Tag: supplementary charge sheet

supplementary charge sheet

  • Ration Corruption: রেশনে ১০০০ কোটির দুর্নীতি, মামলার তৃতীয় চার্জশিটে নাম আনিসূর ও আলিফ নূরের

    Ration Corruption: রেশনে ১০০০ কোটির দুর্নীতি, মামলার তৃতীয় চার্জশিটে নাম আনিসূর ও আলিফ নূরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন দুর্নীতি (Ration Corruption) মামলায় অভিযুক্ত আনিসুর রহমান ও আলিফ নূরের বিরুদ্ধে চার্জশিট দিল ইডি। মামলায় এই নিয়ে তৃতীয় চার্জশিট দাখিল করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। মেট্রোপলিটন মেজিস্ট্রেটের এজলাসে এদিন মামলায় চার্জশিট (ED Third chrage sheet) জমা করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই আর্থিক দুর্নীতিতে ১০০০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। এই দুই অভিযুক্তের সঙ্গে তৃণমূল নেতা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এবং বাকিবুর রহমানের সঙ্গে প্রত্যক্ষ যোগাযোগ রয়েছে বলে উল্লেখ রয়েছে।

    মোট ১৫৭ পাতার তৃতীয় সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট ইডির (Ration Corruption)

    জানা গিয়েছে, এই চার্জশিটে (ED Third chrage sheet) তৃণমূল ঘনিষ্ঠ আরও দুই ডিস্ট্রিবিউটার ও চারটে সংস্থার নাম রয়েছে। দুই ব্যবসায়ীর মাধ্যমে রেশন দুর্নীতির প্রায় এক হাজার কোটি টাকার অবৈধ লেনদেন হয়েছে। এই আনিসুর রহমান ও আলিফ নূর হলেন তৃণমূলমন্ত্রী বালু ঘনিষ্ঠ বাকিবুরের দুই ভাই। তাদের ইডি গ্রেফতার করেছিল গত ২ অগাস্ট। তবে গ্রেফতার করার আগে তাদের দেগঙ্গার বাড়ি, ধান কল, চাল কলে তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল। তৃতীয় সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট হয়েছে মোট ১৫৭ পাতার। সেই সঙ্গে জমা দেওয়া হয়েছে মোট ৩০০০ নথি। মামলায় ৩৫০টির বেশি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের খোঁজ মিলেছে।

    আরও পড়ুনঃ আরজি করের প্রতিবাদে মুগ্ধ কিরণ রাও, জানালেন তাঁর পরের ছবির প্রেক্ষাপট কলকাতা

    এখনও পর্যন্ত ২৯টি নাম চার্জশিটে

    প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, বাকিবুর রহমান, শঙ্কর আঢ্যদের বিরুদ্ধে আগেই চার্জশিট দিয়েছিল তদন্তকারী সংস্থা। এ নিয়ে রেশন দুর্নীতি (Ration Corruption) মামলায় ব্যক্তি এবং সংস্থা মিলিয়ে মোট ২৯টি নাম চার্জশিটে রয়েছে বলে জানিয়েছে ইডি। আদালতে ইডি, এই আনিসুর রহমান ও আলিফ নূরের সঙ্গে বালুর ঘনিষ্ঠতা নিয়েও তথ্য দিয়েছে। প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী নানা সময়ে একাধিকবার দেড় কোটি টাকার বেশি টাকা নিয়েছেন তাদের কাছ থেকে। এমনকি বাকিবুর রহমানের সঙ্গে একাধিক সময়ে মোটা টাকার লেনদেন হয়েছিল। উত্তর ২৪ পরগনার একাধিক জায়গায় একাধিক ধান কল, চাল কলের মালিক এই দুই ভাই। তারা অবৈধ ভাবে প্রচুর কালো টাকা সাদা করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ration Distribution Case: হাওয়ালার মাধ্যমে ৭৫০ কোটি টাকা পাচার করেছিলেন তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয়!

    Ration Distribution Case: হাওয়ালার মাধ্যমে ৭৫০ কোটি টাকা পাচার করেছিলেন তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয়!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওয়ালার মাধ্যমে ৭৫০ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এই বিপুল পরিমাণ টাকারই ০.৫ শতাংশ পেয়েছিলেন তৃণমূল নেতা তথা বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্য। রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় প্রথম সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে (Ration Distribution Case) এমনই জানিয়েছে ইডি।

    সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট ইডির (Ration Distribution Case)

    মঙ্গলবার কলকাতার নগর দায়রা আদালতে এই চার্জশিট জমা দেয় ইডি। তাতেই নাম রয়েছে শঙ্করের। রয়েছে তাঁর কোম্পানির নামও। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডির দাবি, জ্যোতিপ্রিয়র বিপুল পরিমাণ টাকা, বিদেশি মুদ্রায় রূপান্তরিত করে শঙ্কর ০.৫ শতাংশ করে কমিশন পেয়েছেন। সেখান থেকেই কোটি টাকা রোজগার করেছেন তিনি। রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিকাণ্ডে (Ration Distribution Case) ৫ জানুয়ারি শঙ্করের বাড়িতে তল্লাশি চালায় ইডি। ওই রাতেই গ্রেফতার করা হয় তৃণমূলের এই নেতাকে। এই গ্রেফতারির দু’ মাসের মাথায় এদিন দ্বিতীয় চার্জশিট পেশ করল ইডি।

    কী রয়েছে চার্জশিটে?

    চার্জশিটটির পৃষ্ঠা সংখ্যা ৮৩। তাতে শঙ্করের পাশাপাশি রয়েছে তাঁর চারটি কোম্পানির উল্লেখও। চার্জশিটে বলা হয়েছে, রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রীর টাকা বিদেশি মুদ্রায় রূপান্তরিত করতে সাহায্য করেছেন শঙ্কর। তার বদলে পেয়েছেন কমিশন। জ্যোতিপ্রিয়র সঙ্গে যে শঙ্করের যোগাযোগ ছিল, তা প্রথম থেকেই দাবি করেছিল ইডি। হাসপাতাল থেকে মেয়েকে লেখা জ্যোতিপ্রিয়র চিঠিতেও শঙ্করের উল্লেখ ছিল বলেও দাবি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার।

    আরও পড়ুুন: “হিংসামুক্ত নির্বাচন করতে হবে”, রাজ্যকে নির্দেশ রাজীব কুমারের

    এদিন ইডি যে চার্জশিট জমা দিয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, ২০১১ সাল (এই বছরই ক্ষমতায় এসেছিল তৃণমূল) থেকে ২০২২ সালের মধ্যে হাওয়ালার মাধ্যমে সাড়ে সাতশো কোটি টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে। কমিশন বাবদ তারই ০.৫ শতাংশ পেয়েছিলেন শঙ্কর। ইডির অভিযোগ, বিদেশে শঙ্কর লেনদেন করেছেন ২০ হাজার কোটি টাকা। এই টাকার মধ্যে অন্তত ৯ থেকে ১০ হাজার কোটি টাকা জ্যোতিপ্রিয়র।

    প্রসঙ্গত, রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি (Ration Distribution Case) মামলায় ইডি প্রথম চার্জশিট পেশ করে গত ১২ ডিসেম্বর। সেখানে দাবি করা হয়েছিল, ১০০ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে। তবে তদন্তে সেই টাকার পরিমাণ আরও বাড়তে পারে বলেও দাবি করা হয়েছিল। দ্বিতীয় দফার চার্জশিটে জানা গেল বিদেশে পাচার হওয়ার টাকার পরিমাণ ৭৫০ কোটি টাকা (Ration Distribution Case)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share