Tag: war

war

  • War In Israel: নেতানিয়াহুর বাড়িতে ফের হামলা, বোমা ফাটলেও নিরাপদে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী

    War In Israel: নেতানিয়াহুর বাড়িতে ফের হামলা, বোমা ফাটলেও নিরাপদে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অক্টোবরের পর ফের নভেম্বর। আবারও ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে (Benjamin Netanyahu) হত্যার চেষ্টা। তাঁর বাড়িতে (War In Israel) বোমা ফেলা হয়েছে বলে অভিযোগ। পর পর দুটি বোমা পড়েছে প্রধানমন্ত্রীর বাড়ির বাগানে। সেই সময় অবশ্য ওই বাড়িতে ছিলেন না নেতানিয়াহু কিংবা তাঁর পরিবারের কোনও সদস্য। এ নিয়ে দ্বিতীয়বার হামলা হল ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে।

    আত্মঘাতী ড্রোন (War In Israel)

    অক্টোবরে আত্মঘাতী ড্রোন উড়ে গিয়েছিল ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর বাড়ির দিকে। বিস্ফোরণ হয়েছিল। তবে ক্ষয়ক্ষতি তেমন হয়নি। সেদিনও বাড়িতে ছিলেন না ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী। শনিবার ফের হল আক্রমণ। রবিবার সকাল পর্যন্তও হামলার দায় স্বীকার করে বিবৃতি দেয়নি কোনও গোষ্ঠী। তবে কারা এই হামলা চালাল, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে ইজরায়েল প্রশাসন।

    এবার ছোড়া হল বোমা

    প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে হামলার পর বিবৃতি জারি করেছে ইজরায়েল পুলিশ। তারা জানায়, শনিবার দুটি বোমা ছোড়া হয় কেসারিয়া শহরে প্রধানমন্ত্রী বাড়ি লক্ষ্য করে। দুটি বোমাই পড়ে (War In Israel) তাঁর বাড়ির বাগানে। বাড়িটিতে সেই সময় প্রধানমন্ত্রী কিংবা তাঁর পরিবারের কেউ ছিলেন না। তাই কারও কোনও ক্ষতি হয়নি। ইজরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “সমস্ত দফতরকে সতর্ক করা হয়েছে।”

    তিনি বলেন, “ইরান ও তার সহযোগী দেশগুলি এক দিক থেকে যখন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার চেষ্টা করছে, তখন ঘরের ভিতরেও তিনি একই হুমকির মুখোমুখি হবেন, এটা হতে পারে না। নিরাপত্তারক্ষী ও বিচারবিভাগীয় সংস্থাগুলিকে পদক্ষেপের নির্দেশ দিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন ইজরায়েলের রাষ্ট্রপতি আইজ্যাক হার্জগ। জনসাধারণের ক্ষেত্রে হিংসা বৃদ্ধি সম্পর্কে সতর্ক করেছেন। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “আমি শিন বেটের প্রধানের সঙ্গে কথা বলেছি এবং ঘটনার জন্য দায়ীদের দ্রুত তদন্ত ও দমন করতে জরুরি প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছি।”

    আরও পড়ুন: শীতের পরেই জম্মু-কাশ্মীরে পঞ্চায়েত নির্বাচন, ইঙ্গিত উপরাজ্যপালের কথায়

    প্যালেস্তাইনের হামাসের পর ইজরায়েলের যুদ্ধ চলছে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লার সঙ্গে। এরই মধ্যে (Benjamin Netanyahu) মাত্র এক মাসের ব্যবধানে দুবার টার্গেট করা হল ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীকে। প্রত্যাশিতভাবেই উদ্বেগে ইজরায়েলি সেনা (War In Israel)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Israel-Lebanon Conflict: লেবাননে ঢুকে হামলা শুরু ইজরায়েলের, হিজবুল্লাকে সমূলে উৎখাতের ডাক!

    Israel-Lebanon Conflict: লেবাননে ঢুকে হামলা শুরু ইজরায়েলের, হিজবুল্লাকে সমূলে উৎখাতের ডাক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেজার ও ওয়াকি-টকি হামলা (Attack), দুই সপ্তাহের বিমান হামলার পর এবার স্থলপথে লেবাননে আক্রমণ শুরু করল ইজরায়েল। এবার রীতিমতো আগাম ঘোষণা করেই লেবাননে (Israel-Lebanon Conflict)  ঢুকে অভিযান শুরু করল তারা। মঙ্গলবার ভোরে ইজরায়েলি সেনার তরফে জানানো হয়, দক্ষিণ লেবাননে হিজবুল্লার ঘাঁটিতে নিয়ন্ত্রিত হামলা চালানো হবে। মূলত স্থলপথে হওয়া এই অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন নর্দার্ন অ্যারো’।

    ইজরায়েলকে সমর্থন জানিয়েছে আমেরিকা (Israel-Lebanon Conflict)  

    ইজরায়েলি সেনা সূত্রে খবর, হামাসের মতো হিজবুল্লারও গোপন সুড়ঙ্গগুলিকে নজরে রাখা হচ্ছে। ইরানের মদতপুষ্ট লেবাননের সশস্ত্র সংগঠনটির ভূগর্ভস্থ ‘নেটওয়ার্ক’ ধ্বংস করতে চাইছে ইজরায়েল (Israel-Lebanon Conflict)। ‘ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল’-এর একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, মঙ্গলবার সকালেই হিজবুল্লার সুড়ঙ্গে ঢুকে পড়েছে ইজরায়েলি সেনা। ইজরায়েলের সীমান্ত পেরিয়ে দক্ষিণ লেবানন ধরে সুড়ঙ্গগুলিতে এগোচ্ছে সেনা। ইতিমধ্যেই দক্ষিণ লেবাননের হিজবুল্লা ঘাঁটি দাহিয়ে থেকে সকলকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ইজরায়েল। ইজরায়েল স্থলাভিযান শুরুর ঘোষণা করার পরেই আমেরিকা বন্ধুরাষ্ট্রের পাশে দাঁড়িয়েছে। প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিন জানিয়েছেন, ইজরায়েলের ‘আত্মরক্ষার অধিকারকে’ সমর্থন করছে পেন্টাগন।

    আরও পড়ুন: মাওবাদীদের সঙ্গে সম্পর্ক! নজরে দুই মহিলা, পানিহাটিসহ রাজ্যের সাত জায়গায় এনআইএ হানা

     গত ২৪ ঘণ্টায় ৯৫ জন নিহত

    গত সপ্তাহে হিজবুল্লা প্রধান হাসান নাসরাল্লাকে হত্যার পর ইজরায়েলের এটাই প্রথম স্থলপথে আক্রমণ। লেবানন (Israel-Lebanon Conflict)  সরকারের মতে, ধারাবাহিক বিমান হামলায় ইজরায়েল অনেক হিজবুল্লা কমান্ডারকে নির্মূল করেছে। ইজরায়েলের হামলায় মৃতের সংখ্যা প্রায় ১,০০০ ছুঁয়েছে। এছাড়া, ১০ লক্ষ মানুষ তাঁদের বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন। লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রককে উদ্ধৃত করে রয়টার্স জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় লেবাননের দক্ষিণাঞ্চল, পূর্ব বেকা উপত্যকা এবং বেইরুটে ইজরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ৯৫ জন নিহত এবং ১৭২ জন আহত হয়েছেন।

    হুথিকেও নিশানা

    লেবাননের (Israel-Lebanon Conflict) পাশাপাশি ইরানের মদতপুষ্ট আর এক সশস্ত্র গোষ্ঠী, ইয়েমেনের হুথিকেও নিশানা করছে ইজরায়েল। রবিবার ইজরায়েলি সেনা জানিয়েছে, ইয়েমেনের হোদেইদা শহরে হুথি নিয়ন্ত্রিত তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং সমুদ্রবন্দরে হামলা চালানো হয়েছে। গত শনিবার ইজরায়েলের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছিল হুথি। ঠিক সেই সময়ই আমেরিকা সফর শেষ করে ওই বিমানবন্দরে অবতরণ করেন নেতানিয়াহু। তবে তাঁকে নিরাপদেই বিমানবন্দর থেকে বার করে আনা হয়।

    নেতানিয়াহুর সঙ্গে কথা মোদির

    পশ্চিম এশিয়া জুড়ে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মঙ্গলবার ইজরায়েলের (Israel-Lebanon Conflict) প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে কথা বলেছেন। এই অঞ্চলে আরও উত্তেজনা রোধ করার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছেন। মোদি এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, “আমাদের বিশ্বে সন্ত্রাসবাদের কোনও স্থান নেই। আঞ্চলিক উত্তেজনা রোধ করা এবং সমস্ত পণবন্দিদের নিরাপদ মুক্তি নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে নরেন্দ্র মোদির শান্তি-প্রস্তাবে লুকিয়ে রয়েছে ঠিক কোন রফাসূত্র?

    PM Modi: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে নরেন্দ্র মোদির শান্তি-প্রস্তাবে লুকিয়ে রয়েছে ঠিক কোন রফাসূত্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা দু’বছর ধরে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Ukraine Russia War)। এই যুদ্ধের অবসান ঘটাতে চাইছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভালোদিমির জেলেনস্কি। মস্কোর সঙ্গে শান্তিচুক্তিও স্বাক্ষর করতে চাইছেন তিনি। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট এজন্য ভারতের (PM Modi) ওপরই ভরসা করছেন বলে খবর। জানা গিয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তরফে একটি শান্তি-প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে ইউক্রেনকে।

    মোদির রফাসূত্র (PM Modi)

    সম্প্রতি তিন দিনের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই জেলেনস্কির সঙ্গে পার্শ্ববৈঠক করেন মোদি। রাশিয়ার সঙ্গে চলা যুদ্ধে কীভাবে দাঁড়ি টানা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী পরিষ্কার করে দিয়েছেন, শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করতে গিয়ে ইউক্রেনকে যদি কিছু আপোস করতে হয়, তবে তার বিনিময়ে রাশিয়াকে কোনও ভূখণ্ড ছেড়ে দেওয়ার শর্ত দেওয়া হবে না। এর অর্থ হল, এখনও পর্যন্ত যুদ্ধে ইউক্রেনের যেসব অঞ্চল রাশিয়া দখল করে নিয়েছে, তা ছেড়ে দিতে হবে। তবে ইউক্রেনকে ইউরোপিয় ইউনিয়ন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তার ঝোঁকের ভারসাম্য বজায় রাখতে হতে পারে। ইউরোপিয় ইউনিয়নের সদস্যপদ নেওয়াও আপাতত স্থগিত রাখতে হবে।

    ভারত-চিনের দ্বন্দ্ব প্রসঙ্গও

    ওই আলোচনায় এসেছে ভারত-চিনের দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গও। লাদাখে চিনের সঙ্গে ভারতের (PM Modi) সংঘর্ষের প্রসঙ্গও উঠেছে। গত কয়েক দশক ধরে চিনা ফৌজের লাগাতার আক্রমণের জেরে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ভূখণ্ড হারিয়েছে ভারত। তার পরেও ভারত চিনের সঙ্গে যুদ্ধে জড়ায়নি। বরং আলোচনার মাধ্যমেই সমস্যার সমাধান করতে চেয়েছে। বড় কোনও আঞ্চলিক ছাড় দিতেও অস্বীকার করেছে ভারত। তাওয়াং এবং অরুণাচল প্রদেশের একটা অংশের ওপর বেজিং যে দাবি করেছিল, সেই দাবিও প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত।

    আরও পড়ুন: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    পলিটিকোর রিপোর্টে বলা হয়েছে, কিভের (ইউক্রেনের রাজধানী) চোখে মোদি অনেক কম সময়ে অনেকটা পথ পাড়ি দিয়ে ফেলেছেন। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ইউক্রেন ক্রমশ ভারতকে রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়ে আদর্শ মধ্যস্থতাকারীই হিসেবে দেখছে। ভারতের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রয়েছে ইউক্রেনের। বন্ধুত্বের সম্পর্ক রয়েছে রাশিয়ারও। পশ্চিমে ইউক্রেনের যেসব বন্ধু দেশ রয়েছে, তাদের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক নরেন্দ্র মোদির ভারতের। সেই কারণেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি টানতে ভারতের (PM Modi) ওপর ক্রমেই নির্ভর করতে শুরু করেছে জেলেনস্কির দেশ (Ukraine Russia War)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ajit Doval: লক্ষ্য রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ, মোদির পর শান্তির বার্তা নিয়ে মস্কো যাচ্ছেন ডোভাল

    Ajit Doval: লক্ষ্য রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ, মোদির পর শান্তির বার্তা নিয়ে মস্কো যাচ্ছেন ডোভাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ফিরে এসেছেন মস্কো সফর সেরে। এবার ফের মস্কোভা নদীর পাড়ে পা রাখতে চলেছেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা (Russia Ukraine War) উপদেষ্টা অজিত ডোভাল (Ajit Doval)। ১০ থেকে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রাশিয়া সফরে থাকবেন ডোভাল। ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা দেখা করবেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে।

    শান্তির বার্তা (Ajit Doval)

    জানা গিয়েছে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শান্তি প্রক্রিয়া নিয়ে প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আলোচনা করবেন ডোভাল। এই সফরে প্রাক্তন আমলা ব্রিকস-এনএসএ বৈঠকে অংশ নেবেন তিনি। ব্রিকস-এনএসএ বৈঠকের পাশাপাশি, ডোভাল মস্কোয় জুলাইয়ের শীর্ষ সম্মেলনের আলোচনাগুলি ফলো করার সম্ভাবনা নিয়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন রাশিয়ান ও চিনা কাউন্টারপার্টদের সঙ্গে। গত মাসে পুতিনের সঙ্গে তাঁর কথোপকথনের সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁকে জানিয়েছিলেন, ডোভাল তাঁর ইউক্রেন সফরের পর শান্তি সম্পর্কিত ধারণা নিয়ে আলোচনা করতে মস্কো সফরে যাবেন। সেই সফরেই যাচ্ছেন ডোভাল। তবে তাঁর সফরসূচি এখনও চূড়ান্ত হয়নি।

    কী বলছে প্রধানমন্ত্রীর অফিস

    এদিকে, রাশিয়ান দূতাবাসের তরফে খবর, দিন কয়েক আগে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন ইউক্রেন কর্তৃপক্ষ ও তাঁদের পশ্চিমী পৃষ্ঠপোশকদের ধ্বংসাত্মক নীতির মূল্যায়ন শেয়ার করেছেন। রাশিয়া ইউক্রেন দ্বন্দ্ব নিরসনের জন্য রাশিয়ার দৃষ্টিভঙ্গিও তুলে ধরেছেন তিনি। দুই রাষ্ট্রপ্রধানের ফোনালাপের পর প্রধানমন্ত্রীর অফিস সূত্রে খবর, দুই রাষ্ট্রনেতা রাশিয়া ও ইউক্রনে সংঘাত নিয়ে মত বিনিময় (Ajit Doval) করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর অফিসের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী তার সাম্প্রতিক ইউক্রেন সফর থেকে অন্তর্দৃষ্টি শেয়ার করেছেন। তিনি আলোচনা ও কূটনীতির পাশাপাশি সংঘাতের একটি স্থায়ী ও শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য সমস্ত স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে আন্তরিক ও বাস্তব সম্পৃক্ততার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছেন। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, সংঘাতের তাড়াতাড়ি, স্থায়ী ও শান্তিপূর্ণ সমাধান সমর্থন করার জন্য ভারতের প্রতিশ্রুতি তিনি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।

    আরও পড়ুন: মার্কিন মুলুকে হামলার ষড়ষন্ত্র, গণহত্যার পরিকল্পনা, গ্রেফতার পাক তরুণ

    প্রসঙ্গত, গত মাসেই ইউক্রেন সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সাক্ষাৎ করেছিলেন রাষ্ট্রপতি ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে। বৈঠকে দুই পক্ষই রাশিয়া ও ইউক্রেনের সংঘাত নিয়ে আলোচনা করেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁকে বলেন, ভারত কখনওই নিরপেক্ষ ছিল না। আমরা সব সময় শান্তির পক্ষে ছিলাম। ইউক্রেন দ্বন্দ্ব নিয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, আমরা আমাদের বন্ধু ও অংশীদারদের সম্মান করি। এই দ্বন্দ্বের আশপাশের সব সমস্যা প্রাথমিকভাবে সমাধান করার চেষ্টা করে চিন, ব্রাজিল ও ভারত। আমি (Russia Ukraine War) এই বিষয়ে আমাদের সহকর্মীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখি (Ajit Doval)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: ভারতের দাবিই সত্যি প্রমাণিত হল, কার্গিল যুদ্ধে জড়িত থাকার কথা কবুল পাকিস্তানের!

    Pakistan: ভারতের দাবিই সত্যি প্রমাণিত হল, কার্গিল যুদ্ধে জড়িত থাকার কথা কবুল পাকিস্তানের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ কার্গিল যুদ্ধে (Kargil War) জড়িত থাকার কথা কবুল করে নিল পাকিস্তান (Pakistan)। সে দেশের প্রতিরক্ষা দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল রাওয়ালপিন্ডিতে। সেখানেই বক্তৃতা দিচ্ছিলেন পাক সেনা প্রধান জেনারেল আসিম মুনির।

    কার্গিল যুদ্ধ কবুল (Pakistan)

    এই অনুষ্ঠানে কার্গিল যুদ্ধে পাকিস্তানের যোগের কথা কবুল করেন তিনি। জানান, ১৯৬৫, ১৯৭১ এবং ১৯৯৯ সালে কার্গিলের যুদ্ধে তাঁদের অনেক সৈন্য প্রাণ দিয়েছেন। তিনি বলেন, “১৯৪৮, ১৯৬৫, ১০৭১ বা ১৯৯৯ সালের কার্গিল যুদ্ধ হোক, হাজার হাজার সৈন্য পাকিস্তান ও ইসালমের জন্য তাঁদের জীবন উৎসর্গ করেছেন।” প্রসঙ্গত, পাক সেনা কখনওই কার্গিল যুদ্ধে তাদের জড়িত থাকার কথা প্রকাশ্যে স্বীকার করেনি। তারা এতদিন দাবি করে এসেছে, কার্গিল যুদ্ধ ‘মুজাহিদিন’ বা মুক্তি যোদ্ধাদের কাজ।

    কার্গিল যুদ্ধ

    ১৯৯৯ সালে কার্গিল যুদ্ধ হয়। তখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী। ওই যুদ্ধে গোহারা হারে পাক সেনা। লাদাখে টানা প্রায় তিন মাস যুদ্ধ করে টাইগার হিল-সহ কার্গিল সেক্টরে নিয়ন্ত্রণরেখায় ভারতের অংশের যে জায়গাটা অনুপ্রবেশকারীরা দখল করে রেখেছিল, তা পুনরুদ্ধার করে ভারত। পরে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনও পাকিস্তানের (Pakistan) প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে কার্গিল সেক্টর থেকে সেনা প্রত্যাহারের নির্দেশ দেন।

    আরও পড়ুন: তিনটি জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস, অশান্ত মণিপুর নিয়ে মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠক মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংয়ের

    যুদ্ধের পর থেকেই ভারত দাবি করে আসছে, কার্গিল যুদ্ধের নেপথ্যে রয়েছে পাকিস্তান। কাশ্মীরের ওপর তাদের দাবি জাহির করতেই এলাকা দখল করেছিল তারা। যে দখলদারদের হটিয়ে কার্গিল পুনরুদ্ধার করে ভারতীয় সেনা। কার্গিল যুদ্ধে যে পাক সেনা জড়িত, তার একাধিক প্রমাণ রয়েছে বলে দাবি করেছে ভারত। এর মধ্যে রয়েছে যুদ্ধবন্দি, তাদের পে বুক, ইউনিফর্ম এবং অস্ত্র। কার্গিল যুদ্ধে নিহত কয়েকজন পাক সেনার দেহ নিতে অস্বীকার করে পাকিস্তান। সেই দেহগুলোকে কবর দেয় ভারত।

    কার্গিল যুদ্ধে শহিদ হন ভারতের ৫৪৫ জন সেনা। পাকিস্তানের (Pakistan) বিরুদ্ধে যুদ্ধ জয়ের স্মরণে ফি বছর ২৬ জুলাই দিনটিকে কার্গিল (Kargil War) বিজয় দিবস হিসেবে পালন করে ভারত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ইউক্রেন-রাশিয়ায় শান্তির সূর্যোদয় দেখতে চাই”, জেলেনস্কিকে বললেন মোদি

    PM Modi: “ইউক্রেন-রাশিয়ায় শান্তির সূর্যোদয় দেখতে চাই”, জেলেনস্কিকে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যে বার্তা মাসখানেক আগে তিনি দিয়েছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্টকে, সেই একই মন্ত্র তিনি দিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকেও। ভলোদিমির জেলেনস্কিকে (Volodymyr Zelenskyy) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বললেন, “যুদ্ধ করে কোনও সমস্যার সমাধান হয় না।”

    শান্তির ললিত বাণী (PM Modi)

    পোল্যান্ড সফর সেরে মোদি গিয়েছেন যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইউক্রেনে। সেখানে তিনি সাক্ষাৎ করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে। সেখানেই বুদ্ধের দেশের প্রতিনিধি আরও একবার বিশ্বকে শোনালেন শান্তির ললিত বাণী। বললেন, “যুদ্ধ করে কোনও সমস্যার সমাধান হয় না। সমাধান পেতে হবে মুখোমুখি কথাবার্তা ও কূটনীতির মাধ্যমে। যুদ্ধ করে সময় নষ্ট না করে আমাদের তাই উচিত সেই পথে হাঁটা।” শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী যখন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে একথা বলছেন, তখন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি। তবে মাসখানেক আগে রাশিয়া সফরে গিয়েও মোদি পুতিনের কানে দিয়েছিলেন এই ‘শান্তি-মন্ত্র’।

    ‘যুদ্ধক্ষেত্রে এখন সমাধান মেলে না’

    তার পরেও বন্ধ হয়নি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। মস্কো (রাশিয়ার রাজধানী)-কিয়েভের (ইউক্রেনের রাজধানী) এহেন যুদ্ধের আবহেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা বরাবর যুদ্ধ থেকে দূরে থেকেছি। কিন্তু তার মানে আমরা নিরপেক্ষ নই। আমরা শান্তির পক্ষে। আমরা বুদ্ধ এবং মহাত্মা গান্ধীর দেশের মানুষ। আমি এখানে শান্তির বার্তা নিয়েই এসেছি।” তিনি বলেন, “আমি পুতিনের মুখের ওপর বলেছিলাম, এটা যুদ্ধের সময় নয়। যুদ্ধক্ষেত্রে এখন সমাধান পাওয়া সম্ভব নয়।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি আপনাকে আশ্বস্ত করে বলছি, শান্তি স্থাপনের জন্য সক্রিয় ভূমিকা নিতে ভারত প্রস্তুত। আমি যদি এখানে ব্যক্তিগতভাবে কোনও ভূমিকা নিতে পারি, তা-ও করব। আমি বন্ধু হিসেবে আপনাকে সে বিষয়ে আশ্বস্ত করতে চাই। ইউক্রেন-রাশিয়ায় শান্তির সূর্যোদয় দেখতে চাই।”

    আরও পড়ুন: ‘‘ভারতীয় সংস্কৃতির অঙ্গ’’, পুতিন ও জেলেনস্কিকে মোদির আলিঙ্গন নিয়ে কৌশলী জয়শঙ্কর

    কিছুদিন আগেই ইউক্রেনের একটি শিশু হাসপাতালে রাশিয়ার হানায় মৃত শিশুদের আত্মার শান্তি কামনা করেন মোদি (PM Modi)। পরে বলেন, “যুদ্ধের বলি হয়েছে নিষ্পাপ শিশুরা, এটা হৃদয়বিদারক। মানবিকতায় বিশ্বাসী কোনও ব্যক্তি এই ধরনের ঘটনা মেনে নিতে পারেন না।”

    পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতের পর মোদির সমালোচনা করেছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। এদিন ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ঘণ্টা তিনেক বৈঠক শেষে সেই তিনিই খুশি। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লিখেছেন, “একটি ইতিহাস তৈরি হল। ইউক্রেনের স্বাধীনতার পর এই প্রথম এ দেশে পা রাখলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। ইউক্রেনের (Volodymyr Zelenskyy) জাতীয় সার্বভৌমত্বকে সমর্থন করে ভারত (PM Modi)। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: লক্ষ্য শান্তি ফেরানো! রাশিয়ার পর এবার ইউক্রেন সফরে যাচ্ছেন মোদি

    PM Modi: লক্ষ্য শান্তি ফেরানো! রাশিয়ার পর এবার ইউক্রেন সফরে যাচ্ছেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যুদ্ধের (Russia War) আবহে শান্তির বাণী প্রেরণ করতে ইউক্রেন যাচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)! ২১ অগাস্ট দু’দিনের সফরে পোল্যান্ড যাবেন তিনি। সেখান থেকে ২৩ অগাস্ট তিনি রওনা দেবেন ইউক্রেনের উদ্দেশে। সোমবার প্রধানমন্ত্রীর এই সফরসূচি চূড়ান্ত করেছে বিদেশমন্ত্রক।

    যুদ্ধের আবহে ইউক্রেনে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    আড়াই বছর ধরে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। তৃতীয় দফায় ক্ষমতায় এসেই প্রধানমন্ত্রী প্রথমে যান রাশিয়া সফরে। বৈঠক করেন প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে। এবার তিনি যাবেন যুদ্ধরত ইউক্রেনে। সেখানে তিনি বৈঠক করবেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে। মোদিই হচ্ছেন প্রথম ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী যিনি ভারত-ইউক্রেন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক তৈরি হওয়ার পর এই প্রথম যাচ্ছেন ইউক্রেন সফরে।

    ভারসাম্যের রাজনীতি

    গত মাসে যখন প্রধানমন্ত্রী রাশিয়া সফরে যান, তখন পশ্চিমের সমালোচনার মুখে পড়েন তিনি। তাঁদের বক্তব্য, ইউক্রেনে মস্কোর আগ্রাসনকে প্রশ্রয় দিচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, সেই কারণেই রাশিয়ার পর এবার ইউক্রেন যাচ্ছেন মোদি। বিবদমান দুই দেশের মধ্যে ভারসাম্যের রাজনীতি বজায় রাখতেই তাঁর এই কিভ (ইউক্রেনের রাজধানী) সফর। যদিও বিদেশমন্ত্রক সূত্রে খবর, তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) হওয়ার পর মোদিকে শুভেচ্ছা জানান জেলেনস্কি। তখনই তিনি কিভ সফরের আমন্ত্রণ জানান মোদিকে। সেই আমন্ত্রণই রক্ষা করতে ইউক্রেন যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: হাথরস কাণ্ডের দুঁদে মহিলা সিবিআই অফিসার সীমা এবার আরজি করের তদন্তে

    মোদি-জেলেনস্কি

    গত জুন মাসে ইটালিতে জি৭ গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির সম্মেলনে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। ভারত জি৭-এর সদস্য দেশ নয়। আমন্ত্রিত দেশের প্রতিনিধি হিসেবে সেখানে উপস্থিত ছিলেন মোদি। এই সম্মলেন জেলেনস্কির (Russia War) সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন প্রধানমন্ত্রী। পরস্পরকে জড়িয়ে ধরেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। রাশিয়ার বিরুদ্ধে আগ্রাসনের অভিযোগ তুলে জ্বালানি কেনা বন্ধ করে পশ্চিমের বিভিন্ন দেশ। যার জেরে বিপাকে পড়ে তেল-নির্ভর অর্থনীতির দেশ রাশিয়া। যদিও রাশিয়া থেকে নিয়মিত তেল কিনে যাচ্ছিল ভারত, পশ্চিমি বিশ্বের চোখরাঙানি উপেক্ষা করেই। ইউক্রেনের সঙ্গেও বাণিজ্যিক সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছে ভারত। তবে ভারত যে যুদ্ধের পক্ষে নয়, রাশিয়াকে পইপই করে বলেছে নয়াদিল্লি।

    ‘‘এটা যুদ্ধের সময় নয়’’

    পুতিনকে কাছে পেয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘‘এটা যুদ্ধের সময় নয়।’’ তার পরেও বন্ধ হয়নি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, রাশিয়া সফরের পর ইউক্রেন সফরে গিয়ে যুদ্ধ বন্ধের বার্তা দিতে পারেন মোদি। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির মধ্যে সেতু বন্ধনের কাজ করতে পারেন মোদি। কারণ আমেরিকা ও পশ্চিমের শান্তি আলোচনায় মস্কোকে ডাকা হয়নি। আমন্ত্রণ জানানো হলেও, পুতিন যেতেন না। তাই দৌত্যের জন্য পুতিনের প্রথম পছন্দ নয়াদিল্লি। বস্তুত, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট।

    স্থপতি মোদিই!

    রাশিয়ার সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানে ভূষিত করা হয় মোদিকে। মস্কো সফরে যাওয়ার পর ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে নৈশভোজের আয়োজন করেছিলেন পুতিন। নিজে গাড়ি চালিয়ে মোদিকে পাশে বসিয়ে ঘুরিয়ে দেখিয়েছেন মস্কোয় তাঁর সরকারি বাসভবন। মোদির এই সফরে দুই দেশের মধ্যে একাধিক দ্বিপাক্ষিক বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়েছে। স্বাক্ষর হয়েছে একাধিক মউ-ও। রাশিয়া যদি মন্ত্রমুগ্ধ হয় মোদিতে, তাহলে ইউক্রেনেরও আস্থা রয়েছে মোদির ওপর। সব মিলিয়ে রাশিয়া-ইউক্রনের মধ্যে চলা যুদ্ধ বন্ধের স্থপতি হতে পারেন মোদিই। রাশিয়া সফর সেরে দেশে ফেরার পরেই জল্পনা ছড়ায় এবার মোদি যাবেন ইউক্রেন সফরে। তখন বিদেশমন্ত্রকের তরফে অবশ্য এ ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি। সোমবার বিদেশমন্ত্রকের তরফে নিশ্চিত করা হয় মোদির কিভ সফর।

    ‘এটা কোনও শূন্য যোগ খেলা নয়’

    বিদেশমন্ত্রকের সচিব (পাশ্চাত্য বিশ্ব-বিষয়ক) তন্ময় লাল বলেন, “রাশিয়া এবং ইউক্রেন দুই দেশের সঙ্গেই ভারতের একটি স্বাধীন সম্পর্ক রয়েছে। দ্বন্দ্বের অবসানে ভারত বরাবরই কূটনৈতিক ও আলোচনার পথে সমস্যার সমাধানে আগ্রহী।” তিনি বলেন, “এটা কোনও শূন্য যোগ খেলা নয়। দুপক্ষের কাছেই গ্রহণযোগ্য বিকল্পগুলির মাধ্যমেই অর্জন করা যেতে পারে স্থায়ী শান্তি। এটি নিষ্পত্তি হতে পারে একমাত্র আলোচনার মাধ্যমে।” তিনি আরও বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদি ইউক্রেন ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আলোচনা জারি রেখেছেন।” দুই দেশের যুদ্ধ বন্ধে শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ ভারত খুঁজবে বলেও জানান তিনি।

    প্রসঙ্গত, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার পর প্রকাশ্যেই রাশিয়ার সমালোচনা করেছিল ভারত (PM Modi)। কারণ রাশিয়াই প্রথম আঘাত হেনেছিল ইউক্রেনে। রাশিয়াকে নিরস্ত করতে একাধিকবার যুদ্ধ বন্ধের আবেদন করেছে ভারত। যুদ্ধ যে কোনও সমস্যার সমাধান নয়, তাও (Russia War) জানিয়ে দিয়েছেন বুদ্ধ-অশোকের দেশের প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বাতাসে বারুদের গন্ধ, জেলেনস্কির ডাকে ইউক্রেনে যাচ্ছেন মোদি?

    PM Modi: বাতাসে বারুদের গন্ধ, জেলেনস্কির ডাকে ইউক্রেনে যাচ্ছেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগাস্টে ইউক্রেন সফরে যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে শুরু হয়েছিল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Russia Ukraine War)। তারপর এই প্রথম কিভ (ইউক্রেনের রাজধানী) সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। অগাস্টেই রয়েছে ভারতের স্বাধীনতা দিবস। এই মাসেই স্বাধীনতা দিবস পালন করে ইউক্রেনও। তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথম রাশিয়া সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। পরে তাঁকে আমন্ত্রণ জানায় ইউক্রেনও। সেই আমন্ত্রণে সাড়া দিয়েই কিভ যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী।

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি! (PM Modi)

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে দাঁড়ি টানতে নানা সময় উদ্যোগী হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সম্প্রতি রাশিয়া সফরে গিয়েও সে দেশের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে জড়িয়ে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, এটা যুদ্ধের সময় নয়। ২২ সালের সেপ্টেম্বরে উজবেকিস্তানের সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের বৈঠকের ফাঁকে পুতিনের সঙ্গে প্রথমবার মুখোমুখি বৈঠক করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই বৈঠকেও মোদি পুতিনকে বলেছিলেন, এটা যুদ্ধের সময় নয়। কূটনৈতিক কৌশলেই সমস্যার সমাধান করা যায়।

    বাতাসে বারুদের গন্ধ

    জুন মাসে জি৭ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মোদি। ইতালির ওই সম্মেলনে গিয়ে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে পার্শ্ববৈঠকও করেছিলেন মোদি। জাপানেও একান্তে কথা হয়েছিল দুই রাষ্ট্রনেতার। ফোনেও কথা হয়েছে একাধিকবার। প্রত্যেকবারই উঠেছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রসঙ্গ। তার পরেও যুদ্ধ চলছেই। মোদি-জেলেনস্কির এহেন কথোপকথনের আগে কিন্তু মোদি-পুতিনের আলিঙ্গনের সমালোচনা করেছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট।

    আরও পড়ুন: চাকরি ছেড়ে জৈব চাষ, বছরে ৪ কোটি আয় দিল্লির দীপকের

    জেলেনস্কি বলেছিলেন, “বৃহত্তম গণতন্ত্রের (PM Modi) প্রধানমন্ত্রী একজন যুদ্ধাপরাধীকে আলিঙ্গন করছেন। শান্তি প্রক্রিয়ার পক্ষে এটা বিরাট একটা ধাক্কা।” উষ্মা প্রকাশ করেছিল আমেরিকাও। মার্কিন বিদেশ দফতরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেছিলেন, “আমরা ভারতকে বলছি, ইউক্রেনে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য তাদের সমর্থন প্রয়োজন।”

    চলতি মাসেই ভারত-ইউক্রেনের মধ্যে কূটনৈতিক স্তরে একপ্রস্ত আলোচনা হয়েছে। ১৯ জুলাই ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জানিয়েছিলেন, ইউক্রেনের বিদেশমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবার সঙ্গে আলোচনা (Russia Ukraine War) হয়েছে। তিনি জানিয়েছিলেন, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক কীভাবে আরও মজবুত করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi In Austria: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়”, অস্ট্রিয়ায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi In Austria: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়”, অস্ট্রিয়ায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়।” বুধবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi In Austria)। এদিন ভিয়েনায় (India Austria Relation) প্রবাসী ভারতীয়দের সম্মেলনে ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই তিনি বলেন, “ভারত বিশ্ব সেরা হওয়ার জন্য নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। উজ্জ্বলতম হতে চাইছে। সব চেয়ে বড় হওয়ার চেষ্টা করছে। পৌঁছতে চাইছে উচ্চতম মাইলস্টোনে।”

    শান্তির ললিত বাণী (PM Modi In Austria)

    তামাম বিশ্বকে শান্তির ললিত বাণী শুনিয়েছেন বুদ্ধের দেশের প্রতিনিধি নরেন্দ্র মোদি। রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষিতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে তিনি বলেছিলেন, “এটা যুদ্ধের সময় নয়”। অস্ট্রিয়া সফরে গিয়েও তিনি বার্তা দিয়েছেন এই বলে যে, “এটা যুদ্ধের সময় নয়”। ভিয়েনায় প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে সাক্ষাৎকালেও তিনি ফের শোনালেন ‘বুদ্ধ’-বাণী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “হাজার হাজার বছর ধরে আমরা আমাদের জ্ঞান ও দক্ষতাকে শেয়ার করে চলেছি। আমরা বিশ্বকে যুদ্ধ দিইনি, দিয়েছি বুদ্ধ।” তিনি বলেন, “ভারত সবসময় বিশ্বকে শান্তি এবং সমৃদ্ধি দিয়েছে। তাই একবিংশ শতাব্দীতে ভারত তার ভূমিকাকে মজবুত করতে চলেছে।”

    প্রতীক্ষার অবসান

    প্রসঙ্গত, রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের আমন্ত্রণে দু’দিনের রাশিয়া সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে উড়ে যান অস্ট্রিয়ায়। ইন্দিরা গান্ধীর অস্ট্রিয়া সফরের পর তিনিই একমাত্র প্রধানমন্ত্রী, যিনি পা রেখেছেন ভিয়েনায়। তাঁর অস্ট্রিয়া সফরকে অর্থপূর্ণ বলে উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “৪১ বছর পর ভারতের এক প্রধানমন্ত্রী এই দেশ সফরে এলেন। এই দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হয়েছে একটি ঐতিহাসিক মুহূর্তে। সেটি হল, এ বছর ভারত ও অস্ট্রিয়ার বন্ধুত্বের ৭৫তম বর্ষ পূর্তি।”

    আর পড়ুন: “এটা যুদ্ধের সময় নয়, সমর্থনযোগ্য নয় সন্ত্রাসবাদও”, অস্ট্রিয়ায় বললেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi In Austria) বলেন, “ভারত ও অস্ট্রিয়া ভৌগোলিকভাবে দুই প্রান্তে অবস্থিত। কিন্তু দুই দেশের মধ্যে প্রচুর সাদৃশ্য রয়েছে। গণতন্ত্রই দুই দেশকে এক সূত্রে বেঁধেছে। আমাদের মধ্যে বিনিময় হয়েছে মূল্যবোধ, স্বাধীনতা, সাম্য, বহুত্ববাদ। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাও রয়েছে দুই দেশে। আমাদের সমাজ বহুসংস্কৃতির। দুই দেশই জয়গান গায় বৈচিত্রের। এই সব মূল্যবোধ প্রতিফলিত হয় নির্বাচনে।” প্রধানমন্ত্রী যখন বিশ্বকে (India Austria Relation) আরও একবার ‘যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই’ বার্তা দিচ্ছেন, তখন সভাস্থল বারংবার মুখরিত হচ্ছে ‘মোদি’, ‘মোদি’ ধ্বনিতে (PM Modi In Austria)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi In Austria: “এটা যুদ্ধের সময় নয়, সমর্থনযোগ্য নয় সন্ত্রাসবাদও”, অস্ট্রিয়ায় বললেন মোদি

    PM Modi In Austria: “এটা যুদ্ধের সময় নয়, সমর্থনযোগ্য নয় সন্ত্রাসবাদও”, অস্ট্রিয়ায় বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া সফর সেরে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi In Austria)। প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ভিয়েনায় পা রেখেছিলেন ১৯৮৩ সালে। আর ২০২৪ সালে সেখানে (Terrorism War) পদার্পণ করলেন নরেন্দ্র মোদি।

    ‘বন্দে মাতরম’-এ স্বাগত মোদিকে (PM Modi In Austria)

    বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর কার্ল নেহামার। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে হাজির ছিলেন অস্ট্রিয়ার বিদেশমন্ত্রী আলেকজান্ডার শ্যালেনবার্গ-ও। উপস্থিত ছিলেন অস্ট্রিয়ান শিল্পীরাও। তাঁদের কণ্ঠে ‘বন্দে মাতরম’ গান শুনে মুগ্ধ মোদি। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “অস্ট্রিয়া তার প্রাণবন্ত সঙ্গীত ও সংস্কৃতির জন্য পরিচিত। বন্দে মাতরম-এর আশ্চর্যজনক পরিবেশনে আমি তার আভাস পেয়েছি।”

    কী বললেন অষ্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর?

    বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “ভারত-অস্ট্রিয়া বন্ধুত্বের গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে স্বাগত জানান অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর কার্ল নেহামার। দুই নেতার মধ্যে এটাই প্রথম বৈঠক। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিপুল উন্নতির সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।” এদিকে, এক্স হ্যান্ডেলে তাঁর সঙ্গে মোদির একটি ছবি পোস্ট করেছেন অষ্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর। লিখেছেন, “ভিয়েনায় স্বাগত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অস্ট্রিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাতে পারাটা আনন্দ ও সম্মানের। অস্ট্রিয়া ও ভারত বন্ধু এবং অংশীদার। আপনার সঙ্গে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক আলোচনার অপেক্ষায় রয়েছি।”

    এই এক্স হ্যান্ডেলেই অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলরকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। লিখেছেন, “আগামিকাল আমাদের বৈঠকের জন্য অপেক্ষা করছি। আমরা এক সঙ্গে বিশ্বের ভালোর জন্য কাজ করব।” অন্য একটি পোস্টে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi In Austria) লিখেছেন, “ভিয়েনায় আপনার সঙ্গে দেখা করতে পেরে ভালো লাগছে কার্ল নেহামার। ভারত-অস্ট্রিয়ার বন্ধুত্ব দৃঢ় ও ভবিষ্যতে আরও মজবুত হবে।”

    আর পড়ুন: নারী থেকে পুরুষ হয়ে ইতিহাস গড়লেন আইআরএস আধিকারিক

    বুধবার অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলারের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। বৈঠক শেষে যৌথ বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ, চ্যান্সেলর নেহামার এবং আমি ফলপ্রসূ আলোচনা করেছি। আমাদের পারস্পরিক সহযোগিতা মজবুত করতে নয়া সম্ভাবনার ক্ষেত্রগুলিকে চিহ্নিত করেছি। আমাদের সম্পর্ককে একটা স্ট্র্যটেজিক ডিরেকশন দেওয়ার সিদ্ধান্তও আমরা নিয়েছি। আগামী দশকে সহযোগিতার ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে আমরা ব্লুপ্রিন্টও ছকেছি।” তিনি বলেন, “চ্যান্সেলর নেহামার এবং আমি বিশ্বের বিভিন্ন এলাকায় যে দ্বন্দ্ব চলছে, তা নিয়েও কথা বলেছি। এটা ইউক্রেনের দ্বন্দ্বই হোক কিংবা (Terrorism War) পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি। আমি আগেও বলেছি, এটা যুদ্ধের সময় নয় (PM Modi In Austria)।” তিনি বলেন, “ভারত এবং অস্ট্রিয়া দুই দেশই সন্ত্রাসবাদের কড়া সমালোচনা করেছে। সন্ত্রাসবাদ কোনওভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share