Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • World Liver Day: আজ বিশ্ব লিভার দিবস, জেনে নিন শরীর সুস্থ রাখতে কী করবেন

    World Liver Day: আজ বিশ্ব লিভার দিবস, জেনে নিন শরীর সুস্থ রাখতে কী করবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ১৯ এপ্রিল। বিশ্বজুড়ে পালিত হবে বিশ্ব লিভার দিবস (World Liver Day)। ইদানিং লিভার সংক্রান্ত নানা রোগে ভুগছেন বহু মানুষ। তাই লিভার ঠিক রাখতে গরমে কী কী খাওয়া প্রয়োজন, আর কী কী খাবেন না, তা জেনে রাখা দরকার। লিভার ঠিক রাখতে প্রথমেই প্রয়োজন প্রতিদিন নিয়ম করে আমলকির রস খাওয়া। লিভার পরিষ্কার করতে এর জুড়ি মেলা ভার। আমলকিতে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড লিভারের পক্ষে বেশ উপকারী। লিভারের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে গেলে প্রতিদিন ১ কিংবা ২ কোয়া করে রসুন খেতে পারেন। রসুনে রয়েছে এনজাইম। এনজাইম লিভার ভাল রাখতে সাহায্য করে।

    বিশ্ব লিভার দিবস (World Liver Day)…

    খাদ্য তালিকায় রাখুন এক বাটি করে পাকা পেঁপে। লিভার (World Liver Day) ভাল রাখতে পাকা পেঁপে নিয়মিত খাওয়া প্রয়োজন। নিত্যদিনের খাদ্য তালিকায় থাকুক টক দইও। দইয়ে রয়েছে প্রোবায়োটিক্স, উপকারী ব্যাকটেরিয়া। লিভার ভাল রাখতে নিয়মিত এক বাটি করে দই খান। প্রতিদিন ব্রোকোলি, ফুলকপি এবং বাঁধাকপির মতো সবজিও খেতে পারেন। ফাইবার সমৃদ্ধ এই খাবারগুলি লিভার ভাল রাখে। প্রতিদিন এক বাটি করে এই সবজি সেদ্ধ খেলে লিভার ভাল থাকবে।

    নিয়মিত আখের রস খেলেও ভাল থাকে লিভার। লিভার ডিটক্স করতে আখের রসের জুড়ি মেলা ভার। লিভারের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ মুলোও খান নিয়মিত। লিভারে থাকা বিষাক্ত পদার্থ বের করতে নিত্য অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরি। লিভার ভাল রাখতে প্রতিদিন বিটের রস খান। এতে রয়েছে নাইট্রেট, বিটালাইন এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এসবই লিভারের পক্ষে বেশ উপকারী। হলুদ একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টি-বায়োটিক। দুধের সঙ্গে এক চা-চামচ হলুদ মিশিয়ে খেলে ভাল থাকবে লিভার।

    আরও পড়ুুন: গ্রেফতার হওয়া তৃণমূল নেতা জীবন কৃষ্ণের কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির হদিশ!

    লিভার ভাল রাখতে গরমে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে জল খান। নিয়ম করে ৩ থেকে ৪ লিটার জল খাওয়া জরুরি। পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খেলে একদিকে যেমন ভাল থাকবে লিভার (World Liver Day), তেমনি অন্যদিকে ভাল থাকবে শরীরও। নিত্যদিনের ডায়েটে দু থেকে তিনটি গোটা ফল খান। নিয়মিত শরীরচর্চাও প্রয়োজন। দিনে অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা প্রয়োজন। হাঁটা, সাঁতারকাটার মতো কাজগুলিও করলে ভাল। লিভার ভাল রাখতে চাইলে মদ্যপান এড়িয়ে চলুন। নিয়মিত মদ্যপানে হতে পারে লিভার সিরোসিসের মতো মারণ ব্যাধি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
  • Jackfruit: চলছে এঁচোড়-কাঁঠালের মরসুম! জানুন এর খাদ্যগুণ

    Jackfruit: চলছে এঁচোড়-কাঁঠালের মরসুম! জানুন এর খাদ্যগুণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গবেষকরা বলছেন যে এঁচোড় (Jackfruit) নিরামিষাশীদের জন্য ভরপুর প্রোটিনের উৎস। এঁচোড়কে নিরামিষ মাংস বা গাছ পাঁঠাও অনেকে বলে থাকেন, এঁচোড় (Jackfruit) থেকে অনেক ধরনের রেসিপি তৈরি করা যায়। এই খাবার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করেন পুষ্টিবিদরা। অন্যান্য সবজির তুলনায় এতে প্রোটিনের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে।

    এঁচোড়ের রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টিগুণ। প্রোটিন, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, থায়ামিন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, রাইবোফ্লাবিন, আয়রন, নিয়াসিন, ফাইবার এবং জিংক এর মত পুষ্টি উপাদান এঁচোড়ে থাকে, যা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী বলে মনে করা হয়।

    এক নজরে আমরা জেনে নেব এঁচোড় (Jackfruit) স্বাস্থ্যের জন্য কেন উপকারী

    ১) এঁচোড় (Jackfruit) ওজন কমাতে সাহায্য করে

    স্বাস্থ্যবিদদের মতে, আপনি যদি ওজন কমাতে চান তাহলে এক্ষেত্রে এঁচোড় খুব ভাল একটি খাদ্য উপাদান হতে পারে। এঁচোড়ে থাকে রেসভ্রাট্রল নামক একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা মোটা হওয়ার ঝুঁকি কমায়।

    ২) এঁচোড় (Jackfruit) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

    পুষ্টিবিদদের মতে এঁচোড়ে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন সি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

    ৩) এঁচোড় (Jackfruit) চোখের জন্য খুব উপকারী

    পুষ্টিবিদদের মতে এঁচোড়ে ভরপুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। এটি চোখের জন্য খুবই উপকারী মানা হয়।

    ৪) হার্টের জন্য উপকারী এঁচোড় (Jackfruit)

    পুষ্টিবিদরা বলছেন যে এঁচোড় হার্টের জন্য উপকারী।  এতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়।

    ৫) হজমের জন্য উপকারী

    হজমের সমস্যা যদি থাকে তাহলে এঁচোড় খুব ভালো ফল দেয় বলে মনে করা হয়।

    ৬) ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী

    পুষ্টিবিদদের মতে এঁচোড় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

    ৭) ত্বকের জন্য উপকারী

    এঁচোড়ে থাকা ভিটামিন সি ত্বকের জন্য খুবই উপকারী বলছেন চিকিৎসকরা।

    ৮) এঁচোড় (Jackfruit) ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়

    এঁচোড় ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমায়, এমনটাই বলছেন, পুষ্টিবিদরা।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • XBB.1.16: করোনার নতুন প্রজাতির চোখ রাঙানি! সংক্রমণের ৩৮ শতাংশই এক্সবিবি.১.১৬, বলছে রিপোর্ট

    XBB.1.16: করোনার নতুন প্রজাতির চোখ রাঙানি! সংক্রমণের ৩৮ শতাংশই এক্সবিবি.১.১৬, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের চোখ রাঙানি করোনার (Covid)। নতুন প্রজাতি এক্সবিবি.১.১৬ (XBB.1.16)  সংক্রমণ ছড়াতে শুরু করেছে। দিল্লি, মহারাষ্ট্র, গুজরাতে কোভিড রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। তবে নতুন সংক্রমণের ৩৮.২ শতাংশই করোনার নতুন প্রজাতি, এক্সবিবি.১.১৬ (XBB.1.16)। মার্চ মাসে এ দেশের সংক্রমণের পরিসংখ্যান দেখে সে কথাই জানাচ্ছে ইন্ডিয়ান সার্স-কভ-২ জিনোমিক্স কনসোর্টিয়াম বা INSACOG বুলেটিন।

    আরও পড়ুন: প্রতিষ্ঠা দিবসেই যোগদান! বিজেপিতে প্রাক্তন মন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা এ কে অ্যান্টনির ছেলে অনিল অ্যান্টনি

    কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা 

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ওমিক্রন এবং তার সাবভ্যারিয়েন্টরাই এখন দ্রুত হারে  সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। বিশেষ করে দক্ষিণ এবং পশ্চিম ভারতে সংক্রমণের হার সব থেকে বেশি।
    ভাইরোলজিস্টরা বলছেন, এই নতুন ভ্যারিয়ান্ট হল করোনা এক্সবিবি (XBB) প্রজাতির জিনগতভাবে পরিবর্তিত (Genetically Mutated) রূপ। এই প্রজাতিকে ওমিক্রনের এক্সবিবি উপরূপেরই নিকট আত্মীয় বলা যেতে পারে। ওমিক্রনের BA.2.10.1 এবং BA.2.75 উপপ্রজাতির সঙ্গে এর অনেক মিল আছে। বিশেষজ্ঞদের তাই অনুমান, ওই দুই উপপ্রজাতি বদলে গিয়েই এই নয়া রূপ তৈরি করেছে।
    জিনগত বিন্যাসের বদল হবে। মানুষের শরীরে ছড়াতে হলে ভাইরাসকে সংখ্যায় বাড়তে হবে, তাই দ্রুত তার বিভাজন হবে। আর যত বেশি বিভাজন হবে ততই ভাইরাস নিজেকে নতুন করে গড়েপিটে নেবে। সংক্রামক থেকে অতি সংক্রামক হয়ে উঠবে।

    আরও পড়ুন: ফের বিতর্কে প্রেসিডেন্সি! সরস্বতী পুজোয় না, অথচ ইফতারের আয়োজন জাঁকজমকপূর্ণ

    ১২ টি দেশেই চলছে নতুন প্রজাতির দাপট

    জানা গেছে, ইতিমধ্যেই ১২টি দেশে ছড়িয়েছে করোনার এই নতুন প্রজাতি, নাম এক্সবিবি.১.১৬ (XBB.1.16)। INSACOG জানিয়েছে, দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে কয়েক হাজার আক্রান্তের থুতু-লালার নমুনা নিয়ে পরীক্ষা করে ওই প্রজাতির হদিশ মিলেছে। ভাইরাস যাতে না ছড়াতে পারে সে জন্য করোনা টেস্ট ও কনট্যাক্ট ট্রেসিং আরও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে রাজ্যপালের অনুমোদন নিতে হবে! নয়া নির্দেশিকা রাজভবনের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Boost Brain Function: জানুন ৮ সুপারফুড সম্পর্কে যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়

    Boost Brain Function: জানুন ৮ সুপারফুড সম্পর্কে যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিকিৎসকদের মতে, মস্তিষ্কের কোষ বা নিউরনগুলি দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসের কারণে প্রভাবিত হয়। চর্বি এবং শর্করা সমৃদ্ধ যেকোনও অস্বাস্থ্যকর খাবার মস্তিষ্কের নিউরনের ক্ষতি করতে পারে। এরফলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতার (Boost Brain Function) উপর প্রভাব পড়ে।

    অন্যদিকে, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলেই মনে করছেন চিকিৎসকরা। এই জাতীয় ডায়েট স্মৃতিশক্তিও বাড়ায়। সুতরাং, সুষম খাদ্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতে।

    এমন ৮টি খাবার সম্পর্কে জানব যেগুলো মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়

    ১. ব্লুবেরি

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আপনার দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় ব্লুবেরি রাখুন এতে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা (Boost Brain Function) বাড়বে। এগুলিতে থাকে ভরপুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা স্ট্রেস থেকে আমাদের দূরে রাখে। 

    ২. আখরোট

    পুষ্টিবিদদের মতে,  আখরোট ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে ভরপুর। যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতার জন্য প্রয়োজনীয়। এছাড়াও আখরোটে থাকে  পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ই , যা আরেকটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। 

    ৩. হলুদ

    গবেষকরা বলছেন, হলুদে রয়েছে কারকিউমিন, একটি একধরনের যৌগ যা প্রদাহরোধী এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। গবেষণায় দেখা গেছে যে কারকিউমিন স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।

    ৪. পালং শাক

    পুষ্টিবিদরা বলছেন, পালং শাক বা এই জাতীয় শাক-সবজিতে প্রচুর পুষ্টি থাকে যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতার জন্য অপরিহার্য। এগুলিতে ভিটামিন এ, সি এবং কে থাকে। পাশাপাশি এতে রয়েছে ফোলেট, যা মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। উপরন্তু, তারা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি যৌগগুলিতে উচ্চ।
    ৫. অ্যাভোকাডো

    চিকিৎসকরা বলছেন, অ্যাভোকাডো মস্তিষ্কের কার্যকারিতার জন্য খুবই ভাল। এগুলিতে ভিটামিন ই, ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়। 

    ৬. স্যামন মাছ

    স্যামন একটি ফ্যাটি মাছ যা ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড, ডিএইচএ এবং ইপিএ সমৃদ্ধ। পুষ্টিবিদদের মতে, এটি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

    ৭. ডিম

    ডিমে থাকে পুষ্টি উপাদান কোলিন। যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। ডিমে প্রোটিন এবং ভিটামিন ডি-ও থাকে।

    ৮. ডার্ক চকোলেট

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন ডার্ক চকোলেটে ফ্ল্যাভোনয়েড থাকে, যা মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে। এগুলিতে ক্যাফিন এবং থিওব্রোমাইনও রয়েছে, যা মস্তিষ্কের জন্য উপকারী।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Superfood: আম থেকে জাম! তাপপ্রবাহে নিজেকে সতেজ রাখতে কী কী খাবেন?

    Superfood: আম থেকে জাম! তাপপ্রবাহে নিজেকে সতেজ রাখতে কী কী খাবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরীরের ইমিউনিটি শক্তিশালী হলে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এমনটাই বলছেন চিকিৎসকরা। বেশ কিছু খাদ্য আছে যেগুলি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। প্রখর দাবদাহে শরীরে জলের পরিমাণও ঠিক রাখা জরুরি।

    আসুন আমরা জানি এমনই ৯টি সুপারফুড (Superfood) সম্পর্কে

    ১. তরমুজ

    তরমুজে থাকে প্রায় ৯০ শতাংশ জলীয় উপাদান এবং ৬ শতাংশ শর্করা সহ লাইকোপিন, ভিটামিন সি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এটি নিয়মিত ডায়েটে রাখলে তরতাজা থাকা যায় এবং শরীরে শক্তির মাত্রা বজায় থাকে।

    ২. কালো জাম

    বাঙালি বাড়িতে বেশ পরিচিত গাছ হল জাম। সাহিত্যে, গল্পে, কবিতাতেও এই জাম গাছের উল্লেখ রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এতে থাকে প্রায় ৮০ শতাংশ জলীয় উপাদান এবং ১৬ শতাংশ শর্করা।

    ৩. আম

    ফলের রাজা আম! বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম, যা শুধু প্রদাহ কমায় না রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং উচ্চ ফাইবার উপাদান কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। 

    ৪. করলা

     জলীয় উপাদান ছাড়াও এতে রয়েছে ভিটামিন সি, বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন কে, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন ই, পাশাপাশি আয়রন, ফোলেট, পটাসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং দ্রবণীয় ফাইবার। করলা হজমে সহায়তা করে।

    ৫. ডাবের জল

    ডাবের জলে ক্যালোরি এবং কার্বোহাইড্রেট অত্যন্ত কম থাকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন পটাসিয়াম, সোডিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামে ভরপুর থাকে ডাবের জল।

    ৬. তুলসীর বীজ

    এগুলিতে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আলফা-লিনোলিক অ্যাসিড এবং দ্রবণীয় ফাইবার রয়েছে যা হাইড্রেশন, রক্তে শর্করার মাত্রা এবং হজমে সহায়তা করে।

    ৭. দই

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন দই প্রোবায়োটিক খাবার নয় তবে এতে থাকে ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিনের একটি ভরপুর উৎস, যা দাঁত ও হাড় গঠনে সাহায্য করে। তাই, এটি হজমে সাহায্য করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, রক্তে শর্করার মাত্রা কমায় এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।

    ৮. ছাতু

    এটি একধরনের ভারতীয় সুপারফুড যা ছোলা বা যব থেকে তৈরি করা হয়। চিকিৎসকরা বলছেন, এতে ভরপুর প্রোটিন এবং ফাইবার থাকে। 

    ৯. কোকাম

    গ্রীষ্মকালে কোকাম ফলের শীতল শরবতের জুড়ি মেলা ভার। এটি একধরনের মালাবার তেঁতুল। এতে থাকে ভরপুর ভিটামিন এ, ভিটামিন বি৩, ভিটামিন সি, ফলিক অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং জিঙ্ক। 

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • World Kidney Day: জানেন কোন ১০টি অভ্যাস কিডনি সমস্যা ডেকে আনতে পারে?

    World Kidney Day: জানেন কোন ১০টি অভ্যাস কিডনি সমস্যা ডেকে আনতে পারে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিবছর ৯ মার্চ পালিত হয় বিশ্ব কিডনি দিবস (World Kidney Day)। বিশেষজ্ঞরা বলছেন দৈনন্দিন জীবনে আমাদের বেশ কিছু অভ্যাস রয়েছে। যেগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব পড়ে কিডনিতে।

    আসুন জানা যাক এমন ১০টি অভ্যাস সম্পর্কে

    ১. ব্যথানাশক ওষুধের অত্যধিক ব্যবহার

    চিকিৎসকরা বলছেন, মাথাব্যথা হোক বা আর্থ্রাইটিস, আপনি যদি নিয়মিত ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করেন, ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই তবে তা এখনই বন্ধ করুন। দীর্ঘমেয়াদিভাবে ব্যবহার করলে ব্যথানাশক ওষুধগুলি আপনার কিডনির ক্ষতি করতে পারে।

    ২. অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ

    অতিরিক্ত সোডিয়ামযুক্ত খাবার সরাসরি একজনের রক্তচাপকে প্রভাবিত করে। লবণ হল সোডিয়াম ক্লোরাইড যৌগ। উচ্চ রক্তচাপ থাকলে আপনার কিডনির ক্ষতি হতে পারে, এমনটাই মত চিকিৎসকদের।

    ৩. খুব বেশি চিনি খেতে নিষেধ করছেন চিকিৎসকরা 

    চিকিৎসকদের মতে, অত্যধিক চিনিতে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে। এর ফলে প্রভাবিত হতে পারে কিডনি।
     
    ৪. পর্যাপ্ত পরিমাণ জল না খেলে প্রভাবিত হতে পারে কিডনি

    চিকিৎসকরা প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ লিটার জল পান করতে বলছেন। কিডনি ভাল রাখার জন্য।

    ৫. নিয়মিত প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া

    নিয়মিত প্রক্রিয়াজাত খাবারও ডেকে আনতে পারে কিডনি সমস্যা।

    ৬. পর্যাপ্ত ঘুম খুব দরকারি

    ভাল ঘুম যেমন আপনাকে নতুনভাবে এনার্জি দেয় তেমনি কিডনিকেও ভাল রাখে। এমনটাই মত চিকিৎসকদের।

    ৭. ধূমপান একেবারে বন্ধ করুন

    শুধু হার্ট এবং ফুসফুস নয়, ধূমপানের ফলে কিডনিরও সমস্যা হতে পারে। এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

    ৮. অতিরিক্ত মদ্যপান এড়িয়ে চলুন

    অতিরিক্ত অ্যালকোহল কিডনির জন্য বিপজ্জনক। এমনটাই বলছেন চিকিৎসকরা।

    ৯. খুব বেশি মাংস খাওয়া
     
    অতিরিক্ত মাংস খেলেও প্রভাবিত হতে পারে কিডনি। চিকিৎসকদের তাই পরামর্শ মাংসের সঙ্গে শাক সবজি ফলমূলও পর্যাপ্ত খান। 

    ১০. শারীরিক অনুশীলন করুন

    চিকিৎসকরা বলছেন দীর্ঘ সময় এক জায়গায় বসে থাকা আপনার কিডনির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই নিয়মিতভাবে ব্যায়াম করুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Obesity: দিন দিন স্থূলতা বাড়ছে ভারতীয়দের! দেশের অর্থনীতিতে এর কী প্রভাব পড়ছে?

    Obesity: দিন দিন স্থূলতা বাড়ছে ভারতীয়দের! দেশের অর্থনীতিতে এর কী প্রভাব পড়ছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজকে ওয়ার্ল্ড ওবেসিটি ডে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাড়তি ওজন বা ওবেসিটি (Obesity) বিভিন্ন ক্রনিক রোগকে টেনে আনে। শুধু কী তাই! গবেষকরা বলছেন, যতদিন যাচ্ছে ওবেসিটির প্রভাব ব্যাপক ভাবে পড়ছে অর্থনীতির ওপরেও। একটি রিপোর্ট বলছে, ওবেসিটির কারণে ২০৩৫ সালের মধ্যেই ভারতীয় অর্থনীতির ক্ষতি হতে চলেছে বেশ কয়েক হাজার হাজার কোটি টাকা।

    এই রিপোর্ট পাবলিশ করেছে  World Obesity Federation নামের একটি সংস্থা। ওই সমীক্ষায় আরও আশঙ্কা করা হচ্ছে যে আগামী ২০৩৫ সালের মধ্যে প্রাপ্ত বয়স্কদের মধ্যে প্রতিবছর ওবেসিটির (Obesity) সমস্যা ৫.২ শতাংশ হারে বাড়বে, অন্যদিকে বাচ্ছাদের মধ্যে এই প্রবণতা ৯.১ শতাংশ করে বাড়বে। চিকিৎসকরা বলছেন, BMI যদি ২৫ থেকে ৩০ এর মধ্যে থাকে, তবে তাকে বাড়তি ওজন বলে, অন্যদিকে ৩০ এর বেশি BMI চলে গেলে তাকে ওবেসিটি বলা হয়।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন গত কয়েক দশকে ভারতীয়দের মধ্যে গড় স্থূলতা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। National Family Health Survey (NFHS) এর একটি রিপোর্ট বলছে ২০০৬ সালে ভারতীয় পুরুষদের মধ্যে ওবেসিটির প্রবণতা ছিল ৯.৩ শতাংশ অন্যদিকে এই প্রবণতা ২০২১ সালে দাঁড়িয়েছে ২২.৯ শতাংশে। মহিলাদের মধ্যে এই প্রবণতা ছিল যথাক্রমে ১২.৬ এবং ২৪ শতাংশ।

    ওবেসিটি কীভাবে প্রভাব ফেলবে ভারতীয় অর্থনীতির ওপর

    রিপোর্টে বলা হচ্ছে, ২০৩৫ সাল অবধি ওবেসিটির কারণে স্বাস্থ্যবিষয়ক খরচ হতে চলেছে ৮৪৩ কোটি টাকা। ওবেসিটির জন্য অপরিণত বয়সে মৃত্যুর কারণে ক্ষতি হবে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। আরও অন্যান্য নন মেডিক্যাল ক্ষতি ১৭ হাজার কোটি টাকা হতে পারে। ওবেসিটির দরুণ প্রভাব পড়বে কর্মজগতেও। ওবেসিটির কারণে কর্মক্ষমতা কমার ফলে ক্ষতি হবে প্রায় ২০০ কোটি টাকা। এবং এর ফলে যে উৎপাদন কমবে সেখানে ক্ষতি হতে পারে ৯০০ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     

      
     

     

  • Holi: দরজায় কড়া নাড়ছে দোল উৎসব! ত্বকের যত্ন কীভাবে নেবেন?

    Holi: দরজায় কড়া নাড়ছে দোল উৎসব! ত্বকের যত্ন কীভাবে নেবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খেলবো হোলি রঙ দেবনা তাই কখনও হয়! দরজায় কড়া নাড়ছে দোল। অনেকের কাছেই দোল মানে শুকনো রঙে ঠিক মন ভরেনা। দোলের পোশাক রাস্তার ওপরে মালার আকারে সাজানো পর্যন্ত চলে রঙ খেলা। কিন্তু রঙের উৎসবে গা ভাসানোর সঙ্গে খেয়াল রাখতে হবে নিজের। উৎসবের আনন্দের মাঝেও যত্ন নিতে হবে চুল এবং ত্বকের। অনেকেরই দোলের সময় রং থেকে অ্যালার্জি সহ ত্বকের সমস্যা হয়ে থাকে। 

    দোল উৎসবে ত্বকের যত্ন নিতে কী কী উপায় নেবেন

    ওটমিলের মিশ্রণ: বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তিন টেবিল চামচ ওটসের সঙ্গে দুই টেবিল চামচ লেবুর রস এবং মধু মেশাতে হবে। হোলির ঠিক পরেই এই ফেস প্যাক ব্যবহার করা যেতে পারে। সামান্য শুকিয়ে এলে অল্প জল দিয়ে হালকা হাতে ম্যাসাজ করতে হবে। ৪০ মিনিট মুখে রেখে উষ্ণ গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

    বেসন ও দুধের মিশ্রণ– বেসনের সঙ্গে পরিমাণ মতো দুধ মিশিয়ে মুখে মাখুন। দশ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।  সামান্য গরম জল দিয়ে মুখ ধুতে পারেন। দুধে আছে ভিটামিন-এ। যা ব্রণর সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

    নারকেল তেল– এখন দোলের সময় বেশিরভাগ রঙই ভেষজভাবে তৈরি হয় যাতে তা ক্ষতিকারক না হয় ত্বকের জন্য। ভেষজ উপায়ে বানানো রং ছাড়া দোলের সময় যে রং সাধারণত ব্যবহার করা হয়, তাতে থাকে রাসায়নিক পদার্থ। তা থেকেই মুখে অ্যালার্জি বা অন্যান্য সমস্যা হতে পারে। এরকম ক্ষেত্রে সঙ্গে সঙ্গে জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। যেখানে মনে হচ্ছে সমস্যা হচ্ছে, সেই সব জায়গায় সামান্য পরিমাণে নারকেল তেল দিতে পারেন। এতে সাময়িকভাবে স্বস্তি মিলতে পারে।

    দই ও লেবুর রসের মিশ্রণ– সামান্য পরিমাণে লেবুর রস, দই এবং এক চিমটে চন্দন কাঠ ম্যাজিকের মতো কাজ করে। এই মিশ্রণ ত্বক থেকে রঙের দাগ দূর করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি ত্বকে আনে জেল্লা। দোলের রং থেকে ত্বক রক্ষা করতে এই মিশ্রণের জুড়ি মেলা ভার।

    অ্যালোভেরা– অ্যালোভেরাতে রয়েছে অ্যান্টি-অ্যালার্জিক এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য। যা আপনার ত্বককে অ্যালার্জি এবং ফুসকুড়ি থেকে রক্ষা করে। দোলে রং মাখার আগে অ্যালোভেরা দিয়ে ত্বককে হাইড্রেট করতে পারেন। 

    এগুলো সবই ঘরোয়াভাবে উপলব্ধ। পাশাপাশি আরও যে উপাদানগুলো ত্বকের যত্ন নিতে সাহায্য করবে হোলিতে সেগুলি হল, বডি অয়েল বা ময়েশ্চারাইজার, নন-কমেডোজেনিক এসপিএফ ব্যবহার করতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন ঘাড়, মুখ ও কানে সানস্ক্রিন যত ঘন হবে তত ভাল। 

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

  • Adeno Virus: অ্যাডিনো-আতঙ্ক! অযথা কলকাতায় রেফার নয়, জেলা হাসপাতালগুলোকে নির্দেশ

    Adeno Virus: অ্যাডিনো-আতঙ্ক! অযথা কলকাতায় রেফার নয়, জেলা হাসপাতালগুলোকে নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যাডিনো ভাইরাসের (Adeno Virus) দাপটে একের পর এক হাসপাতালে শিশুর মৃত্যুতে উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য দফতর। চিন্তার ছাপ অভিভাবকদের চোখে -মুখে। স্বাস্থ্য ভবন সূত্রে খবর, গত দুদিনে সরকারি হাসপাতালে নিউমোনিয়া, অ্যাডিনো ভাইরাসে আক্রান্ত ৫ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বেডের সঙ্কট প্রকট। প্রায় সব হাসপাতালেই পেডিয়াট্রিক আইসিইউয়ের জন্য হাহাকার। কলকাতার হাসপাতালগুলিতে রোগীর চাপ সামলানো দায় হচ্ছে প্রতিদিন। তাই অ্যাডিনো ভাইরাস (Adeno Virus) রোগীদের পরিষেবার ক্ষেত্রে পরিস্থিতি বুঝে পদক্ষেপ করার জন্য জেলাগুলিকে পরামর্শ দিল স্বাস্থ্য ভবন।

    অ্যাডিনো-দাপট ঠেকাতে নয়া নির্দেশিকা

    সোমবার দুপুরে স্বাস্থ্য ভবনে শিশু বিশেষজ্ঞদের নিয়ে বৈঠক করেন স্বাস্থ্যকর্তারা। মূলত অ্যাডিনো ভাইরাস (Adeno Virus) মোকাবিলায় স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর উন্নয়ন এবং পরিকল্পনা করাই ছিল বৈঠকের উদ্দেশ্য। বৈঠকে স্বাস্থ্য ভবনের দাবি, কলকাতার তুলনায় এই মুহূর্তে জেলাগুলিতে অ্যাডিনো ভাইরাসের (Adeno Virus) দাপট অনেকাংশেই কম। তাই জেলা থেকে কলকাতার হাসপাতালগুলিতে ইচ্ছামতো কোনও রোগীকে রেফার করা যাবে না। বরং পরিস্থিতি অনুযায়ী ওই রোগীদের রেফার করতে হবে। জেলা থেকে রোগীদের নমুনা পরীক্ষার জন্য কলকাতায় অথবা যেখানে তার বন্দোবস্ত রয়েছে, সেখানে পাঠাতে হবে। এ ছাড়া, জ্বর বা সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত শিশুদের মৃত্যু হলে তার কারণ বিশ্লেষণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ভবন। 

    আরও পড়ুন: শিশুদের পাশাপাশি বড়রাও কি অ্যাডিনোয় আক্রান্ত? নয়া ভ্যারিয়েন্ট চিন্তা বাড়াচ্ছে চিকিৎসকদের

    অ্যাডিনো ভাইরাসের জেরে শিশুদের নয়া ওয়ার্ড

    অ্যাডিনো (Adeno Virus) সংক্রমণ নিয়ে কলকাতার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতাল মিলিয়ে, শিশু ভর্তির সংখ্যা হাজারেরও বেশি। এই পরিস্থিতিতে এদিন স্বাস্থ্যভবনে জরুরি বৈঠক হয়। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, বেলেঘাটা আইডিতে শিশুদের নতুন ওয়ার্ড করা হবে। বিসি রায় হাসপাতালের চাপ কমাতে বেলেঘাটা আইডিতে ৫০ বেডের ওয়ার্ড খুলবে স্বাস্থ্য ভবন। শিশু বিভাগ থাকা হাসপাতালগুলিকে আরও ২ সপ্তাহ সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ভেন্টিলেটর, অক্সিজেন সরবরাহের ক্ষেত্রে নজর দিতে হবে হাসপাতালগুলিকে। কলকাতার বিশিষ্ট চিকিৎসকদের জেলাগুলিতে পরিদর্শনে যাওয়ার কথাও বলা হয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Obesity: বাড়তি ওজনে মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায় ৯১ শতাংশ! ঠিক কী বলছে নতুন গবেষণা

    Obesity: বাড়তি ওজনে মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায় ৯১ শতাংশ! ঠিক কী বলছে নতুন গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়তি ওজন বা স্থূলতা (Obesity)  খুবই ভয়ঙ্কর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাড়তি ওজন (Obesity) বিভিন্ন ক্রনিক রোগকে টেনে আনে। একটি সমীক্ষা অনুসারে, বাড়তি ওজনের ফলে মৃত্যুর ঝুঁকি ২২ থেকে ৯১ শতাংশ বেড়ে যায়। অতিকায় শরীর নিয়ে কোনও সুখ নেই! চিকিৎসকরা বলছেন বাড়তি ওজন (Obesity) টেনে আনে উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিসের মতো কঠিন অসুখ। স্লিম হওয়ার জন্য তাই নানা রকমের উপায় অবলম্বনের চেষ্টা করেন প্রত্যেকেই। ছোটা, হাঁটা, ঘাম ঝড়ানো, সাইক্লিং, সাঁতার কাটা এসব তো আছেই। সমীক্ষায় দেখা গেছে  যাদের বিএমআই বেশি তাদের মধ্যে মৃত্যুর প্রবণতাও বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন মানুষের প্রচলিত ধারণা হল বিএমআই-এর সঙ্গে মানুষের মৃত্যুর কোনও সম্পর্ক নেই কিন্তু এটা একেবারেই ভুল ধারণা। গবেষকরা বলছেন মোট ১৭,৭৭৪ জনের মধ্যে এই সমীক্ষা চালানো হয় যার মধ্যে থেকে ৪,৪৬৮ জনের মৃত্যুর কারণ দেখা যায় বাড়তি ওজন (Obesity)। এই সমীক্ষা বেশ কয়েকবছর ধরে চালিয়েছে ওই সংস্থা।

    পুষ্টিবিদদের মতে, দীর্ঘ সময় ধরে প্রতি বছর একটু একটু করে ওজন বৃদ্ধির ফলে যে স্থূলতা তৈরি হয়, তা চিকিৎসা করা কঠিন। দৈনিক মাত্র ৫০-২০০ কিলোক্যালরি অতিরিক্ত শক্তি গ্রহণ করলে ৪-১০ বছরে ২-২০ কেজি ওজন বাড়বে।

    বাড়তি ওজন টেনে আনে অসংখ্য রোগ

    গবেষকদের মতে, স্থূলত্ব হলো কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ (করোনারি আর্টারি ডিজিজ, স্ট্রোক এবং হাইপারটেনশন) এবং করোনারি হার্ট ডিজিজের জন্য একটি বড় ঝুঁকি। হৃদরোগ হলো স্থূল রোগীর মৃত্যুর প্রধান কারণ, তবে ক্যান্সারের হারও মাত্রাতিরিক্ত ওজনের রোগীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়, বিশেষত পুরুষদের বেলায় বৃহদ্রন্ত্রের (কালোরেক্টাল) ক্যান্সার এবং মহিলাদের বেলায় পিত্তথলি, পিত্তনালি, স্তন, জরায়ু মুখ এবং এন্ডোমেট্রিয়াম ক্যান্সার। স্থূলতা আয়ু হ্রাস করে। ৪০ বছর বয়সে স্থূলত্ব অধূমপায়ীদের আয়ু ৭ বছর এবং ধূমপায়ীদের আয়ু ১৩ বছর হ্রাস করতে পারে। স্থূলত্ব রোগীর জীবন এবং কর্মের ওপর একটি বড় প্রভাব ফেলে।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

      

     

     

LinkedIn
Share