Category: গ্যাজেট

Get updated Gadget related news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • DeepSeek: সব উত্তর ঠিক দিচ্ছে কি ডিপসিক? বিশ্বে ঝড় তোলা এই চিনা এআই কতটা নিরাপদ?

    DeepSeek: সব উত্তর ঠিক দিচ্ছে কি ডিপসিক? বিশ্বে ঝড় তোলা এই চিনা এআই কতটা নিরাপদ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই সপ্তাহে চিনা এআই প্ল্যাটফর্ম ডিপসিক (DeepSeek) প্রযুক্তি দুনিয়াতে ঝড় তোলে এবং সোমবার ওয়াল স্ট্রিটেও বড় ধরনের প্রভাব ফেলে, যার ফলে মার্কিন তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা এনভিডিয়া এবং গুগলের শেয়ারদরে বড় পতন দেখা যায়। যদিও অ্যাপটির প্রশংসা হচ্ছে, তবে এর নিরাপত্তা এবং কার্যকারিতা নিয়েও সম্প্রতি নানা প্রশ্ন উঠছে। বিশেষত, এই অ্যাপকে কেন্দ্র করে প্রাইভেসি এবং সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। ভিপিএন-এর মতো প্রাইভেসি সফটওয়্যারও এর বিরুদ্ধে সুরক্ষা দিতে সক্ষম নয় বলে মনে করা হচ্ছে।

    ডিপসিক কী

    ইলেকট্রনিক গ্যাজেট থেকে অটোমোবাইল ইন্ডাস্ট্রি, সর্বত্র নিজেদের একচ্ছত্র আধিপত্য কায়েম করার পর এবার ড্রাগনের দেশের নজরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। ডিপসিক, চিনের কোম্পানি। চ্যাটজিপিটির সমান, বা তার থেকেও বেশি। কিন্তু খরচ এবং লোকবল অনেক কম। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের এই ধরনের প্রোগ্রাম তৈরি করতে মার্কিন সংস্থা এনভিডিয়ার এ-১০০ চিপ প্রয়োজন। কিন্তু পরে আমেরিকা-চিন বিবাদে এই এ-১০০ চিপ আসা বন্ধ হয়ে যায়। ডিপসিকের (DeepSeek) মালিক লিয়াং ওয়েনফেং বুদ্ধি করে প্রচুর এ-১০০ চিপ জড়ো করে রেখেছিলেন। তাই দিয়েই কামাল করে দিয়েছেন লিয়াং। অর্থাত্‍ মার্কিন প্রযুক্তিতেই, আমেরিকার আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স জগতকে কুপোকাৎ করে দিয়েছে চিনের লিয়াংয়ের এই ডিপসিক! ওপেন এআই-এর চ্যাট জিপিটি, গুগলের জেমিনি থেকে ক্লাউড এআই সকলকে বিগত কয়েকদিনেই কার্যত শুইয়ে দিয়েছে এই ডিপসিক। হিসেব বলছে চ্যাট জিপিটি বা ক্লাউড এআইয়ের থেকে অন্তত ১৪% এগিয়ে কাজ করছে ডিপসিক। আর খরচ? ওই মার্কিন কোম্পানিগুলোর থেকে ৯০-৯৫% কম। তবে সমস্যাও রয়েছে প্রচুর।

    প্রাইভেসি ম্যানেজমেন্ট

    ডিপসিকের (DeepSeek) প্রথম প্রাইভেসি সমস্যা হল, ব্যবহারকারীদের গুগল অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে লগ ইন করতে বলা হয়। এতে ডিপসিক গুগল থেকে ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য যেমন নাম, ইমেল ঠিকানা এবং প্রোফাইল ছবি সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়। প্রাইভেসি পলিসিতে বলা হয়েছে, যখন আপনি কোনও তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে লগ ইন করবেন, তখন ওই সেবা থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হতে পারে। পলিসি অনুযায়ী, ডিপসিকের পার্টনাররা আপনার কার্যকলাপ সম্পর্কিত তথ্য শেয়ার করতে পারে, যা অন্য ওয়েবসাইটে বা অন্য সেবায় আপনার ক্রয়কৃত পণ্য বা সেবার সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। ডিপসিক আরও কিছু তথ্য সংগ্রহ করে। যেমন আইপি ঠিকানা, ডিভাইস মডেল, প্রোফাইল তথ্য, কুকি, পেমেন্ট তথ্য এবং পাঠানো টেক্সট, অডিও ইনপুট, আপলোড করা ফাইল, প্রতিক্রিয়া এবং চ্যাট ইতিহাসও রেকর্ড করা হতে পারে। যদিও প্রাইভেসি পলিসি বলছে যে চ্যাট ইতিহাস এবং কিছু কুকি নিষ্ক্রিয় করা সম্ভব, তবে এর ফলে সেবার কার্যকারিতা প্রভাবিত হতে পারে।

    নির্বাচিত উত্তর

    ডিপসিকের (DeepSeek) কার্যকারিতা নিয়ে বিশেষভাবে উদ্বেগ দেখা যাচ্ছে, বিশেষ করে চিনের রাজনৈতিক বিষয়গুলোতে। চিনা ইস্যু সম্পর্কিত প্রশ্ন যেমন “ভারত-চিন যুদ্ধ কে জিতেছে?”, “সি জিনপিং কে?”, বা “তিয়ানআনমেন স্কয়ারে কী ঘটেছিল?”, এসবের উত্তর পাওয়া যাচ্ছে না। এসব ক্ষেত্রে ডিপসিকের একমাত্র উত্তর ছিল, “দুঃখিত, এটি আমার বর্তমান সীমার বাইরে, অন্য কিছু বলুন।” আসলে ডিপসিক চিনের রাজনৈতিক বিষয়ে নির্দিষ্ট উত্তর দিতে বা ওই সব বিষয়ে আলোচনা করতে অস্বীকার করেছে। চিনের সঙ্গে সম্পর্কিত বিতর্কিত বিষয় যেমন তাইওয়ান, দালাই লামা এবং হংকংয়ের প্রতিবাদ সম্পর্কে ডিপসিক সঠিক উত্তর দিচ্ছে না। ডিপসিক তাইওয়ানকে চিনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে বর্ণনা করেছে। ডিপসিক বলেছে, “তাইওয়ানের স্বাধীনতার জন্য কোনও প্রচেষ্টা সফল হবে না।”

    সাইবার নিরাপত্তা উদ্বেগ

    ডিপসিকের (DeepSeek) একটি বড় উদ্বেগ হলো এর সাইবার নিরাপত্তা দুর্বলতা। কেলা সাইবারসিকিউরিটি সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী, এটি সহজেই ‘জেলব্রেক’ করা যায়। যার মানে হল যে, কেউ চাইলে এর মাধ্যমে ক্ষতিকর আউটপুট তৈরি করতে পারে। ভিপিএন ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখার প্রচেষ্টা এখানে একেবারেই ফলপ্রসূ নয়, কারণ যদি আপনি ডিপসিকের মাধ্যমে আপনার তথ্য প্রদান করেন, তবে আপনার ব্যক্তিগত ডেটা সংগ্রহ করা হবে, যেটি ভিপিএন দ্বারা সুরক্ষিত হওয়া সম্ভব নয়। বাস্তবে, ডিপসিক একটি এমন টুল হিসেবে পরিচিত, যা এখনও অনেক ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। এর প্রাইভেসি পলিসির কারণে ব্যবহারকারীদের সতর্ক থাকতে হবে। চিনা সংস্থা, নিরাপত্তা ঝুঁকি এর সবচেয়ে বড়। ফোন থেকে ডেটা, চুরি করলে তার দায় কিন্তু কারোর নয়। তাই ডিপসিক ব্যবহার করলে তা উপভোগ করতে হবে সম্পূর্ণ নিজের রিস্কে।

  • Meta: থাকছে না ‘ফ্যাক্ট চেকার’, এক্স-এর মতো এবার মেটা প্ল্যাটফর্মেও আসছে ‘কমিউনিটি নোট’

    Meta: থাকছে না ‘ফ্যাক্ট চেকার’, এক্স-এর মতো এবার মেটা প্ল্যাটফর্মেও আসছে ‘কমিউনিটি নোট’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইলন মাস্কের এক্স (সাবেক ট্যুইটার) প্ল্যাটফর্মের মতো এবার জুকেরবার্গের মেটাতেও (Meta) আসছে ‘কমিউনিটি নোট’ (Community Notes)। ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে আর থাকছে না ফ্যাক্ট চেকার। তবে প্রথমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চালু হচ্ছে এই ব্যবস্থা। গত মঙ্গলবারই এক ভিডিও বার্তায় এমনটাই জানিয়েছেন মার্ক জুকেরবার্গ।

    ভুয়ো তথ্য জানানো যাবে 

    প্রসঙ্গত, এই ব্যবস্থার (Meta) মাধ্যমে ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামের কোনও পোস্টে ভুল বা বিভ্রান্তিকর কোনও খবর, তথ্য বা ওই জাতীয় কিছু হলে অন্য ইউজাররা কমিউনিটি নোটের মাধ্যমে তা জানিয়ে দিতে পারবেন। একটি উদাহরণ দিলে বিষয়টি পরিষ্কার হয়।

    কমিউনিটির নোটের মাধ্যমে কীভাবে জানানো যাবে আসল ঘটনা 

    ধরা যাক, কোনও ব্যক্তি ফেসবুক পোস্টে একটি ভিডিও পোস্ট করে লিখলেন, এই স্থানে খুব মারপিট হচ্ছে, ব্যাপক হিংসা ছড়িয়েছে, আর তাঁর পোস্ট করা এই ভিডিওটি (Meta) হল প্রমাণ। কিন্তু আসল সত্যি হল, ওই ভিডিওটি অনেক পুরনো ও অন্য জায়গার হিংসার ভিডিও। সেক্ষেত্রে এবার থেকে কমিউনিটি নোটের মাধ্যমে যে কোনও ব্যবহারকারী লিখতে পারবেন ভিডিও ও পোস্টটি ভুয়ো এবং আসল সত্য ঘটনাও লেখা যাবে সেখানে। অতীতে দেখা গিয়েছে, বিশ্বের নানা প্রান্তে এভাবেই ভুয়ো ভিডিও পোস্ট করে জাতি দাঙ্গা বাধানোর চেষ্টা করেছে মৌলবাদীরা। ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামকে যাতে অসৎ উদ্দেশে ব্যবহার না করা যায়, তাই এই প্রয়াস বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। প্রসঙ্গত, ইলন মাস্কের এক্স প্ল্যাটফর্মে কমিউনিটি পোস্ট (Meta) বেশ সফলতা পেয়েছে বলেই জানাচ্ছেন ব্যবহারকারীরা (Community Notes)। এবার এমন ব্যবস্থা গড়ে উঠছে মেটা নিয়ন্ত্রিত ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামেও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rule Change: বছরের প্রথম দিন থেকেই ইপিএফও, ইউপিআই, জিএসটি ও ভিসার নিয়মে বদল এসেছে, জানেন তো?

    Rule Change: বছরের প্রথম দিন থেকেই ইপিএফও, ইউপিআই, জিএসটি ও ভিসার নিয়মে বদল এসেছে, জানেন তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, ১ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে পরিবর্তিত হল ইপিএফও (EPFO), ইউপিআই (UPI), জিএসটি (GST) এবং ভিসা (Visa) কিছু নিয়ম। জানা গিয়েছে, বেশ কিছু নিয়ন্ত্রক এবং আর্থিক পরিবর্তন কার্যকর হচ্ছে। ফলে সারা দেশের নাগরিকদের প্রভাবিত করবে এই নিয়মগুলি (Rule Change)। এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (EPFO) পদ্ধতি থেকে শুরু করে ইউপিআই-এর ব্যবহার— সব কিছুর মধ্যে বদল কার্যকর হল বুধবার থেকেই। কেমন সেই নতুন নিয়মগুলি, একবার জেনে নেওয়া যাক।

    এপিএফও-র নতুন নিয়ম (Rule Change)

    জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় পেনশন পেমেন্ট সিস্টেমের (EPFO UPI GST Visa) অংশ হিসেবে ১ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে পিএফ থেকে পেনশন প্রত্যাহারের প্রক্রিয়াটিকে আরও সুগম করা হবে। পেনশনভোগীরা এখন বাড়িতে ভেরিফিকেশনের ঝামেলা দূর করে যে কোনও ব্যাঙ্কে তাঁরা পেনশন তোলার সুবিধা পাবেন। এটিএম থেকেও টাকা তোলার প্রক্রিয়া শীঘ্রই চালু করবে ইপিএফও। ফলে, গ্রাহক ২৪ ঘণ্টাই টাকা তোলার সুবিধা পাবেন।

    জিএসটি

    জিএসটি (EPFO UPI GST Visa) পোর্টালে ভালো নিরাপত্তার জন্য করদাতাদের মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন বাধ্যতামূলক করা হবে (Rule Change)। অতিরিক্তভাবে, ই-ওয়ে বিল শুধুমাত্র ১৮০ দিনের পুরনো নথিগুলির জন্য তৈরি করা যাবে।

    ইউপিআই এবং কৃষক ঋণ

    রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া-এর সম্প্রতি একটি সার্কুলার দিয়ে জানিয়েছে, ১ জানুয়ারি থেকে ইউপিআই ১২৩পে-র মাধ্যমে (EPFO UPI GST Visa) করে ফিচার ফোন ব্যবহারকারীরা অনলাইন পেমেন্ট করে লেনদেনের সীমা বৃদ্ধি করতে পারবেন। নতুন সীমা ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত। একই ভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক কৃষকদের জন্য অসুরক্ষিত ঋণের সীমা ১.৬০ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লক্ষ টাকা করেছে। এই বৃদ্ধি বুধবার থেকে কার্যকর হয়েছে (Rule Change)। কৃষকদের আরও আর্থিক সহায়তা প্রদানের উদ্দেশ্যে সবরকম ভাবে উন্নত কৃষি ব্যবস্থা এবং বিনিয়োগে সহায়তা করার কথাও জানানো হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ বছরের প্রথম দিনেই সুখবর, রান্নার গ্যাসের দাম কমল সিলিন্ডার প্রতি ১৬ টাকা!

    ভিসার প্রয়োজনীয়তা

    ১ জানুয়ারি থেকে ভারতে অ-অভিবাসী ভিসা (EPFO UPI GST Visa) আবেদনকারীরা প্রথমবার বিনামূল্যে তাঁদের নির্ধারিত অ্যাপয়েন্টমেন্টের দিনক্ষণ পাল্টাতে পারবেন। তবে দ্বিতীয়বার থেকে নতুন করে ফি জমা দিয়ে আবেদন করতে হবে। স্বচ্ছতা বজায় রেখে অ্যাপয়েন্টমেন্টের প্রক্রিয়াকে সুগম করতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    এইচ-১বি ভিসা প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন (Rule Change)

    নতুন নিয়মে ২০২৫ সালের ১৭ জানুয়ারি থেকে এইচ-১বি ভিসার (Visa) প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করা হয়েছে। নিয়োগকর্তাদের নিয়মে সরলীকরণ করা হয়েছে। ভারতীয় এফ-১ ভিসাধারীদের জন্য সহজলভ্য করে তোলা হচ্ছে প্রক্রিয়াকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • DTM: সিম, ইন্টারনেট ছাড়াই ভিডিও দেখা যাবে মোবাইলে, কেন্দ্র আনছে ‘ডিটুএম’ প্রযুক্তি

    DTM: সিম, ইন্টারনেট ছাড়াই ভিডিও দেখা যাবে মোবাইলে, কেন্দ্র আনছে ‘ডিটুএম’ প্রযুক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিম ইন্টারনেট (SIM Internet) ছাড়াই ভিডিও দেখা যাবে মোবাইলে, সেই সঙ্গে টিভিতে রাখা যাবে চোখ। কেন্দ্রীয় সরকার এই যুগান্তকারী প্রযুক্তি আনার ইঙ্গিত দিয়েছে। উল্লেখ্য, গত বছর জুন মাসে আইআইটি কানপুর, প্রসার ভারতী এবং টেলি কমিউনিকেশন ডেভেলপমেন্ট সোসাইটির সহযোগিতায় ‘ডিটুএম’ (DTM) সম্প্রচারের উপর একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে কেন্দ্র সরকার। এই প্রযুক্তি কীভাবে কাজ করবে তা আলোচনা করা হয়েছে সেখানে।

    ‘ডিটুএম’-এর অর্থ হল, ‘ডাইরেক্ট টু মোবাইল’ (DTM)

    প্রসার ভারতী সূত্রে জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকারের ‘ডিটুএম’ (DTM) প্রযুক্তির ব্যবহার করা হবে। সাংখ্য ল্যাবেস এবং আইআইটি কানপুরে নির্মিত স্বদেশী এই প্রযুক্তি শীঘ্রই ভারতের বিভিন্ন শহরে পরীক্ষামূলক ভাবে কাজ করবে। ‘ডিটুএম’-এর অর্থ হল, ‘ডাইরেক্ট টু মোবাইল’। এই প্রযুক্তির কারণে মোবাইলে সিম কার্ড (SIM Internet) না থাকলেও চলবে। এতে কোনও রকম ইন্টারনেট দরকার হবে না। ফোনেই দেখা যাবে ভিডিও, এমনকি টিভিতে পছন্দসই চ্যানেল দেখা যাবে। এমনকী লাইভও দেখা যাবে। এই প্রযুক্তিতে সক্রিয় ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই স্মার্ট ফোনে ভিডিও স্ট্রিম করার সুযোগ পাওয়া যাবে।

    আরও পড়ুনঃ “জঙ্গিদের হাতে কি চলে গিয়েছে বাংলাদেশ? প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে দাপাদাপি!” তোপ তসলিমার

    ৪৭০-৫৮২ মেগাহার্জের স্পেকট্রাম সংরক্ষণ করবে সরকার

    কেন্দ্রের তরফে বলা হয়েছে, বিনা ইন্টারনেটে মোবাইলের জন্য বিভিন্ন কন্টেন্টের আলাদা আলদা বিষয়ে ভিডিও তৈরি করা হবে। শিক্ষা ক্ষেত্রে জরুরি বিষয় সম্প্রচার করা হবে। তবে এই ধরনের পরিষেবার প্রযুক্তি অনেকটাই এফএম রেডিও কিংবা ডিটিএইচ-এর মতো। সেখানে সরাসরি স্যাটেলাইট যন্ত্রের মাধ্যমে যেমন-ডিশ অ্যান্টেনা, সেট-টপ বক্সে বার্তা পাঠানো যাবে। রেডিও এবং টেলিভিশনের মতো স্মার্ট ফোনে কাজ করবে। মোবাইল ফোনে সরাসরি সিগন্যাল পাঠানোর জন্য টেলিকমিউনিকেশন পরিকাঠামো এবং নির্দিষ্ট স্পেকট্রাম ব্যবহার করবে। এরপর সেই সংকেত গ্রহণ করবে রিসিভার। এরপর থেকে ভিডিও আকারে মোবাইলের স্ক্রিনে ফুটে উঠবে। এই প্রযুক্তির জন্য সরকার ৪৭০-৫৮২ মেগাহার্জের স্পেকট্রাম সংরক্ষণ করবে। গত বছর বেঙ্গালুরু, দিল্লির কর্তব্য পথ এবং নয়ডায় ‘ডিটুএম’ (DTM)-এর পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Aadhaar: বিনামূল্যে আধার নথি আপলোড, আরও বাড়ল সময়সীমা, কবে শেষ তারিখ জেনে নিন

    Aadhaar: বিনামূল্যে আধার নথি আপলোড, আরও বাড়ল সময়সীমা, কবে শেষ তারিখ জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও একবার আধার (Aadhaar) আপডেটের (Document Upload) সময় বাড়ল। আধারের নথি আপডেটের সময়সীমাকে বৃদ্ধি করল নরেন্দ্র মোদি সরকার। গ্রাহকদের আর্থিক সাশ্রয়ের কথা মাথায় রেখে চলতি বছরে এই নিয়ে তৃতীয়বার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় সরকার। ইতিমধ্যে এই সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে আধার নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন অথিরিটি অফ ইন্ডিয়া। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, আগামী বছরের ১৪ জুন পর্যন্ত মিলবে এই সুবিধা। উপকৃত হবেন কয়েক লক্ষ আধার গ্রাহক।

    ১৪ জুন হল আবেদনের শেষ তারিখ (Aadhaar)

    চলতি বছরের ১৪ জুন নিখরচায় আধার কার্ডের (Aadhaar) অনলাইন নথি জমার শেষ তারিখ ধার্য করেছিল ইউআইডিএআই। পরে দু’দফায় তা বৃদ্ধি করে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রীয় সংস্থা। প্রথমবারে ১৪ সেপ্টেম্বর এবং পরের বার ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়েছিল। এইবারে তৃতীয়বারের জন্য বিনামূল্যে আধার কার্ডের নথি জমার শেষ তারিখ সম্প্রসারিত করল ইউআইডিএআই। আধারের এই পরিষেবাকে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে এক্স হ্যান্ডলে একটি বার্তা দিয়ে বলা হয়, “২০২৫ সালের ১৪ জুন পর্যন্ত বিনামূল্যে অনলাইনে আধার নথি আপডেটের (Document Upload) জন্য আমরা গ্রাহকদের উৎসাহী করছি। আধার কার্ডের জন্য তথ্য নিখরচায় বদল করতে চাইলে তা ১৪ জুনের মধ্যে করে ফেলুন।”

    কীভাবে আবেদন করবেন?

    ১>অনলাইন আধার কার্ডের (Aadhaar) নথি আপলোড করতে হলে প্রথমে মাই আধার পোর্টালে লগ ইন করুন।

    ২>এরপর আধার নম্বর ব্যবহার করে এটা করতে পারবেন গ্রাহকরা।

    ৩>লগ ইনের সময়ে লিখতে হবে ক্যাপচা।

    ৪>এরপর আধার নম্বরের সঙ্গে সংযুক্ত মোবাইল নম্বরে আসবে ওটিপি। এরপর সেই নম্বর দিলে তবেই খুলবে পোর্টাল।

    ৫>এরপর ডকুমেন্ট আপডেট সেকশনে ঢুকতে হবে। সেখানে আপলোড করা নথি এবং তথ্য দেখতে পাবেন তিনি। এর মধ্যে যে যে তথ্য বদল করতে হবে সেগুলিকে বেছে নিতে হবে।

    ৬>কী কী তথ্যগুলিকে আপলোড (Document Upload) করতে হবে তা ড্রপ বক্স থেকে জানতে পারেবেন গ্রাহক। সেই মতো নথির স্ক্যান আপলোড করতে হবে। নথি আপলোড হয়ে গেলে সেগুলির যাচাই বা ভেরিফিকেশন পর্ব শুরু করবে আধার কর্তৃপক্ষ।

    ৭>নথি জমা করার পর পোর্টাল থেকে মিলবে সার্ভিস রিকোয়েস্ট নম্বর। এই নম্বরকে গ্রাহককে লিখে রাখতে হবে। এর সাহায্যে জানা যাবে যাচাই বা ভেরিফিকেশন পর্ব কতটা হয়েছে। মাই আধারে গোটা প্রক্রিয়া জানা যাবে।

    আরও পড়ুনঃ ফের অসুস্থ লালকৃষ্ণ আডবাণী, ভর্তি করা হল দিল্লির হাসপাতালে, কেমন আছেন?

    বয়স ৫ বছরের কম হলে অন্তত দুবার আপডেট করতে হবে

    উল্লেখ্য প্রতি দশ বছর অন্তর আধারে (Aadhaar) আপডেট করার কথা বলা হয়ে থাকে। নাবালক-নাবালিকার বয়স ৫ বছরের কম হলে অন্তত দুবার আধার তথ্য আপডেট (Document Upload) করতে হবে। দ্বিতীয়বার ১৫ বছর পা দিলে ফের আধার কার্ডের তথ্য আপডেট করতে বলেছে ইউআইডিএআই। তবে কোনও অবস্থাতেই নাম, জন্ম তারিখ বা জন্ম স্থান সংক্রান্ত তথ্য আপডেট করা যাবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CCI: গোপনীয়তা নীতি লঙ্ঘন, হোয়াটসঅ্যাপকে ২১৩ কোটি জরিমানা করল কেন্দ্রীয় সংস্থা সিসিআই

    CCI: গোপনীয়তা নীতি লঙ্ঘন, হোয়াটসঅ্যাপকে ২১৩ কোটি জরিমানা করল কেন্দ্রীয় সংস্থা সিসিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হোয়াটসঅ্যাপের গোপনীয়তা নীতি নিয়ে অভিযোগ, প্রতিযোগিতা কমিশন বা সিসিআইয়ের (CCI) তরফে ২১৩.১৪ কোটি টাকা জরিমানা করা হল জুকেরবার্গের সংস্থাকে। অভিযোগ, হোয়াট্‌সঅ্যাপ গোপনীয়তা নীতি বদলের মাধ্যমে প্রতিযোগিতার নিয়ম ভাঙছে, তাই এই জরিমানা বলে জানিয়েছে সিসিআই (CCI)। জুকেরবার্গের সংস্থা অবশ্য জানিয়েছে, পুরো বিষয়টি নিয়ে আবেদন করা হবে। জুকেরবার্গের সংস্থা মেটাকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতেও বলা হয়েছে। নয়া নির্দেশে বলা হয়েছে, হোয়াটসঅ্যাপকে ইউজারদের ডেটা শেয়ার করতে হলে বিস্তৃত ব্যাখ্যা দিতে হবে।

    ব্যবহারকারীদের তথ্য মেটার অন্য অ্যাপ্লিকেশনের সঙ্গে ভাগ করে নিচ্ছিল হোয়াটসঅ্যাপ

    প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে গোপনীয়তা নীতি বদল করে হোয়াটসঅ্যাপ। সিসিআইয়ের অভিযোগ, হোয়াটসঅ্যাপের গোপনীয়তা নীতি বদল করার পর বিজ্ঞাপনের উদ্দেশ্যে মেটা (Meta) পরিচালিত অ্যাপ্লিকেশনগুলির সঙ্গে ব্যবহারকারীর তথ্য ভাগ করে নেওয়া হচ্ছিল। প্রতিযোগিতা কমাতেই এমনটা করা হচ্ছিল বলে জানিয়েছে সিসিআই (CCI)। এর পরেই মেটার ওপর ২১৩ কোটির জরিমানার বোঝা চাপায় এই কেন্দ্রীয় সংস্থা। জানা গিয়েছে, গ্রাহকের তথ্য সংগ্রহ ও সেগুলি ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুকের মতো মেটার শাখার সঙ্গে ভাগ করা থেকে বিরত থাকতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে হোয়াটসঅ্যাপকে। কেন্দ্রীয় সংস্থা হোয়াটসঅ্যাপকে এভাবে ডেটা শেয়ার করার ক্ষেত্রে পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

    আবেদন জানাবে মেটা (Meta)

    অন্যদিকে সিসিআইয়ের (CCI) এই অভিযোগের বিরুদ্ধেই এবার আবেদন করার কথা জানাল মেটা। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মেটার এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, তাঁদের সংস্থা সিসিআইয়ের পর্যবেক্ষণের সঙ্গে একমত নয় এবং তারা আবেদন করতে চায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Apple iPhone: উৎপাদনের পাশাপাশি ভবিষ্যতে আইফোনের নকশাও হবে ভারতে! নয়া সংস্থা গড়ল অ্যাপল

    Apple iPhone: উৎপাদনের পাশাপাশি ভবিষ্যতে আইফোনের নকশাও হবে ভারতে! নয়া সংস্থা গড়ল অ্যাপল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যাপল (Apple iPhone) এখন ভারতে উৎপাদন বৃদ্ধি করতে স্থানীয় ডিজাইন এবং পরিকাঠামোকে বৃদ্ধি করতে উদ্যোগী হচ্ছে। এতদিন পর্যন্ত এই কোম্পানির কোনও বিশেষ ডিজাইন কাঠামো ভারতে ছিল না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চিন এবং ইজরায়েলের মতো দেশেই এই ধরনের কাজ বেশি হত। এবার থেকে ভারতেও হবে বলে আশা প্রকাশ করা হচ্ছে। উল্লেখ্য ভারত এখন গত ২০২৩-২৪ অর্থ বর্ষে এই স্মার্টফোন উৎপাদনে (Manufacturing) বিশেষ গুরুত্ব রাখছে। ইতিমধ্যে দেশীয় বাজার এবং আন্তর্জাতিক বাজারে ভারতীয় উৎপাদন বিশেষ প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে। দেশে কেন্দ্রের মোদি সরকারও স্থানীয় পরিকাঠামো দিয়ে কোম্পানিগুলিকে ব্যাপক সহযোগিতা করছে। 

    মূল লক্ষ্য কী (Apple iPhone)?

    স্মার্টফোন নির্মাতা অ্যাপল (Apple iPhone) ভারতে তার উৎপাদন প্রসারিত করার জন্য কাজ শুরু করেছে। ভারতের দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারিং দ্বারা স্থানীয় চাহিদা এবং মূল্য সংযোজন করার লক্ষ্যই সংস্থার প্রধান উদ্দেশ্য। একই ভাবে অ্যাপল দেশের অভ্যন্তরে গবেষণা, প্রযুক্তির ব্যবহার এবং উন্নত ডিজাইন পরিচালনার জন্য ভিত্তি তৈরির ভাবনা রেখেছে। অ্যাপেল ভারতে স্থায়ী বাজার নির্মাণের ভিত্তি স্থাপন করতে অত্যন্ত আগ্রহী। তবে উৎপাদনের জন্য অ্যাসেম্বলি অপারেশন এবং গ্রাহকদের জন্য অফিসিয়াল স্টোর একান্ত আবশ্যক। এই দুই ব্যবস্থা স্মার্টফোনের বাজারকে আরও গতি দেবে। আইফোন উৎপাদনের জন্য সরকারের পিএলআই প্রকল্পের অন্যতম সুবিধাভোগী হবেন গ্রাহকরা। চিন, আমেরিকা, ইজারেয়েলের মতো উৎপাদনকারী দেশে পরিণত হবে ভারতও।

    অ্যাপেল অপারেটিং ইন্ডিয়া স্থাপন হয়েছে

    অ্যাপল অপারেটিং ইন্ডিয়া (Apple Operations India) নামে একটি সম্পূর্ণ মালিকানাধীন সাবসিডিয়ারি সংস্থা ভারতে স্থাপন করেছে অ্যাপল। প্রকিওরমেন্ট ম্যানেজমেন্ট, ডেভেলপিং, ম্যানুফ্যাকচারিং সাপোর্ট এবং অন্যান্য বিভিন্ন কাজ এখানে হবে। সেই সঙ্গে প্রক্রিয়াকরণ, বিজ্ঞান, প্রকৌশল, প্রযুক্তি এবং ডিজাইন সম্পর্কিত ভাবনাগুলি ব্যবসায় জড়িত থাকবে কীভাবে তাও ঠিক করা হয়েছে। প্রযুক্তির ব্যবহার, কম্পিউটার প্রোগ্রামিং, আর অ্যান্ড ডি (গবেষণা ও  উৎপাদন) এবং প্রযুক্তিগত সহায়তা, পরীক্ষা এবং বিশ্লেষণ সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়ে ভারত সরকার অ্যাপলের মতো কোম্পানিগুলিকে উপযুক্ত কাজের পরিবেশ গড়ে দিয়েছে।

    একই ভাবে গবেষণা, উন্নয়ন এবং ডিজাইন অপারেশন্স পরিচালনার ক্ষেত্রে স্থানীয় উপকরণ ব্যবহারের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি, বিশেষ করে সেমিকন্ডাক্টর স্পেসগুলির জন্য ভারত একটি প্রধান ডিজাইন হাব হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়েছে। তাই এখন থেকে বেশিরভাগ স্মার্টফোন (Apple iPhone) কোম্পানি এখনও ভারতেই ডিজাইন করে প্রস্তুত করতে পারবে। একই ভাবে দেশের মধ্যে যেমন উৎপাদন কারখানা হবে, তেমনি দেশে-বিদেশে রফতানি করতেও পারবে। আন্তর্জাতিক বিশ্বে স্মার্টফোনের বাজারে ভারতের গুরুত্ব বিশেষ ভাবে বৃদ্ধি পাবে।  

    গবেষণা ইকোসিস্টেমে একটি বৃহত্তর স্থান হবে

    কেন্দ্রীয় সরকার ইলেকট্রনিক্স সেক্টরে স্থানীয় মূল্য নির্ধারণে উৎপাদনের নকশা, গুণমান দেখে বিচার করে থাকে। অবশ্য কোম্পানিগুলি তাদের অ্যাসেম্বলি অপারেশনগুলিকে স্থানীয় কারখানা নিয়ে গিয়ে একটি পরিকাঠামো ইউনিট স্থাপন করে থাকে। একই ভাবে অ্যাপলও ভারতে উৎপাদন পরিকাঠামো স্থাপন এবং গবেষণা ইকোসিস্টেমের মধ্যে একটি বৃহত্তর স্থান তৈরি করতে সাহায্য করবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ দেশের নতুন প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন সঞ্জীব খান্না, জেনে নিন তাঁর ট্র্যাক রেকর্ড

    বিশ্বব্যাপী উৎপাদনের ১৪ শতাংশ প্রতিনিধিত্ব করে ভারত

    এক সিনিয়র সরকারি কর্তা বলেছেন, “আমাদের দেশে ইঞ্জিনিয়ারদের একটি বড় জোগান রয়েছে। যার কারণে সমস্ত বড় কোম্পানি এখানে গবেষণা ও  উৎপাদন কাজ করতে আগ্রহী হয়। এখন আমরা স্মার্টফোন (Apple iPhone) সেক্টরের ক্ষেত্রেও অনুরূপ উন্নয়ন আশা প্রকাশ করতেই পারি।” এটি আইফোনের জন্য ভারতে একটি উল্লেখযোগ্য উৎপাদন ভিত্তি তৈরি করেছে। অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩-২৪ অনুসারে, ২০২৪ অর্থবছরে ভারত ১৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের আইফোন (iPhones) অ্যাসেম্বলিংয়ের কাজ করেছিল। অ্যাপলের বিশ্বব্যাপী ডিভাইসের উৎপাদনের ১৪ শতাংশ প্রতিনিধিত্ব করে। এখন ভারতে অ্যাপলের প্রোডাক্টের প্রস্তুতকারক সংস্থা ফক্সকন যে ফোনগুলি তৈরি করছে তা দেশেও বিক্রি হচ্ছে এবং রফতানিও হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Foxconn: চিনের উপর আর নির্ভর নয়, ভারতেই স্মার্টফোন অ্যাসেম্বলের প্রস্তুতি নিচ্ছে ফক্সকন

    Foxconn: চিনের উপর আর নির্ভর নয়, ভারতেই স্মার্টফোন অ্যাসেম্বলের প্রস্তুতি নিচ্ছে ফক্সকন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনের স্মার্টফোন কোম্পানিগুলির একচেটিয়া আধিপত্য দূর করতে উঠে পড়ে লেগেছে ভারত। মোদি সরকারের মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পের উপর ভর করে ক্রমশ এগিয়ে চলেছে দেশ। বহু দেশ-বিদেশি সংস্থা ভারতে বিনিয়োগ করছে। এবার ফক্সকন তামিলনাড়ুতে প্রায় ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করার কথা ভাবছে। এই টাকা কাজে লাগিয়ে তারা একটি স্মার্টফোন ডিসপ্লে মডিউল অ্যাসেম্বলি প্ল্যান্ট প্রতিষ্ঠা করতে চায়। এই প্ল্যান্ট তৈরি হলে ভারত চিনের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলবে, এমনটাই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।

     বিশেষজ্ঞদের মত

    সম্প্রতি, বিখ্যাত বই চিপ ওয়ার-এর লেখক ক্রিস মিলার জানান, ভারতীয় কোম্পানিগুলি খুব সহজে চিনকে হারাতে পারবে। যার জন্য একটি সঠিক কৌশল থাকতে হবে। ক্রিস মিলারের কথায়, ভারত ইলেকট্রিক গাড়ি ও চিকিৎসা প্রযুক্তি খাতে যা করে দেখিয়েছে তার সঙ্গে অন্য কেউ লড়াই করতে পারবে না। তবে এ কথা ঠিক চিনের স্মার্টফোন কোম্পানিগুলোর একচেটিয়া আধিপত্য রয়েছে। তবে এর মানে এই নয় যে, ভারত তার জবাব দিতে পারবে না।

    মেক ইন ইন্ডিয়ার সুফল

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্প আসার পরই নানা স্মার্টফোন ব্র্যান্ড ভারতে অ্যাসেম্বেল করা শুরু করেছে। আইফোন, স্যামসাংয়ের মতো জনপ্রিয় কোম্পানি দেশে স্মার্টফোন তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পাশাপাশি ভারতীয় কোম্পানিগুলিও ধীরে ধীরে বাজারে জমি শক্ত করতে শুরু করেছে। রিপোর্ট বলছে, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্মার্টফোন হাব হতে চলেছে ভারত। গত বছর,২০২৩ সালে ২৪৫ কোটি স্মার্টফোন তৈরি হয়েছে ভারতে। যার মধ্যে রয়েছে একাধিক বড় নাম যেমন অ্যাপল, শাওমি, ওপো এবং ভিভো। ২০২৩ সালে স্মার্টফোন তৈরি করে ৪.১ লক্ষ কোটি টাকা আয় করেছে সরকার। যা ২০১৪-১৫ সালে ছিল ১৮ হাজার,৯০০ কোটি টাকা। 

    চিন নির্ভরতা কমানো লক্ষ্য

    স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে চিন নির্ভরতা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্কিন সংস্থা অ্যাপল। তাই ভারতই সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য স্থান তাদের কাছে। পাশাপাশি স্যামসাংও ভারতকে প্রাধান্য দিতে শুরু করেছে। দুই কোম্পানির ক্ষেত্রেই একটি বড় বাজার ভারত। স্মার্টফোনের পাশাপাশি আরও একাধিক ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস বিক্রি করে তারা। যার মধ্যে স্যামসাং এগিয়ে রয়েছে। আগামীদিনে অ্যাপল এবং স্যামসাং হাই-এন্ড মেক ইন ইন্ডিয়া স্মার্টফোন তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইতিমধ্যে ভারতে আইফোন তৈরি করা শুরু করেছে অ্যাপল। ভারতীয় কোম্পানি টাটা গ্রূপের সঙ্গে একটি চুক্তিও স্বাক্ষর করেছে অ্যাপল।

    আরও পড়ুন: ‘‘রাম রাজ্যের পথে এগোচ্ছে দেশ, নেতৃত্ব দিচ্ছেন মোদি’’, বললেন ধনখড়

    ফক্সকনের বিনিয়োগ

    আমেরিকার প্রযুক্তি সংস্থা অ্যাপলের থেকে বরাত নিয়ে পণ্য তৈরি করে তাইওয়ানের ফক্সকন। তামিলনাড়ুর কারখানাটি ভারতে তাদের বৃহত্তম উৎপাদন কেন্দ্র। এখানেই তারা স্মার্টফোন অ্যাসেম্বলের কথা ভাবছে। ফক্সকনকে সাহায্য করবে পেগাট্রন এবং টাটা ইলেকট্রনিক্স। কবে থেকে ফক্সকন ভারতে স্মার্টফোন অ্যাসেম্বল বৃদ্ধি করবে তা সঠিকভাবে এখনও বলা না গেলেও কোম্পানিটি “যত তাড়াতাড়ি সম্ভব” কাজ শুরু করবে। ফক্সকন অরগাডাম ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড লজিস্টিক্স পার্কে প্রায় ৫০০,০০০ বর্গফুট স্থান বেছে নিয়েছে। এখানেই তারা স্মার্টফোন অ্যাসেম্বলি ইউনিট খোলার কথা ভাবছে। ফক্সকন ভারতে স্মার্টফোন উৎপাদনের উপস্থিতি বিস্তৃত করতে এবং আইসিটি, বৈদ্যুতিক যানবাহন, ব্যাটারি এবং সেমিকন্ডাক্টরের মতো অন্যান্য খাতেও বিনিয়োগ করতে প্রস্তুত। 

    দৌড়চ্ছে ভারত

    ভারতে ডিসপ্লে মডিউলগুলির স্থানীয় অ্যাসেম্বলি করা গুরুত্বপূর্ণ। এখনও এই উপাদানগুলির জন্য ব্যাপকভাবে আমদানির উপর নির্ভরশীল ভারত। যা দেশের খরচ বাড়ায় এবং সরবরাহ চেনে জটিলতা সৃষ্টি করে। প্রায় ৬০-৬৫ শতাংশ ডিসপ্লে মডিউল চিন থেকে আমদানি করা হয়, দক্ষিণ কোরিয়া দ্বিতীয় বৃহত্তম সরবরাহকারী হিসাবে কাজ করে। সেখান থেকে ২০-২৫ শতাংশ নিয়ে আসা হয়। ভারতে যদি স্থানীয়ভাবে স্মার্টফোনগুলি অ্যাসেম্বল করা যায়, তাহলে খরচ কমবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Apple iPhone 16: ভারতে লঞ্চ হল অ্যাপলের আইফোন ১৬, দাম শুরু ৭৯ হাজার টাকা থেকে

    Apple iPhone 16: ভারতে লঞ্চ হল অ্যাপলের আইফোন ১৬, দাম শুরু ৭৯ হাজার টাকা থেকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারা বিশ্বের সঙ্গে ভারতের বাজারেও অ্যাপল লঞ্চ করল আইফোন ১৬ সিরিজ (Apple iPhone 16)। সোমবার রাতে আইফোন প্রস্তুত কারক সংস্থা অ্যাপল আইফোন ১৬ সিরিজ, আইফোন ১৬ প্লাস সিরিজ এবং আইফোন ১৬ প্রো সিরিজ লঞ্চ করেছে। আইফোন ১৬-এ অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করা হয়েছে। এতে ভাইব্রেন্ট কালার, ২০০০ নিটস ব্রাইটনেসের একটি ডিসপ্লে রয়েছে। এছাড়া রয়েছে ৬.১ ইঞ্চি ডিসপ্লে এবং আইফোন ১৬ প্লাস-এ (Apple iPhone 16) রয়েছে ৬.৭ ইঞ্চি ডিসপ্লে। এতে ক্যামেরা কন্ট্রোলও পাওয়া যাচ্ছে। এটি এক ধরনের নতুন বাটন যা পাওয়ার বাটনের ঠিক নিচে দেওয়া আছে।

    ভারতে দাম (Apple iPhone 16)

    ভারতে আইফোন ১৬-এর দাম ৭৯,০০০ টাকা এবং আইফোন ১৬ প্লাস-এর দাম ৮৯,৯০০ টাকা বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে, আইফোন ১৬ প্রো মডেলের দাম শুরু হচ্ছে ১,১৯,৯০০ টাকা থেকে। সবচেয়ে দামি ফোন হল আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স, যার দাম ১,৪৪,৯০০ টাকা। প্রসঙ্গত, এই মডেলগুলি বুক করা যাবে ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে। সেদিন থেকে প্রি-অর্ডার করতে পারবেন। বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে বুক করা যাবে। এই ফোনটি ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বিক্রি শুরু হবে। প্রসঙ্গত, গত বছরই আইফোন ১৫ এবং ১৫ প্রো সিরিজ গত বছর লঞ্চ করা হয়েছিল। আইফোন ১৬ সিরিজে ডিজাইন থেকে শুরু করে ক্যামেরা সেন্সর এবং চিপসেটেও পরিবর্তন করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এছাড়া ব্যবহার করা হয়েছে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সও। নতুন মডেলে (Apple iPhone) রয়েছে এ১৮ চিপসেট। একইসঙ্গে আইওএস-১৮ আছে নতুন সিরিজে ৷

    ক্যামেরার বৈশিষ্ট্য (Apple iPhone 16)

    আইফোন ১৬-র ক্যামেরা সেন্সরগুলি আইফোন ১৫-র তুলনায় অনেকটাই অত্যাধুনিক। আপগ্রেড ক্যামেরা (Apple iPhone) সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে নতুন মডেলে। আইফোন ১৬-র স্ট্যান্ডার্ড ভেরিয়েন্টে একটি নতুন ৪৮ মেগাপিক্সেল আল্ট্রাওয়াইড অ্যাঙ্গেল লেন্স পাওয়া যাবে। এর পাশাপাশি কম আলোর সেন্সরও উন্নত করা হয়েছে। আইফোন ১৬ সিরিজের ক্যামেরায় ডিএসএলআর স্টাইল শাটার বাটন ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়াও, একটি ১২ মেগাপিক্সেল আল্ট্রা ওয়াইড ক্যামেরা দেওয়া হয়েছে, যা ২এক্স টেলিফটো লেন্সের সঙ্গে আনা হয়েছে। এতে ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি সাপোর্ট করে। এর সাহায্যে ৬০ এফপিএস রেটে ৪কে ভিডিও শ্যুট করা সম্ভব হবে।

     
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • iPhone 16 Launch: পুজোর আগেই বাজারে আসছে আই ফোন ১৬, কী কী থাকছে নয়া ফোনে?

    iPhone 16 Launch: পুজোর আগেই বাজারে আসছে আই ফোন ১৬, কী কী থাকছে নয়া ফোনে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর আগেই সেপ্টেম্বরে বাজারে আসতে চলেছে আইফোনের ১৬ সিরিজ (iPhone 16 Launch)। আইফোনের বাকি সিরিজগুলির মতোই আইফোন ১৬, আইফোন ১৬ প্লাস, আইফোন ১৬ প্রো এবং আইফোন প্রো ম্যাক্স এই চারটি মডেল থাকবে নতুন সিরিজে। সঙ্গে থাকবে আরও উন্নত মানের এবং নতুন সুবিধা-যুক্ত আইপড এবং অ্যাপল ওয়াচও।

    নয়া ফোনে সুবিধা

    সূত্রের খবর নতুন আইফোন ১৬ সিরিজের (iPhone 16 Launch) প্রতিটি মডেলের ডিসপ্লে পুরনো মডেলর তুলনায় বড়ই হবে। প্রো মডেলের ডিসপ্লের আকার বেড়ে হচ্ছে যথাক্রমে ৬.৩ ইঞ্চি এবং ৬.৯ ইঞ্চি। তবে ফোনের আকার একই থাকবে। আসলে ডিসপ্লের বেজেল আরও পাতলা করা হয়েছে নতুন এই সিরিজ। তবে নন প্রো মডেল ১৬, ১৬ প্লাসের ক্ষেত্রে আকার বা বেজেলে কোনও পরিবর্তন হয়নি। নন প্রো মডেল দুটিতে ডিসপ্লের রিফ্রেশ রেট থাকতে পারে ৬০ হার্ৎজ। ক্যামেরার লেন্সে আবার পরিবর্তন এসেছে। নতুন সিরিজের ক্যামেরা সজ্জায় অ্যাপেল ফিরিয়ে আনতে চলেছে পাঁচ বছর আগের আইফোনের ক্যামেরার ধাঁচ। অর্থাৎ লেন্স দুটো থাকবে লম্বালম্বি ভাবে। যে লেন্সের একটা ৪৮ মেগাপিক্সেলের মেন সেন্সর অন্যটা ১২ মেগাপিক্সেলের আল্ট্রাওয়াইড লেন্স।

    আরও পড়ুন: আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদ, আগামী কর্মসূচি ঘোষণা শুভেন্দুর, পুজোয় বিশেষ ‘ডিউটি’

    ব্যাটারি পরিষেবা

    আইফোনের নতুন এই সিরিজে (iPhone 16 Launch) ব্যাটারি পরিষেবা আরও ভাল হবে বলেই আশা বিশেষজ্ঞদের। চারটি মডেলেই থাকতে পারে ‘ক্যাপচার’ বোতাম। ‘ক্যাপচার’ বোতাম ফোনের মূল ডিসপ্লের কোনও এক কোণে থাকে। ফোনের লক না খুলে সরাসরি ‘ক্যাপচার’ বাটনে ক্লিক করলেই ক্যামেরা অন হয়ে যাবে। প্রতি বারের মতোই এ বারও আপগ্রেড হচ্ছে প্রসেসর। আইফোন ১৬ আর ১৬ প্লাসে থাকবে বায়োনিক এ১৮ চিপ আর ১৬ প্রো, ১৬ প্রো ম্যাক্সে বায়োনিক এ ১৮ প্রো৷ চারটি মোবাইলেই থাকবে অ্যাপেল ইন্টেলিজেন্স।

    কত দাম হবে

    আইফোন ১৬ সিরিজের (iPhone 16 Launch) দাম কত হতে চলেছে সে সম্পর্কে অ্যাপল সংস্থার তরফে এখনও অবধি কোনও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়নি। কিন্তু আইফোন প্রেমীদের সমীক্ষা বলছে, নতুন এই সিরিজের বেস মডেলের দাম ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা থেকে শুরু হতে পারে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share