Tag: Up

Up

  • Kalyan Singh: ‘হিন্দু গর্ব দিবস’ পালন বিজেপির, কার সম্মানে পালন হয় জানেন?

    Kalyan Singh: ‘হিন্দু গর্ব দিবস’ পালন বিজেপির, কার সম্মানে পালন হয় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২১ অগাস্ট। ১৯২১ সালের এই দিনেই প্রয়াত হয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কল্যাণ সিংহ (Kalyan Singh)। তাঁর মৃত্যুদিনটিকে ‘হিন্দু গর্ব দিবস’ হিসেবে পালন করল বিজেপি। কল্যাণের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকীর এই অনুষ্ঠান পালিত হয় ইন্দিরা গান্ধী প্রতিষ্ঠানে। উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, বিজেপির রাজ্য সভাপতি ভূপেন্দ্র সিংহ, উপমুখ্যমন্ত্রী কেশব প্রসাদ মৌর্য এবং ব্রজেশ পাঠক। এছাড়াও উত্তরপ্রদেশ সরকারের মন্ত্রী, এমপি এবং এমএলএরা।

    আদর্শ মুখ্যমন্ত্রী (Kalyan Singh)

    যে মানুষটিকে নিয়ে এত অনুষ্ঠানের আয়োজন সেই কল্যাণ সিংহ ছিলেন একজন (Ram Mandir) আদর্শ মুখ্যমন্ত্রী, রাজ্যপাল, এমন রাজ্যপাল যিনি তাঁর কথাকে সব সময় কাজে পরিণত করতেন। তিনি ছিলেন নিবেদিতপ্রাণ সংগঠক, পরিশ্রমী নেতা। আদর্শের সঙ্গে কখনও আপোশ করেননি কল্যাণ। রাম জন্মভূমি আন্দোলন প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন, “সরকার থাকুক কিংবা যাক, মন্দির (রাম মন্দির) নিশ্চিতভাবেই তৈরি হবে।” রাজ্যপাল হিসেবে কল্যাণ সিংহ গ্রামীণ সম্প্রদায়, ছাত্র এবং অন্যদের আত্মোন্নতি এবং দেশপ্রেমের মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। রাজনীতির কারবারিদের মতে, কল্যাণ সিংহ ইতিহাসের অংশ নন, তিনি ছিলেন ইতিহাস রচয়িতা।

    আদর্শের প্রতি নিষ্ঠাবান

    ১৯৩৫ সালের ৫ জানুয়ারি জন্ম গ্রহণ করেন কল্যাণ (Kalyan Singh)। ছোট থেকেই নীতি এবং আদর্শের প্রতি নিষ্ঠাবান ছিলেন তিনি। স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে তিনি ছিলেন লয়্যাল, নেতা হিসেবে দৃঢ়। দক্ষ সংগঠকও ছিলেন কল্যাণ। একজন আদর্শ মুখ্যমন্ত্রীর যেমন হওয়া প্রয়োজন, কল্যাণ ছিলেন তেমনই। রাজ্যপাল হিসেবেও তিনি ছিলেন অননুকরণীয়। অযোধ্যায় বাবরি মসজিদের কাঠামো ভাঙার সময় উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন কল্যাণ। এই সময়টা ভারতীয় ইতিহাসের একটা গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। ১৯৯২ সালের ৬ অগাস্ট অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সময় কল্যাণ ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। লিবারহান কমিশন যখন তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, করসেবকরা মসজিদ ভাঙছে দেখেও গুলি না চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন?

    আরও পড়ুন: কার বিরুদ্ধে পথে? আরজি কর কাণ্ডে একের পর এক ভুল পদক্ষেপ মমতার, কী কী?

    গুলি না চালানোর নির্দেশ

    নির্ভীক কল্যাণের উত্তর, “আমি তো সব সময়ই বলে এসেছি যে, ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর যা ঘটেছিল, তার পুরো দায় আমার। করসেবকদের ওপর গুলি না চালানোর নির্দেশ আমিই দিয়েছিলাম।” মসজিদের কাঠামো ভাঙার পর মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়েছিলেন কল্যাণ। তার আগেই অবশ্য তাঁকে বরখাস্ত করেছিল তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকার। রাজনৈতিক কেরিয়ার শেষ হয়ে যেতে পারে জেনেও কল্যাণ যেভাবে করসেবকদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, তাতে তিনি একজন বহুলচর্চিত রাজনীতিক হয়েই থেকে গেলেন (Ram Mandir)। কল্যাণ প্রয়াত হয়েছেন তিন বছর আগে। তবে রেখে গিয়েছেন তাঁর উত্তরাধিকার।

    রাম জন্মভূমি ইস্যু

    রাম জন্মভূমি ইস্যুটি কল্যাণের রাজনৈতিক জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। ১৯৯১ সালে উত্তরপ্রদেশে ক্ষমতায় আসে বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হয় কল্যাণকে। দ্রুত তিনি নিজেকে জাতীয় নেতা হিসেবে গড়ে তোলেন। শপথ নেন উত্তরপ্রদেশকে অপরাধমুক্ত করার। রাম জন্মভূমি এলাকার বিভিন্ন বাধা অপসারণের অঙ্গীকারও করেছিলেন কল্যাণ। রাম জন্মভূমি ট্রাস্টের কাছে অ-বিতর্কিত ৪২ একর জমি হস্তান্তর করেছিলেন কল্যাণ। অতিরিক্ত ২.৭৭ একর জমিও অধিগ্রহণ করেছিলেন। কল্যাণের জমি হস্তান্তরের এই সিদ্ধান্তে বিরক্ত হয়েছিল কেন্দ্র। এ ব্যাপারে রিপোর্ট তলব করেছিলেন তৎকালীন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শঙ্কররাও চ্যবন। চ্যবন তাঁকে (Kalyan Singh) এই বলে সতর্ক করেছিলেন যে, যদি উত্তরপ্রদেশ সরকার কেন্দ্রের নির্দেশ না মানে, তাহলে সংবিধানের ৩৫৬ ধারা অনুযায়ী সরকারকে বরখাস্ত করা হবে।

    মন্দির নির্মাণ হবেই

    জমি হস্তান্তরের বিষয়টি নিয়ে যখন কল্যাণ এবং কেন্দ্রের দ্বন্দ্ব চলছে, তখন উত্তরপ্রদেশের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী সাফ বলেছিলেন, “সরকার থাকুক কিংবা যাক, মন্দির নির্মাণ হবেই। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হুমকি থেকে এটা স্পষ্ট, রাম মন্দির নির্মাণ এখন দাঁড়িয়েছে জনগণের বাধ্যবাধকতা বনাম সংবিধানের ৩৫৬ ধারার প্রশ্ন। যদি সরকার ও মন্দিরের মধ্যে আমায় যে কোনও একটি বেছে নিতে বলা হয়, আমি মন্দিরটাই বেছে নেব।” জমি হস্তান্তর প্রসঙ্গে তাঁর (Kalyan Singh) যুক্তি, রাম জন্মভূমি ট্রাস্টকে যে ৪২ একর জমি হস্তান্তর করা হয়েছে, তা নিয়ে কোনও বিতর্ক নেই। অতিরিক্ত যে ২.৭৭ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছিল, তার বৈধতা বহাল রেখেছিল হাইকোর্ট। ১৯৯১ সালের ২ নভেম্বর উত্তরপ্রদেশ সরকার অধিগৃহীত জমির দখল নেয়। জমির মালিকদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছিল। তাঁদের সম্মতি নিয়েই ভেঙে দেওয়া হয়েছিল অধিগৃহীত জমির নির্মাণ। কল্যাণ বলেছিলেন, “অযোধ্যায় যা কিছু হচ্ছে, তা আইন মেনেই।”

    ১৯৯২ সালের ডিসেম্বরে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে করসেবকরা এসে ভিড় করতে থাকেন অযোধ্যায়। ৪ তারিখে কেন্দ্রের মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী অর্জুন সিংহ বলেছিলেন, “অযোধ্যার ঘটনাবলীর ওপর নিবিড় নজর রাখছে কেন্দ্র। সংবিধান ও বিচার ব্যবস্থার মর্যাদা রক্ষায় প্রযোজনীয় যা কিছু করার, তা করা হবে।” এর ঠিক দু’দিন পরেই ভাঙা হয় তৎকালীন ‘বিতর্কিত’ কাঠামো।

    কল্যাণ (Kalyan Singh) নেই। বিতর্কের অবসান শেষে হয়েছে রাম মন্দিরও। দেবালয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন রামলালা। স্বপ্ন পূরণ হয়েছে (Ram Mandir) কল্যাণের। যদিও তা দেখে যেতে পারেননি গর্বিত এই হিন্দু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sabarmati Express: ট্র্যাকে বোল্ডার! লাইনচ্যুত সবরমতী এক্সপ্রেসের ২০টি কামরা, নাশকতার ছক?

    Sabarmati Express: ট্র্যাকে বোল্ডার! লাইনচ্যুত সবরমতী এক্সপ্রেসের ২০টি কামরা, নাশকতার ছক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোররাত লাইনচ্যুত হয়ে গেল সবরমতী এক্সপ্রেস (Sabarmati Express)। অন্তত ২০টি কোচ লাইনচ্যুত হয়েছে বলে সূত্রের খবর। ট্রেনে ছিলেন প্রায় ১৩০০ যাত্রী। রেলের দাবি, লাইনে রাখা বোল্ডারের সঙ্গে ধাক্কা লেগেই লাইনচ্যুত হয় সবরমতী এক্সপ্রেস। প্রশ্ন উঠছে রেল লাইনে বোল্ডার কীভাবে এল? এর পিছনে নাশকতার ছক থাকতে পারে বলে অনুমান। 

    উদ্ধারে রেল, হেল্পলাইন নম্বর

    শনিবার ভোররাতে উত্তর প্রদেশের কানপুর ও ভীমসেন স্টেশনের মাঝে লাইনচ্যুত হয়ে যায় সবরমতী এক্সপ্রেস (Sabarmati Express)। ট্রেনের নম্বর হল ১৯১৬৮। এখনও পর্যন্ত হতাহতের কোনও খবর নেই। যাত্রীদের কানপুর পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়ার জন্য বাসের ব্যবস্থা করেছে রেল। ঝাঁসির দিকে যাওয়ার সময় ট্রেনটি আচমকা বোল্ডারে ধাক্কা খেয়ে বেলাইন হয়ে পড়ে। ট্রেনের ইঞ্জিন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন চালক। দুর্ঘটনার (Train Accident) ফলে সংশ্লিষ্ট লাইনে ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়েছে। বারাণসী থেকে রওনা দিয়েছিল ট্রেনটি। গন্তব্য ছিল আমেদাবাদ। কয়েকটি হেল্পলাইন নম্বর চালু করা হয়েছে রেলের তরফে। নম্বরগুলি হল- ০৫৩২-২৪০৮১২৮, ০৫৩২-২৪০৭৩৫৩, ০৫৩২-২৪০৮১৪৯।

    কী কারণে দুর্ঘটনা (Sabarmati Express)

    সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, প্রাথমিকভাবে বোল্ডারে ধাক্কা খায় চাকা। তাতেই ঘটে বিপত্তি।  উত্তর মধ্য রেলের তথ্য অনুযায়ী, গভীর রাতে রেললাইনের উপর থাকা বোল্ডারের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় যাত্রিবাহী ট্রেনটির। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ এবং দমকল। একাধিক অ্যাম্বুল্যান্স ঘটনাস্থলে নিয়ে যাওয়া হয়। ট্রেনের প্রতিটি কামরা ঘুরে দেখেন পুলিশ এবং রেল আধিকারিকেরা। কোথাও হতাহতের কোনও খবর মেলেনি বলে জানিয়েছে রেল। দুর্ঘটনার (Train Accident) ফলে ওই লাইনে ট্রেন চলছে না। একাধিক ট্রেনের গতিপথ বদল করা হয়েছে।

    নাশকতার ইঙ্গিত রেলমন্ত্রীর

    এর পিছনে কোনও নাশকতার ছক আছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। হঠাত করে রেল লাইনের উপর বোল্ডার কীভাবে এল তা নিয়ে প্রশ্ন জাগছে। রেলের এক আধিকারিক জানান, বোল্ডারের সঙ্গে ধাক্কা লাগার ফলে, ট্রেনের সামনে থাকা ক্যাটল গার্ডের ক্ষতি হয়েছে। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের কথাতেও নাশকতার ইঙ্গিত। এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, ভারী ধাক্কার চিহ্ন রয়েছে। তথ্য সংগ্রহ ও রক্ষা করা হচ্ছে। গোয়েন্দা বিভাগ ও উত্তরপ্রদেশ পুলিশ গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: সমাজবাদী পার্টির সাংসদের ২৫০ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    ED: সমাজবাদী পার্টির সাংসদের ২৫০ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাজবাদী পার্টির সাংসদের কয়েকশো কোটি টাকা মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি (ED)। কেবল তাই নয়, বাবু সিং কুশওয়াহা নামে সমাজবাদী পার্টির ওই নেতার জমিতে থাকা নির্মাণও ভেঙে দিয়েছেন (NRHM Scam) ইডির আধিকারিকরা। কুশওয়ার যে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি, সেটা রয়েছে উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ের কানপুর রোডে।

    এনআরএইচএম কেলেঙ্কারি (ED)

    কেন এই পদক্ষেপ ইডি-র? জানা গিয়েছে, ন্যাশনাল রুরাল হেল্থ মিশন কেলেঙ্কারি মামলার তদন্ত করছে ইডি। এই মামলায় কুশওয়াহার যোগ প্রকাশ্যে এসেছিল আগেই। এই ঘটনারই তদন্তে নেমে সমাজবাদী পার্টির ওই নেতার ২৫০ কোটি টাকা মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে ইডি। এই সম্পত্তিতে থাকা সব বেআইনি নির্মাণও বুলডোজার দিয়ে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার লোকজন।

    সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

    প্রসঙ্গত, এনআরএইচএম কেলেঙ্কারির সময় কুশওয়াহা ছিলেন উত্তরপ্রদেশের বিএসপি সরকারের পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী। এই মামলায় ইতিমধ্যেই চার বছর জেলও খেটেছেন তিনি। এবার বাজেয়াপ্ত করা হল তাঁর সম্পত্তি। গ্রেফতার হওয়ার আগে কুশওয়াহা ছিলেন মায়াবতীর বিএসপিতে। জেল থেকে জামিনে বেরিয়ে তিনি অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে জৌনপুরে প্রার্থী হন সমাজবাদী পার্টির। জিতেও যান। তার পর এদিন তাঁর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি (ED)।

    আরও পড়ুন: বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে নাকি ‘স্মরণীয় দিন’ কাটিয়েছেন শশী! তুলোধনা করল বিজেপি

    ২০১১ সালে ন্যাশনাল রুরাল হেল্থ মিশনে ব্যাপক কেলেঙ্কারি হয়েছিল বলে অভিযোগ। ওই সময় উত্তরপ্রদেশের কুর্সিতে ছিল মায়াবতী সরকার। বিএসপি সরকারের বিরুদ্ধে ১০ হাজার কোটিরও বেশি টাকা কেলেঙ্কারির অভিযোগ ওঠে। তদন্তে নেমে সিবিআই গ্রেফতার করে কয়েকজন স্বাস্থ্য কর্তাকে। গ্রেফতার করা হয় কুশওয়াহাকেও। কেবল এই কেলেঙ্কারিই নয়, আয় বহির্ভুত সম্পত্তি মামলায়ও দোষী সাব্যস্ত হন সমাজবাদী পার্টির এই সাংসদ। জানা গিয়েছে, সব মিলিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে ২৫টি। ইতিমধ্যেই দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন ৮টি মামলায়।

    উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ৫ জানুয়ারি দিল্লি, হরিয়ানা এবং মধ্যপ্রদেশ-সহ বিভিন্ন এলাকার ৬০টিরও বেশি জায়গায় অভিযান চালিয়েছিল সিবিআই। সেই সময় অভিযান চালানো হয়েছিল কুশওয়াহার (ED)  বাড়িতেও।এর পরেও একাধিকবার (NRHM Scam) হয়েছে অভিযান।,

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Shubhanshu Shukla: ছেলে যাচ্ছে মহাকাশে, ভীত নয়, গর্বিত শুভাংশুর পরিবার

    Shubhanshu Shukla: ছেলে যাচ্ছে মহাকাশে, ভীত নয়, গর্বিত শুভাংশুর পরিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছেলে মহাকাশ অভিযানের (Space Mission) দলের নেতৃত্ব দিতে চলেছেন। ভয়ে বুক দুরুদুরু করার কথা পরিবারের। আর তাঁদের কিনা ভয় করছে না! বরং বলছেন, ছেলে মহাকাশে যাচ্ছেন বলে তাঁরা গর্বিত, ভীত নন।

    গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্লা (Shubhanshu Shukla)

    আজ্ঞে, হ্যাঁ। গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্লর (Shubhanshu Shukla) পরিবারের কথাই বলছি। কিছুদিন পরেই হবে ভারত-মার্কিন যৌথ উদ্যোগে মহাকাশ অভিযান। নভশ্চররা রওনা দেবেন ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনের (ISS) উদ্দেশে। এই অভিযাত্রী দলের ক্যাপ্টেন মনোনীত হয়েছেন শুভাংশু। ছেলের এই সাফল্যে উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ে শুভাংশুর বাড়িতে খুশির হাওয়া।

    কী বলছে শুভাংশুর পরিবার?

    শুভাংশুর বাবা শম্ভু দয়াল শুক্ল অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মী। তিনি বলেন, “এই অভিযান নিয়ে আমরা মোটেই নার্ভাস হচ্ছি না। বরং ছেলের সাফল্যে গর্ব অনুভব করছি।” শুভাংশুর মা আশা শুক্লা। বলেন, “ছোট ছেলে শুভাংশু ঠান্ডা মাথার ছেলে। ও প্রতিটি পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পারে মেজাজ না হারিয়েই।” শুক্রবারই ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর তরফে গ্রুপ ক্যাপ্টেন হিসেবে ঘোষণা করা হয় শুভাংশুর (Shubhanshu Shukla) নাম। জানানো হয়েছে, অভিযাত্রী দলে থাকবেন প্রশান্ত বালাকৃষ্ণাণ নায়ারও।

    আরও পড়ুন: বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে নাকি ‘স্মরণীয় দিন’ কাটিয়েছেন শশী! তুলোধনা করল বিজেপি

    ইসরো জানিয়েছে, শুক্ল প্রাইমারি অ্যাস্ট্রোনট। নায়ার তাঁর ব্যাকআপ হিসেবে কাজ করবেন। শুক্লকে অভিযাত্রী দলের নেতা বেছে নিয়েছে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা চিহ্নিত সার্ভিস প্রোভাইডার এক্সিওম স্পেস আইএনসি। ইসরোর ঘোষণার পরেই অকাল উৎসবে মেতে ওঠেন লখনউয়ের ত্রিবেণী নগর এলাকার লোকজন। শুভাংশুর বাবা বলেন, “আমরা খুব খুশি। ওর সাফল্যে গর্বিত। আমরা ভগবানের কাছে প্রার্থনা করছি যেন ওদের অভিযান সফল হয়। এ ব্যাপারে আমাদের আত্মবিশ্বাসও রয়েছে। দেশবাসীও তাদের আশীর্বাদ করছেন।”

    তিনি বলেন, “আমি সেক্রেটারিয়েটে চাকরি করতাম। চাইতাম, ছেলে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা দিক কিংবা ডাক্তার হোক। কিন্তু ভগবান যে ওর জন্য অন্যরকম গন্তব্য লিখে রেখেছেন।” শুভাংশুর গর্বিত বাবা বলছেন, “আমার চার ছেলেমেয়ের মধ্যে ও ছোট। জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে ও সাফল্য পেয়েছে। ও এয়ারফোর্সে নির্বাচিত হয়েছিল। ইসরোয়ও হয়েছিল। এখন নির্বাচিত হল মহাকাশ অভিযানের (Space Mission) জন্য (Shubhanshu Shukla)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Success Story: ৫০০ টাকা থেকে ৫ কোটির সাম্রাজ্য! কৃষ্ণার ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই অনুপ্ররণা শত শত নারীর

    Success Story: ৫০০ টাকা থেকে ৫ কোটির সাম্রাজ্য! কৃষ্ণার ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই অনুপ্ররণা শত শত নারীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শত প্রতিকূলতাকে জয় করেও এভাবে ঘুরে দাঁড়ানো যায়। তার জ্বলন্ত প্রমাণ উত্তর প্রদেশের গৃহবধূ কৃষ্ণা যাদব। স্বচ্ছল পরিবারে আচমকা নেমে এসেছিল ছিল চরম দারিদ্রতা। স্বামী, তিন সন্তানকে নিয়ে সেই দারিদ্রতা কাটাতেই তিনি ছুটে এসেছিলেন দিল্লি। দিনরাত এক করে কঠিন পরিশ্রমের মাধ্যমে তিনিই নজির গড়েছেন। তাঁর হাতের জাদুতেই গড়ে উঠেছে কোটি টাকার সাম্রাজ্য। তাঁর জীবনকাহিনী অনুপ্ররণা (Success Story) যোগাচ্ছে শত শত নারীকে।

    পরিবার নিয়ে পথে বসার মতো অবস্থা!(Success Story)

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তরপ্রদেশের দৌলতপুরের ছোট্ট গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন কৃষ্ণাদেবী। তিনি (Krishna Yadav) কখনও স্কুলে যাননি। বিয়ের পর তিনি (Success Story) বুলন্দশহরে চলে যান। তাঁর স্বামী একজন ট্রাফিক পুলিশ অফিসার ছিলেন। কোনও কারণে তাঁর চাকরি চলে যায়। স্বামী কাজ হারানোর পর পরিবারের সকলে ভয়ানক পরিস্থিতির সম্মুখীন হন। পরে, যানবাহনের ব্যবসা শুরু করার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু, তাতেও প্রচুর লোকসান হয়েছিল। পরিস্থিতি এমন হয়, তাঁদের দুটি বাড়ি বিক্রি করতে হয়েছিল। একেবারে পরিবার নিয়ে পথে এসে বসার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয় কৃষ্ণা যাদবের।  

    আরও পড়ুন: ইতিহাসের সামনে লক্ষ্য, ভারতের প্রথম পুরুষ শাটলার হিসেবে অলিম্পিক্সের সেমিফাইনালে

    ৫০০ টাকা হাতে নিয়ে কৃষ্ণার ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই

    মাত্র ৫০০ টাকা নিয়ে উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহর থেকে তিনি পাড়ি দেন দিল্লি। সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্বামী ও তিন সন্তান। এত বড় শহরে কোথায় চাকরি পাবেন, কী করবেন কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলেন না তিনি। তাছাড়া তাঁর পুঁথিগত ডিগ্রি না থাকার জন্য কোনও কাজ মিলছিল না। এরপর খানপুরের রেভলালা গ্রামে একজনের জমিতে কাজ করতে শুরু করেন তিনি। জমির এক পাশে ঘর তৈরি করে তাঁরা সপরিবারে থাকতেন। কিন্তু, চাষ করে তাঁরা লাভের মুখ দেখতে পাচ্ছিলেন না। টিভিতে একটি অনুষ্ঠান দেখে অনুপ্রাণিত (Success Story) হয়ে ২০০১ সালে কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। পরে, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ প্রযুক্তির প্রশিক্ষণ নিতে শুরু করেন। ৩০০০ টাকা খরচ করে প্রায় ৫ কেজি লঙ্কার, আমের আচার বানিয়ে ফেলেন তিনি। রাস্তায় টেবিল পেতে সেই আচার বিক্রি করে ২,২৫০ টাকা লাভও হয় তাঁর। পরে, বিভিন্ন মেলায় আচার বিক্রি করে ভালো টাকা উপার্জন করেন তিনি। এরপর ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। স্বামী-স্ত্রী কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে শুরু করেন এই ব্যবসা। মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই জমে ওঠে ব্যবসা। পরের কয়েক বছরে তাঁর আচারের চাহিদা বেড়ে যায়। এখন তাঁর বার্ষিক টার্নওভার ৫ কোটি টাকা।

     প্রধানমন্ত্রীর হাতে থেকে তিনি পুরস্কার নেন

    ‘শ্রী কৃষ্ণ পিকলস’ নামে একটি কোম্পানি চালু করেন। এই ব্র্যান্ডের নামে রমরমিয়ে চলতে থাকে ব্যবসা। তবে, কেবলমাত্র আচার নয়, মোরব্বা ও চাটনির ব্যবসাও শুরু করেন তিনি। বর্তমানে বেড়েই চলেছে এই ব্র্যান্ডের বিভিন্ন জিনিসের চাহিদা। বর্তমানে প্রায় কোটি টাকার সাম্রাজ্য তৈরি ফেলেছেন কৃষ্ণা যাদব। পরবর্তীতে ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত থেকে বৈচিত্র্যময় কৃষির জন্য মর্যাদাপূর্ণ এন জি রাঙ্গা কৃষক পুরস্কার নেন তিনি। ২০১৬ সালে তিনি (Success Story) জিতে নেন মহিলা ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রক কর্তৃক নারী শক্তি পুরস্কার। এই সমস্ত পুরস্কার পেয়েও তিনি থেমে থাকেননি। বরং, দিনের পর দিন তিনি তাঁর ব্যবসার সাম্রাজ্য ক্রমশ বাড়িয়ে চলেছেন।

    ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই নিয়ে কী বললেন কৃষ্ণা যাদব?

    ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই প্রসঙ্গে কৃষ্ণা যাদব (Krishna Yadav) বলেন, আমাদের আর্থিক সঙ্কটের জন্য এটি একটি ছোট পদক্ষেপ ছিল। আমি কখনই ভাবিনি যে আমি এতদূর আসতে পারব। আমার স্বামী এবং বড় ছেলে এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত রয়েছে। আর অন্য দুই সন্তান উচ্চশিক্ষার জন্য পড়াশুনা করছে। এখন আমার কাছে গাড়ি, বাংলো রয়েছে। ছোটবেলায় আমি টেলিভিশনে মুখ দেখানোর খুব ইচ্ছা ছিল। সেই স্বপ্ন আমার ব্যবসার মাধ্যমে সত্যি হয়েছে। তবে, এই সাফল্যের জন্য ধারাবাহিক কঠোর পরিশ্রমের প্রয়োজন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rail Jihad: রেললাইনে সাইকেল, গ্যাস সিলিন্ডার রেখে ভিডিও! গ্রেফতার ‘রেল জিহাদি’ গুলজার

    Rail Jihad: রেললাইনে সাইকেল, গ্যাস সিলিন্ডার রেখে ভিডিও! গ্রেফতার ‘রেল জিহাদি’ গুলজার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাথরের টুকরো, সাবান, সাইকেল, গ্যাস সিলিন্ডার, এমনকী জ্যান্ত মুরগিও বাঁধা রেল লাইনে। ভারতীয় ইউটিউবার গুলজার শেখের (Gulzar Sheikh) আজব ‘কীর্তি’তে হতবাক দেশ। ইতিমধ্যেই তাঁকে গ্রেফতার করেছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। নিছক ইউটিউবে জনপ্রিয় ভিডিও তৈরির জন্যই এই সব কীর্তিকলাপ, নাকি তাঁর এই কাণ্ডের পিছনে রয়েছে অন্য চক্রান্ত তা-ও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এই ইউটিউবারকে “রেল জিহাদি” (Rail Jihad) অ্যাখ্যা দিয়েছেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা। 

    ইউটিউবারের আজব কীর্তি

    সম্প্রতি, একের পর এক রেল দুর্ঘটনা (Rail Jihad) ঘটছে দেশের নানা প্রান্তে। এমন সময়ে এক ইউটিউবারের কীর্তি সামনে এসেছে। যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় জোর চর্চা শুরু। গুলজার শেখ (Gulzar Sheikh) নামে এক যুবককের ‘গুলজার ইন্ডিয়ান হ্যাকার’ ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। সেই চ্যানেলের একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, রেললাইনের উপরে গুলজার সাইকেল, সাবান, পাথর, গ্যাস সিলিন্ডার এমনকী জ্যান্ত মুরগিও রাখেন। আসলে ওই সব জিনিসের উপর ট্রেন চলে যাওয়ার মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি করতে চেয়েছিলেন যুবক। এমনই রোমহর্ষক ভিডিও তৈরি করে ইউটিউবে ‘ভিউয়ার’ বাড়াতে চেয়েছিলেন তিনি। 

    সমালোচনার ঝড়

    গুলজারের (Gulzar Sheikh) ভিডিওটি পোস্ট করে এক নেটিজেন দাবি করেন, ‘‘এই তরুণ উত্তরপ্রদেশের লালগোপালগঞ্জের এক জন ইউটিউবার। তিনি ট্রেনের সামনে বিভিন্ন জিনিস রেখে হাজার হাজার যাত্রীর জীবনকে বিপদে ঠেলে দেন।’’ ভিডিওটি ভাইরাল হতেই নিন্দার ঝড় বইতে থাকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় গুলজারের ভিডিওর ভিউ কম নয়। তাঁর একটি ভিডিও প্রায় ১০ কোটি মানুষও দেখেছেন। তাঁর সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা ২ লক্ষ ছাড়িয়ে গিয়েছে। গুলজারের চর্চিত ভিডিওটি গত জানুয়ারি মাসের। তবে সম্প্রতি সেটি ভাইরাল হয়েছে নেটদুনিয়ায়। ভিডিওটি রেল কর্তৃপক্ষের নজরে এনেছেন নেটনাগরিকদের একাংশ। একইসঙ্গে যুবকের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপেরও দাবি জানিয়েছেন অনেকে।

    গ্রেফতার গুলজার

    সম্প্রতি এক্স হ্যান্ডেল ‘ট্রেনওয়ালেভাইয়া’র ওই ভিডিও-র জন্য গুলজারকে (Gulzar Sheikh) গ্রেফতার করেছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা সাধারণ মানুষকে আশ্বস্ত করে বলেন, “রেল জিহাদি (Rail Jihad) গুলজার গ্রেফতার। তিনি রেহাই পাবেন না। গুলজার ভারতীয় ন্যায় সংহিতা, ২০২৩-এর অধীনে, ট্রেন লাইনচ্যুত করার চেষ্টার মতো অপরাধের সঙ্গে যুক্ত। অভিযুক্তের জানা আছে যে, তাঁর কর্মের ফলে একটি ট্রেন লাইনচ্যুত হতে পারে বহু মানুষের প্রাণ যেতে পারে। ভারতীয় রেল ও প্রশাসনকে অনুরোধ ওই ইউটিউবারের বিপক্ষে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিন।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh: লাভ জিহাদ বন্ধে কঠোর আইন আনছে যোগী সরকার, কী আছে বিলে জানেন?

    Uttar Pradesh: লাভ জিহাদ বন্ধে কঠোর আইন আনছে যোগী সরকার, কী আছে বিলে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগেই এক হিন্দু কলেজ ছাত্রীকে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে ইটভাটার শ্রমিক দিলশাদের বিরুদ্ধে। প্রেমের ফাঁদে ফেলে তাঁকে নিয়ে গিয়ে ধর্মান্তরিত করতে চায় বলেও জানিয়েছিল দিলশাদ। উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) বেরিলির ওই ঘটনায় তোলপাড় দেশ। সেই ঘটনার রেশ মিলিয়ে যাওয়ার আগেই এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি রুখতে উদ্যোগী হল যোগী আদিত্যনাথের সরকার।

    লাভ জিহাদের ক্ষেত্রে সাজা (Uttar Pradesh)

    এবার লাভ জিহাদের (Love Jihad Law) মতো ঘটনায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের প্রস্তাব যোগী সরকারের। বিধানসভায় সরকার নিয়ে আসে ‘বেআইনি ধর্মান্তকরণ সংশোধনী আইন’ বিল, ২০২৪। বর্তমান বেআইনি ধর্মান্তকরণ আইন ২০২১-এর অধীনে থাকা একাধিক বিধি সংশোধনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে ওই বিলে। সংশোধনী বিলের প্রস্তাবে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের মতো কঠোর শাস্তির প্রস্তাবও রয়েছে। প্রথমবার লাভ জিহাদের মতো অপরাধের ক্ষেত্রে কঠোর শাস্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে চায় উত্তরপ্রদেশের বিজেপি সরকার।

    কী বলছে সরকার?

    প্রস্তাবিত বিলে দশ বছরের কারাদণ্ডের মেয়াদ বৃদ্ধি করে যাবজ্জীবন করা হয়েছে। কঠোর করা হয়েছে জামিন পাওয়ার রাস্তাও। রাজ্যের সাম্প্রতিক ঘটনার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে এই ধরনের ঘটনায় যে কোনও কাউকে অভিযোগ দায়েরের অনুমতি দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ২ অগাস্ট বিলটি বিধানসভায় পাশ করাতে চায় যোগী সরকার। উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) উপ-মুখ্যমন্ত্রী কেশবপ্রসাদ মৌর্য বলেন, “এই সিদ্ধান্তকে সকলেরই স্বাগত জানানো উচিত।”

    ইউ-টার্ন মলদ্বীপের, ‘ইন্ডিয়া আউট’ স্লোগান ফেলে দ্বীপরাষ্ট্রের গলায় ‘ওয়েলকাম ইন্ডিয়া’!

    বিজেপি নেতা মহসিন রাজা বলেন, “আইনটি সংশোধন করা হলে এটি অবৈধ ধর্মান্তর মোকাবিলায় ব্যাবকভাবে সাহায্য করবে। কারণ অনেক লাভ জেহাদের ঘটনা সামনে আসছে, যেখানে মিথ্যে পরিচয় দিয়ে বিয়ে করে মেয়েকে ধর্মান্তরিত করতে বাধ্য করা হচ্ছে।” তিনি বলেন, “কেউ যদি মিথ্যে পরিচয় দিয়ে কোনও মেয়ের জীবন নিয়ে খেলা করে, তাহলে অপরাধীকে কেন জবাবদিহি করতে হবে না? একজন প্রতারক যদি তার পরিচয় গোপন করে ও বিদ্বেষপূর্ণ উদ্দেশ্যে কোনও মেয়েকে বিয়ে করে, তাহলে কেন এমন লোকদের আইনের আওতায় আনা যাবে না?”

    প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে পাশ হওয়া আইনে এই জাতীয় অপরাধের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ শাস্তির মেয়াদ ছিল ১০ বছর। সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা (Uttar Pradesh)। প্রস্তাবিত নয়া বিলে সাজার মেয়াদ এবং অপরাধের পরিধি, দুটোই বাড়ানো হয়েছে (Love Jihad law)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Paper Leaks Ordinance: প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে অধ্যাদেশ জারির প্রস্তাব যোগীর মন্ত্রিসভায়, শাস্তি কী জানেন?

    Paper Leaks Ordinance: প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে অধ্যাদেশ জারির প্রস্তাব যোগীর মন্ত্রিসভায়, শাস্তি কী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘নিট ইউজি’ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে ‘নেটে’রও। এমন অভিযোগ পেয়ে কড়া ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে কেন্দ্র। এবার একই পথে হাঁটল উত্তরপ্রদেশের বিজেপি সরকারও। প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে মঙ্গলবার অধ্যাদেশ জারির প্রস্তাব (Paper Leaks Ordinance) পাশ করল যোগী আদিত্যনাথের সরকার।

    যাবজ্জীবন কারাদণ্ড (Paper Leaks Ordinance)

    এই অধ্যাদেশের বলে প্রশ্নপত্র ফাঁসকাণ্ডে কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ হলে দুই থেকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দণ্ডিত করা হবে। কেবল তাই নয়, জরিমানা গুণতে হতে পারে এক কোটি টাকা পর্যন্ত। প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং এজাতীয় ঘটনা রুখতেই এদিনের মন্ত্রিসভায় এই প্রস্তাব পেশ হয়। অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিনও পাবে না। এই জাতীয় অপরাধের বিচার হবে দায়রা আদালতে (Paper Leaks Ordinance) এবং অ-কম্পাউন্ডেবল হবে। জামিনের ক্ষেত্রেও কঠোর বিধান রয়েছে। জেল ছাড়াও জরিমানারও ব্যবস্থা থাকবে। অভিযুক্তদের সম্পত্তি অ্যাটাচ করা হবে।

    অর্ডিনেন্সের আওতায় কী কী পরীক্ষা?

    উত্তরপ্রদেশ সরকারের এক মুখপাত্র জানান, এই অর্ডিনেন্সের আওতায় থাকবে উত্তরপ্রদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন, ইউপি সাবর্ডিনেটস সার্ভিস সিলেকশন বোর্ড, ইউপি বোর্ড, স্টেট ইউনিভার্সিটিজ এবং অথরিটি, বডিজ এবং এজেন্সি যাদের তারা নিয়োগ করবে। সরকারি চাকরিতে পদোন্নতির ক্ষেত্রেও এই অধ্যাদেশ কাজ করবে। অধ্যাদেশের আওতায় থাকবে জাল প্রশ্নপত্র বিলি, নকল নিয়োগ ওয়েবসাইট বানানোও। দোষী সাব্যস্ত হলে এরাও চলে আসবে শাস্তির আওতায়। যোগী সরকারের ওই মুখপাত্র জানান, যদি কোনও পরীক্ষায় এর (জালিয়াতির) প্রভাব পড়ে, তাহলে যারা টাকা নিয়ে এই কাণ্ডে জড়িত থাকবে, তাদের কাছ থেকে টাকা আদায় করা হবে। যেসব কোম্পানি এবং সার্ভিস প্রোভাইডার এর সঙ্গে যুক্ত থাকবে, তাদেরও কালো তালিকাভুক্ত করা হবে।

    আর পড়ুন: “জরুরি অবস্থার সময় ভারতবাসীর ওপর নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ইন্দিরা”, তোপ শাহের

    প্রসঙ্গত, লোকসভা নির্বাচন-পর্ব মিটে যাওয়ার পরেই প্রশ্নপত্র ফাঁসে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তিনি জানিয়েছিলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে কঠোর আইন প্রণয়ন করা হবে। প্রসঙ্গত, প্রশ্নপত্র ফাঁসের কারণে যোগী রাজ্যে ৬০ হাজারেরও বেশি পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের পরীক্ষা বাতিল হয়েছিল (Paper Leaks Ordinance)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Uttar Pradesh: ইন্ডি জোটের ৬ সাংসদের মাথায় ফৌজদারি মামলার খাঁড়া, বদলাবে উত্তরপ্রদেশের ফল?

    Uttar Pradesh: ইন্ডি জোটের ৬ সাংসদের মাথায় ফৌজদারি মামলার খাঁড়া, বদলাবে উত্তরপ্রদেশের ফল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একে নির্বাচনে পরাজয়ের ক্ষত, তার ওপর উত্তরপ্রদেশের ছয় সাংসদের বিরুদ্ধে শুরু হয়েছে ফৌজদারি মামলা। অভিযোগ প্রমাণিত হলে কারাদণ্ড হতে পারে দু’বছরেরও বেশি। যার জেরে বিপদে পড়তে পারে ইন্ডি জোট। বদলে যেতে পারে উত্তরপ্রদেশ লোকসভা নির্বাচনের ফল। কিছু দিন আগেই শেষ হয়েছে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন। উত্তরপ্রদেশে সমানে সমানে টক্কর হয়েছে বিজেপি এবং ইন্ডি জোটের। 

    ইন্ডি জোটের কীর্তি! (Uttar Pradesh)

    বিজেপিকে মাত দিতে গিয়ে এবার লোকসভা নির্বাচনে ইন্ডি জোট এমন ছ’জনকে টিকিট দিয়েছে, যাঁদের বিরুদ্ধে রয়েছে ফৌজদারি মামলা। এঁদের মধ্যে রয়েছেন গাজিপুরের সাংসদ আফজল আনসারি। এঁর সব চেয়ে বড় পরিচয় হল ইনি গ্যাংস্টার থেকে রাজনীতিবিদ বনে যাওয়া মুখতার আনসারির বড় ভাই। ইন্ডি ব্লকের টিকিটে জয়ী হয়েছেন ধর্মেন্দ্র যাদবও। তাঁর মাথার ওপর ঝুলছে চারটি ফৌজদারি মামলার খাঁড়া। জৌনপুরের সাংসদ বাবু সিং কুশওয়াহার বিরুদ্ধে রয়েছে এনআরএইচএম কেলেঙ্কারির সঙ্গে সম্পর্কিত ২৫টি মামলা।

    দোষী সাব্যস্ত হলে কী হবে

    সুলতানপুর আসনে জয়ী হয়েছেন ইন্ডি জোটের প্রার্থী রামভুল নিশাদ। তিনি আটটি মামলার আসামি। এর মধ্যে একটি আবার দায়ের হয়েছে গ্যাংস্টার আইনে। চান্দৌলির সাংসদ বীরেন্দ্র সিং ও সাহারানপুরের সাংসদ ইমরান মাসুদের বিরুদ্ধেও দায়ের হয়েছে একাধিক মামলা। ইন্ডি জোটের এই ছয় সাংসদের বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে অর্থ পাচার, ভয় দেখানো এবং গ্যাংস্টার আইনের বিভিন্ন ধারা। আদালতে দোষী সাব্যস্ত হলে কারাদণ্ড হতে পারে দুবছরেরও বেশি। জনপ্রতিনিধিত্ব আইনের ৮ (১) ধারা অনুযায়ী, কোনও অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হলে কোনও সাংসদ বা বিধায়কের দু’বছর কিংবা তার বেশি কারাদণ্ড হলে তৎক্ষণাৎ খারিজ হয়ে যায় তাঁর সাংসদ বা বিধায়ক পদ। দোষ প্রমাণ হলে ইন্ডি জোটের ওই ছয় সাংসদের দু’বছরেরও বেশি কারাদণ্ড হওয়ার কথা। সেক্ষেত্রে খোয়াতে হবে সাংসদ পদ। যার জেরে খালি হবে ইন্ডির ঝুলি।

    আর পড়ুন: “‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র সোর্স অফ মানি কি?” প্রশ্ন আদালতের

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে (২০২৪) উত্তরপ্রদেশের ৮০টি আসনের মধ্যে এনডিএ পেয়েছে ৩৬টি। এর মধ্যে আবার বিজেপি একাই পেয়েছে ৩৩টি আসন। ইন্ডি জোটের হাতে গিয়েছে ৪৩টি কেন্দ্রের রাশ। ইন্ডি জোটের যে ছয় সাংসদের বিরুদ্ধে ঝুলছে ফৌজদারি মামলার খাঁড়া, দোষী প্রমাণ হলে এবং সাংসদ পদ খোয়ালে ইন্ডি জোটের সাংসদ সংখ্যা কমে হবে ৩৭।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Raebareli: অমেঠিতে গান্ধি পরিবারের ওপর ভরসা নেই কংগ্রেসের, নিরাপদ বুঝেই কি রায়বরেলিতে রাহুল!

    Raebareli: অমেঠিতে গান্ধি পরিবারের ওপর ভরসা নেই কংগ্রেসের, নিরাপদ বুঝেই কি রায়বরেলিতে রাহুল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ জল্পনার অবসান। অবশেষে রায়বরেলি (Raebareli) থেকে প্রার্থী হচ্ছেন রাহুল গান্ধি। রাহুলের পুরানো কেন্দ্র অমেঠি কেন্দ্রে তিনি যে এবার প্রার্থী হচ্ছেন না তা একেবারেই নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে। কারণ, অমেঠি কেন্দ্রে কেএল শর্মাকে প্রার্থী করা হয়েছে। শুক্রবার কংগ্রেসের পক্ষ থেকে এই প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে।

    অমেঠিতে বিজেপি প্রার্থী স্মৃতি ইরানির বিরুদ্ধে কংগ্রেসের কেএল শর্মা (Raebareli)

    সমাজবাদী পার্টির (এসপি) সঙ্গে আসন ভাগাভাগি অনুযায়ী উত্তর প্রদেশের ১৭টি লোকসভা আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা কংগ্রেস আমেঠি এবং রায়বরেলি (Raebareli) বাদে সমস্ত আসনের জন্য প্রার্থী ঘোষণা করেছে। তাই, এই দুই আসনে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে কাকে প্রার্থী করা হবে তা নিয়ে জল্পনা চলছিল। জানা গিয়েছে,আগামী ২০ জুন পঞ্চম দফায় ভোট অমেঠি এবং রায়বরেলিতে। শুক্রবারই এই দুই কেন্দ্রের জন্য প্রার্থীদের মনোনয়ন পেশের শেষ দিন। তাই প্রার্থী হিসাবে নাম ঘোষণার দিনই মনোনয়ন পেশ করতে হবে রাহুল এবং কিশোরীলালকে। ইতিমধ্যেই অমেঠি থেকে বিজেপির বিদায়ী সাংসদ স্মৃতি ইরানি মনোনয়ন জমা দিয়ে দিয়েছেন। ২০০৪ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত দীর্ঘ ১৫ বছর অমেঠির সাংসদ ছিলেন রাহুল। তাঁর বাবা এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধিও ১৯৮১ থেকে ১৯৯১ সালে তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত আমেঠির নির্বাচিত সদস্য ছিলেন। এর আগে ১৯৯৯ সালে সোনিয়া গান্ধী এখান থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। ২০০৪ সালে রাহুলের অমেঠি থেকে সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন।

     নিরাপদ বুঝেই কী রাহুলকে রায়বরেলিতে প্রার্থী!

    ১৯৫২ সালের পর বিজেপি মাত্র দু’বার এই কেন্দ্রে জয়ী হয়েছে। আর এসপি, বিএসপি কখনও এই কেন্দ্রে জয়ের মুখ দেখেনি। পরিসংখ্যান মাথায় রেখে রায়বরেলি কেন্দ্রটিকে রাহুলের জন্য ‘নিরাপদ’ বলে মনে করছেন অনেকে। কারণ, সেই জহরলাল নেহরুর আমল থেকেই রায়বরেলি (Raebareli) কংগ্রেসের গড় হিসাবে পরিচিত। ১৯৬২ এবং ১৯৯৯ সাল বাদ দিয়ে এই কেন্দ্রে সব সময়ই নেহরু-গান্ধি পরিবারের কেউ প্রার্থী হয়েছেন। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি এই কেন্দ্র থেকে তিন বার জয়ী হয়েছেন। সনিয়া টানা পাঁচ বার এই কেন্দ্রে জিতে লোকসভায় গিয়েছেন। রাহুল গত লোকসভা ভোটের অমেঠির সঙ্গে কেরলের ওয়েনাড় কেন্দ্র থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। ওয়েনাড়ে জিতলেও অমেঠিতে হেরে যান তিনি। এবারও ওয়েনাড় থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন তিনি। গত ২৬ এপ্রিল ওই কেন্দ্রে ভোট হয়ে গিয়েছে। এবার রায়বরেলি থেকে তিনি নির্বাচনে লড়াই করতে চলেছেন। আর তাঁর বিরুদ্ধে রায়বেরেলিতে বিজেপি প্রার্থী করেছে উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রী দীনেশ প্রতাপ সিংহকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share