Author: pranabjyoti

  • US Military Aircraft: ১০৪ অবৈধ অভিবাসী নিয়ে অমৃতসরে এল মার্কিন সামরিক বিমান, এরপর কী?

    US Military Aircraft: ১০৪ অবৈধ অভিবাসী নিয়ে অমৃতসরে এল মার্কিন সামরিক বিমান, এরপর কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০৪ জন অবৈধ অভিবাসী নিয়ে অমৃতসরের (Amritsar) শ্রী গুরু রামদাসজি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করল একটি মার্কিন সামরিক বিমান (US Military Aircraft)।

    অবতরণ করল মার্কিন সামরিক বিমান (US Military Aircraft)

    বুধবার ১.৫৫ মিনিটে বিমানটি অবতরণ করেছে। এদিন যাদের ভারতে ফেরত পাঠানো হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ৩০ জন পাঞ্জাবের, ৩৩ জন হরিয়ানার ও গুজরাটের। মহারাষ্ট্র ও উত্তরপ্রদেশে তিনজন করেও রয়েছেন। রয়েছেন চণ্ডীগড়ের দুজনও। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ ও যাচাই-বাছাইয়ের পর প্রশাসন তাদের পাঞ্জাব ও হরিয়ানায় নিজেদের বাড়িতে ফেরানোর ব্যবস্থা করেছে। এদিন যাঁদের ভারতে ফেরত পাঠানো হয়েছে, তাঁদের পরিবারের কেউই তাঁদের নিতে বিমানবন্দরে আসেননি।

    ট্রাম্প প্রশাসনের উদ্যোগ

    প্রসঙ্গত, মার্কিন সামরিক বিমান সি-১৭-তে করে ট্রাম্প প্রশাসন ভারতে ফেরত পাঠাল প্রথম দফার অবৈধ অভিবাসীদের। ২০ জানুয়ারি ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেন ট্রাম্প। তার পরেই দেশটির আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলি অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করা শুরু করে। অনেক পাঞ্জাবি, যারা লাখ লাখ টাকা খরচ করে “ডাঙ্কি রুট” বা অন্যান্য অবৈধ উপায়ে আমেরিকায় প্রবেশ করেছিলেন, মূলত তাঁদেরই তাড়াচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন।

    অপরাধের রেকর্ড থাকলে পাঠানো হচ্ছে ডিটেনশন সেন্টারে

    জানা গিয়েছে, পাঞ্জাব পুলিশ ও ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো যৌথভাবে পরীক্ষা চালাচ্ছে। যাঁদের বিরুদ্ধে কোনও অপরাধমূলক অতীত বা রেকর্ড নেই, তাঁদেরকে সঙ্গে সঙ্গেই চলে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে (US Military Aircraft)। তবে, যাঁদের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক রেকর্ড রয়েছে, পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য তাঁদের নিয়ে যাওয়া হবে ডিটেনশন সেন্টারে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই সংশ্লিষ্ট রাজ্যের যাচাই প্রক্রিয়া চলছে। আমেরিকা থেকে যাঁদের ফেরত পাঠানো হয়েছে, তাঁদের অফিসিয়াল নিশ্চিতকরণের জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে। প্রসঙ্গত, এর আগে বিভিন্ন প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছিল, মার্কিন সামরিক বিমানে করে ভারতে পাঠানো হচ্ছে ২০৫ জন অবৈধ অভিবাসী। আমেরিকা থেকে ভারতে এই প্রথম পাঠানো হল অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের ব্যাচ।

    প্রেসিডেন্ট পদে বসার পর থেকেই মার্কিন মুলুকে বসবাসকারী অবৈধ অভিবাসীদের স্বদেশে ফেরত পাঠাতে উদ্যোগী হয়েছেন ট্রাম্প। এই অভিবাসীদের চিহ্নিত করে ধরপাকড়ও শুরু করেছে মার্কিন প্রশাসন। ইতিমধ্যেই আমেরিকায় (Amritsar) বসবাসকারী বেশ কয়েকটি দেশের অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত পাঠাতে শুরু করেছে আমেরিকা। তার মধ্যে রয়েছে ভারতও (US Military Aircraft)।

  • Gyan Bharatam Mission: পান্ডুলিপি সংরক্ষণে ‘জ্ঞান ভারতম মিশন’ চালুর কথা কেন্দ্রীয় বাজেটে, কেন তাৎপর্যপূর্ণ

    Gyan Bharatam Mission: পান্ডুলিপি সংরক্ষণে ‘জ্ঞান ভারতম মিশন’ চালুর কথা কেন্দ্রীয় বাজেটে, কেন তাৎপর্যপূর্ণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় বাজেটে ঘোষণা করা হয়েছে ‘জ্ঞান ভারতম মিশন’ চালুর কথা। ২০২৫-’২৬ অর্থবর্ষে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন এই মিশন চালুর কথা ঘোষণা করেন (Indias Ancient Knowledge)। এই মিশনে এক কোটি পান্ডুলিপি সংরক্ষণ ও নথিভুক্ত করা হবে (Gyan Bharatam Mission)। এই উদ্যোগটি ভারতের বিশাল বৌদ্ধিক ঐতিহ্যকে রক্ষা ও সমৃদ্ধ করার উদ্দেশ্যে গৃহীত হয়েছে। এটি প্রাচীন জ্ঞানকে আধুনিক শিক্ষা ও প্রযুক্তির সঙ্গে সংযুক্ত করার মোদি সরকারের বৃহত্তর দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

     কী বললেন সীতারামন? (Gyan Bharatam Mission)

    শনিবার বাজেট বক্তৃতায় সীতারামন বলেন, “আমাদের পান্ডুলিপি ঐতিহ্যের সমীক্ষা, নথিভুক্তকরণ এবং সংরক্ষণের জন্য জ্ঞান ভারতম মিশন চালু করা হবে। এটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, জাদুঘর, গ্রন্থাগার এবং ব্যক্তিগত সংগ্রাহকদের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করে এক কোটি পান্ডুলিপি অন্তর্ভুক্ত করবে।”  সীতারামন এও ঘোষণা করেন, ভারতীয় জ্ঞানতন্ত্রের জন্য একটি জাতীয় ডিজিটাল ভান্ডার স্থাপন করা হবে, যা জ্ঞান বিনিময়ের সুযোগ করে দেবে। নয়া এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত বলেন, “২০২৫ সালের বাজেট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভারতের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও সভ্যতাগত উত্তরাধিকারের সংরক্ষণ ও প্রচারের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।”

    শেখাওয়াতের বক্তব্য

    তিনি (Gyan Bharatam Mission) বলেন, “একটি নতুন কেন্দ্রীয় খাত প্রকল্প, ‘জাতীয় পান্ডুলিপি মিশন’ বা ‘জ্ঞান ভারতম মিশন’, আমাদের পান্ডুলিপি ঐতিহ্যের সমীক্ষা, দলিলীকরণ ও সংরক্ষণের জন্য চালু করা হয়েছে। এর মধ্যে ১ কোটিরও বেশি পান্ডুলিপি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ভারতীয় জ্ঞান ব্যবস্থার একটি জাতীয় ডিজিটাল সংগ্রহশালা প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এটি প্রমাণ করে যে আমাদের সরকার আমাদের ‘বিরাসত’ রক্ষার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যাতে আমরা ‘বিকশিত ভারত’-এর পথে এগিয়ে যেতে পারি।”

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার পর থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশাসন ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থাকে পুনর্গঠনের জন্য বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়েছে। এই প্রচেষ্টাগুলির মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল ২০২০ সালে চালু হওয়া ‘জাতীয় শিক্ষা নীতি’, এটি ভারতীয় সংস্কৃতির মূল্যবোধ ও জ্ঞানকে শিক্ষাব্যবস্থার সঙ্গে সমন্বিত করার লক্ষ্য নিয়েছে (Indias Ancient Knowledge)। এই নীতির সমর্থনে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে ‘ভারতীয় জ্ঞান পরম্পরা বিভাগ’ প্রতিষ্ঠা করে (Gyan Bharatam Mission)।

  • Mahakumbh 2025: “সনাতন ধর্ম নিরাপদে থাকলে ভারতও নিরাপদে থাকবে”, বললেন যোগী

    Mahakumbh 2025: “সনাতন ধর্ম নিরাপদে থাকলে ভারতও নিরাপদে থাকবে”, বললেন যোগী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যদি সনাতন ধর্ম নিরাপদে থাকে, তবে ভারতও নিরাপদে থাকবে।” মঙ্গলবার কথাগুলি বললেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। এর আগে সনাতন ধর্মকে বটবৃক্ষের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন তিনি (Mahakumbh 2025)। বলেছিলেন, “সারা বিশ্বে অসংখ্য সম্প্রদায় থাকতে পারে, তাঁদের উপাসনাবিধিও আলাদা আলাদা হতে পারে। কিন্তু ধর্ম একটাই। সেটা হল সনাতন ধর্ম। ভারতে নিষ্ঠা ও আস্থার দিক দিয়ে সকলেই সনাতন ধর্মের সঙ্গে জুড়ে রয়েছে।”

    সুরক্ষিত ভারত (Mahakumbh 2025)

    তিনি এও বলেছিলেন, “মনে রাখবেন, ভারত যদি সুরক্ষিত থাকে, তাহলে আমরা সকলে সুরক্ষিত থাকব। দেশের ওপর কোনও সংকট এলে, তা সনাতন ধর্মের ওপর পড়বে। তা যদি হয়, তবে কোনও সম্প্রদায় নিজেদের সুরক্ষিত ভাববেন না। বিপদ সবার ওপর আসবে। ফলে সকলে একজোট হয়ে থাকুন।” এদিন সন্ধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী মহাকুম্ভের সেক্টর ৬-এ জগৎগুরু রামানন্দাচার্য স্বামী রাম ভদ্রাচার্যের শিবির পরিদর্শন করেন। সেখানেই ভাষণ দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “কিছু লোক সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। তবে কোনো মারীচ বা সুবাহু সনাতন ধর্মের এক বিন্দুও ক্ষতি করতে পারবে না।” তিনি বলেন, “সনাতন ধর্ম লাখ লাখ সাধুদের দ্বারা সুরক্ষিত এবং একে শত্রুদের দ্বারা কখনওই টলানো সম্ভব নয়।”

    অখণ্ড ভারত সংকল্প মহাযজ্ঞ

    এদিন মুখ্যমন্ত্রী ১৫১ কুণ্ডি অখণ্ড ভারত সংকল্প মহাযজ্ঞে অংশ নেন। তিনি জানান, ইতিমধ্যেই প্রায় ৩৮ কোটি ভক্ত ত্রিবেণী সঙ্গমে পবিত্র স্নান (Mahakumbh 2025) করেছেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “মহাকুম্ভ সারা বিশ্বের ভক্তদের জন্য এক ডিভাইন অভিজ্ঞতা এনে দিয়েছে। তাদের সামনে সনাতন ধর্মের আধ্যাত্মিক মহিমার এক ঝলক তুলে ধরেছে।” যোগী বলেন, “এরা সেই একই মানুষ, যারা রাম জন্মভূমির বিরোধিতা করেছিল এবং কুম্ভ মেলার তাৎপর্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল। তারা কোভিড-১৯ অতিমারির সময় পরীক্ষার, চিকিৎসার এবং টিকাকরণেরও বিরোধিতা করেছিল।”

    এর পরেই তিনি বলেন, “যদি সনাতন ধর্ম নিরাপদ থাকে, তবে ভারত নিরাপদ থাকবে। যদি ভারত নিরাপদ থাকে, তবে মানবতাও নিরাপদ থাকবে।” মুখ্যমন্ত্রী (Yogi Adityanath) বলেন, “এই অনুষ্ঠান (মহাকুম্ভ স্নান) মহাশিবরাত্রি পর্যন্ত, অর্থাৎ ২৬শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে। ইতিমধ্যেই তিনটি অমৃতস্নান হয়েছে। সকল আখড়া ও ধর্মীয় নেতারা ত্রিবেণী সঙ্গমে পবিত্র স্নান (Mahakumbh 2025) করেছেন।”

  • Dattatreya Hosabale: “ঔপনিবেশিক কাঠামোর কারণে ভারতের প্রাচীন শিক্ষাব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে”, বললেন হোসাবলে

    Dattatreya Hosabale: “ঔপনিবেশিক কাঠামোর কারণে ভারতের প্রাচীন শিক্ষাব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে”, বললেন হোসাবলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “লর্ড মেকলের চাপিয়ে দেওয়া ঔপনিবেশিক কাঠামোর কারণে ভারতের প্রাচীন শিক্ষাব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।” কথাগুলি বললেন আরএসএস (RSS) সরকারের সাধারণ সম্পাদক দত্তাত্রেয় হোসাবলে (Dattatreya Hosabale)। ভারতের বৈদিক শিক্ষা ব্যবস্থা, ঐতিহ্য ও মূল্যবোধের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার ওপরও জোর দেন তিনি। তাঁর মতে, এটি দেশের জ্ঞান-প্রবাহের অংশ।

    কী বললেন দত্তাত্রেয় (Dattatreya Hosabale)

    বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ রাজীব মালহোত্র ও সহ-লেখক বিজয়া বিশ্বনাথন রচিত “হু ইজ রেইজিং ইয়োর চিলড্রেন” গ্রন্থের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন দত্তাত্রেয়। অনুষ্ঠানের আয়োজন হয়েছিল বিবেকানন্দ ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনে। তিনি ভারতের দেশীয় শিক্ষা ব্যবস্থাকে পুনরুদ্ধারের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। এর পরেই তিনি বলেন, লর্ড মেকলের চাপিয়ে দেওয়া ঔপনিবেশিক কাঠামোর কারণে ভারতের প্রাচীন শিক্ষাব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

    “ধর্মযোদ্ধা”

    সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে হোসাবলে (Dattatreya Hosabale) বলেন, “বিগত কয়েক দশকে ভারতের জ্ঞান-ঐতিহ্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কিছু নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তি যাঁরা আদতে “ধর্মযোদ্ধা”, বৈদিক শিক্ষা ব্যবস্থার পুনর্জাগরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।” বইটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, “এটি ঐতিহ্যগত জ্ঞান ও ঐতিহাসিক প্রমাণের ওপর ভিত্তি করে লেখা একটি সুচিন্তিত গবেষণা।” এই বাইটি ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থায় ইতিবাচক অবদান রাখবে এবং নতুন শিক্ষানীতির লক্ষ্যগুলির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।

    হোসাবলে ভারতের শিক্ষাব্যবস্থা ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে দুর্বল করতে আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টার বিষয়ে সতর্ক করেন। তবে, তিনি উল্লেখ করেন যে, রাজীব মালহোত্রা ও বিজয়া বিশ্বনাথনের মতো চিন্তাবিদরা সক্রিয়ভাবে এই প্রভাবগুলোর মোকাবিলা করছেন এবং সত্য উন্মোচন করছেন। তিনি বলেন, “বৈদিক শিক্ষার সমৃদ্ধ জ্ঞান ভারতের সমাজ ও পারিবারিক কাঠামোকে শক্তিশালী করে দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।”

    অনুষ্ঠান চলাকালীন লেখকরা উপস্থিত দর্শকদের সঙ্গে একটি প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন এবং ভারতের দেশীয় জ্ঞান ব্যবস্থা সংরক্ষণ ও প্রচারের জন্য (RSS) তাঁদের গবেষণা ও প্রচেষ্টাকে অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দেন (Dattatreya Hosabale)।

  • Criminal Organisation: ট্রাম্প জমানায় অতীত ইউএসএআইডি, স্বস্তির শ্বাস ফেলছে ভারত

    Criminal Organisation: ট্রাম্প জমানায় অতীত ইউএসএআইডি, স্বস্তির শ্বাস ফেলছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউএসএআইডি একটি অপরাধমূলক সংস্থা (Criminal Organisation)। এই সংস্থারই শেষ সময় ঘনিয়ে এসেছে। এই বার্তা দিয়েছিলেন ধনকুবের ইলন মাস্ক স্বয়ং। তিনি এখন ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনে ডিওজিই-র নেতৃত্ব দিচ্ছেন। গত ২০ জানুয়ারি ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন ট্রাম্প।

    ট্রাম্পের পদক্ষেপ (Criminal Organisation)

    প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ট্রাম্প বিতর্কিত ইউনাইটেড স্টেটস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টের (ইউএসএআইডি) বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছেন। এই প্রক্রিয়ায় বেশ কয়েকজন কর্তাকে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। বরখাস্ত করা হয়েছে কন্ট্রাক্টরদের। ট্রাম্প প্রশাসন যখন বৈদেশিক সহায়তার ওপর স্থগিতাদেশ জারি করে, তখন স্বাধীন এই সংস্থার ওয়েবসাইটও অফলাইনে চলে যায়। রিপাবলিকান পার্টির নেতা ট্রাম্প ইউএসএআইডির সবচেয়ে বড় সমালোচক। তিনি বলেন, “এটি কিছু উগ্র পাগলদের দ্বারা পরিচালিত হয়েছে। আমরা তাদের বের করে দিচ্ছি (USAID)।”

    হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদন

    ২০১৭ সালে হেরিটেজ ফাউন্ডেশন দ্বারা প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, বারাক ওবামা (প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট) প্রশাসনের সময় ইউএসএআইডি বামপন্থী বিলিয়নিয়ার জর্জ সরোসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছিল। তাদের মূল উদ্দেশ্যই ছিল একাধিক দেশে তাদের চরমপন্থী অ্যাজেন্ডা প্রচার করা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, “গত আট বছরে সরোস, তাঁর প্রতিষ্ঠিত ওপেন সোসাইটি ফাউন্ডেশন এবং তাদের বহু ছোট সহযোগী সংগঠন ইউএসএআইডির মাধ্যমে মার্কিন করদাতাদের অর্থ পেয়েছে এবং ইউএসএআইডি ওপেন সোসাইটিস ফাউন্ডেশনকে তার সহায়তা কার্যক্রমের প্রধান রূপায়ণকারী করেছে।”

    ভারত-বিরোধী প্রচারে অর্থায়ন

    অবশ্য এটি কোনও গোপন বিষয় নয়। সরোস বহু ভারতবিরোধী প্রচারে অর্থায়ন করেছেন। তিনি দেশে একটি “কালার রিভোলিউশন” (বর্ণ বিপ্লব) সৃষ্টির চেষ্টা করছেন। সরোস আদানি গ্রুপের উত্থান নিয়েও অসন্তুষ্ট ছিলেন। তিনি গৌতম আদানির বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন। তিনি বলেছিলেন, মোদি এবং আদানি ঘনিষ্ঠ মিত্র। তাদের ভাগ্য পরস্পরের সঙ্গে জড়িত। তিনি আরও বলেছিলেন, আদানি স্টক মার্কেটে তহবিল সংগ্রহের চেষ্টা করেছিলেন, যদিও ব্যর্থ হন। তিনি আদানিকে শেয়ার মূল্য কারসাজির অভিযোগেও অভিযুক্ত করেছিলেন, যার জেরে আদানি গ্রুপের শেয়ারের দর ধসে পড়ে (Criminal Organisation)।

    মোদিকে কটাক্ষ সরোসের

    সরোস ইউএসএআইডির সঙ্গে কাজ করেছিলেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে পুঁজিপতিদের ঘনিষ্ঠ বলে উল্লেখ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “মোদি এই বিষয়ে নীরব। কিন্তু তাঁকে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।” তাঁর আরও অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী মোদি একটি হিন্দু জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্র তৈরি করছেন। তাঁর অ্যাজেন্ডাকে এগিয়ে নিতে ভারতে তাঁর অনেক অনুগামী রয়েছেন। উদাহরণস্বরূপ, তাঁর অর্থায়নে থাকা শীর্ষ ব্যক্তিদের মধ্যে একজন হলেন অমৃতা সিং। অমৃতা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত মনমোহন সিংয়ের কন্যা (USAID)।

    প্রতিরক্ষা চুক্তি ব্যাহত

    ২০১৮ সালে সরোস একটি এনজিওকে অর্থায়ন করেছিলেন। তার জেরে ফ্রান্সের সঙ্গে ভারতের প্রতিরক্ষা চুক্তি একসময়ে বিঘ্নিত করার চেষ্টা হয়েছিল। ভারতে রাফাল যুদ্ধবিমানগুলির সরবরাহ বন্ধ করার চেষ্টা করা হয়। এই রাফাল যুদ্ধবিমান ভারতীয় বিমান বাহিনীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সরোসের ওপেন সোসাইটি ফাউন্ডেশন সোসিও-লিগ্যাল ইনফর্মেশন সেন্টারকে অর্থায়ন করেছে। এই সংস্থা দেশদ্রোহিতা আইন বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছে। ইউএসএআইডির ওয়েবসাইটে সংরক্ষিত তথ্য অনুযায়ী, ১৯৫১ সাল থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে উন্নয়ন ও মানবিক সহায়তা দিয়ে আসছে। এই বছরই প্রেসিডেন্ট হ্যারি ট্রুম্যান “ভারত জরুরি খাদ্য সহায়তা আইন” স্বাক্ষর করেছিলেন (Criminal Organisation)। ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ইউএসএআইডির কর্মসূচি দশকের পর দশক ধরে ধাপে ধাপে বিকশিত হয়েছে—জরুরি খাদ্য সরবরাহ থেকে শুরু করে পরিকাঠামো উন্নয়ন, ভারতের প্রধান প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি, অর্থনীতির উন্মুক্তকরণে সহায়তা এবং আরও অনেক কিছু।”

    রাসায়নিক সার কারখানা

    ইউএসএআইডি ভারতে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও টেকনোলজি কলেজ প্রতিষ্ঠায় সাহায্য করেছিল এক সময়ে। তবে এই সহায়তা সবসময়ই এসেছে কিছু শর্তসাপেক্ষে। ১৯৬৫ সালে, ইউএসএআইডি চেন্নাই শহরে একটি রাসায়নিক সার কারখানা নির্মাণের জন্য ভারতকে ৬৭ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছিল। শর্ত ছিল, ভারত সরকারের পরিবর্তে একটি মার্কিন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সার বিতরণের দায়িত্ব নেবে। ওই অঞ্চলে নতুন কোনও সার কারখানা নির্মাণও করা যাবে না (USAID)।

    বিপাকে পাকিস্তান, বাংলাদেশ

    ২০০৪ সালে ভারত সরকার শর্তযুক্ত বিদেশি সাহায্য গ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নেয়। তাই এই ধরনের সহায়তার পরিমাণ হ্রাস পেতে থাকে।  ২০০১ সালে ভারতে ইউএসএআইডির (Criminal Organisation) সাহায্যের পরিমাণ ছিল ২০৮ মিলিয়ন ডলার । ২০২৩ সালে তার পরিমাণ কমে দাঁড়ায় ১৫৩ মিলিয়ন ডলার। ২০২৪ সালে তা আরও কমে দাঁড়ায় ১৪১ মিলিয়ন ডলারে।

    তবে, ইউএসএআইডির সহায়তা স্থগিতের সিদ্ধান্তে বিপাকে পড়েছে ভারতের দুই পড়শি – পাকিস্তান ও বাংলাদেশ (বিশেষ করে বর্তমান প্রশাসন)। তবে ভারত এনিয়ে আদৌ চিন্তিত নয়। অদূর ভবিষ্যতে এ ধরনের সহায়তা বন্ধ হলেও ভারতের কোনও বড় সমস্যা হবে না। যদিও এটি কিছু প্রকল্পে অর্থায়ন করে, তবে ভারতের সামগ্রিক সামাজিক (USAID) কল্যাণ ব্যয়ের তুলনায় তা অতি নগণ্য (Criminal Organisation)।

    প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে শেখ হাসিনার অপসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল ইউএসএআইডি। এমনটাই মনে করছে তথ্যাভিজ্ঞ মহল। তাঁর অপসারণের কয়েক মাস আগে, তিনি মার্কিন ষড়যন্ত্রের হস্তক্ষেপ সম্পর্কে সরব হয়েছিলেন। ২০১৯ সাল থেকে মার্কিন প্রশাসন এবং এর সংস্থাগুলো শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিল।

  • US Migrants: অবৈধ অভিবাসীদের ভারতে পাঠানো শুরু করে দিল ট্রাম্প প্রশাসন

    US Migrants: অবৈধ অভিবাসীদের ভারতে পাঠানো শুরু করে দিল ট্রাম্প প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে শুরু করে দিলেন ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আমেরিকা থেকে অবৈধ অভিবাসীদের (US Migrants) ভারতে পাঠানো শুরু করে দিল ট্রাম্প প্রশাসন। আমেরিকার একটি সামরিক বিমানে করে ভারতে পাঠানো হচ্ছে তাঁদের। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মার্কিন আধিকারিক জানান, একটি সি-১৭ বিমান ইতিমধ্যেই অভিবাসীদের নিয়ে ভারতের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে। যদিও নয়াদিল্লির তরফে এ বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি।

    অভিবাসন রুখতে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি (US Migrants)

    আমেরিকার নির্বাচনের আগে থেকেই অভিবাসন রুখতে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিয়ে এসেছেন ট্রাম্প। ক্ষমতায় আসার পরেই এ বিষয়ে তৎপর হয়েছেন তিনি। বিনা নথিতে যাঁরা আমেরিকায় রয়েছেন, তাঁদের ধরে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে চাইছে ট্রাম্প প্রশাসন। আমেরিকার পদক্ষেপকে সমর্থন করেছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও। সম্প্রতি তিনি বলেছিলেন, “অভিবাসনের ক্ষেত্রে আমাদের একটি নীতিগত অবস্থান রয়েছে, যা প্রতিটি দেশের জন্যই প্রযোজ্য। আমরা বৈধ অভিবাসন সব সময় সমর্থন করি।” তিনি বলেন, “অবৈধ যাতায়াত ও অভিবাসনের আমরা তীব্র বিরোধিতা করি। কারণ যখনই কোনও একটি অবৈধ ঘটনা ঘটে, তার সঙ্গে আরও অনেক অবৈধ কার্যকলাপ জুড়ে যায়। এটি দেশের সুনামের দিক থেকে কখনওই ভালো নয়।”

    ধরপাকড় শুরু

    ২০ জানুয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেন ট্রাম্প (US Migrants)। তার পর থেকেই সে দেশ থেকে অবৈধ অভিবাসীদের স্বদেশে ফেরাতে শুরু হয় তৎপরতা। ধরপাকড়ও শুরু করে আমেরিকার প্রশাসন। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু দেশের অবৈধ অভিবাসীদের ফেরতও পাঠিয়েছে আমেরিকা। এজন্য পেন্টাগনে আমেরিকার সামরিক দফতর থেকেও সাহায্য নিচ্ছে ওয়াশিংটন। অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত পাঠাতে বিমান দেওয়া হচ্ছে পেন্টাগন থেকে।

    টেক্সাস, ক্যালিফোর্নিয়া, সান দিয়েগো, এল পাসো থেকে ধরা হয়েছে পাঁচ হাজারেরও বেশি অবৈধ অভিবাসীকে। তাদের দেশে ফেরত পাঠাতে ব্যবহার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর বিমান। জানা গিয়েছে, পেরু, হন্ডুরাস এবং গুয়েতেমালায় ইতিমধ্যেই ফেরত পাঠানো হয়েছে অবৈধ অভিবাসীদের। যে সি-১৭ এয়ারক্র্যাফ্টে করে ভারতীয়দের দেশে পাঠানো হচ্ছে, সেটি ভারতে ল্যান্ড করবে ২৪ ঘণ্টার কিছু বেশি সময় পরে (US Migrants)।

  • Indias Border: গৃহযুদ্ধ চলছে মায়ানমারে, শরণার্থীরা ঢুকছে মণিপুরে! সীমান্তে সতর্ক ভারত

    Indias Border: গৃহযুদ্ধ চলছে মায়ানমারে, শরণার্থীরা ঢুকছে মণিপুরে! সীমান্তে সতর্ক ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গৃহযুদ্ধ চলছে মায়ানমারে। যুদ্ধ যত তীব্র হচ্ছে, ততই উদ্বেগ বাড়ছে ভারতের (Indias Border)। প্রত্যাশিতভাবেই মণিপুর (Manipur) সীমান্ত বরাবর শরণার্থী পরিস্থিতি সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছে ভারতের নিরাপত্তা সংস্থাগুলি।

    মায়ানমারের শরণার্থী মণিপুরে (Indias Border)

    জানা গিয়েছে, ২৭ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত আনুমানিক ২৬০ জন মায়ানমারের শরণার্থী মণিপুরের মোরেহতে ঢুকেছে। সর্বভারতীয় এক সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় কর্তারা বিশ্বাস করেন মায়ানমারে মণিপুরী যুবকদের হতাহত সংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলি অতিরঞ্জিত হতে পারে। এগুলি বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলির প্রচারের অংশ হতে পারে। গত সপ্তাহে মণিপুরের ইম্ফল পূর্ব জেলার অন্দ্রোয় পিপলস লিবারেশন আর্মির এক সদস্যের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিয়েছিলেন শয়ে শয়ে মানুষ। পিপলস লিবারেশন আর্মি একটি নিষিদ্ধ মেইতেই বিদ্রোহী সংগঠন, যা মণিপুরকে ভারতের থেকে বিচ্ছিন্ন করার পক্ষে আন্দোলন চালায়।

    প্রতীকী অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া

    অবশ্য ভারতীয় কর্তৃপক্ষের দাবি, অন্ত্যেষ্টিক্রিয়াটি প্রতীকীভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। কারণ কোনও দেহ উপস্থিত ছিল না। অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর, সরকার একটি তদন্তের নির্দেশ দেয়। যদিও এখনও পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিহত ক্যাডার (Indias Border) ২৭ জানুয়ারি মণিপুর-মায়ানমার সীমান্তের কাছে একটি সশস্ত্র সংঘর্ষে মারা যান। পিএলএর রাজনৈতিক শাখা বিপ্লবী জনগণের ফ্রন্ট এক বিবৃতিতে দাবি করে, ক্যাডারটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলায় জখম হয়ে মারা যান। তাদের দাবি, ওই ক্যাডার ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পিএলএতে যোগ দেন।

    এই ঘটনাটি ঘটেছিল মণিপুরে ৩ মে ২০২৩ সালে কুকি-জো ও মেইতেই সম্প্রদায়ের মধ্যে জাতিগত হিংসা ছড়িয়ে পড়ার কয়েক মাস পরেই। নিষিদ্ধ মেইতেই বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলি ভ্যালি-বেইজড ইনসারজেন্ট গ্রুপস নামেও পরিচিত। এই গোষ্ঠী মায়ানমার থেকে তাদের কার্যকলাপ পরিচালনা করে। তারা (Manipur) প্রায়ই মায়ানমারের সামরিক জুন্টার বিরুদ্ধে যারা লড়াই করছে, সেই পিপলস ডিফেন্স ফোর্স এবং কুকি ন্যাশনাল আর্মি (বর্মা)-এর সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। উল্লেখ্য, ১ ফেব্রুয়ারি তামু শহরের কাছে (এলাকাটি মণিপুরের মোরেহ সীমান্ত থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে) পিডিএফ ও মায়ানমারের জুন্টা বাহিনীর মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ ঘটে (Indias Border)।

  • Rahul Gandhi: ৪৫ মিনিটে মুখে ৩৪ বার চিনের নাম! রাহুলকে ‘জিনপিং’ বলে কটাক্ষ বিজেপির

    Rahul Gandhi: ৪৫ মিনিটে মুখে ৩৪ বার চিনের নাম! রাহুলকে ‘জিনপিং’ বলে কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বক্তব্য মাত্র ৪৫ মিনিটের। এই পৌনে এক ঘণ্টার বক্তব্যে অন্তত ৩৪ বার চিনের নাম নিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি তথা ওয়েনাড়ের সাংসদ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। কংগ্রেস নেতার এহেন ‘চিন-প্রীতি’তে বেজায় চটেছে বিজেপি। রাহুলকে তীব্র আক্রমণ শানান পদ্ম নেতৃত্ব। এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপির (BJP) আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য একটি ভিডিও পোস্ট করেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, “৪৫ মিনিটের বক্তব্যে রাহুল গান্ধী অন্তত ৩৪ বার চিন শব্দটি উল্লেখ করেছেন।”

    রাহুলের অভিযোগ (Rahul Gandhi)

    দেশের উৎপাদন ক্ষেত্র নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ করেছিলেন রাহুল। তিনি বলেছিলেন, “চিন অন্তত এই ক্ষেত্রে ভারতের চেয়ে ১০ বছর এগিয়ে আছে। চিন ব্যাটারি, রোবট, মোটর-সহ নানা ক্ষেত্র নিয়ে কাজ করছে। গত ১০ বছর ধরে তারা এই সব নিয়ে কাজ করছে। আর আমরা এই কাজে পিছিয়ে রয়েছি।”

    বিজেপির নিশানায় রাহুল

    রাহুলকে (Rahul Gandhi) নিশানা করেছেন বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্রও। তিনি ব্যঙ্গ করে তাঁকে ‘রাহুল জিনপিং’ (চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং) বলে অভিহিত করেন (Rahul Gandhi)। তিনি বলেন, “আমি তাঁকে ‘রাহুল জিনপিং’ বলেই সম্বোধন করতে চাই। তিনি চিনের নাম ৩৪ বার উচ্চারণ করেছেন। তিনি নিশ্চয়ই প্রার্থনা করছেন যেন পরের জন্মে তিনি চিনা হতে পারেন।”

    তিনি বলেন, “২০০৪-১৪ সালের কংগ্রেস শাসন আমলে ভারত ও চিনের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি ২৫ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছিল।” তিনি রাহুলের ব্যাঙ্কিং খাত সংক্রান্ত মন্তব্যও উড়িয়ে দেন। তিনি এও উল্লেখ করেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার মুদ্রা প্রকল্পের আওতায় ৫১ কোটি মানুষকে ঋণ দিয়েছে, সেখানে কংগ্রেস ইউপিআইয়ের মতো আর্থিক উদ্ভাবনের বিরোধিতা করেছিল। এটি বর্তমানে দৈনিক ৫০ কোটি লেনদেন পরিচালনা করছে।’

    প্রসঙ্গত, রাহুল বলেছিলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রোগ্রামের প্রস্তাব করেছিলেন। আমার মনে হয় এটা একটা ভালো আইডিয়া। আর তার ফল তো আপনাদের সামনেই হাজির। ২০১৪ সালে (BJP) উৎপাদন ক্ষেত্রে জিডিপি ছিল ১৫.৩ শতাংশ। সেটা আরও নেমে গিয়ে হয়েছে ১২.৬ শতাংশ। ৬০ বছরে এটা সর্বনিম্ন (Rahul Gandhi)।”

  • Maoist Guerrilla Killed: মাও দমনে ফের সাফল্য, ছত্তিশগড়ে এনকাউন্টারে খতম ১

    Maoist Guerrilla Killed: মাও দমনে ফের সাফল্য, ছত্তিশগড়ে এনকাউন্টারে খতম ১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাও দমনে ফের মিলল সাফল্য। সোমবার, বসন্ত পঞ্চমীর দিন দুপুরে ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) বস্তার ডিভিশনের কাঁকের জেলায় গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হল মাওবাদীদের (Maoist Guerrilla Killed) সশস্ত্র শাখা পিএলজিএর এক সদস্যের। এ নিয়ে গত মাসের অভিযানে বস্তার ডিভিশনে সিপিআই মাওবাদীর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রামচন্দ্র রেড্ডি ওরফে চলপতি-সহ মোট ৩৪ জন গেরিলা খতম হল। শনিবারই রাতে কাঁকেরের পাশের জেলা বিজাপুরে এনকাউন্টারে নিকেশ হয়েছিলেন আট মাওবাদী।

    মাও দমনে অভিযান (Maoist Guerrilla Killed)

    এদিন উত্তর বস্তার ও মাঢ় ডিভিশনের সীমানায় অবুঝমারের জঙ্গলের দুর্গম এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী বিএসএফ, ছত্তিশগড় সশস্ত্র পুলিশ ও ডিসট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড বাহিনীর যৌথ অভিযানে এই সাফল্য মিলেছে বলে দাবি পুলিশের। গত ৩ জানুয়ারি থেকে বস্তার ডিভিশনজুড়ে নতুন করে মাওবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে যৌথবাহিনী। বিজাপুর ও সুকমার পাশাপাশি মাও অধ্যুষিত নারায়ণপুর, দন্তেওয়াড়া, জগদলপুর, কাঁকের এবং কোন্ডাগাঁও জেলার পাহাড়-জঙ্গলেও চলছে নিরাপত্তা বাহিনীর তল্লাশি অভিযান।

    পুলিশ কর্তার বক্তব্য

    অভিযানের পাশাপাশি মাওবাদীদের সমাজের মূল স্রোতে ফেরার জন্য ধারাবাহিক প্রচারও চালানো হচ্ছে। প্রশাসনের সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে ইতিমধ্যেই আত্মসমর্পণ করেছেন গান্ধী তাঁতি ওরফে কমলেশ, মাইনু ওরফে হেমলাল কোররাম, রঞ্জিত লেকামি ওরফে অর্জুন এবং তাঁর স্ত্রী কোসি ওরফে (Maoist Guerrilla Killed) কাজল। ছত্তিশগড় পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, “বেশ কয়েকজন মাওবাদী খতম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। জখমও হয়েছেন অল্প কয়েকজন। মাওবাদীদের খোঁজে জারি রয়েছে তল্লাশি অভিযান।”

    প্রসঙ্গত, নতুন বছরের প্রথম থেকে এ পর্যন্ত সব মিলিয়ে এনকাউন্টারে ছত্তিশগড়ে নিকেশ হয়েছে ৫০ জন মাওবাদী। এর মধ্যে ৩৪ জনই বস্তারের। মাওবাদীদের আক্রমণে শহিদ হয়েছেন ৯জন জওয়ান এবং একজন সাধারণ নাগরিক। এদিকে, নকশাল-মুক্ত ঘোষণা করা হল কর্ণাটককে। তার আগে আত্মসমর্পণ করেছেন শেষ মাওবাদী। চিক্কমাগালুরু জেলায় আত্মসমর্পণ করেছেন ওই মাওবাদী। পুলিশ সুপার বিক্রম আমাথে বলেন, “এই আত্মসমর্পণের সঙ্গে সঙ্গে এখন সম্পূর্ণ নকশাল-মুক্ত হল কর্ণাটক।”

    প্রসঙ্গত, শুক্রবারই নিঃশর্তে শৃঙ্গেরিতে এসপি আমাথের কাছে আত্মসমর্পণ করেন বছর চুয়াল্লিশের কোটেহোল্ডা রবীন্দ্র (Chhattisgarh)। তিনি ‘এ’ ক্যাটেগরির নকশাল (Maoist Guerrilla Killed)।

  • Budget Textile Industry: বাংলাদেশের হারানো বস্ত্রশিল্পের বাজার ধরতে ময়দানে ভারত, বাজেটে ইঙ্গিত

    Budget Textile Industry: বাংলাদেশের হারানো বস্ত্রশিল্পের বাজার ধরতে ময়দানে ভারত, বাজেটে ইঙ্গিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার বাজেট পেশ (Budget Textile Industry) করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বাজেটে বস্ত্রশিল্পের (Bangladesh) জন্য বড় ধরনের বুস্ট ঘোষণা করেছেন। গত অর্থবর্ষের চেয়ে এবার এই খাতে বাজেট বৃদ্ধি করা হয়েছে ১৯ শতাংশ। এবার বরাদ্দ করা হয়েছে ৫ হাজার ২৭২ কোটি টাকা। গত অর্থবর্ষে এর পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৪১৭.০৩ কোটি টাকা। দেশে তুলোর উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে পাঁচ বছরের তুলো মিশন ঘোষণা করেছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে বিশেষ করে অতিরিক্ত লম্বা প্রধান তুলোর উৎপাদন স্থবিরতার সমস্যার সমাধান করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

    বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য (Budget Textile Industry)

    বস্ত্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘‘এই মিশনের অধীনে (Bangladesh) কৃষকদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করা হবে। এটি কৃষকদের আয় বৃদ্ধি করবে এবং গুণমানসম্পন্ন তুলোর স্থিতিশীল সরবরাহ নিশ্চিত করবে।’’ প্রসঙ্গত, ভারতের ঐতিহ্যবাহী বস্ত্রশিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করার এই প্রচেষ্টা এমন একটা সময়ে এসেছে, যখন দেশে তুলো উৎপাদনে উদ্বৃত্ত নেই। বর্তমানে, ভারত প্রতি হেক্টরে ৪৫০ কিলোগ্রাম তুলো উৎপাদন করে, যা বৈশ্বিক গড় ৮০০ কিলোগ্রামের তুলনায় অনেক কম।

    বাংলাদেশে ডামাডোলের বাজার

    বাংলাদেশে চলছে ডামাডোলের বাজার। তার জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে বস্ত্রশিল্পের বহু প্রতিষ্ঠান। ওয়াকিবহালের মতে, সেই সুযোগটাকেই কাজে লাগাতে চাইছে ভারত। বস্ত্রশিল্পে বাংলাদেশের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। মসলিন থেকে শুরু করে জিনস ও অন্যান্য পোশাকের চাহিদা তামাম বিশ্বেই তুঙ্গে। বিদেশের বহু ব্যবসায়ীই লগ্নি করেন বাংলাদেশের বস্ত্র কারখানাগুলিতে। গত ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে বাংলাদেশ ছেড়ে পালান আওয়ামি লিগ সুপ্রিমো শেখ হাসিনা। তার পর থেকে কার্যত দেশে চলছে অব্যবস্থা। ডামাডোলের বাজারে কাঁচামালের দাম আকাশছোঁয়া। ব্যবসায়ীরা যেমন খুশি জিনিসপত্রের দাম হাঁকাচ্ছেন। গত অক্টোবরে বস্ত্র শ্রমিকদের প্রতিবাদে (Budget Textile Industry) কার্যত রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে ঢাকা। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হন দুই শ্রমিক। পড়শি দেশের এই অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতিই ভারতের বস্ত্রশিল্পের বাজারকে আরও চাঙা করছে।

    বাংলাদেশে সংকট

    প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের (Bangladesh) চলমান রাজনৈতিক সংকট ভারতের পোশাক শিল্পকে রফতানি বৃদ্ধি করে সমৃদ্ধ হতে সাহায্য করছে। বাংলাদেশ একসময় বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রফতানিকারক দেশ ছিল। তবে অর্থনৈতিক সংকট, বিদ্যুৎ সংকট এবং হিংসার কারণে দেশটির পোশাক শিল্প অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে। শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, ফ্রান্স, স্পেন, ইতালি, নেদারল্যান্ডস ইত্যাদি দেশে তুলোর রফতানি বাড়ানোর সুযোগ পেতে পারে ভারত।

    পোশাক শিল্পের ক্ষতি

    রাজনৈতিক অস্থিরতা বাংলাদেশের পোশাক শিল্পকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। ফলে আমদানিকারক দেশগুলি বিকল্প সরবরাহকারীদের সন্ধান করছে। এর ফলে, ভারত এই পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান সুবিধাভোগী দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। দেশটির টেক্সটাইল ও পোশাক রফতানি বৃদ্ধি পেয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বরের মধ্যে ভারতের মার্কিন বাজারে পোশাক রফতানি ৪.২৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৪.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। বাংলাদেশের মার্কিন বাজারে রফতানি ০.৪৬ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৬.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে নেমে এসেছে।

    ভারতের টেক্সটাইল শিল্প

    এদিকে, ভারত সরকার টেক্সটাইল শিল্পকে শক্তিশালী করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে আর্থিক সহায়তা দান, কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতির ওপর শুল্ক হ্রাস, এবং স্থানীয় উৎপাদনকে উৎসাহিত করার উদ্যোগ নেওয়া (Bangladesh)। ১লা ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত অর্থনৈতিক সমীক্ষা অনুসারে, ভারত বিশ্বব্যাপী টেক্সটাইল ও পোশাক রফতানিতে ষষ্ঠ বৃহত্তম দেশ, যা দেশের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (GDP), শিল্প উৎপাদন এবং রফতানিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে (Budget Textile Industry)।

    রফতানির খতিয়ান

    ২০২৩ সালে ভারত ৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের টেক্সটাইল পণ্য রফতানি করেছে, যেখানে পোশাক খাত রফতানি আয়ের ৪২ শতাংশ অংশ নিয়েছে। এরপরে ৩৪ শতাংশ ছিল কাঁচামাল ও আধা-সমাপ্ত সামগ্রী এবং ৩০ শতাংশ ছিল সমাপ্ত পোশাক নয় এমন সামগ্রী। ইউরোপ ও আমেরিকা মিলে ভারতের পোশাক রফতানির প্রায় ৬৬ শতাংশ দখল করেছে। ৫৮ শতাংশ সমাপ্ত পোশাক ছাড়া অন্যান্য সামগ্রী এবং ১২ শতাংশ কাঁচামাল ও আধা-সমাপ্ত সামগ্রী রফতানির অংশীদার হয়েছে। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলির মধ্যে আমেরিকা এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত অন্তর্ভুক্ত। সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২০ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে কোভিড-১৯ অতিমারির সময়েও ভারতের টেক্সটাইল রফতানি স্থিতিশীল ছিল।

    ২০২৪ সালে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছিল, ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের টেক্সটাইল শিল্প ৩৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছবে এবং এতে ৩.৫ কোটি কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। ১লা ফেব্রুয়ারি সংসদে বাজেট পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। মধ্যবিত্ত শ্রেণির সুবিধার (Bangladesh) কথা মাথায় রেখে তৈরি এই বাজেটের মধ্যে কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আইন-শৃঙ্খলা, অর্থনীতি, ব্যবসা, পরিকাঠামো-সহ বিভিন্ন খাতে উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব ও পরিকল্পনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে (Budget Textile Industry)।

LinkedIn
Share