Tag: threats

threats

  • PM Modi: “নয়া ভারত পরমাণু হামলার হুমকিকেও ভয় পায় না”, জন্মদিনে বললেন মোদি

    PM Modi: “নয়া ভারত পরমাণু হামলার হুমকিকেও ভয় পায় না”, জন্মদিনে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এটা নয়া ভারত। এই ভারত কাউকে ভয় পায় না। নয়া ভারত পরমাণু হামলার হুমকিকেও (Nuclear Threats) ভয় পায় না। ভারতীয় সেনা ঘরে ঢুকে শত্রুদের নিকেশ করে আসতে পারে।” বুধবার ৭৫তম জন্মদিনে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন মধ্যপ্রদেশের ধর এলাকায় সরকারি একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। সেখান থেকেই ফের একবার পাকিস্তান ও পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের সতর্ক করে দিলেন প্রধানমন্ত্রী। পাক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের কমান্ডারের ভিডিওর কথা উল্লেখ করে মোদি বলেন, “আমাদের সেনারা পাকিস্তানের হাঁটু ভেঙে দিয়েছে।”

    জইশ কমান্ডারের স্বীকারোক্তিই ঠিক (PM Modi)

    তিনি বলেন, “জইশ-ই-মহম্মদের কমান্ডারের স্বীকারোক্তিই ঠিক। পাকিস্তানের চোখের পলক পড়ার আগেই অপারেশন সিঁদুরে ওদের হাঁটু ভেঙে দেওয়া হয়েছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সরকারের কাছে সর্বোচ্চ প্রাধান্য হল ভারতমাতাকে রক্ষা করা। পাকিস্তানি জঙ্গিরা আমাদের মা-বোনের সিঁদুর মুছে দিয়েছিল। আমরা অপারেশন সিঁদুরে ওদের নাম ও নিশান মুছে দিয়েছি। চোখের পলক পড়ার আগেই ওদের ধরাশায়ী করে দিয়েছে আমাদের সেনাবাহিনী।” তিনি বলেন, “গতকালই দেশ তথা তামাম বিশ্ব সাক্ষী থেকেছে আর এক জঙ্গি কীভাবে কেঁদে কেঁদে বর্ণনা দিয়েছে। জইশ-ই-মহম্মদের কমান্ডারই পাকিস্তানের পর্দা ফাঁস করে দিয়েছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জইশ-ই-মহম্মদের কমান্ডারের এই স্বীকারোক্তিই প্রমাণ করে যে নতুন ভারত কেবল দৃঢ়ভাবে সন্ত্রাসের জবাবই দেয় না, বরং কারও পারমাণবিক হুমকিকেও ভয় পায় না।”

    আসিম মুনিরের হুমকি

    তিনি বলেন, “পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আসিম মুনির পরমাণু যুদ্ধের ভয় দেখিয়ে গোটা বিশ্বকে আতঙ্কিত করার চেষ্টা করছেন। ইসলামাবাদ বলছে, ভবিষ্যতে ভারত-পাক যুদ্ধ হলে অর্ধেক দুনিয়া ধ্বংস হয়ে যাবে।” এর পরেই মোদি (PM Modi) বলেন, “নতুন ভারত এমন হুমকিকে ভয় পায় না। ভারতীয় সেনা যেভাবে পহেলগাঁওয়ে হামলা চালানো জঙ্গিদের খতম করেছে, তেমনই দেশের মাটিতে ঢুকে যারা নাশকতা চালাতে আসবে, তাদেরও ধ্বংস করবে (Nuclear Threats)।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অপারেশন সিঁদুরে আমরা জঙ্গিদের লঞ্চপ্যাড গুঁড়িয়ে দিয়েছি। জইশের জঙ্গিরাই পাকিস্তানের মুখোশ খুলে দিয়েছে।” প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই জইশ-ই-মহম্মদের কমান্ডার মাসুদ ইলিয়াস কাশ্মীরি বলেছিলেন, “ভারতীয় সেনার অপারেশন সিঁদুরে ভাওয়ালপুরে ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছে মাসুদ আজহারের পরিবার।”

    মাসুদ ইলিয়াস কাশ্মীরির ভিডিও বার্তা

    মাসুদ ইলিয়াস কাশ্মীরির ভিডিও বার্তায় দেখা গিয়েছে, এই জঙ্গি নেতাকে ঘিরে রয়েছেন পাক সেনার কয়েকজন আধিকারিক। অপারেশন সিঁদুরের পর এতদিন ধরে এ ব্যাপারে মুখে কুলুপ এঁটেছিল জইশ নেতারা। এই প্রথম তাঁরা সংগঠনের বিরাট ক্ষতির কথা কবুল করে নিলেন নিজেরাই। শুধু তাই নয়, তিনি জইশের দিল্লি ও মুম্বই হামলায় সরাসরি জড়িত থাকার কথাও স্বীকার করেন। তাঁর বক্তব্যে উঠে আসে পাকিস্তানের বালাকোট অঞ্চলের গুরুত্বের কথাও। তিনি (PM Modi) বলেন, “তিহাড় জেল থেকে বেরিয়ে আসার পর আমির-উল-মুজাহিদিন মওলানা মাসুদ আজাহার পাকিস্তানে ফিরে আসেন। তাঁর চিন্তা ও কর্মসূচিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে বালাকোটের মাটি তাঁকে আশ্রয় দেয়। এখানকার প্রতিটি (Nuclear Threats) কণা তাঁর কাছে ঋণী। সেই আজাহারই দিল্লি ও মুম্বইকে কাঁপিয়েছিল।”

    জইশ জঙ্গিদের সৎকারে যোগ দেওয়ার নির্দেশ

    ইলিয়াসের দাবি, ‘ভাওয়ালপুরে নিহত জইশ জঙ্গিদের সৎকারে যোগ দেওয়ার নির্দেশ সরাসরি দেওয়া হয়েছিল পাক সেনার সদর দফতর থেকে। সেনাপ্রধানের নির্দেশে সেখানে পাঠানোও হয়েছিল জেনারেলদের। তার পরে পাক সেনা ঘটনাটি আড়াল করার চেষ্টা করে, যাতে ভাওয়ালপুর ও জইশের যোগসূত্র প্রকাশ্যে না আসে।’ জইশ কমান্ডারের এই স্বীকারোক্তিতে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক উঠে এসেছে। সেটি হল, অপারেশন সিঁদুরের পর পাক জঙ্গি গোষ্ঠীগুলির মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। ভারতের এই অভিযান নাড়িয়ে দিয়েছে তাদের নেটওয়ার্কের ভিত। ভিডিওতে ইলিয়াস স্বীকার করেন, ৭ মে ভাওয়ালপুরে জইশ প্রধান মাসুদ আজহারের সদর দফতরে ভারত যে বিমান হামলা চালিয়েছিল, তা ছিল ২২ এপ্রিল দক্ষিণ কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে পর্যটকদের ওপর জঙ্গি হামলার প্রতিশোধ। সেখানে প্রাণ হারিয়েছিলেন ২৬ জন হিন্দু পর্যটক। ভাওয়ালপুর ছাড়াও পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের আরও আটটি জঙ্গি ঘাঁটিও চোখের নিমেষে ধ্বংস করে দেয় ভারতীয় বিমান বাহিনী।

    সুস্থ নারী, শক্তিশালী পরিবার অভিযান

    এদিন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বিজেপির সেবা পক্ষ অভিযানেরও সূচনা করেন। ফি বছর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিন উপলক্ষে পক্ষকালব্যাপী বিজেপির নেতা-কর্মী-সমর্থকরা নানান সেবামূলক কাজ করেন। ধরের ওই অনুষ্ঠানেই তিনি জানান, দেশে শুরু হচ্ছে সুস্থ নারী, শক্তিশালী পরিবার অভিযান। এই অভিযানে বিনামূল্যে ওষুধ ও নানান টেস্টের সুবিধা পাবেন মহিলারা। এতে উপকৃত হবেন ৪ কোটিরও বেশি মহিলা। মানসিক স্বাস্থ্য, অ্যানিমিয়া ও লাইফস্টাইল সংক্রান্ত রোগের সুবিধাও মিলবে সেবা পক্ষের ওই বিশেষ শিবিরে (Nuclear Threats)। দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী মেগা ইন্টিগ্রেটেড টেক্সাটাইল রিজিওন অ্যান্ড অ্যাপারেল পার্কেরও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন ওই অনুষ্ঠানে। বলেন, “দেশের কোটি কোটি মা-বোন আমায় আশীর্বাদ করেছেন। ধরে দেশের বৃহত্তম ইন্টিগ্রেটেড টেক্সটাইল পার্ক দেশের শিল্পকে নয়া শক্তি দেবে। কৃষকরা পাবেন ন্যায্য মূল্য (PM Modi)।”

  • Nadia: তৃণমূলের হুমকিতে বাড়িছাড়া, এলাকায় গেলেই দেখে নেওয়ার হুঁশিয়ারি

    Nadia: তৃণমূলের হুমকিতে বাড়িছাড়া, এলাকায় গেলেই দেখে নেওয়ার হুঁশিয়ারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাসক দল তৃণমূলের ভয়ে বাড়িতে ঢুকতে পারছেন না, এমন অভিযোগ তুলে বিডিওর দ্বারস্থ হয়েছেন কংগ্রেস কর্মীরা। এমনই ঘটনা ঘটেছে নদিয়া ধুবুলিয়ায় (Nadia)। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, মনোনয়নের পর থেকেই একমাত্র শাসক দলের বিরোধী প্রার্থী হওয়ায় এইরকম অতাচারের সম্মুখীন হতে হয়েছে। 

    কী ঘটেছে (Nadia)?

    বেশ কয়েক দিন আগে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে মিথ্যা মোকদ্দমায় ফাঁসানো হয় ধুবুলিয়া থানার অন্তর্গত খাজুরি পুকুরপাড় এলাকার কয়েকজন বিরোধী রাজনৈতিক কর্মীদের। ভোটের আগে বাড়িতে ফিরতে চেয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের কাছে চিঠিও লিখেছেন এই বিরোধী কর্মীরা। কিন্তু কিছু ফল হয়নি। গত বুধবার দুপুর আনুমানিক আড়াইটে নাগাদ কৃষ্ণনগর (Nadia) ২ নম্বর ব্লকের বিডিওর কাছে উপস্থিত হন তাঁরা। এলাকার বিরোধী কর্মীদের দাবি, আমরা কংগ্রেস করি। তাই আমাদের উপর অত্যাচার করছে শাসক দলের লোকেরা। এখন আমরা বাড়িতে ফিরতে চাই। তাই প্রশাসন এবং বিডিওর কাছে নিরাপত্তা চেয়ে, একটা মীমাংসা করে বাড়ি ফিরতে চাইছি।

    আক্রান্তদের বক্তব্য

    এলাকায় (Nadia) কংগ্রেস করেন সুনিতা বিবি। তিনি বলেন, আমরা গত এক মাস ধরে ঘরছাড়া। কংগ্রেস দল করার জন্য আমাদের বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। এলাকায় গেলেই বলে, দেখে নেব, খুন করে দেব এবং বাড়িঘর লুটপাটেরও ভয় দেখানো হচ্ছে। বাড়ির পুরুষদের খুনের হুমকি মিলছে রোজ। শুধু তাই নই, প্রথমে শাসক দল আমদের বিরুদ্ধে মিথ্যা কেস দেয় এবং এর পর আমদের গ্রেফতার করে জেলে পাঠানো হয়। পরিস্থিতি বুঝে আমরা জামিন নিয়ে জেল থেকে বের হই। কিন্তু তাতেও শান্তি নেই। বাড়িতে গেলেই রোজ মিলছে খুনের হুমকি। পুলিশের কাছে আমাদের কোনও অভিযোগের গুরুত্ব নেই। তিনি আরও বলেন, ছোট ছোট বাচ্চাদের নিয়ে কোথায় যাবো! নিজের বাড়ি থাকতেই আমরা আজ গৃহহীন! এই প্রসঙ্গে সুনীতা বিবি পুলিশের থেকে কোনও রকম সহযোগিতা পাচ্ছেন না বলে জানান। অবশেষে এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে বাড়িতে ভয়মুক্ত হয়ে শান্তিতে বসবাস করার জন্য বিডিও অফিসের দ্বারস্থ হয়েছেন বলে জানা গেছে।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: মনোনয়ন না তুললে শ্লীলতাহানি করে প্রাণে মারার হুমকি, অভিযুক্ত সেই তৃণমূল!

    Hooghly: মনোনয়ন না তুললে শ্লীলতাহানি করে প্রাণে মারার হুমকি, অভিযুক্ত সেই তৃণমূল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরামবাগের (Hooghly) তিরোল অঞ্চলে খোদ আরামবাগের প্রাক্তন সাংসদ তথা সিপিএম নেতা শক্তিমোহন মালিকের গ্রামে চলল শাসক দলের ব্যাপক অত্যাচার। সিপিএম প্রার্থীকে প্রার্থীপদ প্রত্যাহারের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। মহিলা প্রার্থীর শ্লীলতাহানি করা হয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। তাঁর চুলের মুঠি ধরে করা হয়েছে ব্যাপক মারধর। মনোনয়ন প্রত্যাহার না করা হলে একঘরে করে রাখা হবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়েছে। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।

    কীভাবে দেওয়া হল হুমকি?

    তিরোল গ্রাম (Hooghly) পঞ্চায়েতের চণ্ডীবাটি গ্রামে ঘটেছে এই ঘটনা। এই এলাকা থেকে পঞ্চায়েত ভোটে লড়ছেন সিপিএমের মহিলা প্রার্থী নাসিমা বেগম। তাঁকেই চুলের মুঠি ধরে ব্যাপক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। কাঠগড়ায় শাসকদল তৃণমূল। এমনকী মনোনয়ন প্রত্যাহার না করলে, গ্রামের সমস্ত কিছু থেকে তাঁকে বঞ্চিত করে রাখারও হুমকি দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি নাসিমা বেগমের দেওরের ডান হাত মেরে ভেঙে দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ। হুমকি দেওয়া হয়, মনোনয়ন প্রত্যাহার না করলে গ্যাস সিলিন্ডার দিয়ে পুড়িয়ে মেরে ফেলা হবে। প্রয়োজনে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়া হবে বাড়ি। এদিকে ঘটনার কথা জানতে পেরে তড়িঘড়ি তাঁদের প্রার্থীর বাড়িতে হাজির হন প্রাক্তন সাংসদ শক্তিমোহন মালিক এবং সিপিএম নেতা সুশান্ত মণ্ডল-সহ একাধিক নেতা-কর্মীরা। ঘটনার কথা জানিয়ে তাঁরা দ্বারস্থ হবেন থানার, এমনটাই জানা যাচ্ছে।

    সিপিএম প্রার্থীর বক্তব্য

    এই ঘটনায় নাসিমা বেগম বলেন, “আমরা ভাত খাচ্ছিলাম। তখনই একদল লোক এল। এসেই খুব খারাপ ভাষায় কথা বলতে থাকে। তারপর গোটা বাড়ি (Hooghly) তছনছ করতে থাকে। ব্যাপক মারধর করে আমাদের পরিবারের সকলকে। এমনকী মেরে ফেলার হুমকি পর্যন্ত দিয়ে যায়। গত পরশু দিন শাসিয়ে গিয়েছিল। এরপর আবার গতকাল এসে একই কাজ করে গিয়েছে।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    আরামবাগ (Hooghly) সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের সহ-সভাপতি স্বপন নন্দী বলেন, “আসলে মিডিয়াতে প্রচার চাইছে ওরা। ইচ্ছা করে তৃণমূলের নামের অপপ্রচার করছে। এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও সম্পর্ক নেই। অন্যদিকে, মনোনয়ন তোলা নিয়ে যদি এত হুমকি হয়, তাহলে ভোটের দিন কী হবে! সেই আশঙ্কা করছেন এলাকার সাধারণ মানুষ। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share