Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • Sukanta Majumdar:  রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে একাধিক ইস্যুতে সরব সুকান্ত! জানেন কী বললেন তিনি?

    Sukanta Majumdar: রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে একাধিক ইস্যুতে সরব সুকান্ত! জানেন কী বললেন তিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় হারে রাজ্য সরকারি কর্মীদের বকেয়া মহার্ঘ্য ভাতা দেওয়া নিয়ে সওয়াল করলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, “হাইকোর্ট একাধিকবার রাজ্য সরকারের গালে থাপ্পড় মারলেও সরকারি কর্মীদের বকেয়া ডিএ দিচ্ছে না রাজ্য।”

    সুকান্তর দাবি

    সোমবার গঙ্গা আরতি মামলায় জামিন পেলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (BJP Sukanta Majumdar)। সেই মামলায় আদালত চত্বরে দাঁড়িয়ে এই মত ব্যক্ত করেন তিনি। গত ১০ জানুয়ারি বাবুঘাটে বিজেপির গঙ্গা আরতি কর্মসূচি ঘিরে তুমুল উত্তেজনা ছড়ায়। এই ঘটনায় গ্রেফতার হন সুকান্ত মজুমদার-সহ ৮১ জন বিজেপি নেতা কর্মী। ঘটনার দিন থানা থেকে জামিন নিয়েছিলেন তাঁরা। তবে জামিনের শর্ত ছিল, বিচার ভবন থেকে নিয়ম মেনে জামিনের আবেদন করে জামিন নিশ্চিত করতে হবে। সেইমতো এদিন ৪৪ জন জামিন পেলেন। এদিন জামিন নিয়ে বেরিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, “পশ্চিমবঙ্গের কী অবস্থা দেখুন। গঙ্গা আরতি করতে গেলেও তার জন্য মামলা হচ্ছে। আমি গঙ্গা আরতি করেছি বলে আমার নামে মামলা করা হয়েছে। তার জামিন আজ হল। আমার সঙ্গে আরও কয়েকজন কর্মীরও জামিন হল। এখনও ২৩ জনের জামিন হয়নি। আগামিদিনে হবে। আমরা দেখেছি ঔরঙ্গজেবও এক সময় এরকম করত। তবে আমরা লড়াই করতে জানি।”

    আরও পড়ুন: সরকারি বাসভবনে থেকেও পুলিশকর্তাদের একাংশ বাড়িভাড়া ভাতা পান কীভাবে? প্রশ্ন শুভেন্দুর

    আদালত সূত্রে খবর, গঙ্গা আরতির সময় সুকান্ত মজুমদার-সহ ৮১ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়। তাতে সকলেই গ্রেফতার হয়েছিলেন। পরে পুলিশের কাছ থেকে জামিন পান। এদিন ৪৪ জন আত্মসমর্পণ করে, ‘রেগুলার বেল’ পেলেন। নিয়ম অনুযায়ী থানা থেকে ‘পিএস বেল’ পেলে ‘রেগুলার বেল’-এর জন্য আবেদন করতে হয়। সেখানে জামিন নিশ্চিত হয়। এদিন ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন পান সুকান্তরা। এদিন তিনি রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলকে কটাক্ষ করে বলেন, “বিজেপি গত নির্বাচনে ক্ষতায় আসার পর বলা হয়েছিল মুসলিমদের স্বার্থে আঘাত আসবে। তাদের মসজিদে ঢুকতে দেওয়া হবে না। বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে মুসলিমদের অবস্থা দেখলেই বোঝা যাবে, এগুলি অপপ্রচার। “

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Budget Session: আজ, রাষ্ট্রপতির ভাষণের মধ্য দিয়ে শুরু বাজেট অধিবেশন! আর্থিক সমীক্ষা পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী

    Budget Session: আজ, রাষ্ট্রপতির ভাষণের মধ্য দিয়ে শুরু বাজেট অধিবেশন! আর্থিক সমীক্ষা পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, মঙ্গলবার শুরু হচ্ছে বাজেট অধিবেশন (Budget Session 2023)। লোকসভা ও রাজ্যসভার যৌথ অধিবেশনে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) ভাষণ দিয়ে এই অধিবেশনের সূচনা হবে।  রাষ্ট্রপতির ভাষণের পর সংসদে আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্ট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। 

    কী কী থাকবে

    এরপর সরকারের লক্ষ্য রাষ্ট্রপতির ভাষণে ধন্য়বাদ জ্ঞাপন ও আর্থিক বিলে অনুমোদন আদায় করা। আগামিকাল অর্থাৎ ১ ফেব্রুয়ারি লোকসভায় পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। ২০২৪ -র নির্বাচনের আগে এটাই শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট মোদি সরকারের।  সরকার এই অধিবেশনে মোট ৩৬ টি বিল নিয়ে আসতে পারে। এর মধ্যে ৪ টি এই অধিবেশনের বাজেট সংক্রান্ত। আজ থেকে শুরু করে ৬ এপ্রিল অবধি চলবে এই অধিবেশন। মোট ২৭ টি সিটিং থাকবে এই অধিবেশনে। একমাস ধরে বাজেট পেপারের পরীক্ষা করা হবে। তবে দুই ভাগে হবে এই বাজেট অধিবেশন। প্রথমা ভাগের অধিবেশন শেষ হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি। তারপর কিছুদিনের বিরতি। আবার ১২ মার্চ থেকে শুরু হবে বাজেট অধিবেশনের দ্বিতীয় ভাগ।

    আরও পড়ুন: সীমান্ত সুরক্ষিত, ভয় নেই! সর্বদলীয় বৈঠকে বললেন রাজনাথ

    রাষ্ট্রপতি হিসাবে সংসদের যৌথ অধিবেশনে আজ প্রথম বক্তৃতা দেবেন দ্রৌপদী মুর্মু। গত বছরই তিনি দেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছেন। লোকসভা ও রাজ্যসভায় বিতর্কের পর বিরোধীদের উত্তর দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অধিবেশন চলাকালীন, সরকারের ফোকাস রাষ্ট্রপতির ভাষণ এবং ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরের সাধারণ বাজেটের ধন্যবাদ প্রস্তাবের উপর মসৃণ আলোচনার উপর থাকবে। অন্যদিকে, বিরোধী দলগুলি আদানি গোষ্ঠী, কয়েকটি রাজ্যে রাজ্যপালদের কাজকর্ম, জাতিভিত্তিক আদমশুমারি, মুদ্রাস্ফীতি, বেকারত্ব সংক্রান্ত বিষয়ে সরকারকে ঘেরাও করার ইঙ্গিত দিয়েছে।  বাজেট অধিবেশনের আগে সোমবার সর্বদলীয় বৈঠকের পর বিরোধীদের তরফে সেরকমই ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Chicken Pox: বসন্ত না আসতেই জল বসন্তের প্রকোপ শহরে! জানেন কীভাবে একে ঠেকাবেন?

    Chicken Pox: বসন্ত না আসতেই জল বসন্তের প্রকোপ শহরে! জানেন কীভাবে একে ঠেকাবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিকেন পক্সের (chickenpox) সংক্রমণ বাড়ছে কলকাতা। গত এক মাসে এই ভাইরাসঘটিত রোগে অন্তত সাত জনের মৃত্যু হয়েছে। স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট বলছে, শুধুমাত্র কলকাতাতেই গত এক বছরে চিকেন পক্সে প্রাণ গেছে ৩৫ জনের। আক্রান্ত দু’হাজারেরও বেশি। বাঁকুড়া, উত্তরবঙ্গ থেকেও সংক্রমণ ও মৃত্যুর খবর আসছে।

    রোগ সংক্রমণ

    আগে বলা হত, ছোটবেলায় একবার চিকেন পক্স হয়ে গেলে আর হবে না, শরীরে জীবনভরের জন‌্য তার বিরুদ্ধে প্রতিরোধক্ষমতা তৈরি হয়ে যাবে। কিন্তু গত তিন বছরে ভিজেডভি (ভারিসেলা-জোস্টার ভাইরাস, যা কিনা চিকেন পক্সের জন‌্য দায়ী) সেই ধারণাকে ভুল প্রমাণ করেছে। তথ‌্য বলছে, রাজ্যের একমাত্র সংক্রামক ব‌্যাধির হাসপাতাল বেলেঘাটা আইডি’তে ভরতি জলবসন্ত রোগীদের ৯০ শতাংশই আগে এই ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছিল। চিকিৎসকদের মত, রোগীর সংস্পর্শে আসা অন্তত ৮০ শতাংশ মানুষ জলবসন্তে আক্রান্ত হতে পারে। তাই সচেতনতা ও সাবধানতাই আসল দাওয়াই।

    উপসর্গ

    চিকেন পক্স হলে আগে জ্বর হবে। পরের ২-৩ দিনের মধ্যে জ্বরের মাত্রা বাড়তে থাকবে। সেই সঙ্গে সারা শরীরে ব্যথা হবে। ছোট ছোট গুটির মতো র‍্যাশ বের হবে। খসখসে হয়ে যাবে ত্বক, চুলকানি হবে। সারা শরীর, মুখেও র‍্যাশ ছড়িয়ে পড়বে। ৫-৭ দিন পর্যন্ত র‍্যাশ বের হবে। পরে ধীরে ধীরে সেগুলিই জলভরা ফোস্কার মতো আকার নেবে। ফোস্কার ভিতরের রস ঘন হয়ে পুঁজের মতো হয়ে শুকিয়ে উঠবে।

    কীভাবে ঠেকাবেন

    তাপমাত্রার পারদ ওঠানামা করছে। কখনও ঠান্ডা লাগছে, কখনও আবার গরম। প্রকৃতির এই খামখেয়ালি আবহাওয়ায় শীতের শেষে বসন্তের হাত ধরে আসে চিকেন পক্স। এই সময়ে বাইরে বেরোলে মাস্ক ব্যবহার করলে ভাল। বাইরে বেরোলে লম্বাহাতা পোশাক পরা জরুরি। 

    আরও পড়ুন: অ্যান্টি এজিং জিন ১০ বছর পর্যন্ত কমাতে পারে হৃদয়ের বয়স, জানাচ্ছে গবেষণা

    চিকেন পক্সের ভ্যাকসিন নেওয়া থাকলে এই রোগের প্রকোপ থেকে রেহাই মেলে।  চিকেন পক্স ঠেকাতে জন্মের ১০ বছরের মধ্যে টিকা নিতে হয়। তবে পোলিও, ডিপিটি-র মতো টিকাকরণের জাতীয় কমর্সূচি নেই। বেসরকারি হাসপাতাল বা স্বাস্থ‌্যকেন্দ্রে টিকা দেওয়া হয়। দু’বছর বয়সের আগে দু’টি ডোজ, ২ বছরের পরে একটা। এই তিনটি ডোজ দশ বছর বয়সের মধ্যে নিতে হবে

    শীত ও বসন্তের এই সন্ধিক্ষণে মাঝেমাঝেই সজনে ফুল, বাঁধাকপি, গাজর, নিম পাতা, টক দই খেতে পারেন। এই সময় বায়ুবাহিত নানা অসুখ ঠেকাতে ও শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এই খাবারগুলো অত্যন্ত উপকারী। প্রতি দিন অল্প করে হলেও খাদ্য তালিকায় এগুলি রাখুন। উপকার পাবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Peshawar: পেশোয়ারের মসজিদে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ, অন্তত ২৮ জনের মৃত্যু

    Peshawar: পেশোয়ারের মসজিদে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ, অন্তত ২৮ জনের মৃত্যু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়ার প্রদেশের রাজধানী পেশোয়ারে মসজিদে প্রার্থনার সময় ‘আত্মঘাতী’ বিস্ফোরণে অন্তত ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত অন্তত ১৫০ জন। বিস্ফোরণের অভিঘাতে মসজিদের একাংশ ভেঙে পড়েছে বলে সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর। ওই ধ্বংসস্তূপের নীচে অনেকেই চাপা পড়েছেন। যদিও কত জন ওই ধ্বংসস্তূপের নীচে রয়েছেন, প্রাথমিক ভাবে তা জানা যায়নি।

    নামাজের সময় হামলা

    সোমবার দুপুরে পেশোয়ারের পুলিশ লাইন এলাকায় একটি মসজিদে ১টা ৪০ মিনিটে প্রার্থনার সময় ওই বিস্ফোরণ ঘটে। প্রাথমিক খবর অনুযায়ী, এক আত্মঘাতী হামলাকারী আচমকা মসজিদে ঢুকে বিস্ফোরণে নিজেকে উড়িয়ে দেয়। সেই সময় মসজিদে নামাজপাঠ চলছিল। তাই মসজিদে বহু মানুষ উপস্থিত ছিলেন। আহতদের অনেকেরই অবস্থা আশঙ্কাজনক। সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘটনার বেশ কিছু ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। রক্তাক্ত অবস্থায় বহু মানুষকে উদ্ধার করতে দেখা যাচ্ছে। পেশাওয়ারের লেডি রিডিং হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে হতাহতদের। সিকন্দর খান নামে এক পুলিশ আধিকারিক বলেন, ‘‘বিস্ফোরণের জেরে মসজিদের একাংশ ভেঙে পড়েছে। তার নীচে অনেকেই চাপা পড়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে।’’ বিস্ফোরণের পর ওই মসজিদের আশপাশের গোটা এলাকা ঘিরে ফেলেছে পুলিশ।

    ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে পাক নিরাপত্তারক্ষী বাহিনীর সদসরা। পুরো এলাকাটিকে ঘিরে ফেলা হয়েছে। স্থানীয়ভাবে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। সূত্রের খবর, নামাজের আগে উপালকদের মধ্যেই মিশে ছিল হামলাকারী। নামাজপাঠ শুরু হওয়ার পরই, সে তার গায়ে বাঁধা বিস্ফোরক ভরা জ্যাকেটে বিস্ফোরণ ঘটায়। এখনও কোনও ব্যক্তি বা সংগঠন এই হামলার দায় স্বীকার করেনি।

    আরও পড়ুন: আসন্ন পাকিস্তানের উপনির্বাচন, ৩৩ আসনেই লড়বেন ইমরান খান

    গত কয়েক মাসে পাকিস্তানে বারংবার হামলা চালিয়েছে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান বা টিটিপি জঙ্গি সংগঠন। এমনকি চলতি মাসের শুরুতেই পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলে আফগান সীমান্তবর্তী গিলগিট, বালটিস্তান, পাক পঞ্জাব প্রদেশ-সহ এক বিরাট এলাকাকে তাদের স্বাধীন রাষ্ট্র বলে ঘোষণা করেছিল তালিবান। এমনকি, প্রতিরক্ষা, বিচার, তথ্য, রাজনীতি বিষয়ক, অর্থনীতি বিষয়ক, শিক্ষা, ফতোয়া, গোয়েন্দা এবং পরিকাঠামো-সহ একাধিক মন্ত্রক ও বিভাগ ঘোষণা করেছিল তারা। এই হামলার পিছনে তারা রয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।  আহতদের উদ্ধার করার পাশাপাশি নিরাপত্তা বাহিনীর পক্ষ থেকে কী প্রকৃতি বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয়েছে, তা বোঝার চেষ্টা চলছে। সরকারিভাবে হতাহতের কোনও সংখ্যা প্রকাশ না করা হলেও, ঘটনাস্থলে উপস্থিত পুলিশ কর্তারা জানিয়েছেন, বহু মানুষের মৃত্যুর আশঙ্কা রয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • SSC Scam: মিথ্যে মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা! ইডির দফতরে গিয়ে দাবি গোপাল দলপতির

    SSC Scam: মিথ্যে মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা! ইডির দফতরে গিয়ে দাবি গোপাল দলপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডির দফতরে হাজিরা দিলেন নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে বহুল চর্চিত নাম গোপাল দলপতি। মঙ্গলবার দুপুর ২টো নাগাদ ইডি দফতরে পৌঁছন তিনি। মুখে নীল মাস্ক, চোখে চশমা, পরনে সাদা শার্ট। তাঁর সঙ্গে ছিলেন তাপস মণ্ডল। নিয়োগ দুর্নীতিতে (Recruitment Scam) গ্রেফতার হওয়া তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ বারবার অভিযোগ করেছিলেন, টাকা নেননি তিনি। এই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত রয়েছেন গোপাল দলপতি। সেই গোপাল এবার নিজেই এলেন ইডির দফতরে বয়ান নথিভুক্ত করতে।

    গোপালের দাবি

    এদিন ইডি দফতরে ঢোকার আগে গোপাল বলেন,”আমি কারও কাছ থেকে কোনও টাকা নিইনি। পার্থ চট্টোপাধ্যায়কেও চিনি না। আমার সঙ্গে কুন্তলের পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন তাপসবাবু। কুন্তল আমার নামে যা বলছে সবই মিথ্যে ও ভিত্তিহীন।” গত ২১ জানুয়ারি কুন্তল ঘোষের গ্রেফতারির পর তাঁর মুখেই প্রথমবার প্রকাশ্যে আসে গোপাল দলপতির নাম। তার পর থেকে গোপালের খোঁজে ছিল ইডি। সোমবার নিজেই ইডি দফতরে ফোন করে বয়ান রেকর্ড করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন তিনি। মঙ্গলবার তাঁকে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দিতে বলেন ইডির গোয়েন্দারা। এর পর জানা যায় তাপস মণ্ডলের মধ্যস্থতায় গোপালের খোঁজ পেয়েছে ইডি। মঙ্গলবার সেই তাপস মণ্ডলের সঙ্গেই ইডি দফতরে ঢুকলেন গোপাল।

    আরও পড়ুন: বিপুল জনসমাগম! নেতাইয়ের সভা থেকে মমতা-অভিষককে আক্রমণ শুভেন্দুর

    মুখোমুখি জেরা

    বছর খানেক আগে এক চিটফান্ড মামলায় দিল্লি পুলিশ গ্রেফতার করে গোপাল দলপতিকে। সেই থেকে তিহার জেলে বন্দি ছিলেন তিনি। জানা যায়, পরে অবশ্য জামিনে মুক্ত পান তিনি। ইডি সূত্রের খবর, গোপাল দলপতি, তাপস মণ্ডল ও কুন্তল ঘোষকে এবার মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা হতে পারে। কী ভাবে কুন্তলের টাকা পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছে পৌঁছত, এই তিন জনকে জেরা করে সেই ছবি স্পষ্ট হবে বলে মনে করছেন ইডি আধিকারিকেরা। এদিন গোপালের বয়ান রেকর্ড করা হয়। তিনি যে বয়ান দেবেন সেটিকে সামনে রেখেই পরের দিকে কে সত্যি বলছেন সেটা জানার চেষ্টা করা হবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Peshawar: পেশোয়ারে মসজিদে হামলায় মৃত বেড়ে ৯০! দায় নিল তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান

    Peshawar: পেশোয়ারে মসজিদে হামলায় মৃত বেড়ে ৯০! দায় নিল তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের পেশোয়ারে মসজিদে আত্মঘাতী হামলার দায় স্বীকার করল তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি। সোমবার মসজিদে প্রার্থনার সময় হামলা চালান টিটিপির বোমারু জঙ্গি। সেই ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৯০ জন। আহত দুই শতাধিক। তাঁদের মধ্যে অনেকেরই অবস্থা আশঙ্কাজনক। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে অনুমান। নিহতদের মধ্যে ২৭ জন পুলিশ কর্মকর্তাও রয়েছেন। 

    টিটিপি-র হামলা

    মসজিদে হামলার পর পরই তার দায় স্বীকার করে টিটিপি জঙ্গি সংগঠন। একই সঙ্গে তারা বার্তা দেয়, এই হামলা হল উমর খালিদ খুরাসানির মৃত্যুর বদলা। ২০২২-এর আগস্টে পাকিস্তান সেনার গুলিতে নিহত হন টিটিপির কমান্ডার খুরাসানি। পাকিস্তানের স্থানীয় এক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দাদার মৃত্যুর বদলা নেওয়ার জন্য তলে তলে হামলার প্রস্তুতি চালাচ্ছিলেন তাঁর ভাই মুকর্রম। সোমবার মসজিদে হামলা চালানোর পরিকল্পনা ছিল তাঁরই। একজনের মৃত্যুর বদলা নিতে ৯০ জন সাধারণ নাগরিককে হত্যা করল টিটিপি। এর আগে ২০১৬ সালে গুলশন-ই-ইকবাল বিনোদন পার্কে হামলা চালায় এই সংগঠন। যে ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল ৭০ জনেরও বেশি মানুষের। 

    আরও পড়ুন: পেশোয়ারের মসজিদে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ, অন্তত ২৮ জনের মৃত্যু

    জঙ্গি দমনে সক্রিয়তা

    এই হামলার পর খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশ-সহ পাকিস্তানের  অন্যান্য মসজিদ গুলিতেও করা নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বর্তমানে পাকিস্তান  যে পরিমান অর্থনৈতিক চাপের মুখে রয়েছেন তাতে এই ঘটনা আরও গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে বলেই মনে করা হচ্ছে। সাধারণ মানুষের অভিযোগ সরকার জঙ্গি দমনে যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ায় খেসারত দিতে হচ্ছে। এই হামলার তীব্র নিন্দা করেছেন,পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী  শাহবাজ শরিফ। তিনি বলেছেন, বিস্ফোরণে জড়িতদের কঠোর সাজা দেওয়া হবে। সেইসঙ্গে আহতদের দ্রুত চিকিৎসারও নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। বিস্ফোরণে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ট্যুইট করেছেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানও। তিনি লিখেছেন, ‘সন্ত্রাসবাদীদের মোকাবিলায় দেশের গোয়েন্দা, নিরাপত্তা ও পুলিশ বাহিনীকে শক্তিশালী করার সময় এসেছে।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: বিপুল জনসমাগম! নেতাইয়ের সভা থেকে মমতা-অভিষককে আক্রমণ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: বিপুল জনসমাগম! নেতাইয়ের সভা থেকে মমতা-অভিষককে আক্রমণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপুল জনসমাগমের মধ্য দিয়ে মাত্র তিন কিলোমিটার রাস্তা হাঁটলেন ৫০ মিনিট ধরে। তৃণমূলের গড়ে নিজের জাত চেনালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সোমবার ভিড়ে ঠাসা লোকজনের মাঝে লালগড় থেকে নেতাই পর্যন্ত মাত্র তিন কিমি রাস্তা শুভেন্দুর হেঁটে পৌঁছতে ৫০ মিনিট সময় লেগে যায়। শহিদ বেদির পাশে বিজেপির দলীয় পতাকা দেওয়া সভামঞ্চের ব্যাকড্রপে ছিল শুভেন্দু, নরেন্দ্র মোদি, জেপি নাড্ডা, সাংসদ কুনার হেমব্রম-সহ রাজ্য সভাপতি ও জেলা সভাপতির ছবি। 

    শুভেন্দু যা বললেন

    এদিনের সভায় শুভেন্দু বলেন, ‘‘কে রুখে দেয় আমি দেখব। আমিও জানি কী ভাবে সোজা করতে হয়। অনেক বড় বড় মাতব্বরকে সোজা করেছি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চোদ্দ পুরুষও আমাকে আটকাতে পারবে না।’’ নেতাই কাণ্ডের জেলমুক্ত অভিযুক্তদের নাম না করে শুভেন্দু বলেন, ‘‘যাঁরা দশ-বারো বছর জেল খেটে ফিরে এসেছেন, তাঁরা ভদ্র থাকুন, ভাল থাকুন। বেশি আর লাল ঝান্ডা নিয়ে উৎপাত করবেন না। এসব করতে যাবেন না। আবার বিপদে পড়বেন। পাশে কেউ দাঁড়াবে না। এখন সব গেরুয়া ঝান্ডা হয়ে গিয়েছে। আপনারা পারবেন না তৃণমূলকে টাইট দিতে। আমরা ছাড়া কেউ পারবে না।’’ 

    সভা শেষে শহিদ পরিবারের সদস্য ও আহতদের মঞ্চে ডেকে নেন শুভেন্দু। এসেছিলেন নেতাই শহিদ স্মৃতিরক্ষা কমিটির প্রাক্তন সভাপতি দ্বারকানাথ পন্ডাও। শুভেন্দুর অভিযোগ, ‘‘শহিদবেদিতে আমাকে মালা দিতে বাধা দেওয়ার বিষয়টি দ্বারকাবাবু ও নেতাইবাসী মানেননি। তাই দ্বারকাবাবুকে স্মৃতিরক্ষা কমিটি থেকে সরানো হয়েছিল। এটা বিজেপির কর্মসূচি। উনি বিজেপির সদস্য নন, তাই তাঁকে আহ্বান করতে পারি না। কিন্তু উনি নিজে এসে পুরো গ্রামের মানুষের মনের কথা বলে দিলেন।’’ এদিন অমর্ত্য সেনের উদ্দেশে বিজেপির আক্রমণের বিরোধিতায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যকে কটাক্ষ করেন শুভেন্দু।

    আরও পড়ুন: সরকারি বাসভবনে থেকেও পুলিশকর্তাদের একাংশ বাড়িভাড়া ভাতা পান কীভাবে? প্রশ্ন শুভেন্দুর

    অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রশংসা

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের ভূমিকার প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘মাননীয় বিচারপতি সমাজ সংস্কারের কাজ করছেন। ব্যক্তিগত আক্রমণের মুখে পড়েও তিনি যে সাহসিকতার পরিচয় দিচ্ছেন, দুর্নীতির একেবারে মূল উপড়ে ফেলতে চাইছেন তাকে স্বাগত জানাচ্ছি আমি’। এদিনের সভায় শুভেন্দুবাবুর সঙ্গে হাজির ছিলেন খড়গপুরের বিধায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায়। এদিন নিজের উত্তরীয় খুলে তা দিয়ে নেতাইয়ের ‘শহিদ বেদি’ পরিষ্কার করতে দেখা যায় শুভেন্দুকে। তার পর মাল্যদান করেন তিনি। এদিনের সভায় বক্তব্য রাখতে উঠে নাম না করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ করেন শুভেন্দু।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: সরকারি বাসভবনে থেকেও পুলিশকর্তাদের একাংশ বাড়িভাড়া ভাতা পান কীভাবে? প্রশ্ন শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: সরকারি বাসভবনে থেকেও পুলিশকর্তাদের একাংশ বাড়িভাড়া ভাতা পান কীভাবে? প্রশ্ন শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি বাসভবনে থেকেও পুলিশকর্তাদের একাংশ ‘এইচআরএ’ বা বাড়িভাড়া ভাতার সুবিধা ভোগ করছেন কী ভাবে, প্রশ্ন তুললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যের অর্থসচিব মনোজ পন্থকে এ নিয়ে চিঠি লিখেছেন শুভেন্দু। এ ব্যাপারে রাজ্য পুলিশের ডিজি মনোজ মালব্য এবং কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।

    শুভেন্দুর অভিযোগ

    পন্থকে লেখা চিঠিতে শুভেন্দুর অভিযোগ, সরকারি বাসভবনে থাকলে তার ভাড়া সংশ্লিষ্ট পদাধিকারীদের দিতে হয় না। সরকারের তরফেই সেই বাড়ি রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। কিন্তু সরকারি বাসভবনে থেকেও কিছু সংখ্যক ‘প্রিয়’ অফিসারকে হাউস রেন্ট অ্যালাওয়েন্স বা বাড়ি ভাড়া ভাতা দেওয়া হচ্ছে। কোনও সরকারি নির্দেশিকা ছাড়াই এই ধরনের ‘অবৈধ’ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে কেন? প্রশ্ন শুভেন্দুর। এই ধরনের কাজ বন্ধ করার পাশাপাশি অর্থসচিবকে এই খাতে টাকা উদ্ধারের অনুরোধও করেছেন বিধানসভার বিরোধী দল নেতা। অন্যথায় এই দায় যে অর্থ দফতরের উপরেও বর্তাবে, তা স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে চিঠিতে।

    আরও পড়ুন: ‘মোদির জন্যেই সম্ভব হয়েছে’, কাশ্মীরে রাহুলের পতাকা উত্তোলনের পর দাবি বিজেপির

    এই ধরনের ঘটনার ক্ষেত্রে কী পদক্ষেপ করা হয়েছে এবং এগুলো বন্ধ করার জন্য সরকারের কোনও নির্দেশিকা আছে কি না, তা-ও সাত দিনের মধ্যে জানতে চেয়েছেন বিরোধী দলনেতা। অন্যথায় আইনি পদক্ষেপের বার্তাও দেওয়া হয়েছে তাঁর চিঠিতে। এই বিষয়ে রাত পর্যন্ত অর্থসচিব, ডিজি বা কলকাতার পুলিশ কমিশনার কারুর তরফেই কোনও বার্তা দেওয়া হয়নি। সরকারি ভাবে নবান্নের তরফে সেই সব প্রশ্নের কোনও জবাব এখনও পর্যন্ত মেলেনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Andhra Pradesh: অন্ধ্রের নতুন রাজধানী বিশাখাপত্তনম! দিল্লিতে ইঙ্গিত মুখ্যমন্ত্রী জগনমোহন রেড্ডির

    Andhra Pradesh: অন্ধ্রের নতুন রাজধানী বিশাখাপত্তনম! দিল্লিতে ইঙ্গিত মুখ্যমন্ত্রী জগনমোহন রেড্ডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্ধ্রপ্রদেশের নতুন রাজধানী হচ্ছে বিশাখাপত্তনম। আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও রাজধানী হিসেবে সেই বিশাখাপত্তনমকেই বেছে নিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী জগনমোহন রেড্ডি (Andhra New Capital)। দিল্লিতে  ইন্টারন্যাশনাল ডিপ্লোমেটিক অ্যালায়েন্সের সভায় মঙ্গলবার এই ঘোষণা করেন তিনি৷ এদিন জগন বলেন, “আজ আপনাদের বিশাখাপত্তনমে আমন্ত্রণ জানাতে এসেছি, যা কিনা আগামী দিনে আমাদের রাজধানী হতে চলেছে।” ঠিক কবে তিনি বিশাখাপত্তনমে সরে যাচ্ছেন, তা যদিও নির্দিষ্ট করে জানাননি জগন। তবে আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই রাজধানীতে স্থানান্তরণ সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন।

    শহরকে সাজানোর পরিকল্পনা

    উপকূলবর্তী ওই শহরকে ঢেলে সাজানোর কথাও ঘোষণা করেন জগন মোহন। তিনি বলেন,”আগামী ৩-৪ মার্চ বিশাখাপত্তনমে একটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্মেলনের আয়োজন করা হচ্ছে। সেখানে আপনাদের সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।” বর্তমানে অন্ধ্র প্রদেশের রাজধানী অমরাবতী। সেই অমরাবতী আদৌ রাজধানী থাকবে কিনা তা নিয়ে মামলা চলছে সুপ্রিম কোর্টে। অন্ধ্র হাইকোর্ট অমরাবতীকেই রাজধানী করার ব্যাপারে রায় দিয়েছে। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে মামলা উঠেছে সর্বোচ্চ আদালতে। তার মধ্যেই রাজ্যের রাজধানী বিশাখাপত্তনমে করার ঘোষণা করলেন জগন রেড্ডি।

    আরও পড়ুন: ‘৩৭০ ধারা থেকে তিন তালাক বাতিল…, আমার সরকার নির্ভীক সরকার’, বললেন রাষ্ট্রপতি  

    জগনের যুক্তি

    নয় বছর আগে অখণ্ড অন্ধ্রপ্রদেশ ভাগ হওয়ার পর বিভাজিত রাজ্যের রাজধানী করা হয়েছিল অমরাবতীকে। কিন্তু গত ৩ বছরে দুবার রাজ্যের রাজধানী বিশাখাপত্তনমে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন জগন মোহন রেড্ডি। কিন্তু দুবারই আদালতে মামলার কারণে তাঁকে পিছিয়ে আসতে হয়। কিন্তু এবার শোনা যাচ্ছে রাজ্যের আধিকারীকদের বিশাখাপত্তনমে দফতর খোলার জায়গা দেখাতে বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। জগনের যুক্তি, রাজ্যের মানুষ চাইলে রাজধানী হিসেবে বিশাখাপত্তনম, চেন্নাই ও হায়দ্রাবাদের সঙ্গে একমাত্র পাল্লা দিতে পারবে। উপকুলবর্তী বিশাখাপত্তনম বরাবর অন্ধ্রের অর্থনীতিকে মজবুত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, বলে মনে করেন তিনি। আগেও বিশাখাপত্তনম থেকে কাজকর্ম সামলেছেন জগনমোহন রেড্ডি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Rajnath Singh: সীমান্ত সুরক্ষিত, ভয় নেই! সর্বদলীয় বৈঠকে বললেন রাজনাথ

    Rajnath Singh: সীমান্ত সুরক্ষিত, ভয় নেই! সর্বদলীয় বৈঠকে বললেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গালওয়ান সংঘর্ষের পর থেকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর সদা সজাগ ভারতীয় সেনা। তাই কোনও ভয়ের কারণ নেই। দেশবাসী নিরাপদ রয়েছে সীমান্ত সুরক্ষিত রয়েছে, বলে জানালেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। বাজেট অধিবেশনের আগে সোমবার সর্বদলীয় বৈঠকে রাজনাথ বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকারের নীতি-পরিকল্পনার জন্য আজ দেশের সীমান্ত সুরক্ষিত। যার ফলে দেশের মানুষ অনেক শান্তিতে রয়েছেন।”

    আলাপচারিতা

    আগামী বুধবার, ১ ফেব্রুয়ারি সংসদের বাজেট অধিবেশন শুরু হচ্ছে। আগামী বছর, ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে এটাই নরেন্দ্র মোদি সরকারের পূর্ণাঙ্গ বাজেট। বাজেট অধিবেশন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে এদিন সর্বদলীয় বৈঠক ডাকেন সংসদীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। এদিন দুপুর সাড়ে ৩টে নাগাদ সংসদ ভবনেই সর্বদলীয় বৈঠক হয়। বিরোধী দলগুলির প্রতিনিধিরা যেমন বাজেট অধিবেশন নিয়ে তাঁদের প্রত্যাশা প্রকাশ করেন, তেমনই সুষ্ঠুভাবে বৈঠক করার জন্য বিরোধীদের কাছে আবেদন করেন সংসদীয় মন্ত্রী। ২৭ টি রাজনৈতিক দলের মোট ৩৭ জন নেতা যোগ দিয়েছিলেন এদিনের সর্বদল বৈঠকে। 

    আরও পড়ুন:মমতার পাশে নেই কেষ্ট! অনুব্রত-হীন বীরভূমে মুখ বাঁচাতে নয়া কৌশল তৃণমূলের?

    ছিল না কংগ্রেস

    সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সংসদ উপনেতা রাজনাথ সিং, সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী, পীযূষ গোয়াল, ভি মুরালিধরন প্রমুখরা। তৃণমূল নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, সুখেন্দু শেখর রায় সহ প্রমুখ বিরোধী নেতাদের উপস্থিতিতে এদিনের বৈঠক সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু কংগ্রেস থেকে কোনও নেতাই উপস্থিত ছিলেন না বৈঠকে।  ফলে তা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে রাজনৈতিক মহলে। এদিনের সর্বদলীয় বৈঠকে সমস্ত দল যোগ দিলেও হাজির ছিলেন না মল্লিকার্জুন খাড়্গে, অধীর চৌধুরী সহ কংগ্রেসের কোনও প্রতিনিধি। যদিও এদিনের সর্বদলীয় বৈঠক তাঁরা বয়কট করেননি, রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে ভারত জোড়ো আন্দোলন নিয়েই ব্যস্ত,তাই যোগ দেয়নি কংগ্রেস, এমনটাই জানানো হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share