Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Flu Cases: আবহাওয়ার পরিবর্তনে বাড়ছে সংক্রমণ, সতর্ক থাকার পরামর্শ কেন্দ্রের

    Flu Cases: আবহাওয়ার পরিবর্তনে বাড়ছে সংক্রমণ, সতর্ক থাকার পরামর্শ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের বেশ কয়েকটি অংশে দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা, দীর্ঘস্থায়ী কাশি সহ গত দু মাসে প্রচুর পরিমাণে ইনফ্লুয়েঞ্জা (Flu Cases) ঘটনা রিপোর্ট করা হয়েছে। কোভিড মহামারী নিয়ে ২ বছর লড়াই করার পরে, ফ্লু আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি করেছে।  

    ভারত জুড়ে প্রচুর জ্বর এবং ফ্লুতে আক্রান্ত (Flu Cases) হওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ জানিয়েছে, যে এটি ইনফ্লুয়েঞ্জা A সাবটাইপ H3N2 ভাইরাসের কারণে হচ্ছে।

    H3N2 ভাইরাস অন্যান্য সাব ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় বেশি ক্ষতিকারক। বিশেষজ্ঞরা মতে গত দু-তিন মাস ব্যাপক হারে বেড়েছে এই ভ্যারিয়েন্ট। 

    লক্ষণগুলির মধ্যে সাধারণত রয়েছে, অবিরাম কাশি এবং জ্বর। সাম্প্রতিক ক্ষেত্রে, অনেক রোগী এই লক্ষণগুলির কথা জানিয়েছেন। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন যে, ইনফ্লুয়েঞ্জার অন্যান্য  সাব-ভ্যারিয়েন্টগুলির তুলনায় H3N2 ভাইরাসে আক্রান্তরা বেশি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

    ক্লিনিকাল ট্রায়াল বিশেষজ্ঞ ডাঃ অনিতা রমেশ বলেছেন যে, ইনফ্লুয়েঞ্জার (Flu Cases) নতুন স্ট্রেন প্রাণনাশক নয়। তবে কিছু রোগীকে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে ভর্তি হতে হয়েছে হাসপাতালে। কিছু উপসর্গ কোভিডের মতো, তবে রোগীদের কোভিড পরীক্ষার ফল নেগেটিভ এসেছে।

    আরও পড়ুন: বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে যোগ ব্যায়াম শেখানোর পরিকল্পনা নিচ্ছে সৌদি আরব

    আইসিএমআর ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য কী কী করণীয় (Flu Cases), তার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। অন্যদিকে ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (আইএমএ), সারা দেশে কাশি, সর্দি এবং বমি বমি ভাবের ক্রমবর্ধমান ক্ষেত্রে নির্বিচারে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার না করার পরামর্শ দিয়েছে। 

    মেডিকেল সংস্থা একটি বিবৃতিতে জারি করে (Flu Cases) বলেছে, “আমরা ইতিমধ্যে কোভিডের সময় Azithromycin এবং Ivermectin এর ব্যাপক ব্যবহার দেখেছি এবং এটিতে উপকারও পাওয়া গিয়েছে। অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের আগে এটি ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ কি না আগে তা জানা প্রয়োজন।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Adeno Virus: ফের শিশুমৃত্যু! অ্যাডিনো সংক্রমণ রুখতে এবার বড়দের পরামর্শ স্বাস্থ্য দফতরের

    Adeno Virus: ফের শিশুমৃত্যু! অ্যাডিনো সংক্রমণ রুখতে এবার বড়দের পরামর্শ স্বাস্থ্য দফতরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বি সি রায় হাসপাতালে (BC Roy Hospital) আরও এক শিশুর মৃত্যু হল। অ্যাডিনো-আতঙ্কের (Adeno Virus) মধ্যেই জ্বর, শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে গত রবিবার থেকে হাসপাতালের (ICU) আইসিইউ-তে ভর্তি ছিল বিরাটির বাসিন্দা ৮ মাসের ওই শিশুটি। শুক্রবার রাত ৯টা নাগাদ তার মৃত্যু হয়। ডেথ সার্টিফিকেটে (Death Certificate) ‘নিউমোনিয়া’ (Pneumonia) বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এই নিয়ে ২ মাসে রাজ্যে ৫৯ জন শিশুর মৃত্যু (Death) হয়েছে।  

    অ্যাডিনো-আতঙ্কে (Adeno Virus) ফের নয়া নির্দেশিকা

    ইতিমধ্যে দক্ষিণবঙ্গে ভয়াবহ আকার নিয়েছে অ্যাডিনো ভাইরাস (Adeno Virus) । শিশুরাই সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে এই ভাইরাসে। এবার অ্যাডিনো ভাইরাস মোকাবিলায় আরও এক নতুন নির্দেশিকা জারি করল স্বাস্থ্য দফতর। অ্যাডিনো ভাইরাস মোকাবিলায় বড়দের বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি বলে মনে করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।

    বাড়ির বড়দের উদ্দেশে চিকিৎসকদের পরামর্শ: 

    ১) বারবার সাবান দিয়ে হাত ধোবেন এবং শিশুদেরও এটা অভ্যাস করান।

    ২) বাইরে থেকে এসে জামা-কাপড় বদল করে এবং হাত ধুয়ে তবে শিশুদের কাছে যাবেন।

    ৩) সংক্রমণ ঠেকাতে শিশুদের ভিড় থেকে দূরে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। সেই সঙ্গে মাস্ক পরানোর ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে।  

    ৪) কাশি বা হাঁচির সময় রুমাল অথবা নিজের কনুই দিয়ে মুখ ঢাকা দিন। যেখানে সেখানে কফ বা থুতু ফেলবেন না।

    ৫) যে সব শিশুদের কোনও গুরুতর জন্মগত অসুখ বা অপুষ্টিজনিত সমস্যা রয়েছে, তাদের বিশেষ সাবধানে রাখতে হবে।

    ৬) প্রতিদিন হালকা গরম নুন-জলে গার্গল করুন। ছোট বাচ্চাদের হালকা গরম জল বা অন্য যে কোনও গরম পানীয় বারে বারে খেতে দিন।

    ৭) বাসক, আদা, তুলসি, লবঙ্গ কাশি কমায় এবং কফ পাতলা হতে সাহায্য করে।  তাই কাশি হলে এগুলি খাওয়া যেতে পারে।

    ৮) চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া শিশুকে অ্যান্টিবায়োটিক বা কাফ সিরাপ দেবেন না। 

    আরও পড়ুন: ঋতু পরিবর্তনের সময় বাড়ছে ভাইরাল জ্বরের প্রকোপ! কী বলছেন চিকিৎসকরা?

    পরিস্থিতি সামাল দিতে সমস্ত শিশু বিভাগে PADEATRIC HIGH FLOW NASAL OXYGEN SUPPLY ব্যবস্থা চালু করছে স্বাস্থ্য দফতর। ইতিমধ্যে বিসি রায় শিশু হাসপাতালে এরকম ১০ টি মেশিন চালু হয়েছে। এতে ভেন্টিলেটর নির্ভরশীলতা কমবে। কোভিডের সময় বড়দের জন্য এই পদ্ধতি কার্যকরী হয়েছিল বলে, দাবি স্বাস্থ্য দফতরের। পাশাপাশি, শিশুদের চিকিৎসায় জেলা থেকে রেফার কমাতে, টেলি মেডিসিন ব্যবস্থায় আরও বেশি করে শিশু চিকিৎসককে যুক্ত করতে মেডিক্য়াল কলেজগুলিকে নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর।  রোগের বিপজ্জনক লক্ষ্মণ সম্পর্কে আশাকর্মীদের সচেতন করা হচ্ছে। তাঁরা বাড়ি-বাড়ি গিয়ে অ্যাডিনো ভাইরাসের (Adeno Virus) সংক্রমণ এবং উপসর্গ সম্পর্কে জানাচ্ছেন শিশুর আত্মীয় পরিজনদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Flu Virus: ঋতু পরিবর্তনের সময় বাড়ছে ভাইরাল জ্বরের প্রকোপ! কী বলছেন চিকিৎসকরা?

    Flu Virus: ঋতু পরিবর্তনের সময় বাড়ছে ভাইরাল জ্বরের প্রকোপ! কী বলছেন চিকিৎসকরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষজ্ঞরা বলছেন ঋতু পরিবর্তনের সময় ভাইরাল জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা আগের থেকে বেড়েই চলেছে। তাপমাত্রার ওঠানামা, দূষণ নানা কারণে হয় এই ভাইরাল জ্বর (flu virus)। বিজ্ঞানীরা বলছেন, তাপমাত্রার তীব্র ওঠনামার জন্যই ভাইরাস সক্রিয় হয়ে ওঠে। আবার তার পাশাপাশি বেড়েই চলেছে মাত্রাতিরিক্ত দূষণ। এমনই একধরনের ভাইরাস হল এইচ৩এন২, এই ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস (flu virus) নিয়ে এখন জোর আলোচনা চলছে। তবে, জ্বর এবং সংক্রমণের কারণ অন্যান্য ভাইরাসও থাকতে পারে। চিকিৎসকদের মতে, এই স্ট্রেনটি বেশ বিপজ্জনক। যদি পরিবারের একজন সদস্য এটিতে সংক্রামিত হয়, তবে অন্যরাও সহজেই আক্রান্ত হচ্ছে। 

    ভাইরাল জ্বরের লক্ষণ এবং উপসর্গ

    যেকোনও ভাইরাল (flu virus) জ্বরের সাধারণ লক্ষণ হল সর্দি, কাশি, উচ্চ জ্বর, শরীরে ব্যথা, মাথাব্যথা, হাঁচি, নাক বন্ধ হওয়া, গলা ব্যাথা, চোখ থেকে জল পড়া ইত্যাদি। আবার এর পাশাপাশি শ্বাসকষ্টও হয় প্রচুর।

    চিকিৎসকদের মতে এর অর্থ হল ফুসফুসের আরও গভীরে চলে যাচ্ছে ভাইরাসটি। যদিও নিউমোনিয়ার পর্যায়ে কখনও নয়। তাই যদিও অক্সিজেন স্যাচুরেশন লেভেল কমে না। এবং হাসপাতালে ভর্তিরও প্রয়োজন নেই। তবুও রোগীদের ইনহেলার, নেবুলাইজার দরকার হতে পারে।

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমার জন্য জন্য কি কোভিড দায়ী

    আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমার জন্য অনেকেই কোভিডকে দায়ী করছেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি একটি অনুমান মাত্র। এটি প্রমাণ করার জন্য কোনও বৈজ্ঞানিক গবেষণা নেই। আসল কারণ হল গত দুবছর ধরে আমরা মাস্ক পড়ে অভ্যস্ত। হঠাৎ করে এবছর থেকে মাস্ক পড়া বন্ধ হয়েছে। অর্থাৎ প্রায় দু বছর পরে আমাদের আবার দূষিত পরিবেশের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এটাও এই সমস্যার অন্যতম কারণ।

    কাদের মধ্যে সব থেকে বেশি সংক্রমণ ছড়ায় এই ভাইরাস (flu virus)

    গবেষকরা বলছেন, বাচ্ছা এবং বৃদ্ধদের মধ্যে ভাইরাল জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি সবথেকে বেশি থাকে। তবে পরিবারের একজন সংক্রমণিত হলে বাকিদের মধ্যেও আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা থাকে। 

    আপনার কখন একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত

    চিকিৎসকরা বলছেন, তিনদিন পরেও যদি সুস্থ না হন তখন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন। এর আগে অবধি প্যারাসিটামল, অ্যান্টি-অ্যালার্জেন দিয়েই কাজ চালান। কিন্তু যদি শ্বাসকষ্ট প্রবল হয় তবে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

    কী কী করবেন এবং কী কী করবেন না

    চিকিৎসকরা বলছেন, অ্যালকোহল এবং ধূমপান একেবারেই বন্ধ করে দিতে হবে। ৬৫ বছরের উর্দ্ধে থাকা ব্যক্তিদের নিউমোনিয়ার টিকা অবশ্যই নিতে হবে। ভাল করে ঘুম এবং খাবার ডায়েট মেনে চলতে হবে।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • High-Fibre Vegetables: বাড়তি ওজন কমাতে পাতে রাখুন এই ৬ প্রকারের উচ্চ ফাইবারযুক্ত সবজি

    High-Fibre Vegetables: বাড়তি ওজন কমাতে পাতে রাখুন এই ৬ প্রকারের উচ্চ ফাইবারযুক্ত সবজি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়তি ওজন আজ কমবেশি অনেকেরই সমস্যা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন ডায়েটে সুষম খাদ্য, শারীরিক অনুশীলন, ভাল ঘুম এই সমস্যার সমাধানে বেশ কার্যকরী হতে পারে। পুষ্টিবিদদের মতে ফাইবারযুক্ত খাবার বেশ দ্রুত ওজন কমাতে পারে। শুধু ওজন কমানোর ক্ষেত্রেই নয়, কোলেস্টেরল কমাতে, রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখতে, হৃদরোগ এড়াতে ফাইবারযুক্ত খাবারের জুড়ি নেই।

    আজকে আমরা আলোচনা করব এমনই কিছু উচ্চ ফাইবারযুক্ত (High-Fibre Vegetables) খাবার নিয়ে 

     

    ১. বিট

    বিশেষজ্ঞদের মতে, যে সবজির রং যত গাঢ় হয়, তাতে ফাইবার (High-Fibre Vegetables) তত বেশি থাকে।

    বিটরুট ফাইবারের একটি ভরপুর উত্স এবং এতে আয়রন, ফোলেট এবং পটাসিয়ামের মতো অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপাদানও রয়েছে। স্যালাড হোক বা রান্না করে বিটগাজর আপনি খেতেই পারেন।

    ২. ব্রকলি

    বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্রকলি হল ক্রুসিফেরাস জাতীয় সবজি।

    এতে প্রচুর পরিমাণে দ্রবণীয় ফাইবার (High-Fibre Vegetables) রয়েছে যা হজমের সমস্যার সমাধান করে। এবং ওজন কমায়। 

    ৩. আলু

    আলুতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার (High-Fibre Vegetables) থাকে।

    পুষ্টিবিদদের মতে, খোসা সহ আলু খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়, কারণ এতে  প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা আপনার শরীরের জন্য অপরিহার্য।

    ৪.  মটরশুঁটি

     মটরশুঁটিকে ফাইবারের (High-Fibre Vegetables) পাওয়ার হাউস বলা হয়ে থাকে।

    এছাড়াও, সবুজ মটর ব্যাপক প্রোটিন সমৃদ্ধ।

    ৫. গাজর


    গাজরে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় প্রকারের ফাইবারই রয়েছে যা ওজন কমানোর প্রক্রিয়াকে ত্বরাণ্বিত করে।

    ৬. শসা

    পুষ্টিবিদদের মতে শসাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার (High-Fibre Vegetables) রয়েছে, বিশেষ করে যদি আপনি এটি খোসার সঙ্গে খান।

    শসার খোসাতে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও থাকে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Cholesterol Control: ওষুধ খেয়েও কমছে না কোলেস্টেরল? পাতে রাখুন এই ৫ টি খাবার

    Cholesterol Control: ওষুধ খেয়েও কমছে না কোলেস্টেরল? পাতে রাখুন এই ৫ টি খাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে ঘরে ঘরেই দেখা যায় কোলেস্টেরলের (Cholesterol Control) সমস্যা। অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস ও জীবনযাপনের কারণে কোলেস্টেরলের মাত্রা যেন দিন দিন বেড়েই চলেছে। তবে এই কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর জন্য ট্যাবলেট খাওয়ার প্রয়োজন তো রয়েছেই কিন্তু এর পাশাপাশি খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত কিছু পুষ্টিকর খাবারও।

    কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা কেন জরুরি?

    ভালো কোলেস্টেরল যতটা গুরুত্বপূর্ণ, খারাপ কোলেস্টেরল ঠিক ততটাই বিপজ্জনক। কোলেস্টেরল রক্তে ময়লার মত, যা শিরার ভিতরে জমতে শুরু করে ও সঙ্কুচিত করে। এর জেরে রক্তপ্রবাহেও বাধা দেয়। এ কারণে হৃৎপিণ্ডে যথেষ্ট পরিমাণে রক্ত পৌঁছাতে পারে না ও ধীরে ধীরে কাজ করা বন্ধও করে দেয়।

    আমাদের শরীরে আছে দুই ধরণের কোলেস্টেরল (Cholesterol Control)। লাইপোপ্রোটিন এইচডিএল এবং লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন বা এলডিএল। এই এলডিএল কোলেস্টেরলকে বলা হয় খারাপ কোলেস্টেরল। এটিই আপনার হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের কারণ। হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখা দরকার। কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলি রোজের পাতে রাখলে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।  

    খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে ৫টি খাবার

    লেগুম: ডাল হিসাবেও পরিচিত, এর মধ্যে রয়েছে মটরশুটি, মুসুর ডাল, এছাড়াও সয়াবিন, চিনাবাদাম এবং মটর কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। মটরশুটি ফাইবারের একটি চমৎকার উৎস। এটি আপনার হার্টকে সুস্থ রাখতে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রাকে কমিয়ে দেয়। তাই আজই আপনার ডায়েটে যোগ করুন কালো মটরশুটি, মুসুর ডালের মত হাই-ফাইবার যুক্ত খাবার।

    অ্যাভোকাডো: অ্যাভোকাডো একটি পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যকর খাবার। এগুলিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি রয়েছে যা ওজন কমাতে এবং হার্টের স্বাস্থ্য, দৃষ্টিশক্তি এবং হাড়ের ঘনত্ব উন্নত করতে সহায়তা করে। এটি মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং ফাইবার সমৃদ্ধ যা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে এবং ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে (Cholesterol Control)।

    আরও পড়ুন: হার্ট ভাল রাখে সঙ্গে স্ট্রেসও কমায়! জানুন ডার্ক চকোলেটের ১০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা

    গোটা শস্য: বিশেষ করে ওটস এবং বার্লি হৃদরোগের ঝুঁকি কম করতে পারে। ওটস হল একটি গ্লুটেন-মুক্ত খাদ্য যা প্রয়োজনীয় ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি বড় উৎস যা সুস্থ শরীর গঠনে সাহায্য করে। এতে ভরপুর মাত্রায় দ্রবণীয় ফাইবার রয়েছে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, এই ‘সলিউবল ফাইবার’ খেলে শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল বেরিয়ে যায়।

    ডার্ক চকোলেট: ডার্ক চকোলেট অত্যন্ত পুষ্টিকর কারণ এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ যা রক্ত ​​​​প্রবাহ এবং রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক এবং ফসফরাস সহ গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলিতে পূর্ণ। ডার্ক চকোলেট এবং কোকোতে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করতে পারে (Cholesterol Control)।

    রসুন: রসুনে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। এটি রক্তচাপ, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে (Cholesterol Control)।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Natural Remedy: ঘরোয়া উপায়ে নিয়ন্ত্রণে রাখুন উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরল

    Natural Remedy: ঘরোয়া উপায়ে নিয়ন্ত্রণে রাখুন উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে জীবনযাত্রার পরিবর্তন, খাদ্যাভ্যাস, দূষণ ও পরিবেশগত পরিবর্তনের কারণে স্বাস্থ্যজনিত সমস্যাও বাড়ছে (Natural remedy)। উচ্চ কোলেস্টেরল এবং উচ্চ রক্তচাপ আজকের বিশ্বের সাধারণ সমস্যাগুলির মধ্যে একটি। বিশেষ করে ভারতে অনেকেই তৈলাক্ত এবং জাঙ্ক ফুড খেতে পছন্দ করেন। আর এর কারণে আমাদের শিরায় প্লাক জমতে শুরু করে। এসব ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাক, ডায়াবেটিস, করোনারি আর্টারি ডিজিজ, হার্ট ফেইলিউর এবং ট্রিপল ভেসেল ডিজিজ হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়।

    উচ্চ রক্তচাপ এবং উচ্চ কোলেস্টেরল একে অপরের সঙ্গে যুক্ত। কারণ কোলেস্টেরল প্লাক এবং ক্যালসিয়াম আপনার ধমনীগুলিকে শক্ত এবং সরু করে দেয় (Natural remedy)। এর ফলে, রক্ত পাম্প করার জন্য আপনার হৃদপিণ্ডকে অনেক বেশি চাপ দিতে হবে। তাই রক্তচাপ খুব বেশি হয়ে যায়। যখন শরীর রক্তপ্রবাহ থেকে কোলেস্টেরল পরিষ্কার করতে পারে না, তখন সেই অতিরিক্ত কোলেস্টেরল ধমনীর দেয়ালে জমা হতে থাকে। যখন ধমনীগুলি জমা কোলেস্টেরলের কারণে শক্ত এবং সরু হয়ে যায়, তখন হৃৎপিণ্ডকে রক্ত পাম্প করার জন্যে বেশি পরিশ্রম করতে হয়। ফলে আপনার রক্তের কোলেস্টেরলও বেড়ে যায়।

    আরও পড়ুন: ‘আর কত খাবেন?’, দলীয় প্রধানকে প্রশ্ন তৃণমূল বিধায়কের

    হার্বাল চা খেয়ে সুস্থ থাকুন (Natural remedy)

    ডায়েটিশিয়ানের মতে, কোলেস্টেরল এবং উচ্চ রক্তচাপ এড়াতে লেমনগ্রাস দিয়ে তৈরি হার্বাল চা (Natural remedy) খেতে হবে। লেমনগ্রাস একটি অত্যন্ত সুগন্ধযুক্ত এবং পুষ্টিকর উদ্ভিদ। হার্বাল চায়ে ভিটামিন এ, কপার, জিঙ্ক, ফলিক অ্যাসিড, অ্যান্টি ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। যা আপনাকে এই সাধারণ সমস্যাগুলি থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। ভেষজ লেবু চায়ের সাহায্যে কোলেস্টেরল, বিপি, কিডনির রোগ নিরাময় হয়। প্রতিদিন এক কাপ এই চা খেলে বিষণ্ণতা, ঘুমের অভাব, স্থূলতা, হাঁপানি এবং ক্যান্সারের মতো মারাত্মক রোগ থেকে রক্ষা পাবেন। হার্বাল লেমনগ্রাস চা তৈরি করতে প্রথমে এক চা চামচ সূক্ষ্মভাবে কাটা লেমনগ্রাস নিয়ে এক কাপ জল মিশিয়ে ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন। স্বাদ বাড়াতে আদাও যোগ করতে পারেন। এটি দিনে একবার বা দুবার খাওয়া যেতে পারে।    

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • National Protein Day: সুস্থ থাকতে রোজ খাওয়া উচিত প্রোটিন, তবে কোন ধরণের?

    National Protein Day: সুস্থ থাকতে রোজ খাওয়া উচিত প্রোটিন, তবে কোন ধরণের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল, ২৭ ফেব্রুয়ারি ছিল জাতীয় প্রোটিন দিবস (National Protein Day)। বিশ্বব্যাপী মানুষের দেহে প্রোটিনের প্রয়োজনীয়তা বোঝাতে বা প্রোটিনের অভাব দূর করতে এই সচেতনতামূলক দিনটি পালিত হয়। ২০২০ সালে প্রথম জাতীয় প্রোটিন দিবস পালন করা হয়। শরীরকে সুস্থ রাখতে প্রোটিনের বিকল্প নেই। আমাদের শরীরে হজম প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে কোষ গঠন ইত্যাদিতে সাহায্য করে এটি। সব ধরণের কাজেই প্রোটিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই প্রতিদিনের ডায়েটে অবশ্যই প্রোটিন থাকতে হবে যা আমাদের শরীরকে করে তুলবে স্বাস্থ্যকর ও শক্তিশালী।

    কোন কোন ধরণের প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত (National Protein Day)?

    ফ্যাটহীন প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার: সব সময় চর্বিহীন প্রোটিন বেছে নিন। যে যে খাবারে প্রোটিন বেশি, ফ্যাট বা চর্বি কম, সেগুলি খাদ্যতালিকায় রাখুন। এর মধ্যে মাছ, ডাল ও মাংস রয়েছে। এগুলিতে স্যাচুরেটেড ফ্যাট কম থাকে এবং আয়রন, জিঙ্ক এবং ভিটামিন বি ১২-এ সমৃদ্ধ হয়।

    উদ্ভিদজাত প্রোটিন খাবার: উদ্ভিদজাত প্রোটিন শরীরের জন্য আরও ভালো। তাই এগুলিও খাবারের তালিকায় রাখুন‌। বাদাম, বীজ ইত্যাদি খেলে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়।

    ডিম: প্রোটিন জাতীয় খাবার বললে সবসময় ডিম অন্তর্ভুক্ত করবেন আপনার ডায়েটে। কারণ ডিম প্রোটিনের একটি দুর্দান্ত উৎস, এর পাশাপাশি এতে ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি ১২ এবং কোলিন রয়েছে।

    আরও পড়ুন: বাড়তি ওজনে মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায় ৯১ শতাংশ! ঠিক কী বলছে নতুন গবেষণা

    প্রোটিন পাউডার বুঝে খান: অনেকে শরীরে প্রোটিন জোগাতে প্রোটিন পাউডার খান। এই ধরনের প্রোটিন খেলে ভালো মানের খাওয়াই ভালো। নয়তো অতিরিক্ত চিনি থাকায় শরীরের ক্ষতি হতে পারে।

    খাবার খাওয়ায় ভারসাম্য: প্রতিদিন খাওয়া-দাওয়া একটু বুঝে-শুনে খাওয়া উচিত। খাবারে পর্যাপ্ত পরিমাণে সব রকমের উপাদানই রাখা উচিত।

    প্রোটিন সমৃদ্ধ স্ন্যাকস: স্ন্যাকস খেতে ইচ্ছে হলে সবসময় প্রোটিন সমৃদ্ধ স্ন্যাকসই খাওয়া উচিত।

    সঠিক পরিমাণে প্রোটিন খাওয়া: প্রোটিন দেহের জন্য উপকারী হলেও সবসময় সঠিক বা পর্যাপ্ত পরিমাণেই খাওয়া উচিত।

    হাইড্রেটেড থাকুন: প্রোটিনজাত খাবারের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে জলও খাওয়া উচিত। কারণ পর্যাপ্ত জল সামগ্রিক স্বাস্থ্য, সঠিক হজম এবং প্রোটিনের মত পুষ্টির শোষণে সহায়তা করে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Methi: হার্ট ভাল রাখা থেকে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ! জানেন আর কী কী স্বাস্থ্যগুণ রয়েছে মেথির?

    Methi: হার্ট ভাল রাখা থেকে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ! জানেন আর কী কী স্বাস্থ্যগুণ রয়েছে মেথির?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেথি (Methi) একধরনের  ভেষজ উপাদান। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রথমদিকে মেথি কেবলমাত্র এশিয়া মহাদেশেই পাওয়া যেত কিন্তু এখন ভারত, উত্তর আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, ফ্রান্স, স্পেন এবং আর্জেন্টিনা সহ বিশ্বের অন্যান্য দেশেও পাওয়া যায়।

    এই ভেষজ প্রাচীনকালে পৃথিবীতে চিকিৎসার কাজে ব্যবহার করা হত। প্রায় ৪ হাজার খ্রীষ্টপূর্বাব্দ থেকে মেথির ব্যবহারের বিষয়ে জানা যায়। এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।  এর বীজ খুবই পুষ্টিকর এবং যা প্রায়শই রান্নায় ব্যবহৃত হয়।

    মেথির (Methi) ৮টি স্বাস্থ্য উপকারিতার বিষয়ে জানব

    ১. মেথি (Methi)  আপনার হার্টকে ভাল রাখে

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মেথির (Methi) আয়রন উপাদান হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল। পুষ্টিবিদদের মতে, বেশিরভাগ লোকেরা যখন আয়রন সমৃদ্ধ খাবারের কথা ভাবেন তখন মাংসের কথা ভাবেন, তবে এটি মেথির (Methi) মতো গাছপালা এবং বীজেও রয়েছে ভরপুর আয়রন।

    ২. মেথি (Methi) উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে 

    স্বাস্থ্যবিদরা বলছেন, কিছু বৈজ্ঞানিক গবেষণায় প্রমাণ হয়েছে মেথি রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরল কমাতে পারে। উচ্চ রক্তচাপ এবং উচ্চ কোলেস্টেরল হৃদরোগের রোগের জন্য দুটি সবচেয়ে বড় ঝুঁকির কারণ।

    ৩. এটি প্রদাহ কমাতে পারে

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন মেথিতে (Methi) প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা দীর্ঘস্থায়ীভাবে প্রদাহ কমাতে সক্ষম।

    ৪. রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক রাখে মেথি (Methi)

    গবেষকরা বলছেন, মেথি (Methi) প্রায়শই রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণের জন্য এবং ডায়াবেটিস প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয়। ডায়াবেটিস রোগীদের প্রতিদিন এককাপ গরমজলে ১০ গ্রাম মেথি মিশ্রিত করে খাওয়া উচিত, বলছেন স্বাস্থ্যবিদরা।

     

    ৫. মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য মেথি (Methi) অত্যন্ত ভাল

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন মেথি মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। স্মৃতিশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।

    ৬. অন্ত্রের স্বাস্থ্যের  জন্যও ভাল মেথি 

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন এবং ফাইবার, সবই মেথিতে পাওয়া যায়। ম্যাগনেসিয়াম হজমে সাহায্য করে। আয়রন পেটে অ্যাসিডের মাত্রাকে স্বাভাবিক রাখে। অর্থাৎ অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য মেথি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    ৭. সদ্য মায়েদের বুকের দুধ বাড়াতে সাহায্য করে মেথি

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সদ্য যাঁরা মা হয়েছেন তাঁদের বুকের দুধের বৃদ্ধি হতে পারে নিয়মিত মেথি (Methi) সেবনে।

    ৮. নিয়মিত মেথি (Methi) খাওয়া চুলের স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই ভাল

    গবেষণায় দেখা গেছে, মেথির নির্যাস খাওয়া চুলের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Thalassemia Examination: সরকারি হাসপাতালের সুযোগ সুবিধা পেতে চান! গর্ভবতী হলে করাতেই হবে থ্যালেসেমিয়ার পরীক্ষা

    Thalassemia Examination: সরকারি হাসপাতালের সুযোগ সুবিধা পেতে চান! গর্ভবতী হলে করাতেই হবে থ্যালেসেমিয়ার পরীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যাতে থ্যালাসেমিয়া ও সিক্‌ল সেল অ্যানিমিয়া— এই দুই রক্তের রোগে আক্রান্ত না হয়, সে বিষয়ে জোর দিল স্বাস্থ্য দফতর। নির্দেশিকা জারি করে সমস্ত স্তরের সরকারি হাসপাতালে প্রসূতিদের ওই রোগ নির্ণয়ের জন্য রক্ত পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হল। গর্ভবতী হওয়ার পরে সরকারি হাসপাতালের সুযোগ সুবিধা পেতে হলে এবার থেকে থ্যালাসেমিয়া ও সিকল সেল রোগের পরীক্ষা করাতেই হবে।

    নির্দেশিকায় যা বলা হয়েছে

    স্বাস্থ্য দফতরের তরফে বলা হয়, সরকারি হাসপাতালে গর্ভাবস্থায় পরীক্ষানিরীক্ষার সময় এই দুটি পরীক্ষা করাতে হবে সবাইকেই। পরীক্ষা পদ্ধতি বাধ্যতামূলক করার জন্য প্রতিটি সরকারি হাসপাতালকে ইতিমধ্যেই থ্যালাসেমিয়া কন্ট্রোল ইউনিটের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। শহরের মোট পাঁচটি সরকারি হাসপাতাল আইটিজিএমইআর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, এনআরএস মেডিক্যাল কলেজ, ক্যালকাটা মেডিক্যাল কলেজ, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ, ক্যালকাটা স্কুল অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিনে এই পরীক্ষাগুলি করা হবে। এক স্বাস্থ্য আধিকারিকের কথায়, এতদিন গর্ভবস্থায় থ্যালাসেমিয়া পরীক্ষা থ্যালাসেমিয়া কন্ট্রোল ইউনিটেই করা হত। তবে এবার থেকে সমস্ত সরকারি হাসপাতালের জন্যই এই পরীক্ষার নমুনা সংগ্ৰহ করা বাধ্যতামূলক করা হল। রাজ্যে বিপুল সংখ্যক থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কমাতেই এই বিশেষ উদ্যোগ নিল স্বাস্থ্য দফতর।

    আরও পড়ুন: চিন্তা বাড়াচ্ছে অ্যাডিনো ভাইরাস! আরটি-পিসিআর পরীক্ষা বাধ্যতামূলক, নয়া নির্দেশিকা স্বাস্থ্য দফতরের

    থ্যালাসেমিয়া একটি জিনঘটিত সমস্যা। সাধারণত বাবা মায়ের জিনে রোগটি প্রচ্ছন্ন থাকলেও শিশুর মধ্যে তা প্রকট হতে পারে।স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, রক্তের সংগৃহীত নমুনা ঠিক তাপমাত্রায় রেখে তা তিন দিনের মধ্যে পাঠাতে হবে থ্যালাসেমিয়া কন্ট্রোল ইউনিটে (টিসিইউ)। স্ত্রীরোগ ও প্রসূতি বিভাগ থেকে পাঠানো ওই নমুনার রিপোর্ট তিন দিনের মধ্যে দিতে হবে। প্রসূতির পরীক্ষায় যদি থ্যালেসেমিয়া পজিটিভ আসে, তখন স্বামীরও পরীক্ষা করা হবে। তাঁরও রিপোর্ট পজিটিভ এলে, গর্ভস্থ ভ্রূণের জিন পরীক্ষা করে দেখা হবে। যদি দেখা যায়, ওই ভ্রূণও একই ভাবে আক্রান্ত, তা হলে ২০ সপ্তাহের মধ্যে গর্ভপাত করানোর বিষয়ে বোঝানো হবে দম্পতিকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Adeno Virus: চিন্তা বাড়াচ্ছে অ্যাডিনো ভাইরাস! আরটি-পিসিআর পরীক্ষা বাধ্যতামূলক, নয়া নির্দেশিকা স্বাস্থ্য দফতরের

    Adeno Virus: চিন্তা বাড়াচ্ছে অ্যাডিনো ভাইরাস! আরটি-পিসিআর পরীক্ষা বাধ্যতামূলক, নয়া নির্দেশিকা স্বাস্থ্য দফতরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যাডিনো ভাইরাস (AdenoVirus)-এর হানায় উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য ভবন। রাজ্যে শ্বাসকষ্টজনিত অসুখে হাসপাতালে শিশু ভর্তির সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। তাই নয়া নির্দেশিকা জারি করেছে স্বাস্থ্য ভবন।  সবক’টি মেডিক্যাল কলেজ, জেলা স্বাস্থ্য দফতরকে এই নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। 

    নয়া নির্দেশিকা

    নয়া নির্দেশিকায় বলে হয়েছে, ‘হাসপাতালে পর্যাপ্ত অক্সিজেনের (Oxygen System) ব্যবস্থা রাখতে হবে। শিশুদের জন্য পর্যাপ্ত সংখ্যক ভেন্টিলেটর (Ventiletor) প্রস্তুত রাখতে হবে। শিশুবিভাগে পর্যাপ্ত বেড রাখতে হবে। শিশু বিভাগ না থাকলে তৈরি করতে হবে’। আপদকালীন পরিস্থিতিতে প্রয়োজনে মহিলা মেডিসিন ওয়ার্ডে শিশুরোগ বিভাগ খুলতে হবে বলেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সঙ্গে সচেতনতা প্রচারে এএন‌এম, আশা কর্মীদের কাজে লাগানোয় জোর দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। সম্প্রতি আইএলআই (ILI), সারি (SARI)-এর উপসর্গ নিয়ে কোন হাসপাতালে কত রোগী ভর্তি হচ্ছে সেই সংক্রান্ত তথ্য হাসপাতালগুলির কাছে চেয়েছিল স্বাস্থ্য ভবন। এরপর‌ই এই নির্দেশিকা সামনে এল।

    আরও পড়ুন: বাড়তি ওজন কমাতে চান! খাদ্য তালিকায় রাখুন এই ৭টি নেগেটিভ-ক্যালোরিযুক্ত খাবার

    অ্যাডিনো ভাইরাসের দাপটে দিশাহারা শিশুদের অভিভাবকরা। এই অবস্থায় কলকাতা পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগ এসওপি স্থির করে দিয়েছে। কলকাতা পুরসভার চিকিৎসক থেকে নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের কী কী দায়িত্ব পালন করতে হবে তার নির্দেশিকা তৈরি করে দেওয়া হয়েছে ইতিমধ্যেই। অ্যাডিনো ভাইরাসের বাড়বাড়ন্তের জন্য মূলত দায়ী দু’টি স্ট্রেন। টাইপ ৩, টাইপ ৭ স্ট্রেনের আধিক্য এক্ষেত্রে বেশি। উদ্বেগ বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে, নাইসেড-এর রিপোর্ট। যেখানে বলা হয়েছে, গত দেড়মাসে স্বাস্থ্য দফতরের পাঠানো ৫০০-রও বেশি নমুনার মধ্যে ৩২ শতাংশই অ্যাডিনো ভাইরাসে আক্রান্ত।

    আরটি-পিসিআর পরীক্ষা 

    জ্বর ও শ্বাসযন্ত্রে সংক্রমণ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি শিশুদের ক্ষেত্রে এ বার করোনার পরীক্ষাও (আরটি-পিসিআর) বাধ্যতামূলক করল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। ঘরে ঘরে জ্বর এবং সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত শিশুদের এই অবস্থার নেপথ্যে কি শুধুই অ্যাডিনোভাইরাস? না কি, গোপনে করোনাও ছোবল মারছে? এই নিয়ে সংশয় দেখা দেওয়ায় করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে যে সব বিধি ছিল, সেগুলি ফের মেনে চলার কথা বলছেন স্বাস্থ্যকর্তারা। এক স্বাস্থ্যকর্তার কথায় ‘‘ফুসফুসে দ্রুত সংক্রমণ ছড়াচ্ছে এই ভাইরাস। সে ক্ষেত্রে অক্সিজেন ও ভেন্টিলেশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share