Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Obesity: বাড়তি ওজনে মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায় ৯১ শতাংশ! ঠিক কী বলছে নতুন গবেষণা

    Obesity: বাড়তি ওজনে মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায় ৯১ শতাংশ! ঠিক কী বলছে নতুন গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়তি ওজন বা স্থূলতা (Obesity)  খুবই ভয়ঙ্কর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাড়তি ওজন (Obesity) বিভিন্ন ক্রনিক রোগকে টেনে আনে। একটি সমীক্ষা অনুসারে, বাড়তি ওজনের ফলে মৃত্যুর ঝুঁকি ২২ থেকে ৯১ শতাংশ বেড়ে যায়। অতিকায় শরীর নিয়ে কোনও সুখ নেই! চিকিৎসকরা বলছেন বাড়তি ওজন (Obesity) টেনে আনে উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিসের মতো কঠিন অসুখ। স্লিম হওয়ার জন্য তাই নানা রকমের উপায় অবলম্বনের চেষ্টা করেন প্রত্যেকেই। ছোটা, হাঁটা, ঘাম ঝড়ানো, সাইক্লিং, সাঁতার কাটা এসব তো আছেই। সমীক্ষায় দেখা গেছে  যাদের বিএমআই বেশি তাদের মধ্যে মৃত্যুর প্রবণতাও বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন মানুষের প্রচলিত ধারণা হল বিএমআই-এর সঙ্গে মানুষের মৃত্যুর কোনও সম্পর্ক নেই কিন্তু এটা একেবারেই ভুল ধারণা। গবেষকরা বলছেন মোট ১৭,৭৭৪ জনের মধ্যে এই সমীক্ষা চালানো হয় যার মধ্যে থেকে ৪,৪৬৮ জনের মৃত্যুর কারণ দেখা যায় বাড়তি ওজন (Obesity)। এই সমীক্ষা বেশ কয়েকবছর ধরে চালিয়েছে ওই সংস্থা।

    পুষ্টিবিদদের মতে, দীর্ঘ সময় ধরে প্রতি বছর একটু একটু করে ওজন বৃদ্ধির ফলে যে স্থূলতা তৈরি হয়, তা চিকিৎসা করা কঠিন। দৈনিক মাত্র ৫০-২০০ কিলোক্যালরি অতিরিক্ত শক্তি গ্রহণ করলে ৪-১০ বছরে ২-২০ কেজি ওজন বাড়বে।

    বাড়তি ওজন টেনে আনে অসংখ্য রোগ

    গবেষকদের মতে, স্থূলত্ব হলো কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ (করোনারি আর্টারি ডিজিজ, স্ট্রোক এবং হাইপারটেনশন) এবং করোনারি হার্ট ডিজিজের জন্য একটি বড় ঝুঁকি। হৃদরোগ হলো স্থূল রোগীর মৃত্যুর প্রধান কারণ, তবে ক্যান্সারের হারও মাত্রাতিরিক্ত ওজনের রোগীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়, বিশেষত পুরুষদের বেলায় বৃহদ্রন্ত্রের (কালোরেক্টাল) ক্যান্সার এবং মহিলাদের বেলায় পিত্তথলি, পিত্তনালি, স্তন, জরায়ু মুখ এবং এন্ডোমেট্রিয়াম ক্যান্সার। স্থূলতা আয়ু হ্রাস করে। ৪০ বছর বয়সে স্থূলত্ব অধূমপায়ীদের আয়ু ৭ বছর এবং ধূমপায়ীদের আয়ু ১৩ বছর হ্রাস করতে পারে। স্থূলত্ব রোগীর জীবন এবং কর্মের ওপর একটি বড় প্রভাব ফেলে।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

      

     

     

  • Dark Chocolate: হার্ট ভাল রাখে সঙ্গে স্ট্রেসও কমায়! জানুন ডার্ক চকোলেটের ১০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা

    Dark Chocolate: হার্ট ভাল রাখে সঙ্গে স্ট্রেসও কমায়! জানুন ডার্ক চকোলেটের ১০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক : কয়েকদিন আগেই চলে গেল চকোলেট ডে। বয়ফ্রেন্ডরা নিশ্চয়ই গার্লফ্রেন্ডদের চকলেট দিয়েছেন। এই প্রতিবেদনটি পড়লে হয়তো ডার্ক চকোলেটটাই (Dark Chocolate) দিতেন। কফির চুমুকের সঙ্গে ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) বেশ জমে ওঠে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) হল এক ধরনের চকোলেট যাতে কোকো সলিডের পরিমান বেশি থাকে এবং মিল্ক চকোলেটের চেয়ে কম চিনি থাকে। 

    স্বাদে গন্ধে শুধুমাত্র অতুলনীয় নয়! ডার্ক চকোলেটে রয়েছে বেশ কিছু স্বাস্থ্যগুণ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডার্ক চকোলেট কোকো সলিডগুলিতে ফ্ল্যাভোনয়েড নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। 

     
    ডার্ক চকোলেটের ১০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা জানব

    ১. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর

    ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) ফ্ল্যাভোনয়েড নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলছেন পুষ্টিবিদরা।

    ২. উন্নত হার্টের স্বাস্থ্য

    ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) রক্তচাপ কমাতে, প্রদাহ কমাতে এবং হার্টে রক্ত ​​​​প্রবাহ বাড়াতে সাহায্য করে। এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

    ৩. মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য

    ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) ফ্ল্যাভোনয়েডগুলি স্মৃতিশক্তি বাড়ায় এবং মানসিক স্বাস্থ্য ভাল রাখে।

    ৪. স্ট্রেস হ্রাস

    ডার্ক চকোলেটে (Dark Chocolate) ফেনাইলথাইলামাইন (পিইএ) নামক একটি যৌগ রয়েছে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। যা স্ট্রেস হ্রাস করতে সক্ষম।

    ৫. ত্বকের সুরক্ষা

    ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে UV ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং ত্বকের হাইড্রেশন বাড়াতে কমাতে সহায়তা করে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

    ৬. রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ

    ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি ভাল পছন্দ।

    ৭. বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করে

    বিশেষজ্ঞদের মতে ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করে।

    ৮. ভরপুর পুষ্টি থাকে ডার্ক চকোলেটে

    ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম এবং কপারের একটি ভাল উৎস। বলছেন পুষ্টিবিদরা।

    ৯. চোখের দৃষ্টি ভাল রাখে ডার্ক চকোলেট

    ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) ফ্ল্যাভোনয়েডগুলি দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা।

    ১০. অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি

    ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Adeno Virus: শিশুদের পাশাপাশি বড়রাও কি অ্যাডিনোয় আক্রান্ত? নয়া ভ্যারিয়েন্ট চিন্তা বাড়াচ্ছে চিকিৎসকদের

    Adeno Virus: শিশুদের পাশাপাশি বড়রাও কি অ্যাডিনোয় আক্রান্ত? নয়া ভ্যারিয়েন্ট চিন্তা বাড়াচ্ছে চিকিৎসকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনাভাইরাস খুব বেশি প্রভাব ফেলতে পারেনি বাচ্চাদের উপর। কিন্তু কোভিড পরবর্তী সময়ে ঠিক ততটাই জোরাল হয়েছে অ্যাডিনোভাইরাসের প্রভাব। এই ভাইরাসের হানায় নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসনও। কলকাতার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে শিশু ওয়ার্ডে প্রায় সমস্ত বেড ভর্তি। পরিস্থিতি সামাল দিতে নির্দেশিকা জারি করেছে স্বাস্থ্য দফতর। এবার বাড়ির খুদের পাশাপাশি, বড়দের শরীরেও বাসা বাঁধছে অ্যাডিনো ভাইরাস (AdenoVirus)।  ভ্যারিয়েন্ট বদলে (Variant Change) শক্তিশালী হচ্ছে অ্যাডিনো।

    বড়রাও আক্রান্ত!

    চিকিৎসকের অনেকে বলছেন, করোনার মতো অ্যাডিনো ভাইরাসও ভ্যারিয়েন্ট বদলে শক্তিশালী হয়ে উঠছে। শিশুদের নিয়ে যখন চিন্তার শেষ নেই, তখন বড়দের ক্ষেত্রে দেখা দিয়েছে নতুন উদ্বেগ। চিকিৎসকদের চেম্বারে অনেকেই আসছেন, যাঁরা প্রায় এক মাসের উপর কাশির সমস্যায় ভুগছেন। শিশুদের পাশাপাশি বড়দের শরীরেও বাসা বাঁধছে অ্যাডিনো ভাইরাস। অনেকের কাশি সারছে না, কারণ ধরা যাচ্ছে না। বড়দেরও অ্যাডিনো ভাইরাস কি না, জানার জন্য টেস্ট করানোর পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। কেউ অ্যাডিনো ভাইরাসে আক্রান্ত কি না, তা জানতে PCR টেস্ট করাতে হয়। বেসরকারি সংস্থায় যে টেস্টের খরচ ৯ থেকে ২০ হাজার টাকা। স্বাভাবিকভাবেই যা অনেকের পক্ষেই করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। তাই সচেতনতার উপরেই জোর দিতে বলছেন চিকিৎসকরা।

    আরও পড়ুন: টিকাকরণ কর্মসূচির কারণে প্রাণ বেঁচেছে প্রায় ৩৪ লক্ষ ভারতীয়র, বললেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    স্বাস্থ্য বিভাগের নির্দেশিকা

    সচেতনতা প্রচারে স্বাস্থ্য বিভাগের তরফে বেশ কয়েকটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। কোনও অসুস্থ শিশু, পুরসভার স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এলে, অভিভাবকদের কাছ থেকে অসুস্থতা প্রসঙ্গে বিস্তারিত জানার কথা বলা হয়েছে। শারীরিক অবস্থা বুঝে শিশুটির চিকিৎসা বাড়িতে রেখে হবে না, হাসপাতালে ভর্তি করানোর প্রয়োজন রয়েছে, তার সিদ্ধান্ত নেবেন মেডিক্যাল অফিসাররাই। স্বেচ্ছাসেবক স্বাস্থ্যকর্মী ও আশাকর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে শিশুদের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নেবেন। যদি কোনও শিশু অসুস্থ থাকে, তাহলে তাদের স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করতে হবে। চিকিৎসকদের অনুমতি ছাড়া ফার্মাসিস্টরা যেন কোনও ওষুধ না দেন। ল্যাবরেটরিতে শিশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের কাছে দ্রুত রিপোর্ট পাঠানো হবে। শিশু অসুস্থ হলে যে বাড়িতে রাখা যাবে না, তাও নির্দেশিকায় বলা হয়েছে। শিশু জ্বরে আক্রান্ত হলেই কাছের কোনও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কিংবা চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে। অসুস্থ শিশুকে কোনও ভাবেই, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়ানো যাবে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Negative Calorie: বাড়তি ওজন কমাতে চান! খাদ্য তালিকায় রাখুন এই ৭টি নেগেটিভ-ক্যালোরিযুক্ত খাবার

    Negative Calorie: বাড়তি ওজন কমাতে চান! খাদ্য তালিকায় রাখুন এই ৭টি নেগেটিভ-ক্যালোরিযুক্ত খাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়তি ওজন আজ অনেকের কাছেই ভয়ঙ্কর সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অতিকায় শরীর নিয়ে কোনও সুখ নেই! স্লিম হওয়ার জন্য তাই নানা রকমের উপায় অবলম্বনের চেষ্টা করেন প্রত্যেকেই। ছোটা, হাঁটা, ঘাম ঝড়ানো, সাইক্লিং, সাঁতার কাটা এসব তো আছেই। তার সঙ্গে চলে খাবার এড়িয়ে যাওয়া। পুষ্টিবিদরা বলছেন, খাবার এড়িয়ে গিয়ে বাড়তি ওজন কমানো সম্ভব নয়। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। 
    ওজন কমানোর জন্য, সাধারণত ব্যায়ামের মাধ্যমে বেশি ক্যালোরি খরচ করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন ওজন কমানোর পদ্ধতিতে বেশ কিছু খাবার জনপ্রিয়, সেগুলিকে নেগেটিভ-ক্যালোরি (Negative Calorie) বলা হয়, অর্থাৎ এগুলিকে খাওয়ার ফলে আপনি ক্যালোরি খরচ করতে পারেন। প্রতিদিনের ডায়েটে যদি এই খাবারগুলিকে রাখেন এবং শারীরিক অনুশীলন করে তাহলে আপনার ওজন কমতে বাধ্য। এমনটাই বলছেন পুষ্টিবিদরা।

    আসুন ওজন কমানোর জন্য এই নেগেটিভ-ক্যালোরির (Negative Calorie) খাবারগুলির বিষয়ে জানি

    ১. বেরি জাতীয় ফল

    ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি এবং রাস্পবেরি  এই জাতীয় বেরিতে সাধারণত ক্যালরির পরিমান হয় ৩২।  কম গ্লাইসেমিক সূচক এবং উচ্চ প্রোটিন থাকার কারণে, এগুলিকে নেগেটিভ-ক্যালোরি খাবার হিসাবে উল্লেখ করা হয়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও ভরপুর মাত্রায় থাকে এই ফলগুলিতে।

    ২. মাশরুম

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এক কাপ মাশরুমে মাত্র ১৫ ক্যালোরি থাকে। এগুলি ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ,  এগুলিতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন-বি থাকে, যা এনার্জি লেভেল বাড়ায়।

    ৩. গাজর

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১০০ গ্রাম গাজরে প্রায় ৪১ ক্যালোরি থাকে। এছাড়াও, গাজরে খুব কম কোলেস্টেরল এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গাজর খুবই উপকারী। এতে পটাসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কেও রয়েছে বলে জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদরা।

    ৪. শসা

    বিশেষজ্ঞদের মতে শসায় প্রয়োজনীয় সব ভিটামিন ও মিনারেল থাকে। শসা হল হাইড্রেশনের ব্যাপক উৎস। ডায়াবেটিস রোগীদের এবং ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোমে আক্রান্ত ব্যক্তিদের কাছে এটি মহৌষধ। ১০০ গ্রাম শসাতে মাত্র ১৫ ক্যালোরি থাকে।

    ৫. টমেটো

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন ১০০ গ্রাম টমেটোতে ক্যালোরির পরিমাণ ১৯। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এটি পটাসিয়াম, ভিটামিন সি এবং পুষ্টিকর ফাইবারের একটি ভাল উৎস। টমেটো কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতেও সাহায্য করে।

    ৬. ব্রকলি

    প্রতি ১০০ গ্রাম ব্রকলিতে ক্যালরির পরিমান ৩৪।  ব্রকলিতে পাওয়া যায় ফলিক অ্যাসিড এবং আয়রন যা অ্যানিমিয়াকে প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। 

    ৭. আপেল

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন আপেলে ফাইবারের পরিমান বেশি থাকে। আপেলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পেকটিন থাকে, এটি একধরনের দ্রবণীয় ফাইবার যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। 

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Walking: প্রতিদিন গড়ে পাঁচ থেকে সাত হাজার পা হাঁটলে দীর্ঘজীবন পাওয়া যায় বলছে সমীক্ষা  

    Walking: প্রতিদিন গড়ে পাঁচ থেকে সাত হাজার পা হাঁটলে দীর্ঘজীবন পাওয়া যায় বলছে সমীক্ষা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাপানের একটি সমীক্ষা অনুযায়ী, প্রতিদিন গড়ে ৫,০০০ থেকে ৭,০০০ পা  যাঁরা হাটেন (Walking) তাঁরা দীর্ঘজীবি হন। অর্থাৎ যত বেশি হাঁটবেন তত বেশি দুনিয়াটা দেখতে পাবেন। গবেষকরা বলছেন এর মানে হল প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে হাঁটা। আমাদের রাজ্যের মানুষজন হয়তো জাপানের এই সমীক্ষার কথা জানেন না, কিন্তু নিয়ম করে রোজ সকালে বা সন্ধ্যার সময় হাঁটতে বের হন। বিকেল বা সকালের পার্কগুলি তাই ভিড়ে ঠাসা থাকে।  কথায় বলে হাঁটার (Walking) সমান কোন ওষুধ নেই। আপনি বিশ্বাস করুন বা নাই করুন! যে কোনও রোগের চিকিৎসার একটি সাধারণ ওষুধ হল নিয়মিতভাবে হাঁটা। যেকোনও বিশেষজ্ঞ বা ডাক্তারের কাছে আপনি যান তাঁরা বলবেন, রোজ নিয়ম করে হাঁটুন। হাঁটা (Walking) এমন একটা সহজ শারীরিক অনুশীলন যেটার জন্য আপনাকে কোনও রকমের খরচ করতে হয় না।

    কীভাবে সমীক্ষা চালিয়েছিল ওই জাপানি সংস্থা

    ২০১৩ সালে গবেষকরা সমীক্ষা করেন এই বিষয়ে, জাপানের ৬৫ বছরের বেশি বয়সী মোট ৪,১৬৫ জনের উপর চালানো হয় এই সমীক্ষা। তাঁদের সবাইকে চারবছর ধরে পর্যবেক্ষনে রাখা হয়েছিল। এই সময়কালের মধ্যে ১১৩ জন মারা যান। সমীক্ষকরা বলছেন, প্রতিদিন ৫,০০০ পা এর বেশি যাঁরা হেঁটেছেন তাঁদের মৃত্যুর হার ২৩ শতাংশ কমে গেছে। আবার প্রতিদিন ৫,০০০ থেকে ৭,০০০ পা যাঁরা হাঁটেন (Walking) তাঁদের মধ্যে দীর্ঘায়ু হওয়ার প্রবণতা অনেক বেশি। আবার দেখা গেছে, ৭,০০০ পায়ের বেশি প্রতিদিন যাঁরা হাঁটেন (Walking) তাঁদের মৃত্যুর হার সবথেকে কম। মৃত্যুর কারন অবশ্য সমীক্ষার আওতার বাইরে ছিল। গবেষকরা বলছেন, যত বেশি  হাঁটবেন ততই আপনার শরীর নিরোগ থাকবে। রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Ghee: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সুপারফুড হতে পারে ঘি! কেন জানেন?

    Ghee: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সুপারফুড হতে পারে ঘি! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডায়াবেটিস রোগীরা কি ঘি (Ghee) খেতে পারেন? এই নিয়ে আছে নানা বিতর্ক। বিশেষজ্ঞরা বলছেন ডায়াবেটিক রোগীদের অনেক খাবার থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে, ঘি ডায়াবেটিসের জন্য বেশ উপকারী হতে পারে।

    আসুন জেনে নিই ঘি (Ghee) ডায়াবেটিসের জন্য কেন সুপারফুড

    ১. রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে

     ঘি’তে (Ghee) থাকা ওলিক অ্যাসিড এবং পামিটিক অ্যাসিডের মতো ফ্যাটি অ্যাসিডের উপস্থিতি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ডায়াবেটিস রোগীদের অবশ্যই কম গ্লাইসেমিক সূচক খাদ্য গ্রহন করা উচিত।  গবেষকরা বলছেন, প্রাচীনকাল থেকে ঘি (Ghee) চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এতে এত পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে যে এটি ডায়বেটিস রোগীদেরও ভাল থাকতে সাহায্য করে। 

    ২. ঘি(Ghee) ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ওষুধের মতো বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, ঘি (Ghee) ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ওষুধের মতো। এতে থাকা ফ্যাটি এসিড বিপাকক্রিয়া সম্পন্ন এবং রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। তবে পরিমিত পরিমানে খেতে হবে। আলু বা শর্করাযুক্ত খাবারে উচ্চ গ্লাইসেমিক সূচক থাকে, এগুলোতে ঘি যোগ করে গ্লাইসেমিক সূচক কমানো যেতে পারে, এমনটাই বলছেন গবেষকরা। ঘি কখনই রক্তে গ্লুকোজের মাত্রাকে একেবারেই প্রভাবিত হয় না, তাই ডায়াবেটিস রোগীরা সহজেই ঘি সেবন করতে পারেন কোনো ভয় ছাড়াই।

    ৩. ঘি’তে (Ghee) প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে  এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে
      
    বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, ঘি’তে (Ghee) থাকা লিনোলিক অ্যাসিড বিভিন্ন ধরনের হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। গাট হরমোনের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে ঘি। যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।  ঘি’তে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে  এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সেই সঙ্গে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। ঘি ইনসুলিন নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

    ৪. ঘি (Ghee) কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করতে পারে

    ঘিতে (Ghee) রয়েছে ভিটামিন ডি যা ক্যালসিয়াম শোষণের জন্য অপরিহার্য। ঘি কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করতে পারে কিন্তু মনে রাখবেন অল্পপরিমানে খেতে হবে, বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Aging: বয়স ৪০ পেরিয়েছে! বার্ধক্য ঠেকাতে এই ৬টি সুপারফুড ডায়েটে রাখুন 

    Aging: বয়স ৪০ পেরিয়েছে! বার্ধক্য ঠেকাতে এই ৬টি সুপারফুড ডায়েটে রাখুন 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৪০ বছর পেরলেই শরীরে একাধিক পরিবর্তন শুরু হয়। এনার্জি লেভেল আগের থেকে কমে যায়। হাড় এবং পেশির উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হতে শুরু করে। বিভিন্ন হরমোনেরও পরিবর্তন হয়। এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। অর্থাৎ ৪০ বছর অতিক্রান্ত হলেই বার্ধক্যের (Aging) দরজায় প্রবেশ করা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ৪০ বছর হল উপযুক্ত সময় যখন থেকে স্বাস্থ্য সম্মত ডায়েট গ্রহণ করা উচিত, শরীরকে সুস্থ রাখতে এবং বিভিন্ন শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াগুলিকে সহজ করতে। ৪০ বছর পর থেকে বয়সের ছাপ কম করার জন্য কিছু সুপারফুডের কথা বিশেষজ্ঞরা বলছেন। যেগুলো প্রতিদিনের ডায়েটে রাখলে শরীরে বয়সের (Aging) ছাপ খুব ধীর গতিতে পডবে।

    আজকে আমরা আলোচনা করব এমনই ৬টি সুপারফুড নিয়ে, যা শরীরে বয়সের ছাপকে (Aging) কম করবে 

    ১. পেস্তা


    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পেস্তাতে লুটেইন নামের একধরনের যৌগ থাকে, এটি একধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যারোটিনয়েড যা চোখ ভাল রাখে। ৪০ বছর পের হলেই ব্যক্তির দৃষ্টি শক্তিতে প্রভাব পড়তে শুরু করে। তাই পেস্তা ডায়েটে রাখলে এই সমস্যা এড়ানো সম্ভব বলছেন পুষ্টিবিদরা। শুধু তাই নয় বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পেস্তা হৃদরোগ এবং ক্যানসারের ঝুঁকিও কমায়।

    ২.স্যামন মাছ


    বিশেষজ্ঞদের মতে, স্যামন মাছ হল প্রোটিনের ভাল উৎস। বয়স্কদের (Aging) জন্য এই মাছ বিশেষ উপকারী। এটি ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ একটি মাছ, যা হৃদরোগের ঝুঁকিও কমায়। শুধু তাই নয় শরীরের বিভিন্ন পেশির জন্যও এই মাছ উপকারী। 

     

    ৩. ক্র্যানবেরি


     
    এই ফল স্বাদে টক। ছোট লাল কুলের মতো দেখতে। আকারে সামান্য বড়, তবে এর পুষ্টিগুণ অনেক। বিশেষজ্ঞরা বলছেন ক্র্যানবেরি ভিটামিন সি-এর একটি ভাল উৎস। স্মৃতিশক্তি এবং স্নায়ুর কার্যকারিতা উন্নত করতে এই ফলের জুড়ি নেই। বয়সের (Aging) গতিকে ধীর করে এই ফল, অর্থাৎ শরীরে সহজে বয়সের ছাপ পড়েনা। 

     

    ৪. টমেটো


    বিশেষজ্ঞদের মতে টমেটো হল একটি গুরুত্বপূর্ণ সুপারফুড, যা বার্ধক্যকে (Aging) ঠেকিয়ে রাখে। টমেটোতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লাইকোপিন থাকে যা বার্ধক্যকে দূরে রাখে।  লাইকোপিন হল একধরনের উদ্ভিদ যৌগ যা তরমুজ এবং গোলাপী আঙ্গুরের মধ্যেও পাওয়া যায়। এই যৌগ কোলেস্টরল কমাতে, হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয় লাইকোপিন ক্যানসারের ঝুঁকিও কমায়। তাই পুষ্টিবিদরা খাবার টেবিলে অবশ্যই টমেটো রাখতে বলছেন।

    ৫. স্ট্রবেরি


    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্ট্রবেরি হল ভিটামিন সি এবং বিভিন্ন উদ্ভিজ্জ যৌগের ব্যাপক উৎস। স্ট্রবেরি শরীরে বয়সের ছাপ (Aging) ফেলতে দেয়না এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

     

    ৬. সবুজ শাক


    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পালং শাক বা অন্যান্য সবুজ শাকে  ভিটামিন ই এবং ভিটামিন কে ভরপুর মাত্রায় থাকে। স্মৃতিশক্তিকে বাড়ায় এবং মস্তিষ্ককে ভাল রাখে।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Strawberries: পুষ্টিবিদরা দৈনন্দিন ডায়েটে স্ট্রবেরি রাখতে বলছেন, এর ৭টি পুষ্টিগুণ জানুন

    Strawberries: পুষ্টিবিদরা দৈনন্দিন ডায়েটে স্ট্রবেরি রাখতে বলছেন, এর ৭টি পুষ্টিগুণ জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষজ্ঞরা বলছেন স্ট্রবেরি (Strawberries) হল অ্যান্টি অক্সিডেন্টের পাওয়ার হাউস। ফাইবার, মিনারেলেও ভরপুর থাকে স্ট্রবেরি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন হার্ট এবং মস্তিষ্কের জন্যও স্ট্রবেরি (Strawberries) খুব উপযোগি।

    আজ আমরা স্ট্রবেরির  (Strawberries) ৭টি উপকারিতা জানব

    ১. স্ট্রবেরি  (Strawberries) হল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভাল উৎস, যা স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করতে পারে

     গবেষকরা বলছেন স্ট্রবেরিতে (Strawberries) ব্যাপক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণসমৃদ্ধ স্ট্রবেরি স্ট্রেস সম্পর্কিত রোগের ঝুঁকি কমায়।
    আমেরিকান ইনস্টিটিউট ফর ক্যান্সারের রিসার্চ অনুসারে, স্ট্রবেরিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের মতো রোগকেও প্রতিরোধ করতে পারে।

    ২. ব্যাপক পরিমানে ভিটামিন-সি থাকে স্ট্রবেরিতে  (Strawberries)

    গবেষকরা বলছেন, ভিটামিন সি স্বাস্থ্যের জন্য একটি অপরিহার্য পুষ্টি, বিশেষ করে এটা ইমিউন সিস্টেমকে বুস্ট করে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে,  ভিটামিন সি বা ভিটামিন ই গ্রহণ করলে বয়স্কদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে পারে। এক্ষেত্রে তাই স্ট্রবেরি (Strawberries) খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। 

    ৩. স্ট্রবেরি (Strawberries) হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

    স্ট্রবেরি (Strawberries) হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। অন্তত এমনটাই বলছেন গবেষকরা। শুধু তাই নয় স্ট্রবেরি ডায়াবেটিসেরও ঝুঁকি কমায়। অর্থাৎ যেকোনও ধরনের ক্রনিক রোগকে শরীরে সহজে বাসা বাঁধতে দেয়না স্ট্রবেরি।

    ৪. স্ট্রবেরি  (Strawberries) স্মৃতিশক্তিকে উন্নত করে

    গবেষকার বলছেন, স্ট্রবেরি ভিটামিন সি, অ্যান্থোসায়ানিডিনস এবং ফ্ল্যাভোনয়েড সমৃদ্ধ। এই উপাদান গুলি স্মৃতিশক্তিকে উন্নত করে। 

    ৫. স্ট্রবেরি (Strawberries) কোলেস্টেরলের মাত্রাকে ঠিক রাখে

    গবেষণায় প্রমানিত হয়েছে, স্ট্রবেরি  (Strawberries) শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রাকে ঠিক রাখে।

    ৬. স্ট্রবেরি শরীরকে শান্ত রাখে

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্ট্রবেরিতে (Strawberries) থাকা অ্যান্থোসায়ানিন যৌগ শরীরকে শান্ত রাখে। দুপুরে এবং রাতের ডিশে স্ট্রবেরি রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।

    ৭. স্ট্রবেরি (Strawberries) অন্ত্রের জন্য উপকারী

    গবেষকরা বলছেন স্ট্রবেরি  (Strawberries) অন্ত্রের জন্য খুবই ভাল এবং উপকারী।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Neem: জানেন বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন নিমপাতা খেতে বলছেন কেন?

    Neem: জানেন বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন নিমপাতা খেতে বলছেন কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিমপাতা (Neem) পাতার চচ্চড়ি অনেকেই খেয়েছেন। প্রথমপাতে ভাজা নিমপাতা (Neem)  সহযোগে ভাত নিয়ে বাঙলায় একটি প্রচলিত লাইন হল, নিম খেয়ে যেমন জল মিষ্টি, তেমনি ভাইয়ের বোন মিষ্টি।  এমনকী প্রাচীন ভারতীয় চিকিৎসাশাস্ত্রে বেশিরভাগ জায়গায় উল্লেখ রয়েছে, নিমে (Neem)  ব্যবহার। নিমপাতার অজস্র গুণাবলী রয়েছে। যা নিয়ে সচেতন হওয়া অবশ্যই দরকার আমাদের।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিম(Neem)  হল এমন একটি গাছ যার ফল, পাতা, ছাল সব কিছুই কাজে লাগে। নিমের ঔষধি গুণ যে কোনও গাছের থেকে অনেক বেশি। বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, নিমের পাতা বহু রোগে ধন্বন্তরি। অসংখ্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে নিমপাতার। এতে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি গুণ। তেমনই বহু ক্রনিক সমস্যা কাছে আসতে পারে না এই পাতার জন্য। তাই নিম নিয়মিত খাওয়ার চেষ্টা করুন।

    নিমপাতার (Neem)  ৫টি উপকারিতা 

    ১. ডায়াবেটিস রোগে ব্যাপক কার্যকরী নিমপাতা (Neem) 

    ডায়াবেটিস রোগ এখন ঘরে ঘরে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিমপাতা নিয়মিত খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রনে থাকে।

    ২. ক্ষত সারায়

    নিমপাতার(Neem)  পেস্ট তৈরি তা ক্ষত স্থানে লাগালে রক্ত দ্রুত জমাট বাঁধতে থাকে। পরবর্তীতে ক্ষত স্থানে  দিনে কয়েকবার লাগাতে পারলে ক্ষত সারে দ্রুত। বিশেষজ্ঞরা বলছেন নিমে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ। তাই সহজে ব্যাকটেরিয়ার হাত থেকে বাঁচায় এই পাতার পেস্ট।

    ৩. খুসকি দূর করে

    মাথার খুশকি কমাতেও নাকি অব্যর্থ কাজ করে নিমপাতা (Neem) । বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিমপাতা গরম জলে ফুটিয়ে। তারপর সেই জল দিয়ে মাথা ধুয়ে নিন। এতে খুশকি হবে দূর।

    ৪. চোখের সমস্যা কমায়

    চোখে চুলকানি, জল কাটা, লাল হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা অনেকেরই থাকে। এই রোগে দারুণ কার্যকরী নিমপাতা (Neem) । প্রথমে গরম জলে নিমপাতা ফুটিয়ে এর ঝাপটা আলতো করে চোখে দিতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা। দিনে ২ থেকে ৩ বার করতে হবে এটা।

    ৫. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় নিম (Neem) 

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও নিমের জুড়ি নেই। যেকোনও সংক্রমণকে নিম দূরে রাখে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন,  নিয়মিত নিমপাতা খেলে ইমিউনিটি কয়েকগুণ বৃদ্ধি পায়। তবে তেল নুন বেশি দেবেন না, এতে নিমের অনেক গুনাবলী নষ্ট হয়ে যায়।

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Almonds: এই ৯টি স্বাস্থ্যগুণের জন্য প্রতিদিন একমুঠো আমন্ড বাদাম  খেতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    Almonds: এই ৯টি স্বাস্থ্যগুণের জন্য প্রতিদিন একমুঠো আমন্ড বাদাম খেতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমন্ড বাদাম (Almonds) হল পুষ্টিতে ভরপুর। এই কারণে আমন্ড বাদামকে  সুপারফুড বলা হয়। নিয়মিত আমন্ড বাদাম খাওয়ার কিছু উপকারিতা নিয়ে আজ আমরা আলোচনা করব।

     ৯টি কারণে আপনার প্রতিদিন আমন্ড বাদাম (Almonds) খাওয়া উচিত

    ১. কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে আমন্ড বাদাম  (Almonds)

    একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে আমন্ড বাদাম লোহিত রক্তকণিকায় ভিটামিন ই এর পরিমাণ বাড়ায় যার ফলে উচ্চ কোলেস্টেরল হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই কম হয়। তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিদিন কয়েকটি আমন্ড বাদাম  অবশ্যই ডায়েটে রাখতে বলছেন।

    ২.আমন্ড বাদাম (Almonds) ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে

    আমন্ড বাদামের  (Almonds) মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার এবং অন্যান্য খাবারের তুলনায় কম কার্বোহাইড্রেট, যা শরীরের ওজন কমাতেও সাহায্যকারী। আমন্ড বাদাম ক্যালোরি কমাতেও উপযোগী। 

    ৩. আমন্ড বাদাম (Almonds) হার্টের জন্য ভালো

    চিকিৎসকরা বলছেন আমন্ড বাদাম  হার্টের জন্য খুবই উপকারী। আমন্ড বাদাম রক্তে শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে বলে মনে করা হয়। আমন্ড বাদাম  থাকে ভরপুর ম্যাগনেসিয়াম। তাই স্বাস্থ্যবিদদের পরামর্শ এক মুঠো আমন্ড বাদাম  নিয়মিত খান খান। আমন্ড বাদাম খাওয়ার ফলে রক্তে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রাও বাড়ে, যা রক্তচাপ কমায় এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে।

    ৪. চোখের জন্য খুবই উপকারী হল আমন্ড বাদাম (Almonds)

    আমন্ড বাদামে  (Almonds) ভরপুর মাত্রায় ভিটামিন ই রয়েছে। চোখের জন্য খুব ভাল বলে মনে করেন স্বাস্থ্যবিদরা। তবে চিকিৎসকরা বলছেন সবসময় পরিমিত পরিমাণে আমন্ড বাদাম  খাবেন।

    ৫. আমন্ড বাদাম (Almonds) হল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ

    আমন্ড বাদাম  (Almonds) অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে থাকে এবং এটি স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন প্রতিদিন ৮৪ গ্রাম আমন্ড বাদাম  আপনার শরীরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়, এরফলে ত্বক উজ্জ্বল থাকে তাড়াতাড়ি বার্ধক্য আসেনা। 

    ৬. ত্বক উজ্জ্বল রাখতে আমন্ড বাদাম  (Almonds) খান

    আমন্ড বাদাম  (Almonds) মধ্যে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড যা ব্রোকলি এবং গ্রিন টি-তেও থাকে, এই উপাদানটি ত্বকের পুষ্টিতে খুবই সাহায্যকারী। 

    ৭.  চুল পড়া প্রতিরোধ করে আমন্ড বাদাম  (Almonds)

    খুশকি এবং চুলের অন্যান্য সমস্যাতে আমন্ড বাদাম  তেল খুব উপযোগী। অনেক চিকিৎসক তাই পরামর্শ দেন আমন্ড বাদাম তেল লাগানোর।  

    ৮. মস্তিষ্কের জন্য ভাল

    আমন্ড বাদাম (Almonds) দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে পটাশিয়ামের পরিমান বাড়ে। শরীরের ইলেক্ট্রোলাইটের মাত্রা বাড়ায় বাদাম, এরফলে এনার্জি বাড়ে। সহজ কথায়, আমন্ড বাদাম  দুধ দিয়ে পান করলে স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়।

    ৯. রক্তাল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে আমন্ড বাদাম  (Almonds)

     অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা প্রতিরোধে আমন্ড বাদাম  খুবই উপকারী। কারণ এতে তামা, আয়রন এবং ভিটামিন রয়েছে যা বেশি হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সহায়তা করে।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

LinkedIn
Share