Tag: war

war

  • US China Conflict: আমেরিকার সঙ্গে চিনের যুদ্ধ বাঁধতে পারে  ২০২৫ সালেই, কেন জানেন?

    US China Conflict: আমেরিকার সঙ্গে চিনের যুদ্ধ বাঁধতে পারে  ২০২৫ সালেই, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের যুদ্ধের ভ্রুকুটি! এবার যুদ্ধের সম্ভাবনা ঘনাচ্ছে আমেরিকার (US) সঙ্গে চিনের (China)। যুদ্ধ হতে পারে ২০২৫ সালেই। সম্প্রতি মার্কিন বায়ুসেনার এয়ার মবিলিটি কমান্ডের প্রধান জেনারেল মাইক মিনিহান তাঁর শীর্ষ নেতৃত্বকে একটি মেমো পাঠিয়েছেন। তাতেই আঁচ দিয়েছেন আগাম যুদ্ধের। মেমোয় ১ ফেব্রুয়ারির তারিখ দেওয়া থাকলেও, পাঠানো হয়েছে শুক্রবারই। যদিও পেন্টাগনের তরফে এমন ‘জল্পনা’র কথা উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে চার তারকা সম্পন্ন জেনারেল মাইকের মেমোর কথা প্রকাশ্যে আসতেই হুলুস্থুল তামাম বিশ্বে। আমেরিকার (US) সামরিক বিশেষজ্ঞদের একটি অংশ বলছেন, মাইকের ‘আশঙ্কা’ মার্কিন ভাবনার পরিপন্থী। এদিন মাইক অবশ্য বলেন, আশা করছি, আমার এই ভবিষ্যদ্বাণী মিথ্যা প্রমাণিত হবে। কিন্তু আমার মস্তিষ্ক বলছে, ২০২৫ সালে আমাদের যুদ্ধে নামতে হবে।

    মার্কিন বায়ুসেনা অফিসারের যুক্তি…

    নিজের বক্তব্যের স্বপক্ষে যুক্তিও দিয়েছেন ওই মার্কিন বায়ুসেনা অফিসার। তাঁর যুক্তি, ২০২৪ সালে সাধারণ নির্বাচন রয়েছে তাইওয়ানে। চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং প্রাণপণ চেষ্টা করবেন নিজের পছন্দের সরকার গড়তে। সেই লক্ষ্যে সাফল্য এলে তাইওয়ানকে একটি চুক্তির মাধ্যমে চিনের সঙ্গে সংযুক্ত করবেন তিনি। তার পরেই চিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামবেন তাইওয়ানবাসী। অবশ্য দ্বিতীয় একটি সম্ভাবনার কথাও বলেছেন মাইক। তিনি বলেন, তাইওয়ানে যদি ফের ক্ষমতায় ফেরেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েন, তাহলে দ্বীপরাষ্ট্রে হামলা চালাবে চিন। তখনই বাঁধবে যুদ্ধ। এই যুদ্ধে আমেরিকা (US) কীভাবে জড়াবে? জানা গিয়েছে,  ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রের অন্যতম উপাদান সেমি কান্ডাক্টর থেকে শুরু করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমেরিকা তাওয়ানের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ছুটছে। তাই তাইওয়ানে চিনের আগ্রাসন আমেরিকার কাছেও বিপদ সংকেত স্বরূপ।  

    আরও পড়ুুন: ভারত-চিন যুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে রাহুলকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর, কী বললেন বিদেশমন্ত্রী?

    প্রসঙ্গত, চিনের এই আগ্রাসী মনোভাব নিয়ে মার্কিন প্রশাসনকে একাধিকবার সতর্ক করেছেন সে দেশের বায়ুসেনার শীর্ষকর্তা। তিনি বলেন, তাইওয়ান দখলের সময় আমেরিকা যাতে কোনওভাবেই দ্বীপরাষ্ট্রের সাহায্যে আসতে না পারে, সেদিকে লক্ষ্য রাখবে চিন। আগ্রাসী চিনকে রুখতে কী করণীয়, তাও বলেছেন ওই বায়ুসেনা অফিসার। মেমোয় তিনি লিখেছেন, আমাদের লক্ষ্য হবে মাথায় আঘাত। তাই সবার আগে বেজিংকেই টার্গেট করতে হবে আমাদের। তবে মেমোয় পাঠানো মাইকের মন্তব্য সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে আমেরিকার এক প্রতিরক্ষা আধিকারিক বলেন, এই ধরনের মন্তব্য চিন নিয়ে বিভাগের মনোভাব প্রদর্শন করে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Modi-Macron: মোদি-মাক্রঁর বৈঠক, উঠল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রসঙ্গও

    Modi-Macron: মোদি-মাক্রঁর বৈঠক, উঠল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রসঙ্গও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন দিনের ইউরোপ সফর শেষে দেশে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই তিন দিনে তিনি সাক্ষাৎ করেছেন নর্ডিক দেশগুলির রাষ্ট্র প্রধানদের সঙ্গে। এই সফরের শেষ দিনে মোদি সাক্ষাৎ করেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁর সঙ্গে। প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। আলোচনা হয়েছে আরও একাধিক বিষয়ে।

    দু’ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। আসলে রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ হলেও, বকলমে যুদ্ধ হচ্ছে রাশিয়ার সঙ্গে ইউরোপের ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির। এমতাবস্থায় ভারতের সঙ্গে রাশিয়ার বন্ধুত্বে চিড় ধরানোর লাগাতার চেষ্টা করে যাচ্ছে আমেরিকা। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ভারতকে রাশিয়ার কাছ থেকে জ্বালানি কিনতে নিষেধ করেছেন একাধিকবার। তাতে কান না দিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রেখেই চলেছে সাউথ ব্লক। এমন আবহে মোদির ইউরোপ সফর গুরুত্বপূর্ণ বই কি!

    তিন দিনের ইউরোপ সফরের শেষ দিনে ফান্সে পা রাখেন মোদি। বুধবার প্যারিসে ফরাসি প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন এলিসে প্যালেসে বৈঠকে বসেন দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধান। সেখানেই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, প্রতিরক্ষা সহ নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। ওই বৈঠকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। ফরাসি প্রেসিডেন্ট নিজে পুতিনকে যুদ্ধ বন্ধের আবেদন করেছেন বলে খবর। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে আদতে কোনও পক্ষেরই জয় হবে না বলেও মাক্রঁরকে জানিয়ে দিয়েছেন মোদি। যুদ্ধের দীর্ঘ মেয়াদি প্রভাবের জেরে আসলে গরিব দেশগুলির ক্ষতি হবে বলেও জানিয়ে দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।

    মোদির ফ্রান্স ছাড়ার পরেই বিবৃতি জারি করা হয়েছে ভারতের বিদেশ সচিব বিনয় কোয়ার্ত্রার তরফে। তিনি জানান, দ্বিপাক্ষিক, আঞ্চলিক ও বিশ্ব সহ নানা বিষয় নিয়েই আলোচনা হয়েছে। বিনয় বলেন, দুই রাষ্ট্র নেতার আলোচনায় দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, মহাকাশ, সিভিল নিউক্লিয়ার সহযোগিতা সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ভারত-ফ্রান্স দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ওপরও মাক্রঁ জোর দিয়েছেন বলেও জানান বিদেশ সচিব।     

     

     

LinkedIn
Share