মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:এই প্রথম দেশের কোনও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে গেলে পুলিশি ছাড়পত্রের প্রয়োজন পড়বে। দেওবন্দের দারুল উলুম সেমিনারিতে ভর্তির জন্য এবার থকে স্থানীয় পুলিশের থেকে ক্যারেক্টর সার্টিফিকেট নিয়ে আসতে হবে। এখানে ভর্তির প্রক্রিয়াও আগের থেকে কঠোর করা হয়েছে বলে জানালেন এখানকার ভাইস চ্যান্সেলর আব্দুল খালেক মাদ্রাসি। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনেককেই নানাভাবে বিতর্কিত কাজের জন্য দায়ী করা হয় বলেই প্রতিষ্ঠানের তরফে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের তরফে মৌলানা হুসেন আহমেদ হরিদোয়ারি জানান, যে ইনটালিজেন্সের পক্ষে কোনওরকম অভিযোগ জানানো হলে সেই ছাত্রকে ভর্তি নেওয়া হবে না।
Category: পড়াশোনা
Get updated Education and Career news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com
-
China: ভারতীয় পডুয়াদের দু’বছর পর চিনে ফেরাতে উদ্যোগী হল বেজিং
মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিড বিধিনিষেধের কারণে চিনে পাঠরত ভারতীয় ছাত্ররা দেশে দু’বছর ধরে আটকা পড়ে আছেন। তাঁদের একাংশকে চিনে ফেরার জন্য অনুমতি দিতে চলেছে সে দেশের সরকার। ভিসা এবং বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার জন্য ভারতীয় পড়ুয়ারা চিনে ফিরতে পারছিলেন না।
চিনা বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান বলেন, ‘‘চিনে যে সব ভারতীয় ছাত্ররা পড়াশুনার জন্য এসেছিলেন। তাঁরা ফিরতে পারছিলেন না। তাঁদের সমস্যাকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয় চিন। তাই অন্যান্য দেশের পডুয়াদের সঙ্গে তাঁরাও যাতে ফিরতে পারেন সে বিষয়টিকে যথেষ্ট অগ্রাধিকার দিয়ে দেখা হচ্ছে।’’তিনি আরও বলেন, ‘‘ভারতীয় ছাত্রদের প্রত্যাবর্তনের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। যাঁরা ফিরে আসবেন ভারতকে তার তালিকা দিতে হবে।’’
তথ্য অনুযায়ী ২৩ হাজারেরও বেশি ভারতীয় পডুয়া চিনে পড়তে গিয়েছিলেন। এঁদের অধিকাংশ ডাক্তারি পড়ুয়া। ২০১৯ সালে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ায় তাঁদের একাংশ দেশে ফিরে এসেছিলেন। কিন্তু ভাইরাসের প্রকোপ শুরু হওয়ায় চিন একাধিক বিধিনিষেধ জারি করে। ফলে তাঁরা আর চিনে ফিরতে পারেননি। তার পর থেকে তাঁরা চিনে ফেরার মরিয়া চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন। কিন্তু বিমান চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি হওয়ার ফলে শুধু মাত্র অনলাইন ক্লাস করতে হচ্ছিল। অন্যদিকে কিছুদিন আগেই চিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে ইউজিসি। অনলাইন পাঠক্রমের ডিগ্রি ভারতে মান্যতা পাবে না এমনই ঘোষনা করেছিল বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জরী কমিশন। একই সময় চিনের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের বিদেশমন্ত্রীর বৈঠকে উঠে আসে এই প্রসঙ্গ। এমনকি চিনা পর্যটকদের ভিসাও বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। তারপরই শেষমেষ ভারতের চাপে পড়ে ভারতীয় পড়ুয়াদের বিষয়ে সদর্থক পদক্ষেপ গ্রহণ করল চিন। ফলে পড়াশোনা মাঝপথে ফেলে চিন থেকে যাঁরা ফিরে এসেছিলেন এবার সেই সব ছাত্রদেরই আবার দেশে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে উদ্যোগী হয়েছে চিন।
-
JEE Main Admit Card: আজই প্রকাশিত হবে জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেনের অ্যাডিমিট, কখন জানাল এনটিএ
মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর কয়েকদিনের মধ্যেই হবে জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেন পরীক্ষা। তার আগে আজই প্রকাশ পেতে চলেছে অ্যাডমিট কার্ড। এমনটাই জানিয়েছে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি (National Testing Agency)। আজ সন্ধ্যে ৬টার পর থেকে jeemain.nta.nic.in– এই লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করা যাবে অ্যাডমিট কার্ড।
এ বছর জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেন- এর প্রথম দফার পরীক্ষা হবে জুনের ২০-২৯ তারিখ পর্যন্ত। জুন সেশনে যে যে তারিখে পরীক্ষা হবে সেগুলি হল, ২০, ২১, ২২, ২৩, ২৪, ২৫, ২৬, ২৭, ২৮, ২৯শে।
অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করতে আবেদনকারীকে অ্যাপ্লিকেশন নম্বর এবং পাসওয়ার্ড বা পাসওয়ার্ডের পরিবর্তে জন্মের তারিখ দিতে হবে।
এবছরের জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেন-এর ফলাফল এবং র্যাঙ্ক কার্ড প্রকাশিত হবে ৬ অগাস্ট। জয়েন্ট এন্ট্রান্স অ্যাডভান্সডের জন্য রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু হবে ৭ অগাস্ট থেকে। আইআইটি প্রবেশিকা পরীক্ষার দিন ২৮ অগাস্ট থেকে ওয়েবসাইটেই জানা যাবে। জুন এবং জুলাই দুটি সেশনে এবার পরীক্ষা নেবে এনটিএ।
আরও পড়ুন: ফাঁকাই পড়ে থাকবে আসন? নীট-পিজির বিশেষ কাউন্সেলিং-এর আবেদন খারিজ শীর্ষ আদালতের
অ্যাডমিট কার্ডে যে সমস্ত তথ্য দেওয়া আছে, সেগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই পরীক্ষার্থীকে নিশ্চিত হতে হবে যে তথ্যগুলো সঠিক কিনা। কোনও ভুল ধরা পড়লে সঙ্গে সঙ্গে ন্যাশনাল টেস্টিং অ্যাকাডেমিকে তা জানাতে হবে। ভর্তির সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া যতক্ষণ না শেষ হচ্ছে, ততক্ষণ অ্যাডমিট কার্ড সযত্নে তুলে রাখতে হবে।
কোন শহরে পরীক্ষা হবে, বা কোন পরীক্ষাকেন্দ্রে হবে, সেটা বদল করতে পারবেন না পরীক্ষার্থীরা। কারণ তার আগেই প্রার্থীদের পরীক্ষাকেন্দ্র বাছার সুযোগ দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: প্রকাশিত ‘নীট-পিজি ২০২২’-এর ফল, জেনে নিন কীভাবে দেখবেন
আইআইটি (IIT), এনআইটি (NIT) এবং অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকস্তরে ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তির জন্য প্রতি বছর জেইই-মেন (JEE Main) পরীক্ষা নেওয়া হয়। গত বছর কোভিড (Covid-19) পরিস্থিতিতে চারবার নেওয়া হয় এই পরীক্ষা। এবছরের পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল এপ্রিল মাসে। কিন্তু অন্য পরীক্ষার সময়সূচীতে সংঘাত ঘটায় পিছিয়ে দেওয়া হয় সর্বভারতীয় জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষা।
-
CBSE 10th Result: কবে জানা যাবে সিবিএসই-র দশম শ্রেণির ফলাফল? জেনে নিন
মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মে মাসের ২৪ তারিখে শেষ হয়েছে দশম শ্রেণির পরীক্ষা। সময়ে মধ্যেই ফল (CBSE 10th Result) ঘোষণা করতে কোমর বেঁধেছে সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন (CBSE)। এর মধ্যেই খাতা দেখার প্রক্রিয়া চালু করে দিয়েছে সিবিএসই। শিক্ষকদের খাতা দেখা শেষ করে জমা দেওয়ার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। ২০ জুনের মধ্যে খাতা দেখা শেষ করতে হবে। মনে করা হচ্ছে জুনের শেষেই মার্কশিট হাতে পেয়ে যাবে দশম শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা। ফলাফল দেখতে পাওয়া যাবে cbseresults.nic.in– এই লিঙ্কে।
দ্বাদশের পরীক্ষাও শেষ হয়েছে ১৫ জুন। জুলাইয়ের ১০ তারিখের মধ্যেই দ্বাদশ শ্রেণির ফল ঘোষণার পরিকল্পনা নিয়েছে বোর্ড।
কোভিড অতিমারী ফের হানা দিতে পারে এই ভয়ে, শিক্ষাবর্ষকে দু’ভাগে ভাগ করা হয়েছিল। প্রতিটি টার্মে ৫০ শতাংশ করে সিলেবাস সম্পূর্ণ করা হয়েছিল। তাই দুটি টার্মের আলাদা আলাদা ফল প্রকাশ করবে সিবিএসই। প্রথম টার্মের ফল ইতিমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে। এবার দুই টার্ম মিলিয়ে চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করবে বোর্ড।
আরও পড়ুন: আইআইটিদের ছাপিয়ে বিশ্ব তালিকায় নজর কাড়ল আইআইএসসি ব্যাঙ্গালুরু
চূড়ান্ত ফলে প্রথম টার্ম, দ্বিতীয় টার্ম এবং অভ্যন্তরীণ মূল্যায়ন অন্তর্ভূক্ত হবে। পরীক্ষার্থীকে সবমিলিয়ে পাশ করতে হবে। সিবিএসই টার্ম ওয়ানে কেউ ফেল করেনি। তাই দ্বিতীয় টার্মের পরীক্ষায় বসতে দেওয়া হয়েছিল। কোন ভাগে কতটা গুরুত্ব দেওয়া হবে, সেটা এখনও জানা যায়নি। পড়ুয়াদের কোনও বিষয়ে পাশ করতে গেলে ৩৩ শতাংশ নম্বর পেতেই হবে। যে সব বিষয়ে প্র্যাকটিক্যাল রয়েছে, সেখানে আলাদাভাবে থিওরি এবং প্র্যাকটিক্যালে পাশ করতে হবে।
আরও পড়ুন: বদলে যাচ্ছে পঠন-পাঠনের ধারণা? মডেল স্কুল তৈরির ভাবনা কেন্দ্রের
কোভিড অতিমারীর দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় গত বছর দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণির অফলাইন পরীক্ষা বাতিল করেছিল সিবিএসই। প্রায় সমস্ত ছাত্রছাত্রীকেই পরের ক্লাসে তুলে দেওয়া হয়। দ্বাদশ শ্রেণিতে পাশ করেছিল ৯৯.৩৭ শতাংশ পড়ুয়া। দশমের ক্ষেত্রে সংখ্যাটা ছিল ৯৯.০৪ শতাংশ। ২০২০ সালে সিবিএসই দশমের পরীক্ষায় পাশ করেছিল ৯১.৪৬ শতাংশ পরীক্ষার্থী। দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় পাশের হার ছিল ৯৯.৩৭ শতাংশ।
-
UGC NET: নেট পরীক্ষায় আবেদনের সময়সীমা বাড়াল ইউজিসি
মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউজিসি নেট (UGC NET) পরীক্ষার আবেদনের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। এমনটাই জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন। ইউজিসি নেট ডিসেম্বর ২০২১ (UGC-NET December 2021) এবং জুন ২০২২-(UGC-NET June 2022) এর আবেদনপত্র দাখিলের সময়সীমা বাড়িয়ে ৩০ মে করা হয়েছে। ugcnet.nta.nic.in ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে এই বিষয়ক সমস্ত তথ্য জানতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা।
বিষয়টি নিজের অফিসিয়াল ট্যুইটার হ্যান্ডেলে ট্যুইট করে জানিয়েছেন ইউজিসি (UGC) -র চেয়ারম্যান। লিখেছেন, “ইউজিসি নেট ডিসেম্বর ২০২১ এবং জুন ২০২২- (UGC NET December 2021/June 2022) এর আবেদন দাখিল করা এবং টাকা জমা দেওয়ার শেষ দিন বাড়িয়ে ৩০ মে ২০২২ করা হয়েছে।”
[tw]
In pursuant to representations from the candidates, regarding submission of online application form for UGC-NET December 2021 and June 2022 (merged cycles), it has been decided to extend the last date for submission and fee payment to 30 May 2022.
— Mamidala Jagadesh Kumar (@mamidala90) May 22, 2022
[/tw]জেনে নিন কীভাবে আবেদন করবেন নেট পরীক্ষার জন্যে:
১। প্রথমে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটিতে যান। ntanet.nic.in
২। এবার‘UGC NET December 2021/June 2022 registration’- এই লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন।
৩। একটু নতুন পেজে নিয়ে যাওয়া হবে আপনাকে।
৪। ব্যক্তিগত তথ্য দিন এবং রেজিস্টার করুন।
৫। নতুন তৈরি করা রেজিস্ট্রেশন নম্বরটি দিয়ে লগ-ইন করুন।
৬। ফর্মটি ভরুন, ছবি আপলোড করুন এবং ফর্মটি ডাউনলোড করুন।
৭। এবার টাকা জমা করুন।
এর আগে আবেদনে কোনও ভুল-ত্রুটি থাকলে তা সংশোধন করার জন্যে ২০২২ সালের ২৩ মে রাত ৯টা অবধি সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি বা এনটিএ (NTA)। তারপরেই আবেদনের সময়সীমা বাড়ানোর এই ঘোষণা।
আরও পড়ুনঃ স্নাতকস্তরে একইসঙ্গে দুটো ডিগ্রি কোর্স করা যাবে, নয়া নিয়ম ইউজিসির
বছরে দুবার হয় এই নেট পরীক্ষা। এবছরের জুনের পরীক্ষায় স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছে। কারণ করোনা অতিমারীর কারণে ২০২১ সালের ডিসেম্বরের পরীক্ষাটি এখনও নেওয়া যায়নি। পরীক্ষাটিকে পুরোনো ছন্দ ফিরিয়ে আনতে ২০২১ সালের ডিসেম্বর এবং ২০২২ সালের জুনের পরীক্ষা দুটি একসাথে নেওয়ার ঘোষণা করেছে এনটিএ।
-
Madhyamik Results 2022: জুনের প্রথম সপ্তাহেই মাধ্যমিকের ফল ঘোষণা! উচ্চমাধ্যমিক, জয়েন্টের রেজাল্ট কবে? জানুন
মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী জুন মাসের প্রথম সপ্তাহেই প্রকাশিত হতে পারে মাধ্যমিক পরীক্ষার (Madhyamik Results 2022) ফল। সব ঠিক থাকলে ৩ জুন মাধ্যমিকের ফল প্রকাশিত হতে পারে। চলতি বছরের ১৬ মার্চ মাধ্যমিক (Madhyamik) পরীক্ষা শেষ হয়েছে। প্রতি বছরের মত এবারও তিনমাসের মাথায় ফল প্রকাশিত হতে চলেছে। মাধ্যমিকের পরই জুনের মাঝামাঝি সময়ে উচ্চমাধ্যমিকের (HS Results 2022) ফলপ্রকাশ হওয়ার কথা রয়েছে। তারপরই বেরোবে জয়েন্টের রেজাল্টও।
সূত্রের খবর, আগামী ৩১ মে, ১ ও ২ জুন ফলপ্রকাশের বিষয়টি নিয়ে সংসদ বৈঠকে বসবে। সেখানেই স্থির হবে চূড়ান্ত দিনক্ষণ। উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফল প্রকাশ হওয়ার কথা জুনের ১৫ তারিখের মধ্যে। সেই লক্ষ্যেই এগোচ্ছে সংসদ। উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্যও বলেছিলেন আগামী জুন মাসের মধ্যে ফল প্রকাশের চেষ্টা করা হবে। তবে এখনও জেলা শিক্ষা আধিকারিকদের সঙ্গে কথা হবে, বলে সূ্ত্রের খবর। এরপর শিক্ষাদফতরের চূড়ান্ত অনুমোদন মিললেই ফলঘোষণার দিনক্ষণ জানাবে সংসদ।কোভিডের (COVID-19) কারণে বহুদিন ক্লাস না হওয়ায় চলতি বছরে মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিকে সিলেবাস কমানো হয়েছিল। ২০২০ সাল থেকে শুরু হয় কোভিডের দাপট। টানা বন্ধ ছিল স্কুল। পরের বছর মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক দু’টি পরীক্ষাই হয়নি। কিছুদিন ক্লাস হলেও শেষ হয়নি সিলেবাস। সেই কারণে চলতি বছরে দু’টি পরীক্ষাতেই সিলেবাসের বোঝা কমানো হয়। পর্ষদ এবং সংসদ প্রায় ৩০ শতাংশ করে কম সিলেবাসে পরীক্ষা নিয়েছে এবার। ২০২৩-এ রাজ্যের দুই মেগা পরীক্ষা পূর্ণ সিলেবাসেই হওয়ার কথা। তারই প্রস্তুতি নিচ্ছে পর্ষদ এবং সংসদ। কিন্তু চলতি বছরে জানুয়ারির জায়গায় ক্লাস শুরু হয়েছে ফেব্রুয়ারি থেকে। গরমের ছুটি ২২ দিনের জায়গায় বেড়ে হয়েছে ৪৫ দিন। এর মধ্যে হোম সেন্টারে উচ্চমাধ্যমিক হওয়ায় ক্লাস হয়নি কিছুদিন। এর ফলে দশম এবং দ্বাদশের ক্লাস প্রায় তিনমাস অতিরিক্ত বন্ধ থেকেছে। সিলেবাস আদৌ শেষ করা যাবে কি না তা নিয়ে সন্দিহান শিক্ষকরা।
-
Delhi Covid Update: বাড়ছে সংক্রমণ, তবে স্কুল বন্ধে আপত্তি শিক্ষক, অভিভাবকদের
Covid Surge in Delhi: রাজধানী দিল্লিতে নতুন করে করোনা (Covid-19) সংক্রমণ বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে পুনরায় স্কুল বন্ধ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে দিল্লির ডেপুটি মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া (Manish Sisodia) বলেন, “স্কুল বন্ধ একেবারে শেষ ধাপ। তার আগে আমাদের সতর্ক হতে হবে।” এ নিয়ে শিক্ষা দফতর একটি নির্দেশিকাও জারি করেছে।
তাতে বলা হয়, পড়ুয়া, শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী এবং স্কুলে আসা অন্যদের অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে। সম্ভাব্য শারীরিক দূরত্ববিধি মেনে চলতে হবে। নিয়মিত হাত ধোয়া এবং স্যানিটাইজ করা করোনা ঠেকানোর একমাত্র পথ। স্কুলে আসা সমস্ত পড়ুয়া, শিক্ষক-শিক্ষিকা থেকে শুরু করে অশিক্ষক ও সহকারী কর্মী এবং অভিভাবকদের মধ্যে কোভিড সংক্রমণ নিয়ে সচেতনতা প্রচার করতে হবে। যদি কোনও কোভিড সংক্রমণ স্কুলে ধরা পড়ে তাহলে অবিলম্বে তা শিক্ষা দফতরকে জানাবে স্কুল কর্তৃপক্ষ।
সিসোদিয়া আরও জানান, যদি পরিস্থিতি আরও খারাপ হয় তাহলে কিছু কিছু জায়গায় স্কুল বন্ধ করা হতে পারে। তবে স্কুল বন্ধের পক্ষে একেবারেই সায় নেই শিক্ষক- শিক্ষিকা অভিভাবকদের। সবে পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হয়ে নতুন বছরে থেকে স্কুল খুলেছে। এ অবস্থায় আবার স্কুল বন্ধ হলে ছাত্রছাত্রীদের ক্ষতি হবে বলে মনে করছেন অভিভাবকরা। তার চেয়ে কোভিডকে নিয়েই চলতে হবে বলে মনে করছেন তাঁরা। স্কুল বন্ধ না করে কোভিড মোকাবিলার জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে।
ইতিমধ্যেই অনেক স্কুল তাঁদের গেমস ক্লাস বন্ধ করে দিয়েছে, যাতে না বাচ্চারা এক সঙ্গে জোট বাঁধতে পারে। বন্ধ করা হয়েছে ক্যান্টিনও। অনেক স্কুল তাঁদের মর্নিং অ্যাসেম্বলি ক্লাসরুমের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখছে। স্কুলের ভিতরে অভিভাবকদের জমায়েতেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
কোভিড পরিস্থিতি মোকাবিলায় ফের মাস্ক পরাকেও বাধ্যতামূলক করার ভাবনাচিন্তা করছে দিল্লি সরকার। এক সময়ে মাস্ক না পরলে ৫০০ টাকা জরিমানা করা হত। সংক্রমণ কমার ফলে সেই জরিমানা নেওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। আবার তা চালু করার কথা ভাবছে প্রশাসন।
প্রসঙ্গত, ১ এপ্রিল থেকে দিল্লিতে মাস্ক পরার উপর বিধিনিষেধ শিথিল করেছিল প্রশাসন। শুধুমাত্র বড় জমায়েতের ক্ষেত্রে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। কিন্তু ফের সংক্রমণ বাড়তে থাকায় মাস্ক বাধ্যতামূলক করার কথা ভাবছে প্রশাসন। এই বিষয়টি নিয়ে আগামী সপ্তাহে একটি বৈঠক করতে পারে প্রশাসন। সেই বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে জানিয়েছেন দিল্লি স্বাস্থ্য দফতরের এক আধিকারিক। তিনি বলেন,”দিল্লির অধিকাংশ বাসিন্দা দু’টি টিকা পেয়ে গেলেও নিজের এবং অন্যের নিরাপত্তার খাতিরে মাস্ক পরা জরুরি।”
-
IIT Kharagpur:ভারত-সেরা বাংলার খড়গপুর আইআইটি জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসনে, পিছিয়ে নেই যাদবপুরও
মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলা আবার জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসনে। বিশ্বের দরবারে ফের জায়গা করে নিল খড়গপুর আইআইটি ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। খড়গপুর আইআইটি ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকায় স্থান পেয়েছে। সম্প্রতি ৫০০ সেরা প্রযুক্তিগত শিক্ষাক্ষেত্রের তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। সেই তালিকায় উপরের দিকেই স্থান পেয়েছে বাংলার এই দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় গোটা দেশের মধ্যে একমাত্র রাজ্য সরকার পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয় যা বিশ্বসেরার তালিকায় স্থান পেয়েছে।
খড়গপুর আইআইটি ইঞ্জিনিয়ারিং ও প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে বিশ্বের ১০১ নম্বরে রয়েছে। বিশ্বের সেরা ৫০০-র মধ্যে ১০১ নম্বরে থাকা বিরাট সাফল্য বলেই মনে করা হচ্ছে। আর যাদবপুরও খুব বেশি পিছিয়ে নেই। কলা ও হিউম্যানিটসের বিচারে এই বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের সেরা ৫০০-র মধ্যে একটি। একমাত্র রাজ্য পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয়।
কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি ব়্যাঙ্কিংয়ের হিসাবে পঠন-পাঠন বিষয় অনুযায়ী খড়গপুর আইআইটি দেশের শ্রেষ্ঠ তিন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের মধ্যে একটি। ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজির নিরিখে দেশের তিনটি শ্রেষ্ঠ কলেজের মধ্যে একটি হল খড়গপুর আইআইটি। আর আর্টস ও হিউম্যানিটিসের বিচারে দেশের সেরা পাঁচে রয়েছে বাংলার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়।
খড়গপুর আইআইটি ১৯টি বিষয়ে বিশ্বের সেরা ১০০-র মধ্যে নিজের স্থান করে নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মিনারেল অ্যান্ড মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিং। এই বিভাগে খড়গপুর আইআইটির ব়্যাঙ্কিং ৩৭। ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স বিভাগে খড়গপুর আইআইটির ব়্যাঙ্কিং ছিল ৯০। এখন তারা উঠেছে এসেছে ৮০-তে।
খড়গপুর আইআইটি বড় চমক দিয়ে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বহু বিভাগেই সেরা। এগ্রিকালচাল ও ফরেস্টিতে খড়গপুর আইআইটি-র স্থান এক নম্বরে। শুধু এগ্রিকালচাল ও ফরেস্টিই নয়, স্ট্যাটিস্টিক্স ও অপারেশনাল রিসার্চেও খড়গপুর আইআইটি প্রথম স্থান অর্জন করে রয়েছে দেশের বুকে। মিনারেল ও মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিংয়েও তারা দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। পরিবেশবিদ্যাতেও দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে খড়গপুর আইআইটি। -
CUET 2022: কুয়েট পরীক্ষায় আবেদন ১১ লক্ষ পরীক্ষার্থীর, জানাল ইউজিসি
মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন শিক্ষাবর্ষ থেকে বদলে যাচ্ছে নিয়ম। ৪২টি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (UG) এবং স্নাতকোত্তর (PG) প্রোগ্রামে ভর্তি হতে এবার থেকে একটিই পরীক্ষা দিতে হবে। এই সাধারণ প্রবেশিকা পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তি প্রক্রিয়া পরিচালিত হবে। মার্চ মাসে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (UGC) এই নয়া নীতির ঘোষণা করেছে। পরীক্ষার নাম ‘কমন ইউনিভার্সিটি এন্ট্রান্স টেস্ট’ (CUET UG 2022)।
[tw]
A record 1151319 candidates have registered and 913540 have paid application fee for CUET-UG. Many of them are from remote and rural areas. Students from every state and union territory have applied. Without the burden of scoring very high marks in the range of 99 to 100%
— Mamidala Jagadesh Kumar (@mamidala90) May 23, 2022
[/tw]গতকালই শেষ হয়েছে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির (NTA) দ্বারা পরিচালিত কমন ইউনিভার্সিটি এন্ট্রান্স টেস্টের (CUET UG 2022) রেজিস্ট্রেশন। তার একদিন পরেই ইউজিসি জানাল ১১,৫১,৩১৯ জন পরীক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করেছেন। তাঁদের মধ্যে টাকা জমা দিয়েছেন ৯,১৩,৫৪০ জন। ইউজিসির চেয়ারম্যান এম জগদেশ কুমার একটি ট্যুইট করে জানিয়েছেন, “১১,৫১,৩১৯ জন পরীক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করেছেন। তাঁদের মধ্যে ৯,১৩,৫৪০ জন পরীক্ষার ফি জমা দিয়েছেন। বেশিরভাগ পরীক্ষার্থীই গ্রামীণ এলাকার বাসিন্দা। প্রত্যেকটি রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল থেকে পড়ুয়ারা পরীক্ষার জন্যে আবেদন করেছেন।”
নেট পরীক্ষায় আবেদনের সময়সীমা বাড়াল ইউজিসিনেট পরীক্ষায় আবেদনের সময়সীমা বাড়াল ইউজিসি
তিনি আরও জানান, কুয়েট প্রতিটি পড়ুয়াকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুবর্ণ সুযোগ দেবে, তার জন্যে দ্বাদশ শ্রেণিতে প্রচুর নম্বর পাওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। তিনি লেখেন, “বোর্ডের পরীক্ষায় ৯৯%-১০০% নম্বর পাওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। কুয়েট- এর মাধ্যমেই দেশের সবচেয়ে ভাল বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে পড়ার সুযোগ পাওয়া যাবে। আগে যে পড়ুয়াদের বোর্ডের পরীক্ষায় প্রচুর নম্বর থাকত না, তাঁরা ভাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেতেন না। এখন থেকে সেই সুযোগ পাওয়া যাবে।”
[tw]
in board exams, students can now try for admission in best of the universities through CUET. For students who could not get high board scores, earlier it was not possible to get admission in top universities. But now it is within reach. The participation of large number
— Mamidala Jagadesh Kumar (@mamidala90) May 23, 2022
[/tw]অধ্যাপক কুমার আরও জানান, কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা পড়তে চান তাঁরা সবচেয়ে বেশি আগ্রহ দেখিয়েছেন। আশা করছি ভবিষ্যতে আরও অনেক বিশ্ববিদ্যালয় কুয়েটের সঙ্গে যুক্ত হবে। পরের বছর থেকে বছরে দুবার হতে পারে কুয়েট এমন ইঙ্গিতও দিয়েছেন তিনি। তিনি লেখেন, “কুয়েটের বছরে দুবার হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। কারও একটি সুযোগে না হলে, সে পরবর্তী কুয়েটের জন্যে প্রস্তুতি নিতে পারবেন।”
বোর্ড পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরেই এই কমন এন্ট্রান্স টেস্ট জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। জগদেশ কুমার জানিয়েছেন,”পরীক্ষাগুলি সম্পূর্ণ কম্পিউটার-ভিত্তিক হবে। ছাত্র-ছাত্রীদের কম্পিউটার বিষয়ে বিশেষ দক্ষতা না থাকলেও হবে। এখন প্রায় সকল ছাত্র-ছাত্রী স্মার্টফোন ব্যবহার করেন। ফলে, কোনও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। এক্ষেত্রে তারা মাউস ব্যবহার করে মাল্টিপল চয়েস এর প্রশ্নের উত্তর খুব সহজেই দিতে পারবেন।” প্রসঙ্গত, কুয়েট স্নাতকোত্তরেরও (CUET PG 2022) রেজিস্ট্রেশন চলছে।
-
Two Full Time Degree: স্নাতকস্তরে একইসঙ্গে দুটো ডিগ্রি কোর্স করা যাবে, নয়া নিয়ম ইউজিসির
মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্নাতকস্তরে দ্বৈত ডিগ্রি নেওয়ার ক্ষেত্রে নিয়মে বড়সড় বদল আনল বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বা ইউজিসি (University Grants Commission)। এবার থেকে স্নাতকস্তরে (Under Graduate) পড়ুয়া হিসেবে একসঙ্গে দুটি পাঠক্রমে ভর্তি হওয়া যাবে। এতদিন পর্যনেত এই সুযোগ ছিল না। এবার থেকে নিয়মিত জোড়া কোর্স একসঙ্গে করতে পারবেন পড়ুয়ারা।মঙ্গলবার ইউজিসি কর্তা জগদীশ কুমার জানান, কোনও কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়ারা চাইলে আরেকটি ডিগ্রি বা ডিপ্লোমা বা সার্টিফিকেট কোর্স করতে পারবেন। এক্ষেত্রে দুটি ডিগ্রিতেই অফলাইন ক্লাস করা যাবে কিংবা একটি ডিগ্রি অনলাইন, আরও একটি অফলাইন ক্লাস বা দু’টি ডিগ্রিই অনলাইনে ক্লাস করলেও ইউজিসির কোনও আপত্তি নেই। ১৩ এপ্রিল অর্থাৎ বুধবার এ নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করে ইউজিসি। আগের নিয়ম অনুযায়ী একটি নিয়মিত পাঠক্রমের সঙ্গে শুধুমাত্র একটি ডিপ্লোমা বা সার্টিফিকেট কোর্স করা যেত। সেটাও করতে হত অনলাইনে। এই নয়া নিয়মে সেই নিষেধাজ্ঞা উঠে গেল। এমনটাই জানান শিক্ষাবিদরা।
তবে এই পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু শর্ত আরোপ করা হয়েছে। দুটি পাঠক্রম যাতে পরম্পরের সঙ্গে জড়িত বিষয়ের না হয়, সে বিষয়টি দেখতে হবে। নিয়মিত পাঠক্রমের ক্ষেত্রে দুটি ভিন্ন বিষয়ের কোর্সের ক্লাস যেন একইসঙ্গে না চলে তা পড়ুয়াকে দেখতে হবে। উল্লেখ্য, বিষয়টি নিয়ে বহুদিন ধরেই আলোচনা চলছিল। এতদিনে তা বাস্তবরূপ পেল। এই নয়া নিয়মে খুশি শিক্ষার্থীরা।