Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • Calcutta High Court: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! এবার কলকাতা হাইকোর্টে খারিজ এমবিবিএসের মেধা তালিকা

    Calcutta High Court: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! এবার কলকাতা হাইকোর্টে খারিজ এমবিবিএসের মেধা তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! এবার এমবিবিএসের (MBBS) মেধা তালিকা (Merit List) খারিজের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। চলতি বছর যে মেধা তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, সেই তালিকাই বাতিল করে ফের নয়া তালিকা প্রকাশের নির্দেশ আদালতের। দুঃস্থ শ্রেণির জন্য ১০ শতাংশ সংরক্ষণের নির্দেশ ছিল। সেই নির্দেশ কার্যকর হয়নি। সেই কারণেই কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অনিরুদ্ধ রায় সোমবার এই  মেধা তালিকা খারিজের নির্দেশ দেন। এক সপ্তাহের মধ্যে নয়া তালিকা প্রকাশের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

    মামলার কারণ…

    মামলাকারী তিস্তা দাস নিট পাশ করেছিলেন। মেধাতালিকায় তাঁর নামও ছিল। তিস্তার তরফে তাঁর আইনজীবী দাবি করেন, মেধা তালিকা প্রকাশের ক্ষেত্রে সংরক্ষণের নিয়ম মানা হয়নি। তাই তাঁর মক্কেল যোগ্য হওয়া সত্ত্বেও অনেক দূরের মেডিক্যাল কলেজে ভর্তির সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁর দাবি, সংরক্ষণের নিয়ম মানা হয়নি বলেই এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ৩ হাজার ৪১৪ জন প্রার্থীর মধ্যে ১০ শতাংশ দুঃস্থদের জন্য সংরক্ষিত হওয়ার কথা। কিন্তু করা হয়েছে মাত্র ২৩৪ জনকে। শতাংশের হিসেবে মাত্র ৬। তিস্তার আইনজীবী আদালতে (Calcutta High Court) জানান, সংরক্ষণের এই নিয়ম না মানায় তাঁর মক্কেল যোগ্য হয়েও অনেক দূরের কলেজে ভর্তির সুযোগ পাচ্ছেন। বিষয়টি নিয়ে সওয়াল জবাব শেষ এদিন বিচারপতি ওই তালিকাই খারিজ করে দেন।

    আরও পড়ুন: ফের ধাক্কা রাজ্যের, ঝালদায় প্রশাসক বসানোর নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিল হাইকোর্ট

    রাজ্যসভার সাংসদ তৃণমূলের চিকিৎসক নেতা শান্তনু সেন বলেন, বিচারাধীন বিষয় নিয়ে বিতর্কিত কিছু বলব না। তবে একথা বলতে পারি, যখন আমরা পড়াশোনা করেছি, তখন হাতেগোণা কয়েকটি মেডিক্যাল কলেজ, কয়েকটি মাত্র এমবিবিএসের আসন ছিল। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গত ১১ বছরে যে পরিমাণ মেডিক্যাল কলেজ তৈরি করেছেন, তা দৃষ্টান্ত। প্রায় সাড়ে চার হাজার এমবিবিএস ডাক্তারি আসনও তৈরি করেছেন। পশ্চিমবঙ্গের ছাত্রছাত্রীরা চিকিৎসার জগতে যাওয়া বা মেডিক্যাল নিয়ে পড়াশোনা করার অনেক সুযোগ পেয়েছেন। সুতরাং আদালতের (Calcutta High Court) সেই বিষয়টি দেখা উচিত। তিনি বলেন, কারণ একটা নির্দেশের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। কিছুদিন আগেই বালুরঘাটের সাংসদ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ট্যুইটারে নিটের ফল নিয়ে সরব হয়েছিলেন। তাঁর অভিযোগ, শান্তনু সেনের মেয়ে সৌমিলি নিট পাশ না করেই মেডিক্যাল পড়ছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Sukanta Majumdar: “যখন খেলা হবে, তা ভয়ঙ্কর হবে’, তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “যখন খেলা হবে, তা ভয়ঙ্কর হবে’, তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খেলা হলে এক পক্ষের হবে না। আর যখন খেলা হবে, তা ভয়ঙ্কর হবে। শুক্রবার রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলকে (TMC) এই ভাষায়ই হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন ব্যারাকপুরের চিড়িয়া মোড়ে দলীয় সভার আয়োজন করে বিজেপি। এই সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন সুকান্তই। শাসক দলের পাশাপাশি এদিন পুলিশকেও হুঁশিয়ারি দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। কটাক্ষ করেছেন তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকেও।

    খেলা হবে…

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে ‘খেলা হবে’ শব্দবন্ধের ব্যাপক প্রয়োগ করে তৃণমূল। দলের তরফে এনিয়ে গানও শোনানো হয় বিভিন্ন জনসভায়। তারস্বরে বাজানো সেই গানের চোটে ঘুম উড়ে যায় রাজ্যবাসীর। তৃণমূলের সেই অস্ত্রকেই এবার হাতিয়ার করলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। এদিনের সভায় তৃণমূলকে নিশানা করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, আপনারা এক পক্ষকে মারছেন। ভাবছেন বিজেপি কর্মীদের হাত-পা নেই। ঝান্ডার গায়ে ডান্ডা নেই। এটা ভাবলে ভুল করছেন। এর পরেই তিনি বলেন, খেলা হলে এক পক্ষের হবে না। দু পক্ষেরই হবে। আর যখন খেলা হবে, তা ভয়ঙ্কর হবে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, আমরা তো ডাকছি, আপনারা দিল্লিতে আসুন। হাডুডু খেলি! কিন্তু কেউ যেতে চাইছে না। ভাইপো বলছে যাব না। পিসিও বলছে যাব না। সুকান্ত বলেন, কিন্তু কেন যাবে না, সেটাই তো বুঝতে পারছি না।

    আরও পড়ুন: বিজেপি ক্ষমতায় এলে শিল্পের জোয়ার আসবে রাজ্যে! আশ্বাস মহাগুরুর

    এদিনের সভায় অনুব্রত অনুষঙ্গও টানেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, এক সময় চড়াম চড়াম, গুড় বাতাসা খাওয়ানোর কথা বলত, সেই কেষ্টও দিল্লি যেতে চাইছে না। দিল্লিতে গেলে ভাল গুড় বাতাসা, লাড্ডু খাওয়াব। তা সত্ত্বেও দিল্লির লাড্ডু খেতে চাইছে না। এর পরেই সুকান্ত বলেন, তাই সাবধান করছি!গণতন্ত্রকে গণতন্ত্রের মতো চলতে দিন। বিজেপি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী। তার মানে এই নয় যে বিজেপি দুর্বল। সুকান্ত বলেন, তৃণমূল নেতাদের ঠান্ডা করতে জানে বিজেপি কর্মীরা। তার ওষুধও রয়েছে বিজেপির কাছে।

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, ডিসেম্বর মাস পড়ে গেছে। সরকার কাঁপছে। যত বড়ই চোর হোক, পার পাবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রয়েছেন, ততক্ষণ কোনও চোর চুরি করে পার পাবে না। সে যত বড় পদেই থাকুক না কেন। পুলিশের উদ্দেশে সুকান্ত বলেন, শাসক দলের তাঁবেদারি করা ছাড়ুন। আগামিদিনে লোকসভায় বিল আসবে। পুলিশের সংবিধান বিরোধী কাজ করা বন্ধ হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sukanta Majumdar: প্রথম সাক্ষাৎ রাজ্যপাল-বিজেপির রাজ্য সভাপতির, শাসকদলের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ করলেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: প্রথম সাক্ষাৎ রাজ্যপাল-বিজেপির রাজ্য সভাপতির, শাসকদলের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ করলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিসেম্বরেই হবে তৃণমূল সরকারের পতন, এমন হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল রাজ্য বিজেপির তরফে। প্রথমে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং পরে দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) গলাতেও সেই সুর শোনা গিয়েছে। আজ, বৃহস্পতিবারই শুরু হচ্ছে সেই ডিসেম্বর। আর এদিকে আজই রাজভবনে নতুন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসের সঙ্গে প্রথম সাক্ষাৎ করতে গেলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) । আর সূত্রের খবরে জানা গিয়েছে, প্রথমদিনেই তিনি রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে একগুচ্ছ নালিশ নিয়ে হাজির হন। এমনকি রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগে ভরা মোট ৬৩ পাতার নথিও রাজ্যপালের কাছে জমা দিলেন সুকান্ত মজুমদার।

    রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ৬৩ পাতার নথি পেশ রাজ্যপালের কাছে

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, এদিন রাজ্যের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, কৃষি, শিল্পের অবস্থা থেকে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি, এককথায় রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে একাধিক অভিযোগ রাজ্যপালের কাছে তুলে ধরেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) । তিনি এদিন রাজভবন থেকে বেরিয়ে এসে সংবাদমাধ্যমে বলেন, “রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি রাজ্যপালকে জানানো দরকার। রাজ্যের অর্থনৈতিক অবস্থা ধীরে ধীরে আইসিইউতে চলে যাচ্ছে। সরকারি কর্মীদের ডিএ দিতে পারছে না, রাজ্যে যে সমস্ত সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল রয়েছে সেগুলিতে যা যা সুবিধা পাওয়া উচিত সেগুলি মিলছে না। কৃষি, শিল্প বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। কৃষি পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে। এমনকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কিষাণ যোজনা সহজে চালু করতে দেয়নি। শিল্পকেও ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। এই সমস্ত কিছু জানিয়ে আমরা ৬৩ পাতার নথি রাজ্যপালের কাছে জমা দিয়েছি।”

    আরও পড়ুন: ‘‘রামে বিশ্বাস নেই, কিন্তু আমাকে গালি দিতে রাবণকে টানে’’, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    তিনি আরও জানিয়েছেন, আগের রাজ্যপাল থাকাকালীন মমতার সরকার কী কী করেছে, সে বিষয়েও জানানো হয়েছে রাজ্যপালকে। আবার সি ভি আনন্দ বোসের মন্তব্যকে উল্লেখ করে এদিন সুকান্ত মজুমদার বলেন, “রাজ্যপাল বলেছেন, বাংলা সিংহের মত গর্জন করবে। আমি রাজ্যপালের সঙ্গে সহমত। কিন্তু এই সরকার যেভাবে চলছে এটা চলতে থাকলে সেটা হবে না।”

    ফলে প্রথমদিন রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করেই একাধিক অভিযোগ করেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তাই এরপর রাজ্যপালের কী পদক্ষেপ হতে চলেছে, সেদিকে তাকিয়েই রাজ্যবাসী। তবে এর ফলে শাসকদলের অস্বস্তি বাড়ল বলেই মনে করেছে রাজনৈতিক মহল।

  • Suvendu Adhikari: কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন সুকান্ত-শুভেন্দু, কেন জানেন?  

    Suvendu Adhikari: কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন সুকান্ত-শুভেন্দু, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরু হয়েছে বুধবার। এদিনই রাজ্যের বকেয়া টাকা মেটানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী গিরিরাজ সিং। রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদারকে ফোন করে দ্রুত টাকা মিটিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। এদিকে, এরই মধ্যে ১৯ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য সময় চেয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) ও রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বর্তমানে দিল্লিতে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। অধিবেশন চলায় দিল্লিতে রয়েছেন সুকান্তও। এহেন আবহে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চলেছেন সুকান্ত। রাজ্য বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য, মনরেগার প্রকৃত শ্রমিকরা টাকা পান, এটা তাঁদের কাম্য। তবে কোনওভাবেই সেই টাকা যেন তৃণমূল নেতাদের পকেটে না যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে।

    টাকা বন্ধের কারণ…

    খরচের হিসেব না দেওয়ায় রাজ্যকে একশো দিনের কাজের টাকা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল কেন্দ্র। যার জেরে ব্যাপক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে মমতা সরকার। টাকার অভাবে গ্রামাঞ্চলে মুখ থুবড়ে পড়ে একশো দিনের কাজ প্রকল্প। অথচ সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। চাপে পড়ে যায় তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, হিসাব না মেটালে টাকা দেওয়া হবে না। টাকা চেয়ে কেন্দ্রের কাছে বারংবার আবেদন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাতেও কাজ হয়নি। উল্টে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, কেন্দ্রের টাকার ধার ধারেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: মোদি-ম্যাজিকে ভর করে টানা সপ্তমবার গুজরাট দখলের পথে বিজেপি

    একশো দিনের প্রকল্পে টাকা না পেয়ে এতদিন কেন্দ্রকে নিশানা করছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন টাকা পাওয়ার খবর পেয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তিনি। মমতা বলেন, আর্থিক বছর দু মাস বাকি থাকতে টাকা দিলে, সেটা কোনও কাজে আসে না। বলবে, আমরা টাকা দিয়েছি, ওরা কাজ করতে পারেনি। তাঁর প্রশ্ন, কীভাবে হবে? বরাত দিতে সময় লাগে না? কাজ তৈরি করতে সময় লাগে না? মমতা বলেন, সঠিক সময়ে টাকা দেওয়া দরকার। এটা তো এক ধরনের চালাকি! আর্থিক বছরের শেষে কিছু দিয়ে দাও। যেন ভিক্ষা দিচ্ছে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: রাজ্যপালের শপথ অনুষ্ঠানে গরহাজির শুভেন্দু-সুকান্তরা, কেন?

    Suvendu Adhikari: রাজ্যপালের শপথ অনুষ্ঠানে গরহাজির শুভেন্দু-সুকান্তরা, কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যপালের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণপত্র পেয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তবে পছন্দ হয়নি সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট। তাই নয়া রাজ্যপালের (Governor) শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন না শুভেন্দু। ওই অনুষ্ঠানে বসার ব্যবস্থা হয়েছে স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের নির্দেশে। সেই কারণেই মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। এদিনের অনুষ্ঠানে হাজির হননি বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও (Sukanta Majumdar)।  

    নেপথ্য কাহিনি…

    প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় উপরাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেওয়ার পর অস্থায়ী রাজ্যপালের পদে বসেন লা গণেশন। সেবার আমন্ত্রণই জানানো হয়নি শুভেন্দুকে। মঙ্গলবার বিধানসভায় সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, রাজ্য সরকারের তরফে অস্থায়ী রাজ্যপাল লা গণেশনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। দেখা যাক, এবার আমন্ত্রণ পাই কিনা। এরই কিছুক্ষণের মধ্যেই বিরোধী দলনেতার কাছে পৌঁছয় রাজভবনে নয়া রাজ্যপালের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র। এই অনুষ্ঠানেই যাচ্ছেন না শুভেন্দু। কেন যাচ্ছেন না রাজ্যের বিরোধী দলনেতা? এর উত্তর শুভেন্দু দিয়েছেন ট্যুইট বার্তায়। নয়া রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি শুভেন্দু লিখেছেন সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট হয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসের নির্দেশে। অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে তথ্য সংস্কৃতি দফতর। এই দফতরের কাজকে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)) ‘অসাংস্কৃতিক আচরণ’ বলে উল্লেখ করেছেন। কারণ, শুভেন্দুর বসার ব্যবস্থা হয়েছে দুই দলবদলু কৃষ্ণ কল্যাণী এবং বিশ্বজিৎ দাসের পাশে। কৃষ্ণ এবং বিশ্বজিৎ দুজনেই বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়ে রাজনীতির ঘোলা জলে মাছ ধরতে ভিড়েছেন তৃণমূলে গিয়ে। তাঁদের বিরুদ্ধে দলবিরোধী আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। এই দুই দলবদলুর পাশে বসার আসন হওয়ায় ক্ষুব্ধ শুভেন্দু। রাজ্য সরকারের এই আচরণকে ‘অসৌজন্যের রাজনীতি’ বলে অন্য একটি ট্যুইটে কটাক্ষ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) অভিযোগ, ১৯৫৬ ভোটে নন্দীগ্রামে হেরে যাওয়া এখনও দুঃস্বপ্নের মতো তাড়া করে বেড়াচ্ছে ‘কম্পার্টমেন্টাল’ মুখ্যমন্ত্রীকে। তাই হিংসা করে তিনি এভাবে সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট করেছেন। শুভেন্দুর মতে, বাংলা অ্যাকাডেমি পুরস্কারের বদলে তাঁকে (মুখ্যমন্ত্রীকে) দেওয়া উচিত প্রতিহিংসাপরায়ণ পুরস্কার। মুখ্যমন্ত্রীকে হতভাগ্য রাজনীতিবিদ বলেও উল্লেখ করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। এর পরেই শুভেন্দু লিখেছেন, আমার পক্ষে এই অনুষ্ঠানে যাওয়া সম্ভব নয়। রাজ্যপাল যদি তাঁকে আলাদা করে সময় দেন, এবং সেটা যদি আজই হয়, তাহলে ভাল হয় বলেও জানান শুভেন্দু। কোন প্রটোকল মেনে বিশ্বজিৎ দাস ও কৃষ্ণকল্যাণীকে রাজভবনে আমন্ত্রণ পাঠানো হয়েছে? প্রশ্ন শুভেন্দুর। এদিকে, শুভেন্দুকে দুই দলবদলুর পাশে ঠাঁই দেওয়া হলেও, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার সাংসদ হলেও তাঁকে আসন দেওয়া হয়েছে তৃণমূল সাংসদের পিছনে। তাই অনুষ্ঠানে যাননি তিনি।  

     

    আরও পড়ুন: ‘শান্তিকুঞ্জে’র সামনে ‘অশান্তি’ তৃণমূলের, সিবিআই চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির কাছে সারেন্ডার করেছেন’, বললেন সুকান্তও

    Sukanta Majumdar: ‘মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির কাছে সারেন্ডার করেছেন’, বললেন সুকান্তও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী (CM) বিজেপির (BJP) কাছে সারেন্ডার করেছেন। রবিবার এ কথা বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) মন কি বাত অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বোলপুরের কাছারিপট্টিতে গিয়েছিলেন সুকান্ত। ওই অনুষ্ঠানে হাজির থাকার কথা ছিল বিজেপির তারকা নেতা মিঠুন চক্রবর্তীরও। তবে অসুবিধা থাকায় মিঠুন হাজির হতে পারেননি। যোগ দিয়েছিলেন সুকান্ত। সেখানেই মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    সংবিধান দিবস…

    শনিবার দেশজুড়ে পালিত হয় সংবিধান দিবস। তার আগের দিন বিধানসভায় এই উপলক্ষে হয় অনুষ্ঠান। বক্তৃতা দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। পরে মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে চায়ের নেমতন্ন করেন। তিন বিধায়ককে নিয়ে শুভেন্দু মুখ্যমন্ত্রীর ঘরেও যান। মমতা-শুভেন্দুর এই সাক্ষাৎকার প্রসঙ্গে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির কাছে সারেন্ডার করেছেন। বিজেপি বিধায়কদের নিয়ে দিল্লি যাবেন বলেছিলেন মমতা। সে প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, কোনও সরকারি অনুষ্ঠানে বিজেপি বিধায়কদের ডাকা হয় না। এখন মুখ্যমন্ত্রী বলছেন, বিজেপি বিধায়কদের নিয়ে দিল্লি যাব। সুকান্ত বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নাকে খত দিয়েছেন!

    আরও পড়ুন: ‘বাংলায় আল্ট্রা ইমার্জেন্সি পরিস্থিতি’, রাজ্য সরকারকে ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ি যাওয়ার কথা তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তা নিয়ে রাজ্যে শুরু হয়েছে নয়া জল্পনা। এদিন সেই জল্পনায় জল ঢেলে দিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, শুভেন্দু অধিকারীর ভাই তৃণমূলের সাংসদ। তিনি তাঁর দলের নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমন্ত্রণ করেছেন। সুকান্ত বলেন, আমরা থার্ড পার্টি। আমরা কী বলব এতে? তিনি বলেন, এটা দলের বিষয় নয়। এদিন পৌষমেলা নিয়েও দলের অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, দু বছর পৌষমেলা বন্ধ ছিল। বিজেপির ঘোষিত স্ট্যান্ড পৌষমেলা আগের মতোই হোক। আমরা বোলপুরের মানুষের সঙ্গে আছি। তিনি বলেন, প্রয়োজনে তাঁদের সঙ্গে রাস্তায় নেমে লড়াই করব।

    রবিবার সুকান্ত (Sukanta Majumdar) যা বললেন, শনিবার তার নান্দীমুখের কাজটি করে রেখেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। মুখ্যমন্ত্রীর সৌজন্যের রাজনীতি এক পাশে সরিয়ে রেখে ঠাকুরবাড়ির জনসভায় শুভেন্দু বলেন, নন্দীগ্রামে ওঁকে হারিয়েছি। গণতান্ত্রিক উপায়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বানাব। রবিবার মন কি বাতের সময় শুভেন্দু উপস্থিত ছিলেন নন্দীগ্রামে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Sukanta Majumdar: ‘‘এত দামী উকিল রাখা কেন?’’, মমতার ‘‘মামলায় টাকা শেষ’’ মন্তব্যের জবাবে সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: ‘‘এত দামী উকিল রাখা কেন?’’, মমতার ‘‘মামলায় টাকা শেষ’’ মন্তব্যের জবাবে সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিধানসভায় এমন এক মন্তব্য করে বসলেন যে, যা নিয়ে আবার জল্পনা শুরু হয়েছে। আর এই মন্তব্য নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়লেন না বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। মুখ্যমন্ত্রী বিবৃতি দিতে গিয়ে বললেন, “মামলা লড়তে গিয়ে শূন্য হয়ে যাচ্ছে রাজ্যের ভাঁড়ার।” আর এই মন্তব্যের পরেই সুকান্ত মজুমদার কটাক্ষের সুরে মুখ্যমন্ত্রীকে তাঁর সমস্যার সমাধান দিলেন।

    মুখ্যমন্ত্রী কী বললেন?

    এর আগেই শিক্ষক নিয়োগে কেন্দ্রীয় তদন্তের মধ্যেই নতুন করে নিয়োগের ক্ষেত্রে আইনি বাধা নিয়ে সরব হয়েছে রাজ্যের শাসক শিবির। তাঁর কথায়, সরকারের বিভিন্ন কাজে আদালত থেকে স্থগিতাদেশ এনে বাধা তৈরি করা হচ্ছে। ফলে নিয়োগ বা অন্যান্য কাজে সেই আইনি লড়াই চালাতেই সরকারের সব অর্থ শেষ হয়ে যাচ্ছে বলে ক্ষোভ উগরে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তাই তিনি বিধানসভায় এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘‘আদালতের কাছেও আবেদন জানাব, বিচারের বাণী যেন নীরবে নিভৃতে না কাঁদে।’’

    তিনি আরও বলেন, ‘‘যখনই আমরা লোক নিতে চাই বা রেশনের (দুয়ারে রেশন) মত প্রকল্প নিই, তখনই আদালতে যায়। আর স্থগিতাদেশ নিয়ে চলে আসছে। আদালতে লড়তে লড়তেই সব টাকা শেষ হয়ে যাচ্ছে।’’ কিন্তু এসব বলেও কটাক্ষের হাত থেকে রেহাই পেলেন না মমতা ব্যানার্জি। বরং সমালোচনা আরও বেড়ে গেল।

    আরও পড়ুন: ‘ডিসেম্বর সিনড্রোম’! ভয় পেয়েই কি বিরোধী দলনেতাকে নিজের ঘরে ডাকলেন মুখ্যমন্ত্রী?

    মন্তব্যে প্রশ্ন করেছেন সুকান্ত মজুমদার

    মামলা লড়তে লড়তে সরকারের ভাঁড়ার শূন্য হয়ে যাচ্ছে, এই মন্তব্যে পরেই সুকান্তর (Sukanta Majumdar) প্রশ্ন, “রাজ্য সরকার কেন এত দামী উকিল নিচ্ছে? যখন মামলা দুর্বল হয়, তখনই তো দামী উকিল নিতে হয়।” শুক্রবার মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গী হয়ে বাঁকুড়ার সোনামুখীতে দলীয় কর্মসূচি সারেন সুকান্ত। সেখানেই রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে একের পর এক তোপ দাগেন তিনি। সুকান্তর দাবি, দুর্বল মামলায় লড়তে দামী দামী আইনজীবী নিয়োগ করছে রাজ্য। আর তাতেই বাড়ছে খরচ।

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) আরও বলেন, ‘‘খুঁত রেখেই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করছেন। যাতে কেউ না কেউ আদালতে যান আর নিয়োগ প্রক্রিয়া স্তব্ধ হয়ে যায়। তা হলে রাজ্য সরকারকে আর মাইনে দিতে হবে না! মাইনে দেওয়ার টাকা কোথায়?’’

    তিনি কটাক্ষের সুরে আরও বলেন, ডিএ-র মত বিষয় সরকারি কর্মীদের ন্যায্য অধিকার। কেনই বা তা নিয়ে উচ্চ আদালতে যেতে হচ্ছে রাজ্য সরকারকে? তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সুকান্ত। রাজ্য সরকারকে তাই তিনি পরামর্শ দেন, কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা দিতে হবে, নয় সরকারী কর্মচারী সংগঠনের সঙ্গে বসে কথা বলতে হবে।

  • Sukanta Majumdar: ‘মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির কাছে সারেন্ডার করেছেন’, বললেন সুকান্তও

    Sukanta Majumdar: ‘মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির কাছে সারেন্ডার করেছেন’, বললেন সুকান্তও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী (CM) বিজেপির (BJP) কাছে সারেন্ডার করেছেন। রবিবার এ কথা বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) মন কি বাত অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বোলপুরের কাছারিপট্টিতে গিয়েছিলেন সুকান্ত। ওই অনুষ্ঠানে হাজির থাকার কথা ছিল বিজেপির তারকা নেতা মিঠুন চক্রবর্তীরও। তবে অসুবিধা থাকায় মিঠুন হাজির হতে পারেননি। যোগ দিয়েছিলেন সুকান্ত। সেখানেই মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    সংবিধান দিবস…

    শনিবার দেশজুড়ে পালিত হয় সংবিধান দিবস। তার আগের দিন বিধানসভায় এই উপলক্ষে হয় অনুষ্ঠান। বক্তৃতা দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। পরে মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে চায়ের নেমতন্ন করেন। তিন বিধায়ককে নিয়ে শুভেন্দু মুখ্যমন্ত্রীর ঘরেও যান। মমতা-শুভেন্দুর এই সাক্ষাৎকার প্রসঙ্গে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির কাছে সারেন্ডার করেছেন। বিজেপি বিধায়কদের নিয়ে দিল্লি যাবেন বলেছিলেন মমতা। সে প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, কোনও সরকারি অনুষ্ঠানে বিজেপি বিধায়কদের ডাকা হয় না। এখন মুখ্যমন্ত্রী বলছেন, বিজেপি বিধায়কদের নিয়ে দিল্লি যাব। সুকান্ত বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নাকে খত দিয়েছেন!

    আরও পড়ুন: বিজেপি ক্ষমতায় এলে শিল্পের জোয়ার আসবে রাজ্যে! আশ্বাস মহাগুরুর

    শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ি যাওয়ার কথা তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তা নিয়ে রাজ্যে শুরু হয়েছে নয়া জল্পনা। এদিন সেই জল্পনায় জল ঢেলে দিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, শুভেন্দু অধিকারীর ভাই তৃণমূলের সাংসদ। তিনি তাঁর দলের নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমন্ত্রণ করেছেন। সুকান্ত বলেন, আমরা থার্ড পার্টি। আমরা কী বলব এতে? তিনি বলেন, এটা দলের বিষয় নয়।

    এদিন পৌষমেলা নিয়েও দলের অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, দু বছর পৌষমেলা বন্ধ ছিল। বিজেপির ঘোষিত স্ট্যান্ড পৌষমেলা আগের মতোই হোক। আমরা বোলপুরের মানুষের সঙ্গে আছি। তিনি বলেন, প্রয়োজনে তাঁদের সঙ্গে রাস্তায় নেমে লড়াই করব।

    রবিবার সুকান্ত (Sukanta Majumdar) যা বললেন, শনিবার তার নান্দীমুখের কাজটি করে রেখেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। মুখ্যমন্ত্রীর সৌজন্যের রাজনীতি এক পাশে সরিয়ে রেখে ঠাকুরবাড়ির জনসভায় শুভেন্দু বলেন, নন্দীগ্রামে ওঁকে হারিয়েছি। গণতান্ত্রিক উপায়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বানাব। রবিবার মন কি বাতের সময় শুভেন্দু উপস্থিত ছিলেন নন্দীগ্রামে। ওই অনুষ্ঠানে শুভেন্দু বলেন, রাজ্যে উত্তর কোরিয়ার মতো শাসন চলছে। প্রসঙ্গত, এর আগে তৃণমূল নেত্রীকে ‘লেডি কিম’ বলে উল্লেখ করেছিলেন শুভেন্দু। শুভেন্দুর অভিযোগ, মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে একের পর এক মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা করছেন। সেগুলি তিনি পুস্তিকাকারে প্রকাশ করবেন বলেও জানান বিরোধী দলনেতা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     

     

     

  • Sukanta Majumdar:  ‘‘পুলিশ কামড়ালে কি ভ্যাকসিন নিতে হবে?’’, পশ্চিম মেদিনীপুরের সভায় সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: ‘‘পুলিশ কামড়ালে কি ভ্যাকসিন নিতে হবে?’’, পশ্চিম মেদিনীপুরের সভায় সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচন সামনে। তার আগে প্রস্তুতি সারছে বিজেপি৷ রণকৌশল তৈরি করতে সোমবার পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড়ের কুশবসানের গৈতাতে পঞ্চায়েত কর্মী সম্মেলন আয়োজিত হয়েছিল দলের তরফে৷ পূর্বঘোষিত সূচি অনুযায়ী উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও অন্যান্য স্থানীয় বিজেপি নেতারা। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রাজ্য সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেন সুকান্ত। 

    ‘‘পুলিশ কামড়ালে কি ভ্যাকসিন নিতে হবে?’’

    বিজেপি রাজ্য সভাপতি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, ঘেউ ঘেউ করবেন না ডি.এ দিতে পারব না। পুলিশও ডিএ পাচ্ছে না পুলিশেরও একই অবস্থা। মুখ্যমন্ত্রী তখন ঘেউ ঘেউ করবেন না বলেছিলেন, কিন্তু পুলিশ যে ঘেউ ঘেউ করবে না শুনে ওই ঘেউ ঘেউয়ের মতো কামড়াতে শিখে গেছে।” তাঁর কটাক্ষ, “আপনারা হসপিটালে গেলে ডাক্তারবাবুকে জিজ্ঞেস করবেন, পুলিশ কামড়ালে কি ভ্যাকসিন নিতে হবে? আর তৃণমূল নেতাদের দেখলে জিজ্ঞেস করবেন পুলিশ কামড়ালে যে ভ্যাকসিন নিতে হয় সেই ভ্যাকসিন কি স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে পাওয়া যাবে?”

    ডিসেম্বর ডেডলাইন হুঁশিয়ারি

    আবারও সুকান্ত মজুমদারের মুখে ফের শোনা গেল ‘ডিসেম্বর ডেডলাইন’ (December Deadline) হুঁশিয়ারি। নারায়ণগড়ের সভা থেকে ফের ডিসেম্বর-ডেডলাইন হুঁশিয়ারি সুকান্ত মজুমদারের। বললেন, ‘‘এখন মাগুর মাছ বেরোচ্ছে, সিবিআই রোজ মাগুর মাছের ঝোল খাওয়াচ্ছে। যত নেতা আছে, যত চোর আছে… এখন হাল্কা ঠান্ডা, ডিসেম্বরে জাঁকিয়ে ঠান্ডা পড়বে। তখন দেখবেন তৃণমূল কাঁপছে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘টাইম আসছে গোটা তৃণমূল সরকার কাঁপবে। এই সরকারের আয়ু আর বেশিদিন নেই। পঞ্চায়েত নির্বাচন করাতে সাহস পাচ্ছেন না মুখ্যমন্ত্রী।’’ 

    আরও পড়ুন: রাজস্থানে নতুন রেল লাইনে বিস্ফোরণ, তদন্তে এনআইএ

    আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বঙ্গ বিজেপির নেতাদের মুখে একাধিক বার শোনা গিয়েছে ‘ডিসেম্বর ডেডলাইন’-এর হুঁশিয়ারি। শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ, সুকান্ত মজুমদার, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সকলের গলাতেই শোনা গিয়েছে ডিসেম্বরের হুঁশিয়ারি। তৃণমূল সরকারের পতনের ভবিষ্যদ্বাণী করে দিয়েছেন তাঁরা। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে বলতে শোনা যায়, ‘‘ছ’মাস তৃণমূল কংগ্রেস থাকবে না৷ তার আগেই ডিসেম্বরের মধ্যে ঝাঁপ গুটিয়ে যাবে তৃণমূলের।’’ সুকান্ত এর আগে বলেছিলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর চিন্তার একটাই কারণ, সেটা হচ্ছে বিজেপি। আমরা মুখ্যমন্ত্রীকে চিন্তাতেই রাখব। চিন্তার কিছু নেই। ডিসেম্বর হোক, জানুয়ারি হোক, ফেব্রুয়ারি হোক, ঠান্ডাও পড়বে, সরকার কাঁপবে।’’

    পুলিশকে করলেন সাবধান

    নারায়ণগড়ে পঞ্চায়েত কর্মী সম্মেলনের প্রকাশ্য সভামঞ্চ থেকে সুকান্ত বললেন, ‘‘চাকরি বাঁচাতে যতটা করার করবেন, তৃণমূলের ক্যাডারের ভূমিকা পালন করবেন না।’’ তিনি এও বললেন, ‘‘পঞ্চায়েত ভোট লুঠ করতে তৃণমূলের সঙ্গে যদি পুলিশ হাত মেলায় তা হলে আমাদের কর্মীরা আপনাদের তৃণমূলের কর্মী হিসেবে দেখবে এবং সেই মতো ব্যবহার করবে। তখন কোনও ঘটনা ঘটে গেলে তার দায় আমরা নেব না।’’ পুলিশকে ‘সাবধান’ করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার৷ পুলিশের নিচুতলার কর্মীদের অবশ্য প্রশংসা করেন সুকান্ত। তাঁর দাবি, ওপর তলার পুলিশদের একাংশ দলদাসে পরিণত হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • TET Scam: টেট উত্তীর্ণদের তালিকায় মমতা-অভিষেক-শুভেন্দুর নাম! কী বললেন পর্ষদ সভাপতি?

    TET Scam: টেট উত্তীর্ণদের তালিকায় মমতা-অভিষেক-শুভেন্দুর নাম! কী বললেন পর্ষদ সভাপতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪-এর টেট উত্তীর্ণদের তালিকা নিয়ে উত্তাল রাজ্য-রাজনীতি (TET Scam)। টেট উত্তীর্ণদের তালিকায় রয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির নাম থেকে শুরু করে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নাম পর্যন্ত। টেট পরীক্ষা দিয়েছেন অভিষেক বন্দ্যেপাধ্যায়, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অর্পিতা মুখোপাধ্যায়, শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ, সুজন চক্রবর্তীও! এ কি অবাক কাণ্ড! টেট তালিকার অদ্ভুত ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। যদিও একই নামের অন্য কেউ থাকতেই পারে, তবে এভাবে হেভিওয়েট রাজনীতিবিদদের নাম চাকরিপ্রার্থী হিসেবে প্রকাশিত হওয়ায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা এখন তুঙ্গে।

    ২০১৪-এর টেট উত্তীর্ণদের তালিকা প্রকাশ

    উল্লেখ্য, হাইকোর্টের নির্দেশে গত ১১ নভেম্বর, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ ২০১৪-র চাকরিপ্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করেছে (TET Scam)। নাম রয়েছে প্রায় এক লক্ষ ২৫ হাজার পরীক্ষার্থীর। আর এই তালিকাতেই নাম রয়েছে মমতা ব্যানার্জির। এমনকি এই বিষয়টি নিয়ে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের দৃষ্টি আকর্ষণও করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: টেট চাকরিপ্রার্থীকে কামড়-কাণ্ডে অভিযুক্ত পুলিশকর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদের সম্ভাবনা

    শুধু তাই নয়, ঘটনাচক্রে চাকরিপ্রার্থীদের সেই তালিকায় রয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অর্পিতা মুখোপাধ্যায়, শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ, সুকান্ত মজুমদার, সুজন চক্রবর্তী এবং অমিত শাহের নাম (TET Scam)। জানা গিয়েছে, ২০১৪-এর টেট পাশ করাদের তালিকায় নাম থাকা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রাপ্ত নম্বর দেখানো হয়েছে ৯২, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রাপ্ত নম্বর ৯৮, শুভেন্দু অধিকারী পেয়েছেন ১০০, সুজন চক্রবর্তী পেয়েছেন ৯৯ নম্বর,  দিলীপ ঘোষের প্রাপ্ত নম্বর ৮৪। আর এরপরেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে রাজ্যে। বিষয়টি কাকতালীয় নাকি কেউ ইচ্ছা করেই এই কাণ্ড ঘটিয়েছে, তা নিয়েই শুরু জোর চর্চা। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল।

    পর্ষদ সভাপতি কী বললেন?

    প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের ওয়েবসাইট হ্যাক করা হয়েছে বলে আশঙ্কা করেছেন সভাপতি গৌতম পাল (TET Scam)। তিনি বলেন, “কেউ হয়ত নিজেদের তৈরি করা তালিকা ঢুকিয়ে দিয়েছে।”  তিনি আরও জানিয়েছেন, টেট পরীক্ষার্থীদের নাম কোনওভাবে হুবহু মিলেও যেতে পারে। তবে এই বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন গৌতম পাল। ফলে এই অবাক কাণ্ড নিয়ে এমনই মন্তব্য করেছেন পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share