Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • World Heart Day: কম বয়সেও হার্ট অ্যাটাক! বিশ্ব হার্ট দিবসে জানুন হৃদযন্ত্র ভাল রাখার সহজ কিছু উপায় 

    World Heart Day: কম বয়সেও হার্ট অ্যাটাক! বিশ্ব হার্ট দিবসে জানুন হৃদযন্ত্র ভাল রাখার সহজ কিছু উপায় 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতি বছর ২৯ সেপ্টেম্বর পালিত হয় বিশ্ব হার্ট দিবস (World Heart Day)। সারা বিশ্বে মানুষকে কার্ডিওভাস্কুলার নানা সমস্যা নিয়ে সচেতন করার জন্যই আলাদা করে একটা দিনের উদযাপন। ২০২৩-এর বিশ্ব হার্ট দিবসের থিম হল, “Use Heart, Know Heart” অর্থাৎ, হৃদযন্ত্র শুধু ব্যবহার করবেন না, আপনার হৃদযন্ত্রকে জানুন।

    কম বয়সেই হার্ট অ্যাটাক

    এখন ২০ বছর বয়সেও হার্টের অসুখ দেখা যাচ্ছে। এর ফলে হার্টের অসুখের বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির গুরুত্ব আরও বাড়ছে। সেই উপলক্ষ্যেই এই দিবসটির (World Heart Day) গুরুত্বও বাড়ছে। হৃদরোগ এবং হৃদরোগের কারণে মৃত্যু ঠেকাতে মানুষকে সতর্ক করে দেওয়াই বিশ্ব হার্ট দিবসের লক্ষ্য। চিকিৎসকদের কথায়  হাই ব্লাড প্রেসার মহামারীর থেকে কম কিছু নয়! শুধু বয়স্করা নয়, কমবয়সীরাও রীতিমতো ঘায়েল হচ্ছেন, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায়। আর তার ফলস্বরূপ কমবয়সেই হচ্ছে হার্ট অ্যাটাক!

    দিনটির গুরুত্ব কেন বাড়ছে

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেব অনুযায়ী, ফি বছর সারা পৃথিবীর প্রায় ১ কোটি ৭৯ লক্ষ মানুষ হার্ট অ্যাটাক এবং হার্ট ফেলিওরের মতো কার্ডিওভাস্কুলার ডিজিজে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারান। তাই দীর্ঘায়ু হওয়ার ইচ্ছে থাকলে যত দ্রুত সম্ভব হার্টের দিকে নজর ফেরান। শেষ এক দশকে হার্টের রোগে আক্রান্তের সংখ্যা কয়েকগুণ বেড়েছে। তাই এই দিনটির (World Heart Day) গুরুত্বও এখন অপরিসীম।

    হার্ট সুস্থ রাখার উপায়

    হার্ট (World Heart Day) ভালো রাখতে চাইলে সব সময় অ্যাক্টিভ থাকুন। প্রতি সপ্তাহে ৭৫ থেকে ১৫০ মিনিট হালকা ব্যায়াম করুন। কিংবা হাঁটুন। শাকসবজি, বিনস, মাছের স্বাস্থ্যকর চর্বি যোগ করুন আপনার খাদ্যতালিকায়। এতে মিলবে উপকার। শরীরে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে এই সকল খাবার। স্যাচুরেটেড ফ্যাটযুক্ত খাবার খান সীমিত। মাখন, চর্বি, চর্বিযুক্ত মাংস ও দুগ্ধজাত পণ্য যতটা পারবেন কম খান। এমন খাবার হার্টের জন্য মোটেই ভালো নয়। হার্ট ভালো রাখতে চাইলে আপনার ওজন রাখুন নিয়ন্ত্রণে। হার্ট অ্যাটাক থেকে স্ট্রোকের মতো সমস্যার কারণ হতে পারে এই স্থূলতা। হার্ট ভালো রাখতে সঠিক লাইফস্টাইল মেনে চলুন। রোজ সঠিক সময় খাবার খান। রোজ সঠিক সময় ঘুমান। রোজ ৭ থেকে ৮ ঘন্টা বিশ্রাম নিন।  

    হার্ট অ্যাটাকের পিছনে

    হার্টের রোগের ফাঁদে পড়ার অন্যতম কারণ হল দীর্ঘদিনের হাই সুগার, প্রেশার ও কোলেস্টেরল। আসলে এই রোগগুলি সরাসরি বা পরোক্ষভাবে হার্টের বারোটা বাজাতে পারে। তাই হৃদরোগের ফাঁদ এড়াতে চাইলে আপনাকে ডায়াবিটিস, প্রেশার ও কোলেস্টেরলের মতো ঘাতক অসুখকে বাগে আনতেই হবে। আজকাল আমরা সকলেই দুশ্চিন্তার মধ্যে দিন কাটাই। আর এই কারণেও হার্টের (World Heart Day) রোগের ফাঁদে পড়ার আশঙ্কা বাড়ে। তাই সুস্থ থাকতে নিয়মিত প্রাণায়াম বা যোগা করে স্ট্রেস কমান।

    আরও পড়ুন: কাজের চাপ আর অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসই কি বাড়াচ্ছে তরুণ প্রজন্মের হৃদরোগ?

    হাসিতেই সমাধান

    হার্টের সমস্যায় নানা ওষুধ তো আবিষ্কার হয়েছে, তবে হাসিতেই মিলবে হৃদযন্ত্রের সমস্যার সবচেয়ে বড় সমাধান! এমনই দাবি করছেন ব্রাজিলের একদল বিজ্ঞানী। তাঁর বলছেন ‘লাফটার থেরাপি’র মাধ্যমেই হৃদযন্ত্রকে ভালো রাখার পাশাপাশি হৃদযন্ত্রের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। ইউরোপিয়ান সোসাইটি অফ কার্ডিওলজির মতো গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার বার্ষিক বৈঠকে বলা হয়েছে, হৃদযন্ত্রের সমস্যা সমাধানে হাসি-চিকিৎসার বিকল্প নেই৷ হাসি একদিকে যেমন এন্ড্রোফিন রিলিজ করে, তেমনই ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখে। পাশাপাশি স্ট্রেস হরমোন নিয়ন্ত্রণে রেখে হৃদযন্ত্র ভালো রাখে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nipah Virus: মৃত্যুর হার করোনার থেকে বেশি! নিপা ভাইরাস নিয়ে সতর্ক করল আইসিএমআর

    Nipah Virus: মৃত্যুর হার করোনার থেকে বেশি! নিপা ভাইরাস নিয়ে সতর্ক করল আইসিএমআর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই আতঙ্ক ছড়াচ্ছে নিপা ভাইরাস (Nipah Virus)। নিপার সংক্রমণে মৃত্যুর হার কোভিডের তুলনায় অনেকটাই বেশি। সতর্কতা জারি করে এই বার্তা দিল কেন্দ্রীয় চিকিৎসা গবেষণা সংস্থা ‘ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ’(ICMR)। আইসিএমআর-এর ডিরেক্টর জেনারেল (ডিজি) রাজীব বহল শুক্রবার জানিয়েছেন, নিপা ভাইরাসের আক্রান্তদের ক্ষেত্রে মৃত্যুর হার ৪০-৭০ শতাংশ। অন্য দিকে কোভিডে আক্রান্তদের মধ্যে মৃত্যুর হার নিপার তুলনায় অনেকটাই কম। মাত্র ২-৩ শতাংশ।

    আনা হচ্ছে মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি

    কেরলে নিপা ভাইরাসের (Nipah Virus) সংক্রমণ ছড়াতে শুরু করেছে। সে রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ছ’জন নিপায় আক্রান্ত হয়েছেন। যার মধ্যে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। কেরলের কোঝিকোড়, কান্নুড়, ওয়েনাড় এবং মলপ্পুরমে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। নিপা ভাইরাসের চিকিৎসার জন্য অস্ট্রেলিয়া থেকে আনা হচ্ছে মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, আরও অন্তত ২০টি ডোজ আনা হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া থেকে। এর আগে ২০১৮ সালে ওই অ্যান্টবডি আনা হয়েছিল। তার মধ্যে বর্তমানে যতটুকু আছে, তাতে ১০ জন রোগীর চিকিৎসা হতে পারে বলে জানা যাচ্ছে। আইসিএমআর-এর ডিরেক্টর জেনারেল জানিয়েছেন, ভাইরাসে আক্রান্ত হলে একেবারে শুরুর দিকেই রোগীকে এই অ্যান্টিবডি দিয়ে চিকিৎসা করা প্রয়োজন। তবেই ফল পাওয়া যায়। এখনও পর্যন্ত ভারতে কাউকে এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা করা হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি। রাজীব বাহল তথ্য তুলে ধরে বলেন, দেশের বাইরে ১৪ জন নিপা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীকে মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি দিয়ে চিকিৎসা করা হয়েছে, তাঁরা প্রত্যেকেই সুস্থ রয়েছেন। তবে এই অ্যান্টিবডি ব্যবহারের সিদ্ধান্ত কেরল সরকার, ডাক্তার এবং রোগীদের পরিবারের উপর ছেড়ে দেওয়া হবে, বলেছেন রাজীব।

    আরও পড়ুন: “সীমান্ত সন্ত্রাস বন্ধ না হলে ভারত-পাক ক্রিকেট নয়”! স্পষ্ট বার্তা অনুরাগ ঠাকুরের

    সতর্কতা বিভিন্ন রাজ্যে

    শুক্রবার কেরলের স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে, যাঁরা আক্রান্ত হচ্ছেন, তাঁদের দ্রুত চিহ্নিত করে বিশেষ পর্যবেক্ষণে রাখা হচ্ছে। শুধু তাই-ই নয়, যাঁরা ওই সব রোগীদের সংস্পর্শে এসেছেন, এমন ব্যক্তিদেরও চিহ্নিতকরণের কাজ শুরু হয়েছে। তাঁদেরও একান্তবাসে পাঠিয়ে পর্যবেক্ষণে রাখা হচ্ছে। কেরলের পাশাপাশি কর্নাটক এবং রাজস্থানেও সতর্কতা জারি করা হয়েছে। রাজস্থান সরকার বৃহস্পতিবার নিপা নিয়ে নির্দেশিকা জারি করেছে। একই সঙ্গে, সমস্ত মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালগুলিকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কর্নাটকেও নিপা ঠেকাতে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Dengue And Kiwi: বাজারে কিউই-র ব্যাপক চাহিদা! ডেঙ্গিতে কি সত্যিই কাজ দেয় এই ফল?

    Dengue And Kiwi: বাজারে কিউই-র ব্যাপক চাহিদা! ডেঙ্গিতে কি সত্যিই কাজ দেয় এই ফল?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    রাজ্য জুড়ে বাড়ছে ডেঙ্গি। বর্ষার মরশুমে কয়েক গুণ বেড়েছে ডেঙ্গির দাপট। ডেঙ্গি আক্রান্ত হলে দেখা দিচ্ছে নানা শারীরিক জটিলতা। সুস্থ হলেও ক্লান্তি আর দুর্বলতা গ্রাস করছে। তাই স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে অনেক সময় লাগছে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, ডেঙ্গি আক্রান্ত হলে সঙ্গে থাকুক বিশেষ ফল (Dengue And Kiwi)। আর তাতেই এড়ানো যাবে বড় বিপদ।

    ডেঙ্গি মোকাবিলায় কী পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা?

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, দেখতে খানিকটা সবেদার মতো। কিন্তু কাটলেই সম্পূর্ণ আলাদা। মোটা বাদামি খোসা ছাড়ালেই হালকা সবুজ রং। আর কালো রঙের দানা! দাম বেশি হলেও বাজারে এখন দেদার পাওয়া যাচ্ছে কিউই। পুষ্টিবিদদরা জানাচ্ছেন, এই ফল (Dengue And Kiwi) নিয়মিত খেলেই একাধিক বিপদের সঙ্গে ডেঙ্গির মোকাবিলা করা সহজ হবে।

    কী উপকার আছে এই ফলে? 

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, কিউই নিয়মিত একটা খেলে শরীরের জন্য তা যথেষ্ট উপকারী। কিউই ফলে রয়েছে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি। এই ফল নিয়মিত খেলে সর্দি-কাশি থেকে রক্ষা পাওয়া সহজ হয়। বিশেষত বর্ষা বা শীতের ঋতু পরিবর্তনের সময় এই ফল নিয়ম করে খেলে নানা ভাইরাসঘটিত রোগ এড়ানো যায়। কারণ, ভিটামিন সি শরীরে এই ধরনের রোগকে বাসা বাঁধতে দেয় না। তাই ডেঙ্গির মতো রোগে আক্রান্ত হলে নিয়মিত কিউই খেলে শরীরে এনার্জির ঘাটতি হবে না। পাশাপাশি ভিটামিন সি-র জোগান অব্যাহত থাকলে যে কোনও বড় বিপদ এড়ানো সহজ হয়। 

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত কিউই (Dengue And Kiwi) ফল খেলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। দেহের প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে এই ফল বিশেষ সাহায্য করে। ডেঙ্গি হলে কিডনি, লিভার এবং চোখে একাধিক সমস্যা তৈরির আশঙ্কা থাকে। অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হলে ডেঙ্গি জটিলতা আরও বাড়িয়ে দেয়। এমনকি প্রাণনাশের আশঙ্কাও তৈরি হয়। এই পরিস্থিতিতে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ানো জরুরি। তাই ডেঙ্গি হলে কিউই নিয়মিত খাওয়া জরুরি। যাতে অন্য রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে। 

    কিউই ফলে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ডেঙ্গি হলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ঘাটতি তৈরি হতে পারে। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, ডেঙ্গি আক্রান্তের অনেক সময়ই একাধিক অঙ্গ বিকল হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়। তাই এই সময়ে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পর্যাপ্ত থাকা জরুরি। নিয়মিত একটা কিউই খেলে সেই চাহিদা পূরণ সম্ভব। 

    এর পাশপাশি, পুষ্টিবিদদরা জানাচ্ছেন, ফুসফুস থেকে জরায়ু, যে কোনও রকম ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই নিয়মিত কিউই খেলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পর্যাপ্ত থাকে। ফলে, ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে। 

    তাছাড়া হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে কিউই ফল। এমনই জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদদরা। ডেঙ্গি আক্রান্তের হজমের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি থাকে। তাই কিউই সেই সমস্যা মোকাবিলায় বিশেষ সাহায্য করে। পাশপাশি, যেহেতু কিউই হজম শক্তি বাড়ায়, তাই ডেঙ্গি আক্রান্তের খাবারের ইচ্ছে বজায় থাকে। দুর্বলতা কাটিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার জন্য যা খুবই জরুরি।

    কীভাবে খাবেন কিউই? 

    পুষ্টিবিদদের পরামর্শ, ডেঙ্গি আক্রান্ত হলে নিয়মিত একটা কিউই (Dengue And Kiwi) খাওয়া উচিত। তবে, অতিরিক্ত কোনও রকম নুন বা মশলা মেশানো হলে, গুণমান কমে যায় বলেই জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদরা। তাই তাঁদের পরামর্শ, পরিষ্কার জলে ধুয়ে এই ফল খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যাবে। তবে ডেঙ্গি হলে অনেক সময়ই খাওয়ার ইচ্ছে কমে যায়। তখন কিউই শুকিয়ে ড্রাই ফ্রুটসের মতো করে খাওয়া যেতে পারে বলেও তাঁরা জানাচ্ছেন। পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, কিউই কেটে গোলমরিচ মাখিয়ে রোদে শুকিয়ে রাখলে তার স্বাদ যেমন থাকে, তেমনি উপকারও এক রকম থাকে। তাই এভাবেও কিউই ফল রাখা যেতে পারে। এতে খাওয়ার ইচ্ছে বাড়ে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Covid 19: করোনার নয়া রূপ নিয়ে চিন্তা! উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, প্রস্তুত সরকারও

    Covid 19: করোনার নয়া রূপ নিয়ে চিন্তা! উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, প্রস্তুত সরকারও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনাভাইরাস (Covid 19)। সম্প্রতি করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের প্রকোপের কারণে প্রস্তুতি পর্ব সারতে এ বার কেন্দ্রীয় সরকারের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বৈঠকে বসলেন৷ উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরের কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। ইংল্যান্ড জুড়ে শুরু হওয়া করোনার নতুন রূপ (ভ্যারিয়ান্ট) ইজি ৫.১ অথবা এরিসের বাড়াবাড়িতে উদ্বিগ্ন কেন্দ্র।

    কেন্দ্রীয় বৈঠক

    কোভিডের (Covid 19) নতুন ভ্যারিয়্যান্ট আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় ক্ষেত্রে কতটা প্রভাব ফেলছে তা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা করা হয়৷ এই মিটিংয়ে ছিলেন, নীতি আয়োগের সদস্য বিনোদ পাল, ছিলেন ক্যাবিনেট সেক্রেটারি রাজীব গৌবা, প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শদাতা অমিত খারে, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের সচিব, শ্রী সুধাংশু পন্থ-সহ অনেকেই৷ একাধিক ভ্যারিয়্যান্ট বা প্রজাতির কোভিড সংক্রমণ নিয়ে এদিনের বৈঠকে বিস্তারিত রিপোর্ট পেশ করেন স্বাস্থ্য সচিব৷ দেশে কোভিড আক্রান্তদের জিনোম সিকোয়েন্স করার সংখ্যা বাড়াতে সক্রিয় হতে চলেছে কেন্দ্র। পাশাপাশি, জোর দেওয়া হচ্ছে, পরীক্ষার সামগ্রিক সংখ্যা বাড়ানোতেও।

    নতুন ভ্যারিয়্যান্টের উপসর্গ

    প্রসঙ্গত, গত মে মাসে এরিস রূপটিকে চিহ্নিত করেছিলেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু গত তিন সপ্তাহে ইংল্যান্ডে করোনার (Covid 19) এই নয়া রূপে আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন ইংল্যান্ডে ১০ জন করোনা আক্রান্ত পাওয়া গেল এক জনের শরীরে এরিস রূপ মিলছে। কোভিডের উপসর্গের সঙ্গে এই  নতুন ভ্যারিয়্যান্টের কিছুটা পার্থক্য আছে। গবেষণা মতে, স্পাইক প্রোটিনের মিউটেশন বেড়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, পরিবর্তিত এই বিশেষ স্ট্রেইন কিছু নতুন উপসর্গ যুক্ত। তবে খুব একটা আলাদা নয়। সর্দি, হাঁচি-কাশি, হালকা জ্বর এবং মাথা ঘোরা হল করোনার নয়া রূপে আক্রান্তদের সাধারণ উপসর্গ। এর সংক্রমণের হার বেশি হলেও কোভিড-১৯ এর মত এটি ভয়াবহ নয়।

    আরও পড়ুন: মার্কিন প্রেসিডেনশিয়াল নির্বাচনে বাইডেনের প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতীয় বংশোদ্ভূত রামস্বামী?

    কী বলছে কেন্দ্র 

    বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব অনুসারে পৃথিবীর ৫০টি দেশে এই এরিস প্রজাতি ভ্যারিয়্যান্ট ছড়িয়ে পড়েছে৷ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত সারা পৃথিবীতে ২ লক্ষ ৯৬ হাজার ২১৯টি কোভিড (Covid 19) আক্রান্তের খবর মিলেছে শেষ সাত দিনে৷ এর মধ্যে ভারতে এই নতুন প্রজাতির সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছে মোটে ২২৩ জন, মোট আক্রান্তের ০.০৭৫ শতাংশ৷ দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দীর্ঘদিন ধরেই রয়েছে ৫০-এর নীচে৷ পজিটিভিটি রেট ০.২ শতাংশ৷ পাশাপাশি করা হচ্ছে জিনোম সিকোয়েন্সিংও৷ তিনি বলেছেন, সারা দেশের কোভিড পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে, কিন্তু যে কোনও জরুরিকালীন পরিস্থিতিতেই সারা দেশের স্বাস্থ্য পরিষো দিতে তৈরি আছে প্রশাসন৷ বিশেষজ্ঞরা এ-ও জানাচ্ছেন, এই প্রেক্ষিতে ‘বুস্টার শট’ নেওয়া খুব জরুরি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Fever Detector App: থার্মোমিটারের দরকার নেই! ফোন থেকেই চেক করতে পারবেন ডেঙ্গির জ্বর 

    Fever Detector App: থার্মোমিটারের দরকার নেই! ফোন থেকেই চেক করতে পারবেন ডেঙ্গির জ্বর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গি হোক বা কোভিড কিংবা ভাইরাল জ্বর, বডি টেম্পারেচার মাপতে হবে ঘন ঘন। জ্বরে পুড়ে যাচ্ছে গা। অথচ হাতের কাছে নেই থার্মোমিটারটা। হাতের কাছে স্মার্টফোনটা তো আছে! থার্মোমিটারের প্রয়োজন পড়বে না স্মার্টফোনে ডাউনলোড করুন একটি বিশেষ অ্যাপ তাহলেই বডি টেম্পারেচার মাপতে পারবেন।

    জেনে নিন সেই বিশেষ অ্যাপ

    ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের (UW) গবেষকরা একটি স্মার্টফোনকে থার্মোমিটারে রূপান্তর করতে ‘ফিভারফোন’ অ্যাপ তৈরি করেছেন। এতে আপনি কোনও হার্ডওয়্যার কানেকশন ছাড়াই আপনার জ্বর আছে কি না পরীক্ষা করতে পারবেন। ইউডব্লিউ-এর ছাত্র জোসেফ ব্রেডা গবেষণাটি শুরু করেন। এই অ্যাপটি ফোনে আপনার তাপমাত্রা নিরীক্ষণ করবে। এতে লাগানো সেন্সরটি ডিভাইসের কাছে আসা যে কোনও গরম জিনিসকে শনাক্ত করবে। অ্যাপটিকে অন করে কপালের সামনে ধরতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে, যাতে ফোনের টাচ স্ক্রিনটি কপালের সামনে থাকে। সঠিক ভাবে দেহের তাপমাত্রা পরিমাপের জন্য ফোনটিকে ৯০ সেকেন্ড মতো কপালে ঠেকিয়ে রাখতে হবে। যদি স্ক্রিনে তাপমাত্রার পরিবর্তন হয় তবে জ্বর এসেছে। অ্যাপটি নিয়ে এখন নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। তবে জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য তা কবে বাজারে আনা হবে, সেটা নিয়ে এখনও জানাতে পারেননি গবেষকরা। এখন শুধু বিভিন্ন স্বাস্থ্য সংস্থার থেকে ছাড়পত্র পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে অ্যাপটি।

    আরও পড়ুন: লক্ষ্য চিন! নেপাল-ভুটানের সঙ্গে রেলপথে জুড়তে চাইছে ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর

    অন্য অ্যাপগুলি

    বডি টেম্পারেচার থার্মোমিটার: এই অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোরে দশ লাখেরও বেশি ডাউনলোড হয়েছে। অ্যাপটি আপনার শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করতে পারে, যাতে সহজেই বোঝা যায় আপনার জ্বর আছে কি না।
    বডি টেম্পারেচার অ্যাপ: এই অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোরে ৩.৭ রেটিং পেয়েছে এবং এটি এখন পর্যন্ত ৫ লাখ ব্যবহারকারী ডাউনলোড করেছেন।
    থার্মোমিটার ফর ফিভার ট্র্যাকার: শরীরের তাপমাত্রা চেক করতে পারবেন এই অ্যাপটির সাহায্যে। এই অ্যাপটি এখন পর্যন্ত গুগল প্লে স্টোরে ১ লাখ ব্যবহারকারী ডাউনলোড করেছেন এবং এটি ৩.২ রেটিং পেয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Cancer: ক্যান্সার আক্রান্তের সামনে চিকিৎসা বিজ্ঞানের নয়া দিশা “প্রোটন বিম থেরাপি”

    Cancer: ক্যান্সার আক্রান্তের সামনে চিকিৎসা বিজ্ঞানের নয়া দিশা “প্রোটন বিম থেরাপি”

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্যান্সার (Cancer) এক এমন মারাত্মক রোগ, যার সঙ্গে লড়াই শুধু আক্রান্তের নয়, আক্রান্তের পরিবারেরও। এই মারণ রোগ এখন বর্তমানে এতটাই ছড়িয়ে পড়েছে যে, খোঁজ নিলে আশপাশে বেশ কয়েকটি বাড়িই মিলবে, যে বাড়ির সদস্য ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন। বিশেষ করে টিউমার থেকে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা উদ্বেগজনক ভাবে বাড়ছে। তবে এখন এই রোগ থেকে মানুষ অনেকটাই ঝুঁকিহীন। কারণ বর্তমানে চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির সঙ্গে নানান চিকিৎসা পদ্ধতিরও আবিষ্কার হয়েছে, যা সহজেই মানুষকে ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ থেকে অনায়াসেই সুস্থ করতে পারে। এই চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির ফলস্বরূপই আমরা আজ পেয়েছি “প্রোটন বিম থেরাপি”। এই থেরাপির মাধ্যমে অনেক ক্যান্সার রোগীকে আজ নতুন জীবন দান করা সম্ভব হয়েছে।

    কী এই প্রোটন বিম থেরাপি (Cancer)?

    প্রোটন বিম থেরাপি হল এক ধরনের উচ্চ রেডিয়েশন থেরাপি, যা বর্তমানে চিকিৎসা শাস্ত্রে ব্যবহৃত হয় ক্যান্সার (Cancer) আক্রান্ত কোষকে মেরে ফেলার জন্য। এটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন শক্তির রশ্মি যা অনায়াসে আক্রান্ত কোষকে মেরে ফেলতে পারে। প্রোটন থেরাপি এক ধরনের বাহ্যিক রশ্মি বিকিরণ থেরাপি, যার সাহায্যে শরীরের বাইরে থেকেই ব্যথাহীন ভাবে ত্বকের ওপর থেকেই বিকিরণ করা সম্ভব।

    প্রোটন থেরাপির (Cancer) উদ্দেশ্য কী?

    টিউমার থেকে উৎপন্ন ক্যান্সারকে ধ্বংস করতে এটি সাহায্য করে। টিউমারকে অস্ত্রোপচারের আগেই সঙ্কুচিত করা সম্ভব এই থেরাপির সাহায্যে। সাধারণত অনেক সময় কেমোথেরাপি নেওয়ার পরও ক্যান্সারের ঝুঁকি থাকে। কিন্তু এই প্রোটন বিম থেরাপির মাধ্যমে সেই ঝুঁকিকে (Cancer) একেবারেই কমিয়ে ফেলা সম্ভব। এই থেরাপি ক্যান্সার কোষ বা টিউমারের ডিএনএ পুরোপুরি নষ্ট করে দিতে পারে। তার সঙ্গে আক্রান্ত জায়গার আশেপাশে আরও সুস্থ টিস্যু তৈরিতে এটি সাহায্য করে।

    কী ধরনের ক্যান্সারের (Cancer) ক্ষেত্রে এই থেরাপি ব্যবহার করা যেতে পারে?

    গবেষণায় দেখা গেছে, সাধারণত শিশুদের ক্যান্সার (Cancer) বা পেডিয়াট্রিক টিউমার, ব্রেন টিউমার, স্পাইনাল টিউমার, স্কাল বা করোটিতে টিউমার ইত্যাদিতে এই থেরাপি কার্যকর। একাধিক রেডিয়েশন দেওয়ার পরেও যাদের টিউমার বারবার ফিরে আসে, তাদের ক্ষেত্রে এই প্রোটন বিম থেরাপি খুবই উপযোগী। প্রস্টেট ক্যান্সার, কিছু ধরনের স্তন ও ফুসফুস ক্যান্সার, হেড অ্যান্ড নেক ক্যান্সার, প্যাংক্রিয়াটিস ক্যান্সার, এন্ডোমেট্রিয়াল ক্যান্সার, সার্ভাইক্যাল ক্যান্সার-এর ক্ষেত্রেও এটি এখন বিশেষ ভূমিকা পালন করছে।

    কী কী পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে এই থেরাপিতে?

    কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে এই থেরাপিতে (Cancer), যেগুলিও জেনে নেওয়া প্রয়োজন। যেমন শরীরে ক্লান্তি ভাব, সারা শরীরে ব্যথা অনুভব করা, চুল পড়া, মাথা ব্যথা, হজমের সমস্যা, ডায়ারিয়া প্রভৃতি।

    ভারতের কোথায় এই প্রোটন বিম থেরাপি (Cancer) চিকিৎসা হয় এবং খরচ কত? 

    ভারতের নানা মাল্টি স্পেশালিটি হাসপাতালে এই চিকিৎসা পদ্ধতি (Cancer) আছে। তার মধ্যে অ্যাপোলো হসপিটাল থেকে শুরু করে অনেক হাসপাতালেই এর সুবিধা উপলব্ধ। এই প্রোটন বিম থেরাপি অনেকটাই ব্যয়বহুল, যা এখনও ভারতবর্ষে সর্বসাধারণের পক্ষে বহন করা খুব একটা সহজলভ্য নয়। ভারতে প্রোটন থেরাপির মোট খরচ প্রায় ১৫ লক্ষ থেকে ৩০ লক্ষ পর্যন্ত হতে পারে। এটি বিভিন্ন হাসপাতালে বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। তাই এ সম্পর্কে স্পষ্ট করে বলা সহজ নয়। 

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Yoga Day 2023: মন আর শরীরকে তরতাজা রাখতে হাতিয়ার হোক যোগাভ্যাস! 

    Yoga Day 2023: মন আর শরীরকে তরতাজা রাখতে হাতিয়ার হোক যোগাভ্যাস! 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    নিয়ম মাফিক যোগাভ্যাস বদলে দিতে পারে অনেক কিছুই! প্রত্যেক দিন নির্দিষ্ট কিছু সময় যোগের জন্য বরাদ্দ করলে একাধিক সমস্যা কমবে। শরীরের পাশাপাশি মনকেও সুস্থ রাখে যোগাভ্যাস! আজ, ২১ জুন বিশ্ব যোগ দিবস। আর বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, বছরের এই একদিন নয়। প্রত্যেক দিন সঙ্গী হোক যোগ (Yoga Day 2023)!

    কারা যোগাভ্যাস (Yoga Day 2023) করতে পারেন?

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যোগাভ্যাসের জন্য কোনও বয়সের সীমা নেই। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে যে কেউ যোগ করতে পারেন। নিয়মিত যোগ করলে, তার উপকার হয় দীর্ঘপ্রসারী। তবে, শিশুকাল থেকে যোগাভ্যাসে অভ্যস্ত হলে, তা আরও ভালো। কম বয়স থেকে যোগ (Yoga Day 2023) শুরু করলে শরীরের ফ্লেক্সিবিলিটি বেশি থাকে। তাই শিশুদের যোগে অভ্যস্ত করার বিষয়ে বেশি জোর দিচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    কোন কোন উপকার পাওয়া যায় (Yoga Day 2023)? 

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, যোগাভ্যাসের একাধিক উপকার রয়েছে। শরীরের পক্ষে যেমন খুব ভালো, তেমনি মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও এই অভ্যাস ইতিবাচক। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, যোগ শরীরের বিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে। পাকস্থলী, লিভার, অন্ত্র সহ একাধিক অঙ্গ সক্রিয় রাখতে যোগাভ্যাস (Yoga Day 2023) খুব উপকারী। পাশাপাশি, নিয়মিত যোগাভ্যাস করলে শরীর সচল থাকে। শরীরের সমস্ত অঙ্গের সক্রিয়তা বাড়ে। তাই পেশি মজবুত হয়। পেশির ব্যথা কমে। 
    যোগাভ্যাস করলে হাড়ের জন্যও উপকার পাওয়া যায়। নিয়মিত যোগাভ্যাস হাড়ের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। কারণ, শরীরের ফ্লেক্সিবিলিটি বাড়লেই পেশি ও হাড়ের সমস্যা কমতে থাকে। 
    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, যোগ রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে। তার ফলে, হৃদযন্ত্র সচল থাকে। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে। কোলেস্টেরলের ঝুঁকি কমে।

    মানসিক স্বাস্থ্যেরও বিকাশ ঘটে (Yoga Day 2023)

    যোগাভ্যাস শুধু শরীরের নয়, মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে। নিয়মিত যোগ (Yoga Day 2023) মানসিক উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে। কারণ, যোগাভ্যাসের জন্য মনঃসংযোগ করতে হয়। তাই মানসিক উদ্বেগ কমে। আর উদ্বেগ কমলে যেমন মানসিক স্বাস্থ্য বজায় থাকে, তেমনি রক্তচাপ সহ একাধিক রোগও নিয়ন্ত্রণে থাকে। 
    মানসিক অবসাদ ও চাপ কমানোর ক্ষেত্রেও যোগ খুব সাহায্য করে। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত যোগাভ্যাস অবসাদ রুখতে সাহায্য করে। 
    শিশুদের মনঃসংযোগ বাড়াতে যোগাভ্যাস খুব উপকারী। তাই স্কুল পড়ুয়াদের নিয়মিত যোগাভ্যাসের জন্য সময় বরাদ্দ করার পরামর্শ দিচ্ছে চিকিৎসক মহল। 
    পাশাপাশি, মহিলাদের ওভারির সমস্যা, পিসিওডি কিংবা অনিয়মিত ঋতুস্রাবের মতো সমস্যাও কমাতে সাহায্য করে যোগাভ্যাস। এতে মানসিক স্থিতি বাড়ে। তাই শরীরে একাধিক হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে। তার জেরেই উপকার হয়।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • AI Systems: ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে যাঁরা কাজ করেন, তাঁরা ডুবে যাচ্ছেন একাকিত্বের অতলে’, বলছে সমীক্ষা

    AI Systems: ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে যাঁরা কাজ করেন, তাঁরা ডুবে যাচ্ছেন একাকিত্বের অতলে’, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বদলাচ্ছে সময়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যাচ্ছে পৃথিবীও। এক সময় কাজ করত মানুষ। এখন কাজ করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI Systems)। আর এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে যাঁরা কাজ করেন, তাঁরা ডুবে যাচ্ছেন একাকিত্বের অতল গহ্বরে। যার জেরে অফিস থেকে ফিরেও ক্লান্ত শরীরে বিছানা নিলেও, কাটাতে হচ্ছে বিনিদ্র রাত। এই একাকিত্ব কাটাতে এই সব কর্মীদের একটা বড় অংশ কাজ শেষে মদ্যপানেও মেতে উঠছেন। যার ছাপ পড়ছে শরীরে। সম্প্রতি আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোশিয়েসনের একটি সমীক্ষায় এই তথ্য উঠে এসেছে। সমীক্ষকরা চার দেশে সমীক্ষা করেছিলেন। এই চারটি দেশ হল, আমেরিকা, তাইওয়ান, ইন্দোনেশিয়া এবং মালয়েশিয়া। অনলাইন জার্নাল অফ অ্যাপ্লায়েড সাইকোলজিতে প্রকাশিত হয়েছে তাঁদের ওই গবেষণাপত্রটি।

    “মানুষ সমাজবদ্ধ জীব”

    গবেষকদের প্রধান যিনি, তিনি পক মান টাং। চাকরি করতেন একটি ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কে। ব্যবহার করতেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI Systems)। মূলত তাঁর উদ্যোগেই শুরু হয় গবেষণা। ট্যাং বলেন, “কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কাজে লাগিয়ে অনেক কাজই হয়ে গিয়েছে অনায়াস। তবে এর বিপদও রয়েছে। এটি কর্মীদের মানসিক এবং শারীরিক ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রভাব ফেলে।” ইউনিভার্সিটি অফ জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সহকারি অধ্যাপক বলেন, “মানুষ সমাজবদ্ধ জীব। তাই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে কাজ করলে তার ছাপ কর্মীর ব্যক্তিগত জীবনে পড়তে পারে।”

    নিরাপত্তাহীনতা

    গবেষকরা দেখেছেন, যাঁদের ওপর সমীক্ষা করা হয়েছে, তাঁরা উদ্বেগে ভুগছেন। অনুভব করছেন নিরাপত্তাহীনতা। সামাজিক যোগাযোগ সম্পর্কেও বেশ উদ্বিগ্ন। একাকিত্ব গ্রাস করছে তাঁদের। তাঁরা ভুগছেন নিদ্রাহীনতায়। তাইওয়ানের একটি বায়োমেডিক্যাল কোম্পানিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI Systems) নিয়ে কাজ করেন এমন ১৬৬ জন ইঞ্জিনিয়রের ওপরও সমীক্ষা করা হয়েছিল টানা তিন সপ্তাহ ধরে। দেখা গিয়েছে, এঁদের প্রত্যেককেই গ্রাস করেছে একাকিত্ব।

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীর আমেরিকা সফরের আগে মার্কিন রেস্তোরাঁয় চালু ‘মোদিজি থালি’

    ‘কী হয়, কী হয়’ ভাব এঁদের নিত্য সঙ্গী। এঁদের পরিবারের লোকজন জানিয়েছেন, এঁরা নিদ্রাহীনতায় ভোগেন। কাজের শেষে নিত্য পান করে মদ। একই ছবি উঠে এসেছে ইন্দোনেশিয়ার ১২৬ জন রিয়েল এস্টেট কনসালটেন্টের ওপর সমীক্ষা চালিয়েও। টাং বলেন, “যত দিন যাবে ততই বাড়বে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার। তাই যাঁরা তা নিয়ে কাজ করবেন, তাঁদের এর বিপজ্জনক দিক সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Disease X: বিশ্বে হানা দিতে পারে ‘ডিজিজ এক্স’, উপসর্গ কি জানেন?

    Disease X: বিশ্বে হানা দিতে পারে ‘ডিজিজ এক্স’, উপসর্গ কি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবারই তামাম বিশ্বকে সতর্কবাণী শুনিয়েছিলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) প্রধান ট্রেডস অ্যাডহানাম গেব্রেইসাস। তিনি বলেছিলেন, করোনার (Covid) চেয়েও ভয়ঙ্কর কোনও মারণ ভাইরাস হানা দিতে পারে পৃথিবীতে। তাই পরিস্থিতির মোকাবিলায় এখন থেকেই প্রস্তুত থাকতে হবে বিশ্বকে। হু-র প্রধানের সতর্কবার্তার পরেই চর্চা শুরু হয়েছে ডিজিজ এক্স (Disease X) নিয়ে। হু জানিয়েছে, ডিজিজ এক্স হল কোনও মারাত্মক মহামারি, যা ফের হামলা করতে পারে তামাম বিশ্বে। তবে ওই রোগের কারণ জানা যাবে না। ২০১৮ সালে প্রথম ব্যবহার হয় ‘ডিজিজ এক্স’ শব্দটি। ডিজিজ এক্সের মোকাবিলা করতে ইতিমধ্যেই  চিকিৎসক-গবেষকরা গবেষণা ক্ষেত্রে আরও বেশি করে ফান্ড বরাদ্দের দাবি জানিয়েছেন।

    ডিজিজ এক্স (Disease X)

    হু-র কর্তাদের আশঙ্কা, ডিজিজ এক্সের প্রভাবে করোনার মতো আরও একটি আন্তর্জাতিক মহামারি হতে পারে। এর আগে হু-র ওয়েবসাইটে কোভিড-১৯, ইবোলা, মারবার্গ, সার্স নিপা এবং জিকার মতো ভাইরাসগুলির নাম ছিল। এবার সেই তালিকায় স্থান করে নিয়েছে ডিজিজ এক্স। বিশেষজ্ঞদের মতে, ডিজিজ এক্স করোনার চেয়েও বেশি ছোঁয়াচে হতে পারে। এটা শুধু মানুষের মধ্যে নয়, মানুষ থেকে প্রাণী কিংবা প্রাণী থেকে মানুষের মধ্যেও ছড়াতে পারে। প্রাণী থেকে প্রাণীতেও ছড়াতে পারে ডিজিজ এক্সের জীবাণু।

    ডিজিজ এক্সের (Disease X) উপসর্গ

    ডিজিজ এক্স (Disease X) নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বাল্টিমোরের জনস হপকিন্স ব্লুমবার্গ স্কুল অফ পাবলিক হেল্থের গবেষক প্রণব চট্টোপাধ্যায়। চলতি বছরের শেষের দিকে হানা দিতে পারে এই ভাইরাস। হু কর্তার মতে, ডিজিজ এক্সের কোনও নির্দিষ্ট উপসর্গ নেই। তাই আগাম কোনও প্রতিষেধক তৈরি কিংবা চিকিৎসা পদ্ধতি উদ্ভাবন করা সম্ভব নয়। তাই ফের মহামারির মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে জানান তিনি। বিশেষজ্ঞদের মতে, সেক্ষেত্রে ফের লকডাউনের মতো পথে হাঁটতে হতে পারে বিশ্বকে। করোনায় গোটা বিশ্বে প্রায় ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। ডিজিজ এক্সের (Disease X) প্রভাবে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। অতএব, সাধু সাবধান!

    আরও পড়ুুন: নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মোদির পাশে ১৭ দল, কারা জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Omega-3 In Fish: ‘মাছ খান, হৃদরোগের ঝুঁকি কমান’! দাবি গবেষকদের

    Omega-3 In Fish: ‘মাছ খান, হৃদরোগের ঝুঁকি কমান’! দাবি গবেষকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথাতেই আছে মাছে-ভাতে বাঙলি। বাঙালি হেঁশেলে মাছ-ভাত নিত্যদিনের খাবার। তবে বর্তমান প্রজন্ম কর্মব্যস্ততায় মাছের চেয়ে চিকেন বা ডিমেই স্বচ্ছন্দ। তবে জানেন মাছে রয়েছে প্রভুত পুষ্টিগুণ। প্রতিদিন মাছ খেলে ত্বক ভাল থাকে, চুল পড়া বন্ধ হয়, চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ে, কমে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি। প্রতিদিন মাছ খেলে পাঁচ বছর আয়ু বেড়ে যাবে দাবি গবেষকদের।

    গবেষণায় দাবি

    আমেরিকার ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ’-এর এক গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে, মাছের মধ্যে যে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়, তা মস্তিষ্ক-সহ শরীরের বিভিন্ন কোষের প্রাচীর গঠনে সাহায্য করে। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ছাড়াও মাছের মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন ডি, ফসফরাস-সহ নানা পুষ্টি পাওয়া যায়। এগুলো মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি এগুলো সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করতেও সাহায্য করে। 

    হার্ট ভাল রাখে

    হার্ট ভাল রাখতে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার উপর জোর দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। মাছ স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী। মাছের মধ্যে বেশ ভাল পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এটি হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটি শরীরে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। হার্টের যে কোনও রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা পালন করে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। অন্যদিকে, মস্তিষ্কের রক্ত জমাট বাঁধাকে প্রতিরোধ করে। মাছের তেল হার্টের জন্য খুব ভাল বলে মনে করা হয়। এটা রক্ত ​​জমাট বাঁধার সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খাবারে ৮ শতাংশ বা তার বেশি ওমেগা-৩ থাকা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। এর সূচকের মাত্রা চারের নিচে হওয়া উচিত নয়।

    হৃদরোগের ঝুঁকি কমে

    গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যাঁরা সপ্তাহে এক দিন মাছ খান, তাঁদের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি অন্যান্যদের তুলনায় ১৫% কম। সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন মাছ খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা। সপ্তাহে ৭০-৭৫ গ্রাম মাছ খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমবে। পাশাপাশি বাড়বে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা এবং উন্নত হবে স্মৃতিশক্তি। কারণ, মাছের মধ্যে থাকা ফ্যাটি অ্যাসিড স্মৃতিশক্তি বাড়াতে এবং মস্তিষ্কে পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে। এতে ডিমেনশিয়ার ঝুঁকিও কমে।

    আরও পড়ুন: কোলেস্টেরল কমায়, রক্ত চলাচল বাড়ায়! আর কী কী গুণ রয়েছে রসুনের?

    ক্যান্সারের প্রবণতা কমে

    যাঁরা নিয়মিত মাছ খান, তাঁদের ক্যান্সারের প্রবণতা কম। মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়, যা ক্যান্সার থেকে রক্ষা করে। এটি খেলে স্তন ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধ হয়। আপনি যদি নন-ভেজ খেতে পছন্দ করেন, তাহলে আপনার খাদ্যতালিকায় মাছ ব্যবহার করা আপনার জন্য খুবই উপকারী হবে। 

    রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ

    উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে এখনই অন্যান্য আমিষ খাবার ত্যাগ করে মাছ খাওয়া শুরু করুন। মাছে চর্বি কম থাকে, যার কারণে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা বাড়ে না।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share