Tag: war

war

  • Israel Hamas War: উল্লেখ নেই হামাসের, রাষ্ট্রসংঘে ভোটদানে বিরত ভারত, যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব খারিজ ইজরায়েলেরও

    Israel Hamas War: উল্লেখ নেই হামাসের, রাষ্ট্রসংঘে ভোটদানে বিরত ভারত, যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব খারিজ ইজরায়েলেরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রসংঘে গাজা সংক্রান্ত (Israel Hamas War) প্রস্তাবে ভোটদানে বিরত রইল ভারত। এই প্রস্তাবে হামাসের উল্লেখ ছিল না। কূটনৈতিক মহলের একাংশের দাবি, সেই কারণেই ভোটদানে বিরত রইল নয়াদিল্লি। তবে রাষ্ট্রসংঘের ১৯৩টি দেশের মধ্যে ১২০টি দেশের প্রতিনিধিরা ভোট দেওয়ায় সাধারণ সভায় পাশ হয়ে গিয়েছে প্রস্তাবটি। ঘটনাটিকে ‘মানবতার কালো অধ্যায়’ বলে অভিহিত করেছে ইজরায়েল।

    ইজরায়েলে হামলা হামাসের

    ২৪ দিন আগে ইহুদিদের দেশ ইজরায়েলে হামালা চালায় মুসলমানদের দেশ প্যালেস্তাইনের গাজা স্ট্রিপের জঙ্গি গোষ্ঠী হামাস। হামাসের নৃশংস আক্রমণে অকালে প্রাণ হারিয়েছেন ইজরায়েলের বহু মানুষ। তার পরেই প্রতিরোধ গড়ে তোলে ইজরায়েল। গাজা স্ট্রিপের জঙ্গি ঘাঁটিগুলিতে আঘাত হানে তেল আভিভ। জঙ্গিদের উচিত শিক্ষা দিতে গাজা স্ট্রিপ সীমান্তে অবরোধ করে ইজরায়েল। তার জেরে ওষুধ থেকে শুরু করে অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস সেখানে পাঠানো বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এমতাবস্থায় রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় প্রস্তাবটি আনে জর্ডন। প্রস্তাবে হামাসের উল্লেখ না থাকায় ভারত ভোটদানের বিরত ছিল বলে ধারণা আন্তর্জাতিক মহলের একাংশের। কেবল ভারত নয়, এই প্রস্তাবে ভোট দেয়নি ইংল্যান্ড, ইউক্রেন, কানাডা এবং জাপানের মতো ৪৫টি দেশও।

    কানাডার প্রস্তাব

    প্রস্তাব পেশের সময় কানাডা জানায়, প্রস্তাবের একটি অংশে হামাসের হামলার নিন্দা করা হোক। এর পক্ষে মত দেয় ভারত সহ ৮৭টি দেশ। রাষ্ট্রসংঘের নিয়ম অনুযায়ী, দুই তৃতীয়াংশ সদস্য পক্ষে না থাকলে সংশোধনী প্রস্তাব গৃহীত হয় না। এ ক্ষেত্রে সংশোধনী ছাড়াই পেশ হয় প্রস্তাবটি। এদিকে, রাষ্ট্রসংঘের যুদ্ধ বিরতির (Israel Hamas War) প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করল ইজরায়েল। তাদের দাবি, ইজরায়েল হামাসকে বিশ্ব থেকে মুছে ফেলতে চায়, যেমনভাবে নাৎসী এবং আইসিসকে খতম করা হয়েছিল।

    শুক্রবার ইউএনএর তরফে যুদ্ধ বিরতির পক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক্স হ্যান্ডেল থেকে রাষ্ট্রসংঘের এই সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করার সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। রাষ্ট্রসংঘে ইজরায়েলের পক্ষ থেকে স্থায়ী সদস্য জানান, এই সভায় সত্যের কোনও গুরুত্ব নেই। আজকের অধিকাংশ সম্প্রদায়ই দেখিয়ে দিয়েছে যে তারা আইন মেনে চলা ইজরায়েলকে নয়, বরং নাৎসী বাহিনীর সন্ত্রাসবাদীদের সমর্থন করছে। যারা সত্যিকারের হিংসা রুখতে আগ্রহী তারা যেন এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন না জানায়। তিনি জানান, ইজরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার রয়েছে। এই ধরনের ঘটনা যাতে আর না ঘটে সেজন্য হামাসকে (Israel Hamas War) নির্মূল করা হবে।

    আরও পড়ুুন: সময় দেওয়া হল মহুয়াকে, তবে ২ নভেম্বর হাজিরার চিঠি ধরাল এথিক্স কমিটি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Israel Hamas war: ইজরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে লেবাননও, চিন্তায় ভারত, কেন জানেন?

    Israel Hamas war: ইজরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে লেবাননও, চিন্তায় ভারত, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দশ দিনেরও বেশি সময় ধরে চলছে ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ (Israel Hamas war)। এই যুদ্ধের সূচনা করেছিল প্যালেস্তাইনের গাজা ভূখণ্ডের হামাসরা। ইহুদিদের দেশ ইজরায়েলকে শিক্ষা দিতেই হামলা চালায় মুসলিম জঙ্গি গোষ্ঠী হামাস। এই যুদ্ধে ইতিমধ্যেই নিহত হয়েছেন কয়েক হাজার মানুষ। হামাসের হাতে পণবন্দি ২০০ জন ইজরায়েলি নাগরিক।

    হামাসকে সঙ্গত লেবাননের হেজবুল্লার

    এমতাবস্থায় হামাসের পাশে দাঁড়িয়েছে মুসলমানের দেশ সিরিয়া ও লেবাননও। হামাসকে সঙ্গত দিচ্ছে লেবাননের হেজবুল্লা নামে এক জঙ্গি সংগঠন। প্রত্যাশিতভাবেই হামাসের পাশাপাশি সিরিয়া ও হেজবুল্লা-বধে নেমেছে ইজরায়েল। এতেই চিন্তা বাড়ছে ভারতের। কারণ এই মুহূর্তে ইজরায়েল-লেবানন সীমান্তে মোতায়েন রয়েছেন ৯০০ ভারতীয় জওয়ান।

    ব্লু লাইনে’ মোতায়েন ভারতীয় সেনা

    এই জওয়ানরা রাষ্ট্রসংঘের অন্তর্বর্তী বাহিনীর সদস্য হিসেবে ইজরায়েল-লেবানন (Israel Hamas war) সীমান্ত এলাকায় ‘ব্লু লাইনে’ মোতায়েন রয়েছেন। ইজরায়েল-সিরিয়া সীমান্ত এলাকায়ও রাষ্ট্রসংঘের অন্তর্বর্তী বাহিনীর সদস্য হিসেবে মোতায়েন রয়েছেন ২০০ ভারতীয় সেনা। ভারতীয় সেনা মোতায়েনের প্রধান উদ্দেশ্যই হল ইজরায়েল ও লেবাননের মধ্যে শান্তি বজায় রাখা। বর্তমানে এই অঞ্চলে বিশ্বের ৪৮টি দেশের ১০ হাজারেরও বেশি শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েন রয়েছে। এই ৪৮টি দেশের মধ্যে রয়েছে ভারতও।

    আরও পড়ুুন: মিসাইল হামলায় উড়ল গাজার হাসপাতাল, হত অন্তত ৫০০, কাঠগড়ায় প্যালেস্তাইন

    সিরিয়া এবং লেবানন ইজরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ায় চিন্তা বাড়ছে ভারতের। কারণ সীমান্তে টহলদারি চালাতে গিয়ে হামলার মুখোমুখি হতে হতে পারে ভারতীয় সেনাকে। তাই বোমাবর্ষণের ঘটনায় হতাহতের ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা প্রতিরক্ষামন্ত্রকের।

    ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে (Israel Hamas war) ইজরায়েলের পক্ষ নিয়েছে ভারত। স্বাভাবিকভাবেই ভারতীয় সেনা লক্ষ্য হতে পারে সিরিয়া এবং লেবাননের জঙ্গিদের। বিশেষত সেই কারণেই সিঁদুরে মেঘ দেখছে ওয়াকিবহাল মহল। এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে পারে ইরানও। কারণ ইরান ইতিমধ্যেই হুমকি দিয়েছে, প্যালেস্তাইনে যা হচ্ছে, তার দায় নিতে হবে ইজরায়েলকে। আমেরিকা ইজরায়েলের পাশে থাকলেও, গাজায় স্থলে পথে হামলার চিন্তা ইজরায়েলকে ছাড়তে হবে বলেও সতর্ক করেছে বাইডেন প্রশাসন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Israel Hamas War: মিসাইল হামলায় উড়ল গাজার হাসপাতাল, হত অন্তত ৫০০, কাঠগড়ায় প্যালেস্তাইন

    Israel Hamas War: মিসাইল হামলায় উড়ল গাজার হাসপাতাল, হত অন্তত ৫০০, কাঠগড়ায় প্যালেস্তাইন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিসাইলের হামলায় উড়ে গেল আস্ত একটা হাসপাতাল। চোখের পলকে অকালে প্রয়াত হলেন অন্তত পাঁচশো জন মানুষ। সুস্থ হতে কিংবা রোগীর আত্মীয়-পরিজন হিসেবে যাঁরা এসেছিলেন হাসপাতালে। যুদ্ধের সঙ্গে যাঁদের পরোক্ষভাবেও কোনও সম্পর্কই নেই। গাজার (Israel Hamas War) স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে এ খবর জানানো হয়েছে। হামাসের অভিযোগ, ইজরায়েলের ছোড়া মিসাইলেই ভেঙে পড়েছে আস্ত হাসপাতালটি।

    অভিযোগ অস্বীকার ইজরায়েলের

    যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর দেশ। তাদের দাবি, প্যালেস্তাইনের ছোড়া রকেটের আঘাতেই এই বিপর্যয়। এই ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই খুলে গেল অপপ্রচারের মুখোশ। ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করে ইজরায়েল জানায়, গাজার হাসপাতালে যে রকেট আছড়ে পড়ে ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছে, তা হামাসের ছোড়া। মিসফায়ার করে ওই রকেট হাসপাতালে গিয়ে পড়ে। দোষ চাপানোর চেষ্টা হয় ইজরায়েলের ওপর।  

    হামাস-ইজরায়েলের যুদ্ধ

    দিন দশেকেরও বেশি সময় ধরে চলছে হামাস-ইজরায়েলের যুদ্ধ (Israel Hamas War)। ইহুদিদের দেশ ইজরায়েলকে শিক্ষা দিতে হামলা চালায় মুসলমানের দেশ প্যালেস্তাইন। এই প্যালেস্তাইনের গাজা ভূখণ্ডে ঘাঁটি গেড়ে থাকা জঙ্গি হামাসরাই প্রথম হামলা চালায়। প্রতিরোধ গড়ে তোলে তেল আভিভ। তার জেরে ইতিমধ্যেই প্রাণ হারিয়েছেন কয়েক হাজার মানুষ।

    ইজরায়েল-হামাসের এই সংঘর্ষ থেকে গাজার আল আহলি হাসপাতালে আশ্রয় নিয়েছিলেন শতাধিক সাধারণ মানুষ। হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন কিছু রোগীও। তাঁদের দেখতে এসেছিলেন তাঁদের পরিজনেরা। আচমকাই আছড়ে পড়ে একটি মিসাইল। ভেঙে পড়ে হাসপাতালের একটি বড় অংশ। দাউদাউ করে আগুন জ্বলতে থাকে। গাজা স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দাবি, মিসাইলের ঘায়ে মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ৫০০ জনের। এর পরেই শুরু হয়েছে ইজরায়েল-প্যালেস্তাইনের (Israel Hamas War) মধ্যে দোষারোপ-পাল্টা দোষারোপের পালা। ইজরায়েলের দাবি, যে সময় হাসপাতালটি ভেঙে পড়ে, সেই সময় প্যালেস্তাইনের জিহাদি সংগঠন রকেট হামলা চালিয়েছিল। কোনও একটি রকেটের উৎক্ষেপণ ব্যর্থ হয়। সেটিই আছড়ে পড়ে গাজার ওই হাসপাতালের ওপর।

    রয়েল ডিফেন্স ফোর্সের তরফে এক্স হ্যান্ডেলে লেখা হয়েছে, “একাধিক গোয়েন্দা সূত্রে খবর, হাসপাতালে রকেট হামলার জন্য ইসলামিক জিহাদ জঙ্গি সংগঠনই দায়ী। আইডিএফের অপারেশনাল সিস্টেমের মাধ্যমে জানা গিয়েছে, একগুচ্ছ রকেট ইজরায়েল লক্ষ্য করে ছোড়া হয়েছিল। তা ওই হাসপাতালের ওপর দিয়েই গিয়েছিল। কোনও একটি রকেট আছড়ে পড়েই শতাধিক মানুষের প্রাণহানি হয়েছে।” আইডিএফের মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগারি বলেন, “বিভিন্ন সূত্র থেকে আমরা জেনেছি, ইসলামিক জিহাদির এজন্য দায়ি। রকেট হামলা ব্যর্থ হওয়ায়ই ঘটেছে এই বিপর্যয়।”

    আরও পড়ুুন: “গ্রিন প্ল্যানেটের জন্য ব্লু ইকনমিকের দিকে যাচ্ছি”, মেরিটাইম সামিটে বললেন মোদি

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

     

  • Hamas Israel War: ইজরায়েলের হানায় হত নুখবার শীর্ষ কমান্ডার, এবার হামাসের ঘরে ঢুকে জঙ্গি নিধন!  

    Hamas Israel War: ইজরায়েলের হানায় হত নুখবার শীর্ষ কমান্ডার, এবার হামাসের ঘরে ঢুকে জঙ্গি নিধন!  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইজরায়েলি বায়ুসেনার হামলায় হত হামাসের (Hamas Israel War) এলিট বাহিনী নুখবার শীর্ষ কমান্ডার। মৃতের নাম বিলাল আল কেদরা। শনিবার রাতে গাজা ভূখণ্ডে থাকা হামাসের ডেরাগুলিতে লাগাতার বিমান হামলা চালায় ইজরায়েল। তেল আভিভের দাবি, সেই হানায়ই মৃত্যু হয়েছে নুখবার শীর্ষ কমান্ডারের। কেবল কেদরা নয়, ওই হামলায় মৃত্যু হয়েছে আরও কয়েকজন জঙ্গির।

    গাজা সীমান্তে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী

    এদিকে, এদিনই সেনার সঙ্গে গাজা সীমান্তে এসেছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। সব দিক থেকে সেনাদের প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। জানা গিয়েছে, নুখবা বাহিনীর কমান্ডার দক্ষিণ ইজরায়েলের কিবুৎজ নিরিম ও নির ওজে হামলার দায়িত্বে ছিল। মুসলমানদের দেশ প্যালেস্তাইনের হামাস অধিকৃত গাজা ভূখণ্ডের বাসিন্দাদের শনিবারের মধ্যে শহর ছেড়ে অন্যত্র চলে যেতে বলা হয়েছিল ইজরায়েলের তরফে। এর পর প্রচুর মানুষ গাজা ছেড়ে অন্যত্র চলে গিয়েছেন। এর পরেই গাজায় ঘরে ঢুকে হামাস জঙ্গিদের খতম করার প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে ইজরায়েল ডিফেন্স ফোর্স।

    সীমান্তে ১০ হাজার সেনা

    জানা (Hamas Israel War) গিয়েছে, শনিবার পর্যন্ত শহর ছেড়ে অন্যত্র চলে যাওয়ার যে সময়সীমা দেওয়া হয়েছিল, তা ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছে। তাই এবার সেখানে স্থল, জল এবং আকাশ – তিন পথেই হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইজরায়েল ডিফেন্স ফোর্স। ইজরায়েলের (Hamas Israel War) এই বাহিনীর তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চারদিক থেকে গাজায় হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গাজা সীমান্তে ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। জড়ো করা হয়েছে ট্যাঙ্ক। নির্দেশ পেলেই হামাস ধ্বংস-যজ্ঞে নামবে ইজরায়েলি বাহিনী।

    আরও পড়ুুন: অপারেশন অজয়, চতুর্থ দফায় ইজরায়েল থেকে ফিরলেন ২৭৪ জন ভারতীয়

    ইজরায়েলের তরফে জারি করা বিবৃতিতে এও বলা হয়েছে, হামাস তাদের শক্তি দেখাচ্ছে। এ বার ইজরায়েল দেখাবে তাদের ক্ষমতা। এই বিশ্বে সন্ত্রাসের কোনও ঠাঁই নেই। তাই হামাসকে পৃথিবীর বুক থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার কাজ শুরু হবে দ্রুত। হামাসকে দুরমুশ করতে ইজরায়েলের (Hamas Israel War) পাশে দাঁড়িয়েছে আমেরিকা। তারা আগেই একটি যুদ্ধ জাহাজ পাঠিয়ে দিয়েছিল। দ্বিতীয় রণতরীটিও পূর্ব ভূমধ্যসাগরে পাঠানোর তোড়জোড় করছে জো বাইডেনের দেশ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hamas Israel War: ইজরায়েলের পাশাপাশি প্যালেস্তাইনেও ফোন বাইডেনের, কী বললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট?

    Hamas Israel War: ইজরায়েলের পাশাপাশি প্যালেস্তাইনেও ফোন বাইডেনের, কী বললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেক্স: সপ্তাহ পেরিয়ে গিয়েছে হামাস-ইজরায়েলের যুদ্ধ (Hamas Israel War)। এখনও বাতাসে গোলা-বারুদের গন্ধ। যত্রতত্র ছড়িয়ে রয়েছে মৃতদেহ। কোথাও শিশুর লাশ, তো কোথাও মায়ের, কোথাও আবার বাবা-ছেলের দেহ পড়ে রয়েছে পাশাপাশি। গত শনিবার ইহুদিদের দেশ ইজরায়েলের ওপর হামলা চালায় মুসলমানের দেশ প্যালেস্তাইনের জঙ্গি গোষ্ঠী হামাস। এই যুদ্ধে ইজরায়েলের পাশে দাঁড়ায় আমেরিকা।

    প্যালেস্তাইনে ফোন বাইডেনের 

    তবে বাইডেন প্রশাসন যে প্যালেস্তাইনের নাগরিকদের সুরক্ষার বিষয়েও চিন্তিত, তাও হয়ে গেল স্পষ্ট। শনিবার মার্কিন প্রেসিডেন্ড জো বাইডেন ফোন করেন প্যালেস্তাইনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে। হামাসের দখলে থাকা গাজা ভূখণ্ডের বাসিন্দাদের জন্য সব রকম সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন বাইডেন। এদিন হোয়াইট হাউসের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাইডেন একই দিনে ইজরায়েল ও প্যালেস্তাইনের (Hamas Israel War) সঙ্গে কথা বলেছেন। যুদ্ধের কারণে প্যালেস্তাইনে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বাইডেন।

    ইজরায়েলে ফোন মার্কিন প্রেসিডেন্টের 

    প্যালেস্তাইন প্রেসিডেন্টকে সে দেশের বাসিন্দাদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় যে কোনও সাহায্যের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। বিশেষভাবে যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা শহরের বাসিন্দাদের সাহায্যের কথা বলেছেন বাইডেন। প্রসঙ্গত, এই গাজা ভূখণ্ড থেকেই ইজরায়েলে আক্রমণ শানাচ্ছে হামাসরা। ইজরায়েলেরও পাখির চোখ গাজায় হামাসের ডেরাগুলি। প্যালেস্তাইনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলার পর ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গেও কথা বলেছেন বাইডেন। ওয়েস্ট ব্যাঙ্ক এলাকায় শান্তি ফেরানো, যুদ্ধের পরিধি পকেটের মধ্যেই সীমাবন্ধ রাখার বিষয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা। হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইজরায়েলকে যুদ্ধাস্ত্র দিয়েও সাহায্য করছে আমেরিকা।

    আরও পড়ুুন: মোদি জমানায় অতীত মাও আতঙ্ক, প্রথমবার ভোট দেবে ছত্তিশগড়ের বস্তার

    এদিকে, দ্বিতীয় এয়ারক্র্যাফ্ট ক্যারিয়ার স্ট্রাইক গ্রুপকে ইস্টার্ন মেডিটেরিয়ান সমুদ্রে পাঠাল আমেরিকা। ইজরায়েলের ওপর হামাসের (Hamas Israel War) আক্রমণ প্রতিহত করতেই এটা পাঠানো হয়েছে বলে শনিবার জানান মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিন। এদিকে, রবিবার প্যালেস্তাইনের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, গাজা ভূখণ্ড ও ওয়েস্ট ব্যাঙ্কে মৃতের সংখ্যা ২ হাজার ৩৮৩ জন। এর মধ্যে কেবল গাজায়ই মৃতের সংখ্যা ২ হাজার ৩২৯ জন। সব মিলিয়ে আহত হয়েছেন অন্তত ১০ হাজার ৮১৪ জন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Israel Hamas War: ‘‘অন্তঃসত্ত্বার পেট ফালা ফালা করা, পাশে পড়ে গর্ভস্থ শিশু’’! প্রকাশ্যে হামাস জঙ্গিদের বর্বরোচিত হামলা

    Israel Hamas War: ‘‘অন্তঃসত্ত্বার পেট ফালা ফালা করা, পাশে পড়ে গর্ভস্থ শিশু’’! প্রকাশ্যে হামাস জঙ্গিদের বর্বরোচিত হামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই দাঁত-নখ বের করছে প্যালেস্তাইনি (Israel Hamas War) জঙ্গি গোষ্ঠী হামাস। কখনও তারা খুন করছে অসহায় শিশুদের। কখনও আবার আচরণ করছে বর্বরোচিত। সম্প্রতি এমনই এক ঘটনার কথা প্রকাশ্যে এনেছেন আশদোদের বাসিন্দা ইয়োসি ল্যান্ডাও। ইজরায়েলের এই বাসিন্দা কয়েক দশক ধরে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার হয়ে কাজ করছেন মৃতদেহ উদ্ধারের। হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধের সময়ও তিনি উদ্ধার করে চলেছেন লাশ।

    ভয়ঙ্কর দৃশ্য

    বছর পঞ্চান্নর ইয়োসি জানান, প্রতিদিন সাইরেনের শব্দে ঘুম ভাঙে তাঁর। তার পরেই বেরিয়ে পড়েন দেহ উদ্ধারের কাজে। যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকাগুলিতে গিয়ে খুঁজে বেড়ান লাশ। ইয়োসি বলেন, “আমি গাড়ি উল্টে পড়ে থাকতে দেখেছি। রাস্তায় কত মানুষের দেহ পড়ে থাকতে দেখেছি। সেই দৃশ্য ভয়ঙ্কর। সীমান্তের কাছাকাছি সেডেরো শহরে অনেক সাধারণ মানুষ নিহত হয়েছেন।” কয়েক দশক ধরে মৃতদেহ উদ্ধারের কাজ করলেও, এবারই ভয়ঙ্করতম ঘটনার সাক্ষী হয়েছেন ইয়োসি। বলেন, “একটা রাস্তায় এত দেহ পড়েছিল যে ১৫ মিনিটের রাস্তা পেরোতে আমাদের সময় লেগেছিল ১১ ঘণ্টা। কারণ আমরা ব্যাগে করে দেহগুলি তুলছিলাম।”

    বর্বরোচিত অভিজ্ঞতার সাক্ষী ইয়োসি

    তবে ইয়োসির বুকে গেঁথে রয়েছে (Israel Hamas War) এক নৃশংশ খুনের ছবি। তিনি বলেন, “একটি বাড়িতে দেহ উদ্ধার করতে গিয়ে দেখি, ছুরি দিয়ে পেট ফালাফালা করে দেওয়া হয়েছে এক মহিলার। সেখানে একটি শিশুও ছিল। মায়ের নাড়ির সঙ্গে তখনও যুক্ত ছিল শিশুটি। শিশুটিকেও ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। দৃশ্যটি দেখে আমি ঠিক থাকতে পারিনি।” এই যুদ্ধের আবহে ইজরায়েলের অনেক মহিলা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলেও দাবি ইয়োসির। ইয়োসি বলেন, “আমার কেবলই মনে হচ্ছিল, আমিও বুঝি ছিন্নভিন্ন হয়ে যাব। শুধু আমিই নয়, আমার সঙ্গীরাও।” তিনি বলেন, “দেখলাম, কয়েকজনকে বিষ দেওয়া হয়েছে এবং যৌন হেনস্থা করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: রক্তাক্ত শিশুর লাশের পাশেই অর্ধদগ্ধ একরত্তির দেহ, হামাস হামলার নৃশংস ছবি প্রকাশ্যে

    গত এক সপ্তাহ ধরে চলছে হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ। ইহুদিদের দেশ ইজরায়েলে প্রথম হামলা চালায় শিয়া মুসলমানের দেশ প্যালেস্তাইনের হামাস জঙ্গি গোষ্ঠী। ইহুদিদের সবংশে ধ্বংস করতে মরিয়া হামাস। সেই কারণেই তারা এমন বর্বরোচিত আচরণ করছে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Israel Hamas War: রক্তাক্ত শিশুর লাশের পাশেই অর্ধদগ্ধ একরত্তির দেহ, হামাস হামলার নৃশংস ছবি প্রকাশ্যে

    Israel Hamas War: রক্তাক্ত শিশুর লাশের পাশেই অর্ধদগ্ধ একরত্তির দেহ, হামাস হামলার নৃশংস ছবি প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাস্তার এদিক ওদিক ছড়িয়ে ছিটিয়ে লাশ। এর মধ্যে যেমন তরুণ-তরুণী রয়েছেন, তেমনি রয়েছে মাস কয়েকের শিশুর দেহও। রক্তাক্ত শিশুর লাশের (Israel Hamas War) পাশেই হয়তো কোথাও পড়ে রয়েছে আধপোড়া শিশুর দেহ। এই সব দেহ উদ্ধার করে সৎকারের ব্যবস্থা করছে ইজরায়েলি সেনা। গত কয়েক দিন ধরে প্যালেস্তাইনের গাজা ভূখণ্ড থেকে ইজরায়েলের ওপর নির্বিচারে হামলা চালাচ্ছে হামাসরা। এমনই কিছু মৃত শিশুর বিকৃত দেহের ছবি পোস্ট করা হয়েছে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় থেকে। যে ছবি দেখে স্তম্ভিত তামাম বিশ্ব।

    আচমকা হামলা চালায় হামাসরা

    গত শনিবার ইহুদিদের উৎসবের দিনেই আচমকা হামলা চালায় হামাসরা। কোথাও নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে কোনও শিশুর পিতাকে। কোথাও (Israel Hamas War) আবার খুন করা হয়েছে তার মাকে। আবার কোথাও তরোয়াল দিয়ে চিরে দেওয়া হয়েছে গর্ভবতী মায়ের পেট। ছুরিকাঘাতে বিদ্ধ করা হয়েছে ভ্রুনটিকেও। হামাসদের এই নৃশংস হামলার নিন্দা করেছে বিশ্বের বৃহৎ শক্তিধর দেশগুলির একটা বড় অংশ। সোশ্যাল মিডিয়ায় মর্মান্তিক ছবিগুলি প্রকাশ করে নেতানিয়াহুর কার্যালয় লিখেছে, “প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু, মার্কিন বিদেশ সচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকে যে ছবিগুলি দেখিয়েছিলেন, তার কয়েকটি এখানে রয়েছে। সতর্কতা: এগুলি হামাস দানবদের খুন করা এবং পুড়িয়ে ফেলা শিশুদের ভয়ঙ্কর ছবি। হামাস অমানবিক। হামাস আর আইএসআইএসে কোনও পার্থক্য নেই।”

    “হামাস আইএসআইএসের থেকেও খারাপ”

    বৃহস্পতিবারই নেতানিয়াহু একটি রক্তমাখা শিশুর ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখেছিলেন, “হামাস আইএসআইএসের থেকেও খারাপ।” এদিকে, নেতানিয়াহু-ব্লিঙ্কেন বৈঠকের পর হয় যৌথ সাংবাদিক সম্মেলন। সেখানে ব্লিঙ্কেন সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ইজরায়েল শক্তিশালী দেশ হলেও, মার্কিন শক্তি তাদের পাশে রয়েছে। সর্বদা সাহায্য করে। হামাসরা চাইলে মার্কিন সরকার কথাবার্তা বলতে রাজি বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন ব্লিঙ্কেন। তিনি বলেন, হামাসরা প্যালেস্তানীয়দের প্রতিনিধিত্ব করে না। প্যালেস্তাইনের যে সব মানুষ (Israel Hamas War) শান্তি চান, মার্কিন প্রশাসন তাঁদের সঙ্গে রয়েছে। স্বাধীনতা, নিরাপত্তা এবং ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার রয়েছে সকলেরই।

    আরও পড়ুুন: সন্ত্রাস-হামলার নেপথ্যে এরাই! হামাসের কুখ্যাত ‘নুখবা’ কমান্ডোদের ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দিল ইজরায়েল

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Palestine Israel war: ভারত চায় আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা মেটাক ইজরায়েল-প্যালেস্তাইন, জানাল বিদেশমন্ত্রক

    Palestine Israel war: ভারত চায় আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা মেটাক ইজরায়েল-প্যালেস্তাইন, জানাল বিদেশমন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা পাঁচ দিনেরও বেশি সময় ধরে যুদ্ধ চলছে ইজরায়েল ও প্যালেস্তাইনের (Palestine Israel war) মধ্যে। প্যালেস্তাইনের গাজা ভূখণ্ড থেকে ইজরায়েলের দিকে ছোড়া হচ্ছে এলোপাথাড়ি রকেট। গাজা ভূখণ্ডটি দখল করে রেখেছে হামাসরা। যুদ্ধ শুরুর প্রথম দিন এই হামাসরাই মাত্র কুড়ি মিনিটের মধ্যে ৫ হাজার রকেট ছুড়েছিল।

    জঙ্গি হামলা 

    টানা এই যুদ্ধের জেরে ইজরায়েলে মৃতের সংখ্যা চার হাজার ছুঁইছুঁই। ভারত যে বরাবরই যুদ্ধের বিপক্ষে, তা বিভিন্ন সময় জানিয়ে দিয়েছে নয়াদিল্লি। বৃহস্পতিবার যে তীব্র হামলা চালিয়েছে হামাসরা, তাকে জঙ্গি হামলা বলে দেগে দিয়েছে ভারত। সাফ জানিয়ে দিয়েছে, আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করুক ইজরায়েল ও প্যালেস্তাইন দুই প্রতিবেশী দেশ। থাকুক শান্তিতে। বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র (Palestine Israel war) অরিন্দম বাগচি জানান, আন্তর্জাতিক মানবতাবাদ আইন এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে নজর রাখাটা বিশ্বজনীন বাধ্যবাধকতার মধ্যে পড়ে।

    ভারতের বক্তব্য

    ইজরায়েলে হামাসের হামলা প্রসঙ্গে বাগচি বলেন, “ভারতীয় আইনের অধীনে জঙ্গি সংগঠনের ডেজিগনেশন লিগ্যাল ম্যাটার। আমি এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের রিলেভেন্ট অথরিটি। আমি মনে করি, আমরা খুব পরিষ্কার যে আমরা এটাকে জঙ্গি হামলা হিসেবেই বিবেচনা করছি। সংশ্লিষ্ট অথরিটির এ ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া দেওয়া প্রয়োজন। ইজরায়েল ও প্যালেস্তাইনের সমস্যার স্থায়ী সমাধান হওয়া প্রয়োজন।” তিনি বলেন, “ভারত বরাবর আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধানে আগ্রহী। ইজরায়েল ও প্যালেস্তাইন দু’টি সার্বভৌম দেশ। তারা শান্তিতে বসবাস করুক।” তিনি বলেন, “সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আমাদের একযোগে লড়াই করতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: হিংসার আগুনের মাঝে জীবনের জয়গান! ইজরায়েলে ১২ ঘণ্টা পর উদ্ধার যমজ শিশু

    ইজরায়েলে হামাসের হামলায় ইতিমধ্যেই মৃতের সংখ্যা পেরিয়েছে সাড়ে ৩ হাজারের গণ্ডি। জখমও হয়েছেন কয়েক হাজার ইজরায়েলবাসী। তার পরেও হামলা চালিয়ে যাচ্ছে হামাস। পাল্টা লড়ছে ইজরায়েল। হামাসদের সঙ্গত দিচ্ছে হেজবুল্লা নামে একটি জঙ্গি সংগঠন। হামলা চালাচ্ছে লেবাননও। জানা গিয়েছে, ইজরায়েলের হামলায় গাজা ভূখণ্ডে মৃত্যু হয়েছে ৯৫০ জনের। জখম হয়েছেন ৫ হাজার মানুষ। যুদ্ধের কারণে ইজরায়েলে আটকে পড়েছেন কয়েক (Palestine Israel war) হাজার ভারতীয়। তাঁদের উদ্ধারে বুধবারই ভারত চালু করেছে অপারেশন অজয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Israel Hamas War: হিংসার আগুনের মাঝে জীবনের জয়গান! ইজরায়েলে ১২ ঘণ্টা পর উদ্ধার যমজ শিশু

    Israel Hamas War: হিংসার আগুনের মাঝে জীবনের জয়গান! ইজরায়েলে ১২ ঘণ্টা পর উদ্ধার যমজ শিশু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধ্বংস যজ্ঞের মধ্যেও প্রাণের স্পন্দন! এ ছবি যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইজরায়েলের। দিন পাঁচেক ধরে কার্যত যুদ্ধ চলছে ইজরায়েল এবং হামাসের (Israel Hamas War)। প্যালেস্তাইনের জঙ্গিগোষ্ঠী হামাসই প্রথম গাজা ভূখণ্ড থেকে হামলা চালায় ইজরায়েলে। পাল্টা জবাব দিতে শুরু করে তেল আভিভ। হামাসের হামলায় ইজরায়েলে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে চার হাজারের কাছাকাছি। ইজরায়েলের বাতাসে বারুদের গন্ধ। যত্রতত্র ছড়িয়ে মৃতদেহ। এরই মধ্যে শোনা গেল জীবনের জয়গান।

    শেল্টার হাউসে লুকিয়ে রাখেন যমজ সন্তান

    ঘটনাটি তাহলে খুলেই বলা যাক। হামাসরা ইজরায়েলে হামলা চালাতেই মাস দশেকের যমজ সন্তানকে একটি শেল্টার হাউসে লুকিয়ে রাখেন ইজরায়েলের এক তরুণ দম্পতি। এর পরপরই হামাস জঙ্গি বাহিনীর গুলিতে মৃত্যু হয় ওই দম্পতির। হামাসের ছোড়া গোলায় হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে তাঁদের বাড়িটিও। হামাসের ডেরা গাজার পূর্বে মাইল তিনেক দূরের ওই এলাকায় কার্যত তাণ্ডব চালিয়ে ফিরে যায় হামাস জঙ্গিরা। হিংসার আগুন কিছুটা স্তিমিত হলে প্রাণের খোঁজে এলাকা চষে ফেলে ইজরায়েলি সেনা। তখনই শেল্টার হাউস থেকে ভেসে আসে কান্নার শব্দ। তারাই উদ্ধার করে (Israel Hamas War) যমজ ওই শিশু দুটিকে।

    উদ্ধার অনাথ দু’টি শিশু 

    সোশ্যাল মিডিয়ায় ওই দম্পতির ছবি পোস্ট করে সাইপ্রাসে ইজরায়েলের ডেপুটি অ্যাম্বাসাডর রোতেম সেগেভ লিখেছেন, “বছর তিরিশের ইটালি ও হাদার বেরডিচেভস্কি একটি শেল্টার হাউসে তাঁদের দশ মাসের যমজ বাচ্চাকে লুকিয়ে রেখেছিল। জঙ্গিরা ইটালি ও হাদারকে নৃশংসভাবে হত্যা করে। যদিও জঙ্গিদের সঙ্গে শেষতক লড়েছিল ওই দম্পতি।” সেগেভ জানান, বাচ্চা দু’টি ১২ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ওই শেল্টার হাউসে পড়েছিল। পরে ইজরায়েলি বাহিনী তাদের উদ্ধার করে।

    আরও পড়ুুন: বাটলা হাউস এনকাউন্টারে দোষী সাব্যস্ত আরিজ খানের ফাঁসির সাজা রদ

    মাইক্রোব্লগিং সাইটে তিনি লিখেছেন, “কল্পনা করুন ভয়ঙ্কর সেই দৃশ্যের। ভীত-সন্ত্রস্ত সেই দম্পতি তাঁদের শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত চেষ্টা করেছিল সন্তান দুটিকে রক্ষা করতে। এই শিশু দু’টি এখন অনাথ হয়ে পড়ল। তাদের এই স্মৃতি যেন আশীর্বাদ হয়ে ঝরে পড়ে।” জানা গিয়েছে, বর্তমানে শিশু দু’টি সুস্থ রয়েছে। তাদের তুলে দেওয়া হয়েছে তাদের ঠাকুমার হাতে (Israel Hamas War)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Israel Palestine war: চলছে হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ, উড়ে আসছে রকেট, আতঙ্কে ভারতীয় পড়ুয়ারা

    Israel Palestine war: চলছে হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ, উড়ে আসছে রকেট, আতঙ্কে ভারতীয় পড়ুয়ারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে ইজরায়েল (Israel Palestine war)। তারপর থেকে নিরন্তর চলছে রকেট বর্ষণ। এমতাবস্থায় বিপাকে পড়েছেন সে দেশে বসবাসকারী ভারতীয়রা। যদিও এক মহিলা বাদে নিরাপদে রয়েছেন বাকিরা সবাই। রবিবার স্বামীর সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলছিলেন বছর একচল্লিশের এক ভারতীয় মহিলা। তিনি কেরলের বাসিন্দা। আচমকা আছড়ে পড়ে হামাসের ছোড়া একটি রকেট। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় অ্যাশকেলন শহরের একটি হাসপাতালে। আপাতত সেখানেই ভর্তি রয়েছেন তিনি। ইজরায়েলে আটকে পড়েছেন ভারতের উত্তর-পূর্বের এক সাংসদ। সঙ্গে তাঁর পরিবার রয়েছে।

    ইজরায়েলে ভারতীয়ের সংখ্যা 

    ইজরায়েলে (Israel Palestine war) সব মিলিয়ে ভারতীয় রয়েছেন ১৮ হাজারের কাছাকাছি। এঁদের মধ্যে রয়েছেন পড়ুয়ারাও। গোকুল মানাভালান নামে এক পড়ুয়া বলেন, “আমি খুব নার্ভাস হয়ে পড়েছি। প্রচণ্ড আতঙ্কের মধ্যে রয়েছি। তবে বাঁচোয়া যে, শেষমেশ আমরা আশ্রয় পেয়েছি আর ইজরায়েলি পুলিশ কাছেই রয়েছে। ভারতীয় দূতাবাসের লোকজনের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ রাখছি। এখানে আমাদের আশপাশে বেশ কয়েকজন প্রবাসী ভারতীয় বসবাস করেন। সবাই নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রেখে চলছে।”

    ‘আমরা বাঙ্কারে ঢুকলাম’

    আদিত্য করুণানিধি নিবেদিতা নামে অন্য এক পড়ুয়া শোনাচ্ছিলেন তাঁর ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার কথা। তিনি বলেন, “তখন ভোর সাড়ে ৫টা। সাইরেনের তীক্ষ্ণ শব্দে ঘুম ভেঙে গেল। আমরা বাঙ্কারে ঢুকলাম। সাইরেন বন্ধ হল সাত-আট ঘণ্টা পর। তার পর আমরা বাঙ্কার থেকে বের হলাম। তবে আমাদের বাড়ি থেকে বেরতে বারণ করে দেওয়া হল।” তিনি বলেন, “হঠাৎই ঘটল ব্যাপারটা। আমরা তো ভাবতেই পারিনি। কারণ ইজরায়েলে এখন ধর্মীয় ছুটি চলছে।”  

    আরও পড়ুুন: নিজ্জর খুনে হাত রয়েছে বেজিংয়ের! দাবি চিনা বংশোদ্ভূত ইউটিউবারের

    বিমল কৃষ্ণস্বামী মণিভান্নান নামে এক ছাত্র বলেন, “আমরা কেমন আছি, ভারতীয় দূতাবাস সব সময় সে ব্যাপারে খোঁজ খবর রাখছে। ভারতীয় হাইকমিশনের অফিস থেকে জারি করা সতর্কবার্তায় ভারতীয়দের বাইরে বের না হওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে যে কোনও জরুরি পরিস্থিতিতে কমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।”

    বিদেশ প্রতিমন্ত্রী মীনাক্ষী লেখি জানান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সক্রিয়ভাবে ইজরায়েলের (Israel Palestine war) পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। এর আগে ‘গঙ্গা’ ও ‘বন্দে ভারত’-এর মতো অপারেশন চালিয়ে সঙ্কটের সময় ভারতীয় নাগরিকদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share