Tag: Volodymyr Zelensky

Volodymyr Zelensky

  • Russia Ukraine War: ধ্বংস ৪০টি যুদ্ধবিমান! পঙ্গপালের মতো ড্রোন পাঠিয়ে কীভাবে রাশিয়ার একের পর এক ঘাঁটিতে হামলা চালাল ইউক্রেন?

    Russia Ukraine War: ধ্বংস ৪০টি যুদ্ধবিমান! পঙ্গপালের মতো ড্রোন পাঠিয়ে কীভাবে রাশিয়ার একের পর এক ঘাঁটিতে হামলা চালাল ইউক্রেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ায় (Russia Ukraine War) ভয়ঙ্কর হামলা চালাল ইউক্রেন। মৌমাছির মতো ঝাঁকে ঝাঁকে (Operation Spiderweb) ১১৭টি ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার কমপক্ষে ৫টি এয়ারবেসে হামলা চালানো হয়। ৪০টিরও বেশি বিমান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলেই খবর। রাশিয়ার বুকে এটাই সবথেকে বড় ড্রোন হামলা। আজ, সোমবার ইস্তানবুলে রাশিয়া-ইউক্রেনের মধ্যে সংঘর্ষবিরতি চুক্তি নিয়ে দ্বিতীয় দফায় আলোচনা হওয়ার কথা। ইতিমধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন তুরস্কে পৌঁছে গিয়েছেন। আর ঠিক তার আগেই রবিবার রাশিয়ায় হামলা চালাল ইউক্রেন। অপরদিকে একই দিনে ইউক্রেনের সামরিক ঘাঁটিতে রুশ হামলায় ১২ জন সেনার মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতে নতুন মোড়

    রাশিয়ার (Russia Ukraine War) প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “কিভ বাহিনী এফপিভি ড্রোন দিয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলা চালিয়েছে মুরমানস্ক, ইরকুটস্ক, ইভানোভো, রিয়াজান ও আমুর অঞ্চলে। ইভানোভো, রিয়াজান ও আমুরে সামরিক ঘাঁটিতে হামলার চেষ্টা প্রতিহত করা হয়েছে। কারোর মৃত্যু হয়নি। এই হামলায় জড়িত কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে।” জানা গিয়েছে, সাইবেরিয়ায় প্রথম হামলা চলে। এরপর একে একে সেনাঘাঁটিগুলিতে হামলা করে ইউক্রেনের ড্রোন। ইউক্রেনের সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয়েছে যে তাদের দেশের সিকিউরিটি সার্ভিস এই বিশেষ অভিযান চালিয়েছে। এই স্পেশাল অপারেশনের কোড নাম- ‘পাভুত্যনা’ বা স্পাইডার ওয়েব (Operation Spiderweb)। মাকড়শার জালের মতোই রাশিয়ার ঘাঁটিগুলিতে ঝাঁকে ঝাঁকে ড্রোন হামলা চালিয়েছে। সূত্রের খবর, বিগত এক বছর ধরে এই হামলার পরিকল্পনা করেছে ইউক্রেন। কার্গো ট্রাকে লুকিয়ে ড্রোন পাঠানো হয়েছিল। নির্দিষ্ট সময়ে ট্রাকের ডালা খুলতেই ঝাঁকে ঝাঁকে ড্রোন বেরিয়ে আসে এবং নিশানা করে সেনাঘাঁটিগুলিতে। রাশিয়া যদি প্রত্যাঘাত করে, তা প্রতিহত করার জন্য ইতিমধ্যেই সেনাকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

    কীভাবে ড্রোন পৌঁছালো রাশিয়ার গভীরে?

    ইউক্রেনের (Russia Ukraine War) সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, এক থেকে দেড় বছর ধরে এই অপারেশনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। প্রথমে এফপিভি ড্রোনগুলো গোপনে রাশিয়ার অভ্যন্তরে পাচার করা হয়। পরে, কাঠের তৈরি মোবাইল কেবিন আলাদাভাবে পাঠানো হয় রাশিয়ায়। এই কেবিনগুলো ছিল দেখতে সাধারণ মোবাইল হাউজের মতো, কিন্তু ছাদের ভেতরে লুকানো ছিল ড্রোনের আস্তানা। এসব কেবিন লোড করা হয় ট্রাকের ওপর, এবং চালকদের নির্দেশনা অনুযায়ী বিমানঘাঁটির আশপাশে পৌঁছে পার্ক করানো হয়। রুশ চালকরা হয়তো জানতেনই না তারা কী বহন করছেন। কারণ ড্রোনগুলো ছিল কেবিনের ছাদে লুকানো, গোপন কন্টেইনারে।

    হামলার নাটকীয় শুরু

    যখন সব ট্রাক নির্দিষ্ট অবস্থানে পার্ক করা হয়, তখন দূর থেকে এসবিইউ অপারেটররা কন্ট্রোল নিয়ে নেন। ট্রাকের ছাদ খুলে যায় রিমোটের মাধ্যমে এবং একের পর এক ড্রোন উড়ে যেতে থাকে লক্ষ্যবস্তুর দিকে। কিয়েভের নানা ভিডিওয় দেখা যায়, ড্রোন ক্যামেরা থেকে সরাসরি দেখা যাচ্ছে রাশিয়ার লাইন ধরে রাখা যুদ্ধবিমান — টিইউ ৯৫ (Tu-95), টিইউ ২২ এমথ্রি (Tu-22M3) এবং এ-৫০ (A-50)-এর মতো কৌশলগত বিমান — যেগুলোকে খুব কাছ থেকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়। অপারেশন এখানেই থেমে থাকেনি। ড্রোন ছেড়ে দেওয়ার পর, এই ট্রাকগুলোতেও বিস্ফোরক বসানো ছিল। ফলে যখন রাশিয়ান বাহিনী ট্রাকগুলো পরীক্ষা করতে আসে বা ভিতরে প্রবেশের চেষ্টা করে, তখন ট্রাকগুলোতে বিস্ফোরণ ঘটে। এক ট্রাক চালকের মৃত্যু হয়েছে, বলে খবর।

    রাশিয়ার ২ বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি

    ইউক্রেনের (Russia Ukraine War) দাবি, এই হামলায় রাশিয়ার ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি মূল্যের বিমান ধ্বংস হয়েছে। বিশেষ করে টিইউ ৯৫ (Tu-95), টিইউ ২২ এমথ্রি (Tu-22M3)-এর মতো স্ট্র্যাটেজিক বোমার বিমানগুলো এখন আর নির্মিত হয় না, তাই এই ক্ষতি সহজে পূরণ করা সম্ভব নয়। বিশ্লেষকদের মতে, এই অপারেশন আধুনিক যুদ্ধনীতিতে এক যুগান্তকারী দৃষ্টান্ত। মাত্র ৫০০ ডলার মূল্যের ড্রোন ব্যবহার করে, গোপন উপায়ে সেগুলো শত্রুর ঘাঁটির ভেতরে পৌঁছে দিয়ে, কয়েক বিলিয়ন ডলারের বিমান ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। এটি দেখিয়ে দেয়, কৌশলী পরিকল্পনা এবং প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার কতটা কার্যকর হতে পারে। অপারেশন স্পাইডারওয়েব শুধুই একটি সামরিক সাফল্য নয়, এটি ভবিষ্যতের গোপন যুদ্ধকৌশলের (Operation Spiderweb) একটি নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে।

    শান্তি-চেষ্টায় জল

    দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর থেকে তিন বছরব্যাপী রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Russia Ukraine War) বন্ধের চেষ্টা চালাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সম্প্রতি, ইস্তানবুলে আলোচনায় বসেছিল রুশ-ইউক্রেন প্রতিনিধি দল। সেখানে বন্দি বিনিময়ে রাজি হয় দু’পক্ষ। তবে যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। এরইমধ্যে আজ, সোমবার ফের ইস্তানবুলে ফের এক দফা আলোচনা হওয়ার কথা। আলোচনায় বসার জন্য সম্প্রতি কিয়েভকে প্রস্তাব দিয়েছিল মস্কো। তাতে সাড়া দিয়েছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদামির জেলেনস্কি। জানিয়েছিলেন, নির্দিষ্ট দিনে ইস্তানবুলে উপস্থিত থাকবেন তাঁর মন্ত্রী রুস্তেম উমেরভ। তবে রবিবারের ঘটনাবলির পর বৈঠকের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

  • FIFA World Cup: বিশ্বকাপের ফাইনালে ‘শান্তির বার্তা’ দিতে চেয়েছিলেন জেলেনস্কি, অনুরোধ খারিজ করল ফিফা

    FIFA World Cup: বিশ্বকাপের ফাইনালে ‘শান্তির বার্তা’ দিতে চেয়েছিলেন জেলেনস্কি, অনুরোধ খারিজ করল ফিফা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাতার বিশ্বকাপের (FIFA World Cup) মঞ্চকে ব্যবহার করে বিশ্ববাসীকে ‘শান্তির বার্তা’ দিতে চেয়েছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। রবিবার, বিশ্বকাপের ফাইনালে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে বক্তব্য রাখতে চেয়েছিলেন ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট। কিন্তু ইউক্রেনের সেই অনুরোধ নাকচ করে দিল ফিফা। বিশ্বকাপকে কোনওরকম রাজনৈতিক কারণে ব্যবহার করা হোক, এমনটা চাইছেন না ফিফা প্রেসিডেন্ট জিয়ানি ইনফান্তিনো।

    বিশ্বকাপে শান্তির বার্তা দিতে চেয়েছিলেন জেলেনস্কি

    আজ ফিফা বিশ্বকাপের (FIFA World Cup) ফাইনাল ম্যাচ। ফলে একদিকে যেমন মহাসমারোহের সঙ্গে আয়োজন করা হচ্ছে ফিফা বিশ্বকাপ ২০২২। তেমনি অন্যদিকে, ইউক্রেনে রাশিয়ার দানবীয় আক্রমণ বেড়েই চলেছে। দু’দিন আগেই একের পর এক মিসাইল হামলা চালিয়েছে রুশ বাহিনী। সূত্রের খবর, ৭০ টিরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র কিয়েভকে লক্ষ্য করে নিক্ষেপ করা হয়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের এক বছর হতে চলেছে। তবুও পুতিন বাহিনীর থামার নাম নেই। ফলে এই পরিস্থিতিতে ফিফা বিশ্বকাপ ফুটবলের মঞ্চ থেকে শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। কিন্তু তাঁর অনুরোধ রাখল না। জানা গিয়েছে, ফিফা তাঁর অনুরোধ ফিরিয়ে দিয়েছে।

    আরও পড়ুন: হিজাব বিরোধী আন্দোলনের সমর্থনে শাস্তি! গ্রেফতার অস্কারজয়ী সিনেমার অভিনেত্রী

    ফিফার প্রেসিডেন্টের তরফে কী বলা হয়েছে?

    ফিফার ধারণা জেলেনস্কি বিশ্বকাপের (FIFA World Cup) মঞ্চকে রাশিয়া বিরোধী প্রচারের জন্য ব্যবহার করতে চাইছেন। সেটার অনুমতি দিলে ফিফার বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগ উঠবে। তাছাড়া বিশ্বকাপের বিতর্কে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেকারণেই ইউক্রেন প্রেসিডেন্টের অনুরোধ অগ্রাহ্য করে দেওয়া হয়েছে ফিফার তরফে। ফিফা প্রেসিডেন্ট জিয়ানি ইনফান্তিনো (Gianni Infantino) জানিয়ে দিয়েছেন, “ফিফা আন্তর্জাতিক সংগঠন। আমরা কখনই কোনও বিষয়ে কাউকে আলাদা চোখে দেখতে পারি না। আমাদের সবাইকে সঙ্গে নিয়ে চলতে হবে।” তবে এখনও জেলেনস্কি ফিফার সঙ্গে কথা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে সূত্রের দাবি।

    ফিফা (FIFA World Cup) প্রেসিডেন্ট আরও জানিয়েছেন, লক্ষ লক্ষ ফ্যান যাঁরা টিভিতে খেলা দেখছেন, তাঁদের নিজস্ব কিছু ভাবনা রয়েছে। তাঁরা শুধু ৯০ থেকে ১২০ মিনিট কোনও ভাবনা চিন্তা না করে সেই মুহূর্তগুলিকে আনন্দে উপভোগ করতে চান। আর তাই সেই জায়গায় কোনও রাজনৈতিক বার্তা দিতে চাননা ফিফা প্রেসিডেন্ট।

  • Ukraine: জমি হারাচ্ছে রুশ সেনা? অনেক এলাকা পুনরুদ্ধার করা হয়েছে, দাবি ইউক্রেনের

    Ukraine: জমি হারাচ্ছে রুশ সেনা? অনেক এলাকা পুনরুদ্ধার করা হয়েছে, দাবি ইউক্রেনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় সাত মাস অতিক্রান্ত। ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ (Ukraine war) যে এত দীর্ঘায়িত হবে তা স্পপ্নেও কেউ ভাবতে পারেননি। আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা মনে করেছিলেন, একপেশেভাবে রুশ সেনা ইউক্রেন (Ukraine) দখল করে নেবে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে ইউক্রেন সেনাবাহিনী যেভাবে রাশিয়ার (Russia) বিরুদ্ধে চোখে চোখ রেখে যুদ্ধ করে যাচ্ছে তাতে বোঝাই যাচ্ছে যে যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হবে।

    প্রথমদিকে, রুশ সেনা যুদ্ধক্ষেত্রে এগিয়ে থাকলেও বর্তমানে ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর আক্রমণের তীব্রতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে রুশ সেনা পিছু হঠতে শুরু করেছে। সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ২৯ অগাস্ট থেকে ইউক্রেনে এখনও পর্যন্ত প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার রুশ সেনা জওয়ান নিহত হয়েছেন। সারা বিশ্ব এখন ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট জেলেনেস্কি ও তাঁর নেতৃত্বাধীন সেনাবাহিনীর সাহসিকতার প্রশংসা করছে এবং শক্তিধর দেশগুলো ইউক্রেনকে আর্থিক থেকে শুরু করে সামরিক, কূটনৈতিক ও বাণিজ্যিক দিক থেকে সাহায্য করছে।

    ইউক্রেনীয় সেনা রাশিয়ার কাছে হারানো এলাকাগুলোকে পুনরুদ্ধার করতে শুরু করেছে। সংবাদসংস্থার খবর অনুযায়ী, উত্তর খারকিভ অঞ্চল সহ বেশ কিছু জায়গায় ইউক্রেনীয় সেনা দ্রুত অগ্রসর হওয়ার ফলে সেখান থেকে নিয়ন্ত্রণ প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়েছে মস্কো বলে জানা গিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেন সেনার পাল্টা আক্রমণের ফলে পূর্ব ও দক্ষিণ ইউক্রেনে রাশিয়ার দখলে থাকা অঞ্চলগুলি থেকে মস্কোর নিয়ন্ত্রণ আলগা হচ্ছে। এই জায়গাগুলিতে রাশিয়া নিজেদের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখার প্রচেষ্টায় প্রতিদিন কমপক্ষে একটি ব্যাটালিয়ন জওয়ান ও সামরিক যানের অতিরিক্ত খরচ করছে।

    আরও পড়ুন: ১৮ লক্ষ বছর পুরনো ‘মানুষের দাঁত’ আবিষ্কার জর্জিয়ায়! কী বলছেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা?

    ফলে প্রায় প্রতিদিনই ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে পুতিনের দেশকে। প্রতিদিন নিহত হচ্ছেন শত শত সেনা জওয়ান। ধ্বংস হচ্ছে ডজন খানেক যানবাহনের। মার্কিন গোয়েন্দাদের মতে, রাশিয়ার একটি ব্যাটালিয়ন সেনা পূর্ব ইউক্রেনে নদী অতিক্রম করার সময় ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর আক্রমণে সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়। তাই রুশ সেনা পুনরায় পূর্ব ইউক্রেনে তাদের অভিযান চালিয়ে যাওয়ার বিষয়ে চাপে রয়েছে। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিয়েভ বাহিনীর পাল্টা আক্রমণ শুরু করার আগে ইউক্রেনে রুশ সেনা মাত্র ১০০ জনের মতো ইউক্রেনীয় জওয়ানকে আটক করেছিল।

    ইউক্রেন সেনার এক উচ্চ আধিকারিক জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত তারা প্রায় ১২০০ রুশ যুদ্ধট্যাঙ্ক, সাঁজোয়া গাড়ি, হেলিকপ্টার, যুদ্ধবিমান ও ড্রোনকে ধ্বংস বা বাজেয়াপ্ত করেছে। ইউক্রেনীয় কর্মকর্তাদের মতে, ২৯ অগাস্ট পর্যন্ত প্রায় ৫,৮০০ রুশ সৈন্যকে তারা হত্যা করেছে এবং সেপ্টেম্বর মাস থেকেই তারা ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চল থেকে রাশিয়ার সেনার বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমন শুরু করেছে।

    ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধের (Ukraine Russia war) কিছু ভিডিও সোস্যাল মিডিয়ায় পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা প্রায় ৪০০টির মতো ভিডিও যাচাই করে বৈধ ঘোষণা করেছেন। যেখানে দেখা যাচ্ছে রুশ সেনাবাহিনী বিধ্বস্ত। যদিও এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে রাশিয়া জানিয়েছে যে তারা নিশ্চিত যে তাদের সামরিক উদ্দেশ্যগুলি সফল হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share