Tag: ukraine

ukraine

  • Ukraine Russia War: “ইউক্রেনকে অস্ত্র সরবরাহ করলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কা সত্যি হতে পারে”, পশ্চিমকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

    Ukraine Russia War: “ইউক্রেনকে অস্ত্র সরবরাহ করলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কা সত্যি হতে পারে”, পশ্চিমকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ (Ukraine Russia War) দু’মাস অতিক্রম করেছে। যুদ্ধ থামার ইঙ্গিত তো নেই-ই বরং আরও আক্রমণাত্মক হয়ে উঠেছ রাশিয়া (Russia)। এবার সরাসরি পশ্চিমকে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের (World war III) হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া। আর মস্কোর (Moscow) নিশানায় যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (USA) ও ন্যাটোভুক্ত (NATO allies) দেশগুলি, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

    প্রসঙ্গত, ইউক্রেনের (Ukraine) ছোড়া নেপচুন ক্ষেপণাস্ত্র (Neptune missile)  রাশিয়ার যুদ্ধ জাহাজের ওপর আছড়ে পড়ে। যুদ্ধজাহাজ মস্কভা (Moskva cruise ship) ধ্বংস হয়ে যাবার পরেই তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছে বলে দাবি করেছিল রাশিয়ার সরকারি টিভি চ্যানেল। এবার সেই হুঁশিয়ারি দিলেন রুশ বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ (Sergei Lavrov)। একটি রুশ সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লাভরভ বলেন, ‘‘রাশিয়াকে নিশানা করতেই ওই সমস্ত অস্ত্র পাঠানো হচ্ছে। সেক্ষেত্রে রাশিয়া পাল্টা সেখানে হামলা করার অধিকার রাখে।’’

    ন্যাটোর বিরুদ্ধে সরাসরি অভিযোগ তুলে লাভরভ জানান, তারা সামরিক জোট রাশিয়ার বিরুদ্ধে একটা প্রক্সি ওয়ার বা ছায়াযুদ্ধ (proxy war) শুরু করেছে। তিনি বলেন, ‘‘মোদ্দা কথা, রাশিয়ার সঙ্গে ছায়াযুদ্ধ শুরু করে দিয়েছে ন্যাটোবাহিনী। আর যুদ্ধ মানে যুদ্ধই।’’ ওই সাক্ষাৎকারে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাধার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন লাভরভ। তিনি বলেন, ‘‘এটাই বাস্তব। বিশ্ব এখন তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দোড়গোড়ায়। পরিস্থিতি গুরুতর হচ্ছে। কেউই আর এই বাস্তবকে অস্বীকার করতে পারবে না।’’ পাশাপাশি একের পর এক শান্তি বৈঠক ব্যর্থ হওয়ার দায় কিভের উপরেই চাপিয়েছেন রুশ বিদেশমন্ত্রী।

    রাশিয়ার তরফ থেকে ভাবা হচ্ছে, ন্যাটোর পরিকাঠামোর বিরুদ্ধেই লড়ছে রাশিয়া। বিশেষজ্ঞদের মতে, রুশ যুদ্ধজাহাজ ধ্বংসের পেছনে নেটোর ভূমিকাই দেখছে রাশিয়া।  খুব স্বাভাবিক ভাবেই রাশিয়ার তরফ থেকে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মহলে চলছে এই নিয়ে তীব্র সমালোচনা। 

    শুধু তাই নয়, কার্যত হুঁশিয়ারি দিয়ে রাশিয়ার দাবি, যে কোনও মুহূর্তে হতে পারে নিউক্লিয়ার হামলা (Nuclear War)। লাভরভ বলেন, ‘‘যে কোনও মূল্যে পরমাণু যুদ্ধ থেকে বিরত থাকার নীতিতে অটল রাশিয়া। এটিই আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান। কিন্তু বর্তমানে যে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে, তা বিবেচনাযোগ্য। আমরা এসব ঝুঁকি কৃত্রিমভাবে বাড়াতে চাই না।’’ বিদেশমন্ত্রীর এই বিস্ফোরক মন্তব্য আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে গোটা বিশ্বে। 

     

     

  • India Russia: পশ্চিমী নিষেধাজ্ঞায় বন্ধ যোগান, ভারত থেকে পণ্য কিনতে চেয়ে আবেদন রাশিয়ার

    India Russia: পশ্চিমী নিষেধাজ্ঞায় বন্ধ যোগান, ভারত থেকে পণ্য কিনতে চেয়ে আবেদন রাশিয়ার

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: ইউক্রেন (Ukraine) যুদ্ধের ফলে রাশিয়া (Russia) থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে পাশ্চাত্য দেশগুলি। রাশিয়ার ওপর জারি হয়েছে নিষেধাজ্ঞা (sanctions)। ইউরোপীয় (EU) ও মার্কিন (US) বহুজাতিক পণ্য সংস্থাগুলি রাশিয়ায় খাদ্য থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে। 

    ফলে, বড় সমস্যায় পড়েছে পুতিনের দেশ। রাশিয়ার ডিপার্টমেন্টাল স্টোর ও সুপারমার্কেটে থাকা পণ্যের স্টক প্রায় ফুরিয়ে এসেছে। পশ্চিম থেকে আসছে না যোগান। তরতরিয়ে বাড়ছে দ্রব্যমূল্য। এই পরিস্থিতিতে বন্ধু ভারতের (India) মুখাপেক্ষি হয়েছে রাশিয়া। এদেশের বিভিন্ন বহুজাতিক সংস্থার সঙ্গে পণ্য-বাণিজ্য চুক্তি করতে চেয়ে নয়াদিল্লিকে (New delhi) অনুরোধ করেছে মস্কো (Moscow)।

    এই তালিকায় রয়েছে রাশিয়ার প্রথম সারির ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ওজোন (Ozon) এবং ইয়ান্ডেক্স (Yandex) মার্কেট । এছাড়া, রয়েছে ফুড সাপ্লিমেন্ট সংস্থা ফার্মাস্ট্যান্ডার্ড, ডেন্টাল প্রোডাক্টের বিক্রেতা সিমকোডেন্ট, রাশিয়ার সর্ববৃহৎ ফুড রিটেল চেন এক্স৫ রিটেল (X5 Retail) গ্রুপ এবং কনফেকশনারি সংস্থা ইউনিকন্ফ (UNICONF)। 

    যেমন ভারত থেকে জামাকাপড় থেকে শুরু করে বাচ্চাদের খেলনা, চাদর, লিনেন, ঘর সাজানোর সামগ্রী, টেক্সটাইল-ফ্যাব্রিক, ইলেক্ট্রনিক্স, রান্নার সামগ্রী, চা ও চামড়ার জিনিস পেতে আগ্রহী ইয়ান্ডেক্স। আবার, আরেক রিটেল সংস্থা এক্স৫ এদেশ থেকে ড্রিঙ্ক, সামুদ্রিক খাবার, চা, কফি, বাসমতি চাল, টিনজাত খাবার, রান্নার সামগ্রী, আঙুরের দাবি করেছে। এছাড়া, তালিকায় রয়েছে মারমালেড, জ্যাম, পাস্তা, ওট্স, প্যানকেক, স্প্যাগেটি, কর্নফ্লেক্স, কেচাপ।

    শুধু তাই নয়। ভারত থেকে মেডিক্যাল সরঞ্জাম কেনার বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে রাশিয়ার অন্তত ৫টি সংস্থা। সেই তালিকায় রয়েছে গ্লাভ্স থেকে এমআরআই মেশিন। যদিও, পেমেন্ট ঘিরে দু’তরফেই রয়েছে একটি অস্বস্তি। বর্তমানে, সুইফ্ট পেমেন্ট সিস্টেম থেকে রুশ ব্যাঙ্কগুলিকে নিষিদ্ধ করেছে পাশ্চাত্য দেশগুলি। ফলে, এখন বাধ্য হয়ে রুবলে অর্থের আদান-প্রদান করছে রাশিয়া। 

     

  • Mariupol mass grave: মারিউপোলের কাছে তৃতীয় গণকবরের সন্ধান মিলল স্যাটেলাইট চিত্রে 

    Mariupol mass grave: মারিউপোলের কাছে তৃতীয় গণকবরের সন্ধান মিলল স্যাটেলাইট চিত্রে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাড়হিম করা দাবি করল ইউক্রেন (Ukraine)। তাদের দাবি, মারিউপোলের (Mariupol) কাছে তৃতীয় গণকবরের সন্ধান পেয়েছে তারা। স্যাটেলাইট চিত্রে ধরা পড়েছে স্টারিয়া ক্রিমে ২০০ মিটার লম্বা একটি গর্তের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। ওখানে বহু মানুষকে কবর দেওয়া হয়েছে বলে অনুমান। সেখানকার সাধারণ মানুষকে খাবারের লোভ দেখিয়ে ওই গণকবর দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে রুশ সেনা, এমনই দাবি। 

    এর আগে মারিউপোলের পশ্চিমে মানহুশ গ্রামে একটি গণকবরের সন্ধান পাওয়া যায়। ৩ হাজার থেকে ৯ হাজার মানুষকে গণকবর (Mass Grave) দেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। মারিউপোল পুরোপুরি রাশিয়ান সেনাদের (Russian Army) দখলে রয়েছে। আর মানহুশ গ্রামটি মূল শহর থেকে মাত্র ২০ কিমি দূরে অবস্থিত। স্যাটেলাইট ইমেজ প্রকাশ করে মারিউপোল সিটি কাউন্সিল (Mariupol City Council) একটি সোশাল মিডিয়া পোস্টে বলেছে যে “মানহুশের গণকবরের আকার বুচার চেয়ে ২০ গুণ বেশি। রাশিয়ানরা মারিউপোলে নতুন গর্ত খনন করে মৃতদেহ চাপা দিয়েছে।” মারিউপোল সিটি কাউন্সিল সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ধরনের কবরে মৃতদেহ একটির উপর আরেকটি রাখা হয়।

     সম্প্রতি, প্ল্যানেট ল্যাবস-এর সরবরাহ করা অপর একটি স্যাটেলাইট ছবি প্রকাশ করেছে সিটি কাউন্সিল। এতে ভিনোরাডন গ্রামে আর একটি গণকবর রয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। বলা হচ্ছে, এটি মারিউপোল শহরের পূর্ব দিকে অবস্থিত। ওই কবরে অন্তত ১ হাজার মানুষের লাশ থাকতে পারে  বলে অনুমান।

    এক বিবৃতিতে, মারিউপোলের মেয়র ভাদিম বয়চেঙ্কো বলেছেন, “মারিউপোলে একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে গুরুতর যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত হয়েছে।” তাঁর দাবি, মারিউপোলে রাশিয়ান সেনাবাহিনীর হাতে নিহত অসামরিক লোকের সংখ্যা ২২ হাজার। সিটি কাউন্সিলের মতে, রাশিয়ান সেনারা মানহুশে বেশ কয়েকটি গণকবর খনন করেছে এবং মৃতদেহ ট্রাকে করে নিয়ে গিয়ে কবর দিয়েছে। 

    এর আগে ইউক্রেনের আরেক শহর বুচায় গণহত্যা চালানোর অভিযোগ উঠেছে রাশিয়ার বিরুদ্ধে। বুচায় কয়েকটি গণকবর থেকে বহু মানুষের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। রাস্তাতেও বহু মানুষের মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছিল। 

  • Russian Oil Import: ভারতকে না কেনার হুঁশিয়ারি দিয়ে যুদ্ধের মধ্যে রাশিয়া থেকে বেশি তেল কিনেছে আমেরিকা! 

    Russian Oil Import: ভারতকে না কেনার হুঁশিয়ারি দিয়ে যুদ্ধের মধ্যে রাশিয়া থেকে বেশি তেল কিনেছে আমেরিকা! 

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Ukraine Russia war) শুরু হওয়ার পর ভারত (India) সহ বিভিন্ন দেশকে মস্কো (Moscow) থেকে অশোধিত তেল (Crude Oil) কিনতে নিষেধ করছে যে আমেরিকা (USA), সেই তারাই এই একই সময়ে রাশিয়া থেকে ভারতের চেয়ে বেশি তেল কিনেছে। এমনই পরিসংখ্যান প্রকাশ্যে আসার পর আলোড়ন পড়ে গিয়েছে। 

    রাশিয়া এবং ইউক্রেন যুদ্ধের মাঝে যখন আমেরিকা সহ গোটা ইউরোপের (EU) দেশগুলি রাশিয়ার সঙ্গে সমস্ত বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন করে, সেই মুহূর্তে রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল কেনা নিয়ে প্রথম থেকেই ভারতের বিরুদ্ধে কড়া ভাষায় আক্রমণ করতে দেখা যায় আমেরিকাকে। 

    রাশিয়া থেকে সস্তায় তেল কেনা নিয়ে ভারতের সমালোচনা করতে বিন্দুমাত্র সময় নষ্ট করেনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ। রাশিয়া থেকে তেল কিনলে তার ফল ভুগতে হবে বলেও ভারতকে হুঁশিয়ারি দিয়েছে মার্কিন প্রশাসন। এমনকি নিজেদের প্রতিনিধি পাঠিয়েও এই কাজ করা থেকে বিরত থাকতে বলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। 

    যদিও, ভারত সাফ জানিয়ে দিয়েছে, কাউকে তুষ্ট করতে বসে নেই, ভারত শুধু নিজের স্বার্থ দেখবে। সম্প্রতি বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এদিন বলেন, “এবার থেকে আমরা শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থ দেখব। বিশ্বকে তুষ্ট করার কোনরকম চেষ্টা আমাদের দ্বারা হবে না।”

    আমেরিকার বিদেশ সচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন জয়শঙ্কর। তারপরই বিদেশমন্ত্রী জানান, “ভারত এক মাসে রাশিয়ার থেকে যে পরিমাণ তেল আমদানি করে, ইউরোপের দেশগুলো একটা দুপুরে তার থেকেও বেশি পরিমাণ তেল কেনে তাদের থেকে। আর রাশিয়া থেকে তেল আমদানির পরিসংখ্যান যদি দেখা যায়, তাহলে আমি আমেরিকাকে ইউরোপের দেশগুলোর দিকেই নজর দিতে বলব।”

    [tw]


    [/tw]

    জয়শঙ্করের বক্তব্য যে কথার কথা নয়, তার প্রমাণ মিলেছে হাতেনাতে। সম্প্রতি, সেন্টার ফর রিসার্চ অন এনার্জি অ্যান্ড ক্লিন এয়ার (CREA) একটি পরিসংখ্যান পেশ করে। সেখানে ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর রাশিয়া থেকে কোন দেশ কত জ্বালানি আমদানি করেছে, তার একটা তালিকা দেওয়া হয়। 

    সেখানে দেখা যাচ্ছে, সকলের ওপরে রয়েছে জার্মানি। ভারতের অবস্থান তালিকার প্রায় শেষে। এমনকী, যে আমেরিকা ভারতকে এতদিন উপদেশ দিয়ে এসেছে রাশিয়া থেকে তেল না কেনার জন্য, তাদের অবস্থান ভারতের ওপরে। অর্থাৎ, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ভারতের তুলনায় রাশিয়া থেকে বেশি পরিমাণ তেল আমদানি করেছে বাইডেন প্রশাসন!

    পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়া ইস্তক মোট ৬৩ বিলিয়ন ইউরো মূল্যের খনিজ ও প্রাকৃতিক জ্বালানি রফতানি করেছে মস্কো। এর মধ্য়ে রয়েছে অশোধিত তেল, তেলজাত পণ্য, পাইপলাইন প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা ইত্যাদি। পরিসংখ্যান বলছে, ৭১ শতাংশ (প্রায় ৪৪ বিলিয়ন ইউরো) কিনেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন দেশগুলি। তার মধ্য়ে, সবেচেয়ে বেশি কিনেছে জার্মানি। এছাড়া বড় ক্রেতাদের মধ্য়ে রয়েছে ইতালি, নেদারল্যান্ডস, তুরস্ক, ফ্রান্স। 

    এই পরিসংখ্য়ানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দ্বিচারিতা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। গোটা বিশ্বকে রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনতে নিষেধ করেও নিজেরা রুশ তেল কেনা এক দিনের জন্য বন্ধ তো করেইনি বরং সম্প্রতি তা লাফিয়ে বেড়ে গিয়েছে। 

     

LinkedIn
Share