Author: pranabjyoti

  • Pahalgam Attack: “যতদিন ইসলাম ধর্ম থাকবে, ততদিন সন্ত্রাসবাদ থাকবে,” বললেন তসলিমা নাসরিন

    Pahalgam Attack: “যতদিন ইসলাম ধর্ম থাকবে, ততদিন সন্ত্রাসবাদ থাকবে,” বললেন তসলিমা নাসরিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যতদিন ইসলাম ধর্ম থাকবে, ততদিন সন্ত্রাসবাদ থাকবে।” দক্ষিণ কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার (Pahalgam Attack) পর এমনই প্রতিক্রিয়া জানালেন লেখিকা তসলিমা নাসরিন (Taslima Nasrin)। বাংলাদেশের এই নির্বাসিত লেখিকা বর্তমানে ভারতে রয়েছেন। দিল্লির সাহিত্য উৎসবের মঞ্চ থেকে পহেলগাঁওকাণ্ড নিয়ে মন্তব্য করলেন তসলিমা। তিনি বলেন, “১৪০০ বছর ধরে ইসলামের কোনও পরিবর্তন হয়নি। যতদিন না এই ধর্মের পরিবর্তন হচ্ছে, এটি সন্ত্রাসবাদের জন্ম দিতেই থাকবে।” পহেলগাঁও হামলার ঘটনাকে তিনি ২০১৬ সালে ঢাকায় হোলি আর্টিজেন বেকারি হামলার সঙ্গে তুলনা করেন। নির্বাসিত এই লেখিকা বলেন, “ঢাকায় মুসলিমদের হত্যা করা হয়েছিল কারণ তাঁরা কলমা পড়তে পারেননি। এমনটাই হয় যখন ভক্তি মানবতার থেকে বড় হয়ে দাঁড়ায়।”

    চতুর্দিকে মসজিদ (Pahalgam Attack)

    গত ২২ এপ্রিল পর্যটকদের ওপর হামলা করে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। বেছে বেছে হত্যা করা হয় ২৭ জন হিন্দু পর্যটককে। এক জঙ্গির হাত থেকে বন্দুক কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করায় খুন করা হয় স্থানীয় এক মুসলিম যুবককেও। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হিন্দু পর্যটকদের কলমা পড়তে বলা হয়। যাঁরা পড়তে পারেননি, তাঁদের গুলি করে হত্যা করা হয় (Pahalgam Attack)। তসলিমা বলেন, “ইউরোপে গির্জাগুলিকে জাদুঘরে পরিণত করা হয়েছে। আর মুসলমানরা চতুর্দিকে মসজিদ নির্মাণ করে চলেছেন। হাজার হাজার মসজিদ রয়েছে, অথচ তাঁদের আরও চাই।” তিনি (Taslima Nasrin) বলেন, “মাদ্রাসা তুলে দেওয়া উচিত। একটা নয়, শিশুদের সমস্ত বই পড়ার অধিকার থাকা উচিত।”

    ‘আই লভ ইন্ডিয়া’

    বিতর্কিত এই লেখিকা বলেন, “আমি আমেরিকার স্থায়ী নাগরিক, ১০ বছর সেখানে ছিলাম। তবে সব সময়ই বহিরাগত বলে মনে হত নিজেকে। কলকাতায় এসে ঘরে ফিরেছি বলে মনে হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গ থেকে আমায় বের করে দেওয়া হলেও, দিল্লিই দ্বিতীয় বাড়ি হয়ে যায়। আমার নিজের দেশ আমায় যা দিতে পারেনি, ভারত তা দিয়েছে। আই লভ ইন্ডিয়া। এটাই আমার ঘর।” তসলিমা বলেন, “প্রত্যেক সভ্য দেশে একটি (Pahalgam Attack) অভিন্ন দেওয়ানি বিধি থাকা উচিত। ভারতেও থাকা উচিত। আমি বিষয়টিকে সমর্থন করি (Taslima Nasrin)।”

  • Pahalgam Attack: “পহেলগাঁও হামলায় দোষীদের বিচারের কাঠগড়ায় আনা হবে”, মোদিকে আশ্বাস পুতিনের

    Pahalgam Attack: “পহেলগাঁও হামলায় দোষীদের বিচারের কাঠগড়ায় আনা হবে”, মোদিকে আশ্বাস পুতিনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলায় (Pahalgam Attack) দোষীদের বিচারের (Russia) কাঠগড়ায় আনা হবে বলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সাফ জানিয়ে দিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। সোমবার ভারতের বিদেশমন্ত্রক সূত্রেই এ খবর মিলেছে। বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল জানান, ২২ এপ্রিল পহেলগাঁও হামলায় নিহতদের মৃত্যুতে পুতিন সমবেদনা জানিয়েছেন এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের লড়াইয়ে রাশিয়ার পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন।

    কী বললেন জয়সওয়াল? (Pahalgam Attack)

    এক্স হ্যান্ডেলে জয়সওয়াল বলেন, “রাষ্ট্রপতি পুতিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ফোন করে ভারতের পহেলগাঁওয়ে সংঘটিত জঙ্গি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। নিরীহ মানুষের প্রাণহানির ঘটনায় তিনি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেন এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারতকে তাঁর পূর্ণ সমর্থন দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন।” তিনি বলেন, “এই নৃশংস হামলার অপরাধী ও তাদের সহযোগীদের অবশ্যই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে (Russia)।”

    রাশিয়ার বিজয় দিবস

    জয়সওয়াল জানান, প্রধানমন্ত্রী পুতিনকে রাশিয়ার বিজয় দিবসের ৮০তম বার্ষিকী উদযাপনের শুভেচ্ছা জানান এবং বছরের শেষের দিকে ভারতে অনুষ্ঠিতব্য বার্ষিক সম্মেলনে তাঁকে আমন্ত্রণ জানান। প্রসঙ্গত, ভারতের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সোভিয়েত ইউনিয়নের জার্মানির বিরুদ্ধে বিজয়ের ৮০তম বার্ষিকী উপলক্ষে রাশিয়ার বিজয় দিবস অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তবে পহেলগাঁও হামলার পর নিরাপত্তা পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে তিনি রাশিয়া সফর করবেন না বলে জানানো হয়েছে।

    প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং-ও সম্ভবত রাশিয়ার বিজয় দিবসের প্যারেডে অংশ নেবেন না। এই অনুষ্ঠানে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করতে পারেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী সঞ্জয় সেথ। ক্রেমলিন জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আমন্ত্রণে রাশিয়া সফরে আসার কথা স্বীকার করে প্রেসিডেন্ট পুতিন জোর দিয়েছেন যে ভারত-রাশিয়া সম্পর্ক বাহ্যিক প্রভাব দ্বারা প্রভাবিত হয়নি এবং গতিশীলভাবে বিকশিত হচ্ছে (Pahalgam Attack)।

    রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট এই বছরের শেষের দিকে ভারত সফরের মাধ্যমে উভয় দেশের বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, গত বছর প্রধানমন্ত্রী মোদী দুবার রাশিয়া সফরে গিয়েছিলেন – একবার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে এবং দ্বিতীয়বার কাজানে ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে (Russia)। এর আগে পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলাকে পুতিন “নৃশংস অপরাধ” বলে নিন্দা জানিয়েছিলেন এবং ভারতের সঙ্গে সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইয়ে রাশিয়ার সমর্থন জানিয়েছিলেন (Pahalgam Attack)।

  • Delhi Police: বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের বিস্তৃত নেটওয়ার্কের পর্দা ফাঁস, গ্রেফতার কিংপিন চাঁদ মিঞা

    Delhi Police: বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের বিস্তৃত নেটওয়ার্কের পর্দা ফাঁস, গ্রেফতার কিংপিন চাঁদ মিঞা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিভিন্ন রাজ্যে সক্রিয় বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের (Bangladeshi Infiltration) বিস্তৃত নেটওয়ার্কের পর্দা ফাঁস করল দিল্লি পুলিশের (Delhi Police) দক্ষিণ-পূর্ব জেলা অ্যান্টি নারকোটিকস স্কোয়াড। গত কয়েকদিন ধরে অভিযান চালিয়ে এই স্কোয়াডই গ্রেফতার করে সব মিলিয়ে মোট ৫২ জনকে। এর মধ্যে ৪৭ জন বাংলাদেশি। আর পাঁচজন তাদের ভারতীয় সহযোগী। এই সিন্ডিকেটের নেতা চাঁদ মিঞাকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। এই চাঁদ মিঞা গত প্রায় ১২ বছর ধরে পলাতক ছিল।

    ভারতে অনুপ্রবেশ (Delhi Police)

    ২০২৫ সালের ১২ মার্চ সূত্র মারফত দিল্লি পুলিশ জানতে পারে বাংলাদেশি নাগরিক আসলাম ওরফে মাসুন ওরফে মাহমুদ সম্প্রতি বাংলাদেশ থেকে ভারতে অনুপ্রবেশ করেছে। সে লুকিয়ে রয়েছে তৈমুর নগরে। অভিযান চালিয়ে পুলিশ দ্রুত তাকে গ্রেফতার করে। পুলিশের টানা জেরায় আসলাম কবুল করে, সে বাংলাদেশের নোয়াখালি জেলার বাসিন্দা। তার কাছ থেকে একটি জাল আধার কার্ড ও বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র বাজেয়াপ্ত করা হয়।

    মূল হোতা চাঁদ মিঞা

    আসলামকে জেরা করে পুলিশ জানতে পারে এই অনুপ্রবেশ চক্রের মূল হোতা চাঁদ মিঞা। পরে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। তাকে জেরা করে জানা যায়, চেন্নাইতে গা ঢাকা দিয়ে রয়েছে ৩৩ জন বাংলাদেশি। অভিযান চালিয়ে তাদেরও গ্রেফতার করে পুলিশ। এই অভিযান সংক্রান্ত পৃথক এফআইআর দায়ের হয় দিল্লি ও চেন্নাইয়ে। পুলিশ এই অনুপ্রবেশ চক্রের সঙ্গে জড়িত পাঁচ ভারতীয় এজেন্টকেও গ্রেফতার করেছে। এরা দিল্লিতে সাইবার ক্যাফে এবং আধার সেবা কেন্দ্র চালাত। এরাই অনুপ্রবেশকারীদের জাল আধার কার্ড, জন্ম সংক্রান্ত শংসাপত্র এবং জাতিগত শংসাপত্র-সহ নকল পরিচয়পত্র তৈরি করতে সাহায্য করত (Bangladeshi Infiltration)।

    বাজেয়াপ্ত জাল আধার কার্ড

    তল্লাশি চালিয়ে পুলিশ (Delhi Police) বাজেয়াপ্ত করেছে ১১টি ভুয়ো আধার কার্ড, বাংলাদেশি পরিচয়পত্র, একটি ল্যাপটপ ও চারটি হার্ড ডিস্ক, একটি কালার প্রিন্টার, ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও রেটিনা স্ক্যানার, জাল জাতি ও জন্ম সার্টিফিকেট, ৯টি মোবাইল ফোন এবং নগদ ১৯ হাজার ১৭০ টাকা। তদন্তকারীরা জেনেছেন, এই সিন্ডিকেটটি পশ্চিমবঙ্গ ও মেঘালয় হয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারতের মধ্যে অবৈধভাবে সীমান্ত পারাপারে সাহায্য করত। এজন্য জনপ্রতি তারা নিত ২৫ হাজার টাকা করে। চাঁদ মিঞা ব্যক্তিগতভাবে এক সঙ্গে ৮ থেকে ১০ জন অনুপ্রবেশকারীকে নিয়ে যেত। ভারতে প্রবেশের পর অনুপ্রবেশকারীরা প্রথমে অসমে পৌঁছত। সেখান থেকে লুকমান নামের আর এক হ্যান্ডলারের সাহায্যে চলে যেত দিল্লি বা ভারতের অন্যান্য শহরে।

    ভুয়ো কাগজপত্র

    দিল্লিতে পৌঁছনর পর ভারতীয় এজেন্টরা তাদের ভারতীয় নাগরিক হিসেবে পরিচয় প্রতিষ্ঠা করতে ভুয়ো কাগজপত্র তৈরি করত। বেশিরভাগ অনুপ্রবেশকারীকেই প্রথমে আবর্জনা কুড়ানো বা অন্যান্য ছোটখাট কাজে নিয়োজিত করা হত, যাতে তারা কর্তৃপক্ষের নজর এড়াতে পারে (Bangladeshi Infiltration)। ডিসিপি রবি কুমার সিং জানান, ইন্সপেক্টর বিষ্ণু দত্তের নেতৃত্বে এএনএস দিল্লি, চেন্নাই ও বেঙ্গালুরু-সহ বিভিন্ন শহরে যৌথভাবে অভিযান চালিয়েছে। এই গোষ্ঠীটি দিল্লিকে জাল কাগজপত্র তৈরির মূল কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করত। পুলিশের ধারণা, এটি কেবল হিমশৈলের চূড়ামাত্র। এর সঙ্গে জড়িত রয়েছে ১০০ জনেরও বেশি বাংলাদেশি নাগরিক ও তাদের একাধিক ভারতীয় সহযোগী। কর্তৃপক্ষ তদন্তের পরিধি বাড়িয়ে এই নেটওয়ার্কের বাকি শাখাগুলির টিকি ছোঁয়ার চেষ্টা করছে (Delhi Police)। কয়েক বছর আগেও এই ধরনের চারটি অবৈধ অনুপ্রবেশ চক্র ধ্বংস করেছে পুলিশ। তাতে গ্রেফতার হয়েছিল ৪০ জনেরও বেশি বাংলাদেশি নাগরিক ও তাদের ভারতীয় এজেন্ট।

    কে এই চাঁদ মিঞা

    জানা গিয়েছে, পঞ্চান্ন বছর বয়সি চাঁদ মিঞা বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার মুদ্দু বরিশালের বাসিন্দা। গত ১০-১২ বছর ধরে সে মানব পাচার করছিল। চার বছর বয়সে সে নিজেই ভারতে অনুপ্রবেশ করে। তারা প্রথমে দিল্লির সীমাপুরী ও পরে তৈমুর নগরে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে শুরু করে। বছরের পর বছর ধরে চাঁদ চেন্নাইতে তার ঘাঁটি স্থানান্তরিত করে। তার পর সে এমন একটি নেটওয়ার্ক পরিচালনা করতে শুরু করে যার মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গের বেনাপোল এলাকা এবং মেঘালয়ের সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশিদের এদেশে অনুপ্রবেশের কাজ চালিয়ে যেতে থাকে। এ পর্যন্ত চাঁদ মিঞার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে শনাক্ত হওয়া ১৮ জন বাংলাদেশি নাগরিককে এফআরআরও-র সাহায্যে বহিষ্কার করা হয়েছে (Delhi Police)।

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই দিল্লির পাহাড়গঞ্জ এলাকায় অবৈধভাবে বসবাসকারী আরও পাঁচজন বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এরা হল মিম আখতার, মিনা বেগম, শেখ মুন্নি, পায়েল শেখ, সোনিয়া আখতার এবং তানিয়া খান। পুলিশের দাবি (Bangladeshi Infiltration), এদের কারও কাছে বৈধ অভিবাসন সংক্রান্ত কোনও নথিপত্র নেই (Delhi Police)।

  • S Jaishankar: “ভারত সহযোগী খুঁজছে, পরামর্শদাতা নয়,” ইউরোপকে কড়া বার্তা জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: “ভারত সহযোগী খুঁজছে, পরামর্শদাতা নয়,” ইউরোপকে কড়া বার্তা জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত সহযোগী খুঁজছে, পরামর্শদাতা নয়।” রবিবার ঠিক এই ভাষায় ইউরোপের (Europe) দেশগুলিকে কড়া বার্তা দিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। দক্ষিণ কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে পর্যটকদের ওপর হামলা চালায় জঙ্গিরা। তার জেরে সংঘাতের আবহ তৈরি হয়েছে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে। জয়শঙ্করের মতে, ইউরোপকে এখন বাস্তবে ফিরে আসতে হবে। ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার স্বার্থে তাদেরও কিছু সংবেদনশীলতা দেখানো প্রয়োজন। শুধুই পরামর্শ দিলে হবে না। আদর্শগত মতাপর্থক্য সরিয়ে পারস্পরিক সাহায্যের মাধ্যমেই আমেরিকার সঙ্গেও সুসম্পর্ক বজায় রাখা যাবে বলেও জানান ভারতের বিদেশমন্ত্রী।

    ইউরোপীয় ইউনিয়নের তরফে বার্তা (S Jaishankar)

    সম্প্রতি ইউরোপীয় ইউনিয়নের তরফে বার্তা দেওয়া হয়েছিল, সংঘাত মেটাতে ভারত ও পাকিস্তানের কূটনৈতিক পথে সমাধানের পথ খোঁজা উচিত। সেই বক্তব্যের প্রেক্ষিতেই জয়শঙ্করের এদিনের বক্তব্য বলে মনে করা হচ্ছে। তিনি বলেন, “আমরা কাউকে বলি না, এটা করো বা ওটা করো না। এটাই স্বাভাবিক সৌজন্য। কিন্তু আমাদের সঙ্গে এই ব্যবহার করা হয় না। তাই আমাদের কী করা উচিত, তা নিয়ে পরামর্শ দেওয়া হয়।” তিনি বলেন, “যখন আমরা বিশ্বের দিকে তাকাই, আমরা অংশীদার খুঁজি। আমরা পরামর্শদাতা খুঁজি না। বিশেষ করে সেই সব পরামর্শদাতা যারা নিজের দেশে আচরণ না করে বিদেশকে উপদেশ দেয়। আমার মনে হয়, ইউরোপের কিছু অংশ এখনও সেই সমস্যার সঙ্গে সংগ্রাম করছে। এর কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে।” তিনি বলেন, “ইউরোপ বাস্তবতা যাচাইয়ের একটি পর্যায়ে প্রবেশ করেছে। এখন তারা এটির মুখোমুখি হতে পারবে কিনা, সেটা আমাদের দেখতে হবে।” জয়শঙ্কর বলেন, “কিন্তু আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে, যদি আমরা একটি অংশীদারিত্ব গড়ে তুলতে চাই, তাহলে অবশ্যই কিছু বোঝাপড়া থাকতে হবে, সংবেদনশীলতা থাকতে হবে, পারস্পরিক স্বার্থ থাকতে হবে এবং বিশ্ব কীভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে উপলব্ধি থাকতে হবে। আমার মনে হয়, ইউরোপের বিভিন্ন অংশের সঙ্গে এই বিষয়গুলো বিভিন্ন মাত্রায় অগ্রগতি হচ্ছে। তাই কেউ কেউ বেশি এগিয়েছে, কেউ বা কিছুটা কম (Europe)।”

    কী বললেন জয়শঙ্কর?

    জয়শঙ্কর (S Jaishankar) ভারতের রাশিয়া বাস্তববাদের প্রতি ধারাবাহিক সমর্থনের কথা উল্লেখ করে ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে গভীর সামঞ্জস্য ও পরিপূরকতার দিকটি তুলে ধরেন, যেখানে একপক্ষ সম্পদের জোগানদার এবং অন্যপক্ষ ভোক্তা হিসেবে কাজ করছে। তিনি রাশিয়া-ইউক্রেন দ্বন্দ্ব সমাধানে রাশিয়ার অংশগ্রহণ ছাড়াই পশ্চিমি বিশ্বের পূর্ববর্তী প্রচেষ্টারও সমালোচনা করেন। যুক্তি দিয়ে তিনি বলেন, “এ ধরনের পদ্ধতি বাস্তববাদের মৌলিক নীতিকেই চ্যালেঞ্জ করেছিল।” জয়শঙ্কর বলেন, “যেভাবে আমি রাশিয়ান বাস্তববাদের পক্ষে, সেভাবেই আমেরিকান বাস্তববাদেরও পক্ষপাতী। বর্তমান সময়ে আমেরিকার সঙ্গে যোগাযোগের সর্বোত্তম উপায় হল মতাদর্শগত পার্থক্যকে প্রাধান্য না দিয়ে বরং সাধারণ স্বার্থের মিল খুঁজে বের করা, যা একসঙ্গে কাজ করার সম্ভাবনাকে ম্লান হতে দেয় না।”

    ভারত-রাশিয়া সম্পর্ক

    জয়শঙ্কর (S Jaishankar) ভারত-রাশিয়া সম্পর্ক নিয়েও কথা বলেন। তিনি বলেন, “সম্পদ প্রদানকারী ও ভোক্তা হিসেবে দু’দেশের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামঞ্জস্য ও পরিপূরকতা রয়েছে। রাশিয়ার ক্ষেত্রে, আমরা সবসময়ই রাশিয়া বাস্তববাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছি (Europe)। ২০২২-২০২৩ সালের উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে বিভিন্ন ভবিষ্যদ্বাণী ও পরিস্থিতি কল্পনা করা হয়েছিল, যা সময়ের পরীক্ষায় সঠিক বলে প্রমাণিত হয়নি।” এদিকে, পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের সংঘাত মেটাতে আলোচনার ওপরই জোর দিয়েছে রাশিয়া। পহেলগাঁওয়ে হামলার বিষয়ে গত শুক্রবার রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন জয়শঙ্কর। তিনি লাভরভকে জানান, পহেলগাঁও হামলায় ষড়যন্ত্রকারী, সাহায্যকারী, সাহায্যকারীদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসতেই হবে। লাভরভ তাঁকে অনুরোধ করেন, যুদ্ধের বদলে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক পথেই ভারত ও পাকিস্তান নিজেদের মধ্যে সংঘাত মিটিয়ে নিক। এই প্রসঙ্গে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে শিমলা চুক্তি ও লাহোর ঘোষণার কথাও মনে করিয়ে দিয়েছে রাশিয়া। মস্কোর সঙ্গে দিল্লির সম্পর্ক নিয়েও লাভরভ ও জয়শঙ্করের মধ্যে আলোচনা হয়।

    রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতি

    রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে (S Jaishankar), দুই বিদেশমন্ত্রীর মধ্যে রাশিয়া ও ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। পহেলগাঁওয়ে হামলার পর ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। পহেলগাঁওয়ে হামলার (Europe) পর ভারতের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্কের অবনতির বিষয়ে দুজনে কথা বলেছেন। প্রসঙ্গত, ১৯৭২ সালের সিমলা চুক্তি ও ১৯৯৯ সালের লাহোর ঘোষণা অনুসরণ করে দুই দেশকে আলোচনার মাধ্যমে সংঘাত মিটিয়ে নেওয়ার কথা বলেছেন লাভরভ (S Jaishankar)।

  • Shimla Court: ‘‘সম্পূর্ণ কাঠামো অবৈধ’’, সানজৌলি মসজিদ ভেঙে ফেলার নির্দেশ শিমলা আদালতের

    Shimla Court: ‘‘সম্পূর্ণ কাঠামো অবৈধ’’, সানজৌলি মসজিদ ভেঙে ফেলার নির্দেশ শিমলা আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিমাচল প্রদেশের রাজধানী শিমলার সানজৌলি অঞ্চলে (Shimla Court) অবস্থিত মসজিদের সম্পূর্ণ কাঠামো অবৈধ (Sanjauli Mosque)। তাই এটি ভেঙে ফেলতে হবে। এমনই রায় দিয়েছে শিমলার পুর আদালত। শিমলা পুর কমিশনার ভূপিন্দর আত্রীর নেতৃত্বে আদালত বিস্তারিত শুনানির পর এই রায় দেয়। মসজিদটি যে জমিতে দাঁড়িয়ে রয়েছে, তার মালিকানার যথাযথ প্রমাণ আদালতে জমা দিতে পারেনি ওয়াকফ বোর্ড। নির্মাণ সংক্রান্ত অনুমোদিত নকশা বা পুর অনুমোদনের কোনও প্রমাণপত্রও দাখিল করতে পারেনি ওয়াকফ বোর্ড। তার জেরেই সম্পূর্ণ মসজিদটি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

    মসজিদ কমিটি কোনও ব্যবস্থা নেয়নি (Shimla Court)

    এর আগে ২০২৪ সালের ৫ অক্টোবর আদালত মসজিদের শীর্ষ তিন তলা ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিল। ওই নির্দেশের দু’মাসের নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে মসজিদ কমিটি কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। দুটি অতিরিক্ত সময়সীমা দেওয়া সত্ত্বেও কমিটি অবৈধ নির্মাণ সম্পূর্ণ ধ্বংস করার কাজ করেনি। যার ফলে মসজিদটির একটি তলা ও বেশ কয়েকটি স্তম্ভ-সহ কাঠামোর কিছু অংশ অক্ষত রয়ে যায়।

    মসজিদের সম্পূর্ণ কাঠামোটিই অবৈধ

    সম্প্রতি শুনানিতে আদালত কঠোর অবস্থান নিয়ে অবশিষ্ট দুটি তলা — গ্রাউন্ড ফ্লোর ও ফার্স্ট ফ্লোর-সহ — অবৈধ বলে ঘোষণা করে। ওয়াকফ বোর্ডের আইনজীবী যুক্তি দেন যে মসজিদটি ১৯৪৭ সালের আগে থেকেই বিদ্যমান ছিল এবং বর্তমান ভবনটি কেবল একটি পুনর্নির্মাণ। আদালত প্রশ্ন তোলে, যদি এটি সত্যিই পূর্ববর্তী কাঠামোর সংস্কার হয়, তবে সঠিক পদ্ধতিতে পুরসভার অনুমতি কেন নেওয়া হয়নি। ৪৫ মিনিটের বিতর্কের পর আদালত তাদের সিদ্ধান্ত সংরক্ষণ করে এবং শেষে বিকাল ১টার পর রায় ঘোষণা করে। কমিশনার ভূপিন্দর আত্রি রায় দেন, মসজিদের সম্পূর্ণ কাঠামোটিই অবৈধ (Shimla Court) এবং এটি ভেঙে ফেলতে হবে।

    প্রসঙ্গত, শিমলার মালিয়ানা অঞ্চলে ২০২৪ সালের ২৯ অগাস্ট দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষের পর সানজৌলি মসজিদ মামলাটি জনসাধারণের নজর কাড়ে। ওই সংঘর্ষে এক ব্যক্তি জখম হন। পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয় ১ সেপ্টেম্বর, যখন সানজৌলি মসজিদের (Sanjauli Mosque) বাইরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং অবৈধ নির্মাণের অভিযোগ ওঠে। এদিন সেই নির্মাণই ভেঙে দেওয়ার নির্দেশ দিল আদালত (Shimla Court)।

  • Baloch Rebels: ভারত-পাক সংঘাতের আবহে পাকিস্তানের আস্ত শহর দখল বালোচ বিদ্রোহীদের!

    Baloch Rebels: ভারত-পাক সংঘাতের আবহে পাকিস্তানের আস্ত শহর দখল বালোচ বিদ্রোহীদের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার জেরে ভারতের প্রত্যাঘাতের আশঙ্কায় কাঁটা পাকিস্তান (Pakistan)। এই আবহে ভারতের পড়শি এই দেশে গৃহযুদ্ধের অশনি সঙ্কেত (Baloch Rebels)। মাস দুয়েক আগে জাফর এক্সপ্রেসে হামলা চালিয়েছিল বালোচ বিদ্রোহীরা। এবার পাকিস্তানের আস্ত একটা শহরেরই দখল নিয়ে নিয়েছে তারা। সূত্রের খবর, বালুচিস্তানের কালাত জেলার মঙ্গোচের শহরের দখল নিয়েছে বালোচ লিবারেশন আর্মি। পাকিস্তানের পতাকা খুলে সেখানে ওড়ানো হয়েছে বালোচ লিবারেশন আর্মির ঝান্ডা। শুধু তাই নয়, পণবন্দি করা হয়েছে পাক সেনার কয়েকজন সদস্যকে।

    পাক সেনার অস্ত্র লুট (Baloch Rebels)

    সেনার অস্ত্রও লুট করে নিয়েছে বিদ্রোহীরা। বেশ কয়েক ঘণ্টার জন্য বিদ্রোহীরা দখল করে নিয়েছিল কোয়েটা-করাচি হাইওয়ে। শহরের দখল নিয়েছে বালোচ লিবারেশন আর্মির ডেথ স্কোয়াড। কোয়েটা-করাচি হাইওয়েতে সমস্ত গাড়ি দাঁড় করিয়ে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। চালকদের সঙ্গে পাক সরকার বা সেনার কোনও যোগ পাওয়া গেলেই তাঁদের আটক করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই বালুচিস্তানের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জিয়া লাঙ্গোভের চার নিরাপত্তা রক্ষীর প্রাণ গিয়েছে বালোচ আর্মির গুলিতে। বিদ্রোহীদের অভিযোগ, পাক সেনা ও গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইয়ের মধ্যে সংযোগের কাজ করছিলেন জিয়া। এদিন বিদ্রোহীরা আবদুল কুদ্দুসকেও গ্রেফতার করে। পাক সেনার হয়ে আলোচনা চালাতেন তিনি। বালোচ লিবারেশন আর্মি বহুদিন ধরে ওয়ান্টেড বলে ঘোষণা করেছিলেন তাঁকে।

    পোস্ট ভাইরাল

    এই আবহে অজয় কল নামে এক ব্যক্তির পোস্ট ভাইরাল হয়েছে (Baloch Rebels) সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে দেখা যাচ্ছে, বালোচ আর্মির লোকজন গাড়ি দাঁড় করিয়ে তল্লাশি চালাচ্ছে। ওই ভিডিও পোস্ট করে তিনি লেখেন, “এটি বালুচিস্তানের কলাট জেলার মাঙ্গোচর শহর। যেখানে বালুচিস্তানের মুক্তিযোদ্ধারা কয়েক ঘণ্টা আগে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর প্রধান ক্যাম্পে আক্রমণ করেছিল। প্রধান সড়কগুলির নিয়ন্ত্রণ দখল করেছে, একটি ব্যাঙ্ক ও আদালতের নিয়ন্ত্রণও নিয়েছে। আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভবন দখল করে। পাকিস্তানি বাহিনীর অস্ত্রও বাজেয়াপ্ত করেছে।”

    গত ২৮ এপ্রিল পাসনি এলাকায় মহম্মদ নওয়াজ নামে পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইয়ের এক এজেন্টকে খুন করে বিএলএ। পরিচয় লুকিয়ে বিদ্রোহীদের ডেথ স্কোয়াডের হয়ে কাজ করতেন নওয়াজ। তারপর (Pakistan) থেকেই নতুন করে বিএলএর সঙ্গে সংঘাতে জড়ায় ইসলামাবাদ (Baloch Rebels)।

     

  • CRPF Jawan Sacked: পাকিস্তানি তরুণীর সঙ্গে বিয়ে গোপন, চাকরি খোয়ালেন সিআরপিএফের জওয়ান

    CRPF Jawan Sacked: পাকিস্তানি তরুণীর সঙ্গে বিয়ে গোপন, চাকরি খোয়ালেন সিআরপিএফের জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানি তরুণীর সঙ্গে বিয়ে গোপন করা এবং ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও স্ত্রীকে ভারতে থাকতে সাহায্য করার অভিযোগে সিআরপিএফের এক জওয়ানকে বরখাস্ত (CRPF Jawan Sacked) করা হল। কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, অভিযুক্ত জওয়ান মুনির আহমেদ শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন। তাঁর কার্যকলাপে (Pakistani Woman) দেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে। তাই তাঁকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

    পাকিস্তানে বিয়ে (CRPF Jawan Sacked)

    জানা গিয়েছে, জম্মু-কাশ্মীরে কর্তব্যরত সিআরপিএফ জওয়ানের সঙ্গে পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের বাসিন্দা মিনাল খানের আলাপ হয় অনলাইনে। গত বছর মে মাসে বিয়ে করেন তাঁরা। অনলাইনে ভার্চুয়াল বিয়ে করেন মুনির ও মিনাল। গত মার্চে ভারতে আসেন মিনাল। ওই মাসেরই ২২ তারিখে শেষ হয়ে যায় তাঁর ভিসার মেয়াদ। গত ২২ এপ্রিল পহেলগাঁওয়ে পর্যটকদের ওপর হামলা চালায় জঙ্গিরা। তার পরেই পাকিস্তানি নাগরিকদের ভারত ছাড়তে বলা হয়। বাধ্য হয়ে অটারি-ওয়াঘা সীমান্ত হয়ে পাকিস্তানে ফিরছিলেন মিনাল। তবে শেষ মুহূর্তে আদালতের নির্দেশে ভারতে থাকার অনুমতি পান তিনি।

    বরখাস্ত করার কারণ

    সিআরপিএফের তরফে জানানো হয়েছে, পাক তরুণীর সঙ্গে বিয়ের বিষয়টা চেপে গিয়েছিলেন ওই জওয়ান। চেপে গিয়েছিলেন ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও তাঁর ভারতে থেকে যাওয়ার বিষয়টি। এই ধরনের কার্যকলাপ সন্দেহজনক। তাই বরখাস্ত করা হয়েছে তাঁকে (CRPF Jawan Sacked)। এদিকে মুনিরের দাবি, সদর দফতর থেকেই অনুমতি দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। সেই অনুমতি পাওয়ার পরেই তিনি বিয়ে করেন পাক তরুণীকে। চাকরি থেকে বরখাস্ত করার এই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হবেন তিনি।

    মুনির বলেন, “আমি ন্যায়বিচার পাবই।” মুনির আরও বলেন, “তাঁকে যে চাকরি থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে, তা তিনি প্রথম জানতে পারেন সংবাদ মাধ্যম থেকে। তার কিছু পরেই চিঠি এসে পৌঁছয় সিআরপিএফের সদর দফতর থেকে।” তিনি বলেন, “ভাবতে পারছি না, আমার বিরুদ্ধে এত বড় একটা সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। চাকরি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হল।” জম্মুর ঘরোটা এলাকার বাসিন্দা মুনির। ২০১৭ সালে যোগ দেন সিআরপিএফে। মুনিরের পাকিস্তানি স্ত্রীর ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যায় ২২ মার্চ। তার পরেও তিনি ছিলেন ভারতেই। পাকিস্তানে ফিরে যাওয়ার আগেই আদালত থেকে অন্তবর্তী স্থগিতাদেশ মেলে (Pakistani Woman)। আগামী ১৪ মে ওই মামলার পরবর্তী শুনানি (CRPF Jawan Sacked)।

  • WB Govt: শিল্পে সব ধরনের ইনসেন্টিভ দেওয়ার সুবিধা প্রত্যাহার করল মমতার সরকার, কেন জানেন?

    WB Govt: শিল্পে সব ধরনের ইনসেন্টিভ দেওয়ার সুবিধা প্রত্যাহার করল মমতার সরকার, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিল্পে সব ধরনের ইনসেন্টিভ দেওয়ার সুবিধা প্রত্যাহার করল পশ্চিমবঙ্গ সরকার (WB Govt)। রীতিমতো গ্যাজেট জারি করে এই সুবিধা প্রত্যাহারের কথা (Industries) ঘোষণা করা হয়েছে। বছর ঘুরলেই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। সেজন্য লক্ষ্মীর ভান্ডারের মতো জনমোহিনী প্রকল্প চালু রাখতেই হবে। কারণ না হলে জনগণ খেপে গিয়ে ঘাসফুলের বদলে পদ্মফুলে ছাপ দেবেন। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই শিল্পে সব ধরনের ইনসেন্টিভ দেওয়ার সুবিধা প্রত্যাহার করা হল। ভোট কিনতে সেই টাকা ব্যয় করা হবে বিভিন্ন খয়রাতি মূলক প্রকল্পে। তাতে রাজ্যে শিল্পের হাঁড়ির হাল হবে ঠিকই, তবে আগামী পাঁচ বছরের জন্য রাজ্যের রশি রইবে সেই তৃণমূলের হাতেই।

    ঘটা করে শিল্প সম্মেলন! (WB Govt)

    শিল্প টানতে ফি বছর ঘটা করে এ রাজ্যে শিল্প সম্মেলন হয়। শিল্প টানতে মুখ্যমন্ত্রী সাঙ্গপাঙ্গদের নিয়ে মাঝে মধ্যেই বিদেশ ছোটেন। তাতে শিল্প কতটা আসে, সেই বিতর্কে না গিয়েও বলা যায়, রাজ কোষাগারের বিপুল অর্থে বস্তুত ‘মোচ্ছব’ হয়। বিশেষজ্ঞদের প্রশ্ন, শিল্পে সব ধরনের ইনসেন্টিভ দেওয়ার সুবিধা প্রত্যাহার করা হলে, এ রাজ্যে আদৌ শিল্প হবে তো? গ্যাজেটে সরকার যে কারণগুলির কথা উল্লেখ করেছে, সেগুলি হল, এই  সুবিধাগুচ্ছের ফলে (WB Govt) যে অর্থ খরচ হয়, তাতে কোষাগারে চাপ পড়ছে। সামলানো যাচ্ছে না। তাছাড়া মুষ্টিমেয় কিছু শিল্পপতি এসবের সুবিধা পান। শিল্পায়নে এর কোনও প্রভাব পড়ে না।

    কোষাগারের হাঁড়ির হাল

    রাজ্যের আর্থিক (Industries) হাল খারাপ। শিল্পে সুবিধা দিতে খুবই নাজেহাল অবস্থা। সরকার এই খরচ প্রত্যাহার করে নিয়ে সামাজিক প্রকল্প বিশেষ করে স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং পরিকাঠামো নির্মাণে খরচ করতে চায়। কারণ শিল্পের টাকা বন্ধ না করলে ওখানে টাকা জোগানো যাচ্ছে না।  লক্ষ্য করা গিয়েছে, শিল্পে উৎসাহ প্রকল্পের সুবিধা নিয়ে বহু লগ্নিকারী তাঁদের কারবার বন্ধ করে দিয়েছেন বা ঝাঁপ ফেলে পালিয়েছেন। সরকার মনে করে শিল্প স্থাপনে উৎসাহ দিতে টাকা খরচের চেয়ে পিছিয়ে পড়া মানুষের কাছে সরাসরি টাকা পৌঁছে দেওয়া জরুরি। তাই সরকার শিল্পে উৎসাহ প্রদানকারী সব স্কিম তুলে নিচ্ছে। এ নিয়ে কোনও ভবিষ্যতের দায় আর সরকার নেবে না। কঠিন আর্থিক পরিস্থিতির ভারসাম্য রক্ষার্থে এমন করা হল।

    প্রশ্ন যেখানে

    সরকারের এহেন সিদ্ধান্তে উঠছে একাধিক প্রশ্ন। প্রথমত, সারা পৃথিবী জুড়ে লগ্নিকারীরা সেখানেই যান, যেখানে শিল্প স্থাপনে সুবিধা বেশি পাওয়া যায়। এখন যেমন আই ফোন নির্মাতা অ্যাপল চিন ছেড়ে ভারতে ফোন তৈরি করছে। পূর্ব ভারতের শিল্পপতিরা ওড়িশা ছুটছে (WB Govt)। ফলে উৎসাহ প্রকল্পটিই তুলে দিলে কোনও লগ্নিকারী কি বাংলামুখো হবে? দ্বিতীয়ত, লক্ষ্মীর ভান্ডারের ২ কোটি প্রাপকের তুলনায় শিল্পপতির সংখ্যা মুষ্টিমেয়ই হবে। কিন্তু একটি কারখানা হলে যত মানুষের হাতে কাজ জোটে তাতে ওই পরিবার আর ল্ক্ষ্মীর ভান্ডারের ওপর নির্ভরশীল থাকে না। সরকার কি চাইছে বাঙালি শুধু ভাতাজীবী হয়েই থাকুন (Industries)? ওয়াকিবহাল মহলের মতে, পশ্চিমবঙ্গে জমি নীতি নেই, শিল্পনীতি নেই কিন্তু সিন্ডিকেট-কাটমানি আছে। তোলামূলী গুন্ডাতন্ত্র আছে।ছিল উৎসাহ প্রকল্প, সেটাও তুলে নেওয়া হল। এর পর তো কাশ ফুলের বালিশ বা চপ শিল্প সেটাও আর হবে না! সর্বোপরি, পূর্ব ভারতের পশ্চিমবঙ্গ যেখানে উন্নয়নের পাওয়ার হাউস হতে পারত, সেখানে শুধুমাত্র ভাতা দেওয়ার টাকা জোগাড় করতে গিয়ে সরকার কীভাবে শিল্প তাড়াচ্ছে, তার নয়া নমুনা সরকারের এই বিজ্ঞপ্তি। বাম জমানায় ট্রেড ইউনিয়নের কারণে বহু শিল্পপতি পাততাড়ি গুটিয়ে রাজ্য ছেড়েছিল (Industries)। এবার তোলামূলী জমানায় ‘হীরক রানি’ সরকারি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বলে দিলেন পশ্চিমবঙ্গ লগ্নি চায় না, নিজের মেয়েকেই চায় (WB Govt)!

  • Swami Sivananda: ১২৯ বছর বয়সে প্রয়াত যোগগুরু স্বামী শিবানন্দ বাবা

    Swami Sivananda: ১২৯ বছর বয়সে প্রয়াত যোগগুরু স্বামী শিবানন্দ বাবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত যোগগুরু স্বামী শিবানন্দ বাবা (Swami Sivananda)। শনিবার রাতে ১২৯ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ (Yoga Guru) করেন তিনি। ভুগছিলেন নিউমোনিয়ায়। শ্বাসকষ্টের সমস্যাও ছিল। গত কয়েকদিন ধরে ভর্তি ছিলেন হাসপাতালে। সেখানেই রাতে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে তিনি মারা যান বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর। সোমবার হতে পারে তাঁর শেষকৃত্য।

    ব্যাপক জনপ্রিয় ছিলেন স্বামী শিবানন্দ (Swami Sivananda)

    দেশে তো বটেই, বিদেশেও ব্যাপক জনপ্রিয় ছিলেন স্বামী শিবানন্দ। সূত্রের খবর, তাঁর পার্থিব শরীর রেখে দেওয়া হবে দুর্গাকুণ্ডের আশ্রমে। ভক্তরা যাতে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে পারেন, তাই এই ব্যবস্থা। বয়স ১২৯ হলেও, শেষ জীবনেও যথেষ্ট সক্ষম ছিলেন স্বামী শিবানন্দ। প্রতিদিন ভোরে কয়েক ঘণ্টা ধরে যোগব্যায়াম করতেন তিনি। এটাই তাঁর সুদীর্ঘ জীবনের চাবিকাঠি।

    শিবানন্দের জীবনকথা

    সরকারি নথি অনুযায়ী, ১৮৯৬ সালের ৮ অগাস্ট জন্ম হয় শিবানন্দের। অবিভক্ত ভারতের সিলেটে এক দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন তিনি। সংসার চালাতে তাঁর মা-বাবা ভিক্ষে করতেন। মাত্র ছ’বছর বয়সে একই মাসে মা-বাবা এবং বোনকে হারান শিবানন্দ। বেড়ে ওঠেন আত্মীয়-স্বজনের কাছে। পশ্চিমবঙ্গের নবদ্বীপেও কাটিয়েছেন বেশ কয়েক বছর। ছিলেন বৃন্দাবনেও। ১৯৭৯ সালে চলে আসেন বারাণসীতে। যোগ শিক্ষা লাভ করেন গুরু ওঁকারনন্দের কাছে। সেখানকার দুর্গাকুণ্ডেই আশ্রম রয়েছে শিবানন্দের। গত একশো বছর ধরে প্রয়াগরাজ, নাসিক, উজ্জ্বয়ন এবং হরিদ্বারের কুম্ভমেলায় অংশ নিতেন তিনি। ২০২২ সালে পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত হন তিনি। তাঁর হাতে সম্মননা তুলে দেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। যোগরত্ন, বসুন্ধরারত্ন পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি।

    স্বামী শিবানন্দের (Swami Sivananda) শিষ্য সঞ্জয় সর্বজ্ঞ জানান, শনিবার রাত ৯টায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন যোগগুরু। নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। সঙ্গে অন্যান্য সমস্যাও ছিল। ৩০ এপ্রিল বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। গত তিন দিন ধরে সেখানেই চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। শনিবার রাতে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়। তার পরেই আর ফেরানো যায়নি শিবানন্দকে।

    দারিদ্রের মধ্যে বেড়ে ওঠা শিবানন্দ নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন দরিদ্রদের সেবায়। কুষ্ঠরোগীদের সেবায়ও নিজেকে উৎসর্গ (Yoga Guru) করেছিলেন তিনি। পুরীর প্রায় ৫০০ কুষ্ঠরোগীর সেবা করতেন স্বামী শিবানন্দ (Swami Sivananda)।

  • UK: “সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের জনগণের পাশে রয়েছে ব্রিটেন,” বললেন ব্রিটেনের সচিব

    UK: “সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের জনগণের পাশে রয়েছে ব্রিটেন,” বললেন ব্রিটেনের সচিব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের জনগণের পাশে রয়েছে ব্রিটেন।” শনিবার এ কথা জানালেন ব্রিটেনের (UK) সচিব লিসা নন্দী। বর্তমানে তিনি রয়েছেন ভারত সফরে (Terrorism)। তিনি মনে করিয়ে দেন, ব্রিটেনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক অত্যন্ত দীর্ঘ ও অত্যন্ত গভীর। সংবাদ মাধ্যম সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে ব্রিটেনের সংস্কৃতি, মিডিয়া, ক্রীড়া বিষয়ক রাষ্ট্রীয় সচিব লিসা নন্দী।

    কী বললেন লিসা নন্দী (UK)

    তিনি বলেন, “আমাদের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে সরাসরি সমবেদনা জানাতে পেরে সম্মানিত বোধ করেছেন। এই মর্মান্তিক হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির প্রতিও আমরা সমবেদনা জানাচ্ছি। ব্রিটেন যে কোনও ধরনের সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের পাশে থাকবে। আমরা জানি, এই হামলার কারণে সমগ্র ভারতবাসী ব্যথিত। আমাদের দুই দেশের সম্পর্ক বহুদিনের ও গভীর। আপনাদের ব্যথায় আমরাও ব্যথিত। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের লড়াইয়ে সমর্থন ও সম্মান জানাতে মৌনতা মেনে নীরবতা পালন করতে পেরে আমি গর্বিত।” তিনি আরও বলেন, “ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক শুধু কূটনৈতিক নয়, হৃদয়ের। এই কঠিন সময়ে আমরা ভারতীয় ভাইবোনদের সঙ্গে আছি।” তিনি জানান, তাঁর এই সফরটি ভারত ও ব্রিটেনের মধ্যে একটি নতুন সাংস্কৃতিক সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার প্রতীকও।

    ব্রিটেন ও ভারত সত্যিই অসাধারণ

    নন্দী বলেন (UK), “সৃজনশীল শিল্পের সর্বক্ষেত্রেই, ব্রিটেন ও ভারত সত্যিই অসাধারণ, তা সিনেমা হোক, ফ্যাশন, টিভি, সঙ্গীত কিংবা গেমিং (Terrorism)। আমরা এসব ক্ষেত্রে সত্যিই দক্ষ, এবং বিশ্বজুড়ে এই পণ্যগুলো রফতানি করি। কিন্তু আমরা জানি, সহযোগিতার মাধ্যমে আমরা আরও বেশি অর্জন করতে পারি এবং এক সঙ্গে আরও বড় সাফল্য পেতে পারি। আমাদের সায়েন্স মিউজিয়াম গ্রুপ এখানকার ন্যাশনাল মিউজিয়াম সায়েন্স মিউজিয়াম গ্রুপের সঙ্গে যৌথ সহযোগিতা, যৌথ প্রদর্শনী আয়োজন, বিভিন্ন নিদর্শন প্রদর্শনের জন্য সফর করানো-সহ নানা কাজ করছে, যাতে ভারত ও ব্রিটেনের মানুষ প্রকৃত এর সুফল পেতে পারে। আমরা মনে করি, অন্যান্য সকল সৃজনশীল শিল্পেও এই মডেলের মাধ্যমে আমরা আরও ঘনিষ্ঠভাবে এক সঙ্গে কাজ করতে পারব।”

    ভারতের প্রতি তাঁর উৎসাহ প্রকাশ করে তিনি বলেন (UK), “এই গ্রীষ্মে ভারতীয় মহিলা দল পুরুষ দলের সঙ্গে যুক্তরাজ্য সফর করবে।” তাঁর আশা, ভারতীয় খেলোয়াড়রা ব্রিটেনের তরুণীদের অনুপ্রেরণা জোগাবে, ঠিক যেমন ইংল্যান্ড লায়নসেস ফুটবল দল তাদের দেশে মহিলাদের অনুপ্রাণিত করেছে (Terrorism)।

LinkedIn
Share