Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Pumpkin Seed: কুমড়োর বীজে লুকিয়ে ক্যান্সারের ওষুধ? জেনে নিন খাবেন কীভাবে

    Pumpkin Seed: কুমড়োর বীজে লুকিয়ে ক্যান্সারের ওষুধ? জেনে নিন খাবেন কীভাবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্যান্সার থেকে শুরু করে হৃদরোগের মতো মারণ রোগের মোকাবিলা করতে কুমড়োর বীজের তুলনা নেই। আকৃতিতে ছোট হলেও কুমড়োর বীজে রয়েছে অফুরন্ত পুষ্টি। বর্তমানে কুমড়োর বীজ একটি জনপ্রিয় জলখাবার বিদেশে। জলখাবারে লুচি, পরোটার বদলে কুমড়োর বীজ খাওয়ার অভ্যাস করা উচিত। ১০০ গ্রাম কুমড়োর বীজে প্রায় ৫৬০ ক্যালোরি পাওয়া যায়। পুষ্টির পাওয়ার হাউস মিষ্টি কুমড়োর বীজে রয়েছে ভিটামিন বি, ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন ও আয়রনের মতো গুরুত্বপূর্ণ সব উপাদান। বীজে উপস্থিত ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

    কুমড়োর বীজের উপকারিতা জেনে নেওয়া যাক-

    হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে: কুমড়োর বীজে রয়েছে শরীরের প্রয়োজনীয় চর্বি এবং বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী। বীজে উপস্থিত ফ্যাটি অ্যাসিড, ক্ষতিকর কোলেস্টেরল শরীর থেকে নির্গত করে সুস্থতা বাড়ায়। বীজে থাকা ম্যাগনেশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।

    আরও পড়ুন: পুজোর ছুটিতে ডাক্তার, কীভাবে সুস্থ রাখবেন নিজেকে!  

    ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখতে: শরীরে নিয়মিত ইনসুলিন সরবরাহ করে এবং ক্ষতিকর অক্সিডেটিভের চাপ কমায়। এছাড়া খাদ্য হজমে সহায়তা করে এমন প্রোটিনও রয়েছে কুমড়োর বীজে। ফলে রক্তে শর্করা নিয়ত্রণে থাকে।

    ওজন কমাতে সাহায্য করে: ওজন কমাতেও সাহায্য করে কুমড়োর বীজ। আঁশ জাতীয় খাদ্য হওয়ায় হজম হতেও সময় লাগে। তাই সহজে খিদে না পাওয়ায় ওজন বাড়ার সম্ভাবনাও কম।

    ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে: কুমড়োর বীজে রয়েছে সেরোটেনিন। এই পদার্থকে প্রাকৃতিক ঘুমের বড়ি বলা হয়। ট্রাইপটোফ্যান নামের অ্যামিনো অ্যাসিড শরীরে গিয়ে সেরোটোনিনে রূপান্তরিত হয়। যা মানুষকে ঘুমোতে সাহায্য করে।

    কীভাবে খাবেন এই কুমড়োর বীজ? 

    সাধারণ জলখাবার হিসেবে: কুমড়োর বীজগুলিকে ছোট বয়ামে ভরে রেখে জলখাবারের সময় শুকনো এই বীজগুলো চিবিয়ে জল খেয়ে নিতে পারেন। লবণ মিশিয়েও খেতে পারেন। তবে বিশেষজ্ঞরা লবণ বা কোনও কিছু না মিশিয়েই খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

    টপিং হিসেবে: মিষ্টি এই কুমড়োর বীজকে কাপ কেক বা পুডিংয়ের ওপরে ছড়িয়ে দিতে পারেন। এই বীজ ভিন্ন মাত্রা নিয়ে আসবে কেকে।

    তেলে ভেজে:  জলপাই তেলে মুচমুচ করে ভেজে খালি মুখে খেতে পারেন।

    কুমড়ো বীজের চাট তৈরি করা যেতে পারে: পেঁয়াজ, লঙ্কা, ধনেপাতা এবং লেবুর রস দিয়ে স্বাদ মতো লবণ দিয়ে দুর্দান্ত কুমড়ো বীজের চাট তৈরি করতে পারেন।

    সকালে খাবার সময় ব্রেকফাস্ট স্মুদি হিসেবে: কলা, আঙুর বা আমের সময় আম দিয়ে তার সঙ্গে এক মুঠো ভেজানো কুমড়োর বীজ মিশিয়ে ব্রেকফাস্ট স্মুদি খাওয়া যেতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • World Heart Day: প্রতি বছর ১৫ লাখ ভারতীয় হৃদরোগে মারা যাচ্ছেন, কীভাবে হৃদরোগের ঝুঁকি কমাবেন?

    World Heart Day: প্রতি বছর ১৫ লাখ ভারতীয় হৃদরোগে মারা যাচ্ছেন, কীভাবে হৃদরোগের ঝুঁকি কমাবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রেড মিলে দৌড়নোর সময়ে আচমকা জ্ঞান হারান ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (Saurav Ganguly)। হাসপাতালে নিয়ে গেলে জানা যায়, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। প্রাক্তন খেলোয়াড় স্বাস্থ্যের দিকে বিশেষ খেয়াল রাখেন, তিনি স্থুল নন। তারপরেও তার আচমকা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ায় হতবাক হয়েছেন অনেকেই। যদিও স্টেন বসিয়ে আপাতত স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছেন বাঙালির আইকন।

    তবে, সৌরভের মতো হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসার সুযোগও পাননি অভিনেতা সিদ্ধার্থ শুক্লা। বিগ বস ১৩ বিজয়ী সিদ্ধার্থ শুক্লার বয়স হয়েছিল পঞ্চাশ বছর। নিয়মিত জিমে যেতেন। স্বাস্থ্য চর্চা করতেন। কিন্তু বাড়িতেই আচমকা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বছর পঞ্চাশের অভিনেতা।

    ভারতে হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা মারাত্মক ভাবে বাড়ছে। এশিয়ান ইন্সটিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সের রিপোর্ট বলছে, ভারতে প্রতি বছর ৩০ লাখ মানুষ হৃদরোগে আক্রান্ত হন। ১৫ লাখ মানুষ প্রতি বছর ভারতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। যার মধ্যে ১৫ শতাংশ হাসপাতালে যাওয়ার সুযোগ ও পান না।

    আজ ওয়ার্ল্ড হার্ট ডে (World Heart Day)। হৃদযন্ত্রের খেয়াল রাখতে তাই আজ বিশেষ পরামর্শ দিচ্ছেন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞেরা।

    চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, ব্যস্ত জীবন যাপন, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, ফাস্টফুডে অভ্যস্থ হয়ে যাওয়াই বিপদ বাড়াচ্ছে। তার উপরে বাড়ছে হাইপারটেনশন, অবসাদের মতো মানসিক রোগ, যা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তাই তিরিশের কোঠায় পৌঁছলেই বাড়তি সাবধানতা অবলম্বনের পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।

    বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, হৃদরোগের বংশানুক্রমিক ইতিহাস থাকলে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। যেমন, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের পরিবারে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ইতিহাস রয়েছে। তাই যাদের পরিবারে আগেও হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, তারা বাড়তি সতর্ক হন।

    আরও পড়ুন: রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান? খান এই চার ধরণের খাবার

    খাদ্যাভাসে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। তারা জানাচ্ছেন, দৈনন্দিন ব্যস্ততার জেরে অনেকেই নির্দিষ্ট সময় খাবার খান না। দীর্ঘদিন খাওয়ার অনিয়ম হৃদরোগ ডেকে আনে। সকালের জলখাবার কখনওই বাদ দেওয়া যাবে না। তাদের পরামর্শ, সকালে ভারি জলখাবার জরুরি। দুপুরে হালকা খাবার। সন্ধ্যায় একটু ভারি খাবার। রাতের মেনু অবশ্যই হালকা হতে হবে। অনেক রাতে অতিরিক্ত পরিমাণে খাবার খেলে হজমে অসুবিধা হয়। দিনের পর দিন অসময়ে খেলে তা শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

    সময় মতো খাবার খাওয়ার পাশপাশি কী খাওয়া হচ্ছে, সে দিকে নজর দেওয়াও অত্যন্ত জরুরি। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, অতিরিক্ত তেলমশলা যুক্ত খাবার একেবারেই তালিকায় রাখা উচিত নয়। তাছাড়া চর্বি জাতীয় খাবার ও কম খাওয়া দরকার। তেলমশলা যুক্ত চর্বি জাতীয় খাবার দেহের ওজন বাড়িয়ে দেয়। আর স্থুলতা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। পাশপাশি, বিরিয়ানি, চপ-কাটলেট, বার্গার, পিৎজার মতো খাবারগুলোকে নিয়মিত খাদ্যাভ্যাসের তালিকা থেকে বাদ রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। কারণ, এগুলোর পুষ্টিগুণ বিশেষ নেই। বরং এগুলো ওবেসিটি ডেকে আনে।

    তবে, খাবারের পাশপাশি নিয়মিত শারীরিক কসরত জরুরি। তবে, শারীরিক কসরত বলতে শুধুই জিমে যাওয়া বোঝাচ্ছেন না বিশেষজ্ঞ মহল। তারা জানাচ্ছেন, নিয়মিত হাঁটা সবচেয়ে ভালো অভ্যাস। শরীর ওজন বাড়তে দেয় না। হজমে সাহায্য করে। তাই নিয়ম করে ফি-দিন অন্তত তিরিশ মিনিট হাঁটার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।

    তবে, শরীরের পাশপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। কারণ, মানসিক চাপ থাকলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। ভারতে অবসাদ ও হাইপারটেনশন মহামারির আকার ধারণ করছে। অধিকাংশ মানুষ মানসিক চাপের শিকার। তাই নিয়মিত সৃজনশীল কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকা জরুরি।

    চিকিৎসকেরা পরামর্শ, সতর্ক থাকার পাশপাশি দরকার নিয়মিত চেক আপ। নির্দিষ্ট সময় অন্তর চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে বড় বিপদ এড়ানো যায়। যদি উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা থাকে, তাহলে অবশ্যই নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার। নিয়ম মাফিক ওষুধ ও খেতে হবে। তবেই হৃদরোগের বড় বিপদ এড়ানো যাবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Cholesterol: কোলেস্টেরলের মাত্রা কত হলে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন জানেন?

    Cholesterol: কোলেস্টেরলের মাত্রা কত হলে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হার্ট অ্যাটাকের (Heart Attack) পর বছর পঁয়তাল্লিশের রোগীকে যখন হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়, তখন তাঁকে বাঁচাতে স্টেন্টিং করা হয়েছিল। কিছুটা সুস্থ হওয়ার পর ওই রোগী অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। কারণ মাত্র এক সপ্তাহ আগেও তাঁর শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা ছিল ২০০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটারের থেকেও কম। কিন্তু আসল সত্যটা হল কোলেস্টেরলের মাত্রা সব সময় হার্টের বাস্তব অবস্থাকে তুলে ধরে না। কারণ রক্তে প্রবাহিত কোলেস্টেরল যে কোনও সময়ই জমাট বেঁধে যেতে পারে ধমনীতে।

    বিশেষজ্ঞদের মতে, কোলেস্টেরলের মাত্রার হার কোনও ক্ষেত্রেই নিরাপদ, তা বলা যাবে না। সাধারণ মানুষ মূলত যে ভুলটি করে, তা হল কোলেস্টেরলের (cholesterol) মাত্রা দিয়ে হার্টের ভালো বা মন্দ বিচার করে। কিন্তু হার্টের প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে জানতে রোগীকে অন্যান্য লক্ষণগুলির ওপরও নজর রাখতে হবে। বিশেষ করে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল (LDL), ভাল কোলেস্টেরল (HDL) এর অনুপাতের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। ভারতীয়দের শরীরে এইচডিএল যেহেতু কম, সেহেতু ৫০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটার ক্ষতিকর কোলেস্টেরলও (LDL) এদেশের মানুষের জন্য নিরাপদ নয়। ভারতীয়দের ক্ষেত্রে এই মাত্রা কখনওই ৪৫ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটার  অতিক্রম করা উচিত নয়। এজন্য আমাদের শুধুমাত্র ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রার ওপর লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন। 

    আরও পড়ুন: ওজন কমাতে চাইলে আজ থেকে সঙ্গী করুন চকোলেট ও রেড ওয়াইন!

    আন্তর্জাতিক (International) মাপকাঠি অনুযায়ী, মানুষের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা ৭০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটার থাকা উচিত। কিন্তু ভারতীয়দের ক্ষেত্রে এই মাত্রা ৫০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটারের নীচে থাকা প্রয়োজন। এমন অনেক রোগীর আছেন যাঁদের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক, অথচ তাঁদেরও হৃদরোগে (Heart Disease) আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। কারণ ভারতীয়দের মধ্যে ধূমপানের প্রবণতা বেশি। এছাড়াও দৈনন্দিন জীবনে কাজের চাপ, অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভাস এবং জিনগত কারণও হার্টের সমস্যার জন্য দায়ী। যদি রোগী মনে করেন যে তাঁর শরীরে কোলেস্টেরল মাত্রা স্বাভাবিক থাকায় তাঁর হৃদরোগের ঝুঁকি নেই, তাহলে ভুল ভাববেন। যাঁরা শারীরিকভাবে সুস্থ কিন্তু অত্যধিক ধূমপান (Smoking) ও মদ্যপান করেন, তাঁদের প্রতি ছ মাস পর পর হৃদযন্ত্র পরীক্ষা করানো প্রয়োজন। যাঁরা স্থুলকায়, তাঁদের দৈনিক ৩০ মিনিট হাঁটা উচিত। কারণ তাঁদেরও হৃদরোগের আশঙ্কা প্রবল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Health Tips: এই ৫ খাবার খেলে আপনার শরীরে পুষ্টির অভাব হবে না, জানেন কি?

    Health Tips: এই ৫ খাবার খেলে আপনার শরীরে পুষ্টির অভাব হবে না, জানেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুষ্টিকর খাবার কতটা জরুরি তা সকলেই জানেন। স্বাস্থ্যের (Health) উন্নতির জন্য পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা উচিত। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে পালং শাক থেকে শুরু করে মাশরুম, ডিম থেকে শুরু করে দুধের মতো প্রোটিন যুক্ত খাবার খাদ্যতালিকায় রাখা হয়। একজন পুষ্টিবিদ (Nutritionist) জানিয়েছেন, কিছু কিছু খাবার একসঙ্গে সংমিশ্রণ করলে ভালো পুষ্টি পাওয়া যায়।

    আরও পড়ুন:ফের নয়া বিপদ, করোনা ভাইরাসের মতো লক্ষণ পাওয়া গেল রাশিয়ান বাদুড়ে!

    কলা ও দই: কলা ও দইয়ের (Curd) সংমিশ্রণ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। কলা এবং দই একসঙ্গে খেলে শরীরে পেশীর দ্রুত বৃদ্ধি ঘটাতে সাহায্য করে। কলাতে (Banana) উপস্থিত ইনুলিন ও দইয়ে উপস্থিত ক্যালসিয়াম শারীরিক সক্ষমতা বাড়ায়। এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্য ও হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপযোগী।


    মাশরুম ও তিলের বীজ: ভিটামিন-ডি সমৃদ্ধ মাশরুম (Mushroom) ও ক্যালশিয়াম সমৃদ্ধ মাশরুম ও তিলের বীজ (Til seed) একসঙ্গে খেলে হাড় শক্ত হয়। ভিটামিন-ডি ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাদ্য শরীরের জারণ প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।

    আরও পড়ুন: অফিসে কাজের চাপে স্ট্রেস অনুভব করছেন? মানসিক ক্লান্তি কাটাতে যা করণীয়

    পালংশাক ও জলপাই তেল: অলিভ অয়েল (Olive Oil) দিয়ে পালং শাক (Spinach) রান্না করলে অলিভ অয়েলে উপস্থিত স্বাস্থ্যকর প্রোটিন ও পালং শাকের মতো ভিটামিন-এ (Vitamin A) সমৃদ্ধ রেসিপিটি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

    শাকসবজি ও লেবুর রস: শাকসবজির সবজির (Leafy vegetables) সঙ্গে লেবুর রস (Lemon Juice) মিশিয়ে খেলে লেবুতে (Lemon) উপস্থিত ভিটামিন-সি ও শাকসবজিতে উপস্থিত আয়রন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।


    কাঠবাদাম এবং কমলালেবু: কাঠবাদাম (Chestnut) ও কমলালেবু (Orange) এক সঙ্গে দৈনন্দিন খেলে ভিটামিন-সি (Vitamin C) এবং ভিটামিন-ই (Vitamin E) সমৃদ্ধ খাদ্য সংমিশ্রণটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ। এটি শরীরের লোহিত রক্তকণিকা গঠনে সহায়তা করে ও ক্ষত নিরাময় তাড়াতাড়ি করতে সাহায্য করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Cholesterol: কোলেস্টেরলের মাত্রা কত হলে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন জানেন?

    Cholesterol: কোলেস্টেরলের মাত্রা কত হলে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হার্ট অ্যাটাকের (Heart Attack) পর বছর পঁয়তাল্লিশের রোগীকে যখন হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়, তখন তাঁকে বাঁচাতে স্টেন্টিং করা হয়েছিল। কিছুটা সুস্থ হওয়ার পর ওই রোগী অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। কারণ মাত্র এক সপ্তাহ আগেও তাঁর শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা ছিল ২০০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটারের থেকেও কম। কিন্তু আসল সত্যটা হল কোলেস্টেরলের মাত্রা সব সময় হার্টের বাস্তব অবস্থাকে তুলে ধরে না। কারণ রক্তে প্রবাহিত কোলেস্টেরল যে কোনও সময়ই জমাট বেঁধে যেতে পারে ধমনীতে।

    বিশেষজ্ঞদের মতে, কোলেস্টেরলের মাত্রার হার কোনও ক্ষেত্রেই নিরাপদ, তা বলা যাবে না। সাধারণ মানুষ মূলত যে ভুলটি করে, তা হল কোলেস্টেরলের (cholesterol) মাত্রা দিয়ে হার্টের ভালো বা মন্দ বিচার করে। কিন্তু হার্টের প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে জানতে রোগীকে অন্যান্য লক্ষণগুলির ওপরও নজর রাখতে হবে। বিশেষ করে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল (LDL), ভাল কোলেস্টেরল (HDL) এর অনুপাতের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। ভারতীয়দের শরীরে এইচডিএল যেহেতু কম, সেহেতু ৫০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটার ক্ষতিকর কোলেস্টেরলও (LDL) এদেশের মানুষের জন্য নিরাপদ নয়। ভারতীয়দের ক্ষেত্রে এই মাত্রা কখনওই ৪৫ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটার  অতিক্রম করা উচিত নয়। এজন্য আমাদের শুধুমাত্র ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রার ওপর লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন। 

    আরও পড়ুন: ওজন কমাতে চাইলে আজ থেকে সঙ্গী করুন চকোলেট ও রেড ওয়াইন!

    আন্তর্জাতিক (International) মাপকাঠি অনুযায়ী, মানুষের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা ৭০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটার থাকা উচিত। কিন্তু ভারতীয়দের ক্ষেত্রে এই মাত্রা ৫০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটারের নীচে থাকা প্রয়োজন। এমন অনেক রোগীর আছেন যাঁদের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক, অথচ তাঁদেরও হৃদরোগে (Heart Disease) আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। কারণ ভারতীয়দের মধ্যে ধূমপানের প্রবণতা বেশি। এছাড়াও দৈনন্দিন জীবনে কাজের চাপ, অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভাস এবং জিনগত কারণও হার্টের সমস্যার জন্য দায়ী। যদি রোগী মনে করেন যে তাঁর শরীরে কোলেস্টেরল মাত্রা স্বাভাবিক থাকায় তাঁর হৃদরোগের ঝুঁকি নেই, তাহলে ভুল ভাববেন। যাঁরা শারীরিকভাবে সুস্থ কিন্তু অত্যধিক ধূমপান (Smoking) ও মদ্যপান করেন, তাঁদের প্রতি ছ মাস পর পর হৃদযন্ত্র পরীক্ষা করানো প্রয়োজন। যাঁরা স্থুলকায়, তাঁদের দৈনিক ৩০ মিনিট হাঁটা উচিত। কারণ তাঁদেরও হৃদরোগের আশঙ্কা প্রবল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Health Tips: এই ৫ খাবার খেলে আপনার শরীরে পুষ্টির অভাব হবে না, জানেন কি?

    Health Tips: এই ৫ খাবার খেলে আপনার শরীরে পুষ্টির অভাব হবে না, জানেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুষ্টিকর খাবার কতটা জরুরি তা সকলেই জানেন। স্বাস্থ্যের (Health) উন্নতির জন্য পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা উচিত। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে পালং শাক থেকে শুরু করে মাশরুম, ডিম থেকে শুরু করে দুধের মতো প্রোটিন যুক্ত খাবার খাদ্যতালিকায় রাখা হয়। একজন পুষ্টিবিদ (Nutritionist) জানিয়েছেন, কিছু কিছু খাবার একসঙ্গে সংমিশ্রণ করলে ভালো পুষ্টি পাওয়া যায়।

    আরও পড়ুন:ফের নয়া বিপদ, করোনা ভাইরাসের মতো লক্ষণ পাওয়া গেল রাশিয়ান বাদুড়ে!

    কলা ও দই: কলা ও দইয়ের (Curd) সংমিশ্রণ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। কলা এবং দই একসঙ্গে খেলে শরীরে পেশীর দ্রুত বৃদ্ধি ঘটাতে সাহায্য করে। কলাতে (Banana) উপস্থিত ইনুলিন ও দইয়ে উপস্থিত ক্যালসিয়াম শারীরিক সক্ষমতা বাড়ায়। এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্য ও হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপযোগী।


    মাশরুম ও তিলের বীজ: ভিটামিন-ডি সমৃদ্ধ মাশরুম (Mushroom) ও ক্যালশিয়াম সমৃদ্ধ মাশরুম ও তিলের বীজ (Til seed) একসঙ্গে খেলে হাড় শক্ত হয়। ভিটামিন-ডি ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাদ্য শরীরের জারণ প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।

    আরও পড়ুন: অফিসে কাজের চাপে স্ট্রেস অনুভব করছেন? মানসিক ক্লান্তি কাটাতে যা করণীয়

    পালংশাক ও জলপাই তেল: অলিভ অয়েল (Olive Oil) দিয়ে পালং শাক (Spinach) রান্না করলে অলিভ অয়েলে উপস্থিত স্বাস্থ্যকর প্রোটিন ও পালং শাকের মতো ভিটামিন-এ (Vitamin A) সমৃদ্ধ রেসিপিটি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

    শাকসবজি ও লেবুর রস: শাকসবজির সবজির (Leafy vegetables) সঙ্গে লেবুর রস (Lemon Juice) মিশিয়ে খেলে লেবুতে (Lemon) উপস্থিত ভিটামিন-সি ও শাকসবজিতে উপস্থিত আয়রন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।


    কাঠবাদাম এবং কমলালেবু: কাঠবাদাম (Chestnut) ও কমলালেবু (Orange) এক সঙ্গে দৈনন্দিন খেলে ভিটামিন-সি (Vitamin C) এবং ভিটামিন-ই (Vitamin E) সমৃদ্ধ খাদ্য সংমিশ্রণটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ। এটি শরীরের লোহিত রক্তকণিকা গঠনে সহায়তা করে ও ক্ষত নিরাময় তাড়াতাড়ি করতে সাহায্য করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • World Lung Day 2022: আজ বিশ্ব ফুসফুস দিবস, এই দিনের গুরুত্ব জানেন?

    World Lung Day 2022: আজ বিশ্ব ফুসফুস দিবস, এই দিনের গুরুত্ব জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, ২৫ সেপ্টেম্বর, রবিবার বিশ্ব ফুসফুস দিবস (World Lung day 2022)। বিশ্বব্যাপী ফুসফুস-সংক্রান্ত সচেতনতা বাড়াতে ফোরাম অব ইন্টারন্যাশনাল রেসপিরেটরি সোসাইটি দিনটিকে ফুসফুস দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে। ফুসফুস আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যা শ্বাস-প্রশ্বাসের কাজে ব্যবহৃত হয়। এর প্রধান কাজ হচ্ছে শরীর থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড বের করে দেওয়া, এবং বাইরে থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে শরীরে সরবরাহ করা। ফলে আপনার বেঁচে থাকার জন্য ফুসফুসের প্রতি বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত।

    আপনার ফুসফুসের অবস্থা এবং শ্বাসযন্ত্রের সমস্যাগুলি জেনেটিক্স, অসুস্থতা এবং পরিবেশ দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে। ফলে ফুসফুসের বিভিন্ন সমস্যা, ফুসফুসের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করেতই এই দিনটি পালন করা হয়। ফুসফুস রোগের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে বায়ু দূষণ, ধূমপান, অতিরিক্ত জনসংখ্যা, দারিদ্র্যতা, সামাজিক সচেতনতার অভাব ইত্যাদি।

    আরও পড়ুন: ফের নয়া বিপদ, করোনা ভাইরাসের মতো লক্ষণ পাওয়া গেল রাশিয়ান বাদুড়ে!

    ক্যান্সার ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর শীর্ষ কারণ হয়ে উঠেছিল। আর অন্যান্য ক্যান্সারের মতো ফুসফুসের ক্যান্সারও দেখা দেয়। ফুসফুসের ক্যান্সারের সবচেয়ে বড় কারণ হল ধূমপান। সিগারেটের ধোঁয়া বা এর কিছু উপাদানের সংস্পর্শে অনেকের ফুসফুসে পরিবর্তন ঘটায় যা দীর্ঘ সময় ধরে থাকে। এই পরিবর্তনগুলি ফুসফুসে একটি ম্যালিগন্যান্ট টিউমার বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। তবে এও দেখা গিয়েছে যে, ধূমপান না করলেও অনেকের ফুসফুসের ক্যান্সার হয়ে থাকে। সারা বিশ্বের গবেষণা অনুসারে, ২৫ শতাংশ মানুষ যারা কখনও ধূমপান করেননি তাদের ফুসফুসের ক্যান্সার হয়। ফুসফুসের ক্যান্সার ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের বেশি প্রাভাবিত করে।

    তবে ফুসফুসের ক্যান্সার হলে আপনারা আগেই জানতে পারবেন না। তাই ফুসফুস ক্যান্সারের কিছু উপসর্গ দেখা দিলেই সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ও ফুসফুসের স্ক্রীনিং করান। এর মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন যে, আপনার ফুসফুসের ক্যান্সার প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছ কিনা বা এটি নিরাময়যোগ্য কিনা। অনেক সময় এই ক্যান্সার প্রাথমিক পর্যায়েই শনাক্ত করা হলে কেমোথেরাপি এবং রেডিয়েশন থেরাপির মাধ্যমে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ফুসফুসের ক্যান্সারের উপসর্গ হল দীঘস্থায়ী কাশি, এছাড়া শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা বা নিউমোনিয়া, গলা বসে যাওয়া, ক্ষুধামন্দা, হঠাৎ ওজন হ্রাস, ক্লান্তি, নাক বা মুখ ফুলে যাওয়া, আঙ্গুলের আকার পরিবর্তন বা কাঁধে ব্যথা ইত্যাদি। ফলে এই উপসর্গ ও কাশি চার সপ্তাহের বেশি থাকলে অবহেলা না করে শীঘ্রই ডাক্তারের কাছে যান।

  • High fibre food:রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান? খান এই চার ধরণের খাবার

    High fibre food:রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান? খান এই চার ধরণের খাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফাইবার (Fibre) হল এমন একটি কার্বোহাইড্রেট (Carbohydrate) যা সাধারণত উদ্ভিদজাত খাবার থেকে পাওয়া যায়। কার্বোহাইড্রেট রক্তে শর্করার (Sugar) পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে।ডায়াবেটিস রোগীদের স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকায় এই সব রোগীদের যব (Oat), আপেল ও ফুলকপির মতো ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া প্রয়োজন। এক জনপ্রিয় সংবাদপত্রের খবর অনুযায়ী, ডায়াবেটিক রোগীদের শুধু কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণই নয়, ওজন নিয়ন্ত্রণেও ফাইবার যুক্ত খাবারের ভূমিকা অপরিসীম।

    যব ও বার্লি: যব ও বার্লি (Barley) এক সঙ্গে মিশিয়ে খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে। রেচন ক্রিয়ার মাধ্যমে শরীর থেকে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নির্গত হয়ে শরীরে কোলেস্টেরলের (Cholesterol) মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে। ১/৪ কাপ বার্লিতে ৭ গ্রাম ফাইবার, ৩৭ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট এবং ১৭০ ক্যালোরি থাকে। ১/২ কাপ যবে থাকে ৪ গ্রাম ফাইবার, ১৫০ ক্যালোরি ও ২৭ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট। 

    আরও পড়ুন: পশ্চিমী শৌচাগারের তুলনায় বেশি স্বাস্থ্যকর ভারতীয় স্টাইল! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মটর: মটরের (Peas) মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবার থাকে। সাদা মটর কোলেস্টেরল হ্রাসের জন্য দুর্দান্ত কাজ করে। মটর ও পুদিনা এক সঙ্গে মিশিয়ে খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

    বেরি: বেরি ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে পূর্ণ। ব্ল্যাকবেরিতে (Blackberry) প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, বি-৬ থাকে। রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে এই বেরি। শরীরের দূষিত কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গত করে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতেও বিশেষ সহায়তা করে এই ফল।

    আরও পড়ুন: সাবধান! সংক্রামক রোগের পাশাপাশি ভয় ধরাচ্ছে ‘নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ’

    মসুর ডাল: যাঁদের রক্তে শর্করা রয়েছে, তাঁদের জন্য মসুর ডাল বিশেষ উপকারি। মসুর ডালে (Lentil) রয়েছে প্রায় ৫০ শতাংশ ফাইবার। শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এই ডাল। রক্তে শর্করার পরিমাণ কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। উচ্চ রক্তচাপ কমাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে মসুর।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Healthy Food: শিক্ষার্থীদের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই থাকা উচিত এই ৫টি খাবার  

    Healthy Food: শিক্ষার্থীদের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই থাকা উচিত এই ৫টি খাবার  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মস্তিষ্কে বুদ্ধির বিকাশের জন্য সুষম খাবার খাওয়া জরুরি। মূলত পড়ুয়াদের জন্যই হেলদি ডায়েট ভীষণ প্রয়োজন। ছাত্র জীবনে জ্ঞান অর্জনের জন্য মানসিকভাবে সুস্থ থাকা দরকার। সুস্থ থাকতে এবং পড়াশোনার দিক ঠিক রাখতে বাজার চলতি ফাস্ট ফুড (Fast Food) এড়িয়ে চলাই ভাল। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এমন কিছু পুষ্টিকর খাবার রয়েছে, যা নিয়মিত খেলে মস্তিষ্কে বুদ্ধির বিকাশ হয়। বজায় থাকে মানসিক স্থিতিও। আসুন, জেনে নেওয়া যাক কোন কোন খাবার বুদ্ধির বিকাশের জন্য প্রয়োজন—

    সব রকমের বাদাম: সুস্থ থাকতে খাদ্যতালিকায় বাদাম রাখার কথা প্রায় প্রত্যেক চিকিৎসক এবং ডায়েটিশিয়ানরা বলে থাকেন। কাঁচা বাদাম মাংসপেশি মজবুত রাখে, মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়, ক্যান্সার প্রতিরোধ গড়ে তোলে ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। কাঁচা বাদামে প্রোটিন, ফ্যাটের পাশাপাশি ভিটামিন-ই সহ আরও অনেক উপকারি উপাদান রয়েছে। আখরোটেও (Walnut) রয়েছে প্রচুর পুষ্টি। আখরোটে থাকা ওমেগা-থ্রি ফ্যাট মানসিক অবসাদ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। মস্তিষ্কের কোষের সজীবতা বজায় রাখতেও সাহায্য করে।

    ডিম: সিদ্ধ ডিম (Boil Egg) সবচেয়ে উপকারি। সিদ্ধ ডিম খাবার হজমে, হাড় সুদৃঢ় করতে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। ডিমে প্রচুর পরিমাণে সালফার থাকায় চোখে ছানি পড়ার ঝুঁকি কমায়। ডিমের সাদা অংশে থাকে প্রোটিন ও কুসুমে থাকে ফ্যাট। সিদ্ধ ডিম শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি ও মেধার বিকাশে বিশেষ কার্যকরী।

    তৈলাক্ত  মাছ:  চর্বি যুক্ত মাছে (Fatty Fish) প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ওমেগা-থ্রি পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড যা আর্থারাইটিস, হৃদরোগ এবং ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। প্রতিদিন মাছ খেলে মানসিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকে।

    আরও পড়ুন:ত্বকে ট্যান পড়েছে? রইল কিছু ঘরোয়া উপায়

    বিট ও বেরি: বিটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম ও আয়রন। বিট ও বেরিতে জলের পরিমাণ বেশি থাকায় এগুলি ওজন নিয়ন্ত্রণ ও হজমের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিট ও বেরিতে (Berry) রয়েছে নাইট্রেট নামে গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। যা শরীরে নাইট্রিক অ্যাসিড উৎপন্ন করে। নাইট্রিক আসিড মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।

    শাকসবজি: দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে শাকসবজি যুক্ত করা উচিত। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, চোখের সমস্যা কমাতে প্রতিদিন খাবারের পাতে শাকসবজি অবশ্যই রাখতে হবে। পালং শাক রক্তে আয়রনের মাত্রা ঠিক রাখে। লাল শাক খেলে বজায় থাকে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা। ডাটা শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি (Vitamin C) ও ফলিক অ্যাসিড। এগুলি ত্বক ও চুলের (Skin & Hair) ক্ষয় রোধ করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     
     
  • Sooji: নিয়মিত খেলে ভাল থাকবে হৃদযন্ত্র, সুজির আর কী কী গুণ জানেন?

    Sooji: নিয়মিত খেলে ভাল থাকবে হৃদযন্ত্র, সুজির আর কী কী গুণ জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুষ্টিগুণে ভরপুর সুস্বাদু সুজি (Sooji)। ভারতের প্রায় প্রতিটি রান্নাঘরেই দেখা মেলে এই খাবারের। সুজি ওজন এবং ডায়াবেটিস (Diabates) নিয়ন্ত্রণে রাখে।  পাচনতন্ত্র ও হার্টের জন্যও সুজি উপকারী। তাই খাদ্যতালিকায় অবশ্যই রাখা উচিত সুজি। ন্যাশানাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিনে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, সুজিতে ক্যলোরি, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট সহ নানা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান থাকে। ৬০ গ্রাম সুজিতে ১৯৮ ক্যালোরি থাকে। থাকে ৪০ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৭ গ্রাম প্রোটিন সহ আয়রন, ম্যাঙ্গানিজের মতো প্রয়োজনীয় উপাদানও। 

    আরও পড়ুন: জানুন ডেঙ্গির লক্ষণ, প্রতিকারের উপায়ই বা কী?

    সুজির পুষ্টিগুণ

    রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সুজি হল আদর্শ খাদ্য। সুজিতে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম (Magnesium) এবং ফাইবার যা শরীরে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। সহজে হজম হয়ে যাওয়ায় শরীরে কোনও ক্ষতি করে না।

    হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে: সুজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা হৃদরোগের আশঙ্কা কমায়। কোলেস্টেরল (Cholesterol) ও রক্তচাপ কমিয়ে হার্টের সুস্থতা বজায় রাখে সুজি। পাব মেড সেন্ট্রাল প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, নিয়মিত সুজি খেলে হৃদরোগের সমস্যা কমে যায়।

    হজমে সাহায্য করে: ফাইবার (Fibre) সমৃদ্ধ সুজি হজম প্রক্রিয়ার ভারসাম্য বজায় রাখে। ন্যশানাল লাইব্রেরি অব মেডিসিনের মতে, পাচনতন্ত্রে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটিরিয়া বৃদ্ধির কাজে সাহায্য করে।কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধের পাশাপাশি রক্তে পুষ্টির শোষক হিসেবেও ভাল কাজ করে। সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, দু সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন সুজি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যাগুলি কমে। 

    ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে: ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় সুজি অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ সুজি থালামিন, ফোলেট এবং ভিটামিন বি-র ভালো উৎস। সুজিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন থাকে। ওজন কমানোর ডায়েটে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রোটিন শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমাতে সাহায্য করে।

    কিডনির স্বাস্থ্য ভালো রাখে: সুজিতে থাকা পটাসিয়াম উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। শরীরের অতিরিক্ত ক্ষারকে শরীর থেকে নির্গত করে কিডনিকে সুস্থ রাখে। পটাসিয়াম যুক্ত খাবার কিডনিকে সুস্থ রাখে।

    হাড় মজবুত করে: সুজিতে থাকা পটাসিয়াম হাড়কে মজবুত করে। এছাড়াও ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক এবং ফসফরাসের (Phosphorus) মতো উপাদানগুলি পেশীকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করে।

    রক্তাল্পতা কমায়: সুজিতে থাকা আয়রন শরীরে লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে। এর ফলে রক্তশূন্যতা, ক্লান্তি, ডিহাইড্রেশনের মতো সমস্যাগুলির সমাধান হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share