Category: পড়াশোনা

Get updated Education and Career news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Delhi Covid Update: বাড়ছে সংক্রমণ, তবে স্কুল বন্ধে আপত্তি শিক্ষক, অভিভাবকদের

    Delhi Covid Update: বাড়ছে সংক্রমণ, তবে স্কুল বন্ধে আপত্তি শিক্ষক, অভিভাবকদের

    Covid Surge in Delhi: রাজধানী দিল্লিতে নতুন করে করোনা (Covid-19) সংক্রমণ বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে পুনরায় স্কুল বন্ধ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে দিল্লির ডেপুটি মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া (Manish Sisodia) বলেন, “স্কুল বন্ধ একেবারে শেষ ধাপ। তার আগে আমাদের সতর্ক হতে হবে।” এ নিয়ে শিক্ষা দফতর একটি নির্দেশিকাও জারি করেছে। 

    তাতে বলা হয়, পড়ুয়া, শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী এবং স্কুলে আসা অন্যদের অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে। সম্ভাব্য শারীরিক দূরত্ববিধি মেনে চলতে হবে। নিয়মিত হাত ধোয়া এবং স্যানিটাইজ করা করোনা ঠেকানোর একমাত্র পথ। স্কুলে আসা সমস্ত পড়ুয়া, শিক্ষক-শিক্ষিকা থেকে শুরু করে অশিক্ষক ও সহকারী কর্মী এবং অভিভাবকদের মধ্যে কোভিড সংক্রমণ নিয়ে সচেতনতা প্রচার করতে হবে। যদি কোনও কোভিড সংক্রমণ স্কুলে ধরা পড়ে তাহলে অবিলম্বে তা শিক্ষা দফতরকে জানাবে স্কুল কর্তৃপক্ষ।

    সিসোদিয়া আরও জানান, যদি পরিস্থিতি আরও খারাপ হয় তাহলে কিছু কিছু জায়গায় স্কুল বন্ধ করা হতে পারে। তবে স্কুল বন্ধের পক্ষে একেবারেই সায় নেই শিক্ষক- শিক্ষিকা অভিভাবকদের। সবে পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হয়ে নতুন বছরে থেকে স্কুল খুলেছে। এ অবস্থায় আবার স্কুল বন্ধ হলে ছাত্রছাত্রীদের ক্ষতি হবে বলে মনে করছেন অভিভাবকরা। তার চেয়ে কোভিডকে নিয়েই চলতে হবে বলে মনে করছেন তাঁরা। স্কুল বন্ধ না করে কোভিড মোকাবিলার জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে।

    ইতিমধ্যেই অনেক স্কুল তাঁদের গেমস ক্লাস বন্ধ করে দিয়েছে, যাতে না বাচ্চারা এক সঙ্গে জোট বাঁধতে পারে। বন্ধ করা হয়েছে ক্যান্টিনও। অনেক স্কুল তাঁদের মর্নিং অ্যাসেম্বলি ক্লাসরুমের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখছে। স্কুলের ভিতরে অভিভাবকদের জমায়েতেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। 

    কোভিড পরিস্থিতি মোকাবিলায় ফের মাস্ক পরাকেও বাধ্যতামূলক করার ভাবনাচিন্তা করছে দিল্লি সরকার। এক সময়ে মাস্ক না পরলে ৫০০ টাকা জরিমানা করা হত। সংক্রমণ কমার ফলে সেই জরিমানা নেওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। আবার তা চালু করার কথা ভাবছে প্রশাসন।

    প্রসঙ্গত, ১ এপ্রিল থেকে দিল্লিতে মাস্ক পরার উপর বিধিনিষেধ শিথিল করেছিল প্রশাসন। শুধুমাত্র বড় জমায়েতের ক্ষেত্রে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। কিন্তু ফের সংক্রমণ বাড়তে থাকায় মাস্ক বাধ্যতামূলক করার কথা ভাবছে প্রশাসন। এই বিষয়টি নিয়ে আগামী সপ্তাহে একটি বৈঠক করতে পারে প্রশাসন। সেই বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে জানিয়েছেন দিল্লি স্বাস্থ্য দফতরের এক আধিকারিক। তিনি বলেন,”দিল্লির অধিকাংশ বাসিন্দা দু’টি টিকা পেয়ে গেলেও নিজের এবং অন্যের নিরাপত্তার খাতিরে মাস্ক পরা জরুরি।”

     

  • IIT Kharagpur:ভারত-সেরা বাংলার খড়গপুর আইআইটি জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসনে, পিছিয়ে নেই যাদবপুরও

    IIT Kharagpur:ভারত-সেরা বাংলার খড়গপুর আইআইটি জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসনে, পিছিয়ে নেই যাদবপুরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলা আবার জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসনে। বিশ্বের দরবারে ফের জায়গা করে নিল খড়গপুর আইআইটি ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। খড়গপুর আইআইটি ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকায় স্থান পেয়েছে। সম্প্রতি ৫০০ সেরা প্রযুক্তিগত শিক্ষাক্ষেত্রের তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। সেই তালিকায় উপরের দিকেই স্থান পেয়েছে বাংলার এই দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় গোটা দেশের মধ্যে একমাত্র রাজ্য সরকার পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয় যা বিশ্বসেরার তালিকায় স্থান পেয়েছে।
    খড়গপুর আইআইটি ইঞ্জিনিয়ারিং ও প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে বিশ্বের ১০১ নম্বরে রয়েছে। বিশ্বের সেরা ৫০০-র মধ্যে ১০১ নম্বরে থাকা বিরাট সাফল্য বলেই মনে করা হচ্ছে। আর যাদবপুরও খুব বেশি পিছিয়ে নেই। কলা ও হিউম্যানিটসের বিচারে এই বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের সেরা ৫০০-র মধ্যে একটি। একমাত্র রাজ্য পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয়।
    কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি ব়্যাঙ্কিংয়ের হিসাবে পঠন-পাঠন বিষয় অনুযায়ী খড়গপুর আইআইটি দেশের শ্রেষ্ঠ তিন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের মধ্যে একটি। ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজির নিরিখে দেশের তিনটি শ্রেষ্ঠ কলেজের মধ্যে একটি হল খড়গপুর আইআইটি। আর আর্টস ও হিউম্যানিটিসের বিচারে দেশের সেরা পাঁচে রয়েছে বাংলার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়।
    খড়গপুর আইআইটি ১৯টি বিষয়ে বিশ্বের সেরা ১০০-র মধ্যে নিজের স্থান করে নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মিনারেল অ্যান্ড মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিং। এই বিভাগে খড়গপুর আইআইটির ব়্যাঙ্কিং ৩৭। ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স বিভাগে খড়গপুর আইআইটির ব়্যাঙ্কিং ছিল ৯০। এখন তারা উঠেছে এসেছে ৮০-তে।
    খড়গপুর আইআইটি বড় চমক দিয়ে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বহু বিভাগেই সেরা। এগ্রিকালচাল ও ফরেস্টিতে খড়গপুর আইআইটি-র স্থান এক নম্বরে। শুধু এগ্রিকালচাল ও ফরেস্টিই নয়, স্ট্যাটিস্টিক্স ও অপারেশনাল রিসার্চেও খড়গপুর আইআইটি প্রথম স্থান অর্জন করে রয়েছে দেশের বুকে। মিনারেল ও মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিংয়েও তারা দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। পরিবেশবিদ্যাতেও দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে খড়গপুর আইআইটি।

  • CUET 2022: কুয়েট পরীক্ষায় আবেদন ১১ লক্ষ পরীক্ষার্থীর, জানাল ইউজিসি

    CUET 2022: কুয়েট পরীক্ষায় আবেদন ১১ লক্ষ পরীক্ষার্থীর, জানাল ইউজিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন শিক্ষাবর্ষ থেকে বদলে যাচ্ছে নিয়ম। ৪২টি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (UG) এবং স্নাতকোত্তর (PG) প্রোগ্রামে ভর্তি হতে এবার থেকে একটিই পরীক্ষা দিতে হবে। এই সাধারণ প্রবেশিকা পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তি প্রক্রিয়া পরিচালিত হবে। মার্চ মাসে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (UGC) এই নয়া নীতির ঘোষণা করেছে। পরীক্ষার নাম ‘কমন ইউনিভার্সিটি এন্ট্রান্স টেস্ট’ (CUET UG 2022)।

    [tw]


    [/tw]

    গতকালই শেষ হয়েছে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির (NTA) দ্বারা পরিচালিত কমন ইউনিভার্সিটি এন্ট্রান্স টেস্টের (CUET UG 2022) রেজিস্ট্রেশন। তার একদিন পরেই ইউজিসি জানাল ১১,৫১,৩১৯ জন পরীক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করেছেন। তাঁদের মধ্যে টাকা জমা দিয়েছেন ৯,১৩,৫৪০ জন। ইউজিসির চেয়ারম্যান এম জগদেশ কুমার একটি ট্যুইট করে জানিয়েছেন, “১১,৫১,৩১৯ জন পরীক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করেছেন। তাঁদের মধ্যে ৯,১৩,৫৪০ জন পরীক্ষার ফি জমা দিয়েছেন। বেশিরভাগ পরীক্ষার্থীই গ্রামীণ এলাকার বাসিন্দা। প্রত্যেকটি রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল থেকে পড়ুয়ারা পরীক্ষার জন্যে আবেদন করেছেন।” 

    নেট পরীক্ষায় আবেদনের সময়সীমা বাড়াল ইউজিসিনেট পরীক্ষায় আবেদনের সময়সীমা বাড়াল ইউজিসি

    তিনি আরও জানান, কুয়েট প্রতিটি পড়ুয়াকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুবর্ণ সুযোগ দেবে, তার জন্যে দ্বাদশ শ্রেণিতে প্রচুর নম্বর পাওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। তিনি লেখেন, “বোর্ডের পরীক্ষায় ৯৯%-১০০% নম্বর পাওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। কুয়েট- এর মাধ্যমেই দেশের সবচেয়ে ভাল বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে পড়ার সুযোগ পাওয়া যাবে। আগে যে পড়ুয়াদের বোর্ডের পরীক্ষায় প্রচুর নম্বর থাকত না, তাঁরা ভাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেতেন না। এখন থেকে সেই সুযোগ পাওয়া যাবে।” 

    [tw]


    [/tw]

    অধ্যাপক কুমার আরও জানান, কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা পড়তে চান তাঁরা সবচেয়ে বেশি আগ্রহ দেখিয়েছেন। আশা করছি ভবিষ্যতে আরও অনেক বিশ্ববিদ্যালয় কুয়েটের সঙ্গে যুক্ত হবে। পরের বছর থেকে বছরে দুবার হতে পারে কুয়েট এমন ইঙ্গিতও দিয়েছেন তিনি। তিনি লেখেন, “কুয়েটের বছরে দুবার হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। কারও একটি সুযোগে না হলে, সে পরবর্তী কুয়েটের জন্যে প্রস্তুতি নিতে পারবেন।”

    বোর্ড পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরেই এই কমন এন্ট্রান্স টেস্ট জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। জগদেশ কুমার জানিয়েছেন,”পরীক্ষাগুলি সম্পূর্ণ কম্পিউটার-ভিত্তিক হবে। ছাত্র-ছাত্রীদের কম্পিউটার বিষয়ে বিশেষ দক্ষতা না থাকলেও হবে। এখন প্রায় সকল ছাত্র-ছাত্রী স্মার্টফোন ব্যবহার করেন। ফলে, কোনও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। এক্ষেত্রে তারা মাউস ব্যবহার করে মাল্টিপল চয়েস এর প্রশ্নের উত্তর খুব সহজেই দিতে পারবেন।” প্রসঙ্গত, কুয়েট স্নাতকোত্তরেরও (CUET PG 2022) রেজিস্ট্রেশন চলছে।  

     

  • Two Full Time Degree: স্নাতকস্তরে একইসঙ্গে দুটো ডিগ্রি কোর্স করা যাবে, নয়া নিয়ম ইউজিসির

    Two Full Time Degree: স্নাতকস্তরে একইসঙ্গে দুটো ডিগ্রি কোর্স করা যাবে, নয়া নিয়ম ইউজিসির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্নাতকস্তরে দ্বৈত ডিগ্রি নেওয়ার ক্ষেত্রে নিয়মে বড়সড় বদল আনল বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বা ইউজিসি (University Grants Commission)। এবার থেকে স্নাতকস্তরে (Under Graduate) পড়ুয়া হিসেবে একসঙ্গে দুটি পাঠক্রমে ভর্তি হওয়া যাবে। এতদিন পর্যনেত এই সুযোগ ছিল না। এবার থেকে নিয়মিত জোড়া কোর্স একসঙ্গে করতে পারবেন পড়ুয়ারা।মঙ্গলবার ইউজিসি কর্তা জগদীশ কুমার জানান, কোনও কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়ারা চাইলে আরেকটি ডিগ্রি বা ডিপ্লোমা বা সার্টিফিকেট কোর্স করতে পারবেন। এক্ষেত্রে দুটি ডিগ্রিতেই অফলাইন ক্লাস করা যাবে কিংবা একটি ডিগ্রি অনলাইন, আরও একটি অফলাইন ক্লাস বা দু’টি ডিগ্রিই অনলাইনে ক্লাস করলেও ইউজিসির কোনও আপত্তি নেই। ১৩ এপ্রিল অর্থাৎ বুধবার এ নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করে ইউজিসি। আগের নিয়ম অনুযায়ী একটি নিয়মিত পাঠক্রমের সঙ্গে শুধুমাত্র একটি ডিপ্লোমা বা সার্টিফিকেট কোর্স করা যেত। সেটাও করতে হত অনলাইনে। এই নয়া নিয়মে সেই নিষেধাজ্ঞা উঠে গেল। এমনটাই জানান শিক্ষাবিদরা।
    তবে এই পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু শর্ত আরোপ করা হয়েছে। দুটি পাঠক্রম যাতে পরম্পরের সঙ্গে জড়িত বিষয়ের না হয়, সে বিষয়টি দেখতে হবে। নিয়মিত পাঠক্রমের ক্ষেত্রে দুটি ভিন্ন বিষয়ের কোর্সের ক্লাস যেন একইসঙ্গে না চলে তা পড়ুয়াকে দেখতে হবে। উল্লেখ্য, বিষয়টি নিয়ে বহুদিন ধরেই আলোচনা চলছিল। এতদিনে তা বাস্তবরূপ পেল। এই নয়া নিয়মে খুশি শিক্ষার্থীরা।

     

  • UGC Update: সেরা বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে শীঘ্রই যৌথ ডিগ্রি প্রদান ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের : ইউজিসি চেয়ারম্যান

    UGC Update: সেরা বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে শীঘ্রই যৌথ ডিগ্রি প্রদান ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের : ইউজিসি চেয়ারম্যান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উচ্চশিক্ষায় (Higher Education) এবার আরও দরজা খুলে যাচ্ছে ভারতীয় পড়ুয়াদের। খুব শীঘ্রই দেশের মাটিতে গড়ে উঠবে বিভিন্ন বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস। তার জন্য বিশেষ একটি প্যানেল তৈরি করা হয়েছে। দেশের প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে সদস্যদের নিয়ে ওই প্যানেল তৈরি করা হয়েছে। এটা এই কর্মসূচীর প্রথম ধাপ। এছাড়াও বিভিন্ন কোর্সে যৌথভাবে ডিগ্রি (Degree) প্রদান করতে পারে ভারত ও বিদেশি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি। এমনকী বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) এর অনুমোদনের ভিত্তিতে একসঙ্গে কোনও প্রোগ্রামের সুবিধা দিতেও পারে। এমনই জানালেন ইউজিসি-র চেয়ারম্যান এম জগদীশ কুমার। মঙ্গলবার উচ্চশিক্ষা নিয়ন্ত্রকের এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    ভারতের উচ্চ শিক্ষার মান বিশ্বমানের করার জন্য এক অন্যতম পদক্ষেপ নিল ইউজিসি। বহু শিক্ষার্থী আছেন যারা বিদেশে পড়াশোনা করতে চান, সে ক্ষেত্রে এবার নিজের দেশের মধ্যেই সমস্ত সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে অর্থাৎ আন্তর্জাতিক স্তরের শিক্ষা ব্যবস্থার কাঠামো গড়ে তুলতে চাইছে ইউজিসি । এই সংক্রান্ত বিধিমালা ইতিমধ্যেই অনুমোদন করা হয়েছে। এর ফলে শিক্ষার্থীরা ভারতে থাকতে পারবেন কিন্তু পড়াশোনা করতে পারবেন বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। আসলেই ইউজিসি বিশ্বের যে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে দেশের যে কোনো শীর্ষ বিদ্যালায়ের যৌথ কোর্স চালু করতে চলেছে। মঙ্গলবার সাংবাদিকদের সঙ্গে একটি আলোচনা চলাকালীন ইউজিসির সভাপতি এম জগদেশ কুমার এই নিয়মের অনুমোদনের কথা জানান। এছাড়াও তিনি জানিয়েছেন নতুন শিক্ষানীতিতেও এই সুপারিশ করা হয়েছে।

    এরপর এক সাংবাদিক বৈঠকে এম জগদীশ কুমার বলেন, “ন্যাশনাল অ্যাসেসমেন্ট অ্যান্ড অ্যাক্রিডিয়েশন কাউন্সিল অনুমোদিত যে কোনও ভারতীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যারা ন্যূনতম ৩.০১ স্কোর করেছে বা  সেরা ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাটেগরিতে রয়েছে অথবা ইনস্টিটিউট অফ এমিনেন্স পর্যায়ে রয়েছে, তারা টাইমস হায়ার এডুকেশন বা QS World University-র সেরা 500 বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্বন্বয় স্থাপন করতে পারে। ইউজিসি-র কাছ থেকে আগাম কোনও অনুমোদন ছাড়াই। এই প্রোগ্রামে ছাত্রদের বিদেশি প্রতিষ্ঠান থেকে ৩০ শতাংশের বেশি নম্বর পেতে হবে।”

  • ISC Result 2022: প্রকাশিত হয়েছে আইএসসি বোর্ডের ফল, পাশের হার ৯৯.৩৮ শতাংশ

    ISC Result 2022: প্রকাশিত হয়েছে আইএসসি বোর্ডের ফল, পাশের হার ৯৯.৩৮ শতাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে প্রতীক্ষার অবসান। রবিবার প্রকাশিত হয়েছে আইএসসি (ISC) বোর্ডের দ্বাদশ শ্রেণির ফল। কিছুদিন আগেই আইসিএসসি এবং সিবিএসই বোর্ডের ফল প্রকাশিত হয়েছে। আইএসসি বোর্ডের পড়ুয়ারা অপেক্ষায় দিন গুনছিলেন। বোর্ডের তরফ থেকে আগেই ঘোষণা করা হয়েছিল বিকেল ৫টায় ফল প্রকাশিত হবে। সেইমতো বিকেল ৫টা থেকেই cisce.org -এই ওয়েবসাইটে দেখা যাচ্ছে ফল। পাশের হার ৯৯.৩৮ শতাংশ। 

    আরও পড়ুন: সিবিএসই-র দশম শ্রেণির ফল প্রকাশিত, পাশের হার ৯৪.৪০%
     
    প্রথম স্থানে রয়েছেন আটারো জন। পেয়েছেন ৯৯.৭৫ শতাংশ নম্বর। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন ৫৮ জন। পেয়েছেন ৯৯.৫ শতাংশ নম্বর। তৃতীয় স্থানে রয়েছেন ৭৮ জন। পেয়েছেন ৯৯.২৫ শতাংশ। 

    আরও পড়ুন: কুয়েট পরীক্ষায় বসছেন? জেনে নিন এই নিয়মগুলি

    আইএসসি সূত্রে খবর, এবারে ছাত্রদের পাশের হার ৯৯.২৬ শতাংশ। পাশের হারে ছাত্রদের টপকে গিয়েছেন ছাত্রীরা। ছাত্রীদের পাশের হার ৯৯.৫২ শতাংশ। মোট ৯৬,৯৪০ জন পরীক্ষার্থী এবার পরীক্ষায় বসেছিলেন। ফেল করেছেন ১৭ জন। 

    আরও পড়ুন: দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার ফল প্রকাশ করল সিবিএসই, পাশের হার ৯২.৭১%  

    দক্ষিণ ভারতেয় সব থেকে ভাল ফল করেছেন পরীক্ষার্থীরা। এই অঞ্চলে পাশের হার ৯৯.৮১ শতাংশ। এই অঞ্চলে মেয়েদের পাশের হার ৫২.১২ শতাংশ। মেধা তালিকায় বেশি জায়গা করে নিয়েছেন চণ্ডীগড়, ছত্তিসগঢ়,, হরিয়ানা, হিমাচল প্রদেশ, মধ্য প্রদেশ, নয়া দিল্লি এবং এনসিআর, পঞ্জাব, উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ডের পড়ুয়ারা। পশ্চিম ভারতে পড়ুয়াদের পাশের হার ৯৯.৫৮ শতাংশ। উত্তর ভারতে ৯৯.৪৩ শতাংশ এবং পূর্ব ভারতে ৯৯.১৮ শতাংশ। বিশেষভাবে সক্ষম ৬ জন পড়ুয়া ৯০ শতাংশের ওপরে নম্বর পেয়েছেন। 

    ইতিমধ্যে ১৮ জুলাই থেকে রাজ্যে স্নাতক স্তরে অনলাইনে ভর্তির ফর্ম দেওয়া শুরু হয়েছে। ফর্ম তোলা ও জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ৫ অগাস্ট। অন্যান্য বোর্ডের ফল প্রকাশিত হলেও, কলেজে ভর্তি নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলেন আইএসসি বোর্ডের পড়ুয়ারা। পরী‌ক্ষা শেষ হয়েছে ১৩ জুন। পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৪১ দিনের মাথায় প্রকাশিত হল ফল। এবার বেশ খানিকটা নিশ্চিন্ত পড়ুয়া এবং অভিভাবকরা।  

     

LinkedIn
Share