Tag: Weather Report

Weather Report

  • Weather Update: ওড়িশার দিকে এগোচ্ছে নিম্নচাপ, রবিতে কেমন থাকবে কলকাতার আবহাওয়া?

    Weather Update: ওড়িশার দিকে এগোচ্ছে নিম্নচাপ, রবিতে কেমন থাকবে কলকাতার আবহাওয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বঙ্গোপসাগরে তৈরি হয়েছে নিম্নচাপ। ফলে জুলাই মাসের শেষ দিকে এসে এবার দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে ফের একবার ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, শনি ও রবিবার রাজ্যের উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে ঝোড়ো হাওয়া বওয়ার পাশাপাশি হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আর সোমবার ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update) রয়েছে একাধিক জেলায়। শহর কলকাতাতেও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

    বঙ্গোপসাগরে তৈরি হয়েছে গভীর নিম্নচাপ (Weather Update) 

    আবহাওয়া দফতর তরফে জানানো হয়েছে যে, বঙ্গোপসাগরে তৈরি নিম্নচাপটি এবার আরও শক্তি বাড়িয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ক্রমশ ওড়িশার দিকে এগিয়ে আসছে। বঙ্গোপসাগরের এই নিম্নচাপ আপাতত পুরীর (Puri) কাছাকাছি চিলকা এলাকায় অবস্থান করছে। শনিবার সকালে এটি স্থলভাগে প্রবেশ করবে। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় শক্তি ক্ষয় করবে এই নিম্নচাপ। এরপর পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে এগিয়ে ছত্তিশগড়ের দিকে চলে যাবে। সে কারণেই দক্ষিণবঙ্গে আপাতত ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। তবে গোটা রাজ্যজুড়েই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হবে বলে জানাচ্ছে আবহাওয়া দফতর। 

    মৎস্যজীবীদের সতর্কবার্তা

    এই নিম্নচাপ এর প্রভাবে প্রবল দুর্যোগ না হলেও সমুদ্র (Puri) থাকবে উত্তাল। সমুদ্রে ৪৫ থেকে ৫৫ কিমি, এমনকী সর্বোচ্চ ৬৫ কিলোমিটার পর্যন্ত গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া (Weather Update) বইবে। তার আভাস মিলবে শনিবার থেকেই। ফলে পশ্চিমবঙ্গ উপকূল সহ উত্তর-পশ্চিম ও পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে আগামী রবিবার পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের যেতে নিষেধ করেছে আবহাওয়া দফতর। 

    আরও পড়ুন: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে পাকিস্তানে দল পাঠাতে নারাজ বিসিসিআই! বোর্ডকে সমর্থন ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার

    ২১ জুলাই-এর আবহাওয়ার পূর্বাভাস 

    এদিকে রাত পোহালেই ২১ জুলাই। প্রতি বছরই ধর্মতলায় শহিদ সমাবেশের আয়োজন করে তৃণমূল। লোকসভা ভোট পরবর্তী সময়ে এবারের সভায় রেকর্ড মানুষের জমায়েত করাতে চাইছে শাসকদল। ইতিমধ্যে দূরের জেলাগুলি থেকে তৃণমূল কর্মী, সমর্থকরা কলকাতায় আসতে শুরু করেছেন। স্বাভাবিকভাবে, রবিবার ২১ জুলাই কলকাতার আবহাওয়া (Weather Update) নিয়ে বাড়তি কৌতূহল তৈরি হয়েছে সকলের মধ্যে। আর এরইমধ্যে আবহাওয়া দফতর তরফে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: উত্তরবঙ্গে দুর্যোগ অব্যাহত! দক্ষিণবঙ্গে কেমন থাকবে আবহাওয়া? কী জানাল হাওয়া অফিস?

    Weather Update: উত্তরবঙ্গে দুর্যোগ অব্যাহত! দক্ষিণবঙ্গে কেমন থাকবে আবহাওয়া? কী জানাল হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও একবার দুর্ভোগের (Weather Update) মুখে উত্তরবঙ্গ। বুধবার থেকে ফের বৃষ্টির পরিমাণ ও ব্যাপকতা আরো একবার বাড়বে। উত্তরবঙ্গে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। অন্যদিকে বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। মাঝারি বৃষ্টির সঙ্গে রয়েছে বজ্রপাতের আশঙ্কাও। 

    প্রবল বৃষ্টির সতর্কতা উত্তরবঙ্গে  (Weather Update) 

    আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের আঞ্চলিক অধিকর্তা সোমনাথ দত্ত জানিয়েছেন, মঙ্গলবারে প্রবল বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে। এই দুই জেলায় বৃষ্টির পরিমাণ ২০০ মিলিমিটারের বেশি হবার আশঙ্কা। একইসঙ্গে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা দার্জিলিং, কালিম্পং ও জলপাইগুড়ি জেলায়। অন্যদিকে মালদা, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে ভারী বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত ও দমকা ঝোড়ো হাওয়ার সম্ভাবনা। 
    মঙ্গলবারের পর বুধবার থেকে ফের বৃষ্টির পরিমাণ ও ব্যাপকতা আরো একবার বাড়বে। প্রবল বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং জলপাইগুড়ি আলিপুরদুয়ার জেলায়। কালিম্পং ও কোচবিহার জেলাতে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা (Weather Update) উত্তর দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাতে। বৃহস্পতিবারেও আলিপুরদুয়ারে রয়েছে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা। এছাড়া দার্জিলিং কালিম্পং, জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার জেলায় অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা। শুক্রবারে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা দার্জিলিং আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি জেলাতে। কোচবিহার ও কালিম্পং জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। আর সপ্তাহের শেষে শনিবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার ও জলপাইগুড়ি জেলার বিভিন্ন এলাকায়।   

    আবারও দুর্ভোগের আশঙ্কা উত্তরবঙ্গে 

    একটানা বৃষ্টির ফলে চলতি সপ্তাহেই আরো একবার দুর্যোগে দুর্ভোগ (West Bengal weather) হতে পারে উত্তরবঙ্গে। পার্বত্য এলাকায় নামতে পারে ধস। বিচ্ছিন্ন হতে পারে সড়ক যোগাযোগ ও বিপর্যস্ত হতে পারে টেলি কমিউনিকেশন। অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের ফলে নদীর জলস্তর বেড়ে নিচু এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে।  এছাড়াও কাঁচা বাড়ি ও কাঁচা বাঁধের ক্ষতি হতে পারে। ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা শস্য চাষেও।

    বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় (Weather Update) 

    তবে উত্তরবঙ্গের মত সতর্কতা জারি নেই দক্ষিণবঙ্গে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আজ ও কাল স্ক্যাটার্ড রেইন হবে। বৃষ্টির পরিমাণ কিছুটা কমবে। তবে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে। বুধবার পর্যন্ত এই পরিস্থিতি থাকলেও বৃহস্পতিবার থেকে ফের বৃষ্টির সম্ভাবনা (West Bengal weather) বাড়বে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে। তবে বুধবার, ১০ জুলাই পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূ্ম,‌ মুর্শিদাবাদ ও নদিয়া জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা কিছুটা বেশি থাকবে। 

    আরও পড়ুন: দেশের সেবায় ২ মাসে শহিদ ২ ভাই! শোকে পাথর উত্তরাখণ্ডের নেগি পরিবার

    মৌসুমী অক্ষরেখার অবস্থান  

    আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্তমানে মৌসুমী অক্ষরেখা রাজস্থান থেকে শুরু হয়ে জয়সলমীর, ভিলওয়াড়া, রাইসেন, রাজনন্দগাঁও হয়ে পুরী পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। তবে এরপর ওই অক্ষরেখা দক্ষিণ পূর্ব  দিকে মধ্য বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। অন্যদিকে পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্নাবর্ত (Weather Update) আপাতত পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও উত্তর পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এরপর ধীরে ধীরে এটি দক্ষিণ পশ্চিম দিক হয়ে উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে অবস্থান করবে। ফলে এর থেকে নিম্নচাপ সৃষ্টি হয়ে ওড়িশা উপকূল সংলগ্ন এলাকায় বৃষ্টিপাতের সম্ভবনা রয়েছে।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • West Bengal Monsoon Update: দক্ষিণে জারি তাপপ্রবাহ আর উত্তরে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস! কী জানাল আবহাওয়া দফতর?

    West Bengal Monsoon Update: দক্ষিণে জারি তাপপ্রবাহ আর উত্তরে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস! কী জানাল আবহাওয়া দফতর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখনই নিস্তার নেই গরমের থেকে। দক্ষিণবঙ্গে আগামী বেশ কিছুদিন গরমের অস্বস্তি জারি থাকবে। আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা (West Bengal Monsoon Update) নেই বললেই চলে। উপরন্তু দক্ষিণের তিন জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, ওই তিন জেলা ছাড়াও বাকি জেলাগুলিতে গরম এবং ভ্যাপসা আবহাওয়া থাকবে। তবে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস না থাকলেও উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। জানা গিয়েছে, গত ৩১ মে থেকে একই জায়গায় অবস্থান করেছে মৌসুমী অক্ষরেখা। তাই এ সপ্তাতেও আর উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গের দিকে মৌসুমী বায়ুর এগোনোর কোনও সম্ভাবনা নেই বলেই মনে করা হচ্ছে।  

    উত্তরে বৃষ্টির পূর্বাভাস (West Bengal Monsoon Update)

    উত্তরবঙ্গে বর্ষা প্রবেশ করেছে ইতিমধ্যেই। সেই কারণে লাগাতার বৃষ্টি চলছে। আগামী কয়েকদিন উত্তরবঙ্গের উপরের পাঁচ জেলায় বৃষ্টি চলবে। বৃষ্টির সঙ্গে দমকা ঝোড়ো হাওয়ারও দাপট দেখা যেতে পারে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী আলিপুরদুয়ার এবং দক্ষিণ দিনাজপুরে ৭ থেকে ১১ সেন্টিমিটার বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কোচবিহার এবং উত্তর দিনাজপুরে বৃষ্টি হতে পারে রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত। এ ছাড়া, দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি এবং কালিম্পঙেও রবিবার ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। তবে মালদহে আপাতত শুকনো আবহাওয়া থাকবে। 

    কোন কোন জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা? 

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, রবিবার থেকে আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া এবং পশ্চিম বর্ধমানে তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। তাপমাত্রা ছাড়িয়ে যেতে পারে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের গণ্ডি। ফলে একাধিক জেলায় আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি (Temperature) চরমে উঠতে পারে। এ ছাড়াও ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, পূর্ব বর্ধমান এবং বীরভূমে গরমের অস্বস্তি জারি থাকবে। ভ্যাপসা গরম অনুভূত হবে দক্ষিণ ২৪ পরগনাতেও। 

    আরও পড়ুন: শিয়ালদা লাইনে যাত্রী-ভোগান্তি অব্যাহত, কবে স্বাভাবিক হবে পরিস্থিতি?

    কলকাতায় কেমন থাকবে আবহাওয়া? (Rainfall in Kolkata) 

    কলকাতা-সহ দক্ষিণের বাকি জেলায় আপাতত শুকনো আবহাওয়ার পূর্বাভাসই দিয়েছে হাওয়া অফিস। শহরে তাপমাত্রা আরও অন্তত ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়বে। গরম আর আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তিতে নাজেহাল অবস্থা তৈরি হবে। সকাল থেকে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি থাকবে। বেলা যত বাড়বে, ততই পাল্লা দিয়ে বাড়বে অস্বস্তি। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা (Rainfall in Kolkata) কমবে আগামী ৪৮ ঘণ্টায়। তবে  বৃহস্পতিবার রাজ্য জুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা (West Bengal Monsoon Update) রয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: দক্ষিণবঙ্গে বর্ষার প্রবেশ দেরিতে, পারদ চড়ছে শহরে, কয়েকটি জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা

    Weather Update: দক্ষিণবঙ্গে বর্ষার প্রবেশ দেরিতে, পারদ চড়ছে শহরে, কয়েকটি জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সময়ের আগে বাংলায় বর্ষা (Monsoon in Bengal) প্রবেশ করলেও তা আটকে থেকেছ উত্তরেই। দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা আসার দিনক্ষণ এখনও জানায়নি হাওয়া অফিস (Weather Update)। প্রতিদিনই চড়ছে তাপমাত্রার পারদ।  দক্ষিণবঙ্গের অন্তত তিন জেলায় তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে জানাল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, আগামী ১০ জুনের বদলে দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা ঢুকতে পারে ১২ বা ১৩ জুন। 

    কোথায় কোথায় তাপপ্রবাহ

    গত কয়েক দিন ধরেই কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় আর্দ্রতাজনিত গরম এবং অস্বস্তি চলছে। বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টি (Monsoon in Bengal) হলেও গরম থেকে নিস্তার মেলেনি। এই পরিস্থিতিতে হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়ে দিল, আগামী কয়েক দিনেও পরিস্থিতি বদলের কোনও আশা নেই। আলিপুর আরও জানিয়েছে যে, পশ্চিম বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং বাঁকুড়া জেলার কিছু জায়গায় তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।  ওই তিন জেলা বাদে দক্ষিণবঙ্গের অন্য জেলাগুলিতেও তাপমাত্রা ২ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পাবে।

    আরও পড়ুন: পাশে নীতীশ, নায়ডু, মোদির নেতৃত্বেই সরকার গড়ার পথে এনডিএ

    কবে থেকে বৃষ্টি

    উত্তরবঙ্গে ইতিমধ্যে বর্ষা (Weather Update) প্রবেশ করেছে। তবে দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা (Monsoon in Bengal) প্রবেশ করতে দু’তিন দিন দেরি হতে পারে বলে মনে করছেন আবহবিদদের একাংশ। মৌসুমি বায়ুর প্রবাহ কমে যাওয়ার কারণেই দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা প্রবেশে বিলম্ব হতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহবিদেরা। গত ৩১ মে কেরল হয়ে বর্ষা প্রবেশ করার কথা ছিল দেশে। কিন্তু দেশবাসীকে দহনজ্বালার হাত থেকে মুক্তি দিতে এক দিন আগেই, অর্থাৎ ৩০ মে কেরল উপকূলে এসে পৌঁছয় দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু। কেরলে ইতিমধ্যেই বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। মৌসুমি বায়ু বর্তমানে একটু একটু করে উত্তর-পূর্বের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। যার প্রভাবে বৃষ্টি শুরু হয়েছে অরুণাচল প্রদেশ, ত্রিপুরা, নাগাল্যান্ড, মেঘালয়, মিজোরাম, মণিপুর এবং অসমেও। বৃষ্টি চলছে উত্তরবঙ্গেও। কিন্তু দক্ষিণে বর্ষামঙ্গলের ধ্বনি বাজতে অপেক্ষা করতে হবে আরও কয়েকদিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Remal: কাউন্ট-ডাউন শুরু, আসছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল! কোথায়, কখন, কত গতিবেগে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা?

    Cyclone Remal: কাউন্ট-ডাউন শুরু, আসছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল! কোথায়, কখন, কত গতিবেগে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাউন্ট-ডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে। ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল। বাংলার ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় (Cyclone Remal)। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বিভাগ  (IMD) ইতিমধ্যেই দুই রাজ্যের প্রশাসনকে সতর্কতামূলক নির্দেশিকা পাঠিয়েছে। শুক্রবার থেকেই রাজ্য সরকারের তরফ থেকে নবান্নে বিশেষ কন্ট্রোল রুমের দায়িত্ব নিয়েছেন আইএএস আধিকারিকরা। আবহাওয়া দফতরের সতর্কবার্তা অনুযায়ী আগামী রবিবার রাতে শহরে আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড় রেমাল।

    কোথায় অবস্থান রেমালের

    আপাতত বাংলাদেশের খেপুপাড়া থেকে প্রায় ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণে, পশ্চিমবঙ্গের সাগর থেকে প্রায় ৩৮০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপূর্বে এবং ক্যানিং  থেকে ৫৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থান করছে গভীর নিম্নচাপটি। এটি ধীরে ধীরে উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে শনিবার সন্ধ্যার মধ্যে পূর্ব-মধ্য ও তৎসংলগ্ন উত্তর বঙ্গোপসাগরের উপর ঘূর্ণিঝড়ে (Cyclone Remal) পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আপাতত ঘণ্টায় ছয় কিলোমিটার বেগে রেমাল এগোচ্ছে। শনিবার দানা বাঁধার পরে রবিবার এবং সোমবার তাণ্ডব চালাবে রেমাল। উপকূলে আছড়ে পড়ার সময় এর সর্বোচ্চ গতিবেগ হতে পারে ১৩০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা।

    আরও পড়ুন: বঙ্গোসাগরে তৈরি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’! কারা দিল নাম, অর্থই বা কী?

    রেমালের অভিমুখ

    বর্তমানে গভীর নিম্নচাপের রূপ নিয়ে এটি মধ্য বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। আজকের মধ্যেই এই ঘূর্ণিঝড়টি (Cyclone Remal) অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে। প্রাথমিকভাবে এটি উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হচ্ছে। শনিবার সকালে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে পূর্ব মধ্য বঙ্গোপসাগরে। এরপর সোজা উত্তরদিকে থাকবে এর অভিমুখ। 

    দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় ১০০ থেকে ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত দমকা হাওয়া বইতে পারে। উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় ১০০ থেকে ১১০ কিলোমিটার পর্যন্ত ঝোড়ো বাতাস বইতে পারে। কলকাতা, হাওড়া, পূর্ব মেদিনীপুর, নদিয়ায় ৮০ থেকে ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত দমকা ও ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে।

    বাঁধ ভাঙার আশঙ্কা

    আলিপুর আবহাওয়া দফতরের  (IMD) পূর্বাঞ্চলীয় অধিকর্তা সোমনাথ দত্ত জানিয়েছেন, আগামিকাল, রবিবার মাঝরাতে সাগর আইল্যান্ড থেকে বাংলাদেশের খেপুপাড়ার মাঝে সুন্দরবনের আছড়ে পড়বে ঘূর্ণিঝড় রেমাল (Cyclone Remal)। দুর্যোগের আশঙ্কা সুন্দরবনের উপকূলে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় ক্ষতির আশঙ্কা বেশি। ১০০ থেকে ১২০ কিলোমিটার গতিবেগে ঝড় এবং প্রবল বৃষ্টির আশঙ্কা।  এর ফলে দিঘা সহ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন উপকূলবর্তী এলাকায় সমুদ্রের বাঁধ ভাঙার আশঙ্কাও রয়েছে। জলোচ্ছ্বাসের ফলে সমুদ্রের জল উপচে পড়ে বাঁধ ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Weather Update: দুপুরেই নামল সন্ধ্যা! ঝোড়ো হাওয়া, সঙ্গে বৃষ্টি শহরজুড়ে, ভিজবে আরও চার জেলা

    Weather Update: দুপুরেই নামল সন্ধ্যা! ঝোড়ো হাওয়া, সঙ্গে বৃষ্টি শহরজুড়ে, ভিজবে আরও চার জেলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার বারবেলাতেই বিকেলবেলা শহর কলকাতায়। আকাশ কালো করে ঝেঁপে বৃষ্টি নামল কলকাতা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকায়। এবার দক্ষিণবঙ্গের আরও চার জেলায় আগামী কয়েক ঘণ্টায় ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update) দিল হাওয়া অফিস। ভিজতে পারে নদিয়া, হাওড়া, হুগলি এবং পূর্ব বর্ধমান। কলকাতা-সহ রাজ্যের সর্বত্রই আগামী সোমবার পর্যন্ত ঝড়বৃষ্টি চলবে বলে জানিয়েছেন আবহবিদেরা। বৃষ্টি হবে হালকা থেকে মাঝারি পরিমাণ। 

    কোথায় কোথায় বৃষ্টি

    হাওয়া অফিস সূত্রে (Weather Update) খবর, আগামী দুই থেকে তিন ঘণ্টার মধ্যে সন্ধ্যের আগেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে হাওড়া এবং হুগলিতেও। এই দুই জেলায় ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতা। বজ্রপাতের সময়ে সাধারণ মানুষকে নিরাপদ স্থানে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আবহাওয়া দফতর বলছে জোড়া নিম্নচাপ অক্ষরেখা রয়েছে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে। এর মধ্যে একটি অক্ষরেখা বিহার থেকে ওড়িশা পর্যন্ত গিয়েছে। সেটি ঝাড়খণ্ড থেকে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে গিয়েছে। অন্যদিকে  পূর্ব-পশ্চিম অক্ষরেখা রাজস্থান থেকে অসম পর্যন্ত গিয়েছে। এটি মধ্যপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ডের পাশাপাশি বাংলার উপর দিয়েও গিয়েছে। এর প্রভাবেই বৃষ্টি হচ্ছে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ।

    আরও পড়ুন: আজ জাতীয় প্রযুক্তি দিবস, ভারতে এই দিনের গুরুত্ব অপরিসীম, জানুন ইতিহাস

    ঝোড়ো হাওয়ার দাপট

    আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানিয়েছে, শনিবার দক্ষিণবঙ্গে ছয় জেলায় ঝোড়ো বাতাসের তীব্রতা বেশি থাকবে। ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার গতিবেগে ঝোড়ো হাওয়ার দেখা মিলতে পারে। দুই জেলায় রয়েছে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। কালবৈশাখীর মতো পরিস্থিতিরও সৃষ্টি হতে পারে বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, পূর্ব মেদিনীপুর উত্তর ২৪ পরগনা ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায়। তবে মঙ্গলবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ ধীরে ধীরে কমে আসবে বলে জানাচ্ছে মৌসম ভবন। ফের ঊর্ধ্বমুখী হবে পারদ। দক্ষিণবঙ্গের মতো উত্তরেও আগামী সোমবার পর্যন্ত ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। তবে সেখানে হাওয়ার বেগ তুলনামূলক কম থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Weather Update: সোমবার পর্যন্ত বৃষ্টি রাজ্যে, কলকাতা ছাড়া আরও আট জেলায় কালবৈশাখীর পূর্বাভাস

    Weather Update: সোমবার পর্যন্ত বৃষ্টি রাজ্যে, কলকাতা ছাড়া আরও আট জেলায় কালবৈশাখীর পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকাল থেকেই শহরের আকাশে মেঘ-রোদের লুকোচুরি চলছে। বেলা বাড়তেই বৃষ্টি নামল কলকাতার (Rain in Kolkata) বিভিন্ন প্রান্তে। বৃষ্টির হাত ধরে স্বাভাবিকের নীচে নেমে এসেছে পারদও। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস (Weather Update), শুক্রবারও দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলারই বিস্তীর্ণ অংশে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হতে পারে। রাজ্যের ৯টি জেলায় কালবৈশাখীর জন্য কমলা সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস।

    নয় জেলায় কালবৈশাখী

    গত সোমবার থেকে প্রায় প্রতিদিনই বৃষ্টি হচ্ছে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায়। আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানাচ্ছে, আজ শুক্রবারও শহর কলকাতা সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় দিনভর আকাশ মূলত মেঘলাই থাকবে। হতে পারে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি। এক্ষেত্রে হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, এদিন কলকাতা সহ রাজ্যের প্রায় সমস্ত জেলাতেই থাকছে ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা। যে নয় জেলায় কালবৈশাখীর সতর্কতা জারি হয়েছে, সেগুলি হল কলকাতা, দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া এবং দুই বর্ধমান। এই জেলাগুলির কোনও কোনও অংশে ঘণ্টায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বইতে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ঝড়ের সঙ্গেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ভারী বৃষ্টি হতে পারে। দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতে শুক্রবার ঝোড়ো হাওয়ার গতিবেগ হতে পারে ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার।

    উত্তরবঙ্গেও বৃষ্টি

    শুধু দক্ষিণবঙ্গ নয়, উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও এদিন থাকছে বৃষ্টির সম্ভাবনা। আবহাওয়া দফতর বলছে, আগামী রবিবার পর্যন্ত উত্তরঙ্গের সমস্ত জেলাতেই থাকছে ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা। উত্তরবঙ্গেও বৃষ্টির সঙ্গে কোথাও কোথাও কোথাও ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে বয়ে যেতে পারে দমকা হাওয়া। আলিপুর আবহাওয়া দফতর বলছে, এদিন মালদায় ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি থাকছে। হাওয়ার বেগ হতে থাকতে পারে ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার। হাওয়া অফিসের তরফে মালদা এবং উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আজ অক্ষয় তৃতীয়া, জানুন সারা দিনে শুভ মুহূর্ত, কখন করবেন লক্ষ্মী-আরাধনা?

    কেন বৃষ্টি

    আবহাওয়ার (Weather Update) এই পরিস্থিতির জন্য ঘূর্ণাবর্তকে দায়ী করেছেন আবহবিদেরা। বাংলাদেশ এবং পার্শ্ববর্তী এলাকায় এই মুহূর্তে একটি ঘূর্ণাবর্ত রয়েছে, যা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ০.৯ কিলোমিটার উপরে অবস্থান করছে। এ ছাড়া উত্তর-পূর্ব রাজস্থান থেকে দক্ষিণ অসম পর্যন্ত একটি অক্ষরেখা বিস্তৃত। যার প্রভাবে বঙ্গোপসাগর থেকে প্রচুর জলীয় বাষ্প প্রবেশ করছে গাঙ্গেয় বাংলায়। তাতেই ঝড়বৃষ্টির অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। লাগাতার বৃষ্টির জেরে অনেকটাই কমেছে তাপমাত্রা। হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, শুক্রবার কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ৩.৭ ডিগ্রি কম। পাশাপাশি দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২১.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ৪.৯ ডিগ্রি কম।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: বৃষ্টিতে ভিজবে শহর, পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের

    Weather Update: বৃষ্টিতে ভিজবে শহর, পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে তীব্র গরম থেকে মুক্তির অপেক্ষায় রাজ্যবাসী। রবিবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে পরশুর পর থেকে তাপপ্রবাহের কবলের বাইরে চলে যাবে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলা। দহনজ্বালা থেকে মুক্তি পাবে দক্ষিণবঙ্গ। এতদিনে স্বস্তির খবর দিল আবহাওয়া (Weather Update) দফতর। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, সোমবার রাজ্যের সব জেলায় বৃষ্টির (Rain fall) সঙ্গে বইবে ঝোড়ো হাওয়া। পূর্ব মেদিনীপুর, দুই ২৪ পরগনায় আগামিকাল বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। রবিবার কলকাতাতেও বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে হাওয়া অফিস। 

    কোথায় কোথায় বৃষ্টির পূর্বাভাস? (Weather Update) 

    সোমবার থেকে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় হালকা থেকে মাঝারি মাত্রায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হবে। বৃষ্টি চলতে পারে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও শনিবার থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update) দেওয়া হয়েছে। হাওড়া, হুগলি ছাড়াও পশ্চিমের জেলাগুলিতে ঘণ্টায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে হাওয়া বইতে পারে বলে জানানো হয়েছে। শুক্রবার থেকেই হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে রাজ্যের উপকূলবর্তী দুই জেলা পূর্ব মেদিনীপুর, দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং উত্তর ২৪ পরগনায়। 

    দহনজ্বালা থেকে মুক্তি দক্ষিণবঙ্গে 

    আবহাওয়া দফতর মনে করছে, এই বৃষ্টির জেরে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা এক ধাক্কায় ২ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত নামতে পারে। তবে এখনই নিস্তার মিলবে না ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া ও বীরভূমে। শনিবার পর্যন্ত চলবে তীব্র তাপপ্রবাহ। কিন্তু রবিবারের পর গোটা রাজ্যেই ৪০ ডিগ্রির নীচে নামবে পারদ (Weather Update)। এমনই জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। 

    আরও পড়ুন: গিলগিট বালতিস্তানে ভয়াবহ দুর্ঘটনা! খাদ থেকে বাস গড়িয়ে মৃত ২০, আহত ২১

    শহরের আবহাওয়ার আপডেট (Weather Update) 

    কলকাতায় (Kolkata) শুক্রবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিক তাপমাত্রার থেকে যা ৩.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ৪ ডিগ্রি বেশি। বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৯.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিক তাপমাত্রার থেকে ৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। আগামী ২৪ ঘণ্টায় কলকাতা শহরে তাপমাত্রা থাকবে ৩০ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে।

    তবে এই বৃষ্টি তাপপ্রবাহ কে পরবর্তী কতদিন ঠেকিয়ে রাখতে পারবে সেটা এখনই বলা সম্ভব নয়। সেটা সম্পূর্ণ নির্ভর করছে উষ্ণ এবং জলীয় হাওয়ার সংঘাতে কতটা ঘন মেঘ তৈরি হচ্ছে তার ওপর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Bankura Weather: বাঁকুড়ায় তাপমাত্রা হাফসেঞ্চুরির পথে, আবহাওয়া দফতর জারি করল হাই-অ্যালার্ট

    Bankura Weather: বাঁকুড়ায় তাপমাত্রা হাফসেঞ্চুরির পথে, আবহাওয়া দফতর জারি করল হাই-অ্যালার্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরমের ঝোড়ো ব্যাটিং অব্যাহত। কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যদিকে লাল মাটির দেশের অবস্থা আরও বেহাল। বাঁকুড়ার (Bankura Weather) তাপমাত্রা ৪৪ ডিগ্রি পার করেছে ইতিমধ্যেই। সকাল থেকেই হুহু করে বেড়েছে পারদ। বর্ষার কোনও খবর নেই আগামী সাতদিনে। তাপমাত্রা বৃদ্ধির এই হাল থাকলে আগামী দিনে ঘরেও টেকা দায় হয়ে উঠবে। এমতাবস্থায় বাঁকুড়ার বিভিন্ন জায়গায় মাইক প্রচার চালাচ্ছে পুলিশ। তাঁদের তরফ থেকে রাস্তার বিভিন্ন মোড়ে খোলা হয়েছে জলছত্র।

    ১০টা থেকে ৪টে পর্যন্ত রাস্তায় না বের হওয়ার পরামর্শ (Bankura Weather)

    বাঁকুড়ায় (Bankura Weather) এমনিতেই গরমে নাজেহাল মানুষ। তার উপর এদিন সকাল থেকেই এতটাই রোদের তেজ যে বাইরে বের হলেই মুখ হাত পুড়ে যাওয়ার মতন অবস্থা। গরম হলকায় চোখ মুখ পুড়ে যাওয়ার মতন অবস্থা। বাইরে বেরোলেই নিঃশ্বাস নিতে অসুবিধা অনুভব করেছেন বহু মানুষ। বাইরে বেরিয়ে অসুস্থ বোধ করেছেন অনেকে। পুলিশের তরফ থেকে জেলা জুড়ে জারি করা হয়েছে হাই এলার্ট। মাইকে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত রাস্তায় মানুষকে না বের হতে অনুরোধ করা হচ্ছে। আরও জানা গেছে গরমে বাঁকুড়ার বিভিন্ন জঙ্গলে আগুন লাগার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। বসন্ত থেকে মনসুনের আগে পর্যন্ত বাঁকুড়ার জঙ্গলে গাছের পাতা পড়া অব্যাহত থাকতে। শুকনো পাতায় আগুন লেগেছে দেখলেই দ্রুত প্রশাসনকে জানাতে অনুরোধ করা হচ্ছে পুলিশের তরফ থেকে। জঙ্গলে গিয়ে বিড়ি সিগারেট খেতে নিষেধ করা হচ্ছে স্থানীয় মানুষকে। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।

    প্রশাসনের বক্তব্য

    বিষ্ণুপুরের (Bankura Weather) এসডিও সুপ্রকাশ দাস বলেছেন, “প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে কেউ যেতে না বের হন তাঁর জন্য সকলকে অনুরোধ করা হচ্ছে। বিভিন্ন থানার পক্ষ থেকে জলছত্র খুলতে বলা হয়েছে। যে সকল পুলিশ রাস্তায় ডিউটি করছেন তাঁদের ওআরএস ও জল সঙ্গে রাখতে বলা হয়েছে। ছাতা ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। গরমের সময় জঙ্গলে আগুন লাগার সম্ভাবনা তৈরি হয়। এবারও কয়েকটি জায়গায় আগুন লক্ষ্য করা গেছে। সঙ্গে সঙ্গে নিভিয়ে ফেলা হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Electricity Crisis: এপ্রিলেই ভাঙল গত বছরের জুনের রেকর্ড! রাজ্য কি বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের মুখে?

    Electricity Crisis: এপ্রিলেই ভাঙল গত বছরের জুনের রেকর্ড! রাজ্য কি বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের মুখে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মরুশহরকে টেক্কা দিয়ে রেকর্ড গড়ছে কলকাতার গরম। পাশাপাশি বিদ্যুতের (Electricity Crisis) চাহিদা ব্যাপক আকার নিয়েছে। সিইএসসি এবং বণ্টন সংস্থার সর্বকালীন চাহিদা এখন শীর্ষে। শহর কলকাতার নাগরিকদের একটা বড় অভিযোগ, বিদ্যুৎ বিভ্রাটে ভুগতে হচ্ছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা নেই বিদ্যুৎ। চরম গরমে নাকাল মানুষের জীবন। অথচ বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার পক্ষ থেকে বিদ্যুৎ জোগানের ঘাটতি নেই বলে জানিয়েছে। কিন্তু মানুষের জীবন নাজেহাল।

    পথ অবরোধ বেলগাছিয়ায় (Electricity Crisis)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গত কাল শনিবার বিদ্যুৎ বিভ্রাট সমস্যার প্রতিবাদ জানিয়ে বেলগাছিয়া লাল ময়দান এলাকার মানুষ পথ অবরোধ করেছিলেন। সকাল সাড়ে ৮ টা নাগাদ তাঁরা বেলগাছিয়া সেতুর কাছে মূল রাস্তায় বসে প্রতিবাদ করেন। ফলে সাময়িক ভাবে রাস্তায় বেশ কিছু সময়ের জন্য যানজট হয়ে যায়। এমনকী আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে যেতে প্রবল সমস্যার মধ্যে পড়তে হয় রোগীদের। অবশেষে সকাল ৯ টার সময় পুলিশ কোনও রকম বুঝিয়ে অবরোধ তুলতে সক্ষম হয়।

    এলাকাবাসীর অভিযোগ

    এলাকার এক বাসিন্দা মহম্মদ এতেশাম নামে এক অবরোধকারী বলেন, “গত তিন দিন ধরে পরিস্থিতি একদম খারাপ। বিদ্যুৎ (Electricity Crisis) এই থাকে এই নেই। সিইএসসি-কে বার বার ফোন করেও লাভ হচ্ছে না। গত বছর এই অবস্থার সম্মুখীন হতে হয়েছিল। বিদ্যুৎ বণ্টনকারী সংস্থার তাতে কিছুই যায় আসে না। এই বছর অভিযোগ জানিয়েও কোনও লাভ হচ্ছে না। তাই মানষ রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করেছেন।” আবার বেলগাছিয়ার মিল্ক কলোনির এক বাসিন্দা অভিযোগ করে বলেন, “আমার বয়স্ক মাকে দিনে চারবার নেবুলাইজার নিতে হয়। বেলা ১১ টায় হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে যায়। নেবুলাইজারে ওষুধ তখন অর্ধেক ব্যবহার করা গিয়েছিল। পরে যতক্ষণে বিদ্যুৎ এসেছিল ততক্ষণে সেই ওষুধ ব্যবহার করার সুযোগ হয়নি। তীব্র গরমে প্রশাসনের উচিত মানুষের অসুবিধাগুলিকে নজরে রাখা।”

    রাজ্য বিদ্যুৎ সংস্থাগুলির বক্তব্য

    রাজ্য বিদ্যুৎ সংস্থাগুলির পক্ষ থেকে ডব্লউবিএসইডিসিএল জানিয়েছে, শুক্রবার রাত সাড়ে ১১ টায় বিদ্যুতের মোট চাহিদা পৌঁছেছিল ৯৯৩৫ মেগাওয়াট। যা ছিল সর্বকালীন রেকর্ড। আবার গত বছর সর্বোচ্চ চাহিদা পৌঁছেছিল ৯২০০ মেগাওয়াট। গতবারের ১৮ জুনের চাহিদা এবারে এপ্রিল মাসেই ছাপিয়ে গিয়েছে। আবার শুক্রবার ৩ টে ১৫ মিনিটে সিইএসসি সবথেকে বেশি চাহিদা ছিল ২৭২৮ মেগাওয়াট। যা এই বছরের সবথেকে বেশি চাহিদা। একই ভাবে গত বছর ১৬ জুন এই চাহিদার পরিমাণ ছিল ২৬০৬ মেগাওয়াট। তবে চাহিদা ভালো ভাবেই মেটানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে সংস্থা। তবে গরম বাড়লে বিদ্যুৎ চাহিদা বাড়বে এটাও স্বাভাবিক। ফলে গত বছরের চাহিদাকে মাথায় রেখে এই বছর কেন অতিরিক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে না তাই মানুষের মনে বড় প্রশ্ন।

    আরও পড়ুন:চাঁদিফাটা রোদে হিট স্ট্রোক এড়াতে কী কী করবেন? দেখে নিন এক নজরে

    বিদ্যুৎ মন্ত্রীর বক্তব্য

    রাজ্যের বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস জানিয়েছেন, “জোগানে (Electricity Crisis) কোনও খামতি নেই। কয়েকমাস আগে থকেই সেই দিকে আমরা নজরে রেখেছি। সিইএসসি সংস্থার সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। সমস্যা যাতে দ্রুত সমাধান হয় সেই দিকে আমরা নজর দেওয়ার চেষ্টা করব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share