Tag: water

water

  • Water: পুকুরের জল পান করেন এই এলাকার বাসিন্দারা, কোথায় জানেন?

    Water: পুকুরের জল পান করেন এই এলাকার বাসিন্দারা, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ জল স্বপ্ন প্রকল্পে ২০২১-২২ অর্থবর্ষে রাজ্যের ১৫.৭২ লক্ষ বাড়িতে পানীয় জল (Water) পৌঁছে দেওয়া হয়েছে বলে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে। ২০২৪ সালের মধ্যে সকলের ঘরে ঘরে পানীয় জল (Water)  পৌঁছে দেওয়ার স্বপ্নফেরি করেছে তৃণমূল সরকার। কিন্তু, বাস্তবে পানীয় জলের অবস্থা কেমন তা হারে হারে টের পাচ্ছেন দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন ব্লকের মালঞ্চা গ্রাম পঞ্চায়েতের ভারিলা গ্রামের বাসিন্দারা। বর্ষাকাল বাদে প্রায় সব সময় জলকষ্ট তীব্র আকার ধারণ করে এই এলাকায়। এলাকায় টিউবওয়েল থাকলেও সরু সুতোর মতো করে জল পড়ে। এলাকাবাসীর চাহিদা মেনে পরিস্থিতি সামাল দিতে পঞ্চায়েত থেকে গ্রামে জলের ট্যাঙ্ক পাঠানো হয়। কিন্তু, গোটা গ্রামের চাহিদা তাতে পূরণ হয় না। বাধ্য হয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা পুকুরের জল (Water)  পান করেন। দিনের পর দিন এই এলাকার বাসিন্দাদের ভরসা পুকুরের জল। স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য শিল্পী ওড়াও বলেন, গরমে জলকষ্ট এতটাই তীব্র হয় যে পুকুরের জল পান না করা ছাড়া উপায় থাকে না। ব্লক প্রশাসন থেকে শুরু করে সব জায়গায় দরবার করা হয়েছে। কিন্তু, এখনও জলের (Water)  সমস্যার সমাধান হয়নি।

    পঞ্চায়েত ভোটের আগে কী মিটবে পানীয় জলের সমস্যা? Water

    ২০১৬ সালে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে তপন ব্লকে জল সংকট দূর করতে পানীয় জল (Water)  প্রকল্পের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। লক্ষ্য ছিল, বাড়ি বাড়ি পানীয় জল পৌঁছে দেওয়া। সাত বছর পরও এলাকাবাসী জলের সুবিধা পাননি। পঞ্চায়েত সমিতি ও পিএইচই-র মাধ্যমে তপনের ভারিলার বেশ কিছু এলাকায় মার্ক-টু-টিউবওয়েল এবং জলের ট্যাপ  দেওয়া হয়েছে। তবে, সেগুলি থেকেও পর্যাপ্ত পরিমাণে জল (Water)  পাওয়া যায় না। তাই, বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই পুকুরের জল ব্যবহার করেন গ্রামের বাসিন্দারা। কবে, এই এলাকায় পানীয় জলের সমস্যার সমাধান হবে সেদিকে তাকিয়ে রয়েছেন এলাকাবাসী। জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ মফিজউদ্দিন মিঁয়া বলেন, তপন ব্লকের কিছু এলাকায় পানীয় জলের (Water)  সমস্যা রয়েছে। তারজন্য আমরা উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। আশা করছি, পঞ্চায়েত ভোটের আগেই ওই এলাকার পানীয় জলের (Water)  সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। স্থানীয় বিধায়ক বুধরাই টুডু বলেন, শাসক দলের ইতিবাচক মনোভাবের অভাবের কারণে এই এলাকার মানুষ জল সংকটে ভুগছেন। তবে, বিধায়ক হিসেবে পানীয় জলের সমস্যা সমাধানে আমি উদ্যোগ গ্রহণ করব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bengaluru: বেঙ্গালুরুতে জলের হাহাকার, অপচয় রুখতে নিষেধাজ্ঞা জারি প্রশাসনের

    Bengaluru: বেঙ্গালুরুতে জলের হাহাকার, অপচয় রুখতে নিষেধাজ্ঞা জারি প্রশাসনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীত বিদায় নিয়ে বসন্ত এসেছে। ইতি মধ্যেই জলের জন্য হাহাকার শুরু হয়েছে বেঙ্গালুরুতে। যার জেরে জলের অপচয় রুখতে কোমর কষে নেমে পড়েছে বেঙ্গালুরু (Bengaluru) প্রশাসন। গাড়ি ধোয়ার কাজে জল ব্যবহার করা যাবে না বলে জারি করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। নির্মাণ কাজ, বিনোদন সংক্রান্ত কোনও কাজেও জল ব্যবহার করা যাবে না। বাগান পরিচর্যা, সিনেমা হলের কাজেও ব্যবহার করা যাবে না জল।

    কর্নাটকে তীব্র জলসঙ্কট (Bengaluru) 

    কর্নাটকে জলসঙ্কট তীব্র আকার ধারণ করেছে। সব চেয়ে শোচনীয় অবস্থা বেঙ্গালুরুর। পানীয় জল তো বটেই, নিত্য ব্যবহারযোগ্য জলের সঙ্কটেও জেরবার বেঙ্গালুরুবাসী। এক বালতি জল কিনতে খসাতে হচ্ছে হাজার থেকে দু’ হাজার টাকা পর্যন্ত। সঙ্কটের মোকাবিলায় জলের অপচয় রোখায় জোর দিয়েছে বেঙ্গালুরু (Bengaluru) প্রশাসন। নিষেধাজ্ঞা না মেনে জলের অপচয় করলে ৫ হাজার টাকা জরিমানাও ধার্য করেছে কর্নাটক ওয়াটার সাপ্লাই বোর্ড। একাধিকবার নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে গুণাগার দিতে হবে বাড়তি ৫০০ করে টাকা।

    বেঙ্গালুরুতে হাহাকার  

    বেঙ্গালুরু শহরের জনসংখ্যা প্রায় এক কোটি ৩০ লক্ষ। সেখানে দৈনিক জলের চাহিদা ২৬০ কোটি থেকে ২৮০ কোটি লিটার। বর্তমানে শহরে অন্তত ১৫০ কোটি লিটার জলের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। জলের হাহাকার দেখা দিয়েছে উত্তর কন্নড়, তুমাকুরু জেলার বিভিন্ন এলাকায়ও। রাজ্যের ২৩৬টি তালুকে খরা ঘোষণা করা হয়েছে। সরকারের তরফে জল রিসাইকেল ও পরিশোধন করে পুনর্ব্যবহারের চেষ্টা করা হচ্ছে। ট্যাঙ্কারে করে যে জল সরবরাহ করা হচ্ছে, সেখানেও জুলুমবাজির অভিযোগ উঠেছে। পরিস্থিতির মোকাবিলায় হেল্পলাইন ও কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে প্রশাসনের তরফে।

    আরও পড়ুুন: রাজ্যসভায় সাংসদ মনোনীত সুধা মূর্তি, নারী দিবসে খুশির খবর দিলেন মোদি

    জানা গিয়েছে, বেঙ্গালুরুর জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ মানুষ ট্যাঙ্কের জলের ওপর নির্ভর করেন। তাঁদের অভিযোগ, জলের আকালের সুযোগ নিচ্ছেন অসাধু ব্যবসায়ীরা। চড়া দরে বিক্রি করছেন জল। স্থানীয় প্রশাসনের দাবি, শহরের বেশিরভাগ এলাকায় নলকূপ শুকিয়ে কাঠ। অন্তত তিন হাজার জলের ট্যাঙ্কার শুকিয়ে গিয়েছে। বেসরকারি ট্যাঙ্কারের মালিকদের জলের দাম কমানোর নির্দেশ দিয়েছে সরকার। শহরবাসীর দাবি, গত তিন মাস ধরে চলছে জলসঙ্কট। তবে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে দিন কয়েক আগে থেকে (Bengaluru)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Rail line: ভাবাদিঘিকে বাঁচাতে একজোট গ্রামবাসীরা, থমকে তারকেশ্বর-বিষ্ণুপুর রেলপথ সংযোগের কাজ

    Rail line: ভাবাদিঘিকে বাঁচাতে একজোট গ্রামবাসীরা, থমকে তারকেশ্বর-বিষ্ণুপুর রেলপথ সংযোগের কাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ ভাবাদিঘি। গোঘাটের এই এলাকার মানুষের কাছে এটা শুধু দিঘি নয়, একটি সেন্টিমেন্ট। কারণ, এই ভাবাদিঘিতে মাছ চাষ করে বহু পরিবারের মুখে দুবেলা অন্ন ওঠে। এলাকার বহু পরিবার এখনও দিঘির জল ব্যবহার করেন। তাই, এই দিঘি এলাকাবাসীর কাছে অন্নদাতা মায়ের মতো। প্রস্তাবিত রেলের প্রকল্প অনুযায়ী, তারকেশ্বর-বিষ্ণুপুর রেল (Railline) যোগাযোগের জন্য ভাবাদিঘি দিয়ে রেলপথ নিয়ে যাওয়ার কথা। বিষয়টি জানতে পেরেই এক জোট বাসিন্দারা। দিঘি বাঁচানোর লক্ষ্য নিয়ে তাঁরা পথে নামেন। দিঘি রক্ষা করার বার্তা পৌঁছে দেন রেল কর্তাদের কাছে।

    ভাবাদিঘি রক্ষা করতে কী উদ্যোগ নিলেন এলাকাবাসী? Railline

    পথে নেমে লোক দেখানো আন্দোলন নয়। রীতিমতো ভাবাদিঘি বাঁচাও কমিটি গড়ে গঠনমূলক আন্দোলন গড়ে তোলেন এলাকাবাসী। তাঁদের বক্তব্য, রেল (Railline) প্রকল্প হোক। তবে, ভাবাদিঘিকে বাঁচিয়ে এই প্রকল্প করতে হবে। এটাই গ্রামের একমাত্র দিঘি, এর জল‌ই ভরসা সকলের। সেইসঙ্গে এলাকার পরিবেশ ঠিক রাখতে দিঘির বিন্দুমাত্র ক্ষতি হতে দিতে রাজি নয় আমরা। ভাবাদিঘি বাঁচাও কমিটির সভাপতি সুকুমার রায় বলেন,   কমিটি গঠনের আগে রেলের ইঞ্জিনিয়াররা এই এলাকায় রেল পথ তৈরির জন্য মাপজোক করা শুরু করেন। সেই সময় আমরা গুগল এ একটি ম্যাপ দেখতে পেয়েছিলাম। ভাবাদিঘি থেকে ৫০০ মিটার দূর দিয়ে রেল লাইন নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, সেখানে অবস্থাপন্ন পরিবার এবং রাজ্যের শাসকদলের বেশ কিছু নেতার জমি ছিল। আচমকাই রাতারাতি সেই লাইনের এলাইমেন্ট চেঞ্জ হয়ে যায়। সেই প্রস্তাবিত পথ বদলে গিয়ে একেবারে দিঘির মাঝখান দিয়ে নতুন ম্যাপ তৈরি হয়। আমাদের প্রাণ থাকতে এই দিঘির উপর দিয়ে রেললাইন (Railline) যেতে দেব না। সরকার যেখানে আইন তৈরি করেছে, সংবিধান সবাইকেই মানতে হবে। পরিবেশ রক্ষার্থে জলাশয়ের অবশ্যই দরকার। আর এই দিঘির জল আমরা গোটা গ্রামের প্রত্যেকটি পরিবার ব্যবহার করি। আমরা কোনওভাবে দিঘির উপর দিয়ে রেলপথ (Railline) নিয়ে যেতে দেব না। এর শেষ দেখে ছাড়ব। বহু মানুষকে মিথ্যে মামলা দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে। তবু, আমাদের আন্দোলন থেমে নেই। আমরা রেলের বিরুদ্ধে নয়। রেলপথ হোক। তবে, এই ভাবাদিঘিকে বাঁচিয়ে দূর দিয়ে রেল পথ তৈরি হোক। কারণ, দিঘির পাড়ে অনেক জায়গা আছে।

     ভাবাদিঘি আন্দোলনের এক সদস্য মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে বলেন, দিদি তো সব জায়গায় হেলিকপ্টার চড়ে যান। ভাবাদিঘিতে সব হয়ে গিয়েছে বলে রাজনৈতিক মঞ্চ থেকে তিনি অনেক কথা বলেছেন। এখানে কী হয়েছে তিনি নিজে এসে চাক্ষুস করে যান। সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার ঠিক  আগে ভাবাদিঘির বাসিন্দারা নিজেদের দাবি বজায় রাখতে আন্দোলনের পারদ চড়াচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Water Demand: পঞ্চায়েতে ভোট দেবে না কালনার এই আদিবাসী গ্রাম, কেন জানেন?

    Water Demand: পঞ্চায়েতে ভোট দেবে না কালনার এই আদিবাসী গ্রাম, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ গ্রামের নাম হাসনহাটি। গ্রামের বাসিন্দাদের অধিকাংশ আদিবাসী। দালান বাড়ি কারও নেই। এক চিলতে ঘরে পরিবার নিয়ে তাঁরা দিন গুজরান করেন মাত্র। দিন মজুরি করে কোনওরকমে সংসার চালান তাঁরা। বাড়িতে টিউবওয়েল বসানো তাঁদের কাছে বিলাসিতা। অগত্যা সরকারি সাহায্য তাঁদের অন্যতম ভরসা। নিয়ম মেনে ঘটা করে প্রশাসনের উদ্যোগে গ্রামে পানীয় জলের ট্যাপ, টিউবওয়েল বসানো হয়েছে। টিউবওয়েল থেকে বহুদিন ধরেই জল (Water demand) পড়ে না। আর পানীয় জল সরবরাহ করার জন্য যে ট্যাপ বসানো হয়েছিল, গত তিনমাস ধরে সেখান দিয়ে জল পড়ছে না। গরম পড়তেই হাঁসফাঁস অবস্থা। ক্ষোভে ফুঁসছেন কালনা-২ ব্লকের বৈদ্যপুর পঞ্চায়েতের আদিবাসী এই গ্রাম।

    দাবি (Water demand) আদায়ে কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন আদিবাসী গ্রামের বাসিন্দারা?

    রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)  একাধিক প্রকল্প ঘোষণা করে আদিবাসীদের মন জয়ের চেষ্টা করেন। কিন্তু, বাস্তব চিত্রটা যে একেবারেই আলাদা তা হাসনহাটি আদিবাসী গ্রামে আসলেই টের পাওয়া যাবে। এই গ্রামের তিন মাস ধরে পানীয় জলের (Water demand) ট্যাপ, টিউবওয়েল থেকে জল বের হচ্ছে না। প্রশাসনের কাছে আদিবাসী মহিলারা জোটবদ্ধ হয়ে দরবার করেছেন। কিন্তু, কাজের কাজ কিছুই হয়নি বলে বাসিন্দাদের অভিযোগ। স্থানীয় বাসিন্দা সুনীতা মুর্মু, মিতা মুর্মু, শেফালি মান্ডিদের বক্তব্য, এতদিন শীতকাল ছিল। দূর থেকে জল আনতে কষ্ট হত না। জলের (Water demand) চাহিদা কম ছিল। এখন গরম পড়েছে। দিন দিন গরম বাড়বে। এই অবস্থায় গ্রামে পানীয় জলের (Water demand) ব্যবস্থা না থাকলে আমরা কোথায় যাব। মুখ্যমন্ত্রী আমাদের জন্য অনেক কিছু করেন বলে বিভিন্ন মঞ্চে দাবি করেন। অথচ গত তিনমাস ধরে আমরা পানীয় জল (Water demand) খেতে পাচ্ছি না, এটা রাজ্য সরকারের কারও দেখার সময় নেই। অবিলম্বে পানীয় জলের ব্যবস্থা না করে দিলে সামনের পঞ্চায়েত নির্বাচনে আমরা ভোট বয়কট করব। কারণ, বহুদিন ধরে আমরা আবেদন নিবেদন করেছি। তাতে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এবার আমরা জোটবদ্ধ হয়ে সকলেই কেউ আর ভোট দিতে যাব না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

    হাসনহাটি গ্রামে আদিবাসী পরিবারেরা পানীয় জলের সমস্যায় ভুগছেন তা স্বীকার করে নিয়েছেন  কালনা-২ ব্লকের সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক অমিত কুমার চৌরাসিয়া। তিনি বলেন, কীভাবে তাদের পানীয় জল দেওয়া যায় সেটা ভাবা হচ্ছে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পানীয় জলের ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

LinkedIn
Share