Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Cardiovascular Disease: করোনা কালে আমেরিকাতে হৃদরোগে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে: রিপোর্ট

    Cardiovascular Disease: করোনা কালে আমেরিকাতে হৃদরোগে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে: রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার সময়কালে মৃত্যুর কারন নিয়ে একটি সমীক্ষা হয় আমেরিকাতে, আর তাতেই দেখা যাচ্ছে করোনার প্রথম বছর থেকেই হৃদরোগে মৃত্যুর সংখ্যা আমেরিকাতে উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে দেখা যাচ্ছে।

    সমীক্ষায় কী দেখা যাচ্ছে

     একটি পরিসংখ্যান বলছে সে দেশে ২০১৯-২০২০তে করোনার প্রথম ঢেউ যখন আসে তখন হৃদরোগে (Cardiovascular Disease) মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছিল ৬.২ শতাংশ। ২০১৯ সালে যেখানে হৃদরোগে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৮,৭৪,৬১৩, ২০২০ সালে সেই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯ ,২৮ ,৭৪১। শুধুমাত্র তাই নয়, এই পরিসংখ্যান বলছে এখনও অবধি সে দেশে রেকর্ড হৃদরোগে (Cardiovascular Disease) মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল ২০০৩ সালে, ওই বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হৃদরোগে (Cardiovascular Disease) মারা গেছিলেন ৯,১০,০০০ জন মানুষ। সেই সংখ্যাকেও ছাপিয়ে গেছে করোনার সময় হৃদরোগে (Cardiovascular Disease) মৃত্যুর সংখ্যা। ইতিমধ্যে একটি পূর্ববর্তী পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে বাৎসরিক মৃত্যুর হারেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিগত বছরগুলির রেকর্ড ছাপিয়ে গেছে করোনার সময় সে দেশে মৃত্যুর হার।

    আরও পড়ুন: অ্যান্টি এজিং জিন ১০ বছর পর্যন্ত কমাতে পারে হৃদয়ের বয়স, জানাচ্ছে গবেষণা

    ওই সমীক্ষায় আরও দেখা যাচ্ছে করোনার প্রথম ঢেউ এর সময় অর্থাৎ ২০২০ সাল থেকে, সে দেশে একই রকমের বয়সের মানুষদের মৃত্যুর হার কমেছে কিন্তু সামগ্রিকভাবে মৃত্যুর হার অনেকটাই বেড়েছে দেখা যাচ্ছে।

    আরও পড়ুন: কেমোথেরাপির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দূর করতে আসছে নতুন ইঞ্জেকশন

    ওই গবেষণায় আরও দেখা যাচ্ছে যে সামগ্রিকভাবে হৃদরোগে (Cardiovascular Disease) মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে এশিয়ানদের মধ্যে, ব্ল্যাক এবং হিস্প্যানিক মানুষদের মধ্যে।
    ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার একজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ বলেন, 
    করোনার প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ প্রভাব পড়ছে আমেরিকাতে সামগ্রিক হার্টের স্বাস্থ্যের উপরে, হার্টকে সরাসরি সংক্রমিত করার ক্ষমতা রয়েছে করোনা ভাইরাসের।

    আরও পড়ুন: একাকিত্বের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে বাড়তি ওজনের, দাবি গবেষকদের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Chemptherapy: কেমোথেরাপির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দূর করতে আসছে নতুন ইঞ্জেকশন

    Chemptherapy: কেমোথেরাপির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দূর করতে আসছে নতুন ইঞ্জেকশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্লিনমার্ক ফার্মাসিউটিক্যাল এর সৌজন্যে নতুন এক ইনজেকশন বাজারে আসতে চলেছে, এরফলে কেমোথেরাপির (Chemptherapy) যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যেমন বমিবমি ভাব এইগুলি দূর হবে বলে দাবি ওই সংস্থার। ইনজেকশনটি বাজারে খুব তাড়াতাড়ি কেমোথেরাপি রোগীদের জন্য এবার থেকে উপলব্ধ হবে বিভিন্ন ওষুধের দোকানে, এমনটাই জানা গেছে। এ বিষয়ে জানা গেছে গ্লিনমার্ক ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি হয়েছে একটি সুইস বায়োফার্ম কোম্পানির।

    আরও পড়ুন: নাক বন্ধ? হতে পারে করোনা! নতুন কোভিড উপসর্গগুলো জানেন?

    ইঞ্জেকশনটি কী কী উপাদান দিয়ে তৈরি

    সংস্থা সূত্রে জানা যাচ্ছে Akynzeo নামের এই ইনজেকশনটি হল fosnetupitant (235 mg) এবং palonosetron (0.25 mg) এর কম্বিনেশন, এটি কেমোথেরাপির ঠিক ৩০ মিনিট আগে প্রয়োগ করা হবে। ইউরোপ মহাদেশে, আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে এবং অস্ট্রেলিয়াতে ভালোভাবেই প্রচলিত রয়েছে এই ইঞ্জেকশন।

    প্রস্তুতকারক সংস্থা কী বলছে

    গ্লিনমার্ক ফার্মাসিউটিক্যালের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট অলোক মালিক বলেন, আমাদের সংস্থা গ্লিনমার্ক ফার্মাসিউটিক্যাল ক্যান্সারের রোগীদের যত্ন এবং ক্যান্সার চিকিৎসকদের সাহায্য করার জন্য সব সময় প্রস্তুত আছে। কেমোথেরাপির (Chemptherapy)  বমি বমি ভাব সহ বিভিন্ন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবার থেকে দূর হবে বলে আশা করছি  Akynzeo IV এর আগমনের ফলে। হলে একটি সুবিধা জনক ভালো ডোজ।

     অন্যদিকে যে সুইস বায়ো ফার্মা কোম্পানির সঙ্গে গ্লিনমার্ক ফার্মাসিউটিক্যালের চুক্তি হয়েছে, সেই হেলসিং গ্রুপের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার জর্জিও ক্যালদেরারি বলেন, ভারতবর্ষের ক্যান্সারে চিকিৎসায় Akynzeo IV একটি বড় ভূমিকা নিতে চলেছে। ক্যান্সার নিয়ে বাঁচছেন যাঁরা তাঁদের জন্য নতুন দিন আনবে এই ইঞ্জেকশন, এটাই আমাদের ধারণা। পৃথিবীব্যাপী ক্যান্সারের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবে।

    আমাদের দেশে সর্বশেষ ন্যাশনাল ক্যান্সার রেজিস্ট্রি প্রোগ্রামের তরফ থেকে যে তথ্য পাওয়া গেছে  তাতে দেখা যাচ্ছে দেশে ক্যান্সারের রোগী ২০২৫ সালের মধ্যে ১২.৮% বৃদ্ধি পাবে। 

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Benefits of Walking: সপ্তাহে অন্তত ৫দিন ১০ মিনিট করে হাঁটার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা

    Benefits of Walking: সপ্তাহে অন্তত ৫দিন ১০ মিনিট করে হাঁটার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকালে বা বিকেলে হাঁটার (Benefits of Walking) থেকে বড় ওষুধ হয়তো আর কিছুই নেই একথা চিকিৎসকরা বারবার বলে থাকেন। ডায়াবেটিস, গ্যাস অম্বল, বাড়তি ওজন কমানো, শরীরকে ফিট রাখা এবং আরও অনেক অসুবিধার সমাধান হলো অন্তত সপ্তাহে পাঁচ দিন ন্যূনতমভাবে ১০ মিনিট হাঁটাচলা (Benefits of Walking)। এমনটাই বলেছেন চিকিৎসকরা। শহরের পার্কগুলিতে সকাল থেকেই ভিড়ে ঠাসা থাকে মর্নিং ওয়ার্কের কারনে। শীতকালে অবশ্য বিকালেও এই ভিড় আমাদের নজর এড়িয়ে যায়না।

     বিভিন্ন আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রবন্ধে দেখা যাচ্ছে যে সারা সপ্তাহে ১৫০ মিনিট করে দ্রতগতিতে হাঁটার (Benefits of Walking) পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা মানে সপ্তাহে ৫ দিন ৩০ মিনিট করে। প্রতিটি বিশেষজ্ঞই হাঁটার উপযোগিতা এবং উপকারিতা ব্যাখা করেছেন। স্বাস্থ্যসম্মত শরীর এবং মনের জন্য হাঁটার বিকল্প (Benefits of Walking) নেই। 

    নিয়ম করে হাঁটলে আমাদের শরীরে কী কী উপকার হয় (Benefits of Walking)

    রক্তের প্রবাহ ভালো হয়

    আমরা যখন দাঁড়িয়ে থাকি বা বসে থাকি আমাদের রক্ত সাধারন ভাবে পায়ের দিকে প্রবাহিত হয় কিন্তু যখন আমরা হাঁটি (Benefits of Walking) তখন আমাদের পেশীগুলি নাড়াচাড়া করে এর ফলে রক্তের প্রবাহ শরীরের বিভিন্ন অংশে ভালো মতো হতে পারে। এমনটাই মত রয়েছে বিশেষজ্ঞদের।

    নিয়মিত হাঁটাচলা (Benefits of Walking) শরীরে এনার্জি বাড়ায়

    বিশেষজ্ঞরা বলছে যখন আপনি হাঁটতে শুরু করেন তখন রক্তের প্রবাহ ভালো হয় যার ফলে শরীরের এনার্জি লেভেলও অনেক বেশি পাওয়া যায়।

     

    হাইপারটেনশন নিয়ন্ত্রণে থাকে

    বিশেষজ্ঞদের মতে নিয়মিত হাঁটাচলায় ব্লাড প্রেসার খুবই নিয়ন্ত্রণে থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে হাঁটা (Benefits of Walking) খুবই উপকারী বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। 

    নিয়মিত হাঁটাচলাতে (Benefits of Walking) মনসংযোগ বৃদ্ধি পায়

    বিশেষজ্ঞদের দাবি করছেন যে হাঁটাচলার (Benefits of Walking) মতো শারীরিক অনুশীলনে শরীরে ফিটনেস অনেক বৃদ্ধি পায়। তাই মনসংযোগও বাড়ে।

    তবে বিশেষজ্ঞদের মতে কারও যদি কোন রকমের ক্রনিক রোগ থাকে তাহলে সেক্ষেত্রে হাঁটাচলা বা জগিং করার আগে যেন অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ তাঁরা নিয়ে নেন।

     

  • Masoor Dal: খাদ্যতালিকায় মুসুর ডাল কেন রাখবেন? জানুন পাঁচটি কারণ

    Masoor Dal: খাদ্যতালিকায় মুসুর ডাল কেন রাখবেন? জানুন পাঁচটি কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঙালি বাড়ির পাতে প্রতিদিনের খাবার মেনুতে ডাল না হলে ঠিকঠাক জমে না। মুগ ডাল, মুসুর ডাল (Masoor Dal), কলাই ডাল এ সমস্ত কিছুই বাঙালি ডায়েটের অবিচ্ছেদ্য অংশ। গ্রীষ্মকালীন সময়ে কাঁচা আম দিয়ে মুসুর ডাল (Masoor Dal) অনেকেই খান। বিশেষজ্ঞরা বলছেন লাল মুসুর ডাল পুষ্টিতে ভরপুর। লাল মুসুর ডালের এই পুষ্টির উপাদান অনেক আগেই জানা গেছে। ডাল কিভাবে তৈরি করতে হয় সে ব্যাপারে নিশ্চয় নতুন করে বলার কিছু নেই।

    লাল মুসুর (Masoor Dal) ডাল খাদ্য তালিকায় কেন রাখবেন? এর পাঁচটি কারণ এবার আমরা আলোচনা করব।

    ১) ওজন কমাতে মুসুর ডাল (Masoor Dal) একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে লাল মুসুর (Masoor Dal) ডালে ভরপুর ফাইবার থাকে। এ কারণে মুসুর ডাল খাওয়ার পরে অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভরে থাকে তার মানে এটা দাঁড়ালো যে পরবর্তী খাবার আগে অবধি ফাঁকা সময়ে আপনার কোন ভাবে খিদে পাবে না এবং আপনি ফাস্টফুড থেকে দূরে থাকবেন। এছাড়াও লাল মুসুর ডাল হজমে খুব সাহায্যকারী।

    ২) লাল মুসুর (Masoor Dal) ডাল খেলে উজ্জ্বল ত্বক পাওয়া যায়

    বিশেষজ্ঞদের দাবি নিয়মিতভাবে যাঁরা লাল মুসুর ডাল খান, তাঁদের ত্বক উজ্জ্বল হবেই। এই ডালে অ্যান্টি অক্সিডেন্টও থাকে যার ফলে শরীরের কোষ কখনও ড্যামেজ হয় না এবং বয়সের ছাপ শরীরে খুব একটা পড়ে না।

    ৩) হাড় এবং দাঁতের ক্ষেত্রে খুব উপকারী লাল মুসুর ডাল (Masoor Dal)

    লাল মুসুর ডালে ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এই সমস্ত অত্যাবশ্যক পুষ্টি উপাদানগুলি থাকে। আরও অনেক রকমের খনিজ লাল মুসুর ডালে পাওয়া যায়। যার ফলে আমাদের হাড় এবং দাঁত শক্ত হয়।।

    ৪) হার্টের পক্ষে খুবই উপকারী লাল মুসুর ডাল (Masoor Dal)

    লাল মুসুর ডালে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় এটি হার্টের পক্ষেও খুব স্বাস্থ্যকর বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় লাল মুসুর ডাল কোলেস্টেরল লেভেলকে কম করতে সাহায্য করে। এর ফলে হৃদরোগের প্রবণতা কমে।

    ৫) চোখের স্বাস্থ্যও ভালো রাখে লাল মুসুর ডাল (Masoor Dal)  

    লাল মুসুর ডাল ভিটামিন-এ তে পরিপূর্ণ থাকে এবং আমরা সকলেই জানি ভিটামিন-এ চোখের দৃষ্টির ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Iron Deficiency: শরীরে আয়রনের অভাব মেটাতে, ঘরোয়াভাবে তৈরি করুন এই জুশগুলি

    Iron Deficiency: শরীরে আয়রনের অভাব মেটাতে, ঘরোয়াভাবে তৈরি করুন এই জুশগুলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মানব দেহে আয়রন হলো একটি অত্যাবশ্যকীয় মৌল।  হিমোগ্লোবিনের কার্যকারিতার জন্য এই মৌলের গুরুত্ব অপরিসীম। শরীরে আয়রনের অভাবকে (Iron Deficiency) সাধারণভাবে অ্যানিমিয়া বলে, যেটাকে আমরা বাংলাতে বলি রক্তাল্পতা।  অ্যানিমিয়ার নানারকম উপসর্গ দেখা যায়। যেমন শরীরের এনার্জি লেভেল কমে যায়, ক্লান্তি ভাব থাকে, ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়।
      আয়রন সমৃদ্ধ বিভিন্ন খাবার তাই চিকিৎসকরা ডায়েটে রাখতে বলছেন। ভালো স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় আয়রন প্রাকৃতিক ভাবে বিভিন্ন  খাদ্য উপাদানে পাওয়া যায়। আয়রন সমৃদ্ধ খাদ্য উপাদান সহজেই ডায়েটে আপনি আনতে পারেন অথবা আয়রনের কিছু পানীয়ও তৈরি করতে পারেন। যেগুলি ঘরোয়া ভাবে তৈরি করা খুব সহজ। নিজের শরীরে আয়রনের মাত্রাকে বাড়াতে কিছু আয়রন সমৃদ্ধ জুশের কথা আজ আমরা আলোচনা করবো।

    শরীরে আয়রনের অভাব (Iron Deficiency) মেটাতে এই  জুশগুলি ঘরোয়া ভাবে তৈরি করতে পারেন

    ১) গ্রিন জুশ 

    বাড়তি ওজন কমাতে বা উজ্জ্বল ত্বক পেতে গ্রিন জুশ খুবই উপকারী। এই জুশ শরীরে আয়রনের মাত্রা বাড়াতেও সাহায্য করতে পারে।

    যেকোনও ধরনের লেবু, নাশপাতি, পালং শাক ইত্যাদির জুশ ঘরেই বানানো যেতে পারে। এই সমস্ত জুশের সাধারণ উপাদান থাকে আয়রন, যা শরীরে আয়রনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও শরীরে আয়রনের মাত্রা বাড়াতে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ কিছু ফলও এই ডায়েটের তালিকায় রাখা যেতে পারে।

    ২) জাম বা আঙুর জাতীয় ফলের জুশ

    ঘরোয়াভাবে এই জাতীয় ফলগুলির জুশ বাড়িতে বানানো খুবই সহজ। এখানে আয়রন সহ বেশ কিছু প্রয়োজনীয় পুষ্টির উপাদান থাকে।

    স্বাস্থ্যবিদদের মতে, এই জাতীয় জুশ পান করলে শরীরে আয়রনের অভাব (Iron Deficiency) পূরণ করা যায়। বিশেষজ্ঞদের দাবি, শুধু আয়রন নয়, এই জাতীয় জুশ হল পটাসিয়ামের একটি বড় উৎস যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।

    ৩) পালং শাক এবং আনারসের জুশ

    পালং শাক হল আয়রনের অন্যতম উত্স। আনারসের জুশের সঙ্গে এই পালং শাকের জুশ মিশ্রিত করলে তা আরও ভালো হয় শরীরের জন্য।

    এতে প্রচুর পরিমানে আয়রন থাকে। ভিটামিন সি-ও পাওয়া যায় এই জুশে। এর সঙ্গে পাতিলেবু বা কমলা লেবুর জুশও রাখা যেতে।

    ৪) বেদানা এবং খেজুরের জুশ

    বেদানা আয়রনের পাশাপাশি ভিটামিন সি এর একটি বড় উৎস। খেজুরেও আয়রন ভরপুর পরিমানে পাওয়া যায়।

    এই দুটি ফলের মিশ্রিত জুশ শরীরে আয়রনের মাত্রা বাড়ায়। আয়রন উত্সের যেকোনও কিছুর সঙ্গে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি গ্রহণ করতে বলেন পুষ্টিবিদরা। ভিটামিন সি শরীরে আয়রনের শোষণে কাজে লাগে।

     

  • Mediterranean Diet: স্বাস্থ্যসম্মত মেডিটেরানিয়ান ডায়েট সম্পর্কে জানুন

    Mediterranean Diet: স্বাস্থ্যসম্মত মেডিটেরানিয়ান ডায়েট সম্পর্কে জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যত দিন যাচ্ছে স্বাস্থ্যসম্মত ডায়েটের প্রতি মানুষের আগ্রহ বেড়েই চলেছে। স্বাস্থ্যসম্মত ডায়েট মানুষ বিভিন্ন কারণে মেনে চলে কারণ এতে শরীর যেমন সুস্থ থাকে তেমনি শরীরের ওজন স্বাভাবিক থাকে। মানুষ সাধারণ ভাবে এখন এড়িয়ে চলে জাঙ্ক ফুডগুলো কারণ স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে বাড়তি ওজন বা ওবেসিটির সবথেকে বড় কারণ এই ফাস্ট ফুড। আর এই ওবেসিটিই হল বিভিন্ন ক্রনিক রোগের অন্যতম প্রধান কারণ। আলাদা আলাদা জনের ক্ষেত্রে ডায়েট সাধারণত আলাদা আলাদা হয়। 

    এই মুহুর্তে  সব থেকে বেশি জনপ্রিয় ডায়েট হল মেডিটেরানিয়ান ডায়েট (Mediterranean Diet)। বিভিন্ন সমীক্ষায় এই ডায়েট এক নম্বরে উঠে এসেছে সারা পৃথিবীব্যাপী সব ধরনের ডায়েট গুলির মধ্যে থেকে। উদ্ভিদজাত খাবারগুলির মধ্যে থেকেও এই ডায়েট প্রথম ডায়েট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। প্রসঙ্গত এই মেডিটেরানিয়ান ডায়েট (Mediterranean Diet) হল বিশ্বের ২১ টি দেশের খাদ্যাভ্যাস। যে দেশগুলির মধ্যে রয়েছে লেবানন, তুর্কি, ইতালি, গ্রিস ইত্যাদি।

    মেডিটেরিনিয়ান ডায়েটে (Mediterranean Diet) কী কী রয়েছে

    মেডিটেরানিয়ান ডায়েটে (Mediterranean Diet) বিভিন্ন ধরনের ফল, শাক-সবজি, বাদাম, তেল এসমস্ত কিছু দিয়েই তৈরি হয়। এই ডায়েটের অন্যতম উপাদান হিসেবে থাকে বিভিন্ন সামুদ্রিক খাবার এবং সামুদ্রিক নানারকমের মাছ। সপ্তাহে অন্তত দুইবার পোল্ট্রির মাংস, টক দই, ডিম এগুলোও থাকে ডায়েটে। আবার এই ডায়েটের মধ্যেই রয়েছে রেডমিট সমেত বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি। সমীক্ষায় আরও বলা হচ্ছে এই ডায়েট খাবারের কোয়ালিটির দিকে বেশি নজর দেয়। এই ডায়েটের মাধ্যমেই মানুষ পেয়ে যায় সেই সমস্ত খাবারগুলি যেগুলি রিসার্চের দ্বারা স্বাস্থ্যবিদরা মানুষকে খেতে বলেন।

    বিভিন্ন রিসার্চে এটা প্রমাণিত হয়েছে যে মেডিটেরানিয়ান ডায়েট (Mediterranean Diet) ক্রনিক রোগকে প্রতিহত করে। ডায়াবেটিস, হার্ট সম্পর্কিত বিভিন্ন রোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায় মেডিটেরানিয়ান ডায়েট (Mediterranean Diet) অনুসরণ করলে। একটি সুস্থ স্বাভাবিক জীবন এবং দীর্ঘ জীবন লাভ করা সম্ভব এই ডায়েটের (Mediterranean Diet) দ্বারা, এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Weight Loss: ওজন কমাতে চান? ৭টি টোটকা অনুসরণ করুন, ফল পাবেনই

    Weight Loss: ওজন কমাতে চান? ৭টি টোটকা অনুসরণ করুন, ফল পাবেনই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনের পর দিন ভারত তথা বিশ্বের অন্যান্য দেশে বাড়তি ওজন একটি বড় সমস্যার আকার ধারন করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে এই বাড়তি ওজন টেনে আনে বিভিন্ন ধরনের রোগ, যেমন হাইপারটেনশন থেকে ডায়াবেটিস এগুলোর প্রবণতা বাড়িয়ে দেয় ওবেসিটি। বাড়তি ওজন বা ওবেসিটি নানা কারণে হতে পারে। শুধুমাত্র বেশি খাবার খেলেই যে ওজন বৃদ্ধি পাবে এমন নয়। জীবন যাপনের পদ্ধতি, স্ট্রেস, বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের কারনেও ওবেসিটি হয়। বাড়তি ওজন কম করতে (Weight Loss) অনেকে খাবার এড়িয়ে চলেন কিন্তু খাবার এড়িয়ে চললে ওজন কমে (Weight Loss) যাবে এমনটা নয়, ওজন কমানোর (Weight Loss) জন্য সকালে হাঁটাচলা, জগিং, জিম সবকিছুই করতে দেখা যায় ভুক্তভোগীদের। বিভিন্ন শারীরিক অনুশীলনের পরামর্শ দেন বিভিন্ন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা তবে আজকে আমরা আলোচনা করব ৬টি টিপস নিয়ে যেগুলি ওজন কমানোর (Weight Loss) জন্য আপনাদের কাছে মহৌষধ হতে পারে।

    ১) খাবার ধীরে ধীরে খান

    ব্যস্ততার জীবনে আমাদের অনেককেই অফিস টাইমে বা স্কুল টাইমে গোগ্রাসে খেতে হয়, সময়ে গন্তব্যে যাওয়ার জন্য অথবা বাস, ট্রেন ধরার জন্য। চলতি ভাষায় আমরা বলি নাকেমুখে গুঁজে অফিস যাওয়া। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন এরকম করলে হবেনা এবং খাওয়ার সময় খাবারটাকে ধীরে ধীরে খেতে হবে, চিবিয়ে চিবিয়ে খেতে হবে।

    ২) ডায়েটে প্রোটিনের পরিমাণ বাড়ান

    ওজন বাড়ানোতে একটা বড় ভূমিকা থাকে কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাটের। তাই যতটা পারবেন ডায়েটে প্রোটিনের পরিমাণটাকে বেশি রাখার চেষ্টা করুন কারণ শরীরে প্রোটিন যত বেশি যাবে তত মনে হবে যে পেট ভর্তি আছে এবং খিদে কম পাবে। মাছ, টক দই, চিকেন এগুলো প্রোটিনের ভালো উৎস। এগুলো খাদ্য তালিকায় রাখুন।

    ৩) বেশি করে জল পান করুন

    অত্যধিক পরিমাণে জল পান করলে শরীর যেমন তরতাজা থাকে ত্বক যেমন উজ্জ্বল হয় তেমনি শরীরে ক্যালরিও খরচ হয়, এমনটাই নাকি মত রয়েছে বিশেষজ্ঞদের। ক্যালরি খরচ হলে, সেটি ওজন কমাতে (Weight Loss) সাহায্য করে। চিকিৎসকরা পরামর্শ দিচ্ছেন যেকোনও খাবার গ্রহণের ৩০ মিনিট আগে জল পান করুন।

    ৪) ভালো ঘুম

    সারাদিনের ব্যস্ততার জীবন যাপনের পর রাত্রে একটি ভাল ঘুম আপনাকে শারীরিক এবং মানসিকভাবে আবার শক্তি দিতে সাহায্য করবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম ক্রনিক রোগ যেমন ডায়াবেটিস এই সমস্ত কিছুকে প্রতিহত করে তার সঙ্গে ওজন কমাতেও (Weight Loss) উপযোগী।

    ৫) খাবার কখনও এড়িয়ে যাবেন না

    ব্যস্ততার জীবনে মানুষ ভুলে গেছে যে ব্রেকফাস্ট কী? এবং অনেকে আবার ভাবে যে খাবার এড়িয়ে গেলেই হয়তো ওজন কমানো (Weight Loss) সম্ভব কিন্তু চিকিৎসকরা বলছেন এটা একেবারেই ভুল ধারণা। তাই সঠিক সময়ে খাবার গ্রহণ করতে বলছেন চিকিৎসকরা।

    ৬) শরীরে কখনও জলের ঘাটতি হতে দেবেন না

    চিকিৎসকরা বলছেন যে শরীরে জলের ঘাটতি অনেক রকমের ক্রনিক রোগকে ডেকে আনতে পারে। তাই খাবার আগে দু গ্লাস জল অবশ্যই পান করতে পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। এর অন্য আরেকটা দিক হল, এর ফলে পেট ভর্তি থাকবে এবং খাবার কম খেতে ইচ্ছা করবে।

    ৭) শারীরিক অনুশীলন করুন নিয়মিত

    নিয়মিত শারীরিক অনুশীলন করলে বাড়তি ওজন কমে। এক্ষেত্রে সিট আপ একটি ভালো ব্যায়াম।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Hydration: শরীরে জলের অভাব টেনে আনে অকাল বার্ধক্য সমেত নানা রোগ, বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    Hydration: শরীরে জলের অভাব টেনে আনে অকাল বার্ধক্য সমেত নানা রোগ, বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দৈনিক পর্যাপ্ত পরিমাণে জল না খাওয়ার ফলে শরীরে দেখা দেয় জলের ঘাটতি। যাকে বলা হয় ডিহাইড্রেশন।  ডিহাইড্রেশনের ফলে মানুষের মৃত্যু অবধি হতে পারে। শরীরে জলের অভাব টেনে আনতে পারে নানা সমস্যা। সুস্থ জীবন পেতে জলের কোনো বিকল্প নেই। শরীরে জলের অভাব থাকলে অকাল বার্ধক্য এবং বিভিন্ন দীর্ঘস্থায়ী রোগ দেখা দিতে পারে, একথা বিশেষজ্ঞরা বলছেন। আবার যাদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল থাকে না অল্প বয়সে মৃত্যুর সম্ভাবনাও থাকে। এক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের মতে, শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল (Hydration) থাকলে চেহারা এবং ত্বক যেমন উজ্জ্বল থাকে তেমনি আপনার অকাল বার্ধক্য আসেনা এবং সুস্থ জীবন পাওয়া যায়।

    যে কোনও রোগ নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেলে জাক্তারবাবুরা প্রথমেই দ্রুত সুস্থ হওয়ার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খাওয়ার (Hydration)পরামর্শ দেন। জল খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি পূরণ হয় ও ক্লান্তি ভাব কাটে।

    চিকিৎসকরা বলছেন, একজন সুস্থ ও প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের উচিত দৈনিক আট গ্লাস জল পান করা। তবে অনেকেই এই পরামর্শ মেনে চলেন না।

    শরীরে জলের ঘাটতি হলে যে লক্ষণগুলি দেখা দেয়

    ১) জল তেষ্টা পাওয়া। শরীরে জলের ঘাটতি হওয়ার এটাই সবচেয়ে বড় লক্ষণ।

    ২) বিভিন্ন ওষুধ খেলে প্রস্রাবের রং হলুদ ও গাঢ় হলুদ হতে পারে। আবার জলের ঘাটতি থেকেও প্রস্রাবের রং বদলে যায়। এমন পরিস্থিতিতে বারবার গাঢ় হলুদ রঙের প্রস্রাব হয়।

    ৩) জলের ঘাটতিতে প্রস্রাবের সময় খুব জ্বালা করতে পারে। এরকম দেখলে ২০ মিনিট পর পর এক গ্লাস করে জল খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।

     ৪) স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডিহাইড্রেশনের সঙ্গে মাথা যন্ত্রণার সরাসরি যোগ আছে। শরীরে কয়েক শতাংশ জলে ঘাটতি হলেই মাথা যন্ত্রণা শুরু হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

    ৫) শরীরে জলের ঘাটতি হলেই রক্তচাপ কমতে শুরু করে। মস্তিষ্কেও কম পরিমাণ অক্সিজেন পৌঁছায়।

    ৬) চিকিৎসকদের মতে শরীর পর্যাপ্ত জল না থাকলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতাও কমে যায়। মানব মস্তিষ্কের ৭০ শতাংশই জলে পরিপূর্ণ।

    ৭) শরীরে জলের ঘাটতি হলে জিভ শুকিয়ে যায়। সঙ্গে লালারসের উত্‍পাদন কমে যায়।

    ৮) শরীরে জলের ঘাটতি হলে অল্পতেই হাঁপিয়ে ওঠার প্রবণতা দেখা যায়। পাশাপাশি শ্বাসকষ্টও হতে পারে!

    জল থেকেই তো জীবনের উৎপত্তি, জলের অপর নাম তাই জীবন। নীরোগ থাকতে, নিজেকে তরতাজা রাখতে বেশি বেশি জল পান করুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Algae: দেশে গবেষণা চলছে সবুজ শৈবাল স্পিরুলিনার ওপর, জানুন নতুন সুপারফুডের পুষ্টিগুণ

    Algae: দেশে গবেষণা চলছে সবুজ শৈবাল স্পিরুলিনার ওপর, জানুন নতুন সুপারফুডের পুষ্টিগুণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দৈনন্দিন ডায়েটে অধিক পুষ্টিযুক্ত খাবার রাখাটাই উচিত বলে মনে করেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। প্রসঙ্গত প্রচুর পুষ্টিযুক্ত স্পিরুলিনা (Spirulina) হল একধরনের নীলাভ সবুজ শৈবাল। এই স্পিরুলিনা (Spirulina)  এখন পরীক্ষামূলকভাবে চাষ হচ্ছে ভারতের কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রে। ভবিষ্যতে স্পিরুলিনার (Spirulina)  উপাদান সমৃদ্ধ বিভিন্ন ট্যাবলেটও পাওয়া যাবে বলে শোনা যাচ্ছে। যেমনটা ভিটামিনের ট্যাবলেট বাজারে আমরা কিনতে পাই। এর পাশাপাশি টক দই, বিস্কুট এ সমস্ত কিছুর উপাদান হিসেবে স্পিরুলিনা (Spirulina) রাখার চিন্তাভাবনা চলছে।

    স্পিরুলিনা (Spirulina)  কতটা পুষ্টি সমৃদ্ধ 

    এবার প্রশ্ন হল এই স্পিরুলিনা (Spirulina) অপুষ্টির মোকাবিলা কতটা করতে পারবে ? কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রের জনৈক কৃষি বিজ্ঞানীর মতে ১৯৭৪ সালে রাষ্ট্রসঙ্ঘের বিশ্বব্যাপী খাদ্য সম্মেলনে স্পিরুলিনাকে (Spirulina) ভবিষ্যতের জন্য সব থেকে ভালো খাবার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছিল, একইধরনের পুষ্টিসমৃদ্ধ নীলাভ সবুজ শৈবাল এখন কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রে বেড়ে উঠছে। একটা উদাহরণ দেওয়া যাক, ১ কেজি শাকসবজি খেলে যতটা প্রোটিন শরীরের মধ্যে আয়ত্ত করা যায়, বলা হচ্ছে ৫ গ্রাম স্পিরুলিনাতে (Spirulina) সেই পরিমাণ প্রোটিন পাওয়া যাবে।  জনৈক কৃষিবিজ্ঞানীর আরও সংযোজন, “আমাদের দেশ ভারতবর্ষে একটা অংশের শিশুদের মধ্যে অপুষ্টি দেখা যায় এবং গর্ভবতী মায়েদেরও অনেক ক্ষেত্রে অপুষ্টি দেখা যায়। তাই এই স্পিরুলিনার (Spirulina) উপর এখন আমরা রিসার্চ করছি যে কীভাবে এটা অপুষ্টি মেটাতে পারবে। প্রতিদিন ১.৫ গ্রাম স্পিরুলিনা (Spirulina) দেওয়া যেতে পারে শিশুদের, যাদের বয়স দুই থেকে ছয় বছরের মধ্যে রয়েছে, তাদের সার্বিক বিকাশের জন্য”।

    এগুলো ছাড়াও কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্র কাজ করছে স্পিরুলিনার(Spirulina) উপাদান সমৃদ্ধ বিভিন্ন প্রোডাক্ট বিক্রির জন্য। স্পিরুলিনা ভেসলিন তারা ইতিমধ্যে তৈরি করেছে, যেটি চর্ম রোগের ক্ষেত্রে উপযোগী বলে মনে করছে তারা।
    স্পিরুলিনাতে (Spirulina) প্রোটিন ছাড়াও আয়রন, নিয়াসিন, রাইবোফ্লেমিন, ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম থাকে, যেটি একটি ভাল অ্যান্টি-অক্সিডেন্স এরও কাজ করে। এটা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। ক্যানসারের ক্ষেত্রেও সদর্থক ভূমিকা নেয় স্পিরুলিনা। বিদেশে ১ কেজি স্পিরুলিনার দাম ২০০০ টাকা, কিন্তু কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র বলছে, এই দেশে এটি প্রতি কেজি ৫০০ টাকাতে বিক্রি করাতে পারবে তারা, যাতে ভবিষ্যতে ভারতের শিশুদের মধ্যে অপুষ্টি না ছড়ায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • BF7 on Heart Patient: করোনার বিপদ থেকে হৃদরোগীদের সতর্ক থাকতে বলছেন চিকিৎসকরা

    BF7 on Heart Patient: করোনার বিপদ থেকে হৃদরোগীদের সতর্ক থাকতে বলছেন চিকিৎসকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে করোনার সংক্রমণ। ওমিক্রনের নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট বিএফ সেভেন সেদেশে দাপট দেখাচ্ছে। এমত অবস্থায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে উচ্চস্তরীয় একটি রিভিউ মিটিং ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। বড়দিনে প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীর উদ্দেশ্যে বলেছেন যে  “উৎসবকে আনন্দের সঙ্গে উপভোগ করুন কিন্তু অবশ্যই সতর্ক থেকে। যদি আমরা সতর্ক থাকি তাহলে আমরা অবশ্যই নিরাপদ থাকবো এবং আনন্দও করতে পারব।”
    যদিও ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে যে ভারতবর্ষের পরিস্থিতি এখনো উদ্বেগজনক নয় এবং কোন অবস্থাতেই দেশবাসী যেন আতঙ্কিত না হন কিন্তু সকলকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ রয়েছে  যাঁরা হৃদরোগী (BF7 on Heart Patient)  আছেন তাঁরা যেন এই সময়ে অবশ্যই সতর্ক থাকেন।

    আরও পড়ুন: এখনই মাস্ক-যুগ ফিরছে না ভারতে, আশার কথা শোনাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা 

    করোনার এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট হার্টকে (BF7 on Heart Patient)  কিভাবে আক্রান্ত করে

    ওমিক্রনের সাব ভ্যারিয়েন্ট বিএফ সেভেন ফুসফুসে ব্যাপক সংক্রমণ করতে পারে এর ফলে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায়। তখন হার্টের (BF7 on Heart Patient)  পক্ষে রক্ত পাম্প করা কঠিন হয়ে পড়ে। এইরকম ঘটনা যখন ঘটবে তখন যাদের পূর্ববর্তী হৃদরোগের রেকর্ড রয়েছে এমন রোগীদের ক্ষেত্রে সেটা সার্বিক স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলবে।

    আরও পড়ুন: চিনে চলছে করোনার দাপট, নিজেকে সুরক্ষিত রাখার কতগুলি উপায় জেনে নিন

    করোনারি নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট বিএফ সেভেন হার্টকে (BF7 on Heart Patient)  সরাসরি সংক্রমিত করলে myocarditis infection, pulmonary embolism, heart attack এ সমস্ত কিছুই হতে পারে, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। যখনই এই জাতীয় কিছু সমস্যা দেখা দেবে তখন বিশেষজ্ঞরা বলছেন রোগী যেন সত্ত্বর যেকোনও হাসপাতাল অথবা চিকিৎসকের সঙ্গে অবশ্যই যোগাযোগ করেন।

    আরও পড়ুন: ডিসেম্বর মাসে চিনে করোনা আক্রান্ত ২৫ কোটি! চাঞ্চল্যকর দাবি জনপ্রিয় সংবাদ সংস্থার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
LinkedIn
Share