Tag: Uttarakhand

Uttarakhand

  • Mount Kailash: আর নয় চিনের রাস্তা, এবার ভারত থেকেই সোজা কৈলাস-মানস সরোবর! রুট চালু শীঘ্রই

    Mount Kailash: আর নয় চিনের রাস্তা, এবার ভারত থেকেই সোজা কৈলাস-মানস সরোবর! রুট চালু শীঘ্রই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী সেপ্টেম্বর থেকে পুণ্যার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হবে কৈলাস যাত্রার পথ। ভারত হয়েই কৈলাসে যেতে পারবেন পুণ্যার্থীরা। মানস সরোবর (Kailash Mansarovar) যাত্রার আকাশছোঁয়া খরচের কারণে প্রস্তুতি নিয়েও অধিকাংশ সময় পিছিয়ে আসেন ভক্তরা। সেই সমস্যারই এবার সমাধান করল মোদি সরকার। এবার থেকে কৈলাস যাওয়ার জন্য আর অন্য শি জিনপিং সরকারের সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করতে হবে না।ভারত চিন সীমান্ত দিয়ে তৈরি হচ্ছে কৈলাস মানস সরোবর পৌঁছনোর রাস্তা। 

    ভারতীয় ভূখণ্ডের মধ্য দিয়েই কৈলাস

    ভারত থেকে সরাসরি কৈলাস মানস সরোবর (Kailash Mansarovar) যাওয়ার রাস্তা নেই। চিন অধিকৃত তিব্বতের (Tibet) মধ্য দিয়ে সেখানে যেতে হয়। স্বাভাবিকভাবেই কৈলাস-মানস সরোবর যাওয়ার জন্য প্রচুর খরচ হয়। ফলে ইচ্ছা থাকলেও অনেকে যেতে পারেন না। তারপর করোনা মহামারীর সময় কৈলাস যাত্রা স্থগিত করে দেয় বেজিং। এখনও সেটা চালু করেনি। ফলে আর্থিক ও শারীরিক প্রস্তুতি নেওয়া থাকলেও এখন আর কেউই কৈলাস যেতে পারছেন না। তবে কৈলাস যাওয়ার জন্য আর অন্য দেশের সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করতে হবে না। এবার ভারতের ভূ-খণ্ডের মধ্য দিয়েই পৌঁছনো যাবে শিবের আবাসস্থল, কৈলাস। 

    আরও পড়ুুন: মমতার ভাষণে ২১ জুলাইয়ের কোনও কথাই নেই, শুধুই মণিপুর আর ১০০ দিনের বকেয়া!

    কোথা দিয়ে কৈলাস যাত্রার পথ

    উত্তরাখণ্ডের প্রশাসন সূত্রে খবর, বর্ডার রোড অর্গানাইজেশন (বিআরও)-এর কর্মীরা ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করে দিয়েছেন। পিথোরাগড়ের নভিধাংয়ের কেএমভিএন হাট থেকে ভারত-চিন সীমান্তে লিপুলেখ পাস পর্যন্ত রাস্তা তৈরির কাজ চলছে। বিআরও সূত্রে খবর, আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে সেই কাজ শেষ করার জোরকদমে প্রস্তুতি চলছে। ফলে আশা করা হচ্ছে, সেপ্টেম্বরে পুণ্যার্থীরা কৈলাস (Kailash Mansarovar) পর্বত দর্শনে যেতে পারবেন। এই প্রজেক্টের মুখ্য ইঞ্জিনিয়ার বিমল গোস্বামী বলেন, “নাভিদাংয়ের কেএমভিএন হাট থেকে লিপুলেখ পাস পর্যন্ত রাস্তা তৈরির কাজ আমরা ইতিমধ্যে শুরু করে দিয়েছি।” আকর্ষণ বাড়াতে এই রাস্তাটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘কৈলাস ভিউ পয়েন্ট’। ভারত সরকারের হীরক প্রজেক্টের অধীনেই কৈলাস ভিউ পয়েন্ট তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। রাস্তা কাটিংয়ের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে। আবহাওয়া ঠিক থাকলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে বলেও জানান বিমল গোস্বামী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kedarnath Yatra: ফুঁসছে মন্দাকিনী ও অলকানন্দা, অতি ভারী বৃষ্টির কারণে বন্ধ কেদারনাথ যাত্রা 

    Kedarnath Yatra: ফুঁসছে মন্দাকিনী ও অলকানন্দা, অতি ভারী বৃষ্টির কারণে বন্ধ কেদারনাথ যাত্রা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোনপ্রয়াগ এবং গৌরীকুণ্ডে এক নাগাড়ে বৃষ্টির ফলে বন্ধ করা হল কেদারনাথ যাত্রা (Kedarnath Yatra)। টানা বৃষ্টিতে জেরবার দেবভূমি উত্তরাখণ্ড।  এই পরিস্থিতিতে কেদারনাথ যাত্রা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্দির কর্তৃপক্ষ। বুধবার একথা জানিয়ে দেওয়া হয়। ক্রমাগত খারাপ আবহাওয়া ও নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই জেলা প্রশাসন সোনপ্রয়াগ ও গৌরীকুন্ডে পুণ্যার্থীদের থামিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।  ভারী বর্ষণের কারণে মন্দাকিনী ও অলকানন্দা নদীতে বিপদসীমার ওপর দিয়ে জল বইছে।

    ধসের কারণে বন্ধ রাস্তা

    বুধবার সমগ্র উত্তরাখণ্ড এবং উত্তর প্রদেশের পশ্চিমাংশের বিক্ষিপ্ত এলাকায় অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। এর ফলে পুণ্যার্থীদের জন্য কেদারনাথ যাত্রা নিরাপদ নয়। খারাপ আবহাওয়ার কবলে পড়ে যাত্রীদের প্রাণের আশঙ্কাও থাকতে পারে। সেই কারণে কেদারনাথ ধাম যাত্রা (Kedarnath Yatra) বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তীর্থযাত্রীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে জেলা প্রশাসন তাঁদের সোনপ্রয়াগ ও গৌরীকুণ্ডে আটকে দিয়েছে। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণেই কেদারনাথ যাত্রা ব্যাহত হয়েছে। বেশ কিছু রাস্তা ধসের কারণে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: নাগাড়ে বৃষ্টি, বিপর্যস্ত উত্তর ভারত, মৃতের সংখ্যা শতাধিক

    জারি কমলা সতর্কতা

    প্রশাসন সূত্রে খবর, ক্রমাগত ভারী বৃষ্টির কারণে অলকানন্দা এবং মন্দাকিনী নদীর জলস্তর অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে। ধসের ফলে চারটি রাজ্য সড়কের পাশাপাশি অন্যান্য দশটি সড়কে যাতায়াত করা দুষ্কর হয়ে উঠেছে। যান চলাচলেও সমস্যা দেখা দিয়েছে। বুধবার উত্তরাখণ্ডে ভারী বর্ষণের কারণে কমলা সতর্কতা জারি করেছে মৌসম ভবন। খারাপ আবহাওয়ার পূর্বাভাসের পর রাজ্য প্রশাসন যে সমস্ত রকম বিপর্যয় মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত হয়ে রয়েছে, মঙ্গলবার সেই আশ্বাস দিয়েছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি। তিনি বলেন, ‘‘প্রতি বছর বর্ষার সময় আমরা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্মুখীন হই। ভারী বৃষ্টির কারণে ধস নামে, নদীর জলস্তর ফুলেফেঁপে ওঠে। আমরা সম্পূর্ণ সতর্ক রয়েছি। রাজ্য প্রশাসনের আধিকারিক থেকে শুরু করে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সকলেই নিজেদের দায়িত্ব পূরণ করছেন। যে কোনও রকমের পরিস্থিতির মোকাবিলা করার জন্য তাঁরা প্রস্তুত রয়েছেন।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Heavy Rain: নাগাড়ে বৃষ্টি, বিপর্যস্ত উত্তর ভারত, মৃতের সংখ্যা শতাধিক

    Heavy Rain: নাগাড়ে বৃষ্টি, বিপর্যস্ত উত্তর ভারত, মৃতের সংখ্যা শতাধিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রবল বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তর ভারত (India)। টানা চার দিন ধরে বৃষ্টি চলছে হিমাচল প্রদেশে (Heavy Rain)। নাগাড়ে বৃষ্টির জেরে জনজীবন বিপর্যস্ত দিল্লি, পঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান এবং উত্তরাখণ্ডে। শোচনীয় অবস্থা হিমাচল প্রদেশে। মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে সেখানে মৃতের সংখ্যা ৮০। ধস, হড়পা বান, জলের তোড়ে জাতীয় সড়ক এবং সেতুও ভেসে গিয়েছে এ রাজ্যে।

    শোচনীয় অবস্থা হিমাচলের

    গোটা হিমাচলের মধ্যে সব চেয়ে করুণ দশা উনা, মান্ডি, হামিরপুর, বিলাসপুর, চম্বা, কাংড়া, কুলু, সিমমুর, কিন্নৌর এবং শিমলার। ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে ইরাবতী, শতদ্রু, বিতস্তা এবং চন্দ্রভাগা নদী। রাজ্যের অন্য (Heavy Rain) নদীগুলির জলও বইছে বিপদ সীমার ওপর দিয়ে। অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পরে রেকর্ড বৃষ্টি হয়েছে সোলান উপত্যকায়। কেবল রবিবারই সেখানে বৃষ্টি হয়েছে ১৩৫ মিলিমিটার। রাজ্যের ২৯টি জায়গায় হয়েছে হড়পা বান। ধস নেমেছে ৪১টি জায়গায়। প্রাকৃতিক দুর্যোগের জেরে হিমাচলের বিভিন্ন প্রান্তে আটকে রয়েছেন ৩০০ পর্যটক।

    মৌসম ভবনের পূর্বাভাস

    দিল্লির মৌসম ভবনের পূর্বাভাস, হিমাচল প্রদেশে সামান্য কমবে বৃষ্টির পরিমাণ। তবে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে বিহার, উত্তরাখণ্ড এবং পশ্চিম উত্তর প্রদেশে। এদিকে, পঞ্জাবের সাঙ্গরুরে ঘর্ঘরা নদীর বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে বহু এলাকা। এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে আট জনের। হরিয়ানায় মৃতের সংখ্যা ৭। হিমাচল প্রদেশের (Heavy Rain) পাশাপাশি গত ২৪ ঘণ্টায় ধস নেমেছে উত্তরাখণ্ডের বহু জায়গায়। আজ, বুধবার নৈনিতাল, চম্পাবৎ, পৌড়ি এবং উধম সিংহ নগরে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে মৌসম ভবন। দুর্যোগের জেরে ফের স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে কেদারনাথ যাত্রা। প্রবল ধারাপাতের জেরে বহু দর্শনার্থী আটকে পড়েছন সোনপ্রয়াগ ও গৌরীকুণ্ডে।

    আরও পড়ুুন: গণনার দিনও অগ্নিগর্ভ ভাঙড়, চলল গুলি, মৃত তিন আইএসএফ কর্মী, গুলিবিদ্ধ পুলিশ আধিকারিক

    শোচনীয় অবস্থা দিল্লিরও। বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে যমুনা নদীর জল। হরিয়ানার হাতিকুণ্ড বাঁধ থেকে জল ছাড়ায় প্লাবিত হয়েছে দিল্লির নিচু এলাকাগুলি। বৃষ্টি ও বন্যা পরিস্থিতির জেরে এ রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে পাঁচজনের। বন্যা পরিস্থিতি ও যমুনার জলস্তরের ওপর নজরদারি করতে ১৬টি কন্ট্রোলরুম খোলা হয়েছে। উদ্ধার কাজ ও ত্রাণ বিলির জন্য মোতায়েন করা হয়েছে ৫০টি মোটরবোট। প্রয়োজনীয় ওষুষ সহ প্রস্তুত রাখা হয়েছে ডুবুরি এবং মেডিক্যাল টিম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mana Village:  শেষ নয়! ভারতের প্রথম গ্রাম মানা, বর্ডার রোড অর্গনাইজেশন-এর নতুন সাইনবোর্ড

    Mana Village: শেষ নয়! ভারতের প্রথম গ্রাম মানা, বর্ডার রোড অর্গনাইজেশন-এর নতুন সাইনবোর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ভারতের শেষ গ্রাম’ এখন ‘ভারতের প্রথম গ্রাম’ (First Village of India)। উত্তরাখণ্ডের ছোট্ট একটা গ্রাম ‘মানা’ (Mana Village)। পর্যটকদের কাছে এটা ‘ভারতের শেষ গ্রাম’ হিসেবেই পরিচিত। তবে সম্প্রতি বর্ডার রোড অর্গনাইজেশন এই গ্রামের বাইরেই নতুন এক সাইনবোর্ড বসাল। তাতে লেখা – ‘ভারতের প্রথম গ্রাম’। সীমান্তবর্তী গ্রামগুলির উন্নয়নের মাধ্যমেই দেশে উন্নতির জোয়ার আনার কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই লক্ষ্যেই কোনও গ্রামই দেশের শেষ নয় প্রথম হওয়া উচিত বলে মনে করেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি। তাই এই নাম পরিবর্তন।

    চিনকে বার্তা

    রাজনৈতিক মহলের অনুমান, চিনকে কড়া বার্তা দিতেই ভারতের (India) এই পদক্ষেপ। লাদাখ থেকে অরুণাচল বিগত কয়েক বছর ধরে ভারত-চিন সীমান্তে অশান্তি তৈরি হয়েছে বারংবার। তবে কেন্দ্রীয় সরকার বারবার বলে এসেছে যে ভারতের এক ইঞ্চি জমিও ছাড়া হবে না। এরই মধ্যে ভারত-চিন সীমান্তে পরিকাঠামোগত উন্নয়নের দিকে নজর দিয়েছে কেন্দ্র। তাতে অবশ্য আপত্তি আছে চিনের। এই আবহে ‘মানা’-কে (Mana Village) ভারতের ‘প্রথম গ্রাম’ হিসেবে তুলে ধরে চিনকেই বার্তা দেওয়া হল বলে মনে করছেন কূটনীতিকরা।

    আরও পড়ুুন: কালিয়াগঞ্জে পুলিশের গুলিতে মৃত্যু রাজবংশী যুবকের! ‘‘দায় নিতে হবে মমতাকে’’, ট্যুইট শুভেন্দুর

    নতুন সাইনবোর্ডের ছবি দিয়ে উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি একটি ট্যুইটে লেখেন, ‘এখন থেকে মানাকে আর ভারতের শেষ গ্রাম নয় বরং প্রথম গ্রাম হিসেবে চিহ্নিত করা হবে।’ প্রতিবছর বহু পর্যটক ও তীর্থযাত্রীরা কেদারনাথ ও বদ্রীনাথ যান। বদ্রীনাথ ধামের খুব কাছেই অবস্থিত এই ‘মানা’ গ্রাম। বদ্রীনাথ থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে এই গ্রামে মারছাস এবং ভুটিয়া জনজাতির মানুষদের বাস। ২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী, এই গ্রামে মোট ৫৫৮টি পরিবার রয়েছে। মোট ১২১৪ জনের বাস ছিল এই গ্রামে। যাঁরা বদ্রীনাথ যান, তাঁরা সকলেই সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩২০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত মানা (Mana Village) গ্রামে ঘুরতে যান। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Joshimath: মাত্র ১২ দিনের মধ্যেই ৫.৪ সেমি বসে গিয়েছে জোশীমঠ! আতঙ্কের ছবি শেয়ার করল ইসরো

    Joshimath: মাত্র ১২ দিনের মধ্যেই ৫.৪ সেমি বসে গিয়েছে জোশীমঠ! আতঙ্কের ছবি শেয়ার করল ইসরো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জোশীমঠ ঘিরে আতঙ্ক ক্রমশ বেড়েই চলেছে। গত ১২ দিনে ৫.৪ সেন্টিমিটার বসে গেছে জোশীমঠ! এমনই উদ্বেগজনক তথ্য মিলল ইসরোর রিপোর্টে। ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশনের ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টারের তরফে উপগ্রহ চিত্র প্রকাশ করা হয়েছে, তাতেই দেখা গিয়েছে দ্রুতগতিতে বসে যাচ্ছে জোশীমঠের মাটি। জানা গিয়েছে, গত ২৭ ডিসেম্বর থেকে গত ৮ জানুয়ারির মধ্যে জোশীমঠের মাটি ৫.৪ সেন্টিমিটার বসে গিয়েছে।

    ইসরোর প্রকাশিত উপগ্রহ চিত্র

    ইসরো-র ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টার (এনআরএসসি) জানাচ্ছে, ২০২২ সাল থেকে এই ধস শুরু হয়। গত বছরের এপ্রিল মাস থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত একটি তথ্য দিয়েছেন এনআরএসসি। জানা গিয়েছে, গত বছরের এপ্রিল থেকে নভেম্বর এই সাত মাসে জোশীমঠের জমি ধসেছে প্রায় ৯ সেন্টিমিটার। আবার ২০২২ সালের ২৭ ডিসেম্বর থেকে ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত অর্থাৎ ১২ দিনেরও একটি রিপোর্ট সংস্থা সামনে নিয়ে এসেছে। প্রকাশ্যে এনেছে বেশ কিছু স্যাটেলাইট ছবিও। আর তাতে দেখা যাচ্ছে, এই সময়ে ভূমি ধস ব্যাপক ভাবে বেড়েছে। আর তা বেড়ে ৫.৪ সেন্টিমিটারে দাঁড়িয়েছে বলে জানাচ্ছে ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টার।

    আর্মি হেলিপ্যাড এবং নরসিংহ মন্দিরের আশেপাশের অঞ্চলে মধ্য জোশীমঠের মাটির দ্রুত স্থানান্তর ঘটেছে। ইসরো-র রিপোর্টে বলা হয়েছে, “নিম্নপতনের শীর্ষস্থানটি ২ হাজার ১৮০ মিটার উচ্চতায় জোশীমঠ-আউলি রোডের কাছে অবস্থিত।”

    আরও পড়ুন: জোশীমঠের গৃহহীনদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া শুরু, স্থানীয়দের আশ্বস্ত করলেন ধামি

    ডুবন্ত জোশীমঠ…

    জোশীমঠকে (Joshimath) একটি ডুবতে থাকা অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করেছে সেখানকার প্রশাসন, ইতিমধ্যে এলাকা ছাড়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। গত কয়েকদিন ধরে জোশীমঠের (Joshimath) বহু বাড়িতে ফাটল ধরেছে। একের পর এক বাড়িতে ফাটল বেড়েই চলেছে। হোটেল মালারি ইন ও মাউন্ট ভিউ, পাশাপাশি দুটি হোটেল ভাঙা শুরু হয়েছে। হোটেলের পিছনের দিকে ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা রয়েছে। সেখানকার বাসিন্দাদেরও সরানো হয়েছে। দুর্ঘটনা এড়াতে হোটেলের এক একটা তলা ধীরে ধীরে ভেঙে সরানো হচ্ছে। বিপজ্জনক বাড়িগুলিতে রেড ক্রস দিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছে। সেখান থেকে বাসিন্দাদের সরানো হয়েছে। আজ দেরাদুনে মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামী ক্যাবিনেট বৈঠক করবেন। ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সাহায্য নিয়ে আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে।

  • Joshimath: ‘ডুবছে’ জোশীমঠ! কারণ জানতে বিশেষজ্ঞ কমিটি, সরানো হল ৪৭ পরিবারকে

    Joshimath: ‘ডুবছে’ জোশীমঠ! কারণ জানতে বিশেষজ্ঞ কমিটি, সরানো হল ৪৭ পরিবারকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূমিধসের কারণে বৃহস্পতিবার ফাটল দেখা গিয়েছিল জোশীমঠে (Joshimath)। এলাকার বেশ কিছু বাড়ির দেওয়ালেও ফাটল দেখা গিয়েছে। ঝুঁকি তৈরি হয়েছে শত শত বাড়ি মাটির তলায় চলে যাওয়ার। তার পরে এদিন রাতেই এলাকার বেশ কিছু পরিবারকে স্থানান্তরিত করা হয়েছে আশ্রয় শিবিরে। সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে এ রকম প্রায় ৪৭টি পারিবারকে প্রশাসনের তরফে ইতিমধ্যেই নিয়ে যাওয়া হয়েছে আশ্রয় শিবিরে। ভূমিধসের জেরে যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, প্রশাসনের তরফে তাঁদের ত্রাণও দেওয়া হচ্ছে।

    জোশীমঠের পরিস্থিতি…

    হিমালয়ের শহর জোশীমঠের বিস্তীর্ণ অংশে কেন ফাটল ধরল, তা জানতে বিশেষজ্ঞ কমিটি গড়েছে রাজ্য সরকার। প্রসঙ্গত, ভূমধসের কারণেই এলাকায় দেখা গিয়েছে বিরাট ফাটল। ফাটল ধরেছে এলাকার বেশ কিছু বাড়িতে। ঘটনার জেরে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে এলাকায়। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী (CM) পুষ্কর সিং ধামি জানান, জোশীমঠের পরিস্থিতির ওপর নজর রাখা হচ্ছে। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে তিনি জোশীমঠ পরিদর্শনে যাবেন। ধামি বলেন, জোশীমঠে ভূমিধস এবং তার জেরে বাড়িতে ফাটল সম্পর্কে আলোচনা করতে এদিন সন্ধ্যায় উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করব। আগামিকাল আমি জোশীমঠ পরিদর্শন করব। বিজেপির তরফেও একটি দলকে পাঠানো হবে জোশীমঠে।

    উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) চামোলি জেলায় রয়েছে জোশীমঠ (Joshimath)। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা ছ হাজার ফিট। বদ্রীনাথ থেকে হেমকুণ্ড সাহিব পর্যন্ত এলাকার বিভিন্ন বাড়িতে ফাটল ধরেছে। জানা গিয়েছে, এ পর্যন্ত বিভিন্ন এলাকার ৫৬১টি বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে রবিগ্রামের ১৫৩টি, গান্ধীনগরের ১২৭টি, মনোহরবাগের ৭১টি, সিংধরের ৫২টি, পারসারির ৫০টি, আপার বাজারের ২৯টি, সুনীলের ২৭টি, মারওয়াড়ির ২৮টি এবং লোয়ার বাজারের ২১টি বাড়ি।

    এদিকে, ভূমিধসের কারণে আপাতত স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে চার ধাম যাত্রার রাস্তা চওড়া করার কাজ। হেলং থেকে মারওয়াড়ি পর্যন্ত ওই রাস্তা চওড়া করার কাজ শুরু হয়েছিল। ১২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ওই রাস্তা চওড়া করার প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। সেই কাজই আপাতত বন্ধ থাকছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর।  

     

  • Virushka: উত্তরাখণ্ডে ছুটি কাটাচ্ছেন বিরাট-অনুষ্কা, ধরা দিলেন ভক্তদের ক্যামেরায়

    Virushka: উত্তরাখণ্ডে ছুটি কাটাচ্ছেন বিরাট-অনুষ্কা, ধরা দিলেন ভক্তদের ক্যামেরায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টি২০ বিশ্বকাপ শেষ হতেই খুদে মেয়েকে কোলে নিয়েই উত্তরাখাণ্ডে ছুটি কাটাতে উড়ে গিয়েছেন ক্রিকেটার-অভিনেতা দম্পতি বিরাট- অনুষ্কা (Virushka)। মাঝে কয়েক মাস ব্যস্ত ছিলেন দুজনেই। ঝুলন গোস্বামীর বায়োপিক ‘চাকদা এক্সপ্রেস’ নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন অনুষ্কা, টি২০ বিশ্বকাপ নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন বিরাট। এবার পরিবারকে সময় দেওয়ার পালা। দুজনেরই পাহাড় বড় প্রিয়। তাই পাহাড়েই কাটবে ‘মি টাইম’।  

    আরও পড়ুন: লড়াইয়ের অবসান, কাজে দিল না প্রার্থনা, না ফেরার দেশে ঐন্দ্রিলা 

    এই মুহূর্তে মেয়ে ভামিকাকে নিয়ে অনুষ্কা-বিরাট রয়েছেন নৈনিতালের কাইঞ্চি ধাম। হনুমানের কাছে পুজো দেন তিন জন মিলে। সেখানের ভক্তদের সঙ্গে ফোটোও তুললেন তারকা দম্পতি। সেখানকার বিখ্যাত নিম করোলি বাবা আশ্রমেও গিয়েছিলেন আশীর্বাদ নিতে। একাধিক ছবি তাঁদের ভাইরাল আপাতত সোশ্যাল মিডিয়ায়। 

    অন্যান্য সময়ের মত নিরাপত্তার কড়াকড়ি নেই এবারের সফরে। তাই তারকা দম্পতিদের কাছে সহজেই পৌঁছে যেতে পারছেন ভক্তরা। ভক্তদের সঙ্গে হাসি মুখে ছবি তুলছেন বিরুষ্কাও। সকলের সঙ্গে বিরাট কোহলি ও অনুষ্কা শর্মার সেই ছবি এখন ভাইরাল নেট দুনিয়ায়।

    দেখে নিন ছবি 

     


    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Modi at Uttarakhand: কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ ওঠায় পূর্বতন শাসকদের দুষলেন মোদি

    Modi at Uttarakhand: কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ ওঠায় পূর্বতন শাসকদের দুষলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের (Centre) বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগে বারংবার সরব হয়েছে বিভিন্ন রাজ্য সরকার। বছরের পর বছর বঞ্চিত থেকেছে রাজ্য। এজন্য আগের সরকারকে দুষলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে এখন আর তা হচ্ছে না। দেশের বিভিন্ন মর্যাদাপূর্ণ এলাকার হৃত গৌরব পুনরুদ্ধার করা হচ্ছে। শুক্রবার উত্তরাখণ্ডের মানা গ্রামে এক অনুষ্ঠানে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Pm Modi)।

    দু দিনের উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand) সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন কেদারনাথে রোপওয়ের শিলান্যাস করেন তিনি। এই প্রকল্প চালু হলে মাত্র ৩০ মিনিটেই গৌরীকুণ্ড থেকে পৌঁছে যাওয়া যাবে কেদারনাথ মন্দিরে। এ সংক্রান্ত অনুষ্ঠানটি হয় মানা গ্রামে। এই অনুষ্ঠানেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে মোদি কাশী বিশ্বনাথ মন্দির, উজ্জ্বয়িনী এবং অযোধ্যার প্রসঙ্গ তোলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, সাম্প্রতিক বছরে এই তিন ক্ষেত্রেই বড়সড় সংস্কারের কাজ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, অথচ বছরের পর বছর এই ক্ষেত্রগুলি উপেক্ষিত হয়ে থেকেছে। তিনি বলেন, আমাদের সম্পদ নিয়ে অহংকার করতে হবে। একবিংশ শতাব্দীর ভারত গড়তে আমাদের উন্নয়ন করতে হবে। এই মানা গ্রামটি ভারত-চিন সীমান্ত ঘেঁষা। এদিন কেদারনাথ ছাড়াও হেমকুণ্ড সাহিবেও একটি রোপওয়ে প্রকল্পের শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: দীপাবলির উপহার! ২২ অক্টোবর ৭৫ হাজার চাকরিপ্রার্থীকে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন মোদি

    মোদি বলেন, মানা গ্রামকে ভারতের শেষ গ্রাম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু এখন থেকে সীমান্তের গ্রামগুলি বিবেচিত হবে ভারতের প্রথম গ্রাম হিসেবে। হেমকুণ্ড সাহিবে প্রধানমন্ত্রী যে রোপওয়ের শিলান্যাস করেন, সেটি গোবিন্দঘাট থেকে হেমকুণ্ড সাহিব পর্যন্ত বিস্তৃত। এই দুই রোপওয়ের শিলান্যাস করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই যে রোপওয়ের শিলান্যাস হল, এটা কেবল যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করতে নয়, এই রোপওয়ে চালু হলে রাজ্যের আর্থিক হালও ফিরবে। তিনি বলেন, কেবল রোপওয়ে চালুই নয়, আমাদের সরকার পাহাড়ি অঞ্চলে ড্রোনের মাধ্যমে জিনিসপত্র পরিবহণেও কাজ করছে। মোদি বলেন, এই সমস্ত অঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার কাজ করছে আমাদের সরকার। দিল্লি এবং উত্তর প্রদেশের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তুলতে চার লেনের এক্সপ্রেসওয়ে তৈরি করা হচ্ছে। দিল্লি-দেরাদুন অর্থনৈতিক করিডর রাজ্যের ব্যবসায়ীদের উৎসাহ দেবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, উত্তরাখণ্ড সফরে গিয়ে এদিন প্রধানমন্ত্রী কেদারনাথে পুজো করেন। পরে শিলান্যাস করেন রোপওয়ের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Avalanche: উত্তরাখণ্ডে তুষারধসে মৃত অন্তত ১০, আটকে তিন বাঙালি পর্বতারোহী

    Avalanche: উত্তরাখণ্ডে তুষারধসে মৃত অন্তত ১০, আটকে তিন বাঙালি পর্বতারোহী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডের ভয়াবহ তুষারধসে অন্তত দশজনের মৃত্যু হয়েছে। আটকে রয়েছেন তিন বাঙালি পর্বতারোহী। উত্তরাখণ্ডের পর্বতারোহণ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নেহেরু ইনস্টিটিউট অফ মাউন্টেনিয়ারিংয়ের (NIM ) তরফে জানানো হয়েছে,মঙ্গলবার নবমীর সকালে উত্তরকাশীতে দ্রৌপদী কা ডান্ডা-২ পর্বত শৃঙ্গে তুষারধসে আটকে পড়েছিল ৪১ সদস্যের একটি পর্বতারোহী দল। এদের মধ্যে মঙ্গলবার রাতেই ১২ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে।  বাকিরা আটকে রয়েছেন। এঁদের মধ্যে তিনজন বাঙালি। ৩ বাঙালি পর্বতারোহীর নাম হল সৌরভ বিশ্বাস,অমিত কুমার সাউ এবং সন্দীপ সরকার।

    এনআইএম-এর অধ্যক্ষ কর্নেল অমিত বিষ্ট বলেন,  তুষারধসের খবর পেয়ে উদ্ধার কাজে নামে রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মী ও ভারতীয় সেনার জওয়ানরা। ১০টি মৃতদেহ দেখা গিয়েছে। যার মধ্যে ৪ টি উদ্ধার করা হয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে, বলে আশঙ্কা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ট্যুইট করে উত্তরাখণ্ডের তুষার ধস নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে জানিয়েছেন যাঁরা মারা গিয়েছেন দুর্ঘটনায় তাঁদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই। 

    আরও পড়ুন: চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পেলেন সুইডেনের বিজ্ঞানী সভান্তে পাবো

    উদ্ধারকাজে ইতিমধ্যেই আইটিবিপি জওয়ানরা রয়েছেন। রাতে অন্ধকার হয়ে যাওয়ায় উদ্ধারকাজে সমস্যা হয়। এনডিআরএফ এবং রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীরাও তল্লাশি চালাচ্ছেন। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি নিজে উদ্ধারকাজের খোঁজ নিয়েছেন। সেই সঙ্গে দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, পুস্কর সিং ধামিকে ফোন করে জানিয়েছেন ভারতীয় বায়ুসেনাকে উদ্ধার কাজে লাগানো হয়েছে। ভারতীয় বায়ুসেনার চিতা হেলিকপ্টারে করে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। বায়ুসেনার কপ্টারে করে আহতদের উদ্ধার করে দেরাদুন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এখনও পর্যন্ত বেশ কয়েকজনের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না বলে খবর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Uttarakhand Himachal Travel Tips: হিমাচল, উত্তরাখণ্ডে বেড়াতে যাচ্ছেন? জেনে রাখুন এই বিষয়গুলো

    Uttarakhand Himachal Travel Tips: হিমাচল, উত্তরাখণ্ডে বেড়াতে যাচ্ছেন? জেনে রাখুন এই বিষয়গুলো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিপর্যস্ত দুই পাহাড়ি রাজ্য হিমাচল প্রদেশ ও উত্তরাখণ্ড। প্রবল বৃষ্টির কারণে ভূমিধস ও বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে হিমাচল ও উত্তরাখন্ডে। পার্শ্ববর্তী রাজ্য উত্তরাখণ্ডের দেরাদুনে মেঘভাঙা বৃষ্টির ফলে অবস্থার অবনতি হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ছয় জনের মৃত্যু হয়েছে উত্তরাখন্ডে। অপরদিকে হিমাচলে প্রায় ৩৬জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এরই মধ্যে যদি আপনারা উত্তরাখন্ড ও হিমাচলে যেতে চান ও বাধ্য হয়ে যেতে হচ্ছে, তবে তাঁদের কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য জেনে নেওয়া দরকার।

    আবহাওয়াবিদরা কী বলছেন

    ২২ অগাস্ট আবহাওয়া দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে যে, ২৫ অগাস্ট হিমাচলের বিভিন্ন জায়গা যেমন চাম্বা, কুল্লু, সোলান, মান্ডি, সিমলায় বৃষ্টি ও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে। এই জায়গাগুলোতে কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এছাড়াও পর্যটক ও স্থানীয়দের কোনও নদী ও ব্রিজের কাছে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।

    যাতাযাতের ব্যবস্থা

    হিমাচলের পাঠানকোট থেকে যোগীন্দর পর্যন্ত ট্রেনের যাতায়াত বন্ধ করা হয়েছে। ধর্মশালার চক্কি নদীর ওপর রেলওয়ে ব্রিজ ভেঙে যাওয়ায় ট্রেন বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে উত্তরাখন্ডের একাধিক ট্রেন বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও বাস ও বিমানের তেমন কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি।

    আরও পড়ুন: প্রবল বৃষ্টি, বন্যা, ভূমিধসে বিপর্যস্ত হিমাচল প্রদেশ, দেখুন সেই পরিস্থিতি

    রাস্তার অবস্থা

    ধসের ফলে হিমাচলের একাধিক জায়গা জুড়ে রাস্তা বন্ধ করে রাখা হয়েছে। মান্ডি থেকে বিভিন্ন জায়গার যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়েছে। মান্ডিতে মানালি-চন্ডিগড় হাইওয়ে, কাউটালা হয়ে মান্ডি-কুল্লু রাস্তা এবং সিমলা-কালকা রাস্তার পাশাপাশি সোলান জেলার কান্দাঘাট জাতীয় সড়ক 5-এ বন্ধ হয়ে রয়েছে। প্রায় ৭০০টির মত রাস্তা বন্ধ হিমাচেলে। অন্যদিকে উত্তরাখন্ডে তোটাঘাটিতে ঋষিকেশ-বদ্রীনাথ হাইওয়ে, নাগনীতে ঋষিকেশ-গঙ্গোত্রী হাইওয়ে বন্ধ করা হয়েছে।

    পর্যটন ও বিমান কর্তৃপক্ষ থেকে কী বলা হয়েছে

    কর্তৃপক্ষ থেকে পর্যটকদের নিরাপদে ও সাবধানে যাতায়াত করতে বলা হয়েছে।

    এমার্জেন্সি হেল্প লাইন

    জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা (ভূমিকম্প, বন্যা, ঘূর্ণিঝড়): ০২২-২২০২৭৯৯০

    উত্তরাখণ্ড

    উত্তরাখণ্ড রাজ্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ

    স্টেট ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার: ০১৩৫-০৩৩৪, ১০৭০ (টোল-ফ্রি)।

    জেলা জরুরী অপারেশন কেন্দ্র: ১০৭০

    হিমাচল প্রদেশ

    হিমাচল প্রদেশ রাজ্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ

    স্টেট ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার: ১০৭০

    জেলা জরুরী অপারেশন রুম: ১০৭৭

    জরুরী পরিষেবা: ১০৮,১১

LinkedIn
Share