Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Strawberries: পুষ্টিবিদরা দৈনন্দিন ডায়েটে স্ট্রবেরি রাখতে বলছেন, এর ৭টি পুষ্টিগুণ জানুন

    Strawberries: পুষ্টিবিদরা দৈনন্দিন ডায়েটে স্ট্রবেরি রাখতে বলছেন, এর ৭টি পুষ্টিগুণ জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষজ্ঞরা বলছেন স্ট্রবেরি (Strawberries) হল অ্যান্টি অক্সিডেন্টের পাওয়ার হাউস। ফাইবার, মিনারেলেও ভরপুর থাকে স্ট্রবেরি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন হার্ট এবং মস্তিষ্কের জন্যও স্ট্রবেরি (Strawberries) খুব উপযোগি।

    আজ আমরা স্ট্রবেরির  (Strawberries) ৭টি উপকারিতা জানব

    ১. স্ট্রবেরি  (Strawberries) হল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভাল উৎস, যা স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করতে পারে

     গবেষকরা বলছেন স্ট্রবেরিতে (Strawberries) ব্যাপক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণসমৃদ্ধ স্ট্রবেরি স্ট্রেস সম্পর্কিত রোগের ঝুঁকি কমায়।
    আমেরিকান ইনস্টিটিউট ফর ক্যান্সারের রিসার্চ অনুসারে, স্ট্রবেরিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের মতো রোগকেও প্রতিরোধ করতে পারে।

    ২. ব্যাপক পরিমানে ভিটামিন-সি থাকে স্ট্রবেরিতে  (Strawberries)

    গবেষকরা বলছেন, ভিটামিন সি স্বাস্থ্যের জন্য একটি অপরিহার্য পুষ্টি, বিশেষ করে এটা ইমিউন সিস্টেমকে বুস্ট করে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে,  ভিটামিন সি বা ভিটামিন ই গ্রহণ করলে বয়স্কদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে পারে। এক্ষেত্রে তাই স্ট্রবেরি (Strawberries) খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। 

    ৩. স্ট্রবেরি (Strawberries) হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

    স্ট্রবেরি (Strawberries) হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। অন্তত এমনটাই বলছেন গবেষকরা। শুধু তাই নয় স্ট্রবেরি ডায়াবেটিসেরও ঝুঁকি কমায়। অর্থাৎ যেকোনও ধরনের ক্রনিক রোগকে শরীরে সহজে বাসা বাঁধতে দেয়না স্ট্রবেরি।

    ৪. স্ট্রবেরি  (Strawberries) স্মৃতিশক্তিকে উন্নত করে

    গবেষকার বলছেন, স্ট্রবেরি ভিটামিন সি, অ্যান্থোসায়ানিডিনস এবং ফ্ল্যাভোনয়েড সমৃদ্ধ। এই উপাদান গুলি স্মৃতিশক্তিকে উন্নত করে। 

    ৫. স্ট্রবেরি (Strawberries) কোলেস্টেরলের মাত্রাকে ঠিক রাখে

    গবেষণায় প্রমানিত হয়েছে, স্ট্রবেরি  (Strawberries) শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রাকে ঠিক রাখে।

    ৬. স্ট্রবেরি শরীরকে শান্ত রাখে

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্ট্রবেরিতে (Strawberries) থাকা অ্যান্থোসায়ানিন যৌগ শরীরকে শান্ত রাখে। দুপুরে এবং রাতের ডিশে স্ট্রবেরি রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।

    ৭. স্ট্রবেরি (Strawberries) অন্ত্রের জন্য উপকারী

    গবেষকরা বলছেন স্ট্রবেরি  (Strawberries) অন্ত্রের জন্য খুবই ভাল এবং উপকারী।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Neem: জানেন বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন নিমপাতা খেতে বলছেন কেন?

    Neem: জানেন বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন নিমপাতা খেতে বলছেন কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিমপাতা (Neem) পাতার চচ্চড়ি অনেকেই খেয়েছেন। প্রথমপাতে ভাজা নিমপাতা (Neem)  সহযোগে ভাত নিয়ে বাঙলায় একটি প্রচলিত লাইন হল, নিম খেয়ে যেমন জল মিষ্টি, তেমনি ভাইয়ের বোন মিষ্টি।  এমনকী প্রাচীন ভারতীয় চিকিৎসাশাস্ত্রে বেশিরভাগ জায়গায় উল্লেখ রয়েছে, নিমে (Neem)  ব্যবহার। নিমপাতার অজস্র গুণাবলী রয়েছে। যা নিয়ে সচেতন হওয়া অবশ্যই দরকার আমাদের।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিম(Neem)  হল এমন একটি গাছ যার ফল, পাতা, ছাল সব কিছুই কাজে লাগে। নিমের ঔষধি গুণ যে কোনও গাছের থেকে অনেক বেশি। বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, নিমের পাতা বহু রোগে ধন্বন্তরি। অসংখ্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে নিমপাতার। এতে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি গুণ। তেমনই বহু ক্রনিক সমস্যা কাছে আসতে পারে না এই পাতার জন্য। তাই নিম নিয়মিত খাওয়ার চেষ্টা করুন।

    নিমপাতার (Neem)  ৫টি উপকারিতা 

    ১. ডায়াবেটিস রোগে ব্যাপক কার্যকরী নিমপাতা (Neem) 

    ডায়াবেটিস রোগ এখন ঘরে ঘরে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিমপাতা নিয়মিত খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রনে থাকে।

    ২. ক্ষত সারায়

    নিমপাতার(Neem)  পেস্ট তৈরি তা ক্ষত স্থানে লাগালে রক্ত দ্রুত জমাট বাঁধতে থাকে। পরবর্তীতে ক্ষত স্থানে  দিনে কয়েকবার লাগাতে পারলে ক্ষত সারে দ্রুত। বিশেষজ্ঞরা বলছেন নিমে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ। তাই সহজে ব্যাকটেরিয়ার হাত থেকে বাঁচায় এই পাতার পেস্ট।

    ৩. খুসকি দূর করে

    মাথার খুশকি কমাতেও নাকি অব্যর্থ কাজ করে নিমপাতা (Neem) । বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিমপাতা গরম জলে ফুটিয়ে। তারপর সেই জল দিয়ে মাথা ধুয়ে নিন। এতে খুশকি হবে দূর।

    ৪. চোখের সমস্যা কমায়

    চোখে চুলকানি, জল কাটা, লাল হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা অনেকেরই থাকে। এই রোগে দারুণ কার্যকরী নিমপাতা (Neem) । প্রথমে গরম জলে নিমপাতা ফুটিয়ে এর ঝাপটা আলতো করে চোখে দিতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা। দিনে ২ থেকে ৩ বার করতে হবে এটা।

    ৫. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় নিম (Neem) 

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও নিমের জুড়ি নেই। যেকোনও সংক্রমণকে নিম দূরে রাখে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন,  নিয়মিত নিমপাতা খেলে ইমিউনিটি কয়েকগুণ বৃদ্ধি পায়। তবে তেল নুন বেশি দেবেন না, এতে নিমের অনেক গুনাবলী নষ্ট হয়ে যায়।

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Almonds: এই ৯টি স্বাস্থ্যগুণের জন্য প্রতিদিন একমুঠো আমন্ড বাদাম  খেতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    Almonds: এই ৯টি স্বাস্থ্যগুণের জন্য প্রতিদিন একমুঠো আমন্ড বাদাম খেতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমন্ড বাদাম (Almonds) হল পুষ্টিতে ভরপুর। এই কারণে আমন্ড বাদামকে  সুপারফুড বলা হয়। নিয়মিত আমন্ড বাদাম খাওয়ার কিছু উপকারিতা নিয়ে আজ আমরা আলোচনা করব।

     ৯টি কারণে আপনার প্রতিদিন আমন্ড বাদাম (Almonds) খাওয়া উচিত

    ১. কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে আমন্ড বাদাম  (Almonds)

    একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে আমন্ড বাদাম লোহিত রক্তকণিকায় ভিটামিন ই এর পরিমাণ বাড়ায় যার ফলে উচ্চ কোলেস্টেরল হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই কম হয়। তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিদিন কয়েকটি আমন্ড বাদাম  অবশ্যই ডায়েটে রাখতে বলছেন।

    ২.আমন্ড বাদাম (Almonds) ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে

    আমন্ড বাদামের  (Almonds) মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার এবং অন্যান্য খাবারের তুলনায় কম কার্বোহাইড্রেট, যা শরীরের ওজন কমাতেও সাহায্যকারী। আমন্ড বাদাম ক্যালোরি কমাতেও উপযোগী। 

    ৩. আমন্ড বাদাম (Almonds) হার্টের জন্য ভালো

    চিকিৎসকরা বলছেন আমন্ড বাদাম  হার্টের জন্য খুবই উপকারী। আমন্ড বাদাম রক্তে শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে বলে মনে করা হয়। আমন্ড বাদাম  থাকে ভরপুর ম্যাগনেসিয়াম। তাই স্বাস্থ্যবিদদের পরামর্শ এক মুঠো আমন্ড বাদাম  নিয়মিত খান খান। আমন্ড বাদাম খাওয়ার ফলে রক্তে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রাও বাড়ে, যা রক্তচাপ কমায় এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে।

    ৪. চোখের জন্য খুবই উপকারী হল আমন্ড বাদাম (Almonds)

    আমন্ড বাদামে  (Almonds) ভরপুর মাত্রায় ভিটামিন ই রয়েছে। চোখের জন্য খুব ভাল বলে মনে করেন স্বাস্থ্যবিদরা। তবে চিকিৎসকরা বলছেন সবসময় পরিমিত পরিমাণে আমন্ড বাদাম  খাবেন।

    ৫. আমন্ড বাদাম (Almonds) হল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ

    আমন্ড বাদাম  (Almonds) অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে থাকে এবং এটি স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন প্রতিদিন ৮৪ গ্রাম আমন্ড বাদাম  আপনার শরীরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়, এরফলে ত্বক উজ্জ্বল থাকে তাড়াতাড়ি বার্ধক্য আসেনা। 

    ৬. ত্বক উজ্জ্বল রাখতে আমন্ড বাদাম  (Almonds) খান

    আমন্ড বাদাম  (Almonds) মধ্যে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড যা ব্রোকলি এবং গ্রিন টি-তেও থাকে, এই উপাদানটি ত্বকের পুষ্টিতে খুবই সাহায্যকারী। 

    ৭.  চুল পড়া প্রতিরোধ করে আমন্ড বাদাম  (Almonds)

    খুশকি এবং চুলের অন্যান্য সমস্যাতে আমন্ড বাদাম  তেল খুব উপযোগী। অনেক চিকিৎসক তাই পরামর্শ দেন আমন্ড বাদাম তেল লাগানোর।  

    ৮. মস্তিষ্কের জন্য ভাল

    আমন্ড বাদাম (Almonds) দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে পটাশিয়ামের পরিমান বাড়ে। শরীরের ইলেক্ট্রোলাইটের মাত্রা বাড়ায় বাদাম, এরফলে এনার্জি বাড়ে। সহজ কথায়, আমন্ড বাদাম  দুধ দিয়ে পান করলে স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়।

    ৯. রক্তাল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে আমন্ড বাদাম  (Almonds)

     অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা প্রতিরোধে আমন্ড বাদাম  খুবই উপকারী। কারণ এতে তামা, আয়রন এবং ভিটামিন রয়েছে যা বেশি হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সহায়তা করে।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Ayurvedic Diet: স্বাস্থ্যসম্মত আয়ুর্বেদিক ডায়েট সম্পর্কে জানুন

    Ayurvedic Diet: স্বাস্থ্যসম্মত আয়ুর্বেদিক ডায়েট সম্পর্কে জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আয়ুর্বেদ (Ayurvedic Diet) অনুযায়ী পৃথিবীর দুজন মানুষ কখনও সমান নয় এবং তাদের শরীরের পুষ্টির চাহিদাও আলাদা আলাদা রকমের হয়। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে (Ayurvedic Diet) তাই ডায়েটকে ঠিক করা হয় প্রত্যেকটা মানুষের শারীরবৃত্তীয় এবং তার মানসিক গঠন অনুসারে। তিন রকমের দোষের কথা আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে উল্লেখিত রয়েছে এগুলো হল, বাত, পিত্ত এবং কফ।

    আজকে আমরা আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের কিছু স্বাস্থ্য সম্মত ডায়েটের (Ayurvedic Diet) বিষয়ে আলোচনা করব

    ১) প্রক্রিয়াকরণ করা হয়নি যে খাবার, তা শরীরের জন্য খুব উপকারী 

    আয়ুর্বেদিক ডায়েটে (Ayurvedic Diet) জোর দেওয়া হয়েছে প্রাণ শব্দের উপর। প্রাণ হল সূর্য, জল এবং পৃথিবীর শক্তি। এমন একটি আয়ুর্বেদিক সুপারফুড হল বাদাম। আয়ুর্বেদে বাদাম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রাচীন ভারতীয় চিকিৎসা ব্যবস্থায় বাদাম ডায়েটে ব্যবহার করা হত। জানা যাচ্ছে, আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে (Ayurvedic Diet) স্থূলতা, প্রিডায়াবেটিস, ডায়াবেটিস মেলিটাস ইত্যাদি রোগের ডায়েট হিসেবে বাদাম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শারীরিক দুর্বলতার চিকিৎসার জন্য বাদাম খাওয়া যেতে পারে, মনে করেন, আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা।

    ২) রাতের খাবার যৎসামান্য খান এবং দিনের খাবার পেট ভরে খান

    আয়ুর্বেদ (Ayurvedic Diet) চিকিৎসকরা মনে করেন, সূর্য যখন মধ্য গগনে থাকে তখন মানুষের হজম ক্ষমতাও বেশি হয়। তাই আয়ুর্বেদ অনুসারে দুপুরে পেট ভরে আহার করার পরামর্শ দেওয়া হয় এবং রাত্রে সব থেকে কম। রাত ১০টার আগে খাবার খেয়ে নেওয়া উচিত বলেই মনে করেন আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা।

    ৩) ৭০ এবং ৩০ এর নিয়ম মানুন ডায়েটের (Ayurvedic Diet) ক্ষেত্রে

    এখানেও গণিতের সূত্র কাজ করে, তবে অতটা জটিল নয় এই সূত্র। আয়ুর্বেদে (Ayurvedic Diet) বলা হয়, যখনই খাবার খাবেন তখন ৭০ শতাংশ পেটকে ভর্তি করবেন বাকি ৩০ শতাংশ খালি রাখবেন।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • World Cancer Day: জানুন, কোন পাঁচ ধরনের ক্যানসার ভারতে বাড়ছে

    World Cancer Day: জানুন, কোন পাঁচ ধরনের ক্যানসার ভারতে বাড়ছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতি বছর বিশ্ব ক্যানসার দিবস (World cancer Day) পালন করা হয় ৪ ফেব্রুয়ারি। এই দিনটির উদ্যোক্তা হল Union for International Cancer Control. এই দিনে বিভিন্ন প্রকারের ক্যানসারের বিষয়ে বিশ্বব্যাপী সচেতনতা ছড়ানো হয় নানা রকমের অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। উপায় বাতলে দেওয়া হয় কী কী ভাবে জীবন যাপন করলে প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে এই মারণ রোগকে। করোনা ছাড়াও বর্তমানে আমাদের দেশে কঠিন চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে ক্যানসার। World Health Organization (WHO) এর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী প্রতি দশজনের মধ্যে একজন ভারতীয় ক্যানসার আক্রান্ত এবং ক্যানসার আক্রান্ত প্রতি ১৫ জন ভারতীয়-এর মধ্যে একজন মারা যাচ্ছে। Indian Council Of Medical Research এর অপর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী ২০২৫ সালের মধ্যে আমাদের দেশে কয়েকগুন বাড়তে চলেছে ক্যানসার। এর জন্য দূষণ, তামাক জাতীয় নেশার প্রতি আসক্তি ইত্যাদি কারণগুলিকেই সামনে রাখছেন বিশেষজ্ঞরা।

    এবার আমরা আলোচনা করব পাঁচ ধরনের ক্যানসার নিয়ে

    ফুসফুসের ক্যানসার
     
    বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে ভারতে ফুসফুসে ক্যানসার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ২০২২ সালের একটি রিপোর্টে দেখা গেছে আমাদের দেশে বর্তামানে ফুসফুস ক্যানসার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭০,২৭৫ জন। অন্যদিকে Indian Council of Medical Research (ICMR) এর সমীক্ষা বলছে এই সংখ্যা ২০২৫ সালে দ্বিগুন হবে।

    মুখের ক্যানসার

    ভারতীয় পুরুষদের মধ্যে এই ক্যানসার বেশি লক্ষ্য করা যায়। ক্যানসার আক্রান্ত পুরুষদের মধ্যে ১১.২ শতাংশই এই ক্যানসারে ভোগেন। অন্যদিকে মহিলা ক্যানসার আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে এই ক্যানসারের প্রবণতা দেখা যায় ৪.৩ শতাংশ। তামাক দ্রব্যের নেশাই এই ক্যানসারের অন্যতম কারণ।

    ব্রেস্ট ক্যানসার

    এই ক্যানসার সাধারণত মহিলাদের ক্ষেত্রেই দেখা যায়। মহিলাদের মৃত্যুর অন্যতম বড় কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে এই ক্যানসার। ২০২০ সালের একটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে মোট মহিলা ক্যানসার রোগীর ৩৯.৪ শতাংশই ব্রেস্ট ক্যানসারে আক্রান্ত।

    জরায়ু ক্যানসার

    সারা পৃথিবীর মতো ভারতবর্ষেও জরায়ুর ক্যানসার বেড়েই চলেছে। সম্প্রতি, একটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, সারা পৃথিবীব্যাপী জরায়ুর ক্যানসারে ভারত এবং চিনে বেশি রোগী মারা যায়।

    খাদ্যনালীর ক্যানসার

    সারা দেশে খাদ্যনালীর ক্যানসারে দেখা গেছে পুরুষরাই সবথকে আক্রান্ত হচ্ছেন। ভারতে মৃত্যুর কারণগুলির মধ্যে খাদ্যনালীর ক্যানসার ষষ্ঠস্থানে রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • World Cancer Day: আজ বিশ্ব ক্যানসার দিবস, জানুন কিছু সুপারফুডের কথা যা ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়

    World Cancer Day: আজ বিশ্ব ক্যানসার দিবস, জানুন কিছু সুপারফুডের কথা যা ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বিশ্ব ক্যানসার দিবস ( World Cancer Day)। প্রতিবছর ৪ ফেব্রুয়ারি এই দিনটি পালন করা হয়ে থাকে। ২০০০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি প্যারিসে বসেছিল ক্যানসার বিষয়ক এক সম্মেলন, তখন থেকেই এই দিনটি বিশ্ব ক্যানসার দিবস ( World Cancer Day) হিসেবে স্বীকৃত। বিশ্ব ক্যানসার দিবসে প্রতি বছর সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য নানা রকমের অনুষ্ঠান করা হয়ে থাকে। গবেষকদের মতে জীবনযাত্রা এবং ডায়েট ঠিক রাখলে ক্যানসারের ঝুঁকি এড়ানো যায় অনেকটাই। ক্যানসারের প্রতিরোধের জন্য নিত্য নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার হচ্ছে, গবেষকরা নানারকমের পরীক্ষা নিরীক্ষা করছেন।
    কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, ক্যানসারের চিকিৎসা খুবই খরচ সাপেক্ষ। যার ফলে তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিতে প্রতি দশজনের মধ্যে গড়ে সাত জন রোগীই মারা যায়, একটি রিপোর্ট অন্তত তাই বলছে।  

    একনজরে দেখে নেব কিছু খাবার, যেগুলি ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক

    কিছু গুরুত্বপূর্ণ সবজি

    বাঁধাকপি, ফুলকপি এবং ব্রকলি  এই জাতীয় পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবারগুলি ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা কমাতে সাহায্য করতে পারে বলে জানাচ্ছেন গবেষকরা। গবেষণায় বলা হয়েছে, এই সবজিগুলিতে কিছু রাসায়নিক থাকে ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক। 

    বেরি

    বেরি- স্ট্রবেরি, রাস্পবেরি এবং ব্লুবেরিতে উল্লেখযোগ্য মাত্রার অ্যান্থোসায়ানিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে পারে।

    টমেটো

     কাঁচা এবং সিদ্ধ উভয় টমেটোই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ব্যাপক উৎস। ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক বলেই বলছেন গবেষকরা।

    বাদাম এবং বীজ

    বাদাম আপনার ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। ক্যানসার এবং অন্যান্য গুরুতর অসুস্থতা এড়ানোর জন্য এগুলিকে স্বাস্থ্যকর খাবার হিসাবে বিবেচনা করা হয়। চিনাবাদাম, বাদাম এবং আখরোটের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণাবলী ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

    চর্বিযুক্ত মাছ

    প্রতি সপ্তাহে আপনার খাদ্যতালিকায় মাছ যোগ করলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমতে পারে বলছেন বিশেষজ্ঞরা। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবারে ক্যানসারের ঝুঁকি কমে বলছেন পুষ্টিবিদরা। 

    আরও কিছু শস্য

     গমের রুটি, চাল এবং ওটমিলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, এগুলি ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক। গবেষকদের মতে এই সুপারফুডগুলিতে থাকা কিছু রাসায়নিক কোলোরেক্টাল, অগ্ন্যাশয়, স্তন এবং প্রোস্টেট ক্যানসারকে প্রতিহত করে।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • World Cancer Day: বিশ্ব ক্যানসার দিবসে চলতি বছরের থিম কী জানেন?

    World Cancer Day: বিশ্ব ক্যানসার দিবসে চলতি বছরের থিম কী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারা পৃথিবী ব্যাপী ক্যানসার রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বিশেষজ্ঞদের গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, মৃত্যুর সবথেকে বড় কারণগুলির মধ্যে ক্যানসার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিতে প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৭ জনই মারা যান ক্যানসারে। ডাক্তারদের মতে, সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি, লাইফ স্টাইল এগুলো ঠিকঠাক থাকলে পরাস্ত করা যায় এই মারণ রোগকে। এবং অবশ্যই সময় মতো এই রোগকে চিহ্নিত করতে হবে।

    ক্যানসারের বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে প্রতিবছর ৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ক্যানসার দিবস পালন করা হয়। ডাক্তার, স্বাস্থ্য কর্মী, ক্যানসার রোগীরা এই দিনে একসঙ্গে এই মারণ রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার বার্তা দেন।

    কবে থেকে পালিত হয় বিশ্ব ক্যানসার দিবস

    বিশ্ব ক্যানসার দিবস পালন শুরু হয়েছে, ৪ ফেব্রুয়ারি ২০০০ সাল থেকেই। ক্যানসারের বিরুদ্ধে সচেতনতা বাড়াতে এবং এর প্রতিরোধ কী ভাবে সম্ভব তা আলোচনা করতে ২০০০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি প্যারিসে একটি সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। বিশ্বব্যাপী এই সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন ডাক্তার, স্বাস্থ্য কর্মী সমেত ক্যানসার রোগীরাও। ক্যানসার সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয় ওই সম্মেলনে। এর প্রতিরোধ যে মানুষের হাতের মুঠোয় সেটাও বলা হয় ওই সম্মেলনে। এরপর থেকে প্রতি বছর ৪ ফেব্রুয়ারি সারা বিশ্বব্যাপী ক্যানসার দিবস পালন করা হয়।

    বিশ্ব ক্যানসার দিবসে এবছরের থিম কী

    পরপর তিন বছর ক্যানসার দিবসের থিম থাকছে “Close The Care Gap”, ২০২২ থেকে শুরু হয়েছে চলবে ২০২৪ অবধি। ক্যানসার রোগীদের যত্ন, পরিচর্যা খুব প্রয়োজনীয়। ক্যানসার রোগীদের পরিচর্যায় খামতি থাকলে কী কী ক্ষতি হয়? সে বিষয়েও বার্তা দেওয়া হবে এই থিমের মাধ্যমে।  

    কী কী অনুষ্ঠান হবে বিশ্ব ক্যানসার দিবসের

    The Union for International Cancer Control (UICC) বিভিন্ন সচেতনতামূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে চলতি বছরে। জানা গেছে শিক্ষামূলক অনুষ্ঠানও হবে, অংশগ্রহণ করবে বিভিন্ন ছাত্র ছাত্রীরা, আবার প্রচার অভিযানও চলবে এইদিন। মানুষকে বোঝানো হবে ক্যানসারের খুঁটিনাটি দিকগুলি এবং কীভাবে এই মারণ রোগের প্রতিকার সম্ভব তাও প্রচার করা হবে বলে জানা গেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Walking: নিরোগ থাকতে প্রতিদিন ৫ কিলোমিটার করে হাঁটুন

    Walking: নিরোগ থাকতে প্রতিদিন ৫ কিলোমিটার করে হাঁটুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে হাঁটার (Walking) সমান কোন ওষুধ নেই। আপনি বিশ্বাস করুন বা নাই করুন! যে কোনও রোগের চিকিৎসার একটি কমন ওষুধ হল নিয়মিতভাবে হাঁটা। যেকোনও বিশেষজ্ঞ বা ডাক্তারের কাছে আপনি যান তাঁরা বলবেন, রোজ নিয়ম করে হাঁটুন।
    হাঁটা এমন একটা সহজ শারীরিক অনুশীলন যেটার জন্য আপনাকে কোন রকমের খরচ করতে হয় না। বর্তমান সভ্যতা যত এগিয়ে যাচ্ছে আমরা তত যানবাহনের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছি, খুব সামান্য দূরত্ব যাতায়াত করতেও আমরা আজকে দু চাকা বা চারচাকা গাড়ি ব্যবহার করি। তাই আর সময় অপচয় না করে সকালে বা বিকালে হাঁটা শুরু করে দিন। 

    হাঁটা (Walking) কেন এত উপকারী এবার জানা যাক

    ১) বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে আপনি যত হাঁটেন (Walking) তত আপনার ক্যালরি খরচ হতে থাকে যেটি শরীরে মেদ কমাতে এবং শরীরকে ফিট রাখতে খুবই উপযোগী হয়।

    ২) হাঁটার (Walking) গতি আপনি রাখতে পারেন প্রতি ঘন্টায় ৪ থেকে ৫ কিলোমিটারের মধ্যেই। বিশেষজ্ঞদের মতে বাড়তি ওজন কম করতে হাঁটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    ৩) সকালে যে কোন পার্কে গেলে দেখা যাবে কতশত লোকে ভর্তি রয়েছে পার্কটি এবং এদের বেশিরভাগ জনেরই ডায়াবেটিস। ডাক্তারবাবুরা ডায়াবেটিসের জন্য অথবা হাইপারটেনশন রোগের জন্য প্রথমেই যেটিকে সব থেকে বেশি গুরুত্ব দেন সেটি হচ্ছে নিয়মিতভাবে হাঁটাচলা। হাঁটলে (Walking) সুগার এবং প্রেশার নিয়ন্ত্রণে থাকে।

    ৪) প্রতিদিন হাঁটাচলা (Walking) করলে আপনার পেশিরগুলি মজবুত হবে এবং শরীরের রক্ত চলাচলটা ভালো থাকবে। হাঁটা ব্যথা উপশমকারীও বটে, যারা আর্থারাইটিসের সমস্যায় ভুগছেন তাদের কাছে তো হাঁটা একটা মহৌষধ।

    ৫) শুধুমাত্র তাই নয় মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য হাঁটা (Walking) খুবই উপযোগী বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা, স্ট্রেস, অ্যাংজাইটি, ডিপ্রেশন এ সমস্ত কিছু কাটাতে হাঁটার জুড়ি নেই। প্রতিদিন নিয়মিতভাবে হাঁটাচলা করলে মানুষের সৃজনশীলতা বাড়ে বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Millets: ডায়েটে বাজরা রাখলে কী কী উপকার পেতে পারেন?

    Millets: ডায়েটে বাজরা রাখলে কী কী উপকার পেতে পারেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজরা (Millets) হল পুষ্টিতে ভরপুর একটি খাদ্য উপাদান।  বাজরা গ্লুটেন-মুক্ত হওয়ায়, পুষ্টিবিদরা এটিকে স্বাস্থ্যসম্মত বলছেন। ওজন কমাতেও বাজরার জুড়ি নেই।  বাজরার বিভিন্ন ধরনের হয় এবং সবগুলিরই উপকারিতা রয়েছে। দৈনন্দিন ডায়েটের অংশ হিসাবে বাজরা রাখা যেতেই পারে। মধ্য ও দক্ষিণ ভারতের মানুষদের খাদ্য তালিকায় প্রতিদিনই আগে বাজরা থাকত। এরপরে সবুজ বিপ্লবের পরে চাল এবং গম সস্তা হলে বাজরার গুরুত্ব কিছু কমে যায়। 

    জেনে নিই কোন ধরনের বাজরার  (Millets)  কী কী উপকারিতা 

    ১) কাকুম বা কাংনি

     পুষ্টিবিদদের মতে, এই ধরনের বাজরা  (Millets)  রক্তে শর্করার ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে। এই বাজরাতে ব্যাপক পরিমানে থাকে আয়রন এবং ক্যালসিয়াম। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়ায় । এছাড়াও এই ধরনের বাজরা রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে এবং শরীরে এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।

    ২) রাগি

    রাগি সাধারণত চাল এবং গমের বিকল্প খাদ্যশস্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়। রাগি গ্লুটেন-মুক্ত এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ। রাগি শিশুদের মস্তিষ্ক বিকাশে সহায়তা করে বলে মনে করা হয়।

    ৩) মুক্তা বাজরা  (Millets) 

    পুষ্টিবিদরা বলছেন এতে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, ফাইবার এবং আয়রনের মতো খনিজ থাকে।  টাইপ ২ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। 

    ৪) ছোট বাজরা  (Millets) 

    যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্যও এই ধরনের বাজরা খুবই উপকারী। ভাতের বদলে খেতে পারেন এই বাজরা। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। এরসঙ্গে পটাসিয়াম, জিঙ্ক, আয়রন এবং ক্যালসিয়ামের মতো অসংখ্য খনিজ পদার্থে ভরপুর এই বাজরা  (Millets) । বিশেষজ্ঞদের মতে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এই বাজরা।

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Loneliness: একাকিত্বের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে বাড়তি ওজনের, দাবি গবেষকদের

    Loneliness: একাকিত্বের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে বাড়তি ওজনের, দাবি গবেষকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়তি ওজন বা ওবেসিটি আজকে ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। সারা বিশ্বের মতো ভারতবর্ষেও বাড়তি ওজনের সমস্যায় ভুগছেন অসংখ্য মানুষ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন বাড়তি ওজন অনেক কিছুই রোগ টেনে আনে। ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন ইত্যাদি বিভিন্ন রোগের অন্যতম কারণ হল বাড়তি ওজন। মানুষের স্বাস্থ্য ভেঙে পড়ছে আজ এইসব রোগের কারণে। বাড়তি ওজনকে কম করতে মানুষের চেষ্টার শেষ নেই। কেউ জিমে যেতে পছন্দ করেন, কেউ বা সকালে মর্নিং ওয়ার্ক করেন। শারীরিক কসরতে নিজেদের মেদ ঝরিয়ে ফেলতে এমন অনেক পদ্ধতিই দেখা যায়। বাড়তি ওজন কমাতে, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মতো নিয়মিত বিভিন্ন ডায়েট চার্টও ফলো করেন অনেকে।

    মার্কিন গবেষণা কী বলছে

    সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে যে বাড়তি ওজনের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে একাকিত্বেরও (Loneliness)।  একাকিত্ব  (Loneliness) এক ভয়ঙ্কর সমস্যা বলা যেতে পারে। কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন যে নিজের অনুভূতির যথার্থ প্রকাশ করতে না পারা থেকেই একাকিত্বের অনুভূতি চরম আকার ধারণ করে। যেমন ধরুন কোনও মেয়েকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে দেওয়া হচ্ছে, তখন সেই মেয়েটির মধ্যে একাকিত্ব  (Loneliness) আরও ভালোভাবে লক্ষ্য করা যাবে। একাকিত্ব  (Loneliness) বিভিন্ন রকমের হয় বাঙালি বাড়িতে অনেকেই আছেন যাঁরা আধ্যাত্মিকতা নিয়ে বেশি সময় ব্যস্ত থাকেন। তাঁরা যে কোনও সম্পর্কে খুব সহজে জড়ান না, একা জীবন উপভোগ করতে চান। আবার এই একাকিত্ব  (Loneliness) অন্যরকম হয়ে ওঠে যখন মা-বাবা সন্তানকে বোঝেনা কিংবা সন্তান যখন মা বাবার অবাধ্য হয়। আবার যে কোনও নতুন অবস্থায়, নতুন জায়গায় গেলে সেখানকার পরিবেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য না হওয়া অবধি এই একাকীত্ব দেখা যায়। সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি সমীক্ষাতে দেখা গেছে যে সে দেশের কলেজ ছাত্রদের ৪৪ শতাংশ ছাত্রই বলছে যে তাদের ওজন স্বাভাবিকের থেকে বেশি এবং তারা ওভারওয়েট বা বাড়তি ওজনের সমস্যায় ভুগছে। শুধুমাত্র তাই নয় এই বাড়তি ওজনের সঙ্গে একাকিত্বে  (Loneliness)র সরাসরি সম্পর্ক দেখা গেছে সেদেশে।
    এই মার্কিন গবেষণায় গবেষকরা ছাত্রদের দুটি দলে ভাগ করেন এবং সেখানে দেখা যায় যেসমস্ত ছাত্র কম একাকিত্বে  (Loneliness) ভুগছে তাদের মধ্যে শারীরিক অনুশীলনের পরিমাণটা অপেক্ষাকৃত বেশি আছে এবং যারা বেশি একাকিত্বে  (Loneliness) ভুগছে তাদের মধ্যে চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা বেশি আছে এবং তারা শারীরিক অনুশীলনও কম করছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

LinkedIn
Share