Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • Sukanta Majumdar: বিজেপি প্রার্থীদের নির্বাচন কমিশন অফিসের সামনে এনে বিক্ষোভ সুকান্ত-শুভেন্দুর

    Sukanta Majumdar: বিজেপি প্রার্থীদের নির্বাচন কমিশন অফিসের সামনে এনে বিক্ষোভ সুকান্ত-শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দুর্ভাগ্যের বিষয়, আমাদের প্রার্থীদের নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের কাছে এসেছি। কিন্তু কোনও সুরাহা পাইনি। আমরা জানি এখানে রাজ্য নির্বাচন কমিশন মনোনয়নপত্র জমা নিতে পারে না। কিন্তু নিয়ম আছে, যে বা যাঁরা মনোনয়ন জমা দিতে পারবেন না, তাঁদের তা জমার ব্যবস্থা করে দিতে হবে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকেই। এখন তৃণমূল যা বলছে, সেটাই করছে কমিশনার।” ঠিক এভাবেই পঞ্চায়েত নির্বাচনের আঁচ এসে পড়ল কলকাতাতেও। সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বিজেপির পঞ্চায়েতের প্রার্থীদের বাসে করে বসিরহাট থেকে কলকাতায় নিয়ে এসে রাজ্য নির্বাচন দফতরের সামনে উপস্থিত হন। কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তোলেন সুকান্ত। পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন ঘোষণার পর থেকেই রাজ্যের নানা প্রান্ত থেকে অশান্তির খবর এসেছে প্রত্যেক দিন। দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়ে উঠছে ভাঙড়, ক্যানিং, ইন্দাস, ডোমকল। রাজ্য জুড়ে প্রার্থীদের মনোনয়ন জমা দেওয়াকে কেন্দ্র করে অশান্তি লেগেই রয়েছে। আর পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশকে লাঠিচার্জ পর্যন্ত করতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে অভিযোগ নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে।

    কোথায় ঘটেছে?

    উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট জেলার সন্দেশখালি, মিনাখাঁ, হাড়োয়া সহ একাধিক জায়গায় বিজেপি প্রার্থীরা ঠিকমতো মনোনয়ন দিতে পারছেন না। তাঁদেরকে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা বাধা দিচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। শুধু হুমকি দেওয়া হচ্ছে এমন নয়, সেই সঙ্গে বিডিও অফিসের সামনে গিয়ে ভয় দেখানো হচ্ছে প্রার্থীদের। এরপর সমস্ত বিজেপি প্রার্থীদের সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) কলকাতায় রাজ্য নির্বাচন দফতরের সামনে নিয়ে আসেন এবং বিক্ষোভ শুরু করেন।


    কী বললেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)?

    বিজেপি প্রার্থীদের পঞ্চায়েত ভোটের মনোনয়ন জমা দিতে বাধা দেওয়া হচ্ছে, এই অভিযোগ তুলে প্রার্থীদের সঙ্গে নিয়ে বুধবার প্রথমে বসিরহাট মহকুমা শাসকের অফিসে যান বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। পরে তিনি হুঁশিয়ারি দেন, যতক্ষণ পর্যন্ত পঞ্চায়েত নির্বাচনে মনোনয়নপত্র শান্তিপূর্ণভাবে বিজেপি না দিতে পারবে, ততক্ষণ আমরা রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সামনে থেকে উঠব না। তিনি জানান, ইতিমধ্যে তাঁরা প্রার্থী তালিকা এবং মনোনয়ন জমা করতে না পারার অভিযোগপত্র বসিরহাট মহকুমা শাসক মৌসম মুখার্জির হাতে তুলে দিয়েছেন। সুকান্ত বলেন, এই সমস্যার খুব দ্রুত সমাধান হওয়া প্রয়োজন। গোটা উত্তর-দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা জুড়ে যে তাণ্ডব চলছে তা অত্যন্ত ভয়ংকর। পুলিশ কী করতে আছে? তারা কেন সাধারণ মানুষকে নিরাপত্তা দিতে পারছে না? পশ্চিমবঙ্গের এই অঞ্চলগুলোতে ভোটের নামে প্রহসন চলছে। আমাদের প্রার্থীরা মনোনয়ন নিয়ে বিডিও অফিসে যেতে পারছেন না! নির্বাচনকে বলা হয় গণতন্ত্রের উৎসব কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে উৎসব নয়, আতঙ্কের পরিবেশ চলছে। শান্তিপূর্ণ ভাবে কোনও রাজনৈতিক দলের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করার জায়গাই নেই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে কাজ করছে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার। 

    এদিকে এদিন প্রথমে রাজ্য নির্বাচন কমিশনে এক প্রতিনিধি দল নিয়ে এসেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। তাঁরা কমিশনে অভিযোগ জানান, শাসক দল মনোনয়ন জমায় বাধা দিচ্ছে। শুভেন্দু কমিশন থেকে বেরিয়ে আসার সময় সেখানে বিজেপি প্রার্থীদের নিয়ে হাজির হন সুকান্ত মজুমদার। এরপর দুজনেই বিক্ষোভে সামিল হন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majundar: ‘‘সন্ধেবেলায় বললে সিরিয়াসলি নেবেন না’’! মদনকে তীব্র কটাক্ষ সুকান্তর, কিন্তু কেন?

    Sukanta Majundar: ‘‘সন্ধেবেলায় বললে সিরিয়াসলি নেবেন না’’! মদনকে তীব্র কটাক্ষ সুকান্তর, কিন্তু কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য নির্বাচন কমিশনে আগের দিন দায়িত্ব পেয়েই পরের দিন পঞ্চায়েত ভোটের ঘোষণা, আর ঠিক তার পরের দিন থেকেই নমিনেশন। অন্যদিকে মনোনয়ন পত্র জমা দিতে গিয়ে রাজনৈতিক দলের কর্মীরা পাচ্ছেন না ফর্ম। বিডিও বলছেন, আমরা এখনো পুরোপুরি প্রস্তুত হতে পারেনি। তাই যদি হয়, তাহলে কেন এতো তাড়াতাড়ি ভোট ঘোষণা? প্রশ্ন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের।

    কোথায় বলেন বিজেপি (BJP) নেতা সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)?

    হুগলির পুরশুড়ার চিলাডিঙ্গি এলাকায় একটি জনসভায় বিজেপির রাজ্য সভাপতি যোগ দিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশন এবং তৃণমূল নেতাদের তীব্র সমালোচনা করেন। সেই সঙ্গে কিছু প্রশ্নও তোলেন তিনি। পাশাপাশি তিনি নাম না করে বলেন – শুধু মাত্র অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) বাঁচানোর জন্য বিশেষ কৌশল! নাকি বিজেপির সভা বন্ধ করার জন্য এতো তাড়াতাড়ি করে পঞ্চায়েত নির্বাচন ঘোষণা? সভা থেকে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে দলদাস বলে কটাক্ষ করেন, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

    সাংবাদিকদের প্রশ্ন উত্তরে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    এইদিন হুগলির খানাকুলেও আরও একটি জনসভা করেন বিজেপির (BJP) এই নেতা। খানাকুলে বিজেপির এই জনসভায় সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন। তিনি সরাসরি কিছু প্রশ্নের উত্তর দেন, যা রাজনৈতিক মহলে বেশ সরগরম করে দিয়েছে। প্রশ্ন-উত্তর গুলি হল,

    প্রশ্ন – মনোনয়নের পয়লা দিনেই বিরোধীশূন্য করার হুশিয়ারি মদন মিত্রের (Madan Mitra)।

    উত্তর – মদন দার বয়স হয়ে গেছে এখন, সন্ধ্যেবেলা বলেছেন না সকালে বলেছেন, সেটা আগে জানতে হবে, তার উপর নির্ভর করবে; সন্ধ্যাবেলা বললে সিরিয়াসলি নেবেন না।

    প্রশ্ন – মাঠে বিরোধী কোনও খেলোয়াড় নেই, তাই তিনি খেলতে পারবেন না, সেই কারণে মনমরা হয়ে যাচ্ছে, বলছেন মদন মিত্র।

    উত্তর – বাঁকুড়া সহ বিভিন্ন জেলাতে ডিসিয়ার তোলার জন্য সব থেকে ভীড় বিজেপি কর্মীদেরই ছিল।

    প্রশ্ন – টুকটাক অশান্তি না হলে হয়, আগে সিপিএমের আমলে বোমা ছিলো আর এখন আমাদের আমলেও আছে।

    উত্তর – আমরা তো সেটাই বলছি সিপিএম আর তৃণমূলের মধ্যে কোনও পার্থক্য নেই।

    প্রশ্ন – ১০০ শতাংশ ভোট না মেরে দিলে হয়? ইঙ্গিতে ছাপ্পা ভোটের কথাই বলা হচ্ছে।

    উত্তর – ওনার দল কী করতে পারে, উনি সেটা ভালো জানেন, যখন তাঁকে সামান্য মুখ খুলার পর বলতে হয়, যা করার আমার সাথেই করুক আমার পরিবারের প্রতি প্রতিহিংসা মূলক কাজ করবেন না। এর থেকেই প্রমাণ তৃণমূল প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে কী কী করতে পারে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: রাজ্যে বিজেপির বিকল্প নেই, দেখিয়ে দিল সাগরদিঘি, তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: রাজ্যে বিজেপির বিকল্প নেই, দেখিয়ে দিল সাগরদিঘি, তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ রাজ্যে বিজেপির বিকল্প নেই। সাগরদিঘির বিধায়ক বাইরন বিশ্বাস তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় সেটাই আরও একবার প্রমাণিত হল। সোমবার সকালে দলীয় কর্মসূচিতে এনজেপি স্টেশনে এসে একথা বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “আমি সাগরদিঘির উপ নির্বাচনের আগেই বলেছিলাম, বাইরন বিশ্বাস যদি জয়ী হন, তাহলে কতদিন কংগ্রেসে থাকবেন, সেটা অধীরদাও জানেন না। সেটাই বাস্তবায়িত হল। বাইরন বিশ্বাস এখন মীরজাফর বিশ্বাস। আসলে কংগ্রেস, সিপিএম এবং তৃণমূল দিল্লিতে একসঙ্গে চা খায়। হাতে হাত রেখে চলে। তাদের একটাই উদ্দেশ্য, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বিজেপিকে উৎখাত করা। কাজেই বাইরনের কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে যাওয়াটা স্বাভাবিক ঘটনা। তাতে আর একবার মানুষ বুঝল, এরাজ্যে বিজেপি ছাড়া তৃণমূলের বিকল্প কেউ নেই।”

    অভিষেককে নিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    কিছুদিন আগেই সিবিআই দফতরে দিনভর জেরা করা হয়েছিল তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। ফের অভিষেককে ইডি তলব করেছে। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) এদিন বলেন, “ইডি অভিষেককে তলব করেছে ভালো কথা। কিন্তু, বারবার গিয়ে ফিরে এলেই মুশকিল। আমরা চাইছি, বারবার যাওয়ার কষ্ট বন্ধ হোক। একেবারেই তিনি চলে যান।” তৃণমূলের যোগ্য প্রার্থী নির্বাচনের জন্য অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ার কর্মসূচি নিয়েও এদিন কটাক্ষ করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি বলেন, “প্রকৃত তৃণমূলীদের মধ্য থেকে যোগ্য প্রার্থী বাছাইয়ের কথা যদি অভিষেক বলে থাকেন, তাহলে তাঁরই তৃণমূলে স্থান হবে না। কারণ তিনি প্রকৃত তৃণমূল নন। ২০১১ সালের আগে তিনি তৃণমূলে ছিলেন না। যাঁরা পরিশ্রম করে তৃণমূলকে রাজ্যে ক্ষমতায় এনেছেন, তাঁদের মাথার ওপর পা রেখে তিনি তৃণমূলে এসেছেন।”

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যে স্বপ্ন দেখছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তা স্বপ্নই থেকে যাবে বলে জানান সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “গতবারও কলকাতার ব্রিগেডে ২২-২৩ টা দল নিয়ে হাত তুলে কীর্তন করে ছবিও তুলেছিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি। এবারও স্বপ্ন পূরণ হবে না। কারণ, মানুষ ঠিক করে নিয়েছেন এবারও নরেন্দ্র মোদিকে তাঁরা প্রধানমন্ত্রী করবেন। বিজেপি অনেক বেশি আসন নিয়ে ফের ক্ষমতায় আসবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “বিস্ফোরণে পুড়লে বা মৃত্যু হলে তবেই সরকারি চাকরি মিলবে?” প্রশ্ন সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “বিস্ফোরণে পুড়লে বা মৃত্যু হলে তবেই সরকারি চাকরি মিলবে?” প্রশ্ন সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বোমা বিস্ফোরণে পুড়ে গেলে তবেই কী সরকারি চাকরি মিলবে? প্রশ্ন তুললেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। খাদিকুল গ্রামে বিস্ফোরণে মৃতদের পরিবারকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তরফে আর্থিক সাহায্য প্রদান করা হয়। নিহতদের পরিবারের কয়েকজনকে সরকারি চাকরির নিয়োগপত্রও তুলে দেওয়া হয়। এ প্রসঙ্গেই কটাক্ষ করেন সুকান্ত।

    মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ সুকান্তর

    রাজ্যে বিরোধীরা বারবারই অভিযোগ করে যে, বাংলায় এখন আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই। বারুদের স্তুপের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে গোটা পশ্চিম বাংলা। সম্প্রতি পূর্ব মেদিনীপুরের এগরার খাদিকুলে ভয়াবহ বিস্ফোরণে এগারো জনের মৃত্যুর পর সরব হয় বিজেপি। খাদিকুল গ্রামে বিস্ফোরণে মৃতদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শনিবার দেখা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নিহতদের পরিবারের হাতে আর্থিক ক্ষতিপূরণ তুলে দেওয়ার পাশাপাশি পরিবার পিছু একজনকে সরকারি হোম গার্ডের চাকরির নিয়োগপত্রও এদিন তুলে দেন মমতা। এ প্রসঙ্গেই সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘নয় বোমা বিস্ফোরণে মৃত্যু হবে, না হলে বগটুইয়ের মতো পুড়ে মরতে হবে। তাহলেই মিলবে সরকারি চাকরি আর ক্ষতিপূরণ। যোগ্যরা তো পরীক্ষা দিয়ে চাকরি পাবেন না’।

    আরও পড়ুন: মমতার নির্দেশকে থোড়াই কেয়ার! নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধনে হাজির শিশির-দিব্যেন্দু

    নতুন সংসদ ভবন নিয়ে সুকান্ত

    নতুন সংসদ ভবন উদ্বোধন নিয়ে বিরোধীদের কটাক্ষেরও এদিন জবাব দিলেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এটা দেশের কাছে এক গর্বের মুহূর্ত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধন করেছেন রবিবার। বিরোধীরা এটা নিয়ে শুধু শুধু অপপ্রচার করছেন বলেও দাবি করেন সুকান্ত। তিনি বলেন, ‘বিরোধীরা হাস্যকর কথা বলছে। বিহারে বিধানসভা উদ্বোধন করেছিলেন নীতীশ কুমার। লোকসভায় সর্বোচ্চ নেতা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। তিনি নতুন সংসদ ভবন উদ্বোধন করেছেন এটাই স্বাভাবিক। যাঁরা রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোট দিলেন না, আজ তাঁরাই রাষ্ট্রপতি কেন উদ্বোধন করলেন না প্রশ্ন তুলছেন।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: কলকাতার শেরিফ করা হোক সৌরভকে, দাবি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: কলকাতার শেরিফ করা হোক সৌরভকে, দাবি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁকে সম্মান দিয়েছে ত্রিপুরার (Tripura) বিজেপি (BJP) সরকার। ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর করা হয়েছে তাঁকে। বাংলার ছেলে হলেও, এ রাজ্যে পানি পাননি তিনি। তিনি প্রাক্তন ক্রিকেটার সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। এবার তাঁকেই কলকাতার শেরিফ করার দাবি জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    সুকান্তর (Sukanta Majumdar) দাবি

    তিনি বলেন, “সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় একজন আইকন। তাঁকে নিয়ে বাংলা এবং বাঙালি পরিচয় দিতে গর্ববোধ করে। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উচিত ছিল সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে আগেই ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর করা। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন সরকার সৌরভকে এ ব্যাপারে মর্যাদা দেয়নি। ত্রিপুরায়ও প্রচুর বাঙালি রয়েছেন। ত্রিপুরার পর্যটন দফতরের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর সৌরভ হওয়ায় আমরা খুশি। আমরা ত্রিপুরা সরকারকে ধন্যবাদ জানাই সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের মতো একজন ব্যক্তিত্বকে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসেবে বেছে নেওয়ার জন্য।” বালুরঘাটের সাংসদ বলেন, “রাজ্য সরকারের কাছে আমি দাবি করছি যে কলকাতায় এই মুহূর্তে কোনও শেরিফ নেই। সৌরভকে অবিলম্বে শেরিফ করা হোক।”

    কেন্দ্রীয় হারে ডিএ

    বিজেপি যে ডিএ আন্দোলনকারীদের সঙ্গে রয়েছে, এদিন তা আরও একবার মনে করিয়ে দেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বন্ধু। সেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন সরকারি কর্মীদের ৪২ শতাংশ পর্যন্ত ডিএ দিচ্ছেন। তাই দিদি যখন তামিলনাড়ুর দেখাদেখি দ্য কেরালা স্টোরি বাতিল করেছিলেন, তাহলে এবার তামিলনাড়ুর দেখাদেখি এখানে ডিএটাও নিশ্চয়ই দেবেন।” তিনি আরও বলেন, “দিদি, আপনি তো কথায় কথায় এগিয়ে বাংলা বলেন। এবার তো এগিয়ে তামিলনাড়ু হয়ে গেল, বাংলা কোথায় গেল? বাঙালি কোথায় এগোল?”

    আরও পড়ুুন: কর্নাটকের কংগ্রেস সরকারের কাছে ‘হিন্দু বিরোধী’ তিন দাবি অ্যামনেস্টি ইন্ডিয়ার!

    প্রসঙ্গত, কলকাতার শেরিফ পদটি অরাজনৈতিক। শহরের কোনও বিশিষ্ট ব্যক্তিকেই এই পদে বসানো হয়। নিয়োগ হয় এক বছরের জন্য। শেরিফের একটি অফিস থাকে, থাকেন কর্মীও, তবে নির্বাহী কোনও ক্ষমতা শেরিফের থাকে না। মেয়রের ঠিক পরের পদটিই হল শেরিফের। ভারতের একমাত্র মুম্বই ও কলকাতায় রয়েছে ঐতিহ্যবাহী এই পদটি। কলকাতার প্রথম শেরিফ ছিলেন দিগম্বর মিত্র। ১৮৭৪ সালে কলকাতার শেরিফ হয়েছিলেন তিনি। ২০০১ সালে শেরিফ হয়েছিলেন বিখ্যাত রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী সুচিত্রা মিত্র। ২০১৩ সালে তৃণমূল সরকার ওই পদে বসান অভিনেতা রঞ্জিত মল্লিককে। ২০১৯ সালে বসানো হয়েছিল মণিশঙ্কর মুখোপাধ্যায়কে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar:  “অপদার্থ সরকারের নিজে থেকে পদত্যাগ করা উচিত”, কেন বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: “অপদার্থ সরকারের নিজে থেকে পদত্যাগ করা উচিত”, কেন বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপদার্থ সরকারের পদত্যাগ করা উচিত। মঙ্গলবার বালুরঘাটে দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) একথা বলেন। সম্প্রতি তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করেন, কেন্দ্র ১০০ দিনের টাকা না দেওয়াতেই রাজ্যের মানুষকে বাজি কারখানায় কাজ করতে হচ্ছে। এই বিষয় নিয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, “রাজ্যে কর্ম সংস্থান নেই বলে লোকে ১০০ দিনের কাজের জন্য অপেক্ষা করছেন। ১০০ দিনের কাজের মজুরি মাত্র ২০৭ টাকা। সামান্য এই মজুরির জন্য মানুষ কাজ করতে রাজি হচ্ছে। তার মানে রাজ্যে কর্মসংস্থানের কোনও জায়গা নেই। ৮ ঘণ্টা কাজ করার পর ৪০০-৫০০ টাকা রোজগারের ব্যবস্থা না থাকলে এই অপদার্থ সরকারের নিজে থেকে পদত্যাগ করা উচিত”।

    অত্যধিক গরমে এত বিস্ফোরণ! সৌগত রায়ের নতুন তত্ত্ব প্রসঙ্গে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আমরা শুনেছি গরমে অনেক মানুষের মাথাও খারাপ হয়ে যায়। সম্ভবত বয়স হলে মাথা খারাপের সংখ্যাটা বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হচ্ছে সৌগতবাবুর এমনি একটা রোগ হয়েছে। গরমে তাঁর মাথাটা একটু খারাপ হয়ে গিয়েছে”।

    বিজেপির মেডিক্যাল ক্যাম্পে রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)

    মঙ্গলবার দুপুরে বালুরঘাট শহরের নেতাজি স্পোর্টিং ক্লাবে বিজেপির উদ্যোগে একটি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়। সেখানে সুকান্তবাবুসহ অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্বরা উপস্থিত ছিলেন। এদিন বালুরঘাট শহর সহ জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু থেকে বয়স্ক মানুষরা এই ক্যাম্পে চিকিৎসার সুবিধা নিতে আসেন। মূলত যে সমস্ত বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন প্রতিবন্ধী কার্ড রয়েছে তারা এই ক্যাম্পে চিকিৎসার সুবিধা নিতে পারবে। এদিন দুপুর বারোটা থেকে এই বিকেল ক্যাম্পটি শুরু হয়।  আজকে শুধুমাত্র পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয়। আগামী এক মাসের মধ্যেই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প করে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দেওয়া হবে। এই বিষয়ে সুকান্তবাবু (Sukanta Majumdar) বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের দ্বারা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষদের পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হচ্ছে। পাশাপাশি তিন চাকা সাইকেল, শ্রবণযন্ত্র এই সব দেওয়ার ক্যাম্প চলছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Attacks Mamata: ‘‘মমতা লোকের কতটা ক্ষতি করতে পারেন, মদনের কথাই প্রমাণ’’! কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Attacks Mamata: ‘‘মমতা লোকের কতটা ক্ষতি করতে পারেন, মদনের কথাই প্রমাণ’’! কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসকেএম-কাণ্ডের জেরে শনিবার নাম না করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ করেন দলেরই বিধায়ক মদন মিত্র। প্রয়োজন হলে বিধায়ক পদ, এমনকি রাজনীতিও ছেড়ে দেবেন বলে হুঙ্কার দেন তিনি। শুধু তাই নয়, রীতিমতো সাংবাদিকদের সামনে কামারহাটির বিধায়ককে বলতে শোনা যায়— তাঁর ক্ষতি করলেও তাঁর পরিবারের কারও প্রতি যেন ‘প্রতিহিংসামূলক আচরণ’ না করা হয়। তাঁর পরিবারের কেউ যেন ক্ষতি না করে।

    মমতা নিয়ে ঠিক কী বলেছেন সুকান্ত

    মদন মিত্রর এই মন্তব্যের প্রেক্ষিতেই সুকান্ত মজুমদার জানান, এর থেকেই পরিষ্কার, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কতটা প্রতিহিংসাপরায়ণ হতে পারেন। কারও ক্ষতি করতে মমতা কতদূর যেতে পারেন, তা মদন মিত্রর কথাতেই স্পষ্ট। এদিন সাংবাদিক বৈঠকে বিজেপি রাজ্য সভাপতি বলেন, “মদন মিত্র প্রমাণ করে দিয়েছেন তার মত দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতার বাড়ির লোকেরও ক্ষতি করতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তার দল কি কি করতে পারে মদন মিত্র সেটা হাটে হাঁড়ি ভেঙে দিয়েছেন।”

    আরও পড়ুন: “তৃণমূল মমতা-অভিষেকের একার দল নয়”, এসএসকেএমকাণ্ডে তোপ মদনের

    গতকাল রাতে মদন মিত্র দাবি করেন, তৃণমূল আমলে তাঁর থাকা সত্ত্বেও পিজি-তে ভর্তি নেয়নি। এই প্রসঙ্গে পূর্বতন বাম জমানার উল্লেখ করে তুলনাও করেন কামারহাটির বিধায়ক। মদনের এই মন্তব্য নিয়েও প্রতিক্রিয়া দেন সুকান্ত। জানিয়ে দেন, মদন মিত্রের কথা থেকেই প্রমাণিত স্বাস্থ্য পরিষেবা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী যে দাবিগুলো করেন সেগুলো মিথ্যে দাবি। বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর কথা যে ভুল, সেটা তার দলের লোকেরাই প্রমাণ করছে।”

    কেন মদন মিত্র বেসুরো? তার কারণ…

    মদন মিত্রের ক্ষোভের কারণ কী? প্রশ্নের জবাবে সুকান্তবাবু বলেন, ‘‘এ দিল মাঙ্গে মোর। মন্ত্রী হতে পারেননি, তাই দুঃখে এসব করছেন।’’ তিনি যোগ করেন, মদন মিত্র অনেক দিন ধরেই তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে বিক্ষুব্ধ। অনেকদিন ধরেই দলের বিরুদ্ধে একাধিক কথা বলছেন। মদন মিত্রর দাবি, গত ৫ বছরে মুখ্যমন্ত্রী তার সঙ্গে ৫ মিনিটও কথা বলেননি। এই প্রেক্ষিতে বিজেপি রাজ্য সভাপতি জানান, “এখন আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মদন মিত্রর দিদি নন। এখন শুধু ভাইপো ছাড়া তিনি আর কারও সঙ্গে সেভাবে কথা বলেন না।’’

  • Sukanta Majumdar: ‘‘মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ব্যর্থ’’! তৃণমূলের ১২ বছর পূর্তিতে মমতাকে আক্রমণ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘‘মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ব্যর্থ’’! তৃণমূলের ১২ বছর পূর্তিতে মমতাকে আক্রমণ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ‘‘মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ব্যর্থ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়’’! তৃণমূলের ১২ বছর পূর্তিতে ট্যুইটে মমতাকে এভাবেই খোঁচা দিলেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। প্রসঙ্গত, শনিবারই তৃণমূল সরকার ১২ বছর পূর্ণ করল। ২০১১ সালের ২০ মে মুখ্যমন্ত্রী হিসেব প্রথমবার শপথ নেন মমতা। অন্যদিকে, শুক্রবার গোসাবার একটি জনসভা থেকেও মমতা সরকারকে একহাত নেন বালুরঘাটের সাংসদ। সুকান্তর দাবি, পিসি ভাইপো একসঙ্গে জেলে যাবে, ঠিক অনুব্রত-সুকন্যার মতো।

    তৃণমূল সরকারের ১২ বছর পূর্তি উপলক্ষেও খোঁচা বিজেপির রাজ্য সভাপতির

    প্রসঙ্গত, ২০১১ সালের ২০ মে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে প্রথমবারের জন্য শপথ নিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তা নিয়ে শনিবার সকালে ট্যুইট করেন মুখ্যমন্ত্রী। পাল্টা ট্যুইটে মুখ্যমন্ত্রীকে এক হাত নেন বালুরঘাটে সাংসদ। সুকান্ত (Sukanta Majumdar) লেখেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ব্যর্থ। বাংলার সব মানুষ জেনে গিয়েছে, গত ১২ বছর ধরে আপনি এবং আপনার দলের সমস্ত সম্পদ দুর্নীতি শিখরে পৌঁছেছেন। বাংলার সমস্ত জায়গায় লাগামহীন হিংসা চলছে।’’

    এদিন মমতার ট্যুইট করা অংশের স্ক্রিনশট তিনি পোস্ট করেন। তাতে লেখেন, ‘‘জনতার আদালত আপনার বিচার হবে বাংলার মানুষ সবকিছু দেখছে।’’

    অভিষেক প্রসঙ্গে….

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সিবিআই দফতরে হাজিরা নিয়ে সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) কটাক্ষ, ‘‘ভাইপোর পথে পথে পিসিও যাবে, যেমন অনুব্রত মণ্ডল ও তার মেয়ে সুকন্যা মণ্ডল জেলে রয়েছেন। ঠিক সেভাবে পিসি-ভাইপোও জেলে থাকবে।’’ অভিষেক প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন,  ‘‘ইডি-সিবিআই একের পর এক ডাকছে তাঁকে। আর সেখান থেকে বাঁচতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। কিন্তু কোন লাভ হবে না। সুপ্রিম কোর্টে গিয়েও তিনি বাঁচতে পারবেন না।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘‘বারেবারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান এবার…’’! অভিষেককে কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘‘বারেবারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান এবার…’’! অভিষেককে কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhisek Banerjee) সমন করেছে সিবিআই। শনিবার সকালেই তাঁকে হাজিরা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সমন পাওয়ার পরেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘অপরাধ করলে ফাঁসির দড়িতে আমাকে ঝুলিয়ে দেবেন।’’ সেই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এদিন অভিষেককে তীব্র কটাক্ষ করলেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সিবিআই সমনের কপি নিজের ট্যুইটারে পোস্ট করে তৃণমূলের সেকেণ্ড-ইন-কমান্ডকে তীব্র আক্রমণ শানান বালুরঘাটের সাংসদ।

    ট্যুইটে কী বললেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)?

    অভিষেক (Abhisek Banerjee) প্রসঙ্গে এদিন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) তাঁর ট্যুইটারে লেখেন, ‘‘জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন হব! ফাঁসির মঞ্চে চড়ব! আবার অব্যাহতি চাইতে কোর্টেও যাব, এক মুখে এত রকম কথা! নির্দোষ হলে জিজ্ঞাসাবাদে সহযোগিতা করতে এত ভয় কেন আপনার? আগেই সহযোগিতা করলে ২৫ লাখের থাপ্পর হজম করে সিবিআই এর কাছে যেতে হতো না। বারেবারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান এবার ঘুঘু তোমার বধিব পরাণ!’’

    বিচারপতি অমৃতা সিনহার নির্দেশে হাজিরা দিতে হচ্ছে অভিষেককে 

    নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষের চিঠি সংক্রান্ত মামলার পরিপ্রেক্ষিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে হাজিরা নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কিন্তু পরে টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দেওয়ার ইস্যুতে তাঁকে এই মামলা থেকে সরানো হয় এবং তাঁর বদলে আসেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। হাকিম বদলেও হুকুম বহাল থাকে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে সিবিআই দফতরে হাজিরা, তার সঙ্গে ২৫ লক্ষ টাকা জরিমানার নির্দেশ দেন বিচারপতি সিনহা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘পিসি দেয় ৫, তো ভাইপোর ২৫’’! শুভেন্দু কেন বললেন জানেন?

    Suvendu Adhikari: ‘‘পিসি দেয় ৫, তো ভাইপোর ২৫’’! শুভেন্দু কেন বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় তৃণমূলের (TMC) সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে ইডি-সিবিআই। বৃহস্পতিবার এই মর্মে নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অমৃতা সিনহা। তার পরেই তৃণমূল নেতার দিকে ট্যুইট-বাণ নিক্ষেপ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Aadhikari)। তিনি লিখেছেন, ‘গোদের ওপর বিষফোঁড়া। এতদিন শোনা যেত বাপ নম্বরি তো বেটা দশ নম্বরি। এখন নতুন সংস্করণ, পিসি দেয় ৫, তো ভাইপোর ২৫! স্বভাব যেমন, তাই পাঁচ গুণ বেশি দিস!’   

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ…

    নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন প্রাক্তন তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ। গ্রেফতার হওয়ার পরেই তাঁকে বহিষ্কার করে তৃণমূল। পরে তিনি দাবি করেন, তদন্তকারীরা তাঁর মুখ দিয়ে অভিষেকের নাম বলানোর জন্য চাপ দিচ্ছেন। অভিযোগ জানিয়ে নিম্ন আদালতের পাশাপাশি হেস্টিংস থানায়ও চিঠি দিয়েছিলেন কুন্তল। ওই চিঠি প্রসঙ্গে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ ছিল, ইডি কিংবা সিবিআই প্রয়োজনে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জেরা করতে পারে। হাইকোর্টের সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন অভিষেক। সেখান থেকে আবার হাইকোর্টে ফেরে মামলাটি।

    পরে অন্য একটি ঘটনার জেরে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে এ সংক্রান্ত মামলা বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চ থেকে সরিয়ে পাঠানো হয় বিচারপতি সিন্‌হার বেঞ্চে। বিচারপতি সিন্‌হাও জানিয়ে দেন, ইডি-সিবিআই চাইলে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে অভিষেককে। সেই সঙ্গে আদালতের মূল্যবান সময় নষ্ট করায় অভিষেক ও কুন্তলের ২৫ লক্ষ টাকা করে জরিমানাও করা হয়।

    সুকান্তের কটাক্ষ-বাণ

    কলকাতা হাইকোর্টের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন অভিষেক। এ প্রসঙ্গে অভিষেককে কটাক্ষ করেছেন বিজেপির (Suvendu Aadhikari) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, “উনি যেখানেই যান না কেন, ওঁর জেলযাত্রা সময়ের অপেক্ষা মাত্র। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, শুনলাম উনি (অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়) হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছেন। তা উনি যেতেই পারেন। আদালতের দরজা সবার জন্য খোলা। কিন্তু প্রশ্ন হল, কেন যাচ্ছেন? সুপ্রিম কোর্ট যেদিন এই মামলা থেকে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে সরাল, সেদিন উনি বলেছিলেন কোর্টের রায় স্বাগত। সিবিআই হোক বা ইডি যে যখনই ডাকবেন, উনি যাবেন তদন্তে সহযোগিতা করতে। তাহলে এখন অসুবিধার কী আছে?”সুকান্ত বলেন, মনে রাখতে হবে, সুপ্রিম কোর্টের মহামান্য বিচারপতি শুধু এজলাস বদলেছিলেন, বিচারপতি বদলেছিলেন, বিচারে হস্তক্ষেপ করেননি। তাই যেখানেই যান ওঁকে আজ নয় কাল সিবিআইয়ের মুখোমুখি হতেই হবে। যদি কোনও অন্যায় করে থাকেন, বিচার হবে। ওঁর জেলযাত্রা সময়ের অপেক্ষা মাত্র”।

    আরও পড়ুুন: “গুরু পাপে, লঘু দণ্ড”! এগরায় গিয়ে রাজ্য সরকার ও পুলিশের বিপক্ষে বিস্ফোরক দিলীপ

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share