Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Ayurvedic Diet: স্বাস্থ্যসম্মত আয়ুর্বেদিক ডায়েট সম্পর্কে জানুন

    Ayurvedic Diet: স্বাস্থ্যসম্মত আয়ুর্বেদিক ডায়েট সম্পর্কে জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আয়ুর্বেদ (Ayurvedic Diet) অনুযায়ী পৃথিবীর দুজন মানুষ কখনও সমান নয় এবং তাদের শরীরের পুষ্টির চাহিদাও আলাদা আলাদা রকমের হয়। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে (Ayurvedic Diet) তাই ডায়েটকে ঠিক করা হয় প্রত্যেকটা মানুষের শারীরবৃত্তীয় এবং তার মানসিক গঠন অনুসারে। তিন রকমের দোষের কথা আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে উল্লেখিত রয়েছে এগুলো হল, বাত, পিত্ত এবং কফ।

    আজকে আমরা আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের কিছু স্বাস্থ্য সম্মত ডায়েটের (Ayurvedic Diet) বিষয়ে আলোচনা করব

    ১) প্রক্রিয়াকরণ করা হয়নি যে খাবার, তা শরীরের জন্য খুব উপকারী 

    আয়ুর্বেদিক ডায়েটে (Ayurvedic Diet) জোর দেওয়া হয়েছে প্রাণ শব্দের উপর। প্রাণ হল সূর্য, জল এবং পৃথিবীর শক্তি। এমন একটি আয়ুর্বেদিক সুপারফুড হল বাদাম। আয়ুর্বেদে বাদাম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রাচীন ভারতীয় চিকিৎসা ব্যবস্থায় বাদাম ডায়েটে ব্যবহার করা হত। জানা যাচ্ছে, আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে (Ayurvedic Diet) স্থূলতা, প্রিডায়াবেটিস, ডায়াবেটিস মেলিটাস ইত্যাদি রোগের ডায়েট হিসেবে বাদাম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শারীরিক দুর্বলতার চিকিৎসার জন্য বাদাম খাওয়া যেতে পারে, মনে করেন, আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা।

    ২) রাতের খাবার যৎসামান্য খান এবং দিনের খাবার পেট ভরে খান

    আয়ুর্বেদ (Ayurvedic Diet) চিকিৎসকরা মনে করেন, সূর্য যখন মধ্য গগনে থাকে তখন মানুষের হজম ক্ষমতাও বেশি হয়। তাই আয়ুর্বেদ অনুসারে দুপুরে পেট ভরে আহার করার পরামর্শ দেওয়া হয় এবং রাত্রে সব থেকে কম। রাত ১০টার আগে খাবার খেয়ে নেওয়া উচিত বলেই মনে করেন আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা।

    ৩) ৭০ এবং ৩০ এর নিয়ম মানুন ডায়েটের (Ayurvedic Diet) ক্ষেত্রে

    এখানেও গণিতের সূত্র কাজ করে, তবে অতটা জটিল নয় এই সূত্র। আয়ুর্বেদে (Ayurvedic Diet) বলা হয়, যখনই খাবার খাবেন তখন ৭০ শতাংশ পেটকে ভর্তি করবেন বাকি ৩০ শতাংশ খালি রাখবেন।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • World Cancer Day: জানুন, কোন পাঁচ ধরনের ক্যানসার ভারতে বাড়ছে

    World Cancer Day: জানুন, কোন পাঁচ ধরনের ক্যানসার ভারতে বাড়ছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতি বছর বিশ্ব ক্যানসার দিবস (World cancer Day) পালন করা হয় ৪ ফেব্রুয়ারি। এই দিনটির উদ্যোক্তা হল Union for International Cancer Control. এই দিনে বিভিন্ন প্রকারের ক্যানসারের বিষয়ে বিশ্বব্যাপী সচেতনতা ছড়ানো হয় নানা রকমের অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। উপায় বাতলে দেওয়া হয় কী কী ভাবে জীবন যাপন করলে প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে এই মারণ রোগকে। করোনা ছাড়াও বর্তমানে আমাদের দেশে কঠিন চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে ক্যানসার। World Health Organization (WHO) এর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী প্রতি দশজনের মধ্যে একজন ভারতীয় ক্যানসার আক্রান্ত এবং ক্যানসার আক্রান্ত প্রতি ১৫ জন ভারতীয়-এর মধ্যে একজন মারা যাচ্ছে। Indian Council Of Medical Research এর অপর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী ২০২৫ সালের মধ্যে আমাদের দেশে কয়েকগুন বাড়তে চলেছে ক্যানসার। এর জন্য দূষণ, তামাক জাতীয় নেশার প্রতি আসক্তি ইত্যাদি কারণগুলিকেই সামনে রাখছেন বিশেষজ্ঞরা।

    এবার আমরা আলোচনা করব পাঁচ ধরনের ক্যানসার নিয়ে

    ফুসফুসের ক্যানসার
     
    বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে ভারতে ফুসফুসে ক্যানসার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ২০২২ সালের একটি রিপোর্টে দেখা গেছে আমাদের দেশে বর্তামানে ফুসফুস ক্যানসার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭০,২৭৫ জন। অন্যদিকে Indian Council of Medical Research (ICMR) এর সমীক্ষা বলছে এই সংখ্যা ২০২৫ সালে দ্বিগুন হবে।

    মুখের ক্যানসার

    ভারতীয় পুরুষদের মধ্যে এই ক্যানসার বেশি লক্ষ্য করা যায়। ক্যানসার আক্রান্ত পুরুষদের মধ্যে ১১.২ শতাংশই এই ক্যানসারে ভোগেন। অন্যদিকে মহিলা ক্যানসার আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে এই ক্যানসারের প্রবণতা দেখা যায় ৪.৩ শতাংশ। তামাক দ্রব্যের নেশাই এই ক্যানসারের অন্যতম কারণ।

    ব্রেস্ট ক্যানসার

    এই ক্যানসার সাধারণত মহিলাদের ক্ষেত্রেই দেখা যায়। মহিলাদের মৃত্যুর অন্যতম বড় কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে এই ক্যানসার। ২০২০ সালের একটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে মোট মহিলা ক্যানসার রোগীর ৩৯.৪ শতাংশই ব্রেস্ট ক্যানসারে আক্রান্ত।

    জরায়ু ক্যানসার

    সারা পৃথিবীর মতো ভারতবর্ষেও জরায়ুর ক্যানসার বেড়েই চলেছে। সম্প্রতি, একটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, সারা পৃথিবীব্যাপী জরায়ুর ক্যানসারে ভারত এবং চিনে বেশি রোগী মারা যায়।

    খাদ্যনালীর ক্যানসার

    সারা দেশে খাদ্যনালীর ক্যানসারে দেখা গেছে পুরুষরাই সবথকে আক্রান্ত হচ্ছেন। ভারতে মৃত্যুর কারণগুলির মধ্যে খাদ্যনালীর ক্যানসার ষষ্ঠস্থানে রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • World Cancer Day: আজ বিশ্ব ক্যানসার দিবস, জানুন কিছু সুপারফুডের কথা যা ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়

    World Cancer Day: আজ বিশ্ব ক্যানসার দিবস, জানুন কিছু সুপারফুডের কথা যা ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বিশ্ব ক্যানসার দিবস ( World Cancer Day)। প্রতিবছর ৪ ফেব্রুয়ারি এই দিনটি পালন করা হয়ে থাকে। ২০০০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি প্যারিসে বসেছিল ক্যানসার বিষয়ক এক সম্মেলন, তখন থেকেই এই দিনটি বিশ্ব ক্যানসার দিবস ( World Cancer Day) হিসেবে স্বীকৃত। বিশ্ব ক্যানসার দিবসে প্রতি বছর সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য নানা রকমের অনুষ্ঠান করা হয়ে থাকে। গবেষকদের মতে জীবনযাত্রা এবং ডায়েট ঠিক রাখলে ক্যানসারের ঝুঁকি এড়ানো যায় অনেকটাই। ক্যানসারের প্রতিরোধের জন্য নিত্য নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার হচ্ছে, গবেষকরা নানারকমের পরীক্ষা নিরীক্ষা করছেন।
    কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, ক্যানসারের চিকিৎসা খুবই খরচ সাপেক্ষ। যার ফলে তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিতে প্রতি দশজনের মধ্যে গড়ে সাত জন রোগীই মারা যায়, একটি রিপোর্ট অন্তত তাই বলছে।  

    একনজরে দেখে নেব কিছু খাবার, যেগুলি ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক

    কিছু গুরুত্বপূর্ণ সবজি

    বাঁধাকপি, ফুলকপি এবং ব্রকলি  এই জাতীয় পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবারগুলি ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা কমাতে সাহায্য করতে পারে বলে জানাচ্ছেন গবেষকরা। গবেষণায় বলা হয়েছে, এই সবজিগুলিতে কিছু রাসায়নিক থাকে ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক। 

    বেরি

    বেরি- স্ট্রবেরি, রাস্পবেরি এবং ব্লুবেরিতে উল্লেখযোগ্য মাত্রার অ্যান্থোসায়ানিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে পারে।

    টমেটো

     কাঁচা এবং সিদ্ধ উভয় টমেটোই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ব্যাপক উৎস। ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক বলেই বলছেন গবেষকরা।

    বাদাম এবং বীজ

    বাদাম আপনার ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। ক্যানসার এবং অন্যান্য গুরুতর অসুস্থতা এড়ানোর জন্য এগুলিকে স্বাস্থ্যকর খাবার হিসাবে বিবেচনা করা হয়। চিনাবাদাম, বাদাম এবং আখরোটের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণাবলী ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

    চর্বিযুক্ত মাছ

    প্রতি সপ্তাহে আপনার খাদ্যতালিকায় মাছ যোগ করলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমতে পারে বলছেন বিশেষজ্ঞরা। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবারে ক্যানসারের ঝুঁকি কমে বলছেন পুষ্টিবিদরা। 

    আরও কিছু শস্য

     গমের রুটি, চাল এবং ওটমিলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, এগুলি ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক। গবেষকদের মতে এই সুপারফুডগুলিতে থাকা কিছু রাসায়নিক কোলোরেক্টাল, অগ্ন্যাশয়, স্তন এবং প্রোস্টেট ক্যানসারকে প্রতিহত করে।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • World Cancer Day: বিশ্ব ক্যানসার দিবসে চলতি বছরের থিম কী জানেন?

    World Cancer Day: বিশ্ব ক্যানসার দিবসে চলতি বছরের থিম কী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারা পৃথিবী ব্যাপী ক্যানসার রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বিশেষজ্ঞদের গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, মৃত্যুর সবথেকে বড় কারণগুলির মধ্যে ক্যানসার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিতে প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৭ জনই মারা যান ক্যানসারে। ডাক্তারদের মতে, সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি, লাইফ স্টাইল এগুলো ঠিকঠাক থাকলে পরাস্ত করা যায় এই মারণ রোগকে। এবং অবশ্যই সময় মতো এই রোগকে চিহ্নিত করতে হবে।

    ক্যানসারের বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে প্রতিবছর ৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ক্যানসার দিবস পালন করা হয়। ডাক্তার, স্বাস্থ্য কর্মী, ক্যানসার রোগীরা এই দিনে একসঙ্গে এই মারণ রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার বার্তা দেন।

    কবে থেকে পালিত হয় বিশ্ব ক্যানসার দিবস

    বিশ্ব ক্যানসার দিবস পালন শুরু হয়েছে, ৪ ফেব্রুয়ারি ২০০০ সাল থেকেই। ক্যানসারের বিরুদ্ধে সচেতনতা বাড়াতে এবং এর প্রতিরোধ কী ভাবে সম্ভব তা আলোচনা করতে ২০০০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি প্যারিসে একটি সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। বিশ্বব্যাপী এই সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন ডাক্তার, স্বাস্থ্য কর্মী সমেত ক্যানসার রোগীরাও। ক্যানসার সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয় ওই সম্মেলনে। এর প্রতিরোধ যে মানুষের হাতের মুঠোয় সেটাও বলা হয় ওই সম্মেলনে। এরপর থেকে প্রতি বছর ৪ ফেব্রুয়ারি সারা বিশ্বব্যাপী ক্যানসার দিবস পালন করা হয়।

    বিশ্ব ক্যানসার দিবসে এবছরের থিম কী

    পরপর তিন বছর ক্যানসার দিবসের থিম থাকছে “Close The Care Gap”, ২০২২ থেকে শুরু হয়েছে চলবে ২০২৪ অবধি। ক্যানসার রোগীদের যত্ন, পরিচর্যা খুব প্রয়োজনীয়। ক্যানসার রোগীদের পরিচর্যায় খামতি থাকলে কী কী ক্ষতি হয়? সে বিষয়েও বার্তা দেওয়া হবে এই থিমের মাধ্যমে।  

    কী কী অনুষ্ঠান হবে বিশ্ব ক্যানসার দিবসের

    The Union for International Cancer Control (UICC) বিভিন্ন সচেতনতামূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে চলতি বছরে। জানা গেছে শিক্ষামূলক অনুষ্ঠানও হবে, অংশগ্রহণ করবে বিভিন্ন ছাত্র ছাত্রীরা, আবার প্রচার অভিযানও চলবে এইদিন। মানুষকে বোঝানো হবে ক্যানসারের খুঁটিনাটি দিকগুলি এবং কীভাবে এই মারণ রোগের প্রতিকার সম্ভব তাও প্রচার করা হবে বলে জানা গেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Walking: নিরোগ থাকতে প্রতিদিন ৫ কিলোমিটার করে হাঁটুন

    Walking: নিরোগ থাকতে প্রতিদিন ৫ কিলোমিটার করে হাঁটুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে হাঁটার (Walking) সমান কোন ওষুধ নেই। আপনি বিশ্বাস করুন বা নাই করুন! যে কোনও রোগের চিকিৎসার একটি কমন ওষুধ হল নিয়মিতভাবে হাঁটা। যেকোনও বিশেষজ্ঞ বা ডাক্তারের কাছে আপনি যান তাঁরা বলবেন, রোজ নিয়ম করে হাঁটুন।
    হাঁটা এমন একটা সহজ শারীরিক অনুশীলন যেটার জন্য আপনাকে কোন রকমের খরচ করতে হয় না। বর্তমান সভ্যতা যত এগিয়ে যাচ্ছে আমরা তত যানবাহনের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছি, খুব সামান্য দূরত্ব যাতায়াত করতেও আমরা আজকে দু চাকা বা চারচাকা গাড়ি ব্যবহার করি। তাই আর সময় অপচয় না করে সকালে বা বিকালে হাঁটা শুরু করে দিন। 

    হাঁটা (Walking) কেন এত উপকারী এবার জানা যাক

    ১) বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে আপনি যত হাঁটেন (Walking) তত আপনার ক্যালরি খরচ হতে থাকে যেটি শরীরে মেদ কমাতে এবং শরীরকে ফিট রাখতে খুবই উপযোগী হয়।

    ২) হাঁটার (Walking) গতি আপনি রাখতে পারেন প্রতি ঘন্টায় ৪ থেকে ৫ কিলোমিটারের মধ্যেই। বিশেষজ্ঞদের মতে বাড়তি ওজন কম করতে হাঁটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    ৩) সকালে যে কোন পার্কে গেলে দেখা যাবে কতশত লোকে ভর্তি রয়েছে পার্কটি এবং এদের বেশিরভাগ জনেরই ডায়াবেটিস। ডাক্তারবাবুরা ডায়াবেটিসের জন্য অথবা হাইপারটেনশন রোগের জন্য প্রথমেই যেটিকে সব থেকে বেশি গুরুত্ব দেন সেটি হচ্ছে নিয়মিতভাবে হাঁটাচলা। হাঁটলে (Walking) সুগার এবং প্রেশার নিয়ন্ত্রণে থাকে।

    ৪) প্রতিদিন হাঁটাচলা (Walking) করলে আপনার পেশিরগুলি মজবুত হবে এবং শরীরের রক্ত চলাচলটা ভালো থাকবে। হাঁটা ব্যথা উপশমকারীও বটে, যারা আর্থারাইটিসের সমস্যায় ভুগছেন তাদের কাছে তো হাঁটা একটা মহৌষধ।

    ৫) শুধুমাত্র তাই নয় মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য হাঁটা (Walking) খুবই উপযোগী বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা, স্ট্রেস, অ্যাংজাইটি, ডিপ্রেশন এ সমস্ত কিছু কাটাতে হাঁটার জুড়ি নেই। প্রতিদিন নিয়মিতভাবে হাঁটাচলা করলে মানুষের সৃজনশীলতা বাড়ে বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Millets: ডায়েটে বাজরা রাখলে কী কী উপকার পেতে পারেন?

    Millets: ডায়েটে বাজরা রাখলে কী কী উপকার পেতে পারেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজরা (Millets) হল পুষ্টিতে ভরপুর একটি খাদ্য উপাদান।  বাজরা গ্লুটেন-মুক্ত হওয়ায়, পুষ্টিবিদরা এটিকে স্বাস্থ্যসম্মত বলছেন। ওজন কমাতেও বাজরার জুড়ি নেই।  বাজরার বিভিন্ন ধরনের হয় এবং সবগুলিরই উপকারিতা রয়েছে। দৈনন্দিন ডায়েটের অংশ হিসাবে বাজরা রাখা যেতেই পারে। মধ্য ও দক্ষিণ ভারতের মানুষদের খাদ্য তালিকায় প্রতিদিনই আগে বাজরা থাকত। এরপরে সবুজ বিপ্লবের পরে চাল এবং গম সস্তা হলে বাজরার গুরুত্ব কিছু কমে যায়। 

    জেনে নিই কোন ধরনের বাজরার  (Millets)  কী কী উপকারিতা 

    ১) কাকুম বা কাংনি

     পুষ্টিবিদদের মতে, এই ধরনের বাজরা  (Millets)  রক্তে শর্করার ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে। এই বাজরাতে ব্যাপক পরিমানে থাকে আয়রন এবং ক্যালসিয়াম। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়ায় । এছাড়াও এই ধরনের বাজরা রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে এবং শরীরে এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।

    ২) রাগি

    রাগি সাধারণত চাল এবং গমের বিকল্প খাদ্যশস্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়। রাগি গ্লুটেন-মুক্ত এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ। রাগি শিশুদের মস্তিষ্ক বিকাশে সহায়তা করে বলে মনে করা হয়।

    ৩) মুক্তা বাজরা  (Millets) 

    পুষ্টিবিদরা বলছেন এতে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, ফাইবার এবং আয়রনের মতো খনিজ থাকে।  টাইপ ২ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। 

    ৪) ছোট বাজরা  (Millets) 

    যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্যও এই ধরনের বাজরা খুবই উপকারী। ভাতের বদলে খেতে পারেন এই বাজরা। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। এরসঙ্গে পটাসিয়াম, জিঙ্ক, আয়রন এবং ক্যালসিয়ামের মতো অসংখ্য খনিজ পদার্থে ভরপুর এই বাজরা  (Millets) । বিশেষজ্ঞদের মতে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এই বাজরা।

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Loneliness: একাকিত্বের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে বাড়তি ওজনের, দাবি গবেষকদের

    Loneliness: একাকিত্বের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে বাড়তি ওজনের, দাবি গবেষকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়তি ওজন বা ওবেসিটি আজকে ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। সারা বিশ্বের মতো ভারতবর্ষেও বাড়তি ওজনের সমস্যায় ভুগছেন অসংখ্য মানুষ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন বাড়তি ওজন অনেক কিছুই রোগ টেনে আনে। ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন ইত্যাদি বিভিন্ন রোগের অন্যতম কারণ হল বাড়তি ওজন। মানুষের স্বাস্থ্য ভেঙে পড়ছে আজ এইসব রোগের কারণে। বাড়তি ওজনকে কম করতে মানুষের চেষ্টার শেষ নেই। কেউ জিমে যেতে পছন্দ করেন, কেউ বা সকালে মর্নিং ওয়ার্ক করেন। শারীরিক কসরতে নিজেদের মেদ ঝরিয়ে ফেলতে এমন অনেক পদ্ধতিই দেখা যায়। বাড়তি ওজন কমাতে, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মতো নিয়মিত বিভিন্ন ডায়েট চার্টও ফলো করেন অনেকে।

    মার্কিন গবেষণা কী বলছে

    সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে যে বাড়তি ওজনের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে একাকিত্বেরও (Loneliness)।  একাকিত্ব  (Loneliness) এক ভয়ঙ্কর সমস্যা বলা যেতে পারে। কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন যে নিজের অনুভূতির যথার্থ প্রকাশ করতে না পারা থেকেই একাকিত্বের অনুভূতি চরম আকার ধারণ করে। যেমন ধরুন কোনও মেয়েকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে দেওয়া হচ্ছে, তখন সেই মেয়েটির মধ্যে একাকিত্ব  (Loneliness) আরও ভালোভাবে লক্ষ্য করা যাবে। একাকিত্ব  (Loneliness) বিভিন্ন রকমের হয় বাঙালি বাড়িতে অনেকেই আছেন যাঁরা আধ্যাত্মিকতা নিয়ে বেশি সময় ব্যস্ত থাকেন। তাঁরা যে কোনও সম্পর্কে খুব সহজে জড়ান না, একা জীবন উপভোগ করতে চান। আবার এই একাকিত্ব  (Loneliness) অন্যরকম হয়ে ওঠে যখন মা-বাবা সন্তানকে বোঝেনা কিংবা সন্তান যখন মা বাবার অবাধ্য হয়। আবার যে কোনও নতুন অবস্থায়, নতুন জায়গায় গেলে সেখানকার পরিবেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য না হওয়া অবধি এই একাকীত্ব দেখা যায়। সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি সমীক্ষাতে দেখা গেছে যে সে দেশের কলেজ ছাত্রদের ৪৪ শতাংশ ছাত্রই বলছে যে তাদের ওজন স্বাভাবিকের থেকে বেশি এবং তারা ওভারওয়েট বা বাড়তি ওজনের সমস্যায় ভুগছে। শুধুমাত্র তাই নয় এই বাড়তি ওজনের সঙ্গে একাকিত্বে  (Loneliness)র সরাসরি সম্পর্ক দেখা গেছে সেদেশে।
    এই মার্কিন গবেষণায় গবেষকরা ছাত্রদের দুটি দলে ভাগ করেন এবং সেখানে দেখা যায় যেসমস্ত ছাত্র কম একাকিত্বে  (Loneliness) ভুগছে তাদের মধ্যে শারীরিক অনুশীলনের পরিমাণটা অপেক্ষাকৃত বেশি আছে এবং যারা বেশি একাকিত্বে  (Loneliness) ভুগছে তাদের মধ্যে চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা বেশি আছে এবং তারা শারীরিক অনুশীলনও কম করছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • Cardiovascular Disease: করোনা কালে আমেরিকাতে হৃদরোগে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে: রিপোর্ট

    Cardiovascular Disease: করোনা কালে আমেরিকাতে হৃদরোগে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে: রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার সময়কালে মৃত্যুর কারন নিয়ে একটি সমীক্ষা হয় আমেরিকাতে, আর তাতেই দেখা যাচ্ছে করোনার প্রথম বছর থেকেই হৃদরোগে মৃত্যুর সংখ্যা আমেরিকাতে উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে দেখা যাচ্ছে।

    সমীক্ষায় কী দেখা যাচ্ছে

     একটি পরিসংখ্যান বলছে সে দেশে ২০১৯-২০২০তে করোনার প্রথম ঢেউ যখন আসে তখন হৃদরোগে (Cardiovascular Disease) মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছিল ৬.২ শতাংশ। ২০১৯ সালে যেখানে হৃদরোগে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৮,৭৪,৬১৩, ২০২০ সালে সেই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯ ,২৮ ,৭৪১। শুধুমাত্র তাই নয়, এই পরিসংখ্যান বলছে এখনও অবধি সে দেশে রেকর্ড হৃদরোগে (Cardiovascular Disease) মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল ২০০৩ সালে, ওই বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হৃদরোগে (Cardiovascular Disease) মারা গেছিলেন ৯,১০,০০০ জন মানুষ। সেই সংখ্যাকেও ছাপিয়ে গেছে করোনার সময় হৃদরোগে (Cardiovascular Disease) মৃত্যুর সংখ্যা। ইতিমধ্যে একটি পূর্ববর্তী পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে বাৎসরিক মৃত্যুর হারেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিগত বছরগুলির রেকর্ড ছাপিয়ে গেছে করোনার সময় সে দেশে মৃত্যুর হার।

    আরও পড়ুন: অ্যান্টি এজিং জিন ১০ বছর পর্যন্ত কমাতে পারে হৃদয়ের বয়স, জানাচ্ছে গবেষণা

    ওই সমীক্ষায় আরও দেখা যাচ্ছে করোনার প্রথম ঢেউ এর সময় অর্থাৎ ২০২০ সাল থেকে, সে দেশে একই রকমের বয়সের মানুষদের মৃত্যুর হার কমেছে কিন্তু সামগ্রিকভাবে মৃত্যুর হার অনেকটাই বেড়েছে দেখা যাচ্ছে।

    আরও পড়ুন: কেমোথেরাপির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দূর করতে আসছে নতুন ইঞ্জেকশন

    ওই গবেষণায় আরও দেখা যাচ্ছে যে সামগ্রিকভাবে হৃদরোগে (Cardiovascular Disease) মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে এশিয়ানদের মধ্যে, ব্ল্যাক এবং হিস্প্যানিক মানুষদের মধ্যে।
    ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার একজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ বলেন, 
    করোনার প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ প্রভাব পড়ছে আমেরিকাতে সামগ্রিক হার্টের স্বাস্থ্যের উপরে, হার্টকে সরাসরি সংক্রমিত করার ক্ষমতা রয়েছে করোনা ভাইরাসের।

    আরও পড়ুন: একাকিত্বের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে বাড়তি ওজনের, দাবি গবেষকদের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Chemptherapy: কেমোথেরাপির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দূর করতে আসছে নতুন ইঞ্জেকশন

    Chemptherapy: কেমোথেরাপির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দূর করতে আসছে নতুন ইঞ্জেকশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্লিনমার্ক ফার্মাসিউটিক্যাল এর সৌজন্যে নতুন এক ইনজেকশন বাজারে আসতে চলেছে, এরফলে কেমোথেরাপির (Chemptherapy) যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যেমন বমিবমি ভাব এইগুলি দূর হবে বলে দাবি ওই সংস্থার। ইনজেকশনটি বাজারে খুব তাড়াতাড়ি কেমোথেরাপি রোগীদের জন্য এবার থেকে উপলব্ধ হবে বিভিন্ন ওষুধের দোকানে, এমনটাই জানা গেছে। এ বিষয়ে জানা গেছে গ্লিনমার্ক ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি হয়েছে একটি সুইস বায়োফার্ম কোম্পানির।

    আরও পড়ুন: নাক বন্ধ? হতে পারে করোনা! নতুন কোভিড উপসর্গগুলো জানেন?

    ইঞ্জেকশনটি কী কী উপাদান দিয়ে তৈরি

    সংস্থা সূত্রে জানা যাচ্ছে Akynzeo নামের এই ইনজেকশনটি হল fosnetupitant (235 mg) এবং palonosetron (0.25 mg) এর কম্বিনেশন, এটি কেমোথেরাপির ঠিক ৩০ মিনিট আগে প্রয়োগ করা হবে। ইউরোপ মহাদেশে, আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে এবং অস্ট্রেলিয়াতে ভালোভাবেই প্রচলিত রয়েছে এই ইঞ্জেকশন।

    প্রস্তুতকারক সংস্থা কী বলছে

    গ্লিনমার্ক ফার্মাসিউটিক্যালের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট অলোক মালিক বলেন, আমাদের সংস্থা গ্লিনমার্ক ফার্মাসিউটিক্যাল ক্যান্সারের রোগীদের যত্ন এবং ক্যান্সার চিকিৎসকদের সাহায্য করার জন্য সব সময় প্রস্তুত আছে। কেমোথেরাপির (Chemptherapy)  বমি বমি ভাব সহ বিভিন্ন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবার থেকে দূর হবে বলে আশা করছি  Akynzeo IV এর আগমনের ফলে। হলে একটি সুবিধা জনক ভালো ডোজ।

     অন্যদিকে যে সুইস বায়ো ফার্মা কোম্পানির সঙ্গে গ্লিনমার্ক ফার্মাসিউটিক্যালের চুক্তি হয়েছে, সেই হেলসিং গ্রুপের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার জর্জিও ক্যালদেরারি বলেন, ভারতবর্ষের ক্যান্সারে চিকিৎসায় Akynzeo IV একটি বড় ভূমিকা নিতে চলেছে। ক্যান্সার নিয়ে বাঁচছেন যাঁরা তাঁদের জন্য নতুন দিন আনবে এই ইঞ্জেকশন, এটাই আমাদের ধারণা। পৃথিবীব্যাপী ক্যান্সারের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবে।

    আমাদের দেশে সর্বশেষ ন্যাশনাল ক্যান্সার রেজিস্ট্রি প্রোগ্রামের তরফ থেকে যে তথ্য পাওয়া গেছে  তাতে দেখা যাচ্ছে দেশে ক্যান্সারের রোগী ২০২৫ সালের মধ্যে ১২.৮% বৃদ্ধি পাবে। 

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Benefits of Walking: সপ্তাহে অন্তত ৫দিন ১০ মিনিট করে হাঁটার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা

    Benefits of Walking: সপ্তাহে অন্তত ৫দিন ১০ মিনিট করে হাঁটার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকালে বা বিকেলে হাঁটার (Benefits of Walking) থেকে বড় ওষুধ হয়তো আর কিছুই নেই একথা চিকিৎসকরা বারবার বলে থাকেন। ডায়াবেটিস, গ্যাস অম্বল, বাড়তি ওজন কমানো, শরীরকে ফিট রাখা এবং আরও অনেক অসুবিধার সমাধান হলো অন্তত সপ্তাহে পাঁচ দিন ন্যূনতমভাবে ১০ মিনিট হাঁটাচলা (Benefits of Walking)। এমনটাই বলেছেন চিকিৎসকরা। শহরের পার্কগুলিতে সকাল থেকেই ভিড়ে ঠাসা থাকে মর্নিং ওয়ার্কের কারনে। শীতকালে অবশ্য বিকালেও এই ভিড় আমাদের নজর এড়িয়ে যায়না।

     বিভিন্ন আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রবন্ধে দেখা যাচ্ছে যে সারা সপ্তাহে ১৫০ মিনিট করে দ্রতগতিতে হাঁটার (Benefits of Walking) পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা মানে সপ্তাহে ৫ দিন ৩০ মিনিট করে। প্রতিটি বিশেষজ্ঞই হাঁটার উপযোগিতা এবং উপকারিতা ব্যাখা করেছেন। স্বাস্থ্যসম্মত শরীর এবং মনের জন্য হাঁটার বিকল্প (Benefits of Walking) নেই। 

    নিয়ম করে হাঁটলে আমাদের শরীরে কী কী উপকার হয় (Benefits of Walking)

    রক্তের প্রবাহ ভালো হয়

    আমরা যখন দাঁড়িয়ে থাকি বা বসে থাকি আমাদের রক্ত সাধারন ভাবে পায়ের দিকে প্রবাহিত হয় কিন্তু যখন আমরা হাঁটি (Benefits of Walking) তখন আমাদের পেশীগুলি নাড়াচাড়া করে এর ফলে রক্তের প্রবাহ শরীরের বিভিন্ন অংশে ভালো মতো হতে পারে। এমনটাই মত রয়েছে বিশেষজ্ঞদের।

    নিয়মিত হাঁটাচলা (Benefits of Walking) শরীরে এনার্জি বাড়ায়

    বিশেষজ্ঞরা বলছে যখন আপনি হাঁটতে শুরু করেন তখন রক্তের প্রবাহ ভালো হয় যার ফলে শরীরের এনার্জি লেভেলও অনেক বেশি পাওয়া যায়।

     

    হাইপারটেনশন নিয়ন্ত্রণে থাকে

    বিশেষজ্ঞদের মতে নিয়মিত হাঁটাচলায় ব্লাড প্রেসার খুবই নিয়ন্ত্রণে থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে হাঁটা (Benefits of Walking) খুবই উপকারী বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। 

    নিয়মিত হাঁটাচলাতে (Benefits of Walking) মনসংযোগ বৃদ্ধি পায়

    বিশেষজ্ঞদের দাবি করছেন যে হাঁটাচলার (Benefits of Walking) মতো শারীরিক অনুশীলনে শরীরে ফিটনেস অনেক বৃদ্ধি পায়। তাই মনসংযোগও বাড়ে।

    তবে বিশেষজ্ঞদের মতে কারও যদি কোন রকমের ক্রনিক রোগ থাকে তাহলে সেক্ষেত্রে হাঁটাচলা বা জগিং করার আগে যেন অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ তাঁরা নিয়ে নেন।

     

LinkedIn
Share