Category: গ্যাজেট

Get updated Gadget related news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • iPod: আর নয় আইপড জানাল অ্যাপেল, স্মৃতিমেদুর নেটপাড়া

    iPod: আর নয় আইপড জানাল অ্যাপেল, স্মৃতিমেদুর নেটপাড়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’দশক আগে আইপড ছিল স্টেটাস আইকন। এক দশক আগেও এর জনপ্রিয়তা ছিল তুঙ্গে। কলেজ ছাত্র-ছাত্রীর কাছে আইপড ছিল স্বপ্ন। পকেটে আইপড থাকলে বন্ধুদের কাছে গুরত্বও বেড়ে যেত অনেক। একটি ছোট যন্ত্রে ভরা থাকত রবীন্দ্রসংগীত থেকে রক মিউজিক। একগুচ্ছ গান শুনতে শুনতে পথ চলা শুরু। “দিনের শেষে,ঘুমের দেশে” হারিয়ে যাওয়ার সঙ্গীও ছিল আইপড। কিন্তু এখন স্মার্ট ফোনের যাদুতে ক্রমশ হারিয়ে যেতে বসছে আইপডের আধিপত্য। মুঠোফোনে গান শোনা থেকে সিনেমা দেখা সবই হয়ে যাচ্ছে। তাই আকর্ষণ হারাচ্ছে আইপড। তাই আইফোন নির্মাতা সংস্থা অ্যাপেল ঘোষণা করেছে যে,আর আইপড টাচ তৈরি করবে না তারা। বন্ধ করা হচ্ছে আইপডের বিক্রি। এটিই লেটেস্ট আইপড ছিল। 

    প্রথম আইপড লঞ্চ হয়েছিল ২০০১ সালের ২৩ অক্টোবর। আইপড প্রথম বাজারে এনেছিলেন  স্টিভ জোবস। সেসময় বিশ্বের বাজারে অ্যাপল কোম্পানির অবস্থা খুব একটা ভাল ছিল না। সেই দুর্দশার মাঝে অ্যাপলের হাল ফিরিয়েছিল আইপড। iPod অ্যাপলকে একটা প্রায় দেউলিয়া সংস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে বিশ্বের অন্যতম বড় সংস্থায় পরিণত করেছিল। তবে সে দিন আর নেই। অ্যাপলের আইফোন বাজার দখল করে নিয়েছে। তাই কোম্পানি জানিয়েছে আপাতত যে টুকু স্টক আছে, তা থেকেই আইপড টাচ বিক্রি হবে। স্টক ফুরিয়ে গেলেই বিক্রি শেষ।

    ২১ বছরের ব্যবধানে, অ্যাপল আইপডের বেশ কয়েকটি নতুন নতুন ভার্সান এনেছে। কিন্তু ধীরে ধীরে আইপডের সমস্ত কাজ স্মার্টফোনেই উপলব্ধ হয়ে গিয়েছে। ফলে আর আলাদা করে আইপডের চাহিদা নেই। ক্লিক হুইল-সহ আইপড ক্লাসিক ২০১৪ সালেই বন্ধ করে দিয়েছে অ্যাপেল। এরপর ২০১৭ সালে, অ্যাপেল iPod Nano এবং iPod শাফল তৈরি বন্ধ করে দেয়।

    অ্যাপলের আইপডের শেষ মডেলটি ২০০৭ সালে বেরিয়েছিল। সেই মডেলের নাম ছিল ‘আইপড টাচ’। টাচ স্ক্রিনের সেই আইপডে শুধু গান নয়, থাকত ভিডিও, ছবি ও বিভিন্ন অ্যাপের বন্দোবস্ত। ৬৪ গিগাবাইট জায়গা ছিল সেই আইপডে। আইপড টাচ বেশ কয়েক বছর ধরে বাজারে রেখেছিল অ্যাপেল। শখের কারণে অনেকে এখনও আইপড কিনতেন। তবে ধীরে ধীরে তার সংখ্যা কমেছে। তাই এবার বিদায়ের পালা।
     

  • Redmi 10A: 13 MP ক্যামেরা সহ নতুন ফোন নিয়ে এল Redmi, দাম মধ্যবিত্তের আয়ত্ত্বের মধ্যে

    Redmi 10A: 13 MP ক্যামেরা সহ নতুন ফোন নিয়ে এল Redmi, দাম মধ্যবিত্তের আয়ত্ত্বের মধ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:ভারতে আবার নতুন স্মার্টফোন নিয়ে হাজির হল রেডমি (Redmi)। বুধবার বাজারে এসেছে কোম্পানির নয়া ফোন Redmi 10A। এই ফোনের দাম খুব একটা বেশি নয়। তবে দাম কম হলেও এই ফোনে ফিচারে কোনও আপোষ করেনি চিনের কোম্পানিটি। রয়েছে MediaTek Helio G25 , 13 MP রিয়ার ক্যামেরার মতো দুর্দান্ত সব ফিচার। মাত্র 8,499 টাকা থেকে এই ফোনের দাম শুরু হচ্ছে। Tecno Pova Neo, Realme C11 (2021) ও Samsung Galaxy M02 এর মতো বাজেট ফোনগুলিকে সরাসরি কঠিন চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল এই ফোন।

    Redmi 10A এর মূল্য: Redmi 10A এর দাম শুরু হচ্ছে ৮,৪৪৯ টাকা থেকে। বেস ভেরিয়েন্টে থাকছে 3GB RAM + 32GB স্টোরেজ। তবে 4GB RAM + 64GB স্টোরেজে এই ফোনের দাম ৯,৪৯৯ টাকা। ২৬ এপ্রিল থেকে এই ফোন বিক্রি শুরু হচ্ছে। চারকোল ব্ল্যাক, সি ব্লু, স্লেট গ্রে রঙে পাওয়া যবে এই ফোন। কোম্পানির দাবি, এই ফোনের পিছনে কখনওই আঙুলের ছাপ দেখা যাবে না।

    Redmi 10A স্পেসিফিকেশন: ডুয়াল সিম Redmi 10A তে Android অপারেটিং সিস্টেমের উপরে চলবে কোম্পানির MIUI 12.5 স্ক্রিন। এই ফোনে রয়েছে 6.53 ইঞ্চি HD+ (720 x 1600 পিক্সেলস) IPS ডিসপ্লে। থাকছে ওয়াটার ড্রপ স্টাইল নচ। ফোনের ভিতরে শক্তিশালী MediaTek Helio G25 চিপসেট ব্যবহার করেছে Redmi। সঙ্গে মিলবে 4 GB পর্যন্ত RAM।
    Redmi 10A এর পিছনে একটি মাত্র ক্যামেরা ব্যবহার হয়েছে। ক্যামেরায় ব্যবহার হয়েছে 13 MP সেন্সর। f/2.2 অ্যাপারচারের এই ক্যামেরার সঙ্গে LED ফ্ল্যাশ মিলবে। এছাড়াও সেলফি ও ভিডিও কলের জন্য ফোনের ওয়াটার ড্রপ নচে থাকছে একটি 5 MP ক্যামেরা।
    Redmi 10A তে 64 GB পর্যন্ত স্টোরেজ পাওয়া যাবে। এর সঙ্গে থাকছে 512 GB পর্যন্ত microSD সাপোর্ট থাকছে। কানেক্টিভিটির জন্য এই ফোনে রয়েছে 4G LTE, Wi-Fi 802.11 b/g/n, Bluetooth 5, GPS/ A-GPS Micro-USB পোর্ট ও একটি 3.5 mm হেডফোন জ্যাক। ফোনের পিছনে থাকছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর।
    Redmi 10A তে 5,000 mAh ব্যাটারি দিয়েছে শাওমি। সঙ্গে রয়েছে 10W চার্জার। এই ফোনের ওজন 194 গ্রাম।
    বুধবার Redmi 10A এর সঙ্গেই বাজারে এসেছে Redmi 10 Power। সেই ফোনে ব্যবহার হয়েছে Qualcomm Snapdragon 680 চিপসেট, 6,000 mAh ব্যাটারি। নতুন এই ফোন লঞ্চ করে সকলকে চমকে দিয়েছে বেজিংয়ের কোম্পানিটি। Redmi 10 Power এর দাম ১৪,৯৯৯ টাকা থেকে শুরু।

  • Apple iPhone 2007: নিলাম হল ২০০৭ সালের প্রথম প্রজন্মের আইফোন! দাম শুনলে অবাক হবেন…

    Apple iPhone 2007: নিলাম হল ২০০৭ সালের প্রথম প্রজন্মের আইফোন! দাম শুনলে অবাক হবেন…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনারা তো আইফোন বলতেই পাগল। তবে আপনি কী অ্যাপেলের ফাস্ট ভার্সনের আইফোন এখন কিনতে ইচ্ছুক? সম্প্রতি এই আইফোন কেনার ঘটনাই জানা গেল। তবে এই ফোনটি হাজার হাজার টাকায় কেনা হয়নি। কেনা হয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকায়। জানা গিয়েছে, অ্যাপেল আইফোনের (Apple IPhone) ফার্স্ট জেনারেশন ২০০৭-এর একটি সিলড প্যাক ৩৫ হাজার ডলারে বিক্রি করা হল আমেরিকার একটি নিলামে। অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২৮ লাখ।

    ২০০৭ সালের ৯ই জানুয়ারি, সান ফ্রান্সিসকোতে অ্যাপলের সিইও স্টিভ জোবস, এই টাচ স্ক্রিন মোবাইল ফোনটির উদ্বোধন করেছিলেন। এই ফোনটিতে টাচ স্ক্রিন, ২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা, ভিসুয়াল ভয়েস মেল ও একটি ওয়েব ব্রাউজার ছিল। ২০০৭ সালে আমেরিকাতে এই মোবাইলটি লঞ্চ করা হয়েছিল। তখন ৪ জিবির এই ফোনটির দাম ছিল ৪৯৯ ডলার অর্থাৎ প্রায় ৪০ হাজার ও ৮জিবি মেমরির এই ফোনের দাম ছিল ৫৯৯ ডলার অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় ৪৮ হাজার।

    আরও পড়ুন: চিন নয়, এবার ভারতেই আইফোন-১৪ তৈরির সিদ্ধান্ত নিল অ্যাপেল

    জেডডি নেটের (ZDNet) সূত্র অনুযায়ী জানা গেছে, ওই ফোনের ৮জিবি মেমোরির মডেলটি ৩৫,৪১৪ ডলারে বিক্রি হয়েছে। যা ভারতীয় মুদ্রায় ২৮ লক্ষ ২৯ হাজার ৪৭৯ টাকা। নিলাম কর্তৃপক্ষ, আরআর অকশন (RR Auction) থেকে বলা হয়েছে, ফোনের বাক্সে অনেক বড় করে ফোনটির একটি ছবি আছে এবং ১২টা আইকনেরও ছবি দেওয়া আছে।

    এই নিলামে কম্পিউটার হার্ডওয়ারের নিলাম ছিল, যার মধ্যে প্রায় ৭০টি জিনিস বিক্রি হয়েছে। ১৮ অগাস্ট নিলাম বন্ধ হয়েছে। এর পাশাপাশি এই নিলামে একটি অ্যাপল ওয়ান সার্কিট বোর্ডও দেখানো হয়েছিল, যেটি ৬৭৭,১৯৬ ডলারে বিক্রি হয়েছে। একটি অব্যবহৃত প্রথম জেনারেশনের ৫ জিবির অ্যাপল আইপডও  ২৫ হাজার ডলারে বিক্রি হয়েছে। প্রসঙ্গত, ৭ই সেপ্টেম্বর অ্যাপেল আরেকটি ফোন অ্যাপেল ১৪ লঞ্চ করতে চলেছে। 

    আরও পড়ুন: হ্যাক হতে পারে অ্যাপল ওয়াচ, টিভি এবং ম্যাক! সতর্কবার্তা জারি কেন্দ্রীয় সংস্থার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Internet Explorer Retirement: আলবিদা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার! নস্টালজিক নেটদুনিয়া

    Internet Explorer Retirement: আলবিদা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার! নস্টালজিক নেটদুনিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৭ বছর পর ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের পথ চলায় ইতি। আজ থেকে আর দেখা যাবে না ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার (Internet Explorer)। মাইক্রোসফ্টের (Microsoft) পুরনো ব্রাউজার, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ১৯৯৫ সালে প্রথম দেখা যায় ‘উইনডোজ ৯৫’-এ (Windows 95)। এতবছর পর ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারকে আলবিদা জানাতে হবে জেনে নস্টালজিক হয়ে পড়েছে নেটদুনিয়া। একসময় এর ওপর নির্ভর করেই চলত পুরো নেটিজেনরা।

    আরও পড়ুন: এই ভুলটা করলেই হ্যাক হয়ে যাবে আপনার হোয়াটসঅ্যাপ! জেনে নিন এর থেকে বাঁচার উপায়…

    ‘উইন্ডোজ ৯৫’ অপারেটিং সিস্টেমের সঙ্গে আনা হয়েছিল এই ওয়েব ব্রাউজারটি (Web browser) যা ‘ওজি সার্চ ব্রাউজার’ ( OG search browser) নামে পরিচিত ছিল। ১৯৯৫ সাল থেকে এর পথচলা শুরু  হলেও ২০০৩ সাল থেকে এই ব্রাউজারটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। তারপর মাইক্রোসফ্টের প্রতিদ্বন্দ্বী সংস্থাগুলি অন্যান্য ব্রাউজার তৈরি করায় ‘ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার’-এর জনপ্রিয়তা কমতে শুরু করে।

    ২০১৩ সালেই এর শেষ ও ফাইনাল ভার্সান ‘ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ১১’ (Internet Explorer 11) লঞ্চ করেছিল মাইক্রোসফ্ট। তারপর ২০১৬ সাল থেকে কোম্পানী কোনও নতুন ভার্সান আনেনি। ২০২১ সালের অগাস্ট থেকেই মাইক্রোসফ্ট থেকে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার বন্ধ হয়ে যাওয়ার কথা চলছিল। অবশেষে মাইক্রোসফ্ট সংস্থা ঘোষণা করল, ১৫ জুন থেকে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার পুরোপুরি বন্ধ হতে চলেছে।

    তবে কোম্পানি থেকে জানানো হয়েছে যে, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার-এর পরিবর্তে ‘উইনডোজ ১০’-এ ‘মাইক্রোসফ্ট এজ’ (Microsoft Edge) ব্যবহার করতে পারবে নেটদুনিয়া।  কোম্পানির তরফে  আরও জানানো হয়েছে যে,  মাইক্রোসফ্ট এজ ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের থেকে বেশি দ্রুত, বেশি নিরাপদ ও আরও আধুনিক ব্রাউজিং অভিজ্ঞতা দিতে সক্ষম। তাছাড়াও মাইক্রোসফট এজ-এ ‘ইনবিল্ট ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার মোড’ (Internet Explorer mode) রয়েছে। যাতে আপনারা মাইক্রোসফ্ট এজ থেকে সরাসরি সেই ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ওয়েবসাইট ও অ্যাপ্লিকেশনগুলি অ্যাক্সেস করতে পারবেন। আবার কোম্পানি সমস্ত ব্যবহারকারীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন এতবছর ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের সঙ্গে থাকার জন্য।

    আরও পড়ুন: শীঘ্রই সোশ্যাল মিডিয়া-কেন্দ্রিক নিয়ম জারি করতে চলেছে কেন্দ্র?

    কিন্তু এই খবর পাওয়ার পর থেকেই পুরো নেটদুনিয়া আবেগঘন হয়ে পড়েছে। কারণ এটি শুধুমাত্র একটি সার্চ ইঞ্জিন-ই ছিল না, এটি ৯০ দশকের নেট ব্যবহারকারীদের কাছে ইমোশন ছিল। ইতিমধ্যেই ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার নিয়ে ট্যুইটারে পোষ্ট করতে শুরু করেছে নেটিজেনরা।

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

  • YouTube First Video: জানেন কি ইউটিউবের প্রথম ভিডিও কোনটি? কী বা আছে তাতে?

    YouTube First Video: জানেন কি ইউটিউবের প্রথম ভিডিও কোনটি? কী বা আছে তাতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে, গোটা বিশ্বের মানুষ ইউটিউব (Youtube) ছাড়া এক মুহূর্তও চলার কথা ভাবতে পারেন না। আমাদের জীবনে এক অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে ইউটিউব। তবে কখনও কি ভেবে দেখেছেন, যেই ইউটিউবে আমরা হাজার হাজার ভিডিও এখন দেখতে পাচ্ছি, তার প্রথম ভিডিও কী ছিল এবং কে-ই বা ওই ভিডিওটি শেয়ার করেছিল। তাই ফিরে দেখা যাক, ১৭ বছর আগে। প্রথম ইউটিউব ভিডিওটি পোস্ট করেছিলেন সহ-প্রতিষ্ঠাতা জাভেদ করিম (Jawed karim) এবং ভিডিওটির নাম “মি অ্যাট দ্য জু” (Me at the Zoo)। নেটমাধ্যমে এই ভিডিওটি আবার ভাইরাল হতেই নেটিজেনরা নস্টালজিক হয়ে পড়েছে।

    আরও পড়ুন: শীঘ্রই সোশ্যাল মিডিয়া-কেন্দ্রিক নিয়ম জারি করতে চলেছে কেন্দ্র?

    তবে অনেকের এখন এটাই জিজ্ঞাস্য যে, কি এমন ছিল এই ভিডিওতে। ১৭ বছর আগের আপলোড করা ১৯ সেকেন্ডের ভিডিওটিতে করিমকে সান দিয়েগোর একটি চিড়িয়াখানায় হাতিদের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে। ভিডিওতে তাঁকে বলতে শোনা যাচ্ছে যে, তিনি হাতিদের সামনে দাঁড়িয়ে আছে ও হাতিদের এত বড় শুঁড় কীভাবে সামলায় সেই নিয়েই বলেছেন।

    [insta]https://www.instagram.com/tv/Cen1tWaoQGd/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    তবে আশ্চর্যের বিষয় হল, এটিই তাদের ভেরিফায়েড ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করা একমাত্র ভিডিও এবং এই সামান্য ভিডিওতে ২৩৫ মিলিয়ন ভিউ রয়েছে। তবে অনেকের ধারণা, এই ভিডিও থেকেই প্রথম ভ্লগিং করার চিন্তাধারা উঠে এসেছে। ইতিমধ্যেই এই ভিডিওটি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপে শেয়ার করতে শুরু করেছে অনেকেই ও এই থেকেই অনেকে জানতে পারে যে কীভাবে ইউটিউব শুরু হয়েছিল। ফলে নেটিজেনরা আবেগঘন হয়ে পড়ে। আবার অনেকে এই ভিডিও-এর নীচে কমেন্ট সেকশনে লেখেন যে, এই ইউটিউব অনেকের জীবনে বদলে দিয়েছে। এর মধ্যেই এই পোস্টটি ১৬৮,২৩৬ বার দেখা হয়েছে।

    আরও পড়ুন :এই ভুলটা করলেই হ্যাক হয়ে যাবে আপনার হোয়াটসঅ্যাপ! জেনে নিন এর থেকে বাঁচার উপায়…

    উল্লেখ্য, ইউটিউব ২০০৫ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারীতে চালু হয়েছিল। অনলাইন ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মের মধ্যে গুগলের (Google) পরেই ইউটিউবের স্থান। ওয়েবসাইট অনুসারে, ইউটিউবের ২.৫ বিলিয়নেরও বেশি মাসিক ব্যবহারকারী রয়েছে, যারা প্রায় প্রতিদিন এক বিলিয়ন ঘন্টার বেশি ভিডিও দেখেন।

  • Modi I-Day Speech: বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তার শিখরে মোদি! ইউটিউবে ট্রেন্ডিং লালকেল্লার ভাষণ

    Modi I-Day Speech: বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তার শিখরে মোদি! ইউটিউবে ট্রেন্ডিং লালকেল্লার ভাষণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭৬ তম স্বাধীনতা দিবসে (76th Independence Day) দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ((Narendra Modi) জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিতে গিয়ে কী বলবেন, সেদিকেই তাকিয়েছিল পুরো দেশবাসী। ফলে দেখা গিয়েছে লাল কেল্লা থেকে নরেন্দ্র মোদির ভিডিও ইউটিউবে (Youtube) ট্রেন্ডিং-এ রয়েছে। তাঁর জনপ্রিয়তা এতই যে তাঁর ভিডিও এবারে ট্রেন্ডিং-এ চলে এসেছে। এবারের স্বাধীনতা দিবস প্রত্যেকবারের তুলনায় একটু আলাদা ভাবেই উদযাপন করা হয়েছে। এবারের স্বাধীনতা দিবসে কী কী হতে চলেছে, তার জন্যও অপেক্ষা করছিল গোটা দেশবাসী।

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লালকেল্লায় (Red Fort) নবমবারের জন্য জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন ও তারপরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। প্রায় ৮৩ মিনিট ধরে জাতির উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর পতাকা উত্তোলনের ভিডিও ও তাঁকে গার্ড অফ অনার দেওয়ার সেই ভিডিও মঙ্গলবার পর্যন্ত ইউটিউবে ট্রেন্ডিং লিস্টের প্রথমে ছিল। তাঁকে গার্ড অনার দেওয়ার ভিডিওটিতে মঙ্গলবারের সন্ধ্যে পর্যন্ত ২০ মিলিয়ন ভিউ এসেছে। অন্যদিকে পতাকা উত্তোলনের ভিডিওতে ৪.৪ মিলিয়নের মত ভিউ এসেছে। সাধারণত, কোনও সিনেমা, গান ইউটিউবের ট্রেন্ডিং লিস্টে থাকে। কিন্তু এবারে দেশের প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও ট্রেন্ডিং-এ আসায় বোঝাই যাচ্ছে যে, শুধুমাত্র নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তা শুধুমাত্র আমাদের দেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, পুরো বিশ্ব জুড়ে মোদির জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়েছে।

    আরও পড়ুন: ৫ কোটিরও বেশি সেলফি ‘হর ঘর তিরঙ্গা’-র ওয়েবসাইটে, দাবি কেন্দ্রের

    এছাড়াও দেশের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এর আয়োজন করা হয়েছে। আর এরই ভিত্তিতে অনেক কর্মসূচির আয়োজন করেছে কেন্দ্র সরকার। তার একটি অংশ ছিল ‘হর ঘর তেরঙ্গা’। যেখানে জাতীয় পতাকা নিয়ে সেলফি (Selfie) বা ছবি ‘হর ঘর তেরঙ্গা’ (Har Ghar Tiranga) ওয়েবসাইটে (website) আপলোড (Upload) করার জন্য আহ্বান করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেখা গিয়েছে, এই আহ্বানেও বিপুল সাড়া পড়েছে। এই উদযাপনের ঝলক দেখার জন্যও পুরো বিশ্ববাসী অপেক্ষা করে ছিল।

    এছাড়াও মোদির জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার ভিডিও প্রথম ছটি ট্রেন্ডিং ভিডিও-এর মধ্যে ছিল। এদিন তাঁর ভাষণে দেশের নারীশক্তির প্রসঙ্গ উঠে এসেছে। মহিলাদের সম্মানের কথা উল্লেখ করে লিঙ্গ বৈষম্য থেকে দূরে সরে আসার বার্তা দিয়েছেন তিনি। এছাড়াও আগামী ২৫ বছরে দেশকে উন্নয়নের পথে নিয়ে যাওয়ার জন্য অনেক বৃহত্তর সংকল্প গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ‘আগামী ২৫ বছরে উন্নত দেশের রূপ নেবে ভারত’! জানেন লাল কেল্লায় কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

     

     

  • 5G Smartphones: স্থানীয় পরীক্ষা করে তবেই ভারতে ছাড়া হবে ৫জি স্মার্টফোন, নির্দেশ কেন্দ্রের

    5G Smartphones: স্থানীয় পরীক্ষা করে তবেই ভারতে ছাড়া হবে ৫জি স্মার্টফোন, নির্দেশ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এয়ারটেল (Airtel), রিলায়েন্স জিও (Reliance Jio) এবং ভি (Vi) সহ ভারতের প্রধান টেলিকম অপারেটররা সতর্ক করেছে যে ভারতে ৫জি স্মার্টফোনের (5G smartphone) জোগান হ্রাস পেতে পারে। কারণ, কেন্দ্রীয় সরকারের (Modi Government) নতুন নিয়ম, যেখানে বলা হয়েছে, ভারতে বাজারে আসার আগে যে কোনও ৫জি ডিভাইসকে বাধ্যতামূলক স্থানীয় পরীক্ষা এবং শংসাপত্র (local testing and certification) সংগ্রহ করতে হবে। 

    এর অর্থ হল, যে সমস্ত নতুন 5G ফোন ভারতে লঞ্চ করা হবে, সেগুলিকে দেশে বিক্রি করার আগে একটি স্থানীয় পরীক্ষা এবং শংসাপত্র প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। বিদেশী যে সব ৫জি ফোন ভারতে লঞ্চ করা হবে তাদেরও প্রথমে সেই পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। পরীক্ষায় পাশ করলে তবেই ভারতের বাজারে বিক্রি করা যাবে সেই ৫জি ফোন। এর ফলে আশঙ্কা করা হচ্ছে ভারতে ঘাটতি দেখা দিতে পারে ৫জি ফোনের ক্ষেত্রে।

    কেন্দ্রের জারি করা নির্দেশে বলা হয়েছে, ভারত সরকারের তরফে জারি করা হয়েছে ৫ ধরনের টেস্টিং এবং সার্টিফিকেশন প্রক্রিয়া। ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকেই ভারতে চালু হয়ে যাবে এই প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ৫জি ফোনের বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা করা হবে। সেই পরীক্ষায় পাশ করলেই দেওয়া হবে সার্টিফিকেট। সেই সার্টিফিকেট পেলেই ভারতের বাজারে বিক্রি করা যাবে সেই 5G ফোন।

    শুধু ফোনই নয়, এছাড়া স্মার্টওয়াচ (smartwatch), ক্যামেরা এবং অন্যান্য কয়েকটি ইলেকট্রনিক দ্রব্য ভারতে বিক্রি করার আগে তা স্থানীয় ভাবে পরীক্ষা করাতে হবে। এরপর তাদের দেওয়া হবে ভারতের ‘লোকাল টেস্টিং সার্টিফিকেট’। ছাড়পত্র হাতে পেলে তবেই ভারতের বাজারে বিক্রি করা যাবে সেই সকল জিনিস। বিভিন্ন টেলিকম কোম্পানি (Indian Telecos) জানিয়েছে যে এর ফলে ভারতে ৫জি পরিষেবা (5G service) কিছুটা হলেও থমকে যেতে পারে। একই সঙ্গে ভারতের বাজারে (Indian markets) ৫জি ফোনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে।

     

  • Whatsapp Backup Tips: হোয়াটসঅ্যাপে চ্যাট হিস্ট্রি ব্যাক-আপ চাইছেন? জেনে নিন সহজ পদ্ধতি

    Whatsapp Backup Tips: হোয়াটসঅ্যাপে চ্যাট হিস্ট্রি ব্যাক-আপ চাইছেন? জেনে নিন সহজ পদ্ধতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বজুড়ে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে কোটি কোটি মানুষ হোয়াটসঅ্যাপকেই (Whatsapp) ভরসা করেন। কারণ ব্যবহারকারীদের বহু সুবিধা প্রদান করে এই সোশ্যাল মেসেজিং অ্যাপটি।

    হোয়াটসঅ্যাপ প্রদত্ত বহু সুবিধার মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় হল চ্যাট ব্যাক-আপ (Chat backup)। আপনার গুরুত্বপূর্ণ চ্যাট হিস্ট্রি (Chat History) আপনি সেভ করে রাখতে পারবেন গুগল ড্রাইভে (Google Drive)। নিজের ইচ্ছে মতো চ্যাটের দৈনিক, সাপ্তাহিক বা মাসিক হিস্ট্রি সেভ করে রাখতে পারবেন আপনি। ধাপে ধাপে জেনে নিন কী করে সেভ করবেন চ্যাট হিস্ট্রি।

    আরও পড়ুনঃ কী করে বুঝবেন কেউ আপনাকে হোয়াটসঅ্যাপে ব্লক করেছে কি না?

    ১। প্রথমে মেইন স্ক্রিনে তিনটি ডটের আইকনটিতে ক্লিক করুন।

    ২। সেখান থেকে সেটিংস-এ যান। ‘চ্যাট’ অপশনটিতে যান। সেখান থেকে ‘চ্যাট ব্যাকআপ’ (Chat Backup)।  গুগল ড্রাইভকে ব্যাকআপ নেওয়ার জন্যে সিলেক্ট করুন। 

    ৩। ‘নেভার’ বাদে অন্য যেকোনও ব্যাকআপ ফ্রিকুয়েন্সিকে সিলেক্ট করুন। দৈনিক, সাপ্তাহিক বা মাসিক হিসেবে ব্যাকআপ রাখতে পারবেন আপনি। আপনি যখন চাইবেন ফোন তখনই একমাত্র ব্যাকআপ নেবে এমন সুবিধাও আছে। সেক্ষেত্রে  “Only when I tap Back up” অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে। 

    ৪। কোন গুগল অ্যাকাউন্টে আপনি চ্যাট হিস্ট্রি রাখতে চান তা সিলেক্ট করুন। 

    ৫। আপনার যদি ইতিমধ্যেই একটি গুগল অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে তাহলে ‘অ্যাড অ্যাকাউন্ট’ অপশনটিতে যান এবং লগ-ইন অপশনটিতে যান। 

    ৬। ব্যাকআপ নেওয়ার ক্ষেত্রে কোন নেটওয়ার্কটি ব্যবহার করতে চান এবার সেটা সিলেক্ট করুন। 

    মনে রাখবেন মোবাইল ডেটায় (Mobile Data) ব্যাকআপ নিতে গেলে প্রচুর ডেটা খরচ হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। ওয়াই-ফাই (Wi-fi) নেটওয়ার্কে ব্যাকআপ নেওয়াই শ্রেয়। 

    যেহেতু একটি ‘থার্ড পার্টি সার্ভারে’ হিস্ট্রি রাখছেন তাই ব্যাকআপ নেওয়ার ক্ষেত্রে কিছু সুরক্ষাও অবলম্বন করার সুবিধা রয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ মেসেজ রিঅ্যাকশন ফিচার নিয়ে হাজির হোয়াটসঅ্যাপ, ভারতীয়দের অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছুদিন

    জেনে নিন কী করবেন।

    ১। হোয়াটসঅ্যাপে গিয়ে পরপর এই অপশনগুলো ক্লিক করুন। সেটিংস> চ্যাটস> চ্যাট ব্যাকআপ> এন্ড টু এন্ড এনক্রিপটেড ব্যাকআপ 

    ২। ‘টার্ন অন’ বলে একটি অপশন পাবেন।

    ৩। পাসওয়ার্ড তৈরি করুন বা ৬৪ ডিজিটের এনক্রিপশন কি তৈরি করুন। 

    ৪। ব্যাকআপকে ‘এন্ড টু এন্ড এনক্রিপটেড’ করতে ক্রিয়েট- এ ক্লিক করুন। 

  • Cardless Cash Withdrawl: এবার কার্ড ছাড়াই ATM থেকে তোলা যাবে টাকা! কীভাবে, জেনে নিন

    Cardless Cash Withdrawl: এবার কার্ড ছাড়াই ATM থেকে তোলা যাবে টাকা! কীভাবে, জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ব্যাঙ্ক গ্রাহকরা যে কোনও ব্যাঙ্কের এটিএম (Bank ATM) থেকে কার্ডবিহীন নগদ টাকা তুলতে পারবেন। শীঘ্রই এই কার্ডলেস ব্যবস্থা (Cardless Cash Withdrawl) চালু হতে চলেছে বলে জানি গিয়েছে। 

    সম্প্রতি রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (Reserve Bank of India) ঘোষণা করেছে, সমস্ত ব্যাঙ্কের এটিএম-এই কার্ড ছাড়া লেনদেনের সুবিধা পৌঁছে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সমস্ত ব্যাঙ্কের সমস্ত ব্রাঞ্চেই এই সুবিধা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। 

    দেখে নেওয়া যাক কীভাবে এই কার্ড ছাড়া লেনদেন হবে। ধরে নেওয়া যাক, এক জন এসবিআই-এর গ্রাহক যদি ১০ হাজার টাকা এটিএম থেকে তুলতে চান। সেক্ষেত্রে তাঁকে কী করতে হবে। প্রথমে এসবিআই-এর মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপ (Mobile Banking App) বা ইয়োনো ডাউনলোড করে নিতে হবে। 

    এর পর কাছের এটিএমে গিয়ে সিলেক্ট করতে হবে ইওনো-এর মাধ্যমে নগদ টাকা তোলার পদ্ধতি। কোনও গ্রাহকের কাছ থেকে এর পর কত টাকা তুলতে চান, তার একটি অঙ্ক জানতে চাওয়া হবে। সেখানে নির্দিষ্ট অঙ্ক, উদাহরণ মতো ১০ হাজার লিখতে হবে।

    এর পর গ্রাহক একটি ওটিপি পাবেন। তাঁকে সেই ওটিপি দিতে হবে এটিএম স্ক্রিনে। তা হলেই এই লেনদেন সম্পূর্ণ হবে। আপাতত আইসিআইসিআই, কোটাক মহিন্দ্রা, এইচডিএফসি ও এসবিআই-এর মতো কিছু ব্যাঙ্কে এই সুবিধা রয়েছে।

    এই বিষয়ে আরবিআই গভর্নর শক্তিকান্ত দাস (RBI Governor Shaktikanta Das) বলেন, ‘এবার দেশের সব ব্যাঙ্কেই ইউপিআই ব্যবহার করে এটিএম থেকে টাকা তোলা যাবে। এই সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এতে লেনদেন আরও সহজ হবে। 

    ভারতের লেনদেন ব্যবস্থা ক্রমশ অনেকটাই মোবাইল ভিত্তিক হয়ে পড়ছে। মুদি দোকান থেকে চায়ের দোকান বা শপিং মলের কোনও বড় দোকান, সর্বত্রই ইউপিআই (UPI) ব্যবহার করে লেনদেন করা হয়। তবে দেশে খুব কম সংখ্যক ব্যাঙ্কের এটিএম-এ কার্ডলেস লেনদেন করা যায়। 

    আরবিআই-এর (RBI) মতে এই পদ্ধতিতে টাকা তোলার নিয়ম চালু হলে কার্ড স্কিমিং বা ক্লোনিং (card cloning) বন্ধ হবে। স্কিমার বা অন্যান্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে হ্যাকাররা সাধারণ মানুষের টাকা চুরি করতে পারবে না। এর অর্থ, এই ধরনের লেনদেন চালু হলে এটিএম সম্পূর্ণ নিরাপদ হবে।

     

  • iPhone 14: আইফোন ১৪ ফোনে থাকছে স্যাটেলাইট কানেক্টিভিটি? পড়ুন বিস্তারিত

    iPhone 14: আইফোন ১৪ ফোনে থাকছে স্যাটেলাইট কানেক্টিভিটি? পড়ুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষা আর মাত্র কয়েকটা মাসের, তারপরই iPhone 14 সিরিজের উপর থেকে পর্দা সরিয়ে দেবে Apple। ফলে, স্পষ্টতই প্রত্যেক টেকপ্রেমী অধীর আগ্রহে বসে আছেন ১৪তম প্রজন্মের আইফোন দেখার জন্য। তবে, লঞ্চের সময় যত ঘনীভূত হচ্ছে,ততই এই নতুন মডেলের আইফোন সিরিজ সম্পর্কে নিত্যনতুন তথ্য সামনে আসছে। যেমন,সম্প্রতি প্রকাশিত একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে যে, iPhone 14 সিরিজের ফোনে অ্যাডভান্সড স্যাটেলাইট কানেক্টিভিটি (Advanced Satellite connectivity) অপশন থাকতে পারে, যা জরুরি পরিস্থিতিতে শর্ট টেক্সট (short text) বা সংক্ষিপ্ত বার্তা পাঠানোর মাধ্যমে ব্যবহারকারীকে সাহায্য করবে। 

    সম্প্রতি অ্যাপল, তাদের ওয়্যারেবল ডিভাইসের জন্য অনুরূপ স্যাটেলাইট ফিচারের উপর কাজ করছে বলে খবর পাওয়া গিয়েছিল। এক্ষেত্রে, সংস্থাটি যদি সত্যি আইফোন ও ওয়াচে স্যাটেলাইট সিস্টেম যোগ করে থাকে, তাহলে তা ব্যবহারকারীদের জন্য বিশেষ সহায়ক হবে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ, এই ফিচার আপৎকালীন পরিস্থিতিতে জরুরি পরিষেবা প্রদানকারী ইউনিটের সঙ্গে উপগ্রহ-যোগাযোগের মাধ্যমে সংক্ষিপ্ত বার্তা পাঠানোর অনুমতি দেবে। এর জন্য, এই সিস্টেমে ৪জি বা ৫জি সেলুলার কভারেজ উপলব্ধ নেই এমন এলাকা থেকে মেসেজ পাঠানোর জন্য “এমার্জেন্সি মেসেজ ভায়া কন্টাক্টস” (Emergency Message via Contacts) অপশন অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

    যাইহোক, গত বছর আইফোন ১৩ সিরিজ আত্মপ্রকাশ করার সময়েও এতে LEO বা লোয়ার আর্থ অরবিট (Lower Earth orbit) স্যাটেলাইটের কমিউনিকেশন প্রযুক্তি (satellite communication technology) ব্যবহারের গুজব উঠেছিল। কিন্তু, পরবর্তী সময়ে দেখা যায় অ্যাপল তাদের ২০২১ সালের আইফোনগুলিতে এই ফিচার অন্তর্ভুক্ত করেনি। ফলে আইফোন ১৪ লাইনআপের ক্ষেত্রে সেলুলার কানেক্টিভিটি ফিচার দেখতে পাওয়া যাবে কিনা তা নিয়ে সংশয় দেখা দিচ্ছে।

     

LinkedIn
Share