Tag: Terrorist activity

Terrorist activity

  • India Pakistan War: ভারতের সামনে টিকতে পারেনি পাকিস্তানের ছোড়া চিনা ক্ষেপণাস্ত্র ও তুরস্কের ড্রোন, ধ্বংসাবশেষ দেখাল সেনা

    India Pakistan War: ভারতের সামনে টিকতে পারেনি পাকিস্তানের ছোড়া চিনা ক্ষেপণাস্ত্র ও তুরস্কের ড্রোন, ধ্বংসাবশেষ দেখাল সেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক বিমানবাহিনীর ব্যবহার করা চিনের তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র পিএল-১৫ ধ্বংস করেছে ভারত (India Pakistan War)। একইসঙ্গে তুরস্কের তৈরি বয়কর ইহ-৩ কামিকাজে (আত্মঘাতী) এবং Songar ড্রোনও ধ্বংস করতে সক্ষম হয় ভারতের শক্তিশালী এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম। সোমবারই সাংবাদিক বৈঠকে এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলির ধ্বংসাবশেষ দেখায় ভারতীয় সেনা। জানা যাচ্ছে, বেজিঙের তৈরি এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা ২০০ থেকে ৩০০ কিলোমিটার। তবে পাকিস্তানকে বিক্রি করা চিনের তৈরি পিএল-১৫ গুলি সর্বোচ্চ ১৪৫ কিলোমিটার পর্যন্ত আঘাত হানতে সক্ষম ছিল (Indian Army)। কিন্তু তা মুখ থুবড়ে পড়ল ভারতের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সামনে। অনেকেই তাই মজার ছলে বলছেন, ‘চায়নার জিনিসের সত্যিই গ্যারান্টি নেই’! অন্যদিকে, সোনগার ড্রোনের বিশেষত্ব হল, এতে রয়েছে স্বয়ংক্রিয় মেশিনগান, ছোট-ক্ষেপণাস্ত্র বা ৮১ মিলিমিটারের মর্টার রাউন্ড। যা পছন্দমতো সাজিয়ে নেওয়া যায়। যা সাধারণ মানুষ, যানবাহনের পাশাপাশি ছোট জায়গায় হামলা চালাতে অত্যন্ত দক্ষ। তবে, ভারত সহজেই এগুলিকে ভূপতিত করে।

    উন্নত এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম (India Pakistan War)

    প্রসঙ্গত ভারতীয় সেনাবাহিনীর তিন শাখার প্রধান টানা দ্বিতীয় দিনের জন্য সাংবাদিক বৈঠক করেন সোমবারই (India Pakistan War)। সেখানেই ভারতের অপারেশনের সাফল্যগাথা তুলে ধরেন তাঁরা। এয়ার মার্শাল এ কে ভারতী উল্লেখ করেন যে, দেশের আকাশসীমা প্রতিরক্ষা ক্ষমতা অত্যন্ত শক্তিশালী। যে কোনও ধরনের হামলা রুখতে একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার এমন সাফল্যের জন্য তিনি সাম্প্রতিক বাজেটে বরাদ্দ এবং সরকারের নীতিগত সহায়তাগুলিকেও উল্লেখ করেন (Indian Army)।

    কী বললেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাজীব ঘাই?

    ওই সাংবাদিক বৈঠকে লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাজীব ঘাই বলেন যে, ‘‘নিরীহ নাগরিকদের ওপর হামলায় পাকিস্তানের পাপের ঘড়াকে পূর্ণ করেছিল। বোঝা গিয়েছিল নৃশংসতার মাত্রা চূড়ান্ত পর্যায়ে গিয়েছে (India Pakistan War)। তাই এর পাল্টা প্রত্যাঘাত প্রয়োজন ছিল।’’ অন্যদিকে, নৌবাহিনীর ডিরেক্টর জেনারেল ভাইস এডমিরাল এ এন প্রমোদ বলেন, অপারেশন সিঁদুরের সাফল্যের পেছনে রয়েছে আমাদের সমন্বয়। প্রসঙ্গত, গত ২২ এপ্রিল জম্মু-কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে ভয়াবহ জঙ্গি হামলা চালায় পাক মদতপুষ্ট সন্ত্রাসীরা। ধর্ম বেছে বেছে হত্যা করা হয় হিন্দু পর্যটকদের। এরপরেই গত ৭ মে অপারেশন সিঁদুর প্রয়োগ করে ভারত।

  • PM Modi: বিশ্বের সামরিক মানচিত্রে ভারত একটি শক্তিশালী দেশ, প্রতিফলিত হল মোদির ভাষণে

    PM Modi: বিশ্বের সামরিক মানচিত্রে ভারত একটি শক্তিশালী দেশ, প্রতিফলিত হল মোদির ভাষণে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবারই জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। পাকিস্তানকে ব্যাপকভাবে প্রত্যাঘাত করার পরে দেশের প্রধানমন্ত্রীর এমন ভাষণ যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। প্রধানমন্ত্রীর এমন ভাষণে নয়া দিল্লির অবস্থান স্পষ্ট হল গোটা পৃথিবীর সামনে। পাকিস্তানের পরমাণু বোমের ব্ল্যাকমেলিং যে তাদের সন্ত্রাস তোষণকে কোনওভাবেই বাঁচাতে পারবে না তাও স্পষ্ট হয়ে উঠল। সোমবারের দেওয়া প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে বিশ্বের সামরিক মানচিত্রে ভারতের অবস্থান আরও শক্তিশালী হয়ে উঠল। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, পাক ভূখণ্ডের এতটা অভ্যন্তরে গিয়ে এই ব্যাপক সামরিক অভিযান স্বাধীনতার পরে এই প্রথমবার। ভারতীয় বিমান বাহিনীর এমন দুঃসাহসিক অভিযান মোদির নেতৃত্বে শক্তিশালী ভারতকেই বিশ্বের সামনে প্রতিষ্ঠিত করল। ভারতীয় সেনা সাংবাদিক সম্মেলনে আগেই জানিয়েছে মাত্র ৯০ মিনিটেরও কম সময়ে পাকিস্তানের অভ্যন্তরে ১১টি বিমান ঘাঁটিতে নিখুঁত আঘাত হানতে সক্ষম হয় তারা। দেশের সামরিক ইতিহাসে অত্যন্ত অভূতপূর্ব এই ঘটনা।

    পরমাণু হুমকি ফাঁকা আওয়াজ

    সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভাষণেও উঠে এল সেই নতুন ও শক্তিশালী ভারতের কথাই। অপারেশন সিঁদুরের হওয়ার আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশে সেনাবাহিনীকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছিলেন। এতেই বোঝা গিয়েছিল ভারত এখন পাকিস্তানের পরমাণু বোমের ব্ল্যাকমেইলকে একেবারেই পাত্তা দেয় না। মোদির ভাষণেও ধরা পড়ল সেই একই কথা। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের এই ব্ল্যাকমেলিং বিগত কয়েক দশক ধরে সফল হলেও প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) আমলে তা একেবারেই ভেঙে গিয়েছে। তাদের পরমাণু বোমা যে ফাঁকা আওয়াজ ছাড়া কিছু নয় তা প্রমাণিত হয়েছে। ঠিক এই কারণে রাওয়ালপিন্ডি পর্যন্ত শোনা গিয়েছে ভারতীয় সেনার গর্জন।

    আগে এমন হুমকি দিয়ে সফল হলেও, মোদি জমানায় বদলাল চিত্র

    বিগত দশকগুলিতেও এদেশে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ চলেছে। পাকিস্তানের মাটিকে ব্যবহার করে এবং সেদেশের প্রত্যক্ষ মদতে সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী হামলা হয় এদেশে ২০০৮ সালে মুম্বইতে। ভয়ঙ্কর সেই সন্ত্রাসী হামলায় ১৭১ জন মানুষের মৃত্যু হলেও কোনও রকমের পাল্টা প্রত্যাঘাত থেকে বিরত থাকে মনমোহন সরকার। কারণ ছিল একটাই, পাকিস্তানের পরমাণু বোমের ব্ল্যাকমেলিং। ওয়াকিবহাল মহল বলছে, মোদি (PM Modi) জমানায় অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor) পাকিস্তানের পরমাণু বোমের ব্ল্যাকমেলিংকে একেবারে ভেঙে তছনছ করে দিয়েছে। অনেকেই তাই বলছেন, পরমাণু ব্ল্যাকমেলিং নয়, পাকিস্তানের এই ফাঁকা আওয়াজ আসলে পরমাণু বোকামি।

  • PFI: পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ পিএফআই! মিলেছে জঙ্গি যোগের প্রমাণ, কী বলছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক?

    PFI: পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ পিএফআই! মিলেছে জঙ্গি যোগের প্রমাণ, কী বলছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার স্বার্থে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়াকে (PFI) পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র সরকার। বেআইনি কাজকর্মের জন্য পিএফআইয়ের সমস্ত সহযোগী সংস্থা এবং অনুমোদিত সংস্থার উপরও নিষেধাজ্ঞা চাপানো হয়েছে। যে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ অবিলম্বে কার্যকর হচ্ছে বলে জানিয়েছে সরকার। বুধবার একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে পিএফআই এবং এর অনুমোদন পাওয়া দলগুলিকে বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন (UAPA)-এর আওতায় নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে কেন্দ্র।এ প্রসঙ্গে বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য ট্যুইট করে জানান, এরপর বিরোধীরা অনেক কথা বলবে। কিন্তু দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে এই পদক্ষেপ জরুরি।

    সরকারের তরফে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পিএফআই সামনে থেকে আর্থ-সামাজিক এবং শিক্ষার উন্নতির জন্য কাজ করছে বলে জানালেও আসলে তারা সমাজের একটি নির্দিষ্ট অংশে সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন করে যাচ্ছে। ছড়াচ্ছে উগ্রপন্থা। মানুষে মানুষে ভেদাভেদ সৃষ্টি করছে। হিংসা ছড়াচ্ছে যা দেশের গণতান্ত্রিক ভিত্তিকে নষ্ট করছে। বিজ্ঞপ্তিতে এ-ও বলা হয়েছে, পিএফআই এবং এর সহযোগী দলগুলি যে বেআইনি কার্যকলাপের যুক্ত আছে তা ‘দেশের অখণ্ডতা, সার্বভৌমত্ব এবং নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকর’। এই দলগুলি সক্রিয় থাকলে দেশের শান্তি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বিদেশ থেকেও অর্থ সাহায্য পায় পিএফআই, যা দেশের অভ্যন্তরীণ সুরক্ষার ক্ষেত্রে বড়সড় উদ্বেগের বিষয় বলে জানিয়েছে কেন্দ্র। 

    আরও পড়ুন: নিষিদ্ধ হচ্ছে পিএফআই? দেশ জুড়ে এনআইএর দ্বিতীয় দফার অভিযানের পর বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক

    উল্লেখ্য, গত সপ্তাহ থেকে দেশ জুড়ে পিএফআইয়ের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। মঙ্গলবার চলে দ্বিতীয় দফার অভিযান। এরপরেই বৈঠক ডাকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। পিএফআই-সহ বাকি শরিক দলগুলিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, স্টুডেন্টস ইসলামিক মুভমেন্ট অফ ইন্ডিয়া (সিমি), জামাত-উল-মুজাহিদিন বাংলাদেশ (জেএমবি) এবং ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক অ্যান্ড সিরিয়া (আইএসআইএস) এর সঙ্গেও এই দলগুলির যোগসূত্র আছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share