Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • BF 7 Variant: ডিসেম্বর মাসে চিনে করোনা আক্রান্ত ২৫ কোটি! চাঞ্চল্যকর দাবি জনপ্রিয় সংবাদ সংস্থার

    BF 7 Variant: ডিসেম্বর মাসে চিনে করোনা আক্রান্ত ২৫ কোটি! চাঞ্চল্যকর দাবি জনপ্রিয় সংবাদ সংস্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবার যেন ২০২০ সালের সেই পুরনো চিনকে দেখা যাচ্ছে। যেখানে মৃত্যু মিছিল চলছে। করোনা রোগীর চাপে হাসপাতাল গুলিতে বেড নেই। ওমিক্রনের সাবভ্যারিয়েন্ট BF 7 এর দাপট শুরু হয়েছে সারা চিন জুড়ে। সমগ্র দেশে সংকটজনক এবং উদ্বেগ জনক পরিস্থিতি। চিনের এই উদ্বেগজনক করোনা পরিস্থিতির জন্য বিভিন্ন মহল থেকে নানা রকম কারণের ব্যাখ্যা দেওয়া হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন যে চিনের তৈরি ভ্যাকসিন গুণগত মানে বিশ্বের অন্যান্য ভ্যাকসিনের থেকে অনেক বেশি পিছিয়ে এবং মাত্র ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ কার্যকরী এই ভ্যাকসিন, বিশ্বের অন্যান্য ভ্যাকসিনের সাপেক্ষে। আবার অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করছেন যে চিনে ৩৫ মাস ধরে চলেছে লকডাউন। এরফলে চিনা নাগরিকদের মধ্যে ন্যাচারাল ইমিউনিটি তৈরি হয়নি যার ফলে এই অবস্থা চলছে। সরকারি হিসাব বলছে যে প্রতিদিন ১০ লক্ষ করে মানুষ করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন এবং গড়ে ৫০০০ হাজার করে মানুষের মৃত্যু ঘটছে সে দেশে। তবে বিভিন্ন গণমাধ্যম সরকারি এই পরিসংখ্যানকে মানতে নারাজ।

    কী বলছে গণমাধ্যম?

    রেডিও ফ্রি এশিয়া (Radio Free Asia) নামের একটি গণমাধ্যম চঞ্চল্যকর দাবি করছে যে সরকারি নথি ফাঁস হয়েছে এবং ১ ডিসেম্বর থেকে ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২৫ কোটি মানুষ! ওই গণমাধ্যমের আরও দাবি যে সরকার তথ্য গোপন করছে এবং তারা আনুষ্ঠানিকভাবে সামনে আনছে অন্য কিছু ডেটা। যেমন ২০ ডিসেম্বর সরকারিভাবে জানানো হয়েছে যে নতুন ভাবে করোনা হয়েছে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ কোটি ৭০ লক্ষ মানুষ।

    সে দেশের সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট ( South China Morning Post) সংবাদ সংস্থা জানাচ্ছে, যে , ওমিক্রনের BF 7 এই সাব ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ ক্ষমতা অন্যান্য ভ্যারিয়েন্টের থেকে অনেক বেশি এবং একজন BF 7 আক্রান্ত ব্যক্তি  ১০ থেকে ১৮ জনকে সংক্রামিত করতে পারেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Corona in India: এখনই মাস্ক-যুগ ফিরছে না ভারতে, আশার কথা শোনাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা

    Corona in India: এখনই মাস্ক-যুগ ফিরছে না ভারতে, আশার কথা শোনাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে করোনা। ওমিক্রনের সাব ভ্যারিয়েন্ট BF.7-এর তাণ্ডবে সে দেশে প্রতিদিন ১০ লক্ষের বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন এবং সরকারি রিপোর্ট অনুযায়ী গড়ে প্রতিদিন ৫ হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটছে। চিনের এই করোনা পরিস্থিতিতে নড়ে চড়ে বসেছে কেন্দ্রীয় সরকার। ইতিমধ্যে আগামী মঙ্গলবার দেশের সমস্ত সরকার এবং বেসরকারি হাসপাতাল গুলিতে মহড়া চলবে, করোনা (Corona in India) মোকাবিলায় পরিকাঠামো কতটা রয়েছে সেই বিষয়গুলোই জানা হবে মহড়াতে। দুদিন আগেই  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি করোনা পরিস্থিতি (Corona in India) নিয়ে একটি রিভিউ মিটিং করেছেন এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ইতিমধ্যে একটি ভার্চুয়াল বৈঠকে দেশের সমস্ত রাজ্যের স্বাস্থ্য মন্ত্রীদের নির্দেশ দিয়েছেন যে রাজ্যগুলিতে করোনা মোকাবিলায় (Corona in India) কেমন পরিকাঠামো রয়েছে তা যেন প্রতিটি রাজ্যের স্বাস্থ্য মন্ত্রীরা নিজে দাঁড়িয়ে থেকে পর্যবেক্ষণ করেন। দেশের সমস্ত বিমানবন্দরগুলোতে এখন করোনা পরীক্ষা চলছে। বিশেষত চিন, জাপান, কোরিয়া থেকে আগত যাত্রীদের করোনা পরীক্ষা অনিবার্য করা হয়েছে। এরকম অবস্থায় ভারতীয়রা ভাবছেন যে লকডাউনের স্মৃতি কী আবার ফিরে আসবে? গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২০১ জন।

    বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন?

     আশার কথা শোনাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন যে এখনই কোনও রকম মাস্ক ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। কারণ চিন এবং ভারত দুই দেশের পরিস্থিতি সম্পূর্ণভাবে আলাদা। বিশেষজ্ঞদের মতে, চিনে করোনার খুব কম কেসও যখন পাওয়া যেত তখনও সম্পূর্ণভাবে লকডাউন শুরু করে দিত চিন সরকার। যারফলে ৩৫ মাসব্যাপী লকডাউনে চিনা নাগরিকদের মধ্যে সেভাবে ন্যাচারাল ইমিউনিটি তৈরি হয়নি। বিশেষজ্ঞরা এও বলছেন যে চিনের যে ভ্যাকসিন তা বিশ্বের অন্যান্য ভ্যাকসিনের থেকে গুণগতভাবে অনেক বেশি পিছিয়ে। তাই সেটা করোনা থেকে কতটা সুরক্ষা দিতে পারবে সে বিষয়ে প্রশ্ন তুলছে বিশেষজ্ঞ মহল। ভারতবর্ষে এখনই তাই কোনও মাস্কযুগ ফিরে আসছে না। এটাই বিশেষজ্ঞদের অভিমত। অন্যদিকে, ভারতবর্ষের কোভ্যাকসিন যারা তৈরি করেছে, সেই সিরাম-এর কর্ণধার পর্যন্ত কয়েকদিন আগে ট্যুইট করে বলেছেন যে আমরা যেন আমাদের কোভ্যাকসিনের (Corona in India) উপরে ভরসা রাখি এবং উদ্বেগ থেকে দূরে থাকি। এই মুহূর্তে আমরা যেন দেশের সরকারের উপরে আস্থা না হারাই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Tofu and Paneer: ওজন কমাতে চান? তাহলে বাদ দিন পনির, হেঁসেলে আনুন টোফু

    Tofu and Paneer: ওজন কমাতে চান? তাহলে বাদ দিন পনির, হেঁসেলে আনুন টোফু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  টোফু এবং পনির (Tofu and Paneer)  দুটোই হল জনপ্রিয় নিরামিষ খাবার। শরীর সুস্থ রাখতে অনেকেই নিরামিষ খাবার খান। এটা ঠিক যে খাদ্যাভ্যাস মানুষের রুচির উপর নির্ভর করে। কারও রুচিতে আমিষ ভালো তো কারও বা নিরামিষ। ভারতবর্ষের এমন অনেক সমাজ আছে যেখানে বংশপরম্পায় নিরামিষ খাবার চালু রয়েছে। একটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে যে ভারতবর্ষে ৩৯ শতাংশ মানুষই নিরামিষভোজী। এটা সারা পৃথিবীর মধ্যে রেকর্ড হয়ে আছে।
    শরীর সুস্থ রাখতে ডায়েট চার্টে অনেকেই নিরামিষ আহারের উপর জোর দেন। আজকে আমরা এমনই দুটি নিরামিষ ডিশ নিয়ে আলোচনা করব। যে দুটি ডিশ খুবই জনপ্রিয়। একটি টোফু এবং অপরটি হলো পনির (Tofu and Paneer)। অনেক ভারতীয় মনে করেন যে পনিরের আরেক নামই হলো টোফু কিন্তু সেটা নয়। পনির এবং টোফু  দেখতে অনেকটা একইরকম কিন্তু তাদের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে।

    টোফু এবং পনির (Tofu and Paneer) পার্থক্য

    ১) কীভাবে তৈরি হয় এই দুটি আইটেম

    প্রথমেই আমাদের জানতে হবে যে কীভাবে পনির তৈরি হয় এবং কিভাবে টোফু তৈরি হয়। টোফু  তৈরি হয় সোয়াবিনের দুধ থেকে ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম লবণ দেওয়া ছাঁচে। অন্যদিকে পনির তৈরি হয় গরু, মোষ ইত্যাদির দুধ থেকে।

    ২) পুষ্টির মাত্রা 

    টোফুতে থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং ফাইবার। ১০০ গ্রাম টোফুর ক্যালোরির মান ১৪৪।
    অন্যদিকে পনিরের মধ্যে থাকে ক্যালরি, প্রোটিন, কার্ব, ক্যালসিয়াম এবং ফ্যাট। ১০০ গ্রাম পনিরের মধ্যে ক্যালরির পরিমাণ ৩২১।

    ৩) টোফু  এবং পনিরের (Tofu and Paneer) মধ্যে কোনটি ভাল

    পুষ্টির মাত্রাতে তো আমরা দেখলাম যে টোফু এবং পনিরের মধ্যে অনেক ধরনের প্রোটিন, আয়রন, ক্যালসিয়ামের উৎস থাকে। একজন নিরামিষভোজী কোনটাকে অগ্রাধিকার দেবেন সেটা নির্ভর তাঁর রুচির উপরে। যদি নিজের ওজন কমাতে চান তাহলে টোফু  একটা ভালো পছন্দ। কারণ এটার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে এবং অল্প পরিমাণে ক্যালরি থাকে। আবার স্বাস্থ্য সম্মত খাবার হিসেবে পনির একটা ভালো পছন্দ হতে পারে। কারণ এখানে প্রোটিন কার্বো ফ্যাট সবটাই থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Covid Protocol: চিন সমেত পাঁচটি দেশ থেকে ফিরলে করোনা পরীক্ষা বাধ্যতামূলক: কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    Covid Protocol: চিন সমেত পাঁচটি দেশ থেকে ফিরলে করোনা পরীক্ষা বাধ্যতামূলক: কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন সমেত আরও পাঁচটি দেশ থেকে যাঁরা ভারতবর্ষে আসবেন তাঁদের জন্য করোনা পরীক্ষা (Covid Protocol) বাধ্যতামূলক করা হল। এদিন কলকাতা বিমানবন্দরেও একই চিত্র দেখা যায়।  RT-PCR পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে চিন ছাড়াও জাপান, সাউথ কোরিয়া, হংকং এবং থাইল্যান্ড ফেরতদের জন্য। 

    দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কী বলছেন 

    স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য এক বিবৃতিতে বলেন, এই পাঁচ দেশ থেকে যাঁরা আসবেন তাঁদের কারও মধ্যে যদি করোনার উপসর্গ পাওয়া যায় তাহলে তাঁকে কোয়ারেন্টাইনে (Covid Protocol) পাঠানো হবে। ইতিমধ্যে করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে চিনে। সে দেশে প্রতিদিন ১০ লক্ষেরও বেশি নতুন রোগী পাওয়া যাচ্ছে এবং তার সঙ্গে গড়ে ৫০০০ হাজার মানুষের মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে প্রতিদিন। সে দেশের বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা সূত্রে এমনটাই জানা গেছে। ওমিক্রনের নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট বিএফ সেভেনের এই দাপটে করোনা মোকাবিলায় (Covid Protocol) কোনওরকম ফাঁক রাখতে চাইছে না কেন্দ্রীয় সরকার। 

    করোনা মোকাবিলায় (Covid Protocol) দেশে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে

     ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে উচ্চস্তরীয় একটি রিভিউ মিটিং হয়েছে। আগামী মঙ্গলবার অর্থাৎ ২৭ ডিসেম্বর দেশের সমস্ত সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে করোনা মোকাবিলার (Covid Protocol) মহড়া চলবে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এদিন আরো বলেন যে এর আগে করোনা পরিস্থিতির সময় আমরা দেখেছি কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলি কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছে সমন্বয়ের সঙ্গে। এখনও আমাদের সেইভাবেই কাজ করতে হবে যাতে আমরা সবাই মিলে করোনা কে পরাস্ত করতে পারি।

    গত শুক্রবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী দেশের সমস্ত রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং অতিরিক্ত মুখ্য সচিবদের নিয়ে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন। সেখানে করোনা মোকাবিলায় (Covid Protocol) বিভিন্ন প্রস্তুতির কথা আলোচনা হয়েছে এবং তার সঙ্গে সতর্কতামূলক বিভিন্ন ব্যবস্থা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে প্রতিটি রাজ্যকে। প্রসঙ্গত, শুধুমাত্র চিন নয়, করোনার উদ্বেগ এখন ছড়িয়েছে জাপান, ব্রাজিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ বিভিন্ন দেশগুলিতে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী এই রিভিউ মিটিংয়ে বারবার জোর দেন করোনা সম্পর্কে সচেতনতা (Covid Protocol) বাড়ানোর উপর এবং করোনা বিধি মেনে চলার উপর।

    প্রত্যেক রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী অনুরোধ করেছেন যে তাঁরা যেন নিজেরা দাঁড়িয়ে থেকে করোনা মোকাবিলার (Covid Protocol) বিভিন্ন প্রস্তুতির বিষয়গুলি নজরদারি করেন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্র সূত্রে জানা গেছে যে গত ২৪ ঘন্টায় দেশে নতুন করোনা রোগীর ২০১জন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

  • BF 7 Variant: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট বিএফ-৭, জানুন বিস্তারিত

    BF 7 Variant: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট বিএফ-৭, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চীনে নতুন করে থাবা বসিয়েছে করোনা। ব্যাপক সংক্রমণে মৃত্যু মিছিল শুরু হয়েছে সমগ্র চীনে। সেদেশের সরকারি সূত্রে খবর প্রতিদিন নতুন এই ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণের ফলে দুই হাজারেরও বেশি মানুষ মারা যাচ্ছে। বারবার ভ্যারিয়েন্ট বদল করছে করোনা ভাইরাস। ঠিক যেন ছদ্মবেশী অসুর। ওমিক্রমনের তাণ্ডব লীলার পরে উদ্বেগ ছড়াচ্ছে নতুন ভ্যারিয়েন্ট। নতুন এই ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ করার ক্ষমতাও নাকি অনেক বেশি। নতুন এই BF 7 Variant হল ওমিক্রণের সাব ভ্যারিয়েন্ট। ভারতবর্ষে অবশ্য BF 7 Variant-এর চারটি কেস সামনে এসেছে, গত জুন মাস থেকে। এর মধ্যে দুটি গুজরাট রাজ্যে এবং অপর দুটি ওড়িশাতে। চীনে যখন এই সংক্রমণ ব্যাপক আকার ধারণ করেছে তখন ভারতবর্ষের ক্ষেত্রেও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মান্ডভ্য-র নেতৃত্বে একটি রিভিউ মিটিং হয়েছে যেখানে স্বাস্থ্য দপ্তরের সমস্ত অফিস গুলিকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।

    কী এই BF 7 Variant

    করোনা ভাইরাসের প্রথম উৎপত্তি হয়েছিল, ঠিক আজ থেকে তিন বছর আগে ২০১৯ সালের শেষের দিকে চীন দেশে। তিন বছর ধরে চলছে করোনার বিরুদ্ধে লড়াই। কখনও বাড়ে কখনও কমে। এবার নতুন বংশধর BF 7 Variant. BF 7 Variant করোনার শক্তিশালী ভ্যারিয়েন্ট। জানা যাচ্ছে এই ভ্যারিয়েন্ট এতটাই সংক্রামক যে ভ্যাকসিন নেওয়া থাকলেও এর সংক্রমণ থেকে সহজে রেহাই পাওয়া যায় না। উপসর্গ আগের মতোই রয়েছে অর্থাৎ জ্বর, কাশি, গলাব্যথা, নাক দিয়ে জল পড়া ইত্যাদি। করোনা ভাইরাস নিয়ে যাঁরা গবেষণা করেন তাঁরা বলছেন যে কোনও ব্যক্তি যদি BF 7 Variant  আক্রান্ত হন তাহলে তিনি  ১০ জন থেকে সর্বোচ্চভাবে ১৮ জন ব্যক্তিকে সংক্রমিত করতে পারেন।

    আবার করোনার নতুন বংশধরের আক্রমণ যে সব সময় যে উপসর্গ নিয়েই ধরা পড়বে এমনটা নয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে উপসর্গহীনভাবেও BF 7 Variant বাসা বাঁধতে পারে মানুষের শরীরে। একটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে যে আগামী তিন মাসের মধ্যে BF 7 Variant কারণে গোটা বিশ্বের ১০% জনসংখ্যা সংক্রমিত হবে।

    কোভিশিল্ডের প্রস্তুতকারক সংস্থা কী বলছে

    সূত্রের খবর, স্বাস্থ্য মন্ত্রকের রিভিউ মিটিংয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে ওষুধ মজুদ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ‌‌। অন্যদিকে সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ার (SII)প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও আদার পুনাওয়ালা যিনি কিনা কোভিড ভ্যাকসিন কোভিশিল্ড তৈরি করেছিলেন,তাঁর মতে, চীনের করোনা পরিস্থিতি দেখে আমাদের প্যানিক করা উচিত নয় কারণ ইতিমধ্যে আমরা ভ্যাকসিন নিতে পেরেছি। আমাদের দেশের সরকারের উপর আমাদের আস্থা রাখা উচিত এবং সরকারি নির্দেশ পালন করা উচিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • India Covid: গত ২৪-ঘণ্টায় সংক্রমিত ২০১, কোভিড মোকাবিলায় কতটা প্রস্তুত দেশ? মহড়া মঙ্গলবার

    India Covid: গত ২৪-ঘণ্টায় সংক্রমিত ২০১, কোভিড মোকাবিলায় কতটা প্রস্তুত দেশ? মহড়া মঙ্গলবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনে ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে করোনা (India Covid)। ওমিক্রনের সাব-ভ্যারিয়েন্ট BF.7 এর দাপটে সে দেশে আবার ২০১৯-২০২০ এর ছবি দেখা যাচ্ছে। সমগ্র চিনে চলছে মৃত্যু মিছিল। প্রতিদিন গড়ে দশ লক্ষ মানুষ নতুন করে আক্রান্ত হচ্ছে সে দেশে। গড় মৃত্যু প্রতিদিন পাঁচ হাজার ছাড়িয়েছে। করোনার (India Covid) এই চোখ রাঙানিতে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ইতিমধ্যে সক্রিয় হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।

    দেশে বর্তমান করোনা (India Covid) পরিস্থিতি 

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে জানা গেছে , গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২০১ জন। বর্তমানে পুরো দেশে অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা ৩,৩৯৩ জন। মোট আক্রান্ত করোনা রোগীর (India Covid) সাপেক্ষে এই সংখ্যা ০.০১ শতাংশ বলেই জানা যাচ্ছে। গত ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়েছেন ১৮৩ জন। দেশে এই মুহুর্তে সুস্থতার হার ৯৮.৮ শতাংশ বলেই জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। দেশে এখনও অবধি করোনামুক্ত (India Covid) হয়েছেন মোট ৪,৪১,৪২,৭৯১ জন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে আরও জানা যাচ্ছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে ১,০৫,০৪৪ জনকে। সরকারি তথ্য বলছে, করোনার ডোজ এখনও অবধি ২২০.০৪ কোটি মানুষকে দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, করোনা ভ্যাকসিনের ডোজ দেওয়া শুরু হয়েছিল ১৬ জানুয়ারী ২০২১ থেকে।

    আরও পড়ুন: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট বিএফ-৭, জানুন বিস্তারিত

    দেশের সব হাসপাতালে করোনা মোকাবিলার (India Covid) প্রস্তুতি চলবে ২৭ ডিসেম্বর

    চিনের করোনা পরিস্থিতি ভয়ঙ্কর হতেই নড়েচড়ে বসে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে একটি রিভিউ মিটিং এর পরপরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে আগামী ২৭ ডিসেম্বর দেশের সমস্ত সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালে কোভিড ম্যানেজমেন্টের প্রস্তুতি চলবে। ওইদিন করোনা মোকাবিলার (India Covid) সমস্ত ব্যবস্থা খতিয়ে দেখা হবে, যেমন অক্সিজেন সিলিন্ডার, পর্যাপ্ত ওষুধ, হাসপাতালের কর্মী সংখ্যা ইত্যাদি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

     

  • Uric Acid Control Diet: ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগছেন? বদলে ফেলুন খাদ্যাভ্যাস

    Uric Acid Control Diet: ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগছেন? বদলে ফেলুন খাদ্যাভ্যাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতকালে ইউরিক অ্যাসিডের (Uric Acid Control Diet) ব্যথা বাড়ে। দৈনন্দিন কাজে অনেকেরই অসুবিধার কারণ হয়ে দাঁড়ায় এই ব্যথা। এই ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখতে শুধুমাত্র ওষুধের ওপর ভরসা করলেই হবে না। মেনে চলতে হবে কিছু খাদ্যাভাস।
    ইউরিক অ্যাসিডের (Uric Acid Control Diet) মাত্রা শরীরে বৃদ্ধি পেলে ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যা দেখা দেয়। অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিডকে (Uric Acid Control Diet) শরীর থেকে বের করে দিতে চায় কিডনি।  প্রস্রাবের সময় জ্বালাও করতে পারে। যার ফলে কিডনিতে পাথরও হতে পারে।

    আসুন জানা যাক কী কী খাবার নিয়ম মেনে চলতে হবে?

    আরও পড়ুন: এই শীতে সর্দি-জ্বর থেকে বাঁচতে চান? তালিকায় রাখুন এই ১০ খাবার

    মদ্যপান একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে

    ডাক্তারদের মতে, ইউরিক অ্যাসিড (Uric Acid Control Diet) থাকলে  মদ্যপান এড়িয়ে চলতেই হবে। শীতকালে তো কোনওভাবেই করা যাবেনা মদ্যপান। কারণ শীতকালে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এমনিতেই অনেক কম থাকে।

    ফ্যাটজাতীয় খাবার যেন পাতে না থাকে

     ফ্যাট রয়েছে, এমন খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন ডাক্তারবাবুরা। ফ্যাট জাতীয় খাবারে ইউরিক অ্যাসিডের (Uric Acid Control Diet) ব্যথা আরও দ্বিগুণ হারে বাড়তে পারে। ইউরিক অ্যাসিডে (Uric Acid Control Diet) সুস্থ থাকতে পাঁঠার মাংস,উচ্চ ফ্যাটযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার পাতে রাখা যাবে না।

    প্রোটিনজাতীয় খাবারেও বাড়ে ইউরিক অ্যাসিড

    খাদ্য তালিকায় প্রোটিনের পরিমাণ কমাতেই হবে যদি এই ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে চান। মাছ মাংসের বদলে পাতে বেশি করে রাখতে হবে ফল, শাকসব্জি। তবেই নিয়ন্ত্রণে থাকবে ইউরিক অ্যাসিড (Uric Acid Control Diet)।

    টকজাতীয় খাবারেও বাড়ে ইউরিক  অ্যাসিড

     তেঁতুল, টম্যাটো বা টকজাতীয় যে কোনও ফলেই বাড়ে ইউরিক অ্যাসিড (Uric Acid Control Diet)। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি ১০০ গ্রাম তেঁতুলে ফ্রুকটোজের পরিমাণ রয়েছে ১২.৩১ গ্রাম। যা ইউরিক অ্যাসিডের (Uric Acid Control Diet) পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Ginger Benefit: শীতের খাদ্য তালিকায় আদা রাখুন, জানুন এর গুণাগুণ

    Ginger Benefit: শীতের খাদ্য তালিকায় আদা রাখুন, জানুন এর গুণাগুণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদা দিয়ে (Ginger Benefit) লাল চা হোক বা আদাকুচি লঙ্কাকুচি দিয়ে মুড়ি , বাঙালির কাছে বড়ই প্রিয় । আদার (Ginger Benefit) গুণাগুণ অনেক। ঠিক এই কারণগুলোর জন্যই আদাকে সুপারফুড বলা হয়। শীতকালে চবনপ্রাশ অনেকেই খান সর্দিকাশি থেকে বাঁচতে। কিন্তু জানেন কি? সামান্য আদা (Ginger Benefit) গরম করে খেলেও সর্দিকাশি থেকে মুক্তি পেতে পারেন । আদা শরীরকেও গরম রাখে। শীতকালে আদা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  

    আসুন জানা যাক আদাকে (Ginger Benefit) কেন সুপারফুড বলা হয়? 

    ১. যে কোনও খাদ্য হজমে আদা খুবই সাহায্যকারী

    আদার (Ginger Benefit) মধ্যে gingerol নামের একটি  প্রাকৃতিক উপাদান থাকে, বিশেষজ্ঞরা বলেন এটি হজমে খুবই সাহায্যকারী।

    ২. সর্দিকাশি এবং ফ্লুকে দূরে রাখে আদা

    শীতকালেই সাধারণত সর্দিকাশি বাড়ে।  ঠান্ডা ও ফ্লুর মোকাবিলা করতে আদার (Ginger Benefit) জুড়ি নেই। প্রাচীন ভারতীয় চিকিৎসাশাস্ত্রে আদা ঠাণ্ডা ও ফ্লুর প্রাকৃতিক চিকিৎসা পদ্ধতির অন্যতম উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হত। আদার রস বা আদার পেস্ট তো এখন প্রতিদিনের তরকারিতে দেওয়াই যায়।

    ৩. শরীরের ব্যথার উপশমকারী হিসেবেও আদা (Ginger Benefit) উপকারী 

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আর্থ্রাইটিসের চিকিৎসায় আদা কার্যকরী ভূমিকা নিতে পারে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় আদা রাখলে শরীরের ব্যথা এবং ফোলা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।  এমনকি ব্যথার জায়গায় কিছুটা আদা (Ginger Benefit) ঘষে নিলেও উপশম পাওয়া যায় বলেই জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে তৎক্ষণাৎ নয়। সময়ের সঙ্গে ব্যথা কমাবে।

    ডায়েটে আদা (Ginger Benefit) রাখুন, জানুন এর কিছু রেসিপি

    ১.  চায়ে আদা (Ginger Benefit)

    লেখার শুরুতেই আদা (Ginger Benefit) দিয়ে লাল চা-এর উল্লেখ রয়েছে। শীত হোক বা গ্রীষ্ম চা প্রেমী বাঙালি আদা-চায়ে চুমুক দিয়েই থাকে। শীতের সকালটা আদা-চা দিয়ে শুরু করতেই পারেন। 

    ২. তরকারিতে আদা (Ginger Benefit)

      রান্নাকরার ক্ষেত্রে আদা (Ginger Benefit) খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রায় প্রতিটি সবজিতেই এখন আদা থাকে। বলা যেতে পারে যেকোনও রান্নার সাধারণ উপাদান হল আদা। দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায়, তরকারি বা যে কোনও সবজিতে আদা রাখা যেতেই পারে।

    ৩. আদার জ্যাম

     স্ট্রবেরি জ্যামতো আমরা খুবই পছন্দ করি। কিন্তু আদা জ্যামও পছন্দের রেসিপি হতেই পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যে অন্যান্য শর্করাযুক্ত খাবারের চেয়ে আদা জ্যাম (Ginger Benefit) অনেক স্বাস্থ্যকর।

    ৪. আদার আচার (Ginger Benefit)

     আদার জ্যামের মতোই  আদার আচারও একটি পছন্দের রেসিপি হতে পারে। বাড়িতে যেভাবে আম, কুলের আচার তৈরি করা হয়, সেভাবেই আদা কুচি (Ginger Benefit) করেও আচার তৈরি করা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • Measles Virus: হামকে আসন্ন বিপদ ঘোষণা করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

    Measles Virus: হামকে আসন্ন বিপদ ঘোষণা করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাম রোগের (Measles Virus) মোকাবিলা  কমবেশি  সকলেই করেছি। শোনা যায়, হাম রোগের (Measles Virus) প্রথম বর্ণনা পারস্য পন্ডিতরা নবম শতাব্দীতে করেছিলেন। এবার এই রোগকেই আসন্ন বিপদ বলল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। 
    বিশ্বব্যাপী সংক্রামক রোগগুলির মধ্যে হাম (Measles Virus) অনেক প্রাচীন। ষোড়শ শতকে বিশ্বব্যাপী সংক্রামক রোগগুলি নিয়ে ব্যাপক গবেষণা শুরু হয়। তখন থেকেই হাম নিয়ে সতর্কতা ও সচেতনার কাজ চলছে। 

    WHO-এর পর্যবেক্ষণ

    ভাইরাল রোগ হিসাবে এর সংক্রমণ COVID-19 এর থেকে কোনো অংশে কম নয়। রোগের (Measles Virus) প্রাথমিক লক্ষণ হিসাবে শরীরে ফুসকুড়ি দেখা যায় এবং জ্বর হয়। হাম বেড়ে গেলে এনসেফালাইটিস (মস্তিষ্ক ফুলে যাওয়া), অন্ধত্ব এবং নিউমোনিয়া অবধি হতে পারে। প্রসঙ্গত, হামের (Measles Virus) ভ্যাকসিন ১৯৬০-এর দশকে অনুমোদিত হয়েছিল। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, হামের সংক্রমণ এখনও  অনেক বেশি এবং সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করা সম্ভব হয়নি। প্রতিবছর প্রায় ৯০ লক্ষ নতুন সংক্রমণ এবং ১,২৮০০০ জন মারা যাওয়ার রিপোর্ট রয়েছে। হামের (Measles Virus) টিকাপ্রদান কর্মসূচী  প্রায় বেশিরভাগ দেশেই সম্পন্ন হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী, এই টিকা ৯৯শতাংশ সুরক্ষা প্রদান করে। রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০০০ থেকে ২০২০সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী আনুমানিক তিনকোটি মানুষের মৃত্যু প্রতিরোধ করেছে এই টিকা।

    WHO এর মত অনুযায়ী, COVID-19 মহামারীর কারণে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হামের টিকাকরণ কর্মসূচী। আনুমানিক প্রায় চার কোটি শিশু  ২০২১ সালে দুটি হামের (Measles Virus) টিকার মধ্যে অন্তত একটি ডোজ মিস করেছে।

    আর এভাবেই এই (Measles Virus) সংক্রামক রোগ আমাদের কাছে পুনরায় ফিরে এসেছে বলেই ধারণা WHO-এর। WHO ২০২২ সালের নভেম্বরে হামকে “imminent threat in every region of the world” বলে ঘোষণা করেছে।

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পর্যবেক্ষণ,  পরিস্থিতি উদ্বেগজনক এবং হামের (Measles Virus) টিকা নেওয়ার গুরুত্ব সম্পর্কে সকলকে সচেতন হতে হবে। উন্নয়নশীল দেশগুলিতে যেখানে ভ্যাকসিন নেওয়ার সচেতনা কম সেখানে হাম (Measles Virus) আক্রান্ত প্রতি দশজনের মধ্যে একজন মারা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

  • Khajoor: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খেজুরের সাত রেসিপি

    Khajoor: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খেজুরের সাত রেসিপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমাদের দেশে  ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা নেহাত কম নয়। মিষ্টি জাতীয় খাবার একেবারেই নিষিদ্ধ এই রোগে। কিন্তু জিভের স্বাদের উপর কী আর নিষেধাজ্ঞা জারি করা যায়? আশার কথা শোনাচ্ছেন পুষ্টিবিদরা। পরিমিত পরিমাণে খেজুর (Khajoor) খাওয়া যেতেই পারে। খেজুরে (Khajoor) থাকে প্রচুর পরিমাণে ফ্রুক্টোজ। এছাড়াও ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক , ভিটামিন এ, কে এবং বি-কমপ্লেক্সে ভরপুর থাকে খেজুর (Khajoor)। পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, খেজুরে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) কম। তাই পরিমিত পরিমানে খেজুর (Khajoor) খেতে পারবেন ডায়াবেটিস রোগীরা। কিছু পুষ্টিবিদরা বলছেন, “খেজুর হল স্বাস্থ্যকর খাবারগুলির মধ্যে অন্যতম, অনেক গবেষণায় এটা প্রমান হয়েছে, খেজুর রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না”।
     লাইফ স্টাইল বিশেষজ্ঞদের মতে, “অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার থাকায় খেজুরকে (Khajoor) অত্যন্ত পুষ্টিকর বলে মনে করা হয়। ডায়াবেটিস রোগীরা অল্পপরিমাণে তাদের খাদ্যতালিকায় খেজুর রাখতেই পারেন, খেজুরের অন্যতম উপাদান ফাইবার শরীরে কার্বোহাইড্রেট শোষণ করতে সাহায্য করে যা রক্তের প্রবাহে শর্করার মাত্রার আকস্মিক বৃদ্ধি রোধ করে”।

    তবে আর দেরী কিসের, ডায়াবেটিস রোগীরা জেনে নিন এই সাত রকমের খেজুরের (Khajoor) রেসিপি।

    ১. মিষ্টি চাটনি

    “খেজুর দিয়ে  মিষ্টি চাটনি তৈরি করতে প্রথমেই ১০০ গ্রাম খেজুরের (Khajoor) সাথে ১০০ গ্রাম তেঁতুল মিশিয়ে তাতে সামান্য মরিচের গুঁড়ো এবং লবণ যোগ করুন। গ্যাস ওভেনে ফুটতে থাকুক। ঠান্ডা হয়ে গেলে ছেঁকে নিন। তৈরি হয়ে গেল চাটনি।

    ২. খেজুর মিল্কশেক

    পরিমান মত দুধে ৩-৪ ঘন্টা খেজুর (Khajoor) ভিজিয়ে রাখুন। গ্রীষ্মকালে বরফ দিয়ে মিল্কশেক তৈরি করা যেতেই পারে।

    ৩. খেজুরের মিষ্টি

    এই মিশ্রণটি তৈরি করতে কিছু কাটা খেজুর, কাটা বাদাম, পেস্তা এবং পাইন বাদাম। মিশ্রণটিকে মিষ্টির মত গোল করুন তারপর সেগুলিকে কয়েক ঘন্টা ফ্রিজে রেখে দিন।

    ৪. খেজুর এবং ওটসের লাড্ডু

    এই সহজ রেসিপিটি তৈরি করতে ওটস এবং ময়দা মেশান। একটি মিক্সারে ৫-৬ পিস খেজুর (Khajoor) যোগ করুন। তারপর ওটস এবং পছন্দের বাদাম মেশান। এরপর এটাকে লাড্ডুর আকার দিন।

    ৫. খেজুরের হালুয়া

    গরম দুধে ৬-৭টি খেজুর ভিজিয়ে রাখুন। একটি পাত্রে ১ চা চামচ ঘি দিন, কিছু বাদাম ঘি দিয়ে ভাজুন। কিছু গুঁড়ো এলাচ তাতে যোগ করুন। 

    ৬. ডেটস স্মুথি

    ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপযুক্ত আরেকটি রেসিপি এটি। একটি ব্লেন্ডারে ২টি খেজুর (Khajoor) এবং ২৫০ মিলি মতো দুধ দিন।  কিছু বাদাম, এক চিমটি দারুচিনি গুঁড়ো যোগ করুন।

    ৭. ওটস এবং খেজুরের ক্ষীর
     

    ৫০০ মিলি লো ফ্যাট দুধ ফোটান। ৫-৬ পিস টুকরো করা খেজুর (Khajoor) এবং ৩ চামচ রোস্টেড রোল্ড ওটস তাতে মেশান। ৫ মিনিট ফোটান। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

LinkedIn
Share