Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Cholesterol: বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে এই চাটনি খান এবং খারাপ কোলেস্টেরলকে দূরে রাখুন

    Cholesterol: বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে এই চাটনি খান এবং খারাপ কোলেস্টেরলকে দূরে রাখুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমাদের শরীরে মূলত দু’ধরনের কোলেস্টেরল (Cholesterol) পাওয়া যায়। এইচডিএল এবং এলডিএল। হাই ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন ও লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন। এর মধ্যে প্রথমটি ভাল কোলেস্টেরল। আর দ্বিতীয়টিকে বলে খারাপ কোলেস্টেরল। এলডিএল হল খারাপ কোলেস্টেরল, যা শরীরের ক্ষতি করে। এর ফলে হতে পারে সংবহনতন্ত্রের সমস্যা। এতে বাড়তে পারে স্ট্রোক ও হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি। অনিয়ন্ত্রিত জীবনচর্চা ও সঠিক খাদ্যাভ্যাসের অভাবে এই সমস্যা আসতে পারে।

    আরও পড়ুন: ‘দুর্নীতি খুনের সমান’, মানিকের জামিনের বিরোধীতায় ইডি টানল ‘ম্যাকবেথ’- এর তুলনা

    বেশি তেল-মশলা -ঘি দেওয়া খাবার বাড়িয়ে দিতে পারে খারাপ কোলেস্টেরলের (Cholesterol) মাত্রা। আবার অন্য দিকে কোলেস্টেরল বাগে আনতে খেতে পারেন ওটস, বাদাম।

    এছাড়াও খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে বিশেষ চাটনি খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টি বিশেষজ্ঞ অঞ্জলি মুখোপাধ্যায়।

     

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Anjali Mukerjee (@anjalimukerjee)

    কী করে বানাবেন সেই চাটনি?

    উপকরণ

    • ধনেপাতা- ৫০ গ্রাম
    • পুদিনাপাতা- ৫০ গ্রাম
    • কাঁচা লঙ্কা- প্রয়োজন মতো
    • রসুন- ২০ গ্রাম
    • তিসির তেল- ১৫ গ্রাম
    • ইসবগুল- ১৫ গ্রাম
    • নুন- প্রয়োজন মতো
    • লেবুর রস- ১০ মিলি
    • জল- প্রয়োজন মতো

    এবার সব উপকরণ ব্লেন্ডারে ভালো করে বেটে নিলেই চাটনি তৈরি।

    কী উপকার পাবেন?

    • ধনে ও পুদিনা হজমে সাহায্য করে, কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখে।
    • রসুন রক্তের ঘনত্ব কমিয়ে উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখে।
    • ইসবগুল পেট পরিষ্কার করে। কোষ্টকাঠিন্য থেকে আরাম দেয়। এতে হজম ভালো হয় এবং রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
    • তিসি ওমেগা ৩- এর খুব ভালো উৎস। এটি ট্রাই গ্লিসারাইড এবং ব্লাড সুগার লেভেলকে নিয়ন্ত্রনে রাখে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     

     

  • Weight Loss: বাড়তি ওজন কমাতে চান? তাহলে আজ থেকেই এই ৬টি সূত্র মেনে চলুন

    Weight Loss: বাড়তি ওজন কমাতে চান? তাহলে আজ থেকেই এই ৬টি সূত্র মেনে চলুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়তি ওজন আজ অনেকের কাছেই ভয়ঙ্কর সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অতিকায় শরীর নিয়ে কোনও সুখ নেই! স্লিম হওয়ার জন্য তাই নানা রকমের উপায় অবলম্বনের চেষ্টা করেন প্রত্যেকেই। ছোটা, হাঁটা, ঘাম ঝড়ানো, সাইক্লিং, সাঁতার কাটা এসব তো আছেই। তার সঙ্গে চলে খাবার এড়িয়ে যাওয়া। পুষ্টিবিদরা বলছেন, খাবার এড়িয়ে গিয়ে বাড়তি ওজন কমানো (Weight Loss) সম্ভব নয়। এতে হিতে বীপরীত হতে পারে। বাড়তি ওজনের কতগুলো কারণ নিয়ে আমরা আজ আমরা আলোচনা করব। এবং ওজন কমাতে কী কী করবেন তাও বলব। 

    ওজন কমাতে (Weight Loss)  চাইলে কী করবেন এবং কী করবেন না

    ১. প্রাতঃরাশ এড়িয়ে যাওয়া

    প্রাতঃরাশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পুষ্টিবিদরা বলছেন এটা এড়িয়ে যাওয়া কখনও উচিত নয়। শরীরে শক্তি, প্রোটিন এবং ক্যালসিয়ামের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে প্রাতঃরাশ।

    ২. প্রক্রিয়াজাত খাবার থেকে দূরে থাকুন

    পুষ্টিবিদরা প্রক্রিয়াজাত খাবারের ফাঁদে না পড়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। তাঁদের মতে  রাসায়নিক পদ্ধতি ব্যবহার করার ফলে এই ধরনের খাবারের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়।

    ৩. ফল খান

    তাজা ফল খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে ফল খেতে বলছেন তাঁরা।

    ৪. প্রচুর জল পান করুন

    ওজন কমাতে (Weight Loss)  চাইলে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই শরীরে যেন কখনও জলর মাত্রা কম না হয়।

    ৫. কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলুন

    ওজন কমাতে (Weight Loss)  চাইলে কার্বোহাইড্রেড জাতীয় খাবার একটু কম খেতে পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদরা।

    ৬. নিয়মিত শারীরিক অনুশীলন করুন

    শরীর সুস্থ রাখার জন্য নিয়মিত শারীরিকভাবে অনুশীলন ভীষণ দরকার। শরীরের বাড়তি মেদ ঝড়াতেও এর বিকল্প নেই।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Cancer Risk: আপনি কি প্রক্রিয়াজাত খাবারের প্রতি আসক্ত! অজান্তে ক্যানসার ডেকে আনছেন না তো?

    Cancer Risk: আপনি কি প্রক্রিয়াজাত খাবারের প্রতি আসক্ত! অজান্তে ক্যানসার ডেকে আনছেন না তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাস্তার ধারের খাবার খেতে অথবা রেস্টুরেন্টে গিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে পার্টি করতে বর্তমান প্রজন্ম এখন অভ্যস্ত হয়ে গেছে। নানা রকমের জনপ্রিয় খাবার এবং পানীয়ের সম্ভারে জাঁকজমক পূর্ণ হয়ে ওঠে জন্মদিনের অনুষ্ঠান। শুধু জন্মদিন কেন? সারাবছর ধরে এমন অনেক আল্ট্রা প্রসেসড ফুডই ডায়েটে দেখা যায়। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে কিছু এমন জনপ্রিয় ফাস্টফুড এবং পানীয় আছে যেগুলি খেলে বাড়তে পারে ক্যান্সারের (Cancer Risk) ঝুঁকি। এগুলো অনেক ক্ষেত্রে মৃত্যুরও কারণ হতে পারে।

    গবেষণা কী বলছে

    আলট্রা-প্রসেসড খাবারগুলিতে সাধারণত অত্যধিক পরিমাণে লবণ, ফ্যাট, চিনি এবং আরও কৃত্রিম নানারকমের জিনিস মেশানো হয়। যার ফলে সেগুলি বাড়তি ওজনের কারণ হয়, টাইপ ২ ডায়াবেটিসকে ডেকে আনে এবং তার সঙ্গে হৃদরোগের কারণও হয় এই সমস্ত খাবারগুলি, এটা গবেষকরা বলছেন।

    সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে যে শুধু এই ক্রনিক রোগগুলিকে টেনে আনা নয়, আল্ট্রা প্রসেসড এই খাবারগুলি বাড়ায় ক্যান্সারের ঝুঁকিও। জানা গিয়েছে ১০ বছর ধরে ব্রিটেনে একটি সমীক্ষা করা হয়েছে দু লক্ষ মধ্যবয়স্ক মানুষের ওপর। বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে ক্যান্সারের ৩৪টি বিভিন্ন কারণের আবিষ্কার করেছেন তার মধ্যে একটি কারণ রয়েছে আল্ট্রা প্রসেসড ফুড।

    বিজ্ঞানী দল আরও বলছে জরায়ুর ক্যান্সার (Cancer Risk) , ব্রেন ক্যান্সার (Cancer Risk)  এগুলোর ঝুঁকিও প্রচুর পরিমাণে বেড়ে যায় এই জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করলে। বিজ্ঞানীদের মতে ডায়েটে ১০ শতাংশ করে আলট্রা প্রসেসড খাদ্যের পরিমাণ বাড়লে ক্যান্সার (Cancer Risk)  হওয়ার প্রবণতা ২ শতাংশ করে বেড়ে যায়। 

    এই গবেষণায় তারা স্বাস্থ্যের বিভিন্ন ক্ষতির দিকগুলিকেও তুলে ধরেছেন। বিভিন্ন ডেটা তাঁরা সংগ্রহ করেছেন যারা এই জাতীয় আলট্রা প্রসেসড খাদ্য গ্রহন করেছিল  তাদের মধ্য থেকে। ফলাফলে দেখা যাচ্ছে বেশিরভাগ জনই বাড়তি ওজন এবং টাইপ টু ডায়াবেটিসে ভুগছেন।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Anti Ageing: অ্যান্টি এজিং জিন ১০ বছর পর্যন্ত কমাতে পারে হৃদয়ের বয়স, জানাচ্ছে গবেষণা

    Anti Ageing: অ্যান্টি এজিং জিন ১০ বছর পর্যন্ত কমাতে পারে হৃদয়ের বয়স, জানাচ্ছে গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটি অ্যান্টি-এজিং (Anti Ageing) জিন হৃৎপিণ্ডের জৈবিক বয়স দশ বছর পর্যন্ত কমাতে পারে। এমনটাই বলছে এক সাম্প্রতিক গবেষণা। ব্রিস্টল ইউনিভার্সিটি এবং ইতালির মাল্টিমেডিকা গ্রুপের শিক্ষাবিদদের দ্বারা পরিচালিত একটি গবেষণা সম্প্রতি কার্ডিওভাসকুলার রিসার্চে প্রকাশিত হয়েছিল। গবেষণাটিতে মূলত হার্ট ফেইলিওরের কারণগুলি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

    কী বলছে গবেষণা? 

    যারা এই গ্রহের নীলাঞ্চলে বসবাস করেন, তারা সুস্থ মিউট্যান্ট জিনের (Anti Ageing) বাহক। এই অঞ্চলের মানুষরা ব্যতিক্রমীভাবে, ১০০ বা তার বেশি বছর সুস্থভাবে বেঁচে থাকেন। এই ব্যক্তিদের কার্ডিওভাসকুলার জটিলতা প্রবণতা কম। ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশনের বিজ্ঞানীদের মতে, এই জিনটি তাদের হৃৎপিণ্ডকে তরুণ রাখতে সাহায্য করে। তাদের হার্ট ফেইলিওরের মতো বার্ধক্যজনিত রোগ থেকে রক্ষা করে। এই নতুন গবেষণায়, গবেষকরা দেখিয়েছেন যে এই স্বাস্থ্যকর মিউট্যান্ট জিনগুলির মধ্যে একটি, শতবর্ষী ব্যক্তিদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। এই জিনটির হৃদযন্ত্রকে বিকল হওয়া থেকে বিরত রাখার ক্ষমতা রয়েছে।       

    প্রফেসর পাওলো মাদেদ্দুর নেতৃত্বে ব্রিস্টলের (Anti Ageing) গবেষক দলটি লক্ষ্য করেছে, মিউট্যান্ট অ্যান্টি-এজিং জিনটি মধ্যবয়সী ইঁদুরের হৃদযন্ত্রের ক্ষয় বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছে। এমনকি আরও লক্ষ্য করার মতো বিষয় হল, এই বয়স্ক ইঁদুরগুলির হৃৎপিণ্ড বয়স্ক রোগীদের হৃৎপিণ্ডের মতোই আচরণ করে। পরিলক্ষিত হয়েছে যে, জিনটি হৃৎপিণ্ডের জৈবিক বয়সকে দশ বছরেরও বেশি কমিয়ে দেয়।

    আরও পড়ুন: ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দিল্লির মাটি, কাঁপল উত্তরাখণ্ডও  

    ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্রিস্টল হার্ট ইনস্টিটিউটের (Anti Ageing) পরীক্ষামূলক কার্ডিওভাসকুলার মেডিসিনের অধ্যাপক এবং গবেষণার অন্যতম লেখক অধ্যাপক মাদ্দেদু বলেন, “আমাদের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হার্ট এবং রক্তনালীগুলির কার্যকারিতা হ্রাস পায়৷ ধূমপান, অ্যালকোহল এবং বসে থাকা বার্ধক্যকে তরান্বিত করে। একইভাবে ভাল খাওয়া এবং ব্যায়াম করা হার্টের বার্ধক্যকে  বিলম্বিত করে। এছাড়া, বাবা-মার কাছ থেকে উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া ভাল জিনগুলি তরুণ এবং সুস্থ থাকতে সাহায্য করতে পারে। জিন হল অক্ষরক্রম যা প্রোটিনকে এনকোড করে। এই অক্ষরগুলির মধ্যে কিছু পরিবর্তন হতে পারে। মিউটেশন জিনের কাজকে আরও খারাপ বা ভাল করে তুলতে পারে। যেমন মিউট্যান্ট অ্যান্টি-এজিং জিনের জন্য আমরা এখানে মানব কোষ এবং বয়স্ক ইঁদুরের উপর গবেষণা করেছি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Immunity Booster: আগের রাতে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে খান এই ৬ ‘সুপারফুড’

    Immunity Booster: আগের রাতে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে খান এই ৬ ‘সুপারফুড’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন সকালের সময়টাতে আমাদের প্রত্যেককে নিজেদের স্বাস্থ্যের প্রতি বেশি যত্নবান হওয়া দরকার। তাঁদের মতে এই সময়েই শরীরকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি দেওয়া দরকার। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যাঁরা ছোটখাটো পুষ্টির অভাবে ভুগি, তবে মনে রাখা দরকার এর কারণে বড় বড় রোগও বাসা বাঁধতে পারে শরীরে। ভেঙে পড়তে পারে স্বাস্থ্য। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে আয়রনের অভাব, ভিটামিন বি ১২-এর অভাব। আবার যেমন ধরুন ভিটামিন এ-র অভাবে অ্যানিমিয়া হয়। ভিটামিন ডি-এর অভাবে রক্তে ক্যালসিয়ামের পরিমাণও কমে যায়, যার ফলে রিকেট রোগ হতে পারে এবং হাড় নরম হয়ে যেতে প্রাপ্তবয়স্ক মানুষদের।

    আগের রাতে ভেজানো কাজুবাদাম, আখরোট, চিনা বাদাম এগুলি হল ভরপুর ভিটামিন বি এবং ভিটামিন ই-এর ভাল উৎস। এই ছোটখাটো সুপার ফুডগুলো (Immunity Booster) যদি নিয়মিত ভাবে খাওয়া হয় তাহলে সুস্থ থাকা যেতে পারে এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞদের মতে এই সমস্ত সুপারফুড ভিজিয়ে রাখলে সেই পুষ্টি শরীরে আরো ভালোভাবে শোষিত হয়, কারণ সারারাত ধরে ভিজিয়ে রাখলে এই সুপারফুডগুলির (Immunity Booster)  মধ্যে থাকা কিছু অ্যাসিড দূর হয়ে যায় ফলে বদহজম হয়না।  অনেকে বলেন বাদাম ভিজিয়ে রাখলে এর হজম ক্ষমতা বেড়ে যায় ফলে শরীরের পক্ষে খুবই উপযোগী হয়।

    আজকে আমরা এমনই কিছু সুপারফুড (Immunity Booster) নিয়ে আলোচনা করব যেগুলি রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে ডায়েট হিসেবে গ্রহণ যায়

    ১) ভেজানো আমন্ড ব্রণ উপশমে সহায়ক

    ব্রণ একটি বড় সমস্যা, বয়ঃসন্ধিকালে সকলেরই মুখে ফুটে ওঠে ব্রণ।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এবং একটি উজ্জ্বল ঝরঝরে ত্বক পেতে পাঁচ থেকে সাতটি আমন্ড সারারাত ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে নিয়মিতভাবে খান।

    ২) ভিজিয়ে রাখা কিশমিস ও কেশর মহিলাদের পিরিয়ড সমস্যার সমাধান করে

    মহিলাদের পিরিয়ডের ব্যথা এবং অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা থাকলে, বিশেষজ্ঞরা ছয় থেকে আটটি কিশমিস ও দুটি কেশর সারারাত ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে খেতে বলছেন।

    ৩) ভেজানো কালো কিশমিস খেলে চুল পড়া বন্ধ হয়

    বিশেষজ্ঞদের মতে চুল পড়া এবং আরও বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পেতে কালো কিশমিস সারারাত ভিজিয়ে রাখুন এবং পরের দিন সকালে খান।

    ৪) স্মৃতিশক্তি এবং মস্তিষ্কের শক্তি বাড়াতে ভেজানো আখরোট খান

     দুটি আখরোট সারারাত ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে সেটি খান,

    এতে  স্মৃতিশক্তিও একাগ্রতা বৃদ্ধি পাবে এমনটাই মত রয়েছে স্বাস্থ্যবিদদের।

    ৫) মহিলাদের এবং বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভিজিয়ে রাখা মুগ ডাল খুব উপযোগী

    দু চামচ মুগ ডাল সারারাত ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে খালি পেটে এটি খান।

    এটি ভালো ত্বক তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় বলেই বিশেষজ্ঞদের ধারণা রয়েছে।

    ৬) কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ভেজানো ডুমুরের জুড়ি নেই

    বিশেষজ্ঞদের মতে দুটি ভেজানো ডুমুর আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো ফলদায়ক হতে পারে এবং এটি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার উপশম ঘটাতে সক্ষম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Diabetes Tips: ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এই ৫ সুপারফুড, যা আপনি খেয়ালই করেননি!

    Diabetes Tips: ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এই ৫ সুপারফুড, যা আপনি খেয়ালই করেননি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতবর্ষে ডায়াবেটিস (Diabetes Tips) রোগীর সংখ্যা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। সকালে মর্নিং ওয়াকে গেলে বেশিরভাগ জনেরই ডায়াবেটিস রয়েছে, এমন কথা প্রায়ই শুনতে পাওয়া যায়। এখন তরুণ প্রজন্মের মধ্যেও এই রোগ ছড়িয়ে পড়তে দেখা যাচ্ছে। ডায়াবেটিস রোগীদের ডায়েট খুব গুরুত্বপূর্ণ। সঠিকভাবে ডায়েট মেনে চললে ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব এমনটাই দাবি করেন বিভিন্ন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। সাম্প্রতিককালে একটি গবেষণায় দাবি করা হয়েছে যে কিছু খাদ্য আছে যেগুলি রক্তে শর্করাকে শোষণ করতে সাহায্য করে এই খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে।

    এমনই কতগুলি খাদ্য নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করব

    ১) রাগি আটা 

    রাগি আটাকে সুপারফুড বলা হয়েছে, কারণ এতে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ খুব বেশি থাকে এবং গ্লাইসেমিক সূচক কম থাকে। ফলে এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ  (Diabetes Tips) করতে সাহায্য করে এবং এর মধ্যে থাকা ফাইবার শর্করার বিপাককে  দ্রুত করে।

    ২) জোয়ারের আটা

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন জোয়ার একটি গ্লুটেন মুক্ত শস্য, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর পরিমাণও যথেষ্ট থাকে। জোয়ারের গ্লাইসেমিক সূচক কম হয়, যার ফলে রক্তে শর্করার বৃদ্ধি জোয়ার ঘটায় না।

    ৩) বার্লি

    পুষ্টিবিদরা বলছেন যে বার্লিতে থাকে BT Glucan, যা রক্তে শর্করার বৃদ্ধিকে রোধ করে  (Diabetes Tips) এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

    ৪) ওটস

    ডায়াবেটিস  (Diabetes Tips) রোগীদের জন্য ওটস খুবই ভালো মনে করা হয় এটি শর্করার বিপাককে অনেক বেশি দ্রুত করে, ওটস এর মধ্যে ম্যাগনেসিয়াম এবং প্রোটিন থাকে যা শর্করাকে হজম করাতে সাহায্য করে।

    ৫) বাজরা 

    বাজরা ভারতের খুব সহজেই পাওয়া যায়, এগুলো সাধারণত গৃহস্থের গবাদি পশুদের খাওয়ানোর কাজে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু পুষ্টিবিদরা বলছেন ডায়াবেটিস রোগীরা যদি এটি গ্রহণ করে তাহলে বাজরার মধ্যে থাকা ফাইবার শর্করাকে  দ্রুত  হজম করাতে সাহায্য করে।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Skipping Meals: উপোষ এবং খাবারে কম সময়ের বিরতি মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায়! কী বলছে গবেষণা?

    Skipping Meals: উপোষ এবং খাবারে কম সময়ের বিরতি মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায়! কী বলছে গবেষণা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খাবার না খাওয়া (Skipping Meals) এবং খাবারের কম সময়ের বিরতি মৃত্যুর ঝুঁকিকে ত্বরান্বিত করে। এমনই দাবি করছে একটি গবেষণা। অনেক সময় ব্যস্ত জীবনে মানুষ খাবার খাওয়া এড়িয়ে যান। এর দীর্ঘমেয়াদী ফল অত্যন্ত ক্ষতিকারক। খাদ্য আমাদের শরীরে শক্তির যোগান দেয়। খাবার না খেলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রভাবিত হয়। এক সমীক্ষায় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যে, প্রতিদিনের সাধারণ তিনটি খাবারের একটি বাদ পড়লে তার গুরুতর প্রভাব পড়তে পারে।   

    ৪০ বছরের বেশি বয়সী ২৪,০১১ জন প্রাপ্তবয়স্ক মার্কিন নাগরিকের ওপর একটি গবেষণা (Skipping Meals) করা হয়। গবেষণায় দাবি করা হয়েছে যে, দিনে শুধুমাত্র একবার খাবার খেলে মৃত্যুর ঝুঁকি সবথেকে বেশি হয়। এদিকে, যারা প্রাতঃরাশ বাদ দেন তাদের কার্ডিওভাসকুলার রোগ-সম্পর্কিত মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায়। প্রতিদিন তিনবার খাবার যারা খান, তাঁদের প্রতিটি খাবারের মধ্যে, কমপক্ষে সাড়ে চার ঘণ্টার বিরতি থাকা জরুরি।

    কী বললেন বিশেষজ্ঞরা?   

    টেনেসি বিশ্ববিদ্যালয়ের মহামারী বিশেষজ্ঞ ইয়াংবো সান বলেন, “আমাদের গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যারা প্রতিদিন বেশি খাবার খেয়েছেন (Skipping Meals) তাদের তুলনায় যারা দিনে মাত্র একবার খাবার খান তাদের মৃত্যুর সম্ভাবনা বেশি। এই ফলাফলের ভিত্তিতে, আমরা সারাদিনে কমপক্ষে দুই থেকে তিনবার খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিই।”  

    গবেষণায় আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, যারা বেশি ধূমপান করেন, বেশি অ্যালকোহল পান করেন, যারা কম পুষ্টিকর খাবার খান এবং বেশি স্ন্যাকস খান, তাদের মিল স্কিপ করার (Skipping Meals) সম্ভাবনা বেশি। 

    আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মহামারীবিদ ওয়েই বাও বলেন, ”আমাদের গবেষণা খাবারের সময় এবং দৈনিক মিলের সময়কালের পরিপ্রেক্ষিতে শরীরের আচরণ এবং মৃত্যুর মধ্যে সম্পর্কের বিষয়টি তুলে ধরে।”

    আরও পড়ুন: পরীক্ষা না নিয়েই পুরো নম্বর, পর্ষদ সভাপতির কাছে জবাব চাইল হাইকোর্ট

    গবেষণায় কাজের সময়, চাপ, দারিদ্র্য, বিভিন্ন ডায়েটিং এবং উপবাসের পদ্ধতির মতো কারণগুলিকে দায়ী করা হয়েছে। মানুষের দিনে তিনবেলা (Skipping Meals) খাবার না খাওয়ার মূল কারণই এগুলি। খাবার না খাওয়া একজন ব্যক্তির মানসিক সুস্থতাকেও ক্ষতিগ্রস্থ করতে পারে এবং ব্রেনেও প্রভাব ফেলতে পারে। ২০১৯ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় দেখা যায় যে,  যারা মিল স্কিপ করেন তাদের মেজাজের সমস্যাও দেখা যায়। একটি খাবার না খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমতে পারে এবং মেজাজে তার প্রভাব পড়তে পারে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Covid New Symptoms: নাক বন্ধ? হতে পারে করোনা! নতুন কোভিড উপসর্গগুলো জানেন?

    Covid New Symptoms: নাক বন্ধ? হতে পারে করোনা! নতুন কোভিড উপসর্গগুলো জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার দাপটে চিনে এখন ভয়াবহ অবস্থা চলছে। সে দেশে ওমিক্রনের সাব ভ্যারিয়েন্ট বিএফ সেভেনের সংক্রমণে প্রতিদিন গড়ে দশ লক্ষ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন এবং পাঁচ হাজার করে মানুষের মৃত্যু ঘটছে। এমত অবস্থায় চিনে আবার সেই ২০১৯-২০২০ এর ছবি ফিরে আসছে। সে দেশে সরকারের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে তথ্য গোপন করার অভিযোগ তুলেছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠন, যে চিন নাকি সঠিক তথ্য দিচ্ছেনা এবং করোনাতে মৃত্যুর হার চিনে অনেকটাই বেশি, সরকারি রিপোর্টের থেকে। দেশের একটি গবেষণাতে দেখা যাচ্ছে যে  নতুন এই বিএফ সেভেন এর সংক্রমনের হার অন্যান্য ভ্যারিয়েন্টের থেকে অনেকটাই বেশি। অর্থাৎ করোনার এই ভ্যারিয়েন্টে বেশি মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। বিএফ সেভেন আক্রান্ত ব্যক্তি ১০ থেকে ১৮ জনকে আক্রান্ত করতে পারে বলে জানা যাচ্ছে। 

    করোনার তিনটি উপসর্গ

    করোনার ভ্যাকসিন মূলত দেওয়া হয়েছে যাতে শরীরে প্রতিরোধ করার মত ইমিউনিটি শক্তি গড়ে ওঠে। করোনার নতুন কী কী উপসর্গ (Covid New Symptoms) দেখা যাচ্ছে সেগুলো আমরা একটু আলোচনা করব।

    ১) গলা ব্যথা

    করোনা সংক্রমনের সমস্ত লক্ষণগুলির মধ্যে সবথেকে একটি বড় লক্ষণ হলো গলায় ব্যথা। কোন ব্যক্তি করোনা আক্রান্ত হয়েছেন এটি বোঝা যায় তার গলায় ব্যথা দেখে। এটি মূলত যে কারণে হয় যে ভাইরাসটি শ্বাসযন্ত্রকে আক্রান্ত করে। নাক, গলা, ফুসফুস দিয়ে গঠিত শ্বাসযন্ত্র কে প্রভাবিত করে।

    ৩) নাক দিয়ে জল পড়া

    গলায় ব্যথা ছাড়া করোনা সংক্রমিত ব্যক্তির মধ্যে অপর যে লক্ষণটি দেখা যায় সেটি হল নাক দিয়ে জল পড়া। একটি সমীক্ষাতে দেখা গেছে যে বেশিরভাগ করোনা আক্রান্ত ব্যক্তি এই উপসর্গের কথাটাই বলেন।

    ৩) নাক বন্ধ হওয়া

    উপরের দুটি লক্ষণ ছাড়াও করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে অপর আরেকটি লক্ষণ দেখা যায় সেটি হল নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া। যেটিকে চিকিৎসার ভাষায় বলে Nasal congestion.

    করোনার অপর লক্ষণগুলি হল

    শুকনো কাশি

    অনেকক্ষণ ধরে মাথা ব্যথা

    শুকনো কাশি ছাড়াও কাশিতে কফ উঠতে পারে

    গলা বসে যাওয়া

    পেশির ব্যথা এবং তার সঙ্গে শরীরের অন্যান্য অংশে ব্যথা

    জিভের স্বাদ এবং নাকের গন্ধ হারানো

    তীব্র জ্বর

    চরম ক্লান্তি ভাব

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Metabolism: বাড়তি ওজন কমছে না? ডায়েট চার্টে রাখুন এই ৬টি খাবার

    Metabolism: বাড়তি ওজন কমছে না? ডায়েট চার্টে রাখুন এই ৬টি খাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়তি ওজন বা ওবেসিটি এখনকার দিনে একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চিকিৎসকরা বলছেন, যে কোনও ধরনের ক্রনিক রোগকে টেনে আনে এই বাড়তি ওজন বা ওবেসিটি। ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশনের মতো রোগ হতে পারে শরীরে ওজন বেশি থাকলে।

    বাড়তি ওজন ঝরানোর জন্য মানুষের চেষ্টার খামতি নেই সকালে জিমে যাওয়া থেকে আরম্ভ করে মর্নিং ওয়ার্ক এ ভিড় চোখে পড়ার মতো থাকে। প্রত্যেকেই এখন মেদমুক্ত শরীর পেতে চাইছেন। শরীরের ক্যালরি সাধারণত খরচ হতে থাকে যখন মানুষ  দৈহিক পরিশ্রম করে। আজকে আমরা ছটি উপাদান সম্পর্কে আলোচনা করব যেগুলি ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং মেটাবলিজমকে (Metabolism) বাড়ায়। অর্থাৎ ওজন কমানোর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে মেটাবলিজম (Metabolism) বাড়ার।

    ১) আদা

    আদার পাউডার যদি গরম জলের সঙ্গে মিশিয়ে আমরা পান করতে পারি তাহলে মেটাবলিজম (Metabolism) অনেকটাই বেড়ে যায়।

    ঠিক খাবার আগে এই টোটকা প্রয়োগ করে দেখতে পারেন। গরম জলে আদার পাউডার মিশিয়ে পান ক্যালরি অনেকটাই খরচ হয়। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন প্রতিদিন ২ থেকে ৪ গ্রাম করে আদা ডায়েটে রাখতে।

    ২) জল

    ওজন কমানোর ক্ষেত্রে জল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং শরীরের জলের অভাব অনেক রকমের রোগকে টেনে আনতে পারে। জল মেটাবলিজমকে (Metabolism) ৩৫ শতাংশ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়াতে সাহায্য করে।

    স্বাভাবিকভাবেই বাড়তি ওজন কমানোতে জলের একটি বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।

    ৩) মেথি বীজ

    মেথি ওজন কমানোর ক্ষেত্রে একটি ভাল উপাদান। মেথির বীজ রাত্রিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে পান করার নিয়ম খুবই কার্যকরী বাড়তি ওজন ঝরানোর জন্য।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন মেথিতে থাকে গ্যালাকটোমান্নান, যা জলে গুলে যায়। এটি একধরনের ফাইবার। এই ফাইবার মেটাবলিজমকে (Metabolism) বাড়ায় যার ফলে বাড়তি ওজন কমে।

    ৪) গোলমরিচ

    গোলমরিচ এমন একটি উপাদান যেটি শরীরের তাপমাত্রাকে বৃদ্ধি করে যা মেটাবলিজমকে (Metabolism) বাড়াতে সাহায্য করে।

    গোলমরিচ ফ্যাটও কমাতে সাহায্য করে ।

    ৫) দারুচিনি

    দারুচিনিও শরীরের মেটাবলিজমকে (Metabolism) ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করে। ব্লাড সুগারকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে দারুচিনির একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

    ইনসুলিনের ক্ষরণও বাড়াতে সক্ষম দারুচিনি। চিকিৎসকরা পরামর্শ দিচ্ছেন খালি পেটে ১৪ চামচ দারুচিনির পাউডার এক কাপ ঈষৎ উষ্ণ জলে গুলে পান করার।

    ৬) গ্রিন টি

    বাড়তি ওজন কম করতে গ্রিন টির একটি ভূমিকা রয়েছে এবং এটা আমাদের সকলেরই জানা।

    epigallocatechin gallate এবং ক্যাফিন হলো গ্রিন টি এর অন্যতম উপাদান যেটি মেটাবলিজমকে (Metabolism) বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্টও বটে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Weight Loss Tips: মাত্র ২ সপ্তাহে কীভাবে কমাবেন ওজন? জেনে নিন ১০টি ঘরোয়া টোটকা

    Weight Loss Tips: মাত্র ২ সপ্তাহে কীভাবে কমাবেন ওজন? জেনে নিন ১০টি ঘরোয়া টোটকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়তি ওজন আজ এক বড় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ থেকে নিস্তার পেতে অনেকেই অনেক রকম উপায় অবলম্বন করেন। শারীরিকভাবে অনুশীলন হোক অথবা স্বাস্থ্যসম্মত ডায়েট মেনে চলা এগুলিই করতে দেখা যায় সাধারণত ওজন কমাতে। আজকে আমরা ১০টি সাধারণ টোটকার (Weight Loss Tips) বিষয়ে বলবো, এর মাধ্যমে মাত্র দু সপ্তাহতেই ওজন কমানো সম্ভব। সঠিকভাবে এই টোটকা অনুশীলন করলেই মিলবে ফলাফল, এমনটাই দাবি গবেষকদের।
     

    জানুন ১০টি টোটকা (Weight Loss Tips)…….

     

    ১) সব থেকে প্রথমে যেটা আপনাকে মেনে চলতে হবে সেটা হচ্ছে চিনি একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ যে কোন চিনি জাতীয় খাদ্য এবং পানীয় ওজন বাড়াতে সবথেকে বড় ভূমিকা নেয় এটা গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে।

    ২) গ্রিন টি পান করুন। গ্রিন টি ফ্যাট কমাতে (Weight Loss Tips) খুবই উপকারী এবং এটি আন্টি-অক্সিডেন্টও বটে।

    ৩) ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন ফাস্ট ফুড বা বেশি তৈলাক্ত জাতীয় খাবার ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।

    ৪) প্রতিদিন নিয়মিত ভাবে ১০ থেকে ১৫ মিনিট যদি হাসতে পারেন, গবেষকরা বলছেন তাহলে ১০ থেকে ৪০ ক্যালরি খরচ হয় যা ওজন কমাতে (Weight Loss Tips) একটা বড় ভূমিকা নেয় এবং এটি মর্নিং ওয়ার্ক বা জগিং এর সমতুল্য।

    ৫) নিয়মিতভাবে দেড় লিটার জল পান করুন গবেষকরা বলছেন এতে মেটাবলিজম বৃদ্ধি হয় এবং ফ্যাট কমে (Weight Loss Tips)।

    ৬) নিয়মিতভাবে শরীরচর্চা করার পরামর্শ দিচ্ছেন গবেষকরা, যদি আপনি ওজন কমাতে (Weight Loss Tips) চান তাহলে নিয়মিতভাবে আপনাকে শারীরিক অনুশীলন করতেই হবে।

    ৭) স্বাস্থ্যসম্মত ভারী খাবার অল্প পরিমাণে খান। কিন্তু খাবার কখনও এড়িয়ে চলবেন না। ওজন কমাতে (Weight Loss Tips) অনেকে খাবার এড়িয়ে চলেন এটা ঠিক নয়, বলছেন গবেষকরা।

    ৮) দিনে ঘুম একেবারেই ছেড়ে দিতে হবে এবং রাত জাগাও বন্ধ করতে হবে। কারণ গবেষকরা বলছেন যে দিনে জেগে রাত্রিতে কাজ করলে ফ্যাট কমানো (Weight Loss Tips) কঠিন হয়ে যায়।

    ৯) গবেষকরা বলছেন যে মানুষ যখন চাপের মধ্যে থাকে তখন তার মেটাবলিজম কমে যায়, তেল, শর্করা, লবণ জাতীয় খাদ্যগুলি শরীরে শোষিত হতে থাকে যার ফলে ওজন বেড়ে যায়।

    ১০) গবেষকরা বলছেন দিনে ৮ ঘন্টা ঘুম খুবই জরুরী। ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে বিছানায় শুয়ে পড়া এবং সকাল ৬টা থেকে ৭টার মধ্যে বিছানা ছেড়ে ওঠা। ওজন কমাতে (Weight Loss Tips) এবং স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন করতে এর বিকল্প নেই।

     

LinkedIn
Share