Tag: weight loss

weight loss

  • Weight Loss Tips: মাত্র ২ সপ্তাহে কীভাবে কমাবেন ওজন? জেনে নিন ১০টি ঘরোয়া টোটকা

    Weight Loss Tips: মাত্র ২ সপ্তাহে কীভাবে কমাবেন ওজন? জেনে নিন ১০টি ঘরোয়া টোটকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়তি ওজন আজ এক বড় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ থেকে নিস্তার পেতে অনেকেই অনেক রকম উপায় অবলম্বন করেন। শারীরিকভাবে অনুশীলন হোক অথবা স্বাস্থ্যসম্মত ডায়েট মেনে চলা এগুলিই করতে দেখা যায় সাধারণত ওজন কমাতে। আজকে আমরা ১০টি সাধারণ টোটকার (Weight Loss Tips) বিষয়ে বলবো, এর মাধ্যমে মাত্র দু সপ্তাহতেই ওজন কমানো সম্ভব। সঠিকভাবে এই টোটকা অনুশীলন করলেই মিলবে ফলাফল, এমনটাই দাবি গবেষকদের।
     

    জানুন ১০টি টোটকা (Weight Loss Tips)…….

     

    ১) সব থেকে প্রথমে যেটা আপনাকে মেনে চলতে হবে সেটা হচ্ছে চিনি একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ যে কোন চিনি জাতীয় খাদ্য এবং পানীয় ওজন বাড়াতে সবথেকে বড় ভূমিকা নেয় এটা গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে।

    ২) গ্রিন টি পান করুন। গ্রিন টি ফ্যাট কমাতে (Weight Loss Tips) খুবই উপকারী এবং এটি আন্টি-অক্সিডেন্টও বটে।

    ৩) ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন ফাস্ট ফুড বা বেশি তৈলাক্ত জাতীয় খাবার ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।

    ৪) প্রতিদিন নিয়মিত ভাবে ১০ থেকে ১৫ মিনিট যদি হাসতে পারেন, গবেষকরা বলছেন তাহলে ১০ থেকে ৪০ ক্যালরি খরচ হয় যা ওজন কমাতে (Weight Loss Tips) একটা বড় ভূমিকা নেয় এবং এটি মর্নিং ওয়ার্ক বা জগিং এর সমতুল্য।

    ৫) নিয়মিতভাবে দেড় লিটার জল পান করুন গবেষকরা বলছেন এতে মেটাবলিজম বৃদ্ধি হয় এবং ফ্যাট কমে (Weight Loss Tips)।

    ৬) নিয়মিতভাবে শরীরচর্চা করার পরামর্শ দিচ্ছেন গবেষকরা, যদি আপনি ওজন কমাতে (Weight Loss Tips) চান তাহলে নিয়মিতভাবে আপনাকে শারীরিক অনুশীলন করতেই হবে।

    ৭) স্বাস্থ্যসম্মত ভারী খাবার অল্প পরিমাণে খান। কিন্তু খাবার কখনও এড়িয়ে চলবেন না। ওজন কমাতে (Weight Loss Tips) অনেকে খাবার এড়িয়ে চলেন এটা ঠিক নয়, বলছেন গবেষকরা।

    ৮) দিনে ঘুম একেবারেই ছেড়ে দিতে হবে এবং রাত জাগাও বন্ধ করতে হবে। কারণ গবেষকরা বলছেন যে দিনে জেগে রাত্রিতে কাজ করলে ফ্যাট কমানো (Weight Loss Tips) কঠিন হয়ে যায়।

    ৯) গবেষকরা বলছেন যে মানুষ যখন চাপের মধ্যে থাকে তখন তার মেটাবলিজম কমে যায়, তেল, শর্করা, লবণ জাতীয় খাদ্যগুলি শরীরে শোষিত হতে থাকে যার ফলে ওজন বেড়ে যায়।

    ১০) গবেষকরা বলছেন দিনে ৮ ঘন্টা ঘুম খুবই জরুরী। ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে বিছানায় শুয়ে পড়া এবং সকাল ৬টা থেকে ৭টার মধ্যে বিছানা ছেড়ে ওঠা। ওজন কমাতে (Weight Loss Tips) এবং স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন করতে এর বিকল্প নেই।

     

  • Weight Loss: সামনে পুজো ! ওজন কমাত চান? খাবার থালায় রাখুন এই সাত সবজি

    Weight Loss: সামনে পুজো ! ওজন কমাত চান? খাবার থালায় রাখুন এই সাত সবজি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তাহ পেরলেই মহালয়া। দরজায় কড়া নাড়ছে পুজো। আর পুজোর চারদিন মানেই জমিয়ে খাওয়া আর দেদার আড্ডা। রাত জেগে ঠাকুর দেখা তো মাঝেমধ্যেই সফট ড্রিঙ্কসে চুমুক। ফলে পুজোর শেষে ওজন তো বাড়বেই। তাই পুজোর আগে কয়েকটা দিন ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। অতএব লাঞ্চ বা ডিনারে রাখুন এই সবজিগুলি।

    ফুলকপি: গবেষকদের মতে ফুলকপিতে আছে সালফোরাফেন। যা এক বিশেষ ধরনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরে প্রদাহ রোধ করে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

    ব্রকলি: এই আনাজ এখন আমাদের খাবারের তালিকায় যোগ হচ্ছে। দেখতে অনেকটা ফুলকপির মতোই। স্বাদও প্রায় কাছাকাছি। তবে সবুজ রঙের এই সবজি নিজ গুণেই পরিচিত। ব্রকলিকে নিউট্রিয়েন্ট পাওয়ারহাউস বলা যেতে পারে। এর ভেতরে প্রচুর ক্যাসলিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে এবং আয়রন রয়েছে। ব্রকলিতে আছে প্রচুর ফাইবার এবং ক্যালোরি বেশ কম। তাইতো এই সবজি ওজন কমাতে ভীষণ উপকারী।

    আরও পড়ুন: রোজ ভিটামিন সি গ্রহণ করছেন? সাবধান! অতিরিক্ত ভিটামিন সি ডেকে আনতে পারে বিপদ

    পালংশাক: গাঢ় সবুজ রঙের এই শাক বিভিন্ন পুষ্টিগুণে ভরপুর। এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর আয়রন, পটাসিয়াম এবং ফাইবার। পালংশাকে ক্যালোরির পরিমাণ অত্যন্ত কম। পালং শাক শুধু যে ওজন কমাতে সাহায্য করে তাই নয়, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, হার্টের অসুখ এবং যেকোনো ধরনের ক্যানসার প্রতিরোধেও এটি বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে। 

    টোম্যাটো:  প্রায় সব রান্নাতেই টোম্যাটো ব্যবহার করা হয়। টোম্যাটোতে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লাইকোপিন। ওজন কমাতে এটি ভীষন কার্যকরী। নিয়মিত টোম্যাটো খেলে অনেক অসুখও দূরে থাকে। এটি আপনি সালাদে কিংবা সবজিতে ব্যবহার করতে পারেন।

    লঙ্কা: খাবারের সঙ্গে লঙ্কা খেলে তা ওজন কমাতে সাহায্য করে। কারণ লঙ্কায় থাকে ক্যাপসিন। যা দেহের বিপাক হার বাড়িয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

    ক্যাপসিকাম: পুষ্টিকর এই সবজিতে আছে ভিটামিন সি, ডায়েটারি ফাইবার, ভিটামিন ই, বি৬ এবং ফোলেট। রঙিন এই সবজিতে জলের পরিমাণ বেশি থাকে। ক্যাপসিকাম মেটাবলিজমের হার বাড়ায় এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।

     মিষ্টি আলু: পুড়িয়ে নিয়ে তার উপরে সামান্য লবণ ও লেবুর রস ছড়িয়ে নিন। খেতে বেশ লাগবে। মিষ্টি আলুতে প্রচুর ফাইবার এবং কমপ্লেক্স কার্ব আছে। এটি ত্বকের পক্ষেও অত্যন্ত উপকারী। আলুর বদলে আপনি মিষ্টি আলু খেতে পারেন। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Weight Loss Tips: ওজন কমাতে চান? ভুল করেও এই ৫টি কাজ কখনই করবেন না

    Weight Loss Tips: ওজন কমাতে চান? ভুল করেও এই ৫টি কাজ কখনই করবেন না

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুন্দর রোগা-পাতলা চর্বিহীন শরীর কে না চায়! কিন্তু বর্তমান যুগের ওজন বেড়ে যাওয়া এক সমস্যায় পরিণত হয়েছে। আবার এখন তো চিকিৎসকরাও সুস্থ থাকার জন্য রোগা হতে বলেন। কিন্তু রোগা হওয়ার চক্করে অনেকেই ভুল পদ্ধতিতে ডায়েট করে থাকেন। অনেকে রোগা হতে এতটাই মরিয়া হয়ে ওঠে যে তারা না খেয়ে, উপোস করে বা খাওয়ার স্কিপ করে স্লিম আর ফিট হতে চায়। আর এখানেই আপনারা করে বসেন সবচেয়ে বড় ভুল। এ ভাবে অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে গিয়ে অনেকেই নিজেদের শরীরের চূড়ান্ত ক্ষতি করে ফেলেন। ফলে অনেক সময় ওজন কমার বদলে বাড়তে শুরু করে। আপনার বয়স যদি ৩০ বছরের বেশি হয় সেক্ষেত্রে এই বিষয়ে আরও বেশি সতর্ক থাকা উচিত। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক,  ওজন কমাতে যে ৫টি কাজ কখনোই করবেন না।

    ওজন কমানো শুধুমাত্র লক্ষ্য করা উচিত নয়

    ওজন কমানো মানেই শুধু কিলো কমানো নয়। অনেকে চিকিৎসকদের পরামর্শ না মেনেই ডায়েট চার্ট তৈরি করেন যার ফলে হিতে বিপরীত হয়। এমনকি খাবার না খেয়ে অনেকেই জল খেয়ে থাকেন, সেক্ষেত্রে শরীরে জলের জন্যও বেড়ে যায় শরীরের ফোলা ভাব।

    প্রয়োজন মত ক্যালোরি না খাওয়া

    ওজন কমানো মানে না খেয়ে থাকা নয়। পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালোরিযুক্ত খাবার খেয়ে এরপর শরীরচর্চা করে ক্যালোরি কমানো উচিত। কম ক্যালোরি যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত।

    আরও পড়ুন: প্রাণঘাতী রোগ থেকে মুক্তি পেতে চান? প্রতিদিনের ডায়েটে রাখুন দানা শস্য বা হোল গ্রেন

    ব্যায়াম না করা

    ব্যায়াম সবসময় ওজন কমানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। পেশীর পাশাপাশি চর্বি কমানোর জন্য প্রতিদিন ব্যায়াম করা ভাল। এটি আপনাকে আপনার বিপাক এবং হজমকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করে।

    কম ফ্যাটযুক্ত খাবার খাওয়া

    ওজন কমানোর ক্ষেত্রে কম চর্বিযুক্ত খাবার খেলে কখনোই রোগা হওয়া সম্ভব নয়। তারা কখনই আপনাকে ওজন কমাতে সাহায্য করবে না, বিশেষ করে যখন আপনার বয়স যদি ৩০-এর ওপরে থাকে। সবধরণের খাবারই খাওয়া উচিত কিন্তু পর্যাপ্ত পরিমাণে।

    প্রোটিন জাতীয় খাবার না খাওয়া

    আপনার প্রতিদিনের খাবারে পুষ্টি পাওয়ার জন্য সমস্ত রকম খাবারের ভারসাম্য থাকা উচিত। পর্যাপ্ত প্রোটিন না খাওয়া কখনই ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে না। প্রোটিন ক্ষিদে কমাতে সাহায্য করে, আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পূর্ণ বোধ করে, পেশী ভর রক্ষা করে এবং এমনকি বিপাকীয় হার বাড়ায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Weight Loss: ভাত খেয়েও ওজন কমাতে চান? জেনে নিন এই পাঁচটি টিপস

    Weight Loss: ভাত খেয়েও ওজন কমাতে চান? জেনে নিন এই পাঁচটি টিপস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাত (Rice) খেয়েও আবার ওজন (Weight) কমানো যায় না-কি! তাই অনেকেই ওজন কমাতে ভাত খাদ্যকতালিকায়(Diet) রাখেন না। তবে পুষ্টিবিদদের মতে, ভাতে অনেক পুষ্টিগুণ আছে। ভাত খেলে ওজন বেড়ে যায় একথা অনেকে বললেও বিষয়টি একেবারেই সত্যি নয়। কারণ ভাত খেয়েও ওজন কমানো যায়। সেক্ষেত্রে পরিমিত ভাত ও এর সঙ্গে কী খাচ্ছেন, সে বিষয়ে বিশেষ নজর রাখতে হবে।

    আরও পড়ুন: এই ৫ ভারতীয় সুপারফুড, যা আপনাকে করতে পারে রোগমুক্ত

    সবারই জানা দরকার, ভাত ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবার ও এতে খুব কম পরিমাণে ফ্যাট থাকে। এটি একটি সহজপাচ্য কার্বোহাইড্রেটও(Carbohydrate), যা সহজেই হজম হয়ে যায়। তাছাড়াও  মানুষের ক্যালোরির বেশী শতাংশই শর্করাজাতীয় খাবার থেকেই আসে। যা পূরণ করে ভাত। এছাড়া ভাত খেলে পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে। পুষ্টিবিদরা ওজন কমানোর জন্য সাধারণত ভাত মেপে খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। ভাত খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দিলেই ওজন বাড়ার সমস্যাও অনেকটা কমে যায়। কীভাবে ভাত খেয়েও ওজন কমাবেন, তার জন্য এই পাঁচটি টিপস মেনে চলুন..

    আরও পড়ুন: জেনে নিন অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

    ১)আপনাকে আপনার খাদ্যতালিকায় ভাতের পরিমাণ কমিয়ে সবজির পরিমাণ বাড়ানো উচিত। ভাতের পরিমাণ কমিয়ে তার জায়গায় স্যালাড ও বেশ কিছু তরকারি পাতে রাখুন। তাতে আপনার পেটও ভরা থাকবে সঙ্গে আপনার শরীরে ফাইবারের পরিমাণও ঠিক থাকবে।

    ২)আপনি সরাসরি ভাত না খেয়ে খিচুড়ি করেও খেতে পারেন। ফলে আপনার শরীরে প্রোটিনের পরিমাণও ঠিক থাকবে এবং এতে নয় প্রকারের অ্যামিনো অ্যাসিড (Amino Acid) থাকে যা আপনার শরীরকে ফিট রাখতে সাহায্য করে।

    ৩)আপনি আপনার ডায়েটে বাসমতি চালের ভাত রাখতে পারেন। তবে সেটির পরিমাণ অল্প হতে হবে।

    ৪)ভাত খেতে চাইলে সেটি অবশ্যই একটি ছোট বাটির পরিমাপ মত খাওয়া উচিত।

    ৫)ভাতের সঙ্গে যদি বেশি পরিমাণে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে পারেন, তা হলে ওজন কমানো আরও সহজ হবে।

    আরও পড়ুন: হঠাতই ওজন কমছে বা বাড়ছে! হতে পারে আপনি অজানা রোগে আক্রান্ত

LinkedIn
Share