Tag: Telangana

Telangana

  • Operation Sankalp: সীমান্তপারে জঙ্গি-নিধনে ‘অপারেশন সিঁদুর’, দেশে ‘অপারেশন সঙ্কল্পে’ খতম অন্তত ২৬ মাওবাদী

    Operation Sankalp: সীমান্তপারে জঙ্গি-নিধনে ‘অপারেশন সিঁদুর’, দেশে ‘অপারেশন সঙ্কল্পে’ খতম অন্তত ২৬ মাওবাদী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান ও পাক-অধিকৃত কাশ্মীরের জঙ্গি-ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দিতে  ‘অপারেশন সিঁদুর’ চালিয়েছে ভারতীয় ফৌজ। সীমান্তপার সন্ত্রাস যেমন এক হাতে দমন করা হচ্ছে, ঠিক একইভাবে, দেশের ভেতর মাওবাদীদের দমন করতে চলছে  ‘অপারেশন সঙ্কল্প’ (Operation Sankalp)। আর এই অভিযানে খতম অন্তত ২৬ মাওবাদী গেরিলা (Maoists Killed)। ছত্তিশগড়ের বস্তার ডিভিশনের বিজাপুর জেলা এবং পড়শি রাজ্য তেলঙ্গানার সীমানায় পাহাড়-জঙ্গলঘেরা এলাকায় যৌথবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে নিকেশ হয়েছে ওই মাওবাদীরা। গত ১৮ দিন ধরে ওই এলাকায় ধারাবাহিক সংঘর্ষ চলছে। নিহত মাওবাদীদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র এবং বিস্ফোরকও উদ্ধার করেছে যৌথবাহিনী। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে সিআরপিএফের এক আধিকারিক বলেন, “চার মহিলা-সহ মোট ২৬ জন মাওবাদী এই অভিযানে নিহত হয়েছে। প্রচুর পরিমাণে বিস্ফোরক, অস্ত্র তৈরির ফ্যাক্টরি ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে।” জানা গিয়েছে, এই অপারেশন চালানোর জন্য ১৯ এপ্রিল থেকে সিআরপিএফের ডিরেক্টর জেনারেল জিপি সিং রায়পুর ও জগদলপুরে ঘাঁটি গেড়েছিলেন।

    অপারেশন সঙ্কল্প (Operation Sankalp)

    দিন কুড়ি আগে ওই জঙ্গলে ৫০০-রও বেশি মাওবাদী জড়ো হয়েছে বলে খবর পায় যৌথবাহিনী। তার পরেই শুরু হয় ‘অপারেশন সঙ্কল্প’। জঙ্গলটি ঘিরে রেখেছে প্রায় ২৪ হাজার আধাসেনা ও পুলিশ। সিআরপিএফের জঙ্গলযুদ্ধ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কমান্ডো বাহিনী কোবরা-র পাশাপাশি ছত্তিশগড়ের সশস্ত্র পুলিশ, বস্তার ফাইটার্স ও ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড বাহিনী, মহারাষ্ট্র পুলিশের সি-৬০, তেলঙ্গানা পুলিশের মাওবাদী দমন বাহিনীও রয়েছে এই অভিযানে। প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, নিষিদ্ধ সংগঠন সিপিআই (মাওবাদী)-র সশস্ত্র শাখা পিএলজিএ-র এক নম্বর ব্যাটেলিয়নের ঘাঁটি রেগুট্টা এবং দুর্গামগুট্টার ঘন জঙ্গলে ঘেরা পাহাড় ঘিরে গত ২১ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া ‘অপারেশন সঙ্কল্প’ নামের ওই অভিযান সংহত করা হচ্ছে (Operation Sankalp)।

    বাহিনীর জাঁতাকলে আটকে ৫০০

    ছত্তিশগড়ের রাজধানী রায়পুর থেকে প্রায় সাড়ে চারশো কিলোমিটার দূরে বস্তার ডিভিশনের ওই দুর্গম এলাকায় মাওবাদীদের কেন্দ্রীয় কমিটির কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ নেতাও বাহিনীর জাঁতাকলে আটকে পড়েছেন বলে গোয়েন্দা সূত্রে খবর। এই দলেই রয়েছে তেলঙ্গানা রাজ্য কমিটি ও দণ্ডকারণ্য বিশেষ জোনাল কমিটির অধিকাংশ গেরিলা কমান্ডার। এই পরিস্থিতিতে নজরদারির কাজে হেলিকপ্টার ও ড্রোন ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ২০২৬ সালের ৩১ মার্চের মধ্যে মাওবাদীদের (Maoists Killed) নিশ্চিহ্ন করার কথা ঘোষণা করেছেন। সেই লক্ষ্যেই ‘অপারেশন সঙ্কল্প’ ছত্রিশগড় সরকারের (Operation Sankalp)।

  • Serial Killer: ১০ মহিলাকে হত্যার অভিযোগ, পুলিশের জালে সিরিয়াল কিলার

    Serial Killer: ১০ মহিলাকে হত্যার অভিযোগ, পুলিশের জালে সিরিয়াল কিলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দশ মহিলাকে হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত সিরিয়াল কিলার অবশেষে ধরা পড়ল পুলিশের জালে (Serial Killer)। ঘটনাটি ঘটেছে তেলেঙ্গনায়। জানা গিয়েছে সে রাজ্যে পাঁচটি জেলায় কমপক্ষে ১০ জন মহিলাকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে এই সিরিয়াল কিলারের বিরুদ্ধে। জানা যাচ্ছে, অভিযুক্তের বাড়ি তেলেঙ্গনার মাহবুবনগর জেলার আয়াগরিপল্লিতে থান্ডারে। তার নাম গোপাল ওরফে দাপ্পু গোপাল (৫৪)। গত শুক্রবার সে রাজ্যের নরসাপুর থেকে গ্রেফতার করা হয় তাকে। জানা গিয়েছে গোপাল একজন দাগী অপরাধী।

    দুর্বল মহিলাদের টার্গেট করত দাগী অপরাধী গোপাল (Serial Killer)

    পুলিশ জানিয়েছে, যে প্রথমেই দুর্বল মহিলাদের টার্গেট করত এই গোপাল (Serial Killer)। এর পরে তাদেরকে মদের দোকানে নিয়ে যেত। তাদের সঙ্গে গল্প গুজব করে তাদের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করত। তাদের নেশা করাত। এরপর অপরাধ সংগঠিত করার জন্য তাদেরকে নির্জন স্থানে নিয়ে যেত সে। সেখানে মহিলাদের ধর্ষণ-খুন করে লুট করত বলে জানা যাচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদের সময়, গোপাল ২০০৫ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে মাহাবুবনগর, সাঙ্গারেড্ডি, ভিকারাবাদ, কামারেড্ডি এবং মেডাক জেলায় একাধিক খুনের (Murder) কথা স্বীকার করে। এর আগে ২০০৮ সালে ভিকারাবাদ জেলার বোম্মারাসপেটে একটি খুনের জন্য সে ১০ বছরের কারাদণ্ডও ভোগ করেছিল গোপাল। তার বিরুদ্ধে নবাবপেট (২০১৮), নরসাপুর মণ্ডল (২০২৩), পাশাপাশি গুম্মাদিদালা, সদাশিবনগর, কামারেড্ডি এবং তাদোয়াইতে মামলা দায়ের করা হয়েছিল। অবশেষে ধরা পড়ল পুলিশের জালে।

    কীভাবে ধরা পড়ল গোপাল, কী জানালেন এসপি (Serial Killer)

    মেডকের এসপি উদয় কুমার রেড্ডি, মামলার বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছেন সংবাদমাধ্যমের সামনে। গত ২৫ মার্চ নরসাপুরে নামের এক জায়গায় জয়রাম থান্ডার একজন দিনমজুর শ্রমিক ভুজালি (৫২) নিখোঁজ হন। এরপরেই ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে, তাকে শেষবার একটি দেশি মদের দোকানের কাছে দেখা গিয়েছে। একজন অজ্ঞাত ব্যক্তির সঙ্গে একটি অটোতে যেতেও দেখা গিয়েছিল। ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ গ্রেফতার করে গোপালকে।

  • Hyderabad Twin Blast Case: হায়দরাবাদ জোড়া বিস্ফোরণ মামলায় ৫ আইএম জঙ্গির মৃত্যুদণ্ড বহাল, জয়পুরকাণ্ডে চার দোষীর যাবজ্জীবন

    Hyderabad Twin Blast Case: হায়দরাবাদ জোড়া বিস্ফোরণ মামলায় ৫ আইএম জঙ্গির মৃত্যুদণ্ড বহাল, জয়পুরকাণ্ডে চার দোষীর যাবজ্জীবন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসের সঙ্গে কোনওরকম আপোষ নয়। মোদি সরকারের নীতি মেনেই চলছে দেশের আদালত। মঙ্গলবার দেশের দুই প্রান্তের দুই আদালতে সন্ত্রাসের শাস্তি ঘোষিত হল। হায়দরাবাদ জোড়া বিস্ফোরণকাণ্ডে (Hyderabad twin blast case) পাঁচ দোষীর ফাঁসির সাজা বহাল রাখল তেলঙ্গানা হাইকোর্ট। রাজস্থানের রাজধানী জয়পুরে ২০০৮ সালের ১৩ মে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে ২০ মিনিটের মধ্যে প্রাণ গিয়েছিল অন্তত ৮০ জনের। আহত হয়েছিলেন প্রায় ১৭০ জন। সেই নাশকতা সংক্রান্ত একটি মামলায় মঙ্গলবার চার দোষীর আজীবন জেলের সাজা দিল জয়পুরের বিশেষ আদালত।

    হায়দরাবাদে জোড়া বিস্ফোরণ মামলা

    হায়দরাবাদে ২০১৩ সালের জোড়া বিস্ফোরণকাণ্ডে (Hyderabad twin blast case) দোষী পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড দিল তেলঙ্গানা হাইকোর্ট। জোড়া বিস্ফোরণে প্রাণ হারিয়েছিলেন ১৮ জন, আহত হয়েছিলেন ১৩১ জন। এই মামলায় এনআইএ (ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি) কোর্ট দোষীদের ফাঁসির সাজা দিয়েছিল। উচ্চ আদালত (Telangana High Court) সেই সাজা বহাল রাখল। এনআইএ-র তদন্তে জানা গিয়েছিল, দোষী পাঁচ জন নিষিদ্ধ সংগঠন ইন্ডিয়ান মুজাহিদিন (আইএম)-এর সদস্য। ২০১৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি হায়দরাবাদের দিলসুখনগরে বাস স্ট্যান্ড এবং বিখ্যাত একটি খাবারের দোকানের কাছে কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানে জোড়া বিস্ফোরণ ঘটায় তারা। জনবহুল এলাকায় বিস্ফোরণের কারণে অনেক মানুষ হতাহত হন। এই ঘটনায় একে একে গ্রেফতার করা হয় আইএম সদস্য মহম্মদ আহমেদ সিদিবাপা ওরফে ইয়াসিন ভাটকল, জিয়া-উর-রহমান ওরফে ওয়াকাস, আসাদুল্লা আখতার ওরফে হাড্ডি, তেহসিন আখতার এবং আইজাজ শেখকে।

    দোষীদের বিরুদ্ধে রয়েছে পোক্ত প্রমাণ

    ভাটকল আইএমের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা-সদস্য। ওয়াকাস পাকিস্তানের নাগরিক। ২০১৩ সালের অগাস্টে ভারত-নেপাল সীমান্ত থেকে ধরা পড়ে ইয়াসিন এবং হাড্ডি। এনআইএ বিবৃতি দিয়ে জানায়, তারা বিস্ফোরণে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। ২০১৪ সালের মার্চে রাজস্থান থেকে গ্রেফতার হয় ওয়াকাস এবং তেহসিন। তেহসিন বিহারের বাসিন্দা। তার পরে পুণের আইজাজও ধরা পড়ে। ২০১৬ সালের ডিসেম্বর মাসে পাঁচজনকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল। সেই সময় পাঁচজনকেই এনআইএ আদালত ফাঁসির সাজা দিয়েছিল। ঘটনার পর থেকেই ফেরার ছিল বিস্ফোরণের ঘটনায় ষষ্ঠ অভিযুক্ত রিয়াজ ভাটকল। তেলঙ্গানা হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ, পোক্ত প্রমাণের ওপর ভিত্তি করে রায় দিয়েছিল নিম্ন আদালত। দোষীরা যা করেছে তা বিরলের মধ্যে বিরলতম। তাই এনআইএ আদালতের রায়েই বহাল রাখল তেলঙ্গানা হাইকোর্ট। মঙ্গলবার হাইকোর্টের রায়দানের আগে গোটা কোর্ট চত্বরদের ছিল কড়া নিরাপত্তা। হায়দরাবাদেও মোতায়েন করা হয়েছিল প্রচুর পুলিশ বাহিনী। যদিও এখনও সুপ্রিম কোর্টে দ্বারস্থ হতে পারবে ওই পাঁচ জন।

    জয়পুর বিস্ফোরণকাণ্ড

    অন্যদিকে, ২০০৮ সালের জয়পুর বিস্ফোরণ কাণ্ডে (Jaipur blast) ৪ দোষীর আজীবন কারাবাসের সাজা শোনাল জয়পুরের বিশেষ আদালত। সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানাচ্ছে, সরওয়ার আজমি, শাহবাজ হুসেন, সাইফুর রহমান এবং মহম্মদ সইফকে ‘ভারতীয় ন্যায়সংহিতা’ এবং ‘ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা’র বিভিন্ন ধারা, বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইন এবং বিস্ফোরক আইনে দোষী সাব্যস্ত করেছে আদালত। জয়পুর বিস্ফোরণকাণ্ডের ১৭ বছর পর চাঁদপোল বাজারে বোমা রাখা সংক্রান্ত ওই মামলায় চার অভিযুক্তেরই সাজা হল আদালতে। গত ৪ এপ্রিল বিচারক রমেশ যোশি চার অভিযুক্তকেই দোষী সাব্যস্ত করেন। ২০০৮ সালের এই বিস্ফোরণে প্রাণ যায় ৭১ জনের। জখম হন ১৮৫ জন। ১৭ বছর পর এই মামলার শুনানি চলছে।

    দফায় দফায় বিস্ফোরণে আতঙ্ক

    ১৩ মে ২০০৮। রাজস্থানের জয়পুরে (Jaipur blast) সন্ধে ৭টা ২০ মিনিট থেকে ৭টা ৪৫ মিনিটের মধ্যে একাধিক জায়গায় বিস্ফোরণ হয়। জয়পুরের ত্রিপোলিয়া বাজার, মানস চক, হনুমান মন্দির, চটি চৌপল জেহেরি বাজার-সহ আটটি জায়গায় বোমা বিস্ফোরণ ঘটেছিল। দফায় দফায় বিস্ফোরণে আতঙ্ক ছড়ায় গোটা জয়পুরে। চাঁদপোল বাজারের কাছে একটি বোমা পাওয়া যায়। তা নিষ্ক্রিয় করা হয়। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, বিস্ফোরণে বাইসাইকেল ব্যবহার করা হয়েছিল। তাতেই বোমা রাখা ছিল। এদিকে এই গোটা বিস্ফোরণের দায় স্বীকার করে নেয় ইন্ডিয়ান মুজাহিদিন। এটিএস-কে তদন্তভার দেওয়া হয়। তদন্ত থেকে জানা যায়, ২০০৮ সালে ১২ জন সন্ত্রাসবাদী বোমা নিয়ে বাসে করে দিল্লি থেকে জয়পুরে আসে। সেখানে ৯টি সাইকেল বোমা ফিট করা হয়। তারপর তা আলাদা আলাদা জায়গায় রাখা হয়। এরপর শতাব্দী এক্সপ্রেসে করে সন্ত্রাসবাদীরা দিল্লি ফিরে আসে। তাদের পরিকল্পনা মতো ৮টি বোমা ফাটলেও নবম বোমাটি ফাটেনি। সেটিকেই উদ্ধার করে নিষ্ক্রিয় করেছিল জয়পুর পুলিশের ‘বম্ব স্কোয়াড’।

  • TS EAMCET 2022: আবেদনপত্রে কোনও ভুল আছে? এখনই ঠিক করুন, জানুন কীভাবে

    TS EAMCET 2022: আবেদনপত্রে কোনও ভুল আছে? এখনই ঠিক করুন, জানুন কীভাবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩০ মে থেকে খোলা হয়েছে Telangana State Engineering, Agriculture and Medical Common Entrance Test 2022 application- এর correction window। যাঁরা যারা এই পরীক্ষার জন্যে আবেদন করেছেন তাঁদের আবেদনপত্রে কোনও ভুল-ত্রুটি হয়ে থাকলে, এবার আপনারা ওয়েবসাইটে গিয়ে তা ঠিক করে নিতে পারেন।

    আরও পড়ুন: পেছাচ্ছে না নীট স্নাতকোত্তর পরীক্ষা, জানাল শীর্ষ আদালত

    জেনে নিন কী করে আবেদন পত্রের ভুল ঠিক করবেন— 

    ১। প্রথমেই চলে যান TS EAMCET-এর ওয়েবসাইট <eamcet.tsche.ac.in> তে। 

    ২। এবার হোমপেজে “Correction of Online Application data already submitted by the candidate” এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

    ৩। “Fill in your details”-এ গিয়ে রেজিস্ট্রেশন নম্বর, পেমেন্ট রেফারেন্স আইডি, জন্মের তারিখ, মোবাইল নম্বর এসবে কোনও ভুল থাকলে তা ঠিক করে নিন।

    ৪। “Proceed to Fill Application”- এ ক্লিক করুন। 

    ৫। EAMCET অ্যাপ্লিকেশন ফর্মে গিয়ে এডিট করুন।

    ৬। সেভ করে ‘Submit’ অপশনে ক্লিক করুন।

    ৭। এবার ফর্মটি ডাউনলোড করে ভবিষ্যতের জন্যে তার প্রিন্টআউট রেখে দিন। 

    TS EAMCET 2022- এর ‘কারেকশন উইন্ডো’-টি ৩০ মে থেকে ৬ জুন অবধি খোলা থাকবে। এর মধ্যেই আবেদনপত্রে কোনও ভুল থাকলে তা ঠিক করে নিতে হবে পরীক্ষার্থীদের। এই উইন্ডোটি বন্ধ হওয়ার পরেও আবেদন করতে ‘লেট ফি’ দিতে হবে। ২৫০ টাকা ‘লেট ফি’ দিয়ে আবেদন করার শেষ তারিখ ৭ জুন। 

    আরও পড়ুন: ফের স্থগিত হতে পারে এবছরের নীট পরীক্ষা, প্রতিনিধি পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের বৈঠকের পর এমনই সম্ভবনা দেখা দিয়েছে

    জুলাই মাসে ১৪, ১৫, ১৮, ১৯ ও ২০ তারিখে নেওয়া হবে পরীক্ষাটি। আবেদনপত্র একবার এডিট করে জমা দিলে, আর এডিট করা যাবে না। সেটাই চূড়ান্ত আবেদনপত্র হিসেবে ধরে নেওয়া হবে। তাই জমা দেওয়ার আগে আবেদনপত্রটি বার বার পড়ে নিতে হবে পরীক্ষার্থীদের, যাতে কোনও ভুল-ত্রুটি থেকে না যায়। 

     

     

LinkedIn
Share