Tag: union education minister

union education minister

  • Pariksha Pe Charcha: পরীক্ষা চাপ নয়, উৎসব! গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে প্রধানমন্ত্রী মোদির ‘পরীক্ষা পে চর্চা’

    Pariksha Pe Charcha: পরীক্ষা চাপ নয়, উৎসব! গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে প্রধানমন্ত্রী মোদির ‘পরীক্ষা পে চর্চা’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘পরীক্ষা পে চর্চা’র (Pariksha Pe Charcha) মুকুটে নতুন পালক। রেকর্ড সংখ্যক নাম নথিভুক্ত করিয়ে গিনেস বুকে নাম তুলে নিয়েছে ‘পরীক্ষা পে চর্চা’। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মস্তিকপ্রসূত এই উদ্যোগ শুরু হয় ২০১৮ সালে। চলতি বছর ‘পরীক্ষা পে চর্চা’র জন্য সাড়ে ৩ কোটির বেশি নাম নথিভুক্ত হয়েছে। এই কারণেই গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এ নাম উঠেছে এই উদ্যোগের। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এর তরফে দিল্লিতে এই কথা ঘোষনা করেন ঋষি নাথ।

    মানসিক চাপ সরিয়ে পরীক্ষা শিক্ষার উৎসাহ

    কেন্দ্রের তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, ‘পরীক্ষা পে চর্চা’র অষ্টম সংস্করণে এক মাসের মধেই ৩ কোটি ৫৩ লক্ষ নাম নথিভুক্ত হয়েছে। এই স্বীকৃতি পাওয়ায় উচ্ছ্বসিত কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ, কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান, রেল মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী জানিয়েছেন, ৩ কোটি ৫৩ লক্ষ নাম নথিভুক্ত হয়েছে ‘পরীক্ষা পে চর্চা’-র জন্য। এছাড়াও টেলিভিশনের পর্দায় তা দেখেছেন ২১ কোটির বেশি মানুষ। এই অনুষ্ঠান পরীক্ষার মানসিক চাপ সরিয়ে পরীক্ষাকে শিক্ষার উৎসাহে পরিণত করেছে। পরীক্ষার্থীরা যাতে কোনও চাপ ছাড়াই পরীক্ষায় বসতে পারে, তার জন্য এই পরীক্ষা পে চর্চা শুরু হয়। এখন তা দেশজুড়ে উৎসবের আকার নিয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। পরীক্ষা পে চর্চাকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড টিমকেও ধন্যবাদ জানান কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী।

    অভিনন্দন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

    এই উদ্যোগের সফলতার জন্য পরীক্ষার্থী এবং অভিভাবক, শিক্ষকদের অভিনন্দন জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। সোশ্যাল মিডিয়াতে তিনি লেখেন, ‘এটি একটি রেকর্ড-ব্রেকিং কৃতিত্ব যা বিশ্বব্যাপী পড়ুয়াদের জন্য পরীক্ষার চাপ কমানোর ভূমিকা রেখেছে। এই জাতীয় একটি কর্মসূচি মানব সম্পদকে আরও উন্নত করার পথকে ত্বরান্বিত করে। এটি ভারতের জন্য সত্যিই গর্বের একটি দুর্দান্ত মুহূর্ত।’

    পরীক্ষা প্রেরণার উৎস

    প্রসঙ্গত, পরীক্ষা পে চর্চায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরাসরি পড়ুয়া, শিক্ষক এবং অভিভাবকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব পরীক্ষা পে চর্চাকে একটি অনন্য উদ্যোগ বলে অভিহিত করেন যা শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং শিক্ষকদের একত্রিত করে সুস্থতা এবং চাপমুক্ত শিক্ষার প্রচার করে। প্রধানমন্ত্রী মোদির ‘পরীক্ষা পে চর্চা’র অষ্টম সংস্করণটি অনেকগুলো ভাগে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। যেখানে অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন, ছয় বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন বক্সার মেরি কম এবং আধ্যাত্মিক নেতা সদগুরুর মতো ব্যক্তিত্বরা যোগ দিয়েছিলেন। শুনিয়েছিলেন তাঁদের লড়াইয়ের কথা, যা প্রেরণা দিয়েছিল ছাত্রছাত্রীদের।

  • Dharmendra Pradhan: মিড ডে মিলে ৪ হাজার কোটির দুর্নীতি! লোকসভায় তৃণমূলকে তুলোধনা ধর্মেন্দ্র প্রধানের

    Dharmendra Pradhan: মিড ডে মিলে ৪ হাজার কোটির দুর্নীতি! লোকসভায় তৃণমূলকে তুলোধনা ধর্মেন্দ্র প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় মিড ডে মিলের হিসাবে এবার ব্যাপক গরমিলের অভিযোগ তুললেন খোদ কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। পড়ুয়াদের দুপুরের খাবারের টাকাও চুরি করে নিচ্ছে তৃণমূল সরকার, এমন অভিযোগ লোকসভায় উঠতেই কার্যত অস্বস্তিতে পড়েন তৃণমূলের সাংসদরা। পশ্চিমবঙ্গে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে মিড ডে মিলের খাতে, সোমবার এমনই অভিযোগ শোনা গেল কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর (Dharmendra Pradhan) মুখে।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী?

    মন্ত্রী এদিন বলেন, ‘‘এঁরা গরিবদের জন্য ভারত সরকারের দেওয়া টাকা লুট করছেন।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘পিএম পোষণ যোজনা, মিড ডে মিলে ওঁরা সরকারি কোষাগারের চার হাজার কোটি টাকা তছরূপ করেছেন। তাই কেন্দ্রীয় সরকার সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। সত্য সামনে আসবে। ওঁদের মন্ত্রীরা জেলে আছেন। ওঁদের ভয় লাগছে এ বার শীর্ষস্তরের নেতারা জেলে যাবেন। তাই সভায় গন্ডগোল করছেন। অধিবেশনের সময় নষ্ট করছেন।’’ প্রসঙ্গত, এদিন তৃণমূলের সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় বঞ্চনার কথা বলতে ওঠেন। তখনই পাল্টা নিশানা শুরু করেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী (Dharmendra Pradhan)।

    অর্ধেক মন্ত্রী এদের জেলে রয়েছে

    এদিন তৃণমূলকে তুলোধনা করতে দেখা যায় ধর্মেন্দ্র প্রধানকে। প্রসঙ্গত, চাকরি চুরি, লুট, রেশন চুরি, গরু চুরি, কয়লা চুরি সমেত একাধিক অভিযোগে তৃণমূলের ছোট, বড়, মাঝারি নেতা থেকে মন্ত্রী সমেত রাঘব বোয়ালরা জেলে রয়েছেন। সারা দেশে হয়তো একমাত্র রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ যেখানে রাজ্যের শাসক দলের এত নেতা একসঙ্গে জেলে আছেন। এনিয়ে বাংলার রাজপথে সরব হতে দেখা যায় বিরোধীদের। সভা-সমিতিও করেন এই ইস্যুতে বিরোধীরা। তৃণমূলের দুর্নীতির প্রতিবাদ মঙ্গলবার লোকসভায় শোনা গেল। ধর্মেন্দ্র প্রধান (Dharmendra Pradhan) বলেন, ‘‘এঁরা গরিবের টাকা লুঠ করেন। এঁদের অর্ধেক মন্ত্রী জেলে আছেন। এঁদের শিক্ষামন্ত্রী জেলে আছেন। এঁদের ভয়, তদন্ত হলে নেতৃত্ব জেলে যাবে। ভয় থেকে এঁরা ভবনের সময় নষ্ট করেন।’’ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর আরও অভিযোগ, পশ্চিমবঙ্গের সরকারের হাবভাব এমন যে তারা নিজেদেরকে দেশের আইনের ঊর্ধ্বে ভাবে সব সময়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share