Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • BJP: আজ বিজেপির সভায় প্রথম বক্তা তফশিলি মুখ চন্দনা বাউড়ি, শেষে ভাষণ দেবেন অমিত শাহ

    BJP: আজ বিজেপির সভায় প্রথম বক্তা তফশিলি মুখ চন্দনা বাউড়ি, শেষে ভাষণ দেবেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধর্মতলায় আজ বিজেপির ‘শাহি সভা’। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি দেখতে গত কাল রাতেই মঞ্চে হাজির হয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, কিছু পরে সেখানে হাজির হন বিজেপির সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) অমিতাভ চক্রবর্তীও। বুধবার ঠিক দুপুর দুটোর সময় বিজেপির সভাতে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের।

    তফশিলি সমাজের প্রতিনিধি চন্দনা বাউড়ি

    বিজেপি (BJP) সূত্রে খবর, মঞ্চে প্রথম বক্তা হিসেবে দেখা যাবে শালতোড়ার বিধায়ক চন্দনা বাউরিকে। সাধারণ নিম্নবিত্ত পরিবারের চন্দনাকে গত বিধানসভা নির্বাচনে শালতোড়ার টিকিট দেয় বিজেপি। তিনি জিতেও আসেন। গত বিধানসভা নির্বাচনে একাধিকবার রাজ্যে প্রচারে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সে সময় প্রধানমন্ত্রীকেও বলতে শোনা যায় চন্দনার কথা। তফশিলি সমাজের এই মুখকে রাজ্য বিজেপি প্রথম বক্তা হিসেবে রেখেছে।

    বক্তব্য রাখার সময়সীমা

    জানা গিয়েছে, একেবারে শেষে বক্তব্য রাখবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। মাঝখানে প্রত্যেক বিজেপি (BJP) নেতা, সাংসদ এবং বিধায়কদের বক্তব্য রাখতে দেখা যাবে। তবে প্রত্যেকেরই বক্তব্য রাখার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। বক্তাদের তালিকায় নাম রয়েছে প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি তথা মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষেরও। উত্তরবঙ্গের কর্মীদের ট্রেনে চাপার ভিডিও ট্যুইট করেছেন বিজেপি নেতা অমিতাভ চক্রবর্তী।

    অমিত শাহকে স্বাগত জানাবেন সুকান্ত-শুভেন্দু

    সুকান্ত মজুমদার এবং শুভেন্দু অধিকারীকে প্রথম থেকেই মঞ্চে দেখা যাবে না। তার কারণ তাঁরা দুজনেই কলকাতা বিমানবন্দরে অমিত শাহকে স্বাগত জানাতে হাজির থাকবেন। কলকাতা বিমানবন্দরে অমিত শাহ নামবেন ঠিক বেলা ১টার সময়। জানা গিয়েছে, দিল্লি থেকে তাঁর বিশেষ বিমান রওনা দেবে ১১ টা ৫ মিনিটে। কলকাতা বিমানবন্দরে নামার পরে তিনি হেলিকপ্টারে আসবেন রেসকোর্সের মাঠে। সেখান থেকে সড়কপথে অমিত শাহের কনভয় ঠিক দুপুর দুটোর সময় যাবে সভার স্থলে। বিমানবন্দর থেকে সভাস্থল পর্যন্ত অমিত শাহের সঙ্গী হিসেবেই দেখা যাবে সুকান্ত মজুমদার এবং শুভেন্দু অধিকারীকে। বেলা দুটোর সময় অমিত শাহ মঞ্চে আসার পরে বক্তব্য রাখবেন সুকান্ত মজুমদার এবং শুভেন্দু অধিকারী। ঠিক দুপুর আড়াইটার সময় মঞ্চে বক্তব্য রাখবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এরপর জনসভা থেকে ফের রেসকোর্সের দিকে তিনি রওনা দেবেন বিকাল সওয়া তিনটে নাগাদ।

    সকাল ১০টা থেকে শুরু সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান 

    কেন্দ্রীয় প্রকল্পে বঞ্চিত উপভোক্তাদের নিয়ে বিজেপির সভা অবশ্য কাল ১০টা থেকেই শুরু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দলের বিধায়ক তথা খ্যাতনামা কবিয়াল অসীম সরকার গান গাইবেন। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বিজেপির (BJP) কালচারাল সেলের দায়িত্বপ্রাপ্ত পদাধিকারী তথা অভিনেতা রুদ্রনীল ঘোষ কবিতা আবৃত্তি করবেন। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষ হলে রাজ্য নেতারা (BJP) বক্তব্য রাখতে শুরু করবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: আজ ধর্মতলায় ‘শাহি’ সভা, মঞ্চ ঘুরে দেখলেন শুভেন্দু, সুকান্ত রাঁধলেন খিচুড়ি

    BJP: আজ ধর্মতলায় ‘শাহি’ সভা, মঞ্চ ঘুরে দেখলেন শুভেন্দু, সুকান্ত রাঁধলেন খিচুড়ি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ধর্মতলায় ‘শাহি সভা’। বিজেপি কর্মীরা গতকাল রাত থেকেই কলকাতায় পৌঁছাতে শুরু করেছেন। জেলাগুলি থেকে রাতের ট্রেন ধরেই আসছেন বিজেপি কর্মীরা। ধর্মতলায় মঙ্গলবার রাতেই সভামঞ্চ পরিদর্শন করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর সঙ্গে দেখা যায় বিজেপির (BJP) রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়কে। অন্যদিকে, শিয়ালদা স্টেশনেই করা হয়েছে দূর-দূরান্ত থেকে আগত বিজেপি কর্মীদের বিশ্রাম ও খাবারের ব্যবস্থা। সেই স্থান তদারকি করেন সুকান্ত মজুমদার। সেখানে তাঁকে খিচুড়ি রান্নাতে হাত লাগাতেও দেখা যায়।

    কী বললেন শুভেন্দু অধিকারী?

    ধর্মতলার সভাস্থানে শুভেন্দু অধিকারী জানান, দূর-দূরান্ত থেকে যে সমস্ত বিজেপি (BJP) কর্মীরা আসছেন, তাঁদের থাকার ও খাবার বন্দোবস্ত করা হয়েছে। এর পাশাপাশি ছয় নম্বর মুরলিধর সেন লেনের রাজ্য দফতরের সামনেও রাতে কর্মীদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়। বাঁকুড়া থেকেই রাতে পৌঁছে যায় একটি বিশেষ ট্রেন। বিজেপির (BJP) বাঁকুড়া জেলা সভাপতি সুনীল রুদ্র মণ্ডল বলেন, বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্প থেকে বঞ্চিত উপভোক্তাদের অমিত শাহের সভায় হাজির করানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিজেপি সূত্রের খবর, ওই বিশেষ ট্রেনে এসেছেন ১৫ হাজার লোক। এছাড়াও উত্তরবঙ্গ এবং জঙ্গলমহল থেকে আরও ন’টি ট্রেন ভাড়া করেছে বিজেপি। ধর্মতলায় অমিত শাহ ঠিক ৯ বছর আগে ২০১৪ সালে ৩০ নভেম্বর সমাবেশ করেছিলেন। তখন অবশ্য তিনি শুধুই বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি ছিলেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের দায়িত্ব ছিল না। সেই সময় বিজেপি রাজ্যে উত্থান দিবস পালন করে। তারপর থেকে যথেষ্ট সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধি হয়েছে রাজ্যে। গেরুয়া শিবির বর্তমানে বিরোধী দলের জায়গায় রয়েছে। এইরকম অবস্থায় আজকের বিজেপির সভা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। 

    সভা ঘিরে রাজ্যজুড়ে ব্যাপক জনসংযোগ বিজেপির

    সভা ঘিরে ব্যাপক জনসংযোগের কর্মসূচিও গ্রহণ করে বিজেপি। শুভেন্দু অধিকারী থেকে সুকান্ত মজুমদার, প্রত্যেকেই রাজ্য চষে বেরিয়েছেন সভা সফল করতে। নানা ছোট-বড় পথসভা, দেওয়াল লিখন সবটাই করেছে গেরুয়া শিবির। গতকাল মঙ্গলবারও বাংলার প্রায় প্রতিটি গ্রামে মাইক বেঁধে টোটোতে প্রচার করে বিজেপি (BJP)। বিজেপির সভা সফল করতে কয়েকদিন আগেই প্রকাশিত হয়েছিল একটি থিম সং। এবার প্রকাশিত হল একটি মিউজিক ভিডিও। ওই মিউজিক ভিডিওতে যুব মোর্চার রাজ্য সভাপতি ইন্দ্রনীল খাঁ, রুদ্রনীল ঘোষ, তরুণজ্যোতি তেওয়ারি, প্রীতম দত্তদের দেখা যাচ্ছে। ইতিমধ্যে ওই ভিডিও সমাজ মাধ্যমে বেশ ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে তরুণ নেতারা বিজেপির সভায় যোগ দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছেন সাধারণ মানুষকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: কেন্দ্রীয় প্রকল্প রাজ্যের নামে! মামলায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানার হুঁশিয়ারি হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: কেন্দ্রীয় প্রকল্প রাজ্যের নামে! মামলায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানার হুঁশিয়ারি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় প্রকল্প বন্ধ করে রাজ্যের নামে প্রকল্প করার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা করেছিলেন বিজেপি সাংসদ তথা রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। মঙ্গলবার কমন সার্ভিস সেন্টারের একটি জনস্বার্থ মামলায় রাজ্যকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করার হুঁশিয়ারি দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চ।

    উল্লেখ্য রাজ্য সরকার কেন্দ্র সরকারের প্রকল্প ‘কমন সার্ভিস সেন্টার’ যে বন্ধ করে দিয়েছে, তার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা করেন সুকান্ত মজুমদার। তিনি আদালতে দাবি করেছিলেন রাজ্যে প্রায় ৪০ হাজার সিএসসি বন্ধ করে দিয়েছে মমতার সরকার।

    আদালতের নির্দেশ কী (Calcutta High Court)?

    কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court)  প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চ স্পষ্ট করে নির্দেশ দিয়ে রাজ্য সরকারকে জানিয়েছে যে আগামী ১২ ডিসেম্বর রাজ্যকে হলফনামা দিতে হবে। উত্তরে, রাজ্য হলফনামা দেওয়ার বিষয়ে অতরিক্ত সময় চাইলে বিচারপতি ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করার হুঁশিয়ারি দেন। প্রধান বিচারপতি বলেন, “সব কিছুতে রাজনীতির রঙ না দেখাই ভালো। এটা যে পিপলস ওয়েলফেয়ার স্কিম।” যদিও এই মাসের প্রথম সপ্তাহে মামলাটি বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের বেঞ্চে উঠেছিল। সেই সময় রাজ্যকে হলফনামা দেওয়ার কথা আগেই জানিয়েছিলেন বিচারপতিরা।

    কী বললেন সুকান্ত মজুমদার?

    রাজ্যে পঞ্চায়েত স্তরে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা থেকে মানুষকে বঞ্চনা করা হচ্ছে। কেন্দ্রের সকল প্রকল্পগুলির জন্য ই-পরিষেবার মাধ্যমে সকলকে পরিষেবা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু ২০২০ সাল থেকে এই ‘কমন সার্ভিস সেন্টার’ নাম বদল করে ‘বাংলা সহায়তা কেন্দ্র’ রাখা হয়। এরপর সুকান্ত মজুমদার হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মামলা করেন। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “প্রকল্প বন্ধের ফলে অনেকের কাজ চলে গিয়েছে। এখানে অনেক তরুণ-তরুণীর কাছে একটা কাজের সুযোগ ছিল। রাজ্য সরকারের রাজনীতির কারণে মানুষ নিজের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। যেমন-কেন্দ্রের বেটি পড়াও বেটি বাঁচাও প্রকল্পকে রাজ্য সরকার কন্যাশ্রী প্রকল্প নাম দিয়েছে।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP Rally: ‘‘গেরুয়া সুনামি দেখবে শহরবাসী’’, বুধবারের শাহি-সভা নিয়ে প্রত্যয়ী সুকান্ত

    BJP Rally: ‘‘গেরুয়া সুনামি দেখবে শহরবাসী’’, বুধবারের শাহি-সভা নিয়ে প্রত্যয়ী সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন’বছর বাদে ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলে সভা করতে চলেছে বিজেপি (BJP Rally)। লোকসভা নির্বাচনের আগে এই ‘ওয়ার্মআপ’ জনসভায় যোগ দেওয়ার কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। ধর্মতলায় চলছে মঞ্চ বাঁধার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। সভাস্থলের কাজ খতিয়ে দেখতে সেখানে রয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

    ‘শাহি’ সমাবেশ

    সভায় বঞ্চিতদের নিয়ে আসতে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় একাধিক সভা করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। এদিন সভাস্থল পরিদর্শনে এসে সুকান্ত বলেন, “বুধবার গেরুয়া সুনামি দেখতে চলেছেন রাজ্যবাসী।” ওয়াই চ্যানেলের সামনে এর আগে ‘শাহি’ সমাবেশ হয়েছে ২০১৪ সালে। তবে তখন অমিত শাহ ছিলেন বিজেপির জাতীয় সভাপতি। সেই সভায়ও তিনি আক্রমণ শানিয়েছিলেন তৃণমূলকে। সেবারও ইস্যু ছিল তৃণমূলের দুর্নীতি। এই ন’ বছরে গঙ্গা দিয়ে বয়ে গিয়েছে অনেক জল। রাজ্যে পায়ের নিচের মাটি শক্ত করেছে বিজেপি।

    কলঙ্কের কালি তৃণমূলের গায়ে 

    ইতিমধ্যেই রাজ্যের শাসক দলের গায়ে লেগেছে একাধিক কলঙ্কের কালি। এর মধ্যে যেমন রয়েছে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি, তেমনি রয়েছে রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি। কয়লা ও গরু পাচারের আঁশটে গন্ধও লেগেছে তৃণমূলের গায়ে। এহেন আবহে রাজ্যে আসতে চলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বিজেপির (BJP Rally) রাজ্য সভাপতি বলেন, “এই সরকারের দুর্নীতির শেষ নেই। চাল চুরি, একশো দিনের কাজ থেকে শুরু করে কয়লা চুরি, সব কিছুই দেখেছেন রাজ্যবাসী। শিক্ষিত ছেলেদের চাকরি নেই। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার বাড়ি দেওয়া হয়েছে এলাকার তৃণমূল কর্মীদের। বিজেপি কর্মীদের সব কিছু থেকে ব্রাত্য করা হচ্ছে। এই অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধেই আগামিকাল আমাদের সমাবেশ।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘কালীঘাটের কাকুর নামে কুন্তল আমার কাছ থেকে টাকা তুলত’’, ফের মুখ খুললেন তাপস

    বিজেপি সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই কলকাতায় আসতে শুরু করেছেন দলীয় কর্মী-সমর্থকদের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিতরা। সুকান্ত বলেন, “গেরুয়া সমর্থকরা ইতিমধ্যেই জেলা থেকে রওনা দিয়ে দিয়েছেন। আজ (মঙ্গলবার) রাতেও অনেকে চলে আসবেন। আগামিকাল রাজপথে গেরুয়া সুনামি দেখতে চলেছেন শহরবাসী। স্তব্ধ হয়ে যাবে গোটা কলকাতা।” তিনি বলেন, “আগেরবার নবান্ন অভিযানে গিয়ে আমরা বাধার সম্মুখীন হয়েছিলাম। এবার যদি ফের পুলিশ বাধা দেয়, তবে তা হবে আদালত অবমাননার শামিল। আমাদের কর্মীরা সম্পূর্ণ প্রস্তুত। যদি কাল কিছু হয়, তাহলে আমরাও প্রতিবাদ জানাব (BJP Rally)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • BJP: চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি, ৬০ ফুট লম্বা ও ২০ ফুট চওড়া মঞ্চে বক্তব্য রাখবেন শাহ

    BJP: চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি, ৬০ ফুট লম্বা ও ২০ ফুট চওড়া মঞ্চে বক্তব্য রাখবেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামিকাল বুধবার ধর্মতলায় রয়েছে বিজেপির (BJP) হাইভোল্টেজ সভা। হাইকোর্টের অনুমতি নিয়ে ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনেই বিজেপির এই সমাবেশ হতে চলেছে। জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যে মঞ্চে বক্তব্য রাখবেন, সেটি হতে চলেছে ৬০ ফুট লম্বা এবং ২০ ফুট চওড়া। এর পাশাপাশি মঞ্চের উচ্চতাও যথেষ্ট বড় হবে বলে জানিয়েছে গেরুয়া শিবির। সমাবেশ ঘিরে গেরুয়া শিবিরে সাজো সাজো রব। আদাজল খেয়ে নেমে পড়েছেন কর্মীরা। ফেসবুকের দেওয়াল থেকে বিল্ডিং-এর দেওয়াল, সর্বত্রই চলছে সমাবেশের প্রচার। ইতিমধ্যে সামনে এসেছে সমাবেশকে ঘিরে বিজেপির (BJP) থিম সং-ও। সভার সমর্থনে সর্বত্র ছোট-বড় নানা জনসভার আয়োজনও করছে বিজেপি। গতকাল রামপুরহাটে পদযাত্রা এবং জনসভায় অংশ নেন শুভেন্দু অধিকারী। বিকালে তাঁকে সভা করতে দেখা যায় হুগলির সিঙ্গুরে। এরপর সন্ধ্যার পরে সভা করেন কলকাতার শ্যামবাজারে। অন্যদিকে, সুকান্ত মজুমদারও সভা করেন ঠিক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ির পাশে হাজরাতে। রবিবারই বিজেপির (BJP) রাজ্য নেতৃত্ব মঞ্চ বাঁধার স্থানে খুঁটিপুজো সম্পন্ন করেছেন। সেখানে হাজির ছিলেন রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) অমিতাভ চক্রবর্তী, রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, অগ্নিমিত্রা পল প্রমুখ।

    কখন ঢুকছেন অমিত শাহ?

    সমাবেশে যে বিপুল জনজোয়ার হতে চলেছে, তা বিজেপির পদযাত্রা এবং সমাবেশের সমর্থনে সভাগুলির ভিড় দেখেই বোঝা যাচ্ছে। দিন কয়েক আগে, আরামবাগে মহিলা মোর্চার পদযাত্রা ঘিরে মহিলাদের ঢল নামতে দেখা গিয়েছিল। অন্যদিকে একই চিত্র গতকালই দেখা গেছে শুভেন্দু অধিকারী এবং সুকান্ত মজুমদারের সভাতেও। গেরুয়া শিবির (BJP) সূত্রে জানা গিয়েছে, দুপুর ১২টা থেকে শুরু হবে সভা। দুপুর ২টো নাগাদ সভাস্থলে পৌঁছাবেন অমিত শাহ। জানা গিয়েছে বুধবার ভারতীয় বায়ুসেনার বিমানে কলকাতায় পৌঁছাবেন তিনি। সকাল ১১টা ৫ মিনিটে দিল্লি থেকে উড়বে তাঁর বিশেষ বিমান। দুপুর ১টা ১৫ মিনিট নাগাদ কলকাতায় পৌঁছাবেন অমিত শাহ। এরপর তাঁর কনভয় যাবে মঞ্চের দিকে। সভাস্থলে তাঁর থাকার কথা রয়েছে ৩টে ১৫ মিনিট পর্যন্ত।

    কী বলছে রাজ্য বিজেপি?

    সভা নিয়ে বিজেপির (BJP) মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘এই সভা থেকেই লোকসভা ভোটের সুর বেঁধে দেবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সেটাই তো স্বাভাবিক। আমরা এই নিয়ে আশাবাদীও। যিনি দলটাকে সামনে থেকে পরিচালনা করেন, নেতৃত্ব দেন, দলের কর্মীদের মনোবল বাড়ান, তাঁর নাম অমিত শাহ।’’ সভায় কত লোক হতে পারে? এই প্রশ্নের জবাবে শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘সভায় জনপ্লাবন হবে। কারণ এখানে শুধু পার্টির লোকই তো আসবে না। সর্বস্তরের মানুষের জমায়েত হবে। ২০১৪ সালের ৩০ নভেম্বর এভাবেই সমাবেশ করেছিলাম আমরা। তখন অমিত শাহ এসেছিলেন। আদালতের বদান্যতায় সেই সভা হয়েছিল। এবারেও তাই হল।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: লোকসভার আগে তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্কে থাবা বিজেপির, সুকান্তর হাত ধরে যোগদান

    Sukanta Majumdar: লোকসভার আগে তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্কে থাবা বিজেপির, সুকান্তর হাত ধরে যোগদান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্কে থাবা বসাল বিজেপি। প্রায় শতাধিক কর্মী, সমর্থক তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করেন। বামফ্রন্ট থেকে বহু কর্মী, সমর্থকও বিজেপিতে যোগ দেন। তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমন্ডি ব্লকের ভেটাহার এবং বেরোইল এলাকায় এই যোগদান কর্মসূচি পালন করা হয়। এদিনের যোগদান কর্মসূচিতে সুকান্ত মজুমদার ছাড়া উপস্থিত ছিলেন জেলা বিজেপির সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী  সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা।

    এলাকায় উন্নয়ন করেনি তৃণমূল, সরব দলত্যাগী কর্মীরা

    এই বিষয়ে এক যোগদানকারী বলেন, আমাদের ভেটাহার এবং বেরোইল এলাকার রাস্তা খুবই খারাপ। কেউ অসুস্থ হয়ে গেলে আমরা হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারিনা। আমরা আজ তৃণমূল ও বামফ্রন্ট ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করলাম। আমরা জানি বিজেপি আমাদের গ্রামে উন্নয়ন করবে। এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন,সবাই এখন বিজেপিতে যোগদান করবে। কারণ সবাই এখন বুঝতে পেরেছে বিজেপি এখন দেশটিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। সেই কারণে এখন বিজেপিতে সবাই যোগাদান করছে।

    বীরভূমে তৃণমূলের বৈঠককে কটাক্ষ সুকান্তর (Sukanta Majumdar)

    বীরভূমে তৃণমূলের গোষ্ঠীদন্দ্ব বিবাদ মেটাতে ময়দানে মমতা। নেত্রীর নির্দেশে তড়িঘড়ি বৈঠক ডাকা নিয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, মমতা তৃণমূল এবং ভাইপো তৃণমূলের মধ্যে একটা দ্বন্দ্ব গোটা পশ্চিমবঙ্গ জুড়েই আছে। বীরভূম ব্যতিক্রম নয়, আগামী লোকসভা নির্বাচনের আগে এই দ্বন্দ্ব আরও বেশি প্রকট হবে। ওরা খেলা করবে আমরা খেলা দেখব।

    ভর্তুকি গ্যাসে এবার বায়োমেট্রিক নিয়ে বিরোধীদের কটাক্ষকে তোপ সুকান্তর

    ভর্তুকি গ্যাসে এবার বায়োমেট্রিক, লক্ষ্য আধার যাচাই, বিরোধীদের কটাক্ষ, আবার সাধারণ মানুষের হয়রানি বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, বিরোধীদের লক্ষ্য নরেন্দ্র মোদির দেওয়া সাধারণ মানুষের জন্য গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করে সেখান থেকে টাকা রোজগার করা। বিরোধীরা জানে যে নরেন্দ্র মোদি কাজ করছেন, দেশের স্বার্থে গ্যাস সিলিন্ডারের ভর্তুকি যত সাধারণ মানুষের কাছে যায় সেটা নিশ্চিত করা হচ্ছে। এটা দেখা গেছে সাধারণ গ্যাস ব্যবহৃত হয় কমার্শিয়াল ক্ষেত্রে। এটা বন্ধ করতেই এই উদ্যোগ।

     রাজ্যের হাসপাতালের বেহাল অবস্থা নিয়ে সরব সুকান্ত

    মুখ্যমন্ত্রীর শিলান্যাস করা হাসপাতালে ঝুলছে তালা এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, এটাতো নতুন কিছু নয়, রাজ্যের প্রত্যেকটা স্বাস্থ্য কেন্দ্রের হাল বেহাল। মেডিকেল কলেজের নামে নীল সাদা বিল্ডিং করে দিয়েছে। কোনও ডাক্তার নেই। কোনও যন্ত্রপাতি নেই। গোটা রাজ্য জুড়েই একই চিত্র, শুধু নীল সাদা বিল্ডিং হয়েছে স্বাস্থ্য বলে কিছু নেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘মিড ডে মিলের টাকাও মেরে খায়!’ তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘মিড ডে মিলের টাকাও মেরে খায়!’ তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী পোষণ যোজনা এমন একটা প্রকল্প, যেখানে দুস্থ ছাত্র ছাত্রীদের পুষ্টিকর খাদ্য দেওয়ার জন্য এই প্রকল্প চালায় কেন্দ্রীয় সরকার। সেই টাকাও মেরে খেয়েছে তৃণমূলের নেতারা। এখন তো মনে হচ্ছে সামান্য একটা কাজ করতে গেলেও সিবিআই তদন্ত করতে হবে। রাজ্যে মিড ডে মিলের টাকাও মেরে খায় তৃণমূল। এই রকম চোর পৃথিবীতে আর নেই। দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটে একটি কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে একথা বলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    উত্তর ২৪ পরগনার এক জেলা তৃণমূলের নেত্রী বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ভোটার কার্ড তৈরির নিদান দিয়েছিলেন। সেই প্রসঙ্গে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, তৃণমূলের নেতা-নেত্রীরা দেশের স্বার্থ দেখে না। এরা ভোটের স্বার্থ দেখে, যে কারণে তাঁরা এই ধরনের মতামত প্রকাশ করেন। বাংলাদেশ থেকে আগত রোহিঙ্গা বা বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের এরা নাগরিকত্ব পাইয়ে দিচ্ছে। বিজেপির স্পষ্ট বক্তব্য, যারা শরণার্থী তাঁরা সিএএ-র মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাবেন। কিন্তু, যারা অনুপ্রবেশকারী তাদের ভারতে ঠাঁই হবে না। নিজেদের ভোটব্যাংক তৈরি করতে এই ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী।

    বিশেষ শারীরিকভাবে সক্ষমদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিলি করলেন সুকান্ত

    শনিবার বালুরঘাট ব্লকের পোল্লাপাড়া জুনিয়র হাই স্কুলের সাংসদ তহবিলের টাকা তৈরি করা শৌচালয়ের শুভ উদ্বোধন করেন বালুঘাটের সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন ফিতে কেটে শৌচালয়ের শুভ উদ্বোধন করলেন সাংসদ। প্রায় পাঁচ লক্ষ টাকা ব্যয়ে এই শৌচালয় নির্মিত হয়েছে। মোট তিনটি শৌচালয়ের মধ্যে একটি শিক্ষক শিক্ষিকা ও বাকি দুটি স্কুল পড়ুয়াদের জন্য। বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার বলেন, ভারত সরকারের ডিপার্টমেন্ট অফ এম্পাওয়ারমেন্ট পার্সন উইথ ডিজেবিলিটি প্রকল্পে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় মোট ১ হাজার ৬৮ জন দিব্যাঙ্গ মানুষকে তাদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী দেওয়া হবে। হস্তচালিত ত্রিচক্রযান, মোটর চালিত ত্রিচক্র যান, হুইলচেয়ার, শ্রবণ যন্ত্র সহ শারীরিক চলাফেরার অন্যান্য যন্ত্রপাতি সহ মোট সামগ্রী রয়েছে ২০১৬ টি। এজন্য ব্যয় হয়েছে ৯৫ লক্ষ ৪১ হাজার টাকা। ভারত সরকারের নিদিষ্ট এজেন্সির মাধ্যমে একাধিক শিবির চালিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছিল এই দিব্যাঙ্গজনদের। বালুরঘাট থেকে সামগ্রী প্রদান শুরু হল। এরপর গঙ্গারামপুর এবং বুনিয়াদপুরে এমন শিবির করে বিশেষভাবে শারীরিক সক্ষমদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিলি করা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: বালুরঘাট থেকে নতুন আরও চারটি এক্সপ্রেস ট্রেন, উদ্যোগী সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: বালুরঘাট থেকে নতুন আরও চারটি এক্সপ্রেস ট্রেন, উদ্যোগী সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগেই বালুরঘাট রেল স্টেশন থেকে চারটি নতুন ট্রেন পেতে পারেন জেলাবাসী। বালুরঘাটের বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বৃহস্পতিবার ভিডিও বার্তায় একথা জানান। তিনি বলেন, বালুরঘাট রেল স্টেশনে দ্রুত পিকলাইন সিকলাইনের কাজ শেষ হয়ে যাবে। পিকলাইনের কাজ শেষ হলেই বালুরঘাট থেকে নতুন নতুন রুটে ট্রেন চলাচল শুরু করবে।

    বালুরঘাট স্টেশন পরিদর্শনে আসেন ডিআরএম, জিএম

    বৃহস্পতিবার বালুরঘাট স্টেশন পরিদর্শনে আসেন ডিআরএম সুরেন্দ্র কুমার এবং নর্থ ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ে জেনারেল ম্যানেজার চেতন শ্রীবাস্তব। আগামী জানুয়ারি মাসের মধ্যেই শেষ হবে বালুরঘাট রেল স্টেশনের নির্মীয়মাণ রেল শেড, পিকলাইন সিকলাইনের কাজ। আর এই কাজ শেষ হলেই বালুরঘাট স্টেশন থেকে একাধিক দূরপাল্লার ট্রেন চালু করা সম্ভব হবে বলে জানালেন নর্থ ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার চেতন শ্রীবাস্তব। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, বালুরঘাট থেকে শিয়ালদা সরাসরি একটি নৈশ ট্রেন, বালুরঘাট থেকে গুয়াহাটি (কামাক্ষ্যা এক্সপ্রেস), বালুরঘাট থেকে বেঙ্গালুরু এবং বালুরঘাট থেকে দিল্ল্- এই চারটি নতুন এক্সপ্রেস ট্রেন পেতে চলেছেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাবাসী।

    রেলের কাজের অগ্রগতিতে কড়া নজরদারি ছিল সুকান্তর (Sukanta Majumdar)

    উল্লেখ্য, বালুরঘাট থেকে কোনও যাত্রীকে দিল্লি বা বেঙ্গালুরুতে যেতে হলে মালদা বা হাওড়াতে গিয়ে ট্রেন পরিবর্তন করে যেতে হত। যাত্রীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে উদ্যোগী হন সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। বিগত প্রায় দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে বালুরঘাট স্টেশনে পিকলাইন, সিকলাইন ও রেল শেডের কাজ চলছে। কিন্তু অত্যন্ত ধীর গতিতে কাজ চলার অভিযোগ উঠেছে একাধিকবার।  এমনকী এই অভিযোগ পেয়ে ডিআরএম সুরেন্দ্র কুমার বিগত কয়েক মাসে একাধিকবার বালুরঘাট স্টেশন পরিদর্শনে এসেছেন। সাংসদ সুকান্ত মজুমদারও (Sukanta Majumdar) যতবার জেলা সফরে এসেছেন, ততবার বালুরঘাট স্টেশনে গিয়ে কাজের তদারকি করেছেন এবং দ্রুত কাজ শেষ করার দাবি জানিয়েছেন। অবশেষে চেতন শ্রীবাস্তব বৃহস্পতিবার ঘোষণা করেন আগামী জানুয়ারি মাসের মধ্যেই নির্মীয়মাণ শেড ও পিকলাইন সিকলাইনের কাজ শেষ হয়ে যাবে। জানুয়ারি মাঝামাঝি অথবা ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুতেই বালুরঘাট থেকে শিয়ালদা একটি ট্রেন ছুটতে শুরু করবে। এছাড়াও একাধিক দূরপাল্লার ট্রেন চালানো সম্ভব হবে বালুরঘাট শহর থেকে।

    চারটি ট্রেন চালু হওয়ার খবরে খুশি জেলাবাসী

    এই বিষয়ে এক জেলাবাসী শিল্পী বিশ্বাস বলেন, বালুরঘাট থেকে দিল্লি বা বেঙ্গালুরু যেতে হলে আমাদেররকে মালদা বা হাওড়াতে গিয়ে ট্রেন পরিবর্তন করে যেতে হয়। চলতি বছরের প্রথমে বালুরঘাট থেকে চারটি নতুন ট্রেন চালু হলে আমাদের খুব সুবিধা হবে। আমরা এই খবর শুনে খুবই আনন্দিত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘রাজ্যে কর্মসংস্থান নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা’, তথ্যপ্রমাণ দিয়ে বললেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: ‘রাজ্যে কর্মসংস্থান নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা’, তথ্যপ্রমাণ দিয়ে বললেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তুলোধনা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। রীতিমতো তথ্য দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী যে মিথ্যা বলছেন, তা প্রমাণ করলেন। পাশাপাশি পুলিশের ভূমিকা নিয়ে তিনি প্রশ্ন তুলেছেন।

    বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী ঠিক কী বলেছেন?

    সপ্তম বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন থেকে মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘রাজ্যে কর্মসংস্থানের গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী। গোটা দেশে কমেছে কর্মসংস্থান, তবে বাংলায় কর্মসংস্থানের হার বেড়েছে। বাংলায় মোট ৪২ শতাংশ কর্মসংস্থান বেড়েছে। মূলত ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্যেই রাজ্যে কর্মসংস্থান অনেকটাই বেড়েছে। যা গোটা দেশের সামনে নজির তৈরি করছে। দেশে সার্বিকভাবে গত কয়েক বছরে বেকারত্বের পরিমাণ বাড়লেও রাজ্য কর্মসংস্থানের দিক থেকে উল্টো রাস্তায় হাঁটছে বলেই শিল্পপতিদের সামনে তিনি ব্যাখ্যা করেন। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, দেশের বড় বড় শিল্পপতিদের পিছনে এজেন্সি লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। শিল্পপতিরা ভয়াবহ বাতাবরণের মধ্যে রয়েছেন।’

    মুখ্যমন্ত্রীর দাবি যে মিথ্যা তার তথ্য প্রমাণ দিলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘রাজ্য একশো দিনের কাজের প্রকল্পে কর্মদিবস তৈরির দিক থেকে এক নম্বরে ছিল। অর্থাৎ, কতদিনের কাজ আছে সেই দিক থেকে এক নম্বরে ছিল। তার মানে পশ্চিমবঙ্গে কাজ নেই। সেই কারণেই মানুষ একশো দিনের কাজ করে অর্থ উপার্জনের চেষ্টা করেন। আসলে মুখ্যমন্ত্রী আগেও মিথ্যা কথা বলেছিলেন, এখনও মিথ্যা কথা বলছেন। গোটা ভারতবর্ষে ইপিএফের ডেটা বলছে দেশে মানুষের কাজের পরিমাণ অনেকটাই বেড়েছে।’ আর শিল্পপতিদের পিছনে এজেন্সি লাগানো প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, অনেক বড় বড় কোম্পানি রয়েছে যারা সৎভাবে কাজ করছে। টাটা, আম্বানি, আদানি, উইপ্রোদের কাছে তো এজেন্সি যায় না। যদি কেউ টালির চালের বাড়িতে থেকে শিল্পপতি হয়ে যান তাহলে ইনকাম ট্যাক্স তো ধরবে। জিজ্ঞেস করবে যে এত টাকা কোথায় থেকে এসেছে?’

    পুলিশ-প্রশাসনকে তোপ বিজেপির রাজ্য সভাপতির

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘পুলিশ তো নিজের মেরুদন্ড বিক্রি করে রেখেছে।’ পুলিশকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শওকত মোল্লা। সেই প্রসঙ্গ টেনে তাঁর কটাক্ষ, ‘ যা অবস্থা তাতে তিনি চাইলে পুলিশকে ডেকে বাথরুম পরিষ্কার করাতে পারেন। ‘

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে অবহেলিত বুনিয়াদপুর স্টেশনের শ্রী ফেরাতে উদ্যোগী সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: ১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে অবহেলিত বুনিয়াদপুর স্টেশনের শ্রী ফেরাতে উদ্যোগী সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ দিনাজপুরের বুনিয়াদপুরে রেল প্রকল্পকে সামনে রেখে প্রচারে নামলেন বালুরঘাটের সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বুনিয়াদপুর রেল স্টেশনের পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য ইতিমধ্যেই অর্থ বরাদ্দ করেছে রেল। লোকসভা নির্বাচনের আগে জেলায় রেলের উন্নয়নকে হাতিয়ার করে প্রচারে নেমেছে জেলা বিজেপি নেতৃত্ব। সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের হস্তক্ষেপে খুব শীঘ্রই রেলের উন্নয়নমূলক কাজের শুভারম্ভ হবে, এমনটাই প্রচার চলছে জেলাজুড়ে।

    বুনিয়াদপুরে কী কী উন্নয়নমূলক কাজ করা হবে?

    জেলার মধ্যে দীর্ঘদিন থেকেই বুনিয়াদপুর রেল স্টেশন অবহেলিত। এখনও দ্বিতীয় প্ল্যাটফর্ম না থাকার কারণে ট্রেন থেকে যাত্রীদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঝাঁপ দিয়ে নামতে হয়। বুনিয়াদপুরে রেলের জমিতে ওয়াগন ফ্যাক্টরি হওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত সেই প্রকল্পের ভবিষ্যৎ অন্ধকারে ডুবে গিয়েছে। বুনিয়াদপুর রেল স্টেশনই দুরপাল্লার ট্রেন ধরতে কুশমণ্ডি, হরিরামপুর ও বংশিহারি ব্লকের মানুষের একমাত্র ভরসা। রেল স্টেশনের পরিকাঠামো উন্নয়নের খবর জানাজানি হতেই খুশির হাওয়া জেলা জুড়ে। বুনিয়াদপুর স্টেশনের দ্বিতীয় প্ল্যাটফর্ম তৈরির জন্য ৩.৩২ কোটি ও ফুটব্রিজ তৈরির জন্য ৯.১৯ কোটি সহ প্রায় ১৩ কোটি বরাদ্দ করা হয়েছে। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের কাটিহার ডিভিশনের তরফে এই উন্নয়নের কাজ করা হবে। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, এই স্টেশন উন্নয়নে কেউ উদ্যোগ নেয়নি। স্থানীয় সাংসদের (Sukanta Majumdar) উদ্যোগেই এবার শ্রী ফিরতে চলেছে স্টেশনের।

    রেল প্রকল্পের কাজ নিয়ে কী বললেন বিজেপি সাংসদ সুকান্ত? (Sukanta Majumdar)

    সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, এর আগে তৃণমূলের সাংসদ শুধু পার্লামেন্টে গিয়েছেন, জেলার মানুষের জন্য কিছুই করেননি। জেলার মানুষ আমাকে সুযোগ দিয়েছে, আমি বালুরঘাট, গঙ্গারামপুর এবং বুনিয়াদপুর রেল স্টেশনের মানোনয়ন্ত্রের জন্য রেলমন্ত্রীর কাছে দরবার করি। আমার জেলার মানুষ যেন ভালো রেল পরিষেবা পান সেটা তুলে ধরি। রেলমন্ত্রী আমার আবেদনে সাড়া দিয়ে বুনিয়াদপুর রেল স্টেশন উন্নয়নের জন্য প্রায় ১৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছেন। তৃণমূল একে লোকসভা ভোটের প্রচার বলছে। তাদের সাংসদ করতে পারেননি কেন? আর আমরা দায়িত্ব নিয়ে করে দেখিয়ে দিলাম। কেন্দ্রকে দিয়ে জেলায় রেলের আরও উন্নয়নমূলক কাজ করাব।

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    তৃণমূলের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা সভাপতি সুভাষ ভাওয়াল বলেন, সাংসদের এটা কর্তব্যের মধ্যে পড়ে। লোকসভা নির্বাচনের আগে সুকান্তবাবু (Sukanta Majumdar) এর কৃতিত্ব নিতে চাইছেন। আমরা আশ্চর্য হয়ে যাচ্ছি এতদিন করতে পারেননি কেন। লোকসভা নির্বাচনের আগে এমন চমক দিয়ে কোনও লাভ নেই। জেলায় বিজেপির কোনও সংগঠন নেই। আর সাংসদ জেলায় থাকেন না। সাধারণ মানুষের দুঃখ-দুর্দশা তিনি কী বুঝবেন?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share