Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Brain Tumor: কীভাবে বোঝা যায় ব্রেন টিউমার? দেরিতে চিকিৎসায় কি বাড়ছে বিপদ?

    Brain Tumor: কীভাবে বোঝা যায় ব্রেন টিউমার? দেরিতে চিকিৎসায় কি বাড়ছে বিপদ?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    যে কোনও বয়সেই হানা দিতে পারে এই রোগ। তবে, ঠিক সময়ে চিকিৎসা শুরু হলে এড়ানো যেতে পারে বড় বিপদ। তাই প্রয়োজন সচেতনতার। ৮ জুন ওয়ার্ল্ড ব্রেন টিউমার অ্যাওয়ারনেস ডে। এই উপলক্ষে আয়োজন করা হয়েছে একাধিক কর্মশালা। আর চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, অযথা আতঙ্কিত হয়ে সময় নষ্ট নয়। বরং সময় মতো চিকিৎসা সারিয়ে তুলতে পারে ব্রেন টিউমারকেও (Brain Tumor)! 

    ব্রেন টিউমার কী? ভারতে ব্রেন টিউমার (Brain Tumor) কত সংখ্যক হয়?  

    চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায়, মস্তিষ্কের ভিতরে তৈরি হওয়া কিছু অতিরিক্ত কোষ হল ব্রেন টিউমার (Brain Tumor)। ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যানসার রেজিস্ট্রেশন-এর তথ্য অনুযায়ী, ভারতে প্রতি বছর ২৮ হাজার মানুষ ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হন। আর প্রতি বছর ২৪ হাজার রোগী মারা যান। 

    ব্রেন টিউমারের (Brain Tumor) উপসর্গ কী? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, শরীরের নানা লক্ষণ খেয়াল করলেই সজাগ হওয়া যায়। কিন্তু, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, রোগী সেসব উপসর্গকে গুরুত্ব দেয় না। ফলে, রোগ নির্ণয়ের কাজ শুরু হয় অনেক দেরিতে। তাই বিপদ আরও বাড়ে। ব্রেন টিউমারের (Brain Tumor) সব চেয়ে বড় উপসর্গ হল মাথার যন্ত্রণা। নিয়মিত মাথার যন্ত্রণা হলে কখনই পেন কিলারের সাহায্যে তা ধামাচাপা দেওয়া উচিত নয়। গোটা মাথা বা মাথার নির্দিষ্ট কোনও অংশে নিয়মিত যন্ত্রণা হলে অবশ্যই চিকিৎসককে জানানো উচিত। তবে, শুধু মাথার যন্ত্রণা নয়, ব্রেন টিউমারের আরও কিছু উপসর্গ রয়েছে, যা খেয়াল রাখা জরুরি বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। যেমন, হাত-পায়ে দূর্বলতা, পেশির জোর কমে যাওয়া বা শরীরের কোনও একটি অংশ দুর্বল হয়ে যাওয়া। বারবার বমি হওয়া বা সব সময় গা গুলিয়ে ওঠার মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ঘুম, অপরের কথা বুঝতে না পারা, যে কোনও চেনা জিনিস মনে রাখতে না পারা বা লাগাতার যে কোনও বস্তুকে উল্টোদিকে দেখা অর্থাৎ, দৃষ্টির সমস্যাও কিন্তু ব্রেন টিউমারের উপসর্গ। 

    ব্রেন টিউমার (Brain Tumor) থেকে কি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসা সম্ভব? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, ব্রেন টিউমার (Brain Tumor) মানেই জীবন শেষ, এই ধারণা ভুল। কারণ, সময় মতো চিকিৎসা শুরু হলে স্বাভাবিক জীবনে ফেরা সম্ভব। কোন বয়সে রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন কিংবা টিউমারের ধরন কেমন, কত দ্রুত টিউমার বড় হচ্ছে, এই সব কিছুর উপর সুস্থ হয়ে ওঠার হার নির্ভর করে। তাই আগেই রোগের নাম শুনে ভয় পাওয়া উচিত নয় বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। পাশাপশি, চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, ব্রেন টিউমার মানেই মস্তিষ্কে ক্যানসার নয়। সব টিউমার ক্যানসার হয় না। এ বিষয়ে সচেতনতা জরুরি। সময় মতো সঠিক চিকিৎসা হলে ব্রেন টিউমারের রোগীও স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারেন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Autism: বাচ্চা একটু বেশিই মোবাইলের প্রতি আসক্ত? সময় থাকতে নজর দিন

    Autism: বাচ্চা একটু বেশিই মোবাইলের প্রতি আসক্ত? সময় থাকতে নজর দিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনার বাচ্চার মধ্যে হঠাৎ কিছু পরিবর্তন নজর করছেন? দেখছেন, তার মধ্যে চঞ্চলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে, তার সমবয়সী বাচ্চার সাথে সে মেলামেশা করছে না, এমনকী কথা বলাও কমে গিয়েছে অনেকটাই। সব সময় যেন সে নিজের অন্য জগতে বিচরণ করছে? হঠাৎ এই ধরনের আচরণ দেখলে বুঝতে হবে, আপনার বাচ্চা অটিজমের (Autism) শিকার হতে পারে। আরও একটি বিষয় ইদানীং লক্ষ্য করা যায়, বর্তমানে বাচ্চারা একটু বেশিই মোবাইলের প্রতি আসক্ত। ফলে তারা এই মোবাইলে যে সব ভিডিও, ছবি দেখছে, সেগুলিকেই বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করছে। তার মস্তিষ্কে তৈরি হচ্ছে এক অন্য জগৎ। সবার সাথে মিলেমিশে থাকতে পারছে না। খেলাধুলো করার ইচ্ছা শেষ হয়ে যাচ্ছে। সারাদিন এই মোবাইলের মধ্যেই বুঁদ হয়ে থাকছে। চিকিৎসকের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, এই ধরনের রোগ ভার্চুয়াল অটিজম নামে পরিচিত।

    কী হয় এই অসুখে (Autism)?

    এই অসুখ নিয়ে অনেক গবেষণা করা হচ্ছে এখনও। বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, এটি এক ধরনের নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅর্ডার। এর প্রভাবে একটি বাচ্চার ব্যবহারে একগুঁয়েমি, চঞ্চল মনোভাব, কারও সাথে বেশি কথা না বলা, ইন্দ্রিয়গত সমস্যা ইত্যাদি লক্ষ্য করা যায়। অপরদিকে ভার্চুয়াল অটিজমের (Autism) প্রভাবে ঠিক ওই সমস্যাগুলিই থাকে। তার সাথে ছটফটে মনোভাব, কম কথা বলা, চোখে চোখ রেখে কথা না বলা ইত্যাদি থাকে। কিন্তু এর সাথে মোবাইল ফোনের একটি যোগসূত্র গবেষকরা খুঁজে পান। ভার্চুয়াল অটিজমের ক্ষেত্রে মোবাইলের নেশা সব থেকে বেশি প্রভাব ফেলে বাচ্চাদের ওপর।

    আর কী পার্থক্য আছে অটিজম (Autism) আর ভার্চুয়াল অটিজমের মধ্যে?

    সাধারণত, সমস্ত বাচ্চার মধ্যে সামাজিক সচেতনতা বোধ কম-বেশি থাকে। কিন্তু যে সব বাচ্চা অটিজমের (Autism) শিকার, তাদের সামাজিক সচেতনতা বোধ নেই বললেই চলে। তার আশপাশের পরিবেশগত উদ্দীপনা স্বাভাবিক থাকলেও তার প্রভাব কোনও ভাবেই বাচ্চার মধ্যে পড়ে না। অপরদিকে ভার্চুয়াল অটিজমের ক্ষেত্রে সামাজিক সচেতনতা বোধ বাচ্চাদের মধ্যে একটু হলেও বেশি। কিন্তু পরিবেশগত উদ্দীপনা এদের মস্তিষ্কে কোনও প্রভাব ফেলে না। তাই এদেরও অটিজমের শিকার হতে হয়।

    এর (Autism) থেকে মুক্তি পেতে কী করা উচিত?

    যদি আপনি সন্দেহ করেন যে আপনার বাচ্চা এই ভার্চুয়াল অটিজমের (Autism) শিকার, তাহলে দেরি না করে কোনও মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাচ্চার মোবাইল ফোনের ব্যবহার কমিয়ে দিন। তাছাড়াও চিকিৎসকের কাছে অকুপেশনাল থেরাপি ও স্পিচ থেরাপি শুরু করা উচিত। চারপাশের মানুষের সাথে যাতে সহজে মেলামেশা করতে পারে, তার জন্য আপনার বাচ্চাকে অবগত করুন। এতেই আপনার বাচ্চার ইন্দ্রিয়গুলির কার্য ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটবে খুব তাড়াতাড়ি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Heat Wave: গরমে বাড়ছে ত্বকের সমস্যা, সান বার্ন থেকে বাঁচবেন কীভাবে?

    Heat Wave: গরমে বাড়ছে ত্বকের সমস্যা, সান বার্ন থেকে বাঁচবেন কীভাবে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    তাপমাত্রার পারদ চড়ছে (Heat Wave)! গরমে নাজেহাল বঙ্গবাসী। আর তার জেরেই বাড়ছে সান বার্নের মতো একাধিক সমস্যা। বিশেষত শিশুদের ত্বকের নানা সমস্যা অনেক সময়ই চিন্তায় ফেলে দিচ্ছে।

    গরমে (Heat Wave) কী ধরনের সমস্যা হচ্ছে? 

    চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, এই গরমে (Heat Wave) সান বার্নের সমস্যা সব চেয়ে বেশি দেখা যাচ্ছে। শরীরের অনাবৃত অংশে সূর্যের তাপে লাল দাগ হয়ে যাচ্ছে। গোল আকারের লাল দাগের সঙ্গে চুলকানি ও জ্বালা অনুভব করছেন অনেকেই। Rash থেকেই তৈরি হচ্ছে ত্বকের নানান সমস্যা। তবে অতিরিক্ত ঘামের জেরে শিশুদের নানান ত্বকের সমস্যা দেখা যাচ্ছে। চুলকানি, জ্বালা, Rash এর মতো একধিক ত্বকের সমস্যা হচ্ছে।

    গরমে (Heat Wave) কীভাবে সুস্থ রাখবেন ত্বক? 

    গরমে যেমন শরীর সুস্থ রাখতে বাড়তি যত্ন নিতে হয়, সেইভাবে ত্বকের জন্যও আলাদা যত্নের প্রয়োজন। এমনই জানাচ্ছে চিকিৎসক মহল। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় অবশ্যই সান স্ক্রিন মাখতে হবে। রোদ থেকে ত্বককে সুরক্ষিত করতে সান স্ক্রিন সাহায্য করবে। গরমে বাইরে থেকে ফেরার পরে অবশ্যই স্নান করা আবশ্যক। কারণ, বাইরে ঘামের জেরে নানান ব্যাকটেরিয়া ত্বকে বাসা বাঁধে। স্নান করলে সেই ব্যাকটেরিয়া শরীর থেকে দূর হয়। ত্বক ঠান্ডা থাকে। সান বার্নের মতো সমস্যা দূর হয়। পাশপাশি Rash এর ঝুঁকি ও কমে। তবে, শুধু বাইরে থেকে ফিরে নয়। বরং, বাড়িতে থেকেও যদি অতিরিক্ত ঘাম (Heat Wave) হয়, তাহলে একাধিকবার স্নান করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। শিশুদের ক্ষেত্রে অবশ্য বারবার স্নান করানো সম্ভব না হলে, অতিরিক্ত ঘাম হলে পোশাক পরিবর্তন করানোর পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। যাতে কোনও ভাবেই ঘাম থেকে ব্যাকটেরিয়া ত্বকে বাসা বাঁধতে না পারে, সে দিকে নজর রাখতে হবে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

    খাবারে কীভাবে নজর দেবেন?

    স্নানের পাশাপাশি ত্বক ভালো রাখতে আরও কয়েকটি জিনিসে বিশেষ নজর দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। যেমন, শশা ও টক দই-এই দুই ঘরোয়া খাবারের উপর তাঁরা বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছেন। নিয়মিত শশা ও টক দই খেলে যেমন লিভার সুস্থ থাকবে, তেমনি ভালো থাকবে ত্বক। শশায় জলীয় উপাদান রয়েছে। ফলে, দেহে জলের ভারসাম্য বজায় রাখতে শশা খুব উপকরী। আর শরীরে জলের ভারসাম্য বজায় থাকলে ত্বক ভালো থাকে। এই গরমে (Heat Wave) রোদের জন্য অতিরিক্ত সান ট্যান পড়ে গেলে টমেটোর ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল। তারা জানাচ্ছে, টমেটো পেস্ট করে মাখলে ত্বকের সান ট্যান খুব সহজেই উঠে যায়। তবে, ত্বক পরিষ্কার রাখাকেই সবচেয়ে গুরুত্ব দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ ত্বক পরিষ্কার থাকলে Rashহওয়ার ঝুঁকি কমবে। তাই নিয়মিত মুখ ও ত্বক পরিষ্কার করতে হবে। গরমে একাধিকবার তা করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dehydration: গরমে বাড়ছে ডিহাইড্রেশন! কী ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে? কীভাবে রুখবেন এই সমস্যা? 

    Dehydration: গরমে বাড়ছে ডিহাইড্রেশন! কী ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে? কীভাবে রুখবেন এই সমস্যা? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    তাপমাত্রার পারদ ক্রমশ চড়ছে! বৃষ্টির সম্ভাবনার কথাও জানাচ্ছে না আবহাওয়া দফতর! কিন্তু অফিস কিংবা অন্যান্য কাজে বাইরে যেতেই হচ্ছে। বাড়িতে থাকলেও এই গরম থেকে রেহাই পাওয়া যাচ্ছে না। ঘামে ভিজে যাচ্ছে শরীর। আর তাতেই তৈরি হচ্ছে ডিহাইড্রেশনের (Dehydration) ঝুঁকি! যা মারাত্মক বিপদ ঘটাতে পারে বলেই আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকরা।

    ডিহাইড্রেশন (Dehydration) কী? 

    অতিরিক্ত ঘাম কিংবা পর্যাপ্ত জলের অভাবে শরীর থেকে প্রয়োজনের বেশি তরল পদার্থ বেরিয়ে যাওয়াকেই বলা হয় ডিহাইড্রেশন (Dehydration)।

    ডিহাইড্রেশন (Dehydration) কী ঝুঁকি তৈরি করে? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, শরীর থেকে অতিরিক্ত জল বেরিয়ে গেলে প্রাণ সংশয়ও হতে পারে। ডিহাইড্রেশন (Dehydration) হলে কিডনির কার্যক্ষমতা হারিয়ে যায়। ইউরিনারি ট্র্যাক ইনফেকশনের মতো সমস্যা হতে পারে। মস্তিষ্কে অক্সিজেন যায় না। ফলে মস্তিষ্কের শক্তি কমে। কিডনিতে হতে পারে স্টোন। এমনকী মস্তিষ্ক বিকল পর্যন্ত হতে পারে।

    কীভাবে বুঝবেন ডিহাইড্রেশন (Dehydration) হতে পারে? 

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এই গরমে অতিরিক্ত ঘাম হলেই ডিহাইড্রেশনের (Dehydration) ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। ঘামের সঙ্গে সঙ্গে বমি, মাথা ঘোরার মতো উপসর্গ দেখা দিলে বুঝতে হবে ডিহাইড্রেশন হতে পারে। তাছাড়া, গলা ও মুখ শুকিয়ে যাওয়া, কাশি এবং ক্লান্তি বোধ ডিহাইড্রেশনের উপসর্গ।

    কীভাবে রুখবেন ডিহাইড্রেশন (Dehydration)? 

    এই গরমে ডিহাইড্রেশন (Dehydration) রুখতে বাড়তি সজাগ থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। তাঁরা জানাচ্ছেন, প্রয়োজন না থাকলে বেলা বারোটা থেকে চারটে পর্যন্ত রাস্তায় না থাকাই ভালো। সরাসরি সূর্যের তাপ এই সময় ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তবে, বাইরে থাকলে অবশ্যই সঙ্গে জলের বোতল রাখতে হবে। নির্দিষ্ট সময় অন্তর পরিমাণ মতো জল খেতে হবে। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, শুধু বাইরে নয়, যাঁরা বাড়িতে থাকছেন, এই গরমে তাঁরাও কতটা পরিমাণ জল খাচ্ছেন, সেদিকে নজর দিতে হবে। প্রয়োজনে নুন-চিনি দেওয়া সরবত বারবার খাওয়া দরকার। তাতে ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি অনেক কমে। ওআরএস খেলে আরও ভালো। তবে, ওআরএস কেনার আগে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত পরিমাপে ওআরএস তৈরি হয়েছে কি না, তা দেখে নেওয়া জরুরি। অনেক ক্ষেত্রে সাধারণ প্যাকেটজাত পানীয় ওআরএস বলে বিক্রি করা হয়, যা ডিহাইড্রেশন রুখতে কোনও কাজ দেয় না। 
    এছাড়াও, প্রয়োজন নিয়মিত ডাব, তরমুজ, পেঁপের মতো ফল খাওয়া। ডাবের জলের একাধিক উপাদান ডিহাইড্রেশন রুখতে সাহায্য করে। তাছাড়া তরমুজও শরীরে জলের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। শরীর ঠান্ডা রাখে। তাই নিয়ম করে এই ফল খেলে ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি কমবে বলেই মনে করছে চিকিৎসক মহল।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mango: গরমে পাতে দেদার পাকা আম? ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য কি বাড়তি ঝুঁকি?

    Mango: গরমে পাতে দেদার পাকা আম? ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য কি বাড়তি ঝুঁকি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    গরমকাল মানেই তাপমাত্রার পারদ চড়বে, এটাই স্বাভাবিক! থাকবে হাঁসফাঁস করা অস্বস্তিও। কিন্তু গরমকালের রোদ্দুরের সঙ্গে উচ্চারিত হয় সুস্বাদু নানা আমের (Mango) নামও! সকালের জলখাবার হোক কিংবা রাতের খাবার, শেষ পাতে থাকে পাকা আম! খাদ্যরসিক অধিকাংশ বাঙালির সবচেয়ে পছন্দের ফল হল আম। তবে, বাঙালির বাড়ছে ডায়াবেটিস। কম বয়স থেকেই অনেকে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছেন। তাদের জন্য কি বিপদ বাড়াচ্ছে পাকা আম!

    আম (Mango) কি ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য বিপজ্জনক? 

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, আমে থাকে গ্লুকোজ, অর্থাৎ শর্করা। তাই ডায়াবেটিস থাকলে অতিরিক্ত আম (Mango) খেলে বিপদ বাড়তে পারে। নিয়মিত অনেকেই চারবেলা খাওয়ার পরে পাকা আম খান। সেক্ষেত্রে খুব দ্রুত রক্তে সুগার লেভেল বেড়ে যাওয়ায় আশঙ্কা থাকে। তাই একটু নিয়ন্ত্রণ করে খাওয়া দরকার বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকেরা। তাঁদের পরামর্শ, যদি দিনে একটি আম খাওয়া হয়, তাহলে কিন্তু বিপদের ঝুঁকি কম। তাঁরা জানাচ্ছেন, আমে শর্করা থাকলেও, তার পরিমাণ মারাত্মক নয়। অর্থাৎ, আলু বা চিনিতে যে পরিমাণ শর্করা থাকে, আমে কিন্তু সেই পরিমাণ থাকে না। তাই ডায়াবেটিস আক্রান্তদের আলু বা চিনি খাওয়ার ক্ষেত্রে যতখানি নিয়ন্ত্রণ থাকা জরুরি, আমের ক্ষেত্রে ততটা না হলেও ক্ষতি নেই। তবে, অবশ্যই পরিমাণের দিকে নজর দেওয়া দরকার।

    কোন কোন রোগ মোকাবিলায় আম (Mango) সাহায্য করে? 

    শুধুই স্বাদ আর গন্ধে নয়। পাকা আমের উপকারও তাকে অন্য ফলের থেকে এগিয়ে রাখছে। এমনটাই জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদরা। বিশেষজ্ঞ মহল জানাচ্ছে, আমের উপকার অনেক। নিয়মিত একটি পাকা আম স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। বিশেষত, যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্য পাকা আম খুব উপকারী। এতে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, যাদের ডায়বেটিস আছে, তাদের মধ্যে অনেকের উচ্চ রক্তচাপ থাকে। তাই তারা পাকা আম (Mango) খেলে, সেটা শরীরের পক্ষে ভালো। আবার গর্ভবতী মায়েদের জন্য পাকা আম খুব ভালো। আমের পুষ্টিগুণ প্রচুর। তাছাড়া আমে আয়রন রয়েছে। তাই গর্ভবতীদের জন্য বাড়তি উপকারী হিসেবে এই ফল কাজ করে। তাছাড়া, রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়ায় ভুক্তভোগীদের জন্য আম খুব উপকারী। আমে থাকে ফাইবার, কপার, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, পটাশিয়াম। আম মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে। তাই শিশুদের জন্য আম খুব উপকারী ফল। 
    তবে, আমে বাড়ে ওজন। তাই স্থূলতার সমস্যায় ভুগলে আম খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি। তাছাড়া, অতিরিক্ত আম খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। কারণ, আমে ভিটামিন, কার্বোহাইড্রেট, ম্যাগনেসিয়ামের মতো একাধিক উপাদান থাকে। আম হজম করতে সময় লাগে। দিনে একাধিক আম খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা? 

    চিকিৎসকদের পরামর্শ, আমে (Mango) ভিটামিন, কার্বোহাইড্রেটের মতো উপাদান থাকলেও প্রোটিন থাকে না। আমে মাত্র ১ শতাংশ প্রোটিন। তাই জলখাবার হোক বা দুপুর বা রাতের খাবারে আম খেলে, সঙ্গে থাকুক কোনও প্রোটিন যুক্ত খাবার। অর্থাৎ, একটা আম খেলে অবশ্যই সঙ্গে একটি সিদ্ধ ডিম, কিংবা ডাল, পনির বা সোয়াবিনের মতো খাবার থাকতে হবে। তবেই ব্যালান্স ডায়েট হবে। হজমেও অসুবিধা হবে না। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত একটি আম শরীরের জন্য ভালো। কিন্তু গরম শেষেই ফুরিয়ে যাবে, এই ভেবে দিনে একাধিক আম খেলে তৈরি হতে পারে নানান শারীরিক সমস্যা।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Spices: রান্নায় অবশ্যই রাখুন এলাচ! কোন পাঁচ রোগ থেকে বাঁচতে সাহায্য করবে এই মশলা? 

    Spices: রান্নায় অবশ্যই রাখুন এলাচ! কোন পাঁচ রোগ থেকে বাঁচতে সাহায্য করবে এই মশলা? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    নিরামিষ ঘরোয়া রান্না হোক, কিংবা জন্মদিনের পায়েস বা বিরিয়ানি, গরম মশলার (Spices) উপাদান হিসাবে রান্নায় অবশ্যই থাকে এলাচ। এই উপকরণটি রান্নায় আলাদা সুন্দর গন্ধ যোগ করে। কিন্তু স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, শুধু গন্ধ আর স্বাদেই এর গুণ আটকে নেই। এলাচের উপকারিতা অনেক। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত এলাচ খেলে একাধিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। হৃদরোগ হোক কিংবা শ্বাসকষ্ট বা পেশিতে টানের মতো সমস্যা। একাধিক রোগ থেকে বাঁচতে সাহায্য করে এলাচ। তাই তাঁদের পরামর্শ, নিয়মিত সঙ্গী হোক এলাচ।

    কোন রোগ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে এলাচ (Spices)? 

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ফুসফুসের সংক্রমণ এড়াতে এলাচ (Spices) খুব কার্যকর। নিয়মিত মধু আর লেবুর রসের সঙ্গে একটা এলাচ দিয়ে খেলে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা কমে যায়। ফুসফুস সুস্থ রাখতে এলাচ খুব উপকারী। হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতেও এলাচকেই সঙ্গী করতে বলছে বিশেষজ্ঞ মহল। তারা জানাচ্ছে, হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক রাখতে এলাচ সাহায্য করে। কারণ, এলাচ রক্ত সঞ্চালনে বিশেষ ভূমিকা নেয়। তাই নিয়মিত এলাচ খেলে রক্ত সঞ্চালন ঠিক থাকবে। তাতে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমবে। এলাচে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। তাই সর্দি-কাশির সমস্যা কমাতেও এলাচ খুব উপকারী। 
    পেটের সমস্যা কমাতেও এলাচ সাহায্য করে। হজমে সাহায্য করে এলাচ (Spices)। তাই অতিরিক্ত তেলমশলা যুক্ত খাবার খাওয়ার পরে যদি হজমের অসুবিধা হয় বা বমি বমি ভাব হয়, তাহলে একটা এলাচ চিবিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। এতে হজম দ্রুত হয়। তাছাড়া, পেশির টানের কষ্ট দূর করতেও এলাচ সাহায্য করে। অনেক সময়ই ভারী জিনিস তুলতে গিয়ে হাত, পা বা পিঠের পেশিতে টান লাগে। যন্ত্রণা হয়। গরম জলে এলাচ ফুটিয়ে খেলে খুব দ্রুত উপকার পাওয়া যায়। যন্ত্রণা কমে। 
    ত্বকের জন্যও এলাচ খুব উপকারী। যেহেতু এলাচে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে ও দেহের টক্সিন পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে, তাই নিয়মিত এলাচ খেলে ত্বক ভালো থাকে। পাশাপশি মুখে দুর্গন্ধ হলেও এলাচ সাহায্য করে। এলাচে সুন্দর গন্ধ রয়েছে। তাই এলাচ চিবিয়ে খেলে দুর্গন্ধ যাবে। 

    কীভাবে নিয়মিত এলাচ Spices খাবেন? 

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, রান্না করা তরকারিতে এলাচ (Spices) সব সময় ব্যবহার হয় না। যদি দিনের যে কোনও একটি পদে এলাচের ব্যবহার হয়, তাহলে সবচেয়ে ভালো। যে কোনও তরকারিতে এলাচ দিলে সেই গুণ শরীরে যায়। তবে, কেউ যদি খাওয়ার পরে মুখশুদ্ধি হিসাবে একটা এলাচ খান, তবে হজম, পেটের সমস্যা, সর্দি-কাশি সংক্রান্ত একাধিক সমস্যার সমাধান সহজ হয়ে যায়। তবে, অনেকেই শুকনো এলাচ চিবিয়ে খেতে পছন্দ করেন না। তাঁরা লেবুর সরবতে একটা এলাচ ফেলে খেতে পারেন। কিংবা গরম জলে এলাচ ভিজিয়েও খেতে পারেন। এতেও উপকার পাওয়া যাবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • High Uric Acid: ইউরিক অ্যাসিড কমাতে ডায়েটে রাখুন এই ৫ ধরনের খাবার

    High Uric Acid: ইউরিক অ্যাসিড কমাতে ডায়েটে রাখুন এই ৫ ধরনের খাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরীরের মধ্যে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে (High Uric Acid) যাওয়ার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। চিকিৎসকরা বলছেন, ‘‘শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের  স্বাভাবিক মাত্রা হল ৬.৮ mg/dl’’ এর থেকে যখন মাত্রা বেড়ে যায় তখন নানা রকমের রোগ শরীরে বাসা বাঁধে। রয়েছে ক্যান্সারে ঝুঁকিও। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও দেখা যায়। এছাড়া কিডনির সমস্যাও দেখা দিতে পারে।

    আজকে আমরা আলোচনা করব এমন পাঁচটি খাবার নিয়ে যা আপনার প্রতিদিনের ডায়েটে রাখা উচিত ইউরিক অ্যাসিডের ভারসাম্য রক্ষায়

    ১) নিয়মিত কলা খেলে কমতে পারে ইউরিক অ্যাসিড (High Uric Acid) 

    প্রথমেই আসে কলা। চিকিৎসকদের মতে, কলা হল এক ধরনের কম পিউরাইন ফুড। এছাড়াও কলাতে ভরপুর পরিমাণে থাকে ভিটামিন সি যা ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাকে কম করতে সাহায্য করে।

    ২) কম ফ্যাটের দুধ রাখুন ডায়েটে

    এরপরে আসে কম ফ্যাটের দুধ। যা ইউরিক অ্যাসিড কমানোর মোক্ষম ঔষধ, এমনটাই বলছেন চিকিৎসকরা। টক দইও ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাকে ঠিকঠাক রাখে শরীরে।

    ৩) নিয়মিত কফি খান 

    কাজ করতে করতে কফির নেশা তো অনেকেরই আছে। সকালে তরতাজা থাকতেও কফি অনেকেই খান। চিকিৎসকরা বলছেন কফির মধ্যে এক ধরনের এনজাইম থাকে যা ইউরিক অ্যাসিডের (High Uric Acid) উৎপাদনকে শরীরে কম করে দেয়।

    ৪) সাইট্রাস জাতীয় ফল খান

    সাইট্রাস জাতীয় যেকোনও ফল যেমন, আমলা,পাতিলেবু, কমলালেবু এই ফলগুলি ভিটামিন সি এ ভরপুর। চিকিৎসকরা বলছেন, এই জাতীয় ফলগুলো খেলে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে শরীরে।

    ৫) ফাইবার জাতীয় খাবার খান

     ফাইবারে ভরপুর থাকে যেমন ওটস, চেরি, আপেল, স্ট্রবেরি ব্লুবেরী, শসা, বার্লি। এই জাতীয় খাবারগুলি শরীরের মধ্যে ইউরিক অ্যাসিডের (High Uric Acid) মাত্রাকে স্বাভাবিক রাখে, এমনটাই বলছেন চিকিৎসকরা।

    আরও পড়ুন: ব্রেকফাস্টে এগুলো ভুলেও খাবেন না! নিষেধ করছেন পুষ্টিবিদরা

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Breakfast Mistakes: ব্রেকফাস্টে এগুলো ভুলেও খাবেন না! নিষেধ করছেন পুষ্টিবিদরা 

    Breakfast Mistakes: ব্রেকফাস্টে এগুলো ভুলেও খাবেন না! নিষেধ করছেন পুষ্টিবিদরা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষজ্ঞরা বলছেন ব্রেকফাস্টের (Breakfast Mistakes) পুষ্টিগুণে সারাদিন সক্রিয় থাকার শক্তি মেলে। রাতের ডিনার যেমন স্বল্প পরিমাণে করতে হয় তেমনি ব্রেকফাস্টে ভারী খাবারই খেতে হয়। ব্যস্ততার জীবনে অনেকে একেবারে দুপুরের মধ্যাহ্নভোজ সারেন। বিশেষত হোস্টেল এবং মেসে থাকা ছাত্ররা তো জানেই না ব্রেকফাস্ট (Breakfast Mistakes) কী জিনিস! শরীর সুস্থ রাখার জন্য ব্রেকফাস্ট যেমন অপরিহার্য তেমনি কিছু খাদ্য উপাদান আছে যেগুলিকে ব্রেকফাস্টে রাখতে নিষেধ করছেন পুষ্টিবিদরা।

    আরও পড়ুন: হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কাদের বেশি? কীভাবে সুস্থ থাকবেন?

    কোন কোন খাবার ব্রেকফাস্ট (Breakfast Mistakes) এড়িয়ে যাবেন?

    ১) অত্যধিক চিনিযুক্ত খাবার ব্রেকফাস্টে নিষেধ করছেন পুষ্টিবিদরা

    চিনির পরিমাণ অনেকটা আছে এমন খাবার খেতে ব্রেকফাস্টে নিষেধ করছেন বিশেষজ্ঞরা। পুষ্টিবিদদের মতে, এই খাবারগুলি ওজন বৃদ্ধির প্রবণতা তৈরি করে এবং বাড়তি ওজন যে কোন রোগকে ডেকে আনে। এছাড়া চিনিযুক্ত অত্যধিক খাবারে খিদেও নষ্ট হয়ে যায়।

    ২) ফ্যাটযুক্ত খাবার বর্জন করুন

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফ্যাটযুক্ত খাবার ব্রেকফাস্টে বর্জন করতে। তার পরিবর্তে প্রোটিন জাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে রাখতে বলছেন।

    ৩) ব্রেকফাস্টে ভাজাভুজি একেবারেই চলবে না

    চিকিৎসকদের মতে, ব্রেকফাস্টে ভাজাভুজি খেলে উচ্চ রক্তচাপের সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে এবং বাড়তে পারে ক্যান্সারে ঝুঁকিও।

    ৪) প্যাকেট করা জুস একেবারেই খাবেন না

    পুষ্টিবিদদের মতে বোতলবন্দী এই জুস শরীরে অত্যধিক ক্ষতি করে। কারণ এই জাতীয় পানীয়গুলোতে মেশানো থাকে কৃত্রিম চিনি যা ডায়াবেটিসের কারণ হতে পারে।

    ৫) ফুলকো লুচিতেও না করছেন পুষ্টিবিদরা

    ফুলকো লুচি, আলুর দম জলখাবারে পেলে তো কথাই নেই! জমে যায় সকালটা। কিন্তু এমন খাবার খেতে বারণ করছেন পুষ্টিবিদরা। কারণ এতে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে পারে।

    ৬) সাম্বার বড়াও চলবে না ব্রেকফাস্টে (Breakfast Mistakes)

    এটি এক ধরনের দক্ষিণ ভারতীয় খাবার। এখন আমাদের রাজ্যেও বহুল প্রচলিত। মুখের স্বাদ বদলাতে অনেকেই মাঝে মধ্যে দোকান থেকে এই খাবার কিনে খান। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই জাতীয় খাবার ডিপ ফ্রাই করা হয়। তাই সহজে হজম হয় না।

    ৭)  ব্রেকফাস্টে (Breakfast Mistakes) কর্নফ্লেক্সও খেতে নিষেধ করছেন বিশেষজ্ঞরা

    পুষ্টিবিদরা বলছেন, কর্নফ্লেক্সকে উপকারী মনে হলেও এতে দ্রুত সুগার বাড়ে। তাই ব্রেকফাস্টে এই খাবার এড়িয়ে চলাই বুদ্ধিমানের কাজ।

    ৮) সাদা পাউরুটিতেও না করছেন পুষ্টিবিদরা

    সকালে বাটার মেশানো পাউরুটি খেতে তো অনেকেই ভালোবাসেন। কিন্তু পুষ্টিবিদরা বলছেন, এতে গুরুতর অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি হয়। তাই এগুলোকে এড়িয়ে যেতে হবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Skin Cancer: দেশে বাড়ছে স্কিন ক্যানসার! কী বলছে বিশেষজ্ঞ মহল?

    Skin Cancer: দেশে বাড়ছে স্কিন ক্যানসার! কী বলছে বিশেষজ্ঞ মহল?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    ত্বকের ক্যানসারের ঝুঁকি কম ছিল ভারতে। কিন্তু সাম্প্রতিক এক রিপোর্ট কপালে ভাঁজ ফেলেছে বিশেষজ্ঞ মহলের। বিশ্বের প্রথম সারির বিভিন্ন দেশ বিশেষত ইউরোপীয় দেশগুলির অন্যতম স্বাস্থ্য সমস্যা ত্বকের ক্যানসার (Skin Cancer), যা এখন ভারতীয়দের জন্যও বেশ চিন্তা বাড়াচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মে মাসকে স্কিন ক্যানসার অ্যাওয়ারনেস মান্থ হিসাবে ঘোষণা করেছে। ভারতীয় ক্যানসার বিশেষজ্ঞ মহল জানাচ্ছে, আমাদেরও সতর্ক হওয়ার সময় এসেছে। তাই মে মাস জুড়ে চলছে নানান সচেতনতা কর্মসূচি। 

    কী বলছে সমীক্ষার রিপোর্ট? 

    ক্যানসার নিয়ে কাজ করা এক সর্বভারতীয় সংস্থা সম্প্রতি এক রিপোর্টে জানিয়েছে, ভারতে বাড়ছে ত্বকের ক্যানসার (Skin Cancer)। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতে মোট ত্বকের ক্যানসারে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১ শতাংশ। কিন্তু গত এক বছরে তা বেড়ে হয়েছে, ৩.৫ শতাংশ।

    ভারতে কোন রাজ্যে স্কিন ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ছে? 

    ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, উত্তর-পূর্ব ভারতে, বিশেষত নাগাল্যান্ডে স্কিন ক্যানসারের (Skin Cancer) ঝুঁকি বাড়ছে। ভারতে যে স্কিন ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ছে, তার মধ্যে প্রথম সারিতেই রয়েছে নাগাল্যান্ড। বিশেষজ্ঞ মহলের ধারণা, ওই অঞ্চলের আবহাওয়ার পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাস ও জীবন যাপনের ধরন স্কিন ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। 

    কীভাবে বুঝবেন স্কিন ক্যানসার? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, চামড়ার রংয়ের পরিবর্তন স্কিন ক্যানসারের (Skin Cancer) প্রথম উপসর্গ। তাঁরা জানাচ্ছেন, দেহের যেসব জায়গা জামাকাপড়ে ঢাকা থাকে না, সূর্যের স্পর্শ পায়, সেখানে যদি চামড়ার রং দ্রুত বদলে যায়, আরও বাদামি বা কালো হতে থাকে, তাহলে তা স্কিন ক্যানসারের উপসর্গ বলা যেতে পারে। তার উপর যদি সাদা রঙের একাধিক শক্ত কিছু অনুভব হয়, তাহলে সেটাকেও চিকিৎসকরা উপসর্গ বলেই জানাচ্ছেন। আসলে, ওই শক্ত সাদা অংশ হল চামড়ার ভিতরের কোষগুলো কার্যহীন হয়ে পড়া। সেটা স্কিন ক্যানসারের অন্যতম উপসর্গ। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, চামড়ার রং পরিবর্তন ছাড়াও স্কিন ক্যানসারের অন্যতম উপসর্গ হল, তিলের চেহারা বদল। দেহের কোনও অংশে তিল থাকলে, হঠাৎ তার আকার আর রং বদলে গেলে, সেটা স্কিন ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে। তাই সতর্কতা জরুরি। 

    কী পরামর্শ দিচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল? 

    বিশেষজ্ঞ মহল জানাচ্ছে, স্কিন ক্যানসারের (Skin Cancer) চিকিৎসা সম্ভব। কিন্তু এ দেশে এই সম্পর্কে সচেতনতা খুব কম। অনেক সময়ই চিকিৎসা ঠিক সময়ে শুরু করা হয় না। ফলে, দেরি হয়ে যায়। প্রথম ধাপেই চিকিৎসা শুরু হলে বড় বিপদ এড়ানো সম্ভব। তাই দেরি না করে, চামড়ায় কোনও রকম দাগ বা কোনও রকম বাড়তি মাংসপিণ্ড দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Omega-3: দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখে, হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও কমায়! কোন কোন খাবারে মেলে ওমেগা-৩?  

    Omega-3: দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখে, হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও কমায়! কোন কোন খাবারে মেলে ওমেগা-৩?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষজ্ঞরা বলছেন ওমেগা-৩ (Omega-3) এর অভাবে শরীরে বাসা বাঁধে নানা রোগ। ঝুঁকি দেখা যায় হার্ট অ্যাটাকের। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে চোখের জল শুকিয়ে যাচ্ছে, দৃষ্টিশক্তি কমে যাচ্ছে, হাড়ের জয়েন্টের ব্যথায় কষ্ট পাওয়া এসবই হল ওমেগা-৩ এর ঘাটতির লক্ষণ। চিকিৎসকরা বলছেন, নিয়মিত ভাবে যদি শরীরে ওমেগা-৩ প্রবেশ করানো যায়, তবে ব্রেস্ট ক্যান্সারকেও প্রতিহত করা যায়। যে কোনও শিশু স্বাস্থ্যের জন্য ওমেগা-৩ খুব প্রয়োজনীয়। দৈনন্দিন অনেক খাবারেই ওমেগা-৩ থাকে। এর জন্য বাইরে থেকে সাপ্লিমেন্ট এর কোন প্রয়োজন নেই।

    আরও পড়ুন: হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কাদের বেশি? কীভাবে সুস্থ থাকবেন?

    আজকে আমরা আলোচনা করব কিছু খাবার নিয়ে যেগুলি ওমেগা-৩ তে ভরপুর থাকে

    ১) কড লিভার তেল

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাঙরের যকৃত নিঃসৃত তেল হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এখানে ভরপুর পরিমাণে থাকে ওমেগা-৩ (Omega-3)।

    ২) স্যামন মাছ

    পুষ্টিবিদদের মতে, ১০০ গ্রামের একটি স্যামন মাছের পিসে চার গ্রাম ওমেগা-৩ (Omega-3) ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়। বাজারে খোঁজ করলেই মিলতে পারে এই মাছ। এতে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়ামের মতো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।

    ৩) সার্ডিন মাছ

    আকারে ছোট এই মাছ ওমেগা-৩ তে ভরপুর। পুষ্টিবিদরা বলছেন, আটলান্টিক সার্ডিন নামের এই ধরনের দেড়শ গ্রাম মাছে, আড়াই গ্রাম ওমেগা-৩ (Omega-3) থাকে।

    ৪) আখরোট

    বিশেষজ্ঞদের মতে, ওমেগা-৩ (Omega-3) এর একটি ভালো উৎস হল আখরোট। যাঁরা মাছ খান না, তাঁরা আখরোট বেছে নিতেই পারেন। ম্যাঙ্গানিজ, কপারও এতে ভরপুর পরিমাণে থাকে।

    ৫) সামুদ্রিক মাছের ডিম

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সামুদ্রিক মাছ হল ওমেগা-৩ এর ভাণ্ডার। ঠিক তেমনই সামুদ্রিক মাছের ডিমেও প্রচুর ওমেগা-৩ থাকে।

    ৬) সয়াবিন 

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সয়াবিন একটি ফাইবারসম্মত খাবার যাতে ওমেগা-৩ অতি প্রয়োজনীয় উপাদানটি পাওয়া যায়। ৮৬ গ্রাম সয়াবিনে দেড় গ্রাম মতো ওমেগা-৩ পাওয়া যায়।

    ৭) ম্যাকেরেল মাছ

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ম্যাকেরেল মাছে ভরপুর পরিমাণে থাকে ওমেগা-৩।

    ৮) চিয়া বীজ

    পুষ্টিবিদদের মতে, চিয়া বীজ হল পুষ্টিতে ভরপুর। এতে ওমেগা-৩ ছাড়াও থাকে সেলেনিয়াম এবং ৮ রকমের প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share