Tag: UK

UK

  • Rishi Sunak: সরে দাঁড়ালেন বরিস, ব্রিটেনের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী ঋষিই?

    Rishi Sunak: সরে দাঁড়ালেন বরিস, ব্রিটেনের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী ঋষিই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনকই (Rishi Sunak) হতে পারেন ব্রিটেনের (UK) পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে ছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী (PM) বরিস জনসন। তবে সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর দৌড় থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা। তার পরেই প্রধানমন্ত্রী পদে জয়ের ব্যাপারে পাল্লা ভারী হয়েছে ঋষিরই। আজ, সোমবারই ওই পদে বসতে পারেন তিনি। 

    বরিস সরে দাঁড়ানোর পর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে ঋষির (Rishi Sunak) জয় অনেকটাই অনায়াস হয়েছে বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। কারণ এখন ঋষির প্রতিদ্বন্দ্বী তাঁরই দল কনজারভেটিভ পার্টির পেনি মরডন্ট। পেনিকে প্রধানমন্ত্রীর তখতে বসতে হল অক্টোবরের ২৪ তারিখের মধ্যে তাঁকে জোগাড় করতে হবে পার্লামেন্টের ১০০ জন সদস্যের সমর্থন। যা তাঁর নেই। এদিকে, পার্লামেন্টের ১৪২ জন সদস্য ইতিমধ্যেই ঋষিকে প্রধানমন্ত্রী পদে সমর্থন করেছেন। অথচ পেনির পাশে রয়েছেন মাত্র ২৯ জন সাংসদ।

    কেন প্রধানমন্ত্রীর দৌড় থেকে সরে দাঁড়ালেন বরিস? ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বরিসের দাবি, পার্লামেন্টে একটা ঐক্যবদ্ধ দল না থাকলে কার্যকরীভাবে সরকার চালানো সম্ভব নয়। অন্য একটি কারণও রয়েছে। সেটি হল, ঋষি এবং পেনির সঙ্গে বোঝাপড়া করতে ব্যর্থ হয়েছেন বরিস। সূত্রের খবর, বরিসকে সমর্থন করেছেন মাত্র ৫৭ জন সাংসদ। যদিও ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর দাবি, তাঁর সঙ্গে রয়েছেন ১০২ জন সাংসদের সমর্থন। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, পরাজয় নিশ্চিত বুঝে মুখ পোড়াতে চাননি বরিস। তাই সরে দাঁড়িয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন, প্রথম রাউন্ডের শেষে এগিয়ে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক

    এদিকে, সোমবার সকাল ১১টা নাগাদ একটি ট্যুইট করেন ঋষি (Rishi Sunak)। ট্যুইটবার্তায় তিনি লেখেন, ব্রিটেন এক মহান দেশ। কিন্তু সম্প্রতি সে এক ভয়াবহ অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে দাঁড়িয়ে। তাই আমি কনজারভেটিভ পার্টির নেতা ও আপনাদের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য লড়তে চাই। আমি এই আর্থিক সঙ্কট কাটিয়ে দলকে নেতৃত্ব দিতে চাই। দেশের সেবা করতে চাই।

    প্রসঙ্গত, পার্টিগেট কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ায় ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বরিসের। তার পরেই ইস্তফা দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী পদে বসেন লিজ ট্রাস। মাত্র পঁয়তাল্লিশ দিনের মাথায় পদত্যাগ করেন তিনি। এবার ফের একবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ চলে এসেছে ঋষির (Rishi Sunak) কাছে। প্রধানমন্ত্রী মনোনীত হলে দলের ইস্তাহারে প্রতিশ্রুতিগুলি পূরণ করার চেষ্টা করবেন বলে জানান ঋষি। ব্রিটেনের মানুষকে দায়িত্বশীল, সৎ ও পেশাদার সরকার দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • RSS: ঋষি সুনকের নিয়োগ নিয়ে মুফতির মন্তব্য হতাশার জের, বলছে আরএসএস

    RSS: ঋষি সুনকের নিয়োগ নিয়ে মুফতির মন্তব্য হতাশার জের, বলছে আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনের (UK) প্রধানমন্ত্রী পদে বসতে চলেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক (Rishi Sunak)। আদ্যন্ত হিন্দু (Hindu) এক ব্যক্তিকে ব্রিটেনের শীর্ষ পদে দেখে যারপরনাই খুশি তামাম ভারত (India)। ঋষির প্রসঙ্গ টেনে জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি বলেন, ব্রিটেন একজন জাতিগতভাবে সংখ্যালঘুকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মেনে নিলেও, আমরা এখনও এনআরসি (NRC) এবং সিএএ (CAA) -র মতো বিভাজনকারী ও বৈষম্যমূলক আইনে শেকলবন্দি হয়ে রয়েছি। মুফতির ওই মন্তব্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে আরএসএস (RSS)। রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ মেম্বার তথা মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চের প্যাট্রন ইন্দ্রেশ কুমার বলেন, হতাশা থেকেই মুফতি এমন মন্তব্য করেছেন।

    ঋষি ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনীত হওয়ার পরেই ট্যুইট করেন পিডিপি নেত্রী মুফতি। ট্যুইটবার্তায় তিনি লেখেন, এটা গর্ব করার মতো মুহূর্ত যে প্রথম ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রধানমন্ত্রী পাবে ব্রিটেন। গোটা ভারত তা উদযাপন করছে। তবে ব্রিটেন একজন জাতিগতভাবে সংখ্যালঘুকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মেনে নিলেও, আমরা এখনও এনআরসি এবং সিএএ-র মতো বিভাজনকারী ও বৈষম্যমূলক আইনে শেকলবন্দি হয়ে রয়েছি।

    আরও পড়ুন: বর্ণ ও জাতিভেদ প্রথা লুপ্ত হোক, চান আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    এর পরেই মুফতিকে একহাত নেন প্রবীণ আরএসএস (RSS) নেতা ইন্দ্রেশ কুমার। তাঁর মতে, মুফতি এবং কংগ্রেস নেতারা এ কথা বলছেন হতাশা থেকে। দেশ তাঁদের প্রত্যাখান করেছে। ইন্দ্রেশ কুমার বলেন, আসল সত্য হল, ভারতে অনেক রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। তিনি বলেন, ভারতই একমাত্র দেশ যেখানে দেশের সর্বোচ্চ পদে রয়েছেন একজন উপজাতি সমজের মহিলা। এদেশেই রাষ্ট্রপতি ছিলেন আবদুল কালাম, যিনি একটি জেলে পরিবারে জন্মেছিলেন। খবরের কাগজ বিক্রি করতেন। প্রধানমন্ত্রী পদে রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। যিনি এক সময় চা বিক্রি করতেন। আরএসএসের এই নেতা বলেন, এ দেশেই রাষ্ট্রপতি ছিলেন রামনাথ কোবিন্দ। তিনি তপশিলি জাতির প্রতিনিধি। তাই তাঁদের এহেন মন্তব্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পাশাপাশি মানবতার প্রতি অপমান। এজন্য তাঁদের ক্ষমা চাওয়া উচিত।

    আরএসএসের (RSS) এই নেতা বলেন, আসল সত্য হল তামাম ভারতে কাশ্মীরিরা নিরাপদ। কিন্তু একজন হিন্দু, পণ্ডিত, বিহারি, ওড়িয়া অথবা অন্য কোনও ব্যক্তি যিনি কাশ্মীরে বসবাস করছেন, তিনি নিরাপদ নন। কাশ্মীরে বহিরাগতদের বাঁচার অধিকার হুমকির মুখে বলেও দাবি ইন্দ্রেশের।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • UK Prime Minister: ‘২০৩০ এর রোডম্যাপ বাস্তবায়নে এক সঙ্গে কাজ করব’, ঋষিকে বার্তা মোদির

    UK Prime Minister: ‘২০৩০ এর রোডম্যাপ বাস্তবায়নে এক সঙ্গে কাজ করব’, ঋষিকে বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী (UK Prime Minister) পদে শপথ নিতে চলেছেন ভারতীয় (Indian) বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক (Rishi Sunak)। অক্টোবরের ২৮ তারিখে শপথ নেবেন তিনি। ওই পদে ঋষি শপথ নিলে তিনিই হবেন এ দেশের প্রথম কোনও অশ্বেতাঙ্গ প্রধানমন্ত্রী (PM)। ঋষির জয়ে খুশি তামাম ভারত (India)। ঋষিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে ট্যুইট করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বার্তায় লিখেছেন, ২০৩০ এর রোডম্যাপ বাস্তবায়নে আমরা এক সঙ্গে কাজ করব।

    আরও পড়ুন: ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর সম্পত্তির পরিমাণ রাজা-রানির থেকেও বেশি!

    ঋষির নাম প্রধানমন্ত্রী (UK Prime Minister) হিসেবে ঘোষিত হয়েছে দীপাবলির দিন। এদিন ট্যুইট-বার্তায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, ঋষি সুনক, আপনাকে অনেক শুভেচ্ছা। যেহেতু আপনি ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন, তাই আপনার সঙ্গে বিশ্বের জরুরি বিষয়গুলি নিয়ে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার অপেক্ষায় রইলাম। এর পরেই মোদি লেখেন, ২০৩০ এর রোডম্যাপ বাস্তবায়নেও আমরা এক সঙ্গে কাজ করব। আমাদের ঐতিহাসিক সম্পর্ক আধুনিক মোড় নিচ্ছে। এই উপলক্ষে ব্রিটেনের ভারতীয়দের দীপাবলির জন্য বিশেষ শুভেচ্ছা।

    আরও পড়ুন: বিশ্বের পাঁচ দেশের রাশ হিন্দুদের হাতে, কোন কোন দেশের মাথায় ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা জানেন?

    প্রসঙ্গত, ঋষি এমনই একটি দিনে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী (UK Prime Minister) হলেন, সেদিন হিন্দুদের দীপাবলি উৎসব। এই ঋষি ভারতীয় জায়ান্ট টেক ইনফোসিসের প্রতিষ্ঠাতা এনআর নারায়ণ মূর্তির জামাই। জামাইয়ের সাফল্যে খুশি ইনফোসিস কর্তা। জামাইয়ের সাফল্য কামনা করেন তিনিও। এক বিবৃতিতে ইনফোসিস কর্তা জানান, ঋষিকে অভিনন্দন জানাই। আমরা তাঁকে নিয়ে গর্বিত। আমরা তাঁর সাফল্যও কামনা করি। ব্রিটেনবাসীর কল্যাণার্থে সে তার সেরাটা দেবে বলেও আমরা নিশ্চিত। প্রসঙ্গত, স্ট্যান্ডফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ পড়ার সময় ঋষির সঙ্গে আলাপ ইনফোসিস কর্তার মেয়ে অক্ষতর। ২০০৯ সালে বিয়ে করেন তাঁরা। তাঁদের দুটি কন্যা সন্তানও রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • UK Prime Minister: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দৌড় থেকে ঋষিকে সরে দাঁড়াতে ‘চাপ’ দিচ্ছেন বরিস?

    UK Prime Minister: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দৌড় থেকে ঋষিকে সরে দাঁড়াতে ‘চাপ’ দিচ্ছেন বরিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রক্ষা করতে হবে দলকে। তাই প্রধানমন্ত্রীর (UK Prime Minister) দৌড় থেকে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনককে (Rishi Sunak) সরে দাঁড়াতে বললেন ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন (Boris Johnson)। ফের তাঁকেই যেন প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়, জানালেন সেই আর্জিও। দুই ‘হুজুরের এই গপ্পো’র কথা জানা গিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম সূত্রেই।

    মাত্র ছ সপ্তাহ আগেই বরিসকে সরিয়ে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী (UK Prime Minister) হন লিজ ট্রাস। চলতি বছরের জুলাই মাসে ক্রিস পিনচার ইস্যুতে দলের অন্দরেই বিক্ষোভের মুখে পড়েন বরিস। ব্রিটিশ অর্থ দফতরের প্রধান ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনকের বিদ্রোহের জেরেই ৭ জুলাই প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিতে বাধ্য হন বরিস। তার পর থেকেই ঋষির ওপর বেজায় ক্ষুব্ধ তিনি। ইস্তফা দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে চলে আসেন ঋষি। তবে ঋষির পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়ান বরিস স্বয়ং। ঋষির বদলে লিজ ট্রাসই যে তাঁর প্রথম পছন্দ, দলের অন্দরে তা জানিয়ে দেন বরিস। তাঁর পছন্দের তালিকায় পেনি মর্ডান্ট রয়েছেন বলেও জানান বরিস। ঘটনাকে কেন্দ্র করে সেই সময় কনজারভেটিভ পার্টি ভাগ হয়ে যায় বরিস-ঋষি দুই শিবিরে। এর পর ঋষিকে হারিয়ে প্রধানমন্ত্রীর তখতে বসেন লিজ।

    আরও পড়ুন: এবার কি ভাগ্য প্রসন্ন হবে সুনকের? জানুন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে আরও কারা

    সম্প্রতি পদত্যাগ করেছেন তিনিও। এবারও ফের প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে চলে এসেছেন ঋষি-বরিস। ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, বরিস ঋষিকে প্রধানমন্ত্রী (UK Prime Minister) পদ থেকে সরে দাঁড়াতে অনুরোধ করেছেন। কনজারভেটিভ পার্টির মুখ বাঁচাতেই এটা করা প্রয়োজন বলেও রবিস জানিয়েছেন ঋষিকে। একটি সংবাদ মাধ্যমের আবার দাবি, অনুরোধ নয়, বরিস ঋষিকে সরে দাঁড়াতে চাপ দিচ্ছেন।

    ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ব্রিটেনে সাধারণ নির্বাচন হওয়ার কথা। যদিও বিরোধীরা এখনই সাধারণ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন। এদিকে, মাত্র ছ সপ্তাহের জন্য প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন লিজ। জানা গিয়েছে, এবার থেকে তিনি ভাতা বাবদ বছরে ১.০৫ কোটি টাকা করে পাবেন। তবে তাঁর এই ভাতা না নেওয়াই উচিত বলে মনে করেন লেবার পার্টির নেতা কেইর স্টার্মার। তিনি বলেন, লিজ মাত্র ৪৪ দিন অফিস করেছেন। তাই এই ভাতা তাঁর প্রাপ্য নয়। তাঁর উচিত এটা না নিয়ে ফেরত দিয়ে দেওয়া।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • UK Prime Minister: ব্রিটেন সম্পর্কে ভারতের নীতি ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’, জানালেন পীযূষ গোয়েল

    UK Prime Minister: ব্রিটেন সম্পর্কে ভারতের নীতি ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’, জানালেন পীযূষ গোয়েল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-ব্রিটেন মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (Free Trade Agreement) নিয়ে কথা চলছে। ব্রিটেনের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে ভারত ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতি নিয়েছে। বৃহস্পতিবার দিল্লিতে কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রির জাতীয় রফতানি সামিটে ভাষণ দিচ্ছিলেন ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল (Piyush Goyal)। তখনই একথা বলেন তিনি। ভারত (India)-ব্রিটেন (UK) দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ২০৩০ সালের মধ্যে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে চুক্তি হয় চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে। সেই ঘটনার প্রেক্ষিতেই এদিন বাণিজ্যমন্ত্রী ব্রিটেনের পরিস্থিতি নিয়ে ভারতের অবস্থান জানান।

    মাত্র ৪৫ দিনের মাথায় প্রধানমন্ত্রীর (UK Prime Minister) পদ থেকে ইস্তফা দেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস। তাঁর অর্থনৈতিক নীতির জেরে দলেই সমালোচিত হয়েছিলেন তিনি। লিজ ট্রাসের পদত্যাগের পর কে হবেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী, আপাতত সেই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে ব্রিটেনে। এমনই আবহে ভারতের অবস্থানের কথা জানালেন পীযূষ। তিনি জানান, কেবল ব্রিটেন নয়, মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে কথা চলছে কানাডা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে। গোয়েল বলেন, ব্রিটেনের এহেন পরিস্থিতিতে আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। নজর রাখতে হবে ঘটনাক্রমের ওপর। যদি সেখানে দ্রুত নেতৃত্বের পরিবর্তন ঘটে, যদি পুরো ব্যাপারটা ঠিকঠাক চলে…। তাই আমাদের এখন দেখতে হবে সে দেশের সরকারে কে আসেন। তাঁদের দৃষ্টিভঙ্গীই বা কী হবে তা দেখতে হবে। একমাত্র তার পরেই ব্রিটেন নিয়ে আমরা ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ঠিক করতে পারব। তিনি জানান, ব্রিটেনের রাজনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ীরা জানেন ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করা কতখানি জরুরি। যদিও এই চুক্তি হতে হবে স্বচ্ছ, ন্যায়সঙ্গত এবং ভারসাম্যের।    

    আরও পড়ুন: এবার বিজেপির প্রার্থী আরও এক ‘চায়েওয়ালা’, শিমলা সদরে সঞ্জয় সুদ

    প্রসঙ্গত, দশ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের সামনে বিদায়ী ভাষণ দেওয়ার সময় লিজ টাস বলেছিলেন, যে প্রতিশ্রুতি নিয়ে নির্বাচিত হয়েছিলাম, তা পূরণ করতে অপারগ। তাই পদত্যাগ করছি। তবে প্রধানমন্ত্রী (UK Prime Minister) পদে ইস্তফা দিলেও, কনজার্ভেটিভ পার্টির পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলাবেন তিনিই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Modi: ‘‘ঠিক কথাই তো বলেছেন…’’, ফ্রান্সের পর এবার মোদি-স্তুতি ব্রিটেন, আমেরিকার মুখেও

    PM Modi: ‘‘ঠিক কথাই তো বলেছেন…’’, ফ্রান্সের পর এবার মোদি-স্তুতি ব্রিটেন, আমেরিকার মুখেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মোদি (PM Modi)-স্তুতি ভিন রাষ্ট্রের মুখে! দিন কয়েক আগে ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছিলেন ফ্রান্সের (France) রাষ্ট্রপ্রধান ইমানুয়েল মাক্রঁ (Emmanuel Macron)। এবার মোদি-স্তুতি শোনা গেল আমেরিকা (US) ও ব্রিটেনের (UK) মুখেও।

    ২০ সেপ্টেম্বর আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইজার সুলিভান ভূয়সী প্রশংসা করেছেন মোদির। তিনি জানান, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যা বলেছিলেন, তাকে স্বাগত জানায় আমেরিকা। হোয়াইট হাউসে এক সাংবাদিক বৈঠকে সুলিভান বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাশিয়াকে যা বলেছিলেন, তাকে স্বাগত জানায় আমেরিকা। মস্কোর সঙ্গে নয়াদিল্লির সম্পর্ক বেশ পুরানো। সেদিন মোদি পুতিনকে বলেছিলেন এটা যুদ্ধ শেষ করার সময়। তিনি বলেন, এবার রাশিয়ার যুদ্ধ শেষ করা উচিত। রাষ্ট্রসংঘের চার্টার মেনে ইউক্রেনের যেসব অংশ তারা জোর করে দখল করেছে, তা ফিরিয়ে দেওয়াও প্রয়োজন। এটা গোটা বিশ্বের পক্ষেই একটা নয়া বার্তা দেবে।

    মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ ব্রিটেনও। ব্রিটেনের ফরেন সেক্রেটারি জেমস ক্লেভারলি বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির একটি শক্তিশালী, বিশ্ব মঞ্চে প্রভাব ফেলতে পারে এমন একটি স্বর রয়েছে। রাশিয়া নিয়ে তাঁর যা অবস্থান, তাকেও সমর্থন করে ব্রিটেন। তিনি বলেন, লন্ডন আশা করে ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে যাঁরা শান্তির ললিত বাণী শুনিয়েছেন, তিনি তাঁদের কথায় কান দেবেন।

    আরও পড়ুন : পুতিনকে শান্তির ললিত বাণী শুনিয়ে মাক্রঁর প্রশংসা কুড়োলেন মোদি

    সম্প্রতি এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে গিয়েছিলেন মোদি। সেখানেই পুতিনের সঙ্গে মুখোমুখি হন তিনি। সেই সময় মোদি পুতিনকে বলেছিলেন, এই যুগ যুদ্ধের নয়। ক্লেভারলি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির একটি শক্তিশালী, বিশ্বমঞ্চে প্রভাববিস্তারকারী একটি স্বর রয়েছে। আমরা জানি রাশিয়ার নেতারা ভারতের কথা শোনেন। আমি মোদির বক্তব্যকে স্বাগত জানাই। এবং আমরা আশা করি, পুতিন তাঁদের কথা শুনবেন, যাঁরা শান্তির বাণী প্রেরণ করবেন। তাই আমরা মোদির বক্তব্যকে স্বাগত জানাই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Moody’s: ভারতের অর্থনীতির হাল স্থিতিশীল, বৃদ্ধির হারও আশাব্যঞ্জক, জানাল মুডি’জ

    Moody’s: ভারতের অর্থনীতির হাল স্থিতিশীল, বৃদ্ধির হারও আশাব্যঞ্জক, জানাল মুডি’জ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতি সম্প্রতি ব্রিটেনকে হারিয়ে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তকমা সেঁটেছে ভারতের (India) গায়ে। চলতি অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে বেড়েছে জিডিপি (GDP)-র হারও। এমতাবস্থায় ফের একবার আশার কথা শোনাল মুডি’জ (Moodys)। বিশ্ব অর্থনীতির তুল্যমূল্য বিচার করে এই আন্তর্জাতিক মূল্যায়ন সংস্থা। তারাই জানাল, ভারতের অর্থনীতি টালমাটাল নয়, বরং স্থিতিশীল। অর্থনীতি বৃদ্ধির হারও ক্রমবর্ধমান। 

    করোনা পরিস্থিতিতে হাঁড়ির হাল হয়েছিল বিশ্ব অর্থনীতির। ক্রমেই সেই পরিস্থিতি কাটিয়ে অর্থনীতির হাল ফেরাচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। ভারতেই ভয়াবহ আকার ধারণ করেছিল করোনা পরিস্থিতি। সেই পরিস্থিতি কাটিয়ে ক্রমেই ছন্দে ফিরছে ভারতও। তবে ভারতে আর্থিক বৃদ্ধি যে ক্রমবর্ধমান তা ধরা পড়েছে জিডিপির হারে। প্রথম ত্রৈমাসিকে ভারতে জিডিপির হার ১৩.৫। ভারতের অর্থনীতি যে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে, তার প্রমাণ মিলেছে অন্যত্রও। সম্প্রতি ব্রিটেনকে হারিয়ে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম দেশের তকমা পেয়েছে ভারত। সমীক্ষা বলছে, ২০২৯ সালের মধ্যেই ভারত হয়ে বিশ্বের তৃতীয বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি। জার্মানি এবং জাপানকে হারিয়ে তৃতীয় স্থানে উঠে আসবে ভারত। 

    আরও পড়ুন : বাড়ল ভারতের জিডিপি, প্রথম ত্রৈমাসিকে কত জানেন?

    স্টেটনব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার একটি রিপোর্টেও উঠে এসেছে আশার খবর। সেখানেও জানানো হয়েছে, ভারতের অর্থনীতির হাল শক্ত। এবার একই কথা জানাল মুডি’জও। বিশ্ব অর্থনীতির হালহকিকত খতিয়ে দেখতে নানান সমীক্ষা করে এই সংস্থা। সেই সংস্থারই সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, ভারতীয় অর্থনীতির উচ্চ বৃদ্ধিরক সম্ভাবনার কথা। ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার ভাঁড়ারও যথেষ্ট পোক্ত। ভারতীয় অর্থনীতিতে নগদের জোগানও রয়েছে। তাই এখানকার অর্থনীতি ঝুঁকিবিহীন। 

    মুডি’জ-এর বিচারে ভারতের রেটিং ‘বিএএ৩’। মুডি’জ-এর রিপোর্টে বলা হয়েছে, নগদের জোগান ভাল থাকায় ভারতে ব্যাংক এবং নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিতে অর্থ বিনিয়োগ করা কম ঝুঁকির। করোনা অতিমারি পরিস্থিতি কাটিয়ে ভারত যে ক্রমেই ছন্দে ফিরছে, রিপোর্টে জানানো হয়েছে তাও। প্রসঙ্গত, মুডি ভবিষ্যবাণী করেছিল, ভারতে রিয়েল জিডিপি ’২৩ অর্থবর্ষে ৭.৬ শতাংশ থেকে পরের আর্থিক বর্ষে ৬.৩ শতাংশে পৌঁছবে।

  • Indian Economy: আগামী সাত বছরেই বিশ্ব অর্থনীতিতে ৩ নম্বরে ভারত?

    Indian Economy: আগামী সাত বছরেই বিশ্ব অর্থনীতিতে ৩ নম্বরে ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনকে (UK) হারিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় পাঁচ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে মোদির (PM Modi) ভারত (India)। তবে আর কয়েক বছরের মধ্যেই দেশের ঠাঁই হবে আরও ওপরের দিকে। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার (SBI) এক রিপোর্টেই এই তথ্য উঠে এসেছে। ওই রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, চলতি দশকেরই শেষের দিকে ভারত হারাবে বিশ্বের আরও দুই বৃহত্তম অর্থনীতির দুই দেশকে। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার ইকনোমিক রিসার্চ ডিপার্টমেন্ট আগাম জানিয়েছিল ২০২৭ এর মধ্যে ভারত বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ জার্মানিকে (Germany) এবং ২০২৯ সালের মধ্যে জাপানকে (Japan) টপকে তিন নম্বরে চলে আসতে পারে।

    ২০১৪ সালে ওই তালিকায় দেশের ঠাঁই হয়েছিল ১০ নম্বরে। রিপোর্ট বলছে, সাতটি দেশকে টপকে অচিরেই মোদির ভারত চলে আসবে তিন নম্বরে। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার গ্রুপ চিফ ইকনোমিক অ্যাডভাইজার সৌম্যকান্তি ঘোষ বলেন, যে কোনও মানদণ্ডেই মাপা হোক না কেন, এই তথ্য একটা একটা মনে রাখার মতো প্রাপ্তি। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে ব্লুমবার্গ। সেই রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, শেষ তিন মাসে ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে সামনে চলে এসেছে ভারত। যে হিসেবের সাপেক্ষে প্রকাশ্যে এসেছে এই ফল, সেটির মানদণ্ড হল মার্কিন ডলার। রিপোর্ট অনুযায়ী, মার্কিন ডলারের নিরিখে ভারতীয় রুপির তুলনায় দাম কমেছে ব্রিটিশ মুদ্রা পাউন্ডের। ভারতীয় মুদ্রার তুলানায় ৮ শতাংশ কমেছে পাউন্ডের দর।

    আরও পড়ুন : ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে উঠে এল ভারত

    প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ভারতের আগে রয়েছে মাত্র চারটি দেশ। এগুলি হল, আমেরিকা, চিন, জাপান এবং জার্মানি। এদের মধ্যে আমেরিকা প্রথম, চিন দ্বিতীয়, জাপান তৃতীয় এবং চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হল জার্মানি। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার প্রকাশিত ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ’২৩ অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি রেট ৬.৭ শতাংশ থেকে ৭.৭ শতাংশ হবে, এটা অবাস্তব। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এটা ঘোরাফেরা করবে ৬ শতাংশ থেকে ৬.৫ শতাংশের মধ্যে। বৃদ্ধির এই হার নিউ নর্মাল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • India surpasses UK: ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে উঠে এল ভারত

    India surpasses UK: ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে উঠে এল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির (Largest Economy) দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেল ভারত (India)। এর আগে ওই জায়গায় ছিল ব্রিটেন (UK)। এবার ব্রিটেনকে ছাপিয়ে পঞ্চম স্থান দখল করল মোদির ভারত। রানির দেশ ছিটকে গিয়ে দাঁড়াল ছয়ে। এই উন্নয়ন এল এমন একটা সময়ে যখন গত চল্লিশ বছরের মধ্যে এই প্রথম ভয়ঙ্কর মুদ্রাস্ফীতির (Inflation) সম্মুখীন ব্রিটেন। সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে ব্লুমবার্গ। সেই রিপোর্টেই দেখা গিয়েছে, শেষ তিন মাসে ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে সামনে চলে এসেছে ভারত। যে হিসেবের সাপেক্ষে প্রকাশ্যে এসেছে এই ফল, সেটির মানদণ্ড হল মার্কিন ডলার। রিপোর্ট অনুযায়ী, মার্কিন ডলারের নিরিখে ভারতীয় রুপির তুলনায় দাম কমেছে ব্রিটিশ মুদ্রা পাউন্ডের। ভারতীয় মুদ্রার তুলানায় ৮ শতাংশ কমেছে পাউন্ডের দর।

    প্রায় দুশো বছর ধরে ভারত শাসন করেছে ব্রিটিশ। ১৯৪৭ সালে ভারত অর্জন করে কাঙ্খিত স্বাধীনতা। তার পর এই প্রথম অর্থনীতিতে ভারত হারাল ব্রিটেনকে। প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ভারতের আগে রয়েছে মাত্র চারটি দেশ। এগুলি হল, আমেরিকা, চিন, জাপান এবং জার্মানি। এদের মধ্যে আমেরিকা প্রথম, চিন দ্বিতীয়, জাপান তৃতীয় এবং চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হল জার্মানি। দেশের অর্থনীতির এই ছবি বড়সড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দেবে ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রীর কাছে। ৫ সেপ্টেম্বর কনজার্ভেটিভ পার্টি জানাবেন প্রধানমন্ত্রী পদে বসবেন তাঁদের দলের কে। তবে যিনিই হোন না কেন, তাঁকে সামলাতে হবে বিরাট এক চ্যালেঞ্জ। ব্রিটেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের উত্তরসূরির মূল দৌড়ে রয়েছেন প্রাক্তন সচিব লিজ ট্রাস এবং এক্সচেকারের প্রাক্তন চান্সেলর ঋষি সুনক। রিপোর্ট অনুযায়ী, আশা করা যায় সুনককে ধরাশায়ী করে প্রধানমন্ত্রী পদে বসবেন ট্রাস।

    আরও পড়ুন : বাড়ল ভারতের জিডিপি, প্রথম ত্রৈমাসিকে কত জানেন?

    সদ্যই করোনা পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠেছে ভারত। বেড়েছে জিডিপিও। জারি রয়েছে মুদ্রস্ফীতির সঙ্গে লড়াইও। এহেন পরিস্থিতিতে ভূতপূর্ব শাসকের দেশ ব্রিটেনকে হারিয়ে হাসছে মোদির ভারত। এবং এই সাফল্য এল এমন একটা সময়ে, যখন দেশজুড়ে চলছে অমৃত মহোৎসব।  

     

  • UK Visa: যুক্তরাজ্যে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার নিরিখে চিনকে টপকে প্রথম ভারত, জানাল ব্রিটিশ হাই কমিশন

    UK Visa: যুক্তরাজ্যে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার নিরিখে চিনকে টপকে প্রথম ভারত, জানাল ব্রিটিশ হাই কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার অভিবাসনের পরিসখ্যান (Immigration Statistics) প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ হাই কমিশন (British High Commission)। সেখানে দেখা গিয়েছে চলতি বছরে ১,১৮,০০০ ভারতীয় পড়ুয়াকে ভিসা দিয়েছে যুক্তরাজ্য (UK)। আগের বছরের তুলনায় যা ৮৯% বেশি। 

    আরও পড়ুন: বাহিনীর সংখ্যায় টান, ইউক্রেনে ‘ভাড়াটে সেনা’ পাঠাচ্ছে রাশিয়া?

    চিনকেও টপকে এবার যুক্তরাজ্যে সবচেয়ে বেশি ভিসা (Student Visa) পেল ভারতীয় পড়ুয়ারাই। এমনটাই জানা গিয়েছে ব্রিটিশ হাই কমিশনের প্রেস বিজ্ঞপ্তি থেকে।

     

    প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এও বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্য সবসময় ভ্রমণ প্রিয় মানুষদের অন্যতম পছন্দের জায়গা। ২০২২ সালে যুক্তরাজ্য যত ভিসা  দিয়েছে তাদের মধ্যে ২৮%- ই ভারতীয়। 

    ২৫৮,০০০ ভারতীয়কে এই বছর জুন মাস অবধি ভিজিটর ভিসা (Visitor Visa) দেওয়া হয়েছে। যা আগের বছরের তুলনায় ৬৩০% বেশি। আগের বছর কোভিডের কারণে ভিসা দেওয়ায় কড়াকড়ি করেছিল ব্রিটেন।

    আরও পড়ুন: বিশ্বের বড় বড় অর্থনীতির সঙ্গে পাল্লা দেবে ভারত, বললেন মোদি  

    এমনকি ওয়ার্ক ভিসার (Work Visa) ক্ষেত্রেও সবার ওপরে রয়েছে ভারত। এই বছর ইউকে সরকারের পক্ষ থেকে যতগুলি ওয়ার্কার ভিসায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে ৪৬%- ই ভারতীয়। 

    ব্রিটিশ হাই কমিশনার অ্যালেক্স এলিস (Alex Ellis) এই বিষয়ে বলেন, “আবার প্রথম স্থানাধিকারী ভারত। আমি আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি ২০২২ সালে ভারতীয়রাই যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে সবথেকে বেশি স্টাডি, ভিজিটর এবং ওয়ার্ক ভিসা পেয়েছেন। এতে আমাদের দুই দেশের মানুষ আরও কাছাকাছি আসবেন।”

    ভারতীয়দের আরও বেশি ভিসার জন্যে আবেদন করার পরামর্শও দিয়েছেন এলিস। তিনি বলেন, “আমরা প্রচুর ভিসার অনুরোধ পাচ্ছি। আপনারা আরও বেশি করে ভিসার জন্যে আবেদন করুন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব।” 

    এই মাসের শুরুতেই যুক্তরাজ্যের এই প্রতিনিধি ভিসা না পাওয়া পর্যন্ত ভারতীয় পড়ুয়াদের প্লেনের টিকিট না কাটার পরামর্শ দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, “আমরা প্রচুর ভিসার অনুরোধ পাচ্ছি। আমাদের তরফ থেকে যতটা সম্ভব আমরা করব। ভিসা সময়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। আপনাদের বিধি মেনে চলার অনুরোধ করছি।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share