Tag: Vaccination

Vaccination

  • Singapore Covid wave: সিঙ্গাপুরে করোনা সংক্রমণ ছাড়াল ২৬ হাজার, চিন্তার ভাঁজ বঙ্গেও

    Singapore Covid wave: সিঙ্গাপুরে করোনা সংক্রমণ ছাড়াল ২৬ হাজার, চিন্তার ভাঁজ বঙ্গেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিডের আরেকটি ঢেউ আছড়ে পড়তে পাড়ে? সেই আশঙ্কা নতুন করে দানা বাঁধছে। ভারতের পূর্বের একটি দেশ সিঙ্গাপুর। ছোট্ট এই দেশে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ২৬ হাজার ছাড়িয়েছে। ফিরেছে মাস্ক। নিতে বলা হচ্ছে বুস্টার ডোজ। ভারতেও গুটি গুটি পায়ে এগোচ্ছে কোভিড। মহারাষ্ট্রের পরেই দুই নম্বরে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ।

    কতটা ভয়ঙ্কর এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট

    একটি সমীক্ষা অনুসারে, করোনাভাইরাসের JN1 ভ্যারিয়েন্টের (Covid JN1 Virus) মিউটেটেড ভার্সন হল (Corona KP2 Flirt)। এটিকে ওমিক্রন লাইনেজের সাব-ভেরিয়েন্ট বলা হচ্ছে। যার মধ্যে ক্রমাগত মিউটেশন হচ্ছে। মূলত দুটি ইমিউন থেকে বাঁচার জন্য যে মিউটেশন হয় তা এই ভাইরাসের মধ্যে দেখা দিচ্ছে। শরীরের ইমিউনিটিকে ফাঁকি দিতে পারে এই ভাইরাস। এই ভাইরাস শরীরের অ্যান্টিবডির উপরে হামলা করে। ফলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।

    ভারতে করোনা পরিস্থিতি

    জানা গিয়েছে, ভারতে ৩০০ জনের বেশি মানুষ এই ভাইরাসে (Covid JN1 Virus) আক্রান্ত হয়েছেন। যার মধ্যে ১৫০ জন মহারাষ্ট্রের। পশ্চিমবঙ্গে ৩৬ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এই ভ্যারিয়েন্টের (Covid KP2 Flirt) জন্য করোনা নতুন করে চিন্তাজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। তবে এই ভাইরাসের জন্য মৃত্যুর হার এখনও চিন্তাজনক নয়।

    আরও পড়ুন: সুগার কমায়, ত্বক উজ্জ্বল রাখে, অ্যালোভেরায় রয়েছে অনেক স্বাস্থ্যগুণ

    যদিও বিশেষজ্ঞরা বলছেন ভ্যাকসিন নেওয়ার পরেও এই ভ্যারিয়েন্ট (Covid JN1 Virus) থেকে সংক্রমণ হতে পারে। ভারতীয় সার্স-সিওভি-২ জিনোমিক্স কনসোর্টিয়াম ‘ইনসাকগ’  (INSACOG) দ্বারা প্রকাশিত তথ্য অনুসারে ভারতে এখনও পর্যন্ত ৩২৪টি কেভিড কেস রিপোর্ট করা হয়েছে, যার মধ্যে কেপি.১-এর ৩৪টি কেস এবং কেপি.২-এর ২৯০টি রয়েছে।

    সংক্রমণ বুঝবেন কীভাবে?

    কোভিডের এই ভ্যারিয়েন্টে (Corona KP2 Flirt) আক্রান্ত হলে জিভের স্বাদ ও নাকের ঘ্রাণ সম্পূর্ণভাবে কিছুদিনের জন্য চলে যেতে পারে। এছাড়াও মাংসপেশীতে ব্যথা, কাশি হওয়া, নাক বন্ধ কিংবা নাক থেকে জল পড়া, মাথা ব্যথা ও নিঃশ্বাস নিতে সমস্যা হতে পারে। 

    বিশেষজ্ঞের বক্তব্য

    ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের (আইএমএ) কো-চেয়ারম্যান রাজীব জয়দেবন বলেছেন, ‘কোভিড-১৯ এমন কোনও রোগ নয় যা চলে যায়। এটি কোনও না কোনও আকারে ফিরে আসবেই। এই কেপি.২ সাব-ভেরিয়েন্টটি তার পূর্বপুরুষ এবং অন্যান্য ওমিক্রন রূপগুলিকে ছাড়িয়ে গিয়েছে। কেপি.২, বিশেষ করে, বেশি শক্তিশালী স্ট্রেন বলে মনে করা হচ্ছে, যা টিকা এবং পূর্ববর্তী সংক্রমণ থেকে তৈরি অনাক্রম্যতাকেও (immunity) ফাঁকি দিতে পারে।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Corona KP2 Flirt: করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট কতটা ভয়ঙ্কর? কী বলছে সমীক্ষা?

    Corona KP2 Flirt: করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট কতটা ভয়ঙ্কর? কী বলছে সমীক্ষা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা দশেক ভ্যাকসিন আবিষ্কারের পরেও করোনা ভাইরাস থেকে এখনও সম্পূর্ণভাবে সুরক্ষিত নয় বিশ্ববাসী। নভেম্বর থেকেই চোখ রাঙাচ্ছে করোনা ভাইরাসের (Corona KP2 Flirt) ভ্যারিয়েন্ট। এই প্রজাতির ভাইরাসে নতুন করে আক্রান্ত দুনিয়ার বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ। এই প্রজাতির নিকনেম ‘FLIRT’। আমেরিকা, কানাডা, ইংল্যান্ড এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় করোনা ভাইরাসের এই নতুন ভ্যারিয়েন্টের আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। কলকাতাতেও শেষ ৭ দিনে ৫ জনের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার খবর মিলেছে। ওদিকে মহারাষ্ট্রে এপর্যন্ত ৯১ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার খবর মিলেছে। উল্লেখ্য, বিশ্বজুড়ে করোনার নতুন উপপ্রজাতি KP2-এর প্রকোপ বাড়বাড়ন্ত। কলকাতায় নতুন করে করোনার সংক্রমণের খবরে উদ্বেগ ছড়িয়েছে।ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গে ৩০ জন মানুষ করোনার এই নতুন ভ্যারিয়ান্টে আক্রান্ত হয়েছেন।

    কী এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট

    একটি সমীক্ষা অনুসারে, করোনাভাইরাসের JN1 ভ্যারিয়েন্টের (Covid JN1 Virus) মিউটেটেড ভার্সন হল (Corona KP2 Flirt)। এটিকে ওমিক্রন লাইনেজের সাব-ভেরিয়েন্ট বলা হচ্ছে। যার মধ্যে ক্রমাগত মিউটেশন হচ্ছে। মূলত দুটি ইমিউন থেকে বাঁচার জন্য যে মিউটেশন হয় তা এই ভাইরাসের মধ্যে দেখা দিচ্ছে। এই ভাইরাস শরীরের অ্যান্টিবডিজের উপরে হামলা করে।

    ভারতে করোনা পরিস্থিতি

    জানা গিয়েছে, ভারতে আড়াইশো জনের বেশি মানুষ এই ভাইরাসে (Covid JN1 Virus) আক্রান্ত হয়েছেন। যার মধ্যে ১২৮ জন মহারাষ্ট্রের। পশ্চিমবঙ্গে ৩০ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এই ভ্যারিয়েন্টের (Corona KP2 Flirt) জন্য করোনা নতুন করে চিন্তাজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। তবে এই ভাইরাসের জন্য মৃত্যুর হার এখনও চিন্তাজনক নয়।

    আরও পড়ুন: কাদের বিপদ বাড়াচ্ছে ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস? মৃত্যুর আশঙ্কা কতখানি?

    যদিও বিশেষজ্ঞরা বলছেন ভ্যাকসিন নেওয়ার পরেও এই ভ্যারিয়েন্ট (Covid JN1 Virus) থেকে সংক্রমণ হতে পারে।

    সংক্রমণ বুঝবেন কীভাবে?

    কোভিডের এই ভ্যারিয়েন্টে (Corona KP2 Flirt) আক্রান্ত হলে জিভের স্বাদ ও নাকের ঘ্রাণ সম্পূর্ণভাবে কিছুদিনের জন্য চলে যেতে পারে। এছাড়াও মাংসপেশীতে ব্যথা, কাশি হওয়া, নাক বন্ধ কিংবা নাক থেকে জল পড়া, মাথা ব্যথা ও নিঃশ্বাস নিতে সমস্যা হতে পারে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chickenpox: বছরের শেষে হানা দেবে চিকেন পক্স? টিকাকরণ কতখানি গুরুত্বপূর্ণ? 

    Chickenpox: বছরের শেষে হানা দেবে চিকেন পক্স? টিকাকরণ কতখানি গুরুত্বপূর্ণ? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    করোনার মতো মহামারি হোক, বা ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়ার মতো মশাবাহিত সংক্রামক রোগ, একাধিক সমস্যায় জর্জরিত রাজ্যবাসী। এর মধ্যেই নতুন উদ্বেগ (Chickenpox) হাজির! বিশেষজ্ঞ মহলের আশঙ্কা, বছরের শেষে নতুন উদ্বেগ বিপদ বাড়াতে পারে! তাই আগাম সতর্কতা জরুরি বলেও তাঁরা জানাচ্ছেন।

    কোন বিপদের ইঙ্গিত দিচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল? 

    বিশেষজ্ঞদের একাংশের আশঙ্কা, বছরের শেষে হানা দিতে পারে চিকেন পক্স (Chickenpox)। শীতের শুরুতে প্রত্যেক বছরেই চিকেন পক্সের প্রকোপ দেখা দেয়। কিন্তু এ বছর উদ্বেগ বেশি। কারণ, চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, চলতি বছরে চিকেন পক্সের প্রকোপ বেশি। বিশেষত শিশুদের চিকেন পক্স বেশি হচ্ছে। তবে, বাড়তি উদ্বেগের কারণ, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আক্রান্তের দেহে নতুন প্রজাতির চিকেন পক্স লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সাধারণত ভারতে যে প্রজাতির চিকেন পক্স হয়, তার থেকে ভিন্ন। ইউরোপ কিংবা আমেরিকায় যে প্রজাতির চিকেন পক্স হয়, ভারতীয় শিশুদের অধিকাংশের চলতি বছরে সেই প্রজাতির চিকেন পক্স হচ্ছে। উদ্বেগের বিষয়, নতুন প্রজাতি নয়া রূপে হাজির হলে চিকিৎসায় সমস্যা হবে না তো!

    নতুন প্রজাতি নিয়ে উদ্বেগ কেন? 

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, একই রোগ (Chickenpox) নতুন প্রজাতি নিয়ে হাজির হলে অনেক সময়েই প্রচলিত চিকিৎসা কাজ করে না। তাই বিপদ বাড়ে। চিকেন পক্সের ক্ষেত্রেও সেই আশঙ্কা থেকে মুক্তি পাওয়া যাচ্ছে না। যে ওষুধ ও টিকা চিকেন পক্স রুখতে ব্যবহার করা হয়, তারা নতুন প্রজাতির দাপট কমাতে কতখানি কার্যকর হবে, সে নিয়েও প্রশ্ন থাকছে। চিকেন পক্সের সংক্রমণ শক্তি প্রবল। তাই উদ্বেগ আরও বাড়ছে।

    কী পরামর্শ দিচ্ছে চিকিৎসক মহল? 

    চিকিৎসকদের পরামর্শ, চিকেন পক্সের (Chickenpox) টিকা নেওয়া আবশ্যক। তাঁরা জানাচ্ছেন, শিশুদের এই টিকা অবশ্যই দেওয়া দরকার। এতে বড় বিপদ এড়ানো যায়। নতুন প্রজাতির চিকেন পক্স রুখতে প্রচলিত টিকা সক্ষম নয়, এমন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাই টিকা অবশ্যই নিতে হবে। এতে পুরোপুরি রোগ প্রতিরোধ না হলেও বড় বিপদ এড়ানো যেতে পারে। চিকেন পক্স হলে অনেক ক্ষেত্রে লিভার, অন্ত্র ও পাকস্থলীর ক্ষতি হয়। টিকা নেওয়া থাকলে এই ধরনের বড় বিপদের ঝুঁকি কমে। তাই শিশুদের শীতের আগেই এই টিকা নেওয়া পরামর্শ দিচ্ছেন শিশুরোগ চিকিৎসকদের একাংশ। 
    তার পাশপাশি, বড়দের জন্যও টিকাকরণ জরুরি বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহল। তাঁরা জানাচ্ছেন, প্রাপ্তবয়স্কদের টিকাকরণের হার খুব কম। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বড়দের থেকেই সংক্রামক রোগ বেশি ছড়াচ্ছে। তাই বড়দের সুস্থ থাকার দিকে বেশি নজরদারি জরুরি। টিকাকরণ হলে তবেই এই রোগ প্রতিরোধ সম্ভব। তাই চিকেন পক্সের দাপট রুখতে জরুরি টিকাকরণ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pneumonia: নিউমোনিয়ার প্রকোপ থেকে বাঁচতে শিশুদের মতো বয়স্কদেরও কি টিকা জরুরি? 

    Pneumonia: নিউমোনিয়ার প্রকোপ থেকে বাঁচতে শিশুদের মতো বয়স্কদেরও কি টিকা জরুরি? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ষা শুরু হতেই নানা রোগের প্রকোপ বাড়ছে! আর সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি বাড়াচ্ছে নিউমোনিয়া (Pneumonia)। তাই চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, নিউমোনিয়া নিয়ে বিশেষ সতর্ক হতে হবে।

    কাদের ভোগান্তির (Pneumonia) আশঙ্কা বেশি? 

    কেন্দ্রীয় সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী, নিউমোনিয়ায় (Pneumonia) আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। ভারতে শিশুদের পাশাপাশি বয়স্কদের জন্যও নিউমোনিয়া দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে উঠছে। গোটা পৃথিবীর মোট নিউমোনিয়া আক্রান্তের ২৭ শতাংশ ভারতে হয়। প্রতি বছর ৩০ শতাংশ মানুষের মৃত্যুর কারণ নিউমোনিয়া। তাই নিউমোনিয়া নিয়ে সতর্কতা জরুরি। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, যে কোনও বয়সেই এই রোগ হতে পারে। তবে, শিশু ও বয়স্কদের ঝুঁকি বেশি। বিশেষত, ৬০ বছরের উর্ধ্বে এই রোগে আক্রান্ত হলে পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক হতে পারে।

    নিউমোনিয়া (Pneumonia) কী? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, নিউমোনিয়া (Pneumonia) হল ফুসফুসের সংক্রমণ। ঠান্ডা লাগলে ফুসফুসে এক ধরনের জীবাণু সংক্রমণ হয়। যার জেরে ফুসফুসের কার্যক্ষমতা কমে। 

    কী কী উপসর্গ (Pneumonia) হলে বাড়তি সতর্কতা জরুরি? 

    সাধারণ সর্দি-কাশি থেকেও নিউমোনিয়ার (Pneumonia) সমস্যা হতে পারে। তাই শিশুদের মতোই বয়স্কদের জন্য সচেতনতা জরুরি। যদি কয়েক সপ্তাহ লাগাতার কাশি-সর্দির মতো উপসর্গ থাকে, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার। এছাড়া, যাদের ফুসফুসের কোনও সমস্যা রয়েছে, বর্ষা বা শীত, যে কোনও ঋতু পরিবর্তনের সময় তাদের বাড়তি সতর্কতা জরুরি। সামান্য উপসর্গ দেখা দিলেও তাদের বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। 
    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, নিউমোনিয়ার অন্যতম উপসর্গ হল বুকে ব্যথা ও শ্বাসকষ্ট। তাই সর্দি-কাশির সঙ্গে শ্বাসকষ্ট হলে বাড়তি সতর্কতা দরকার। 
    অনেক সময় কাশির সঙ্গে সামান্য রক্তপাত হয়। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, এটাও নিউমোনিয়ার উপসর্গ। 
    শ্বাস নেওয়ার সময় কাশি ও যন্ত্রণা অনুভব হলে তা নিউমোনিয়ার ইঙ্গিত বলেই জানাচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল। 

    শিশুদের মতো বয়স্কদেরও কি নিউমোনিয়ার (Pneumonia) ভ্যাকসিন জরুরি? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, নিউমোনিয়ার মোকাবিলায় ভ্যাকসিন সবচেয়ে বড় হাতিয়ার। শিশুর জন্মের ন’মাসের মধ্যে যেমন তাকে নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন দেওয়া হয়। যা নিউমোনিয়া মোকাবিলায় সাহায্য করে। তেমনি বয়স্কদেরও নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন দেওয়া জরুরি। আমেরিকা, ইংল্যান্ডের মতো পশ্চিমের দেশগুলোয় প্রাপ্তবয়স্কদের টিকাকরণ নিয়ে সচেতনতা গড়ে উঠলেও, এদেশে সেই সচেতনতার হার কম বলেই জানাচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল। তাই নিউমোনিয়া (Pneumonia) রুখতে ভ্যাকসিনের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বয়স্কদের সজাগ করাও জরুরি বলে জানাচ্ছে তারা।৬০ বছরের উর্ধ্বে নিউমোনিয়ার ভ্যাকসিন নিলে বিপদ অনেকটাই কমানো যেতে পারে বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকেরা। 
    তবে, ভ্যাকসিনের পাশপাশি অন্যান্য সচেতনতাও জরুরি। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, যে কোনও রকম ফ্লু হলেই বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। অবহেলা বড় বিপদ আনতে পারে। নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হলে শরীরে জলের পরিমাণ সম্পর্কে সজাগ হতে হবে। যেমন, অতিরিক্ত জল নিউমোনিয়া আক্রান্তের জন্য ক্ষতিকর। তেমনি শরীরে জলের পরিমাণ কমে গেলে ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি বাড়ে, যা প্রাণনাশের কারণ হতে পারে। তাই দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Vaccination: টিকাকরণ কর্মসূচির কারণে প্রাণ বেঁচেছে প্রায় ৩৪ লক্ষ ভারতীয়র, বললেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    Vaccination: টিকাকরণ কর্মসূচির কারণে প্রাণ বেঁচেছে প্রায় ৩৪ লক্ষ ভারতীয়র, বললেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার টিকাকরণ কর্মসূচি (Vaccination) দেশে প্রায় ৩৪ লক্ষ মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছে। শুক্রবার একথা বললেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। করোনাকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি। তাঁর মতে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ৩০ জানুয়ারি ২০২০ সালে করোনাকে মহামারি ঘোষণা করার অনেক আগেই মোদিজি প্রস্তুতি ও পরিকল্পনা দুই-ই শুরু করেন করোনা মোকাবিলা করার।

    আরও পড়ুন: টলিউডের সঙ্গে কতটা যোগ ছিল নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের নতুন ‘গ্ল্যামার-গার্ল’ হৈমন্তীর?

    কী বললেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য

    এদিন স্ট্যান্ডফোর্ডে ‘The India Dialog’ অনুষ্ঠানে একটি ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখছিলেন দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী, সেখানেই তিনি এই মন্তব্য করেন। এদিন মন্ত্রী বলেন, মোদি সরকারের এই প্রচেষ্টায় প্রাণ বেঁচেছে ৩৪ লক্ষ মানুষের। করোনাকালে লকডাউনের সময় দেশের মধ্যে প্রতিটি মানুষ গৃহবন্দি ছিলেন। হাতে কারও কাজ ছিল না। প্রায় ৮০ কোটি মানুষ যাতে রাতে ক্ষুধার্ত না ঘুমায় তাই মোদিজি বিনামূল্যে রেশনের মাধ্যমে খাদ্যশস্য দিয়েছেন প্রত্যেককে।

    এদিন তিনি বক্তব্যে আরও বলেন, করোনাকালে কেন্দ্রীয় সরকারের নীতি ছিল “Whole of Government” and “Whole of Society” এই প্রচেষ্টাতেই মোকাবিলা করা সম্ভব হয়েছে করোনার মতো ভয়ঙ্কর মহামারির। ২৯ মার্চ ২০২০ এর আগেই ১১টি গ্রুপ তৈরি করা হয় সম্পূর্ণ ব্য়বস্থাকে পরিচালনা করার জন্য, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল Drugs, Vaccination, Logistics ইত্যাদি।

    রেকর্ড পরিমাণ করোনার পরীক্ষাও সম্পন্ন হয়েছে বলে জানান তিনি। মাণ্ডব্য বলেন, মোট ৯১ কোটি মানুষের করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে। মোদি সরকার সেসময় ৫২টি ল্যাবও তৈরি করেছিল করোনার নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্টগুলির বিষয়ে গবেষণা করার জন্য। এখনও অবধি ২২০ কোটি ভ্যাকসিনের ডোজ সম্পূর্ণ হয়েছে বলে জানান তিনি।

    আরও পড়ুন: ‘১২টা ৪৮ মিনিটেই হাতে এসে যায়’, মাধ্যমিকের ইংরেজি প্রশ্নপত্র নিয়ে বিস্ফোরক দাবি সুকান্তর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

     

  • Amit Shah on CAA: সিএএ কবে থেকে লাগু হবে জানেন? কী বললেন অমিত শাহ?

    Amit Shah on CAA: সিএএ কবে থেকে লাগু হবে জানেন? কী বললেন অমিত শাহ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিএএ (CAA) কবে লাগু হবে? প্রশ্ন গোটা দেশেই। এবার তার উত্তর দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। মঙ্গলবার তিনি জানান, দেশে কোভিড-১৯ (Covid-19) টিকাকরণ (Vaccination) শেষ হলেই লাগু হবে নাগরিকত্ব আইন। পাকিস্তান (Pakistan), বাংলাদেশ (Bangladesh) ও আফগানিস্তানের (Afghanistan) নিপীড়িত অ-মুসলিম সংখ্যালঘু বাসিন্দা যাঁরা ভারতে এসেছেন, তাঁদের স্বীকৃতি দিতেই ওই আইন লাগু হবে।

    এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। পার্লামেন্ট হাউসে তিনি শাহের সঙ্গে দেখা করেন। সেখানেই তাঁকে এই আশ্বাস দেওয়া হয় বলে সূত্রের খবর। বঙ্গ বিজেপির নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে দিল্লি গিয়েছেন শুভেন্দু। মঙ্গলবার দেখা করেন শাহের সঙ্গে। তখনই সিএএ নিয়ে এই আশ্বাস পান।

    আরও পড়ুন :২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

    করোনার কারণে দেশজুড়ে শুরু হয়েছে টিকাকরণ। নিখরচায় দেশবাসীকে টিকা দিয়েছে মোদি সরকার। প্রথম দুটি ডোজ দেওয়া হয়ে গিয়েছিল আগেই। বাকি ছিল বুস্টার ডোজ। করোনার ভ্রুকুটি দেখা দিতেই দেশজুড়ে শুরু হয়েছে বুস্টার ডোজ প্রদানও। এটিও মিলছে মুফতে। এই বুস্টার ডোজ প্রদান শেষ হলেই সিএএ লাগু হবে।

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার পর শুভেন্দু জানান, করোনার টিকাকরণ চলছে। এই কাজ শেষ হলেই শুরু হবে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত সিএএ লাগুর কাজ। তিনি জানান, টিকাকরণ শুরু হয়েছে এপ্রিলে। শেষ হতে মাস নয়েক লাগবে। সিএএ লাগু করতে সরকার যে পিছপা হবে না, তা নিউ জলপাইগুড়ির একটি অনুষ্ঠানে চলতি বছরের মে মাসেই জানিয়ে দিয়েছিলেন শাহ। সেদিনও তিনি জানিয়েছিলেন, করোনা টিকাকরণ শেষ হলেই সিএএ লাগুর দিকে পদক্ষেপ করা হবে। প্রসঙ্গত, একুশের বিধানসভা নির্বাচনে বঙ্গ বিজেপির হারের পর এটাই ছিল শাহের প্রথম বাংলা সফর।

    সিএএর মূল লক্ষ্যই হল পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তানে নিপীড়িত সংখ্যালঘু হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্শি এবং খ্রিস্টান যাঁরা এদেশে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে এদেশে এসেছেন, তাঁদের নাগরিত্ব দেওয়া। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে পাশ হয়েছে সিএএ। যার জেরে দেশজুড়ে হয়েছে বিক্ষোভও। তার পরেও সরকার যে সিএএ লাগু করতে চায়, এদিন শাহের কথায় ফের মিলল তার প্রমাণ।

    আরও পড়ুন : “তৃণমূলের ১০০ জনের নাম তুলে দিয়েছি…”, অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পর শুভেন্দু

     

  • Covid 19 in India: ঊর্ধ্বমুখী করোনারগ্রাফ, দেশজুড়ে ১৯৫ কোটি টিকাকরণ

    Covid 19 in India: ঊর্ধ্বমুখী করোনারগ্রাফ, দেশজুড়ে ১৯৫ কোটি টিকাকরণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  তৃতীয়  ঢেউয়ের পর করোনায় (Covid 19) সর্বোচ্চ সংক্রমণ দেখল ভারত। ফের বাড়ল দৈনিক করোনা সংক্রমণ। একদিনে আক্রান্ত সাড়ে আট হাজার। গত কয়েকদিন ধরেই টানা বেড়ে চলেছে কোভিডের দৈনিক সংক্রমণের হার। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮ হাজার ৫৮২ জন। তার আগের দিন আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৮ হাজার ৩২৯। দেশে এখন সক্রিয় করোনারোগী (Active Covid Case) ৪৪ হাজার ৫১৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৪ জনের।    

    তার এক দিন আগে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ১০।  এখনও পর্যন্ত দেশে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৫ লক্ষ ২৪ হাজার ৭৬১ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে কোআরও পড়ুন: দেশে ফের ঊর্ধ্বমুখী করোনাগ্রাফ, চতুর্থ ঢেউয়ের পূর্বাভাস?ভিড সংক্রমণ মুক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৭৯১ জন। ভারতে এখন সুস্থ হওয়ার হার ৯৮.৬৬ শতাংশ। রবিবারের বুলেটিন অনুযায়ী দেশে এখন করোনা পজিটিভিটি রেট ২.৭১ শতাংশ।  

    আরও পড়ুন: আশঙ্কা বাড়াচ্ছে করোনা, রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ কেন্দ্রের  

    করোনা সংক্রণ ঠেকাতে দেশজুড়ে জোরকদমে চলছে টিকাকরণ (Vaccination)। পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। ভারতে এখন বুস্টার ডোজ(Booster Dose) দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। গবেষকদের দাবি, জুনেই ভারতে চতুর্থ ঢেউ আসতে পারে। ইতিমধ্যেই দেশজুড়ে মোট ১৯৫ কোটি ৭ লক্ষ ৮ হাজার ৫৪১ ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ৯১.৬৯ কোটি এবং দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ৮৩.৩৭ কোটি। ১৮-৫৯ বছরের মধ্যে ৩.৫৪ কোটি জনকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশজুড়ে মোট ১৩,০৪,৪২৭ জনকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে ৪৫,৩০০ জনকে প্রথম ডোজ এবং ৫.১১ লক্ষ জনকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮-৫৯ বছর বয়সীদের ১.৪৮ লক্ষ জনকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে। ৬০ বছরের ঊর্ধ্বে ১.৬৭ লক্ষ জনকে একদিনে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে।  

       

    রাজ্যভিত্তিক টিকাকরণের দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে আছে উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh)। সে রাজ্যে এযাবৎ মোট ৩৩.২৭ কোটি ডোজ দেওয়া হয়েছে। এরপরেই রয়েছে মহারাষ্ট্র। মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) মোট ১৬.৭৮ কোটি টিকা দেওয়া হয়েছে। তারপরে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal)। এরাজ্যে মোট ১৪.৭ কোটি টিকা দেওয়া হয়েছে।  

     

     

     

     

     

LinkedIn
Share