Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Summer: ভ্যাপসা গরমে ঘামে নাজেহাল! কোন ঘরোয়া উপাদান সঙ্গে রাখলে সুস্থ থাকবে শরীর? 

    Summer: ভ্যাপসা গরমে ঘামে নাজেহাল! কোন ঘরোয়া উপাদান সঙ্গে রাখলে সুস্থ থাকবে শরীর? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    হঠাৎ তাপমাত্রা বেড়ে গিয়েছে। তার সঙ্গে বেড়েছে অস্বস্তি। ঘামের জেরে নাজেহাল হচ্ছেন অনেকেই। ছোট থেকে বড়, সব বয়সিরাই হঠাৎ গরম আর ঘামের জেরে অতিরিক্ত ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অতিরিক্ত ঘামের জেরে অনেকেই দুর্বল হয়ে পড়ছেন। কাজ ঠিকমতো করতে পারছেন না। স্কুল যাতায়াত করেই পড়ুয়ারা ক্লান্ত। তার জেরে পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে পারছে না। তাই বিশেষজ্ঞদের একাংশের পরামর্শ, কয়েকটি ঘরোয়া উপাদান নিত্যসঙ্গী করলেই ঘামে নাজেহাল হওয়া (Summer) কমানো যায়। এবার দেখা যাক, ঘাম আর গরমকে হারাতে কোন ঘরোয়া উপাদানকে নিত্যসঙ্গী করার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা।

    মৌরি ভেজানো জল

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত সকালে ঘুম থেকে উঠে মৌরি ভেজানো জল অন্তত এক গ্লাস খাওয়া দরকার। তাঁরা জানাচ্ছেন, মৌরি শরীর ঠান্ডা রাখে। মৌরি ভেজানো জল এই শুষ্ক আবহাওয়ায় শরীরকে ঠান্ডা রাখবে। পাশপাশি জলের চাহিদা মেটাবে। ডিহাইড্রেশনের (Summer) ঝুঁকি কমবে। এই আবহাওয়ায় শরীরে জলের জোগান দেওয়া জরুরি। তাই মৌরি ভেজানো জল বিশেষ উপকারী।

    নিয়মিত এক গ্লাস তরমুজের রস! (Summer)

    বিশেষজ্ঞদের একাংশের পরামর্শ, নিয়মিত এক গ্লাস তরমুজের রস খেলে ঘামের সঙ্গে মোকাবিলা করা সহজ হবে। তাঁদের পরামর্শ, শিশুরা স্কুল থেকে ফেরার পরে অন্তত এক গ্লাস তরমুজের রস দেওয়া দরকার। তরমুজের মতো রসালো ফল শরীরে জলের চাহিদা মেটানোর পাশপাশি ঘামের ক্লান্তি দূর করতেও সক্ষম। কারণ, তরমুজে রয়েছে প্রচুর শর্করা। তাই তরমুজ খেলে সহজেই শরীর এনার্জি ফিরে পায়। ঘামের জেরে শরীরের যে দুর্বলতা তৈরি হয়, তরমুজ তা দূর করতে সক্ষম।

    অতিরিক্ত প্রাণীজ প্রোটিন আপাতত বাদ, পাতে থাকুক সবুজ সব্জি!

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, হঠাৎ ভ্যাপসা গরমে শরীরে অস্বস্তি বাড়ছে। এর জেরে হজমের সমস্যা দেখা যাচ্ছে। তাই শরীর সুস্থ রাখতে অতিরিক্ত প্রাণীজ প্রোটিন আপাতত বন্ধ রাখা জরুরি। তাঁদের পরামর্শ, মটন কারি, কাতলা কালিয়ার মতো অতিরিক্ত তেলমশলা জাতীয় খাবার এই আবহাওয়ায় বাড়তি সমস্যা তৈরি করতে পারে। বরং পটল, পেঁপে, কাঁচকলা, লাউয়ের মতো সবুজ সব্জির তরকারি নিয়মিত খেলে বাড়তি উপকার (Summer)। এগুলো শরীর ঠান্ডা রাখে। হজম সহজে হয়। ফলে, শরীরে অস্বস্তি কমে। ঘাম কম হয়।

    ইচ্ছেমতো আইসক্রিম আর প্যাকেটজাত নরম পানীয় থাকুক নিয়ন্ত্রণে!

    হঠাৎ অস্বস্তিকর গরমে অনেকেই আরাম পাচ্ছেন আইসক্রিম আর নরম পানীয়তে। কিন্তু চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এর জেরে বিপদ বাড়ছে‌। শ্বাসনালীর উপরের অংশে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে। এর জেরে কাশি, গলাব্যথা এমনকি শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে (Summer)। তাই এই আবহাওয়ায় এই ধরনের খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Eye Protection: একরত্তির চোখে চশমা! সন্তানের চোখ ভালো রাখতে কী করবেন?

    Eye Protection: একরত্তির চোখে চশমা! সন্তানের চোখ ভালো রাখতে কী করবেন?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    খাওয়ার সময় হোক কিংবা স্কুলের হোম ওয়ার্ক শেষ করা,‌ অধিকাংশ শিশুর চোখ আটকে থাকছে‌ মোবাইল বা ল্যাপটপের স্ক্রিনে। পড়াশোনা থেকে বিনোদন, সবটাই এখন নির্ভর করে ইন্টারনেটের ওপর। তাই বাড়ছে চোখের সমস্যা। কারণ স্ক্রিন টাইমের জেরে চোখের ভিতরের জল শুকিয়ে যাচ্ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কম বয়স থেকে ড্রাই আই-এর সমস্যা বাড়ছে। আর তার সঙ্গে দেখা যাচ্ছে দৃষ্টিশক্তি কমছে। খুব কম বয়স থেকেই বহু শিশুকেই চশমা পরতে হচ্ছে। সন্তানের দৃষ্টিশক্তি নিয়ে চিন্তিত বহু অভিভাবক। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে তাই খাবারে বিশেষ নজরদারি (Eye Protection) জরুরি।

    কীভাবে সন্তানের চোখের যত্ন নেবেন?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সন্তানের স্ক্রিন টাইম নিয়ে বিশেষ সতর্ক থাকা জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, কতক্ষণ একটানা মোবাইল বা ল্যাপটপের স্ক্রিনে সন্তান চোখ রাখবে, সেটা নির্ধারণ করে দিতে হবে। পাশপাশি দিনে একাধিকবার চোখ পরিষ্কার জলে ধুতে হবে। তবে এই সবকিছুর পাশাপাশি নজর দিতে হবে কোন ধরনের খাবার খাওয়া হচ্ছে। কারণ, কিছু ঘরোয়া খাবার নিয়মিত খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে (Eye Protection)।

    কোন খাবারের পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদেরা? (Eye Protection)

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে। তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ, নিয়মিত ছোট মাছ খাওয়া জরুরি। পুঁটি, মৌরলা, ছোট চিংড়ির মতো মাছ নিয়মিত খেলে চোখের উপকার হয়। দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে। কারণ এই মাছে ভিটামিন ই এবং ওমেগা থ্রি থাকে। যা চোখের জন্য উপকারী (Eye Protection)। এর পাশাপাশি নিয়মিত আমলকি খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, আমলকিতেও ভিটামিন ই থাকে। তাই নিয়মিত খাওয়ার পরে আমলকি খেলে চোখ ভালো থাকে। 

    যষ্ঠিমধু ও ডিমের কুসুম 

    যষ্ঠিমধু চোখের জন্য বাড়তি উপকারী বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, দুধে সঙ্গে যষ্ঠিমধুর গুঁড়ো মিশিয়ে নিয়মিত খেলে চোখ শুষ্ক হয়ে যাওয়ার সমস্যা কমে। নিয়মিত ডিম খেলে বিশেষত ডিমের কুসুম খেলে চোখের একাধিক সমস্যা কমে (Eye Protection) বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ডিমের কুসুমে একাধিক ভিটামিন রয়েছে। শরীরে ভিটামিন, বি, সি এবং ই-র মূল জোগান দেয় ডিমের কুসুম। তাই নিয়মিত ডিম খেলে চোখের সমস্যা কমে। 

    পালং, পুঁই, লাউয়ের মতো শাক (Eye Protection)

    সন্তানকে নিয়মিত বিভিন্ন রকম শাক খাওয়ানোর পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, সবুজ শাক যেমন, পালং, পুঁই, লাউয়ের মতো শাক নিয়মিত খেলে চোখ ভালো থাকে। কারণ এই ধরনের শাক চোখকে ইউভি রশ্মি থেকে বাঁচতে সাহায্য করে। এর জেরে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে (Eye Protection)।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Holi 2024: দেশ জুড়ে শুরু হতে চলেছে রঙের উৎসব, সচেতন না হলেই হতে পারে বড় বিপদ!

    Holi 2024: দেশ জুড়ে শুরু হতে চলেছে রঙের উৎসব, সচেতন না হলেই হতে পারে বড় বিপদ!

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    আর মাত্র কিছু সময়ের অপেক্ষা। দেশ জুড়ে শুরু হবে রঙের উৎসব (Holi 2024)। দোলের উৎসবে মাতবেন ছোট থেকে বড় সকলেই। তবে এই উৎসব পালনের জন্য প্রয়োজন কিছুটা সতর্কতা। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, রং খেলার সময়ে সচেতন না হলে হতে পারে বড় বিপদ।

    কোন বিপদের আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকেরা? (Holi 2024)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অসতর্কভাবে রং খেললে ত্বক এবং চোখের সবচেয়ে বেশি সমস্যা হতে পারে। তাঁরা জানাচ্ছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় দোল উৎসবের পরে অনেকেরই ত্বকে একাধিক সমস্যা হয়। কখনও চুলকানি আবার কখনও ত্বকে নানা রকমের গোল চাকা দেখা দেয়। ত্বকের পাশপাশি চোখেরও একাধিক সমস্যা দেখা দেয়। অনেক সময়েই দেখা যায়, অসতর্কতার জেরে চোখে রং লেগে যায়। এর ফলে রেটানাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়‌।

    কীভাবে সাবধান হবেন? (Holi 2024)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কয়েকটি বিষয়ে নজর দিলেই বিপদ এড়ানো যেতে পারে। তাঁরা জানাচ্ছেন, রং খেলার সময়ে সতর্ক থাকলেই চোখ ও ত্বকের ক্ষতি অনেকটাই কম হয়।বিশেষজ্ঞদের একাংশের পরামর্শ, রং খেলার সময় রঙের গুণগত মানের দিকে বিশেষ নজরদারি জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, রং যদি ভেষজ ও ভালো মানের হয়, তাহলে ত্বক এবং চোখের ক্ষতি অনেকটাই কমে যায়। বাজে রাসায়নিক দেওয়া রং সবচেয়ে ক্ষতিকারক। তাই এই রং শরীরের জন্য বিপজ্জনক (Holi 2024)।

    সানগ্লাস‌ পরা ভালো

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, রং খেলার আগে চোখে সানগ্লাস‌ পরা ভালো। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেক সময়েই অসতর্কতার জেরে চোখে আবীর ঢুকে যায়। যার জেরে চুলকানি শুরু হয়। তাই সানগ্লাস পরে রং খেললে চোখের ক্ষতি কম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। দোলের উৎসবে যোগ দিলে, মাথায় বিশেষ টুপি বা কোনও কাপড় দিয়ে মাথা ঢেকে রাখা যায়, এমন ভাবেই যাওয়া উচিত। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, মাথায় রং দেওয়ার জেরে, মাথা থেকে রং চুঁইয়ে পড়ে (Holi 2024)। এর জেরে চোখে ও মুখে রং পড়ে। ফলে ত্বক এবং চোখের ক্ষতি হতে পারে। তাঁরা জানাচ্ছেন, মুখের ত্বক অনেক‌ বেশি স্পর্শকাতর হয়। তাই সেদিকে বিশেষ যত্ন জরুরি। তাই কাপড় বাঁধা থাকলে বা মাথায় টুপি পরা থাকলে সেই ঝুঁকি কমে। বেলুনের ভিতরে রং দিয়ে ছুড়ে খেলার মতো অভ্যাস অনেকেরই রয়েছে। এর ফলে একদিকে যেমন চোখের জন্য বিপদ বাড়ে, তেমনি ত্বকেরও ক্ষতি হয়‌। তাই এই ভাবে রং খেলা উচিত নয় বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

    নারকেল তেল মাখার পরামর্শ (Holi 2024)

    রঙ খেলার আগে ভালোভাবে নারকেল তেল মাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নারকেল তেল মাখলে রং বসতে পারে না। তবে, রং খেলার সময় চোখের ভিতরে কোনও ভাবেই হাত দেওয়া যাবে না। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, চোখের ভিতরে রং চলে গেলে, আবার হাত দিয়ে চোখ চুলকালে রেটিনা ভয়ানকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই চোখের ভিতরে রং যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চোখ পরিষ্কার জল দিয়ে ধুয়ে নেওয়া জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ (Holi 2024)।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Holi 2024: হোলিতে রং খেলার পর কীভাবে নিজেকে ঝকঝকে করে তুলবেন?

    Holi 2024: হোলিতে রং খেলার পর কীভাবে নিজেকে ঝকঝকে করে তুলবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বসন্ত উৎসব বা হোলিতে (Holi 2024) অনেকেই চুটিয়ে রং খেলেন। বসন্তের আবির এবং পলাশ রঙে মেতে ওঠেন সকলে। কিন্তু এই আবহে চুল এবং ত্বকের যত্ন নেওয়া দরকার। রং খেলার পর নানা ভাবে ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ত্বকে জ্বালা, ক্ষয় ইত্যাদি সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়। কীভাবে যত্ন নেবেন একবার জেনে নিন। দেখে নিন, কীভাবে হয়ে উঠবেন সেই আগের মতো।

    কেন রং ক্ষতিকারক? (Holi 2024)

    উত্তরাখণ্ডের চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ আশা সাকলানি বলেছেন, “হোলিতে (Holi 2024) আবিরের সঙ্গে অনেক পরিমাণে শুকনো রং, পেইন্ট এবং ভেজা রং ব্যবহার করা হয়। আবির বা রঙে প্রচুর কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়ে থাকে। দাম কম হওয়ায় বেশি পরিমাণে ব্যবহার হয় এগুলি। কিন্তু এতে বেশি পরিমাণে ক্ষতিকারক রাসায়নিক দেওয়া থাকে। ত্বক ও চুলের জন্য অনেক ক্ষতি করে।” তাই বসন্তের দোল উৎসবে (Holi 2024) রং খেলার সময় খুব সর্তকতা এবং নিয়ম মানলে ত্বককে ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে মুক্ত রাখা যায়। তবে কোনও বিশেষ রোগ থাকলে রং না খেলাই ভালো। ভেষজ রং বা আবির ব্যবহারের দিকে নিজর রাখতে হবে।

    ময়েশ্চারাইজার মাখুন

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাড়ির ছোট থেকে বড় সকলের ময়েশ্চারাইজার মেখে দোলে (Holi 2024) রং খেলা উচিত। শুধু মুখে নয়, সারা শরীরে এটি মেখে রং খেলুন। ফলে ত্বকের মধ্যে রং বসে যাবে না এবং ক্ষতি কম করবে। তাড়াতাড়ি রং ওঠার ক্ষেত্রে ভীষণ সুবিধাজনক হবে। তবে স্টেরয়েড ধর্মী কোনও ক্রিম ব্যবহার না করাই ভালো।

    নারকেল তেল মাখুন

    দোলে (Holi 2024) রং খেলার আগে কোনও রকম শ্যাম্পু ব্যবহার করার দরকার নেই। এতে মাথার তালু শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। নারকেল তেল, জোজোবা অয়েল এক সঙ্গে মিশিয়ে দোলের আগের দিন রাতে চুলে ভালো করে মাখতে হবে। শুষ্ক ভাব থাকবে না এবং চুলের ক্ষতি কম হবে।  এতে রং চুলের ক্ষতি কম করবে। হোলির দিনে রং মাখার আগে শরীরে সানস্ক্রিন ভালো করে মেখে নিন। রং খেলার অন্তত দু’দিন আগে থেকে প্রস্তুতি নিলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

    কীভাবে রং তুলবেন?

    হোলিতে রং খেলার (Holi 2024) পর চুল থেকে তা সঠিক ভাবে পরিষ্কার করতে প্রথমে একটি শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে চুলগুলিকে পরিষ্কার করুন। এতে লেগে থাকা শুষ্ক রং পড়ে যাবে। তারপর শুধুমাত্র হালকা গরম জল দিয়ে ভালো করে চুলগুলিকে ধুয়ে ফেলতে হবে। ফলে চুলে আটকে থাকা অতিরিক্ত রং ও ময়লা ঝরে যাবে। এরপর হালকা বা হার্বাল শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুতে হবে। আর সম্ভব হলে চুল ধোয়ার পর শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। এই ভাবে আপনার চুলে ক্ষতি কম হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dry Fruits: সন্তানকে প্রতিদিন কিসমিস‌ খাওয়ান? কতটা খাওয়া উচিত? কী হতে পারে বেশি খেলে? 

    Dry Fruits: সন্তানকে প্রতিদিন কিসমিস‌ খাওয়ান? কতটা খাওয়া উচিত? কী হতে পারে বেশি খেলে? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বছর খানেক বয়স পার হলেই শিশুদের কিসমিস (Dry Fruits) দেওয়া হয়। অনেক সময়েই সন্তানকে নিয়মিত কিসমিস দেওয়া হয়। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত কিসমিস খেলে শরীরে তার গভীর প্রভাব পড়ে। তাই যাঁরা নিয়মিত কিসমিস খান, তাঁদের সচেতন থাকা জরুরি।

    নিয়মিত কিসমিস খেলে কী হতে পারে? (Dry Fruits)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কিসমিসে (Raisins) রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। তাই শিশুদের নিয়মিত কিসমিস খাওয়ালে রক্তাল্পতার সমস্যা হবে না। পাশপাশি কিসমিসে রয়েছে তামা। তাই রক্তে লোহিত কণিকার উপাদান তৈরিতে কিসমিস বিশেষ সাহায্য করে। কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ‌্যান্টিঅক্সিডেন্ট। নিয়মিত কিসমিস খেলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। তাই শিশুদের সুস্থ রাখতে নিয়মিত কিসমিস খাওয়ানো জরুরি। এমনই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। দূষণ বাড়ছে। পরিবেশ দূষণের জেরে স্বাস্থ্যের একাধিক সমস্যা দেখা দিচ্ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কিসমিস (Dry Fruits) শরীরে দূষণের জেরে তৈরি হওয়া সমস্যা কমাতে বিশেষ সাহায্য করে। কিসমিসে রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম,‌ ফাইবারের মতো একাধিক খনিজ পদার্থ। তাই নিয়মিত কিসমিস খেলে শরীরে খনিজ পদার্থের চাহিদা পূরণ হবে। শিশুদের ক্লান্তি বোধ কম হবে। এনার্জির জোগান থাকবে। পাশপাশি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস‌্যাও কমবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    কত পরিমাণ কিসমিস খাওয়া উচিত?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কিসমিস খাওয়ার ক্ষেত্রে পরিমাণের দিকে নজরদারি জরুরি। কারণ, অতিরিক্ত পরিমাণ কিসমিস খেলে শরীরে একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। শিশুদের নিয়মিত ৭ থেকে ১০টা কিসমিস (Dry Fruits) দেওয়া যেতে পারে বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। প্রাপ্তবয়স্কেরা নিয়মিত ২০ থেকে ২৫ গ্রামের বেশি কিসমিস খেতে পারেন। তবে এর বেশি পরিমাণ কিসমিস খেলে তা শরীরের জন‌্য বিপজ্জনক হতে পারে।

    কেন অতিরিক্ত কিসমিস খাওয়া বিপজ্জনক? (Dry Fruits)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কিসমিসে থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক শর্করা। এর জেরেই ঘটতে পারে বিপত্তি। ডায়বেটিস আক্রান্তেরা অতিরিক্ত পরিমাণ কিসমিস খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা খুব দ্রুত বাড়তে থাকে। যার জেরে একাধিক সমস্যা হতে পারে। আবার শিশুদের জন্যও অতিরিক্ত কিসমিস বিপজ্জনক। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কিসমিসে থাকে প্রচুর ফাইবার। তাই অতিরিক্ত কিসমিস খেলে হজমের গোলমাল হতে পারে। পেটের সমস্যাও দেখা দিতে পারে। যাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্য ও অতিরিক্ত কিসমিস খাওয়া বিপজ্জনক হতে পারে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাই খাওয়ার সময় পরিমাণ (Dry Fruits) নিয়ে সতর্কতা জরুরি বলেই তাদের পরামর্শ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Watermelon: গরমে অস্বস্তি কাটাতে রোজ তরমুজ খাওয়ার অভ্যাস? জানেন কী হতে পারে? 

    Watermelon: গরমে অস্বস্তি কাটাতে রোজ তরমুজ খাওয়ার অভ্যাস? জানেন কী হতে পারে? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শীত ছুটি নিয়েছে বেশ কিছুদিন। ক্যালেন্ডারের হিসেবে এখন বসন্ত। কিন্তু তাপমাত্রা বাড়ছে। গরমের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। এই সময়ে তরমুজ অনেকেই নিয়মিত খান। কেউ তরমুজের রস খান আবার কেউ তরমুজের টুকরো নিয়মিত জলখাবারে পাতে রাখেন। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত তরমুজ (Watermelon) শরীরে গভীর প্রভাব ফেলে। তাই দেখে নেওয়া যাক, নিয়মিত তরমুজ খেলে কী হতে পারে?

    গরমে ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি কমায়! (Watermelon)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই সময়ে আবহাওয়া বেশ শুষ্ক। হঠাৎ গরম পড়ার জেরে অনেকের শরীরে জলের চাহিদা বেড়ে যায়। আর এই চাহিদা সহজেই পূরণ করতে পারে তরমুজের মতো ফল। তাই নিয়মিত তরমুজ খেলে ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি কমে।

    গরমে ত্বক ভালো থাকবে!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, গরম বাড়লে অনেকের ত্বকের সমস্য হয়। র ্যাশ‌, সান বার্ন ছাড়াও একাধিক ত্বকের সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। নিয়মিত তরমুজ খেলে ত্বক ভালো থাকে। কারণ, তরমুজে রয়েছে ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই। এই দুই ভিটামিন ত্বকের জন্য বিশেষ উপকারী (Watermelon)।

    রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং হৃদরোগের ঝুঁকিও কমায়!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, তরমুজে (Watermelon) রয়েছে লাইকোপেন নামে এক উপাদান। এর জেরে শরীরে বাজে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে। পাশাপাশি এই উপাদান রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ফলে, নিয়মিত তরমুজ খেলে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে।

    রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে! (Watermelon)

    তরমুজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। এছাড়াও রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম ও পটাশিয়ামের মতো খনিজ পদার্থ। এর জেরে নিয়মিত তরমুজ খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। পাশপাশি, ভিটামিন সি সর্দি-কাশি বা ভাইরাস ঘটিত জ্বরের‌ মোকাবিলায় বিশেষ সাহায্য করে।

    পেশির ব্যথা কমাতে বিশেষ উপকারী!

    তরমুজে রয়েছে অ্যামাইনো অ্যাসিড। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই উপাদান পেশির সমস্যা মোকাবিলায় বিশেষ সাহায্য করে। তাই নিয়মিত তরমুজ খেলে পেশি ভালো থাকে। পেশির ব্যথা কমে (Watermelon)।

    ক্যান্সার প্রতিরোধে বিশেষ সাহায্য করে!

    তরমুজে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, তরমুজ নিয়মিত খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমে।

    অতিরিক্ত তরমুজ খেলে কী হতে পারে?

    গরমে তরমুজে উপকার পেলেও সতর্ক থাকা জরুরি। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অতিরিক্ত তরমুজ খেলে শরীরে একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন, তরমুজে প্রচুর পরিমাণে শর্করা রয়েছে। তাই ডায়াবেটিস আক্রান্তের কখনই প্রতিদিন তরমুজ‌ খাওয়া উচিত নয়। কারণ, তাতে দেহে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। তরমুজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। এই উপাদান শরীরে জরুরি। কিন্তু অতিরিক্ত ফাইবার জাতীয় খাবার (Watermelon) খেলে পেটের সমস্যা হতে পারে। তাই প্রত্যেক দিন অতিরিক্ত পরিমাণে তরমুজ খাওয়ার অভ্যাস ডায়ারিয়ার মতো রোগের বিপদও ডেকে আনতে পারে। তাছাড়া, তরমুজে রয়েছে সরবিটল। এই উপাদানের জেরে অনেকের তরমুজ হজম হয় না। অনেক সময়েই এই উপাদান শরীরে হজমের গোলমালের কারণ হয়ে ওঠে।
    তাই তরমুজ নিয়মিত খাওয়ার আগে পরিমাণ নিয়ে সতর্ক থাকা জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anger: মেজাজ সব সময়েই খিটখিটে? অতিরিক্ত রাগ? কেন হচ্ছে? কীভাবে কমাবেন? 

    Anger: মেজাজ সব সময়েই খিটখিটে? অতিরিক্ত রাগ? কেন হচ্ছে? কীভাবে কমাবেন? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    আনন্দ, দুঃখের মতো রাগও মানুষের স্বাভাবিক এক অনুভূতি। কিন্তু অনেক সময়েই রাগ (Anger) সীমাহীন হয়ে যায়। এর ফলে মানুষ অনেক রকম বিপদের সম্মুখীন হন। বড় ক্ষতিও হয়ে যায়। অনেকেরই দিনের অধিকাংশ সময় মেজাজ খিটখিটে থাকে। অকারণেও রাগারাগি করেন। এতে আশপাশের মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হয়। আবার নিজের স্বাস্থ্যের পক্ষেও এটা ক্ষতিকারক। তাই নিজের বা কাছের মানুষের অতিরিক্ত রাগ হলে সতর্কতা জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    কেন অতিরিক্ত রাগের সমস্যা হতে পারে? (Anger)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, রাগ, দুঃখ, আনন্দ সবকিছুই নিয়ন্ত্রণ হয় হরমোনের দ্বারা। তাই কেউ অতিরিক্ত রাগ করলে কিংবা সব সময়েই খিটখিটে মেজাজ থাকলে, বুঝতে হবে দেহের হরমোনের ভারসাম্যের সমস্যা হচ্ছে। ঠিক তেমন, মহিলারা গর্ভবতী হলে কিংবা সদ্য মা হওয়ার পরে, অনেক সময়েই অকারণে রেগে যান। কারণ, তখন দেহের একাধিক হরমোন ঘটিত পরিবর্তন হয়। মনোরোগ চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, মানসিক চাপ কিংবা অবসাদ থেকেও এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। তাঁরা জানাচ্ছেন, দীর্ঘদিন মানসিক চাপের মধ্যে থাকলে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। তাছাড়া অবসাদগ্রস্থ হলেও অতিরিক্ত রাগ হতে পারে। তাই কেউ অতিরিক্ত রাগারাগি করলে এই ধরনের মানসিক সমস্যা আছে কিনা, সেদিকেও নজর রাখা জরুরি। 
    উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ কিংবা থাইরয়েডের মতো রোগে আক্রান্ত হলেও অতিরিক্ত রাগ (Anger) হতে পারে। কারণ এই ধরনের রোগে শরীরের একাধিক প্রতিক্রিয়া হয়।

    কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে মেজাজ?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে সুস্থ জীবনযাপন জরুরি। অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক। তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ, পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায়, যাদের অতিরিক্ত রাগের (Anger) সমস্যা রয়েছে, তাদের নিয়মিত পর্যাপ্ত ঘুম হয় না। তাই শরীর ক্লান্ত থাকে। যার প্রভাব পড়ে মস্তিষ্কে। মস্তিষ্কের কার্যকারিতাতেও ব্যাঘাত ঘটে। ফলে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। তাই নিয়মিত অন্তত আট ঘণ্টা ঘুম জরুরি। নিয়মিত যোগাভ্যাস অত্যন্ত জরুরি বলেও জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, যোগাভ্যাস শরীর ও মনের ক্লান্তি দূর করে‌। পাশপাশি শক্তি সঞ্চয়ে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত যোগাভ্যাস করলে রাগ নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়।

    খাবারে সতর্কতা

    খাবারের ক্ষেত্রেও বাড়তি সতর্কতা জরুরি। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, গোলাপের পাপড়ি, তুলসি পাতা মেশানো ভেষজ চা দিনে অন্তত একবার খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে। এর জেরে রাগ নিয়ন্ত্রণে থাকে। ওমেগা থ্রি, ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার রাগ (Anger) নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে। তাঁরা জানাচ্ছেন, খাবারে ম্যাগনেশিয়াম থাকলেও রাগ সহজে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তাই আখরোট, সবুজ সব্জি এবং মাছ নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • COVID-19: করোনাকালে বিশ্বজুড়ে গড় আয়ু কমেছে ১.৬ বছর, বলছে রিপোর্ট

    COVID-19: করোনাকালে বিশ্বজুড়ে গড় আয়ু কমেছে ১.৬ বছর, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা মহামারীর (COVID-19) কারণে ২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী মানুষের গড় আয়ু কমেছে ১.৬ বছর। এমনই তথ্য উঠে এলো ল্যানসেট জার্নাল নামের একটি পত্রিকার রিপোর্টে। তবে গবেষকরা জানিয়েছেন, গড় আয়ু কমার কারণ হিসেবে আলাদা আলাদা দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, অর্থনীতি এবং অন্যান্য অনেক কিছু ফ্যাক্টর কাজ করে থাকতে পারে। গবেষকদের সমীক্ষায় অনেকেই ছিলেন যাঁরা বার্ধক্য জনিত সমস্যাতেও ভুগছিলেন।

    বিশ্বের মোট ৮৪ শতাংশ দেশেই কমেছে গড় আয়ু

    রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে বিশ্বের মোট ৮৪ শতাংশ দেশ এবং অঞ্চলে এই গড় আয়ু হ্রাসের ঘটনা ঘটেছে। গবেষণাতে দেখা যাচ্ছে, মেক্সিকো সিটি, পেরু, বলিভিয়ার মতো দেশগুলিতে গড় আয়ু কমার হার (COVID-19) সবচেয়ে বেশি। ২০২০ এবং ২০২১ সাল নাগাদ করোনা মহামারীর দাপটে বিশ্বজুড়ে প্রাপ্তবয়স্কদের মৃত্যুর সব থেকে বেশি হয়েছে বলে দেখা যাচ্ছে যা অতীতে কখনও দেখা যায়নি। অন্যদিকে, মহামারীর সময় শিশু মৃত্যুর হার কমেছে, এমনটা রিপোর্টে উঠে এসেছে। ২০১৯ থেকে ২০২১ সালের তুলনায় শিশুদের গড় আয়ু বেড়েছে দেখা যাচ্ছে এবং এই সময়ের মধ্যে পাঁচ লাখ শিশু মৃত্যু কম হয়েছে।

    কোন কোন সংস্থা করেছে এই গবেষণা?

    তবে গবেষকরা এও জানিয়েছেন, সারা বিশ্বজুড়ে শিশু মৃত্যুর হারে আঞ্চলিকভাবে নানা পার্থক্য রয়েছে। যেমন বিশ্বে মারা যাওয়া (COVID-19) প্রতি চারজন শিশুর মধ্যে একজনই দক্ষিণ এশিয়ার দেখা গিয়েছে। অন্যদিকে, চারজন শিশুর মধ্যে প্রতি দুইজনকে দেখা দিয়েছে তারা আফ্রিকা মহাদেশের। গবেষকরা জানাচ্ছেন, এই রিপোর্ট সামনে আসার ফলে ভবিষ্যতে কী কী পরিবর্তন হতে পারে, মানুষের গড় আয়ুর, তা আরও ভালোভাবে বোঝা যাবে। গবেষণাটি সম্পন্ন হয়েছে ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভালুয়েশন (IHME), ইউনিভার্সিটি অফ ওয়াশিংটন (UW), গ্লোবাল বার্ডেন অফ ডিজিজ স্টাডি (GBD)-এর যৌথ উদ্যোগে। গবেষণাতে আরও দেখা যাচ্ছে, ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ১৫ বছরের বেশি বয়স্ক মানুষদের মধ্যেই মৃত্যুর হার বেড়েছে। পুরুষদের মধ্যে মৃত্যুর হার বেড়েছে ২২ শতাংশ এবং মহিলাদের মধ্যে এই হার ১৭ শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Kidney Disease: কিডনি নিয়ে দুশ্চিন্তায়? কোন দিকে নজর দিলেই কমবে রোগের ঝুঁকি?

    Kidney Disease: কিডনি নিয়ে দুশ্চিন্তায়? কোন দিকে নজর দিলেই কমবে রোগের ঝুঁকি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    সরকারি হোক কিংবা বেসরকারি হাসপাতাল, ডায়ালিসিস সেন্টারের সামনে লম্বা লাইন। রোগী ও তাঁর পরিজনদের দীর্ঘ অপেক্ষা। শুধু ডায়ালিসিস নয়, কিডনির একাধিক রোগে ভুক্তভোগীদের সংখ্যা বাড়ছে। তার সঙ্গে বাড়ছে কিডনির চিকিৎসার (Kidney Disease) দীর্ঘ প্রক্রিয়ার খরচ। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শুধু প্রবীণদের নয়। কিডনির জটিলতায় ভোগান্তি বাড়ছে কম বয়সীদেরও। আধুনিক জীবনযাপনের ধরনের জন্য কিডনি রোগ বাড়ছে বলে মনে করছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তবে তাঁরা জানাচ্ছেন, সতর্ক ও সচেতন থাকলে কিডনির রোগ মোকাবিলা সহজ হয়। এবার দেখা যাক, কোন দিকে নজরদারি পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মদ্যপান চলবে না! (Kidney Disease)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, আধুনিক জীবনে অনেকেই মদ্যপানে অভ্যস্ত। খুব কম বয়স থেকেই অনেকে নিয়মিত মদ্যপান করেন। আর তার জেরেই কিডনির একাধিক সমস্যা দেখা যেতে পারে। তাঁরা জানাচ্ছেন, মদ কিডনির জন্য ক্ষতিকারক। আর নিয়মিত মদ্যপান করলে কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট হয়। তাই কিডনি সুস্থ রাখতে মদ্যপান চলবে না বলেই সাফ জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    অতিরিক্ত কফি কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট করে! (Kidney Disease)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কফি কিডনির জন্য ক্ষতিকারক। দিনে একবারের বেশি কফি পান করা উচিত নয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, কফির মধ্যে থাকা উপাদান কিডনির কার্যকারিতা অত্যাধিক বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট হয়। তাই অতিরিক্ত কফি পান করলে কিডনির সমস্যা (Kidney Disease) দেখা দিতে পারে।

    অনিয়মিত ঘুম নিয়ে সতর্কতা জরুরি!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনিয়মিত ঘুম খুব বিপজ্জনক। স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে তা কিডনির সমস্যা তৈরি করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশ রাত জাগতেই অভ্যস্ত। অতিরিক্ত রাত জাগার অভ্যাস কিডনির রোগের অন্যতম কারণ। রাত জাগার জেরে বা অনিয়মিত ঘুম হলে শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে না। রক্তচাপ ওঠানামা করে। আর তার জেরেই একাধিক অঙ্গে প্রভাব পড়ে। কিডনির কার্যকারিতাতেও প্রভাব পড়ে (Kidney Disease)। তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ, প্রত্যেক দিন অন্তত আট ঘণ্টা ঘুম জরুরি।‌ দীর্ঘদিন কম ঘুম হলে সচেতন হতে হবে। ব্যস্ততার মধ্যেও ঘুমের জন্য প্রয়োজনীয় সময় বরাদ্দ করতেই হবে। তা না হলে কিডনির রোগ‌ মোকাবিলা কঠিন হয়ে উঠবে।

    জল মেপে খাওয়া জরুরি! (Kidney Disease)

    শরীরে জলের অভাব একাধিক রোগের কারণ। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, হৃদপিণ্ড, কিডনি, লিভার, ত্বকের মতো দেহের একাধিক অংশের সুস্থ থাকার চাবিকাঠি জল। জল নিয়মিত পর্যাপ্ত খাওয়া জরুরি। জল কম খেলে কিডনির কাজ ঠিকমতো হয় না। এর জেরে কিডনির একাধিক রোগ (Kidney Disease) হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়। তাই নিয়মিত অন্তত ৪ থেকে ৫ লিটার জল খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Curdled Milk: নিয়মিত ছানা খান? কতটা উপকারী ছানা? কোন রোগ প্রতিরোধে বাড়তি সাহায্য করে? 

    Curdled Milk: নিয়মিত ছানা খান? কতটা উপকারী ছানা? কোন রোগ প্রতিরোধে বাড়তি সাহায্য করে? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    দুধ খেলে অনেকেরই হজমের গোলমাল হয়। অনেকে আবার নিয়মিত দুধ খেতে পছন্দ করেন‌ না। তাই তাঁদের জন্য উপকারী হল ছানা। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত ছানা খেলে শরীরের একাধিক সমস্যার সমাধান হয়। এমনকী একাধিক রোগ প্রতিরোধেও ছানা (Curdled Milk) সাহায্য করে। তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ, নিয়মিত ছানা খাওয়া দরকার। দিনের যে কোনও সময় একবার ছানা খেলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে। কারণ ছানাতে থাকে প্রোটিন, ভিটামিন, ফসফরাস, কার্বোহাইড্রেট, ক্যালসিয়াম। তাই নিয়মিত ছানা খেলে একাধিক রোগ মোকাবিলা সহজ হয়।

    কোন কোন রোগ রুখতে সাহায্য করে ছানা? (Curdled Milk)

    নিয়মিত ছানা খেলে স্থূলতার সমস্যা কমে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বয়স বাড়লে অনেকেই স্থূলতার সমস্যায় ভোগেন। আবার শিশুদের মধ্যেও এখন স্থূলতার সমস্যা দেখা দিচ্ছে।আধুনিক খাদ্যাভ্যাসের জেরে খুব কম বয়স থেকেই অনেকে স্থূলতার সমস্যায় ভুগছেন। তাই নিয়মিত ছানা খেলে এই সমস্যা কমে। ছানায় যে ধরনের প্রোটিন থাকে, তাতে পেশি মজবুত হয়। তবে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাই ছানা (Curdled Milk) সব বয়সীদের জন্য খুব উপকারী বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, ছানায় ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেশিয়ামের‌ মতো উপাদান থাকে। তাই নিয়মিত ছানা খেলে হাড় মজবুত হয়। বয়স বাড়লে অনেকেই হাড় ক্ষয়ের সমস্যায় ভোগেন। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, মহিলাদের মধ্যে হাড়ের সমস্যা বাড়ছে। আর তার জেরেই হাঁটু, কোমরের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। হাঁটাচলাতেও হয়রানি হচ্ছে। তাই হাড়কে মজবুত রাখা জরুরি। নিয়মিত ছানা খেলে এই সমস্যা কমবে। হাড় মজবুত হবে।

    হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে (Curdled Milk)

    হার্টকে সুস্থ ও কার্যকরী রাখতে নিয়মিত ছানা খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।‌ তারা জানাচ্ছেন, ছানায় থাকে ক্যালসিয়াম এবং পটাশিয়াম। এই দুই উপাদান হৃৎপিণ্ডকে সুস্থ রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। তাই হৃৎপিণ্ডের কার্যকারিতা বাড়াতে নিয়মিত ছানা (Curdled Milk) খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। পাশপাশি, ছানা কোলেস্টেরল কমাতেও‌ বিশেষ সাহায্য করে। নিয়মিত ছানা খেলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে। এতে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে। শরীর সুস্থ থাকে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। দেহের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ায় ছানা। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, ছানায় থাকে প্রচুর ভিটামিন। তাই রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে ছানা বিশেষ‌ সাহায্য করে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share