Author: subhra-katwa

  • Ramakrishna 413: কামিনী-কাঞ্চনে আসক্তি গেলেই মন ও বুদ্ধি শুদ্ধ হয়

    Ramakrishna 413: কামিনী-কাঞ্চনে আসক্তি গেলেই মন ও বুদ্ধি শুদ্ধ হয়

    শ্রীরামকৃষ্ণ (গিরিশের প্রতি): “ঈশ্বরের সব ধারণা কে করতে পারে? তাঁর বড় ভাবটাও পারে না, আবার ছোট ভাবটাও পারে না। আর সব ধারণা করা কি দরকার? তাঁকে প্রত্যক্ষ করতে পারলেই হলো। তাঁর অবতারকে দেখলেই তাঁকে দেখা হলো। যদি কেউ গঙ্গার কাছে গিয়ে গঙ্গাজল স্পর্শ করে, সে বলে—’গঙ্গা দর্শন, স্পর্শ করে এলুম।’ সব গঙ্গাটা হরিদ্বার থেকে গঙ্গাসাগর পর্যন্ত হাত দিয়ে ছুঁতে হয় না। তোমার পা-টা যদি ছুঁই, তোমায় ছোঁয়া হলো। যদি সাগরের কাছে গিয়ে একটু জল স্পর্শ করো, তাহলে সাগর স্পর্শ করাই হল। অগ্নিতত্ত্ব সব জায়গায় আছে, তবে কাঠে বেশি।”

    গিরিশ (হাসিতে হাসিতে): “যেখানে আগুন পাব, সেইখানেই আমার দরকার।”

    শ্রীরামকৃষ্ণ (হাসিতে হাসিতে): “অগ্নিতত্ত্ব কাঠে বেশি, ঈশ্বরতত্ত্ব খোঁজো—মানুষে খুঁজবে, মানুষের মধ্যেই তিনি বেশি প্রকাশ হন। যে মানুষকে দেখলে ভক্তি উথলে পড়ে ঈশ্বরের জন্য, তিনি অবতীর্ণ হয়েছেন।”

    প্রেমে ভক্তি উথলে পড়ছে ঈশ্বরের জন্য; তার প্রেমে মাতোয়ারা হলে, সেই মানুষে যেন নিশ্চিতভাবে ঈশ্বর অবতীর্ণ হয়েছেন।
    “মাস্টার” (শ্রী রামকৃষ্ণ) তো আছেনই, তবে তাঁর শক্তির প্রকাশ কোথাও কম, কোথাও বেশি। অবতারে তাঁর শক্তি বেশি প্রকাশ পায়। কখনো কখনো সেই শক্তি পূর্ণভাবে প্রকাশিত হয়—তখন তা শক্তিরই অবতার।

    শ্রী রামকৃষ্ণ- এই মনের গোচর নন বটে, কিন্তু শুদ্ধ মনের গোচর।
    এটা বুদ্ধির দ্বারা ধরা যায় না, কিন্তু শুদ্ধ বুদ্ধির দ্বারা ধরা যায়। কামিনী-কাঞ্চনে আসক্তি গেলেই মন ও বুদ্ধি শুদ্ধ হয়।
    তখন শুদ্ধ মন ও শুদ্ধ বুদ্ধি একত্রে—সেই শুদ্ধ মনের গোচরে তিনি ধরা দেন।”

    ঋষি-মুনিরা কি তাঁকে দেখেননি?
    তাঁর চৈতন্যের দ্বারা তাঁকে চৈতন্যরূপেই সাক্ষাৎ করেছেন।

    গিরিশ (সহাস্যে) “নরেন্দ্র তর্কে আমার কাছে হেরেছে!”

    শ্রী রামকৃষ্ণ- না আমায় বলেছে, গিরিশ ঘোষ মানুষের অবতার, এটা তুমি বিশ্বাস করো।”
    এখন আমি আর কী বলব! আমার বিশ্বাসের উপর কিছু বলার নেই।

    গিরিশ (সহাস্যে), “সে মহাশয়! আমরা সব হল-ঘরে কথা বলছি, কিন্তু মাস্টার ঠোঁট চেপে বসে আছেন। কেমন বলেন, মহাশয়?”

  • WBSSC Recruitment: এসএসসির শিক্ষক নিয়োগ, ৩৫ হাজার পদে এখনও পর্যন্ত আবেদন পার সাড়ে পাঁচ লাখ

    WBSSC Recruitment: এসএসসির শিক্ষক নিয়োগ, ৩৫ হাজার পদে এখনও পর্যন্ত আবেদন পার সাড়ে পাঁচ লাখ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলগুলিতে ৩৫৭২৬টি সহকারী শিক্ষক পদের জন্য আবেদন করেছেন সাড়ে পাঁচ লক্ষেরও বেশি পরীক্ষার্থী (WBSSC Recruitment)। এই তথ্য জানিয়েছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। প্রসঙ্গত, গত ১৬ জুন অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া চালু করেছে এসএসসি। মূল সময়সীমা ১৪ জুলাই থাকলেও পরে তা বাড়িয়ে ২১ জুলাই পর্যন্ত করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ১৩ জুলাই পর্যন্ত সাড়ে চার লক্ষ আবেদন জমা পড়েছিল। তিন দিনের মধ্যে সংখ্যা আরও ১ লক্ষ বেড়ে গিয়েছে (WBSSC Recruitment Drive)।

    ৯ জুলাই হাইকোর্ট ভর্ৎসনা করে মমতা সরকারকে

    এসএসসির কর্মকর্তাদের মতে, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে আবেদনের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য। প্রসঙ্গত, গত ৯ জুলাই কলকাতা হাইকোর্ট ভর্ৎসনা করে রাজ্য সরকারকে এবং সাফ জানিয়ে দেয় যে চিহ্নিত অযোগ্যদের কোনওভাবেই নতুন নিয়োগ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে দেওয়া যাবে না। প্রসঙ্গত, গত এপ্রিল মাসে ২৫,৭৫৩ জন শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর নিয়োগ বাতিল করে সুপ্রিম কোর্ট। এই বাতিলের ক্ষেত্রে হাইকোর্টের রায়কে বহাল রাখে সুপ্রিম কোর্ট। এক্ষেত্রে ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়াকে (WBSSC Recruitment) সম্পূর্ণভাবে বাতিল বলে ঘোষণা করে শীর্ষ আদালত (WBSSC Recruitment Drive)।

    কী বলছেন চাকরি হারা শিক্ষিকা?

    নতুন এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় পরীক্ষার্থী (WBSSC Recruitment) নিবেদিতা গিন, যাঁর চাকরি গিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের ফলে, তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “আমি আবেদন করেছি, কিন্তু ফলাফল কী হবে তা আমি সত্যিই বুঝতে পারছি না। শেষবার যখন আমি পরীক্ষা দিয়েছিলাম, তারপর অনেকগুলো বছর কেটে গিয়েছে। যেহেতু আবার আদালত আবেদন করার নির্দেশ দিয়েছে, তাই আমি আবেদন করেছি।”

    অযোগ্যদের জন্য বারবার সওয়াল মমতা সরকারের

    প্রসঙ্গত, গত ৩০ মে আদালতের নির্দেশ অনুসারে এসএসসি নবম-দশম শ্রেণির জন্য ২৩,৩১২টি এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির জন্য ১২,৫১৪টি নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জারি করে। এরপরই অযোগ্যদের (WBSSC Recruitment Drive) পক্ষে বারবার সওয়াল করতে দেখা যায় মমতা সরকারকে (WBSSC Recruitment)। এখানে প্রশ্ন উঠতে থাকে—কেন চিহ্নিত অযোগ্যদের বারবার ঢাল বানাতে চাইছে সরকার? শেষমেষ, হাইকোর্টের নির্দেশে চিহ্নিত অযোগ্যদের আবেদন বাতিল করা হয়।

  • Assam Eviction Drive: অসমে অবৈধ বাংলাদেশিদের হাতে আক্রান্ত পুলিশ, অনুপ্রবেশকারীদের পক্ষে সওয়াল রাহুল গান্ধীর

    Assam Eviction Drive: অসমে অবৈধ বাংলাদেশিদের হাতে আক্রান্ত পুলিশ, অনুপ্রবেশকারীদের পক্ষে সওয়াল রাহুল গান্ধীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৬ জুলাই অবৈধ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের তাড়াতে এক অভিযান চালায় অসম সরকার। বুধবারের এই অভিযানের সমালোচনা করেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) ও মল্লিকার্জুন খাড়গে (Assam Eviction Drive)। এখানেই উঠছে প্রশ্ন—বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের চিহ্নিত করে দেশে ফেরত পাঠানোর এমন অভিযানের বিরোধিতা কেন করছেন কংগ্রেস নেতারা?

    অভিযান চালানো হয় গোয়ালপাড়ার পাইকান রিজার্ভ ফরেস্ট এলাকায়

    প্রসঙ্গত, অসম সরকারের এই অভিযান চালানো হয় গোয়ালপাড়ার পাইকান রিজার্ভ ফরেস্ট এলাকায়। ওই বনাঞ্চলে দীর্ঘদিন (Assam Eviction Drive) ধরে অবৈধভাবে বসবাস করছিলেন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা। অভিযান চলাকালীন ব্যাপক অশান্তি ও সংঘর্ষ বাধে। সরকারি আধিকারিকদের উপর অনুপ্রবেশকারীরা পাথর ও বাঁশের লাঠি নিয়ে হামলা চালায়। তাদের কাছে ধারালো অস্ত্রও ছিল (Assam Eviction Drive)।

    দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বসবাস করছিল অনুপ্রবেশকারীরা

    পুলিশ প্রথমে বোঝানোর চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হয় (Assam Eviction Drive)। পরে বাধ্য হয়ে লাঠিচার্জ ও কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে। সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু হয়, একজন গুরুতর জখম হন এবং কয়েকজন পুলিশ আধিকারিক আহত হন। উল্লেখযোগ্য, ১৩ জুলাই থেকেই এই বনাঞ্চল দখলমুক্ত করার অভিযান চালাচ্ছে অসমের হিমন্ত বিশ্ব শর্মা সরকার। ১৪৪ একরের ওই বনভূমিতে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বসবাস করছিল অনুপ্রবেশকারীরা। বুধবারের ঘটনায় বহু ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা যায়, পুরুষ ও মহিলারা হাতে বাঁশ ও লাঠি নিয়ে সরকারি আধিকারিকদের তাড়া করছে ও পাথর ছুঁড়ছে।

    ‘তোষণের রাজনীতি’র অংশ? এমন প্রশ্ন উঠছে

    এক পুলিশ আধিকারিক বলেন, “হঠাৎই অতর্কিতে তারা আমাদের ওপর আক্রমণ করে। চারদিক থেকে পাথর ছুঁড়তে থাকে। আমাদের গুলি চালাতে হয়েছে আত্মরক্ষার (Assam Eviction Drive) জন্য, কাউকে আঘাত করার উদ্দেশ্যে নয়।” এখন প্রশ্ন উঠছে, অবৈধ বাংলাদেশিদের দ্বারা সংঘটিত এই সহিংসতার পরেও কংগ্রেস কেন তাঁদের পক্ষ নিচ্ছে? এটি কি ‘তোষণের রাজনীতি’র অংশ?

  • Ramakrishna 412: যদি কেউ গঙ্গার কাছে গিয়ে গঙ্গাজল স্পর্শ করে, সে বলে—গঙ্গা দর্শন, স্পর্শ করে এলুম

    Ramakrishna 412: যদি কেউ গঙ্গার কাছে গিয়ে গঙ্গাজল স্পর্শ করে, সে বলে—গঙ্গা দর্শন, স্পর্শ করে এলুম

    শ্রীরামকৃষ্ণ (গিরিশের প্রতি): “তুমি একবার নরেন্দ্রের সঙ্গে বিচার করে দেখো, সে কি বলে।”

    গিরিশ: “স্বাচ্ছন্দ্যে—নরেন্দ্র বলে, ঈশ্বর অনন্ত। যা কিছু আমরা দেখি, শুনি—জিনিসটি কি, ব্যক্তিটি কি—সবই তাঁর অংশ। এপর্যন্ত আমাদের বলবার জো নাই।
    অনন্ত আকাশ, তার আবার অংশ কী? অংশ হয় না।”

    শ্রীরামকৃষ্ণ: “ঈশ্বর অনন্ত, হোন আর যত বড়—তিনি ইচ্ছা করলে তাঁর ভিতরের সারবস্তু মানুষের ভিতর দিয়ে আসতে পারেন, ও আসেন। তিনি অবতার হয়ে থাকেন। এটি উপমা দিয়ে বুঝানো যায় না, অনুভব হওয়া চাই, প্রত্যক্ষ হওয়া চাই।
    উপমার দ্বারা কতটা আভাস পাওয়া যায়। গরুর মধ্যে সিমটা যদি ছোঁয়াও, গরুকে ছোঁয়া হলো। পা-টা বা লেজটা ছুঁলেও গরুটাকে ছোঁয়া হলো।
    কিন্তু আমাদের পক্ষে গরুর ভিতরের সারপদার্থ হচ্ছে দুধ। সেই দুধ বাটিতে দিয়ে আসে।
    সেইরূপ, প্রেমেও ভক্ত শেখাবার জন্য ঈশ্বর মানুষ-দেহ ধারণ করে, সময়ে সময়ে অবতীর্ণ হন।”

    গিরিশ: “নরেন্দ্র বলে, তাঁকে কি সব ধারণা করা যায়? তিনি তো অনন্ত।”

    শ্রীরামকৃষ্ণ (গিরিশের প্রতি): “ঈশ্বরের সব ধারণা কে করতে পারে? তাঁর বড় ভাবটাও পারে না, আবার ছোট ভাবটাও পারে না।
    আর সব ধারণা করা কি দরকার? তাঁকে প্রত্যক্ষ করতে পারলেই হলো। তাঁর অবতারকে দেখলেই তাঁকে দেখা হলো।
    যদি কেউ গঙ্গার কাছে গিয়ে গঙ্গাজল স্পর্শ করে, সে বলে—’গঙ্গা দর্শন, স্পর্শ করে এলুম।’
    সব গঙ্গাটা হরিদ্বার থেকে গঙ্গাসাগর পর্যন্ত হাত দিয়ে ছুঁতে হয় না।
    তোমার পা-টা যদি ছুঁই, তোমায় ছোঁয়া হলো।
    যদি সাগরের কাছে গিয়ে একটু জল স্পর্শ করো, তাহলে সাগর স্পর্শ করাই হল।
    অগ্নিতত্ত্ব সব জায়গায় আছে, তবে কাঠে বেশি।”

    গিরিশ (হাসিতে হাসিতে):
    “যেখানে আগুন পাব, সেইখানেই আমার দরকার।”

    শ্রীরামকৃষ্ণ (হাসিতে হাসিতে):
    “অগ্নিতত্ত্ব কাঠে বেশি, ঈশ্বরতত্ত্ব খোঁজো—মানুষে খুঁজবে, মানুষের মধ্যেই তিনি বেশি প্রকাশ হন। যে মানুষকে দেখলে ভক্তি উথলে পড়ে ঈশ্বরের জন্য, তিনি অবতীর্ণ হয়েছেন।”

  • Daily Horoscope 17 July 2025: নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখুন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 17 July 2025: নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখুন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) আজকের দিনটি খুবই ভালো।

    ২) অসম্পূর্ণ ইচ্ছাপূরণ হতে পারে।

    ৩) মনে আনন্দ থাকবে।

    বৃষ

    ১) কাজকর্মে ধৈর্য বজায় রাখুন।

    ২) বরিষ্ঠদের পরামর্শ প্রয়োজন হতে পারে।

    ৩) পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে ভালো সময় কাটাবেন।

    মিথুন

    ১) আজকের দিনটি খুবই ভালো।

    ২) কাজে সাফল্য লাভ।

    ৩) কাজকর্মে দীর্ঘদিনের সমস্যার সমাধান খুঁজে পাবেন।

    কর্কট

    ১) আজকের দিনটি কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে কাটবে।

    ২) নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখুন।

    ৩) সাবধানে কাজ করতে হবে।

    সিংহ

    ১) আজকের দিনটি অত্যন্ত কঠিন।

    ২) সমস্যা মোকাবিলার জন্য কঠিন পরিশ্রম করতে হবে।

    ৩) ব্যবসাতে সমস্যার সম্মুখীন হবেন।

    কন্যা

    ১) আজকের দিনটি খুবই ভালো।

    ২) অসম্পূর্ণ ইচ্ছাপূরণ হতে পারে।

    ৩) নিজের কাজে ব্যস্ত থাকবেন।

    তুলা

    ১) আজকের দিনটি খুবই ভালো।

    ২) কাজে সফল হবেন।

    ৩) পরিশ্রমের ফল পাবেন হাতেনাতে।

    বৃশ্চিক

    ১) আজকের দিনটি অত্যন্ত কঠিন।

    ২) দৈনন্দিন কাজকর্ম সম্পন্ন করতে সতর্কতা অবলম্বন করুন।

    ৩) হঠাৎই কোনও সমস্যায় জড়িয়ে পড়তে পারেন।

    ধনু

    ১) আজ নিজের কাজে সতর্কতা অবলম্বন জরুরি।

    ২) কোনও বড় লগ্নির দ্বারা ভালো রিটার্ন পেতে পারেন।

    ৩) চাকরিজীবী জাতকদের পদোন্নতি ও বেতনবৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।

    মকর

    ১) আজকের দিনটি অসাধারণ কাটবে।

    ২) নিজের কাজে বড়সড় সাফল্য লাভ সম্ভব।

    ৩) নিজের স্বপ্নপূরণের সুযোগ পেতে পারেন।

    কুম্ভ

    ১) আজকের দিনটি খুবই ভালো।

    ২) লাভ অর্জন করতে পারবেন।

    ৩) চাকরি ও ব্যবসাতে ধন লাভের সম্ভাবনা রয়েছে।

    মীন

    ১) আজকের দিনটি কঠিন।

    ২) প্রতিদিনের কাজকর্মে নানান সমস্যায় জড়াতে পারেন।

    ৩) স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Bangladesh: ইউনূসের বাংলাদেশ অপরাধের স্বর্গরাজ্য, বলছে পরিসংখ্যান

    Bangladesh: ইউনূসের বাংলাদেশ অপরাধের স্বর্গরাজ্য, বলছে পরিসংখ্যান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনূস সরকারের (Yunus Government) আমলে বাংলাদেশে (Bangladesh) ব্যাপকভাবে বেড়েছে অপরাধ। নৃশংস হত্যাকাণ্ড, ধর্ষণ, গণপিটুনি, তোলাবাজি এবং জমি দখলের মতো ঘটনা রুটিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই পরিস্থিতির তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামি লিগ।

    ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত পরিসংখ্যান ভয়াবহ

    পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত বাংলাদেশে (Bangladesh) ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে ৬১০টি, খুনের ঘটনা ৩,৫৫৪টি, দাঙ্গা হয়েছে ৯৭টি এবং ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে ৪,১০৫টি। অ্যাসিড হামলার ঘটনা ঘটেছে ৫টি, নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলা হয়েছে ১২,৭২৬টি এবং অপহরণ হয়েছে ৮১৯টি। পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ৪৭৯টি এবং চুরির মামলা হয়েছে ২,৩০৪টি। অন্যান্য অপরাধে মামলা হয়েছে ৬৮,৬৮০টি। অস্ত্র আইনে দায়ের হয়েছে ১,৪৩৬টি মামলা, প্রতারণার মামলা ৫০০টি, মাদকদ্রব্য সংক্রান্ত মামলা ৩৮,১৭৬টি এবং পাচারের মামলা হয়েছে ১,৭৩০টি। এই পরিসংখ্যান থেকেই স্পষ্ট বোঝা যায়, ইউনূসের শাসনামলে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কতটা অবনত হয়েছে।

    ভালুকায় মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড ও আওয়ামি লিগের প্রতিক্রিয়া

    সম্প্রতি ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলায় ঘটে যাওয়া একটি হৃদয়বিদারক হত্যাকাণ্ড নিয়ে আওয়ামী লিগ তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। সেখানে পুলিশ উদ্ধার করে এক মা ও তার দুই সন্তানের গলাকাটা মৃতদেহ। এই নৃশংস ঘটনায় গোটা দেশের মানুষ স্তম্ভিত। অথচ, এই পরিস্থিতির মধ্যেও ইউনূস (Yunus Government) দাবি করে যাচ্ছেন যে বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলার কোনও অবনতি ঘটেনি। বিশেষজ্ঞদের মতে, দেশের নানা প্রান্তে বেড়েই চলেছে খুন, ধর্ষণ, জমি দখলসহ নানান অপরাধ। এতে করে সাধারণ মানুষ প্রতিমুহূর্তে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন (Bangladesh)।

    প্রথম আলোর তথ্য এবং সাম্প্রতিক কিছু ঘটনা

    ‘প্রথম আলো’-এর প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে, ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত প্রতিমাসে খুনের ঘটনা আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। জানুয়ারিতে খুনের মামলা হয়েছে ২৯৪টি, ফেব্রুয়ারিতে ৩০০টি, মার্চে ৩১৬টি, এপ্রিল মাসে ৩৩৮টি, মে মাসে ৩৪১টি এবং জুনে ৩৪৪টি। এছাড়া, মিডিয়া রিপোর্টে উঠে এসেছে যে সম্প্রতি বিএনপির একদল কর্মী ‘লালচাঁদ’ নামের এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা করে এবং তারপর তাঁর মরদেহের উপর নাচতে থাকে। অন্যদিকে, কুমিল্লায় বিএনপির এক নেতা একটি হিন্দু পরিবারে ঢুকে এক মহিলাকে নৃশংসভাবে ধর্ষণ করে, যা নিয়ে দেশজুড়ে চরম ক্ষোভ ছড়ায়। তবে এসব ঘটনার (Bangladesh) পরও ইউনূস সরকার কার্যকর কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি বলে অভিযোগ উঠছে। এখানেই প্রশ্ন উঠছে—বাংলাদেশকে অপরাধমুক্ত করতে এই সরকার আদৌ কতটা আন্তরিক?

  • Odisha Government: পুরীর জগন্নাথ ধামের আচার-অনুষ্ঠানের কপিরাইট নিতে চলেছে ওড়িশা সরকার! কেন জানেন?

    Odisha Government: পুরীর জগন্নাথ ধামের আচার-অনুষ্ঠানের কপিরাইট নিতে চলেছে ওড়িশা সরকার! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের আচার-অনুষ্ঠান ও রীতিনীতি নিয়ে কপিরাইট নেওয়ার ভাবনা চিন্তা করছে ওড়িশা সরকার (Odisha Government)। বিষয়টি বর্তমানে আলোচনার পর্যায়ে রয়েছে। সংবাদ সংস্থা পিটিআই-কে এই পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন স্বয়ং পুরীর সম্মানীয় রাজা ও জগন্নাথ মন্দির পরিচালন কমিটির চেয়ারম্যান গজপতি মহারাজ দিব্যসিংহ দেব। তাঁর বক্তব্য, মূল উদ্দেশ্য হল পুরীর (Puri Temple) ঐতিহ্যবাহী পুজো-পদ্ধতি ও আচার-অনুষ্ঠানকে নিরাপদ রাখা এবং তা যাতে বেহাত না হয়, তা নিশ্চিত করা। এখনই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন কেন দেখা দিল? সাধারণত কপিরাইট ব্যবহার করা হয় কোনও কিছুর নকল রোধ করতে। তাহলে কি পুরীর মন্দির বা তার ধর্মীয় রীতিনীতির নকল হওয়া শুরু হয়েছে? এখানেই দুটি বিতর্ক সামনে এসেছে (Odisha Government)। একটি দিঘার জগন্নাথ মন্দির। অপরটি রথযাত্রার নির্দিষ্ট দিনের বদলে বিদেশে অন্যদিনে ইসকনের রথযাত্রা পালন।

    দিঘার জগন্নাথ ধাম বিতর্ক

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ৩০ এপ্রিল দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই মন্দিরের নাম তিনি ‘জগন্নাথ ধাম’ দেন। এতে তীব্র বিতর্ক ছড়ায়। সাধু-সন্ত থেকে আরম্ভ করে ধর্মবিশেষজ্ঞরা জানান যে, জগন্নাথ ধাম সারা পৃথিবীতে একটি আছে এবং তা পুরীতে। মমতা সরকারের এমন সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সরব হন পুরীর (Odisha Government) গোবর্ধন পীঠের শঙ্করাচার্য নিশ্চলানন্দ সরস্বতী এবং জগন্নাথ ভক্তদের বড় অংশ।

    ইসকন বিতর্ক

    অন্যদিকে, ইসকনের ক্ষেত্রেও দেখা গিয়েছে যে, এই সংগঠন বিদেশে অন্য একটি তারিখে রথযাত্রা উৎসব আয়োজন করেছে, যা জগন্নাথ দেবের রথযাত্রার সঙ্গে মেলেনি। এখানেই আপত্তি জানিয়েছে পুরীর জগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষ এবং তারা এই ধরনের কাজকে ধর্মগ্রন্থ ও প্রাচীন ঐতিহ্যের চরম লঙ্ঘন বলে অভিহিত করেছে (Odisha Government)।

    কী বললেন গজপতি মহারাজা দিব্যসিংহ দেব

    এ নিয়েই পুরীর রাজা এবং ভগবান জগন্নাথ দেবের প্রথম সেবক গজপতি মহারাজা দিব্যসিংহ দেব বলেন যে, ভারতে ইসকন জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা ও রথযাত্রার জন্য নির্ধারিত তারিখ মেনে চলতে সম্মত হয়েছে। আমরা মায়াপুরের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছি এবং আলোচনা এখনও চলছে। এই নিয়েই তিনি পশ্চিমবঙ্গের নবদ্বীপের মায়াপুরের কথা বলেন। প্রসঙ্গত এই মায়াপুরই (Puri Temple) হল ইসকনের সদর দফতর, যা বিশ্বব্যাপী তাদের বিভিন্ন অনুষ্ঠান উদযাপনকে তত্ত্বাবধান করে (Odisha Government)।

  • Daily Horoscope 16 July 2025: বাতজ রোগে কষ্ট পাওয়ার আশঙ্কা এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 16 July 2025: বাতজ রোগে কষ্ট পাওয়ার আশঙ্কা এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) কোনও নিয়ম লঙ্ঘন করার জন্য আপনাকে বিপদে পড়তে হতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে শুভ যোগ।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) কোনও ভুল কাজের জন্য অনুতাপ হতে পারে।

    ২) অতিরিক্ত দৌড়ঝাঁপ করার ফলে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।

    ৩) সতর্ক থাকবেন সব বিষয়ে।

    মিথুন

    ১) কারও কুপ্রভাবে সংসারে অশান্তি হতে পারে।

    ২) সামাজিক সুনাম লাভ বা প্রতিপত্তি বিস্তারের যোগ।

    ৩) বাণীতে সংযম জরুরি।

    কর্কট

    ১) সাংসারিক কারণে মানসিক যন্ত্রণা।

    ২) আজ আপনাকে অবাক করে দেওয়া কোনও সুখবর আসতে পারে।

    ৩) সবাইকে ভালোভাবে কথা বলুন।

    সিংহ

    ১) সম্পত্তি সংক্রান্ত সমস্যা মিটে যেতে পারে।

    ২) অপরের উপকার করতে গেলে বিপদ হতে পারে।

    ৩) প্রতিকূল কাটবে দিনটি।

    কন্যা

    ১) বাতজ রোগে কষ্ট পাওয়ার আশঙ্কা।

    ২) কর্মস্থলে নিজের মতামত প্রকাশ না করাই ভাল হবে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    তুলা

    ১) বাড়িতে সবাই খুব সতর্ক থাকুন, চুরির ভয় রয়েছে।

    ২) আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।

    ৩) দিনটি মোটামুটি কাটবে।

    বৃশ্চিক

    ১) জমি বা সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় করার শুভ দিন।

    ২) শেয়ারে বাড়তি লগ্নি চিন্তাবৃদ্ধি ঘটাতে পারে।

    ৩) আশাহত।

    ধনু

    ১) বন্ধুদের বিরোধিতা থেকে সাবধান থাকুন।

    ২) সঞ্চয়ের ব্যাপারে বিশেষ নজর দিন।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    মকর

    ১) পেটের সমস্যা বাড়তে পারে।

    ২) ব্যবসায় আমূল পরিবর্তন লক্ষ করতে পারবেন।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ না করাই শ্রেয়।

    ২) মাথাগরম করার ফলে হাতে আসা কাজ ভেস্তে যাবে।

    ৩) আশা পূরণ।

    মীন

    ১) ভাই-বোনের কাছ থেকে সাহায্য পেতে পারেন।

    ২) দাম্পত্য সম্পর্কে উন্নতির যোগ।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Ramakrishna 410: অপরাহ্নে ভক্তসংঘে অবতারবাদ ও শ্রীরামকৃষ্ণ

    Ramakrishna 410: অপরাহ্নে ভক্তসংঘে অবতারবাদ ও শ্রীরামকৃষ্ণ

    মাস্টারের সঙ্গে তখন ছোট নরেন সম্বন্ধে অনেক কথা হচ্ছিল। এমন সময় উপস্থিত ভক্তদের একজন বললেন— “মাস্টার মহাশয়, আপনি কি আজ স্কুলে যাবেন না?”

    শ্রীরামকৃষ্ণ: “ক’টা বাজে?”

    ভক্ত: “একটা বাজতে দশ মিনিট বাকি।”

    শ্রীরামকৃষ্ণ (মাস্টারের প্রতি): “তুমি যাও, তোমার দেরি হচ্ছে। একে তো কাজ ফেলে এসেছো।”

    (লাটুর প্রতি): “রাখাল কোথায়?”

    ভক্ত: “লাটু তো বাড়ি চলে গেছে।”

    শ্রীরামকৃষ্ণ: “আমার সঙ্গে দেখা না করে?”

    অপরাহ্নে ভক্তসংঘে অবতারবাদ ও শ্রীরামকৃষ্ণ

    স্কুলের ছুটির পর মাস্টার আসিয়া দেখিতেছেন। ঠাকুর বলরামের বৈঠকখানায় ভক্তের মজলিস করিয়া বসিয়া আছেন। ঠাকুরের মুখে মধুর হাসি, সেই হাসি ভক্তদের মুখে প্রতিবিম্বিত হইতেছে। মাস্টারকে ফিরিয়া আসিতে দেখিয়া, তিনি প্রণাম করিলেন। ঠাকুর তাহাকে তাহার কাছে আসিয়া বসিতে ইঙ্গিত করিলেন।

    শ্রীযুক্ত গিরিশ ঘোষ, মিত্র, বলরাম, লাডু, চুনিলাল ইত্যাদি ভক্ত উপস্থিত আছেন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (গিরিশের প্রতি): “তুমি একবার নরেন্দ্রের সঙ্গে বিচার করে দেখো, সে কি বলে।”

    গিরিশ: “স্বাচ্ছন্দ্যে—নরেন্দ্র বলে, ঈশ্বর অনন্ত। যা কিছু আমরা দেখি, শুনি—জিনিসটি কি, ব্যক্তিটি কি—সবই তাঁর অংশ। এপর্যন্ত আমাদের বলবার জো নাই।
    অনন্ত আকাশ, তার আবার অংশ কী? অংশ হয় না।”

    শ্রীরামকৃষ্ণ: “ঈশ্বর অনন্ত, হোন আর যত বড়—তিনি ইচ্ছা করলে তাঁর ভিতরের সারবস্তু মানুষের ভিতর দিয়ে আসতে পারেন, ও আসেন। তিনি অবতার হয়ে থাকেন। এটি উপমা দিয়ে বুঝানো যায় না, অনুভব হওয়া চাই, প্রত্যক্ষ হওয়া চাই।
    উপমার দ্বারা কতটা আভাস পাওয়া যায়। গরুর মধ্যে সিমটা যদি ছোঁয়াও, গরুকে ছোঁয়া হলো। পা-টা বা লেজটা ছুঁলেও গরুটাকে ছোঁয়া হলো।
    কিন্তু আমাদের পক্ষে গরুর ভিতরের সারপদার্থ হচ্ছে দুধ। সেই দুধ বাটিতে দিয়ে আসে।
    সেইরূপ, প্রেমেও ভক্ত শেখাবার জন্য ঈশ্বর মানুষ-দেহ ধারণ করে, সময়ে সময়ে অবতীর্ণ হন।”

  • India Energy: দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ৫০ শতাংশই অজীবাশ্ম জ্বালানি থেকে! ‘ঐতিহাসিক’, বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    India Energy: দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ৫০ শতাংশই অজীবাশ্ম জ্বালানি থেকে! ‘ঐতিহাসিক’, বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশি ঘোষণা করেছেন যে, বর্তমামনে ভারত (India Energy) দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ৫০ শতাংশ এখন আসছে অজীবাশ্ম জ্বালানির উৎস (non-fossil fuel) থেকে। প্রসঙ্গত, এই লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২০৩০ সাল। তবে পাঁচ বছর আগেই, ২০২৫ সালেই ভারত এই লক্ষ্য পূরণ করতে পেরেছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।

    এই ঘটনাকে ঐতিহাসিক আখ্যা দিয়েছেন মন্ত্রী

    এই উপলক্ষে নিজের এক্স (পূর্বতন টুইটার) হ্যান্ডেলে একটি পোস্টে তিনি ঘটনাটিকে “ঐতিহাসিক” আখ্যা দেন এবং এর কৃতিত্ব দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে দিয়েছেন। ২০২৫ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত, ভারতে মোট স্থাপিত বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা দাঁড়িয়েছে ৪৮৪.৮ গিগাওয়াট, যার মধ্যে ২৪২.৮ গিগাওয়াট অজীবাশ্ম জ্বালানি উৎস (non-fossil fuel) থেকে আসে। এর মধ্যে ১৮৪.৬ গিগাওয়াট নবায়নযোগ্য উৎস (সৌর, বায়ু, জৈব শক্তি প্রভৃতি) থেকে। ৪৯.২ গিগাওয়াট বৃহৎ জলবিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে, এবং ৮.৭ গিগাওয়াট পারমাণবিক শক্তি থেকে আসে।

    প্রধানমন্ত্রী কুসুম এবং পিএম সূর্য ঘর

    মন্ত্রী জানান, ভারতের বিদ্যুৎ (India Energy) খাতে অজীবাশ্ম জ্বালানির অংশ বৃদ্ধির পেছনে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন নবায়নযোগ্য শক্তিনির্ভর কর্মসূচি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিশেষ করে ‘প্রধানমন্ত্রী কুসুম’ (PM-KUSUM) এবং ‘পিএম সূর্য ঘর’ (PM Surya Ghar) প্রকল্পগুলির মাধ্যমে দেশের লক্ষ লক্ষ গ্রামীণ পরিবার এবং কৃষকদের জন্য সৌরশক্তি সহজলভ্য হয়েছে। এর ফলে একদিকে যেমন তাঁদের নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত হয়েছে, অন্যদিকে আর্থিকভাবে স্বনির্ভর হওয়ার সুযোগও তৈরি হয়েছে। কৃষকদের ক্ষেত্রেও সৌর পাম্পের ব্যবহার যেমন সেচ খরচ কমিয়েছে, তেমনই নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ তাদের উৎপাদনশীলতাও বাড়িয়েছে। এই প্রকল্পগুলির মাধ্যমে শুধু বিদ্যুৎ উৎপাদন নয়, গ্রামীণ ক্ষমতায়ন ও টেকসই উন্নয়ন—উভয়ই সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেন মন্ত্রী। এর পাশাপাশি সৌর পার্ক, জৈব শক্তি এবং ভবিষ্যতে কৃত্রিম মেধা (AI)-র প্রয়োগ জ্বালানির পরিকাঠামোতেও গভীর প্রভাব ফেলবে বলে মনে করা হচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে ইন্টেলিজেন্ট এনার্জি মার্কেটপ্লেস, স্মার্ট মিটার, এবং ডিমান্ড সাইড ম্যানেজমেন্ট সম্ভব হচ্ছে। তবে, প্রহ্লাদ জোশি সতর্ক করে দিয়েছেন, এ সব কিছুর মধ্যে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে (India Energy) সাইবার নিরাপত্তাকে। কারণ ভবিষ্যতের জ্বালানি ব্যবস্থার ডিজিটাল নির্ভরতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সাইবার ঝুঁকিও বাড়বে।

LinkedIn
Share