Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Moderna vaccine increase cardiac arrest: কম বয়সীদের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে করোনার এমআরএনএ ভ্যাকসিন

    Moderna vaccine increase cardiac arrest: কম বয়সীদের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে করোনার এমআরএনএ ভ্যাকসিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা ভাইরাস(Covid Virus) প্রতিরোধে এমআরএনএ (Moderna vaccine) ভ্যাকসিন হৃদরোগের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিচ্ছে, এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন ফ্লোরিডার শল্য চিকিৎসক জোসেপ এ লাদাপো। তিনি একটি প্রতিবেদনে এই ভ্যাকসিন ব্যবহারের বিরুদ্ধে সতর্ক করেছেন। তিনি দাবি করেছেন এমআরএনএ ভ্যাকসিনের ডোজ নেবার পর মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত ঘটেছে।

    এই চিকিৎসক আরও জানিয়েছেন, COVID-19 mRNA ভ্যাকসিনগুলির (Vaccine) বিশ্লেষণ করে চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছি। তাতে সাধারণ মানুষের সচেতন হওয়ার সময় এসেছে। এই বিশ্লেষণে দেখা গিয়েছে এমআরএনএ ভ্যাকসিনের জেরে ১৮-৩৯ বছর বয়সীদের হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সম্ভাবনা বেড়ে গিয়েছে। ফ্লোরিডা ডিপার্টমেন্ট অফ হেলথের তরফে করোনা ভ্যাকসিনের উপর পরীক্ষা করা হয়েছে।

    গবেষণায় জানা গিয়েছে এই এমআরএনএ টিকা নেওয়ার ২৮ দিনের মধ্যেই ১৮-৩৯ এর কমবয়সী পুরুষদের মধ্যে হৃদরোগে আক্রান্ত (Cardiac arrest) হবার সম্ভাবনা ৮৪ শতাংশ অবধি বাড়িয়ে দিয়েছে। যারা আগে থেকে হৃদরোগের আক্রান্ত তাঁদের ঝুঁকি আরও বেশী।

    আরও পড়ুন: হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণের উপযুক্ত খাদ্য

    গবেষণা অনুসারে চিকিৎসক লাদাপো জানিয়েছেন, এমআরএনএ নয় এমন ভ্যাকসিনগুলোও পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। তবে সেক্ষেত্রে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা সেরকম দেখতে পাওয়া যায়নি। এক্ষেত্রে ভ্যাকসিনগুল আর পাঁচটা ভ্যাকসিনের মতো ব্যবহার করে। লাদাপো জানিয়েছেন, শুধু ভ্যাকসিন উৎপাদন করলেই হল না। ভ্যাকসিনগুলো কতটা নিরাপদ, সেটা যাচাই করে নেওয়া দরকার। তিনি বলেন, করোনার ভ্যাকসিন তৈরির ক্ষেত্রে অনেক ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা অবহেলা করা হয়েছে। যা কখনই কাম্য নয়।

    ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারীর সময় মূলত এমআরএনএ প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করে ভ্যাকসিন তৈরির ওপর জোর দেওয়া হয়। আমেরিকাতে প্রথম যে দুটি ভ্যাকসিন সাধারণ মানুষকে দেওয়া হয়েছিল, তা এমআরএনএ প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করে তৈরি করা হয়েছিল।

    এদিকে, ভারতের প্রথম এমআরএনএ ভ্যাকসিন GEMCOVAC-19 জরুরি ব্যবহারের জন্য শীঘ্রই পাওয়া যাবে।ভারতের ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেল এই ভ্যাকসিনের জরুরি ভিত্তিক ব্যবহারে শীঘ্রই অনুমোদন দেবে বলে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যে ভারতে দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল হয়েছে। যেখানে প্রায় চার হাজার স্বেচ্ছাসেবী অংশগ্রহণ করেছেন বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     
  • Mental Health Tips: এই চারটি পুষ্টির ঘাটতি যা মানসিক ভাবে প্রভাব ফেলে

    Mental Health Tips: এই চারটি পুষ্টির ঘাটতি যা মানসিক ভাবে প্রভাব ফেলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুষ্টির ঘাটতি বিভিন্ন বয়সের মানুষের মধ্যে বিদ্যমান। এই ঘাটতিগুলো পূরণ না হলে গুরুতর স্বাস্থ্যগত সমস্যা এবং নির্দিষ্ট কিছু রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। নিয়মিত সুষম খাদ্য গ্রহণ আমাদের শরীরে সমস্ত প্রয়োজনীয় পুষ্টির যোগান দিতে পারে। পুষ্টির ঘাটতি শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্থ করে।

    মানবদেহে সবচেয়ে বেশি পুষ্টির ঘাটতি হয় সাধারণত প্রোটিন, ভিটামিন এ, জিঙ্ক এবং আয়রনের অভাবে। তবে আশার কথা হলো সঠিক মাত্রায় পুষ্টি গ্রহণের মাধ্যমে পুষ্টির ঘাটতিগুলো প্রতিরোধ করা সম্ভব। চলুন জেনে নেওয়া যাক পুষ্টির সাধারণ ঘাটতিগুলো এবং সেগুলো প্রতিরোধের উপায়-

     ১)প্রোটিন: সাধারণত ছোট শিশুরা প্রোটিন বা অপুষ্টি ভোগে। তবে বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে যারা অ্যানোরেক্সিয়া বা দীর্ঘ সময় ধরে উপবাস কিংবা অনাহারে থেকেছেন তারাও অপুষ্টিতে ভোগেন। বিভিন্ন বয়স অনুসারে সুষম খাদ্য গ্রহণ পুষ্টির এই ঘাটতিগুলো রোধে সহায়তা করতে পারে। শরীরের তাপ উত্পাদন, দেহের হজমক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ, দেহতন্তুর ক্ষতিপূরণ ও শরীরস্থ উপাদানসমূহ নির্মাণ প্রোটিন খাদ্যের কাজ। শরীর গঠনের জন্য প্রোটিন অপরিহার্য। আমাশয় রোগে প্রোটিন বিশেষ প্রয়োজন।

    ২)আয়রণ: সাধারণত ভিটামিন এবং খনিজ গ্রহণের অভাবে আয়রণের ঘাটতি হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, আয়রণের অভার রক্তস্বল্পতা সৃষ্টির মূল কারণ।শরীরের রক্ত চলাচল প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে হিমোগ্লোবিন। আর রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরি করে আয়রন। গর্ভবতী মা ও শিশুর সুস্থতার জন্য আয়রন সমৃদ্ধ খাবার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গভর্বতী মহিলাদের আয়রনযুক্ত খাবার যেমন- মাছ,ডিম, ডাল খাওয়া প্রয়োজন।

    ৩) ভিটামিন এ: ভিটামিন এ চর্বিযুক্ত দ্রবণীয় ভিটামিন।ভিটামিন এ’কে রেটিনল বলা হয় কারণ এটি রঙ্গক (পিগমেন্ট) উৎপাদনে সহায়তা করে যা চোখের রেটিনার গঠনে সাহায্য করে। আপনি জেনে অবাক হতে পারেন যে ভিটামিন এ’র অভাব বিশ্বব্যাপী অন্ধত্বের অন্যতম সাধারণ কারণ।ভিটামিন এ একটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা আপনাকে ফ্রি র‍্যাডিকেলগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে রক্ষা করে। আপনার শরীরের সঠিক বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য ভিটামিন এ’র একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে বলে মনে করা হয়। তাই এই ভিটামিন শিশুদেরও অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

    ৪)দস্তা: জিঙ্ক বা দস্তা প্রয়োজনীয় খনিজ যা আমাদের শরীরকে সুস্থ ও সবল রাখতে সাহায্য করে। মানবদেহের বিভিন্ন প্রক্রিয়া যেমন ইমিউন ফাংশন, প্রোটিন সংশ্লেষণ, ডিএনএ সংশ্লেষণ, জিঙ্ক প্রকাশ এবং ক্ষত নিরাময়ের জন্য দস্তা প্রয়োজন। গর্ভবতী মহিলা এবং শিশুদের বিশেষ করে শরীরের সঠিক বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য দস্তা প্রয়োজন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Health Tips: তারুণ্যকে ধরে রাখতে মেনে চলুন এই ৭টি পরামর্শ

    Health Tips: তারুণ্যকে ধরে রাখতে মেনে চলুন এই ৭টি পরামর্শ

    মাধ্যম নিউজ: ডেস্ক বয়সকে ধরে রাখা (Age Control) যায় না। এটা সম্ভবও নয়। কারণ আমরা সময়কে বেঁধে রাখতে পারি না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সবকিছু ক্ষয় হয়ে যায়। কিন্তু আমরা যেটি করতে পারি প্রক্রিয়াটিকে ধীর করতে পারি। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন বর্তমানে দৈনন্দিন ব্যস্ততম জীবনযাত্রার ফলে মানুষ সহজেই বুড়িয়ে যাচ্ছে। ব্যস্ততার জন্য রেস্টুরেন্টের জাঙ্ক ফুড দৈনন্দিন খাদ্যাভাসের অঙ্গ হয়ে উঠেছে। সারাদিনের ক্লান্তির পর বিছানায় যখন শুতে যাওয়া হচ্ছে তখন ঘুম আসছে না। যার ফলে পরের দিনেও শরীরে ক্লান্তি থেকেই যাচ্ছে। দৈনন্দিন যতোই ব্যস্ততা থাকুক শারিরীক পরিশ্রম না থাকায় শরীরে কোলেস্টেরল, সুগার এমনকি ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ বাসা বাঁধছে শরীরে। আর এই সকল খারাপ অভ্যাসের ফলে বয়স দ্রুত বেড়ে যাচ্ছে।

    তবে নিম্নোক্ত এই নির্দেশগুলি (Health Tips) পালন করলে বয়স বাড়লেও তারুন্য ধরে রাখা যাবে-

    ১)পর্যাপ্ত পরিমাণে জলপান করা প্রয়োজন-

    আজকালকার জীবনে এত ব্যস্ততার মধ্যে আমরা জলপান (Drinking Water) করতেই ভুলে যাই। আবার অনেকে রয়েছেন যাঁরা জলপান করতেই চান না। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীরে জলের ঘাটতি হলে দ্রুত দেখা দিতে পারে সমস্যা। সেক্ষেত্রে আপনার উচিত পর্যাপ্ত পরিমাণ জলপান করা। এই শীতেও কিন্তু আপনাকে জলপান করে যেতে হবে। মোটামুটি ২ লিটার জলপান করতেই হবে। এবার এখানে একটা বিষয় বলে রাখি, কার কতটা জলপান করা দরকার তা ঠিক হয় তিনি কী কাজ করেন দেখে। এই যেমন ধরুন, কেউ রোদে দাঁড়িয়ে কাজ করেন আবার কেউ এসিতে। এবার এসিতে থাকা মানুষের জলের চাহিদা বাইরে রোদে কাজ করা মানুষের তুলনায় হবে কম।

    ​২)এক্সারসাইজ

    শরীরকে সুস্থ রাখার কাজে এক্সারসাইজের (Exercise) থেকে ভালো কোনও পথ নেই। তাই আলস্যকে গুলি মারুন। চলে আসুন এক্সারসাইজ করতে। এক্সারসাইজ আপনার শরীরকে এনে দিতে পারে যৌবনের ক্ষমতা। এছাড়া বয়স ধরে রাখতেও এক্সারসাইজের কোনও জুরি নেই। তাই দিনে অন্ততপক্ষে ৩০ মিনিট এক্সারসাইজ হল মাস্ট। এক্ষেত্রে কোন ধরনের এক্সারসাইজ করবেন, তা ঠিক করবেন একজন বিশেষজ্ঞ। নিজের থেকে করতে চাইলে দৌড়াতে পারেন, হাঁটতে পারেন।

    ৩)ঘুম

    ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে প্রথমেই প্রয়োজন পর্যাপ্ত ঘুম বা বিশ্রামের। পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে। কারণ ঘুম শরীর সুস্থ রাখে। যৌবনকে ধরে রাখতে ও সুস্থ থাকতে রোজ রাতে ১০টা থেকে ১০টা ৩০-এর মধ্যে ঘুমাতে যান।

    ​৪)দুশ্চিন্তা দূর করুন

    দুশ্চিন্তা (Stress) দূর করতেই হবে। কারণ এই দুশ্চিন্তা ডেকে আনতে পারে নানা ধরনের সমস্যা। বিশেষত, আপনাকে বুড়িয়ে দিতে পারে এই দুশ্চিন্তা। সেক্ষেত্রে প্রথমেই আপনি দুশ্চিন্তা দূর করায় জোর দিন। দুশ্চিন্তা দূর করতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই প্রাণায়াম বা মাইন্ডফুলনেস করতে হবে।

    ৫)জাঙ্কফুড বা তেলে ভাজা জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন

    যৌবনকে ধরে রাখতে জাঙ্কফুড বা তেলে ভাজা জাতীয় খাবার, বাইরের ফাস্টফুড ও বেশি মসলাযুক্ত খাবার খাবেন না। অল্প মসলা ও তেল দিয়ে রান্না করা খাবার খান। এ ছাড়া টাটকা সবজি, টিফিন হিসেবে খান সবজির স্যুপ ও সামুদ্রিক মাছ। 

    ৬)মাছের তেল

    সপ্তাহে ৩-৪ দিন খান মাছের তেল। কারণ মাছের তেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা দেহে বয়সের ছাপ রুখতে সাহায্য করে। 

    ৭)ত্বক ও চুলের যত্ন

    বেশি বয়সেও তারুণ্যতা বজায় রাখতে অবশ্যই ত্বক ও চুলের যত্ন নিতে হবে। কারণ কোঁচকানো ত্বক ও পেকে যাওয়া চুল বার্ধক্যের চিহ্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Corona: করোনা আক্রান্তকারীদের মানসিকভাবে সমস্যার সম্ভাবনা প্রবল

    Corona: করোনা আক্রান্তকারীদের মানসিকভাবে সমস্যার সম্ভাবনা প্রবল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন কোভিডে (Corona) আক্রান্ত রোগীরা পরবর্তীতে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। গবেষনায় জানা গিয়েছে ৫০ বছরের বেশী বয়সী রোগীদের মানসিক সমস্যার সম্ভাবনা প্রবল। যারা এর আগে করোনা ভাইরাসে (Corona) আক্রান্ত হয়নি তাঁদের মানসিক রোগের সম্ভাবনা করোনা আক্রান্ত রোগীদের তুলনায় কম। যদিও গবেষকেরা এর পেছনে করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মনস্তাত্ত্বিক যন্ত্রণা, হতাশাকে এর মূল কারণ বলে ব্যাখ্যা করেছেন।

    বিজ্ঞানীরা আরও জানান, করোনাভাইরাস (Corona) থেকে সুস্থ হওয়ার পরও অনেক রোগী দেখা গেছে দীর্ঘদিন ধরে মানসিক উদ্বেগ, বিষণ্ণতায় ভুগেছেন। অনেকেই কাজে মনোযোগ দিতে পারছেন না। ছোটখাটো বিষয় ভুলে যাচ্ছেন, ধৈর্য হারিয়ে ফেলছেন।বিশেষ করে যারা দীর্ঘসময় হাসপাতালে ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন তারা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরার পর পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার বা পিটিএসডি রোগে আক্রান্ত হন। হসপিটাল বা আইসিইউতে থাকার ভীতিকর স্মৃতি থেকে অনেকে বের হতে পারেন না।বিশেষজ্ঞরা এই সমস্ত রোগীদের মানসিক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়ার পাশাপাশি মনঃসংযোগ করার জন্য ধ্যান করার পরামর্শ দিচ্ছেন।

    ডেনমার্কের গবেষকেরা ৯ লক্ষ ১৯ হাজার সাতশো একত্রিশ জনের উপর সমীক্ষা চালিয়ে জানতে পেরেছেন, করোনায় (Corona) দীর্ঘ দিন ধরে আক্রান্ত ব্যক্তিদের আলঝেইমার রোগের ঝুঁকি তিনগুন বৃদ্ধি পেয়েছে এবং পারকিনসন্স রোগেরও ঝুঁকি রেড়েছে দ্বিগুন।

    করোনাভাইরাসে (Corona) আক্রান্ত হয়ে রোগীর সেরে ওঠার পরও তার নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, কোভিড থেকে সেরে ওঠার ৪৮ ঘণ্টা পর, এরপর ১ মাস, ৩ মাস ও ৬ মাস পর চিকিৎসকের পরামর্শে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে নেয়া জরুরি। সেইসঙ্গে দিনে রাত পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেয়া বেশ জরুরি।

    যারা আগে থেকেই হাইপার টেনশন, হার্টের জটিলতা, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, কিডনি জটিলতায় ভুগছেন তাদেরকে সবসময় চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বলছেন তাঁরা।

    এছাড়া খাবারের দিকে খুব নজর রাখতে হবে। প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় সুষম খাবার রাখা জরুরি। শাক সবজির পাশাপাশি ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। সেইসঙ্গে পর্যাপ্ত জল ও ফলের রস খেতে হবে। দূর্বলতা কাটানোর জন্ প্রয়োজনে পুষ্টিবিদের পরামর্শে ডায়েট চার্ট করে নেওয়া উচিত।

    কোভিড-১৯ (Corona) এ আক্রান্ত থাকার সময় হাসপাতাল বা বাড়িতে দিন রাত বিছানায় শুয়ে বিশ্রামের কারণে মস্তিস্কের কার্যক্ষমতা কমতে পারে তাই মস্তিস্ককে সতেজ রাখতে বই পড়া উচিত। দৈনিক হাঁটাচলা করা প্রয়োজন শরীরকে সতেজ রাখতে শরীরে দূর্বলতা থাকলে বা পেশিতে খুব ব্যথা হলে ফিজিওথেরাপিস্টের সাথে পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Diet Tips: রাতে ঘুমানোর আগে এড়িয়ে চলুন এই ছয়টি খাবার

    Diet Tips: রাতে ঘুমানোর আগে এড়িয়ে চলুন এই ছয়টি খাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুস্থ থাকার প্রধান চাবিকাঠি হলো ঘুম। ঘুম ঠিকমত না হলে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। কিন্তু ঘুম খারাপ হওয়ার জন্য পেছনে রয়েছে আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যাভাস। দৈনন্দিন যেই খাবার আমরা গ্রহন করি তার ভিতরেই লুকিয়ে রয়েছে ঘুমের ব্যাঘাতের কারণ।

    চলুন জেনে নিই, এই ডায়েট টিপসগুলি (Diet Tips)…

    ১) ক্যাফেইন যুক্ত পানীয় 

    প্রকৃতপক্ষে ভালো ঘুমের প্রক্রিয়া শুরু হয় বিছানায় যাবার সময়ের অনেক আগে। তাই ঘুমাতে যাবার অন্তত ৬ ঘণ্টা আগে থেকেই ক্যাফেইন (Caffeine) যুক্ত পানীয় গ্রহণ বন্ধ করে দিন।  ক্যাফেইনের প্রভাব আপনার শরীরে ৯ ঘণ্টা অবধি থাকতে পারে । সেক্ষেত্রে ভালো করে ঘুমাতে চাইলে দুপুর ১২টার পর থেকেই চা, কফি এবং কোক-পেপসির মতো ‘ফিজি ড্রিংকস’ পান করা থেকে বিরত থাকতে হবে  এবং এই ডায়েট টিপসটি  (Diet Tips) মেনে চলতে হবে।

    ২) অ্যালকোহল

    ঘুমের প্রধান শত্রুও বলা হয়ে থাকে অ্যালকোহলকে। অনেকেই মনে করেন অ্যালকোহল (Alcohol) বা মদ্যপান আপনাকে ঘুমের সাহায্য করে কিন্তু এ ধারণা সঠিক নয়। মদ্যপানে ঘুমের গভীরতা কমে যায়। যাকে বিজ্ঞানের ভাষায় ‘র‍্যাপিড আই মুভমেন্ট’ বা ‘আরইএম স্লিপ’ বলে। এছাড়াও মদ্যপানের পরে শরীরের অতিরিক্ত জল  রাতে টয়লেটের জন্য ঘুম ভেঙে যাবার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে। ঘুমের আগে অ্যালকোহল পানে বিএমআর রেটও বেড়ে যায়। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করলে মৃত্যু ঘটতে পারে তাই খাদ্যাভাস (Diet Tips) থেকে অ্যলকোহলকে দূরে রাখতে বলেছেন।

    আরও পড়ুন: শরীরকে টক্সিন মুক্ত রাখার কিছু সহজ উপায় জেনে নিন 

    ৩) রেড মিট

    বিএমআর (বেসাল মেটাবলিক রেট) রেট বৃদ্ধি করে শরীরের তাপ বাড়িয়ে দেয় রেড মিট। এতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। বয়স্ক ব্যাক্তিরা এই ডায়েট টিপসটি (Diet Tips) না মানলে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন।

    ৪) ভাজা এবং চর্বিযুক্ত খাবার

    ভাজা এবং চর্বিযুক্ত খাবার রাতের বেলা হজমে সমস্যা দেখা যায়, এই খাবার গুলি রাতে এড়িয়ে চলা উচিত। স্বাস্থ্যকর চর্বিযুক্ত খাবার যেমন বাদাম এবং বীজ বা অ্যাভোকাডো রাতে খাওয়া উচিত নয়। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন আজকাল কমবয়সীদের মধ্যে ফাস্ট ফুড , ভাজা জাতীয় খাবার খাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। এই সমস্ত খাবার গ্রহণের ফলে শরীরে অতিরিক্ত মেদের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে তাই বিশেষজ্ঞরা তাদের ডায়েট টিপসে (Diet Tips) সর্বদাই এই সমস্ত খাবার থেকে সকলকে দূরে থাকতে বলেন।

    ৫) ভারী খাবার

     ঘুমের অন্তত চার ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নিন এবং তাতে ভারী গুরুপাক খাবার বা চিনি-যুক্ত খাবার আপনার ডায়েট টিপস (Diet Tips) থেকে দূরে রাখতে হবে। এতে ঘুম না হওয়া বা রাতে অনিদ্রার সমস্যা কেটে যাবে।

    ৬) অ্যাসিডিক খাবার

     অ্যাসিড হয় এমন খাবার নিজের ডায়েট টিপস (Diet Tips) থেকে দূরে থাকতে হবে। শর্করা যুক্ত খাবার যেমন আইসক্রিম , ফ্যাট জাতীয় খাবার পাস্তা ও দুগ্ধজাত খাবার থেকে এড়িয়ে চললে রাতের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটবে না।

    শোবার আগে কলা, ছোলা,বাদামের স্মুদি বানিয়ে খেতে পারেন। কিন্তু পেট ভরে খাবার খেলে চলবে না। কিছুটা পেট খালি রেখে রাত্রে শুতে গেলে ঘুম ভালো হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     
     
  • Blood Sugar Diet: ব্লাড সুগার কমানোর জন্য সাতটি খাদ্য

    Blood Sugar Diet: ব্লাড সুগার কমানোর জন্য সাতটি খাদ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে গবেষণা করলে দেখা যায় প্রতেকটি ঘরে অন্তত একজন করে সুগারে আক্রান্ত রোগী রয়েছে। সুগার এখন মহামারী আকার ধারন করেছে। এটি এমন একটি রোগ যা মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে।যেহেতু রোজকার জীবনযাত্রা, কাজ এবং খাওয়া-দাওয়া প্রভাব ফেলে সুগারের উপর তাই বেশিরভাগেরই প্রশ্ন সুগার হলে কী খাওয়া উচিত। কারণ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল রোজকার ডায়েটে রাশ টানা। ডায়াবেটিসের সুর্নিদিষ্ট কোনও চিকিৎসা পদ্ধতি নেই। কেন মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হন তার সঠিক কারণও জানা নেই। অগ্ন্যাশয় থেকে পরিমাণ মতো ইনসুলিন তৈরি না হলে তখনই বাড়ে সমস্যা। কারণ তখন অতিরিক্ত শর্করা (Sugar) আর শোষণ করতে পারে না শরীর, ফলে রক্তে তার পরিমাণ বাড়তেই থাকে। শরীরে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে ইনসুলিন হরমোন। এই হরমোনের কার্যকারিতা ঠিক না থাকলেই সেখান থেকে একাধিক সমস্যা আসে। নিয়ম করে রক্ত পরীক্ষা করা, চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া এবং প্রয়োজনমত ওষুধ খাওয়া জরুরি। তবে এর পাশাপাশি খাবার আর পানীয় ঠিকমতো না খেলে কিন্তু এই রোগের হাত থেকে রেহাই নেই।

    বিশেষজ্ঞদের মতে, আজকাল ২৫ থেকে ৩০ বছর বয়সীরাও ডায়াবেটিস রোগের ঝুঁকিতে রয়েছেন। চিকিৎসকরা সবসময় ডায়াবিটিস (Diabates) রোগীদের খাবারের প্রতি যত্ন নেওয়ার কথা বলেন। আপনারও যদি ডায়াবিটিস থাকে তাহলে এখনই খাদ্যাভ্যাসের দিকে যত্ন নিন, তাই জেনে নিন রোজকার ডায়েটে কী কী সবজি রাখলে ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণ হবে সহজেই। কোন কোন সবজি খেতে হবে জেনে নিন।

    ​শশা(Cucumber)

    শসা খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। পুষ্টিবিদদের মতে, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। গরমের সময় শশা খুবই উপকারী। আপনি আপনার খাদ্যতালিকায় শসার রায়তাও অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। শশা ডায়াবিটিস বা সুগারের সমস্যা প্রতিরোধ করে। শশায় যে বিশেষ উপাদান রয়েছে তা রক্তের কোলেস্টরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। যদি ১০০ গ্রাম শশার রস খালি পেটে রোজ সকালে খালি পেটে খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসবে সহজেই।

     

    চিয়া এবং শণের বীজ (Chia and flax seeds)

    যারা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য চিয়া বীজ এবং শণের বীজ দারুন কার্যকরী। ফাইবার সমৃদ্ধ এবং কার্বোহাইড্রেট যুক্ত চিয়া বীজ শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে এবং রক্তে চিনির মাত্রা কমাতে খুব কার্যকর হতে পারে।শণের বীজ নেই রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণের উন্নতিতে সহায়ক।

    গাজর (Carrot)

    গাজরে ভিটামিন এ এবং অনেক খনিজ পাওয়া যায়।কোলেস্টেরল এবং ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে গাজর খুব ভালো সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, গাজরের মধ্যে থাকা পটাশিয়ামই এর মূল কারণ। গাজরে ক্যালরি খুব কম, ফ্যাট বার্ন হয় সহজেই। যার ফলে ওজন কমানো যায় সহজেই।এছাড়াও গাজরের মধ্যে থাকা পটাসিয়াম শরীরের খারাপ কোলেস্টরল কমাতে সাহায্য করে, পাশাপাশি বাড়ায় ইমিউনিটি। গাজরের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, কে, বি ৬, পটাসিয়াম ও ফসফরাস। যা নানা রোগের জীবাণু ও ব্যাকটিরিয়ার হাত থেকে বাঁচায় শরীরকে। তাই প্রতিদিন সকালে ঘাম ঝরানোর পর যদি কাঁচা গাজর খাওয়া যায়। শরীর থেকে ধীরে ধীরে অতিরিক্ত শর্করা বেরিয়ে যাবে।

    বাদাম এবং বাদামের মাখন(Nuts and nut butter)

    গবেষণায় দেখা গেছে যে বাদামের মতো বাদাম এবং চিনাবাদাম এবং তা দিয়ে তৈরি বাদামের মাখন রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিস আছে এমন ব্যক্তিদের ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। চিয়া বীজের মতো, বাদামে থাকে ফাইবার এবং  কার্বোহাইড্রেট।

    ব্রকলি (Broccoli)

    নিউট্রিশন রিসার্চের একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে নিয়মিত ব্রকলি খেলে শরীরের মোট কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে যায়। এর ফলে কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে যে খাদ্যতালিকায় ব্রকলির মতো ব্রাসিকা শ্রেণীর সবজি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে।

    ডিম(Egg)

    আপনি যদি ডিম খান তবে এটি আবার আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খুব সহায়ক হতে পারে। ডিম স্বাস্থ্যকর চর্বির একটি বড় উৎস, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।কুসুমে বেশিরভাগ পুষ্টি উপাদান রয়েছে, তাই এটি আপনার ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলবেন না।

    মটরশুটি এবং মসুর ডাল(Beans and lentils)

    মসুর ডালকে বলা হয় ভিটামিনের ভাণ্ডার। এই মটরশুটিতে ভিটামিন ছাড়াও রয়েছে খনিজ, মাইক্রো এবং ম্যাক্রো উপাদান।মসুর ডাল কেবল পুষ্টি সমৃদ্ধ নয়, মসুর ডাল এবং মটরশুটি রক্তে শর্করার পরিমাণকে নিয়ন্ত্রণ করে শুধু শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে নয় ডায়াবেটিসের হাত থেকেও রক্ষা করতে পারে এই ডাল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

     

  • Heart Disease Prevention: হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণের উপযুক্ত খাদ্য

    Heart Disease Prevention: হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণের উপযুক্ত খাদ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জীবনযাত্রা সম্পর্কে সচেতন না হলে একটা বয়সের পর থাবা বসাতে পারে হৃদরোগ। বিশেষ করে উচ্চরক্তচাপ, কোলেস্টেরল, ডায়াবিটিস থাকলে এই বিষয়ে আরও সতর্ক হওয়া জরুরি। কিন্তু এই ক্ষেত্রে আমরা এতখানিই অসচেতন যে, একটা বয়সের পর আমাদের বেশির ভাগের মধ্যেই হৃদরোগজনিত কোনও না কোনও সমস্যা দেখা দেয়। আমাদের পরিবর্তিত জীবনযাত্রা, অত্যধিক ব্যস্ততা, মানসিক চাপ এগুলিও কিন্তু হৃদরোগের কারণ হতে পারে।হৃদযন্ত্র (Heart) সুস্থ রাখার জন্য কিছু খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। এই খাবারগুলি সম্পর্কে জেনে নিন এখানে—

    গোটা শস্য- গোটা শস্যের মধ্যে তিনটি পুষ্টিসমৃদ্ধ অংশ রয়েছে- জীবাণু, এন্ডোস্পার্ম এবং ব্রান। সাধারণ ধরনের গোটা শস্যের মধ্যে রয়েছে গোটা গম, বাদামি চাল, ওটস (Oats) রাই, বার্লি, বাকউইট এবং কিনোয়া। পরিশোধিত শস্যের তুলনায় এই শস্যে ফাইবার বেশি থাকে। যা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করতে পারে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে। একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে খাদ্যতালিকায় আরও গোটা শস্য অন্তর্ভুক্ত করা হার্টের স্বাস্থ্যের উপকারী।

    আরও পড়ুন: ওজন কমাতে চান? ডায়েটে অবশ্যই রাখুন এই সাতটি খাবার

    বিনস- প্রতিদিন আধকাপ বিনস (Beans) খাওয়া উচিত। এতে উপস্থিত ফলেট, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ম্যাগনেশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। আবার এতে উপস্থিত ফাইবার কোলেস্টেরল ও রক্তে শর্করার পরিমাণ কম করে।

    অলিভ অয়েল- এই তেলও হৃদযন্ত্রের সুস্থতার জন্য অধিক কার্যকরী। এতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের কোষ রক্ষা করে। এটি কোলেস্টেরলের (Cholesterol) পরিমাণ কম করতে সাহায্য করে।

    আখরোট- ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও অ্যান্টি অক্সিডেন্টে (Anti oxidant) সমৃদ্ধ আখরোট (Walnut) হৃদযন্ত্রকে সুষ্ঠু ভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। এর ফলে হৃদরোগের সম্ভাবনাও কমে।

    কাঠবাদাম- এতে উপস্থিত ভিটামিন ই, ফাইবার ও প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। হৃদয় সুস্থ আকৃতি ধরে রাখার জন্য এই উপাদানগুলি অত্যন্ত জরুরি। কাঠবাদাম (Almond) শরীরে উপস্থিত খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কম করতে সাহায্য করে।

    সোয়া- সোয়া প্রোটিন কোলেস্টেরলের স্তর কমিয়ে হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখে। এক কাপ সোয়ায় ৮ গ্রাম হেল্দি ফাইবার থাকে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, যাঁরা জিমে যান, তাঁরা সোয়া সাপ্লিমেন্ট গ্রহণের পূর্বে চিকিৎসকদের পরামর্শ অবশ্যই নেবেন।

    কমলালেবু- কমলালেবুতে (Orange Fruit) উপস্থিত ফাইবার কোলেস্টেরল মোকাবিলা করতে সাহায্য করে। এতে উপস্থিত পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। দু কাপ কমলালেবুর রস রক্তবাহিকার জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। এটি পুরুষদের মধ্যে রক্তচাপের সমস্যাকেও কম করে।

    বেরি- অ্যান্টি অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ বেরি (Berry) হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বৃদ্ধি করে। এটি শরীরে ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বৃদ্ধি করে এবং খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কম করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Weight loss: ওজন কমাতে চান? ডায়েটে অবশ্যই রাখুন এই সাতটি খাবার

    Weight loss: ওজন কমাতে চান? ডায়েটে অবশ্যই রাখুন এই সাতটি খাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরীরে বাড়তি মেদ কিংবা ওজন কমানোর জন্য বেশীরভাগ মানুষ চিন্তিত থাকেন। কি খেলে ওজন কমবে বা কোন কোন খাবার খাওয়া উচিত নয় তা নিয়ে চলে বিস্তর ভাবনাচিন্তা। তাই শরীর ফিট রাখতে নিয়মিত শরীরচর্চা করলেও ওজন কমানোর জন্য পুষ্টিবিদের কাছে পরামর্শ নিয়ে উপযুক্ত ডায়েট চার্ট মেনে চলা উচিত। পারফেক্ট ডায়েট চার্ট শরীরে ওজন ৯০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে সাহায্য করে। অনেকেই মনে করেন ডায়েট মানেই না খেয়ে থাকা। কিন্তু বাস্তবে ডায়েট পরিমিত সুষম আহার গ্রহণ করতে হয়। প্রতিটি মানুষের শরীরে ভিন্ন ভিন্ন উপাদানের ঘাটতি হয়। তাই পুষ্টিবিদরা ব্যক্তি বিশেষে বয়স, ওজন, উচ্চতা ও নানা বিষয়ের উপর নির্ভর করে ভিন্ন ভিন্ন ডায়েট চার্ট তৈরী করেন।

    পুষ্টিবিদ ওজন নিয়ন্ত্রণে যে ডায়েট চার্টটি তৈরী করে দেন, প্রাথমিক ভাবে তার কিছু অংশ তুলে ধরা হল :-

    বেরি ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি এবং রাম্পবেরিতে উচ্চ প্রোটন রয়েছে এবং গ্লাইসেমিক কম থাকায় এটিতে পাওয়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি শরীরের খতিকারক রোগ থেকে রক্ষা করে।

    গ্রিন টি গ্রিন টি ওজন কমাতে খুবই সহায়ক একটি পানীয়। গ্রিন টি তে ক্যাটেচিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্যাট বার্ণ করে। শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। গ্রিন টি একদিনে প্রায় ৭০ ক্যালরি পর্যন্ত বার্ণ করে।

    শসা শসাতে ১০০গ্রাম শশার ভেতরে ১৫ ক্যালরি থাকে। শশাতে প্রচুর পরিমাণ জলের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ পদার্থে ভরপুর। শসাতে থাকা অ্যান্টিবডি শরীরে ক্ষতিকারক রোগ থেকে রক্ষা করে।

    ব্রোকলি ব্রোকলিতে প্রোটিন, ফাইবার এবং প্রচর পরিমাণে মিনারেলস রয়েছে। ক্যালরি কম থাকায় ব্রোকলিতে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা কম থাকে। ব্রোকলি অনেকক্ষন ধরে পেটে থাকায় বারবার করে ক্ষিধা পায় না সেই কারণে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা কম থাকে।

    টমেটো শসার মতো টমেটোর পুষ্টিগুন অনেক। পটাসিয়াম, ভিটামিন সি ও পুষ্টিকর ফাইবার যুক্ত সুস্বাদু এই ফলটি  একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে যা ত্বককে ক্ষতিকর UV রশ্মি থেকে রক্ষা করে।

    অলিভ অয়েল দৈনন্দিন গ্রহণ করা খাদ্যের সাথে অলিভ অয়েল যোগ করেও কমাতে পারেন অতিরিক্ত ওজন। এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল শরীরের জন্য উপকারী। এতে আছে এক প্রকার মনস্যাচুরেটেড ফ্যাট (monounsaturated fat) যা ক্যালোরি বার্ণ করতে খুবই উপকারী। প্রতিদিন স্যালাডের সাথে অলিভ অয়েল মিশিয়ে আপনি যেমন সালাদের গুণকে বাড়িয়ে নিতে পারেন কয়েক গুণ, তেমনি ওজনটাও রাখতে পারেন নিয়ন্ত্রণে।

    গাজর ১০০ গ্রাম গাজরে মোটামুটি ৪১ ক্যালোরি থাকে। উপরন্তু, গাজরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কম থাকায় গাজরের স্যাচুরেটেড ফ্যাট শরীরের উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রন করে। মোকাবিলা করেন। গাজর এতে পটাসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে এর মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • Khosta-2: ফের নয়া বিপদ, করোনা ভাইরাসের মতো লক্ষণ পাওয়া গেল রাশিয়ান বাদুড়ে!

    Khosta-2: ফের নয়া বিপদ, করোনা ভাইরাসের মতো লক্ষণ পাওয়া গেল রাশিয়ান বাদুড়ে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার সন্ধান মিলল কোভিডের মতো আরও এক মারণ ভাইরাসের। মার্কিন গবেষকরা (USA Scientist) রাশিয়ান বাদুড়ের মধ্যে কোভিডের মতো এক নয়া ভাইরাস শনাক্ত করেছেন। এই ভাইরাসের সংক্রমণ হতে পারে মানব দেহেও। জনপ্রিয় এক সংবাদপত্রের খবর অনুযায়ী, খোস্তা-২ (Khosta-2) নামক এই ভাইরাসটি করোনা ভাইরাসের (SARS-CoV-2) একই উপশ্রেণির অন্তর্গত। এই ভাইরাসটিও মানব কোষকে সংক্রমিত করতে পারে। করোনা ভাইরাসের (Corona Virus) ভ্যাকসিনের কোর্স সম্পূর্ণ করার পরেও খোস্তা-২ ভাইরাস মানব দেহে সংক্রমণ ঘটাতে পারে।

    আরও পড়ুন: কোলেস্টেরলের মাত্রা কত হলে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন জানেন?

    গবেষকেরা ২০২০ সালে রাশিয়ান বাদুড়ের (Russian Bat) শরীরে প্রথম দু ধরণের খোস্তা ভাইরাসের সন্ধান পান। এদের নামকরণ করা হয় খোস্তা-১ ও খোস্তা-২ নামে। খোস্তা-১ ভাইরাস মানুষের জন্য আতঙ্কের কারণ না হলেও, খোস্তা-২ বিপজ্জনক।

    আরও পড়ুন: সাবধান! সংক্রামক রোগের পাশাপাশি ভয় ধরাচ্ছে ‘নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ’

    যদিও প্রথম দিকে বিজ্ঞানীরা (Scientist) মনে করেছিলেন যে, এই ভাইরাস মানব দেহের জন্য ক্ষতিকর নয়।  কিন্তু পরবর্তীকালে ভাইরাসের ক্ষতিকর দিকগুলিও লক্ষ্য করেন তাঁরা। কোভিড ১৯ (Covid 19) ভ্যাকসিনের (Vaccine) নেওয়া হলেও, মানব শরীরে প্রভাব ফেলতে পারে খোস্তা-২। সেই কারণেই বিজ্ঞানীরা নয়া এই ভাইরাস নিয়ে চিন্তিত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (World Health Organisation) জানিয়েছে, করোনা মহামারির প্রভাব সারা বিশ্ব এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেনি। নয়া এই ভাইরাসের সন্ধান মিলতেই চিন্তার ভাঁজ সংশ্লিষ্ট মহলের কপালে। 

    ২০১৯ সালে বিশ্বজুড়ে হয় করোনা সংক্রমণ। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মারা গিয়েছেন লাখো লাখো মানুষ। কেবল ভারতেই  করোনা সংক্রমণে মারা গিয়েছেন পাঁচ লক্ষেরও বেশি মানুষ। পরে আবিষ্কার হয় প্রতিষেধক। বিশ্বের প্রতিটি দেশেই জোর কদমে হয় টিকাকরণ। তার জেরে বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে করোনা। তবে চোখ রাঙাচ্ছে খোস্তা-২। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Dengue: জানুন ডেঙ্গির লক্ষণ, প্রতিকারের উপায়ই বা কী?

    Dengue: জানুন ডেঙ্গির লক্ষণ, প্রতিকারের উপায়ই বা কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গি (Dengue) জ্বর এডিস ইজিপ্টাই নামক মশাবাহিত রোগ। এই জ্বর সাধারণত পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় (Pacific ocean) দ্বীপপুঞ্জ, দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় অঞ্চলের গ্রীষ্মমন্ডলীয় এবং উপক্রান্তীয় দেশগুলিতে দেখা যায়। মূলত বর্ষাকালে জমা জলে বংশ বিস্তার করে ডেঙ্গির জীবাণুবাহী মশা। ডেঙ্গি জীবাণুবাহী এডিস প্রজাতির স্ত্রী মশা কামড়ালে, আক্রান্ত ব্যক্তি ৪ থেকে ৭ দিনের মধ্যে জ্বরে আক্রান্ত হন। অনেক সময় ডেঙ্গি জ্বরে আক্রান্ত কোনও ব্যক্তিকে এডিস মশা (Aedes Mosquito) কামড়ালে, সেই মশাটিও ডেঙ্গি জ্বরের জীবাণুবাহী মশায় পরিণত হয়। চিকিৎসকদের মতে, সুস্থ ব্যক্তির শরীরে সাধারণত ১.৫ লাখ থেকে ৪ লাখ পর্যন্ত প্লেটলেট থাকে। কিন্তু ডেঙ্গি আক্রান্ত ব্যক্তির প্লেটলেট নেমে যায় ৫০ হাজারের নীচে। তাই ডেঙ্গি আক্রান্ত রোগীর জীবনে ঝুঁকির সম্ভাবনা থাকে।

    আরও পড়ুন: রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান? খান এই চার ধরণের খাবার

    ডেঙ্গি জ্বরের লক্ষণ: সাধারণত মশার কামড়ের ৪ থেকে ৭ দিন পর ডেঙ্গির লক্ষণ প্রকট হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তা ১০ দিনও হতে পারে। জ্বর হওয়ার ৪ থেকে ৫ দিন পর শরীরজুড়ে ত্বকে র‍্যাশ দেখা যায়। এটা অনেকটা এলার্জি বা ঘামাচির মতো। ক্লাসিক্যাল ডেঙ্গি জ্বরে তীব্র জ্বর ও সেই সঙ্গে সারা শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। জ্বর ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত হয়। মাংশপেশিতে তীব্র ব্যথা হয়। ব্যথার তীব্রতার জন্য মনে হয় এই বুঝি হাড় ভেঙে গেল। তাই এই জ্বরের আর এক নাম ‘ব্রেক বোন ফিভার’ (Break Bone Fever)।

    ডেঙ্গি জ্বরের আর একটি প্রকার হল হেমোরেজিক জ্বর (Hemorrhagic Fever) । এই জ্বরে ক্লাসিক্যাল ডেঙ্গি জ্বরের লক্ষণ ও উপসর্গের পাশাপাশি আরও কিছু সমস্যা দেখা দেয়। মলত্যাগের সময় রক্তক্ষরণ হতে থাকে। মহিলাদের ক্ষেত্রে অসময়ে ঋতুস্রাবের মতো ঘটনাও ঘটে।

    ডেঙ্গি জ্বরের ভয়াবহ রূপ হল ডেঙ্গি শক সিনড্রোম। এর ফলে রক্তচাপ হঠাৎ কমে যাওয়া,নাড়ির স্পন্দন অত্যন্ত ক্ষীণ ও দ্রুত হয়, শরীরের হাত পা ও অন্যান্য অংশ ঠান্ডা হয়ে যায়। এমন আরও অনেক সমস্যার সম্মুখীন হন রোগী।

    ডেঙ্গি রোগ প্রতিরোধের উপায়:   

    ডেঙ্গি জ্বর প্রতিরোধের জন্য ভারতে কোনও ভ্যাকসিন মেলে না। ডেঙ্গভ্যাক্সিয়া নামে একটি ভ্যাসসিন আবিষ্কার হলেও এর ব্যবহার খুবই কম। এডিস মশার কামড়ের হাত থেকে বাঁচলেই ডেঙ্গির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। তাই ডেঙ্গির হাত থেকে বাঁচতে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

    • জলের পাত্র ঢাকা রাখা উচিত।
    • প্রতি সপ্তাহে বাড়ির যেসব পাত্রে জল জমে থাকে, সেগুলি পরিষ্কার করতে হবে। যেমন বালতি, ফুলের টব, নারকেলের খোলা। যেসব জায়গায় জল জমে, সেসব জায়গাও পরিষ্কার করতে হবে। 
    • মশার কামড়ের হাত থেকে বাঁচতে ফুল হাতা জামাকাপড় পরা প্রয়োজন।
    • মশা তাড়ানোর ধূপ ও মশারি ব্যবহার করতে হবে।
    • শরীরে মশা কামড় প্রতিরোধক ক্রিমও ব্যবহার করতে পারেন। 

    ডেঙ্গির প্রতিকার: 

    • ডেঙ্গি জ্বরে আক্রান্ত রোগীকে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে।
    • যথেষ্ট পরিমাণে জল, শরবত, ডাবের জল ও অন্যান্য তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে।
    • স্বাস্থ্যকর ও সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। রোগীর খাদ্যতালিকায় খিচুড়ি, যব এবং মসুর ডালের মতো উচ্চফাইবার যুক্ত খাবার রাখা প্রয়োজন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
LinkedIn
Share