Category: পড়াশোনা

Get updated Education and Career news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • NCERT: ‘হরপ্পা’র বদলে ‘সিন্ধু-সরস্বতী সভ্যতা’, এনসিইআরটির ষষ্ঠ শ্রেণির বইয়ে ৬টি বড় বদল

    NCERT: ‘হরপ্পা’র বদলে ‘সিন্ধু-সরস্বতী সভ্যতা’, এনসিইআরটির ষষ্ঠ শ্রেণির বইয়ে ৬টি বড় বদল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত শুক্রবারই প্রকাশিত হয়েছে এনসিআরটির (NCERT) সোশ্যাল সায়েন্স বা সামাজিক বিজ্ঞানের ষষ্ঠ শ্রেণির বই। এই বইয়ের সিলেবাসে বেশ কিছু রদবদল করা হয়েছে। মোট ছয়টি (Class 6 Social Science Book of NCERT) উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন সেখানে দেখা গিয়েছে।

    পাঠ্য পুস্তকে ৬টি উল্লেখযোগ্য বদল (NCERT)

    ‘হরপ্পা সভ্যতা’র বদলে ‘সিন্ধু-সরস্বতী সভ্যতা’ 

    উল্লেখযোগ্য ভাবে এনসিআরটির (NCERT) ষষ্ঠ শ্রেণির বইতে ‘হরপ্পা সভ্যতা’র নাম বদল করে করা হয়েছে ‘সিন্ধু-সরস্বতী সভ্যতা’। ভারতীয় সভ্যতার সূচনা ব্যাখ্যা করতে এই বইতে একাধিকবার ব্যবহার করা হয়েছে সরস্বতী নদীর কথা।

    তিনটি আলাদা বইকে একত্রিত করা হয়েছে

    আগে এনসিইআরটির (NCERT) ষষ্ঠ শ্রেণিতে ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও ভূগোলের জন্য তিনটি আলাদা আলাদা বই ছিল। কিন্তু বর্তমানে সেই ভাগ উঠে গিয়েছে এবং এই তিনটি আলাদা বইকে একত্রিত করে একটি বইকে পাঁচ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এই ভাগ গুলি হল, ভারত ও বিশ্ব: ভূমি ও মানুষ, অতীত ইতিহাস, আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও জ্ঞান, শাসন ও গণতন্ত্র এবং আমাদের চারপাশের অর্থনৈতিক জীবন।

    ‘হরপ্পা সভ্যতা’র পতনের কারণ

    পুরনো এনসিইআরটি-এর পাঠ্য পুস্তকে (Class 6 Social Science Book of NCERT) কখনও উল্লেখ করা হয়নি, সরস্বতী নদীর শুকিয়ে যাওয়ার কারণেই হরপ্পা সভ্যতার পতন হয়েছিল। নতুন বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে হরপ্পা সভ্যতার পতনের দুটি কারণ, এক জলবায়ু পরিবর্তন এবং দ্বিতীয় হল সরস্বতী নদীর শুকিয়ে যাওয়া।

    ভূগোল বিভাগে এসেছে কালিদাসের রচনা

    পাঠ্য পুস্তকের ভূগোল বিভাগে কালিদাসের রচনা ‘কুমারসম্ভব’ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। হিমালয় পর্বতমালাকে ব্যাখ্যা করতে কালিদাসের এই রচনা ব্যবহৃত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    ভারতের নিজস্ব প্রাইম মেরিডিয়ান

    বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে গ্রিনিচ মেরিডিয়ান বিশ্বের প্রথম প্রাইম মেরিডিয়ান নয়। বহু শতাব্দী আগে মধ্যপ্রদেশের উজ্জ্বয়িনীতে ভারতের নিজস্ব একটি প্রাইম মেরিডিয়ান ছিল বলে লেখা হয়েছে বইতে।

    বর্ণ শব্দটি শুধুমাত্র একবারই উল্লেখ করা হয়েছে

    ষষ্ঠ শ্রেণির এই বইটিতে বর্ণ শব্দটি শুধুমাত্র একবারই উল্লেখ করা হয়েছে। আগের বইতে বি আর আম্বেদকর, দলিত সম্প্রদায়ের অধিকারের জন্য তাঁর লড়াই এবং বর্ণ বৈষম্য সম্পর্কে সম্পূর্ণ আলাদা একটি অধ্যায় ছিল বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Second Language: জানেন দ্বিতীয় ভাষা কীভাবে আপনার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাকে উন্নত করতে পারে?

    Second Language: জানেন দ্বিতীয় ভাষা কীভাবে আপনার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাকে উন্নত করতে পারে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুলে পড়ার সময় সেকেন্ড ল্যাঙ্গুয়েজ বা দ্বিতীয় ভাষা (Second Language) শেখাটা অনেক সময় একটু চাপের মনে হলেও বাস্তবে এর গুরুত্ব অনেক। দ্বিতীয় ভাষা শেখা ভবিষ্যতের জন্য অনেক দরজা খুলে রাখে। ক্রমবর্ধমান বিশ্বায়নের যুগে, একাধিক ভাষায় যোগাযোগ করার ক্ষমতা থাকলে তা একজনকে অন্যদের থেকে কয়েক ধাপ এগিয়ে রাখে। দ্বিতীয় বা তৃতীয় কোনও ভাষায় দক্ষতা থাকলে ভবিষ্যতে এটি এমনভাবে কাজে লেগে যেতে পারে যা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না। অন্য একটি ভাষা আয়ত্ত করা উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথ প্রশস্ত করতে পারে। 

    অ্যাকাডেমিক সুবিধা

    দ্বিতীয় ভাষা (Second Language) শেখা জ্ঞানের পরিধি বাড়ায়। এটি সামগ্রিকভাবে ভালো অ্যাকাডেমিক পারফরম্যান্স হিসেবে কাজ করে। গবেষণায় দেখা যায়, দ্বিভাষিক ছাত্রছাত্রীরা প্রায়শই একভাষিক সহপাঠীদের তুলনায় গণিত, পাঠ্য এবং বিজ্ঞান বিষয়গুলিতে ভালো করে। এই উন্নতি আসে মস্তিষ্কের একাধিক ভাষাগত ব্যবস্থা পরিচালনা করার তাগিদ থেকেই। একাধিক ভাষা পড়লে তা নানা সমস্যা সমাধানের দক্ষতা এবং সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা বাড়ায়। 

    কর্মজীবনের সুযোগ

    কর্মক্ষেত্রে বহুভাষিকতা একটি অত্যন্ত মূল্যবান দক্ষতা। বহুজাতিক কোম্পানিগুলি সেই প্রার্থীদের পছন্দ করে যারা ক্লায়েন্ট এবং ব্যবসায়িক অংশীদারদের সাথে তাদের নিজস্ব ভাষায় কথোপকথন করতে পারে। এই দক্ষতা কর্মজীবনের সুযোগ এবং উচ্চতর বেতনের সম্ভাবনাকে সহজতর করে। অনুবাদ, আন্তর্জাতিক ব্যবসা, পররাষ্ট্রনীতি এবং পর্যটন সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভাষার দক্ষতা অত্যাবশ্যক। একটি সরকারি সফরে প্রধান অনুবাদক বা একটি উচ্চ কর্পোরেট আলোচনায় প্রধান যোগাযোগকারী হওয়ার কথা বিবেচনা করুন। ইংরেজিতে আপনার যোগাযোগের দক্ষতা স্বপ্নের চাকরি পাওয়ার এবং না পাওয়ার মধ্যে পার্থক্য গড়ে দিতে পারে।

    সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধি এবং ব্যক্তিগত বিকাশ

    একটি নতুন ভাষা (Second Language) শেখা ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং সাংস্কৃতিক বোঝাপড়াকে সমৃদ্ধ করে। ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটে। একটি নতুন ভাষা শুধুমাত্র কথোপকথনের জন্য নয়, বরং বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং তাদের ঐতিহ্য সম্পর্কে গভীর জ্ঞান অর্জনে সাহায্য় করে। এটি আপনাকে নতুন জায়গা, মানুষ, এবং তাদের জীবনযাপন সম্পর্কে জানতে সহায়তা করে, যা আপনার নিজের জীবনের পরিধি এবং গভীরতাকে বাড়ায়।

    মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য উন্নয়ন

    দ্বিতীয় ভাষা (Second Language) শেখা মস্তিষ্কের জন্য একটি অত্যন্ত উপকারী ব্যায়াম। এটি মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশকে সক্রিয় রাখে এবং নতুন সংযোগ তৈরিতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে যে দ্বিতীয় ভাষা শেখা বয়স্কদের মধ্যে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে এবং আলঝেইমার এবং ডিমেনশিয়া রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে। দ্বিতীয় ভাষা শেখা মস্তিষ্কের নমনীয়তা বাড়ায় এবং মানসিক সুস্থতা উন্নত করে।

    ভ্রমণ এবং আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা

    ভ্রমণের সময় স্থানীয় ভাষায় কথা বলতে পারা আপনার অভিজ্ঞতাকে অনেক বেশি সমৃদ্ধ করে। এটি আপনাকে স্থানীয় সংস্কৃতি এবং মানুষের সাথে আরও গভীরভাবে সংযোগ স্থাপন করতে সহায়তা করে। এছাড়াও, ভাষার জ্ঞান আপনাকে বিভিন্ন দেশের মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে, তাদের সংস্কৃতি এবং জীবনযাত্রা সম্পর্কে জানতে সহায্য করবে। এটি আপনাকে ভ্রমণের সময় আরো আত্মবিশ্বাসী এবং স্বাচ্ছন্দ্য করে তুলবে।

    আরও পড়ুন: বিদেশে পড়তে চান? রপ্ত করতে হবে ইংরেজি, জানুন আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পর্কে

    আন্তর্জাতিক ব্যবসা এবং বাণিজ্য

    বহুজাতিক ব্যবসার ক্ষেত্রে ভাষার (Second Language) দক্ষতা একটি অপরিহার্য বিষয়। বিভিন্ন দেশের ব্যবসায়িক অংশীদারদের সাথে ভাষাগত দক্ষতা ব্যবসার সম্পর্ক উন্নত করতে এবং বাণিজ্যিক সুযোগ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এটি আপনাকে আন্তর্জাতিক মিটিং এবং আলোচনায় আরও আত্মবিশ্বাসী করবে। ভাষার দক্ষতা আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক পরিবেশে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হিসেবে গণ্য হয়।

    সামাজিক এবং ব্যক্তিগত সম্পর্ক

    দ্বিতীয় ভাষা (Second Language) শেখা আপনার সামাজিক এবং ব্যক্তিগত সম্পর্ককে সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করে। এটি আপনাকে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে এবং তাদের সংস্কৃতি এবং জীবনযাত্রা সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে। এছাড়াও, ভাষার দক্ষতা আপনাকে বিভিন্ন দেশের মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করতে এবং তাদের সাথে আরও গভীরভাবে সংযোগ স্থাপনের ক্ষেত্রে এগিয়ে দেবে। এটি আপনাকে একটি বৈচিত্র্যময় এবং সমৃদ্ধ সামাজিক নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে সহায়তা করে।

    সম্মান এবং সমৃদ্ধি

    একটি নতুন ভাষা শেখা সম্মানের বিষয় এবং এটি আপনার ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবনে সমৃদ্ধি নিয়ে আসে। এটি আপনাকে নতুন সুযোগ এবং সম্ভাবনার দরজা খুলে দেয় এবং আপনার জীবনকে আরও সমৃদ্ধ এবং পরিপূর্ণ করে। ভাষার দক্ষতা আপনাকে একটি বৈশ্বিক নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলে এবং আপনাকে একটি বৈচিত্র্যময় এবং সমৃদ্ধ জীবনের অভিজ্ঞতা দেয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IELTS Exam: বিদেশে পড়তে চান? রপ্ত করতে হবে ইংরেজি, জানুন আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পর্কে

    IELTS Exam: বিদেশে পড়তে চান? রপ্ত করতে হবে ইংরেজি, জানুন আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পর্কে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছোট থেকেই অনেকে স্বপ্ন দেখেন, উচ্চশিক্ষা নিতে বিলেত পাড়ি দেবেন। না এখন আর শুধু বিলেত নয়, বিদেশ বলা যেতে পারে। আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, ইউক্রেন উচ্চশিক্ষার জন্য পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছুটে যাচ্ছেন মেধাবী ছাত্রছাত্রীরা। প্রতিবছর এই সংখ্যা বাড়ছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তথ্য অনুসারে, গতবছর ২০২৩ সালের অক্টোবর পর্যন্ত সাড়ে ৭ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী বিদেশে যাত্রা করেছেন। এই প্রবণতা আগামী বছরগুলিতে অব্যাহত থাকবে বলেই মনে করছে শিক্ষামহল। কিন্তু বিদেশে (Foreign Studies) পড়ার ইচ্ছে থাকলেই তো হবে না, তার জন্য দিতে হবে নানান পরীক্ষা। আর সবার আগে জানতে হবে ইংরেজি। আন্তর্জাতিক স্তরে এই ভাষাটি না জানলে চলা কঠিন। কোনও ছাত্র ছাত্রী ইংরেজিতে কতটা দক্ষ তা জানতে দিতে হয় আইইএলটিএস (IELTS Exam) পরীক্ষা।  

    আইইএলটিএস পরীক্ষা কী (IELTS Exam)

    আপনি যদি আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ায় স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামের জন্য আবেদন (Foreign Studies) করেন তবে আপনাকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা প্রমাণের জন্য বৈধ প্রমাণ জমা দিতে হবে। আপনি যে কোনও বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত ইংরেজি ভাষা পরীক্ষার শংসাপত্রের মাধ্যমে আপনার ইংরেজি ভাষার দক্ষতা প্রমাণ করতে পারেন। আইইএলটিএস (IELTS) পরীক্ষা হল ইংরেজি ভাষার মূল্যায়নের জন্য সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য একটি পন্থা। আইইএলটিএস-এর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া চ্যালেঞ্জিং হতে পারে, কিন্তু সঠিক কৌশল মেনে পড়লে সহজেই এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া যায়।

    কী কী জানতে হয় (IELTS Exam)

    শ্রবণ: এই বিভাগে চারটি রেকর্ড করা কথোপকথন ও মনোলোগ দেওয়া থাকে। প্রার্থীরা যা শুনে তার উপর ভিত্তি করে প্রশ্নের উত্তর দেয়।
    পড়া: প্রার্থীরা তিনটি অনুচ্ছেদ পড়েন এবং প্রশ্নের উত্তর দেন যা তাদের বোঝার দক্ষতা মূল্যায়ন করে। প্যাসেজগুলি সাধারণত বই, সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন বা অন্যান্য জায়গা থেকে নেওয়া হয়।
    লেখা: লেখার বিভাগে, প্রার্থীদের দুটি কাজ করতে হয়
    টাস্ক ১: চাক্ষুষ তথ্য বর্ণনা করতে হবে (যেমন, চার্ট, গ্রাফ, ডায়াগ্রাম)
    টাস্ক ২: একটি সাধারণ বিষয়ে প্রবন্ধ লিখতে হবে
    কথা বলা: এখানে একজন বিশেষজ্ঞের মুখোমুখি সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে একজন প্রার্থীর কথা বলার দক্ষতা দেখা হয়। এটা আবার তিনভাগে বিভক্ত। প্রথমে একটি বিষয় নিয়ে আপনার মতামত ইংরেজিতে বলতে হবে। তারপরে কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। এরপর রিডিং পড়তে হবে।

    আরও পড়ুন: বালিকা বধূ রূপা এখন ডাক্তার! মাত্র ৮ বছরে বিয়ে, দুই সন্তানের মা অবশেষে স্বপ্নপূরণ

    কীভাবে এই পরীক্ষা দেবেন (IELTS Exam)

    অনলাইনে রেজিস্টার করুন এবং ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে পরীক্ষার ফি প্রদান করুন
    যেকোনও আইডিপি শাখা বা ইনপুট নোডে ব্যক্তিগতভাবে রেজিস্টার করুন
    কুরিয়ার দ্বারা নিবন্ধন করুন এবং একটি ডিমান্ড ড্রাফ্ট বা আইসিসিআই/এইচডিএফসি ডিপোজিট স্লিপ ব্যবহার করে ফি প্রদান করুন৷

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NEET-UG Paper Leak: নিটের প্রশ্নফাঁসের প্রভাব কতটা? প্রমাণ মিললে তবেই রি-টেস্ট, জানাল শীর্ষ আদালত

    NEET-UG Paper Leak: নিটের প্রশ্নফাঁসের প্রভাব কতটা? প্রমাণ মিললে তবেই রি-টেস্ট, জানাল শীর্ষ আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে সংবাদ শিরোনামে রয়েছে নিটের প্রশ্ন ফাঁস (NEET-UG Paper Leak) দুর্নীতি। বৃহস্পতিবার এই সংক্রান্ত মামলার শুনানিতেই সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় স্পষ্ট করে দিলেন যে, নিট পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসের কারণে ব্যাপক পরিসরে প্রভাব পড়েছে বলে যদি কোনও পোক্ত প্রমাণ পাওয়া যায়, একমাত্র সে ক্ষেত্রেই পুনরায় পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে।

    নিটকাণ্ডে সুপ্রিম রায় (Supreme Court) 

    ডাক্তারির প্রবেশিকা পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস (NEET-UG Paper Leak) বিতর্কে পুনরায় পরীক্ষার দাবিতে ৪০টিরও বেশি আবেদন জমা পড়েছিল শীর্ষ আদালতে। যদিও প্রশ্নফাঁসের বিষয়টি এনটিএ অস্বীকার করেছে ইতিমধ্যেই। তাঁদের দাবি, কোথাও কোনও প্রশ্নপত্র চুরি হয়নি। যদিও সিবিআই তদন্তভার হাতে নেওয়ার পর ইতিমধ্যেই প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে একাধিকজনকে গ্রেফতার করেছে। সম্প্রতি গ্রেফতার করা হয়েছে এক ইঞ্জিনিয়ারকেও। এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় এজেন্সি শীর্ষ আদালতে দাবি করেছিল, প্রশ্নপত্র ফাঁস হলেও তা স্থানীয় এলাকাতেই ফাঁস হয়েছে। বড় পরিসরে ফাঁস হয়নি। আর সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) কার্যত এই বিষয়টিকেই গুরুত্ব দিয়েছে। 
    এ প্রসঙ্গে এদিন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় বলেন, “শুধুমাত্র ২৩ লাখ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১ লাখ পরীক্ষার্থী ভর্তি হবেন, এই কারণে আমরা পুনরায় পরীক্ষার (NEET-UG Paper Leak) নির্দেশ দিতে পারি না। পুনরায় পরীক্ষা যদি নিতে হয়, তবে তার জন্য পোক্ত প্রমাণ থাকতে হবে যে, গোটা পরীক্ষা ব্যবস্থাতেই এর প্রভাব পড়েছে।”

    আরও পড়ুন: ফের ভূস্বর্গে গুলির লড়াই! জঙ্গি সংঘর্ষে ডোডায় আহত দুই সেনা

    নিটকাণ্ডে পটনার তিন চিকিৎসক আটক 

    অন্যদিকে নিটের প্রশ্ন ফাঁসের (NEET-UG Paper Leak) তদন্তে নেমে বৃহস্পতিবার ভোরে পটনা এমস হাসপাতালের তিন জন চিকিৎসককে আটক করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সিবিআই সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই তাঁদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন তদন্তকারীরা। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, তিন জনেই ২০২১ সালে চিকিৎসক হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেন। পটনা এমসে এই তিন জনের ঘর সিল করে দিয়েছে সিবিআই। তাঁদের ল্যাপটপ এবং মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • UGC: মাতৃভাষায় মিলবে পড়াশোনার রসদ, ‘অস্মিতা’ প্রকল্প চালু ইউজিসি-র

    UGC: মাতৃভাষায় মিলবে পড়াশোনার রসদ, ‘অস্মিতা’ প্রকল্প চালু ইউজিসি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মাতৃভাষা মাতৃদুগ্ধের সমান।” বলেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। মাতৃভাষায় বই না থাকায় বহু ছাত্রছাত্রী সম্মুখীন হচ্ছেন নানা সমস্যার। এই বইগুলির সিংহভাগই ইংরেজি ভাষায়। যাঁরা ইংরেজিতে দুর্বল, সমস্যাটা হচ্ছিল মূলত তাঁদেরই। ছাত্রছাত্রীদের এই সমস্যা দূর করতেই এবার উদ্যোগী হল ইউজিসি (UGC) এবং কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রক। ইউজিসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে ২২টি আঞ্চলিক ভাষায় তৈরি হবে ২২ হাজার বই। মঙ্গলবারই এ সংক্রান্ত একটি প্রজেক্ট চালু করেছে ইউজিসি। প্রজেক্টের নাম ‘অস্মিতা’ (Project Asmita)। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্যই হল, পড়ুয়ারা যাতে পড়াশোনা করতে পারেন মাতৃভাষায়ই।

    ‘অস্মিতা’ প্রকল্প (UGC)

    ‘অস্মিতা’ নামটি সংক্ষিপ্ত। পুরো নাম হল ‘অগমেন্টিং স্টাডি মেটিরিয়ালস ইন ইন্ডিয়ান ল্যাঙ্গুয়েজেস থ্রু ট্রান্সলেশন অ্যান্ড অ্যাকাডেমিক রাইটিং’। প্রকল্পের উদ্বোধন করেন উচ্চশিক্ষা মন্ত্রকের সচিব সঞ্জয় মূর্তি। প্রকল্পটি মূলত হতে চলেছে ভারতীয় ভাষা সমিতি ও ইউজিসির যৌথ উদ্যোগ। ভারতীয় ভাষাগুলিকে সামনের সারিতে নিয়ে আসার জন্য নিরন্তর কাজ করে চলে ভারতীয় ভাষা সমিতি। এই কাজই এবার তারা করবে ইউজিসির সঙ্গে, যৌথ উদ্যোগে।

    স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর

    প্রকল্প পরিচালনা করতে চিহ্নিত করা হয়েছে ১৩টি নোডাল বিশ্ববিদ্যালয়কে (UGC)। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সদস্যরাও যুক্ত থাকবেন এই কাজে। দেশের ২২টি ভাষায় বই লেখার জন্য তৈরি করা হয়েছে একটি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর। এর মধ্যেই রয়েছে নোডাল অফিসার বেছে নেওয়া, বই লিখন ও সম্পাদনা, পাণ্ডুলিপি জমা নেওয়া, বই পর্যালোচনা, প্ল্যাগারিজম যাচাই করা এবং লেখক নির্বাচনও। বইয়ের প্রুফ রিডিং, ডিজাইন এবং ই-পাবলিকেশনও করা হবে।

    আরও পড়ুন: অর্থমন্ত্রকের হালুয়া উৎসবে যোগ দিলেন সীতারামন, জানুন এই বিশেষ প্রথার তাৎপর্য

    এরই সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রক তৈরি করেছে ‘বহুভাষা শব্দকোষ’। এই শব্দকোষে থাকবে ভারতের সব ভাষার পারস্পরিক অর্থ। যিনি শব্দকোষটি ব্যবহার করবেন, তিনি হয়তো হিন্দি একটি কোনও শব্দকে অসমিয়া ভাষায় কী বলে জানতে চাইলেন। তিনি তা পাবেন এই শব্দকোষেই।

    এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান লিখেছেন, “তিনটি মাইলফলক উদ্যোগ চালু হল। এগুলি হল অস্মিতা, বহুভাষা শব্দকোষ এবং রিয়েল টাইম ট্রান্সলেশন আর্কিটেকচার। এগুলির সাহায্যে পড়ুয়ারা তাঁদের প্রয়োজনীয় রসদ (UGC) পাবেন ভারতীয় ভাষায়। ভারতীয় ভাষার ঐতিহ্য সংরক্ষণ এবং  প্রোমোট করাও (Project Asmita) এর উদ্দেশ্য।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • CUET-UG: ১৯ জুলাই ১ হাজারেরও বেশি পড়ুয়ার পুনরায় সিইউইটি (ইউজি) পরীক্ষা নেবে এনটিএ

    CUET-UG: ১৯ জুলাই ১ হাজারেরও বেশি পড়ুয়ার পুনরায় সিইউইটি (ইউজি) পরীক্ষা নেবে এনটিএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৯ জুলাই প্রায় ১,০০০-এরও বেশি পরীক্ষার্থীর জন্য পুনরায় সিইউইটি (CUET-UG) পরীক্ষা হবে। এমন রিটেস্টের সিদ্ধান্ত নিল ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি (NTA)। রবিবারই এমন ঘোষণা করেছে এনটিএ। জানা গিয়েছে, পছন্দের ভাষার প্রশ্নপত্র চেয়েও যে পরীক্ষার্থীরা পাননি তাঁদের জন্যই কম্পিউটার ভিত্তিক পরীক্ষা (সিবিটি) মোডে এই পরীক্ষা নেওয়া হবে।

    পরীক্ষার্থীদের (CUET-UG) বিভিন্ন রিভিউ সংক্রান্ত অভিযোগ জমা নিয়েছিল এনটিএ

    প্রসঙ্গত, এনটিএ (NTA) চলতি বছরের  ১৫-১৮ মে, ২১-২৪ মে, এবং ২৯ মে বিভিন্ন পরীক্ষা কেন্দ্রে সিইউইটি  (CUET-UG) পরীক্ষা নিয়েছিল। জানা গিয়েছে, দেশের মোট ২৬টি শহরের প্রায় ১৩ লাখ ৪৮ হাজার পরীক্ষার্থী এই পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। এরপর গত ৭ জুলাই পাবলিক নোটিফিকেশন জারি করে এনটিএ। ৭-৯ জুলাই পর্যন্ত পরীক্ষার্থীদের বিভিন্ন রিভিউ সংক্রান্ত অভিযোগ জমা নিয়েছিল এনটিএ। অনলাইন মাধ্যমে পরীক্ষার্থীরা যে সব অভিযোগ দায়ের করেছিল তা সংশ্লিষ্ট বিষয়ের বিশেষজ্ঞদেরও দেখানো হয়। এরপরই চূড়ান্ত সমীক্ষা এবং বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে ফের পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনটিএ ৷

    এনটিএ-এর প্রেস বিজ্ঞপ্তি 

    সিইউইটি (CUET-UG) – 2024 পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে গত ৩০ জুন পর্যন্ত এবং পরে ৭ জুলাই থেকে ৯ জুলাই অনলাইনে এবং মেইল মারফৎ পাওয়া যাবতীয় অভিযোগগুলি পর্যালোচনা করা হয়েছে বলেও সংস্থা জানিয়েছে। এনটিএ এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলে, ‘‘এই অভিযোগগুলির উপর ভিত্তি করে, ১৯ জুলাই, ২০২৪ শুক্রবার, কম্পিউটার ভিত্তিক পরীক্ষা (সিবিটি) মোডে ক্ষতিগ্রস্থ প্রার্থীদের জন্য পুনরায় পরীক্ষা নেওয়া হবে ৷’’ এনটিএ আরও জানিয়েছে, এই জাতীয় ক্ষতিগ্রস্থ প্রার্থীদের কাছে তাঁদের বিষয় কোড-সহ ইমেইলের মাধ্যমে তথ্য পাঠানো হয়েছে। শীঘ্রই সমস্ত ক্ষতিগ্রস্ত প্রার্থীদের প্রবেশপত্র দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন: হিন্দু, বৌদ্ধ ও জৈন চর্চা হবে জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে! কবে থেকে শুরু পঠনপাঠন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jawaharlal Nehru University: হিন্দু, বৌদ্ধ ও জৈন চর্চা হবে জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে! কবে থেকে শুরু পঠনপাঠন?

    Jawaharlal Nehru University: হিন্দু, বৌদ্ধ ও জৈন চর্চা হবে জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে! কবে থেকে শুরু পঠনপাঠন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পড়ুয়াদের জন্য এক দারুণ খবর। জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয় এবার (Jawaharlal Nehru University) হিন্দু পঠনপাঠনের (Hindu Studies) পাশাপাশি বৌদ্ধ (Buddhist) ও জৈন পঠনপাঠনের (Jain Studies) কেন্দ্র খুলবে। নতুন এই বিষয়গুলো চালু করার জন্য এর আগে অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের বৈঠক হয়। জাতীয় শিক্ষা নীতি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ভারতীয় জ্ঞান ব্যবস্থার অন্বেষণ এবং সুপারিশ করার জন্য এই কমিটি গঠন করা হয়েছিল। এরপর গত ২৯ মে বৈঠকের সিদ্ধান্তটি অনুমোদন পেয়েছে। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে বিষয়টি (JNU new centres) জানানো হয়েছে।

    জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের এই উদ্যোগটি ঘোষণা করে, এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করে জানানো হয়েছে যে, “এটি আমাদের আধুনিকতার সাথে ঐতিহ্য, পরিবর্তনের ধারাবাহিকতা, অঞ্চলের সাথে রাজ্য এবং বাস্তবতার সাথে মিথকে একীভূত করার পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে।” 

    Delhi: JNU to establish Centres for Hindu Studies, Buddhist Studies and Jain studies pic.twitter.com/gcKK7ERD67

    — ANI (@ANI) July 12, 2024

    কবে থেকে শুরু হবে এই পঠনপাঠন? (Jawaharlal Nehru University)

    বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী জানা গিয়েছে, ২০২৫-২৬ সাল থেকে তিনটি নতুন পঠনপাঠন কেন্দ্র (JNU new centres) চালু করা হবে। যার মধ্যে থাকবে ‘হিন্দু, বৌদ্ধ এবং জৈন’ অধ্যয়নের সুযোগ। শিক্ষার্থীরা এই তিনটি পঠনপাঠন কেন্দ্র থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি এবং পিএইচডি ডিগ্রি করতে পারবেন। কমন ইউনিভার্সিটি এন্ট্রান্স টেস্ট-এর মাধ্যমে বিষয়গুলোতে ভর্তি নেওয়া হবে। প্রাথমিকভাবে তিনটি কেন্দ্রেই ২০টি করে আসন থাকবে। পরে সংখ্যা বাড়ানো হবে।

    আরও পড়ুন: জুনের শুরুতেই তীব্র প্রশাসনিক সংকট অন্ধ্রপ্রদেশে! ভারতের একমাত্র রাজ্য, যার রাজধানী নেই

    প্রসঙ্গত, এর আগে গত বছর, দিল্লি ইউনিভার্সিটি (DU) হিন্দু পঠনপাঠনের জন্য একটি কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছে, যেটি বর্তমানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদান করে এবং ভবিষ্যতে স্নাতক কোর্স চালু করার পরিকল্পনা করছে। পাশাপাশি বৌদ্ধ পঠনপাঠনের জন্যও একটি বিভাগের চিন্তা ভাবনা চলছে। জানা গিয়েছে, এবছর মার্চ মাসে, ৩৫ কোটি টাকার বাজেটে বৌদ্ধ ধর্মে উন্নত পঠনপাঠন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার জন্য সরকারী অনুমোদন পেয়েছে।
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NEET-UG 2024: সর্বত্র প্রশ্নফাঁসের প্রমাণ নেই, নিট-ইউজি বাতিলের বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    NEET-UG 2024: সর্বত্র প্রশ্নফাঁসের প্রমাণ নেই, নিট-ইউজি বাতিলের বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিট-ইউজি ২০২৪ পরীক্ষা (NEET-UG 2024) বাতিলের বিরোধিতা করল কেন্দ্রীয় সরকার। সম্প্রতি সর্বভারতীয় ডাক্তারি প্রবেশিকা পরীক্ষা নিট-ইউজিতে প্রশ্নফাঁসকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়েছিল গোটা দেশ। উঠেছে পরীক্ষা বাতিলের দাবিও। এই নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) একাধিক মামলা হয়। এবার সেই মামলাতেই কেন্দ্রের তরফে হলফনামা দিয়ে আদালতে জানানো হল, পরীক্ষা বাতিল করার কোনও যুক্তি নেই। কারণ সর্বত্র প্রশ্নফাঁস বা পরীক্ষার গোপনীয়তা ভঙ্গ হয়েছে, এমন কোনও প্রমাণ এখনও মেলেনি। তাই পুরো পরীক্ষা বাতিল হলে লক্ষ লক্ষ সৎ পরীক্ষার্থী বিপদে পড়বেন। 

    সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা জমা শিক্ষা মন্ত্রকের (NEET-UG 2024) 

    এবছর নিট-ইউজি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর থেকেই বিতর্ক শুরু হয়। ওঠে পরীক্ষায় অনিয়মের অভিযোগ। ফলে নিটে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় এ বছরের পরীক্ষা বাতিল ঘোষণা করার দাবি উঠেছে। কিন্তু পরীক্ষা বাতিলের দাবি উঠতেই এর বিরোধিতা করে কেন্দ্রীয় সরকার শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টে এক হলফনামা পেশ করে দাবি করে, সিবিআই কথিত অনিয়মের পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত পরিচালনা করছে। পরীক্ষার পবিত্রতা নিশ্চিত করতে এবং শিক্ষার্থীদের স্বার্থ রক্ষার্থে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একইসঙ্গে কেন্দ্র আরও জানিয়েছে, পুরো পরীক্ষা বাতিলের পক্ষে নয় সরকার। পরীক্ষা বাতিল হলে যাঁরা সৎ ভাবে পরীক্ষা দিয়েছিলেন তাঁদের বিপদের দিকে ঠেলে দেওয়া হবে। তাই ইতিমধ্যেই ঘোষিত ফলাফল বাতিল করা যুক্তিসঙ্গত হবে না। 

    আরও পড়ুন: সুপারিশ গেল ইউনেস্কোতে, আন্তর্জাতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি পাচ্ছে অসমের ‘পিরামিড’ অহম মায়দাম?

    কী জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রক? 

    হলফনামায় যেটুকু প্রামাণ্য তথ্য সামনে এসেছে তাতে বাস্তবিক উদ্বেগের কারণ আছে বলে মেনে নিয়েছে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক। সে ব্যাপারে পদক্ষেপের কথাও জানিয়েছে কেন্দ্র। তবে গোটা পরীক্ষা (NEET-UG 2024) বাতিল এবং পুনরায় পরীক্ষা নেওয়ার যে আবেদন এসেছে তা যেন বাতিল করা হয়, এদিন এমনটাই দাবি করেছে শিক্ষা মন্ত্রক। এর পাশাপাশি মন্ত্রক সর্বোচ্চ আদালতকে জানায় যে, দোষীদের বিরুদ্ধে কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। প্রশ্নফাঁস বা পরীক্ষার গোপনীয়তা ভঙ্গ হয়ে থাকলে তাদের বিরুদ্ধে কড়া হাতে ব্যবস্থা নেবে সরকার। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকার সিবিআই কে কথিত সমস্ত অনিয়মের বিস্তৃত তদন্ত করতে বলেছে। নিট-ইউজি (NEET-UG 2024) প্রশ্নপত্র ফাঁস মামলায় ইতিমধ্যেই ৬ জনকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। আগামী ৮ জুলাই নিট পরীক্ষায় অনিয়মের অভিযোগ সংক্রান্ত একগুচ্ছ মামলার শুনানি হবে শীর্ষ আদালতে (Supreme Court)।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Success Story: ১৩ বছরে আইআইটি-জয়েন্টে উত্তীর্ণ, চব্বিশেই পিএইচডি! এক বিরল প্রতিভা, কে ইনি?

    Success Story: ১৩ বছরে আইআইটি-জয়েন্টে উত্তীর্ণ, চব্বিশেই পিএইচডি! এক বিরল প্রতিভা, কে ইনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইআইটি-জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষাকে দেশের মধ্যে অন্যতম কঠিন পরীক্ষা বলে গণ্য করা হয় (Success Story)। দেশের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ার স্বপ্ন কে না রাখে! তবে সুযোগ পায় ক’জন! প্রতিবছর কয়েক লক্ষ পড়ুয়া আইআইটির জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় বসেন, কিন্তু তাঁদের মধ্যে মাত্র কয়েকশো জনই (Genius Tales) আইআইটিতে পড়ার সুযোগ পাযন। কঠিন এই পরীক্ষাতে মাত্র ১৩ বছর বয়সেই সফল হন বিহারের সত্যম কুমার। যাঁকে অঙ্কের জিনিয়াস বলেও ডাকা হয়। আজকে আমরা জানব সত্যম কুমারের প্রেরণাদায়ক যাত্রা (Success Story)।

    বিহারের ভোজপুর জেলার বাসিন্দা (Success Story)

    সত্যম কুমার আদতে বিহারের ভোজপুর জেলার বাসিন্দা। তাঁর পিতা পেশায় একজন কৃষক। সত্যম কুমার প্রথমবারের জন্য আইআইটি জয়েন্ট এন্টান্স পরীক্ষায় বসেছিলেন ২০১১ সালে। সেবারে তাঁর র‌্যাঙ্ক হয় ৮,১৩৭। এই র‌্যাঙ্কে সত্যম সন্তুষ্ট হন না। এর পর ফের একবার নতুন উদ্যমে শুরু করেন পড়াশোনা। কঠিন অধ্যাবসায়ের ফল মিলতে (Success Story) সময় লাগে মাত্র ১ বছর। ২০১২ সালেই সত্যম পুনরায় আইআইটি পরীক্ষায় বসেন এবং সে বছর তাঁর র‍্যাঙ্ক হয় ৬৭৯। ২০১২ সালে তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৩ বছর। সত্যমের এমন সাফল্যে অবাক হয়ে যায় সবাই। নিজের সাক্ষাৎকারে সত্যম কুমার জানিয়েছেন, প্রথমবার আইআইটিস এক্সামে যখন তিনি বসেছিলেন ১২ বছর বয়সে, তখন তাঁর র‌্যাঙ্ক নিয়ে তিনি সন্তুষ্ট ছিলেন না। তাই নতুন করে আবার সবকিছু পড়াশোনা শুরু করেন তিনি। পরবর্তীকালে, আইআইটি কানপুরে তিনি ভর্তি হন। সেখান থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে একসঙ্গে বিটেক ও এমটেক সম্পন্ন করেন।

    মাত্র ২৪ বছর বয়সেই সম্পন্ন হয় তাঁর পিএইচডি ডিগ্রি (Genius Tales)

    পরবর্তীকালে পিএইচডি করার জন্য পাড়ি দেন আমেরিকা। গবেষণা চালান ব্রেন কম্পিউটার ইন্টারফেস-এর ওপরে। মাত্র ২৪ বছর বয়সেই সম্পন্ন হয় তাঁর পিএইচডি ডিগ্রি। সত্যম কুমারের LinkedIn-এ প্রোফাইল রয়েছে। সেই প্রোফাইলে অনুযায়ী জানা যাচ্ছে, InterDigital-এও তিনি রিসার্চ করেছেন। পরবর্তীকালে অ্যাপেল কোম্পানির ইন্টার্ন হিসেবেও কাজে যোগ দেন তিনি। বর্তমানে তাঁর লক্ষ্য রয়েছে ফেসবুকের মতো সমাজ মাধ্যমের প্ল্যাটফর্মগুলিকে আরও কীভাবে উন্নত করা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Success Story: তিন বার ব্যর্থ হয়েও পরিশ্রম ও জেদকে সম্বল করে আইএএস অফিসার আদিবাসী তরুণী মনীষা

    Success Story: তিন বার ব্যর্থ হয়েও পরিশ্রম ও জেদকে সম্বল করে আইএএস অফিসার আদিবাসী তরুণী মনীষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাফল্য (Success Story) একদিনে আসে না। সাফল্য একটা প্রয়াস। বার বার চেষ্টা করলেই লক্ষ্যে পৌঁছনো যায়। মনের জেদ বজায় রাখতে হয়। পরিশ্রম করে যেতে হয়। এই কথাগুলোকে আঁকড়ে ধরেই এগিয়ে গিয়েছিলেন মনীষা ধারভে। একবার নয় দুইবার নয়, তিনবার ব্যর্থ হয়েছিলেন ইউপিএসসি পরীক্ষায়। তবু হাল ছাড়েননি। বড় অফিসার তাঁকে হতেই হবে। চতুর্থবারে সফল। আসলে কেউ লড়াই করলে ভাগ্য দেবতাও এক না একদিন তাঁর প্রতি সদয় হন। বড় বড় মণীষীরা বলেছেন, মানুষ নিজের কর্মের জোড়ে ভাগ্য বদলাতে পারে। তারই বড় প্রমাণ মনীষা (Manisha Dharve)।

    মনীষার লড়াই (Success Story)

    ছোট থেকেই মোধাবী ছাত্রী ছিলেন মনীষা (Manisha Dharve)। মনীষার প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয় বন্দরনিয়া গ্রামের একটি অঙ্গনওয়াড়িতে। তার বাবা, গঙ্গারাম ধরভে বড় চাকরি ছেড়ে গ্রামের শিশুদের শিক্ষিত করার কাজে ব্রতী হন। মা জামনা ধারভেও সরকারি স্কুলে পড়াতেন। মনীষা ছোট থেকেই পড়াশোনাকে তাঁর বন্ধু করেছিল। দশম শ্রেণির পরীক্ষায় ৭৫ শতাংশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় ৭৮ শতাংশ নম্বর পান গ্রামের আদিবাসী কিশোরী মনীষা। এরপর ইন্দোরের হোলকার কলেজ থেকে কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে পড়াশোনা করেন মনীষা। স্নাতক শেষ করে দিল্লিতে গিয়ে ইউপিএসসি (UPSC) পরীক্ষার প্রস্তুতি নেন মনীষা। প্রথমবার ব্যর্থ হয়ে গ্রামে ফিরে যান মনীষা। এবার শুরু হয় আসল লড়াই। দিনের পর দিন একমনে নিজেই পড়ে যেতে থাকেন মনীষা। দ্বিতীয়বারও ব্যর্থ (Success Story)। শুরু হয় সমালোচনা। পাড়া-প্রতিবেশী থেকে আত্মীয় স্বজন অনেকেই বাবতে থাকেন এই মেয়ের দ্বারা কিস্যু হবে না। কোনও কিছুতে কান না দিয়েই নিজের কাজ করতে থাকে মেয়েটি। তৃতীয়বারও সাফল্য মেলেনি। ধীরে ধীরে বাবা-মাও হতাশ হয়ে পড়েন। কিন্তু আশা ছাড়েননি মনীষা। আরও আরও ভাল করা চেষ্টা। চতুর্থবার ২০২৩ ইউপিএসসি পরীক্ষায় ২৫৭ তম স্থান পান মনীষা। অবশেষে স্বপ্নপূরণ।

    আরও পড়ুন: বালিকা বধূ রূপা এখন ডাক্তার! মাত্র ৮ বছরে বিয়ে, দুই সন্তানের মা অবশেষে স্বপ্নপূরণ

    কী করবেন মনীষা (Success Story)

     খারগোনের ঝিরনিয়া ব্লকের বোন্ডারনিয়া গ্রামের বাসিন্দা মনীষা (Manisha Dharve)। ছোট থেকে গ্রামেই বড় হয়েছেন। দেখেছেন আদিবাসী মহিলাদের কষ্ট। গ্রামের গরীব মানুষরা কতটা অসহায়। তাই অফিসার হয়ে সেই অসহায় মানুষদের জন্য কাজ করাই লক্ষ্য আদিবাসী কন্যার। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share