আর বিদায়ী সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের ওপর এবারও আস্থা রেখেছে বিজেপি। এমনিতেই এই লোকসভার একাধিক বিধানসভায় তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদানপর্ব লেগেই রয়েছে। দুদিন আগে বালুরঘাট থেকে দিল্লিগামী এক্সপ্রেস চালু হওয়ায় এই লোকসভার লক্ষ লক্ষ মানুষ বিদায়ী সাংসদ সুকান্তর উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন। এই অবস্থায় সুকান্তর খাসতালুকে অনেকটাই ব্যাকফুটে তৃণমূল। আর তাই,দলীয় প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর হয়ে জনসভা করতে জেলার বিভিন্ন ব্লকে আসছেন মুখ্যমন্ত্রী। এবারও জনসভা করতে জেলার হরিরামপুর ব্লকে হরিরামপুর হাসপাতালের বিপরীত দিকের মাঠে জনসভা করবেন তিনি। আর এই সভা ঘিরে বিতর্ক তৈরি হয়েছে।

    আরও পড়ুন: শক্তিপুরে রাম নবমীর শোভাযাত্রায় হামলা, বোমাবাজি একাধিক বাড়ি-দোকান ভাঙচুর, আক্রান্ত পুলিশও

    কমিশনে অভিযোগ সুকান্তর

    বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার বলেন, হরিরামপুর গ্রামীণ হাসপাতালের ১০০ মিটারের মধ্যে মুখ্যমন্ত্রীর জনসভার আয়োজন করা হয়েছে। যা নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছে। আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে, অর্থাৎ জেলা নির্বাচনী আধিকারিক তথা জেলাশাসককে লিখিতভাবে অভিযোগ জানিয়েছি।

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    দক্ষিণ দিনাজপুর তৃণমূল জেলা সহ সভাপতি সুভাষ চাকী জানান, নির্বাচন কমিশনের সুবিধা পোর্টালে আবেদন করেই সভার অনুমতি পাওয়া গিয়েছে। নির্বাচন কমিশন যেখানে অনুমতি দিয়েছে সেখানে সুকান্তবাবুর বলার কিছু নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Navami 2024: তৃণমূল প্রার্থীর খাসতালুকে সুকান্তর নেতৃত্বে দাপিয়ে রাম নবমীর মিছিল রাম ভক্তদের

    Ram Navami 2024: তৃণমূল প্রার্থীর খাসতালুকে সুকান্তর নেতৃত্বে দাপিয়ে রাম নবমীর মিছিল রাম ভক্তদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার বালুরঘাট শহরে রাম নবমী (Ram Navami 2024) উদযাপন কমিটির উদ্যোগে বর্ণাঢ্য মিছিলের আয়োজন করা হয়। যেখানে প্রায় হাজার দুয়েক রাম ভক্ত অংশগ্রহণ করেন। মিছিলে নানা রকমের ট্যাবলো নিয়ে শহর পরিদর্শন করেন। এই মিছিলকেই অভ্যর্থনা জানান বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এই মিছিল শুরু হয় বিজেপি মোড় থেকে এবং সাড়ে তিন নম্বর মোড়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ফুল ছিটিয়ে মিছিল কে অভ্যর্থনা জানান। অবশ্য এই মিছিলে পা মেলান  বালুরঘাটের বিধায়ক অশোক লাহিড়ী সহ অন্যান্য জেলা নেতৃত্ব।

    তৃণমূল প্রার্থীর গড়ে দাপিয়ে রাম নবমীর মিছিল করলেন রাম ভক্তরা (Ram Navami 2024)

    পাশাপাশি তৃণমূলের প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর বাড়ির এলাকায় রাম নবমী (Ram Navami 2024) অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বিজেপির প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার। গঙ্গারামপুরে বাড়ি তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর, আর গঙ্গারামপুর পুরসভার চেয়ারম্যান বিপ্লব মিত্রর ভাই প্রশান্ত মিত্র। সেই গঙ্গারামপুরে রাম নবমীর বিশাল শোভাযাত্রায় হাজারখানেক রাম ভক্তর সঙ্গে পায়ে হেঁটে সামিল হন সুকান্ত মজুমদার। জেলার বুনিয়াদপুরের সভা থেকে তিনি বলেন, আজ রাম নবমীর দিনে আপনাদেরকে বলছি রামকে ভোট দিন, রাবনকে ভোট দেবেন না।

    রামকে নিয়ে কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তি ভুল বোঝাচ্ছে

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন,আজ রামের জন্মদিন। আজকের দিনে সমস্ত সমাজের মানুষ রাম নবমী (Ram Navami 2024) পালন করে ও রামকে শ্রদ্ধা জানান। কিছু রাজনৈতিক ব্যাক্তি উস্কানি দিয়ে ভোট ব্যাংকের জন্য এই সব করে। কিন্তু, মানুষ উস্কানিতে পা দেবে না।আজ আমি জেলার বিভিন্ন এলাকায় রাম নবমীর শোভাযাত্রায় পা মেলালাম। গতবারের রাম নবমীর উদাহরণ তুলে ভোটের আগে বিভাজনের রাজনীতি তৃণমূলের। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, রামকে নিয়ে দেশের কারও সমস্যা নেই। কিছু পার্টির নেতাদের সমস্যা আছে। রাম তো এই দেশের আদর্শ। সবাই চেনে রামকে, অন্য ধর্মের মানুষেরা সম্মান করেন রামকে। কিন্তু, কিছু রাজনৈতিক ব্যাক্তি কিছু লোককে ভুল বুঝিয়ে রাখতে চায়।

    আরও পড়ুন: সুকান্তর খাসতালুকে রাম নবমীতে তৃণমূল নেতাদের মুখে ‘জয় শ্রীরাম’ বুলি, হতবাক বালুরঘাটবাসী

    অসমে উস্কানি দিচ্ছেন মমতা

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অসমে গিয়ে বলেন আপনাদের উপর অত্যাচার হলে আপনারা বাংলায় আসুন এই প্রসঙ্গে সুকান্ত জানান,এইটা উস্কানিমূলক বক্তব্য। অহমীয়া ও বাঙালিদের মধ্যে একটি গন্ডগোল বাধানোর চেষ্টা করছে। গন্ডগোল হলে তো বাঙালিরা বিপদে পড়বে। অসমে বাঙালিরা ভালোই আছেন। তারা আমাদের সমস্ত ধরণের সাহায্যে পায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: মোদির সভায় জন সুনামি, ভিড়ের প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: মোদির সভায় জন সুনামি, ভিড়ের প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের সমর্থনে বালুরঘাট রেল স্টেশন মাঠে মঙ্গলবার নির্বাচনী প্রচারের সভা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। মোদির সেই সভাকে কেন্দ্র করে সকাল থেকেই দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় উজ্জীবিত বিজেপি শিবির। যদিও বিজেপি শিবিরের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের মধ্যেও ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যায়। এদিন দুপুর আড়াইটে ছিল প্রধানমন্ত্রীর সভা। তাতে কী হয়েছে, সামনে থেকে মোদিকে দেখার জন্য সকাল থেকেই কাতারে কাতারে পুরুষ ও মহিলারা লাইন দিয়ে রেল মাঠের দিকে এগোতে থাকেন। সবমিলিয়ে মোদিকে দেখতে প্রায় এক লক্ষের উপর ভিড় হয়েছিল। গোটা মাঠ জন সুনামির আকার নেয়। শঙ্খ ও উলু ধ্বনি দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান মানুষ। সভামঞ্চে পৌঁছে ভারত মাতা কি জয় ধ্বনি দিতে থাকেন তাঁরা। এদিন মোদি বলেন, হেলিকপ্টার থেকে নামার সময়ে দেখছি, চর্তুদিকে মানুষ। মা-বোনেদের আর্শীবাদ বলছে, বাংলায় উন্নয়নের জয় হবে। চার জুন চারশো পার।

    রামলালার ছবি দেদার বিক্রি হয় সভায় (Narendra Modi)

    সভাকে কেন্দ্র করে মেলার চেহারা নেয় বিস্তীর্ণ এলাকা। মেলাতে দেদার বিক্রি হচ্ছে রাম লালার মূর্তির ছবি। সকাল থেকেই ট্রেনে করে সভার দিকে আসতে শুরু করেন মানুষ। প্রসঙ্গত,২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনের সময় গঙ্গারামপুর মহকুমা এসে সভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) । দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বংশীহাড়িতে সম্প্রতি সভা করে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এর পরই মোদির সভাকে কেন্দ্র করে সাধারণ মানুষের উৎসাহ যেন আরও চরমে ওঠে। সভা মঞ্চে ঢোকার জন্য রেলস্টেশন এবং সংলগ্ন এলাকায় চারটি অস্থায়ী রাস্তা করা হয়েছে। মোদির সভাকে কেন্দ্র করে রেল স্টেশন মাঠে বসেছে রকমারি খাবার ও খেলনার দোকান। তবে, সভা মঞ্চে ঠিক পিছন দিকেই অস্থায়ী হেলিপ্যাড তৈরি করা হয়। সবচেয়ে বেশি ভিড় হয় প্রধানমন্ত্রী হেলিকপ্টারের নামবার মাঠের চারপাশে।

    আরও পড়ুন: “অনুপ্রবেশকারী ও অপরাধীদের কাছে বাংলাকে লিজ দিয়ে দিয়েছে তৃণমূল”, বিস্ফোরক মোদি

    প্রধানমন্ত্রীকে দেখে আল্পুত বালুরঘাটবাসী

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) সভায় হাজির হওয়া কর্মী সমর্থক এবং সাধারণ দর্শকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গিয়েছে নির্বাচনী প্রচারসভায় এসে মোদি কি বার্তা দিচ্ছেন তা শোনার আগ্রহ থেকেই দলে দলে মানুষ এই সভায়। সভাতে আসা বালুরঘাটবাসী বলেন, এবারে নিজের চোখে দেশের প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে পেলাম। আমরা ওনাকে দেখবার জন্য ৭০ কিলোমিটার দূর থেকে এসেছি। সভাতে থেকে প্রধানমন্ত্রীর সমস্ত কথা শুনলাম। সভাতে এতো লোকের সমাগম দেখে বিজেপির জয় নিচ্ছিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ‘রাম নবমী আটকানোর সমস্ত রকমের ষড়যন্ত্র করেছে তৃণমূল’, তোপ মোদির

    Narendra Modi: ‘রাম নবমী আটকানোর সমস্ত রকমের ষড়যন্ত্র করেছে তৃণমূল’, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাম নবমী আটকানোর সমস্ত রকমের ষড়যন্ত্র করেছে তৃণমূল।” মঙ্গলবার দুপুরে বালুরঘাটে বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের সমর্থনে জনসভা করতে এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, “রাম নবমী গুরুত্বপূর্ণ, নববর্ষও গুরুত্বপূর্ণ, আর নবরাত্রিও গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রথম রাম নবমী, যেখানে অযোধ্যায় রামলালা বিরাজমান। আমি জানি, তৃণমূল প্রত্যেকবারের মতো এখানে রাম নবমী আটকানোর জন্য সব ষড়যন্ত্র করেছে, কিন্তু জয় সত্যেরই হয়েছে। এই কারণে আদালতের থেকে অনুমতি মিলেছে। কাল রাম নবমীর শোভাযাত্রা বের হবে।”

    সন্ত্রাসবাদীদের দমন চলছে (Narendra Modi)

    এদিন মোদি (Narendra Modi) বলেন, “সন্ত্রাসবাদীদের দমন চলছে, চলবে। দেশবাসীর সাহস মোদির গ্যারান্টি। আরও একবার মোদি সরকার। পদ্মফুল চিহ্নে ভোট দিন। বিজেপিকে জয়ী করুন। হেলিকপ্টার থেকে নামার সময়ে দেখছি, চর্তুদিকে মানুষ। মা-বোনেদের আশীর্বাদ বলছে, বাংলায় জিত বিকাশেরই হবে। চার জুন চারশো পার। দেশের লক্ষ্য গ্যারান্টি মোদির, আরও একবার মোদি সরকার। পদ্মফুল চিহ্নে ভোট দিন। বিজেপিকে জয়ী করুন। ২ দিন আগেই পয়লা বৈশাখের দিন আমাদের সংকল্পপত্র দেশের সামনে রেখেছে। সেখানে মোদি আগামী ৫ বছরের গ্যারান্টি দিয়েছে। গরিবদের জন্য ৩ কোটি নতুন বাড়ি বানানো হবে। এটা মোদির গ্যারান্টি। বিনামূ্ল্যে বিদ্যুতের জন্য সোলার প্যানেল, বিদ্যুতের বিল জিরো হয়ে যাবে, বিনা পয়সায় রেশন, এই সব মোদির গ্যারান্টি।”

    আরও পড়ুন: মমতা-অভিষেকের প্রচার বন্ধ করার দাবিতে কমিশনের কাছে আর্জি সুকান্তর

    মোদির প্রকল্পে বাংলার সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে বাধা দিচ্ছে তৃণমূল

    মোদি (Narendra Modi) বলেন, “বাংলার গরিব, দলিত, আদিবাসী মহিলাদের কল্যাণ করবে বিজেপি। মোদির গ্যারান্টির কারণে তৃণমূলের লোক পাগল হয়ে যাচ্ছে। মোদির প্রকল্প বাংলার সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে তৃণমূল বাধা দিচ্ছিল। কেন্দ্রের টাকা ভাগ বাটোয়ারা হয়ে যেত। এবার মানুষের কাছে প্রকল্প পৌঁছানোর গ্যারান্টি মোদির। গরিব যখন এগিয়ে যাবে, তখন তো তৃণমূলের দোকান বন্ধ হয়ে যাবে। এই কারণে তৃণমূলের লোক এখন মিথ্যাচার করছে। মোদির গ্যারান্টি হল গ্যারান্টি পূরণ করার গ্যারান্টি। বিজেপি আদিবাসী, দলিতদের সম্মানের জন্য লড়ছে। জনজাতি গৌরব দিবস পালন করে। আদিবাসী বাচ্চাদের জন্য ৮ লক্ষ একলব্য আবাসিক বিদ্যালয় খুলেছে। দেশের প্রথম আদিবাসী রাষ্ট্রপতি বানিয়েছে বিজেপি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share